শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০২ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

বেপরোয়া চাঁদাবাজ

পরিবহনে স্তরে স্তরে চাঁদাবাজি

♦ মাসে চাঁদাবাজি শত কোটি টাকা ♦ মালিক শ্রমিক পুলিশসহ রাজনৈতিক নেতা জড়িত
শামীম আহমেদ ও হাসান ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
পরিবহনে স্তরে স্তরে চাঁদাবাজি

কুমিল্লার লালমাই উপজেলার বাগমারা বাজার থেকে নাঙ্গলকোট উপজেলার বাঙ্গড্ডা বাজার সড়কে সিএনজি অটোরিকশা চালান মো. ইবরাহীম। এ সড়কের মধ্যবর্তী স্থান ভুশ্চি বাজারের ওপর দিয়ে যাতায়াত করতে প্রতিদিন তাকে ৩০ টাকা দিয়ে টোকেন নিতে হয়। টাকা না দিলে এ সড়কে গাড়ি চালানো বন্ধ। শুধু ভুশ্চি বাজার নয়, জেলার লাকসাম বাইপাস, নাথের পেটুয়া, নাঙ্গলকোট, বাগমারা, লালমাই, বরুড়া, পদুয়ার বাজার বিশ্বরোডসহ গুরুত্বপূর্ণ প্রতিটি বাজার এলাকায় গাড়ি নিয়ে ঢুকতে চাঁদা দিয়ে নিতে হয় পৃথক টোকেন। ইবরাহীম বলেন, ‘আবার ঘুরে এসে দিচ্ছি এমন আবদারও টেকে না। আগের দিনের আয় থেকেই চাঁদার টাকা রেখে দিতে হয়।’ রাজধানীর চকবাজার থেকে সিএনজিতে যাত্রী তুললে দিতে হয় ৫০ টাকা। এজন্য সেখানকার প্রতিটি সিএনজি স্টেশনে রয়েছে চাঁদাবাজ সিন্ডিকেটের নিয়োগ দেওয়া পৃথক লাইনম্যান। মহাখালী বাস টার্মিনাল থেকে প্রায় ১ হাজার ২০০ গাড়ি চলাচল করে। প্রতি ট্রিপে চাঁদা দিতে হয় ৮০০ করে। সীমাহীন চাঁদাবাজি চলছে দেশের পরিবহন সেক্টরে। সিএনজি অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত রিকশা, পায়ে চালানো রিকশা, পিকআপ, বাস, টেম্পো কোনো কিছু নেই চাঁদার বাইরে। চাঁদা দিলেই কেবল ঘোরে গাড়ির চাকা। বিষয়টি বছরের পর বছর বিভিন্ন মহলে সমালোচনার ঝড় বহালেও বন্ধে নেই উদ্যোগ। পরিবহনসংশ্লিষ্টরা বলছেন, যারা চাঁদাবাজি বন্ধে উদ্যোগ নেবেন, তারাই চাঁদাবাজির সঙ্গে জড়িত। প্রতি মাসে মোটা অঙ্কের চাঁদার ভাগ চলে যায় সংশ্লিষ্ট দফতরগুলোর শীর্ষ মহল পর্যন্ত। এ কারণেই চাঁদাবাজি বন্ধ হচ্ছে না। আর পরিবহনে চাঁদাবাজির কারণে ব্যক্তি খাতে যাতায়াতে খরচের পাশাপাশি বাড়ছে পণ্যমূল্যও। ব্যবসায়ীরা বলছেন, পরিবহনে চাঁদাবাজির কারণে পণ্যের দাম ৩০ শতাংশ পর্যন্ত বেড়ে যাচ্ছে। পরিবহন শ্রমিকরা বলছেন, ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) জরিপে পরিবহন খাতে ৪৬ ভাগ সেবাগ্রহীতাকে চাঁদা দিতে হয় এমন তথ্য উঠে এলেও বাস্তবে ৯০ ভাগ সেবাগ্রহীতাকেই চাঁদা দিতে হয়। ভয়ে অনেকে মুখ খোলেন না।

চাঁদার হার : প্রতি মাসে পরিবহন খাত থেকে কোটি কোটি টাকা চাঁদা আদায় হচ্ছে। যানবাহনভেদে দৈনিক ২০ টাকা থেকে হাজার টাকা আদায় করা হচ্ছে। এর মধ্যে রাজধানীর মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ সংলগ্ন চৌরাস্তায় প্রতিদিন ১০ লাখ টাকা করে চাঁদা আদায় করে একটি রাজনৈতিক সিন্ডিকেট। একই সঙ্গে ব্যাটারিচালিত রিকশা লালবাগ চাপড়া মসজিদ থেকে কামরাঙ্গীর চর পর্যন্ত প্রতিদিন ৪০০ ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচল করে। এদের থেকে প্রতিদিন ৫০ করে ২০ হাজার টাকা চাঁদা আদায় হয়। শুধু এ দুই জায়গায় নয়, সারা দেশে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত রিকশা, লেগুনা, বাস, পণ্যবাহী ট্রাক, কাভার্ড ভ্যানসহ অন্যান্য পরিবহন থেকে শত কোটি টাকার চাঁদাবাজি হয়।

যাদের দিতে হয় চাঁদা : সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, প্রতিটি স্ট্যান্ড ঘিরে রয়েছে শ্রমিক সমিতি কিংবা মালিক সমিতির নামে-বেনামে বিভিন্ন সংগঠন। আর এগুলোর নেতৃত্বে থাকছেন রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মী ও প্রভাবশালীরা। এদের সমন্বয়েই গড়ে উঠেছে পরিবহন খাতের চাঁদাবাজির সিন্ডিকেট। আবার প্রতিটি স্ট্যান্ডেই রয়েছে সিন্ডিকেটের নিয়োগপ্রাপ্ত লাইনম্যান। সিএনজি, অটোরিকশা, বাস কিংবা ট্রাক থেকে ওই লাইনম্যানের হাতেই নির্ধারিত অঙ্কের চাঁদার টাকা আদায় হচ্ছে প্রতিদিন। বিভিন্ন রুটে গাড়ি চালাতে পুলিশকেও নির্ধারিত হারে চাঁদা দিতে হয় বলে জানিয়েছেন পরিবহন শ্রমিকরা। মেয়াদোত্তীর্ণ সিএনজিগুলো পুলিশের সঙ্গে চুক্তি করে সড়কে অহরহ চলছে। শুধু ঢাকায় চলছে নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুরসহ আশপাশ জেলার ১৫ হাজার মিটারবিহীন সিএনজি অটোরিকশা। একটি দালাল চক্র ও পুলিশের সঙ্গে মাসিক ৫ থেকে ৬ হাজার টাকা চুক্তিতে এ গাড়িগুলো চলাচল করে। হাই কোর্টের রায় অমান্য করে ঢাকা মহানগরীতে চলছে মিটারবিহীন সিএনজি অটোরিকশাগুলো।

যেসব খাতে চাঁদা : এক উপজেলা থেকে অন্য উপজেলায় ঢুকতে এবং বেরোতে চাঁদা, টার্মিনালে চাঁদা, টার্মিনাল থেকে বেরোতে চাঁদা, মহাসড়কের বিভিন্ন পয়েন্টে চাঁদা, ট্রাকস্ট্যান্ডে চাঁদা, মহাসড়কে অবৈধ যানবাহন চালাতে নির্দিষ্ট হারে চাঁদা, কাগজপত্র ও ফিটনেসবিহীন গাড়ি অবৈধভাবে চলার অনুমতি নিতে চাঁদা, ট্রাকে পণ্যের ধরনের ওপর ভিত্তি করে চাঁদা, জেলা শহরে কাগজপত্র ও লাইসেন্সবিহীন শত শত গাড়ি থেকে চাঁদা, রাজধানীতে বিভিন্ন মার্কেটের সামনে থেকে যাত্রী তুলতে চাঁদা দিতে হচ্ছে যানবাহনকে। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রাজধানীর মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ সংলগ্ন চৌরাস্তায় প্রতিদিন ১০ লাখ টাকা চাঁদা আদায় করে একটি রাজনৈতিক সিন্ডিকেট। একই সঙ্গে ইত্তেফাক মোড় থেকে মানিকনগর পাওয়ার হাউস, মিরপুর ১২ ইস্টার্ন হাউস থেকে মিরপুর সাড়ে ১১, মিরপুর সাড়ে ১১ থেকে রূপনগর আবাসিক, রায়েরবাজার থেকে ধানমন্ডির শঙ্কর, মিরপুর ১০ থেকে ভাসানটেক, ডেমরা স্টাফকোয়ার্টার থেকে মেরাদিয়া সড়কে প্রতিদিন ১০০ থেকে ২০০ টাকা পর্যন্ত প্রতিটি সিএনজি অটোরিকশা থেকে চাঁদা আদায় করা হচ্ছে। প্রতিদিন সিএনজি অটোরিকশা থেকে কোটি টাকা চাঁদা আদায় করছে রাজনৈতিক সিন্ডিকেট। একই সঙ্গে মাসিক ২ হাজার টাকার বিনিময়ে স্টিকার দিয়ে পোস্তগোলায় সিএনজি অটোরিকশা থেকে চাঁদাবাজি, ভুয়া রেজিস্ট্রেশন (২৯৭৮) দিয়ে ঢাকা জেলা সিএনজি, অটোরিকশা, মিশুক চালক ও শ্রমিক ইউনিয়ন নামে আইডি কার্ড দিয়ে চাঁদা আদায় করছে একটি চক্র। এ চক্রের মূলহোতা কথিত সাধারণ সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন দুলাল। তিনি সিএনজি অটোরিকশা শ্রমিকদের পরিচয়পত্র বিক্রি ও কমিটি অনুমোদন দিয়ে চাঁদাবাজি করছেন।

এ ছাড়া ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা থেকেও চাঁদা আদায় করা হচ্ছে। এর মধ্যে পোস্তগোলা থেকে নারায়ণগঞ্জের পঞ্চবাটি, বউবাজার থেকে শনিরআখড়া, ধোলাইপাড় থেকে শনিরআখড়া, জুরাইন মেডিকেল রোড, বিক্রমপুর প্লাজা থেকে ২৪ ফুট, লালবাগ চাপড়া মসজিদ থেকে কামরাঙ্গীর চর পর্যন্ত প্রতিদিন কয়েক হাজার ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচল করে। প্রতিদিন ৫০ থেকে ১০০ টাকা চাঁদা আদায় করা হচ্ছে। শুধু ব্যাটারিচালিত রিকশা থেকে প্রতিদিন কয়েক লাখ টাকা চাঁদাবাজি হচ্ছে।

এ বিষয়ে ঢাকা জেলা ফোরস্ট্রোক অটোরিকশা সিএনজি ড্রাইভার্স ইউনিয়নের সিনিয়র সহসভাপতি মো. ওমর ফারুক চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘দীর্ঘদিন থেকে পোস্তগোলা ব্রিজ এলাকায় সিএনজিচালিত অটোরিকশা থেকে স্টিকার লাগিয়ে মাসে ২ হাজার টাকা করে চাঁদা ওঠায় একটি চক্র। একই সঙ্গে মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ চৌরাস্তা, মিরপুর-১০, ভাসানটেক, রূপনগর আবাসিক এলাকা, রায়েরবাজার, ডেমরাসহ ঢাকার অনেক স্পট থেকে প্রতিদিন ১০০-২০০ টাকা আদায় করছে চাঁদাবাজ চক্র। এসব এলাকা থেকে প্রতিদিন অর্ধ কোটি টাকার চাঁদাবাজি হয়। বিভিন্ন সময় পুলিশের কাছে অভিযোগ দিয়েছি কোনো সুফল আমরা পাইনি।’

এদিকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সাইনবোর্ড, শিমরাইল, কাঁচপুর, মদনপুর ও ডেমরা স্টাফকোয়ার্টার এলাকায় ছোটবড় সব যাত্রীবাহী পরিবহন থেকে ২০০ থেকে ৫০০ টাকা পর্যন্ত চাঁদা তোলা হয়। সিলেট, মৌলভীবাজার, চট্টগ্রাম, নোয়াখালী থেকে যাত্রীবাহী বাস ঢাকায় আসতে প্রতি ট্রিপে দেড়-দুই হাজার টাকা পর্যন্ত চাঁদা দিতে হয় বলে অভিযোগ রয়েছে। এ ছাড়া ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের বিভিন্ন অংশে কৌশল বদলে এখন টোকেনে চলছে চাঁদাবাজি। এর মধ্যে নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ, কুমিল্লা, ফেনীসহ অন্তত ১০ স্থানে টোকেন চুক্তির মাধ্যমে চলে পরিবহন। আর চুক্তির আওতায় না থাকলে নানা হয়রানির শিকার হতে হয় চালকদের। গাড়ির কাগজ ঠিক থাকার পরও গুনতে হয় দ্বিগুণ টাকা। বারবার অভিযোগ করেও মিলছে না সুফল।

অভিযোগ পাওয়া যায়, বাসগুলো যেসব জেলা পেরিয়ে আসতে হয় সেসব জেলায় মাসিক ভিত্তিতে পুলিশ সার্জেন্টদের ৫০০ টাকা করে বখরা দেওয়াও বাধ্যতামূলক রয়েছে। এর বাইরে থানা-ফাঁড়ি পুলিশকেও নিয়মিত চাঁদা দিতে হয়। এ ছাড়া বিভিন্ন স্থানে ক্ষমতাসীন দলের নেতাদের পরিবহন মালিক ও শ্রমিকদের নিয়ে গড়ে তোলা নানা সমিতি ও সংগঠনকেও চাঁদা দিতে হয়। একই সঙ্গে প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতা, পুলিশ সদস্য ও পরিবহন শ্রমিকরা মিলেই সারা দেশে পৃথকভাবে গড়ে তুলেছেন শক্তিশালী সিন্ডিকেট। পরস্পর যোগসাজশে কৌশলে সড়ক-মহাসড়কে চলছে টাকার খেলা। সার্বিক বিষয়ে হাইওয়ে পুলিশের অতিরিক্ত ডিআইজি (অপারেশন) শ্যামল কুমার মুখার্জী বলেন, ‘চাঁদাবাজির শিকার ব্যক্তিদের থানায় এসে অভিযোগ দিতে হবে। আমরা এমন অভিযোগ পাচ্ছি এবং ব্যবস্থা নিচ্ছি। হাইওয়েতে যেন চাঁদাবাজি না হয় সে বিষয়ে হাইওয়ে পুলিশের কর্মকর্তারা সতর্ক রয়েছেন। হাইওয়ে পুলিশের কোনো সদস্য যেন চাঁদাবাজির সঙ্গে না জড়িয়ে পড়েন সেজন্য তাদের শরীরে বডিওন ক্যামেরা রয়েছে। তাদের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। বডিওন ক্যামেরার কারণে তারা অপরাধে জড়ানোর সাহসই পাবেন না।’

নিয়ন্ত্রণ করা হবে কঠোরভাবে

 

এই বিভাগের আরও খবর
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
সর্বশেষ খবর
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৌশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৌশভোজের আয়োজন

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৩০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৪৮ মিনিট আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর