শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

চ্যালেঞ্জ নির্বাচনি চাপমুক্ত অর্থনীতি

জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে উন্নয়ন প্রকল্পগুলোর কাজের গতি বাড়িয়ে প্রান্তিক পর্যায়ে সরকারি অর্থের সরবরাহ বাড়ানোর পরিকল্পনা, ডলার সংকটে দুই বছরে টাকার মান কমেছে ৩০ শতাংশ, গার্মেন্ট খাতের অস্থিরতা কাটিয়ে বিদেশি ক্রেতাদের কাছে পোশাকের দাম বাড়ানোর প্রস্তাব গৃহীত হলে রপ্তানি আয় বাড়বে
মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
চ্যালেঞ্জ নির্বাচনি চাপমুক্ত অর্থনীতি

জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে রাজনীতির মাঠ অস্থিতিশীল হয়ে উঠলেও প্রান্তিক পর্যায়ে টাকার প্রবাহ বাড়বে। জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে এক ধরনের উৎসব হিসেবেও দেখছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকার। সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে সারা দেশে বিভিন্ন প্রকল্প উদ্বোধন করছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এসব প্রকল্পের কাজ চলমান রেখে প্রান্তিক পর্যায়ে অর্থের সরবরাহ, অর্থের প্রবাহ বাড়ানোর পরিকল্পনা করা হয়েছে। যার ফলে নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সামষ্টিক অর্থনীতিতে এক ধরনের গতিসঞ্চার হবে বলে মনে করে সরকার। যদিও করোনা মহামারির পর ঘুরে দাঁড়ালেও বৈশ্বিক চাপের কারণে স্বাভাবিক গতি হারিয়েছে দেশের সামষ্টিক অর্থনীতি। এ ছাড়া রাজনৈতিক অস্থিরতা, হরতাল-অবরোধের কবলে পড়ে রীতিমতো উল্টোপথে হাঁটছে দেশের অর্থনীতি। জিনিসপত্রের দাম আকাশচুম্বী হওয়ায় অর্থনীতিতে অস্বস্তি সৃষ্টিকারী মূল্যস্ফীতির চাপ অব্যাহত বাড়ছে। ফলে বছর শেষে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ধরে রাখা কঠিন হবে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। এদিকে দেশে চলমান অবরোধ-হরতালকে কেন্দ্র করে সহিংস রাজনৈতিক কর্মকান্ডের ফলে প্রাণ হারাচ্ছে নিরীহ মানুষ। নষ্ট হচ্ছে দেশের সম্পদ। বাধাগ্রস্ত হচ্ছে আমদানি-রপ্তানি খাত। সরবরাহ ও বাজারজাতকরণ প্রক্রিয়ায় সিন্ডিকেট গড়ে ওঠায় জিনিসপত্রের দাম বাড়ছে দফায় দফায়। এ ছাড়া ডলার সংকটের কারণে দুই বছরে টাকার মান কমেছে ৩০ শতাংশের বেশি। যা এখনো অব্যাহত। খোলাবাজারে প্রতি ডলার ১২৭-১২৮ টাকায়ও বিক্রি হতে দেখা গেছে। যা করোনা মহামারির মতো গভীর সংকটের সময়ও ৮৫ টাকায় সীমাবদ্ধ ছিল। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ফলে সৃষ্ট বৈশ্বিক সংকটে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অগ্রযাত্রাও থমকে দাঁড়িয়েছে। এ ছাড়া দীর্ঘায়িত ডলার সংকটের কারণে শিল্পের কাঁচামাল, জ্বালানি আমদানিও বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। নেতিবাচক প্রবৃদ্ধি দেখা দিয়েছে বৈদেশিক লেনদেনের ভারসাম্যে। এদিকে খাদ্যে মূল্যস্ফীতি এক যুগের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ে উঠেছে। সার্বিক মূল্যস্ফীতিও দুই অঙ্কের ঘর ছুঁইছুঁই করছে প্রায় এক বছর ধরে। এ নিয়ে আইএমএফ, বিশ্বব্যাংক পৃথক পৃথক পর্যবেক্ষণ প্রতিবেদন দিয়েছে। সংস্থা দুটি বলছে, মূল্যস্ফীতি কমানোর কার্যকর কোনো উদ্যোগ নেই অর্থনীতিতে। ফলে চলতি বছরও বাজেটের প্রাক্কলিত প্রবৃদ্ধি অর্জিত হবে না। অন্যদিকে তৈরি পোশাক খাতের নতুন মজুরি ঘোষণা করা হয়েছে। যদিও তা প্রত্যাখ্যান করেছে শ্রমিক সংগঠনগুলো। তবে কাজ নেই মজুরি নেই নীতি বাস্তবায়নের ফলে শ্রমিকরা আবার কাজে ফিরতে শুরু করেছেন। তৈরি পোশাক কারখানার মালিকরা বলছেন, গার্মেন্ট খাতের অস্থিরতা কাটিয়ে বিদেশি ক্রেতাদের কাছে পোশাকের দাম বাড়ানোর প্রস্তাব গৃহীত হলে রপ্তানি আয় বাড়বে। এতে অর্থনীতিতে নতুন করে গতিসঞ্চার হবে বলে তারা মনে করেন। বিশ্লেষকরা বলছেন, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ধরে রাখতে হলে তৈরি পোশাক খাতের শ্রমিক অসন্তোষ এড়াতে হবে। এমনিতেই দেশজুড়ে রাজনৈতিক কর্মসূচি হিসেবে অবরোধ-হরতাল, ভাঙচুর-আগুন অর্থনীতির জন্য অশনিসংকেত হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ পরিস্থিতি দীর্ঘায়িত হলে অর্থনীতি চলে যাবে আরও গভীর সংকটে। যদিও মালিকরা বলছেন, নতুন মজুরি বাস্তবায়ন হলে শ্রমিকদের জীবন মানের উন্নতি ঘটবে। এতে তাদের ক্রয়ক্ষমতা বাড়বে। যা দেশের সামষ্টিক অর্থনীতিতে এক ধরনের ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে মনে করেন বিজিএমইএর সভাপতি ফারুক হাসান।  ২০২২ সালে ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের কারণে আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলসহ সব ধরনের পণ্যের দাম অস্বাভাবিক বেড়ে যায়। এর প্রভাব পড়ে দেশের বাজারেও। এমন অবস্থায় আমদানি মূল্য পরিশোধের ক্ষেত্রে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের ওপর অতিরিক্ত চাপ পড়েছে। রিজার্ভ ৪০ বিলিয়ন ডলার থেকে কমে ২০ বিলিয়ন ডলারে নেমে এসেছে। বৈদেশিক মুদ্রার ঘাটতি মোকাবিলায় সরকার নানা উদ্যোগ নিলেও কোনোটাই বেশি ফলপ্রসূ হয়নি। আমদানি নিয়ন্ত্রণ করায় জ্বালানি ও নিত্যপণ্যের সরবরাহ নিশ্চিত করতে বেগ পেতে হচ্ছে। এ অবস্থায় ইসরায়েল-ফিলিস্তিন যুদ্ধ ও মধ্যপ্রাচ্যের সংকট বৈশ্বিক অর্থনীতিকে আরও সংকটের দিকে নিয়ে গেছে। যার প্রভাবমুক্ত নয় বাংলাদেশও। তবে অতি সম্প্রতি রপ্তানি আয় ও রেমিট্যান্স প্রবৃদ্ধি কিছুটা বেড়েছে। এ ধারা অব্যাহত থাকলে রিজার্ভ পরিস্থিতির উন্নতি ঘটবে বলে মনে করছে সরকার। এ প্রসঙ্গে পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, এ অবস্থায় সরকার চেষ্টা করছে গার্মেন্ট খাতের অস্থিরতা কাটিয়ে বিদেশি ক্রেতাদের কাছে পোশাকের দাম বাড়ানোর প্রস্তাব গৃহীত হলে রপ্তানি আয় বাড়বে। তিনি বলেন, দেশের অর্থনীতি সচল রাখতে বড় কাজ উচ্চ মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, ডলার সরবরাহ বাড়ানো এবং রিজার্ভের পতন আটকানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। কিন্তু রপ্তানি আয়, প্রবাসী আয়, বিদেশি বিনিয়োগ, ঋণ ও অনুদান কমছে। এটাকে গিয়ারআপ করার জন্যও পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। তবে অর্থনীতিবিদরা মনে করেন, অর্থনীতির জন্য স্বস্তিদায়ক কোনো খবর আপাতত নেই। উচ্চ মূল্যস্ফীতি ও অব্যাহত ডলার সংকট সামষ্টিক অর্থনীতিকে চাপের মুখে ফেলেছে। এ ছাড়া গার্মেন্ট খাতের অস্থিরতা রপ্তানি খাতে নতুন করে সংকটের সৃষ্টি করেছে। মূল্যস্ফীতির চাপ তো আগে থেকেই চড়া। ফলে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভেও লেগেছে মন্দার ধাক্কা। খেলাপি ঋণ তো বাড়ছেই। রপ্তানি ও রাজস্ব আদায়েও তেমন কোনো সন্তুষ্টির খবর নেই। অন্যদিকে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় ঘনিয়ে এসেছে খুবই কাছাকাছি। এ জন্য রাজনৈতিক অস্থিরতাও বেড়েছে। দেশজুড়ে হরতাল-অবরোধও চলছে। জ্বালাও-পোড়াও পরিস্থিতি অর্থনীতিতে সবচেয়ে বেশি আতঙ্ক তৈরি করছে। বিশ্লেষকরা বলছেন, জাতীয় নির্বাচনের সময় এমনিতেই ব্যবসা-বাণিজ্যের গতি শ্লথ থাকে। দেখা দেয় নানা ধরনের অনিশ্চয়তা। এ সময় বিনিয়োগকারীরা থাকেন পর্যবেক্ষকের ভূমিকায়। বিদেশিরাও বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ধীরগতিতে চলেন। এদিকে বিশ্বব্যাংক কর্তৃক বাংলাদেশের অর্থনীতি বিশ্লেষণ করে সম্প্রতি প্রকাশিত ‘বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট আপডেট’ প্রতিবেদনে মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধির জন্য চারটি কারণ দেখানো হয়েছে। সেগুলো হলো- দেশের বাজারে জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি; দুর্বল মুদ্রানীতি; টাকার অবমূল্যায়ন; সরবরাহ ব্যবস্থায় বিঘ্ন এবং কঠোরভাবে আমদানি নিয়ন্ত্রণ। এসব সমস্যা সমাধানে কার্যকর উদ্যোগ নেওয়ার তাগিদ দিয়েছেন সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ড. হোসেন জিল্লুর রহমান।

এই বিভাগের আরও খবর
খুলনায় দুই শিশুসহ তিনজনকে হত্যা
খুলনায় দুই শিশুসহ তিনজনকে হত্যা
নতুন জিপিএ-৫ ৫৫৫ জন, ফেল থেকে পাস ১৪৭৯
নতুন জিপিএ-৫ ৫৫৫ জন, ফেল থেকে পাস ১৪৭৯
দশম গ্রেড বাস্তবায়ন আন্দোলনে আহত শিক্ষিকার মৃত্যু
দশম গ্রেড বাস্তবায়ন আন্দোলনে আহত শিক্ষিকার মৃত্যু
ঢাবিতে আদি নববর্ষ উৎসব
ঢাবিতে আদি নববর্ষ উৎসব
সরকারি কলেজের প্রভাষকদের নো প্রমোশন নো ওয়ার্ক কর্মসূচি
সরকারি কলেজের প্রভাষকদের নো প্রমোশন নো ওয়ার্ক কর্মসূচি
লকডাউন মধ্যে গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক
লকডাউন মধ্যে গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক
অভ্যুত্থানে নিহত আবুল হোসেনের লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তরের নির্দেশ
অভ্যুত্থানে নিহত আবুল হোসেনের লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তরের নির্দেশ
২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে সীমিত থাকবে যান চলাচল
২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে সীমিত থাকবে যান চলাচল
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
আত্মসমর্পণের পর জামিন অভিনেত্রী মেহজাবীনের
আত্মসমর্পণের পর জামিন অভিনেত্রী মেহজাবীনের
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান
ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড রায়ে বগুড়ায় আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড রায়ে বগুড়ায় আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ৩ ককটেলসহ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
রূপগঞ্জে ৩ ককটেলসহ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আকাশ প্রতিরক্ষা ও যুদ্ধবিমান চুক্তি চূড়ান্ত করতে ফ্রান্সে জেলেনস্কি
আকাশ প্রতিরক্ষা ও যুদ্ধবিমান চুক্তি চূড়ান্ত করতে ফ্রান্সে জেলেনস্কি

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন

৮ মিনিট আগে | পরবাস

গুম-খুনের বিরুদ্ধে আজকের রায় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে : খেলাফত মজলিস
গুম-খুনের বিরুদ্ধে আজকের রায় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে : খেলাফত মজলিস

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

পটুয়াখালী কারাগারে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের মৃত্যু
পটুয়াখালী কারাগারে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের মৃত্যু

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কান্নার শব্দ শুনে বাথরুম থেকে নবজাতক উদ্ধার
কান্নার শব্দ শুনে বাথরুম থেকে নবজাতক উদ্ধার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে নোয়াখালীতে মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে নোয়াখালীতে মিষ্টি বিতরণ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাসির সিন্টেক্স মোটরস বাজারে আনছে টু-হুইলার
নাসির সিন্টেক্স মোটরস বাজারে আনছে টু-হুইলার

২৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

নাশকতা ঠেকাতে ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান
নাশকতা ঠেকাতে ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারও শুরু করতে হবে: নাহিদ ইসলাম
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারও শুরু করতে হবে: নাহিদ ইসলাম

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিককে শততম টেস্ট রাঙাতে দিতে চায় না আয়ারল্যান্ড
মুশফিককে শততম টেস্ট রাঙাতে দিতে চায় না আয়ারল্যান্ড

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে উঠার হার ১৯% বেড়েছে
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে উঠার হার ১৯% বেড়েছে

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে মৃত্তিকা নমুনা সংগ্রহ ও সুষম মাত্রার সার ব্যবহারে কৃষক প্রশিক্ষণ
মুন্সীগঞ্জে মৃত্তিকা নমুনা সংগ্রহ ও সুষম মাত্রার সার ব্যবহারে কৃষক প্রশিক্ষণ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ন্যায়বিচার ও জনগণের অধিকারকে সর্বোচ্চ মর্যাদায় রাখতে হবে: শফিকুর রহমান
ন্যায়বিচার ও জনগণের অধিকারকে সর্বোচ্চ মর্যাদায় রাখতে হবে: শফিকুর রহমান

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে গবেষণা সেমিনার অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে গবেষণা সেমিনার অনুষ্ঠিত

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আখাউড়ায় নারী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
আখাউড়ায় নারী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাসক নয়, সেবক হয়ে উঠার রাজনীতি করুন: শিশির মনির
শাসক নয়, সেবক হয়ে উঠার রাজনীতি করুন: শিশির মনির

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নওগাঁর মান্দায় ধানের শীষে ডা. টিপুর নির্বাচনী পথসভা
নওগাঁর মান্দায় ধানের শীষে ডা. টিপুর নির্বাচনী পথসভা

৪৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হাসিনার রায় ঘোষণা: খুলনায় শেখ বাড়িতে আগুন
হাসিনার রায় ঘোষণা: খুলনায় শেখ বাড়িতে আগুন

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন: 'মওলানা ভাসানী ব্রিগেড' প্যানেল ঘোষণা
জকসু নির্বাচন: 'মওলানা ভাসানী ব্রিগেড' প্যানেল ঘোষণা

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলার মাটিতে শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিশ্চিত করতে হবে: সপু
বাংলার মাটিতে শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিশ্চিত করতে হবে: সপু

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরাসরি টিকেট হারিয়ে প্লে-অফের দিকে তাকিয়ে ইতালি
সরাসরি টিকেট হারিয়ে প্লে-অফের দিকে তাকিয়ে ইতালি

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘ট্রানজিশনকে’ দোষ দিতে চান না পূজারা
‘ট্রানজিশনকে’ দোষ দিতে চান না পূজারা

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাটিরাঙ্গায় সেনা অভিযানে ইয়াবাসহ ব্যবসায়ী আটক
মাটিরাঙ্গায় সেনা অভিযানে ইয়াবাসহ ব্যবসায়ী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে