শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৪ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

বাড়তি দামে চামড়ার বাজারে স্বস্তি

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
বাড়তি দামে চামড়ার বাজারে স্বস্তি

দীর্ঘ তিন বছর পর সরকার এবার কোরবানির পশুর চামড়ার বাড়তি দাম নির্ধারণ করে দেওয়ায় চামড়ার বাজারে স্বস্তি ফিরে এসেছে। চামড়া নিয়ে এবার মৌসুমি ব্যবসায়ীরা খুব বেশি সুবিধা করতে পরেনি। অন্য বছরের মতো এবার কাঁচা চামড়াও তেমন নষ্ট হয়নি। চামড়া লবণজাত করছে আড়তগুলো। ট্যানারি মালিকরা আগেই ঘোষণা দিয়েছিলেন, স্থানীয়ভাবে যেন চামড়া লবণ দিয়ে কিছুদিন রেখে দেওয়া হয়। তারা পরে সেগুলো সংরক্ষণ করবেন। অন্যদিকে করোনা সংক্রমণের কারণে সীমান্ত বন্ধ থাকায় এবার ভারতে চামড়া পাচারের বিষয়টিও ছিল অনুপস্থিত। সব মিলিয়ে এ বছর চামড়া নিয়ে সামগ্রিকভাবে সুখবর রয়েছে। অন্যদিকে পাড়ায়-মহল্লায় কম দামে চামড়া বিক্রির অভিযোগ পাওয়া গেছে। তবে ট্যানারি মালিকরা বলেছেন, তারা সরকার নির্ধারিত বাড়তি দামেই চামড়া কিনছেন। অন্যান্য বছরের মতো এবার চামড়া নিয়ে তেমন অরাজকতা নেই। তবে স্থানীয় পর্যায়ে কম দাম হাঁকায় বিপর্যয়ের শঙ্কা থেকে অনেকে চামড়া মসজিদ-মাদরাসায় দান করে দিয়েছেন। সেখানে এসব কাঁচা চামড়ায় লবণ মিশিয়ে সংরক্ষণ করা হচ্ছে। ট্যানারি মালিকরা বলছেন, এবার চামড়া নিয়ে তেমন সংকট হয়নি। ব্যবসায়ীদের হিসাবে, প্রতি বছর গড়ে ১০ শতাংশ চামড়া নষ্ট হয়। তবে এবার কেউ দাম না পেয়ে ফেলে দেননি। আড়তগুলোতে আসা চামড়া এখন লবণজাত করা হচ্ছে। এসব চামড়া সপ্তাহ দেড়েক পর যাবে ট্যানারিতে। এদিকে সুযোগ বুঝে লবণের কৃত্রিম সংকটে দাম বাড়তি। ৭০০ টাকার বস্তা ঠেকেছে হাজার টাকায়। মোহাম্মদপুরের চামড়া সংগ্রহকারী ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী বজলুল হক বলেন আলহামদুলিল্লাহ, গতবারের চেয়ে এবার কাঁচা চামড়ার বাজার অনেক ভালো। তিনি বলেন, প্রচুর পশু কোরবানি হয়েছে। যতটা ভয় পেয়েছিলাম এবার হয়তো ঢাকায় আশানুরূপ পশু আসবে না, বেশি মানুষ কোরবানি দেবে না। কিন্তু আল্লাহর রহমতে বরাবরের মতোই কোরবানি হয়েছে। আগের চেয়ে দাম একটু বেশি। তবে এলাকাভেদে দাম ওঠানামা করেছে। মোহাম্মপুরের বাসিন্দা রিজওয়ানুল হক ও ব্যবসায়ী এমদাদ খান জানান, তারা দুজনেই কোরবানির পশুর চামড়া এতিমখানায় দান করেছেন। চামড়ার দাম আগের বছরের তুলনায় এবার একটু বেশি বলে জানান তারা দুজনই। গত তিন চার বছর ধরে বিপর্যয় থেকে কাঁচা চামড়ার বাজারকে রক্ষা করার সর্বাত্মক চেষ্টা ছিল এবার। ঢাকা মহানগরীর মধ্যে এবার প্রতি বর্গফুট চামড়ার মূল্য ২ টাকা বাড়িয়ে ৪০ থেকে ৪৫ টাকা করা হয়েছে। ঢাকার বাইরে ২ টাকা বাড়িয়ে ৩৩ থেকে ৩৫ টাকা করা হয়েছে। কোরবানি ঈদের এক সপ্তাহ আগে চামড়ার দাম ঠিক করে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। গত তিন বছর কোরবানির পশুর চামড়া নিয়ে এক অনাকাক্সিক্ষত অবস্থার সৃষ্টি হয়েছিল, এবার তার কিছুটা উন্নতি হয়েছে। সরকার চামড়ার দাম প্রতি বর্গফুটে ৫ টাকা করে বাড়ানোর ফলে বাজারে কাঁচা চামড়ার দাম কিছুটা বেড়েছে।

অবশ্য কিছু সাধারণ ও মৌসুমি ব্যবসায়ী লোকসানের মুখে পড়ছেন বলে অভিযোগ করলেও আড়তদারদের মতে চামড়ার দাম তেমন কমেনি। সায়েন্স ল্যাবের এক মৌসুমি ব্যবসায়ী জানান, পশু জবাই হওয়ার চার ঘণ্টার মধ্যে চামড়ায় লবণ লাগানোর কথা। কিন্তু ৮ ঘণ্টা পরও মৌসুমি ব্যবসায়ীরা চামড়ায় লবণ লাগায়নি। লবণ না লাগিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা রাস্তার ওপর স্তূপ করে রেখেছে। এ কারণে এবারও চামড়া নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা আছে। তিনি বলেন, এবার প্রায় ১ কোটি পিস চামড়া পাওয়া যাবে। এর মধ্যে ২-১ হাজার পিস চামড়া নষ্ট হতে পারে। এটা তেমন কেনো বড় সংখ্যা না। বেশি রোদ থাকলে অনেক চামড়া নষ্ট হয়ে যেত। তবে গতবারের চেয়ে এবার কাঁচা চামড়ার বাজার ভালো। সাভার প্রতিনিধি জানান, ঈদের তৃতীয় দিনে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে কাঁচা চামড়া আসতে শুরু করেছে সাভারের চামড়া শিল্প নগরীতে। শিল্প নগরীতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন শ্রমিকরা। গতকাল দুপুরে সাভারের হরিনধরা চামড়া শিল্প নগরীর বিভিন্ন ট্যানারি ঘুরে এমন চিত্র চোখে পড়ে। দেখা যায়, ঢাকা এবং আশপাশের এলাকা থেকে একের পর এক ট্রাকযোগে কাঁচা চামড়া বিভিন্ন ট্যানারিতে নিয়ে আসা হচ্ছে। চামড়াগুলো ট্রাক থেকে নামানোর পর শ্রমিকরা সেগুলোতে লবণ মেখে গুদামে স্তূপ করে রেখে দিচ্ছেন। মৌসুমি চামড়া ব্যবসায়ী জাহাঙ্গীর হক জানান, ঈদের দিন বিভিন্ন মাদরাসা এবং মহল্লায় মহল্লায় ঘুরে চামড়া কিনেছেন তিনি। চামড়াগুলো যাতে নষ্ট না হয় এবং ভালো দামের আশায় বুধবার সন্ধ্যায় সেগুলো ট্যানারিতে নিয়ে আসেন। মুক্তা ট্যানারির এমডি এস এম শহিদুল্ল্যাহ বলেন, আমরা সরকার নির্ধারিত দামেই চামড়া কিনছি। কাল থেকে চামড়া কিনে লবণ মেখে সংরক্ষণ করা শুরু করেছি। এবার আমাদের চামড়ার কোনো ঘাটতি থাকবে না। বিসিক শিল্পনগরীতে ছোট-বড় মিলিয়ে ১২৫টি ট্যানারিতে চামড়া আসা শুরু করেছে। এবার ৮০ লাখ গবাদিপশুর চামড়া সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। দেশে প্রতি বছর প্রায় দেড় কোটি গবাদিপশুর চামড়া ক্রয় করা হয়। যার ৮০ ভাগ চামড়াই সংগ্রহ হয় কোরবানির ঈদকে ঘিরে। বাংলাদেশ ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএ) সাধারণ সম্পাদক সাখওয়াত উল্লাহ বলেন, ঈদের দিন সন্ধ্যা থেকেই ট্যানারিগুলোতে কাঁচা চামড়া আসা শুরু হয়েছে। গত বছরের মতো এবারও ৮০ লাখ চামড়া সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। সরকারের নির্ধারিত দামের মধ্যেই তারা চামড়া সংগ্রহ করেছেন বলে জানান।

বাংলাদেশ ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএ) সভাপতি শাহিন আহমেদ বলেন, আমাদের কাছে যারা আসছেন সবাই ন্যায্য দাম পাচ্ছেন। এখানে দাম কম দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। মহল্লায় দাম না পাওয়ায় অভিযোগের বিষয়ে তিনি বলেন, মহল্লা থেকে যারা চামড়া সংগ্রহ করেন তারা সময়ের ব্যবসায়ী অথবা মহল্লার ছেলে। তারা কম দামে চামড়া কিনছেন এমন তথ্য আমরা পাচ্ছি। তবে আমাদের এখানে দাম কম দেওয়া হচ্ছে না। যারা চামড়া নিয়ে আসছেন আমরা তাদের ন্যায্য দাম দিয়ে দিচ্ছি। গতবারের তুলনায় এবার চামড়ার দাম বেশি দেওয়া হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, চামড়ার গুণগত মান ঠিক থাকলে আমাদের এখানে যত চামড়া আসুক আমরা সংগ্রহ করব এবং ন্যায্য দাম দেব।

চট্টগ্রাম : বৃহত্তর চট্টগ্রাম কাঁচা চামড়ার আড়তদার ব্যবসায়ী সমবায় সমিতির সভাপতি মোসলিম উদ্দিন বলেন, এবার সাড়ে ৩ লাখ চামড়া সংগ্রহের লক্ষ্য নির্ধারণ করা হলেও দেড় লাখের মতো চামড়া এসেছে চট্টগ্রামের আড়তে। বাকি চামড়াগুলো চট্টগ্রামের বিভিন্ন উপজেলায় লবণ নিয়ে মজুদ করেছেন বেপারিরা। কয়েক দিনের মধ্যে এ চামড়াগুলো চট্টগ্রামের আড়ত কিংবা ঢাকার আড়তে যাবে। তিনি বলেন, এ বছর শঙ্কা ছিল লকডাউন এবং গরম আবহাওয়ার কারণে চামড়া নষ্ট হবে। কিন্তু বেপারিরা চামড়া সংগ্রহ করার সঙ্গে সঙ্গে লবণ দেওয়ায় তা নষ্ট হয়নি।

রংপুর : রংপুরে চামড়া কিনতে আসেননি ট্যানারি মালিকরা। ফলে প্রায় ৩০ হাজার পিস গরু ও খাসির চামড়ায় লবণ মাখিয়ে রেখে দিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। দাম বৃদ্ধি পেলে ওইসব চামড়া বাজারে আসতে পারে বলে ধারণা করছেন ব্যবসায়ীরা।

দিনাজপুর : দিনাজপুরে গত বছর যে গরুর চামড়া ২০০-৩০০ টাকায় বিক্রি হয়েছে, এ বছর তা ৬০০ টাকা পর্যন্ত হয়। কিন্তু ছাগলের চামড়া কিনতে অনীহা পাইকারি ব্যবসায়ীদের। এ অবস্থা দেখে স্থানীয় অনেক মাদরাসায় ছাগলের চামড়া লবণ দিয়ে রাখা হচ্ছে, যদি পরে দাম পাওয়া যায় সেই আশায়।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া : ব্রাহ্মণবাড়িয়া সীমান্তবর্তী জেলা হওয়ায় পশুর চামড়া যাতে কোনোভাবেই পাচার না হয় সে বিষয়ে সব কটি থানাকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। জয়পুরহাট : নাম প্রকাশ না করার শর্তে অনেক ফড়িয়া জানান, সীমান্তে কড়াকড়ি না থাকলে তারা ওপারে চামড়া পাঠিয়ে কিছু লাভের মুখ দেখতেন। এবার সেটিও হচ্ছে না। অন্যদিকে চামড়া পাচার রোধে সীমান্তে বিজিবির টহল বাড়ানো হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে গোপন চুক্তি, উদ্বেগ জামায়াতের
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে গোপন চুক্তি, উদ্বেগ জামায়াতের
সালিশি আদালতে যাওয়া থেকে আদানিকে বিরত থাকার নির্দেশ
সালিশি আদালতে যাওয়া থেকে আদানিকে বিরত থাকার নির্দেশ
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
শাহ আমানতে ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল বিমান চলাচল
শাহ আমানতে ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল বিমান চলাচল
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে থাকবে যে আয়োজন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে থাকবে যে আয়োজন
সর্বশেষ খবর
৫১ বছর পর বিশ্বকাপে হাইতি
৫১ বছর পর বিশ্বকাপে হাইতি

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির দুই ভবনের মাঝ থেকে শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার
ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির দুই ভবনের মাঝ থেকে শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার

৬ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন ২২ নভেম্বর
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন ২২ নভেম্বর

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিসিসির উচ্চবিলাসী প্রকল্প বাতিলের দাবি গণসংহতির
বিসিসির উচ্চবিলাসী প্রকল্প বাতিলের দাবি গণসংহতির

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কঙ্গোতে নৌকা ডুবে ৭০ জন নিখোঁজ
কঙ্গোতে নৌকা ডুবে ৭০ জন নিখোঁজ

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফসল উৎপাদনে সারের স্মার্ট ব্যবস্থাপনা নিয়ে গাকৃবিতে কর্মশালা
ফসল উৎপাদনে সারের স্মার্ট ব্যবস্থাপনা নিয়ে গাকৃবিতে কর্মশালা

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাঙামাটিতে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত
রাঙামাটিতে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

গুয়াহাটি টেস্টে নেই গিল, ভারতের অধিনায়কত্ব করবেন পন্ত
গুয়াহাটি টেস্টে নেই গিল, ভারতের অধিনায়কত্ব করবেন পন্ত

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জমির ড্রেন খুঁড়তে গিয়ে মিলল পরিত্যক্ত গ্রেনেড
জমির ড্রেন খুঁড়তে গিয়ে মিলল পরিত্যক্ত গ্রেনেড

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের জন্মদিনে বগুড়ায় দোয়া মাহফিল ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মদিনে বগুড়ায় দোয়া মাহফিল ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় তারেক রহমানের জন্মদিনে রক্তদান ও চারা বিতরণ কর্মসূচি
ভালুকায় তারেক রহমানের জন্মদিনে রক্তদান ও চারা বিতরণ কর্মসূচি

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে মেডিকেল ক্যাম্প ও হুইল চেয়ার বিতরণ
নারায়ণগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে মেডিকেল ক্যাম্প ও হুইল চেয়ার বিতরণ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাবনার ঈশ্বরদীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
পাবনার ঈশ্বরদীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক বছরে ৪৭৪ মিলিয়ন ডলার দান করেছেন ইলন মাস্ক
এক বছরে ৪৭৪ মিলিয়ন ডলার দান করেছেন ইলন মাস্ক

৩৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নারায়ণগঞ্জে মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
নারায়ণগঞ্জে মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনার ভাঙ্গুড়ায় নিখোঁজের একদিন পর দর্জির মরদেহ উদ্ধার
পাবনার ভাঙ্গুড়ায় নিখোঁজের একদিন পর দর্জির মরদেহ উদ্ধার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজার আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনী আসলে কি?
গাজার আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনী আসলে কি?

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে অস্ট্রেলিয়ায় অ্যাশেজ জিততে চান স্টোকস
ইতিহাস গড়ে অস্ট্রেলিয়ায় অ্যাশেজ জিততে চান স্টোকস

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উখিয়ায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান
উখিয়ায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে পল্লিচিকিৎসকের অতিরিক্ত ইনজেকশনে শিশুর মৃত্যুর অভিযোগ
নোয়াখালীতে পল্লিচিকিৎসকের অতিরিক্ত ইনজেকশনে শিশুর মৃত্যুর অভিযোগ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ
নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশ্বে শীতকালীন পর্যটনে দ্বিতীয়তে দুবাই
বিশ্বে শীতকালীন পর্যটনে দ্বিতীয়তে দুবাই

৫৩ মিনিট আগে | পর্যটন

আরব সাগরে কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণের পরিকল্পনা করছে পাকিস্তান
আরব সাগরে কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণের পরিকল্পনা করছে পাকিস্তান

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে উন্নত জাতের ভুট্টার গবেষণার প্রদর্শনী মাঠ উদ্বোধন
দিনাজপুরে উন্নত জাতের ভুট্টার গবেষণার প্রদর্শনী মাঠ উদ্বোধন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূরুঙ্গামারীতে নিষিদ্ধ পলিথিনের বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্ট, জরিমানা
ভূরুঙ্গামারীতে নিষিদ্ধ পলিথিনের বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্ট, জরিমানা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা