শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

বিদ্যুতে আলোকিত দুর্গম চরাঞ্চল

সাবমেরিন ক্যাবলের মাধ্যমে পৌঁছে যাচ্ছে বিদ্যুৎ - বদলে যাচ্ছে চরের অর্থনীতি
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
বিদ্যুতে আলোকিত দুর্গম চরাঞ্চল

দেশের বিল এলাকা, দুর্গম পাহাড় এবং বিচ্ছিন্ন চরাঞ্চল- সব জায়গায় পৌঁছে গেছে বিদ্যুতের আলো। গ্রিড সুবিধা না থাকায় এসব এলাকায় কোথাও নদীর তলদেশ দিয়ে আবার কোথাও সাগরের তলদেশ দিয়ে টানা হয়েছে সাবমেরিন ক্যাবল। যেখানে এটি করা যায়নি সেখানে বসানো হয়েছে সৌরবিদ্যুৎ (সোলার হোম সিস্টেম)। আর এভাবেই দেশের প্রতিটি জনপদে পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে বিদ্যুতের সুবিধা। শতভাগ বিদ্যুতায়নে আলোকিত এখন দেশের সব প্রান্ত। বেশ কিছুদিন আগেও যেখানে সূর্য ডুবে যাওয়ার পর কুপি ও হারিকেনের আলোই ছিল একমাত্র ভরসা। সেখানে এখন বৈদ্যুতিক আলোয় আলোকিত হচ্ছে গোটা জনপদ। এসব জায়গায় একসময় কৃষিকাজ করে এবং মাছ ধরেই যেখানে মানুষ জীবিকা নির্বাহ করতেন, এখন বিদ্যুতের সুবিধাভোগী হওয়ায় মানুষজন ছোট আকারে ধানকল থেকে শুরু করে হাস-মুরগির খামার, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পকারখানা, তাঁতশিল্প এবং যন্ত্রচালিত বিদ্যুতের ব্যবহার করে আর্থিকভাবে লাভবান হচ্ছেন।

জানা যায়, দুর্গম চরে আলো পৌঁছে দিতে সরকার দেশের ৫০টি এলাকায় ৫৩ কিমি সাবমেরিন ক্যাবল নির্মাণ করে বিদ্যুৎ সরবরাহ করার উদ্যোগ গ্রহণ করে। অফগ্রিড এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহে ৩১৭ কোটি টাকার বড় প্রকল্পের বেশির ভাগই ব্যয় হয় সাবমেরিন ক্যাবল স্থাপনে।

বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেন, চরাঞ্চলে বিদ্যুতের আলো পৌঁছে যাওয়ায় সেখানকার জীবনব্যবস্থা রীতিমতো বদলে গেছে। বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মীদের সঙ্গে চরাঞ্চলের মানুষরাও বিদ্যুতের আলো পৌঁছে দেওয়ার এই উৎসবে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করছেন।

পাওয়ার সেলের মহাপরিচালক প্রকৌশলী মোহাম্মদ হোসাইন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমরা এরই মধ্যে দেশের সব অফগ্রিড এলাকায় সাবমেরিন ক্যাবলের মাধ্যমে বিদ্যুৎ পৌঁছে দিয়েছি। আর যেসব এলাকায় সাবমেরিন ক্যাবল নেওয়া যায়নি সেখানে সৌরবিদ্যুতের মাধ্যমে বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া হয়েছে।

ভোলা সদর থেকে ১২০ কিমি দূরে চর কুকরিমুকরি। নদীর তলদেশ দিয়ে সাবমেরিন ক্যাবলের সঞ্চালন লাইনের মাধ্যমে জাতীয় গ্রিডের সঙ্গে এই জনপদকে যুক্ত করা হয়। সরেজমিন চর কুকরিমুকরিতে গিয়ে দেখা যায়, বিদ্যুতের আলো পৌঁছে যাওয়ায় এখন রাত পর্যন্ত সরগরম থাকছে এখানকার হাটবাজার। স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, তারা এখন শহরের মতোই সব সুযোগ-সুবিধা ভোগ করতে পারছেন। ঘরে টিভি দেখতে পারছেন। মোবাইলে চার্জ দিতে পারছেন। ভোলা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি সূত্রে জানা যায়, ৩৫৭ কোটি টাকা ব্যয়ে কুকরিমুকরিসহ আশপাশের ১৬টি চরে ১ হাজার ৪২৮ কিমি বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন স্থাপন করা হয়েছে। এসব চরের ৭১টি গ্রামে সাবমেরিন ক্যাবলের মাধ্যমে ৩৬ হাজার গ্রাহক বিদ্যুৎ সুবিধা লাভ করবেন।

পদ্মা নদীর ওপর দিয়ে সঞ্চালন লাইনের মাধ্যমে চরাঞ্চলেও বিদ্যুতের সংযোগ দেওয়া হয়েছে। এতে বিদ্যুতের আলোয় আলোকিত হয়েছেন চরের ৫৭টি গ্রামের মানুষ। শরীয়তপুরের নড়িয়া উপজেলার চরআত্রা, নওপাড়া, জাজিরার কুন্ডেরচর, ভেদরগঞ্জের কাঁচিকাটা, চাঁদপুর সদরের রাজরাজেশ্বর, মতলবের একলাশপুর ও জাহিরাবাদ ইউনিয়ন পদ্মা নদীর চরে অবস্থিত। পদ্মা নদীর তলদেশ দিয়ে দেড় কিমি সাবমেরিন ক্যাবলের মাধ্যমে প্রথমে বিদ্যুৎ নেওয়া হয় নড়িয়ার নওপাড়া ও চরআত্রা ইউনিয়নে। নওপাড়ায় ১০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন একটি বিদ্যুৎ উপকেন্দ্র নির্মাণ করা হয়। ওই উপকেন্দ্র থেকে ৫৭টি গ্রামে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হচ্ছে। গ্রামগুলোতে বিদ্যুৎ পৌঁছে দিতে চরাঞ্চলে ২৭৮ কিমি সঞ্চালন লাইন স্থাপন করা হয়েছে। আর নড়িয়ার নওপাড়া ও মুন্সীগঞ্জের দীঘিরপাড় এলাকার পদ্মা নদীর ওপরে আটটি খুঁটির মাধ্যমে দেড় কিমি সঞ্চালন লাইন দিয়ে চরাঞ্চলে বিদ্যুৎ আনা হয়েছে। বর্তমানে চরের সাড়ে ১২ হাজার গ্রাহকের ১ দশমিক ৫২ মেগাওয়াট বিদ্যুতের চাহিদা আছে।

কুড়িগ্রামের ৫৭টি দুর্গম চরে সাবমেরিন ক্যাবলের মাধ্যমে বিদ্যুৎ পৌঁছে গেছে। সেখানে নদনদীর তলদেশ দিয়ে ২১টি পয়েন্টে সাবমেরিন ক্যাবলের মাধ্যমে ৫০টি চরে ৪৫০ কিমি বিদ্যুতের লাইন স্থাপন করা হয়েছে। বিদ্যুৎ আসায় এসব চরাঞ্চলে এখন টেলিভিশনসহ বিভিন্ন ইলেকট্রনিক সামগ্রী ব্যবহারে এসব চরের মানুষের জীবন আরও সহজ হয়ে উঠেছে। ডিজেলচালিত শ্যালো মেশিনের পরিবর্তে এখন বৈদ্যুতিক সেচ দিয়ে চাষাবাদ করছেন এসব চরের মানুষ। আর যেসব এলাকায় বৈদ্যুতিক লাইন স্থাপন করা সম্ভব হয়নি সেখানে সৌর প্যানেলের মাধ্যমে বিদ্যুৎ সংযোগের ব্যবস্থা করা হয়েছে।

পটুয়াখালী সদর উপজেলা থেকে ৪০ কিমি দূরে অবস্থিত বিচ্ছিন্ন উপজেলা রাঙ্গাবালীতেও সাবমেরিন ক্যাবলের মাধ্যমে ভোলা থেকে নদীর তলদেশ দিয়ে বিদ্যুৎ পৌঁছেছে। জাতীয় গ্রিডে যুক্ত করতে রাঙ্গাবালীর ছোট বাইশদিয়া ইউনিয়নের গহিনখালীতে ১০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উপকেন্দ্র নির্মাণ করা হয়েছে। গলাচিপা নদী ও বুড়াগৌরাঙ্গ নদের দুটি শাখার ৫ দশমিক ৩৮ কিমি তলদেশ দিয়ে ১১ কেভি সাবমেরিন ক্যাবলের মাধ্যমে এই উপজেলায় বিদ্যুৎ পৌঁছানো হয়।

পর্যটকপ্রিয় হাতিয়া দ্বীপ, নিঝুমদ্বীপ ও কুতুবদিয়া দ্বীপেও শতভাগ বিদ্যুতায়নের উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড। এরই মধ্যে বিদ্যুতের আওতায় এসেছে নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলার নিঝুমদ্বীপ। চলতি বছরের মে মাসে সাবমেরিন ক্যাবলের মাধ্যমে দুর্গম এই দ্বীপে বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু হয়। হাতিয়ায় স্থাপিত একটি বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে এ দ্বীপে বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু হয়। মূল ভূখন্ড থেকে বিচ্ছিন্ন এ দ্বীপে বিদ্যুৎ সরবরাহের জন্য হাতিয়া থেকে সাগরের তলদেশ দিয়ে প্রায় দেড় কিমি ১১ কেভি সাবমেরিন ক্যাবল স্থাপন করা হয়েছে। এর মাধ্যমে দ্বীপে বসবাসরত অন্তত ৫ হাজার পরিবার বিদ্যুৎ সুবিধা পাচ্ছে। একইভাবে সাবমেরিন ক্যাবলের মাধ্যমে কক্সবাজারের দ্বীপ উপজেলা কুতুবদিয়া বিদ্যুতের জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হয়েছে। চলতি বছরের এপ্রিল থেকে দ্বীপটির দেড় হাজার মানুষ পরীক্ষামূলকভাবে বিদ্যুৎ সংযোগ পেতে শুরু করেছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসপাতালে আসামির মৃত্যু
হাসপাতালে আসামির মৃত্যু
পিটুনিতে তরুণ নিহত পরিকল্পিত হত্যা বলছে পরিবার
পিটুনিতে তরুণ নিহত পরিকল্পিত হত্যা বলছে পরিবার
নির্বাচিত সরকার ছাড়া গণতন্ত্র ফেরানো যাবে না
নির্বাচিত সরকার ছাড়া গণতন্ত্র ফেরানো যাবে না
ভূমধ্যসাগর দিয়ে প্রবেশ বেড়েছে বাংলাদেশিদের
ভূমধ্যসাগর দিয়ে প্রবেশ বেড়েছে বাংলাদেশিদের
১৬ বছরে বাংলাদেশ প্রতিদিন
১৬ বছরে বাংলাদেশ প্রতিদিন
বম্বিং করে রেলস্টেশন উড়িয়ে দেয় ওরা
বম্বিং করে রেলস্টেশন উড়িয়ে দেয় ওরা
রাজশাহীতে দুই ট্রেনের সংঘর্ষ
রাজশাহীতে দুই ট্রেনের সংঘর্ষ
পানি নিয়ে নতুন সংকট
পানি নিয়ে নতুন সংকট
রূপের ফাঁদে সর্বনাশ
রূপের ফাঁদে সর্বনাশ
হোলির রঙে রঙিন পুরান ঢাকা
হোলির রঙে রঙিন পুরান ঢাকা
পাকিস্তানকে পাল্টা জবাব ভারতের
পাকিস্তানকে পাল্টা জবাব ভারতের
সরকারবিরোধী বক্তব্য বাংলাদেশি কূটনীতিকের
সরকারবিরোধী বক্তব্য বাংলাদেশি কূটনীতিকের
সর্বশেষ খবর
সন্তোষ প্রকাশ করে দ্রুত রায় কার্যকরের দাবি জানালেন আবরারের মা
সন্তোষ প্রকাশ করে দ্রুত রায় কার্যকরের দাবি জানালেন আবরারের মা

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে ডোবা থেকে লাশ উদ্ধার
রাজশাহীতে ডোবা থেকে লাশ উদ্ধার

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শহীদ ও আহত ৮৫০ পরিবারের পাশে দাঁড়াবে জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন
শহীদ ও আহত ৮৫০ পরিবারের পাশে দাঁড়াবে জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

৭ কলেজের বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম হচ্ছে ‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি’
৭ কলেজের বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম হচ্ছে ‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি’

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মির্জাপুরে শিশু ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
মির্জাপুরে শিশু ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবরার হত্যার রায় ছাত্র রাজনীতির জন্য কড়া বার্তা : অ্যাটর্নি জেনারেল
আবরার হত্যার রায় ছাত্র রাজনীতির জন্য কড়া বার্তা : অ্যাটর্নি জেনারেল

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

৭ দফা দাবিতে মুন্সিগঞ্জে এআই টেকনিশিয়ানদের মানববন্ধন
৭ দফা দাবিতে মুন্সিগঞ্জে এআই টেকনিশিয়ানদের মানববন্ধন

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে স্বামী হত্যায় স্ত্রীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
মুন্সিগঞ্জে স্বামী হত্যায় স্ত্রীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষকের বিচারের দাবিতে ফরিদপুরে ছাত্রজনতার বিক্ষোভ
ধর্ষকের বিচারের দাবিতে ফরিদপুরে ছাত্রজনতার বিক্ষোভ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে শিশু ধর্ষণকারীদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
মেহেরপুরে শিশু ধর্ষণকারীদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতার প্রতিবাদে খাগড়াছড়িতে মানববন্ধন
নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতার প্রতিবাদে খাগড়াছড়িতে মানববন্ধন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডাব পাড়া নিয়ে একই পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে জখম
ডাব পাড়া নিয়ে একই পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে জখম

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাধন চন্দ্র মজুমদারের জামিন নামঞ্জুর
সাধন চন্দ্র মজুমদারের জামিন নামঞ্জুর

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ভর্তি আবেদন শুরু ১৬ মার্চ
ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ভর্তি আবেদন শুরু ১৬ মার্চ

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ প্রতিদিন ১৬ বছরে পদার্পণে মাগুরায় মাদরাসায় ইফতার
বাংলাদেশ প্রতিদিন ১৬ বছরে পদার্পণে মাগুরায় মাদরাসায় ইফতার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনে মার্কিন হামলার তীব্র প্রতিক্রিয়া জানাল ইরান ও হামাস
ইয়েমেনে মার্কিন হামলার তীব্র প্রতিক্রিয়া জানাল ইরান ও হামাস

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হারানো ব্যাগ ফিরিয়ে দিয়ে শিশুকে চুরি, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
হারানো ব্যাগ ফিরিয়ে দিয়ে শিশুকে চুরি, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় শিশু হত্যার প্রধান আসামির ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
মাগুরায় শিশু হত্যার প্রধান আসামির ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্তর্জাতিক মানের ভোট চায় ইউরোপীয় ইউনিয়ন : সিইসি
আন্তর্জাতিক মানের ভোট চায় ইউরোপীয় ইউনিয়ন : সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আকাঙ্ক্ষা আর বাস্তবতার মধ্যে অনেক ফারাক: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
আকাঙ্ক্ষা আর বাস্তবতার মধ্যে অনেক ফারাক: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিডনিতে নৃত্যাঞ্জলি ডান্স একাডেমির হোলি উৎসব
সিডনিতে নৃত্যাঞ্জলি ডান্স একাডেমির হোলি উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিকিমে ঢুকতে পর্যটকদের দিতে হবে ‘প্রবেশ ফি’
সিকিমে ঢুকতে পর্যটকদের দিতে হবে ‘প্রবেশ ফি’

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

মাইকে ঘোষণা দিয়ে ব্যবসা ছাড়লেন মাদক কারবারি
মাইকে ঘোষণা দিয়ে ব্যবসা ছাড়লেন মাদক কারবারি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী আইপিএলের চ্যাম্পিয়ন মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স
নারী আইপিএলের চ্যাম্পিয়ন মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্তুগালে প্রবাসী নারী উদ্যোক্তাদের ঈদ মেলা অনুষ্ঠিত
পর্তুগালে প্রবাসী নারী উদ্যোক্তাদের ঈদ মেলা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

৩০ মিনিটেই শেষ ট্রেনের ২৬ হাজার অগ্রিম টিকিট
৩০ মিনিটেই শেষ ট্রেনের ২৬ হাজার অগ্রিম টিকিট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ থেকে প্রতি লঞ্চে থাকবেন ৪ আনসার সদস্য
আজ থেকে প্রতি লঞ্চে থাকবেন ৪ আনসার সদস্য

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে ফ্লাইওভারে মিলল তরুণীর লাশ
মধ্যরাতে ফ্লাইওভারে মিলল তরুণীর লাশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভয়েস অব আমেরিকার ১৩ শতাধিক কর্মীকে পাঠানো হলো ছুটিতে
ভয়েস অব আমেরিকার ১৩ শতাধিক কর্মীকে পাঠানো হলো ছুটিতে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবচরে ডাকাত সন্দেহে চারজনকে গণপিটুনি, ছুরি-চাকু উদ্ধার
শিবচরে ডাকাত সন্দেহে চারজনকে গণপিটুনি, ছুরি-চাকু উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মাগুরার সেই শিশুর পরিবারকে সহায়তার দায়িত্ব নিল দুই মন্ত্রণালয়
মাগুরার সেই শিশুর পরিবারকে সহায়তার দায়িত্ব নিল দুই মন্ত্রণালয়

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনে যা বললেন আবরার ফাহাদের বাবা ও ভাই
রায় শুনে যা বললেন আবরার ফাহাদের বাবা ও ভাই

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের চাঁদ দেখা যাবে কবে, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
ঈদের চাঁদ দেখা যাবে কবে, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবরার হত্যায় ২০ আসামির মৃত্যুদণ্ড বহাল
আবরার হত্যায় ২০ আসামির মৃত্যুদণ্ড বহাল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যা বললেন নাহিদ
জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যা বললেন নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুথিদের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ব্যাপক হামলা শুরু, নিহত ২৩
হুথিদের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ব্যাপক হামলা শুরু, নিহত ২৩

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা ছাড়লেন জাতিসংঘ মহাসচিব
ঢাকা ছাড়লেন জাতিসংঘ মহাসচিব

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলনে কাঁপছে সার্বিয়া, রাস্তায় নেমেছে হাজার হাজার মানুষ
আন্দোলনে কাঁপছে সার্বিয়া, রাস্তায় নেমেছে হাজার হাজার মানুষ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে শিশু ধর্ষণ চেষ্টার মামলায় অভিযুক্তকে পিটিয়ে হত্যা
বরিশালে শিশু ধর্ষণ চেষ্টার মামলায় অভিযুক্তকে পিটিয়ে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর মহাপরিচালকসহ সহযোগীদের অপসারণের দাবি
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর মহাপরিচালকসহ সহযোগীদের অপসারণের দাবি

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাঁচার জন্য শেখ পরিবার ধর্ম ত্যাগ করেছে: মফিকুল
বাঁচার জন্য শেখ পরিবার ধর্ম ত্যাগ করেছে: মফিকুল

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস
সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আছিয়ার পরিবারের দায়িত্ব নিল জামায়াতে ইসলামী
আছিয়ার পরিবারের দায়িত্ব নিল জামায়াতে ইসলামী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধবিরতি নিয়ে খেলবেন না, পুতিনকে স্টারমার
যুদ্ধবিরতি নিয়ে খেলবেন না, পুতিনকে স্টারমার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচারে জাতিসংঘ মহাসচিবের উদ্বেগ : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচারে জাতিসংঘ মহাসচিবের উদ্বেগ : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের ৭৪ উপজেলাকে দুর্গম ঘোষণা ইসির
দেশের ৭৪ উপজেলাকে দুর্গম ঘোষণা ইসির

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেলুচিস্তানে রক্তক্ষয়ী হামলা, পাকিস্তানের অভিযোগের তীর যার দিকে
বেলুচিস্তানে রক্তক্ষয়ী হামলা, পাকিস্তানের অভিযোগের তীর যার দিকে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাঁত দিয়ে আস্ত ট্রেন টেনে নিয়ে গেলেন তিনি
দাঁত দিয়ে আস্ত ট্রেন টেনে নিয়ে গেলেন তিনি

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্র কি জাতিসংঘ থেকে সরে যাচ্ছে? ৩৬টি প্রশ্নে ইঙ্গিত!
যুক্তরাষ্ট্র কি জাতিসংঘ থেকে সরে যাচ্ছে? ৩৬টি প্রশ্নে ইঙ্গিত!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক প্রকাশ্যে আসতেই যে সিদ্ধান্ত নিলেন গৌরি
আমিরের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক প্রকাশ্যে আসতেই যে সিদ্ধান্ত নিলেন গৌরি

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বকশিশ না পেয়ে অক্সিজেন বন্ধ করার অভিযোগ আয়ার বিরুদ্ধে, নবজাতকের মৃত্যু
বকশিশ না পেয়ে অক্সিজেন বন্ধ করার অভিযোগ আয়ার বিরুদ্ধে, নবজাতকের মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমধ্যসাগর দিয়ে প্রবেশ বেড়েছে বাংলাদেশিদের
ভূমধ্যসাগর দিয়ে প্রবেশ বেড়েছে বাংলাদেশিদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে মহড়ার সময় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
চীনে মহড়ার সময় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কারের কথা আমরাই সবার আগে বলেছি : মির্জা ফখরুল
সংস্কারের কথা আমরাই সবার আগে বলেছি : মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে জুলাই গণঅভ্যুত্থান সফল হয়েছে : আসিফ মাহমুদ
জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে জুলাই গণঅভ্যুত্থান সফল হয়েছে : আসিফ মাহমুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষেধাজ্ঞা দিয়ে ইরানের তেল রপ্তানি বন্ধ করা যাবে না : মুখপাত্র
নিষেধাজ্ঞা দিয়ে ইরানের তেল রপ্তানি বন্ধ করা যাবে না : মুখপাত্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবরার হত্যা মামলা: ডেথ রেফারেন্স-আপিলের রায় হতে পারে আজ
আবরার হত্যা মামলা: ডেথ রেফারেন্স-আপিলের রায় হতে পারে আজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ হাজার কোটি টাকার লিগ আনছে সৌদি আরব
৬ হাজার কোটি টাকার লিগ আনছে সৌদি আরব

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় পড়তে যাচ্ছে ৪৩ দেশ
ট্রাম্পের ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় পড়তে যাচ্ছে ৪৩ দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে টর্নেডোর তাণ্ডবে কমপক্ষে ২০ জন নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে টর্নেডোর তাণ্ডবে কমপক্ষে ২০ জন নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপিতে হচ্ছেন তিন মহাসচিব
বিএনপিতে হচ্ছেন তিন মহাসচিব

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূস সরকার নির্বাচিত
ইউনূস সরকার নির্বাচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

রূপের ফাঁদে সর্বনাশ
রূপের ফাঁদে সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী ফ্যাসিজমের কবলে আমি
আওয়ামী ফ্যাসিজমের কবলে আমি

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর বিশেষ আয়োজন-২

পানি নিয়ে নতুন সংকট
পানি নিয়ে নতুন সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি কর্মীরা চাঁদাবাজিতে লিপ্ত হতে পারে না
বিএনপি কর্মীরা চাঁদাবাজিতে লিপ্ত হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সবাই নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায়
সবাই নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায়

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর বিশেষ আয়োজন-২

সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে
সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবাদমাধ্যম টিকিয়ে রাখতে হবে গণতন্ত্রের স্বার্থে
সংবাদমাধ্যম টিকিয়ে রাখতে হবে গণতন্ত্রের স্বার্থে

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর বিশেষ আয়োজন-২

শুভেচ্ছায় সিক্ত বাংলাদেশ প্রতিদিন
শুভেচ্ছায় সিক্ত বাংলাদেশ প্রতিদিন

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই অভ্যুত্থানের অনুদ্‌ঘাটিত চিত্র
জুলাই অভ্যুত্থানের অনুদ্‌ঘাটিত চিত্র

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর বিশেষ আয়োজন-২

প্রধান আসামির ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি
প্রধান আসামির ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাম সংগঠন ও ইনকিলাব মঞ্চের কর্মসূচি উত্তেজনা
বাম সংগঠন ও ইনকিলাব মঞ্চের কর্মসূচি উত্তেজনা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠকে নেতারা
জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠকে নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

বকশিশ না পেয়ে অক্সিজেন বন্ধ, নবজাতকের মৃত্যু
বকশিশ না পেয়ে অক্সিজেন বন্ধ, নবজাতকের মৃত্যু

নগর জীবন

দাঙ্গা না হলে তাজা বুলেট নয়
দাঙ্গা না হলে তাজা বুলেট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষার সংস্কৃতি কেন গুরুত্বপূর্ণ
শিক্ষার সংস্কৃতি কেন গুরুত্বপূর্ণ

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর বিশেষ আয়োজন-২

সাহিত্য ও সাংবাদিকতার আন্তসম্পর্ক
সাহিত্য ও সাংবাদিকতার আন্তসম্পর্ক

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর বিশেষ আয়োজন-২

আইনের ফাঁকফোকর
আইনের ফাঁকফোকর

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর বিশেষ আয়োজন-২

শেখ হাসিনাকে দেশে এনে বিচার দাবি ব্যবসায়ী দলের
শেখ হাসিনাকে দেশে এনে বিচার দাবি ব্যবসায়ী দলের

খবর

হেল্প অ্যাপে দাখিল ঘটনা প্রাথমিক তথ্য
হেল্প অ্যাপে দাখিল ঘটনা প্রাথমিক তথ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদে বাজারে জাল টাকা
ঈদে বাজারে জাল টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত মাসেও কোনো সংস্কার হয়নি অতএব নির্বাচন দিন
সাত মাসেও কোনো সংস্কার হয়নি অতএব নির্বাচন দিন

নগর জীবন

ধর্ষণ প্রতিরোধে ইসলামের বিধান
ধর্ষণ প্রতিরোধে ইসলামের বিধান

সম্পাদকীয়

মোশাররফ-তানিয়ার টোনাটুনির সংসার
মোশাররফ-তানিয়ার টোনাটুনির সংসার

শোবিজ

রাজশাহীতে দুই ট্রেনের সংঘর্ষ
রাজশাহীতে দুই ট্রেনের সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিঝরা মার্চের অন্তরালের কিছু কথা
অগ্নিঝরা মার্চের অন্তরালের কিছু কথা

সম্পাদকীয়

পিটুনিতে তরুণ নিহত পরিকল্পিত হত্যা বলছে পরিবার
পিটুনিতে তরুণ নিহত পরিকল্পিত হত্যা বলছে পরিবার

পেছনের পৃষ্ঠা

লন্ডনে বিক্ষোভ
লন্ডনে বিক্ষোভ

পূর্ব-পশ্চিম

১৬ বছরে বাংলাদেশ প্রতিদিন
১৬ বছরে বাংলাদেশ প্রতিদিন

পেছনের পৃষ্ঠা