শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২২ অক্টোবর, ২০২৩ আপডেট:

তৈরি হচ্ছে না দক্ষ চালক

আরাফাত মুন্না ও হাসান ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
তৈরি হচ্ছে না দক্ষ চালক

দেশের অর্থনীতি বড় হওয়ার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে সড়ক ও যানবাহনের সংখ্যা। তবে তৈরি হচ্ছে না দক্ষ পেশাদার চালক। ফলে বাড়ছে সড়ক দুর্ঘটনা আর হতাহতের সংখ্যা। চলতি বছর প্রথম ৯ মাসেই সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যু সাড়ে ৪ হাজার ছাড়িয়ে গেছে। সড়ক পরিবহন আইন অনুযায়ী, চার স্তরের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে চালকদের লাইসেন্স পাওয়ার কথা। কিন্তু অভিযোগ আছে, ৯০ ভাগ পরীক্ষার্থীর ক্ষেত্রেই যথাযথ যোগ্যতা যাচাই করা হয় না। বাংলাদেশ প্রতিদিনের অনুসন্ধান বলছে, বাংলাদেশ রোড  ট্রান্সপোর্ট অথরিটি- বিআরটিএ’র ত্রুটিপূর্ণ পরীক্ষা পদ্ধতি ও সংশ্লিষ্টদের অনিয়ম-দুর্নীতির কারণেই যথাযথ যোগ্যতা যাচাই করা সম্ভব হচ্ছে না। আর দক্ষ চালক তৈরিতে বিআরটিএর নিবন্ধিত ড্রাইভিং স্কুলগুলোতেও দক্ষ প্রশিক্ষক না থাকার তথ্য মিলেছে। অভিযোগ রয়েছে, অধিকাংশ ড্রাইভিং স্কুলই ড্রাইভিং লাইসেন্সের দালালের ভূমিকায় কাজ করে থাকে।

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের সড়ক দুর্ঘটনা গবেষণা ইনস্টিটিউট (এআরআই)-এর তথ্য অনুযায়ী ৯০ শতাংশ দুর্ঘটনার পেছনে চালকের সম্পৃক্ততা রয়েছে। বিআরটিএ-এর পরিসংখ্যান অনুযায়ী, দেশে নিবন্ধিত ভারী যানবাহনের সংখ্যা ২ লাখ ৬৭ হাজার ৮৩৭টি। অন্যদিকে লাইসেন্সধারী ভারী যানবাহন চালকের সংখ্যা ১ লাখ ৬৫ হাজার ১০। পরিবহন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আন্তর্জাতিক মানদন্ডে ভারী যানবাহনপ্রতি দেড়জন করে চালক প্রয়োজন।

কিন্তু আমাদের দেশে একজন করেও নেই। আর যানচলাচলের সময় চালকরা সড়ক পরিবহন আইনও যথাযথভাবে মানেন না। এসব কারণেই দুর্ঘটনা কমছে না।

এদিকে আজ সপ্তমবারের মতো দেশে পালিত হচ্ছে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস। এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য হচ্ছে- ‘আইন মেনে সড়কে চলি, স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলি’। দিবসটিকে কেন্দ্র করে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে আলোচনা সভাসহ নানা কর্মসূচি নিয়েছে বিআরটিএ।

দেশে দক্ষ চালক তৈরির বিষয়ে জানতে চাইলে পরিবহন বিশেষজ্ঞ ও বুয়েটের এক্সিডেন্ট রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (এআরআই) বিভাগের সাবেক পরিচালক অধ্যাপক ড. হাদিউজ্জামান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, দেশের সড়কে আড়াই লাখ ভারী যানবাহন চলে। আন্তর্জাতিক মানদন্ডে ভারী যানবাহনে দেড়জন করে চালক প্রয়োজন। সে অনুযায়ী ৩ লাখের বেশি দক্ষ চালক প্রয়োজন। আমাদের একজন করেও দক্ষ চালক তৈরি হয়নি। এজন্য দায়ী বিআরটিএ ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন করপোরেশন- বিআরটিসি। সরকারি এই দুই প্রতিষ্ঠানই চালকদের প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকে। দক্ষ চালক তৈরিতে প্রতিষ্ঠান দুটির তেমন কোনো ভূমিকা দেখছি না।

তিনি আরও বলেন, নিরাপদ সড়ক তৈরিতে সরকারসহ বিভিন্ন সংগঠন কাজ করছে। এর ফলাফল একেবারেই শূন্য বলব না। মানুষের মধ্যে কিছুটা সচেতনতা তৈরি হয়েছে। তবে সড়কে শৃঙ্খলার কোনো পরিবর্তন হয়নি। দুর্ঘটনার পরিসংখ্যান বাড়ছেই। সরকার বিগত বছরগুলোতে সড়কের নেটওয়ার্ক বৃদ্ধি করেছে। কিন্তু দুর্ঘটনা রোধে অন্তর্ভুক্তিমূলক কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। আইনও যথাযথভাবে মানা হচ্ছে না। এসব কারণে সড়কে দুর্ঘটনা কমছে না।

জানতে চাইলে বাংলাদেশ রোড  ট্রান্সপোর্ট অথরিটি- বিআরটিএর চেয়ারম্যান নূর মোহাম্মদ মজুমদার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, দক্ষ চালক তৈরিতে আমরা কাজ করছি। প্রশিক্ষন কেন্দ্রের সংখ্যা বৃদ্ধি করছি। ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রদানে পরীক্ষা ও প্র্যাকটিক্যাল পরীক্ষা নিয়ে থাকি। একই সঙ্গে তাদের সচেতনা বৃদ্ধিতেও কাজ করছি। তিনি আরও বলেন, সড়ক দুর্ঘটনা রোধে চালক, পথচারীসহ সবাইকে সচেতন হতে হবে। সড়কের আইন মানতে হবে। কিন্তু আইন মানার প্রবণতা খুবই কম। সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে আমাদের ভ্রাম্যমাণ আদালত কাজ করছে। মোবাইল কোর্টের সংখ্যা আরও বাড়ানো হবে। তবে নিরাপদ সড়ক করতে সামাজিক আন্দোলনের বিকল্প নেই।

অনিয়মের চিত্র : গত ১৭ অক্টোবর বিআরটিএর ঢাকা মেট্রো সার্কেল-২ (ইকুরিয়া) কার্যালয়ে সরেজমিন ব্যাপক অনিয়মের চিত্র দেখা গেছে। ওই দিন দুপুর পৌনে ২টায় মাঠে নেওয়া হচ্ছিল ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়নের ফিল্ড টেস্ট। কমপক্ষে একজন মোটরযান পরিদর্শকের তত্ত্বাবধানে এই পরীক্ষা নেওয়ার কথা থাকলেও বিআরটিএর পক্ষে উপস্থিত ছিলেন শুধু জামান নামের একজন মেকানিক্যাল এসিস্ট্যান্ট (যদিও তিনি নিজেকে সহকারী পরিদর্শক পরিচয় দেন)। আর ‘মায়ের দোয়া ড্রাইভিং ট্রেনিং সেন্টার’ এর দুই কর্মী মাঠ থেকে পাস-ফেল সিগন্যাল দিচ্ছিলেন ওই বিআরটিএ কর্মীকে। নিয়ম না থাকলেও ওই মেকানিক্যাল এসিস্ট্যান্টই পাস-ফেল লিখছিলেন কাগজে। দুই সারিতে অপেক্ষমাণ ৫০ জনের বেশি পরীক্ষার্থী থাকলেও মুহূর্তেই তাদের টেস্ট পরীক্ষা নেওয়া হয়। কয়েক মিনিটের মধ্যেই খালি হয়ে যায় মাঠ। গড়ে ৩০ থেকে ৪৫ সেকেন্ডের মধ্যেই শেষ হয় প্রতি জনের ফিল্ড টেস্ট। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, একদিন আগেই (১৬ অক্টোবর) এই বিআরটিএর এই কার্যালয়ে নতুন ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রদানে পরীক্ষা বোর্ড বসেছিল। সেদিন মোট ৪১১ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে অনুপস্থিত ছিলেন ৮০ জন। উপস্থিত ৩৩১ পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৩০৫ জনই কৃতকার্য হন। অর্থাৎ মাত্র ২৬ জন অকৃতকার্য হন এই পরীক্ষায়। একই দিন বিআরটিএর ঢাকা মেট্রো সার্কেল-৪ (পূর্বাচল) কার্যালয়েও নতুন ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রদান পরীক্ষা বোর্ড বসেছিল। ওইদিন এই কার্যালয়ে মোট ২০৯ পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৫৯ জন অনুপস্থিত ছিলেন। উপস্থিত ১৫০ জনের মধ্যে ১৪৪ জন কৃতকার্য এবং মাত্র ছয়জন অকৃতকার্য হন। সূত্রের তথ্য অনুযায়ী এই কার্যালয়ের পরীক্ষার্থীদের অনেকেই বায়োমেট্রিক ও লিখিত পরীক্ষা দিয়ে হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর করে চলে যান।

শুধু বিআরটিএর এই দুই কার্যালয়ই নয়, ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রদানে বিআরটিএর সব কার্যালয়ের চিত্র প্রায় অভিন্ন। অনুসন্ধান বলছে, ফিল্ড পরীক্ষায় প্রায় ৮০ ভাগই অকৃতকার্য হলেও পরে দালাল চক্র ও তদবিরের জোরে তারাই হয়ে যান কৃতকার্য। কেউ কেউ শুধু মোটরসাইকেলের ড্রাইভিং পরীক্ষা দিয়ে একই সঙ্গে মোটরসাইকেল ও হালকা যানের লাইসেন্স পেয়ে যান দালালদের সহায়তায়।

এ বিষয়ে বিআরটিএর ঢাকা মেট্রো সার্কেল-২ এর উপপরিচালক মো. সানাউল হক বাংলাদেশ প্রতিদিনের কাছে অভিযোগ অস্বীকার করেন। তিনি বলেন, পরীক্ষার জন্য গঠিত বোর্ডই ফলাফল চূড়ান্ত করেন। এখানে একার কিছুই করার থাকে না। একই ধরনের কথা বলেছেন বিআরটিএর ঢাকা মেট্রো সার্কেল-৪ এর সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ মোরশেদুল আলম। তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, লাইসেন্সের পরীক্ষায় বিআরটিএ কর্মকর্তারা একা সিদ্ধান্ত নেন না। সব সিদ্ধান্ত বোর্ড নেয়।

জানা গেছে, মহানগর পর্যায়ে বিআরটিএর প্রতিটি কার্যালয়ে লাইসেন্সের পরীক্ষা নেওয়ার জন্য একটি বোর্ড রয়েছে। এর নাম ড্রাইভিং কম্পিটেন্সি টেস্ট বোর্ড। এর চেয়ারম্যান হচ্ছেন অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট বা অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক)। সদস্য হলেন উপ বা সহকারী পুলিশ কমিশনার, মেডিকেল কলেজের একজন সহকারী অধ্যাপক, সড়ক ও জনপথ (সওজ) অধিদফতরের মেকানিক্যাল বা অটোমোবাইল বিভাগের একজন উপবিভাগীয় প্রকৌশলী ও মোটরযান পরিচালনায় জ্ঞানসম্পন্ন পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের একজন প্রশিক্ষক। আর বোর্ডের সদস্যসচিব বিআরটিএর সংশ্লিষ্ট কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক বা মোটরযান পরিদর্শক। 

তবে বাংলাদেশ প্রতিদিনের অনুসন্ধান বলছে, অধিকাংশ ক্ষেত্রে পরীক্ষাস্থলে বোর্ডের সদস্যরা উপস্থিত থাকেন না। কেউ কেউ অধীনস্থ ব্যক্তিদের পাঠিয়ে দায় সারেন। পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের লাইসেন্স দিতে হলে সব সদস্যের স্বাক্ষর প্রয়োজন। প্রতিনিধি দিয়ে তা সম্ভব নয়। এ জন্য বিআরটিএর অফিস সহকারীরা উত্তীর্ণ তালিকা স্বাক্ষর করিয়ে আনতে কর্মকর্তাদের দফতরে দৌড়ঝাঁপ করেন। অনুসন্ধানে আরও জানা গেছে, বোর্ডের সদস্যদের পক্ষে যেসব প্রতিনিধি আসেন, তাদের একটা কক্ষে বসিয়ে চা-নাশতা খাওয়ানো হয়। এই ফাঁকে বিআরটিএর মোটরযান পরিদর্শকরা লাইসেন্স প্রার্থীদের লিখিত পরীক্ষা নেন। দিন শেষে যাওয়ার সময় সরকারি ২ হাজার টাকা ভাতার সঙ্গে অতিরিক্ত আয়ের ভাগও নিয়ে যান বোর্ড সদস্যদের প্রতিনিধিরা।

ত্রুটিপূর্ণ পরীক্ষা পদ্ধতি : পেশাদার ও অপেশাদার নির্বিশেষে মোটরযানচালকদের দক্ষতা যাচাইয়ে আন্তর্জাতিক কিছু মানদন্ড আছে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো ব্যবহারিক পরীক্ষায় যানবাহন চালানোর সক্ষমতা দেখা। এর জন্য ড্রাইভিং ট্র্যাক, র?্যাম্প, ড্রাইভিং সিমুলেটর, কম্পিউটারাইজড হলরুম জরুরি। নতুন চালকদের সংক্ষিপ্ত প্রশিক্ষণ দেওয়ার জন্য আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সংবলিত প্রশিক্ষণ ও সেমিনার কক্ষও প্রয়োজন। এসবের কোনো কিছুই নেই বিআরটিএর। জানা গেছে, সারা দেশে জেলা ও মহানগর মিলে বিআরটিএর কার্যালয় আছে ৭০টি। এর মধ্যে প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব জমিতে কার্যালয় আছে পাঁচটি। এগুলোতে স্বল্প পরিসরে চালকদের ব্যবহারিক পরীক্ষা নেওয়ার সুযোগ আছে। তবে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা এত বেশি যে, তাদের দাঁড়ানোরও জায়গা থাকে না। ফলে সবার যানবাহন চালানো দেখে পরীক্ষা নেওয়া হয় খুবই কম। অনুসন্ধানে জানা গেছে, চালকরা যে যানবাহনে করে পরীক্ষা দেবেন, সেটি নিজের হবে নাকি ভাড়া করা হবে, এই বিষয়েও বিআরটিএর কোনো নির্দেশনা নেই। ফলে চালকরা পরীক্ষা দিতে এসে বিআরটিএ কার্যালয়ের সামনে থেকে গাড়ি বা মোটরসাইকেল ভাড়া করেন। এ জন্য এক ধরনের ব্যবসাও গড়ে উঠেছে। অনেক পেশাদার চালক বাস, ট্রাক কিংবা লরির মালিকের অনুমতি নিয়ে ড্রাইভিং পরীক্ষায় অংশ নেবেন, এমন সুযোগও নেই। কারণ বিআরটিএর পর্যাপ্ত জায়গা নেই। ফলে এদের ব্যবহারিক পরীক্ষা সেভাবে হয় না।

প্রথম ৯ মাসে মৃত্যু ৪৫৪২ : যাত্রীকল্যাণ সমিতির তথ্য অনুযায়ী, চলতি ২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৯ মাসে সারা দেশে ৪ হাজার ৩৭২টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৪ হাজার ৫৪২ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন ৭৭৪৪ জন। তথ্য অনুযায়ী প্রতিবছর সড়ক দুর্ঘটনায় প্রায় ৮ হাজার মানুষের প্রাণহানি ঘটে। অন্যদিকে সরকারের স্বাস্থ্য অধিদফতর বলছে, সড়কে প্রতিদিন ৬৪ জন মানুষের প্রাণহানি ঘটছে। এই হিসাবে বাংলাদেশে প্রতি বছর সড়ক দুর্ঘটনায় গড়ে ২৩ হাজার ৩৬০ জন মানুষের প্রাণহানি হচ্ছে। প্রায় সাড়ে ৩ লাখ মানুষ আহত হচ্ছে। প্রতিবছর সড়ক দুর্ঘটনায় প্রায় ৮০ হাজার মানুষ প্রতিবন্ধী হয়ে পড়েছে। এর মধ্যে ১২ হাজারের বেশি ১৭ বছরের কম বয়সী। এ হিসাবে প্রতিদিন গড়ে ২২০ জন মানুষ প্রতিবন্ধী হচ্ছে কেবল সড়ক দুর্ঘটনায়।

এই বিভাগের আরও খবর
জুলাই যোদ্ধাদের মার খাওয়া লজ্জাজনক
জুলাই যোদ্ধাদের মার খাওয়া লজ্জাজনক
স্বর্ণের লোভে মা মেয়েকে হত্যা যুবক গ্রেপ্তার
স্বর্ণের লোভে মা মেয়েকে হত্যা যুবক গ্রেপ্তার
সার্জেন্টের কাজে বাধা, স্বামীর কারাদণ্ড স্ত্রীর জরিমানা
সার্জেন্টের কাজে বাধা, স্বামীর কারাদণ্ড স্ত্রীর জরিমানা
বিমানবন্দর ইমিগ্রেশনে যাত্রী হয়রানি চরমে
বিমানবন্দর ইমিগ্রেশনে যাত্রী হয়রানি চরমে
ইউরোপে পোশাক রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধি
ইউরোপে পোশাক রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধি
খাগড়াছড়িতে বাস উল্টে নিহত ২ আহত ১৩
খাগড়াছড়িতে বাস উল্টে নিহত ২ আহত ১৩
খুলনায় ঘরে ঢুকে যুবককে গুলি
খুলনায় ঘরে ঢুকে যুবককে গুলি
অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে রেকর্ড রাজস্ব আদায়
অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে রেকর্ড রাজস্ব আদায়
বাংলাদেশের তীব্র নিন্দা, বিবৃতি দিল ভারতও
বাংলাদেশের তীব্র নিন্দা, বিবৃতি দিল ভারতও
ভোটের আগেই নতুন বেতনের সুপারিশ
ভোটের আগেই নতুন বেতনের সুপারিশ
নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস
নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস
চালু হলো সহশিক্ষা কার্যক্রম
চালু হলো সহশিক্ষা কার্যক্রম
সর্বশেষ খবর
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

এই মাত্র | রাজনীতি

নারীরাই বিএনপিকে ক্ষমতায় আনার প্রধান শক্তি : সেলিমা রহমান
নারীরাই বিএনপিকে ক্ষমতায় আনার প্রধান শক্তি : সেলিমা রহমান

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ৭০ ভরি স্বর্ণসহ ২ কোটি টাকার মালামাল লুট
অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ৭০ ভরি স্বর্ণসহ ২ কোটি টাকার মালামাল লুট

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকের নানার বাড়িতে মিলল প্রেমিকার মরদেহ
প্রেমিকের নানার বাড়িতে মিলল প্রেমিকার মরদেহ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাহরুখের জন্মদিন ঘিরে ৩০ শহরে চলচ্চিত্র উৎসব!
শাহরুখের জন্মদিন ঘিরে ৩০ শহরে চলচ্চিত্র উৎসব!

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

সিদ্ধিরগঞ্জের শীর্ষ সন্ত্রাসী সাহেব আলীর সহযোগী অস্ত্রসহ গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জের শীর্ষ সন্ত্রাসী সাহেব আলীর সহযোগী অস্ত্রসহ গ্রেফতার

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

রংপুরে গলা কাটা লাশ উদ্ধার
রংপুরে গলা কাটা লাশ উদ্ধার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আগুনের ঘটনাস্থল পরিদর্শনে বিমান উপদেষ্টা
আগুনের ঘটনাস্থল পরিদর্শনে বিমান উপদেষ্টা

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় জিরা ও মদ জব্দ
কুড়িগ্রামে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় জিরা ও মদ জব্দ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনে যত চ্যালেঞ্জই আসুক, হাসিমুখে সামাল দেব : সিইসি
নির্বাচনে যত চ্যালেঞ্জই আসুক, হাসিমুখে সামাল দেব : সিইসি

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

অগ্নি নির্বাপণে যোগ দিয়েছে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সদস্যরা
অগ্নি নির্বাপণে যোগ দিয়েছে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সদস্যরা

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শাহজালালের আগুনে ফায়ার ফাইটারসহ বেশ কয়েকজন আহত
শাহজালালের আগুনে ফায়ার ফাইটারসহ বেশ কয়েকজন আহত

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষরের পর নির্বাচন হতে বাধা নেই: দুদু
জুলাই সনদ স্বাক্ষরের পর নির্বাচন হতে বাধা নেই: দুদু

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগুন পর্যবেক্ষণে বিমানবন্দরে ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন পর্যবেক্ষণে বিমানবন্দরে ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজিদ হত্যার বিচার ও ইকসু রোডম্যাপ দাবিতে ইবিতে বিক্ষোভ
সাজিদ হত্যার বিচার ও ইকসু রোডম্যাপ দাবিতে ইবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নবীনগরে কৃষক দলের প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত
নবীনগরে কৃষক দলের প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরানো হলো উড্ডয়নের অপেক্ষায় থাকা বিমানগুলো
সরানো হলো উড্ডয়নের অপেক্ষায় থাকা বিমানগুলো

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে বর্ণাঢ্য আয়োজনে ইলা মিত্রের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে বর্ণাঢ্য আয়োজনে ইলা মিত্রের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আরও ১ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬১৯
ডেঙ্গুতে আরও ১ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬১৯

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী নির্বাচন নিয়ে এখনো ষড়যন্ত্র চলছে: দুলু
আগামী নির্বাচন নিয়ে এখনো ষড়যন্ত্র চলছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষিত জনগোষ্ঠীকে উৎপাদনমুখী করতে হবে : মঈন খান
শিক্ষিত জনগোষ্ঠীকে উৎপাদনমুখী করতে হবে : মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০৭ রানে থামল বাংলাদেশ
২০৭ রানে থামল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বান্দরবানে অনুষ্ঠিত হলো হিল হাফ ম্যারাথন দৌড় প্রতিযোগিতা
বান্দরবানে অনুষ্ঠিত হলো হিল হাফ ম্যারাথন দৌড় প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় শিশু ধর্ষণের অভিযোগে বৃদ্ধ গ্রেফতার
গাইবান্ধায় শিশু ধর্ষণের অভিযোগে বৃদ্ধ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহজালালে আগুন: উদ্ধারে ২ প্লাটুন বিজিবি
শাহজালালে আগুন: উদ্ধারে ২ প্লাটুন বিজিবি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুলবাড়ীতে সবুজ হত্যা মামলার রহস্য উন্মোচন
ফুলবাড়ীতে সবুজ হত্যা মামলার রহস্য উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে হেরোইনসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জে হেরোইনসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম, রাতে শীত
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম, রাতে শীত

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের
পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'
ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!
সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!

১৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস
শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি
মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা
বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে মহাসড়কে পাঁচ হাজার মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা
কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে মহাসড়কে পাঁচ হাজার মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় লেখক বেক সে-হি মারা গেলেন, কিন্তু বাঁচালেন পাঁচজনকে
দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় লেখক বেক সে-হি মারা গেলেন, কিন্তু বাঁচালেন পাঁচজনকে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!
ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ-লিফলেট বিতরণ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ-লিফলেট বিতরণ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট
গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের

পেছনের পৃষ্ঠা

আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা

শোবিজ

কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি

মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর
ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে
ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে

পেছনের পৃষ্ঠা

লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি
লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি
পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি

শোবিজ

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন

নগর জীবন

ভোটের আগেই নতুন বেতনের সুপারিশ
ভোটের আগেই নতুন বেতনের সুপারিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া

শোবিজ

প্রেমের দেবী মধুবালা
প্রেমের দেবী মধুবালা

শোবিজ

নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস
নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন
চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন

খবর

পাখির জন্য ভালোবাসা
পাখির জন্য ভালোবাসা

শনিবারের সকাল

আয়ের শীর্ষে রোনালদো
আয়ের শীর্ষে রোনালদো

মাঠে ময়দানে

মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ
মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ

মাঠে ময়দানে

আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার
আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার

নগর জীবন

নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প
নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির
বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক
নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক

শোবিজ

জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ববিদ্যালয়ছাত্রীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ, মামলা
বিশ্ববিদ্যালয়ছাত্রীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ, মামলা

দেশগ্রাম

শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়
শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়

মাঠে ময়দানে

ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের
ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা
ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা

মাঠে ময়দানে

পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা
পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা

খবর

নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল
নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল

নগর জীবন