শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২০ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

আকাশছোঁয়া করোনা চিকিৎসা

বেসরকারি মাঝারি হাসপাতালে ২ থেকে ৫ লাখ টাকা, তারকা হাসপাতালে ৫ থেকে ১০ লাখ, ঋণ নিয়ে খরচ জোগাড় করছেন অনেকেই
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
আকাশছোঁয়া করোনা চিকিৎসা

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী ও তার পরিবারকে চিকিৎসা খরচ জোগাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। কভিড-১৯ এর চিকিৎসার জন্য সরকারি কিংবা  বেসরকারি হাসপাতালের খরচ, বাড়িতে থেকে ওষুধের খরচ কোনোটিই কম নয়। সংশ্লিষ্টরা জানান, সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা বিনামূল্যে দেওয়া হলেও রোগীদের উচ্চমূল্যের ওষুধ খরচ বহন করতে হচ্ছে। কভিড আক্রান্তরা চিকিৎসার জন্য যে আইসিইউ  বেডে ভর্তি হন তার খরচ দৈনিক ২৫ হাজার টাকা থেকে শুরু হয়ে চিকিৎসার ধরনভেদে সর্বোচ্চ লাখ টাকা। আবার বেসরকারি হাসপাতালে উচ্চহারে ফি আদায়ের অভিযোগও রয়েছে। বেসরকারি হাসপাতালে এক দিনে অক্সিজেনের যে খরচ আসে তা অনেকের পক্ষেই বহন করা সম্ভব নয়। এ অবস্থায় রোগীর পরিবার ঋণ করে চিকিৎসা খরচ চালাচ্ছে। কেউবা হাসপাতালে থাকা প্রয়োজন হওয়া সত্ত্বেও খরচের ভয়ে আগেই হাসপাতাল ছেড়ে দিচ্ছেন। চিকিৎসা খরচ জোগাতে রোগী ও তার পরিবার ব্যাংকের জমানো টাকা শেষ করে ক্রেডিট কার্ড এবং আত্মীয়-স্বজনের কাছ থেকে টাকা ধার নিচ্ছেন। রাজধানীর উত্তরার ষাটোর্ধ্ব ব্যবসায়ী শফিকুর রহমান গত মার্চে করোনা পজিটিভ হয়ে উত্তরার একটি মধ্যমানের বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হন। অক্সিজেন স্যাচুরেশন দ্রুত কমে যাওয়ায় শফিকুরকে হাসপাতালটির বিশেষ কভিড ইউনিটে রাখা হয় এবং বিশেষ একটি ইনজেকশন (এভাস্টিন) যার দাম ১ লাখ ২২ হাজার টাকা এর ডোজ দিতে হয়। এই ব্যবসায়ীকে এক সপ্তাহ আইসিইউতে থাকতে হয়। পরে প্রথমে কভিড ওয়ার্ড এবং করোনা  নেগেটিভ হলে সাধারণ কেবিনে পাঠানো হয়। সব মিলিয়ে দুই সপ্তাহের বেশি হাসপাতালে অবস্থান করে তার ওষুধসহ চিকিৎসা খরচ দাঁড়ায় প্রায় সাড়ে ৫ লাখ টাকা। শফিকুর রহমানের কভিড পজিটিভ হওয়ার তিন দিন পর তার স্ত্রী জোবাইদা আক্তারও করোনায় আক্রান্ত হন। জোবাইদাকে হাসপাতালে নেওয়ার প্রয়োজন না হলেও ঘরে থেকে তার যে চিকিৎসা চলে, তাও ছিল ব্যয়বহুল। ‘ফেভিলার’ নামের একটি ট্যাবলেট প্রথম দিন সকালে ৮টি এবং রাতে ৮টি করে খেতে দেওয়া হয়। এর একটি ট্যাবলেটের দামই ২ হাজার টাকা। এক সপ্তাহ জোবাইদাকে খেতে হয় প্রায় ৫০টির মতো ট্যাবলেট। সব মিলিয়ে করোনায় আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসার জন্য শফিকুর দম্পতিকে ভালো অঙ্কের অর্থ ব্যয় করতে হয়। এই ব্যবসায়ীর চাকরিজীবী পুত্র শামিউর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে এসব তথ্য জানিয়ে বলেন, চিকিৎসার এই বড় অঙ্কের খরচ কভিড আক্রান্তের পরিবারের জন্য অবশ্যই অনেক বড় বিষয়।

নাসরিন আক্তার নামে এক গৃহবধূ জানান, কভিড আক্রান্ত হয়ে তাকে এক সপ্তাহ হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে হয়। এ জন্য হাসপাতালকে দেড় লাখ টাকা পরিশোধ করতে হয়েছে। কিন্তু নাসরিন হাই ফ্লো অক্সিজেন সেবা গ্রহণ করেননি। নাসরিনের কভিড পজিটিভ স্বামী নাজিমেরও আইসিইউ সাপোর্টের দরকার পড়ে। এতে এই দম্পতির চিকিৎসা খরচ আরও বৃদ্ধি পায়। সব মিলিয়ে তাদের এক মাস তিন দিনের মতো হাসপাতালে থাকতে হয়। নাসরিনকে আট দিনের মধ্যে কেবিন থেকে ছেড়ে দিলেও তার স্বামীকে থাকতে হয় এক মাস দুই দিন। সব মিলিয়ে তাদের চিকিৎসা খরচ বাবদ ১৩ লাখ টাকা হাসপাতালকে দিতে হয়। বাসায় ফেরার পরও নানারকম চিকিৎসা প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে নাসরিনের স্বামীকে যেতে হয়। এতে সব মিলিয়ে তাদের খরচ হয় ১৮ লাখ টাকা।

করোনা চিকিৎসাসেবায় নিয়োজিতদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ঢাকায় একেবারে সাধারণ কেবিন বেডের ভাড়া দৈনিক গড়ে ২ হাজার টাকা। আর মধ্যমানের বেড ভাড়া ৪ থেকে ৫ হাজার টাকা। আর ভালোমানের হাসপাতালগুলোতে করোনা রোগীর বেড ভাড়া ৬ থেকে ৮ হাজার টাকা। ওষুধ খরচ ছাড়াও অক্সিজেন, খাওয়ার খরচ, স্টাফ, নার্স মিলিয়ে সবকিছুর আলাদা খরচ রোগীকে দিতে হয়।

অনেক বেসরকারি হাসপাতালে এখন সাধারণ বেড নেই। সাধারণ বেডগুলোকে আইসিইউ রূপান্তর করা হয়েছে। কেবিনের বিছানাতেই দুটি যন্ত্র লাগিয়ে একে আইসিইউ বেড বানানো হচ্ছে। আর আইসিইউতে থাকলেই অতিরিক্ত মেশিন বিল, অক্সিজেনের বিল দিতে হয়। অর্থাৎ সাধারণ হাসপাতালে একটি কেবিন বেডের দৈনিক খরচ যেখানে ৬ হাজার টাকা এর সঙ্গে ওষুধসহ যাবতীয় খরচ গড়ে ১০ হাজার টাকা। সেখানে একই হাসপাতালে আইসিইউতে থাকলে খরচ গড়ে খরচ হবে ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা। ঢাকার বেসরকারি হাসপাতালগুলো সাধারণ বেডের ভাড়া দৈনিক ৫ থেকে ১০ হাজার টাকা। আর আইসিইউ ও এসডিউ-এর বেডগুলোর খরচ দৈনিক ৬ থেকে শুরু করে ২৫ হাজার টাকা। বেসরকারি হাসপাতালগুলোতে বেড ভাড়ার পাশাপাশি নার্স, ওয়ার্ডবয়, চিকিৎসক সেবা মিলিয়ে আলাদা ২৫ শতাংশ সার্ভিস চার্জ যুক্ত হয়। মধ্যমানের (পপুলার, ল্যাবএইড, আনোয়ার খান মেডিকেল) একটি হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত আশঙ্কাজনক কোনো রোগী পাঁচ দিন থাকলে গড়ে বিল ২ লাখ টাকা অতিক্রম করে। আর উচ্চমানের হাসপাতাল (স্কয়ার, এভারকেয়ার, ইউনাইটেড) কোনো রোগী পাঁচ দিন থাকলে গড় চিকিৎসা খরচ ৫ লাখ টাকার বেশি হয়। এ ধরনের রোগীদের ক্ষেত্রে দেখা যায় যে কেবিনে থাকলেও তাদের কখনো না কখনো আইসিইউতে নিয়ে যেতে হয়। আর শুধু কেবিনে থাকলে খরচ মোট ৫০ শতাংশ কমে যায়।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার ও করোনা গবেষক ডা. মো. সালেহ মাহমুদ তুষার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমি এমন রোগীও দেখেছি যে তারা তিন দিন হাসপাতালে অবস্থান করার পর যখন মূল চিকিৎসা সেবা দেওয়া প্রয়োজন ছিল সে সময় খরচ বহন করতে না পেরে সরকারি হাসপাতালগুলোতে চলে এসেছে। তিনি বলেন, করোনা চিকিৎসা নিয়ে হাসপাতালগুলোতে কত বিল হবে তা নিয়ে কোনো নীতিমালা নেই। তবে দুঃখজনক যে মানসম্মত চিকিৎসা সেবা না দিয়েও অনেক হাসপাতাল শুধু ব্যবসার জন্য রোগীর কাছ থেকে অতিরিক্ত অর্থ আদায় করছে।

বিশেষজ্ঞরা জানান, সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা খরচ একেবারে নেই তা বলা যাবে না। উচ্চমূল্যের ওষুধগুলোর ব্যয় রোগীকেই বহন করতে হয়। এন্টিবায়োটিক কিছু ওষুধ আছে (যেমন-মেরোপেনেম) যেগুলো রোগীর অবস্থা যখন সংকটাপন্ন হয়ে উঠে তখন দিতে হয়। এই ওষুধগুলোর উচ্চমূল্যের কারণে সরকারি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ওষুধের পুরো ডোজ রোগীকে দিতে পারে না। আবার কিছু কিছু দামি ইনজেকশন আছে যেমন রক্ত পাতলা করার একটি ইনজেকশন (এনোক্সাপিরিন) এটি সবসময় সরকারি হাসপাতালগুলো রোগীদের দিতে পারছে না। এর এক-একটি ইনজেকশনের দাম ৬০০ থেকে ৬৫০ টাকা। যা রোগীর অবস্থার ওপর নির্ভর করে দৈনিক একটি বা দুটি দিতে হয়। আর মেরোপেনেম-এর একটি ওষুধের দাম ১৩০০ টাকা। যা এটি রোগীকে প্রতিদিন তিনটি করে দিতে হয়। রেমডেসিভির নামের আরেকটি আন্টিভাইরাল ওষুধ একটি রোগীকে সাধারণত ছয়বার দিতে হয়। এর প্রতিটি ইনজেকশনের দাম সাড়ে ৪ হাজার টাকা।

এই বিভাগের আরও খবর
ইবিতে ৩০ শিক্ষক কর্মকর্তা বরখাস্ত
ইবিতে ৩০ শিক্ষক কর্মকর্তা বরখাস্ত
রাজধানীতে জুলাই যোদ্ধার রহস্যজনক মৃত্যু
রাজধানীতে জুলাই যোদ্ধার রহস্যজনক মৃত্যু
এনসিপির সভায় ফ্যাসিস্ট আখ্যা দিয়ে মারধর
এনসিপির সভায় ফ্যাসিস্ট আখ্যা দিয়ে মারধর
কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে নেই বাংলাদেশ
কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে নেই বাংলাদেশ
অক্টোবরে ধর্ষণের শিকার ৯৩ নারী খুন ১০৫
অক্টোবরে ধর্ষণের শিকার ৯৩ নারী খুন ১০৫
এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়
এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়
এক নামে থাকা অতিরিক্ত সিম বন্ধ শুরু
এক নামে থাকা অতিরিক্ত সিম বন্ধ শুরু
চা বাগানে গলা কাটা তরুণী উদ্ধার
চা বাগানে গলা কাটা তরুণী উদ্ধার
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে খুন
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে খুন
দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে
দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে
নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান
নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান
দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!
দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!
সর্বশেষ খবর
চিটাগং ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই ফেডারেশন অব ইউএসএর নতুন কমিটি গঠিত
চিটাগং ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই ফেডারেশন অব ইউএসএর নতুন কমিটি গঠিত

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে সিরিজে সমতা আনলো ভারত
অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে সিরিজে সমতা আনলো ভারত

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উন্নয়ন বৈষম্যের প্রতিবাদে উত্তাল সিলেট
উন্নয়ন বৈষম্যের প্রতিবাদে উত্তাল সিলেট

৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শিক্ষক যত ভালো হবেন, ছাত্রও তত ভালো হবে : রাবি উপাচার্য
শিক্ষক যত ভালো হবেন, ছাত্রও তত ভালো হবে : রাবি উপাচার্য

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘রাজনৈতিক দল ও নেতাদের কাছে দায়িত্বশীল আচরণ গুরুত্বপূর্ণ’
‘রাজনৈতিক দল ও নেতাদের কাছে দায়িত্বশীল আচরণ গুরুত্বপূর্ণ’

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

সুশাসন চাইলে সৎ ও যোগ্য লোকের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : মাসুদ সাঈদী
সুশাসন চাইলে সৎ ও যোগ্য লোকের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : মাসুদ সাঈদী

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

শেখ পরিবারের তিন মামলায় আরও ১১ জনের সাক্ষ্য
শেখ পরিবারের তিন মামলায় আরও ১১ জনের সাক্ষ্য

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন
দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
দিনাজপুরে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিবন্ধন ফিরে পেল জাগপা
নিবন্ধন ফিরে পেল জাগপা

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বান্দরবানে জাতীয় স্বেচ্ছায় রক্তদান দিবস পালিত
বান্দরবানে জাতীয় স্বেচ্ছায় রক্তদান দিবস পালিত

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৭ বছরে ছাত্রদল প্রকৃত রাজনীতি করতে পারেনি: এ্যানি
১৭ বছরে ছাত্রদল প্রকৃত রাজনীতি করতে পারেনি: এ্যানি

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেট সীমান্তে বিএসএফ’র অনুপ্রবেশ, স্থানীয়দের প্রতিরোধ
সিলেট সীমান্তে বিএসএফ’র অনুপ্রবেশ, স্থানীয়দের প্রতিরোধ

৪৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ফুলবাড়ীতে প্রিপেইড মিটার স্থাপন প্রকল্প বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন
ফুলবাড়ীতে প্রিপেইড মিটার স্থাপন প্রকল্প বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাসড়কে বাইক প্রতিযোগিতা, প্রাণ গেল তরুণের
মহাসড়কে বাইক প্রতিযোগিতা, প্রাণ গেল তরুণের

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে তিনজন নিহতের ঘটনায় ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
গণপিটুনিতে তিনজন নিহতের ঘটনায় ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে সড়কে বিদ্যুতায়িত হয়ে কিশোরের মৃত্যু
রংপুরে সড়কে বিদ্যুতায়িত হয়ে কিশোরের মৃত্যু

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারী বিশ্বকাপ ফাইনাল : টস জিতে ফিল্ডিংয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা
নারী বিশ্বকাপ ফাইনাল : টস জিতে ফিল্ডিংয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি ভবনগুলোতে ‌‌‘গ্রিন বিল্ডিং’ বাধ্যতামূলক করা জরুরি: পরিবেশ উপদেষ্টা
সরকারি ভবনগুলোতে ‌‌‘গ্রিন বিল্ডিং’ বাধ্যতামূলক করা জরুরি: পরিবেশ উপদেষ্টা

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশিদের জন্য বাহরাইনের ভিসা চালুর অনুরোধ পররাষ্ট্র উপদেষ্টার
বাংলাদেশিদের জন্য বাহরাইনের ভিসা চালুর অনুরোধ পররাষ্ট্র উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক মাসে ফুলবাড়ী সীমান্তে ২৭ লাখ টাকার মাদক জব্দ
এক মাসে ফুলবাড়ী সীমান্তে ২৭ লাখ টাকার মাদক জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরে সর্বোচ্চ লেনদেনের রেকর্ড গড়ল নগদ
অক্টোবরে সর্বোচ্চ লেনদেনের রেকর্ড গড়ল নগদ

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন
পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাতক্ষীরায় পচা মাংস বিক্রির অভিযোগে ব্যবসায়ীকে দুই মাসের কারাদণ্ড
সাতক্ষীরায় পচা মাংস বিক্রির অভিযোগে ব্যবসায়ীকে দুই মাসের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চানখারপুলে ৬ হত্যা: সাক্ষ্য দিলেন সিআইডির ২ ফরেনসিক বিশেষজ্ঞ
চানখারপুলে ৬ হত্যা: সাক্ষ্য দিলেন সিআইডির ২ ফরেনসিক বিশেষজ্ঞ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগের দাবিতে মানববন্ধন
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় নিয়োগ পরীক্ষায় দুর্নীতি : জড়িতদের শাস্তি ও পুনঃপরীক্ষার দাবি
কুষ্টিয়ায় নিয়োগ পরীক্ষায় দুর্নীতি : জড়িতদের শাস্তি ও পুনঃপরীক্ষার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এফবিসিসিআই প্রশাসকের দায়িত্ব নিলেন অতিরিক্ত সচিব আবদুর রহিম খান
এফবিসিসিআই প্রশাসকের দায়িত্ব নিলেন অতিরিক্ত সচিব আবদুর রহিম খান

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রূপগঞ্জে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আনন্দ শোভাযাত্রা
রূপগঞ্জে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আনন্দ শোভাযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ
পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল
দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স
পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া
‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!
নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন
মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা
কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক
৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর
কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ
ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর
দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়
পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোটেলে রুম না পেয়ে থাকতে চাইলেন মান্নাতে, ভক্তকে শাহরুখের জবাব
হোটেলে রুম না পেয়ে থাকতে চাইলেন মান্নাতে, ভক্তকে শাহরুখের জবাব

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস
প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান
দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের
নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়েটা করে ফেললে মাঝপথেই তো আটকে গেলাম: পূজা চেরি
বিয়েটা করে ফেললে মাঝপথেই তো আটকে গেলাম: পূজা চেরি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!
চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির
ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন
এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব
নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব

মাঠে ময়দানে

শোবিজ কাঁপানো প্রেম
শোবিজ কাঁপানো প্রেম

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক
বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক

নগর জীবন

আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ
আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!
চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!

নগর জীবন

৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের
৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই
গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি

প্রথম পৃষ্ঠা

আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস
পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর
গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর

খবর

ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়
ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়

পেছনের পৃষ্ঠা

এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়
এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়

পেছনের পৃষ্ঠা

দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে
তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে

নগর জীবন

দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে
দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে
নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে

পেছনের পৃষ্ঠা

বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!
দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর
বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান
নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান

পেছনের পৃষ্ঠা