শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২২ অক্টোবর, ২০২৩ আপডেট:

তৈরি হচ্ছে না দক্ষ চালক

আরাফাত মুন্না ও হাসান ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
তৈরি হচ্ছে না দক্ষ চালক

দেশের অর্থনীতি বড় হওয়ার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে সড়ক ও যানবাহনের সংখ্যা। তবে তৈরি হচ্ছে না দক্ষ পেশাদার চালক। ফলে বাড়ছে সড়ক দুর্ঘটনা আর হতাহতের সংখ্যা। চলতি বছর প্রথম ৯ মাসেই সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যু সাড়ে ৪ হাজার ছাড়িয়ে গেছে। সড়ক পরিবহন আইন অনুযায়ী, চার স্তরের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে চালকদের লাইসেন্স পাওয়ার কথা। কিন্তু অভিযোগ আছে, ৯০ ভাগ পরীক্ষার্থীর ক্ষেত্রেই যথাযথ যোগ্যতা যাচাই করা হয় না। বাংলাদেশ প্রতিদিনের অনুসন্ধান বলছে, বাংলাদেশ রোড  ট্রান্সপোর্ট অথরিটি- বিআরটিএ’র ত্রুটিপূর্ণ পরীক্ষা পদ্ধতি ও সংশ্লিষ্টদের অনিয়ম-দুর্নীতির কারণেই যথাযথ যোগ্যতা যাচাই করা সম্ভব হচ্ছে না। আর দক্ষ চালক তৈরিতে বিআরটিএর নিবন্ধিত ড্রাইভিং স্কুলগুলোতেও দক্ষ প্রশিক্ষক না থাকার তথ্য মিলেছে। অভিযোগ রয়েছে, অধিকাংশ ড্রাইভিং স্কুলই ড্রাইভিং লাইসেন্সের দালালের ভূমিকায় কাজ করে থাকে।

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের সড়ক দুর্ঘটনা গবেষণা ইনস্টিটিউট (এআরআই)-এর তথ্য অনুযায়ী ৯০ শতাংশ দুর্ঘটনার পেছনে চালকের সম্পৃক্ততা রয়েছে। বিআরটিএ-এর পরিসংখ্যান অনুযায়ী, দেশে নিবন্ধিত ভারী যানবাহনের সংখ্যা ২ লাখ ৬৭ হাজার ৮৩৭টি। অন্যদিকে লাইসেন্সধারী ভারী যানবাহন চালকের সংখ্যা ১ লাখ ৬৫ হাজার ১০। পরিবহন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আন্তর্জাতিক মানদন্ডে ভারী যানবাহনপ্রতি দেড়জন করে চালক প্রয়োজন।

কিন্তু আমাদের দেশে একজন করেও নেই। আর যানচলাচলের সময় চালকরা সড়ক পরিবহন আইনও যথাযথভাবে মানেন না। এসব কারণেই দুর্ঘটনা কমছে না।

এদিকে আজ সপ্তমবারের মতো দেশে পালিত হচ্ছে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস। এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য হচ্ছে- ‘আইন মেনে সড়কে চলি, স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলি’। দিবসটিকে কেন্দ্র করে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে আলোচনা সভাসহ নানা কর্মসূচি নিয়েছে বিআরটিএ।

দেশে দক্ষ চালক তৈরির বিষয়ে জানতে চাইলে পরিবহন বিশেষজ্ঞ ও বুয়েটের এক্সিডেন্ট রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (এআরআই) বিভাগের সাবেক পরিচালক অধ্যাপক ড. হাদিউজ্জামান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, দেশের সড়কে আড়াই লাখ ভারী যানবাহন চলে। আন্তর্জাতিক মানদন্ডে ভারী যানবাহনে দেড়জন করে চালক প্রয়োজন। সে অনুযায়ী ৩ লাখের বেশি দক্ষ চালক প্রয়োজন। আমাদের একজন করেও দক্ষ চালক তৈরি হয়নি। এজন্য দায়ী বিআরটিএ ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন করপোরেশন- বিআরটিসি। সরকারি এই দুই প্রতিষ্ঠানই চালকদের প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকে। দক্ষ চালক তৈরিতে প্রতিষ্ঠান দুটির তেমন কোনো ভূমিকা দেখছি না।

তিনি আরও বলেন, নিরাপদ সড়ক তৈরিতে সরকারসহ বিভিন্ন সংগঠন কাজ করছে। এর ফলাফল একেবারেই শূন্য বলব না। মানুষের মধ্যে কিছুটা সচেতনতা তৈরি হয়েছে। তবে সড়কে শৃঙ্খলার কোনো পরিবর্তন হয়নি। দুর্ঘটনার পরিসংখ্যান বাড়ছেই। সরকার বিগত বছরগুলোতে সড়কের নেটওয়ার্ক বৃদ্ধি করেছে। কিন্তু দুর্ঘটনা রোধে অন্তর্ভুক্তিমূলক কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। আইনও যথাযথভাবে মানা হচ্ছে না। এসব কারণে সড়কে দুর্ঘটনা কমছে না।

জানতে চাইলে বাংলাদেশ রোড  ট্রান্সপোর্ট অথরিটি- বিআরটিএর চেয়ারম্যান নূর মোহাম্মদ মজুমদার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, দক্ষ চালক তৈরিতে আমরা কাজ করছি। প্রশিক্ষন কেন্দ্রের সংখ্যা বৃদ্ধি করছি। ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রদানে পরীক্ষা ও প্র্যাকটিক্যাল পরীক্ষা নিয়ে থাকি। একই সঙ্গে তাদের সচেতনা বৃদ্ধিতেও কাজ করছি। তিনি আরও বলেন, সড়ক দুর্ঘটনা রোধে চালক, পথচারীসহ সবাইকে সচেতন হতে হবে। সড়কের আইন মানতে হবে। কিন্তু আইন মানার প্রবণতা খুবই কম। সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে আমাদের ভ্রাম্যমাণ আদালত কাজ করছে। মোবাইল কোর্টের সংখ্যা আরও বাড়ানো হবে। তবে নিরাপদ সড়ক করতে সামাজিক আন্দোলনের বিকল্প নেই।

অনিয়মের চিত্র : গত ১৭ অক্টোবর বিআরটিএর ঢাকা মেট্রো সার্কেল-২ (ইকুরিয়া) কার্যালয়ে সরেজমিন ব্যাপক অনিয়মের চিত্র দেখা গেছে। ওই দিন দুপুর পৌনে ২টায় মাঠে নেওয়া হচ্ছিল ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়নের ফিল্ড টেস্ট। কমপক্ষে একজন মোটরযান পরিদর্শকের তত্ত্বাবধানে এই পরীক্ষা নেওয়ার কথা থাকলেও বিআরটিএর পক্ষে উপস্থিত ছিলেন শুধু জামান নামের একজন মেকানিক্যাল এসিস্ট্যান্ট (যদিও তিনি নিজেকে সহকারী পরিদর্শক পরিচয় দেন)। আর ‘মায়ের দোয়া ড্রাইভিং ট্রেনিং সেন্টার’ এর দুই কর্মী মাঠ থেকে পাস-ফেল সিগন্যাল দিচ্ছিলেন ওই বিআরটিএ কর্মীকে। নিয়ম না থাকলেও ওই মেকানিক্যাল এসিস্ট্যান্টই পাস-ফেল লিখছিলেন কাগজে। দুই সারিতে অপেক্ষমাণ ৫০ জনের বেশি পরীক্ষার্থী থাকলেও মুহূর্তেই তাদের টেস্ট পরীক্ষা নেওয়া হয়। কয়েক মিনিটের মধ্যেই খালি হয়ে যায় মাঠ। গড়ে ৩০ থেকে ৪৫ সেকেন্ডের মধ্যেই শেষ হয় প্রতি জনের ফিল্ড টেস্ট। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, একদিন আগেই (১৬ অক্টোবর) এই বিআরটিএর এই কার্যালয়ে নতুন ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রদানে পরীক্ষা বোর্ড বসেছিল। সেদিন মোট ৪১১ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে অনুপস্থিত ছিলেন ৮০ জন। উপস্থিত ৩৩১ পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৩০৫ জনই কৃতকার্য হন। অর্থাৎ মাত্র ২৬ জন অকৃতকার্য হন এই পরীক্ষায়। একই দিন বিআরটিএর ঢাকা মেট্রো সার্কেল-৪ (পূর্বাচল) কার্যালয়েও নতুন ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রদান পরীক্ষা বোর্ড বসেছিল। ওইদিন এই কার্যালয়ে মোট ২০৯ পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৫৯ জন অনুপস্থিত ছিলেন। উপস্থিত ১৫০ জনের মধ্যে ১৪৪ জন কৃতকার্য এবং মাত্র ছয়জন অকৃতকার্য হন। সূত্রের তথ্য অনুযায়ী এই কার্যালয়ের পরীক্ষার্থীদের অনেকেই বায়োমেট্রিক ও লিখিত পরীক্ষা দিয়ে হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর করে চলে যান।

শুধু বিআরটিএর এই দুই কার্যালয়ই নয়, ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রদানে বিআরটিএর সব কার্যালয়ের চিত্র প্রায় অভিন্ন। অনুসন্ধান বলছে, ফিল্ড পরীক্ষায় প্রায় ৮০ ভাগই অকৃতকার্য হলেও পরে দালাল চক্র ও তদবিরের জোরে তারাই হয়ে যান কৃতকার্য। কেউ কেউ শুধু মোটরসাইকেলের ড্রাইভিং পরীক্ষা দিয়ে একই সঙ্গে মোটরসাইকেল ও হালকা যানের লাইসেন্স পেয়ে যান দালালদের সহায়তায়।

এ বিষয়ে বিআরটিএর ঢাকা মেট্রো সার্কেল-২ এর উপপরিচালক মো. সানাউল হক বাংলাদেশ প্রতিদিনের কাছে অভিযোগ অস্বীকার করেন। তিনি বলেন, পরীক্ষার জন্য গঠিত বোর্ডই ফলাফল চূড়ান্ত করেন। এখানে একার কিছুই করার থাকে না। একই ধরনের কথা বলেছেন বিআরটিএর ঢাকা মেট্রো সার্কেল-৪ এর সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ মোরশেদুল আলম। তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, লাইসেন্সের পরীক্ষায় বিআরটিএ কর্মকর্তারা একা সিদ্ধান্ত নেন না। সব সিদ্ধান্ত বোর্ড নেয়।

জানা গেছে, মহানগর পর্যায়ে বিআরটিএর প্রতিটি কার্যালয়ে লাইসেন্সের পরীক্ষা নেওয়ার জন্য একটি বোর্ড রয়েছে। এর নাম ড্রাইভিং কম্পিটেন্সি টেস্ট বোর্ড। এর চেয়ারম্যান হচ্ছেন অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট বা অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক)। সদস্য হলেন উপ বা সহকারী পুলিশ কমিশনার, মেডিকেল কলেজের একজন সহকারী অধ্যাপক, সড়ক ও জনপথ (সওজ) অধিদফতরের মেকানিক্যাল বা অটোমোবাইল বিভাগের একজন উপবিভাগীয় প্রকৌশলী ও মোটরযান পরিচালনায় জ্ঞানসম্পন্ন পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের একজন প্রশিক্ষক। আর বোর্ডের সদস্যসচিব বিআরটিএর সংশ্লিষ্ট কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক বা মোটরযান পরিদর্শক। 

তবে বাংলাদেশ প্রতিদিনের অনুসন্ধান বলছে, অধিকাংশ ক্ষেত্রে পরীক্ষাস্থলে বোর্ডের সদস্যরা উপস্থিত থাকেন না। কেউ কেউ অধীনস্থ ব্যক্তিদের পাঠিয়ে দায় সারেন। পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের লাইসেন্স দিতে হলে সব সদস্যের স্বাক্ষর প্রয়োজন। প্রতিনিধি দিয়ে তা সম্ভব নয়। এ জন্য বিআরটিএর অফিস সহকারীরা উত্তীর্ণ তালিকা স্বাক্ষর করিয়ে আনতে কর্মকর্তাদের দফতরে দৌড়ঝাঁপ করেন। অনুসন্ধানে আরও জানা গেছে, বোর্ডের সদস্যদের পক্ষে যেসব প্রতিনিধি আসেন, তাদের একটা কক্ষে বসিয়ে চা-নাশতা খাওয়ানো হয়। এই ফাঁকে বিআরটিএর মোটরযান পরিদর্শকরা লাইসেন্স প্রার্থীদের লিখিত পরীক্ষা নেন। দিন শেষে যাওয়ার সময় সরকারি ২ হাজার টাকা ভাতার সঙ্গে অতিরিক্ত আয়ের ভাগও নিয়ে যান বোর্ড সদস্যদের প্রতিনিধিরা।

ত্রুটিপূর্ণ পরীক্ষা পদ্ধতি : পেশাদার ও অপেশাদার নির্বিশেষে মোটরযানচালকদের দক্ষতা যাচাইয়ে আন্তর্জাতিক কিছু মানদন্ড আছে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো ব্যবহারিক পরীক্ষায় যানবাহন চালানোর সক্ষমতা দেখা। এর জন্য ড্রাইভিং ট্র্যাক, র?্যাম্প, ড্রাইভিং সিমুলেটর, কম্পিউটারাইজড হলরুম জরুরি। নতুন চালকদের সংক্ষিপ্ত প্রশিক্ষণ দেওয়ার জন্য আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সংবলিত প্রশিক্ষণ ও সেমিনার কক্ষও প্রয়োজন। এসবের কোনো কিছুই নেই বিআরটিএর। জানা গেছে, সারা দেশে জেলা ও মহানগর মিলে বিআরটিএর কার্যালয় আছে ৭০টি। এর মধ্যে প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব জমিতে কার্যালয় আছে পাঁচটি। এগুলোতে স্বল্প পরিসরে চালকদের ব্যবহারিক পরীক্ষা নেওয়ার সুযোগ আছে। তবে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা এত বেশি যে, তাদের দাঁড়ানোরও জায়গা থাকে না। ফলে সবার যানবাহন চালানো দেখে পরীক্ষা নেওয়া হয় খুবই কম। অনুসন্ধানে জানা গেছে, চালকরা যে যানবাহনে করে পরীক্ষা দেবেন, সেটি নিজের হবে নাকি ভাড়া করা হবে, এই বিষয়েও বিআরটিএর কোনো নির্দেশনা নেই। ফলে চালকরা পরীক্ষা দিতে এসে বিআরটিএ কার্যালয়ের সামনে থেকে গাড়ি বা মোটরসাইকেল ভাড়া করেন। এ জন্য এক ধরনের ব্যবসাও গড়ে উঠেছে। অনেক পেশাদার চালক বাস, ট্রাক কিংবা লরির মালিকের অনুমতি নিয়ে ড্রাইভিং পরীক্ষায় অংশ নেবেন, এমন সুযোগও নেই। কারণ বিআরটিএর পর্যাপ্ত জায়গা নেই। ফলে এদের ব্যবহারিক পরীক্ষা সেভাবে হয় না।

প্রথম ৯ মাসে মৃত্যু ৪৫৪২ : যাত্রীকল্যাণ সমিতির তথ্য অনুযায়ী, চলতি ২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৯ মাসে সারা দেশে ৪ হাজার ৩৭২টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৪ হাজার ৫৪২ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন ৭৭৪৪ জন। তথ্য অনুযায়ী প্রতিবছর সড়ক দুর্ঘটনায় প্রায় ৮ হাজার মানুষের প্রাণহানি ঘটে। অন্যদিকে সরকারের স্বাস্থ্য অধিদফতর বলছে, সড়কে প্রতিদিন ৬৪ জন মানুষের প্রাণহানি ঘটছে। এই হিসাবে বাংলাদেশে প্রতি বছর সড়ক দুর্ঘটনায় গড়ে ২৩ হাজার ৩৬০ জন মানুষের প্রাণহানি হচ্ছে। প্রায় সাড়ে ৩ লাখ মানুষ আহত হচ্ছে। প্রতিবছর সড়ক দুর্ঘটনায় প্রায় ৮০ হাজার মানুষ প্রতিবন্ধী হয়ে পড়েছে। এর মধ্যে ১২ হাজারের বেশি ১৭ বছরের কম বয়সী। এ হিসাবে প্রতিদিন গড়ে ২২০ জন মানুষ প্রতিবন্ধী হচ্ছে কেবল সড়ক দুর্ঘটনায়।

এই বিভাগের আরও খবর
একযোগে ৪১ অতিরিক্ত কর কমিশনারের বদলি
একযোগে ৪১ অতিরিক্ত কর কমিশনারের বদলি
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন দাবি জামায়াতের
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন দাবি জামায়াতের
সরকারি কর্মচারীদের চিকিৎসা অনুদান বাড়ল
সরকারি কর্মচারীদের চিকিৎসা অনুদান বাড়ল
অবৈধ অভিবাসন ঠেকাতে কঠোর হচ্ছে গ্রিস
অবৈধ অভিবাসন ঠেকাতে কঠোর হচ্ছে গ্রিস
বঙ্গোপসাগরে জরিপে নামছে নরওয়ের গবেষণা জাহাজ
বঙ্গোপসাগরে জরিপে নামছে নরওয়ের গবেষণা জাহাজ
ভারতে পর্যটক তালিকার শীর্ষে যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশ
ভারতে পর্যটক তালিকার শীর্ষে যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশ
বৃষ্টি হতে পারে টানা পাঁচ দিন সমুদ্রবন্দরে সতর্ক সংকেত
বৃষ্টি হতে পারে টানা পাঁচ দিন সমুদ্রবন্দরে সতর্ক সংকেত
নিউইয়র্কে প্রাণ হারানো দিদারুলের ঘরে এলো আরেক সন্তান
নিউইয়র্কে প্রাণ হারানো দিদারুলের ঘরে এলো আরেক সন্তান
মেহেরপুর সীমান্তে ৩৯ জনকে হস্তান্তর করল বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্তে ৩৯ জনকে হস্তান্তর করল বিএসএফ
পাবনার বিলে অস্ত্র তৈরির কারখানার সন্ধান, আটক ২
পাবনার বিলে অস্ত্র তৈরির কারখানার সন্ধান, আটক ২
সিসা বার হত্যাকাণ্ডে চার আসামি রিমান্ডে মুন্নার স্বীকারোক্তি
সিসা বার হত্যাকাণ্ডে চার আসামি রিমান্ডে মুন্নার স্বীকারোক্তি
তারেকসহ আসামিদের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল শুনানি চলছে
তারেকসহ আসামিদের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল শুনানি চলছে
সর্বশেষ খবর
ওপেনএআই-গুগলের সঙ্গে পাল্লা দিতে মেটার নতুন এআই কাঠামো
ওপেনএআই-গুগলের সঙ্গে পাল্লা দিতে মেটার নতুন এআই কাঠামো

এই মাত্র | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা দুপুরে
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা দুপুরে

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা
ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা

১১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সাইকেল চালালে মিলবে সুস্থতা
সাইকেল চালালে মিলবে সুস্থতা

১৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র
উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপজ্জনক থার্ড পার্টি অ্যাপ চেনার উপায় কী
বিপজ্জনক থার্ড পার্টি অ্যাপ চেনার উপায় কী

২৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাইব্যুনালে সাবেক আইজিপি মামুন
ট্রাইব্যুনালে সাবেক আইজিপি মামুন

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মুম্বাই ও মহারাষ্ট্রে বৃষ্টি-বন্যায় ৬ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৫
মুম্বাই ও মহারাষ্ট্রে বৃষ্টি-বন্যায় ৬ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৫

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই পরিবারের মজার ঘটনা নিয়ে ধারাবাহিক ‘গিট্টু’
দুই পরিবারের মজার ঘটনা নিয়ে ধারাবাহিক ‘গিট্টু’

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে চাকরিচ্যুত আন্দোলনকারীদের উপর পুলিশের লাঠিচার্জ, গ্রেফতার ১৫
রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে চাকরিচ্যুত আন্দোলনকারীদের উপর পুলিশের লাঠিচার্জ, গ্রেফতার ১৫

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি ও রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবস উদযাপন
মালয়েশিয়ায় গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি ও রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবস উদযাপন

৫২ মিনিট আগে | পরবাস

তেজগাঁও বিভাগের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫৬
তেজগাঁও বিভাগের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫৬

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বেলজিয়ামে বিকশিত হচ্ছে ইসলাম
বেলজিয়ামে বিকশিত হচ্ছে ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জান্নাতে যেসব জিনিস থাকবে না
জান্নাতে যেসব জিনিস থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হোটেলে অনৈতিক কর্মকাণ্ড, তিন তরুণ-তরুণী আটক
হোটেলে অনৈতিক কর্মকাণ্ড, তিন তরুণ-তরুণী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা
আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বর্ণবাদ রুখতে কঠিন শাস্তির পক্ষে রুনি
বর্ণবাদ রুখতে কঠিন শাস্তির পক্ষে রুনি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক
জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রীর গোপন ছবি তুলে কুপ্রস্তাবের অভিযোগ কোচিং শিক্ষকের বিরুদ্ধে
ছাত্রীর গোপন ছবি তুলে কুপ্রস্তাবের অভিযোগ কোচিং শিক্ষকের বিরুদ্ধে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানীতে আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বুড়িগঙ্গার তীর দখলমুক্তে দুই দিনের যৌথ অভিযান শুরু
বুড়িগঙ্গার তীর দখলমুক্তে দুই দিনের যৌথ অভিযান শুরু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!
ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন: মনোনয়ন জমা দেওয়ার শেষ দিন আজ
ডাকসু নির্বাচন: মনোনয়ন জমা দেওয়ার শেষ দিন আজ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির
ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোভিডে হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ছে বিশেষ করে নারীদের : গবেষণা
কোভিডে হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ছে বিশেষ করে নারীদের : গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক
ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়ে শিরোপা পুনরুদ্ধারের মিশন শুরু রিয়ালের
জয়ে শিরোপা পুনরুদ্ধারের মিশন শুরু রিয়ালের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বলিভিয়ায় ইনকা সাম্রাজ্যের আগের রহস্যময় সভ্যতার সন্ধান
বলিভিয়ায় ইনকা সাম্রাজ্যের আগের রহস্যময় সভ্যতার সন্ধান

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিস্ফোরক মন্তব্য
এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিস্ফোরক মন্তব্য

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১,০০০ ফুট উঁচু সুনামির আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের
১,০০০ ফুট উঁচু সুনামির আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের

২২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ভারতের উপর থেকে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল চীন
ভারতের উপর থেকে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র
১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট
পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন
জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই : আইন উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই : আইন উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত
অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭
নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া
ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো
ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু
স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল
নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক
জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ
বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন
পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দলীয় প্রতীক থাকছে না স্থানীয় সরকার নির্বাচনে, অধ্যাদেশ জারি
দলীয় প্রতীক থাকছে না স্থানীয় সরকার নির্বাচনে, অধ্যাদেশ জারি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির
ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের এশিয়া কাপের দল থেকে বাদ একঝাঁক তারকা
ভারতের এশিয়া কাপের দল থেকে বাদ একঝাঁক তারকা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪১ হাজার শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশের ফল প্রকাশ
৪১ হাজার শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশের ফল প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!
ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতি পেয়ে সচিব হলেন আনোয়ার হোসেন
পদোন্নতি পেয়ে সচিব হলেন আনোয়ার হোসেন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!
শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতিতে জনগণের অধিকার পরিপূর্ণ হবে না: মির্জা ফখরুল
পিআর পদ্ধতিতে জনগণের অধিকার পরিপূর্ণ হবে না: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে
ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে
গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে

পেছনের পৃষ্ঠা

মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন
মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী
দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন
ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের

নগর জীবন

বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন
বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও
মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও

নগর জীবন

মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ

সম্পাদকীয়

বাফুফে আসলে কী চায়
বাফুফে আসলে কী চায়

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী
সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত
ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত

নগর জীবন

জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য
বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য

নগর জীবন

আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ
আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য
স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য

নগর জীবন

মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন

নগর জীবন

ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক
চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক

নগর জীবন

সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা
সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা

নগর জীবন

রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন
রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস

নগর জীবন

জুলাই সনদে কিছু ছাড় দেওয়ার চিন্তা করছে বিএনপি
জুলাই সনদে কিছু ছাড় দেওয়ার চিন্তা করছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা