শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

পত্রিকার পাতায় ছিল নিখোঁজের খোঁজ

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
পত্রিকার পাতায় ছিল নিখোঁজের খোঁজ

লাশটি কার- এ শিরোনামে একটি জাতীয় দৈনিকের ভিতরের পাতার নিচের দিকে ছোট্ট একটি খবর ছাপা হয়। খবরে বলা হয়, সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ মর্গে এক তরুণীর লাশ পড়ে আছে। ২৪ ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও কোনো দাবিদার পাওয়া যায়নি। পরদিন একই পত্রিকায় আবারও সেই সংবাদ। এবার মৃতদেহের চেহারার ছবি দিয়ে খবরটি প্রকাশ হয়। এ খবরে বলা হয়েছে, লাশের কোনো দাবিদার না পাওয়ায় লাশটি বেওয়ারিশ হিসেবে দাফনের প্রস্তুতি চলছে। এবারও কোনো দাবিদার নেই। পত্রিকায় এ নিয়ে পরের দিন আর কোনো খবর নেই। তার পরের দিন পত্রিকাটিতে সেই তরুণীকে নিয়ে আবারও সংবাদ প্রকাশিত হলো ফলোআপ হিসেবে। সেদিনও আগের ছবিটি সংবাদের সঙ্গে জুড়ে দেওয়া হয়। তৃতীয়বারের সংবাদটিতে লেখা হয়, সেই তরুণীর লাশটি বেওয়ারিশ হিসেবে আঞ্জুমানে মফিদুল ইসলামের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। তারা লাশটি দাফন করে। এমন নিউজ প্রকাশের পর কয়েক ব্যক্তি আঞ্জুমানে মফিদুল ইসলামের কার্যালয়ে হাজির। তাদের হাতে সেদিনের পত্রিকা। তারা নিউজটি দেখিয়ে আঞ্জুমান মফিদুল ইসলামের কর্মকর্তাদের কাছে আরও কিছু জানতে চান। কারণ তারা তাদের মেয়েকে খুঁজে পাচ্ছেন না। লাশ দাফনের আগে আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের পক্ষ থেকে বেওয়ারিশ লাশের ছবি তুলে রাখা হয়। কর্মকর্তারা সেই মৃতদেহের ছবি দেখান। স্বজনরা ছবি দেখেই আঁতকে ওঠেন। ছবিটা হাতে নিয়ে খুঁটিয়ে দেখেন। তারা নিশ্চিত। বেওয়ারিশ লাশটি আর কেউ নয়! লাশটি তাদের প্রিয় সন্তানের। তিনি হলেন তিন্নি। বাংলাদেশের জনপ্রিয় মডেল তারকা সৈয়দা তানিয়া মাহবুব তিন্নি। পত্রিকায় প্রকাশিত একটি ছোট্ট সংবাদই জনপ্রিয় মডেল তিন্নির লাশ শনাক্ত করে দেয়। ফাঁস হয় তিন্নির নিখোঁজ হওয়া থেকে শুরু করে তার খুনের নেপথ্য কাহিনি। সেদিন পত্রিকায় না হলে হয়তো তিন্নি খুনের ঘটনাটি ভিন্ন মোড় নিত। অথবা নিখোঁজের তালিকায় থেকে যেতেন তিন্নি। স্বজনরা জানতেও পারতেন না, কোথা থেকে কী হয়ে গেছে তাদের সন্তানের জীবনে। তিন-চার দিন ধরে বেওয়ারিশ হিসেবে মর্গে পড়েছিল তরুণীর লাশ। যখনই তার পরিচয় উদঘাটন হলো, তখন থেকেই দেশজুড়ে তোলপাড়। আর এ ঘটনার সঙ্গে এক সময়ের ছাত্রনেতা সাবেক এমপি গোলাম ফারুক অভির নামটি জড়িয়ে পড়ায় ঘটনাটি আলোচনার শীর্ষে থাকে। চায়ের দোকান থেকে শুরু করে অফিস আদালত- সর্বত্র আলোচনার অন্যতম বিষয় ছিল তিন্নি খুনের ঘটনাটি। পত্র-পত্রিকাগুলো তিন্নি খুনের ঘটনাটি গুরুত্বসহকারে প্রকাশ করে। পুলিশের তদন্তে বেরিয়ে আসে মিডিয়া জগতের নানা অজানা কাহিনি। তিন্নির কর্মকান্ডের নানা গোপন তথ্য বেরিয়ে আসে। এমনকি ওই সময় তিন্নি ও সাবেক এমপি অভির পরকীয়া সম্পর্কের চাঞ্চল্যকর তথ্য ফাঁস হয়। যার পরিণতি হয় একটি খুনের মধ্য দিয়ে। ১৯ বছর আগে ঘটে যাওয়া এ ঘটনা এখনো মাঝে-মধ্যে আলোচনায় চলে আসে। বিশেষ করে মডেল তিন্নি হত্যা মামলার খড়গ মাথায় নিয়ে লাপাত্তা বনে যাওয়া অভিকে নিয়ে সংশ্লিষ্ট মহলগুলোতে কৌত‚হল বাড়ছেই। তবে আলোচিত এ খুনের পর ১৯ বছর পেরিয়ে গেলেও বিচার এখনো শেষ হয়নি। বিচার নিয়ে তিন্নির পরিবার হতাশ। ১১ নভেম্বর, ২০০২ সাল। সকাল ৮টা। বুড়িগঙ্গা নদীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সেতুর নিচে পিলারের উঁচু জায়গায় অজ্ঞাত এক তরুণীর লাশ পড়ে আছে। সেখানে মানুষের ভিড় বাড়ছে। খবর পেয়ে আসে পুলিশ। লাশটি উদ্ধার করে। ময়নাতদন্তের জন্য সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ মর্গে লাশ পাঠানো হয়। সুরতহাল রিপোর্ট তৈরির সময় পুলিশ লাশের শরীরের বিভিন্ন অংশে থেঁতলানো জখম দেখতে পায়। মাথার খুলিতে ভোঁতা অস্ত্রের আঘাত ছিল। আঘাতের চিহ্ন দেখে পুলিশ নিশ্চিত হয়, এটি পরিকল্পিত হত্যাকান্ড। কেরানীগঞ্জ থানার এএসআই শফিউদ্দিন ওইদিন দুপুরে একটি হত্যা মামলা করেন। মামলায় কাউকে আসামি করা হয়নি। মামলায় বলা হয়, আগের দিন রাতের আঁধারে অজ্ঞাতনামা তরুণীকে হত্যা করে লাশ গোপন করার জন্য বুড়িগঙ্গা সেতুর নিচে ফেলে দেওয়া হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে দাবিদার না থাকায় মর্গেই পড়ে থাকে লাশটি। ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত কোনো দাবিদার না আসায় লাশটি আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের কাছে হস্তান্তর করা হয়। পত্রিকায় ছবি দেখে তিন্নির চাচা সৈয়দ রেজাউল করিম লাশটি শনাক্ত করেন। পরে ২১ নভেম্বর লাশ কবর থেকে উত্তোলন করে ফের ময়নাতদন্ত করা হয়। হত্যা মামলার তদন্তের একপর্যায়ে কেরানীগঞ্জ থানা পুলিশ নিহত তিন্নির সাবেক স্বামী শাফাকাত হোসেন পিয়াল, এবায়দুল্লাহ ওরফে স্বপন গাজী, গাজী শরিফউল্লাহ তপন, শফিকুল ইসলাম জুয়েল ও সোমনাথ সাহা বাপ্পীকে গ্রেফতার করে। তাদের স্বীকারোক্তিতে উঠে আসে হত্যাকান্ডে অভির সম্পৃক্ততা। হত্যাকান্ডটি ব্যাপক আলোচিত হওয়ায় মামলাটি পুনঃতদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয় পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ-সিআইডিকে। দীর্ঘদিন তদন্ত শেষে সিআইডি ২০০৮ সালে একমাত্র আসামি হিসেবে অভির নামে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয়। সিআইডি মামলাটির তদন্তের পর অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দেয় তিন্নির সাবেক স্বামী পিয়ালসহ পাঁচজনকে। তিন্নিকে কে হত্যা করতে পারে, তদন্তের ভার পেয়ে সিআইডির তদন্ত কর্মকর্তার সামনে সেটিই উদঘাটন ছিল মূল কাজ। তিন্নির বাসার কাজের মেয়ে বিনা, গাড়ির চালক ও অন্যদের জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ নিশ্চিত হয়, এক সময়কার প্রভাবশালী ছাত্রনেতা, সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম ফারুক অভি তিন্নিকে হত্যা করে লাশ গোপন করার চেষ্টা করেন। মডেল তিন্নির সঙ্গে অভির পরিচয় হওয়ার পরই তাদের মধ্যে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে ওঠে। একপর্যায়ে তাদের মধ্যে শারীরিক সম্পর্ক তৈরি হয়। তারা দেশ-বিদেশে ঘুরে বেড়ান। তিন্নি ছিলেন বিবাহিত। অভির সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের কারণে তিন্নির সঙ্গে স্বামী শাফাকাত হোসেন পিয়ালের সম্পর্কের অবনতি ঘটে। ২০০২ সালের ৬ নভেম্বর অভি নিজে তিন্নি ও তার স্বামী পিয়ালের দাম্পত্য জীবনের অবসান ঘটান। এমনকি তিন্নির দেড় বছরের শিশুকন্যাসহ পিয়ালকে বাসা থেকে বের করে দেন অভি। অভি ওই বাসায়ই অবস্থান নেন। এ সময় তিন্নি বিয়ের জন্য চাপ দিতে থাকেন অভিকে। কিন্তু অভি তাকে বিয়ে করবেন বলে আশ্বাস দিতে থাকেন। কিন্তু কবে করবেন, তা স্পষ্টভাবে কখনো তিন্নিকে বলেননি। পিয়ালের সঙ্গে ছাড়াছাড়ি ও তিন্নির সঙ্গে অভির সম্পর্কের বিষয়টি জানাজানি হতে থাকে। এ সময় তিন্নির সঙ্গে অভির সম্পর্কের অবনতি ঘটতে থাকে। বিয়ে নিয়ে তাদের মধ্যে প্রায়ই ঝগড়া-বিবাদ হতে থাকে। অভির কথা মিডিয়াকে জানিয়ে দেবে বলে তিন্নি হুমকি দেয়। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে অভি। এরপরই হত্যার পরিকল্পনা। পুলিশের তদন্ত থেকে জানা যায়, পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী অভি ২০০২ সালের ১০ নভেম্বর সন্ধ্যার পর তিন্নিকে মাথায় আঘাত করে হত্যা করেন। লাশ গুম করার জন্য গাড়িতে করে নিয়ে বুড়িগঙ্গা সেতু থেকে ফেলে দেন। তখন লাশটি পিলারের উঁচু জায়গায় পড়ে থাকে। এদিকে ১০ নভেম্বর থেকে তিন্নি নিখোঁজ হলে তার আত্মীয়-স্বজনরা খোঁজখবর নিতে থাকেন। পত্রিকায় তিন্নির ছবি প্রকাশের পরই অভি গা ঢাকা দেন। তার আগ পর্যন্ত অভি ছিলেন প্রকাশ্যেই। যুক্তিতর্ক শেষ হলেও দুই বছর ধরে বারবার রায়ের তারিখ ঘোষণা সত্ত্বেও দেওয়া হয়নি মডেল তিন্নি হত্যা মামলার রায়। প্রায় ৯ বছর বিচার কার্যক্রম চলার পর ২০১৯ সালের জুলাই মাসে মামলাটি রায়ের জন্য অপেক্ষমান রাখে আদালত। ঢাকার সপ্তম অতিরিক্ত জেলা জজ আদালতে এ মামলার বিচার শুরু হয় ২০১০ সালের ১৪ জুলাই। এদিন আসামি সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম ফারুক অভির বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করা হয়। বিচারকাজ চলাকালীন প্রসিকিউশন অধিকাংশ সাক্ষীকেই আদালতে উপস্থিত করে। মামলার যুক্তিতর্কে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী (এপিপি) অ্যাডভোকেট ভবতোষ দাশ আদালতকে বলেন, মডেল সৈয়দা তানিয়া মাহবুব তিন্নি হত্যাকান্ডে সাবেক সংসদ সদস্য অভিকে হত্যাকারী হিসেবে দোষী সার্ব্যস্ত করে সর্বোচ্চ শাস্তি প্রদান করা হোক। অনুপস্থিত আসামি গোলাম ফারুক অভির পক্ষে স্টেট ডিফেন্স অ্যাডভোকেট শাহ ইলিয়াস রতন তার যুক্তিতর্কে বলেন, অভি তিন্নিকে হত্যা করেননি। তিন্নি আত্মহত্যা করেছেন। সন্দেহের বশে অভিকে এ মামলায় জড়ানো হয়েছে। এক সময়ের আলোচিত-সমালোচিত ছাত্রনেতা গোলাম ফারুক অভি এখন কোথায়? দীর্ঘ এক যুগেরও বেশি সময় আগে দেশত্যাগ করা সাবেক এ এমপিকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না কোনো খবরেই। দেখাও মিলছে না কোথাও। মামলার অভিযোগপত্র থেকে জানা যায়, অভি এখন কানাডায় রয়েছেন। ২০০৭ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি তার বিরুদ্ধে অস্ত্র মামলার ঘটনায় রেড অ্যালার্ট নোটিস জারি করা হয়। ইন্টারপোলের মাধ্যমে তাকে দেশে আনার চেষ্টাও করা হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
যা বলল জাতিসংঘ মানবাধিকার দপ্তর
যা বলল জাতিসংঘ মানবাধিকার দপ্তর
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
থানায় চুরির অভিযোগ দেওয়ায় হত্যা
থানায় চুরির অভিযোগ দেওয়ায় হত্যা
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে ওঠার হার বেড়েছে ১৯%
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে ওঠার হার বেড়েছে ১৯%
হাসিনার রায়ের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
হাসিনার রায়ের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মা-ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মা-ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
বদলি চসিকের প্রধান নির্বাহী
বদলি চসিকের প্রধান নির্বাহী
বিএনপি জামায়াত এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ কাল
বিএনপি জামায়াত এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ কাল
ফাঁদ পেতে অপেক্ষায় ছিল খুনিরা
ফাঁদ পেতে অপেক্ষায় ছিল খুনিরা
ওমরায় গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু
ওমরায় গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য

১১ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

ছেলের হাতুড়ির আঘাতে মায়ের মৃত্যু
ছেলের হাতুড়ির আঘাতে মায়ের মৃত্যু

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি
ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন
কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন

৩০ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে
ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর
আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ
বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন
১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ
মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের
ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ