শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২০ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

আকাশছোঁয়া করোনা চিকিৎসা

বেসরকারি মাঝারি হাসপাতালে ২ থেকে ৫ লাখ টাকা, তারকা হাসপাতালে ৫ থেকে ১০ লাখ, ঋণ নিয়ে খরচ জোগাড় করছেন অনেকেই
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
আকাশছোঁয়া করোনা চিকিৎসা

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী ও তার পরিবারকে চিকিৎসা খরচ জোগাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। কভিড-১৯ এর চিকিৎসার জন্য সরকারি কিংবা  বেসরকারি হাসপাতালের খরচ, বাড়িতে থেকে ওষুধের খরচ কোনোটিই কম নয়। সংশ্লিষ্টরা জানান, সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা বিনামূল্যে দেওয়া হলেও রোগীদের উচ্চমূল্যের ওষুধ খরচ বহন করতে হচ্ছে। কভিড আক্রান্তরা চিকিৎসার জন্য যে আইসিইউ  বেডে ভর্তি হন তার খরচ দৈনিক ২৫ হাজার টাকা থেকে শুরু হয়ে চিকিৎসার ধরনভেদে সর্বোচ্চ লাখ টাকা। আবার বেসরকারি হাসপাতালে উচ্চহারে ফি আদায়ের অভিযোগও রয়েছে। বেসরকারি হাসপাতালে এক দিনে অক্সিজেনের যে খরচ আসে তা অনেকের পক্ষেই বহন করা সম্ভব নয়। এ অবস্থায় রোগীর পরিবার ঋণ করে চিকিৎসা খরচ চালাচ্ছে। কেউবা হাসপাতালে থাকা প্রয়োজন হওয়া সত্ত্বেও খরচের ভয়ে আগেই হাসপাতাল ছেড়ে দিচ্ছেন। চিকিৎসা খরচ জোগাতে রোগী ও তার পরিবার ব্যাংকের জমানো টাকা শেষ করে ক্রেডিট কার্ড এবং আত্মীয়-স্বজনের কাছ থেকে টাকা ধার নিচ্ছেন। রাজধানীর উত্তরার ষাটোর্ধ্ব ব্যবসায়ী শফিকুর রহমান গত মার্চে করোনা পজিটিভ হয়ে উত্তরার একটি মধ্যমানের বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হন। অক্সিজেন স্যাচুরেশন দ্রুত কমে যাওয়ায় শফিকুরকে হাসপাতালটির বিশেষ কভিড ইউনিটে রাখা হয় এবং বিশেষ একটি ইনজেকশন (এভাস্টিন) যার দাম ১ লাখ ২২ হাজার টাকা এর ডোজ দিতে হয়। এই ব্যবসায়ীকে এক সপ্তাহ আইসিইউতে থাকতে হয়। পরে প্রথমে কভিড ওয়ার্ড এবং করোনা  নেগেটিভ হলে সাধারণ কেবিনে পাঠানো হয়। সব মিলিয়ে দুই সপ্তাহের বেশি হাসপাতালে অবস্থান করে তার ওষুধসহ চিকিৎসা খরচ দাঁড়ায় প্রায় সাড়ে ৫ লাখ টাকা। শফিকুর রহমানের কভিড পজিটিভ হওয়ার তিন দিন পর তার স্ত্রী জোবাইদা আক্তারও করোনায় আক্রান্ত হন। জোবাইদাকে হাসপাতালে নেওয়ার প্রয়োজন না হলেও ঘরে থেকে তার যে চিকিৎসা চলে, তাও ছিল ব্যয়বহুল। ‘ফেভিলার’ নামের একটি ট্যাবলেট প্রথম দিন সকালে ৮টি এবং রাতে ৮টি করে খেতে দেওয়া হয়। এর একটি ট্যাবলেটের দামই ২ হাজার টাকা। এক সপ্তাহ জোবাইদাকে খেতে হয় প্রায় ৫০টির মতো ট্যাবলেট। সব মিলিয়ে করোনায় আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসার জন্য শফিকুর দম্পতিকে ভালো অঙ্কের অর্থ ব্যয় করতে হয়। এই ব্যবসায়ীর চাকরিজীবী পুত্র শামিউর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে এসব তথ্য জানিয়ে বলেন, চিকিৎসার এই বড় অঙ্কের খরচ কভিড আক্রান্তের পরিবারের জন্য অবশ্যই অনেক বড় বিষয়।

নাসরিন আক্তার নামে এক গৃহবধূ জানান, কভিড আক্রান্ত হয়ে তাকে এক সপ্তাহ হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে হয়। এ জন্য হাসপাতালকে দেড় লাখ টাকা পরিশোধ করতে হয়েছে। কিন্তু নাসরিন হাই ফ্লো অক্সিজেন সেবা গ্রহণ করেননি। নাসরিনের কভিড পজিটিভ স্বামী নাজিমেরও আইসিইউ সাপোর্টের দরকার পড়ে। এতে এই দম্পতির চিকিৎসা খরচ আরও বৃদ্ধি পায়। সব মিলিয়ে তাদের এক মাস তিন দিনের মতো হাসপাতালে থাকতে হয়। নাসরিনকে আট দিনের মধ্যে কেবিন থেকে ছেড়ে দিলেও তার স্বামীকে থাকতে হয় এক মাস দুই দিন। সব মিলিয়ে তাদের চিকিৎসা খরচ বাবদ ১৩ লাখ টাকা হাসপাতালকে দিতে হয়। বাসায় ফেরার পরও নানারকম চিকিৎসা প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে নাসরিনের স্বামীকে যেতে হয়। এতে সব মিলিয়ে তাদের খরচ হয় ১৮ লাখ টাকা।

করোনা চিকিৎসাসেবায় নিয়োজিতদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ঢাকায় একেবারে সাধারণ কেবিন বেডের ভাড়া দৈনিক গড়ে ২ হাজার টাকা। আর মধ্যমানের বেড ভাড়া ৪ থেকে ৫ হাজার টাকা। আর ভালোমানের হাসপাতালগুলোতে করোনা রোগীর বেড ভাড়া ৬ থেকে ৮ হাজার টাকা। ওষুধ খরচ ছাড়াও অক্সিজেন, খাওয়ার খরচ, স্টাফ, নার্স মিলিয়ে সবকিছুর আলাদা খরচ রোগীকে দিতে হয়।

অনেক বেসরকারি হাসপাতালে এখন সাধারণ বেড নেই। সাধারণ বেডগুলোকে আইসিইউ রূপান্তর করা হয়েছে। কেবিনের বিছানাতেই দুটি যন্ত্র লাগিয়ে একে আইসিইউ বেড বানানো হচ্ছে। আর আইসিইউতে থাকলেই অতিরিক্ত মেশিন বিল, অক্সিজেনের বিল দিতে হয়। অর্থাৎ সাধারণ হাসপাতালে একটি কেবিন বেডের দৈনিক খরচ যেখানে ৬ হাজার টাকা এর সঙ্গে ওষুধসহ যাবতীয় খরচ গড়ে ১০ হাজার টাকা। সেখানে একই হাসপাতালে আইসিইউতে থাকলে খরচ গড়ে খরচ হবে ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা। ঢাকার বেসরকারি হাসপাতালগুলো সাধারণ বেডের ভাড়া দৈনিক ৫ থেকে ১০ হাজার টাকা। আর আইসিইউ ও এসডিউ-এর বেডগুলোর খরচ দৈনিক ৬ থেকে শুরু করে ২৫ হাজার টাকা। বেসরকারি হাসপাতালগুলোতে বেড ভাড়ার পাশাপাশি নার্স, ওয়ার্ডবয়, চিকিৎসক সেবা মিলিয়ে আলাদা ২৫ শতাংশ সার্ভিস চার্জ যুক্ত হয়। মধ্যমানের (পপুলার, ল্যাবএইড, আনোয়ার খান মেডিকেল) একটি হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত আশঙ্কাজনক কোনো রোগী পাঁচ দিন থাকলে গড়ে বিল ২ লাখ টাকা অতিক্রম করে। আর উচ্চমানের হাসপাতাল (স্কয়ার, এভারকেয়ার, ইউনাইটেড) কোনো রোগী পাঁচ দিন থাকলে গড় চিকিৎসা খরচ ৫ লাখ টাকার বেশি হয়। এ ধরনের রোগীদের ক্ষেত্রে দেখা যায় যে কেবিনে থাকলেও তাদের কখনো না কখনো আইসিইউতে নিয়ে যেতে হয়। আর শুধু কেবিনে থাকলে খরচ মোট ৫০ শতাংশ কমে যায়।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার ও করোনা গবেষক ডা. মো. সালেহ মাহমুদ তুষার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমি এমন রোগীও দেখেছি যে তারা তিন দিন হাসপাতালে অবস্থান করার পর যখন মূল চিকিৎসা সেবা দেওয়া প্রয়োজন ছিল সে সময় খরচ বহন করতে না পেরে সরকারি হাসপাতালগুলোতে চলে এসেছে। তিনি বলেন, করোনা চিকিৎসা নিয়ে হাসপাতালগুলোতে কত বিল হবে তা নিয়ে কোনো নীতিমালা নেই। তবে দুঃখজনক যে মানসম্মত চিকিৎসা সেবা না দিয়েও অনেক হাসপাতাল শুধু ব্যবসার জন্য রোগীর কাছ থেকে অতিরিক্ত অর্থ আদায় করছে।

বিশেষজ্ঞরা জানান, সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা খরচ একেবারে নেই তা বলা যাবে না। উচ্চমূল্যের ওষুধগুলোর ব্যয় রোগীকেই বহন করতে হয়। এন্টিবায়োটিক কিছু ওষুধ আছে (যেমন-মেরোপেনেম) যেগুলো রোগীর অবস্থা যখন সংকটাপন্ন হয়ে উঠে তখন দিতে হয়। এই ওষুধগুলোর উচ্চমূল্যের কারণে সরকারি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ওষুধের পুরো ডোজ রোগীকে দিতে পারে না। আবার কিছু কিছু দামি ইনজেকশন আছে যেমন রক্ত পাতলা করার একটি ইনজেকশন (এনোক্সাপিরিন) এটি সবসময় সরকারি হাসপাতালগুলো রোগীদের দিতে পারছে না। এর এক-একটি ইনজেকশনের দাম ৬০০ থেকে ৬৫০ টাকা। যা রোগীর অবস্থার ওপর নির্ভর করে দৈনিক একটি বা দুটি দিতে হয়। আর মেরোপেনেম-এর একটি ওষুধের দাম ১৩০০ টাকা। যা এটি রোগীকে প্রতিদিন তিনটি করে দিতে হয়। রেমডেসিভির নামের আরেকটি আন্টিভাইরাল ওষুধ একটি রোগীকে সাধারণত ছয়বার দিতে হয়। এর প্রতিটি ইনজেকশনের দাম সাড়ে ৪ হাজার টাকা।

এই বিভাগের আরও খবর
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা
বিষপানে প্রেমিকের মৃত্যু, প্রেমিকা হাসপাতালে
বিষপানে প্রেমিকের মৃত্যু, প্রেমিকা হাসপাতালে
পাঁচজন রিমান্ডে তবু মামলার আসামি অজ্ঞাত
পাঁচজন রিমান্ডে তবু মামলার আসামি অজ্ঞাত
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
ভোরের কুয়াশা চাদর
ভোরের কুয়াশা চাদর
সড়ক অবরোধ করে অপসোনিন শ্রমিকদের বিক্ষোভ
সড়ক অবরোধ করে অপসোনিন শ্রমিকদের বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলো আরও ৬১ হাজার টন গম
যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলো আরও ৬১ হাজার টন গম
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে
বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
সিলেটে ঘরে মিলল মেডিকেল শিক্ষার্থীর লাশ
সিলেটে ঘরে মিলল মেডিকেল শিক্ষার্থীর লাশ
ভারতে ফের বিস্ফোরণ ৯ পুলিশ নিহত
ভারতে ফের বিস্ফোরণ ৯ পুলিশ নিহত
সর্বশেষ খবর
কেরানীগঞ্জে গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নভেম্বরের ১৫ দিনে প্রবাসী আয় এলো দেড় বিলিয়ন ডলার
নভেম্বরের ১৫ দিনে প্রবাসী আয় এলো দেড় বিলিয়ন ডলার

৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

একটি দল ধর্মকে পুঁজি করে রাজনীতি করছে: তৃপ্তি
একটি দল ধর্মকে পুঁজি করে রাজনীতি করছে: তৃপ্তি

১০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভিসা নিয়ে সতর্কবার্তা দিল ব্রিটিশ হাইক‌মিশন
ভিসা নিয়ে সতর্কবার্তা দিল ব্রিটিশ হাইক‌মিশন

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধ হয়ে মোকাবিলা করতে হবে : মোশাররফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধ হয়ে মোকাবিলা করতে হবে : মোশাররফ

৩১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় নির্বাচন বানচালের ছলনা মানবো না: শহীদুল ইসলাম বাবুল
জাতীয় নির্বাচন বানচালের ছলনা মানবো না: শহীদুল ইসলাম বাবুল

৩৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মাছ-রসুনের ভর্তা ও আচারের উৎসবে ভিড়
মাছ-রসুনের ভর্তা ও আচারের উৎসবে ভিড়

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরিবেশবান্ধব নির্মাণে সুস্পষ্ট নির্দেশনা চান রিজওয়ানা হাসান
পরিবেশবান্ধব নির্মাণে সুস্পষ্ট নির্দেশনা চান রিজওয়ানা হাসান

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুমিল্লা বোর্ডে ফেল থেকে পাশ ১০৮ জন
কুমিল্লা বোর্ডে ফেল থেকে পাশ ১০৮ জন

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পৃথক স্থানে মিলল ৩ লাশ
বরিশালে পৃথক স্থানে মিলল ৩ লাশ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৫১ মিনিট আগে | শোবিজ

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় দুই শতাব্দীর নবান্ন উৎসবে মেতেছে গ্রামবাসী
বগুড়ায় দুই শতাব্দীর নবান্ন উৎসবে মেতেছে গ্রামবাসী

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রিতে নবান্ন উৎসব উদযাপিত
ব্রিতে নবান্ন উৎসব উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় যুব মহিলা লীগের দুই নেত্রী গ্রেপ্তার
টুঙ্গিপাড়ায় যুব মহিলা লীগের দুই নেত্রী গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আসিফের মন্তব্যে বাফুফের চিঠির জবাবে যা বলল বিসিবি
আসিফের মন্তব্যে বাফুফের চিঠির জবাবে যা বলল বিসিবি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচারকের ছেলে হত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন
বিচারকের ছেলে হত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়
রংপুরে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নবীনগরে কার্যত্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের তিন নেতা গ্রেপ্তার
নবীনগরে কার্যত্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের তিন নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একযুগের বেশি পদোন্নতি বঞ্চিত শিক্ষকদের কর্মবিরতি
একযুগের বেশি পদোন্নতি বঞ্চিত শিক্ষকদের কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্মি অর্ডন্যান্স কোরের ৪৫তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
আর্মি অর্ডন্যান্স কোরের ৪৫তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিইউবিটিতে ‘জব হান্টিং ২.০’ শীর্ষক সেশন অনুষ্ঠিত
বিইউবিটিতে ‘জব হান্টিং ২.০’ শীর্ষক সেশন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তিন দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক কৃষি ও খাদ্য সম্মেলন করবে বিএজেএফ
তিন দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক কৃষি ও খাদ্য সম্মেলন করবে বিএজেএফ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অবরোধের পর ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে স্বাভাবিক যান চলাচল
অবরোধের পর ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে স্বাভাবিক যান চলাচল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য করণীয় সব কিছুই করছে ইসি : আনোয়ারুল
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য করণীয় সব কিছুই করছে ইসি : আনোয়ারুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরীক্ষা দিতে এসে ইবি ছাত্রলীগ কর্মী আটক
পরীক্ষা দিতে এসে ইবি ছাত্রলীগ কর্মী আটক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা