শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২১

ভারতে দিনরাত জ্বলছে চিতা, প্রতি মুহুর্তে রূপ বদলাচ্ছে করোনা

প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
ভারতে দিনরাত জ্বলছে চিতা, প্রতি মুহুর্তে রূপ বদলাচ্ছে করোনা

করোনা নিয়ে বিশ্বের মধ্যে এখন সবচেয়ে ভয়াবহ পরিস্থিতি বিরাজ করছে ভারতে। দেশটিতে প্রতিদিনই কল্পনাতীত আক্রান্ত ও মৃত্যু ঘটছে। ফলে মৃতদের দাহ করতে দিল্লিতে রাতদিন জ্বলছে চিতা। হাসপাতালগুলোতে ফুরিয়ে গেছে অক্সিজেন। গবেষকরা জানিয়েছেন, ভারতে প্রতি মুহূর্তে রূপ বদলাচ্ছে করোনার নতুন ধরন, নেমে এসেছে মহাবিপর্যয়।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, গত বৃহস্পতিবার উত্তর-পূর্ব দিল্লির সীমাপুরীর একটি শ্মশানের গাড়ি পার্কিংয়ের জায়গায় অস্থায়ীভাবে গড়ে তোলা শ্মশানে নীতিশ কুমারের মায়ের শেষকৃত্য সম্পন্ন হয়। মূল শ্মশানে জায়গা না পেয়ে কুমারের মতো অনেকেই এ অস্থায়ী শ্মশানে গণহারে দাহ করছেন নিজের প্রিয়জনদের।

রয়টার্স জানিয়েছে, তাদের হাতে শ্মশানে করোনায় মৃত ব্যক্তিদের দাহ করার করুণ চিত্র উঠে এসেছে। এর একটিতে দেখা গেছে, দিল্লির একটি শ্মশানে সারি সারি চিতা জ্বলছে। ড্রোন থেকে তোলা মহামারীকালের এমনই ছবি যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের স্মৃতিকে স্মরণ করিয়ে দিচ্ছে। গত বছর এপ্রিলের মাঝামাঝি সময়ে এমন মৃত্যুর মিছিলের দৃশ্য ধরা পড়েছিল নিউইয়র্কে। জায়গা কম পড়ায় থরে থরে কফিন সাজিয়ে ঠিক এভাবেই মৃতদেহ গণকবর দেওয়া হয়েছিল।

স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা শহিদ ভগৎ সিংহ সেবা দলের প্রধান জিতেন্দ্র সিংহ শান্টি বলেন, ‘দিল্লিতে এমন দৃশ্য দেখতে হবে, কেউ ভাবেনি। বাচ্চা বাচ্চা ছেলেমেয়ে, কারও বয়স ৫, কারও ১৫, কারও ২৫। তাদের দাহ করতে হচ্ছে। সদ্যবিবাহিত অনেকের দেহও শ্মশানে আসছে। চোখে দেখা যাচ্ছে না।’ তিনি জানিয়েছেন, সীমাপুরীর পার্কিং লটে গড়ে ওঠা অস্থায়ী শ্মশানে বৃহস্পতিবার বিকালে ৬০টি দেহ দাহ করা হয়েছে। জায়গা না পেয়ে পড়েছিল আরও ১৫টি দেহ।

কিন্তু গত বছর পরিস্থিতি এতটা ভয়ংকর ছিল না। গত মঙ্গলবার একটি শ্মশানে ৭৮টি দেহ দাহ করা হয়েছে।’ জিতেন্দ্রর মা নিজে একজন সরকারি স্বাস্থ্যকর্মী। ১০ দিন আগে কভিডে সংক্রমিত হন তিনি। কিন্তু তা সত্ত্বেও কোনো হাসপাতালে জায়গা হয়নি বলে জানিয়েছেন জিতেন্দ্র। স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনগুলো জানিয়েছে, শুধু শ্মশানই নয়, রাজধানী দিল্লির কবরস্থানগুলোর অবস্থাও একই। এর আগে গুজরাট, মধ্যপ্রদেশের জেলাগুলোতে শ্মশানের বাইরে মরদেহ নিয়ে সারি সারি অ্যাম্বুলেন্স দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গিয়েছিল। খবরে আরও বলা হয়েছে, ভারত সরকার গত শনিবার রেকর্ড ৩ লাখ ৪৬ হাজার ৭৮৬ জন নতুন রোগী শনাক্তের খবর দিয়েছে। এ নিয়ে টানা তৃতীয় দিন ভারতে ৩ লাখের বেশি নতুন রোগী শনাক্ত হলো। শনাক্তের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে মৃত্যু। বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহৎ জনসংখ্যার এই দেশে করোনাভাইরাসে মৃতের সংখ্যা ১ লাখ ৮৯ হাজার ৫৪৪ জনে পৌঁছেছে। ভারতে হাসপাতালগুলোতে রোগী উপচে পড়ছে; খালি নেই কোনো শয্যা। অনেক হাসপাতাল থেকে অক্সিজেন সরবরাহ শেষ হয়ে যাওয়ার খবর আসছে। মহারাষ্ট্রের নাসিকে কয়েক দিন আগে একটি হাসপাতালে আধাঘণ্টা অক্সিজেন সরবরাহ বন্ধ থাকায় করোনাভাইরাস আক্রান্ত ২২ রোগী অক্সিজেনের অভাবে মারা গেছেন। মৃতের সংখ্যা এতই বেড়ে গেছে যে আলাদা করে নয় বরং গণ অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার কাজ করতে হচ্ছে।

রাজধানী দিল্লির স্যার গঙ্গা রাম হাসপাতালের চিকিৎসক ডা. অতুল যোগিয়া বিবিসিকে বলেন, রোগীর সংখ্যা এত বেড়ে গেছে যে জরুরি বিভাগে তিল ধারণের জায়গা নেই। তিনি বলেন, ‘আমাদের কাছে যতগুলো অক্সিজেন পয়েন্ট আছে সবগুলো রোগীতে পূর্ণ। এখানে আর কোনো অক্সিজেন পয়েন্ট নেই। রোগীরা নিজেদের অক্সিজেন সিলিন্ডার নিয়ে বা অক্সিজেন ছাড়াই হাসপাতালে আসছেন। আমরা তাদের সাহায্য করতে চাই। কিন্তু আমাদের কাছে যথেষ্ট শয্যা বা অক্সিজেন পয়েন্ট নেই। এমনকি পর্যাপ্ত অক্সিজেন সরবরাহও নেই। রোগীর স্বজনদের ফোনের চাপে আমাদের টেলিফোন লাইনগুলো জ্যাম হয়ে গেছে। লোকজন ক্রামগত হেল্পলাইনে ফোন করে যাচ্ছেন। হাসপাতালের বাইরেও প্রচন্ড ভিড়; অ্যাম্বুলেন্স পার্ক করা আছে, রোগীদের নিয়ে তাদের স্বজনরা হাসপাতালের ভিতরে ঢোকার সুযোগের অপেক্ষায় আছেন। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে, আমাদের এখানে আর কোনো জায়গা নেই।’

ভর্তি রোগীর অবস্থা একটু স্থিতিশীল হলেই তাদের বাড়িতে পাঠিয়ে সেখানে গুরুতর রোগীদের ভর্তি করে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা করছেন বলেও জানান এই চিকিৎসক। বলেন, ‘তারপরও বর্তমান পরিস্থিতি অত্যন্ত ভয়াবহ। গত কয়েক দিনে ধরে প্রতিটি সকালে ফোনের শব্দে আমার ঘুম ভাঙছে। সব সময়ই কেউ না কেউ মরিয়া হয়ে সাহায্য কামনা করছেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে এখন লোকজন আক্রান্ত বন্ধু ও স্বজনদের জন্য হাসপাতাল শয্যা, জীবনরক্ষাকারী ওষুধ, অক্সিজেন এবং প্লাজমার জন্য আবেদন জানিয়ে পোস্ট দিচ্ছেন। কয়েক দিন নীরবতার পর সেই ব্যক্তিই হয়তো তার বন্ধু বা স্বজনের ?মৃত্যুর খবর দিচ্ছেন।’

বর্তমান পরিস্থিতিকে জাতীয় জরুরি অবস্থার চেয়েও ‘গুরুতর’ বলে মনে করেন দেশটির একজন শীর্ষ ভাইরোলজিস্ট। তিনি বলেন, ‘এটা পুরো দেশের সব ব্যবস্থা সম্পূর্ণ ধসে পড়ার অবস্থা। দিল্লি ও মুম্বাইয়ের মতো সংক্রমণের হটস্পটগুলোতে জীবন রক্ষা করতে পারা বা বেঁচে থাকতে পারাটাই এখন আশীর্বাদ।’

এদিকে ভারতে করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউয়ে সবচেয়ে বেশি বিপর্যস্ত ধনী রাজ্য মহারাষ্ট্র। সেখানে বেশিরভাগ হাসপাতালে অক্সিজেন সরবরাহে স্বল্পতা দেখা দিয়েছে। বিবিসি জানায়, শুক্রবার সকালে ম্যাক্স হেলথকেয়ার থেকে এক ‘এসওএস’ বার্তায় দিল্লিতে তাদের দুটি হাসপাতালে আর এক ঘণ্টা চলার মতো অক্সিজেন আছে বলে জানানো হয়। দিল্লির চারপাশে তাদের ১০টি হাসপাতাল আছে। গুজরাট, উত্তর প্রদেশ এবং হরিয়ানাতেও তাদের হাসপাতালগুলোতে অক্সিজেনের সংকট দেখা দিয়েছে। দেশজুড়ে অক্সিজেন সরবরাহ ঠিক রাখতে ভারতের বিমান বাহিনীকে অক্সিজেন সরবরাহের কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে।

উল্লেখ্য, এ অবস্থার মধ্যেও দেশটির পাঁচ রাজ্যে জোরেশোরে স্থানীয় সরকার নির্বাচনের প্রচার কাজ করা হয়। ভিড় করে চলেছে মিটিং, মিছিল, সমাবেশ। খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ পুরো দেশ ঘুরে ঘুরে নির্বাচনী সমাবেশ করতে থাকেন। যে সমাবেশগুলোতে স্বাস্থ্যবিধি মানার কোনো বালাই ছিল না। সেইসঙ্গে চলেছে ধর্মীয় নানা উৎসব আয়োজন। গঙ্গা নদীর পাড়ে হিন্দুদের ধর্মীয় উৎসব কুম্ভমেলায় লাখ লাখ মানুষ কয়েক সপ্তাহ ধরে অংশ নিয়েছে।

প্রতি মুহূর্তে রূপ বদলাচ্ছে করোনা : প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের তান্ডবে মহাবিপর্যয় নেমে এসেছে ভারতজুড়ে। কেন ভারতে এত দুর্বার গতিতে ছড়িয়ে পড়ছে সংক্রমণ? গতকাল জানা গেছে নেপথ্যের কারণ।

সেটি হচ্ছে- ভারতে শনাক্ত করোনার নতুন ধরন ‘বি ওয়ান সিক্স ওয়ান সেভেন’ ভাইরাসটি প্রতিনিয়ত রূপ পাল্টাচ্ছে। দ্রুত রূপ পরিবর্তনের ফলে এই ভাইরাসটির চরিত্র নির্ধারণে বেশ বিপাকে পড়তে হচ্ছে গবেষকদের। নতুন ধরনের বিরুদ্ধে বিশ্বে বিদ্যমান করোনার টিকাগুলো কার্যকার হলেও অধিক কার্যকারিতার জন্য টিকায় কিছু সংযোজন প্রয়োজন বলছেন বিজ্ঞানীরা।

খবরে বলা হয়, ভারতে করোনার নতুন ধরন ‘বি ওয়ান সিক্স ওয়ান সেভেন’ ভাইরাসটি প্রতিনিয়ত পরিবর্তিত হচ্ছে, দ্রুত পরিবর্তন করছে এর রূপ। এর মধ্যে কিছু ভাইরাস আছে যেগুলো কম বিপজ্জনক। কিন্তু কিছু ভাইরাস আবার খুবই সংক্রামক, অনেক সময় টিকা নিয়েও এসব ভাইরাস মোকাবিলা কঠিন এমন তথ্য দিচ্ছে বিভিন্ন গবেষণা। গত বছরের অক্টোবরে শনাক্ত হওয়া ভাইরাসটি ভারতে ডেকে এনেছে মহাবিপর্যয়। যে গতিতে ভারতে এই ভাইরাস ছড়াচ্ছে সে গতিতে সম্ভব হচ্ছে না করোনা টেস্ট। ফলে খুবই অল্প সময়ে আক্রান্ত হচ্ছে অনেক মানুষ।

দ্য জিএসএআইডির তথ্যমতে, এখন পর্যন্ত বিশ্বের ২১টি দেশে ছড়িয়ে পড়েছে ভাইরাসটি। ২২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত যুক্তরাজ্যে ১০৩ জনের শরীরে শনাক্ত হয় এই ভাইরাস, এর বেশির ভাগই ভারত থেকে আসা যাত্রী। যুক্তরাজ্যে পাওয়া করোনার নতুন ধরন ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্বের ৫০টিরও বেশি দেশে। তবে এটি ভারতে পাওয়া ভাইরাসসের তুলনায় বেশি সংক্রামক কিনা এই বিষয়ে সন্দেহ রয়েছে বিজ্ঞানীদের। জনবহুল দেশ হওয়ায় ভারতে কম সময়ে দ্রুত ভাইরাসটি ছড়িয়ে পড়ছে বলে ধারণা বিজ্ঞানীদের। ক্যামব্রিজ ইউনিভার্সিটির গবেষকরা বলছেন, ভারতে বড় ধরনের জমায়েত, ভাইরাসের বিরুদ্ধে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থার অভাবে বেড়েছে সংক্রমণ। বিশেষ করে মাস্ক না পরা ও সামাজিক দূরত্ব মেনে না চলায় ভয়াবহ রূপ নিয়েছে করোনা পরিস্থিতি। তবে বিজ্ঞানীদের ধারণা যুক্তরাজ্যে পাওয়া বিওয়ান ওয়ান সেভেন ভাইরাসটির চেয়ে এটি কম সংক্রামক হতে পারে।

প্রসঙ্গত, ভারতে করোনার ডবল মিউট্যান্ট ভাইরাস নিয়ে গবেষণার মধ্যেই শনাক্ত হয়েছে ট্রিপল মিউট্যান্ট ভাইরাস।

এই বিভাগের আরও খবর
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা
বিষপানে প্রেমিকের মৃত্যু, প্রেমিকা হাসপাতালে
বিষপানে প্রেমিকের মৃত্যু, প্রেমিকা হাসপাতালে
পাঁচজন রিমান্ডে তবু মামলার আসামি অজ্ঞাত
পাঁচজন রিমান্ডে তবু মামলার আসামি অজ্ঞাত
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
ভোরের কুয়াশা চাদর
ভোরের কুয়াশা চাদর
সড়ক অবরোধ করে অপসোনিন শ্রমিকদের বিক্ষোভ
সড়ক অবরোধ করে অপসোনিন শ্রমিকদের বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলো আরও ৬১ হাজার টন গম
যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলো আরও ৬১ হাজার টন গম
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে
বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
সিলেটে ঘরে মিলল মেডিকেল শিক্ষার্থীর লাশ
সিলেটে ঘরে মিলল মেডিকেল শিক্ষার্থীর লাশ
ভারতে ফের বিস্ফোরণ ৯ পুলিশ নিহত
ভারতে ফের বিস্ফোরণ ৯ পুলিশ নিহত
সর্বশেষ খবর
দুই দিনে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেন ৩১ প্রার্থী
দুই দিনে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেন ৩১ প্রার্থী

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

জামালপুরে ইয়াবাসহ নারী আটক
জামালপুরে ইয়াবাসহ নারী আটক

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে অভ্যন্তরীন ও দুরপাল্লা রুটের বাস চলাচল বন্ধ, ভোগান্তি চরমে
বরিশালে অভ্যন্তরীন ও দুরপাল্লা রুটের বাস চলাচল বন্ধ, ভোগান্তি চরমে

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘ভুয়া ভিডিও’ সম্পর্কে সচেতন হতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুরোধ
‘ভুয়া ভিডিও’ সম্পর্কে সচেতন হতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুরোধ

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার ১০ গোলে বাংলাদেশের হার
এবার ১০ গোলে বাংলাদেশের হার

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব
কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব

১৯ মিনিট আগে | পরবাস

গৌরনদীতে তিন মরদেহ উদ্ধার: দুটি হত্যা, একটি আত্মহত্যা
গৌরনদীতে তিন মরদেহ উদ্ধার: দুটি হত্যা, একটি আত্মহত্যা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইথিওপিয়ায় প্রথমবারের মতো মারাত্মক মারবার্গ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব
ইথিওপিয়ায় প্রথমবারের মতো মারাত্মক মারবার্গ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম কলেজে শিক্ষক সংকটে বিঘ্নিত গুণগত শিক্ষা
চট্টগ্রাম কলেজে শিক্ষক সংকটে বিঘ্নিত গুণগত শিক্ষা

২৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খুলনা-বরিশাল বিভাগে পরিবহন ধর্মঘটের ডাক
খুলনা-বরিশাল বিভাগে পরিবহন ধর্মঘটের ডাক

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ঢাবি শাখার নেতা গ্রেফতার
নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ঢাবি শাখার নেতা গ্রেফতার

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে মহাসড়কে গাছ ফেলে অবরোধের চেষ্টা, গ্রেফতার ৬
গোপালগঞ্জে মহাসড়কে গাছ ফেলে অবরোধের চেষ্টা, গ্রেফতার ৬

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

রূপগঞ্জের গোলাম ফারুক খোকন বিএসটিএমপিআইএ'র সভাপতি
রূপগঞ্জের গোলাম ফারুক খোকন বিএসটিএমপিআইএ'র সভাপতি

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

২০২৬ সালে ব্যাংক বন্ধ থাকবে ২৮ দিন
২০২৬ সালে ব্যাংক বন্ধ থাকবে ২৮ দিন

৩৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জুলাই সনদ আদেশ সংশোধন করে কেবল মতৈক্যের বিষয়গুলো গণভোটে দিন: সাইফুল হক
জুলাই সনদ আদেশ সংশোধন করে কেবল মতৈক্যের বিষয়গুলো গণভোটে দিন: সাইফুল হক

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৪১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চট্টগ্রাম–কক্সবাজার রেললাইনে গাছ ফেলে নাশকতার চেষ্টা
চট্টগ্রাম–কক্সবাজার রেললাইনে গাছ ফেলে নাশকতার চেষ্টা

৪৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশরাফুল হত্যা: ফাঁসির দাবিতে উত্তাল গোপালপুর
আশরাফুল হত্যা: ফাঁসির দাবিতে উত্তাল গোপালপুর

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

৩০ বছর পর হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
৩০ বছর পর হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

৫০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তির মতভেদ ঐক্য ভাঙবে না: তুলি-আরমান
ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তির মতভেদ ঐক্য ভাঙবে না: তুলি-আরমান

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচনে যারা পেশি শক্তি দেখাবে, তারাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে : ইসি সানাউল্লাহ
নির্বাচনে যারা পেশি শক্তি দেখাবে, তারাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে : ইসি সানাউল্লাহ

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

৫৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নীলফামারীতে ‘পদোন্নতি বঞ্চিত’ প্রভাষকদের কর্মবিরতি পালন
নীলফামারীতে ‘পদোন্নতি বঞ্চিত’ প্রভাষকদের কর্মবিরতি পালন

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ৪৫ বাংলাদেশিসহ ১২৩ বিদেশি কর্মী আটক
মালয়েশিয়ায় ৪৫ বাংলাদেশিসহ ১২৩ বিদেশি কর্মী আটক

৫৭ মিনিট আগে | পরবাস

টি-টেন লিগে দল পেলেন তাসকিন
টি-টেন লিগে দল পেলেন তাসকিন

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যুবক নিহত
মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি
আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা