শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২১

বিএসটিআই বুয়েট বিপিসিকে বিটুমিন আমদানিকারকদের বৃদ্ধাঙ্গুলি!

অনুমোদন ছাড়াই বিটুমিনের নামে আসছে ‘আলকাতরা’, সড়ক-মহাসড়কে সরকারের শত শত কোটি টাকা গচ্চা!
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
বিএসটিআই বুয়েট বিপিসিকে বিটুমিন আমদানিকারকদের বৃদ্ধাঙ্গুলি!

সরকারের পণ্যমান নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসটিআই, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়-বুয়েট এবং বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন-বিপিসিকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে কোনো অনুমোদন ছাড়াই বিটুমিনের নামে দেশে ‘আলকাতরা’ আমদানি হচ্ছে। ফলে সড়ক-মহাসড়ক নির্মাণ ও সংস্কারের পরপরই অকার্যকর হয়ে পড়ছে। উন্নয়ন কর্মকান্ডে সরকারের গচ্চা যাচ্ছে শত শত কোটি টাকা। সড়কে স্বচ্ছন্দে চলার পরিবর্তে সাধারণ মানুষ ভোগান্তিতে পড়ছেন।

এমনই একটি ঘটনার নজির নওগাঁ-বদলগাছী-পত্নীতলা আঞ্চলিক মহাসড়কের বেশির ভাগ অংশে। উন্নয়নকাজ শেষ হতে না হতেই দেবে গিয়েছিল সড়কটির বিভিন্ন অংশ। কোথাও দেবে গিয়েছিল, কোথাও বা ঢেউয়ের আকৃতি ধারণ করেছিল। সড়ক প্রকৌশলীদের ভাষায় একে বলা হয় ‘আন্ডুলেশন’। বছর না ঘুরতেই জলে গিয়েছিল ৬৫ কোটি টাকা ব্যয়ের এ উন্নয়নকাজ। এর প্রধান কারণ নিম্নমানের বিটুমিনের ব্যবহার। ঘটনাটি ২০১৭ সালের। দ্রুত সড়কের আয়ু ফুরিয়ে যাওয়ার কারণ বের করতে ওই   বছর ১৮টি সড়কে জরিপ চালায় সড়ক ও জনপথ (সওজ) অধিদফতর। এতে দেখা যায়, প্রায় প্রতিটি সড়কই আক্রান্ত আন্ডুলেশন সমস্যায়। একই কারণে অতিদ্রুত সড়ক গলে যাওয়ার প্রমাণ পায় পরিকল্পনা কমিশনের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগও (আইএমইডি)। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নির্মাণত্রুটির কারণেই সড়কে আন্ডুলেশনের মতো সমস্যার উৎপত্তি হয়। বিশেষ করে নিম্নমান ও ভেজাল বিটুমিন ব্যবহারের কারণে সড়ক-মহাসড়কে আন্ডুলেশন দেখা দেয়। এর ফলে প্রতি বছর সড়কে উন্নয়নকাজ করতে গিয়ে ব্যয় হচ্ছে অতিরিক্ত কোটি কোটি টাকা। বিপরীতে কমছে সড়কের আয়ু, বৃদ্ধি পাচ্ছে দুর্ঘটনা। টেকসই সড়ক উন্নয়ন করতে হলে দেশি ভালো মানের বিটুমিন ব্যবহারের পাশাপাশি নির্মাণকাজে তদারকি বাড়ানোর পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের।

জানা গেছে, দেশে বর্তমানে বিটুমিনের বার্ষিক চাহিদা প্রায় সাড়ে ৫ লাখ মেট্রিক টন। সেখানে উপজাত হিসেবে মাত্র ৬০ থেকে ৭০ হাজার মেট্রিক টন বিটুমিন সরবরাহ করে রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান ইস্টার্ন রিফাইনারি লিমিটেড। এটি মোট চাহিদার ১৩ শতাংশেরও কম। বাকি বিটুমিনের জন্য দ্বারস্থ হতে হয় আমদানিকারকদের। বর্তমানে মধ্যপ্রাচ্যসহ বিভিন্ন দেশ থেকে বিটুমিন আমদানি করা হচ্ছে।

অনুসন্ধানে দেখা যায় মানহীন বিটুমিন আমদানির ভয়াবহ চিত্র। অর্ধেক বিটুমিন আর অর্ধেক তারপিন দিয়ে একটি ড্রাম ভরে তার নাম দিচ্ছে আমদানি করা বিটুমিন। একটি অসাধু সিন্ডিকেট এটি নিয়ন্ত্রণ করছে। বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউট-বিএসটিআই, বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন ও বুয়েটের অনুমোদন ছাড়াই দেশে হামেশা ঢুকছে মানহীন বিটুমিন। ফলে আমদানিকারকদের সরকারের নির্ধারিত কোনো পরীক্ষার মুখেই পড়তে হয় না। এ সুযোগে তারা আমদানি করছে নিম্নমানের বিটুমিন। উল্টো দিকে দেশে বেসরকারি পর্যায়ে উৎপাদিত বিটুমিনকে পদে পদে দিতে হয় কঠিন পরীক্ষা। উত্তীর্ণ হওয়ার পরও নানা কারণ দেখিয়ে দেশের উৎপাদনকারীদের নিরুৎসাহ করা হচ্ছে।

সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, দেশের প্রায় ৪৫টি জেলায় শত শত সড়কের বিভিন্ন জায়গা দেবে গেছে কিংবা খানাখন্দ তৈরি হয়েছে। সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আমদানি করা নিম্নমানের বিটুমিনের কারণে দেশের ৬০ থেকে ৭০ ভাগ রাস্তা নির্মাণের ছয় মাস থেকে এক বছরের মধ্যেই নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। কিছু অসাধু ব্যবসায়ীর সঙ্গে অসৎ আমদানিকারকরা মিলে একটি বিটুমিন সিন্ডিকেট তৈরি করেছেন। ফলে দেশের বিপুল অর্থের লোকসান হচ্ছে। পাশাপাশি রাস্তাগুলোও টেকসই হচ্ছে না।

বিটুমিন বিশেষজ্ঞ আইইউটির সহকারী অধ্যাপক ড. নাজমুস সাকিব বলেন, ‘দেশের বেশির ভাগ রাস্তায় দেখা যায় বিটুমিন থেকে পাথর আলাদা হয়ে যায়। এর মূল কারণ বিটুমিনের সঙ্গে পাথরের লেগে থাকার যে প্রবণতা তা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। এর একমাত্র কারণ নিম্নমানের বিটুমিন। আমদানি করা বিটুমিন প্রথমত অনেক দিন জাহাজে থাকে। উৎপাদন উৎস আমরা কেউ বলতে পারি না। ফলে এদের মান সব সময় আকাশ-পাতাল পার্থক্য হয়।’

এদিকে, সওজ অধিদফতরের পেভমেন্ট ফেইলিউর ইনভেস্টিগেশন প্রতিবেদনে উঠে এসেছে ঢাকা-চট্টগ্রাম, ঢাকা-ফরিদপুর, ঢাকা-সিলেট, সিরাজগঞ্জ-রাজশাহী জাতীয় মহাসড়কসহ বিভিন্ন আঞ্চলিক ও জেলা মহাসড়কে আন্ডুলেশন সমস্যার চিত্র। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সড়ক ও জনপথ বিভাগের কয়েকজন প্রকৌশলী জানান, সড়ক ও মহাসড়কে ওভারলোডিং তো আছেই পাশাপাশি নিম্নমানের বিটুমিনের ব্যবহারও আন্ডুলেশনের জন্য দায়ী। ৬০ থেকে ৭০ গ্রেডের বিটুমিন সবচেয়ে ভালো।

ইস্টার্ন রিফাইনারির কর্মকর্তারা বলছেন, আমদানিকৃত বেশির ভাগ বিটুমিন ৮০ থেকে ১০০ গ্রেডের, যা খুবই নিম্নমানের। বিটুমিন আমদানির এলসি খুলে নিয়ে আসা হয় ভেজাল কেরোসিন মেশানো আলকাতরা। কিন্তু ইস্টার্ন রিফাইনারি থেকে সরবরাহ করা বিটুমিন আর দেশেই বেসরকারিভাবে উৎপাদিত একটি কোম্পানির বিটুমিনগুলো ৬০ থেকে ৭০ গ্রেডের; যা বিএসটিআইর পরীক্ষায় প্রমাণিত।

বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন-বিপিসির একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, বিএসটিআই ও বুয়েটের অনুমোদন না নিয়েই আমদানিকারকরা ভেজাল এবং নিম্নমানের বিটুমিন দেশে নিয়ে আসছেন। চট্টগ্রাম বন্দরে বিটুমিন ছাড় করানোর আগে বিএসটিআই, বিপিসি কিংবা বুয়েটের মাধ্যমে গুণগত পরীক্ষা না করেই ছাড় করিয়ে আনছেন অসাধু ব্যবসায়ী ও ঠিকাদাররা। আর এ প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িত রয়েছে চট্টগ্রাম নৌবন্দরের একটি অসাধু সিন্ডিকেট। বছরের পর বছর এসব অসাধু সিন্ডিকেট মিলে আরব আমিরাত, সিঙ্গাপুরসহ বিভিন্ন দেশ থেকে নিম্নমানের বিটুমিন আমদানি করছে।

অনুসন্ধানে বিটুমিন আমদানিকারক আর ঠিকাদারদের অনিয়ম ও জালিয়াতির আরও চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো অসদুপায় অবলম্বন করে বিটুমিনের সঙ্গে গিলসোনাইট নামে এক ধরনের কেমিক্যাল মিশ্রণ করে বিটুমিনের পরিমাণ বৃদ্ধি করছে কৌশলে। ঠিকাদারসহ অসাধু সিন্ডিকেট লাভবান হলেও ঠকছে সরকার এবং সাধারণ মানুষ। কারণ ওই গিলসোনাইট কেমিক্যাল বিটুমিনের সঙ্গে মেশানোর কারণে বিটুমিনের বন্ডিং (বিটুমিনের কংক্রিট ধারণ) ক্ষমতা কমে যায়। গুণগতমানে পাতলা ও বন্ডিং ক্ষমতা কম হওয়ায় গ্রীষ্মকালে এ ধরনের নিম্নমানের বিটুমিন ব্যবহৃত সড়কগুলো গলে ঢেউয়ের আকার ধারণ করে। সৃষ্টি হয় অসংখ্য ছোট-বড় গর্ত। আবার বৃষ্টির সময় বিটুমিন নষ্ট হয়ে যাওয়ায় সড়কের এসব অংশে পানি জমে দ্রুত নষ্ট হয়ে যায় এবং খানাখন্দের সৃষ্টি হয়।

বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি অনুযায়ী বিটুমিনকে গরম করার আদর্শ তাপমাত্রা হলো সর্বোচ্চ ১৫০ থেকে ১৭০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ক্ষেত্রে আদর্শ তাপমাত্রা নির্ধারণ দূরে থাক তাপমাত্রা পরিমাপের ব্যবস্থাই নেই। সরেজমিনে দেখা যায়, খোলা ড্রামে মান্ধাতা আমলের প্রযুক্তি ব্যবহার করে গলানো হচ্ছে বিটুমিন। এসব বিটুমিন ব্যবহারের ফলে সড়কের আয়ু বড়জোর এক বছর বা তারও কম। সেখানে মানুষের দুর্ভোগ নিত্যদিনের।

উৎপাদন থেকে আমদানি পর্যন্ত কীভাবে অসাধু ব্যবসায়ীরা বিটুমিনের গুণগতমান নষ্ট করে তার ব্যাখ্যা দিয়েছেন আইইউটির সহকারী অধ্যাপক এবং বিটুমিন বিশেষজ্ঞ ড. নাজমুস সাকিব। তিনি বলেন, ‘এমন একটা শিপ থেকে আমরা বিটুমিন নিচ্ছি যেটি তিন-চার মাস সাগরে ভাসছে। যার মধ্যে শিপের স্লাজ, ইঞ্জিন অয়েল ইত্যাদি মেশানো হচ্ছে। মূলত চোরাইভাবে কিংবা মানহীনভাবে তৈরি বিটুমিনগুলোই বাংলাদেশে এসে পৌঁছাচ্ছে। এসব আবর্জনাকে বিটুমিন নামে আমরা আমাদের রাস্তায় ব্যবহার করছি।’ যোগাযোগ বিশেষজ্ঞরা আরও বলছেন, বিএসটিআই, বিপিসি ও বুয়েটের অনুমোদন না নিয়েই কৌশলে ফাঁকি দিয়ে আমদানি হয়ে আসা এসব নিম্নমানের বিটুমিন আবার রাস্তায় ব্যবহার হচ্ছে। যার ফলে নির্ধারিত সময়সীমা পর্যন্ত রাস্তাগুলো টিকছে না। শত শত কোটি টাকা সরকারের গচ্চা যাচ্ছে, ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন সাধারণ মানুষ।

খাতুনগঞ্জ ট্রেড অ্যাসোসিয়েশনের একজন নেতা জানান, সব আমদানি করা বিটুমিনের ডিউটি একই। ডিউটির মধ্যে কোনো ফারাক নেই। কিন্তু গুণগতমানে অনেক ভেজাল আছে। যেখান থেকে আনা হয় সেখানে নানান ধরনের বিটুমিন আছে। ২০০ থেকে ৭০০ ডলার মূল্যের বিটুমিন আছে। বেশির ভাগ আমদানিকারক এখানে নিম্নমানের বিটুমিন আমদানি করে। বিপিসির একজন পরিচালক পদমর্যাদার কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘ভেজাল বিটুমিন বন্দর থেকে খালাসের সময় বিএসটিআই, বুয়েট ও বিপিসির কোনো অনুমোদন ছাড়াই খালাস করা হচ্ছে। বন্দরের একটি প্রভাবশালী সিন্ডিকেটকে ম্যানেজ করেই বছরের পর বছর ভুয়া বিটুমিন যা খুবই নিম্নমানের সেগুলো দেশের সড়ক-মহাসড়কে ব্যবহার করা হচ্ছে। এ বিষয়ে সরকারের কঠোর নজরদারি থাকা উচিত।

সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় থেকে সারা দেশের মহাসড়কগুলোয় ভালো মানের বিশেষ করে ৬০-৭০ গ্রেডের বিটুমিনের ব্যবহারের নির্দেশনা দেওয়া হয়। ২০১৫ সালের ২৭ জুলাই ৩৫.০০.০০০০.০৩২.০৬.০৩৯.১৫-৪১১, স্মারকের ওই চিঠিতে কঠোরভাবে বলা হলেও আমদানিকারকরা পাত্তাই দিচ্ছেন না সড়ক ও জনপথের ওই নির্দেশনা। একইভাবে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতর-এলজিইডি থেকে চলতি বছরের ২৮ ফেব্রুয়ারি এক চিঠিতে আমদানি করা বিটুমিনকে সড়ক-মহাসড়কের উন্নয়নকাজে ব্যবহার বন্ধে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এলজিইডির প্রধান প্রকৌশলী মো. আবদুর রশিদ খানের সই করা ওই চিঠিতে বলা হয়, সড়ক-মহাসড়কের টেকসই উন্নয়ন করতে হলে অন্যান্য ব্যবস্থাপনার সঙ্গে গুণগত মানসম্পন্ন বিটুমিন ব্যবহার অত্যন্ত গুরুর্ত্বপূর্ণ। সড়ক উন্নয়নের ক্ষেত্রে উন্নতমানের বিটুমিনের বিষয়ে গুরুত্ব দিতে হবে। বিশেষ করে সরকারি মালিকানাধীন ইস্টার্ন রিফাইনারি লিমিটেড থেকে সরবরাহ করা বিটুমিনের গুণগতমান ভালো। আর আমদানি করা বিটুমিন খুবই নিম্নমানের, যা ব্যবহার বন্ধ করতে হবে। এ ছাড়া বেসরকারিভাবে একটি কোম্পানি উন্নতমানের বিটুমিন উৎপাদন করছে, সেটাও ব্যবহার করা যায়, সেই কোম্পানির বিটুমিনের গুণগতমান অনেক ভালো।

অনুসন্ধানে দেখা গেছে, সংশ্লিষ্ট দফতরের তদারকির দায়িত্বপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো উন্নতমানের বিটুমিনের পরিবর্তে ভেজাল ও নিম্নমানের আলকাতরা দিয়ে সড়ক-মহাসড়কে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। এমন অনিয়মের কারণেই নির্মাণ ও মেরামতের অল্প দিনেই সড়ক ও মহাসড়কগুলোর অবস্থা বেহাল হচ্ছে দেশজুড়ে। এর ফলে নিম্নমানের আমদানিনির্ভর বিটুমিন ব্যবহারে রাষ্ট্রের ত্রিমুখী ক্ষতি হচ্ছে- বৈদেশিক মুদ্রার অপচয় হচ্ছে, টেকসই উন্নয়ন হচ্ছে না। কিছু অসাধু ঠিকাদার আর অসৎ ব্যবসায়ীর সিন্ডিকেট ভাঙা যাচ্ছে না। তাদের পরামর্শ, টেকসই সড়ক উন্নয়ন করতে হলে দেশি ভালো মানের বিটুমিন ব্যবহারের পাশাপাশি নির্মাণকাজে তদাকরি বাড়াতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
যা বলল জাতিসংঘ মানবাধিকার দপ্তর
যা বলল জাতিসংঘ মানবাধিকার দপ্তর
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
থানায় চুরির অভিযোগ দেওয়ায় হত্যা
থানায় চুরির অভিযোগ দেওয়ায় হত্যা
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে ওঠার হার বেড়েছে ১৯%
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে ওঠার হার বেড়েছে ১৯%
হাসিনার রায়ের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
হাসিনার রায়ের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মা-ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মা-ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
বদলি চসিকের প্রধান নির্বাহী
বদলি চসিকের প্রধান নির্বাহী
বিএনপি জামায়াত এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ কাল
বিএনপি জামায়াত এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ কাল
ফাঁদ পেতে অপেক্ষায় ছিল খুনিরা
ফাঁদ পেতে অপেক্ষায় ছিল খুনিরা
ওমরায় গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু
ওমরায় গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
ভারতের বিপক্ষে একাদশে হামজা-সামিত, বেঞ্চে জামাল
ভারতের বিপক্ষে একাদশে হামজা-সামিত, বেঞ্চে জামাল

২৩ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুর সদর আসনে বিএনপির সামু’র নির্বাচনী প্রচারণা
রংপুর সদর আসনে বিএনপির সামু’র নির্বাচনী প্রচারণা

৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

কলাপাড়ায় কৃষকের বাড়ি থেকে শঙ্খিনী সাপ উদ্ধার
কলাপাড়ায় কৃষকের বাড়ি থেকে শঙ্খিনী সাপ উদ্ধার

৪ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বরিশালে সড়কের পাশে রাখা যাত্রীবাহী বাসে আগুন
বরিশালে সড়কের পাশে রাখা যাত্রীবাহী বাসে আগুন

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে চাকরিপ্রার্থীর মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে চাকরিপ্রার্থীর মামলা

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবসে সাদুল্লাপুরে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবসে সাদুল্লাপুরে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুলবাড়ীতে ৪১ কেজি ভারতীয় গাঁজা উদ্ধার
ফুলবাড়ীতে ৪১ কেজি ভারতীয় গাঁজা উদ্ধার

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দীর্ঘদিন পর প্রকাশ্যে এলেন চেয়ারম্যান, পাশে থাকতে নারাজ ইউপি সদস্যরা
দীর্ঘদিন পর প্রকাশ্যে এলেন চেয়ারম্যান, পাশে থাকতে নারাজ ইউপি সদস্যরা

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দোকানের আয়ে চলতো সুভাষের সংসার, কয়েলের আগুনে পুড়ে ছাই
দোকানের আয়ে চলতো সুভাষের সংসার, কয়েলের আগুনে পুড়ে ছাই

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়
সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়

৩৮ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রচারণায় গফরগাঁওয়ে জনসমাবেশ
রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রচারণায় গফরগাঁওয়ে জনসমাবেশ

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে যৌথ অভিযানে ৩ কোটি টাকার চায়না দুয়ারি জাল জব্দ
নারায়ণগঞ্জে যৌথ অভিযানে ৩ কোটি টাকার চায়না দুয়ারি জাল জব্দ

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘এই মুহূর্তে সবচেয়ে ঘৃণিত নাম শেখ হাসিনা’
‘এই মুহূর্তে সবচেয়ে ঘৃণিত নাম শেখ হাসিনা’

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

৫৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ
বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার
চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা
মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর
মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা
আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ
হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২
আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট
আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু
শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’
‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত
৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে