শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২০ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

আকাশছোঁয়া করোনা চিকিৎসা

বেসরকারি মাঝারি হাসপাতালে ২ থেকে ৫ লাখ টাকা, তারকা হাসপাতালে ৫ থেকে ১০ লাখ, ঋণ নিয়ে খরচ জোগাড় করছেন অনেকেই
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
আকাশছোঁয়া করোনা চিকিৎসা

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী ও তার পরিবারকে চিকিৎসা খরচ জোগাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। কভিড-১৯ এর চিকিৎসার জন্য সরকারি কিংবা  বেসরকারি হাসপাতালের খরচ, বাড়িতে থেকে ওষুধের খরচ কোনোটিই কম নয়। সংশ্লিষ্টরা জানান, সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা বিনামূল্যে দেওয়া হলেও রোগীদের উচ্চমূল্যের ওষুধ খরচ বহন করতে হচ্ছে। কভিড আক্রান্তরা চিকিৎসার জন্য যে আইসিইউ  বেডে ভর্তি হন তার খরচ দৈনিক ২৫ হাজার টাকা থেকে শুরু হয়ে চিকিৎসার ধরনভেদে সর্বোচ্চ লাখ টাকা। আবার বেসরকারি হাসপাতালে উচ্চহারে ফি আদায়ের অভিযোগও রয়েছে। বেসরকারি হাসপাতালে এক দিনে অক্সিজেনের যে খরচ আসে তা অনেকের পক্ষেই বহন করা সম্ভব নয়। এ অবস্থায় রোগীর পরিবার ঋণ করে চিকিৎসা খরচ চালাচ্ছে। কেউবা হাসপাতালে থাকা প্রয়োজন হওয়া সত্ত্বেও খরচের ভয়ে আগেই হাসপাতাল ছেড়ে দিচ্ছেন। চিকিৎসা খরচ জোগাতে রোগী ও তার পরিবার ব্যাংকের জমানো টাকা শেষ করে ক্রেডিট কার্ড এবং আত্মীয়-স্বজনের কাছ থেকে টাকা ধার নিচ্ছেন। রাজধানীর উত্তরার ষাটোর্ধ্ব ব্যবসায়ী শফিকুর রহমান গত মার্চে করোনা পজিটিভ হয়ে উত্তরার একটি মধ্যমানের বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হন। অক্সিজেন স্যাচুরেশন দ্রুত কমে যাওয়ায় শফিকুরকে হাসপাতালটির বিশেষ কভিড ইউনিটে রাখা হয় এবং বিশেষ একটি ইনজেকশন (এভাস্টিন) যার দাম ১ লাখ ২২ হাজার টাকা এর ডোজ দিতে হয়। এই ব্যবসায়ীকে এক সপ্তাহ আইসিইউতে থাকতে হয়। পরে প্রথমে কভিড ওয়ার্ড এবং করোনা  নেগেটিভ হলে সাধারণ কেবিনে পাঠানো হয়। সব মিলিয়ে দুই সপ্তাহের বেশি হাসপাতালে অবস্থান করে তার ওষুধসহ চিকিৎসা খরচ দাঁড়ায় প্রায় সাড়ে ৫ লাখ টাকা। শফিকুর রহমানের কভিড পজিটিভ হওয়ার তিন দিন পর তার স্ত্রী জোবাইদা আক্তারও করোনায় আক্রান্ত হন। জোবাইদাকে হাসপাতালে নেওয়ার প্রয়োজন না হলেও ঘরে থেকে তার যে চিকিৎসা চলে, তাও ছিল ব্যয়বহুল। ‘ফেভিলার’ নামের একটি ট্যাবলেট প্রথম দিন সকালে ৮টি এবং রাতে ৮টি করে খেতে দেওয়া হয়। এর একটি ট্যাবলেটের দামই ২ হাজার টাকা। এক সপ্তাহ জোবাইদাকে খেতে হয় প্রায় ৫০টির মতো ট্যাবলেট। সব মিলিয়ে করোনায় আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসার জন্য শফিকুর দম্পতিকে ভালো অঙ্কের অর্থ ব্যয় করতে হয়। এই ব্যবসায়ীর চাকরিজীবী পুত্র শামিউর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে এসব তথ্য জানিয়ে বলেন, চিকিৎসার এই বড় অঙ্কের খরচ কভিড আক্রান্তের পরিবারের জন্য অবশ্যই অনেক বড় বিষয়।

নাসরিন আক্তার নামে এক গৃহবধূ জানান, কভিড আক্রান্ত হয়ে তাকে এক সপ্তাহ হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে হয়। এ জন্য হাসপাতালকে দেড় লাখ টাকা পরিশোধ করতে হয়েছে। কিন্তু নাসরিন হাই ফ্লো অক্সিজেন সেবা গ্রহণ করেননি। নাসরিনের কভিড পজিটিভ স্বামী নাজিমেরও আইসিইউ সাপোর্টের দরকার পড়ে। এতে এই দম্পতির চিকিৎসা খরচ আরও বৃদ্ধি পায়। সব মিলিয়ে তাদের এক মাস তিন দিনের মতো হাসপাতালে থাকতে হয়। নাসরিনকে আট দিনের মধ্যে কেবিন থেকে ছেড়ে দিলেও তার স্বামীকে থাকতে হয় এক মাস দুই দিন। সব মিলিয়ে তাদের চিকিৎসা খরচ বাবদ ১৩ লাখ টাকা হাসপাতালকে দিতে হয়। বাসায় ফেরার পরও নানারকম চিকিৎসা প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে নাসরিনের স্বামীকে যেতে হয়। এতে সব মিলিয়ে তাদের খরচ হয় ১৮ লাখ টাকা।

করোনা চিকিৎসাসেবায় নিয়োজিতদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ঢাকায় একেবারে সাধারণ কেবিন বেডের ভাড়া দৈনিক গড়ে ২ হাজার টাকা। আর মধ্যমানের বেড ভাড়া ৪ থেকে ৫ হাজার টাকা। আর ভালোমানের হাসপাতালগুলোতে করোনা রোগীর বেড ভাড়া ৬ থেকে ৮ হাজার টাকা। ওষুধ খরচ ছাড়াও অক্সিজেন, খাওয়ার খরচ, স্টাফ, নার্স মিলিয়ে সবকিছুর আলাদা খরচ রোগীকে দিতে হয়।

অনেক বেসরকারি হাসপাতালে এখন সাধারণ বেড নেই। সাধারণ বেডগুলোকে আইসিইউ রূপান্তর করা হয়েছে। কেবিনের বিছানাতেই দুটি যন্ত্র লাগিয়ে একে আইসিইউ বেড বানানো হচ্ছে। আর আইসিইউতে থাকলেই অতিরিক্ত মেশিন বিল, অক্সিজেনের বিল দিতে হয়। অর্থাৎ সাধারণ হাসপাতালে একটি কেবিন বেডের দৈনিক খরচ যেখানে ৬ হাজার টাকা এর সঙ্গে ওষুধসহ যাবতীয় খরচ গড়ে ১০ হাজার টাকা। সেখানে একই হাসপাতালে আইসিইউতে থাকলে খরচ গড়ে খরচ হবে ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা। ঢাকার বেসরকারি হাসপাতালগুলো সাধারণ বেডের ভাড়া দৈনিক ৫ থেকে ১০ হাজার টাকা। আর আইসিইউ ও এসডিউ-এর বেডগুলোর খরচ দৈনিক ৬ থেকে শুরু করে ২৫ হাজার টাকা। বেসরকারি হাসপাতালগুলোতে বেড ভাড়ার পাশাপাশি নার্স, ওয়ার্ডবয়, চিকিৎসক সেবা মিলিয়ে আলাদা ২৫ শতাংশ সার্ভিস চার্জ যুক্ত হয়। মধ্যমানের (পপুলার, ল্যাবএইড, আনোয়ার খান মেডিকেল) একটি হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত আশঙ্কাজনক কোনো রোগী পাঁচ দিন থাকলে গড়ে বিল ২ লাখ টাকা অতিক্রম করে। আর উচ্চমানের হাসপাতাল (স্কয়ার, এভারকেয়ার, ইউনাইটেড) কোনো রোগী পাঁচ দিন থাকলে গড় চিকিৎসা খরচ ৫ লাখ টাকার বেশি হয়। এ ধরনের রোগীদের ক্ষেত্রে দেখা যায় যে কেবিনে থাকলেও তাদের কখনো না কখনো আইসিইউতে নিয়ে যেতে হয়। আর শুধু কেবিনে থাকলে খরচ মোট ৫০ শতাংশ কমে যায়।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার ও করোনা গবেষক ডা. মো. সালেহ মাহমুদ তুষার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমি এমন রোগীও দেখেছি যে তারা তিন দিন হাসপাতালে অবস্থান করার পর যখন মূল চিকিৎসা সেবা দেওয়া প্রয়োজন ছিল সে সময় খরচ বহন করতে না পেরে সরকারি হাসপাতালগুলোতে চলে এসেছে। তিনি বলেন, করোনা চিকিৎসা নিয়ে হাসপাতালগুলোতে কত বিল হবে তা নিয়ে কোনো নীতিমালা নেই। তবে দুঃখজনক যে মানসম্মত চিকিৎসা সেবা না দিয়েও অনেক হাসপাতাল শুধু ব্যবসার জন্য রোগীর কাছ থেকে অতিরিক্ত অর্থ আদায় করছে।

বিশেষজ্ঞরা জানান, সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা খরচ একেবারে নেই তা বলা যাবে না। উচ্চমূল্যের ওষুধগুলোর ব্যয় রোগীকেই বহন করতে হয়। এন্টিবায়োটিক কিছু ওষুধ আছে (যেমন-মেরোপেনেম) যেগুলো রোগীর অবস্থা যখন সংকটাপন্ন হয়ে উঠে তখন দিতে হয়। এই ওষুধগুলোর উচ্চমূল্যের কারণে সরকারি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ওষুধের পুরো ডোজ রোগীকে দিতে পারে না। আবার কিছু কিছু দামি ইনজেকশন আছে যেমন রক্ত পাতলা করার একটি ইনজেকশন (এনোক্সাপিরিন) এটি সবসময় সরকারি হাসপাতালগুলো রোগীদের দিতে পারছে না। এর এক-একটি ইনজেকশনের দাম ৬০০ থেকে ৬৫০ টাকা। যা রোগীর অবস্থার ওপর নির্ভর করে দৈনিক একটি বা দুটি দিতে হয়। আর মেরোপেনেম-এর একটি ওষুধের দাম ১৩০০ টাকা। যা এটি রোগীকে প্রতিদিন তিনটি করে দিতে হয়। রেমডেসিভির নামের আরেকটি আন্টিভাইরাল ওষুধ একটি রোগীকে সাধারণত ছয়বার দিতে হয়। এর প্রতিটি ইনজেকশনের দাম সাড়ে ৪ হাজার টাকা।

এই বিভাগের আরও খবর
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
সর্বশেষ খবর
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

এই মাত্র | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

১২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

২১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৪৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের
ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি
আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল আজ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল আজ

মাঠে ময়দানে