শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৬ জুন, ২০২৪ আপডেট:

মানুষের ঢল বাস লঞ্চ ট্রেনে

♦ টার্মিনাল রেলস্টেশনে উপচে পড়া ভিড় ♦ বাড়তি ভাড়া নেওয়ার অভিযোগ ♦ গাজীপুরে পার হতে যানজট নেই, টাঙ্গাইলে মহাসড়কে ধীরগতি
ওয়াজেদ হীরা
প্রিন্ট ভার্সন
মানুষের ঢল বাস লঞ্চ ট্রেনে

ঈদের ছুটিতে স্বজনদের সঙ্গে ঈদ আনন্দ উদ্যাপন করতে বাড়ি ছুটছে মানুষ। যে যেভাবে পারছে সেভাবেই যানবাহনে চেপে বাড়ির পথ ধরেছে। রাজধানীর বাস টার্মিনাল, রেলস্টেশন, সদরঘাটের লঞ্চঘাটে ঘরমুখো মানুষের চাপ বেড়েছে কয়েক গুণ। অলিগলি থেকে সড়ক-মহাসড়ক সব পথেই বাড়ি ফেরা মানুষের ঢল। ঢাকা ছেড়ে যাওয়ার সব সড়ক বেশ ফাঁকা। ফলে ভোগান্তি ছাড়াই স্বস্তির হাসি নিয়ে ঢাকা ছাড়তে দেখা গেছে মানুষকে। তবে বিভিন্ন মহাসড়কের কিছু কিছু স্থানে যানজটের কারণে পরবর্তীতে ধীরগতিতে চলছে যানবাহন।

ঈদের ছুটি শুরু হয়েছে শুক্রবারই। তবে শনিবার কিছু বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের শেষ কর্মদিবস ছিল। সে কারণে অনেকেই দ্রুত অফিসের কাজ শেষ করে ধরেন বাড়ির পথ। গতকাল সকাল থেকেই রাজধানীর মহাখালী, গাবতলী, সায়েদাবাদ বাস টার্মিনালে ভিড় দেখা যায়। দুপুরের পর সে ভিড় আরও কয়েক গুণ বেড়ে যায়। বাড়ি ফেরা মানুষের ঢল দেখা গেছে কমলাপুর রেলস্টেশনেও। এ ছাড়া বিমানবন্দর রেলস্টেশনেও কাক্সিক্ষত ট্রেনে উঠতে শত শত মানুষকে অপেক্ষা করতে দেখা যায়। এদিকে বাড়তি চাপের কারণে অনেক বাস বাড়তি ভাড়া নিচ্ছে-এমন অভিযোগ যাত্রীদের। ঢাকা থেকে উত্তরবঙ্গ এবং গাজীপুর হয়ে যাতায়াতে কোনো সমস্যা হয়নি। তবে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের বিভিন্ন জেলায় যারা পদ্মা সেতু হয়ে বাড়ি ফিরছে তাদের ঢাকা থেকে বের হতে একটু ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে।

গতকাল ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক ব্রিফিংয়ে ঈদযাত্রায় সড়কে যানজট নিয়ে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, কিছু কিছু জায়গায় যানজট হলেও কোথাও ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হয়নি। এবারের ঈদটা ভিন্ন। ধীরগতির পশুবাহী গাড়ি, সড়কের পাশে পশুর হাট একটা সমস্যা। রাস্তা কোনো সমস্যা নয় যানজটের জন্য। এবার সড়কে অনেক বেশি যানবাহন। যানবাহনের ভিড়টা অনেক বেশি।

বাস টার্মিনালে মানুষ আর মানুষ, অপেক্ষা পথে পথেও : রাজধানীর তিনটি বাস টার্মিনালে সকাল থেকে ব্যাগহাতে মানুষ আর মানুষ দেখা গেছে। এ ছাড়া পথের মোড়ে মোড়ে কাক্সিক্ষত বাসের অপেক্ষা করতে দেখা গেছে। সুযোগ বুঝে অনেকেই বাড়তি ভাড়া আদায় করছে। বিশেষ করে মহাখালী থেকে ময়মনসিংহ, নেত্রকোনা, শেরপুর, জামালপুরগামী পরিবহনগুলো নির্ধারিত ভাড়া থেকে কয়েক গুণ বেশি নিতে দেখা যায়। আসন না পেয়ে অনেকেই দাঁড়িয়ে যাত্রা করছে দীর্ঘ গন্তব্যে। ইকবাল নামে যাত্রী বলেন, ‘অন্য সময় ২৫০, কখনো ৩০০ টাকায় ময়মনসিংহ যাতায়াত করি। এবার কোনো গাড়ি ৫০০, কোনো গাড়ি আরও বেশি ভাড়া নিচ্ছে।’ জামালপুর-শেরপুর যেতে নির্ধারিত ভাড়ার চেয়ে ৫০০ থেকে ৭০০ টাকা বেশি দিতে হচ্ছে বলেন অনেকেই। সায়েদাবাদ বাস টার্মিনালে দেখা যায় উপচে পড়া ভিড়। টিকিট সংকট না থাকলেও প্রায় প্রতিটি রুটেই বাড়তি ভাড়া আদায়ের অভিযোগ করেন যাত্রীরা। বাস টার্মিনাল ও জনপথের মোড়ের কাউন্টারগুলোয় দেখা যায় টিকিট নিয়ে চলছে দরদাম। লক্ষ্মীপুরগামী যাত্রী সিরাজ উদ্দিন বলেন, ‘ইকোনো বাসে ৫০০ টাকার ভাড়া ৭৫০-এ উঠেছে। ফরিদপুরগামী সাউদিয়া পরিবহন ৫০০ টাকার ভাড়া ঈদের সময় ৭০০-৮০০ করে নিচ্ছে। হিমালয় ও আল বারাকাহ পরিবহনে দেখা যায় বাড়তি ভাড়া নেওয়ার বিষয়টি। একাধিক বাস কাউন্টারে টিকিট বিক্রেতারা জানান, ঈদে ১০০-২০০ টাকা ভাড়া বৃদ্ধি এটা স্বাভাবিক। মানুষের চাপ বেশি। মানুষই ভালোবেসে একটু বাড়িয়ে দিয়ে ভালো সিট চায়। টিকিট বিক্রেতাদের মতে, রাজধানী থেকে যে বাসগুলো যাচ্ছে সেগুলো খালি ফিরে আসছে। গাবতলী বাস টার্মিনালেও ঘরে ফেরা মানুষের ভিড় দেখা যায়। গাবতলীর প্রধান সড়কের সামনের ফুটপাত ও কাউন্টারগুলোর সামনে বাড়ি ফেরা মানুষের ভিড় সব থেকে বেশি। উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন গন্তব্যে যাওয়ার অপেক্ষায় রয়েছে হাজারো মানুষ।

গাজীপুরে যানজট নেই, ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে ধীরগতি : গাজীপুর দিয়ে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে যারা যাত্রা করছে তাদের গাজীপুর পার হতে কোনো ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে না। তবে এরপর মাওনা গিয়ে গাড়ির ধীরগতি হচ্ছে। ঈদযাত্রায় ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যানবাহনের চাপ বৃদ্ধির কারণে গতকাল ভোর থেকেই বঙ্গবন্ধু সেতুর পুব প্রান্ত থেকে টাঙ্গাইলের এলেঙ্গা পর্যন্ত ১৩ কিলোমিটারজুড়ে থেমে থেমে যানজট দেখা গেছে। ধীরগতিতে চলছে সকল প্রকার গাড়ি। পুলিশ ও সেতু কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, সেতুর ওপর কয়েকটি গাড়ি বিকল হলে সেগুলো সরিয়ে নিতে কিছুটা সময় লাগে।

টাঙ্গাইল প্রতিনিধি জানান, ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে যানবাহন ধীরগতিতে চলাচল করেছে। পরিবহনগুলো অতিরিক্ত ভাড়া নিচ্ছে। আঞ্চলিক সড়কেও সিএনজি ভাড়া বেশি নেওয়া হচ্ছে অভিযোগ যাত্রীদের। যানবাহনস্বল্পতার কারণে অনেক যাত্রী জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পিকআপ ভ্যান, খোলা ছাদের ট্রাক ও বাসের ছাদে করে বাড়ি যাচ্ছে।

কালিয়াকৈর প্রতিনিধি জানান, গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার চন্দ্রায় গতকাল বিকালেও কমেনি ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যানজট। গাড়ি চলছে ধীরগতিতে। নবীনগর মহাসড়ক ও ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের দুই লাইনেই যানবাহন চলছে ধীরগতিতে, কোথাও আবার থেমে রয়েছে।

স্বাচ্ছন্দ্যে রেলে ঈদযাত্রা : ট্রেনে চেপে স্বস্তিতেই বাড়ি যাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ। অনেককেই কাক্সিক্ষত ট্রেনের জন্য প্ল্যাটফরমে অপেক্ষা করতে দেখা যায়। তবে চোখে মুখে নেই কোনো বিরক্তির ছাপ। সড়কের ধকল কাটাতে অনেকেই বেছে নেয় রেলপথ। টিকিট না পেলে অনেকেই কাটে স্ট্যান্ডিং টিকিট। যাত্রার চতুর্থ দিনে গতকাল কোনো সূচিবিপর্যয় দেখা যায়নি। তবে উত্তরবঙ্গগামী ট্রেনগুলোয় যাত্রীর প্রচুর ভিড় দেখা গেছে। যাত্রীরা জানান, বাসের চেয়ে অনেক কম সময় লাগে ট্রেনে। কোনো যানজটের টেনশন নেই।

গতকাল সকাল থেকে রাত পর্যন্ত দুটি স্পেশালসহ মোট ৬৯ জোড়া ট্রেন চলাচল করবে বলে জানিয়েছেন স্টেশন ম্যানেজার মোহাম্মদ মাসুদ সারওয়ার। বাংলাদেশ রেলওয়ের ঢাকা বিভাগের বাণিজ্যিক কর্মকর্তা শাহ আলম কিরণ শিশির বলেন, ‘মোট আসনের বিপরীতে ২৫ শতাংশ স্ট্যান্ডিং টিকিট আমরা দিচ্ছি। তিন-স্তর-বিশিষ্ট টিকিট চেকিংয়ের ব্যবস্থা রয়েছে। তাই টিকিট ছাড়া যাওয়ার উপায় নেই।’

ট্রাক পিকআপে ছুটছে মানুষ : গাড়িতে সিট না পেয়ে অনেকেই ছুটটে ট্রাক-পিকআপে। ভাড়া দরকষাকষি করে অনেকেই পশুবাহী ফেরত যাওয়া গাড়িতে উঠে পড়ছে। ঢাকা থেকে বিভিন্ন গন্তব্যে এভাবে যাত্রা করছে অনেকেই। তবে পোশাকশ্রমিকের অনেকেই দলবদ্ধ হয়ে এ ধরনের ট্রাক-পিকআপ ভাড়া নিয়ে যাচ্ছেন বলে জানা গেছে।

চাপ বেড়েছে লঞ্চঘাটেও : ঘরমুখো যাত্রীর পদচারণে মুখর ঢাকার প্রধান নদীবন্দর সদরঘাট। গতকাল ভোরে ফজরের নামাজের পরই যাত্রীরা সদরঘাটে আসতে শুরু করে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে যাত্রীচাপ বাড়তে থাকে। পদ্মা সেতুর কারণে বরিশাল রুটে যাত্রীর চাপ কিছুটা কম। তবে চাঁদপুর, ভোলা, বরগুনা, হাতিয়া, পটুয়াখালীগামী পন্টুনে যাত্রীর ভিড় ছিল। এদিকে সিঁড়িতে রেলিং না দেওয়ায় ও নিয়ম না মেনে পন্টুনে ভেড়ানোর চেষ্টা করায় ঢাকার সদরঘাটে দুটি লঞ্চকে জরিমানা করেছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)।

দৌলতদিয়া প্রান্তে স্বস্তির যাত্রা : রাজবাড়ী প্রতিনিধি জানান, দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটের লঞ্চ ও ফেরিতে উপচে পড়া ভিড় রয়েছে। তবে কোনো ভোগান্তি নেই দৌলতদিয়া প্রান্তে। নির্বিঘ্নে মানুষ পদ্মা পাড়ি দিচ্ছে। দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ১৮টি ফেরি ও ২০টি লঞ্চ চলাচল করছে। দৌলতদিয়া প্রান্তে চারটি ফেরিঘাট সচল রয়েছে। মানুষ স্বস্তিতে বাড়িতে যাচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
সালমান শাহের মৃত্যু নিয়ে রিভিশনের আদেশ ২০ অক্টোবর
সালমান শাহের মৃত্যু নিয়ে রিভিশনের আদেশ ২০ অক্টোবর
রাস্তায় প্রকাশ্যে যুবককে গলা কেটে হত্যা
রাস্তায় প্রকাশ্যে যুবককে গলা কেটে হত্যা
মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
যুক্তরাষ্ট্রে চলতি বছর ৩৩১ বন্দুক হামলায় নিহত ৩৩১ জন
যুক্তরাষ্ট্রে চলতি বছর ৩৩১ বন্দুক হামলায় নিহত ৩৩১ জন
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের
এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের
পাঁচ ব্যাংক নিয়ে গুজব, সতর্ক থাকার পরামর্শ কর্তৃপক্ষের
পাঁচ ব্যাংক নিয়ে গুজব, সতর্ক থাকার পরামর্শ কর্তৃপক্ষের
জরিমানা দিয়ে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ায় অবৈধ বাংলাদেশিরা
জরিমানা দিয়ে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ায় অবৈধ বাংলাদেশিরা
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা
সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম
সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম
সর্বশেষ খবর
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন
বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রোমাঞ্চকর ক্রীড়া শহর বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটি
রোমাঞ্চকর ক্রীড়া শহর বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা স্মার্ট সিটিতে আস্থা বিনিয়োগকারীর
বসুন্ধরা স্মার্ট সিটিতে আস্থা বিনিয়োগকারীর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা: এআই প্রযুক্তির নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা সেবা
বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা: এআই প্রযুক্তির নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা সেবা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বমানের আয়োজনের প্রাণকেন্দ্র আইসিসিবি
বিশ্বমানের আয়োজনের প্রাণকেন্দ্র আইসিসিবি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসু নির্বাচনে ‘ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম’ গঠনের দাবি
চাকসু নির্বাচনে ‘ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম’ গঠনের দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম নিজস্ব এআই চিপ বানাচ্ছে ওপেনএআই
প্রথম নিজস্ব এআই চিপ বানাচ্ছে ওপেনএআই

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র  প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে হেরোইনসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার
সিদ্ধিরগঞ্জে হেরোইনসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতে শুরু হচ্ছে প্রবাসী প্রিমিয়ার ফুটবল লীগ
আমিরাতে শুরু হচ্ছে প্রবাসী প্রিমিয়ার ফুটবল লীগ

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ
নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা
লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস
পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের বৈঠক
রোমে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কিছু দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ এখন বিশ্বে রোল মডেল’
‘কিছু দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ এখন বিশ্বে রোল মডেল’

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অসামাজিক কাজে রাজি না হওয়ায় প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ
অসামাজিক কাজে রাজি না হওয়ায় প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া
ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান
রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের লাঠিপেটা অপ্রত্যাশিত : সাদা দল
এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের লাঠিপেটা অপ্রত্যাশিত : সাদা দল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড গড়লেন স্বর্ণা
দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড গড়লেন স্বর্ণা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ অক্টোবর ৫৬তম বিশ্ব মান দিবস
১৪ অক্টোবর ৫৬তম বিশ্ব মান দিবস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প
হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে
কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি
আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত
দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ
অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প
ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ
ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ
বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু
সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু
প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল
ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা
মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’
‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা
জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা

১৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা
ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন
ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’
‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান
পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কিছুই থাকে না বিএনপির
কিছুই থাকে না বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার
রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কতটা প্রস্তুত হামজারা?
কতটা প্রস্তুত হামজারা?

মাঠে ময়দানে

মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ
ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার

সম্পাদকীয়

সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকা মানেই টাকা
টিকা মানেই টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার

নগর জীবন

বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ
এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ

নগর জীবন

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে

নগর জীবন

আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে
আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম
সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম

পেছনের পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্চমাধ্যমিকের ফল ১৬ অক্টোবর
উচ্চমাধ্যমিকের ফল ১৬ অক্টোবর

নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকার অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে
অন্তর্বর্তী সরকার অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ স্বাস্থ্যব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ স্বাস্থ্যব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

জনগণের সেবা নিশ্চিত করতে হবে
জনগণের সেবা নিশ্চিত করতে হবে

নগর জীবন

সন্ধ্যা নামলেই ভূতুড়ে ভাঙ্গা গোলচত্বর
সন্ধ্যা নামলেই ভূতুড়ে ভাঙ্গা গোলচত্বর

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে
পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প
পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় আজ শুরু হচ্ছে জাতীয় ফার্নিচার মেলা
বসুন্ধরায় আজ শুরু হচ্ছে জাতীয় ফার্নিচার মেলা

নগর জীবন