শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

অবৈধ স্থাপনা গিলে খাচ্ছে কর্ণফুলী নদী

রেজা মুজাম্মেল, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
অবৈধ স্থাপনা গিলে খাচ্ছে কর্ণফুলী নদী

ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার বাসিন্দা মো. মহসিন। পেশায় ভ্যানচালক। ১৫ বছর ধরে বসবাস করছেন কর্ণফুলী নদীর তীর দখল করে গড়ে ওঠা বস্তিতে। এক রুমের একটি ঘর মাসে আড়াই হাজার টাকায় ভাড়া থাকেন। নদীর রাজাখালী খালের মুখ অংশে আছে শতাধিক ঘর।

মো. মহসিন বলেন, এক রুমের একটি ঘর মাসে ২ হাজার ৫০০ টাকা ভাড়া দিয়ে থাকি। প্রতি মাসে এখানকার জমিদার ভাড়া নিতে আসেন। বস্তির ঘর আকারে ছোট হলে ২ হাজার, একটু বড় হলে আড়াই হাজার টাকা।

কেবল রাজাখালী খালের মুখ অংশ নয়, কর্ণফুলী নদীর শাহ আমানত ব্রিজের পশ্চিম পাশ থেকে শুরু করে চাক্তাই খাল ও বিবি মরিয়ম খালের মুখ পর্যন্ত আছে প্রায় ৫০০ বস্তি ঘর। এসব বস্তি থেকে মাসে গড়ে ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত ভাড়া আদায় করা হয়। তা ছাড়া ব্রিজের পাশেই গড়ে উঠেছে বাস-ট্রাক স্টেশন। নদী দখল করেই গড়ে উঠেছে মাছের ১০৪টি আড়ত ও দ্বিতল মসজিদ। নিয়মিত অবৈধভাবে গড়ে উঠছে বিভিন্ন বাণিজ্যিক স্থাপনা। অবৈধ বাণিজ্যিক স্থাপনাগুলো ক্রমশ গিলে খাচ্ছে কর্ণফুলী নদীকে। ফলে প্রতিনিয়তই দখল করা হচ্ছে কর্ণফুলী নদী। কমছে নদীর আয়তন। হচ্ছে ভরাট। হারাচ্ছে নদীর নাব্য । হুমকিতে পড়ছে নদীর মৎস্য সম্পদ। চট্টগ্রাম খাল-নদী রক্ষা আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক আলীউর রহমান বলেন, কর্ণফুলী নদী বন্দরের প্রাণ। অথচ প্রশাসনের নির্লিপ্ততা ও উদাসীনতায় নদীর দখলদাররা আরও বেশি সক্রিয়। ২০১৯ সালের চিহ্নিত ২ হাজার ১৮৭টি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ না করায় দখল আরও বাড়ছে। সম্প্রতি আগের দখলদাররাই নতুন করে আনোয়ারা বদলপুরা এলাকায় কর্ণফুলী নদী দখল করে বাণিজ্যিক স্থাপনা নির্মাণ করেছে। ফলে আমাদের আবারও উচ্চ আদালতে যেতে হয়েছে। যদি চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন, চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ এবং চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন এক টেবিলে বসে সম্মিলিতভাবে কর্ণফুলীর সব অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে, তাহলে দখলদাররা আর নতুন করে কর্ণফুলী দখলের সাহস করবে না। এমন অবস্থা চলতে থাকলে অচিরেই কর্ণফুলীর স্বাভাবিক গতিপ্রবাহ বিঘ্নিত হবে এবং এই চলমান নদীটি তার স্বকীয়তা হারাবে। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের চেয়ারম্যান ও নদী গবেষক অধ্যাপক ড. মনজুরুল কিবরিয়া বলেন, দেশের অর্থনীতির স্বার্থে কর্ণফুলী নদীকে বাঁচানোর কোনো বিকল্প নেই। তাই কর্ণফুলীকে নিয়ে স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি মহাপরিকল্পনা প্রণয়ন করতে হবে। স্বল্পমেয়াদি কাজের মধ্যে থাকবে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ, দখল-দূষণ বন্ধ এবং নগরের গৃহস্থালি ও বাণিজ্যিক বর্জ্য পড়া বন্ধ করা। তবে জরুরি ভিত্তিতে সমন্বিত নদী ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে কর্ণফুলীকে রক্ষা করতে হবে। অন্যথায় হুমকিতে পড়বে বন্দর। চট্টগ্রামের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মো. আবদুল মালেক বলেন, কর্ণফুলী নদী থেকে অবৈধ স্থাপনাগুলো উচ্ছেদ করা হয়েছে। গত সপ্তাহেও উচ্ছেদ অভিযান পরিচালিত হয়। এর আগে আদালতের নির্দেশনা মতে বারিক বিল্ডিং থেকে বিআইডব্লিউ ঘাট পর্যন্ত থাকা অবৈধ স্থাপনাগুলো উচ্ছেদ করা হয়েছিল। এটি চলমান প্রক্রিয়া। নদীর স্বার্থে এবং অবৈধ দখলদার ঠেকাতে জেলা প্রশাসনের অভিযান নিয়মিতই অব্যাহত থাকবে।

গতকাল দুপুরে সরেজমিন দেখা যায়, নদী দখল করে নির্মিত হয়েছে বস্তি। তৈরি হয়েছে ছোট ছোট রুম, দেওয়া হয়েছে ভাড়া। সেখানে বসছে সবজি বাজার। নদীর তীরেই আছে শত শত ঘর ও দোকান, টং দোকান। এখানেই আছে ‘আইনগত নোটিস’ নামের পাঁচটি সাইনবোর্ড। নিয়মিতই নির্মিত হচ্ছে নতুন নতুন স্থাপনা। চলছে ভরাটের কাজও। অবস্থা দেখে মনে হবে, কর্ণফুলী নদী দেখার কেউ নেই। এটি অভিভাবকহীন নদী। নদীর বুক চিরেই গড়ে উঠেছে বিশাল আয়তনের মাছের আড়ত। নির্মিত হয়েছে সোনালি যান্ত্রিক মৎস্য শিল্প সমবায় সমিতি, ভেড়া মার্কেট শ্রমজীবী কল্যাণ সমবায় সমিতি লিমিটেড, মৎস্য শ্রমিক লীগ, চট্টগ্রাম ট্রাক-বাস মালিক সমিতিসহ বিভিন্ন সংগঠনের নামে ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান। তবে এসব অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে কোনো উদ্যোগ নেই। জানা যায়, ২০১৫ সালে আদালতের নির্দেশনা মতে, চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন কর্ণফুলী নদীর দুই তীরের ২ হাজার ১৮৭টি অবৈধ স্থাপনা চিহ্নিত করে তালিকা প্রকাশ করে। তা ছাড়া জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনও কর্ণফুলী নদীর দুই তীরের ২ হাজার ৪৯২টি অবৈধ স্থাপনার তালিকা তৈরি করে। তবে তা এখনো প্রকাশ করেনি। নদী রক্ষা কমিশনের তালিকায় মহানগর অংশে আছে ৪৯৮টি। এর মধ্যে আছে ডকইয়ার্ড, বস্তিবাড়ি, দোকান, জেটি, বন্দর, বহুতল ভবন, তেল পরিশোধন কেন্দ্র, তেল ডিপো, সিমেন্ট কারখানা, কোল্ড স্টোরেজ। তাছাড়া কর্ণফুলী নদীসংলগ্ন সাতটি উপজেলাভিত্তিক তালিকাও প্রকাশ করে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি দখলদার রাঙ্গুনিয়া উপজেলায়, ৯২৭ জন। এখানে তৈরি করা হয়েছে বিদ্যুৎ কেন্দ্র, হয়েছে গ্যারেজ, হোটেল, ইটভাটা, স-মিল ও বিভিন্ন শিল্প-কারখানা। বোয়ালখালীতে আছে ২৬৬টি স্থাপনা, রাউজানে ১৭১টি, পটিয়ায় ১১টি, কর্ণফুলীতে ১৯৭টি ও আনোয়ারায় ১৬টি। জাতীয় নদী রক্ষা কমিশন ও জেলা প্রশাসনের তালিকায় দখলদারের মধ্যে আছে সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, কনটেইনার ডিপো, জাহাজ নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান, মাছের আড়ত, জেটি, বস্তি ও অন্যান্য। দুটি সমীক্ষা দলই নদীর ১০ মিটারের মধ্যে সব অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ, দখলদারদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা, নদীর তীরে সৌন্দর্যবর্ধক প্রকল্প গ্রহণ ও ওয়াকওয়ে নির্মাণ করে নদীর তীরভূমি সংরক্ষণ করার পরামর্শ দিয়েছেন।

কর্ণফুলী নদীতে যত অবৈধ স্থাপনা : জাতীয় নদী রক্ষা কমিশন কর্ণফুলী নদীর দুই তীরে ২ হাজার ৪৯২টি অবৈধ স্থাপনার তালিকা তৈরি করে। এর মধ্যে টিনের ঘর আছে ১ হাজার ৪৫৪টি, পাকা স্থাপনা আছে ৫৭২টি, আধা পাকা স্থাপনা আছে ৭০টি, মাটির ঘর ৯৩টি, ডকইয়ার্ড ১৬টি, স-মিল ২২টি, পোলট্রি ফার্ম ও গরুর খামার ২০টি, তেলের দোকান ১১টি, জেটি ৬১টি, ইটভাটা ১২টি, কয়লার ডিপো ১টি, বিদ্যুৎ কেন্দ্র ১০টি, পুকুর ৪টি, পানের বরজ ১টি, শুঁটকির মাচা ৬টি, বালুর ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ৬টি, শিল্প-কারখানা ২০টি, সরকারি স্থাপনা ৬টি ও অন্যান্য স্থাপনা ৫৫টি।

নতুন করে হচ্ছে অবৈধ স্থাপনা : আদালতের নির্দেশে কর্ণফুলীর উভয় তীরে ২ হাজার ১৮৭টি অবৈধ স্থাপনা চিহ্নিত করে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন। আদালত এসব স্থাপনা উচ্ছেদের নির্দেশ দেন। নির্দেশনা মতে, ২০১৯ সালের ৪ থেকে ৮ ফেব্রুয়ারি সদরঘাট থেকে বারিক বিল্ডিং এলাকা অভিযান পরিচালনা করে ২৩০টি স্থাপনা উচ্ছেদ ও ১০ একর ভূমি উদ্ধার করা হয়। কিন্তু বাকলিয়া অংশে অভিযান পরিচালিত হয়নি। এরপর থমকে যায় উচ্ছেদ। নদীর নেভাল-২ এলাকা থেকে শাহ আমানত সেতুর মোড় পর্যন্ত অংশে প্রতিনিয়তই গড়ে উঠছে নতুন নতুন দোকান, বস্তি-ঘরসহ নানা স্থাপনা। অবৈধভাবে গড়ে ওঠা এসব স্থাপনা দেওয়া হচ্ছে ভাড়া। ফলে প্রতিনিয়তই নতুন করে হচ্ছে বেদখল-ভরাট। তবে জেলা প্রশাসন বলছে, বর্তমানের অবৈধ স্থাপনাগুলো বন্দরের অধীন।

প্লাস্টিক বর্জ্যরে ভাগাড় কর্ণফুলী নদী : চট্টগ্রাম মহানগর এলাকায় দৈনিক ৩ হাজার টন বর্জ্য উৎপাদন হয়। এর মধ্যে প্লাস্টিক-পলিথিন বর্জ্য ২৪৯ টন-৮ দশমিক ৩ শতাংশ। যার মধ্যে ৩৫ দশমিক ৬১ শতাংশ রিসাইক্লিং যোগ্য। কিন্তু এসব প্লাস্টিক-পলিথিন বর্জ্যরে মধ্যে সংগ্রহ হয় ১০৯ টন এবং অসংগৃহীত থেকে যায় ১৪০ টন। এই অসংগৃহীত প্লাস্টিক-পলিথিন বর্জ্যরে অধিকাংশই খাল হয়ে পড়ে কর্ণফুলী নদীতে। এ কারণেই চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা, বায়ু ও মাটি দূষণ এবং নদীতে প্লাস্টিক-পলিথিনের স্তর পড়ে যাচ্ছে। অনুকণা ছড়িয়ে পড়ছে মানুষ, মাছসহ বিভিন্ন প্রাণীর দেহে। ২০৫১ সালের মধ্যে নগরে প্লাস্টিক ও পলিথিন বর্জ্যরে পরিমাণ বেড়ে দাঁড়াবে ৪২৮ টনে। ‘২৪৯ টন প্লাস্টিক-পলিথিন বর্র্জ্যে পরিবেশ প্রতিবেশের ক্ষতি’ শীর্ষক গবেষণা প্রবন্ধে এসব তথ্য প্রকাশ করেন চুয়েটের পুরকৌশল বিভাগের শিক্ষার্থী পিয়াল বড়ুয়া ও আল আমিন। নগরের ১৫টি ওয়ার্ডে এই গবেষণা কাজ পরিচালিত হয়।

কমছে নদীর প্রশস্ততা : ২০১৪ সালে শাহ আমানত সেতুর নিচে কর্ণফুলী নদীর প্রবাহমান ধারায় প্রস্থ ছিল ৮৬৬ মিটার। এখন তা ভাটার সময় ৪১০ মিটার ও জোয়ারের সময় ৫১০ মিটার। রাজাখালী খালের মুখে প্রশস্ততা ৪৬১ মিটার, আগে ছিল ৮৯৪ মিটার। চাক্তাই খালের মুখে এখন প্রশস্ততা ৪৩৬ মিটার, আগে ছিল ৯৩৮ মিটার। ফিরিঙ্গি বাজার মোড়ে নদীর প্রস্থ ছিল ৯০৪ মিটার, বন্দর কর্তৃপক্ষ খননের পর সেখানে নদী আছে ৭৫০ মিটার। বাকি অংশ বন্দর কর্তৃপক্ষ গাইড ওয়াল নির্মাণ করে চিরতরে বিলুপ্ত করে দিয়েছে। শাহ আমানত সেতুর উত্তর অংশে ৪৭৬ মিটার নদী ভরাট হয়ে গেছে। ২০১৬ সালে নদী ভরাট করে গড়ে তোলা মাছ বাজার, বরফকল, অবৈধ দখল ও ভেড়া মার্কেটের কারণে চাক্তাই খালের মোহনা এলাকায় কর্ণফুলী নদীর প্রবাহমান ধারা কমে দাঁড়ায় ৪৬১ মিটারে। কর্ণফুলী নদী অবৈধ দখলের কারণে প্রশস্ততা কমছে।

এই বিভাগের আরও খবর
চীন সফর শেষে ফিরে যা বললেন জামায়াত আমির
চীন সফর শেষে ফিরে যা বললেন জামায়াত আমির
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
চট্টগ্রাম বন্দরে পণ্যের বড় নিলাম
চট্টগ্রাম বন্দরে পণ্যের বড় নিলাম
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
সর্বশেষ খবর
মাদরাসা শিক্ষার্থীদের ইংরেজি চর্চা করা উচিত: ধর্ম উপদেষ্টা
মাদরাসা শিক্ষার্থীদের ইংরেজি চর্চা করা উচিত: ধর্ম উপদেষ্টা

৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দক্ষতা দিবসে ১১ তরুণ পেলেন জাতীয় পুরস্কার
দক্ষতা দিবসে ১১ তরুণ পেলেন জাতীয় পুরস্কার

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

৫ দিনের রিমান্ডে ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার প্রধান নেতা মাহফুজ
৫ দিনের রিমান্ডে ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার প্রধান নেতা মাহফুজ

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ জুলাই)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরগঞ্জে মোটরসাইকেল-সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ১
সুন্দরগঞ্জে মোটরসাইকেল-সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুধে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে কিশোরী ধর্ষণ, যাবজ্জীবন সাজা
দুধে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে কিশোরী ধর্ষণ, যাবজ্জীবন সাজা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুনির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচনের দিকে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার: প্রেস সচিব
সুনির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচনের দিকে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার: প্রেস সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাই চলচ্চিত্রে তারকাদের যত খেতাব
ঢাকাই চলচ্চিত্রে তারকাদের যত খেতাব

শোবিজ

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে
ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে

নগর জীবন

রাজ্জাকের মুখে চাচি ডাক শুনে আমি হতাশ : আনোয়ারা
রাজ্জাকের মুখে চাচি ডাক শুনে আমি হতাশ : আনোয়ারা

শোবিজ

বৃষ্টি হলেই ভোগান্তি ঢাকায়
বৃষ্টি হলেই ভোগান্তি ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

কোন্ডা ইউনিয়ন এখন বিরানভূমি
কোন্ডা ইউনিয়ন এখন বিরানভূমি

নগর জীবন

আলম আরা মিনুর ‘জানা ছিল না’
আলম আরা মিনুর ‘জানা ছিল না’

শোবিজ

ষড়যন্ত্রের জালে বন্দি গণতন্ত্র?
ষড়যন্ত্রের জালে বন্দি গণতন্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

কারিনার রূপরহস্য
কারিনার রূপরহস্য

শোবিজ

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
মালয়েশিয়া থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা