শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২১

ভারতে দিনরাত জ্বলছে চিতা, প্রতি মুহুর্তে রূপ বদলাচ্ছে করোনা

প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
ভারতে দিনরাত জ্বলছে চিতা, প্রতি মুহুর্তে রূপ বদলাচ্ছে করোনা

করোনা নিয়ে বিশ্বের মধ্যে এখন সবচেয়ে ভয়াবহ পরিস্থিতি বিরাজ করছে ভারতে। দেশটিতে প্রতিদিনই কল্পনাতীত আক্রান্ত ও মৃত্যু ঘটছে। ফলে মৃতদের দাহ করতে দিল্লিতে রাতদিন জ্বলছে চিতা। হাসপাতালগুলোতে ফুরিয়ে গেছে অক্সিজেন। গবেষকরা জানিয়েছেন, ভারতে প্রতি মুহূর্তে রূপ বদলাচ্ছে করোনার নতুন ধরন, নেমে এসেছে মহাবিপর্যয়।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, গত বৃহস্পতিবার উত্তর-পূর্ব দিল্লির সীমাপুরীর একটি শ্মশানের গাড়ি পার্কিংয়ের জায়গায় অস্থায়ীভাবে গড়ে তোলা শ্মশানে নীতিশ কুমারের মায়ের শেষকৃত্য সম্পন্ন হয়। মূল শ্মশানে জায়গা না পেয়ে কুমারের মতো অনেকেই এ অস্থায়ী শ্মশানে গণহারে দাহ করছেন নিজের প্রিয়জনদের।

রয়টার্স জানিয়েছে, তাদের হাতে শ্মশানে করোনায় মৃত ব্যক্তিদের দাহ করার করুণ চিত্র উঠে এসেছে। এর একটিতে দেখা গেছে, দিল্লির একটি শ্মশানে সারি সারি চিতা জ্বলছে। ড্রোন থেকে তোলা মহামারীকালের এমনই ছবি যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের স্মৃতিকে স্মরণ করিয়ে দিচ্ছে। গত বছর এপ্রিলের মাঝামাঝি সময়ে এমন মৃত্যুর মিছিলের দৃশ্য ধরা পড়েছিল নিউইয়র্কে। জায়গা কম পড়ায় থরে থরে কফিন সাজিয়ে ঠিক এভাবেই মৃতদেহ গণকবর দেওয়া হয়েছিল।

স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা শহিদ ভগৎ সিংহ সেবা দলের প্রধান জিতেন্দ্র সিংহ শান্টি বলেন, ‘দিল্লিতে এমন দৃশ্য দেখতে হবে, কেউ ভাবেনি। বাচ্চা বাচ্চা ছেলেমেয়ে, কারও বয়স ৫, কারও ১৫, কারও ২৫। তাদের দাহ করতে হচ্ছে। সদ্যবিবাহিত অনেকের দেহও শ্মশানে আসছে। চোখে দেখা যাচ্ছে না।’ তিনি জানিয়েছেন, সীমাপুরীর পার্কিং লটে গড়ে ওঠা অস্থায়ী শ্মশানে বৃহস্পতিবার বিকালে ৬০টি দেহ দাহ করা হয়েছে। জায়গা না পেয়ে পড়েছিল আরও ১৫টি দেহ।

কিন্তু গত বছর পরিস্থিতি এতটা ভয়ংকর ছিল না। গত মঙ্গলবার একটি শ্মশানে ৭৮টি দেহ দাহ করা হয়েছে।’ জিতেন্দ্রর মা নিজে একজন সরকারি স্বাস্থ্যকর্মী। ১০ দিন আগে কভিডে সংক্রমিত হন তিনি। কিন্তু তা সত্ত্বেও কোনো হাসপাতালে জায়গা হয়নি বলে জানিয়েছেন জিতেন্দ্র। স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনগুলো জানিয়েছে, শুধু শ্মশানই নয়, রাজধানী দিল্লির কবরস্থানগুলোর অবস্থাও একই। এর আগে গুজরাট, মধ্যপ্রদেশের জেলাগুলোতে শ্মশানের বাইরে মরদেহ নিয়ে সারি সারি অ্যাম্বুলেন্স দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গিয়েছিল। খবরে আরও বলা হয়েছে, ভারত সরকার গত শনিবার রেকর্ড ৩ লাখ ৪৬ হাজার ৭৮৬ জন নতুন রোগী শনাক্তের খবর দিয়েছে। এ নিয়ে টানা তৃতীয় দিন ভারতে ৩ লাখের বেশি নতুন রোগী শনাক্ত হলো। শনাক্তের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে মৃত্যু। বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহৎ জনসংখ্যার এই দেশে করোনাভাইরাসে মৃতের সংখ্যা ১ লাখ ৮৯ হাজার ৫৪৪ জনে পৌঁছেছে। ভারতে হাসপাতালগুলোতে রোগী উপচে পড়ছে; খালি নেই কোনো শয্যা। অনেক হাসপাতাল থেকে অক্সিজেন সরবরাহ শেষ হয়ে যাওয়ার খবর আসছে। মহারাষ্ট্রের নাসিকে কয়েক দিন আগে একটি হাসপাতালে আধাঘণ্টা অক্সিজেন সরবরাহ বন্ধ থাকায় করোনাভাইরাস আক্রান্ত ২২ রোগী অক্সিজেনের অভাবে মারা গেছেন। মৃতের সংখ্যা এতই বেড়ে গেছে যে আলাদা করে নয় বরং গণ অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার কাজ করতে হচ্ছে।

রাজধানী দিল্লির স্যার গঙ্গা রাম হাসপাতালের চিকিৎসক ডা. অতুল যোগিয়া বিবিসিকে বলেন, রোগীর সংখ্যা এত বেড়ে গেছে যে জরুরি বিভাগে তিল ধারণের জায়গা নেই। তিনি বলেন, ‘আমাদের কাছে যতগুলো অক্সিজেন পয়েন্ট আছে সবগুলো রোগীতে পূর্ণ। এখানে আর কোনো অক্সিজেন পয়েন্ট নেই। রোগীরা নিজেদের অক্সিজেন সিলিন্ডার নিয়ে বা অক্সিজেন ছাড়াই হাসপাতালে আসছেন। আমরা তাদের সাহায্য করতে চাই। কিন্তু আমাদের কাছে যথেষ্ট শয্যা বা অক্সিজেন পয়েন্ট নেই। এমনকি পর্যাপ্ত অক্সিজেন সরবরাহও নেই। রোগীর স্বজনদের ফোনের চাপে আমাদের টেলিফোন লাইনগুলো জ্যাম হয়ে গেছে। লোকজন ক্রামগত হেল্পলাইনে ফোন করে যাচ্ছেন। হাসপাতালের বাইরেও প্রচন্ড ভিড়; অ্যাম্বুলেন্স পার্ক করা আছে, রোগীদের নিয়ে তাদের স্বজনরা হাসপাতালের ভিতরে ঢোকার সুযোগের অপেক্ষায় আছেন। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে, আমাদের এখানে আর কোনো জায়গা নেই।’

ভর্তি রোগীর অবস্থা একটু স্থিতিশীল হলেই তাদের বাড়িতে পাঠিয়ে সেখানে গুরুতর রোগীদের ভর্তি করে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা করছেন বলেও জানান এই চিকিৎসক। বলেন, ‘তারপরও বর্তমান পরিস্থিতি অত্যন্ত ভয়াবহ। গত কয়েক দিনে ধরে প্রতিটি সকালে ফোনের শব্দে আমার ঘুম ভাঙছে। সব সময়ই কেউ না কেউ মরিয়া হয়ে সাহায্য কামনা করছেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে এখন লোকজন আক্রান্ত বন্ধু ও স্বজনদের জন্য হাসপাতাল শয্যা, জীবনরক্ষাকারী ওষুধ, অক্সিজেন এবং প্লাজমার জন্য আবেদন জানিয়ে পোস্ট দিচ্ছেন। কয়েক দিন নীরবতার পর সেই ব্যক্তিই হয়তো তার বন্ধু বা স্বজনের ?মৃত্যুর খবর দিচ্ছেন।’

বর্তমান পরিস্থিতিকে জাতীয় জরুরি অবস্থার চেয়েও ‘গুরুতর’ বলে মনে করেন দেশটির একজন শীর্ষ ভাইরোলজিস্ট। তিনি বলেন, ‘এটা পুরো দেশের সব ব্যবস্থা সম্পূর্ণ ধসে পড়ার অবস্থা। দিল্লি ও মুম্বাইয়ের মতো সংক্রমণের হটস্পটগুলোতে জীবন রক্ষা করতে পারা বা বেঁচে থাকতে পারাটাই এখন আশীর্বাদ।’

এদিকে ভারতে করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউয়ে সবচেয়ে বেশি বিপর্যস্ত ধনী রাজ্য মহারাষ্ট্র। সেখানে বেশিরভাগ হাসপাতালে অক্সিজেন সরবরাহে স্বল্পতা দেখা দিয়েছে। বিবিসি জানায়, শুক্রবার সকালে ম্যাক্স হেলথকেয়ার থেকে এক ‘এসওএস’ বার্তায় দিল্লিতে তাদের দুটি হাসপাতালে আর এক ঘণ্টা চলার মতো অক্সিজেন আছে বলে জানানো হয়। দিল্লির চারপাশে তাদের ১০টি হাসপাতাল আছে। গুজরাট, উত্তর প্রদেশ এবং হরিয়ানাতেও তাদের হাসপাতালগুলোতে অক্সিজেনের সংকট দেখা দিয়েছে। দেশজুড়ে অক্সিজেন সরবরাহ ঠিক রাখতে ভারতের বিমান বাহিনীকে অক্সিজেন সরবরাহের কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে।

উল্লেখ্য, এ অবস্থার মধ্যেও দেশটির পাঁচ রাজ্যে জোরেশোরে স্থানীয় সরকার নির্বাচনের প্রচার কাজ করা হয়। ভিড় করে চলেছে মিটিং, মিছিল, সমাবেশ। খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ পুরো দেশ ঘুরে ঘুরে নির্বাচনী সমাবেশ করতে থাকেন। যে সমাবেশগুলোতে স্বাস্থ্যবিধি মানার কোনো বালাই ছিল না। সেইসঙ্গে চলেছে ধর্মীয় নানা উৎসব আয়োজন। গঙ্গা নদীর পাড়ে হিন্দুদের ধর্মীয় উৎসব কুম্ভমেলায় লাখ লাখ মানুষ কয়েক সপ্তাহ ধরে অংশ নিয়েছে।

প্রতি মুহূর্তে রূপ বদলাচ্ছে করোনা : প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের তান্ডবে মহাবিপর্যয় নেমে এসেছে ভারতজুড়ে। কেন ভারতে এত দুর্বার গতিতে ছড়িয়ে পড়ছে সংক্রমণ? গতকাল জানা গেছে নেপথ্যের কারণ।

সেটি হচ্ছে- ভারতে শনাক্ত করোনার নতুন ধরন ‘বি ওয়ান সিক্স ওয়ান সেভেন’ ভাইরাসটি প্রতিনিয়ত রূপ পাল্টাচ্ছে। দ্রুত রূপ পরিবর্তনের ফলে এই ভাইরাসটির চরিত্র নির্ধারণে বেশ বিপাকে পড়তে হচ্ছে গবেষকদের। নতুন ধরনের বিরুদ্ধে বিশ্বে বিদ্যমান করোনার টিকাগুলো কার্যকার হলেও অধিক কার্যকারিতার জন্য টিকায় কিছু সংযোজন প্রয়োজন বলছেন বিজ্ঞানীরা।

খবরে বলা হয়, ভারতে করোনার নতুন ধরন ‘বি ওয়ান সিক্স ওয়ান সেভেন’ ভাইরাসটি প্রতিনিয়ত পরিবর্তিত হচ্ছে, দ্রুত পরিবর্তন করছে এর রূপ। এর মধ্যে কিছু ভাইরাস আছে যেগুলো কম বিপজ্জনক। কিন্তু কিছু ভাইরাস আবার খুবই সংক্রামক, অনেক সময় টিকা নিয়েও এসব ভাইরাস মোকাবিলা কঠিন এমন তথ্য দিচ্ছে বিভিন্ন গবেষণা। গত বছরের অক্টোবরে শনাক্ত হওয়া ভাইরাসটি ভারতে ডেকে এনেছে মহাবিপর্যয়। যে গতিতে ভারতে এই ভাইরাস ছড়াচ্ছে সে গতিতে সম্ভব হচ্ছে না করোনা টেস্ট। ফলে খুবই অল্প সময়ে আক্রান্ত হচ্ছে অনেক মানুষ।

দ্য জিএসএআইডির তথ্যমতে, এখন পর্যন্ত বিশ্বের ২১টি দেশে ছড়িয়ে পড়েছে ভাইরাসটি। ২২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত যুক্তরাজ্যে ১০৩ জনের শরীরে শনাক্ত হয় এই ভাইরাস, এর বেশির ভাগই ভারত থেকে আসা যাত্রী। যুক্তরাজ্যে পাওয়া করোনার নতুন ধরন ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্বের ৫০টিরও বেশি দেশে। তবে এটি ভারতে পাওয়া ভাইরাসসের তুলনায় বেশি সংক্রামক কিনা এই বিষয়ে সন্দেহ রয়েছে বিজ্ঞানীদের। জনবহুল দেশ হওয়ায় ভারতে কম সময়ে দ্রুত ভাইরাসটি ছড়িয়ে পড়ছে বলে ধারণা বিজ্ঞানীদের। ক্যামব্রিজ ইউনিভার্সিটির গবেষকরা বলছেন, ভারতে বড় ধরনের জমায়েত, ভাইরাসের বিরুদ্ধে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থার অভাবে বেড়েছে সংক্রমণ। বিশেষ করে মাস্ক না পরা ও সামাজিক দূরত্ব মেনে না চলায় ভয়াবহ রূপ নিয়েছে করোনা পরিস্থিতি। তবে বিজ্ঞানীদের ধারণা যুক্তরাজ্যে পাওয়া বিওয়ান ওয়ান সেভেন ভাইরাসটির চেয়ে এটি কম সংক্রামক হতে পারে।

প্রসঙ্গত, ভারতে করোনার ডবল মিউট্যান্ট ভাইরাস নিয়ে গবেষণার মধ্যেই শনাক্ত হয়েছে ট্রিপল মিউট্যান্ট ভাইরাস।

এই বিভাগের আরও খবর
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
সর্বশেষ খবর
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

৫৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা