শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

আসবে বিভিন্ন খাতে সংস্কার

আইএমএফের শর্ত পূরণের বাজেট

♦ জাতীয় নির্বাচন ও রাজনৈতিক পরিবেশ নিয়ে শঙ্কিত আইএমএফ ♦ বেড়েছে গ্যাস-বিদ্যুতের দাম কমেছে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ♦ ব্যাংক খাতের জন্য হবে নতুন কমিশন, ধরা হবে বড় ঋণখেলাপিদের ♦ রাজস্ব আদায় বাড়াতে আবারও চাপ আসছে মধ্যবিত্তের ওপর
মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
আইএমএফের শর্ত পূরণের বাজেট

আগামী ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেট তৈরির মূল কাজ শুরু হতে যাচ্ছে খুব শিগগিরই। অবশ্য এর প্রস্তুতি শুরু হয়েছে আরও আগে। এ জন্য অংশীজনদের সঙ্গে প্রাক-বাজেট আলোচনাও শুরু করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। অর্থবিভাগের কর্মকর্তারা বলছেন, এবারের বাজেটটি হবে আইএমএফের ঋণের শর্ত পূরণের বাজেট। কেননা অর্থনীতিতে যেসব সংস্কার কর্মসূচি আনা হবে বাজেটকে কেন্দ্র করে তার প্রায় সবই আইএমএফের পরামর্শে। অন্যথায় চলম ঋণ কর্মসূচির কিস্তি আটকে দিতে পারে সংস্থাটি। এতে করে নির্বাচনের আগে বা নির্বাচন পরবর্তী সময়ে অর্থনৈতিক সংকট আরও বেড়ে যেতে পারে। ফলে আইএমএফের দেওয়া শর্তগুলোর একটা বড় প্রতিফলন ঘটবে আসছে বাজেটে।

এদিকে পরিকল্পনা ও মেয়াদ অনুযায়ী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আর মাত্র ১০ মাস বাকি রয়েছে। এরই মধ্যে প্রধান প্রধান দলগুলো তাদের সাংগঠনিক কাঠামো গোছানোর কাজ শুরু করেছে নির্বাচনকে সামনে রেখেই। এদিকে কাগজে-কলমে চলতি অর্থবছরের    (২০২২-২৩) বাকি রয়েছে আর মাত্র চার মাস। সে হিসাবে বর্তমান সরকারের হাতে রয়েছে আগামী ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেটের অর্ধেক সময়। বাকি ছয় মাসের বাজেট বাস্তবায়ন করবে পরবর্তী নতুন সরকার। কিন্তু চলমান অর্থনৈতিক সংকট মোকাবিলায় আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের সঙ্গে ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার ঋণের একটি প্রকল্প নিয়েছে সরকার। যার প্রথম কিস্তি ইতোমধ্যে ছাড়ও করা হয়েছে। এ ঋণের বিপরীতে আরোপিত শর্ত অনুযায়ী সরকার এরই মধ্যে গ্যাস-বিদ্যুতের দাম বাড়িয়েছে। সঞ্চয়পত্রের সুদের হার কমানোয় এর বিক্রিতে ভাটা পড়েছে। আগের বছরের ছয় মাসের তুলনায় চলতি বছরের একই সময়ে ৯ হাজার কোটি টাকা কমেছে সঞ্চয়পত্র বিক্রি।

সংস্থাটির দেওয়া শর্ত অনুযায়ী, আগামী বছর থেকে জিডিপির দশমিক ৫ শতাংশ হারে বেশি রাজস্ব আদায় করতে হলে করকাঠামোয় ব্যাপক পরিবর্তন আনতে হবে। এতে করজাল বাড়ানোর কোনো বিকল্প নেই বলে মনে করে সরকার। যদিও বিশ্লেষকরা বলছেন, করজাল বাড়ানোর পাশাপাশি কর ফাঁকি রোধে সরকারকে আরও সোচ্চার হতে হবে। কেননা প্রতি বছর রাঘববোয়ালরা বিপুল অঙ্কের কর ফাঁকি দিয়ে থাকে। তবে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে হয়তো তারকা ব্যবসায়ীদের ক্ষ্যাপাতে চাইবে না সরকার। এ জন্য সেই মধ্যবিত্তশ্রেণির ওপরই করের বোঝা চাপবে নতুন করে।

এরই মধ্যে বৈশ্বিক সংকটের দোহাই দিয়ে জ্বালানি-বিদ্যুতের দাম বাড়ানো হয়েছে। ফলে সব ধরনের পণ্য ও সেবার দাম হু হু করে বাড়ছে। এতে নাভিশ্বাস উঠেছে মধ্যবিত্ত শ্রেণিতে। এনবিআরের সাবেক চেয়ারম্যান ড. আবদুল মজিদ মনে করেন, নতুন করে করের বোঝা চাপানো হলে এই শ্রেণির মানুষের ভোগান্তি আরও বাড়বে। তবে আইএমএফের এ ঋণ কর্মসূচির ব্যাপক প্রশংসা করেছেন তিনি। তাঁর মতে, এটা একটা সময় উপযোগী ঋণ কর্মসূচি।

অন্যদিকে চলমান বৈশ্বিক সংকট মোকাবিলায় শর্তসাপেক্ষে বাংলাদেশের জন্য ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার ঋণ অনুমোদন করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। অনুমোদনের মাত্র দুই দিনের মাথায় এ ঋণের প্রথম কিস্তির অর্থ ছাড়ও করেছে সংস্থাটি, যা শর্তবিহীন। তবে দ্বিতীয় কিস্তি ছাড়ের আগে আইএমএফের দেওয়া সংস্কার কার্যক্রম পর্যালোচনা করবে সংস্থাটি। শুধু তাই নয়, প্রথম ধাপে কী ধরনের সংস্কারমূলক কার্যক্রম হাতে নিয়েছে সরকার তার প্রতিফলন ঘটাতে হবে আসন্ন ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেটেও।

অর্থছাড়ের পর ১২৫ পৃষ্ঠার একটি মেমোরেন্ডাম প্রকাশ করেছে ওয়াশিংটনে অবস্থিত সংস্থাটির সদর দফতর। সেখানে এক পর্যবেক্ষণে বাংলাদেশের সামগ্রিক অর্থনীতি, আর্থিক খাতের সংস্কার, সরকারের করণীয়সহ কয়েকটি ঝুঁকির কথা উল্লেখ করা হয়েছে ২৪ পৃষ্ঠায়। সেখানে বলা হয়েছে, অনুমোদিত চার বছর মেয়াদি ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার ঋণ কর্মসূচিতে বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য সবচেয়ে বড় ঝুঁকি হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন এবং রাজনৈতিক পরিবেশ। এতে বলা হয়, এ কর্মসূচির প্রধান ঝুঁকি হলো আর্থিক বা আর্থিক নীতি শিথিল করার সুযোগ সীমিত প্রতিকূল বাস্তব ধাক্কার ঘটনা, সংকীর্ণ আর্থিক স্থান, উচ্চ মূল্যস্ফীতি এবং রিজার্ভ লোকসান।

এ প্রসঙ্গে বিশ্বব্যাংক ঢাকা কার্যালয়ের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন বলেছেন, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও রাজনৈতিক পরিবেশ নিয়ে তারা যে উদ্বেগ দেখিয়েছে বা ঝুঁকির কথা বলেছে তা কিন্তু অমূলক নয়। কেননা আমাদের রাজনৈতিক পরিবেশ টেকসই বা সহনশীল নয়। এখানে অনেকগুলো অসহনীয় বিষয় রয়েছে যেগুলো অর্থনীতির জন্য ক্ষতিকারক। তবে এটা নিঃসন্দেহে একটা ভালো ঋণ কর্মসূচি। আবার এটা ডলার সংকট এড়াতে খুব একটা কার্যকর ভূমিকা রাখবে না। কারণ পরিমাণ খুবই কম। তবে এটা আমাদের জন্য ইতিবাচক যে, আইএমএফ এখন সংকট এড়াতে পাশে এসে দাঁড়িয়েছে। বড় একটা কর্মসূচি হাতে নিয়েছে। এটা অন্যদের কাছেও এক ধরনের ইতিবাচত বার্তা দেবে বলে তিনি মনে করেন। এদিকে সংস্থাটির দেওয়া শর্ত মোতাবেক এ ঋণপ্রাপ্তির বিপরীতে বাংলাদেশকে আগামী চার বছর অর্থনীতিতে ব্যাপক সংস্কার আনতে হবে। ২০২৬ সালের মধ্যেই ধাপে ধাপে নানা খাতের এসব সংস্কার সম্পন্ন করতে হবে। আবার প্রতি কিস্তি ছাড়ের আগে সংস্কারমূলক কার্যক্রম পর্যালোচনা করা হবে। এর অংশ হিসেবে সরকার ইতোমধ্যে গ্যাস-বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দাম বাড়িয়েছে। তবে রাজস্ব খাতের সংস্কার আনতে হবে খুবই বিস্তৃত পরিসরে। আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে শুল্ক ও ভ্যাট বিভাগে ঝুঁকিব্যবস্থা ইউনিট গঠন করতে হবে। বার্ষিক আর্থিক স্থিতিশীলতা প্রতিবেদনে পুনঃতফসিল করা ঋণ ও খেলাপি ঋণের তথ্য অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। সংশোধিত ব্যাংক কোম্পানি আইন সংসদে উপস্থাপন করতে হবে। জলবায়ু ও পরিবেশবান্ধব টেকসই ক্রয় নীতিমালা ও সমন্বিত কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন করতে হবে। সুদের হারের করিডোর পদ্ধতি চালু, বৈদেশিক মুদ্রার লেনদেন বাজারভিত্তিক করা, আইএমএফের শর্তানুসারে রিজার্ভের হিসাব, জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধি নির্ধারণ সময় উপযোগী করতে হবে। সঞ্চয়পত্র বিক্রি কমানো, রাষ্ট্রীয় কোষাগারে আয় জমা একক হিসাব চালুর নীতিমালা প্রণয়ন করতে হবে। জিডিপির প্রান্তিক বা কোয়ার্টার হিসাব প্রদান, ব্যাংক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠান ঋণে জলবায়ুজনিত ঝুঁকি নির্ধারণ সংক্রান্ত নীতিমালা চালু করতে হবে। ব্যাংক খাতের সুশাসনের জন্য একটি কমিশন গঠন করতে হবে। ২০২৫ সালের মধ্যে কর অব্যাহতি কমিয়ে আনতে হবে। মধ্যমেয়াদি রাজস্ব কৌশল বাস্তবায়ন, কর সংক্রান্ত নিয়মকানুন প্রতিপালনের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে হবে। অর্থবিভাগের কর্মকর্তারা বলছেন, এসব কর্মসূচি বাস্তবায়ন ইতোমধ্যে শুরু হয়ে গেছে। তবে ধাপে ধাপে এসবের বিস্তর প্রতিফলন ঘটবে প্রতি বছরের বাজেটে। আসছে বাজেটেও এর প্রভাব থাকবে অনেক বেশি বলে তারা মনে করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
ফ্যাসিবাদবিরোধী সব দলকে ঐক্য হতে হবে
ফ্যাসিবাদবিরোধী সব দলকে ঐক্য হতে হবে
আন্তরিকভাবে বন্যার্তদের পাশে থাকুন
আন্তরিকভাবে বন্যার্তদের পাশে থাকুন
সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য গোপন করলে বাতিল হবে মার্কিন ভিসা
সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য গোপন করলে বাতিল হবে মার্কিন ভিসা
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
ছুরি হামলা বেড়ে যাওয়ায় লন্ডনে আতঙ্ক
ছুরি হামলা বেড়ে যাওয়ায় লন্ডনে আতঙ্ক
দুদকে সাংবাদিক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা!
দুদকে সাংবাদিক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা!
গ্যাস লিকেজে বিস্ফোরণ, দগ্ধ দম্পতির মৃত্যু
গ্যাস লিকেজে বিস্ফোরণ, দগ্ধ দম্পতির মৃত্যু
জুনে সড়কে ৬৭১ দুর্ঘটনায় নিহত ৭১১ জন
জুনে সড়কে ৬৭১ দুর্ঘটনায় নিহত ৭১১ জন
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
রাঙ্গুনিয়ায় যুবককে গুলি করে হত্যা
রাঙ্গুনিয়ায় যুবককে গুলি করে হত্যা
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
সর্বশেষ খবর
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি