শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১১ মে, ২০২১ আপডেট:

লাশের সঙ্গে তিন দিন

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
লাশের সঙ্গে তিন দিন

ছয় তলা ভবনের চার তলার ফ্ল্যাটের ভাড়াটিয়া শফিকুল ইসলাম মঞ্জু। দুই ছেলে-মেয়ে আর স্ত্রী মীমকে নিয়ে থাকেন। এক শুক্রবার দুপুরে ওই ফ্ল্যাটে পোড়া গন্ধ। ধোঁয়া বেরোতে থাকে জানালা দিয়ে। বাইরে থেকে লোকজন ওই ফ্ল্যাটে এসে জানতে চায়, কিছু পুড়ছে কিনা। মঞ্জু বলে, চুলায় মাংস। খেয়াল ছিল না, তাই পুড়ে গেছে। মাংস পোড়া গন্ধ বেরোচ্ছে। লোকজন চলে যায়। এর কিছু সময় পরই ফ্ল্যাটে বাঁচাও বাঁচাও চিৎকার। মঞ্জু চিৎকার করছে। প্রচুর ধোঁয়া বেরোচ্ছে এবার। চিৎকারে পুরো ভবনে তখন আগুন আতঙ্ক। অন্যান্য ফ্ল্যাট থেকে লোকজন হুড়মুড় করে নামতে থাকে। তবে বাঁচাও বাঁচাও চিৎকার শুনে কয়েকজন ওই ফ্ল্যাটে গিয়ে দরজা ভেঙে ভিতরে ঢুকে। বীভৎস দৃশ্য। মঞ্জু চিৎকার করছে। বলছে, মীম পুড়ে গেছে। মীম তার স্ত্রী। রান্না ঘরের কাছে দাউ দাউ করে আগুন জ্বলছে। ধোঁয়ায় একাকার। লোকজন ধোঁয়ার ভিতর তার স্ত্রীর পুড়ে যাওয়া শরীর মৃতদেহ দেখতে পায়। গন্ধে লোকজন থাকতে পাড়ছে না। ওই ভবনের নিচে তখন হাজারও মানুষ। মঞ্জু চিৎকার করতে করতে নিচে নেমে যায়। রিকশায় ওঠার চেষ্টা করে। লোকজন তাকে আটকায়। ঘটনা শুনে পুলিশ আসে। ফ্ল্যাটে যায়। ফ্ল্যাটটি তখন যেন ধ্বংসস্তূপ। আগেই গ্যাসের লাইন বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আগুন নিভে গেছে। পুলিশ মঞ্জুকে থানায় নিয়ে যায়। স্ত্রী হারানোর বেদনায় কাঁদছিল মঞ্জু। পুলিশ তাকে সান্ত¡না দেয়। ঘটনার সময় তাদের সন্তানরা বাসায় ছিল না। পরে পুলিশ জানতে পারে পুরো ঘটনা। এটি দুর্ঘটনা বা আত্মহত্যার কোনো ঘটনা নয়। যা ঘটেছে, তা শুনে আঁতকে ওঠে তারা। মানুষের পক্ষে এমন পৈশাচিক হওয়া কি সম্ভব? ভাবে পুলিশ। নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জের দক্ষিণ সানারপাড় এলাকার ঘটনা এটি। ২০১৭ সালের মার্চে রোমহর্ষক ও চাঞ্চল্যকর মীম খুনের ঘটনার পর যে আতঙ্ক তৈরি হয়েছিল, তা এখনো রয়ে গেছে মানুষের মনে। পুলিশ তদন্ত শুরু করে। থানায় নিয়ে মঞ্জুকে পুলিশ জেরা করে। বল, তোর স্ত্রীকে কেন খুন করেছিস। জবাবে মঞ্জু বলে যায়,  তার স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া হয়। সবাই যখন ঘুমিয়ে তখন মীম শরীরে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যা করে। পুলিশ তাকে নানাভাবে জেরা করতে থাকে। কিন্তু কোনোভাবেই সে মুখ খোলে না। পুলিশ তার কাছ থেকে কোনো তথ্য পাচ্ছিল না। পুলিশ এ সময় মঞ্জুর দুই সন্তানের খোঁজ করে। তারা কোথায়? এই প্রশ্নে সে নানা ধরনের কথা বলতে থাকে। পুলিশের সন্দেহ হয়। পুলিশ মঞ্জুর পরিচিতজনদের বিষয়ে খোঁজখবর নিতে শুরু করে। একপর্যায়ে পুলিশ জানতে পারে, ডেমরায় মনির নামে তার এক বন্ধু আছে। পুলিশ সেখানে যায়। মনিরের বাসায় গিয়ে মঞ্জুর দুই ছেলে-মেয়ের সন্ধান পায়। সেখানেই ছিল তারা। মনিরের কাছ থেকে পুলিশ জানতে পারে মঞ্জুর নানা তথ্য। মনির জানতে পেরেছে মীমকে হত্যা করেছে। এ খবর আগেই মঞ্জু তাকে জানিয়েছিল। কিন্তু দুই শিশু সন্তানের দিকে তাকিয়ে মনির এ বিষয়ে কাউকে কিছু বলেননি। পুলিশ নিশ্চিত হয়, এটি নৃশংস খুনের ঘটনা।

আবারও জেরা শুরু হয় মঞ্জুকে। কিন্তু সে আগের কথাতেই অটল। পুলিশ এক পর্যায়ে মনিরকে মুখোমুখি করে মঞ্জুর। তখন মঞ্জু আর মুখ বন্ধ রাখতে পারেনি। স্বীকার করে খুনের ঘটনা।

তদন্তে পুলিশ জানতে পারে, ঘটনার ১৫ বছর আগে ঢাকার মগবাজারে একটি আবাসিক হোটেলে হোসনে আরা মীমের সঙ্গে মঞ্জুর পরিচয়। পরিচয়ের সূত্র ধরে দুজনের মধ্যে গড়ে ওঠে প্রেমের সম্পর্ক। রূপ লাবণ্যে মীম এগিয়ে থাকলেও মঞ্জুর কম ছিল না। পরে তাদের প্রেমের পরিণয় ঘটে বিয়ের পিঁড়িতে। ভালোই চলছিল সবকিছু। তাদের কোলজুড়ে আসে এক কন্যা ও এক পুত্র সন্তান। একসময় সুখের সংসারে আঘাত হানে পরকীয়া। আগুন লাগে বিশ্বাসের ঘরে। নিত্যদিনের ঘটনায় পরিণত হয় ঝগড়া। এ নিয়ে হাতাহাতি, মারামারি চলতে থাকে। বাবা-মায়ের এ চিত্র দেখতে দেখতে অভ্যস্ত হয়ে যায় কোমলমতি দুই সন্তান। সবশেষ ওই বছরের ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবসের বিকালে স্বামী-স্ত্রী দুই সন্তানকে নিয়ে বেড়াতে যাওয়ার প্রোগ্রাম ঠিক করে। কিন্তু সকালে আকস্মিক স্বামী-স্ত্রীর ঝগড়ার কারণে বেড়ানো ভেস্তে যায়। রাতে নিত্যদিনের মতো দুই সন্তান পাশের রুমে ঘুমিয়ে পড়ে। আরেক রুমে মঞ্জুর দুই বন্ধু নেশার আসর বসায়। অন্য রুমে শুরু হয় স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া। আগের ঘটনার মতো মনে করে দুই সন্তান বাবা-মায়ের রুমে যায়নি। রাত ১২টার দিকে ঝগড়ার এক পর্যায়ে প্যান্টের বেল্ট দিয়ে মঞ্জু প্রচ- মারধর করে মীমকে। আহত মীম বাঁচার জন্য নিজেকে ছাড়িয়ে নিতে মঞ্জুর হাতে কামড় দেয়। কিন্তু তাতেও শেষ রক্ষা হয় না। মঞ্জু গলা টিপে হত্যা করে মীমকে। এরপর সারারাত লাশ গুমের পরিকল্পনা করতে থাকে মঞ্জু। পরে লাশ ঘরে তালাবদ্ধ করে খুব সকালে মঞ্জু দুই সন্তানকে চিড়িয়াখানায় বেড়ানোর কথা বলে বন্ধু স্বপনের মাধ্যমে ঢাকায় পাঠিয়ে দেয়। সন্তানরা মায়ের কথা জানতে চাইলে মঞ্জু বলে, ‘তোমাদের মা একটি জরুরি কাজে বাইরে গেছে। পরে আসবে।’ ঘোরাঘুরি শেষে স্বপন দুই সন্তানকে ডেমরার কোনাপাড়ায় মঞ্জুর আরেক বন্ধু মনিরের বাসায় রেখে আসে। পরে মঞ্জু তার দুই বন্ধুকে নিয়ে নানারকম ফন্দি আঁটতে থাকে লাশ গুমের। মঞ্জু পুলিশকে বলে, ‘আমি, স্বপন ও হুমায়ুন পরামর্শ করে আমার স্ত্রীর লাশ অন্যত্র ফেলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেই। সেই মতে লাশ কম্বল দিয়ে পেঁচিয়ে বস্তার মধ্যে ভরে বাথরুমে রেখে দেই। অন্যত্র ফেলতে না পেরে সিদ্ধান্ত নেই লাশটি আগুন দিয়ে পুড়িয়ে ফেলব। হুমায়ুনকে দিয়ে প্লাস্টিকের বড় আকারের একটি ড্রাম আনাই। লাশটি ড্রামের মধ্যে ভরে ছিপি দিয়ে মুখ আটকে রাখি। এভাবে তিন দিন তিন রাত লাশের সঙ্গেই থাকি। কিন্তু লাশের দুর্গন্ধ বের হয়। দুর্গন্ধ যাতে বাইরে না যায় সে জন্য রুমে বিভিন্ন ধরনের পারফিউম ব্যবহার করি। এক পর্যায়ে ৩০ মার্চ আমি, স্বপন ও হুমায়ুন তিনজনে মিলে লাশটি পোড়ানোর ব্যবস্থা করি। আমার বাসায় থাকা সিলিন্ডার গ্যাসের পাইপের সঙ্গে জানালার পর্দা টানানো পাইপ সংযোগ করি। রান্নাঘর থেকে গ্যাস লাইনের সঙ্গে সরাসরি সংযোগ করে আগুন ধরিয়ে লাশ পুড়তে থাকি। এক পর্যায়ে লাশ পোড়ানো গন্ধ ও ধোঁয়া জানালা দিয়ে বাইরে বের হলে পাশের ফ্ল্যাট, বিল্ডিং ও মসজিদে নামাজ শেষে মুসল্লিরা আগুন ধরেছে দেখে চিৎকার করতে থাকে। তারা বাসার মালিকসহ আমার বাসায় এসে পুরো ঘটনা দেখে আমাকে আটক করে রাখে। লোকজনের ভিড়ে স্বপন ও হুমায়ুন পালিয়ে যায়।’

এই বিভাগের আরও খবর
দায় স্বীকার নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী অপূর্বর
দায় স্বীকার নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী অপূর্বর
স্বজনদের কাছে ১৬ লাশ হস্তান্তর
স্বজনদের কাছে ১৬ লাশ হস্তান্তর
লিবিয়া থেকে ফিরছেন আরও ৩ শতাধিক বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরছেন আরও ৩ শতাধিক বাংলাদেশি
ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের সেতুতে ফাটল
ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের সেতুতে ফাটল
মাইক ভাড়া করে গালাগাল
মাইক ভাড়া করে গালাগাল
জুলাই যোদ্ধার তালিকায় আ.লীগ নেতা ও খালেদা জিয়ার মামলার বাদী
জুলাই যোদ্ধার তালিকায় আ.লীগ নেতা ও খালেদা জিয়ার মামলার বাদী
আজ শুভ দীপাবলি
আজ শুভ দীপাবলি
ক্যানেল থেকে পান ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার
ক্যানেল থেকে পান ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার
মেমোরি কার্ডে খুলল খুনের রহস্য
মেমোরি কার্ডে খুলল খুনের রহস্য
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করল গণফোরাম
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করল গণফোরাম
বায়ুদূষণে ঢাকাকে ছাড়িয়ে রাজশাহী
বায়ুদূষণে ঢাকাকে ছাড়িয়ে রাজশাহী
সর্বশেষ খবর
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ

৩৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান
মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!
পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা
আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জমি নিয়ে চাচাতো ভাইদের সংঘর্ষে আহত ৫০ জন
জমি নিয়ে চাচাতো ভাইদের সংঘর্ষে আহত ৫০ জন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিভারপুলের ঘরের মাঠে ইউনাইটেডের দুর্দান্ত জয়
লিভারপুলের ঘরের মাঠে ইউনাইটেডের দুর্দান্ত জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেরোবি বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বক্তৃতা প্রতিযোগিতা
বেরোবি বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বক্তৃতা প্রতিযোগিতা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ফকিরাপুলে সৎ ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা চালক নিহত
ফকিরাপুলে সৎ ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা চালক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা, হতে পারে নিম্নচাপ
সাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা, হতে পারে নিম্নচাপ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেকৃবি উপাচার্য ও নিপসম অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণাপত্র নকলের অভিযোগ
শেকৃবি উপাচার্য ও নিপসম অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণাপত্র নকলের অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জবি ছাত্রদল নেতা হত্যার বিচার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সড়ক অবরোধ
জবি ছাত্রদল নেতা হত্যার বিচার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সড়ক অবরোধ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?
হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ল্যুভর জাদুঘরে চুরি: কি কি ঘটলো আসলে?
ল্যুভর জাদুঘরে চুরি: কি কি ঘটলো আসলে?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে গলায় ফাঁস দিয়ে নারীর আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে গলায় ফাঁস দিয়ে নারীর আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

৪ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

রূপনগরে আগুনে নিহত ১৪ জনের মরদেহ হস্তান্তর
রূপনগরে আগুনে নিহত ১৪ জনের মরদেহ হস্তান্তর

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার গ্যাস প্লান্টে ইউক্রেনের বড় হামলা
রাশিয়ার গ্যাস প্লান্টে ইউক্রেনের বড় হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাবিজ্ঞানে যুগান্তকারী সাফল্য পেল কানাডা-চীনের বিজ্ঞানীরা
চিকিৎসাবিজ্ঞানে যুগান্তকারী সাফল্য পেল কানাডা-চীনের বিজ্ঞানীরা

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোর গুহায় দুই হাজার বছর আগের শিশু ও টিয়াপাখির মমি আবিষ্কার
মেক্সিকোর গুহায় দুই হাজার বছর আগের শিশু ও টিয়াপাখির মমি আবিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মোংলায় খালে ভেসে এলো মৃত কুমির, গলায় রশি ও আঘাতের চিহ্ন
মোংলায় খালে ভেসে এলো মৃত কুমির, গলায় রশি ও আঘাতের চিহ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর মতিঝিলে ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ভাই খুন
রাজধানীর মতিঝিলে ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ভাই খুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমারখালীতে সাহিত্য আড্ডা
কুমারখালীতে সাহিত্য আড্ডা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ গ্রেফতার ১
বান্দরবানে মদসহ গ্রেফতার ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক
লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার
প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

৪ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌
'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন
পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না
আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান
কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম
জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে
পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের
যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির
অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট
পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি
জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন

শোবিজ

কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান
প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান

প্রাণের ক্যাম্পাস

নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি
নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি

মাঠে ময়দানে

কে এই বীরা বেদী
কে এই বীরা বেদী

শোবিজ

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

সম্পাদকীয়

গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি
গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি

মাঠে ময়দানে

ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা
ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ

শোবিজ

নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা
নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব
সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব

প্রাণের ক্যাম্পাস

দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা
দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা

প্রাণের ক্যাম্পাস

সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার
দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার

প্রাণের ক্যাম্পাস

নাইটের সেঞ্চুরিতে শেষ চারে ইংল্যান্ড
নাইটের সেঞ্চুরিতে শেষ চারে ইংল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’
বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’

প্রাণের ক্যাম্পাস

দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা
দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা

প্রাণের ক্যাম্পাস

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রাণের ক্যাম্পাসে আপনিও লিখুন
প্রাণের ক্যাম্পাসে আপনিও লিখুন

প্রাণের ক্যাম্পাস

মার্শের ব্যাটে সিরিজে এগিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া
মার্শের ব্যাটে সিরিজে এগিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের কালো উইকেট
মিরপুরের কালো উইকেট

মাঠে ময়দানে

গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলার নবযাত্রা
সাবিলার নবযাত্রা

শোবিজ

আবাহনীকে হারাল ব্রাদার্স
আবাহনীকে হারাল ব্রাদার্স

মাঠে ময়দানে

শাশ্বত একাদশ চিত্র প্রদর্শনী
শাশ্বত একাদশ চিত্র প্রদর্শনী

প্রাণের ক্যাম্পাস

সমনেই আটকে আছে বিচার
সমনেই আটকে আছে বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া
কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মাইক ভাড়া করে গালাগাল
মাইক ভাড়া করে গালাগাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ শুভ দীপাবলি
আজ শুভ দীপাবলি

পেছনের পৃষ্ঠা