শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২১

বিএসটিআই বুয়েট বিপিসিকে বিটুমিন আমদানিকারকদের বৃদ্ধাঙ্গুলি!

অনুমোদন ছাড়াই বিটুমিনের নামে আসছে ‘আলকাতরা’, সড়ক-মহাসড়কে সরকারের শত শত কোটি টাকা গচ্চা!
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
বিএসটিআই বুয়েট বিপিসিকে বিটুমিন আমদানিকারকদের বৃদ্ধাঙ্গুলি!

সরকারের পণ্যমান নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসটিআই, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়-বুয়েট এবং বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন-বিপিসিকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে কোনো অনুমোদন ছাড়াই বিটুমিনের নামে দেশে ‘আলকাতরা’ আমদানি হচ্ছে। ফলে সড়ক-মহাসড়ক নির্মাণ ও সংস্কারের পরপরই অকার্যকর হয়ে পড়ছে। উন্নয়ন কর্মকান্ডে সরকারের গচ্চা যাচ্ছে শত শত কোটি টাকা। সড়কে স্বচ্ছন্দে চলার পরিবর্তে সাধারণ মানুষ ভোগান্তিতে পড়ছেন।

এমনই একটি ঘটনার নজির নওগাঁ-বদলগাছী-পত্নীতলা আঞ্চলিক মহাসড়কের বেশির ভাগ অংশে। উন্নয়নকাজ শেষ হতে না হতেই দেবে গিয়েছিল সড়কটির বিভিন্ন অংশ। কোথাও দেবে গিয়েছিল, কোথাও বা ঢেউয়ের আকৃতি ধারণ করেছিল। সড়ক প্রকৌশলীদের ভাষায় একে বলা হয় ‘আন্ডুলেশন’। বছর না ঘুরতেই জলে গিয়েছিল ৬৫ কোটি টাকা ব্যয়ের এ উন্নয়নকাজ। এর প্রধান কারণ নিম্নমানের বিটুমিনের ব্যবহার। ঘটনাটি ২০১৭ সালের। দ্রুত সড়কের আয়ু ফুরিয়ে যাওয়ার কারণ বের করতে ওই   বছর ১৮টি সড়কে জরিপ চালায় সড়ক ও জনপথ (সওজ) অধিদফতর। এতে দেখা যায়, প্রায় প্রতিটি সড়কই আক্রান্ত আন্ডুলেশন সমস্যায়। একই কারণে অতিদ্রুত সড়ক গলে যাওয়ার প্রমাণ পায় পরিকল্পনা কমিশনের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগও (আইএমইডি)। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নির্মাণত্রুটির কারণেই সড়কে আন্ডুলেশনের মতো সমস্যার উৎপত্তি হয়। বিশেষ করে নিম্নমান ও ভেজাল বিটুমিন ব্যবহারের কারণে সড়ক-মহাসড়কে আন্ডুলেশন দেখা দেয়। এর ফলে প্রতি বছর সড়কে উন্নয়নকাজ করতে গিয়ে ব্যয় হচ্ছে অতিরিক্ত কোটি কোটি টাকা। বিপরীতে কমছে সড়কের আয়ু, বৃদ্ধি পাচ্ছে দুর্ঘটনা। টেকসই সড়ক উন্নয়ন করতে হলে দেশি ভালো মানের বিটুমিন ব্যবহারের পাশাপাশি নির্মাণকাজে তদারকি বাড়ানোর পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের।

জানা গেছে, দেশে বর্তমানে বিটুমিনের বার্ষিক চাহিদা প্রায় সাড়ে ৫ লাখ মেট্রিক টন। সেখানে উপজাত হিসেবে মাত্র ৬০ থেকে ৭০ হাজার মেট্রিক টন বিটুমিন সরবরাহ করে রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান ইস্টার্ন রিফাইনারি লিমিটেড। এটি মোট চাহিদার ১৩ শতাংশেরও কম। বাকি বিটুমিনের জন্য দ্বারস্থ হতে হয় আমদানিকারকদের। বর্তমানে মধ্যপ্রাচ্যসহ বিভিন্ন দেশ থেকে বিটুমিন আমদানি করা হচ্ছে।

অনুসন্ধানে দেখা যায় মানহীন বিটুমিন আমদানির ভয়াবহ চিত্র। অর্ধেক বিটুমিন আর অর্ধেক তারপিন দিয়ে একটি ড্রাম ভরে তার নাম দিচ্ছে আমদানি করা বিটুমিন। একটি অসাধু সিন্ডিকেট এটি নিয়ন্ত্রণ করছে। বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউট-বিএসটিআই, বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন ও বুয়েটের অনুমোদন ছাড়াই দেশে হামেশা ঢুকছে মানহীন বিটুমিন। ফলে আমদানিকারকদের সরকারের নির্ধারিত কোনো পরীক্ষার মুখেই পড়তে হয় না। এ সুযোগে তারা আমদানি করছে নিম্নমানের বিটুমিন। উল্টো দিকে দেশে বেসরকারি পর্যায়ে উৎপাদিত বিটুমিনকে পদে পদে দিতে হয় কঠিন পরীক্ষা। উত্তীর্ণ হওয়ার পরও নানা কারণ দেখিয়ে দেশের উৎপাদনকারীদের নিরুৎসাহ করা হচ্ছে।

সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, দেশের প্রায় ৪৫টি জেলায় শত শত সড়কের বিভিন্ন জায়গা দেবে গেছে কিংবা খানাখন্দ তৈরি হয়েছে। সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আমদানি করা নিম্নমানের বিটুমিনের কারণে দেশের ৬০ থেকে ৭০ ভাগ রাস্তা নির্মাণের ছয় মাস থেকে এক বছরের মধ্যেই নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। কিছু অসাধু ব্যবসায়ীর সঙ্গে অসৎ আমদানিকারকরা মিলে একটি বিটুমিন সিন্ডিকেট তৈরি করেছেন। ফলে দেশের বিপুল অর্থের লোকসান হচ্ছে। পাশাপাশি রাস্তাগুলোও টেকসই হচ্ছে না।

বিটুমিন বিশেষজ্ঞ আইইউটির সহকারী অধ্যাপক ড. নাজমুস সাকিব বলেন, ‘দেশের বেশির ভাগ রাস্তায় দেখা যায় বিটুমিন থেকে পাথর আলাদা হয়ে যায়। এর মূল কারণ বিটুমিনের সঙ্গে পাথরের লেগে থাকার যে প্রবণতা তা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। এর একমাত্র কারণ নিম্নমানের বিটুমিন। আমদানি করা বিটুমিন প্রথমত অনেক দিন জাহাজে থাকে। উৎপাদন উৎস আমরা কেউ বলতে পারি না। ফলে এদের মান সব সময় আকাশ-পাতাল পার্থক্য হয়।’

এদিকে, সওজ অধিদফতরের পেভমেন্ট ফেইলিউর ইনভেস্টিগেশন প্রতিবেদনে উঠে এসেছে ঢাকা-চট্টগ্রাম, ঢাকা-ফরিদপুর, ঢাকা-সিলেট, সিরাজগঞ্জ-রাজশাহী জাতীয় মহাসড়কসহ বিভিন্ন আঞ্চলিক ও জেলা মহাসড়কে আন্ডুলেশন সমস্যার চিত্র। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সড়ক ও জনপথ বিভাগের কয়েকজন প্রকৌশলী জানান, সড়ক ও মহাসড়কে ওভারলোডিং তো আছেই পাশাপাশি নিম্নমানের বিটুমিনের ব্যবহারও আন্ডুলেশনের জন্য দায়ী। ৬০ থেকে ৭০ গ্রেডের বিটুমিন সবচেয়ে ভালো।

ইস্টার্ন রিফাইনারির কর্মকর্তারা বলছেন, আমদানিকৃত বেশির ভাগ বিটুমিন ৮০ থেকে ১০০ গ্রেডের, যা খুবই নিম্নমানের। বিটুমিন আমদানির এলসি খুলে নিয়ে আসা হয় ভেজাল কেরোসিন মেশানো আলকাতরা। কিন্তু ইস্টার্ন রিফাইনারি থেকে সরবরাহ করা বিটুমিন আর দেশেই বেসরকারিভাবে উৎপাদিত একটি কোম্পানির বিটুমিনগুলো ৬০ থেকে ৭০ গ্রেডের; যা বিএসটিআইর পরীক্ষায় প্রমাণিত।

বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন-বিপিসির একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, বিএসটিআই ও বুয়েটের অনুমোদন না নিয়েই আমদানিকারকরা ভেজাল এবং নিম্নমানের বিটুমিন দেশে নিয়ে আসছেন। চট্টগ্রাম বন্দরে বিটুমিন ছাড় করানোর আগে বিএসটিআই, বিপিসি কিংবা বুয়েটের মাধ্যমে গুণগত পরীক্ষা না করেই ছাড় করিয়ে আনছেন অসাধু ব্যবসায়ী ও ঠিকাদাররা। আর এ প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িত রয়েছে চট্টগ্রাম নৌবন্দরের একটি অসাধু সিন্ডিকেট। বছরের পর বছর এসব অসাধু সিন্ডিকেট মিলে আরব আমিরাত, সিঙ্গাপুরসহ বিভিন্ন দেশ থেকে নিম্নমানের বিটুমিন আমদানি করছে।

অনুসন্ধানে বিটুমিন আমদানিকারক আর ঠিকাদারদের অনিয়ম ও জালিয়াতির আরও চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো অসদুপায় অবলম্বন করে বিটুমিনের সঙ্গে গিলসোনাইট নামে এক ধরনের কেমিক্যাল মিশ্রণ করে বিটুমিনের পরিমাণ বৃদ্ধি করছে কৌশলে। ঠিকাদারসহ অসাধু সিন্ডিকেট লাভবান হলেও ঠকছে সরকার এবং সাধারণ মানুষ। কারণ ওই গিলসোনাইট কেমিক্যাল বিটুমিনের সঙ্গে মেশানোর কারণে বিটুমিনের বন্ডিং (বিটুমিনের কংক্রিট ধারণ) ক্ষমতা কমে যায়। গুণগতমানে পাতলা ও বন্ডিং ক্ষমতা কম হওয়ায় গ্রীষ্মকালে এ ধরনের নিম্নমানের বিটুমিন ব্যবহৃত সড়কগুলো গলে ঢেউয়ের আকার ধারণ করে। সৃষ্টি হয় অসংখ্য ছোট-বড় গর্ত। আবার বৃষ্টির সময় বিটুমিন নষ্ট হয়ে যাওয়ায় সড়কের এসব অংশে পানি জমে দ্রুত নষ্ট হয়ে যায় এবং খানাখন্দের সৃষ্টি হয়।

বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি অনুযায়ী বিটুমিনকে গরম করার আদর্শ তাপমাত্রা হলো সর্বোচ্চ ১৫০ থেকে ১৭০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ক্ষেত্রে আদর্শ তাপমাত্রা নির্ধারণ দূরে থাক তাপমাত্রা পরিমাপের ব্যবস্থাই নেই। সরেজমিনে দেখা যায়, খোলা ড্রামে মান্ধাতা আমলের প্রযুক্তি ব্যবহার করে গলানো হচ্ছে বিটুমিন। এসব বিটুমিন ব্যবহারের ফলে সড়কের আয়ু বড়জোর এক বছর বা তারও কম। সেখানে মানুষের দুর্ভোগ নিত্যদিনের।

উৎপাদন থেকে আমদানি পর্যন্ত কীভাবে অসাধু ব্যবসায়ীরা বিটুমিনের গুণগতমান নষ্ট করে তার ব্যাখ্যা দিয়েছেন আইইউটির সহকারী অধ্যাপক এবং বিটুমিন বিশেষজ্ঞ ড. নাজমুস সাকিব। তিনি বলেন, ‘এমন একটা শিপ থেকে আমরা বিটুমিন নিচ্ছি যেটি তিন-চার মাস সাগরে ভাসছে। যার মধ্যে শিপের স্লাজ, ইঞ্জিন অয়েল ইত্যাদি মেশানো হচ্ছে। মূলত চোরাইভাবে কিংবা মানহীনভাবে তৈরি বিটুমিনগুলোই বাংলাদেশে এসে পৌঁছাচ্ছে। এসব আবর্জনাকে বিটুমিন নামে আমরা আমাদের রাস্তায় ব্যবহার করছি।’ যোগাযোগ বিশেষজ্ঞরা আরও বলছেন, বিএসটিআই, বিপিসি ও বুয়েটের অনুমোদন না নিয়েই কৌশলে ফাঁকি দিয়ে আমদানি হয়ে আসা এসব নিম্নমানের বিটুমিন আবার রাস্তায় ব্যবহার হচ্ছে। যার ফলে নির্ধারিত সময়সীমা পর্যন্ত রাস্তাগুলো টিকছে না। শত শত কোটি টাকা সরকারের গচ্চা যাচ্ছে, ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন সাধারণ মানুষ।

খাতুনগঞ্জ ট্রেড অ্যাসোসিয়েশনের একজন নেতা জানান, সব আমদানি করা বিটুমিনের ডিউটি একই। ডিউটির মধ্যে কোনো ফারাক নেই। কিন্তু গুণগতমানে অনেক ভেজাল আছে। যেখান থেকে আনা হয় সেখানে নানান ধরনের বিটুমিন আছে। ২০০ থেকে ৭০০ ডলার মূল্যের বিটুমিন আছে। বেশির ভাগ আমদানিকারক এখানে নিম্নমানের বিটুমিন আমদানি করে। বিপিসির একজন পরিচালক পদমর্যাদার কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘ভেজাল বিটুমিন বন্দর থেকে খালাসের সময় বিএসটিআই, বুয়েট ও বিপিসির কোনো অনুমোদন ছাড়াই খালাস করা হচ্ছে। বন্দরের একটি প্রভাবশালী সিন্ডিকেটকে ম্যানেজ করেই বছরের পর বছর ভুয়া বিটুমিন যা খুবই নিম্নমানের সেগুলো দেশের সড়ক-মহাসড়কে ব্যবহার করা হচ্ছে। এ বিষয়ে সরকারের কঠোর নজরদারি থাকা উচিত।

সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় থেকে সারা দেশের মহাসড়কগুলোয় ভালো মানের বিশেষ করে ৬০-৭০ গ্রেডের বিটুমিনের ব্যবহারের নির্দেশনা দেওয়া হয়। ২০১৫ সালের ২৭ জুলাই ৩৫.০০.০০০০.০৩২.০৬.০৩৯.১৫-৪১১, স্মারকের ওই চিঠিতে কঠোরভাবে বলা হলেও আমদানিকারকরা পাত্তাই দিচ্ছেন না সড়ক ও জনপথের ওই নির্দেশনা। একইভাবে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতর-এলজিইডি থেকে চলতি বছরের ২৮ ফেব্রুয়ারি এক চিঠিতে আমদানি করা বিটুমিনকে সড়ক-মহাসড়কের উন্নয়নকাজে ব্যবহার বন্ধে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এলজিইডির প্রধান প্রকৌশলী মো. আবদুর রশিদ খানের সই করা ওই চিঠিতে বলা হয়, সড়ক-মহাসড়কের টেকসই উন্নয়ন করতে হলে অন্যান্য ব্যবস্থাপনার সঙ্গে গুণগত মানসম্পন্ন বিটুমিন ব্যবহার অত্যন্ত গুরুর্ত্বপূর্ণ। সড়ক উন্নয়নের ক্ষেত্রে উন্নতমানের বিটুমিনের বিষয়ে গুরুত্ব দিতে হবে। বিশেষ করে সরকারি মালিকানাধীন ইস্টার্ন রিফাইনারি লিমিটেড থেকে সরবরাহ করা বিটুমিনের গুণগতমান ভালো। আর আমদানি করা বিটুমিন খুবই নিম্নমানের, যা ব্যবহার বন্ধ করতে হবে। এ ছাড়া বেসরকারিভাবে একটি কোম্পানি উন্নতমানের বিটুমিন উৎপাদন করছে, সেটাও ব্যবহার করা যায়, সেই কোম্পানির বিটুমিনের গুণগতমান অনেক ভালো।

অনুসন্ধানে দেখা গেছে, সংশ্লিষ্ট দফতরের তদারকির দায়িত্বপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো উন্নতমানের বিটুমিনের পরিবর্তে ভেজাল ও নিম্নমানের আলকাতরা দিয়ে সড়ক-মহাসড়কে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। এমন অনিয়মের কারণেই নির্মাণ ও মেরামতের অল্প দিনেই সড়ক ও মহাসড়কগুলোর অবস্থা বেহাল হচ্ছে দেশজুড়ে। এর ফলে নিম্নমানের আমদানিনির্ভর বিটুমিন ব্যবহারে রাষ্ট্রের ত্রিমুখী ক্ষতি হচ্ছে- বৈদেশিক মুদ্রার অপচয় হচ্ছে, টেকসই উন্নয়ন হচ্ছে না। কিছু অসাধু ঠিকাদার আর অসৎ ব্যবসায়ীর সিন্ডিকেট ভাঙা যাচ্ছে না। তাদের পরামর্শ, টেকসই সড়ক উন্নয়ন করতে হলে দেশি ভালো মানের বিটুমিন ব্যবহারের পাশাপাশি নির্মাণকাজে তদাকরি বাড়াতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
আওয়ামী লীগের ৩৭ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ৩৭ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
কৃষকের কামড়ে প্রাণ গেল সাপের!
কৃষকের কামড়ে প্রাণ গেল সাপের!
বিনিয়োগের ফাঁদে ৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ, গ্রেপ্তার ২
বিনিয়োগের ফাঁদে ৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ, গ্রেপ্তার ২
পাকিস্তানে যুদ্ধ করতে গিয়ে গোপালগঞ্জের যুবক নিহত
পাকিস্তানে যুদ্ধ করতে গিয়ে গোপালগঞ্জের যুবক নিহত
বেরোবিতে বিপন্ন ধূপগাছ ছড়াচ্ছে সুগন্ধি
বেরোবিতে বিপন্ন ধূপগাছ ছড়াচ্ছে সুগন্ধি
কক্সবাজারে আবারও উড়োজাহাজের সঙ্গে কুকুরের ধাক্কা
কক্সবাজারে আবারও উড়োজাহাজের সঙ্গে কুকুরের ধাক্কা
আওয়ামী লীগের ছয় নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ছয় নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
পূর্বশত্রুতার জেরে খুন হন বিদেশফেরত যুবক
পূর্বশত্রুতার জেরে খুন হন বিদেশফেরত যুবক
সিরাজগঞ্জে ট্রাক চাপায় কৃষক দলের দুই নেতার মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে ট্রাক চাপায় কৃষক দলের দুই নেতার মৃত্যু
ভারতের নতুন সেনাঘাঁটি বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে
ভারতের নতুন সেনাঘাঁটি বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে
সবজিতে স্বস্তি পিঁয়াজে হাহাকার
সবজিতে স্বস্তি পিঁয়াজে হাহাকার
সর্বশেষ খবর
মহাবিশ্বের ভবিষ্যৎ নিয়ে বিজ্ঞানীদের মধ্যে নতুন বিতর্ক
মহাবিশ্বের ভবিষ্যৎ নিয়ে বিজ্ঞানীদের মধ্যে নতুন বিতর্ক

১ সেকেন্ড আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীর পল্লবীতে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় নিহত ১
রাজধানীর পল্লবীতে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় নিহত ১

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে মুসল্লিকে হত্যা, যুবক গ্রেপ্তার
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে মুসল্লিকে হত্যা, যুবক গ্রেপ্তার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় শিক্ষার্থীদের মাঝে বাইসাইকেল বিতরণ
মাগুরায় শিক্ষার্থীদের মাঝে বাইসাইকেল বিতরণ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নবীনগরে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‌্যালি
নবীনগরে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‌্যালি

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের সুযোগ আছে আরও দুইদিন, আবেদন যেভাবে
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের সুযোগ আছে আরও দুইদিন, আবেদন যেভাবে

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুরে সংবর্ধনা পেলেন ৪২ কৃতী শিক্ষার্থী
গাজীপুরে সংবর্ধনা পেলেন ৪২ কৃতী শিক্ষার্থী

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালো চলবে : গভর্নর
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালো চলবে : গভর্নর

২১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে মেটার ৬০০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ
যুক্তরাষ্ট্রে মেটার ৬০০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ

২৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতীয় নাগরিকের মরদেহ দেখল বাংলাদেশি স্বজনরা
ভারতীয় নাগরিকের মরদেহ দেখল বাংলাদেশি স্বজনরা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইসিসিবিতে চলছে ইলেকট্রিক গাড়ি-বাইক ও মেডিকেল প্রযুক্তির প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে চলছে ইলেকট্রিক গাড়ি-বাইক ও মেডিকেল প্রযুক্তির প্রদর্শনী

৩৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৮৩৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৮৩৪

৩৭ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নরসিংদীতে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ফের 'টেঁটাযুদ্ধ'
নরসিংদীতে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ফের 'টেঁটাযুদ্ধ'

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লিনিক্যাল বর্জ্যে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রংপুর নগরবাসী
ক্লিনিক্যাল বর্জ্যে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রংপুর নগরবাসী

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বাসদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে সমাবেশ
গাইবান্ধায় বাসদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে সমাবেশ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে পর্যটকবাহী বোট উল্টে নারী নিখোঁজ
সুন্দরবনে পর্যটকবাহী বোট উল্টে নারী নিখোঁজ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ডাকাত দলের ৪ সদস্য গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ডাকাত দলের ৪ সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈষম্যবিরোধী আইন প্রবর্তনে দলগুলোকে অঙ্গীকারের আহ্বান দেবপ্রিয়র
বৈষম্যবিরোধী আইন প্রবর্তনে দলগুলোকে অঙ্গীকারের আহ্বান দেবপ্রিয়র

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় আসছেন ব্রাজিলের বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক কাফু
ঢাকায় আসছেন ব্রাজিলের বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক কাফু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েও সুদানের রাজধানীতে আরএসএফের ড্রোন হামলা
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েও সুদানের রাজধানীতে আরএসএফের ড্রোন হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ার কাছে বড় হারে সেমির স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের
অস্ট্রেলিয়ার কাছে বড় হারে সেমির স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলে টর্নেডোর আঘাতে অন্তত ৫ জনের মৃত্যু, আহত ১৩০
ব্রাজিলে টর্নেডোর আঘাতে অন্তত ৫ জনের মৃত্যু, আহত ১৩০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে প্রণোদনার বীজ-সার পেল ২৮২০ কৃষক
গোপালগঞ্জে প্রণোদনার বীজ-সার পেল ২৮২০ কৃষক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অলিম্পিকে যোগ্যতা অর্জন নাও করতে পারে পাকিস্তান
অলিম্পিকে যোগ্যতা অর্জন নাও করতে পারে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’
‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স
মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

কালের সাক্ষী তমাল গাছটি
কালের সাক্ষী তমাল গাছটি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম