শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৬ জুন, ২০২৪ আপডেট:

মানুষের ঢল বাস লঞ্চ ট্রেনে

♦ টার্মিনাল রেলস্টেশনে উপচে পড়া ভিড় ♦ বাড়তি ভাড়া নেওয়ার অভিযোগ ♦ গাজীপুরে পার হতে যানজট নেই, টাঙ্গাইলে মহাসড়কে ধীরগতি
ওয়াজেদ হীরা
প্রিন্ট ভার্সন
মানুষের ঢল বাস লঞ্চ ট্রেনে

ঈদের ছুটিতে স্বজনদের সঙ্গে ঈদ আনন্দ উদ্যাপন করতে বাড়ি ছুটছে মানুষ। যে যেভাবে পারছে সেভাবেই যানবাহনে চেপে বাড়ির পথ ধরেছে। রাজধানীর বাস টার্মিনাল, রেলস্টেশন, সদরঘাটের লঞ্চঘাটে ঘরমুখো মানুষের চাপ বেড়েছে কয়েক গুণ। অলিগলি থেকে সড়ক-মহাসড়ক সব পথেই বাড়ি ফেরা মানুষের ঢল। ঢাকা ছেড়ে যাওয়ার সব সড়ক বেশ ফাঁকা। ফলে ভোগান্তি ছাড়াই স্বস্তির হাসি নিয়ে ঢাকা ছাড়তে দেখা গেছে মানুষকে। তবে বিভিন্ন মহাসড়কের কিছু কিছু স্থানে যানজটের কারণে পরবর্তীতে ধীরগতিতে চলছে যানবাহন।

ঈদের ছুটি শুরু হয়েছে শুক্রবারই। তবে শনিবার কিছু বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের শেষ কর্মদিবস ছিল। সে কারণে অনেকেই দ্রুত অফিসের কাজ শেষ করে ধরেন বাড়ির পথ। গতকাল সকাল থেকেই রাজধানীর মহাখালী, গাবতলী, সায়েদাবাদ বাস টার্মিনালে ভিড় দেখা যায়। দুপুরের পর সে ভিড় আরও কয়েক গুণ বেড়ে যায়। বাড়ি ফেরা মানুষের ঢল দেখা গেছে কমলাপুর রেলস্টেশনেও। এ ছাড়া বিমানবন্দর রেলস্টেশনেও কাক্সিক্ষত ট্রেনে উঠতে শত শত মানুষকে অপেক্ষা করতে দেখা যায়। এদিকে বাড়তি চাপের কারণে অনেক বাস বাড়তি ভাড়া নিচ্ছে-এমন অভিযোগ যাত্রীদের। ঢাকা থেকে উত্তরবঙ্গ এবং গাজীপুর হয়ে যাতায়াতে কোনো সমস্যা হয়নি। তবে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের বিভিন্ন জেলায় যারা পদ্মা সেতু হয়ে বাড়ি ফিরছে তাদের ঢাকা থেকে বের হতে একটু ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে।

গতকাল ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক ব্রিফিংয়ে ঈদযাত্রায় সড়কে যানজট নিয়ে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, কিছু কিছু জায়গায় যানজট হলেও কোথাও ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হয়নি। এবারের ঈদটা ভিন্ন। ধীরগতির পশুবাহী গাড়ি, সড়কের পাশে পশুর হাট একটা সমস্যা। রাস্তা কোনো সমস্যা নয় যানজটের জন্য। এবার সড়কে অনেক বেশি যানবাহন। যানবাহনের ভিড়টা অনেক বেশি।

বাস টার্মিনালে মানুষ আর মানুষ, অপেক্ষা পথে পথেও : রাজধানীর তিনটি বাস টার্মিনালে সকাল থেকে ব্যাগহাতে মানুষ আর মানুষ দেখা গেছে। এ ছাড়া পথের মোড়ে মোড়ে কাক্সিক্ষত বাসের অপেক্ষা করতে দেখা গেছে। সুযোগ বুঝে অনেকেই বাড়তি ভাড়া আদায় করছে। বিশেষ করে মহাখালী থেকে ময়মনসিংহ, নেত্রকোনা, শেরপুর, জামালপুরগামী পরিবহনগুলো নির্ধারিত ভাড়া থেকে কয়েক গুণ বেশি নিতে দেখা যায়। আসন না পেয়ে অনেকেই দাঁড়িয়ে যাত্রা করছে দীর্ঘ গন্তব্যে। ইকবাল নামে যাত্রী বলেন, ‘অন্য সময় ২৫০, কখনো ৩০০ টাকায় ময়মনসিংহ যাতায়াত করি। এবার কোনো গাড়ি ৫০০, কোনো গাড়ি আরও বেশি ভাড়া নিচ্ছে।’ জামালপুর-শেরপুর যেতে নির্ধারিত ভাড়ার চেয়ে ৫০০ থেকে ৭০০ টাকা বেশি দিতে হচ্ছে বলেন অনেকেই। সায়েদাবাদ বাস টার্মিনালে দেখা যায় উপচে পড়া ভিড়। টিকিট সংকট না থাকলেও প্রায় প্রতিটি রুটেই বাড়তি ভাড়া আদায়ের অভিযোগ করেন যাত্রীরা। বাস টার্মিনাল ও জনপথের মোড়ের কাউন্টারগুলোয় দেখা যায় টিকিট নিয়ে চলছে দরদাম। লক্ষ্মীপুরগামী যাত্রী সিরাজ উদ্দিন বলেন, ‘ইকোনো বাসে ৫০০ টাকার ভাড়া ৭৫০-এ উঠেছে। ফরিদপুরগামী সাউদিয়া পরিবহন ৫০০ টাকার ভাড়া ঈদের সময় ৭০০-৮০০ করে নিচ্ছে। হিমালয় ও আল বারাকাহ পরিবহনে দেখা যায় বাড়তি ভাড়া নেওয়ার বিষয়টি। একাধিক বাস কাউন্টারে টিকিট বিক্রেতারা জানান, ঈদে ১০০-২০০ টাকা ভাড়া বৃদ্ধি এটা স্বাভাবিক। মানুষের চাপ বেশি। মানুষই ভালোবেসে একটু বাড়িয়ে দিয়ে ভালো সিট চায়। টিকিট বিক্রেতাদের মতে, রাজধানী থেকে যে বাসগুলো যাচ্ছে সেগুলো খালি ফিরে আসছে। গাবতলী বাস টার্মিনালেও ঘরে ফেরা মানুষের ভিড় দেখা যায়। গাবতলীর প্রধান সড়কের সামনের ফুটপাত ও কাউন্টারগুলোর সামনে বাড়ি ফেরা মানুষের ভিড় সব থেকে বেশি। উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন গন্তব্যে যাওয়ার অপেক্ষায় রয়েছে হাজারো মানুষ।

গাজীপুরে যানজট নেই, ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে ধীরগতি : গাজীপুর দিয়ে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে যারা যাত্রা করছে তাদের গাজীপুর পার হতে কোনো ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে না। তবে এরপর মাওনা গিয়ে গাড়ির ধীরগতি হচ্ছে। ঈদযাত্রায় ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যানবাহনের চাপ বৃদ্ধির কারণে গতকাল ভোর থেকেই বঙ্গবন্ধু সেতুর পুব প্রান্ত থেকে টাঙ্গাইলের এলেঙ্গা পর্যন্ত ১৩ কিলোমিটারজুড়ে থেমে থেমে যানজট দেখা গেছে। ধীরগতিতে চলছে সকল প্রকার গাড়ি। পুলিশ ও সেতু কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, সেতুর ওপর কয়েকটি গাড়ি বিকল হলে সেগুলো সরিয়ে নিতে কিছুটা সময় লাগে।

টাঙ্গাইল প্রতিনিধি জানান, ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে যানবাহন ধীরগতিতে চলাচল করেছে। পরিবহনগুলো অতিরিক্ত ভাড়া নিচ্ছে। আঞ্চলিক সড়কেও সিএনজি ভাড়া বেশি নেওয়া হচ্ছে অভিযোগ যাত্রীদের। যানবাহনস্বল্পতার কারণে অনেক যাত্রী জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পিকআপ ভ্যান, খোলা ছাদের ট্রাক ও বাসের ছাদে করে বাড়ি যাচ্ছে।

কালিয়াকৈর প্রতিনিধি জানান, গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার চন্দ্রায় গতকাল বিকালেও কমেনি ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যানজট। গাড়ি চলছে ধীরগতিতে। নবীনগর মহাসড়ক ও ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের দুই লাইনেই যানবাহন চলছে ধীরগতিতে, কোথাও আবার থেমে রয়েছে।

স্বাচ্ছন্দ্যে রেলে ঈদযাত্রা : ট্রেনে চেপে স্বস্তিতেই বাড়ি যাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ। অনেককেই কাক্সিক্ষত ট্রেনের জন্য প্ল্যাটফরমে অপেক্ষা করতে দেখা যায়। তবে চোখে মুখে নেই কোনো বিরক্তির ছাপ। সড়কের ধকল কাটাতে অনেকেই বেছে নেয় রেলপথ। টিকিট না পেলে অনেকেই কাটে স্ট্যান্ডিং টিকিট। যাত্রার চতুর্থ দিনে গতকাল কোনো সূচিবিপর্যয় দেখা যায়নি। তবে উত্তরবঙ্গগামী ট্রেনগুলোয় যাত্রীর প্রচুর ভিড় দেখা গেছে। যাত্রীরা জানান, বাসের চেয়ে অনেক কম সময় লাগে ট্রেনে। কোনো যানজটের টেনশন নেই।

গতকাল সকাল থেকে রাত পর্যন্ত দুটি স্পেশালসহ মোট ৬৯ জোড়া ট্রেন চলাচল করবে বলে জানিয়েছেন স্টেশন ম্যানেজার মোহাম্মদ মাসুদ সারওয়ার। বাংলাদেশ রেলওয়ের ঢাকা বিভাগের বাণিজ্যিক কর্মকর্তা শাহ আলম কিরণ শিশির বলেন, ‘মোট আসনের বিপরীতে ২৫ শতাংশ স্ট্যান্ডিং টিকিট আমরা দিচ্ছি। তিন-স্তর-বিশিষ্ট টিকিট চেকিংয়ের ব্যবস্থা রয়েছে। তাই টিকিট ছাড়া যাওয়ার উপায় নেই।’

ট্রাক পিকআপে ছুটছে মানুষ : গাড়িতে সিট না পেয়ে অনেকেই ছুটটে ট্রাক-পিকআপে। ভাড়া দরকষাকষি করে অনেকেই পশুবাহী ফেরত যাওয়া গাড়িতে উঠে পড়ছে। ঢাকা থেকে বিভিন্ন গন্তব্যে এভাবে যাত্রা করছে অনেকেই। তবে পোশাকশ্রমিকের অনেকেই দলবদ্ধ হয়ে এ ধরনের ট্রাক-পিকআপ ভাড়া নিয়ে যাচ্ছেন বলে জানা গেছে।

চাপ বেড়েছে লঞ্চঘাটেও : ঘরমুখো যাত্রীর পদচারণে মুখর ঢাকার প্রধান নদীবন্দর সদরঘাট। গতকাল ভোরে ফজরের নামাজের পরই যাত্রীরা সদরঘাটে আসতে শুরু করে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে যাত্রীচাপ বাড়তে থাকে। পদ্মা সেতুর কারণে বরিশাল রুটে যাত্রীর চাপ কিছুটা কম। তবে চাঁদপুর, ভোলা, বরগুনা, হাতিয়া, পটুয়াখালীগামী পন্টুনে যাত্রীর ভিড় ছিল। এদিকে সিঁড়িতে রেলিং না দেওয়ায় ও নিয়ম না মেনে পন্টুনে ভেড়ানোর চেষ্টা করায় ঢাকার সদরঘাটে দুটি লঞ্চকে জরিমানা করেছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)।

দৌলতদিয়া প্রান্তে স্বস্তির যাত্রা : রাজবাড়ী প্রতিনিধি জানান, দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটের লঞ্চ ও ফেরিতে উপচে পড়া ভিড় রয়েছে। তবে কোনো ভোগান্তি নেই দৌলতদিয়া প্রান্তে। নির্বিঘ্নে মানুষ পদ্মা পাড়ি দিচ্ছে। দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ১৮টি ফেরি ও ২০টি লঞ্চ চলাচল করছে। দৌলতদিয়া প্রান্তে চারটি ফেরিঘাট সচল রয়েছে। মানুষ স্বস্তিতে বাড়িতে যাচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
একযোগে ৪১ অতিরিক্ত কর কমিশনারের বদলি
একযোগে ৪১ অতিরিক্ত কর কমিশনারের বদলি
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন দাবি জামায়াতের
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন দাবি জামায়াতের
সরকারি কর্মচারীদের চিকিৎসা অনুদান বাড়ল
সরকারি কর্মচারীদের চিকিৎসা অনুদান বাড়ল
অবৈধ অভিবাসন ঠেকাতে কঠোর হচ্ছে গ্রিস
অবৈধ অভিবাসন ঠেকাতে কঠোর হচ্ছে গ্রিস
বঙ্গোপসাগরে জরিপে নামছে নরওয়ের গবেষণা জাহাজ
বঙ্গোপসাগরে জরিপে নামছে নরওয়ের গবেষণা জাহাজ
ভারতে পর্যটক তালিকার শীর্ষে যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশ
ভারতে পর্যটক তালিকার শীর্ষে যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশ
বৃষ্টি হতে পারে টানা পাঁচ দিন সমুদ্রবন্দরে সতর্ক সংকেত
বৃষ্টি হতে পারে টানা পাঁচ দিন সমুদ্রবন্দরে সতর্ক সংকেত
নিউইয়র্কে প্রাণ হারানো দিদারুলের ঘরে এলো আরেক সন্তান
নিউইয়র্কে প্রাণ হারানো দিদারুলের ঘরে এলো আরেক সন্তান
মেহেরপুর সীমান্তে ৩৯ জনকে হস্তান্তর করল বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্তে ৩৯ জনকে হস্তান্তর করল বিএসএফ
পাবনার বিলে অস্ত্র তৈরির কারখানার সন্ধান, আটক ২
পাবনার বিলে অস্ত্র তৈরির কারখানার সন্ধান, আটক ২
সিসা বার হত্যাকাণ্ডে চার আসামি রিমান্ডে মুন্নার স্বীকারোক্তি
সিসা বার হত্যাকাণ্ডে চার আসামি রিমান্ডে মুন্নার স্বীকারোক্তি
তারেকসহ আসামিদের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল শুনানি চলছে
তারেকসহ আসামিদের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল শুনানি চলছে
সর্বশেষ খবর
তেজগাঁও বিভাগের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫৬
তেজগাঁও বিভাগের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫৬

এই মাত্র | নগর জীবন

বেলজিয়ামে বিকশিত হচ্ছে ইসলাম
বেলজিয়ামে বিকশিত হচ্ছে ইসলাম

২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

জান্নাতে যেসব জিনিস থাকবে না
জান্নাতে যেসব জিনিস থাকবে না

১২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

হোটেলে অনৈতিক কর্মকাণ্ড, তিন তরুণ-তরুণী আটক
হোটেলে অনৈতিক কর্মকাণ্ড, তিন তরুণ-তরুণী আটক

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা
আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা

১৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

বর্ণবাদ রুখতে কঠিন শাস্তির পক্ষে রুনি
বর্ণবাদ রুখতে কঠিন শাস্তির পক্ষে রুনি

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক
জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রীর গোপন ছবি তুলে কুপ্রস্তাবের অভিযোগ কোচিং শিক্ষকের বিরুদ্ধে
ছাত্রীর গোপন ছবি তুলে কুপ্রস্তাবের অভিযোগ কোচিং শিক্ষকের বিরুদ্ধে

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানীতে আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বুড়িগঙ্গার তীর দখলমুক্তে দুই দিনের যৌথ অভিযান শুরু
বুড়িগঙ্গার তীর দখলমুক্তে দুই দিনের যৌথ অভিযান শুরু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!
ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন: মনোনয়ন জমা দেওয়ার শেষ দিন আজ
ডাকসু নির্বাচন: মনোনয়ন জমা দেওয়ার শেষ দিন আজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির
ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোভিডে হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ছে বিশেষ করে নারীদের : গবেষণা
কোভিডে হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ছে বিশেষ করে নারীদের : গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক
ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়ে শিরোপা পুনরুদ্ধারের মিশন শুরু রিয়ালের
জয়ে শিরোপা পুনরুদ্ধারের মিশন শুরু রিয়ালের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বলিভিয়ায় ইনকা সাম্রাজ্যের আগের রহস্যময় সভ্যতার সন্ধান
বলিভিয়ায় ইনকা সাম্রাজ্যের আগের রহস্যময় সভ্যতার সন্ধান

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্প–ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকেও ইউক্রেনের সমাধান মিলল না
ট্রাম্প–ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকেও ইউক্রেনের সমাধান মিলল না

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
খুলনায় স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কক্সবাজারে র‍্যাবের অভিযানে দুই ক্যাডার অস্ত্রসহ গ্রেফতার
কক্সবাজারে র‍্যাবের অভিযানে দুই ক্যাডার অস্ত্রসহ গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে দুই মানব পাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে দুই মানব পাচারকারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭
নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঠাকুরগাঁওয়ে মৎস্যচাষি ও জেলেদের সাথে মতবিনিময়
ঠাকুরগাঁওয়ে মৎস্যচাষি ও জেলেদের সাথে মতবিনিময়

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল
নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বালতির পানিতে পড়ে শিশুর মৃত্যু
রাজধানীতে বালতির পানিতে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউটিউবে শিশুদের গোপনীয়তা লঙ্ঘন, ক্ষতিপূরণ দেবে গুগল
ইউটিউবে শিশুদের গোপনীয়তা লঙ্ঘন, ক্ষতিপূরণ দেবে গুগল

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিস্ফোরক মন্তব্য
এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিস্ফোরক মন্তব্য

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১,০০০ ফুট উঁচু সুনামির আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের
১,০০০ ফুট উঁচু সুনামির আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের

২০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ভারতের উপর থেকে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল চীন
ভারতের উপর থেকে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র
১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট
পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন
জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই : আইন উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই : আইন উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র: নেপথ্যে প্রথম আলো?
ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র: নেপথ্যে প্রথম আলো?

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত
অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো
ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া
ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭
নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু
স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন
পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ
বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলীয় প্রতীক থাকছে না স্থানীয় সরকার নির্বাচনে, অধ্যাদেশ জারি
দলীয় প্রতীক থাকছে না স্থানীয় সরকার নির্বাচনে, অধ্যাদেশ জারি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল
নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের এশিয়া কাপের দল থেকে বাদ একঝাঁক তারকা
ভারতের এশিয়া কাপের দল থেকে বাদ একঝাঁক তারকা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পদোন্নতি পেয়ে সচিব হলেন আনোয়ার হোসেন
পদোন্নতি পেয়ে সচিব হলেন আনোয়ার হোসেন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সচিব পেল তিন মন্ত্রণালয়
নতুন সচিব পেল তিন মন্ত্রণালয়

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪১ হাজার শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশের ফল প্রকাশ
৪১ হাজার শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশের ফল প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!
শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতিতে জনগণের অধিকার পরিপূর্ণ হবে না: মির্জা ফখরুল
পিআর পদ্ধতিতে জনগণের অধিকার পরিপূর্ণ হবে না: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর খিলগাঁওয়ে ভবনের ছাদে মিললো শটগান
রাজধানীর খিলগাঁওয়ে ভবনের ছাদে মিললো শটগান

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে
ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে
গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে

পেছনের পৃষ্ঠা

মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন
মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী
দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন
ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের

নগর জীবন

বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন
বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও
মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও

নগর জীবন

বাফুফে আসলে কী চায়
বাফুফে আসলে কী চায়

মাঠে ময়দানে

মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী
সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত
ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত

নগর জীবন

জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য
বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য

নগর জীবন

স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য
স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য

নগর জীবন

আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ
আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন
রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন

নগর জীবন

ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা
সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা

নগর জীবন

চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক
চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক

নগর জীবন

অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস

নগর জীবন

জুলাই সনদে কিছু ছাড় দেওয়ার চিন্তা করছে বিএনপি
জুলাই সনদে কিছু ছাড় দেওয়ার চিন্তা করছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা