শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৭ মার্চ, ২০২৩

সাক্ষাৎকার - মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম

আওয়ামী লীগ-বিএনপি কারও সঙ্গে জোট নয়

রাহাত খান, বরিশাল
প্রিন্ট ভার্সন
আওয়ামী লীগ-বিএনপি কারও সঙ্গে জোট নয়

আওয়ামী লীগ কিংবা বিএনপি কারও সঙ্গে নির্বাচনী জোট করবে না ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। নীতি-আদর্শে ঐকমত্য হলে সমমনা ইসলামী দলের সঙ্গে জোট করার আলোচনা চলছে দলটির। কোনো কারণে জোট না হলে এককভাবে নির্বাচন করার প্রস্তুতি নিয়েছে তারা। তবে সুষ্ঠু সুন্দর পরিবেশ না হলে সেই নির্বাচনে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ অংশ নেবে না বলে সাফ জানিয়ে দিয়েছেন দলটির আমির ও চরমোনাই পীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম।

দেশের সার্বিক পরিস্থিতি, আসন্ন জাতীয় নির্বাচন, নির্বাচনী জোট, স্থানীয় সরকার নির্বাচন, নিত্য দ্রব্য ও জ্বালানির মূল্যের ঊর্ধ্বগতি, যুক্তরাষ্ট্রের সাম্প্রতিক রিপোর্টসহ বিভিন্ন বিষয়ে শুক্রবার বরিশাল সদর উপজেলার চরমোনাই দরবার শরিফের মেহমানখানায় বাংলাদেশ প্রতিদিনকে একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘বিগত দিনে যে নির্বাচন দেখেছি, সেই নিয়মের নির্বাচনে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ যাবে না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আবারও একতরফা নির্বাচনের চেষ্টা করলে দেশে অশান্তির আগুন দিন দিন বাড়বে। অনেক তাজা প্রাণ ঝরে যাবে। মায়ের বুক খালি হবে। কেউ হবে সন্তানহারা, কেউ হবে এতিম। ধ্বংস হবে রাষ্ট্রীয় সম্পদ। এ অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য সব দলের অংশগ্রহণে একটি জাতীয় সরকার  জরুরি। সেই সরকার একটা সুষ্ঠু নির্বাচনের প্লাটফরম তৈরি করবে।’ আর একটা সুষ্ঠু নির্বাচনের মধ্য দিয়ে দেশে শান্তি ফিরে আসবে বলে প্রত্যাশা ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমিরের।

নির্বাচনী জোটের বিষয়ে মুফতি রেজাউল করিম বলেন, ‘আমাদের স্লোগান হচ্ছে- ‘নো আওয়ামী লীগ, নো বিএনপি, নো জাতীয় পার্টি, ইসলাম ইজ দ্য বেস্ট’। এই নীতি-আদর্শ যাদের সঙ্গে মিলবে বা ঐকমত্য হবে, তাদের সঙ্গে জোটবদ্ধ হওয়ার চিন্তা আমাদের আছে। এ লক্ষ্যে ইসলামী সমমনা দলের সঙ্গে আলোচনা অব্যাহত রয়েছে।’ আওয়ামী লীগের সঙ্গে ইসলামী আন্দোলনের নির্বাচনী জোট হতে পারে কি না সুনির্দিষ্ট করে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘না, এ রকম কোনো সম্ভাবনা নেই। এ লক্ষ্যে কোনো আলোচনাও হয়নি।’ বিএনপি জোটে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে কি না প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, ‘বিএনপির সঙ্গে জোট করার প্রশ্নই আসে না।’

বিএনপি নেতৃত্বাধীন বিরোধী জোটের তত্ত্বাবধায়ক সরকার দাবি সমর্থন করেন কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘ইসলামী আন্দোলন চায় জাতীয় সরকার। সব দলের সম্পৃক্ততায় সুন্দর একটা পরিবেশ সৃষ্টি হবে। সবার সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে একটা সুষ্ঠু নির্বাচনের প্লাটফরম তৈরি হলে দেশে শান্তি আসতে পারে।’

নির্বাচনে অংশ না নিলে সুষ্ঠু কিংবা অসুষ্ঠু বুঝবেন কী করে- এ বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ‘বিগত দিনে তারা যেভাবে নির্বাচন করেছে সেটা কোনোভাবেই স্বচ্ছ ছিল না। তারা তো সেই অবস্থান থেকে সরে আসেনি। নতুন কোনো নিয়ম-নীতি তো তারা আমাদের কাছে উপস্থাপন করেনি।’

আসন্ন সিটি নির্বাচনের বিষয়ে পীর সাহেব বলেন, ‘বিগত জাতীয় ও স্থানীয় সরকারের সব নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ। সম্প্রতি দেশের বিভিন্ন স্থানে নির্বাচনে যে অনিয়ম হয়েছে সেখানে আসন্ন স্থানীয় সরকার নির্বাচন সুষ্ঠু হবে- এটা ইসলামী আন্দোলন আশা করে না। সিইসিকে ইসলামী আন্দোলন বারবার বলেছে, এই কায়দায় সুষ্ঠু নির্বাচন হবে না। এর কারণ প্রশাসন যেখানে নিরপেক্ষ থাকবে, তারা যেখানে জনগণের পক্ষে থাকবে, সেখানে প্রশাসন যদি একটা রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত হয়ে তাদের সহযোগিতা করে, সেখানে সুন্দর পরিবেশে নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়ার প্রশ্নই আসে না। এ ক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশনেরও করার কিছু নেই। প্রশাসনেরও কিছু করার নেই। প্রশাসন হয়ে গেছে দলীয়। নির্বাচন কমিশনও অনেকাংশে দলীয় হয়ে গেছে। প্রশাসন দলীয় হলে যা হওয়ার তা-ই হয়।’

দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির বিষয়ে তিনি বলেন, ‘ক্ষমতাসীনদের আচরণ, দুর্নীতি ও লুটপাটের কারণে জ্বালানি এবং নিত্যপণ্যের মূল্য অযৌক্তিকভাবে বাড়ছে। হঠাৎ নিত্যপণ্য ও জ্বালানির মূল্য বৃদ্ধি পৃথিবীর কোথাও দেখি নাই। সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ের দায়িত্বশীলদের দুর্নীতি এ জন্য দায়ী।’

যুক্তরাষ্ট্রের সাম্প্রতিক প্রতিবেদনের বিষয়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির বলেন, ‘তাদের প্রতিবেদনের সঙ্গে বাংলাদেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের কথাবার্তা ও বাস্তবতা মিলতেই পারে। এই সরকার মানুষের অধিকার ও বাকস্বাধীনতা হরণ করেছে। ২০১৮ সালে তারা রাতে ভোট করেছে।’ সুতরাং যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিবেদনের সঙ্গে বাস্তবতার মিল আছে বলে মনে করেন তিনি।

সদ্য অনুষ্ঠিত চরমোনাই মাহফিলে বিএনপির প্রতিনিধি দলের সঙ্গে যুগপৎ আন্দোলনের আহ্বান বিষয়ে পীর সাহেব বলেন, ‘তাদের সঙ্গে জাতীয় সরকারের বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। তারা যুগপৎ আন্দোলনে ইসলামী আন্দোলনকে সম্পৃক্ত করার প্রস্তাব রেখেছিল। ইসলাম এবং দেশ ও জনগণের কল্যাণ যেখানে রক্ষা না হবে, সেখানে অন্য ইস্যুতে ইসলামী আন্দোলনকে পাওয়া যাবে না বলে তাদের জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।’

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশকে অনেকে আওয়ামী লীগের বি-টিম বলে কটাক্ষ করেন। বিষয়টি স্পষ্ট করে পীর সাহেব চরমোনাই বলেন, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ একটি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল। দলটি নিজস্ব লক্ষ্য-উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে সচেষ্ট। যে বা যারা এসব কথা বলে তারা অন্য কোনো রাজনৈতিক দলের বি-টিম হিসেবে কাজ করতে পারে বলে সন্দেহ তার।

এই বিভাগের আরও খবর
দরজা ভেঙে উদ্ধার একই পরিবারের তিনজনের লাশ
দরজা ভেঙে উদ্ধার একই পরিবারের তিনজনের লাশ
যুক্তরাষ্ট্রের পেটেন্ট পেল বাংলাদেশের কভিড টিকা বঙ্গভ্যাক্স
যুক্তরাষ্ট্রের পেটেন্ট পেল বাংলাদেশের কভিড টিকা বঙ্গভ্যাক্স
সরকারি গাড়িতে মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ ধরলেন উপদেষ্টা
সরকারি গাড়িতে মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ ধরলেন উপদেষ্টা
৮ হাজার কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে : দুদক
৮ হাজার কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে : দুদক
বাংলাদেশিদের জন্য চীনা ভিসা আবেদন প্রক্রিয়ায় নতুন নিয়ম
বাংলাদেশিদের জন্য চীনা ভিসা আবেদন প্রক্রিয়ায় নতুন নিয়ম
আত্মহত্যা ঋণের দায়ে, লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা
আত্মহত্যা ঋণের দায়ে, লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা
যমুনা ও সচিবালয় ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি
যমুনা ও সচিবালয় ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি
হাতল চাপা ছাড়াই যে কারণে ওপরে উঠছে নলকূপের পানি
হাতল চাপা ছাড়াই যে কারণে ওপরে উঠছে নলকূপের পানি
স্পিডবোট ডুবিতে নিখোঁজ চারজনের লাশ উদ্ধার
স্পিডবোট ডুবিতে নিখোঁজ চারজনের লাশ উদ্ধার
অন্তর্বর্তী সরকারকে উৎখাতের ষড়যন্ত্র
অন্তর্বর্তী সরকারকে উৎখাতের ষড়যন্ত্র
ফুলেল শ্রদ্ধায় চিরনিদ্রায় শায়িত ফরিদা পারভীন
ফুলেল শ্রদ্ধায় চিরনিদ্রায় শায়িত ফরিদা পারভীন
রাজধানীতে ভাইকে গুলি বোনকে ছুরিকাঘাত
রাজধানীতে ভাইকে গুলি বোনকে ছুরিকাঘাত
সর্বশেষ খবর
গাছ জীবনের প্রতীক, পরিবেশ রক্ষার হাতিয়ার: গাকৃবি ভিসি
গাছ জীবনের প্রতীক, পরিবেশ রক্ষার হাতিয়ার: গাকৃবি ভিসি

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৩৫৩ মিলিয়ন ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক
৩৫৩ মিলিয়ন ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক

৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

প্রেমিকাকে ধর্ষণের অভিযোগে কৃষক গ্রেপ্তার
প্রেমিকাকে ধর্ষণের অভিযোগে কৃষক গ্রেপ্তার

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের সাথে দ্বন্দ্ব, পরবর্তী ম্যাচ বয়কট করবে পাকিস্তান?
ভারতের সাথে দ্বন্দ্ব, পরবর্তী ম্যাচ বয়কট করবে পাকিস্তান?

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে নদী থেকে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার, পরিবারের কাছে হস্তান্তর
সুন্দরবনে নদী থেকে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার, পরিবারের কাছে হস্তান্তর

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউটিউবে ‘পে-পার-ভিউতে’ সাড়া ফেলেছে আমিরের ‘সিতারে জামিন পার’
ইউটিউবে ‘পে-পার-ভিউতে’ সাড়া ফেলেছে আমিরের ‘সিতারে জামিন পার’

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক আরও জোরদার করতে চায় বাংলাদেশ
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক আরও জোরদার করতে চায় বাংলাদেশ

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে আগাম জাতের সবজি চাষে ব্যস্ত কৃষক
দিনাজপুরে আগাম জাতের সবজি চাষে ব্যস্ত কৃষক

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টসের সময় হাত মেলাতে নিষেধ করায় রেফারির অপসারণ চায় পাকিস্তান
টসের সময় হাত মেলাতে নিষেধ করায় রেফারির অপসারণ চায় পাকিস্তান

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আখাউড়ায় বিজয় ট্রেনের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
আখাউড়ায় বিজয় ট্রেনের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রশিদপুরের পুরনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

৩৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভারতের অনুরোধে ইলিশ পাঠানো হয়েছে, কারো চাপে নয়
ভারতের অনুরোধে ইলিশ পাঠানো হয়েছে, কারো চাপে নয়

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধির সঙ্গে বিজিএমইএ’র বৈঠক
শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধির সঙ্গে বিজিএমইএ’র বৈঠক

৫১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বরিশালে ডেঙ্গুতে ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে ২ জনের মৃত্যু

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার করবেন নেতানিয়াহু
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার করবেন নেতানিয়াহু

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে শ্রমিকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
কক্সবাজারে শ্রমিকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেফতার
সিলেটে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি হুহু করে বাড়ছে, বন্যার শঙ্কা
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি হুহু করে বাড়ছে, বন্যার শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের নতুন ডিসি আ. মান্নান
কক্সবাজারের নতুন ডিসি আ. মান্নান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের ‘সাত্তার বকশের’ কাছে আইনি লড়াইয়ে হেরে গেল বিশ্বখ্যাত ‘স্টারবাকস’
পাকিস্তানের ‘সাত্তার বকশের’ কাছে আইনি লড়াইয়ে হেরে গেল বিশ্বখ্যাত ‘স্টারবাকস’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোলাহাটীতে পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
খোলাহাটীতে পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় গাঁজাসহ স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা গ্রেফতার
নওগাঁয় গাঁজাসহ স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে পাঁচ কারণে জেন-জি আন্দোলন সামাল দিতে ব্যর্থ হয় নেপাল
যে পাঁচ কারণে জেন-জি আন্দোলন সামাল দিতে ব্যর্থ হয় নেপাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে লুট করা জিনিস বেচাকেনার বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস বেচাকেনার বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে একাডেমিক ও দাফতরিক কার্যক্রম দু’দিন বন্ধ
রাকসু নির্বাচনে একাডেমিক ও দাফতরিক কার্যক্রম দু’দিন বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন না উইলিয়ামসন
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন না উইলিয়ামসন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢামেকে একসঙ্গে জন্ম নেওয়া ৬ নবজাতকের মধ্যে ৫ জনের মৃত্যু
ঢামেকে একসঙ্গে জন্ম নেওয়া ৬ নবজাতকের মধ্যে ৫ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে
নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর
শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক
পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব
অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের

প্রথম পৃষ্ঠা

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তিশার সুখবর...
তৌসিফ-তিশার সুখবর...

শোবিজ

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল

বিশেষ আয়োজন

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ
সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

আইটেম গার্ল মাহি
আইটেম গার্ল মাহি

শোবিজ

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা