শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২১

বিএসটিআই বুয়েট বিপিসিকে বিটুমিন আমদানিকারকদের বৃদ্ধাঙ্গুলি!

অনুমোদন ছাড়াই বিটুমিনের নামে আসছে ‘আলকাতরা’, সড়ক-মহাসড়কে সরকারের শত শত কোটি টাকা গচ্চা!
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
বিএসটিআই বুয়েট বিপিসিকে বিটুমিন আমদানিকারকদের বৃদ্ধাঙ্গুলি!

সরকারের পণ্যমান নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসটিআই, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়-বুয়েট এবং বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন-বিপিসিকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে কোনো অনুমোদন ছাড়াই বিটুমিনের নামে দেশে ‘আলকাতরা’ আমদানি হচ্ছে। ফলে সড়ক-মহাসড়ক নির্মাণ ও সংস্কারের পরপরই অকার্যকর হয়ে পড়ছে। উন্নয়ন কর্মকান্ডে সরকারের গচ্চা যাচ্ছে শত শত কোটি টাকা। সড়কে স্বচ্ছন্দে চলার পরিবর্তে সাধারণ মানুষ ভোগান্তিতে পড়ছেন।

এমনই একটি ঘটনার নজির নওগাঁ-বদলগাছী-পত্নীতলা আঞ্চলিক মহাসড়কের বেশির ভাগ অংশে। উন্নয়নকাজ শেষ হতে না হতেই দেবে গিয়েছিল সড়কটির বিভিন্ন অংশ। কোথাও দেবে গিয়েছিল, কোথাও বা ঢেউয়ের আকৃতি ধারণ করেছিল। সড়ক প্রকৌশলীদের ভাষায় একে বলা হয় ‘আন্ডুলেশন’। বছর না ঘুরতেই জলে গিয়েছিল ৬৫ কোটি টাকা ব্যয়ের এ উন্নয়নকাজ। এর প্রধান কারণ নিম্নমানের বিটুমিনের ব্যবহার। ঘটনাটি ২০১৭ সালের। দ্রুত সড়কের আয়ু ফুরিয়ে যাওয়ার কারণ বের করতে ওই   বছর ১৮টি সড়কে জরিপ চালায় সড়ক ও জনপথ (সওজ) অধিদফতর। এতে দেখা যায়, প্রায় প্রতিটি সড়কই আক্রান্ত আন্ডুলেশন সমস্যায়। একই কারণে অতিদ্রুত সড়ক গলে যাওয়ার প্রমাণ পায় পরিকল্পনা কমিশনের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগও (আইএমইডি)। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নির্মাণত্রুটির কারণেই সড়কে আন্ডুলেশনের মতো সমস্যার উৎপত্তি হয়। বিশেষ করে নিম্নমান ও ভেজাল বিটুমিন ব্যবহারের কারণে সড়ক-মহাসড়কে আন্ডুলেশন দেখা দেয়। এর ফলে প্রতি বছর সড়কে উন্নয়নকাজ করতে গিয়ে ব্যয় হচ্ছে অতিরিক্ত কোটি কোটি টাকা। বিপরীতে কমছে সড়কের আয়ু, বৃদ্ধি পাচ্ছে দুর্ঘটনা। টেকসই সড়ক উন্নয়ন করতে হলে দেশি ভালো মানের বিটুমিন ব্যবহারের পাশাপাশি নির্মাণকাজে তদারকি বাড়ানোর পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের।

জানা গেছে, দেশে বর্তমানে বিটুমিনের বার্ষিক চাহিদা প্রায় সাড়ে ৫ লাখ মেট্রিক টন। সেখানে উপজাত হিসেবে মাত্র ৬০ থেকে ৭০ হাজার মেট্রিক টন বিটুমিন সরবরাহ করে রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান ইস্টার্ন রিফাইনারি লিমিটেড। এটি মোট চাহিদার ১৩ শতাংশেরও কম। বাকি বিটুমিনের জন্য দ্বারস্থ হতে হয় আমদানিকারকদের। বর্তমানে মধ্যপ্রাচ্যসহ বিভিন্ন দেশ থেকে বিটুমিন আমদানি করা হচ্ছে।

অনুসন্ধানে দেখা যায় মানহীন বিটুমিন আমদানির ভয়াবহ চিত্র। অর্ধেক বিটুমিন আর অর্ধেক তারপিন দিয়ে একটি ড্রাম ভরে তার নাম দিচ্ছে আমদানি করা বিটুমিন। একটি অসাধু সিন্ডিকেট এটি নিয়ন্ত্রণ করছে। বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউট-বিএসটিআই, বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন ও বুয়েটের অনুমোদন ছাড়াই দেশে হামেশা ঢুকছে মানহীন বিটুমিন। ফলে আমদানিকারকদের সরকারের নির্ধারিত কোনো পরীক্ষার মুখেই পড়তে হয় না। এ সুযোগে তারা আমদানি করছে নিম্নমানের বিটুমিন। উল্টো দিকে দেশে বেসরকারি পর্যায়ে উৎপাদিত বিটুমিনকে পদে পদে দিতে হয় কঠিন পরীক্ষা। উত্তীর্ণ হওয়ার পরও নানা কারণ দেখিয়ে দেশের উৎপাদনকারীদের নিরুৎসাহ করা হচ্ছে।

সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, দেশের প্রায় ৪৫টি জেলায় শত শত সড়কের বিভিন্ন জায়গা দেবে গেছে কিংবা খানাখন্দ তৈরি হয়েছে। সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আমদানি করা নিম্নমানের বিটুমিনের কারণে দেশের ৬০ থেকে ৭০ ভাগ রাস্তা নির্মাণের ছয় মাস থেকে এক বছরের মধ্যেই নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। কিছু অসাধু ব্যবসায়ীর সঙ্গে অসৎ আমদানিকারকরা মিলে একটি বিটুমিন সিন্ডিকেট তৈরি করেছেন। ফলে দেশের বিপুল অর্থের লোকসান হচ্ছে। পাশাপাশি রাস্তাগুলোও টেকসই হচ্ছে না।

বিটুমিন বিশেষজ্ঞ আইইউটির সহকারী অধ্যাপক ড. নাজমুস সাকিব বলেন, ‘দেশের বেশির ভাগ রাস্তায় দেখা যায় বিটুমিন থেকে পাথর আলাদা হয়ে যায়। এর মূল কারণ বিটুমিনের সঙ্গে পাথরের লেগে থাকার যে প্রবণতা তা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। এর একমাত্র কারণ নিম্নমানের বিটুমিন। আমদানি করা বিটুমিন প্রথমত অনেক দিন জাহাজে থাকে। উৎপাদন উৎস আমরা কেউ বলতে পারি না। ফলে এদের মান সব সময় আকাশ-পাতাল পার্থক্য হয়।’

এদিকে, সওজ অধিদফতরের পেভমেন্ট ফেইলিউর ইনভেস্টিগেশন প্রতিবেদনে উঠে এসেছে ঢাকা-চট্টগ্রাম, ঢাকা-ফরিদপুর, ঢাকা-সিলেট, সিরাজগঞ্জ-রাজশাহী জাতীয় মহাসড়কসহ বিভিন্ন আঞ্চলিক ও জেলা মহাসড়কে আন্ডুলেশন সমস্যার চিত্র। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সড়ক ও জনপথ বিভাগের কয়েকজন প্রকৌশলী জানান, সড়ক ও মহাসড়কে ওভারলোডিং তো আছেই পাশাপাশি নিম্নমানের বিটুমিনের ব্যবহারও আন্ডুলেশনের জন্য দায়ী। ৬০ থেকে ৭০ গ্রেডের বিটুমিন সবচেয়ে ভালো।

ইস্টার্ন রিফাইনারির কর্মকর্তারা বলছেন, আমদানিকৃত বেশির ভাগ বিটুমিন ৮০ থেকে ১০০ গ্রেডের, যা খুবই নিম্নমানের। বিটুমিন আমদানির এলসি খুলে নিয়ে আসা হয় ভেজাল কেরোসিন মেশানো আলকাতরা। কিন্তু ইস্টার্ন রিফাইনারি থেকে সরবরাহ করা বিটুমিন আর দেশেই বেসরকারিভাবে উৎপাদিত একটি কোম্পানির বিটুমিনগুলো ৬০ থেকে ৭০ গ্রেডের; যা বিএসটিআইর পরীক্ষায় প্রমাণিত।

বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন-বিপিসির একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, বিএসটিআই ও বুয়েটের অনুমোদন না নিয়েই আমদানিকারকরা ভেজাল এবং নিম্নমানের বিটুমিন দেশে নিয়ে আসছেন। চট্টগ্রাম বন্দরে বিটুমিন ছাড় করানোর আগে বিএসটিআই, বিপিসি কিংবা বুয়েটের মাধ্যমে গুণগত পরীক্ষা না করেই ছাড় করিয়ে আনছেন অসাধু ব্যবসায়ী ও ঠিকাদাররা। আর এ প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িত রয়েছে চট্টগ্রাম নৌবন্দরের একটি অসাধু সিন্ডিকেট। বছরের পর বছর এসব অসাধু সিন্ডিকেট মিলে আরব আমিরাত, সিঙ্গাপুরসহ বিভিন্ন দেশ থেকে নিম্নমানের বিটুমিন আমদানি করছে।

অনুসন্ধানে বিটুমিন আমদানিকারক আর ঠিকাদারদের অনিয়ম ও জালিয়াতির আরও চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো অসদুপায় অবলম্বন করে বিটুমিনের সঙ্গে গিলসোনাইট নামে এক ধরনের কেমিক্যাল মিশ্রণ করে বিটুমিনের পরিমাণ বৃদ্ধি করছে কৌশলে। ঠিকাদারসহ অসাধু সিন্ডিকেট লাভবান হলেও ঠকছে সরকার এবং সাধারণ মানুষ। কারণ ওই গিলসোনাইট কেমিক্যাল বিটুমিনের সঙ্গে মেশানোর কারণে বিটুমিনের বন্ডিং (বিটুমিনের কংক্রিট ধারণ) ক্ষমতা কমে যায়। গুণগতমানে পাতলা ও বন্ডিং ক্ষমতা কম হওয়ায় গ্রীষ্মকালে এ ধরনের নিম্নমানের বিটুমিন ব্যবহৃত সড়কগুলো গলে ঢেউয়ের আকার ধারণ করে। সৃষ্টি হয় অসংখ্য ছোট-বড় গর্ত। আবার বৃষ্টির সময় বিটুমিন নষ্ট হয়ে যাওয়ায় সড়কের এসব অংশে পানি জমে দ্রুত নষ্ট হয়ে যায় এবং খানাখন্দের সৃষ্টি হয়।

বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি অনুযায়ী বিটুমিনকে গরম করার আদর্শ তাপমাত্রা হলো সর্বোচ্চ ১৫০ থেকে ১৭০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ক্ষেত্রে আদর্শ তাপমাত্রা নির্ধারণ দূরে থাক তাপমাত্রা পরিমাপের ব্যবস্থাই নেই। সরেজমিনে দেখা যায়, খোলা ড্রামে মান্ধাতা আমলের প্রযুক্তি ব্যবহার করে গলানো হচ্ছে বিটুমিন। এসব বিটুমিন ব্যবহারের ফলে সড়কের আয়ু বড়জোর এক বছর বা তারও কম। সেখানে মানুষের দুর্ভোগ নিত্যদিনের।

উৎপাদন থেকে আমদানি পর্যন্ত কীভাবে অসাধু ব্যবসায়ীরা বিটুমিনের গুণগতমান নষ্ট করে তার ব্যাখ্যা দিয়েছেন আইইউটির সহকারী অধ্যাপক এবং বিটুমিন বিশেষজ্ঞ ড. নাজমুস সাকিব। তিনি বলেন, ‘এমন একটা শিপ থেকে আমরা বিটুমিন নিচ্ছি যেটি তিন-চার মাস সাগরে ভাসছে। যার মধ্যে শিপের স্লাজ, ইঞ্জিন অয়েল ইত্যাদি মেশানো হচ্ছে। মূলত চোরাইভাবে কিংবা মানহীনভাবে তৈরি বিটুমিনগুলোই বাংলাদেশে এসে পৌঁছাচ্ছে। এসব আবর্জনাকে বিটুমিন নামে আমরা আমাদের রাস্তায় ব্যবহার করছি।’ যোগাযোগ বিশেষজ্ঞরা আরও বলছেন, বিএসটিআই, বিপিসি ও বুয়েটের অনুমোদন না নিয়েই কৌশলে ফাঁকি দিয়ে আমদানি হয়ে আসা এসব নিম্নমানের বিটুমিন আবার রাস্তায় ব্যবহার হচ্ছে। যার ফলে নির্ধারিত সময়সীমা পর্যন্ত রাস্তাগুলো টিকছে না। শত শত কোটি টাকা সরকারের গচ্চা যাচ্ছে, ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন সাধারণ মানুষ।

খাতুনগঞ্জ ট্রেড অ্যাসোসিয়েশনের একজন নেতা জানান, সব আমদানি করা বিটুমিনের ডিউটি একই। ডিউটির মধ্যে কোনো ফারাক নেই। কিন্তু গুণগতমানে অনেক ভেজাল আছে। যেখান থেকে আনা হয় সেখানে নানান ধরনের বিটুমিন আছে। ২০০ থেকে ৭০০ ডলার মূল্যের বিটুমিন আছে। বেশির ভাগ আমদানিকারক এখানে নিম্নমানের বিটুমিন আমদানি করে। বিপিসির একজন পরিচালক পদমর্যাদার কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘ভেজাল বিটুমিন বন্দর থেকে খালাসের সময় বিএসটিআই, বুয়েট ও বিপিসির কোনো অনুমোদন ছাড়াই খালাস করা হচ্ছে। বন্দরের একটি প্রভাবশালী সিন্ডিকেটকে ম্যানেজ করেই বছরের পর বছর ভুয়া বিটুমিন যা খুবই নিম্নমানের সেগুলো দেশের সড়ক-মহাসড়কে ব্যবহার করা হচ্ছে। এ বিষয়ে সরকারের কঠোর নজরদারি থাকা উচিত।

সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় থেকে সারা দেশের মহাসড়কগুলোয় ভালো মানের বিশেষ করে ৬০-৭০ গ্রেডের বিটুমিনের ব্যবহারের নির্দেশনা দেওয়া হয়। ২০১৫ সালের ২৭ জুলাই ৩৫.০০.০০০০.০৩২.০৬.০৩৯.১৫-৪১১, স্মারকের ওই চিঠিতে কঠোরভাবে বলা হলেও আমদানিকারকরা পাত্তাই দিচ্ছেন না সড়ক ও জনপথের ওই নির্দেশনা। একইভাবে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতর-এলজিইডি থেকে চলতি বছরের ২৮ ফেব্রুয়ারি এক চিঠিতে আমদানি করা বিটুমিনকে সড়ক-মহাসড়কের উন্নয়নকাজে ব্যবহার বন্ধে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এলজিইডির প্রধান প্রকৌশলী মো. আবদুর রশিদ খানের সই করা ওই চিঠিতে বলা হয়, সড়ক-মহাসড়কের টেকসই উন্নয়ন করতে হলে অন্যান্য ব্যবস্থাপনার সঙ্গে গুণগত মানসম্পন্ন বিটুমিন ব্যবহার অত্যন্ত গুরুর্ত্বপূর্ণ। সড়ক উন্নয়নের ক্ষেত্রে উন্নতমানের বিটুমিনের বিষয়ে গুরুত্ব দিতে হবে। বিশেষ করে সরকারি মালিকানাধীন ইস্টার্ন রিফাইনারি লিমিটেড থেকে সরবরাহ করা বিটুমিনের গুণগতমান ভালো। আর আমদানি করা বিটুমিন খুবই নিম্নমানের, যা ব্যবহার বন্ধ করতে হবে। এ ছাড়া বেসরকারিভাবে একটি কোম্পানি উন্নতমানের বিটুমিন উৎপাদন করছে, সেটাও ব্যবহার করা যায়, সেই কোম্পানির বিটুমিনের গুণগতমান অনেক ভালো।

অনুসন্ধানে দেখা গেছে, সংশ্লিষ্ট দফতরের তদারকির দায়িত্বপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো উন্নতমানের বিটুমিনের পরিবর্তে ভেজাল ও নিম্নমানের আলকাতরা দিয়ে সড়ক-মহাসড়কে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। এমন অনিয়মের কারণেই নির্মাণ ও মেরামতের অল্প দিনেই সড়ক ও মহাসড়কগুলোর অবস্থা বেহাল হচ্ছে দেশজুড়ে। এর ফলে নিম্নমানের আমদানিনির্ভর বিটুমিন ব্যবহারে রাষ্ট্রের ত্রিমুখী ক্ষতি হচ্ছে- বৈদেশিক মুদ্রার অপচয় হচ্ছে, টেকসই উন্নয়ন হচ্ছে না। কিছু অসাধু ঠিকাদার আর অসৎ ব্যবসায়ীর সিন্ডিকেট ভাঙা যাচ্ছে না। তাদের পরামর্শ, টেকসই সড়ক উন্নয়ন করতে হলে দেশি ভালো মানের বিটুমিন ব্যবহারের পাশাপাশি নির্মাণকাজে তদাকরি বাড়াতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
৯০ শতাংশ আমলা আওয়ামী ফ্যাসিস্টের দোসর
৯০ শতাংশ আমলা আওয়ামী ফ্যাসিস্টের দোসর
বিএনপির দুই গ্রুপে দ্বন্দ্বে শিক্ষকের কক্ষে তালা
বিএনপির দুই গ্রুপে দ্বন্দ্বে শিক্ষকের কক্ষে তালা
হাসিনার ব্যক্তিগত কর্মকর্তা মিজান তিন দিনের রিমান্ডে
হাসিনার ব্যক্তিগত কর্মকর্তা মিজান তিন দিনের রিমান্ডে
হিন্দু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা নিশ্চিতে পুলিশ সদর দপ্তরের নির্দেশনা
হিন্দু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা নিশ্চিতে পুলিশ সদর দপ্তরের নির্দেশনা
তৃতীয় টার্মিনাল পরিদর্শন করলেন তিন উপদেষ্টা
তৃতীয় টার্মিনাল পরিদর্শন করলেন তিন উপদেষ্টা
মৃত্যুদণ্ড তিনজনের যাবজ্জীবন ৫
মৃত্যুদণ্ড তিনজনের যাবজ্জীবন ৫
প্রকল্প এলাকা থেকে ৬ কোটি টাকার মালামাল চুরি
প্রকল্প এলাকা থেকে ৬ কোটি টাকার মালামাল চুরি
আজহারের আপিল শুনানি শেষ, রায় ২৭ মে
আজহারের আপিল শুনানি শেষ, রায় ২৭ মে
হজে গিয়ে চারজনের মৃত্যু, সৌদি পৌঁছেছেন ৩৪৭৭৬ জন
হজে গিয়ে চারজনের মৃত্যু, সৌদি পৌঁছেছেন ৩৪৭৭৬ জন
ফের বাড়ল সশস্ত্র বাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ
ফের বাড়ল সশস্ত্র বাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ
নিজ বাড়ি থেকে গলিত লাশ উদ্ধার
নিজ বাড়ি থেকে গলিত লাশ উদ্ধার
সর্বশেষ খবর
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৫৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে