শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

চিকিৎসা ও শিক্ষার চাপ ঢাকার ওপর

♦ ১১৩ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ৫৫টি, বিশেষায়িত ও মানসম্মত ♦ সব হাসপাতাল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ঢাকায়, জনঘনত্বের চাপে রাজধানী
হাসান ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
চিকিৎসা ও শিক্ষার চাপ ঢাকার ওপর

নামকরা সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজ, ইংরেজি ও বাংলা মাধ্যম স্কুল এবং সরকারি-বেসরকারি বিশেষায়িত সব হাসপাতাল ঢাকায়। দেশের অন্যান্য বিভাগ ও জেলায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং হাসপাতাল থাকলেও মানসম্মত না হওয়ায় পড়তে এবং চিকিৎসা নিতে সবাই আসছে রাজধানীতে। অন্যান্য বিভাগীয় শহরের তুলনায় ঢাকাই হয়ে উঠেছে মানুষের প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা প্রাপ্তির কেন্দ্রস্থল। ফলে প্রতিনিয়ত সারা দেশের মানুষ ঢাকামুখী হচ্ছে। এতেই চাপ পড়ছে ঢাকার ওপর।

পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্যমতে, ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের মোট জনসংখ্যা ১ কোটি ২ লাখ ৯৫ হাজার ৭৮৬। এর মধ্যে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) জনসংখ্যা ৫৯ লাখ ৯০ হাজার ৭২৩। আর ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) জনসংখ্যা ৪৩ লাখ ৫ হাজার ৬৩। তবে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের তথ্যমতে, প্রকৃত জনসংখ্যা প্রায় ১ কোটি ৭৫ লাখ। এর মধ্যে ঢাকা দক্ষিণে ১ কোটি ২০ লাখ। আর ঢাকা উত্তর সিটিতে লোকসংখ্যা ৫৫ লাখ। আর জনঘনত্বের হিসাবে ৬৩ শতাংশ এলাকায় প্রতি একরে ৩০০-এর বেশি মানুষ বসবাস করে। বিশাল এ জনসংখ্যার চাপে বেসামাল হয়ে পড়ছে এই রাজধানী। পাশাপাশি সরকারি স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, হাসপাতাল সবকিছুই গড়ে উঠছে মহানগরকে কেন্দ্র করে। এসব কারণেই মানুষ ঢাকায় ছুটে আসছে।

শিক্ষার জন্য ঢাকামুখী মানুষ : সরকারের তথ্য বলছে, পরীক্ষার ফলাফলে গত শতকের নব্বইয়ের দশকেও দেশের সবচেয়ে ভালো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ছিল জেলা স্কুলগুলো। বর্তমানে সেগুলোর নাজুক অবস্থা। দেশের নামকরা বেশির ভাগ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এখন ঢাকায়। সংখ্যায়ও বেশি। মফস্বলের স্কুল বা কলেজ যেখানে শিক্ষার্থী সংকটে ভুগছে, ঢাকায় তখন ভর্তি নিয়ে চলছে অভিভাবকদের যুদ্ধ। বাংলাদেশ শিক্ষা তথ্য ও পরিসংখ্যান ব্যুরোর (ব্যানবেইস)-সহ বিভিন্ন পরিসংখ্যান বলছে, শুধু উচ্চশিক্ষাকে কেন্দ্র করে এই শহরে বসবাস করছে ২০ লক্ষাধিক মানুষ। এ ছাড়া সন্তানকে ইংলিশ মিডিয়াম বা নামকরা বড় স্কুলে পড়াতেও অনেক পরিবার হয়েছে ঢাকার স্থায়ী বাসিন্দা। দেশের ১৪২টি নিবন্ধিত ইংরেজি মাধ্যম স্কুলের ৭৬টিরই অবস্থান ঢাকায়। ফলাফলের ভিত্তিতে দেশের শীর্ষ ১০ ইংরেজি মাধ্যম স্কুলও এই শহরে। ৪৬টি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০টি ও ১১৩টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫৫টিই ঢাকায়। এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পড়তে ও সন্তানকে পড়াতে ঢাকার বাসিন্দা হচ্ছেন লাখ লাখ মানুষ। একই সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত বিভিন্ন নামকরা কলেজ, মেডিকেল কলেজ, আইন কলেজ, কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, নার্সিং ইনস্টিটিউট ও প্রযুক্তি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে শিক্ষা নিতে ঢাকার বাইরে থেকে ছুটে আসছে শিক্ষার্থীরা। অসংখ্য কোচিং সেন্টারে চাকরি ও বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি কোচিং করতেও ঢাকায় পাড়ি জমাচ্ছে লাখো তরুণ। এসব প্রতিষ্ঠানে কর্মরত শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারীও এখন ঢাকার স্থায়ী বাসিন্দা।

উন্নত চিকিৎসায় ভরসা ঢাকা : হৃদরোগ, ডায়াবেটিস, অর্থোপেডিক, শিশুরোগ, ক্যান্সার, বক্ষব্যাধিসহ সব জটিল রোগের বিশেষায়িত হাসপাতাল গড়ে উঠেছে ঢাকায়। এসব হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য সারা দেশ থেকে রোগীদের নিয়ে ঢাকায় ছুটে আসছেন স্বজনরা। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে বহির্বিভাগে প্রতিদিন গড়ে সাড়ে ৪ হাজারের বেশি রোগী দেখা হয়, যার বড় অংশ আসছে ঢাকার বাইরে থেকে। অন্য জেলা ও বিভাগীয় হাসপাতাল থেকেও রোগী পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়। স্বাস্থ্য বিভাগের তথ্য বলছে, দেশের ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের মধ্যে ৪টি ও ৭২টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের মধ্যে ৩১টিই ঢাকা শহরে। এ ছাড়া ১৮টি সরকারি বিশেষায়িত হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউটের মধ্যে ১৪টিই ঢাকায়। রোগীর পাশাপাশি সারা দেশ থেকে শিক্ষার্থীরা পড়তে আসছে এসব মেডিকেল কলেজে। একই সঙ্গে পাঁচতারকা মানের সবগুলো বেসরকারি হাসপাতাল গড়ে উঠেছে ঢাকায়। চিকিৎসাসেবা ও হাসপাতালকেন্দ্রিক কর্মসংস্থানের জন্য লাখ লাখ মানুষ ঢুকছে ঢাকায়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাংলাদেশের সবকিছুই রাজধানীকেন্দ্রিক। বিশেষ করে শিক্ষা ও চিকিৎসাব্যবস্থা। শিক্ষাব্যবস্থায় প্রাথমিক পর্যায়ে কিছু শিক্ষার্থী জেলা পর্যায়ে পড়াশোনা করলেও মাধ্যমিকের পর কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার জন্য প্রায় সবাই ঢাকা যেতে চায়। কারণ মানসম্মত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর সবই ঢাকায়। এ ছাড়া প্রাথমিক পর্যায়ের ক্ষেত্রে যেসব পরিবার উচ্চ ও উচ্চ মধ্যবিত্ত তাদের ইংলিশ মিডিয়াম ও মানসম্মত বাংলা মাধ্যম শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোয় ছেলেমেয়েদের ভর্তি করান। অন্যদিকে উপজেলা, জেলা ও বিভাগকেন্দ্রিক মানসম্মত চিকিৎসাব্যবস্থা এবং বিশেষায়িত হাসপাতাল গড়ে না ওঠায় সবাই সেবা নিতে আসছেন ঢাকায়। আর নীতিনির্ধারকরা এলাকায় তাদের ছেলেমেয়েদের চিকিৎসা করান না। একই সঙ্গে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তিও করান না। মানসম্মত চিকিৎসা ও শিক্ষার পরিবেশ না পাওয়ায় সবাই ঢাকায় আসছে। এতেই চাপ পড়ছে ঢাকার ওপর। জানতে চাইলে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নগর অঞ্চল ও পরিকল্পনা বিভাগের অধ্যাপক ড. আদিল মোহাম্মদ খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমাদের রাষ্ট্রব্যবস্থা এমনভাবে গড়ে উঠেছে সবই ঢাকাকেন্দ্রিক। মূলত ঢাকায় মানুষ আসছে তিন কারণে। শিক্ষা, চিকিৎসা ও আয়ের জন্য। এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে শিক্ষা। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মধ্যে সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজ এবং ভালো মানের ইংরেজি ও বাংলা মাধ্যম গড়ে উঠেছে। ব্যয়বহুল হলেও মানসম্মত হওয়ায় ছেলেমেয়েরা ভর্তি হচ্ছে এসব প্রতিষ্ঠানে। যদিও আগে জেলার স্কুলগুলোর মান অনেক ভালো ছিল। একই অবস্থা চিকিৎসা ক্ষেত্রেও। মানসম্মত না হওয়ায় সবাই চিকিৎসাসেবা নিতে ঢাকায় আসছে। আর নীতিনির্ধারকরাও এলাকায় ভালো মানের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও হাসপাতাল গড়ে তুলতে তেমন আগ্রহী নন। এসব কারণে মানুষ ঢাকামুখী হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, ঢাকার ওপর চাপ কমাতে হলে বিকেন্দ্রীকরণ করতে হবে। আর এই উদ্যোগ সরকারকে নিতে হবে। এর মধ্যে বিভাগ ও জেলাকেন্দ্রিক বিশেষায়িত স্পেশালাইজড হাসপাতাল নির্মাণ করতে হবে। একই সঙ্গে উপযুক্ত মানের চিকিৎসকও হাসপাতালগুলোতে পাঠাতে হবে। যাতে ওই বিভাগ বা জেলার মানুষ ঢাকায় সেবা নিতে না আসেন। আর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রেও তা করতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
টানা পাঁচ দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা পাঁচ দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস
ভুক্তভোগীর অসম্মতিতে হয়নি ডাক্তারি পরীক্ষা
ভুক্তভোগীর অসম্মতিতে হয়নি ডাক্তারি পরীক্ষা
জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্রের দাবিতে কর্মসূচি
জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্রের দাবিতে কর্মসূচি
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
শাহজালাল বিমানবন্দরে বাড়তি নিরাপত্তা
শাহজালাল বিমানবন্দরে বাড়তি নিরাপত্তা
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
বরগুনায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২০
বরগুনায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২০
শেখরের স্ত্রীর প্লট জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
শেখরের স্ত্রীর প্লট জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
চিন্ময়সহ ৩৮ জনকে আসামি করে চার্জশিট
চিন্ময়সহ ৩৮ জনকে আসামি করে চার্জশিট
নরসিংদীতে ডিশ ব্যবসায়ীকে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা
নরসিংদীতে ডিশ ব্যবসায়ীকে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা
এক শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার নিখোঁজ ২
এক শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার নিখোঁজ ২
সর্বশেষ খবর
বিশ্বের সবচেয়ে দামি গোলরক্ষক কেপা এবার আর্সেনালে
বিশ্বের সবচেয়ে দামি গোলরক্ষক কেপা এবার আর্সেনালে

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় ৬ লাশ পোড়ানো : ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল
আশুলিয়ায় ৬ লাশ পোড়ানো : ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল যুবকের
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল যুবকের

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

আবারও রিমান্ডে সাবেক এমপি জাফর আলম
আবারও রিমান্ডে সাবেক এমপি জাফর আলম

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ
রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত
মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত

৪১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড
গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি
হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি

৫৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!
টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?
‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার
ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য
আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান
দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন