শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৪ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

বাড়তি দামে চামড়ার বাজারে স্বস্তি

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
বাড়তি দামে চামড়ার বাজারে স্বস্তি

দীর্ঘ তিন বছর পর সরকার এবার কোরবানির পশুর চামড়ার বাড়তি দাম নির্ধারণ করে দেওয়ায় চামড়ার বাজারে স্বস্তি ফিরে এসেছে। চামড়া নিয়ে এবার মৌসুমি ব্যবসায়ীরা খুব বেশি সুবিধা করতে পরেনি। অন্য বছরের মতো এবার কাঁচা চামড়াও তেমন নষ্ট হয়নি। চামড়া লবণজাত করছে আড়তগুলো। ট্যানারি মালিকরা আগেই ঘোষণা দিয়েছিলেন, স্থানীয়ভাবে যেন চামড়া লবণ দিয়ে কিছুদিন রেখে দেওয়া হয়। তারা পরে সেগুলো সংরক্ষণ করবেন। অন্যদিকে করোনা সংক্রমণের কারণে সীমান্ত বন্ধ থাকায় এবার ভারতে চামড়া পাচারের বিষয়টিও ছিল অনুপস্থিত। সব মিলিয়ে এ বছর চামড়া নিয়ে সামগ্রিকভাবে সুখবর রয়েছে। অন্যদিকে পাড়ায়-মহল্লায় কম দামে চামড়া বিক্রির অভিযোগ পাওয়া গেছে। তবে ট্যানারি মালিকরা বলেছেন, তারা সরকার নির্ধারিত বাড়তি দামেই চামড়া কিনছেন। অন্যান্য বছরের মতো এবার চামড়া নিয়ে তেমন অরাজকতা নেই। তবে স্থানীয় পর্যায়ে কম দাম হাঁকায় বিপর্যয়ের শঙ্কা থেকে অনেকে চামড়া মসজিদ-মাদরাসায় দান করে দিয়েছেন। সেখানে এসব কাঁচা চামড়ায় লবণ মিশিয়ে সংরক্ষণ করা হচ্ছে। ট্যানারি মালিকরা বলছেন, এবার চামড়া নিয়ে তেমন সংকট হয়নি। ব্যবসায়ীদের হিসাবে, প্রতি বছর গড়ে ১০ শতাংশ চামড়া নষ্ট হয়। তবে এবার কেউ দাম না পেয়ে ফেলে দেননি। আড়তগুলোতে আসা চামড়া এখন লবণজাত করা হচ্ছে। এসব চামড়া সপ্তাহ দেড়েক পর যাবে ট্যানারিতে। এদিকে সুযোগ বুঝে লবণের কৃত্রিম সংকটে দাম বাড়তি। ৭০০ টাকার বস্তা ঠেকেছে হাজার টাকায়। মোহাম্মদপুরের চামড়া সংগ্রহকারী ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী বজলুল হক বলেন আলহামদুলিল্লাহ, গতবারের চেয়ে এবার কাঁচা চামড়ার বাজার অনেক ভালো। তিনি বলেন, প্রচুর পশু কোরবানি হয়েছে। যতটা ভয় পেয়েছিলাম এবার হয়তো ঢাকায় আশানুরূপ পশু আসবে না, বেশি মানুষ কোরবানি দেবে না। কিন্তু আল্লাহর রহমতে বরাবরের মতোই কোরবানি হয়েছে। আগের চেয়ে দাম একটু বেশি। তবে এলাকাভেদে দাম ওঠানামা করেছে। মোহাম্মপুরের বাসিন্দা রিজওয়ানুল হক ও ব্যবসায়ী এমদাদ খান জানান, তারা দুজনেই কোরবানির পশুর চামড়া এতিমখানায় দান করেছেন। চামড়ার দাম আগের বছরের তুলনায় এবার একটু বেশি বলে জানান তারা দুজনই। গত তিন চার বছর ধরে বিপর্যয় থেকে কাঁচা চামড়ার বাজারকে রক্ষা করার সর্বাত্মক চেষ্টা ছিল এবার। ঢাকা মহানগরীর মধ্যে এবার প্রতি বর্গফুট চামড়ার মূল্য ২ টাকা বাড়িয়ে ৪০ থেকে ৪৫ টাকা করা হয়েছে। ঢাকার বাইরে ২ টাকা বাড়িয়ে ৩৩ থেকে ৩৫ টাকা করা হয়েছে। কোরবানি ঈদের এক সপ্তাহ আগে চামড়ার দাম ঠিক করে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। গত তিন বছর কোরবানির পশুর চামড়া নিয়ে এক অনাকাক্সিক্ষত অবস্থার সৃষ্টি হয়েছিল, এবার তার কিছুটা উন্নতি হয়েছে। সরকার চামড়ার দাম প্রতি বর্গফুটে ৫ টাকা করে বাড়ানোর ফলে বাজারে কাঁচা চামড়ার দাম কিছুটা বেড়েছে।

অবশ্য কিছু সাধারণ ও মৌসুমি ব্যবসায়ী লোকসানের মুখে পড়ছেন বলে অভিযোগ করলেও আড়তদারদের মতে চামড়ার দাম তেমন কমেনি। সায়েন্স ল্যাবের এক মৌসুমি ব্যবসায়ী জানান, পশু জবাই হওয়ার চার ঘণ্টার মধ্যে চামড়ায় লবণ লাগানোর কথা। কিন্তু ৮ ঘণ্টা পরও মৌসুমি ব্যবসায়ীরা চামড়ায় লবণ লাগায়নি। লবণ না লাগিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা রাস্তার ওপর স্তূপ করে রেখেছে। এ কারণে এবারও চামড়া নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা আছে। তিনি বলেন, এবার প্রায় ১ কোটি পিস চামড়া পাওয়া যাবে। এর মধ্যে ২-১ হাজার পিস চামড়া নষ্ট হতে পারে। এটা তেমন কেনো বড় সংখ্যা না। বেশি রোদ থাকলে অনেক চামড়া নষ্ট হয়ে যেত। তবে গতবারের চেয়ে এবার কাঁচা চামড়ার বাজার ভালো। সাভার প্রতিনিধি জানান, ঈদের তৃতীয় দিনে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে কাঁচা চামড়া আসতে শুরু করেছে সাভারের চামড়া শিল্প নগরীতে। শিল্প নগরীতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন শ্রমিকরা। গতকাল দুপুরে সাভারের হরিনধরা চামড়া শিল্প নগরীর বিভিন্ন ট্যানারি ঘুরে এমন চিত্র চোখে পড়ে। দেখা যায়, ঢাকা এবং আশপাশের এলাকা থেকে একের পর এক ট্রাকযোগে কাঁচা চামড়া বিভিন্ন ট্যানারিতে নিয়ে আসা হচ্ছে। চামড়াগুলো ট্রাক থেকে নামানোর পর শ্রমিকরা সেগুলোতে লবণ মেখে গুদামে স্তূপ করে রেখে দিচ্ছেন। মৌসুমি চামড়া ব্যবসায়ী জাহাঙ্গীর হক জানান, ঈদের দিন বিভিন্ন মাদরাসা এবং মহল্লায় মহল্লায় ঘুরে চামড়া কিনেছেন তিনি। চামড়াগুলো যাতে নষ্ট না হয় এবং ভালো দামের আশায় বুধবার সন্ধ্যায় সেগুলো ট্যানারিতে নিয়ে আসেন। মুক্তা ট্যানারির এমডি এস এম শহিদুল্ল্যাহ বলেন, আমরা সরকার নির্ধারিত দামেই চামড়া কিনছি। কাল থেকে চামড়া কিনে লবণ মেখে সংরক্ষণ করা শুরু করেছি। এবার আমাদের চামড়ার কোনো ঘাটতি থাকবে না। বিসিক শিল্পনগরীতে ছোট-বড় মিলিয়ে ১২৫টি ট্যানারিতে চামড়া আসা শুরু করেছে। এবার ৮০ লাখ গবাদিপশুর চামড়া সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। দেশে প্রতি বছর প্রায় দেড় কোটি গবাদিপশুর চামড়া ক্রয় করা হয়। যার ৮০ ভাগ চামড়াই সংগ্রহ হয় কোরবানির ঈদকে ঘিরে। বাংলাদেশ ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএ) সাধারণ সম্পাদক সাখওয়াত উল্লাহ বলেন, ঈদের দিন সন্ধ্যা থেকেই ট্যানারিগুলোতে কাঁচা চামড়া আসা শুরু হয়েছে। গত বছরের মতো এবারও ৮০ লাখ চামড়া সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। সরকারের নির্ধারিত দামের মধ্যেই তারা চামড়া সংগ্রহ করেছেন বলে জানান।

বাংলাদেশ ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএ) সভাপতি শাহিন আহমেদ বলেন, আমাদের কাছে যারা আসছেন সবাই ন্যায্য দাম পাচ্ছেন। এখানে দাম কম দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। মহল্লায় দাম না পাওয়ায় অভিযোগের বিষয়ে তিনি বলেন, মহল্লা থেকে যারা চামড়া সংগ্রহ করেন তারা সময়ের ব্যবসায়ী অথবা মহল্লার ছেলে। তারা কম দামে চামড়া কিনছেন এমন তথ্য আমরা পাচ্ছি। তবে আমাদের এখানে দাম কম দেওয়া হচ্ছে না। যারা চামড়া নিয়ে আসছেন আমরা তাদের ন্যায্য দাম দিয়ে দিচ্ছি। গতবারের তুলনায় এবার চামড়ার দাম বেশি দেওয়া হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, চামড়ার গুণগত মান ঠিক থাকলে আমাদের এখানে যত চামড়া আসুক আমরা সংগ্রহ করব এবং ন্যায্য দাম দেব।

চট্টগ্রাম : বৃহত্তর চট্টগ্রাম কাঁচা চামড়ার আড়তদার ব্যবসায়ী সমবায় সমিতির সভাপতি মোসলিম উদ্দিন বলেন, এবার সাড়ে ৩ লাখ চামড়া সংগ্রহের লক্ষ্য নির্ধারণ করা হলেও দেড় লাখের মতো চামড়া এসেছে চট্টগ্রামের আড়তে। বাকি চামড়াগুলো চট্টগ্রামের বিভিন্ন উপজেলায় লবণ নিয়ে মজুদ করেছেন বেপারিরা। কয়েক দিনের মধ্যে এ চামড়াগুলো চট্টগ্রামের আড়ত কিংবা ঢাকার আড়তে যাবে। তিনি বলেন, এ বছর শঙ্কা ছিল লকডাউন এবং গরম আবহাওয়ার কারণে চামড়া নষ্ট হবে। কিন্তু বেপারিরা চামড়া সংগ্রহ করার সঙ্গে সঙ্গে লবণ দেওয়ায় তা নষ্ট হয়নি।

রংপুর : রংপুরে চামড়া কিনতে আসেননি ট্যানারি মালিকরা। ফলে প্রায় ৩০ হাজার পিস গরু ও খাসির চামড়ায় লবণ মাখিয়ে রেখে দিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। দাম বৃদ্ধি পেলে ওইসব চামড়া বাজারে আসতে পারে বলে ধারণা করছেন ব্যবসায়ীরা।

দিনাজপুর : দিনাজপুরে গত বছর যে গরুর চামড়া ২০০-৩০০ টাকায় বিক্রি হয়েছে, এ বছর তা ৬০০ টাকা পর্যন্ত হয়। কিন্তু ছাগলের চামড়া কিনতে অনীহা পাইকারি ব্যবসায়ীদের। এ অবস্থা দেখে স্থানীয় অনেক মাদরাসায় ছাগলের চামড়া লবণ দিয়ে রাখা হচ্ছে, যদি পরে দাম পাওয়া যায় সেই আশায়।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া : ব্রাহ্মণবাড়িয়া সীমান্তবর্তী জেলা হওয়ায় পশুর চামড়া যাতে কোনোভাবেই পাচার না হয় সে বিষয়ে সব কটি থানাকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। জয়পুরহাট : নাম প্রকাশ না করার শর্তে অনেক ফড়িয়া জানান, সীমান্তে কড়াকড়ি না থাকলে তারা ওপারে চামড়া পাঠিয়ে কিছু লাভের মুখ দেখতেন। এবার সেটিও হচ্ছে না। অন্যদিকে চামড়া পাচার রোধে সীমান্তে বিজিবির টহল বাড়ানো হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা
বিষপানে প্রেমিকের মৃত্যু, প্রেমিকা হাসপাতালে
বিষপানে প্রেমিকের মৃত্যু, প্রেমিকা হাসপাতালে
পাঁচজন রিমান্ডে তবু মামলার আসামি অজ্ঞাত
পাঁচজন রিমান্ডে তবু মামলার আসামি অজ্ঞাত
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
ভোরের কুয়াশা চাদর
ভোরের কুয়াশা চাদর
সড়ক অবরোধ করে অপসোনিন শ্রমিকদের বিক্ষোভ
সড়ক অবরোধ করে অপসোনিন শ্রমিকদের বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলো আরও ৬১ হাজার টন গম
যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলো আরও ৬১ হাজার টন গম
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে
বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
সিলেটে ঘরে মিলল মেডিকেল শিক্ষার্থীর লাশ
সিলেটে ঘরে মিলল মেডিকেল শিক্ষার্থীর লাশ
ভারতে ফের বিস্ফোরণ ৯ পুলিশ নিহত
ভারতে ফের বিস্ফোরণ ৯ পুলিশ নিহত
সর্বশেষ খবর
মঙ্গল গ্রহের আগ্নেয়গিরির দুর্লভ ছবি প্রকাশ
মঙ্গল গ্রহের আগ্নেয়গিরির দুর্লভ ছবি প্রকাশ

১ সেকেন্ড আগে | পাঁচফোড়ন

গণতন্ত্র উত্তরণের পথ হলো সফল জাতীয় নির্বাচন : মান্না
গণতন্ত্র উত্তরণের পথ হলো সফল জাতীয় নির্বাচন : মান্না

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাইবান্ধায় ধর্ষণের অভিযোগে একজন গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ধর্ষণের অভিযোগে একজন গ্রেফতার

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে পুনঃনিরীক্ষণে ১৮৫ শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন
বরিশালে পুনঃনিরীক্ষণে ১৮৫ শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাজিলের ডিফেন্ডার গাব্রিয়েলের চোট
ব্রাজিলের ডিফেন্ডার গাব্রিয়েলের চোট

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘হিংসার রাজনীতি করে শেখ হাসিনা বগুড়ার উন্নয়ন করেনি’
‘হিংসার রাজনীতি করে শেখ হাসিনা বগুড়ার উন্নয়ন করেনি’

১২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মেহেরপুরে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত
মেহেরপুরে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীবাড়িতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়িতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে যেসব লজ্জার রেকর্ড গড়ল ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে যেসব লজ্জার রেকর্ড গড়ল ভারত

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রোনালদোকে ছাড়াই বিশ্বকাপ নিশ্চিতের মিশনে পর্তুগাল
রোনালদোকে ছাড়াই বিশ্বকাপ নিশ্চিতের মিশনে পর্তুগাল

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহ্বান সেলিমের
তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহ্বান সেলিমের

২৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভারতীয় জলসীমায় প্রবেশ, পশ্চিমবঙ্গে ২৯ বাংলাদেশি আটক
ভারতীয় জলসীমায় প্রবেশ, পশ্চিমবঙ্গে ২৯ বাংলাদেশি আটক

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবৈধ স্থাপনা সরাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
অবৈধ স্থাপনা সরাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ফ্ল্যাটে নারীর গলা কাটা মরদেহ, গ্রেফতার ২
গাজীপুরে ফ্ল্যাটে নারীর গলা কাটা মরদেহ, গ্রেফতার ২

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিচেলের সেঞ্চুরিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে এগিয়ে নিউজিল্যান্ড
মিচেলের সেঞ্চুরিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে এগিয়ে নিউজিল্যান্ড

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ময়মনসিংহে বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন
ময়মনসিংহে বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদিকে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রির বিবেচনায় ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রির বিবেচনায় ট্রাম্প

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নভেম্বরের ১৫ দিনে প্রবাসী আয় এলো দেড় বিলিয়ন ডলার
নভেম্বরের ১৫ দিনে প্রবাসী আয় এলো দেড় বিলিয়ন ডলার

৪৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

একটি দল ধর্মকে পুঁজি করে রাজনীতি করছে: তৃপ্তি
একটি দল ধর্মকে পুঁজি করে রাজনীতি করছে: তৃপ্তি

৫৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভিসা নিয়ে সতর্কবার্তা দিল ব্রিটিশ হাইক‌মিশন
ভিসা নিয়ে সতর্কবার্তা দিল ব্রিটিশ হাইক‌মিশন

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধ হয়ে মোকাবিলা করতে হবে : মোশাররফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধ হয়ে মোকাবিলা করতে হবে : মোশাররফ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় নির্বাচন বানচালের ছলনা মানবো না: শহীদুল ইসলাম বাবুল
জাতীয় নির্বাচন বানচালের ছলনা মানবো না: শহীদুল ইসলাম বাবুল

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মাছ-রসুনের ভর্তা ও আচারের উৎসবে ভিড়
মাছ-রসুনের ভর্তা ও আচারের উৎসবে ভিড়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবেশবান্ধব নির্মাণে সুস্পষ্ট নির্দেশনা চান রিজওয়ানা হাসান
পরিবেশবান্ধব নির্মাণে সুস্পষ্ট নির্দেশনা চান রিজওয়ানা হাসান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমিল্লা বোর্ডে ফেল থেকে পাশ ১০৮ জন
কুমিল্লা বোর্ডে ফেল থেকে পাশ ১০৮ জন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে পৃথক স্থানে মিলল ৩ লাশ
বরিশালে পৃথক স্থানে মিলল ৩ লাশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা