শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

চ্যালেঞ্জ নির্বাচনি চাপমুক্ত অর্থনীতি

জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে উন্নয়ন প্রকল্পগুলোর কাজের গতি বাড়িয়ে প্রান্তিক পর্যায়ে সরকারি অর্থের সরবরাহ বাড়ানোর পরিকল্পনা, ডলার সংকটে দুই বছরে টাকার মান কমেছে ৩০ শতাংশ, গার্মেন্ট খাতের অস্থিরতা কাটিয়ে বিদেশি ক্রেতাদের কাছে পোশাকের দাম বাড়ানোর প্রস্তাব গৃহীত হলে রপ্তানি আয় বাড়বে
মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
চ্যালেঞ্জ নির্বাচনি চাপমুক্ত অর্থনীতি

জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে রাজনীতির মাঠ অস্থিতিশীল হয়ে উঠলেও প্রান্তিক পর্যায়ে টাকার প্রবাহ বাড়বে। জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে এক ধরনের উৎসব হিসেবেও দেখছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকার। সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে সারা দেশে বিভিন্ন প্রকল্প উদ্বোধন করছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এসব প্রকল্পের কাজ চলমান রেখে প্রান্তিক পর্যায়ে অর্থের সরবরাহ, অর্থের প্রবাহ বাড়ানোর পরিকল্পনা করা হয়েছে। যার ফলে নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সামষ্টিক অর্থনীতিতে এক ধরনের গতিসঞ্চার হবে বলে মনে করে সরকার। যদিও করোনা মহামারির পর ঘুরে দাঁড়ালেও বৈশ্বিক চাপের কারণে স্বাভাবিক গতি হারিয়েছে দেশের সামষ্টিক অর্থনীতি। এ ছাড়া রাজনৈতিক অস্থিরতা, হরতাল-অবরোধের কবলে পড়ে রীতিমতো উল্টোপথে হাঁটছে দেশের অর্থনীতি। জিনিসপত্রের দাম আকাশচুম্বী হওয়ায় অর্থনীতিতে অস্বস্তি সৃষ্টিকারী মূল্যস্ফীতির চাপ অব্যাহত বাড়ছে। ফলে বছর শেষে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ধরে রাখা কঠিন হবে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। এদিকে দেশে চলমান অবরোধ-হরতালকে কেন্দ্র করে সহিংস রাজনৈতিক কর্মকান্ডের ফলে প্রাণ হারাচ্ছে নিরীহ মানুষ। নষ্ট হচ্ছে দেশের সম্পদ। বাধাগ্রস্ত হচ্ছে আমদানি-রপ্তানি খাত। সরবরাহ ও বাজারজাতকরণ প্রক্রিয়ায় সিন্ডিকেট গড়ে ওঠায় জিনিসপত্রের দাম বাড়ছে দফায় দফায়। এ ছাড়া ডলার সংকটের কারণে দুই বছরে টাকার মান কমেছে ৩০ শতাংশের বেশি। যা এখনো অব্যাহত। খোলাবাজারে প্রতি ডলার ১২৭-১২৮ টাকায়ও বিক্রি হতে দেখা গেছে। যা করোনা মহামারির মতো গভীর সংকটের সময়ও ৮৫ টাকায় সীমাবদ্ধ ছিল। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ফলে সৃষ্ট বৈশ্বিক সংকটে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অগ্রযাত্রাও থমকে দাঁড়িয়েছে। এ ছাড়া দীর্ঘায়িত ডলার সংকটের কারণে শিল্পের কাঁচামাল, জ্বালানি আমদানিও বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। নেতিবাচক প্রবৃদ্ধি দেখা দিয়েছে বৈদেশিক লেনদেনের ভারসাম্যে। এদিকে খাদ্যে মূল্যস্ফীতি এক যুগের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ে উঠেছে। সার্বিক মূল্যস্ফীতিও দুই অঙ্কের ঘর ছুঁইছুঁই করছে প্রায় এক বছর ধরে। এ নিয়ে আইএমএফ, বিশ্বব্যাংক পৃথক পৃথক পর্যবেক্ষণ প্রতিবেদন দিয়েছে। সংস্থা দুটি বলছে, মূল্যস্ফীতি কমানোর কার্যকর কোনো উদ্যোগ নেই অর্থনীতিতে। ফলে চলতি বছরও বাজেটের প্রাক্কলিত প্রবৃদ্ধি অর্জিত হবে না। অন্যদিকে তৈরি পোশাক খাতের নতুন মজুরি ঘোষণা করা হয়েছে। যদিও তা প্রত্যাখ্যান করেছে শ্রমিক সংগঠনগুলো। তবে কাজ নেই মজুরি নেই নীতি বাস্তবায়নের ফলে শ্রমিকরা আবার কাজে ফিরতে শুরু করেছেন। তৈরি পোশাক কারখানার মালিকরা বলছেন, গার্মেন্ট খাতের অস্থিরতা কাটিয়ে বিদেশি ক্রেতাদের কাছে পোশাকের দাম বাড়ানোর প্রস্তাব গৃহীত হলে রপ্তানি আয় বাড়বে। এতে অর্থনীতিতে নতুন করে গতিসঞ্চার হবে বলে তারা মনে করেন। বিশ্লেষকরা বলছেন, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ধরে রাখতে হলে তৈরি পোশাক খাতের শ্রমিক অসন্তোষ এড়াতে হবে। এমনিতেই দেশজুড়ে রাজনৈতিক কর্মসূচি হিসেবে অবরোধ-হরতাল, ভাঙচুর-আগুন অর্থনীতির জন্য অশনিসংকেত হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ পরিস্থিতি দীর্ঘায়িত হলে অর্থনীতি চলে যাবে আরও গভীর সংকটে। যদিও মালিকরা বলছেন, নতুন মজুরি বাস্তবায়ন হলে শ্রমিকদের জীবন মানের উন্নতি ঘটবে। এতে তাদের ক্রয়ক্ষমতা বাড়বে। যা দেশের সামষ্টিক অর্থনীতিতে এক ধরনের ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে মনে করেন বিজিএমইএর সভাপতি ফারুক হাসান।  ২০২২ সালে ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের কারণে আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলসহ সব ধরনের পণ্যের দাম অস্বাভাবিক বেড়ে যায়। এর প্রভাব পড়ে দেশের বাজারেও। এমন অবস্থায় আমদানি মূল্য পরিশোধের ক্ষেত্রে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের ওপর অতিরিক্ত চাপ পড়েছে। রিজার্ভ ৪০ বিলিয়ন ডলার থেকে কমে ২০ বিলিয়ন ডলারে নেমে এসেছে। বৈদেশিক মুদ্রার ঘাটতি মোকাবিলায় সরকার নানা উদ্যোগ নিলেও কোনোটাই বেশি ফলপ্রসূ হয়নি। আমদানি নিয়ন্ত্রণ করায় জ্বালানি ও নিত্যপণ্যের সরবরাহ নিশ্চিত করতে বেগ পেতে হচ্ছে। এ অবস্থায় ইসরায়েল-ফিলিস্তিন যুদ্ধ ও মধ্যপ্রাচ্যের সংকট বৈশ্বিক অর্থনীতিকে আরও সংকটের দিকে নিয়ে গেছে। যার প্রভাবমুক্ত নয় বাংলাদেশও। তবে অতি সম্প্রতি রপ্তানি আয় ও রেমিট্যান্স প্রবৃদ্ধি কিছুটা বেড়েছে। এ ধারা অব্যাহত থাকলে রিজার্ভ পরিস্থিতির উন্নতি ঘটবে বলে মনে করছে সরকার। এ প্রসঙ্গে পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, এ অবস্থায় সরকার চেষ্টা করছে গার্মেন্ট খাতের অস্থিরতা কাটিয়ে বিদেশি ক্রেতাদের কাছে পোশাকের দাম বাড়ানোর প্রস্তাব গৃহীত হলে রপ্তানি আয় বাড়বে। তিনি বলেন, দেশের অর্থনীতি সচল রাখতে বড় কাজ উচ্চ মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, ডলার সরবরাহ বাড়ানো এবং রিজার্ভের পতন আটকানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। কিন্তু রপ্তানি আয়, প্রবাসী আয়, বিদেশি বিনিয়োগ, ঋণ ও অনুদান কমছে। এটাকে গিয়ারআপ করার জন্যও পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। তবে অর্থনীতিবিদরা মনে করেন, অর্থনীতির জন্য স্বস্তিদায়ক কোনো খবর আপাতত নেই। উচ্চ মূল্যস্ফীতি ও অব্যাহত ডলার সংকট সামষ্টিক অর্থনীতিকে চাপের মুখে ফেলেছে। এ ছাড়া গার্মেন্ট খাতের অস্থিরতা রপ্তানি খাতে নতুন করে সংকটের সৃষ্টি করেছে। মূল্যস্ফীতির চাপ তো আগে থেকেই চড়া। ফলে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভেও লেগেছে মন্দার ধাক্কা। খেলাপি ঋণ তো বাড়ছেই। রপ্তানি ও রাজস্ব আদায়েও তেমন কোনো সন্তুষ্টির খবর নেই। অন্যদিকে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় ঘনিয়ে এসেছে খুবই কাছাকাছি। এ জন্য রাজনৈতিক অস্থিরতাও বেড়েছে। দেশজুড়ে হরতাল-অবরোধও চলছে। জ্বালাও-পোড়াও পরিস্থিতি অর্থনীতিতে সবচেয়ে বেশি আতঙ্ক তৈরি করছে। বিশ্লেষকরা বলছেন, জাতীয় নির্বাচনের সময় এমনিতেই ব্যবসা-বাণিজ্যের গতি শ্লথ থাকে। দেখা দেয় নানা ধরনের অনিশ্চয়তা। এ সময় বিনিয়োগকারীরা থাকেন পর্যবেক্ষকের ভূমিকায়। বিদেশিরাও বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ধীরগতিতে চলেন। এদিকে বিশ্বব্যাংক কর্তৃক বাংলাদেশের অর্থনীতি বিশ্লেষণ করে সম্প্রতি প্রকাশিত ‘বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট আপডেট’ প্রতিবেদনে মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধির জন্য চারটি কারণ দেখানো হয়েছে। সেগুলো হলো- দেশের বাজারে জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি; দুর্বল মুদ্রানীতি; টাকার অবমূল্যায়ন; সরবরাহ ব্যবস্থায় বিঘ্ন এবং কঠোরভাবে আমদানি নিয়ন্ত্রণ। এসব সমস্যা সমাধানে কার্যকর উদ্যোগ নেওয়ার তাগিদ দিয়েছেন সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ড. হোসেন জিল্লুর রহমান।

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা, থানা ঘেরাও
বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা, থানা ঘেরাও
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক পুনরুদ্ধারে জোর
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক পুনরুদ্ধারে জোর
দুর্বল ব্যাংকগুলোতে সাড়ে ৫২ হাজার কোটি টাকা সহায়তা
দুর্বল ব্যাংকগুলোতে সাড়ে ৫২ হাজার কোটি টাকা সহায়তা
সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন
সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন
ছুরি দেখিয়ে হুমকি প্রধান উপদেষ্টাকে অবশেষে গ্রেপ্তার
ছুরি দেখিয়ে হুমকি প্রধান উপদেষ্টাকে অবশেষে গ্রেপ্তার
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক চুক্তি চূড়ান্তে আলোচনা অব্যাহত
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক চুক্তি চূড়ান্তে আলোচনা অব্যাহত
দিনভর যা ঘটল চট্টগ্রাম কাস্টমসে
দিনভর যা ঘটল চট্টগ্রাম কাস্টমসে
উদ্বেগ বাড়াচ্ছে পুশইন
উদ্বেগ বাড়াচ্ছে পুশইন
কেটে ফেলা হলো তাল গাছ, পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির মৃত্যু
কেটে ফেলা হলো তাল গাছ, পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির মৃত্যু
মারা গেলেন কিশোরগঞ্জের সেই গোরখোদক মনু মিয়া
মারা গেলেন কিশোরগঞ্জের সেই গোরখোদক মনু মিয়া
পল্টন ধানমন্ডি উত্তরায় চলবে বুয়েটের নকশায় তৈরি অটোরিকশা
পল্টন ধানমন্ডি উত্তরায় চলবে বুয়েটের নকশায় তৈরি অটোরিকশা
হাসপাতাল থেকে শিশু উধাও
হাসপাতাল থেকে শিশু উধাও
সর্বশেষ খবর
গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ৬২
গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ৬২

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিগন্যাল অমান্য করে রেললাইনে অটোরিকশা, ট্রেনের ধাক্কায় মা-ছেলের মৃত্যু
সিগন্যাল অমান্য করে রেললাইনে অটোরিকশা, ট্রেনের ধাক্কায় মা-ছেলের মৃত্যু

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাপানে পুরস্কার জিতল ‘নীলপদ্ম’
জাপানে পুরস্কার জিতল ‘নীলপদ্ম’

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

বিয়ের আশ্বাস দিয়ে তরুণীকে হেনস্তার অভিযোগ ভারতীয় পেসারের বিরুদ্ধে
বিয়ের আশ্বাস দিয়ে তরুণীকে হেনস্তার অভিযোগ ভারতীয় পেসারের বিরুদ্ধে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সড়ক ভবন লুটেছে ১৫ ঠিকাদার
সড়ক ভবন লুটেছে ১৫ ঠিকাদার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআর কর্মকর্তারা এতদিন আমাদের জ্বালিয়েছে, এখন সরকারকে: শওকত আজিজ
এনবিআর কর্মকর্তারা এতদিন আমাদের জ্বালিয়েছে, এখন সরকারকে: শওকত আজিজ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনিসে রাজকীয় আয়োজনে জেফ বেজোসের বিয়ে
ভেনিসে রাজকীয় আয়োজনে জেফ বেজোসের বিয়ে

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিডিয়াই আমাকে ‘পিয়া জান্নাতুল’ বানিয়েছে, ছেড়ে যেতে চাই না
মিডিয়াই আমাকে ‘পিয়া জান্নাতুল’ বানিয়েছে, ছেড়ে যেতে চাই না

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৪৯.২ ডিগ্রি তাপদাহের মধ্যেই আরব আমিরাতে শিলাবৃষ্টি!
৪৯.২ ডিগ্রি তাপদাহের মধ্যেই আরব আমিরাতে শিলাবৃষ্টি!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমপ্লিট শাটডাউনে বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
কমপ্লিট শাটডাউনে বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় বাফুফের ট্রায়ালে ১৪ দেশের ৫২ তরুণ
ঢাকায় বাফুফের ট্রায়ালে ১৪ দেশের ৫২ তরুণ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন
সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মবিশ্বাস নিয়ে বাহরাইনের বিপক্ষে মাঠে নামছে বাংলাদেশ
আত্মবিশ্বাস নিয়ে বাহরাইনের বিপক্ষে মাঠে নামছে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধর্ষণ-হত্যা মামলা তুলে না নেওয়ায় ব্যবসায়ীকে অপহরণ, গ্রেফতার ৬
ধর্ষণ-হত্যা মামলা তুলে না নেওয়ায় ব্যবসায়ীকে অপহরণ, গ্রেফতার ৬

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালপুরে তারুণ্যের সমাবেশ অনুষ্ঠিত
লালপুরে তারুণ্যের সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ত্রাণের আটায় মাদক!
গাজায় ত্রাণের আটায় মাদক!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নড়াইলে স্বাস্থ্যসেবার মানোন্ননে সুধীজনদের মতবিনিময়
নড়াইলে স্বাস্থ্যসেবার মানোন্ননে সুধীজনদের মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পোড়া গন্ধে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট
পোড়া গন্ধে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালীগঞ্জে ৬৫ লাখ টাকার কারেন্ট জাল জব্দ
কালীগঞ্জে ৬৫ লাখ টাকার কারেন্ট জাল জব্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল
প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বাড়ল ডেঙ্গু রোগী
সিলেটে বাড়ল ডেঙ্গু রোগী

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পানিতে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবু সাঈদ হত্যা মামলা সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে বেরোবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান
আবু সাঈদ হত্যা মামলা সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে বেরোবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া ও করোনা মোকাবেলায় তিন মাসব্যাপী অভিযান চালাবে চসিক: মেয়র
ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া ও করোনা মোকাবেলায় তিন মাসব্যাপী অভিযান চালাবে চসিক: মেয়র

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বৌলতলী সেতু বদলে দিয়েছে ২০ গ্রামের ভাগ্য
বৌলতলী সেতু বদলে দিয়েছে ২০ গ্রামের ভাগ্য

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘যারা নির্যাতিত হয়েছে, তাদের মূল্যায়ন করতে হবে’
‘যারা নির্যাতিত হয়েছে, তাদের মূল্যায়ন করতে হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুষ্ঠু নির্বাচনই সরকারের প্রধান লক্ষ্য: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনই সরকারের প্রধান লক্ষ্য: পরিকল্পনা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জানুয়ারিতে জাবির ৭ম সমার্তন হবে: উপাচার্য
জানুয়ারিতে জাবির ৭ম সমার্তন হবে: উপাচার্য

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুকুরে ডুবে যুবকের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে যুবকের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ থেকে ৩ পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত
বাংলাদেশ থেকে ৩ পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের
ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একতরফাভাবে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত করতে পারবে না ভারত: আন্তর্জাতিক আদালত
একতরফাভাবে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত করতে পারবে না ভারত: আন্তর্জাতিক আদালত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক মিসাইল নিক্ষেপ রাশিয়ার
ইউক্রেনের বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক মিসাইল নিক্ষেপ রাশিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী আন্দোলনের ১৬ দফা ঘোষণা
ইসলামী আন্দোলনের ১৬ দফা ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিন সরকারকে ৩০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা প্রদান সৌদি আরবের
ফিলিস্তিন সরকারকে ৩০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা প্রদান সৌদি আরবের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে সুখবর দিলেন ট্রাম্প
এবার গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে সুখবর দিলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল
প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের সুখবর দিল সৌদি আরব
মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের সুখবর দিল সৌদি আরব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যটক টানতে সাগরতীরে রিসোর্ট খুললেন কিম জং উন
পর্যটক টানতে সাগরতীরে রিসোর্ট খুললেন কিম জং উন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে আলোচনায় আনতে লোভনীয় প্রস্তাবের সিরিজ টোপ যুক্তরাষ্ট্রের
ইরানকে আলোচনায় আনতে লোভনীয় প্রস্তাবের সিরিজ টোপ যুক্তরাষ্ট্রের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগস্টেই রাজধানীতে নামছে ই-রিকশা
আগস্টেই রাজধানীতে নামছে ই-রিকশা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশের প্রথম অধিবেশন শুরু
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশের প্রথম অধিবেশন শুরু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর
জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের সহিংসতার নিন্দা জানাল সৌদি আরব
ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের সহিংসতার নিন্দা জানাল সৌদি আরব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলে ট্রাম্পের উদ্যোগে বিচারবিভাগের বাধা নয় : মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট
জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলে ট্রাম্পের উদ্যোগে বিচারবিভাগের বাধা নয় : মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনে এক বেলা পাউরুটি-বিস্কুট খেয়ে থাকছেন দেশের ৮৮ শতাংশ নিম্নআয়ের মানুষ
দিনে এক বেলা পাউরুটি-বিস্কুট খেয়ে থাকছেন দেশের ৮৮ শতাংশ নিম্নআয়ের মানুষ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে শীর্ষ কমান্ডার ও বিজ্ঞানীদের রাষ্ট্রীয় জানাজায় মানুষের ঢল
ইরানে শীর্ষ কমান্ডার ও বিজ্ঞানীদের রাষ্ট্রীয় জানাজায় মানুষের ঢল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালও চলবে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’
কালও চলবে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাঝ আকাশে হঠাৎ বিমানের ক্রুর মৃত্যু
মাঝ আকাশে হঠাৎ বিমানের ক্রুর মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির ছানাকে হত্যা
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির ছানাকে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ট্রাম্পের ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে দিল যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট
ট্রাম্পের ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে দিল যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্ট অধিনায়কত্ব ছাড়লেন শান্ত
টেস্ট অধিনায়কত্ব ছাড়লেন শান্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য নয় : সালাহউদ্দিন
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য নয় : সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুর্বল ব্যাংকগুলোতে সাড়ে ৫২ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক
দুর্বল ব্যাংকগুলোতে সাড়ে ৫২ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিরিয়ায় আসাদপন্থী আলাউইদের হত্যা-অপহরণ বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘের
সিরিয়ায় আসাদপন্থী আলাউইদের হত্যা-অপহরণ বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই গোরখোদক মনু মিয়া মারা গেছেন
সেই গোরখোদক মনু মিয়া মারা গেছেন

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ আজ
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমানবন্দরে ভাল্লুকের তাণ্ডব: ফ্লাইট বাতিল, রানওয়ে বন্ধ
বিমানবন্দরে ভাল্লুকের তাণ্ডব: ফ্লাইট বাতিল, রানওয়ে বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিল পেতে চাও যদি দাও ঘড়ি কিংবা নারী
বিল পেতে চাও যদি দাও ঘড়ি কিংবা নারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নির্বাচনি কৌশল চূড়ান্ত
বিএনপির নির্বাচনি কৌশল চূড়ান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের নতুন নিষেধাজ্ঞা কেমন প্রভাব পড়বে?
ভারতের নতুন নিষেধাজ্ঞা কেমন প্রভাব পড়বে?

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৌর ‘চাইল্ড অব দ্য স্টেশন’
মৌর ‘চাইল্ড অব দ্য স্টেশন’

শোবিজ

দরজা বন্ধ বাংলাদেশিদের
দরজা বন্ধ বাংলাদেশিদের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব অবরুদ্ধ
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব অবরুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে গাড়িমেলা
আইসিসিবিতে গাড়িমেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

‘কাঁটা লাগা গার্ল’র ভাগ্য বদলে ছিল যেভাবে...
‘কাঁটা লাগা গার্ল’র ভাগ্য বদলে ছিল যেভাবে...

শোবিজ

গুরু-শিষ্যের লড়াই ক্লাব বিশ্বকাপে
গুরু-শিষ্যের লড়াই ক্লাব বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

সেই ইচ্ছাটি এখনো কষ্ট দেয় - সৈয়দ আবদুল হাদী
সেই ইচ্ছাটি এখনো কষ্ট দেয় - সৈয়দ আবদুল হাদী

শোবিজ

অচল ব্যবসাবাণিজ্য
অচল ব্যবসাবাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে আবারও লড়াইয়ে নামব
প্রয়োজনে আবারও লড়াইয়ে নামব

প্রথম পৃষ্ঠা

সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাশেদ-অমিও জিতেছেন মুয়েথাই বেল্ট
রাশেদ-অমিও জিতেছেন মুয়েথাই বেল্ট

মাঠে ময়দানে

প্যাডেল স্ল্যাম-২৫
প্যাডেল স্ল্যাম-২৫

মাঠে ময়দানে

হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’
হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’

সম্পাদকীয়

নাজমুলের নেতৃত্ব ছাড়া নিয়ে প্রশ্ন
নাজমুলের নেতৃত্ব ছাড়া নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

জাপানে সেরা রুনার ‘নীলপদ্ম’
জাপানে সেরা রুনার ‘নীলপদ্ম’

শোবিজ

পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে ব্যবসায়ীদের
পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির বৈঠক ছিল সৌজন্যমূলক
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির বৈঠক ছিল সৌজন্যমূলক

পেছনের পৃষ্ঠা

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিশাল সমাবেশ
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিশাল সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্ট আমলের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার বাতিলের দাবি
ফ্যাসিস্ট আমলের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার বাতিলের দাবি

নগর জীবন

ছুরি দেখিয়ে হুমকি প্রধান উপদেষ্টাকে অবশেষে গ্রেপ্তার
ছুরি দেখিয়ে হুমকি প্রধান উপদেষ্টাকে অবশেষে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজায় নিহত লাখের বেশি ট্রাম্প বললেন এক সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধবিরতি
গাজায় নিহত লাখের বেশি ট্রাম্প বললেন এক সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বাস করি বাংলাদেশও টেস্টে এগোবে
বিশ্বাস করি বাংলাদেশও টেস্টে এগোবে

মাঠে ময়দানে

মারা গেলেন কিশোরগঞ্জের সেই গোরখোদক মনু মিয়া
মারা গেলেন কিশোরগঞ্জের সেই গোরখোদক মনু মিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

৯ হাজার প্রাথমিকে নেই অগ্নিনির্বাপক ব্যবস্থা, ঝুঁকিতে ৩ লাখ শিক্ষার্থী
৯ হাজার প্রাথমিকে নেই অগ্নিনির্বাপক ব্যবস্থা, ঝুঁকিতে ৩ লাখ শিক্ষার্থী

নগর জীবন

ইরানে ফের হামলা-প্রস্তুতির যুদ্ধবিরতি!
ইরানে ফের হামলা-প্রস্তুতির যুদ্ধবিরতি!

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জের মুখে রাজস্ব অর্জন
চ্যালেঞ্জের মুখে রাজস্ব অর্জন

পেছনের পৃষ্ঠা