শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১১ মে, ২০২১ আপডেট:

লাশের সঙ্গে তিন দিন

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
লাশের সঙ্গে তিন দিন

ছয় তলা ভবনের চার তলার ফ্ল্যাটের ভাড়াটিয়া শফিকুল ইসলাম মঞ্জু। দুই ছেলে-মেয়ে আর স্ত্রী মীমকে নিয়ে থাকেন। এক শুক্রবার দুপুরে ওই ফ্ল্যাটে পোড়া গন্ধ। ধোঁয়া বেরোতে থাকে জানালা দিয়ে। বাইরে থেকে লোকজন ওই ফ্ল্যাটে এসে জানতে চায়, কিছু পুড়ছে কিনা। মঞ্জু বলে, চুলায় মাংস। খেয়াল ছিল না, তাই পুড়ে গেছে। মাংস পোড়া গন্ধ বেরোচ্ছে। লোকজন চলে যায়। এর কিছু সময় পরই ফ্ল্যাটে বাঁচাও বাঁচাও চিৎকার। মঞ্জু চিৎকার করছে। প্রচুর ধোঁয়া বেরোচ্ছে এবার। চিৎকারে পুরো ভবনে তখন আগুন আতঙ্ক। অন্যান্য ফ্ল্যাট থেকে লোকজন হুড়মুড় করে নামতে থাকে। তবে বাঁচাও বাঁচাও চিৎকার শুনে কয়েকজন ওই ফ্ল্যাটে গিয়ে দরজা ভেঙে ভিতরে ঢুকে। বীভৎস দৃশ্য। মঞ্জু চিৎকার করছে। বলছে, মীম পুড়ে গেছে। মীম তার স্ত্রী। রান্না ঘরের কাছে দাউ দাউ করে আগুন জ্বলছে। ধোঁয়ায় একাকার। লোকজন ধোঁয়ার ভিতর তার স্ত্রীর পুড়ে যাওয়া শরীর মৃতদেহ দেখতে পায়। গন্ধে লোকজন থাকতে পাড়ছে না। ওই ভবনের নিচে তখন হাজারও মানুষ। মঞ্জু চিৎকার করতে করতে নিচে নেমে যায়। রিকশায় ওঠার চেষ্টা করে। লোকজন তাকে আটকায়। ঘটনা শুনে পুলিশ আসে। ফ্ল্যাটে যায়। ফ্ল্যাটটি তখন যেন ধ্বংসস্তূপ। আগেই গ্যাসের লাইন বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আগুন নিভে গেছে। পুলিশ মঞ্জুকে থানায় নিয়ে যায়। স্ত্রী হারানোর বেদনায় কাঁদছিল মঞ্জু। পুলিশ তাকে সান্ত¡না দেয়। ঘটনার সময় তাদের সন্তানরা বাসায় ছিল না। পরে পুলিশ জানতে পারে পুরো ঘটনা। এটি দুর্ঘটনা বা আত্মহত্যার কোনো ঘটনা নয়। যা ঘটেছে, তা শুনে আঁতকে ওঠে তারা। মানুষের পক্ষে এমন পৈশাচিক হওয়া কি সম্ভব? ভাবে পুলিশ। নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জের দক্ষিণ সানারপাড় এলাকার ঘটনা এটি। ২০১৭ সালের মার্চে রোমহর্ষক ও চাঞ্চল্যকর মীম খুনের ঘটনার পর যে আতঙ্ক তৈরি হয়েছিল, তা এখনো রয়ে গেছে মানুষের মনে। পুলিশ তদন্ত শুরু করে। থানায় নিয়ে মঞ্জুকে পুলিশ জেরা করে। বল, তোর স্ত্রীকে কেন খুন করেছিস। জবাবে মঞ্জু বলে যায়,  তার স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া হয়। সবাই যখন ঘুমিয়ে তখন মীম শরীরে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যা করে। পুলিশ তাকে নানাভাবে জেরা করতে থাকে। কিন্তু কোনোভাবেই সে মুখ খোলে না। পুলিশ তার কাছ থেকে কোনো তথ্য পাচ্ছিল না। পুলিশ এ সময় মঞ্জুর দুই সন্তানের খোঁজ করে। তারা কোথায়? এই প্রশ্নে সে নানা ধরনের কথা বলতে থাকে। পুলিশের সন্দেহ হয়। পুলিশ মঞ্জুর পরিচিতজনদের বিষয়ে খোঁজখবর নিতে শুরু করে। একপর্যায়ে পুলিশ জানতে পারে, ডেমরায় মনির নামে তার এক বন্ধু আছে। পুলিশ সেখানে যায়। মনিরের বাসায় গিয়ে মঞ্জুর দুই ছেলে-মেয়ের সন্ধান পায়। সেখানেই ছিল তারা। মনিরের কাছ থেকে পুলিশ জানতে পারে মঞ্জুর নানা তথ্য। মনির জানতে পেরেছে মীমকে হত্যা করেছে। এ খবর আগেই মঞ্জু তাকে জানিয়েছিল। কিন্তু দুই শিশু সন্তানের দিকে তাকিয়ে মনির এ বিষয়ে কাউকে কিছু বলেননি। পুলিশ নিশ্চিত হয়, এটি নৃশংস খুনের ঘটনা।

আবারও জেরা শুরু হয় মঞ্জুকে। কিন্তু সে আগের কথাতেই অটল। পুলিশ এক পর্যায়ে মনিরকে মুখোমুখি করে মঞ্জুর। তখন মঞ্জু আর মুখ বন্ধ রাখতে পারেনি। স্বীকার করে খুনের ঘটনা।

তদন্তে পুলিশ জানতে পারে, ঘটনার ১৫ বছর আগে ঢাকার মগবাজারে একটি আবাসিক হোটেলে হোসনে আরা মীমের সঙ্গে মঞ্জুর পরিচয়। পরিচয়ের সূত্র ধরে দুজনের মধ্যে গড়ে ওঠে প্রেমের সম্পর্ক। রূপ লাবণ্যে মীম এগিয়ে থাকলেও মঞ্জুর কম ছিল না। পরে তাদের প্রেমের পরিণয় ঘটে বিয়ের পিঁড়িতে। ভালোই চলছিল সবকিছু। তাদের কোলজুড়ে আসে এক কন্যা ও এক পুত্র সন্তান। একসময় সুখের সংসারে আঘাত হানে পরকীয়া। আগুন লাগে বিশ্বাসের ঘরে। নিত্যদিনের ঘটনায় পরিণত হয় ঝগড়া। এ নিয়ে হাতাহাতি, মারামারি চলতে থাকে। বাবা-মায়ের এ চিত্র দেখতে দেখতে অভ্যস্ত হয়ে যায় কোমলমতি দুই সন্তান। সবশেষ ওই বছরের ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবসের বিকালে স্বামী-স্ত্রী দুই সন্তানকে নিয়ে বেড়াতে যাওয়ার প্রোগ্রাম ঠিক করে। কিন্তু সকালে আকস্মিক স্বামী-স্ত্রীর ঝগড়ার কারণে বেড়ানো ভেস্তে যায়। রাতে নিত্যদিনের মতো দুই সন্তান পাশের রুমে ঘুমিয়ে পড়ে। আরেক রুমে মঞ্জুর দুই বন্ধু নেশার আসর বসায়। অন্য রুমে শুরু হয় স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া। আগের ঘটনার মতো মনে করে দুই সন্তান বাবা-মায়ের রুমে যায়নি। রাত ১২টার দিকে ঝগড়ার এক পর্যায়ে প্যান্টের বেল্ট দিয়ে মঞ্জু প্রচ- মারধর করে মীমকে। আহত মীম বাঁচার জন্য নিজেকে ছাড়িয়ে নিতে মঞ্জুর হাতে কামড় দেয়। কিন্তু তাতেও শেষ রক্ষা হয় না। মঞ্জু গলা টিপে হত্যা করে মীমকে। এরপর সারারাত লাশ গুমের পরিকল্পনা করতে থাকে মঞ্জু। পরে লাশ ঘরে তালাবদ্ধ করে খুব সকালে মঞ্জু দুই সন্তানকে চিড়িয়াখানায় বেড়ানোর কথা বলে বন্ধু স্বপনের মাধ্যমে ঢাকায় পাঠিয়ে দেয়। সন্তানরা মায়ের কথা জানতে চাইলে মঞ্জু বলে, ‘তোমাদের মা একটি জরুরি কাজে বাইরে গেছে। পরে আসবে।’ ঘোরাঘুরি শেষে স্বপন দুই সন্তানকে ডেমরার কোনাপাড়ায় মঞ্জুর আরেক বন্ধু মনিরের বাসায় রেখে আসে। পরে মঞ্জু তার দুই বন্ধুকে নিয়ে নানারকম ফন্দি আঁটতে থাকে লাশ গুমের। মঞ্জু পুলিশকে বলে, ‘আমি, স্বপন ও হুমায়ুন পরামর্শ করে আমার স্ত্রীর লাশ অন্যত্র ফেলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেই। সেই মতে লাশ কম্বল দিয়ে পেঁচিয়ে বস্তার মধ্যে ভরে বাথরুমে রেখে দেই। অন্যত্র ফেলতে না পেরে সিদ্ধান্ত নেই লাশটি আগুন দিয়ে পুড়িয়ে ফেলব। হুমায়ুনকে দিয়ে প্লাস্টিকের বড় আকারের একটি ড্রাম আনাই। লাশটি ড্রামের মধ্যে ভরে ছিপি দিয়ে মুখ আটকে রাখি। এভাবে তিন দিন তিন রাত লাশের সঙ্গেই থাকি। কিন্তু লাশের দুর্গন্ধ বের হয়। দুর্গন্ধ যাতে বাইরে না যায় সে জন্য রুমে বিভিন্ন ধরনের পারফিউম ব্যবহার করি। এক পর্যায়ে ৩০ মার্চ আমি, স্বপন ও হুমায়ুন তিনজনে মিলে লাশটি পোড়ানোর ব্যবস্থা করি। আমার বাসায় থাকা সিলিন্ডার গ্যাসের পাইপের সঙ্গে জানালার পর্দা টানানো পাইপ সংযোগ করি। রান্নাঘর থেকে গ্যাস লাইনের সঙ্গে সরাসরি সংযোগ করে আগুন ধরিয়ে লাশ পুড়তে থাকি। এক পর্যায়ে লাশ পোড়ানো গন্ধ ও ধোঁয়া জানালা দিয়ে বাইরে বের হলে পাশের ফ্ল্যাট, বিল্ডিং ও মসজিদে নামাজ শেষে মুসল্লিরা আগুন ধরেছে দেখে চিৎকার করতে থাকে। তারা বাসার মালিকসহ আমার বাসায় এসে পুরো ঘটনা দেখে আমাকে আটক করে রাখে। লোকজনের ভিড়ে স্বপন ও হুমায়ুন পালিয়ে যায়।’

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে জোরালো হচ্ছে আন্দোলন
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে জোরালো হচ্ছে আন্দোলন
থাপ্পড় মারায় অবরুদ্ধ পুলিশ
থাপ্পড় মারায় অবরুদ্ধ পুলিশ
জাল ভিসা ও টিকিটে কোটি টাকা প্রতারণা, গ্রেপ্তার ১
জাল ভিসা ও টিকিটে কোটি টাকা প্রতারণা, গ্রেপ্তার ১
রক্তচোষা গ্রুপের মূলহোতা জনি গ্রেপ্তার
রক্তচোষা গ্রুপের মূলহোতা জনি গ্রেপ্তার
মেট্রোরেলের লাইন থেকে দুটি ককটেল উদ্ধার
মেট্রোরেলের লাইন থেকে দুটি ককটেল উদ্ধার
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল ঢেলে আগুন
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল ঢেলে আগুন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
সর্বশেষ খবর
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা