শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

আসবে বিভিন্ন খাতে সংস্কার

আইএমএফের শর্ত পূরণের বাজেট

♦ জাতীয় নির্বাচন ও রাজনৈতিক পরিবেশ নিয়ে শঙ্কিত আইএমএফ ♦ বেড়েছে গ্যাস-বিদ্যুতের দাম কমেছে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ♦ ব্যাংক খাতের জন্য হবে নতুন কমিশন, ধরা হবে বড় ঋণখেলাপিদের ♦ রাজস্ব আদায় বাড়াতে আবারও চাপ আসছে মধ্যবিত্তের ওপর
মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
আইএমএফের শর্ত পূরণের বাজেট

আগামী ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেট তৈরির মূল কাজ শুরু হতে যাচ্ছে খুব শিগগিরই। অবশ্য এর প্রস্তুতি শুরু হয়েছে আরও আগে। এ জন্য অংশীজনদের সঙ্গে প্রাক-বাজেট আলোচনাও শুরু করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। অর্থবিভাগের কর্মকর্তারা বলছেন, এবারের বাজেটটি হবে আইএমএফের ঋণের শর্ত পূরণের বাজেট। কেননা অর্থনীতিতে যেসব সংস্কার কর্মসূচি আনা হবে বাজেটকে কেন্দ্র করে তার প্রায় সবই আইএমএফের পরামর্শে। অন্যথায় চলম ঋণ কর্মসূচির কিস্তি আটকে দিতে পারে সংস্থাটি। এতে করে নির্বাচনের আগে বা নির্বাচন পরবর্তী সময়ে অর্থনৈতিক সংকট আরও বেড়ে যেতে পারে। ফলে আইএমএফের দেওয়া শর্তগুলোর একটা বড় প্রতিফলন ঘটবে আসছে বাজেটে।

এদিকে পরিকল্পনা ও মেয়াদ অনুযায়ী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আর মাত্র ১০ মাস বাকি রয়েছে। এরই মধ্যে প্রধান প্রধান দলগুলো তাদের সাংগঠনিক কাঠামো গোছানোর কাজ শুরু করেছে নির্বাচনকে সামনে রেখেই। এদিকে কাগজে-কলমে চলতি অর্থবছরের    (২০২২-২৩) বাকি রয়েছে আর মাত্র চার মাস। সে হিসাবে বর্তমান সরকারের হাতে রয়েছে আগামী ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেটের অর্ধেক সময়। বাকি ছয় মাসের বাজেট বাস্তবায়ন করবে পরবর্তী নতুন সরকার। কিন্তু চলমান অর্থনৈতিক সংকট মোকাবিলায় আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের সঙ্গে ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার ঋণের একটি প্রকল্প নিয়েছে সরকার। যার প্রথম কিস্তি ইতোমধ্যে ছাড়ও করা হয়েছে। এ ঋণের বিপরীতে আরোপিত শর্ত অনুযায়ী সরকার এরই মধ্যে গ্যাস-বিদ্যুতের দাম বাড়িয়েছে। সঞ্চয়পত্রের সুদের হার কমানোয় এর বিক্রিতে ভাটা পড়েছে। আগের বছরের ছয় মাসের তুলনায় চলতি বছরের একই সময়ে ৯ হাজার কোটি টাকা কমেছে সঞ্চয়পত্র বিক্রি।

সংস্থাটির দেওয়া শর্ত অনুযায়ী, আগামী বছর থেকে জিডিপির দশমিক ৫ শতাংশ হারে বেশি রাজস্ব আদায় করতে হলে করকাঠামোয় ব্যাপক পরিবর্তন আনতে হবে। এতে করজাল বাড়ানোর কোনো বিকল্প নেই বলে মনে করে সরকার। যদিও বিশ্লেষকরা বলছেন, করজাল বাড়ানোর পাশাপাশি কর ফাঁকি রোধে সরকারকে আরও সোচ্চার হতে হবে। কেননা প্রতি বছর রাঘববোয়ালরা বিপুল অঙ্কের কর ফাঁকি দিয়ে থাকে। তবে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে হয়তো তারকা ব্যবসায়ীদের ক্ষ্যাপাতে চাইবে না সরকার। এ জন্য সেই মধ্যবিত্তশ্রেণির ওপরই করের বোঝা চাপবে নতুন করে।

এরই মধ্যে বৈশ্বিক সংকটের দোহাই দিয়ে জ্বালানি-বিদ্যুতের দাম বাড়ানো হয়েছে। ফলে সব ধরনের পণ্য ও সেবার দাম হু হু করে বাড়ছে। এতে নাভিশ্বাস উঠেছে মধ্যবিত্ত শ্রেণিতে। এনবিআরের সাবেক চেয়ারম্যান ড. আবদুল মজিদ মনে করেন, নতুন করে করের বোঝা চাপানো হলে এই শ্রেণির মানুষের ভোগান্তি আরও বাড়বে। তবে আইএমএফের এ ঋণ কর্মসূচির ব্যাপক প্রশংসা করেছেন তিনি। তাঁর মতে, এটা একটা সময় উপযোগী ঋণ কর্মসূচি।

অন্যদিকে চলমান বৈশ্বিক সংকট মোকাবিলায় শর্তসাপেক্ষে বাংলাদেশের জন্য ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার ঋণ অনুমোদন করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। অনুমোদনের মাত্র দুই দিনের মাথায় এ ঋণের প্রথম কিস্তির অর্থ ছাড়ও করেছে সংস্থাটি, যা শর্তবিহীন। তবে দ্বিতীয় কিস্তি ছাড়ের আগে আইএমএফের দেওয়া সংস্কার কার্যক্রম পর্যালোচনা করবে সংস্থাটি। শুধু তাই নয়, প্রথম ধাপে কী ধরনের সংস্কারমূলক কার্যক্রম হাতে নিয়েছে সরকার তার প্রতিফলন ঘটাতে হবে আসন্ন ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেটেও।

অর্থছাড়ের পর ১২৫ পৃষ্ঠার একটি মেমোরেন্ডাম প্রকাশ করেছে ওয়াশিংটনে অবস্থিত সংস্থাটির সদর দফতর। সেখানে এক পর্যবেক্ষণে বাংলাদেশের সামগ্রিক অর্থনীতি, আর্থিক খাতের সংস্কার, সরকারের করণীয়সহ কয়েকটি ঝুঁকির কথা উল্লেখ করা হয়েছে ২৪ পৃষ্ঠায়। সেখানে বলা হয়েছে, অনুমোদিত চার বছর মেয়াদি ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার ঋণ কর্মসূচিতে বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য সবচেয়ে বড় ঝুঁকি হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন এবং রাজনৈতিক পরিবেশ। এতে বলা হয়, এ কর্মসূচির প্রধান ঝুঁকি হলো আর্থিক বা আর্থিক নীতি শিথিল করার সুযোগ সীমিত প্রতিকূল বাস্তব ধাক্কার ঘটনা, সংকীর্ণ আর্থিক স্থান, উচ্চ মূল্যস্ফীতি এবং রিজার্ভ লোকসান।

এ প্রসঙ্গে বিশ্বব্যাংক ঢাকা কার্যালয়ের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন বলেছেন, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও রাজনৈতিক পরিবেশ নিয়ে তারা যে উদ্বেগ দেখিয়েছে বা ঝুঁকির কথা বলেছে তা কিন্তু অমূলক নয়। কেননা আমাদের রাজনৈতিক পরিবেশ টেকসই বা সহনশীল নয়। এখানে অনেকগুলো অসহনীয় বিষয় রয়েছে যেগুলো অর্থনীতির জন্য ক্ষতিকারক। তবে এটা নিঃসন্দেহে একটা ভালো ঋণ কর্মসূচি। আবার এটা ডলার সংকট এড়াতে খুব একটা কার্যকর ভূমিকা রাখবে না। কারণ পরিমাণ খুবই কম। তবে এটা আমাদের জন্য ইতিবাচক যে, আইএমএফ এখন সংকট এড়াতে পাশে এসে দাঁড়িয়েছে। বড় একটা কর্মসূচি হাতে নিয়েছে। এটা অন্যদের কাছেও এক ধরনের ইতিবাচত বার্তা দেবে বলে তিনি মনে করেন। এদিকে সংস্থাটির দেওয়া শর্ত মোতাবেক এ ঋণপ্রাপ্তির বিপরীতে বাংলাদেশকে আগামী চার বছর অর্থনীতিতে ব্যাপক সংস্কার আনতে হবে। ২০২৬ সালের মধ্যেই ধাপে ধাপে নানা খাতের এসব সংস্কার সম্পন্ন করতে হবে। আবার প্রতি কিস্তি ছাড়ের আগে সংস্কারমূলক কার্যক্রম পর্যালোচনা করা হবে। এর অংশ হিসেবে সরকার ইতোমধ্যে গ্যাস-বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দাম বাড়িয়েছে। তবে রাজস্ব খাতের সংস্কার আনতে হবে খুবই বিস্তৃত পরিসরে। আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে শুল্ক ও ভ্যাট বিভাগে ঝুঁকিব্যবস্থা ইউনিট গঠন করতে হবে। বার্ষিক আর্থিক স্থিতিশীলতা প্রতিবেদনে পুনঃতফসিল করা ঋণ ও খেলাপি ঋণের তথ্য অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। সংশোধিত ব্যাংক কোম্পানি আইন সংসদে উপস্থাপন করতে হবে। জলবায়ু ও পরিবেশবান্ধব টেকসই ক্রয় নীতিমালা ও সমন্বিত কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন করতে হবে। সুদের হারের করিডোর পদ্ধতি চালু, বৈদেশিক মুদ্রার লেনদেন বাজারভিত্তিক করা, আইএমএফের শর্তানুসারে রিজার্ভের হিসাব, জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধি নির্ধারণ সময় উপযোগী করতে হবে। সঞ্চয়পত্র বিক্রি কমানো, রাষ্ট্রীয় কোষাগারে আয় জমা একক হিসাব চালুর নীতিমালা প্রণয়ন করতে হবে। জিডিপির প্রান্তিক বা কোয়ার্টার হিসাব প্রদান, ব্যাংক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠান ঋণে জলবায়ুজনিত ঝুঁকি নির্ধারণ সংক্রান্ত নীতিমালা চালু করতে হবে। ব্যাংক খাতের সুশাসনের জন্য একটি কমিশন গঠন করতে হবে। ২০২৫ সালের মধ্যে কর অব্যাহতি কমিয়ে আনতে হবে। মধ্যমেয়াদি রাজস্ব কৌশল বাস্তবায়ন, কর সংক্রান্ত নিয়মকানুন প্রতিপালনের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে হবে। অর্থবিভাগের কর্মকর্তারা বলছেন, এসব কর্মসূচি বাস্তবায়ন ইতোমধ্যে শুরু হয়ে গেছে। তবে ধাপে ধাপে এসবের বিস্তর প্রতিফলন ঘটবে প্রতি বছরের বাজেটে। আসছে বাজেটেও এর প্রভাব থাকবে অনেক বেশি বলে তারা মনে করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
ধুলায় ঢেকে গেছে রাজধানী
ধুলায় ঢেকে গেছে রাজধানী
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
পিঁয়াজের ঝাঁজ কমেনি, ফের চড়া সবজি
পিঁয়াজের ঝাঁজ কমেনি, ফের চড়া সবজি
বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে
বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে
গণভোট জাতীয় নির্বাচনের আগে দিতে হবে
গণভোট জাতীয় নির্বাচনের আগে দিতে হবে
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
সর্বশেষ খবর
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই
১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন
ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন

৩০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার
টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের
প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, ১০ বাস ভাঙচুর
ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, ১০ বাস ভাঙচুর

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা
ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা

৪১ মিনিট আগে | শোবিজ

মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি
চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু
রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়
সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ
ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ

৫৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’
‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু
জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান
লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ
মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’
‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

হাতিরঝিলে ককটেল বিস্ফোরণ, মোটরসাইকেলে আগুন
হাতিরঝিলে ককটেল বিস্ফোরণ, মোটরসাইকেলে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৩১ দফা রাষ্ট্রের পুনর্গঠনের সার্বজনীন নির্দেশনা: মনিরুল হক
৩১ দফা রাষ্ট্রের পুনর্গঠনের সার্বজনীন নির্দেশনা: মনিরুল হক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা