শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৭ মে, ২০২৪ আপডেট:

অর্থনীতির গেম চেঞ্জার মাতারবাড়ী

জিন্নাতুন নূর ও মুহাম্মদ সেলিম
প্রিন্ট ভার্সন
অর্থনীতির গেম চেঞ্জার মাতারবাড়ী

বঙ্গোপসাগরের কোলঘেঁষে অবস্থিত কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলার মাতারবাড়ী ইউনিয়ন। কয়েক বছর আগেও এই অঞ্চলের মানুষজন অভ্যস্ত ছিল দারিদ্র্যক্লিষ্ট জীবনযাপনে। অবস্থানগত কারণে মাতারবাড়ী ঘিরে সরকার অনেক গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প নিয়েছে। যার মধ্যে কয়েকটির কাজ শেষে অপারেশন শুরু হয়েছে। কিছু শেষের পথে এবং কিছু প্রকল্পের কাজ চলছে। ভূরাজনৈতিক ও অর্থনৈতিকভাবে চীন-জাপানের কাছে কৌশলগত দিক থেকে সর্বোচ্চ গুরুত্বপূর্ণ স্থান মহেশখালীর মাতারবাড়ী। মহেশখালী ঘিরে যে কর্মযজ্ঞ তার সুবিধা পাবে প্রতিবেশী দেশ ভারতের ‘সেভেন সিস্টার্স’ খ্যাত দক্ষিণ-পূর্বের সাত রাজ্যও। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ভূ-রাজনৈতিক কারণে এটি দক্ষিণ এশিয়ার অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। তাদের মতে, মাতারবাড়ী ক্রমেই হয়ে উঠছে দেশের অর্থনীতির জন্য একটি গেম চেঞ্জার।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্রবন্দরকে ঘিরে তৈরি হতে যাচ্ছে বাণিজ্যিক হাব। বিদ্যুৎ-জ্বালানি খাতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে ১২ শ মেগাওয়াটের মাতারবাড়ি কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের বিদ্যুৎ আর মহেশখালীর সাগরে ভাসমান এলএনজি টার্মিনাল থেকে জাতীয় গ্রিডে সরবরাহকৃত গ্যাস। এর সঙ্গে গভীর সমুদ্রে ইনস্টলেশন অব সিঙ্গেল পয়েন্ট মুরিং (এসপিএম) উইথ ডাবল পাইপলাইন প্রকল্পটি বাস্তবায়ন শেষে এখন এটি কমিশনিং পর্যায়ে আছে। এতে গোটা অঞ্চলটি এক বিশাল পাওয়ার হাবে রূপ নিয়েছে। আবার দেশের প্রথম গভীর সমুদ্রবন্দর মাতারবাড়ি টার্মিনালের নির্মাণ ২০২৬-এ শেষ হলে ট্রানজিট ভোগান্তি ছাড়াই ইউরোপ, আমেরিকাসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সরাসরি পণ্য পরিবহনের সুযোগ পাবেন দেশের ব্যবসায়ীরা।

♦ দক্ষিণ এশিয়ার অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা

♦ গভীর সমুদ্রবন্দর ঘিরে তৈরি হবে বাণিজ্যিক ও এনার্জি হাব

♦ চলতি বছরই শুরু হচ্ছে গভীর সমুদ্রবন্দরের টার্মিনাল নির্মাণকাজ

♦ প্রকল্পের দ্বিতীয় ইউনিটও উৎপাদনের জন্য প্রস্তুত

♦ আছে দুটি এলএনজি টার্মিনাল, নির্মাণ করা হবে আরও দুটি

♦ ভূরাজনৈতিক কারণেও গুরুত্বপূর্ণ স্থান মহেশখালীর মাতারবাড়ী

মাতারবাড়িতে আছে যেসব প্রকল্প : বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পের মধ্যে মহেশখালী ও মাতারবাড়ি এলাকায় আছে মাতারবাড়ি ১২ শ মেগাওয়াট ক্ষমতার আলট্রা সুপার ক্রিটিকাল কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র। মহেশখালীতে এরই মধ্যে দুটি ভাসমান এলএনজি টার্মিনাল রয়েছে। এর একটি আমেরিকান কোম্পানি এক্সিলারেট এনার্জির। আরেকটি দেশি প্রতিষ্ঠান সামিট গ্রুপের। এখানে ভবিষ্যতে আরও দুটি এলএনজি টার্মিনাল নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে। এ ছাড়া মহেশখালী দ্বীপের পশ্চিম পাশে সাগরে স্থাপন করা হয়েছে এসপিএম প্রকল্প। সেখানে জাহাজ থেকে তেল সরাসরি পাম্প করা হবে, যা এসপিএম হয়ে অফশোর পাইপলাইনের মাধ্যমে মাতারবাড়ির যেখানে ল্যান্ড টার্মিনাল শেষ হয়েছে সেখানে পৌঁছাবে। পরে সেখান থেকে অনশোর পাইপলাইনের মাধ্যমে মহেশখালী এলাকায় নির্মিতব্য স্টোরেজ ট্যাংকে জমা হবে। চলতি বছরের মাঝামাঝি সময়ে নির্মাণকাজ শুরু করতে যাচ্ছে দেশের প্রথম গভীর সমুদ্রবন্দর মাতারবাড়ি টার্মিনালের। আশা করা হচ্ছে, আগামী ২০২৬ সালের মধ্যে এর কাজ শেষ হবে।

বিদ্যুৎ কেন্দ্রের দ্বিতীয় ইউনিট উৎপাদনে যাবে জুনে : মাতারবাড়ি ১২ শ মেগাওয়াট কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রর দ্বিতীয় ইউনিটের বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু হবে আগামী জুনে। বর্তমানে এটি পরীক্ষামূলক বিদ্যুৎ উৎপাদন করছে। জাপানের আর্থিক সহায়তায় নির্মিত দুই ইউনিটের বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির প্রথম ইউনিট থেকে বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু হয় গত বছর ডিসেম্বরের ২৬ তারিখে। আর ২৪ ডিসেম্বর থেকে দ্বিতীয় ইউনিটের পরীক্ষামূলক বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হয়। প্রকল্পটির এ পর্যন্ত ভৌত অগ্রগতি ৮৬ শতাংশ আর আর্থিক অগ্রগতি ৮১ শতাংশ। শতভাগ সরকারি মালিকানায় উৎপাদনে থাকা দেশের সবচেয়ে বড় কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র এটি। এটি বাস্তবায়ন করছে সরকারি প্রতিষ্ঠান কোল পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানি বাংলাদেশ লিমিটেড (সিপিজিসিবিএল)। বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি নির্মাণের জন্য ১ হাজার ৬০৮ একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়। জাপান আন্তর্জাতিক সহযোগিতা সংস্থার (জাইকা) সহায়তায় ৫১ হাজার ৮৫৪ কোটি টাকা ব্যয়ে এটি নির্মিত হচ্ছে। এর মধ্যে জাইকার ঋণ ৪৩ হাজার ৯২১ কোটি টাকা। বাকি টাকা সিপিজিসিবিএল তাদের নিজস্ব তহবিল থেকে দিচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত বছর ১১ নভেম্বর বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির উদ্বোধন করেন। সিপিজিসিবিএল-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী আবুল কালাম আজাদ গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বর্তমানে বিভিন্ন লোডে বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির দ্বিতীয় ইউনিট থেকে পরীক্ষামূলক বিদ্যুৎ উৎপাদন করছে। এই পরীক্ষা শেষ হলেই তা বাণিজ্যিক উৎপাদনে যাবে। পরীক্ষামূলক উৎপাদনে আমরা সর্বোচ্চ ৬০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করেছি। আশা করছি, জুনে দ্বিতীয় ইউনিট বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু করতে পারবে। দেশের কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর মধ্যে পায়রা ও রামপাল থেকে মাতারবাড়ি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ইউনিটপ্রতি বিদ্যুৎ উৎপাদন খরচ কম। অন্য কেন্দ্রে ইউনিটপ্রতি ১০ টাকার বেশি খরচ হলেও মাতারবাড়িতে খরচ হচ্ছে আট টাকা। বর্তমানে কেন্দ্রটির জন্য ইন্দোনেশিয়া থেকে কয়লা আমদানি করা হচ্ছে। বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি নির্মাণের জন্য ২০১৪ সালের ১৬ জুন বাংলাদেশ সরকার ও জাইকার মধ্যে ঋণচুক্তি হয়। প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা জানান, দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার অংশ হিসেবে মাতারবাড়িতে ৬০০ মেগাওয়াট সক্ষমতার চার ইউনিটের দুটি বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়। সেই বিবেচনায় বাড়তি জমি অধিগ্রহণের পাশাপাশি সীমানা প্রাচীর, ভবন ও কয়লা আমদানির জেটি নির্মাণসহ অন্যান্য কাজ শেষ। দ্বিতীয় প্রকল্পে এখন শুধু বিদ্যুৎ কেন্দ্রের যন্ত্রপাতি বসানো হলেই বাড়তি আরও ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যাবে। এতে এক জায়গাতেই ২ হাজার ৪০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করা সম্ভব। বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, মহেশখালীতে মাতারবাড়ি বিদ্যুৎ কেন্দ্রে যে বিশাল কর্মযজ্ঞ চলছে তাতে ভবিষ্যতে এই এলাকা ‘হংকং’-এর মতো হয়ে উঠবে। এখানে একদিকে যেমন যোগাযোগব্যবস্থার উন্নয়ন ঘটছে অন্যদিকে এই বিশাল উন্নয়নকাজের জন্য স্থানীয় বাসিন্দার প্রচুর কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হয়েছে। আর যে স্থানীয় বাসিন্দাদের জমি প্রকল্পের কাজে অধিগ্রহণ করা হয়েছিল তাদের জন্যও আবাসনের ব্যবস্থা করা হয়েছে।

চলতি বছরই শুরু গভীর সমুদ্রবন্দরের টার্মিনালের নির্মাণকাজ : দেশের প্রথম গভীর সমুদ্রবন্দরে মাতারবাড়ির টার্মিনালের নির্মাণকাজ শুরু হতে যাচ্ছে চলতি বছরের মাঝমাঝি সময়ে। যা আগামী ২০২৬ সালের মধ্যে শেষ করার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। গভীর এ সমুদ্রবন্দর চালু হলে অর্থের পাশাপাশি সাশ্রয় হবে সময়েরও। একই সঙ্গে গভীর সমুদ্রবন্দরকে ঘিরে বাণিজ্যিক ও এনার্জি হাব তৈরির পরিকল্পনা নিয়েছে সরকার; যা বাস্তবায়ন হলে পাল্টে যাবে পুরো দেশের অর্থনৈতিক চিত্র। চট্টগ্রাম বন্দরের সচিব ওমর ফারুক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘গভীর সমুদ্রবন্দরের টার্মিনালের নির্মাণকাজ জুন-জুলাইয়ে শুরু করার টার্গেট নির্ধারণ করেছি। টেন্ডার প্রক্রিয়া শেষ করে দ্রুতই নির্মাণকাজে হাত দেব। সে লক্ষ্যেই আমরা কাজ করছি।’ তিনি বলেন, ‘মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্রবন্দর চালু হলে দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। যা দেশের জিডিপি ও রিজার্ভ বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। প্রতিবেশীসহ বিভিন্ন দেশ এ বন্দর ব্যবহারের কারণে বৃদ্ধি পাবে বৈদেশিক মুদ্রার আয়ও।’ জানা যায়, মাতারবাড়ী টার্মিনালের নির্মাণকাজের অংশ হিসেবে এরই মধ্যে প্যাকেজ-২-এর আওতায় কার্গো হ্যান্ডলিং যন্ত্রাংশ, সিকিউরিটি সিস্টেম ক্রয় প্রস্তাব নৌপরিবহন মন্ত্রাণালয়ে পাঠানো হয়েছে। প্যাকেজ-২বি-এর আওতায় টার্গ বোট, সার্ভে বোট, পাইলট বোট এবং ভিটিএমএস কারিগরি মূল্যায়ন করে জাইকার কাছে অনাপত্তির জন্য পাঠানো হয়েছে। প্রকল্পের দ্বিতীয় পর্যায়ের সম্ভাব্যতা যাছাইয়ের জন্য পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের অনুমোদনের জন্য মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। এর আগে গত নভেম্বরে গভীর সমুদ্রবন্দরের প্রথম টার্মিনাল নির্মাণের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের পাশাপাশি চ্যানেলের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। দেশের প্রথম গভীর সমুদ্রবন্দরে থাকবে একটি ৩০০ মিটার দীর্ঘ মাল্টিপারপাস জেটি, একটি ৪৬০ মিটার দীর্ঘ কন্টেইনার জাহাজ বার্থিং জেটি। এরই মধ্যে তৈরি করা হয়েছে ১৪ দশমিক ৩ কিমি দীর্ঘ এবং ২৫০ মিটার প্রস্থ, ১৮ দশমিক ৫ মিটার (এমএসএল) গভীরতার বন্দর চ্যানেল। চ্যানেল ও হারবার নিরাপদ ও সুরক্ষিত করার জন্য তৈরি করা হয়েছে ১ হাজার ৭৫৩ মিটার উত্তর ব্রেকওয়াটার (ঢেউ নিরোধক বাঁধ), ৭১৩ মিটার দক্ষিণ ব্রেকওয়াটার এবং উত্তর দিকে ১৮০২ দশমিক ৮৫ মিটার রিভেটমেন্ট। গভীর সমুদ্রবন্দরকে জাতীয় মহাসড়কের সঙ্গে সংযোগ স্থাপনের জন্য নির্মাণ করা হচ্ছে প্রায় ২৮ কিলোমিটার দীর্ঘ সড়ক। গভীর সমুদ্রবন্দরকে কেন্দ্র করে মহেশখালীর মাতারবাড়িতে বাণিজ্যিক হাব তৈরির পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের। পরিকল্পনার অংশ হিসেবে অত্র অঞ্চলে উন্নত যোগাযোগ, বিদ্যুৎ সরবরাহ, পর্যটনসহ বিভিন্ন খাতে নতুন নতুন বিনিয়োগ আনা হচ্ছে। মাতারবাড়িকে ‘ইন্ডাস্ট্রিয়াল হাব’ হিসেবে গড়ে তুলতে অয়েল রিফাইনারি, এনার্জি ও ফুড স্টোরেজ, ট্যুরিজম, এমব্যাঙ্কমেন্ট ও ওয়াটারফ্রন্ট ইকোনমিক জোন প্রতিষ্ঠার কাজ চলছে। মাতারবাড়ির সঙ্গে দেশ-বিদেশের যোগাযোগব্যবস্থা উন্নত করতে কক্সবাজার বিমান বন্দরকে আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরে রূপ দেওয়া হচ্ছে।

সম্প্রসারণ প্রকল্পটি চলতি বছরেই শেষ হওয়ার কথা রয়েছে। পর্যটন নগরী ও মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্রবন্দরের সঙ্গে যোগাযোগব্যবস্থা আরও উন্নত করতে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রেললাইন তৈরি করা হয়েছে। বাংলাদেশের গভীর সমুদ্রবন্দর না থাকায় ইউরোপ এবং আমেরিকায় পণ্য রপ্তানির জন্য সিঙ্গাপুর, শ্রীলঙ্কার কলম্বো কিংবা মালয়েশিয়ার কেলাং বন্দরকে ব্যবহার করতে হচ্ছে। তৃতীয় দেশ হয়ে পণ্য রপ্তানির কারণে ৩০ শতাংশ অতিরিক্ত পরিবহন ব্যয় হচ্ছে। সময়ও লাগছে বাড়তি ১০ থেকে ১৫ দিন। দেশের আমদানি-রপ্তানি কমাতে এবং গতিশীল করতে মহেশখালীর মাতারবাড়িতে গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়। এ প্রকল্পের প্রাথমিক ব্যয় ধরা হয় ১৭ হাজার ৮০৭ কোটি টাকা।

এই বিভাগের আরও খবর
আজ ‘নারীর ডাকে মৈত্রী যাত্রা’
আজ ‘নারীর ডাকে মৈত্রী যাত্রা’
শিল্পবান্ধব নীতিসহায়তা আদায়ে কাজ করবে সম্মিলিত পরিষদ
শিল্পবান্ধব নীতিসহায়তা আদায়ে কাজ করবে সম্মিলিত পরিষদ
গণ অভ্যুত্থানকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে অপচেষ্টা চলছে
গণ অভ্যুত্থানকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে অপচেষ্টা চলছে
আইসিসিবিতে আন্তর্জাতিক শিক্ষামেলা
আইসিসিবিতে আন্তর্জাতিক শিক্ষামেলা
যুক্তরাষ্ট্রে এক বছরে মারা গেছে ৮০,৩৯১ মাদকসেবী
যুক্তরাষ্ট্রে এক বছরে মারা গেছে ৮০,৩৯১ মাদকসেবী
মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের
মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের
গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ
গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ
ঐকমত্য কমিশনের কিছু প্রস্তাব মানা কঠিন : বাসদ
ঐকমত্য কমিশনের কিছু প্রস্তাব মানা কঠিন : বাসদ
কুলাউড়ায় শিশুসহ ১৪ জনকে পুশইন করল বিএসএফ
কুলাউড়ায় শিশুসহ ১৪ জনকে পুশইন করল বিএসএফ
পাকিস্তান সফরে বিসিবিকে সরকারের সবুজসংকেত
পাকিস্তান সফরে বিসিবিকে সরকারের সবুজসংকেত
হাসিনার ফুফাতো ভাই ভাবিসহ ২৪৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা
হাসিনার ফুফাতো ভাই ভাবিসহ ২৪৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা
খালাসের রায়ের বিরুদ্ধে শুনানি মুলতবি
খালাসের রায়ের বিরুদ্ধে শুনানি মুলতবি
সর্বশেষ খবর
ধুঁকছে শিল্প, স্বস্তি চান উদ্যোক্তারা
ধুঁকছে শিল্প, স্বস্তি চান উদ্যোক্তারা

৫৫ মিনিট আগে | বাণিজ্য

ভারতের ৯ বিমানবন্দরে তুর্কি সেলেবি এভিয়েশনের লাইসেন্স বাতিল
ভারতের ৯ বিমানবন্দরে তুর্কি সেলেবি এভিয়েশনের লাইসেন্স বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের উদ্দেশে রওনা দেওয়া যুবলীগ নেতা বিমানবন্দরে গ্রেফতার
থাইল্যান্ডের উদ্দেশে রওনা দেওয়া যুবলীগ নেতা বিমানবন্দরে গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার সাইবেরিয়ায় ভয়াবহ দাবানলে ৬ লাখ হেক্টরের বেশি বনভূমি পুড়ে ছাই
রাশিয়ার সাইবেরিয়ায় ভয়াবহ দাবানলে ৬ লাখ হেক্টরের বেশি বনভূমি পুড়ে ছাই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল ছাড়াই ভারতকে প্রতিহত করতে সক্ষম পাকিস্তান’
‘পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল ছাড়াই ভারতকে প্রতিহত করতে সক্ষম পাকিস্তান’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে কাতার : ট্রাম্প
মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে কাতার : ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

“আবাসনের দাবি ন্যায্য”, জবি শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার আশ্বাস উপদেষ্টা মাহফুজের
“আবাসনের দাবি ন্যায্য”, জবি শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার আশ্বাস উপদেষ্টা মাহফুজের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'জবি শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি মেনে নিতে দ্রুত আলোচনায় বসুন'
'জবি শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি মেনে নিতে দ্রুত আলোচনায় বসুন'

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ড. আসিফ নজরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ
মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ড. আসিফ নজরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অবৈধ দোকানপাট ও স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান শুরু
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অবৈধ দোকানপাট ও স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান শুরু

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পরমাণু যুদ্ধের ঝুঁকি আসলে কতটা?
ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পরমাণু যুদ্ধের ঝুঁকি আসলে কতটা?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ মে জবির কালো দিবস ঘোষণা, জুমার নামাজের পর থেকে গণঅনশন
১৪ মে জবির কালো দিবস ঘোষণা, জুমার নামাজের পর থেকে গণঅনশন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাদকাসক্ত ছেলেকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে তুলে দিলেন বাবা
মাদকাসক্ত ছেলেকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে তুলে দিলেন বাবা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চেক বিতরণে ডিসি আসলেন দুই ঘণ্টা পর, গণঅভ্যুত্থানে আহতদের বিক্ষোভ
চেক বিতরণে ডিসি আসলেন দুই ঘণ্টা পর, গণঅভ্যুত্থানে আহতদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাম্যের মাগফিরাত কামনায় ছাত্রদলের দোয়া আয়োজন
সাম্যের মাগফিরাত কামনায় ছাত্রদলের দোয়া আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নারীর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
নারীর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কবি নজরুল কলেজ সাংবাদিক সমিতির সভাপতি শুভ, সম্পাদক সা’দ
কবি নজরুল কলেজ সাংবাদিক সমিতির সভাপতি শুভ, সম্পাদক সা’দ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টানা ৩৩ ঘণ্টা ধরে তিন দফা দাবিতে আন্দোলন করছেন জবি শিক্ষার্থীরা
টানা ৩৩ ঘণ্টা ধরে তিন দফা দাবিতে আন্দোলন করছেন জবি শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের নতুন কমিটি অনুমোদন
কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের নতুন কমিটি অনুমোদন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিন আর আমি একসঙ্গে না বসা পর্যন্ত কিছুই ঘটবে না, ইউক্রেন ইস্যুতে ট্রাম্প
পুতিন আর আমি একসঙ্গে না বসা পর্যন্ত কিছুই ঘটবে না, ইউক্রেন ইস্যুতে ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে বিনা টাকায় পুলিশে চাকুরি পেলো ২৭ জন
ফরিদপুরে বিনা টাকায় পুলিশে চাকুরি পেলো ২৭ জন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৮৯ জন
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৮৯ জন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিলি-কলম্বিয়া ম্যাচের জন্য আর্জেন্টিনার দল ঘোষণা, ফিরলেন মেসি
চিলি-কলম্বিয়া ম্যাচের জন্য আর্জেন্টিনার দল ঘোষণা, ফিরলেন মেসি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের
ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁতারু তৈরিতে আলো দেখাচ্ছে সুইমিংপুল
সাঁতারু তৈরিতে আলো দেখাচ্ছে সুইমিংপুল

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সমস্যা বেরিয়ে এলে সমাধানও হবে :  ড. তৌফিক আলম
সমস্যা বেরিয়ে এলে সমাধানও হবে :  ড. তৌফিক আলম

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআর ভাগ করার অধ্যাদেশ যে কারণে বাতিল চান কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
এনবিআর ভাগ করার অধ্যাদেশ যে কারণে বাতিল চান কর্মকর্তা-কর্মচারীরা

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কমলো স্বর্ণের দাম
কমলো স্বর্ণের দাম

৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইন্দোনেশিয়ায় সেনা অভিযানে ১৮ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত
ইন্দোনেশিয়ায় সেনা অভিযানে ১৮ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বছর পর ময়মনসিংহে ছাত্রদলের জেলা ও মহানগর কমিটি
৬ বছর পর ময়মনসিংহে ছাত্রদলের জেলা ও মহানগর কমিটি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়
‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড
জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ
ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং
পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল
দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!
লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে
তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা
ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ
চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের
চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের
ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প
গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)
খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?
ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে
লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা
আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান
শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর
গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০
মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক
যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও
২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের
ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি
কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত
মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস
টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপিদের সাদরে বরণ, জবি ছাত্রদের উপর টিয়ারশেল? প্রশ্ন রিজভীর
এনসিপিদের সাদরে বরণ, জবি ছাত্রদের উপর টিয়ারশেল? প্রশ্ন রিজভীর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিলেট নগরজুড়ে জুবাইদা রহমানের পোস্টার
সিলেট নগরজুড়ে জুবাইদা রহমানের পোস্টার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশসহ পাঁচ রাষ্ট্রদূতের পরিচয় পেশ হঠাৎ স্থগিত
বাংলাদেশসহ পাঁচ রাষ্ট্রদূতের পরিচয় পেশ হঠাৎ স্থগিত

পেছনের পৃষ্ঠা

এলাচের দাম আকাশছোঁয়া
এলাচের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চাঁদা না পেয়ে নিয়ে গেল গরু, বাছুর নিয়ে আদালতে নারী
চাঁদা না পেয়ে নিয়ে গেল গরু, বাছুর নিয়ে আদালতে নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে শুরু শান্তি আলোচনা
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে শুরু শান্তি আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

দুদকে তলব সেই দুই এপিএস পিও এনসিপি নেতাকে
দুদকে তলব সেই দুই এপিএস পিও এনসিপি নেতাকে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির
ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ আইসিইউ, দিশাহারা মুমূর্ষু রোগীর স্বজনরা
বন্ধ আইসিইউ, দিশাহারা মুমূর্ষু রোগীর স্বজনরা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ
গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

পাখির জন্য অন্য রকম ভালোবাসা
পাখির জন্য অন্য রকম ভালোবাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের
মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের

পেছনের পৃষ্ঠা

গাছে গাছে রঙের ছোঁয়া
গাছে গাছে রঙের ছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

অনড় জবির শিক্ষার্থীরা কাকরাইলেই অবস্থান
অনড় জবির শিক্ষার্থীরা কাকরাইলেই অবস্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে
নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নতুন কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নতুন কর্মসূচি

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ
গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে
মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প ট্যাক্সের বোঝা গার্মেন্টে
ট্রাম্প ট্যাক্সের বোঝা গার্মেন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাচেলর পয়েন্ট-এ মিশুকে নিয়ে ধোঁয়াশা
ব্যাচেলর পয়েন্ট-এ মিশুকে নিয়ে ধোঁয়াশা

শোবিজ

রূপবান সিনেমার বাঁশ উঠেছিল নিলামে
রূপবান সিনেমার বাঁশ উঠেছিল নিলামে

শোবিজ

বিচিত্র বৈশাখ
বিচিত্র বৈশাখ

ডাংগুলি

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ জনের ছানি অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ জনের ছানি অপারেশন

নগর জীবন

বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ
বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত
অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত

নগর জীবন

চালু হচ্ছে মালয়েশিয়া শ্রমবাজার
চালু হচ্ছে মালয়েশিয়া শ্রমবাজার

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা
সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার ফুফাতো ভাই ভাবিসহ ২৪৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা
হাসিনার ফুফাতো ভাই ভাবিসহ ২৪৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলা তুলে না নেওয়ায় তরুণীকে অপহরণ
মামলা তুলে না নেওয়ায় তরুণীকে অপহরণ

দেশগ্রাম