শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০২ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

বেপরোয়া চাঁদাবাজ

পরিবহনে স্তরে স্তরে চাঁদাবাজি

♦ মাসে চাঁদাবাজি শত কোটি টাকা ♦ মালিক শ্রমিক পুলিশসহ রাজনৈতিক নেতা জড়িত
শামীম আহমেদ ও হাসান ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
পরিবহনে স্তরে স্তরে চাঁদাবাজি

কুমিল্লার লালমাই উপজেলার বাগমারা বাজার থেকে নাঙ্গলকোট উপজেলার বাঙ্গড্ডা বাজার সড়কে সিএনজি অটোরিকশা চালান মো. ইবরাহীম। এ সড়কের মধ্যবর্তী স্থান ভুশ্চি বাজারের ওপর দিয়ে যাতায়াত করতে প্রতিদিন তাকে ৩০ টাকা দিয়ে টোকেন নিতে হয়। টাকা না দিলে এ সড়কে গাড়ি চালানো বন্ধ। শুধু ভুশ্চি বাজার নয়, জেলার লাকসাম বাইপাস, নাথের পেটুয়া, নাঙ্গলকোট, বাগমারা, লালমাই, বরুড়া, পদুয়ার বাজার বিশ্বরোডসহ গুরুত্বপূর্ণ প্রতিটি বাজার এলাকায় গাড়ি নিয়ে ঢুকতে চাঁদা দিয়ে নিতে হয় পৃথক টোকেন। ইবরাহীম বলেন, ‘আবার ঘুরে এসে দিচ্ছি এমন আবদারও টেকে না। আগের দিনের আয় থেকেই চাঁদার টাকা রেখে দিতে হয়।’ রাজধানীর চকবাজার থেকে সিএনজিতে যাত্রী তুললে দিতে হয় ৫০ টাকা। এজন্য সেখানকার প্রতিটি সিএনজি স্টেশনে রয়েছে চাঁদাবাজ সিন্ডিকেটের নিয়োগ দেওয়া পৃথক লাইনম্যান। মহাখালী বাস টার্মিনাল থেকে প্রায় ১ হাজার ২০০ গাড়ি চলাচল করে। প্রতি ট্রিপে চাঁদা দিতে হয় ৮০০ করে। সীমাহীন চাঁদাবাজি চলছে দেশের পরিবহন সেক্টরে। সিএনজি অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত রিকশা, পায়ে চালানো রিকশা, পিকআপ, বাস, টেম্পো কোনো কিছু নেই চাঁদার বাইরে। চাঁদা দিলেই কেবল ঘোরে গাড়ির চাকা। বিষয়টি বছরের পর বছর বিভিন্ন মহলে সমালোচনার ঝড় বহালেও বন্ধে নেই উদ্যোগ। পরিবহনসংশ্লিষ্টরা বলছেন, যারা চাঁদাবাজি বন্ধে উদ্যোগ নেবেন, তারাই চাঁদাবাজির সঙ্গে জড়িত। প্রতি মাসে মোটা অঙ্কের চাঁদার ভাগ চলে যায় সংশ্লিষ্ট দফতরগুলোর শীর্ষ মহল পর্যন্ত। এ কারণেই চাঁদাবাজি বন্ধ হচ্ছে না। আর পরিবহনে চাঁদাবাজির কারণে ব্যক্তি খাতে যাতায়াতে খরচের পাশাপাশি বাড়ছে পণ্যমূল্যও। ব্যবসায়ীরা বলছেন, পরিবহনে চাঁদাবাজির কারণে পণ্যের দাম ৩০ শতাংশ পর্যন্ত বেড়ে যাচ্ছে। পরিবহন শ্রমিকরা বলছেন, ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) জরিপে পরিবহন খাতে ৪৬ ভাগ সেবাগ্রহীতাকে চাঁদা দিতে হয় এমন তথ্য উঠে এলেও বাস্তবে ৯০ ভাগ সেবাগ্রহীতাকেই চাঁদা দিতে হয়। ভয়ে অনেকে মুখ খোলেন না।

চাঁদার হার : প্রতি মাসে পরিবহন খাত থেকে কোটি কোটি টাকা চাঁদা আদায় হচ্ছে। যানবাহনভেদে দৈনিক ২০ টাকা থেকে হাজার টাকা আদায় করা হচ্ছে। এর মধ্যে রাজধানীর মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ সংলগ্ন চৌরাস্তায় প্রতিদিন ১০ লাখ টাকা করে চাঁদা আদায় করে একটি রাজনৈতিক সিন্ডিকেট। একই সঙ্গে ব্যাটারিচালিত রিকশা লালবাগ চাপড়া মসজিদ থেকে কামরাঙ্গীর চর পর্যন্ত প্রতিদিন ৪০০ ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচল করে। এদের থেকে প্রতিদিন ৫০ করে ২০ হাজার টাকা চাঁদা আদায় হয়। শুধু এ দুই জায়গায় নয়, সারা দেশে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত রিকশা, লেগুনা, বাস, পণ্যবাহী ট্রাক, কাভার্ড ভ্যানসহ অন্যান্য পরিবহন থেকে শত কোটি টাকার চাঁদাবাজি হয়।

যাদের দিতে হয় চাঁদা : সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, প্রতিটি স্ট্যান্ড ঘিরে রয়েছে শ্রমিক সমিতি কিংবা মালিক সমিতির নামে-বেনামে বিভিন্ন সংগঠন। আর এগুলোর নেতৃত্বে থাকছেন রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মী ও প্রভাবশালীরা। এদের সমন্বয়েই গড়ে উঠেছে পরিবহন খাতের চাঁদাবাজির সিন্ডিকেট। আবার প্রতিটি স্ট্যান্ডেই রয়েছে সিন্ডিকেটের নিয়োগপ্রাপ্ত লাইনম্যান। সিএনজি, অটোরিকশা, বাস কিংবা ট্রাক থেকে ওই লাইনম্যানের হাতেই নির্ধারিত অঙ্কের চাঁদার টাকা আদায় হচ্ছে প্রতিদিন। বিভিন্ন রুটে গাড়ি চালাতে পুলিশকেও নির্ধারিত হারে চাঁদা দিতে হয় বলে জানিয়েছেন পরিবহন শ্রমিকরা। মেয়াদোত্তীর্ণ সিএনজিগুলো পুলিশের সঙ্গে চুক্তি করে সড়কে অহরহ চলছে। শুধু ঢাকায় চলছে নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুরসহ আশপাশ জেলার ১৫ হাজার মিটারবিহীন সিএনজি অটোরিকশা। একটি দালাল চক্র ও পুলিশের সঙ্গে মাসিক ৫ থেকে ৬ হাজার টাকা চুক্তিতে এ গাড়িগুলো চলাচল করে। হাই কোর্টের রায় অমান্য করে ঢাকা মহানগরীতে চলছে মিটারবিহীন সিএনজি অটোরিকশাগুলো।

যেসব খাতে চাঁদা : এক উপজেলা থেকে অন্য উপজেলায় ঢুকতে এবং বেরোতে চাঁদা, টার্মিনালে চাঁদা, টার্মিনাল থেকে বেরোতে চাঁদা, মহাসড়কের বিভিন্ন পয়েন্টে চাঁদা, ট্রাকস্ট্যান্ডে চাঁদা, মহাসড়কে অবৈধ যানবাহন চালাতে নির্দিষ্ট হারে চাঁদা, কাগজপত্র ও ফিটনেসবিহীন গাড়ি অবৈধভাবে চলার অনুমতি নিতে চাঁদা, ট্রাকে পণ্যের ধরনের ওপর ভিত্তি করে চাঁদা, জেলা শহরে কাগজপত্র ও লাইসেন্সবিহীন শত শত গাড়ি থেকে চাঁদা, রাজধানীতে বিভিন্ন মার্কেটের সামনে থেকে যাত্রী তুলতে চাঁদা দিতে হচ্ছে যানবাহনকে। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রাজধানীর মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ সংলগ্ন চৌরাস্তায় প্রতিদিন ১০ লাখ টাকা চাঁদা আদায় করে একটি রাজনৈতিক সিন্ডিকেট। একই সঙ্গে ইত্তেফাক মোড় থেকে মানিকনগর পাওয়ার হাউস, মিরপুর ১২ ইস্টার্ন হাউস থেকে মিরপুর সাড়ে ১১, মিরপুর সাড়ে ১১ থেকে রূপনগর আবাসিক, রায়েরবাজার থেকে ধানমন্ডির শঙ্কর, মিরপুর ১০ থেকে ভাসানটেক, ডেমরা স্টাফকোয়ার্টার থেকে মেরাদিয়া সড়কে প্রতিদিন ১০০ থেকে ২০০ টাকা পর্যন্ত প্রতিটি সিএনজি অটোরিকশা থেকে চাঁদা আদায় করা হচ্ছে। প্রতিদিন সিএনজি অটোরিকশা থেকে কোটি টাকা চাঁদা আদায় করছে রাজনৈতিক সিন্ডিকেট। একই সঙ্গে মাসিক ২ হাজার টাকার বিনিময়ে স্টিকার দিয়ে পোস্তগোলায় সিএনজি অটোরিকশা থেকে চাঁদাবাজি, ভুয়া রেজিস্ট্রেশন (২৯৭৮) দিয়ে ঢাকা জেলা সিএনজি, অটোরিকশা, মিশুক চালক ও শ্রমিক ইউনিয়ন নামে আইডি কার্ড দিয়ে চাঁদা আদায় করছে একটি চক্র। এ চক্রের মূলহোতা কথিত সাধারণ সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন দুলাল। তিনি সিএনজি অটোরিকশা শ্রমিকদের পরিচয়পত্র বিক্রি ও কমিটি অনুমোদন দিয়ে চাঁদাবাজি করছেন।

এ ছাড়া ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা থেকেও চাঁদা আদায় করা হচ্ছে। এর মধ্যে পোস্তগোলা থেকে নারায়ণগঞ্জের পঞ্চবাটি, বউবাজার থেকে শনিরআখড়া, ধোলাইপাড় থেকে শনিরআখড়া, জুরাইন মেডিকেল রোড, বিক্রমপুর প্লাজা থেকে ২৪ ফুট, লালবাগ চাপড়া মসজিদ থেকে কামরাঙ্গীর চর পর্যন্ত প্রতিদিন কয়েক হাজার ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচল করে। প্রতিদিন ৫০ থেকে ১০০ টাকা চাঁদা আদায় করা হচ্ছে। শুধু ব্যাটারিচালিত রিকশা থেকে প্রতিদিন কয়েক লাখ টাকা চাঁদাবাজি হচ্ছে।

এ বিষয়ে ঢাকা জেলা ফোরস্ট্রোক অটোরিকশা সিএনজি ড্রাইভার্স ইউনিয়নের সিনিয়র সহসভাপতি মো. ওমর ফারুক চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘দীর্ঘদিন থেকে পোস্তগোলা ব্রিজ এলাকায় সিএনজিচালিত অটোরিকশা থেকে স্টিকার লাগিয়ে মাসে ২ হাজার টাকা করে চাঁদা ওঠায় একটি চক্র। একই সঙ্গে মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ চৌরাস্তা, মিরপুর-১০, ভাসানটেক, রূপনগর আবাসিক এলাকা, রায়েরবাজার, ডেমরাসহ ঢাকার অনেক স্পট থেকে প্রতিদিন ১০০-২০০ টাকা আদায় করছে চাঁদাবাজ চক্র। এসব এলাকা থেকে প্রতিদিন অর্ধ কোটি টাকার চাঁদাবাজি হয়। বিভিন্ন সময় পুলিশের কাছে অভিযোগ দিয়েছি কোনো সুফল আমরা পাইনি।’

এদিকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সাইনবোর্ড, শিমরাইল, কাঁচপুর, মদনপুর ও ডেমরা স্টাফকোয়ার্টার এলাকায় ছোটবড় সব যাত্রীবাহী পরিবহন থেকে ২০০ থেকে ৫০০ টাকা পর্যন্ত চাঁদা তোলা হয়। সিলেট, মৌলভীবাজার, চট্টগ্রাম, নোয়াখালী থেকে যাত্রীবাহী বাস ঢাকায় আসতে প্রতি ট্রিপে দেড়-দুই হাজার টাকা পর্যন্ত চাঁদা দিতে হয় বলে অভিযোগ রয়েছে। এ ছাড়া ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের বিভিন্ন অংশে কৌশল বদলে এখন টোকেনে চলছে চাঁদাবাজি। এর মধ্যে নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ, কুমিল্লা, ফেনীসহ অন্তত ১০ স্থানে টোকেন চুক্তির মাধ্যমে চলে পরিবহন। আর চুক্তির আওতায় না থাকলে নানা হয়রানির শিকার হতে হয় চালকদের। গাড়ির কাগজ ঠিক থাকার পরও গুনতে হয় দ্বিগুণ টাকা। বারবার অভিযোগ করেও মিলছে না সুফল।

অভিযোগ পাওয়া যায়, বাসগুলো যেসব জেলা পেরিয়ে আসতে হয় সেসব জেলায় মাসিক ভিত্তিতে পুলিশ সার্জেন্টদের ৫০০ টাকা করে বখরা দেওয়াও বাধ্যতামূলক রয়েছে। এর বাইরে থানা-ফাঁড়ি পুলিশকেও নিয়মিত চাঁদা দিতে হয়। এ ছাড়া বিভিন্ন স্থানে ক্ষমতাসীন দলের নেতাদের পরিবহন মালিক ও শ্রমিকদের নিয়ে গড়ে তোলা নানা সমিতি ও সংগঠনকেও চাঁদা দিতে হয়। একই সঙ্গে প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতা, পুলিশ সদস্য ও পরিবহন শ্রমিকরা মিলেই সারা দেশে পৃথকভাবে গড়ে তুলেছেন শক্তিশালী সিন্ডিকেট। পরস্পর যোগসাজশে কৌশলে সড়ক-মহাসড়কে চলছে টাকার খেলা। সার্বিক বিষয়ে হাইওয়ে পুলিশের অতিরিক্ত ডিআইজি (অপারেশন) শ্যামল কুমার মুখার্জী বলেন, ‘চাঁদাবাজির শিকার ব্যক্তিদের থানায় এসে অভিযোগ দিতে হবে। আমরা এমন অভিযোগ পাচ্ছি এবং ব্যবস্থা নিচ্ছি। হাইওয়েতে যেন চাঁদাবাজি না হয় সে বিষয়ে হাইওয়ে পুলিশের কর্মকর্তারা সতর্ক রয়েছেন। হাইওয়ে পুলিশের কোনো সদস্য যেন চাঁদাবাজির সঙ্গে না জড়িয়ে পড়েন সেজন্য তাদের শরীরে বডিওন ক্যামেরা রয়েছে। তাদের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। বডিওন ক্যামেরার কারণে তারা অপরাধে জড়ানোর সাহসই পাবেন না।’

নিয়ন্ত্রণ করা হবে কঠোরভাবে

 

এই বিভাগের আরও খবর
সড়ক অবরোধ ৪৮তম বিসিএসে নিয়োগপ্রত্যাশী চিকিৎসকদের
সড়ক অবরোধ ৪৮তম বিসিএসে নিয়োগপ্রত্যাশী চিকিৎসকদের
ফারইস্টের সাবেক চেয়ারম্যান নজরুলের বিপুল সম্পদের খোঁজ
ফারইস্টের সাবেক চেয়ারম্যান নজরুলের বিপুল সম্পদের খোঁজ
উপদেষ্টার বক্তব্যের ‘বিভ্রান্তি’ দূর করতে সরকারের বিবৃতি
উপদেষ্টার বক্তব্যের ‘বিভ্রান্তি’ দূর করতে সরকারের বিবৃতি
নিজেকে রাজনৈতিক কর্মী ভাবা যাবে না
নিজেকে রাজনৈতিক কর্মী ভাবা যাবে না
ধুলায় দুর্ভোগ
ধুলায় দুর্ভোগ
প্রার্থী মনোনয়ন নিয়ে জামায়াতের দুই পক্ষে হাতাহাতি উত্তেজনা
প্রার্থী মনোনয়ন নিয়ে জামায়াতের দুই পক্ষে হাতাহাতি উত্তেজনা
কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর সর্বস্ব লুট
কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর সর্বস্ব লুট
সামিরা হকসহ দুজনের বিদেশ যাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
সামিরা হকসহ দুজনের বিদেশ যাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
রাজধানীর সড়কে পড়ে ছিল রক্তাক্ত লাশ
রাজধানীর সড়কে পড়ে ছিল রক্তাক্ত লাশ
৩১ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ
৩১ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ
পাঁচ বছরে চাকরির বাজার এক-চতুর্থাংশ বদলে যাবে
পাঁচ বছরে চাকরির বাজার এক-চতুর্থাংশ বদলে যাবে
মাইলস্টোন শিক্ষার্থী ৩৬ সার্জারি শেষে বাসায় ফিরল
মাইলস্টোন শিক্ষার্থী ৩৬ সার্জারি শেষে বাসায় ফিরল
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক গ্রেপ্তার
চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক গ্রেপ্তার

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সীমান্তে উত্তেজনার মধ্যে শান্তি আলোচনায় পাকিস্তান-আফগানিস্তান
সীমান্তে উত্তেজনার মধ্যে শান্তি আলোচনায় পাকিস্তান-আফগানিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যামাজনে চাকরিচ্যুত হতে পারেন ৩০ হাজার কর্মকর্তা
অ্যামাজনে চাকরিচ্যুত হতে পারেন ৩০ হাজার কর্মকর্তা

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বগুড়ায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা
বগুড়ায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্বল সরবরাহব্যবস্থায় আটকে রপ্তানি
দুর্বল সরবরাহব্যবস্থায় আটকে রপ্তানি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় দুই কোটি টাকা আত্মসাৎ, বিআরডিবির হিসাবরক্ষক কারাগারে
প্রায় দুই কোটি টাকা আত্মসাৎ, বিআরডিবির হিসাবরক্ষক কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া
সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় নির্যাতনের সাত দিন পর লাইফ সাপোর্টে কলেজ ছাত্রের মৃত্যু
কুমিল্লায় নির্যাতনের সাত দিন পর লাইফ সাপোর্টে কলেজ ছাত্রের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩৬ হাজার কিলোমিটার দূর থেকে ইউরোপের বাতাস পর্যবেক্ষণ করছে বিজ্ঞানীরা
৩৬ হাজার কিলোমিটার দূর থেকে ইউরোপের বাতাস পর্যবেক্ষণ করছে বিজ্ঞানীরা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম
গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?
ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় যুবককে কুপিয়ে খুন
বগুড়ায় যুবককে কুপিয়ে খুন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
জয়পুরহাটে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘এবিসিডি অফ ইমার্জেন্সি কেয়ার’ প্রশিক্ষণ নিলেন ৫০ চিকিৎসক
‘এবিসিডি অফ ইমার্জেন্সি কেয়ার’ প্রশিক্ষণ নিলেন ৫০ চিকিৎসক

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সোনারগাঁয়ে দেশীয় পাইপগান ও কার্তুজ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে দেশীয় পাইপগান ও কার্তুজ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে রিজার্ভ বেড়ে ৩২ বিলিয়ন ডলার
দেশে রিজার্ভ বেড়ে ৩২ বিলিয়ন ডলার

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুড়িগ্রামে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
কুড়িগ্রামে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা সীমান্ত থেকে জরুরি অবস্থা তুলে নেওয়ার দাবি ইসরায়েলের
গাজা সীমান্ত থেকে জরুরি অবস্থা তুলে নেওয়ার দাবি ইসরায়েলের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানদের কাছে হেরে শিরোপার রেস থেকে ছিটকে গেল বাংলাদেশ
আফগানদের কাছে হেরে শিরোপার রেস থেকে ছিটকে গেল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
রংপুরে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কমলাপুরে ট্রেনের ধাক্কায়  বৃদ্ধার মৃত্যু
কমলাপুরে ট্রেনের ধাক্কায় বৃদ্ধার মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিদ্ধিরগঞ্জে দুই ছিনতাইকারী গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে দুই ছিনতাইকারী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির সাথে কমনওয়েলথ প্রতিনিধি দলের বৈঠক
বিএনপির সাথে কমনওয়েলথ প্রতিনিধি দলের বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হবিগঞ্জে বাবার বটির আঘাতে মেয়ের মৃত্যুর অভিযোগ
হবিগঞ্জে বাবার বটির আঘাতে মেয়ের মৃত্যুর অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস
ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চোখের জলে কালামের বিদায়, শোকস্তব্ধ পুরো গ্রাম
চোখের জলে কালামের বিদায়, শোকস্তব্ধ পুরো গ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
বগুড়ায় যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর
ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!
নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার
ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে
গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন
ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন
মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি
আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব
বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট
মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প
২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ
জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!
লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট
ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু
মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়
হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঠে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ, তারপরই আইসিইউতে শ্রেয়াস আইয়ার
মাঠে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ, তারপরই আইসিইউতে শ্রেয়াস আইয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দায়িত্ব হস্তান্তরের আগ পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক চলবে : অন্তর্বর্তী সরকার
দায়িত্ব হস্তান্তরের আগ পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক চলবে : অন্তর্বর্তী সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০
ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থ পাচারে সহায়তার অভিযোগে ব্যাংক এশিয়াকে ৩০ লাখ টাকা জরিমানা
অর্থ পাচারে সহায়তার অভিযোগে ব্যাংক এশিয়াকে ৩০ লাখ টাকা জরিমানা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ গতির ট্রেন, ঘণ্টায় ছুটবে ৪৫০ কিলোমিটার
চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ গতির ট্রেন, ঘণ্টায় ছুটবে ৪৫০ কিলোমিটার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁর স্ত্রীকে ‘পুরুষ’ বলায় মামলা, ফ্রান্সে ১০ জনের বিচার শুরু
প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁর স্ত্রীকে ‘পুরুষ’ বলায় মামলা, ফ্রান্সে ১০ জনের বিচার শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজি নারী ক্রিকেটারদের শ্লীলতাহানি, ভারতীয় মন্ত্রীর মন্তব্যে তোলপাড়
অজি নারী ক্রিকেটারদের শ্লীলতাহানি, ভারতীয় মন্ত্রীর মন্তব্যে তোলপাড়

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা
নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস
‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস

শোবিজ

মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ
মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ

শোবিজ

চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে
চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা
বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা

নগর জীবন

আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত
আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত

পেছনের পৃষ্ঠা

মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা
মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা

শোবিজ

বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম
বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম

শিল্প বাণিজ্য

১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

হারে সিরিজ শুরু লিটনদের
হারে সিরিজ শুরু লিটনদের

মাঠে ময়দানে

যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’

সম্পাদকীয়

জেনে রাখা ভালো
জেনে রাখা ভালো

স্বাস্থ্য

ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো
ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো

শিল্প বাণিজ্য

গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী
গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী

দেশগ্রাম

নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের
নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের

দেশগ্রাম

আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড
আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড

দেশগ্রাম

অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক

সম্পাদকীয়

প্যারাবন ধ্বংসে মামলা, আসামি ২০
প্যারাবন ধ্বংসে মামলা, আসামি ২০

দেশগ্রাম

খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত
খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত

দেশগ্রাম

কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য
কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য

দেশগ্রাম

সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে
সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে

দেশগ্রাম

নিয়োগ পরীক্ষায় অনিয়ম তদন্তে দুদক-স্বাস্থ্যের টিম
নিয়োগ পরীক্ষায় অনিয়ম তদন্তে দুদক-স্বাস্থ্যের টিম

দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল
চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল

শিল্প বাণিজ্য

চিকিৎসক সংকট, ব্যাহত স্বাস্থ্যসেবা
চিকিৎসক সংকট, ব্যাহত স্বাস্থ্যসেবা

দেশগ্রাম

যে ঘণ্টা হয়ে ওঠে মৃত্যুর ঘণ্টা
যে ঘণ্টা হয়ে ওঠে মৃত্যুর ঘণ্টা

শোবিজ

র্কপোরটে র্কনার
র্কপোরটে র্কনার

অর্থ-বাজার-বাণিজ্য

হাসপাতালে অনিয়মের প্রতিবাদ ছাত্র-জনতার
হাসপাতালে অনিয়মের প্রতিবাদ ছাত্র-জনতার

দেশগ্রাম

নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার

সম্পাদকীয়