শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৬ জুন, ২০২৪ আপডেট:

মানুষের ঢল বাস লঞ্চ ট্রেনে

♦ টার্মিনাল রেলস্টেশনে উপচে পড়া ভিড় ♦ বাড়তি ভাড়া নেওয়ার অভিযোগ ♦ গাজীপুরে পার হতে যানজট নেই, টাঙ্গাইলে মহাসড়কে ধীরগতি
ওয়াজেদ হীরা
প্রিন্ট ভার্সন
মানুষের ঢল বাস লঞ্চ ট্রেনে

ঈদের ছুটিতে স্বজনদের সঙ্গে ঈদ আনন্দ উদ্যাপন করতে বাড়ি ছুটছে মানুষ। যে যেভাবে পারছে সেভাবেই যানবাহনে চেপে বাড়ির পথ ধরেছে। রাজধানীর বাস টার্মিনাল, রেলস্টেশন, সদরঘাটের লঞ্চঘাটে ঘরমুখো মানুষের চাপ বেড়েছে কয়েক গুণ। অলিগলি থেকে সড়ক-মহাসড়ক সব পথেই বাড়ি ফেরা মানুষের ঢল। ঢাকা ছেড়ে যাওয়ার সব সড়ক বেশ ফাঁকা। ফলে ভোগান্তি ছাড়াই স্বস্তির হাসি নিয়ে ঢাকা ছাড়তে দেখা গেছে মানুষকে। তবে বিভিন্ন মহাসড়কের কিছু কিছু স্থানে যানজটের কারণে পরবর্তীতে ধীরগতিতে চলছে যানবাহন।

ঈদের ছুটি শুরু হয়েছে শুক্রবারই। তবে শনিবার কিছু বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের শেষ কর্মদিবস ছিল। সে কারণে অনেকেই দ্রুত অফিসের কাজ শেষ করে ধরেন বাড়ির পথ। গতকাল সকাল থেকেই রাজধানীর মহাখালী, গাবতলী, সায়েদাবাদ বাস টার্মিনালে ভিড় দেখা যায়। দুপুরের পর সে ভিড় আরও কয়েক গুণ বেড়ে যায়। বাড়ি ফেরা মানুষের ঢল দেখা গেছে কমলাপুর রেলস্টেশনেও। এ ছাড়া বিমানবন্দর রেলস্টেশনেও কাক্সিক্ষত ট্রেনে উঠতে শত শত মানুষকে অপেক্ষা করতে দেখা যায়। এদিকে বাড়তি চাপের কারণে অনেক বাস বাড়তি ভাড়া নিচ্ছে-এমন অভিযোগ যাত্রীদের। ঢাকা থেকে উত্তরবঙ্গ এবং গাজীপুর হয়ে যাতায়াতে কোনো সমস্যা হয়নি। তবে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের বিভিন্ন জেলায় যারা পদ্মা সেতু হয়ে বাড়ি ফিরছে তাদের ঢাকা থেকে বের হতে একটু ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে।

গতকাল ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক ব্রিফিংয়ে ঈদযাত্রায় সড়কে যানজট নিয়ে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, কিছু কিছু জায়গায় যানজট হলেও কোথাও ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হয়নি। এবারের ঈদটা ভিন্ন। ধীরগতির পশুবাহী গাড়ি, সড়কের পাশে পশুর হাট একটা সমস্যা। রাস্তা কোনো সমস্যা নয় যানজটের জন্য। এবার সড়কে অনেক বেশি যানবাহন। যানবাহনের ভিড়টা অনেক বেশি।

বাস টার্মিনালে মানুষ আর মানুষ, অপেক্ষা পথে পথেও : রাজধানীর তিনটি বাস টার্মিনালে সকাল থেকে ব্যাগহাতে মানুষ আর মানুষ দেখা গেছে। এ ছাড়া পথের মোড়ে মোড়ে কাক্সিক্ষত বাসের অপেক্ষা করতে দেখা গেছে। সুযোগ বুঝে অনেকেই বাড়তি ভাড়া আদায় করছে। বিশেষ করে মহাখালী থেকে ময়মনসিংহ, নেত্রকোনা, শেরপুর, জামালপুরগামী পরিবহনগুলো নির্ধারিত ভাড়া থেকে কয়েক গুণ বেশি নিতে দেখা যায়। আসন না পেয়ে অনেকেই দাঁড়িয়ে যাত্রা করছে দীর্ঘ গন্তব্যে। ইকবাল নামে যাত্রী বলেন, ‘অন্য সময় ২৫০, কখনো ৩০০ টাকায় ময়মনসিংহ যাতায়াত করি। এবার কোনো গাড়ি ৫০০, কোনো গাড়ি আরও বেশি ভাড়া নিচ্ছে।’ জামালপুর-শেরপুর যেতে নির্ধারিত ভাড়ার চেয়ে ৫০০ থেকে ৭০০ টাকা বেশি দিতে হচ্ছে বলেন অনেকেই। সায়েদাবাদ বাস টার্মিনালে দেখা যায় উপচে পড়া ভিড়। টিকিট সংকট না থাকলেও প্রায় প্রতিটি রুটেই বাড়তি ভাড়া আদায়ের অভিযোগ করেন যাত্রীরা। বাস টার্মিনাল ও জনপথের মোড়ের কাউন্টারগুলোয় দেখা যায় টিকিট নিয়ে চলছে দরদাম। লক্ষ্মীপুরগামী যাত্রী সিরাজ উদ্দিন বলেন, ‘ইকোনো বাসে ৫০০ টাকার ভাড়া ৭৫০-এ উঠেছে। ফরিদপুরগামী সাউদিয়া পরিবহন ৫০০ টাকার ভাড়া ঈদের সময় ৭০০-৮০০ করে নিচ্ছে। হিমালয় ও আল বারাকাহ পরিবহনে দেখা যায় বাড়তি ভাড়া নেওয়ার বিষয়টি। একাধিক বাস কাউন্টারে টিকিট বিক্রেতারা জানান, ঈদে ১০০-২০০ টাকা ভাড়া বৃদ্ধি এটা স্বাভাবিক। মানুষের চাপ বেশি। মানুষই ভালোবেসে একটু বাড়িয়ে দিয়ে ভালো সিট চায়। টিকিট বিক্রেতাদের মতে, রাজধানী থেকে যে বাসগুলো যাচ্ছে সেগুলো খালি ফিরে আসছে। গাবতলী বাস টার্মিনালেও ঘরে ফেরা মানুষের ভিড় দেখা যায়। গাবতলীর প্রধান সড়কের সামনের ফুটপাত ও কাউন্টারগুলোর সামনে বাড়ি ফেরা মানুষের ভিড় সব থেকে বেশি। উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন গন্তব্যে যাওয়ার অপেক্ষায় রয়েছে হাজারো মানুষ।

গাজীপুরে যানজট নেই, ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে ধীরগতি : গাজীপুর দিয়ে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে যারা যাত্রা করছে তাদের গাজীপুর পার হতে কোনো ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে না। তবে এরপর মাওনা গিয়ে গাড়ির ধীরগতি হচ্ছে। ঈদযাত্রায় ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যানবাহনের চাপ বৃদ্ধির কারণে গতকাল ভোর থেকেই বঙ্গবন্ধু সেতুর পুব প্রান্ত থেকে টাঙ্গাইলের এলেঙ্গা পর্যন্ত ১৩ কিলোমিটারজুড়ে থেমে থেমে যানজট দেখা গেছে। ধীরগতিতে চলছে সকল প্রকার গাড়ি। পুলিশ ও সেতু কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, সেতুর ওপর কয়েকটি গাড়ি বিকল হলে সেগুলো সরিয়ে নিতে কিছুটা সময় লাগে।

টাঙ্গাইল প্রতিনিধি জানান, ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে যানবাহন ধীরগতিতে চলাচল করেছে। পরিবহনগুলো অতিরিক্ত ভাড়া নিচ্ছে। আঞ্চলিক সড়কেও সিএনজি ভাড়া বেশি নেওয়া হচ্ছে অভিযোগ যাত্রীদের। যানবাহনস্বল্পতার কারণে অনেক যাত্রী জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পিকআপ ভ্যান, খোলা ছাদের ট্রাক ও বাসের ছাদে করে বাড়ি যাচ্ছে।

কালিয়াকৈর প্রতিনিধি জানান, গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার চন্দ্রায় গতকাল বিকালেও কমেনি ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যানজট। গাড়ি চলছে ধীরগতিতে। নবীনগর মহাসড়ক ও ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের দুই লাইনেই যানবাহন চলছে ধীরগতিতে, কোথাও আবার থেমে রয়েছে।

স্বাচ্ছন্দ্যে রেলে ঈদযাত্রা : ট্রেনে চেপে স্বস্তিতেই বাড়ি যাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ। অনেককেই কাক্সিক্ষত ট্রেনের জন্য প্ল্যাটফরমে অপেক্ষা করতে দেখা যায়। তবে চোখে মুখে নেই কোনো বিরক্তির ছাপ। সড়কের ধকল কাটাতে অনেকেই বেছে নেয় রেলপথ। টিকিট না পেলে অনেকেই কাটে স্ট্যান্ডিং টিকিট। যাত্রার চতুর্থ দিনে গতকাল কোনো সূচিবিপর্যয় দেখা যায়নি। তবে উত্তরবঙ্গগামী ট্রেনগুলোয় যাত্রীর প্রচুর ভিড় দেখা গেছে। যাত্রীরা জানান, বাসের চেয়ে অনেক কম সময় লাগে ট্রেনে। কোনো যানজটের টেনশন নেই।

গতকাল সকাল থেকে রাত পর্যন্ত দুটি স্পেশালসহ মোট ৬৯ জোড়া ট্রেন চলাচল করবে বলে জানিয়েছেন স্টেশন ম্যানেজার মোহাম্মদ মাসুদ সারওয়ার। বাংলাদেশ রেলওয়ের ঢাকা বিভাগের বাণিজ্যিক কর্মকর্তা শাহ আলম কিরণ শিশির বলেন, ‘মোট আসনের বিপরীতে ২৫ শতাংশ স্ট্যান্ডিং টিকিট আমরা দিচ্ছি। তিন-স্তর-বিশিষ্ট টিকিট চেকিংয়ের ব্যবস্থা রয়েছে। তাই টিকিট ছাড়া যাওয়ার উপায় নেই।’

ট্রাক পিকআপে ছুটছে মানুষ : গাড়িতে সিট না পেয়ে অনেকেই ছুটটে ট্রাক-পিকআপে। ভাড়া দরকষাকষি করে অনেকেই পশুবাহী ফেরত যাওয়া গাড়িতে উঠে পড়ছে। ঢাকা থেকে বিভিন্ন গন্তব্যে এভাবে যাত্রা করছে অনেকেই। তবে পোশাকশ্রমিকের অনেকেই দলবদ্ধ হয়ে এ ধরনের ট্রাক-পিকআপ ভাড়া নিয়ে যাচ্ছেন বলে জানা গেছে।

চাপ বেড়েছে লঞ্চঘাটেও : ঘরমুখো যাত্রীর পদচারণে মুখর ঢাকার প্রধান নদীবন্দর সদরঘাট। গতকাল ভোরে ফজরের নামাজের পরই যাত্রীরা সদরঘাটে আসতে শুরু করে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে যাত্রীচাপ বাড়তে থাকে। পদ্মা সেতুর কারণে বরিশাল রুটে যাত্রীর চাপ কিছুটা কম। তবে চাঁদপুর, ভোলা, বরগুনা, হাতিয়া, পটুয়াখালীগামী পন্টুনে যাত্রীর ভিড় ছিল। এদিকে সিঁড়িতে রেলিং না দেওয়ায় ও নিয়ম না মেনে পন্টুনে ভেড়ানোর চেষ্টা করায় ঢাকার সদরঘাটে দুটি লঞ্চকে জরিমানা করেছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)।

দৌলতদিয়া প্রান্তে স্বস্তির যাত্রা : রাজবাড়ী প্রতিনিধি জানান, দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটের লঞ্চ ও ফেরিতে উপচে পড়া ভিড় রয়েছে। তবে কোনো ভোগান্তি নেই দৌলতদিয়া প্রান্তে। নির্বিঘ্নে মানুষ পদ্মা পাড়ি দিচ্ছে। দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ১৮টি ফেরি ও ২০টি লঞ্চ চলাচল করছে। দৌলতদিয়া প্রান্তে চারটি ফেরিঘাট সচল রয়েছে। মানুষ স্বস্তিতে বাড়িতে যাচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহীদ দিবস পালনের নির্দেশ
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহীদ দিবস পালনের নির্দেশ
বারে হামলা ভাঙচুর, থানায় মামলা
বারে হামলা ভাঙচুর, থানায় মামলা
রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের সতর্ক
রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের সতর্ক
অসচেতনতা
অসচেতনতা
দুদকের মামলায় দুই নারী কর্মকর্তা জেলে
দুদকের মামলায় দুই নারী কর্মকর্তা জেলে
ওষুধ টেক্সটাইল খাতে যৌথ উদ্যোগে আগ্রহী পাকিস্তান
ওষুধ টেক্সটাইল খাতে যৌথ উদ্যোগে আগ্রহী পাকিস্তান
ভারতীয় হিসেবে জেল খাটলেন নওগাঁর আশা
ভারতীয় হিসেবে জেল খাটলেন নওগাঁর আশা
চার আসামির তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
চার আসামির তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
১১৬ অনুচ্ছেদ নিয়ে রুল শুনানি দুই সপ্তাহ মুলতবি
১১৬ অনুচ্ছেদ নিয়ে রুল শুনানি দুই সপ্তাহ মুলতবি
গ্রিসের ক্রিটে দাবানলের তাণ্ডব
গ্রিসের ক্রিটে দাবানলের তাণ্ডব
অস্থিতিশীলতার মধ্যেও বেড়েছে তৈরি পোশাক রপ্তানি
অস্থিতিশীলতার মধ্যেও বেড়েছে তৈরি পোশাক রপ্তানি
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
সর্বশেষ খবর
খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ
খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ
রাজশাহীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ

১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঝড়ের শঙ্কায় চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা সংকেত
ঝড়ের শঙ্কায় চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা সংকেত

২ মিনিট আগে | জাতীয়

'পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে কালো টাকার ছড়াছড়ি বন্ধ হবে'
'পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে কালো টাকার ছড়াছড়ি বন্ধ হবে'

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ধর্মীয় মূল্যবোধ মানব চরিত্রকে উৎকর্ষের পূর্ণতায় অভিষিক্ত করে : ধর্ম উপদেষ্টা
ধর্মীয় মূল্যবোধ মানব চরিত্রকে উৎকর্ষের পূর্ণতায় অভিষিক্ত করে : ধর্ম উপদেষ্টা

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

একক কনসার্ট নিয়ে আসছেন বাপ্পা মজুমদার
একক কনসার্ট নিয়ে আসছেন বাপ্পা মজুমদার

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

সোনারগাঁয়ে পৌর বিএনপির প্রাথমিক সদস্য নবায়ন ও সদস্য ফরম বিতরণ
সোনারগাঁয়ে পৌর বিএনপির প্রাথমিক সদস্য নবায়ন ও সদস্য ফরম বিতরণ

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্কুলছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
স্কুলছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপের ধাক্কায় নারী নিহত
পিকআপের ধাক্কায় নারী নিহত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাংনী উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক পলাশ গ্রেপ্তার
গাংনী উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক পলাশ গ্রেপ্তার

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চবি শিক্ষকের পদোন্নতির জন্য ছুটির দিনেও বোর্ড, বিক্ষোভ
চবি শিক্ষকের পদোন্নতির জন্য ছুটির দিনেও বোর্ড, বিক্ষোভ

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মারা গেলেন হলিউড অভিনেতা মাইকেল ম্যাডসেন
মারা গেলেন হলিউড অভিনেতা মাইকেল ম্যাডসেন

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কামালের ভগ্নিপতিকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ
সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কামালের ভগ্নিপতিকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

পিরোজপুরে জামায়াতের মতবিনিময় সভা, জনসংযোগ
পিরোজপুরে জামায়াতের মতবিনিময় সভা, জনসংযোগ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুঞ্জনের ইতি টেনে পুরোনো ঠিকানায় নিকো
গুঞ্জনের ইতি টেনে পুরোনো ঠিকানায় নিকো

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপের চাকায় পিষ্ট হয়ে বৃদ্ধ নিহত
পিকআপের চাকায় পিষ্ট হয়ে বৃদ্ধ নিহত

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে কমিটি ঘোষণার পর এনসিপি থেকে নাম প্রত্যাহারের অনুরোধ
গোপালগঞ্জে কমিটি ঘোষণার পর এনসিপি থেকে নাম প্রত্যাহারের অনুরোধ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু
২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের
দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

মুরাদনগরে হত্যাকাণ্ড; ২ দিনেও নেই মামলা-গ্রেফতার
মুরাদনগরে হত্যাকাণ্ড; ২ দিনেও নেই মামলা-গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাকাশ থেকে দেখা গেল দুর্লভ লাল আলোর ঝলক
মহাকাশ থেকে দেখা গেল দুর্লভ লাল আলোর ঝলক

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

মারামারি থামাতে গিয়ে প্রাণ গেল যুবদল নেতার
মারামারি থামাতে গিয়ে প্রাণ গেল যুবদল নেতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনর্বিবেচনার দাবিতে শাহবাগ অবরোধ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনর্বিবেচনার দাবিতে শাহবাগ অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসপাতালে পুলিশকে ফাঁকি দিয়ে পালাল ডাকাত, স্ত্রী গ্রেফতার
হাসপাতালে পুলিশকে ফাঁকি দিয়ে পালাল ডাকাত, স্ত্রী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে যুবককে হত্যার অভিযোগ
সিরাজগঞ্জে যুবককে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণের অভিযোগে যুবক আটক
ধর্ষণের অভিযোগে যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া
১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৪৮৭
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৪৮৭

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার
সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা
দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম
সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ
ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে দুই ফরাসি নাগরিক অভিযুক্ত
ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে দুই ফরাসি নাগরিক অভিযুক্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন
তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার
মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা
মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২
সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম