শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

অবৈধ স্থাপনা গিলে খাচ্ছে কর্ণফুলী নদী

রেজা মুজাম্মেল, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
অবৈধ স্থাপনা গিলে খাচ্ছে কর্ণফুলী নদী

ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার বাসিন্দা মো. মহসিন। পেশায় ভ্যানচালক। ১৫ বছর ধরে বসবাস করছেন কর্ণফুলী নদীর তীর দখল করে গড়ে ওঠা বস্তিতে। এক রুমের একটি ঘর মাসে আড়াই হাজার টাকায় ভাড়া থাকেন। নদীর রাজাখালী খালের মুখ অংশে আছে শতাধিক ঘর।

মো. মহসিন বলেন, এক রুমের একটি ঘর মাসে ২ হাজার ৫০০ টাকা ভাড়া দিয়ে থাকি। প্রতি মাসে এখানকার জমিদার ভাড়া নিতে আসেন। বস্তির ঘর আকারে ছোট হলে ২ হাজার, একটু বড় হলে আড়াই হাজার টাকা।

কেবল রাজাখালী খালের মুখ অংশ নয়, কর্ণফুলী নদীর শাহ আমানত ব্রিজের পশ্চিম পাশ থেকে শুরু করে চাক্তাই খাল ও বিবি মরিয়ম খালের মুখ পর্যন্ত আছে প্রায় ৫০০ বস্তি ঘর। এসব বস্তি থেকে মাসে গড়ে ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত ভাড়া আদায় করা হয়। তা ছাড়া ব্রিজের পাশেই গড়ে উঠেছে বাস-ট্রাক স্টেশন। নদী দখল করেই গড়ে উঠেছে মাছের ১০৪টি আড়ত ও দ্বিতল মসজিদ। নিয়মিত অবৈধভাবে গড়ে উঠছে বিভিন্ন বাণিজ্যিক স্থাপনা। অবৈধ বাণিজ্যিক স্থাপনাগুলো ক্রমশ গিলে খাচ্ছে কর্ণফুলী নদীকে। ফলে প্রতিনিয়তই দখল করা হচ্ছে কর্ণফুলী নদী। কমছে নদীর আয়তন। হচ্ছে ভরাট। হারাচ্ছে নদীর নাব্য । হুমকিতে পড়ছে নদীর মৎস্য সম্পদ। চট্টগ্রাম খাল-নদী রক্ষা আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক আলীউর রহমান বলেন, কর্ণফুলী নদী বন্দরের প্রাণ। অথচ প্রশাসনের নির্লিপ্ততা ও উদাসীনতায় নদীর দখলদাররা আরও বেশি সক্রিয়। ২০১৯ সালের চিহ্নিত ২ হাজার ১৮৭টি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ না করায় দখল আরও বাড়ছে। সম্প্রতি আগের দখলদাররাই নতুন করে আনোয়ারা বদলপুরা এলাকায় কর্ণফুলী নদী দখল করে বাণিজ্যিক স্থাপনা নির্মাণ করেছে। ফলে আমাদের আবারও উচ্চ আদালতে যেতে হয়েছে। যদি চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন, চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ এবং চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন এক টেবিলে বসে সম্মিলিতভাবে কর্ণফুলীর সব অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে, তাহলে দখলদাররা আর নতুন করে কর্ণফুলী দখলের সাহস করবে না। এমন অবস্থা চলতে থাকলে অচিরেই কর্ণফুলীর স্বাভাবিক গতিপ্রবাহ বিঘ্নিত হবে এবং এই চলমান নদীটি তার স্বকীয়তা হারাবে। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের চেয়ারম্যান ও নদী গবেষক অধ্যাপক ড. মনজুরুল কিবরিয়া বলেন, দেশের অর্থনীতির স্বার্থে কর্ণফুলী নদীকে বাঁচানোর কোনো বিকল্প নেই। তাই কর্ণফুলীকে নিয়ে স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি মহাপরিকল্পনা প্রণয়ন করতে হবে। স্বল্পমেয়াদি কাজের মধ্যে থাকবে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ, দখল-দূষণ বন্ধ এবং নগরের গৃহস্থালি ও বাণিজ্যিক বর্জ্য পড়া বন্ধ করা। তবে জরুরি ভিত্তিতে সমন্বিত নদী ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে কর্ণফুলীকে রক্ষা করতে হবে। অন্যথায় হুমকিতে পড়বে বন্দর। চট্টগ্রামের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মো. আবদুল মালেক বলেন, কর্ণফুলী নদী থেকে অবৈধ স্থাপনাগুলো উচ্ছেদ করা হয়েছে। গত সপ্তাহেও উচ্ছেদ অভিযান পরিচালিত হয়। এর আগে আদালতের নির্দেশনা মতে বারিক বিল্ডিং থেকে বিআইডব্লিউ ঘাট পর্যন্ত থাকা অবৈধ স্থাপনাগুলো উচ্ছেদ করা হয়েছিল। এটি চলমান প্রক্রিয়া। নদীর স্বার্থে এবং অবৈধ দখলদার ঠেকাতে জেলা প্রশাসনের অভিযান নিয়মিতই অব্যাহত থাকবে।

গতকাল দুপুরে সরেজমিন দেখা যায়, নদী দখল করে নির্মিত হয়েছে বস্তি। তৈরি হয়েছে ছোট ছোট রুম, দেওয়া হয়েছে ভাড়া। সেখানে বসছে সবজি বাজার। নদীর তীরেই আছে শত শত ঘর ও দোকান, টং দোকান। এখানেই আছে ‘আইনগত নোটিস’ নামের পাঁচটি সাইনবোর্ড। নিয়মিতই নির্মিত হচ্ছে নতুন নতুন স্থাপনা। চলছে ভরাটের কাজও। অবস্থা দেখে মনে হবে, কর্ণফুলী নদী দেখার কেউ নেই। এটি অভিভাবকহীন নদী। নদীর বুক চিরেই গড়ে উঠেছে বিশাল আয়তনের মাছের আড়ত। নির্মিত হয়েছে সোনালি যান্ত্রিক মৎস্য শিল্প সমবায় সমিতি, ভেড়া মার্কেট শ্রমজীবী কল্যাণ সমবায় সমিতি লিমিটেড, মৎস্য শ্রমিক লীগ, চট্টগ্রাম ট্রাক-বাস মালিক সমিতিসহ বিভিন্ন সংগঠনের নামে ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান। তবে এসব অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে কোনো উদ্যোগ নেই। জানা যায়, ২০১৫ সালে আদালতের নির্দেশনা মতে, চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন কর্ণফুলী নদীর দুই তীরের ২ হাজার ১৮৭টি অবৈধ স্থাপনা চিহ্নিত করে তালিকা প্রকাশ করে। তা ছাড়া জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনও কর্ণফুলী নদীর দুই তীরের ২ হাজার ৪৯২টি অবৈধ স্থাপনার তালিকা তৈরি করে। তবে তা এখনো প্রকাশ করেনি। নদী রক্ষা কমিশনের তালিকায় মহানগর অংশে আছে ৪৯৮টি। এর মধ্যে আছে ডকইয়ার্ড, বস্তিবাড়ি, দোকান, জেটি, বন্দর, বহুতল ভবন, তেল পরিশোধন কেন্দ্র, তেল ডিপো, সিমেন্ট কারখানা, কোল্ড স্টোরেজ। তাছাড়া কর্ণফুলী নদীসংলগ্ন সাতটি উপজেলাভিত্তিক তালিকাও প্রকাশ করে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি দখলদার রাঙ্গুনিয়া উপজেলায়, ৯২৭ জন। এখানে তৈরি করা হয়েছে বিদ্যুৎ কেন্দ্র, হয়েছে গ্যারেজ, হোটেল, ইটভাটা, স-মিল ও বিভিন্ন শিল্প-কারখানা। বোয়ালখালীতে আছে ২৬৬টি স্থাপনা, রাউজানে ১৭১টি, পটিয়ায় ১১টি, কর্ণফুলীতে ১৯৭টি ও আনোয়ারায় ১৬টি। জাতীয় নদী রক্ষা কমিশন ও জেলা প্রশাসনের তালিকায় দখলদারের মধ্যে আছে সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, কনটেইনার ডিপো, জাহাজ নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান, মাছের আড়ত, জেটি, বস্তি ও অন্যান্য। দুটি সমীক্ষা দলই নদীর ১০ মিটারের মধ্যে সব অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ, দখলদারদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা, নদীর তীরে সৌন্দর্যবর্ধক প্রকল্প গ্রহণ ও ওয়াকওয়ে নির্মাণ করে নদীর তীরভূমি সংরক্ষণ করার পরামর্শ দিয়েছেন।

কর্ণফুলী নদীতে যত অবৈধ স্থাপনা : জাতীয় নদী রক্ষা কমিশন কর্ণফুলী নদীর দুই তীরে ২ হাজার ৪৯২টি অবৈধ স্থাপনার তালিকা তৈরি করে। এর মধ্যে টিনের ঘর আছে ১ হাজার ৪৫৪টি, পাকা স্থাপনা আছে ৫৭২টি, আধা পাকা স্থাপনা আছে ৭০টি, মাটির ঘর ৯৩টি, ডকইয়ার্ড ১৬টি, স-মিল ২২টি, পোলট্রি ফার্ম ও গরুর খামার ২০টি, তেলের দোকান ১১টি, জেটি ৬১টি, ইটভাটা ১২টি, কয়লার ডিপো ১টি, বিদ্যুৎ কেন্দ্র ১০টি, পুকুর ৪টি, পানের বরজ ১টি, শুঁটকির মাচা ৬টি, বালুর ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ৬টি, শিল্প-কারখানা ২০টি, সরকারি স্থাপনা ৬টি ও অন্যান্য স্থাপনা ৫৫টি।

নতুন করে হচ্ছে অবৈধ স্থাপনা : আদালতের নির্দেশে কর্ণফুলীর উভয় তীরে ২ হাজার ১৮৭টি অবৈধ স্থাপনা চিহ্নিত করে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন। আদালত এসব স্থাপনা উচ্ছেদের নির্দেশ দেন। নির্দেশনা মতে, ২০১৯ সালের ৪ থেকে ৮ ফেব্রুয়ারি সদরঘাট থেকে বারিক বিল্ডিং এলাকা অভিযান পরিচালনা করে ২৩০টি স্থাপনা উচ্ছেদ ও ১০ একর ভূমি উদ্ধার করা হয়। কিন্তু বাকলিয়া অংশে অভিযান পরিচালিত হয়নি। এরপর থমকে যায় উচ্ছেদ। নদীর নেভাল-২ এলাকা থেকে শাহ আমানত সেতুর মোড় পর্যন্ত অংশে প্রতিনিয়তই গড়ে উঠছে নতুন নতুন দোকান, বস্তি-ঘরসহ নানা স্থাপনা। অবৈধভাবে গড়ে ওঠা এসব স্থাপনা দেওয়া হচ্ছে ভাড়া। ফলে প্রতিনিয়তই নতুন করে হচ্ছে বেদখল-ভরাট। তবে জেলা প্রশাসন বলছে, বর্তমানের অবৈধ স্থাপনাগুলো বন্দরের অধীন।

প্লাস্টিক বর্জ্যরে ভাগাড় কর্ণফুলী নদী : চট্টগ্রাম মহানগর এলাকায় দৈনিক ৩ হাজার টন বর্জ্য উৎপাদন হয়। এর মধ্যে প্লাস্টিক-পলিথিন বর্জ্য ২৪৯ টন-৮ দশমিক ৩ শতাংশ। যার মধ্যে ৩৫ দশমিক ৬১ শতাংশ রিসাইক্লিং যোগ্য। কিন্তু এসব প্লাস্টিক-পলিথিন বর্জ্যরে মধ্যে সংগ্রহ হয় ১০৯ টন এবং অসংগৃহীত থেকে যায় ১৪০ টন। এই অসংগৃহীত প্লাস্টিক-পলিথিন বর্জ্যরে অধিকাংশই খাল হয়ে পড়ে কর্ণফুলী নদীতে। এ কারণেই চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা, বায়ু ও মাটি দূষণ এবং নদীতে প্লাস্টিক-পলিথিনের স্তর পড়ে যাচ্ছে। অনুকণা ছড়িয়ে পড়ছে মানুষ, মাছসহ বিভিন্ন প্রাণীর দেহে। ২০৫১ সালের মধ্যে নগরে প্লাস্টিক ও পলিথিন বর্জ্যরে পরিমাণ বেড়ে দাঁড়াবে ৪২৮ টনে। ‘২৪৯ টন প্লাস্টিক-পলিথিন বর্র্জ্যে পরিবেশ প্রতিবেশের ক্ষতি’ শীর্ষক গবেষণা প্রবন্ধে এসব তথ্য প্রকাশ করেন চুয়েটের পুরকৌশল বিভাগের শিক্ষার্থী পিয়াল বড়ুয়া ও আল আমিন। নগরের ১৫টি ওয়ার্ডে এই গবেষণা কাজ পরিচালিত হয়।

কমছে নদীর প্রশস্ততা : ২০১৪ সালে শাহ আমানত সেতুর নিচে কর্ণফুলী নদীর প্রবাহমান ধারায় প্রস্থ ছিল ৮৬৬ মিটার। এখন তা ভাটার সময় ৪১০ মিটার ও জোয়ারের সময় ৫১০ মিটার। রাজাখালী খালের মুখে প্রশস্ততা ৪৬১ মিটার, আগে ছিল ৮৯৪ মিটার। চাক্তাই খালের মুখে এখন প্রশস্ততা ৪৩৬ মিটার, আগে ছিল ৯৩৮ মিটার। ফিরিঙ্গি বাজার মোড়ে নদীর প্রস্থ ছিল ৯০৪ মিটার, বন্দর কর্তৃপক্ষ খননের পর সেখানে নদী আছে ৭৫০ মিটার। বাকি অংশ বন্দর কর্তৃপক্ষ গাইড ওয়াল নির্মাণ করে চিরতরে বিলুপ্ত করে দিয়েছে। শাহ আমানত সেতুর উত্তর অংশে ৪৭৬ মিটার নদী ভরাট হয়ে গেছে। ২০১৬ সালে নদী ভরাট করে গড়ে তোলা মাছ বাজার, বরফকল, অবৈধ দখল ও ভেড়া মার্কেটের কারণে চাক্তাই খালের মোহনা এলাকায় কর্ণফুলী নদীর প্রবাহমান ধারা কমে দাঁড়ায় ৪৬১ মিটারে। কর্ণফুলী নদী অবৈধ দখলের কারণে প্রশস্ততা কমছে।

এই বিভাগের আরও খবর
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
৯০ শতাংশ আমলা আওয়ামী ফ্যাসিস্টের দোসর
৯০ শতাংশ আমলা আওয়ামী ফ্যাসিস্টের দোসর
বিএনপির দুই গ্রুপে দ্বন্দ্বে শিক্ষকের কক্ষে তালা
বিএনপির দুই গ্রুপে দ্বন্দ্বে শিক্ষকের কক্ষে তালা
হাসিনার ব্যক্তিগত কর্মকর্তা মিজান তিন দিনের রিমান্ডে
হাসিনার ব্যক্তিগত কর্মকর্তা মিজান তিন দিনের রিমান্ডে
হিন্দু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা নিশ্চিতে পুলিশ সদর দপ্তরের নির্দেশনা
হিন্দু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা নিশ্চিতে পুলিশ সদর দপ্তরের নির্দেশনা
তৃতীয় টার্মিনাল পরিদর্শন করলেন তিন উপদেষ্টা
তৃতীয় টার্মিনাল পরিদর্শন করলেন তিন উপদেষ্টা
মৃত্যুদণ্ড তিনজনের যাবজ্জীবন ৫
মৃত্যুদণ্ড তিনজনের যাবজ্জীবন ৫
প্রকল্প এলাকা থেকে ৬ কোটি টাকার মালামাল চুরি
প্রকল্প এলাকা থেকে ৬ কোটি টাকার মালামাল চুরি
আজহারের আপিল শুনানি শেষ, রায় ২৭ মে
আজহারের আপিল শুনানি শেষ, রায় ২৭ মে
হজে গিয়ে চারজনের মৃত্যু, সৌদি পৌঁছেছেন ৩৪৭৭৬ জন
হজে গিয়ে চারজনের মৃত্যু, সৌদি পৌঁছেছেন ৩৪৭৭৬ জন
ফের বাড়ল সশস্ত্র বাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ
ফের বাড়ল সশস্ত্র বাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ
নিজ বাড়ি থেকে গলিত লাশ উদ্ধার
নিজ বাড়ি থেকে গলিত লাশ উদ্ধার
সর্বশেষ খবর
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মেঘনা পেট্রোলিয়াম শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতিসহ ৬ জন কারাগারে
মেঘনা পেট্রোলিয়াম শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতিসহ ৬ জন কারাগারে

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত
লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত
এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল
পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২
সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন
বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী
উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান
১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ
দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!
ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার
নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?
লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার
আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার

দেশগ্রাম

মা
মা

সাহিত্য

‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’
‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’

মাঠে ময়দানে