শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২১

ভারতে দিনরাত জ্বলছে চিতা, প্রতি মুহুর্তে রূপ বদলাচ্ছে করোনা

প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
ভারতে দিনরাত জ্বলছে চিতা, প্রতি মুহুর্তে রূপ বদলাচ্ছে করোনা

করোনা নিয়ে বিশ্বের মধ্যে এখন সবচেয়ে ভয়াবহ পরিস্থিতি বিরাজ করছে ভারতে। দেশটিতে প্রতিদিনই কল্পনাতীত আক্রান্ত ও মৃত্যু ঘটছে। ফলে মৃতদের দাহ করতে দিল্লিতে রাতদিন জ্বলছে চিতা। হাসপাতালগুলোতে ফুরিয়ে গেছে অক্সিজেন। গবেষকরা জানিয়েছেন, ভারতে প্রতি মুহূর্তে রূপ বদলাচ্ছে করোনার নতুন ধরন, নেমে এসেছে মহাবিপর্যয়।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, গত বৃহস্পতিবার উত্তর-পূর্ব দিল্লির সীমাপুরীর একটি শ্মশানের গাড়ি পার্কিংয়ের জায়গায় অস্থায়ীভাবে গড়ে তোলা শ্মশানে নীতিশ কুমারের মায়ের শেষকৃত্য সম্পন্ন হয়। মূল শ্মশানে জায়গা না পেয়ে কুমারের মতো অনেকেই এ অস্থায়ী শ্মশানে গণহারে দাহ করছেন নিজের প্রিয়জনদের।

রয়টার্স জানিয়েছে, তাদের হাতে শ্মশানে করোনায় মৃত ব্যক্তিদের দাহ করার করুণ চিত্র উঠে এসেছে। এর একটিতে দেখা গেছে, দিল্লির একটি শ্মশানে সারি সারি চিতা জ্বলছে। ড্রোন থেকে তোলা মহামারীকালের এমনই ছবি যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের স্মৃতিকে স্মরণ করিয়ে দিচ্ছে। গত বছর এপ্রিলের মাঝামাঝি সময়ে এমন মৃত্যুর মিছিলের দৃশ্য ধরা পড়েছিল নিউইয়র্কে। জায়গা কম পড়ায় থরে থরে কফিন সাজিয়ে ঠিক এভাবেই মৃতদেহ গণকবর দেওয়া হয়েছিল।

স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা শহিদ ভগৎ সিংহ সেবা দলের প্রধান জিতেন্দ্র সিংহ শান্টি বলেন, ‘দিল্লিতে এমন দৃশ্য দেখতে হবে, কেউ ভাবেনি। বাচ্চা বাচ্চা ছেলেমেয়ে, কারও বয়স ৫, কারও ১৫, কারও ২৫। তাদের দাহ করতে হচ্ছে। সদ্যবিবাহিত অনেকের দেহও শ্মশানে আসছে। চোখে দেখা যাচ্ছে না।’ তিনি জানিয়েছেন, সীমাপুরীর পার্কিং লটে গড়ে ওঠা অস্থায়ী শ্মশানে বৃহস্পতিবার বিকালে ৬০টি দেহ দাহ করা হয়েছে। জায়গা না পেয়ে পড়েছিল আরও ১৫টি দেহ।

কিন্তু গত বছর পরিস্থিতি এতটা ভয়ংকর ছিল না। গত মঙ্গলবার একটি শ্মশানে ৭৮টি দেহ দাহ করা হয়েছে।’ জিতেন্দ্রর মা নিজে একজন সরকারি স্বাস্থ্যকর্মী। ১০ দিন আগে কভিডে সংক্রমিত হন তিনি। কিন্তু তা সত্ত্বেও কোনো হাসপাতালে জায়গা হয়নি বলে জানিয়েছেন জিতেন্দ্র। স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনগুলো জানিয়েছে, শুধু শ্মশানই নয়, রাজধানী দিল্লির কবরস্থানগুলোর অবস্থাও একই। এর আগে গুজরাট, মধ্যপ্রদেশের জেলাগুলোতে শ্মশানের বাইরে মরদেহ নিয়ে সারি সারি অ্যাম্বুলেন্স দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গিয়েছিল। খবরে আরও বলা হয়েছে, ভারত সরকার গত শনিবার রেকর্ড ৩ লাখ ৪৬ হাজার ৭৮৬ জন নতুন রোগী শনাক্তের খবর দিয়েছে। এ নিয়ে টানা তৃতীয় দিন ভারতে ৩ লাখের বেশি নতুন রোগী শনাক্ত হলো। শনাক্তের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে মৃত্যু। বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহৎ জনসংখ্যার এই দেশে করোনাভাইরাসে মৃতের সংখ্যা ১ লাখ ৮৯ হাজার ৫৪৪ জনে পৌঁছেছে। ভারতে হাসপাতালগুলোতে রোগী উপচে পড়ছে; খালি নেই কোনো শয্যা। অনেক হাসপাতাল থেকে অক্সিজেন সরবরাহ শেষ হয়ে যাওয়ার খবর আসছে। মহারাষ্ট্রের নাসিকে কয়েক দিন আগে একটি হাসপাতালে আধাঘণ্টা অক্সিজেন সরবরাহ বন্ধ থাকায় করোনাভাইরাস আক্রান্ত ২২ রোগী অক্সিজেনের অভাবে মারা গেছেন। মৃতের সংখ্যা এতই বেড়ে গেছে যে আলাদা করে নয় বরং গণ অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার কাজ করতে হচ্ছে।

রাজধানী দিল্লির স্যার গঙ্গা রাম হাসপাতালের চিকিৎসক ডা. অতুল যোগিয়া বিবিসিকে বলেন, রোগীর সংখ্যা এত বেড়ে গেছে যে জরুরি বিভাগে তিল ধারণের জায়গা নেই। তিনি বলেন, ‘আমাদের কাছে যতগুলো অক্সিজেন পয়েন্ট আছে সবগুলো রোগীতে পূর্ণ। এখানে আর কোনো অক্সিজেন পয়েন্ট নেই। রোগীরা নিজেদের অক্সিজেন সিলিন্ডার নিয়ে বা অক্সিজেন ছাড়াই হাসপাতালে আসছেন। আমরা তাদের সাহায্য করতে চাই। কিন্তু আমাদের কাছে যথেষ্ট শয্যা বা অক্সিজেন পয়েন্ট নেই। এমনকি পর্যাপ্ত অক্সিজেন সরবরাহও নেই। রোগীর স্বজনদের ফোনের চাপে আমাদের টেলিফোন লাইনগুলো জ্যাম হয়ে গেছে। লোকজন ক্রামগত হেল্পলাইনে ফোন করে যাচ্ছেন। হাসপাতালের বাইরেও প্রচন্ড ভিড়; অ্যাম্বুলেন্স পার্ক করা আছে, রোগীদের নিয়ে তাদের স্বজনরা হাসপাতালের ভিতরে ঢোকার সুযোগের অপেক্ষায় আছেন। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে, আমাদের এখানে আর কোনো জায়গা নেই।’

ভর্তি রোগীর অবস্থা একটু স্থিতিশীল হলেই তাদের বাড়িতে পাঠিয়ে সেখানে গুরুতর রোগীদের ভর্তি করে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা করছেন বলেও জানান এই চিকিৎসক। বলেন, ‘তারপরও বর্তমান পরিস্থিতি অত্যন্ত ভয়াবহ। গত কয়েক দিনে ধরে প্রতিটি সকালে ফোনের শব্দে আমার ঘুম ভাঙছে। সব সময়ই কেউ না কেউ মরিয়া হয়ে সাহায্য কামনা করছেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে এখন লোকজন আক্রান্ত বন্ধু ও স্বজনদের জন্য হাসপাতাল শয্যা, জীবনরক্ষাকারী ওষুধ, অক্সিজেন এবং প্লাজমার জন্য আবেদন জানিয়ে পোস্ট দিচ্ছেন। কয়েক দিন নীরবতার পর সেই ব্যক্তিই হয়তো তার বন্ধু বা স্বজনের ?মৃত্যুর খবর দিচ্ছেন।’

বর্তমান পরিস্থিতিকে জাতীয় জরুরি অবস্থার চেয়েও ‘গুরুতর’ বলে মনে করেন দেশটির একজন শীর্ষ ভাইরোলজিস্ট। তিনি বলেন, ‘এটা পুরো দেশের সব ব্যবস্থা সম্পূর্ণ ধসে পড়ার অবস্থা। দিল্লি ও মুম্বাইয়ের মতো সংক্রমণের হটস্পটগুলোতে জীবন রক্ষা করতে পারা বা বেঁচে থাকতে পারাটাই এখন আশীর্বাদ।’

এদিকে ভারতে করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউয়ে সবচেয়ে বেশি বিপর্যস্ত ধনী রাজ্য মহারাষ্ট্র। সেখানে বেশিরভাগ হাসপাতালে অক্সিজেন সরবরাহে স্বল্পতা দেখা দিয়েছে। বিবিসি জানায়, শুক্রবার সকালে ম্যাক্স হেলথকেয়ার থেকে এক ‘এসওএস’ বার্তায় দিল্লিতে তাদের দুটি হাসপাতালে আর এক ঘণ্টা চলার মতো অক্সিজেন আছে বলে জানানো হয়। দিল্লির চারপাশে তাদের ১০টি হাসপাতাল আছে। গুজরাট, উত্তর প্রদেশ এবং হরিয়ানাতেও তাদের হাসপাতালগুলোতে অক্সিজেনের সংকট দেখা দিয়েছে। দেশজুড়ে অক্সিজেন সরবরাহ ঠিক রাখতে ভারতের বিমান বাহিনীকে অক্সিজেন সরবরাহের কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে।

উল্লেখ্য, এ অবস্থার মধ্যেও দেশটির পাঁচ রাজ্যে জোরেশোরে স্থানীয় সরকার নির্বাচনের প্রচার কাজ করা হয়। ভিড় করে চলেছে মিটিং, মিছিল, সমাবেশ। খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ পুরো দেশ ঘুরে ঘুরে নির্বাচনী সমাবেশ করতে থাকেন। যে সমাবেশগুলোতে স্বাস্থ্যবিধি মানার কোনো বালাই ছিল না। সেইসঙ্গে চলেছে ধর্মীয় নানা উৎসব আয়োজন। গঙ্গা নদীর পাড়ে হিন্দুদের ধর্মীয় উৎসব কুম্ভমেলায় লাখ লাখ মানুষ কয়েক সপ্তাহ ধরে অংশ নিয়েছে।

প্রতি মুহূর্তে রূপ বদলাচ্ছে করোনা : প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের তান্ডবে মহাবিপর্যয় নেমে এসেছে ভারতজুড়ে। কেন ভারতে এত দুর্বার গতিতে ছড়িয়ে পড়ছে সংক্রমণ? গতকাল জানা গেছে নেপথ্যের কারণ।

সেটি হচ্ছে- ভারতে শনাক্ত করোনার নতুন ধরন ‘বি ওয়ান সিক্স ওয়ান সেভেন’ ভাইরাসটি প্রতিনিয়ত রূপ পাল্টাচ্ছে। দ্রুত রূপ পরিবর্তনের ফলে এই ভাইরাসটির চরিত্র নির্ধারণে বেশ বিপাকে পড়তে হচ্ছে গবেষকদের। নতুন ধরনের বিরুদ্ধে বিশ্বে বিদ্যমান করোনার টিকাগুলো কার্যকার হলেও অধিক কার্যকারিতার জন্য টিকায় কিছু সংযোজন প্রয়োজন বলছেন বিজ্ঞানীরা।

খবরে বলা হয়, ভারতে করোনার নতুন ধরন ‘বি ওয়ান সিক্স ওয়ান সেভেন’ ভাইরাসটি প্রতিনিয়ত পরিবর্তিত হচ্ছে, দ্রুত পরিবর্তন করছে এর রূপ। এর মধ্যে কিছু ভাইরাস আছে যেগুলো কম বিপজ্জনক। কিন্তু কিছু ভাইরাস আবার খুবই সংক্রামক, অনেক সময় টিকা নিয়েও এসব ভাইরাস মোকাবিলা কঠিন এমন তথ্য দিচ্ছে বিভিন্ন গবেষণা। গত বছরের অক্টোবরে শনাক্ত হওয়া ভাইরাসটি ভারতে ডেকে এনেছে মহাবিপর্যয়। যে গতিতে ভারতে এই ভাইরাস ছড়াচ্ছে সে গতিতে সম্ভব হচ্ছে না করোনা টেস্ট। ফলে খুবই অল্প সময়ে আক্রান্ত হচ্ছে অনেক মানুষ।

দ্য জিএসএআইডির তথ্যমতে, এখন পর্যন্ত বিশ্বের ২১টি দেশে ছড়িয়ে পড়েছে ভাইরাসটি। ২২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত যুক্তরাজ্যে ১০৩ জনের শরীরে শনাক্ত হয় এই ভাইরাস, এর বেশির ভাগই ভারত থেকে আসা যাত্রী। যুক্তরাজ্যে পাওয়া করোনার নতুন ধরন ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্বের ৫০টিরও বেশি দেশে। তবে এটি ভারতে পাওয়া ভাইরাসসের তুলনায় বেশি সংক্রামক কিনা এই বিষয়ে সন্দেহ রয়েছে বিজ্ঞানীদের। জনবহুল দেশ হওয়ায় ভারতে কম সময়ে দ্রুত ভাইরাসটি ছড়িয়ে পড়ছে বলে ধারণা বিজ্ঞানীদের। ক্যামব্রিজ ইউনিভার্সিটির গবেষকরা বলছেন, ভারতে বড় ধরনের জমায়েত, ভাইরাসের বিরুদ্ধে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থার অভাবে বেড়েছে সংক্রমণ। বিশেষ করে মাস্ক না পরা ও সামাজিক দূরত্ব মেনে না চলায় ভয়াবহ রূপ নিয়েছে করোনা পরিস্থিতি। তবে বিজ্ঞানীদের ধারণা যুক্তরাজ্যে পাওয়া বিওয়ান ওয়ান সেভেন ভাইরাসটির চেয়ে এটি কম সংক্রামক হতে পারে।

প্রসঙ্গত, ভারতে করোনার ডবল মিউট্যান্ট ভাইরাস নিয়ে গবেষণার মধ্যেই শনাক্ত হয়েছে ট্রিপল মিউট্যান্ট ভাইরাস।

এই বিভাগের আরও খবর
খুলনায় দুই শিশুসহ তিনজনকে হত্যা
খুলনায় দুই শিশুসহ তিনজনকে হত্যা
নতুন জিপিএ-৫ ৫৫৫ জন, ফেল থেকে পাস ১৪৭৯
নতুন জিপিএ-৫ ৫৫৫ জন, ফেল থেকে পাস ১৪৭৯
দশম গ্রেড বাস্তবায়ন আন্দোলনে আহত শিক্ষিকার মৃত্যু
দশম গ্রেড বাস্তবায়ন আন্দোলনে আহত শিক্ষিকার মৃত্যু
ঢাবিতে আদি নববর্ষ উৎসব
ঢাবিতে আদি নববর্ষ উৎসব
সরকারি কলেজের প্রভাষকদের নো প্রমোশন নো ওয়ার্ক কর্মসূচি
সরকারি কলেজের প্রভাষকদের নো প্রমোশন নো ওয়ার্ক কর্মসূচি
লকডাউন মধ্যে গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক
লকডাউন মধ্যে গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক
অভ্যুত্থানে নিহত আবুল হোসেনের লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তরের নির্দেশ
অভ্যুত্থানে নিহত আবুল হোসেনের লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তরের নির্দেশ
২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে সীমিত থাকবে যান চলাচল
২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে সীমিত থাকবে যান চলাচল
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
আত্মসমর্পণের পর জামিন অভিনেত্রী মেহজাবীনের
আত্মসমর্পণের পর জামিন অভিনেত্রী মেহজাবীনের
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান
ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান
সর্বশেষ খবর
যে বনে এলিয়েন নামে!
যে বনে এলিয়েন নামে!

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক
তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

২২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম