শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০২ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

বেপরোয়া চাঁদাবাজ

পরিবহনে স্তরে স্তরে চাঁদাবাজি

♦ মাসে চাঁদাবাজি শত কোটি টাকা ♦ মালিক শ্রমিক পুলিশসহ রাজনৈতিক নেতা জড়িত
শামীম আহমেদ ও হাসান ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
পরিবহনে স্তরে স্তরে চাঁদাবাজি

কুমিল্লার লালমাই উপজেলার বাগমারা বাজার থেকে নাঙ্গলকোট উপজেলার বাঙ্গড্ডা বাজার সড়কে সিএনজি অটোরিকশা চালান মো. ইবরাহীম। এ সড়কের মধ্যবর্তী স্থান ভুশ্চি বাজারের ওপর দিয়ে যাতায়াত করতে প্রতিদিন তাকে ৩০ টাকা দিয়ে টোকেন নিতে হয়। টাকা না দিলে এ সড়কে গাড়ি চালানো বন্ধ। শুধু ভুশ্চি বাজার নয়, জেলার লাকসাম বাইপাস, নাথের পেটুয়া, নাঙ্গলকোট, বাগমারা, লালমাই, বরুড়া, পদুয়ার বাজার বিশ্বরোডসহ গুরুত্বপূর্ণ প্রতিটি বাজার এলাকায় গাড়ি নিয়ে ঢুকতে চাঁদা দিয়ে নিতে হয় পৃথক টোকেন। ইবরাহীম বলেন, ‘আবার ঘুরে এসে দিচ্ছি এমন আবদারও টেকে না। আগের দিনের আয় থেকেই চাঁদার টাকা রেখে দিতে হয়।’ রাজধানীর চকবাজার থেকে সিএনজিতে যাত্রী তুললে দিতে হয় ৫০ টাকা। এজন্য সেখানকার প্রতিটি সিএনজি স্টেশনে রয়েছে চাঁদাবাজ সিন্ডিকেটের নিয়োগ দেওয়া পৃথক লাইনম্যান। মহাখালী বাস টার্মিনাল থেকে প্রায় ১ হাজার ২০০ গাড়ি চলাচল করে। প্রতি ট্রিপে চাঁদা দিতে হয় ৮০০ করে। সীমাহীন চাঁদাবাজি চলছে দেশের পরিবহন সেক্টরে। সিএনজি অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত রিকশা, পায়ে চালানো রিকশা, পিকআপ, বাস, টেম্পো কোনো কিছু নেই চাঁদার বাইরে। চাঁদা দিলেই কেবল ঘোরে গাড়ির চাকা। বিষয়টি বছরের পর বছর বিভিন্ন মহলে সমালোচনার ঝড় বহালেও বন্ধে নেই উদ্যোগ। পরিবহনসংশ্লিষ্টরা বলছেন, যারা চাঁদাবাজি বন্ধে উদ্যোগ নেবেন, তারাই চাঁদাবাজির সঙ্গে জড়িত। প্রতি মাসে মোটা অঙ্কের চাঁদার ভাগ চলে যায় সংশ্লিষ্ট দফতরগুলোর শীর্ষ মহল পর্যন্ত। এ কারণেই চাঁদাবাজি বন্ধ হচ্ছে না। আর পরিবহনে চাঁদাবাজির কারণে ব্যক্তি খাতে যাতায়াতে খরচের পাশাপাশি বাড়ছে পণ্যমূল্যও। ব্যবসায়ীরা বলছেন, পরিবহনে চাঁদাবাজির কারণে পণ্যের দাম ৩০ শতাংশ পর্যন্ত বেড়ে যাচ্ছে। পরিবহন শ্রমিকরা বলছেন, ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) জরিপে পরিবহন খাতে ৪৬ ভাগ সেবাগ্রহীতাকে চাঁদা দিতে হয় এমন তথ্য উঠে এলেও বাস্তবে ৯০ ভাগ সেবাগ্রহীতাকেই চাঁদা দিতে হয়। ভয়ে অনেকে মুখ খোলেন না।

চাঁদার হার : প্রতি মাসে পরিবহন খাত থেকে কোটি কোটি টাকা চাঁদা আদায় হচ্ছে। যানবাহনভেদে দৈনিক ২০ টাকা থেকে হাজার টাকা আদায় করা হচ্ছে। এর মধ্যে রাজধানীর মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ সংলগ্ন চৌরাস্তায় প্রতিদিন ১০ লাখ টাকা করে চাঁদা আদায় করে একটি রাজনৈতিক সিন্ডিকেট। একই সঙ্গে ব্যাটারিচালিত রিকশা লালবাগ চাপড়া মসজিদ থেকে কামরাঙ্গীর চর পর্যন্ত প্রতিদিন ৪০০ ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচল করে। এদের থেকে প্রতিদিন ৫০ করে ২০ হাজার টাকা চাঁদা আদায় হয়। শুধু এ দুই জায়গায় নয়, সারা দেশে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত রিকশা, লেগুনা, বাস, পণ্যবাহী ট্রাক, কাভার্ড ভ্যানসহ অন্যান্য পরিবহন থেকে শত কোটি টাকার চাঁদাবাজি হয়।

যাদের দিতে হয় চাঁদা : সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, প্রতিটি স্ট্যান্ড ঘিরে রয়েছে শ্রমিক সমিতি কিংবা মালিক সমিতির নামে-বেনামে বিভিন্ন সংগঠন। আর এগুলোর নেতৃত্বে থাকছেন রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মী ও প্রভাবশালীরা। এদের সমন্বয়েই গড়ে উঠেছে পরিবহন খাতের চাঁদাবাজির সিন্ডিকেট। আবার প্রতিটি স্ট্যান্ডেই রয়েছে সিন্ডিকেটের নিয়োগপ্রাপ্ত লাইনম্যান। সিএনজি, অটোরিকশা, বাস কিংবা ট্রাক থেকে ওই লাইনম্যানের হাতেই নির্ধারিত অঙ্কের চাঁদার টাকা আদায় হচ্ছে প্রতিদিন। বিভিন্ন রুটে গাড়ি চালাতে পুলিশকেও নির্ধারিত হারে চাঁদা দিতে হয় বলে জানিয়েছেন পরিবহন শ্রমিকরা। মেয়াদোত্তীর্ণ সিএনজিগুলো পুলিশের সঙ্গে চুক্তি করে সড়কে অহরহ চলছে। শুধু ঢাকায় চলছে নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুরসহ আশপাশ জেলার ১৫ হাজার মিটারবিহীন সিএনজি অটোরিকশা। একটি দালাল চক্র ও পুলিশের সঙ্গে মাসিক ৫ থেকে ৬ হাজার টাকা চুক্তিতে এ গাড়িগুলো চলাচল করে। হাই কোর্টের রায় অমান্য করে ঢাকা মহানগরীতে চলছে মিটারবিহীন সিএনজি অটোরিকশাগুলো।

যেসব খাতে চাঁদা : এক উপজেলা থেকে অন্য উপজেলায় ঢুকতে এবং বেরোতে চাঁদা, টার্মিনালে চাঁদা, টার্মিনাল থেকে বেরোতে চাঁদা, মহাসড়কের বিভিন্ন পয়েন্টে চাঁদা, ট্রাকস্ট্যান্ডে চাঁদা, মহাসড়কে অবৈধ যানবাহন চালাতে নির্দিষ্ট হারে চাঁদা, কাগজপত্র ও ফিটনেসবিহীন গাড়ি অবৈধভাবে চলার অনুমতি নিতে চাঁদা, ট্রাকে পণ্যের ধরনের ওপর ভিত্তি করে চাঁদা, জেলা শহরে কাগজপত্র ও লাইসেন্সবিহীন শত শত গাড়ি থেকে চাঁদা, রাজধানীতে বিভিন্ন মার্কেটের সামনে থেকে যাত্রী তুলতে চাঁদা দিতে হচ্ছে যানবাহনকে। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রাজধানীর মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ সংলগ্ন চৌরাস্তায় প্রতিদিন ১০ লাখ টাকা চাঁদা আদায় করে একটি রাজনৈতিক সিন্ডিকেট। একই সঙ্গে ইত্তেফাক মোড় থেকে মানিকনগর পাওয়ার হাউস, মিরপুর ১২ ইস্টার্ন হাউস থেকে মিরপুর সাড়ে ১১, মিরপুর সাড়ে ১১ থেকে রূপনগর আবাসিক, রায়েরবাজার থেকে ধানমন্ডির শঙ্কর, মিরপুর ১০ থেকে ভাসানটেক, ডেমরা স্টাফকোয়ার্টার থেকে মেরাদিয়া সড়কে প্রতিদিন ১০০ থেকে ২০০ টাকা পর্যন্ত প্রতিটি সিএনজি অটোরিকশা থেকে চাঁদা আদায় করা হচ্ছে। প্রতিদিন সিএনজি অটোরিকশা থেকে কোটি টাকা চাঁদা আদায় করছে রাজনৈতিক সিন্ডিকেট। একই সঙ্গে মাসিক ২ হাজার টাকার বিনিময়ে স্টিকার দিয়ে পোস্তগোলায় সিএনজি অটোরিকশা থেকে চাঁদাবাজি, ভুয়া রেজিস্ট্রেশন (২৯৭৮) দিয়ে ঢাকা জেলা সিএনজি, অটোরিকশা, মিশুক চালক ও শ্রমিক ইউনিয়ন নামে আইডি কার্ড দিয়ে চাঁদা আদায় করছে একটি চক্র। এ চক্রের মূলহোতা কথিত সাধারণ সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন দুলাল। তিনি সিএনজি অটোরিকশা শ্রমিকদের পরিচয়পত্র বিক্রি ও কমিটি অনুমোদন দিয়ে চাঁদাবাজি করছেন।

এ ছাড়া ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা থেকেও চাঁদা আদায় করা হচ্ছে। এর মধ্যে পোস্তগোলা থেকে নারায়ণগঞ্জের পঞ্চবাটি, বউবাজার থেকে শনিরআখড়া, ধোলাইপাড় থেকে শনিরআখড়া, জুরাইন মেডিকেল রোড, বিক্রমপুর প্লাজা থেকে ২৪ ফুট, লালবাগ চাপড়া মসজিদ থেকে কামরাঙ্গীর চর পর্যন্ত প্রতিদিন কয়েক হাজার ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচল করে। প্রতিদিন ৫০ থেকে ১০০ টাকা চাঁদা আদায় করা হচ্ছে। শুধু ব্যাটারিচালিত রিকশা থেকে প্রতিদিন কয়েক লাখ টাকা চাঁদাবাজি হচ্ছে।

এ বিষয়ে ঢাকা জেলা ফোরস্ট্রোক অটোরিকশা সিএনজি ড্রাইভার্স ইউনিয়নের সিনিয়র সহসভাপতি মো. ওমর ফারুক চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘দীর্ঘদিন থেকে পোস্তগোলা ব্রিজ এলাকায় সিএনজিচালিত অটোরিকশা থেকে স্টিকার লাগিয়ে মাসে ২ হাজার টাকা করে চাঁদা ওঠায় একটি চক্র। একই সঙ্গে মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ চৌরাস্তা, মিরপুর-১০, ভাসানটেক, রূপনগর আবাসিক এলাকা, রায়েরবাজার, ডেমরাসহ ঢাকার অনেক স্পট থেকে প্রতিদিন ১০০-২০০ টাকা আদায় করছে চাঁদাবাজ চক্র। এসব এলাকা থেকে প্রতিদিন অর্ধ কোটি টাকার চাঁদাবাজি হয়। বিভিন্ন সময় পুলিশের কাছে অভিযোগ দিয়েছি কোনো সুফল আমরা পাইনি।’

এদিকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সাইনবোর্ড, শিমরাইল, কাঁচপুর, মদনপুর ও ডেমরা স্টাফকোয়ার্টার এলাকায় ছোটবড় সব যাত্রীবাহী পরিবহন থেকে ২০০ থেকে ৫০০ টাকা পর্যন্ত চাঁদা তোলা হয়। সিলেট, মৌলভীবাজার, চট্টগ্রাম, নোয়াখালী থেকে যাত্রীবাহী বাস ঢাকায় আসতে প্রতি ট্রিপে দেড়-দুই হাজার টাকা পর্যন্ত চাঁদা দিতে হয় বলে অভিযোগ রয়েছে। এ ছাড়া ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের বিভিন্ন অংশে কৌশল বদলে এখন টোকেনে চলছে চাঁদাবাজি। এর মধ্যে নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ, কুমিল্লা, ফেনীসহ অন্তত ১০ স্থানে টোকেন চুক্তির মাধ্যমে চলে পরিবহন। আর চুক্তির আওতায় না থাকলে নানা হয়রানির শিকার হতে হয় চালকদের। গাড়ির কাগজ ঠিক থাকার পরও গুনতে হয় দ্বিগুণ টাকা। বারবার অভিযোগ করেও মিলছে না সুফল।

অভিযোগ পাওয়া যায়, বাসগুলো যেসব জেলা পেরিয়ে আসতে হয় সেসব জেলায় মাসিক ভিত্তিতে পুলিশ সার্জেন্টদের ৫০০ টাকা করে বখরা দেওয়াও বাধ্যতামূলক রয়েছে। এর বাইরে থানা-ফাঁড়ি পুলিশকেও নিয়মিত চাঁদা দিতে হয়। এ ছাড়া বিভিন্ন স্থানে ক্ষমতাসীন দলের নেতাদের পরিবহন মালিক ও শ্রমিকদের নিয়ে গড়ে তোলা নানা সমিতি ও সংগঠনকেও চাঁদা দিতে হয়। একই সঙ্গে প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতা, পুলিশ সদস্য ও পরিবহন শ্রমিকরা মিলেই সারা দেশে পৃথকভাবে গড়ে তুলেছেন শক্তিশালী সিন্ডিকেট। পরস্পর যোগসাজশে কৌশলে সড়ক-মহাসড়কে চলছে টাকার খেলা। সার্বিক বিষয়ে হাইওয়ে পুলিশের অতিরিক্ত ডিআইজি (অপারেশন) শ্যামল কুমার মুখার্জী বলেন, ‘চাঁদাবাজির শিকার ব্যক্তিদের থানায় এসে অভিযোগ দিতে হবে। আমরা এমন অভিযোগ পাচ্ছি এবং ব্যবস্থা নিচ্ছি। হাইওয়েতে যেন চাঁদাবাজি না হয় সে বিষয়ে হাইওয়ে পুলিশের কর্মকর্তারা সতর্ক রয়েছেন। হাইওয়ে পুলিশের কোনো সদস্য যেন চাঁদাবাজির সঙ্গে না জড়িয়ে পড়েন সেজন্য তাদের শরীরে বডিওন ক্যামেরা রয়েছে। তাদের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। বডিওন ক্যামেরার কারণে তারা অপরাধে জড়ানোর সাহসই পাবেন না।’

নিয়ন্ত্রণ করা হবে কঠোরভাবে

 

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় জলসীমায় গ্রেপ্তার ১৩ বাংলাদেশি
ভারতীয় জলসীমায় গ্রেপ্তার ১৩ বাংলাদেশি
বিমানের যান্ত্রিক ত্রুটি নিরসনে কঠোর হওয়ার নির্দেশ
বিমানের যান্ত্রিক ত্রুটি নিরসনে কঠোর হওয়ার নির্দেশ
ভুলে মায়ের পাসপোর্টে জেদ্দায় পাইলট, তুলকালাম
ভুলে মায়ের পাসপোর্টে জেদ্দায় পাইলট, তুলকালাম
১৭ বিয়ে করা বন কর্মকর্তা রংপুরে তোলপাড়
১৭ বিয়ে করা বন কর্মকর্তা রংপুরে তোলপাড়
পূজার ছুটি স্কুলে ৭, কলেজে ১০ ও মাদরাসায় ২ দিন
পূজার ছুটি স্কুলে ৭, কলেজে ১০ ও মাদরাসায় ২ দিন
মামলাজট কমাতে পারে গ্রাম আদালত
মামলাজট কমাতে পারে গ্রাম আদালত
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
সাজেকে গাড়ি খাদে পড়ে খুবি শিক্ষার্থী নিহত, আহত ১১
সাজেকে গাড়ি খাদে পড়ে খুবি শিক্ষার্থী নিহত, আহত ১১
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
চট্টগ্রামে সিলিন্ডার গুদামে বিস্ফোরণ দগ্ধ ১০
চট্টগ্রামে সিলিন্ডার গুদামে বিস্ফোরণ দগ্ধ ১০
ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
যৌথ মহড়ায় অংশ নিতে চট্টগ্রামে মার্কিন সেনারা
যৌথ মহড়ায় অংশ নিতে চট্টগ্রামে মার্কিন সেনারা
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা