শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৮ আগস্ট, ২০২৪

খুলেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের হল শিক্ষার্থী উপস্থিতি কম

পদত্যাগ করছেন উপাচার্য-প্রভোস্টরা
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
খুলেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের হল শিক্ষার্থী উপস্থিতি কম

দেশের সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হল খুলে দেওয়া হয়েছে। এরই মধ্যে হলে উঠতে শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। তবে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু না হওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি তুলনামূলক কম। শিক্ষার্থীরা বলছেন, ক্লাস-পরীক্ষা শুরু করা হলে আবারও চিরচেনা রূপে ফিরবে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো।

বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবেদক জানান, কোটা সংস্কার আন্দোলন থেকে সরকার পতনের আন্দোলন পর্যন্ত পুরো সময়জুড়েই উত্তাল ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। আন্দোলন সমাপ্ত হওয়ায় ক্যাম্পাস শান্ত হলেও ফেরেনি স্বাভাবিক অবস্থায়। ৪ আগস্টের সমাবেশেই শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশ কিছু হল খুলে অবস্থান নেন। এর পর ৫ আগস্টের সমাবেশের পর বিশ্ববিদ্যালয়ের সব হল খুলে ফেলেন শিক্ষার্থীরা। এদিন সরকার পদত্যাগের পর দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হলে ৬ আগস্ট থেকে শিক্ষার্থীরা হলে ফিরতে শুরু করেন। তবে অনেকেই একাডেমিক কার্যক্রম শুরু না হওয়া এবং হলের ক্যান্টিন বন্ধ থাকায় খাওয়াদাওয়ার সুযোগ না থাকায় ফিরছেন না ক্যাম্পাসে। এর ফলে এক প্রকার অচলাবস্থা বিরাজমান বিশ্ববিদ্যালয়ে। সরেজমিন দেখা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোতে শিক্ষার্থীদের সংখ্যা তুলনামূলক কম। তবে বেশির ভাগ শিক্ষার্থী দু-একদিনে ফিরবেন বলে জানা যায়। ১৭ জুলাই বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন হলে ছাত্রলীগের নেতাদের যেসব রুম ভাঙচুর করা হয়েছিল সেগুলো এখনো আগের মতোই রয়েছে। সেসব রুম পরিষ্কার করে শিক্ষার্থীরা নতুন করে ওঠার চেষ্টা করছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের হল প্রশাসন থেকে দেওয়া নির্দেশনা অনুযায়ী প্রথম বর্ষে ৪০ শতাংশ, দ্বিতীয় বর্ষে ২০ শতাংশ, তৃতীয় বর্ষে ১৫ শতাংশ, চতুর্থ বর্ষে ১০ শতাংশ, মাস্টার্সের জন্য ৫ শতাংশ শূন্য আসনে মেধার ভিত্তিতে এবং বিভিন্ন ক্লাবের জন্য ১০ শতাংশ সিট বণ্টনের কথা থাকলেও প্রশাসনিক কার্যক্রম শুরু না হওয়ায় শিক্ষার্থীরা আগের মতোই অবস্থান করছেন হলে। থাকছেন মেয়াদোত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরাও। শিক্ষার্থীরা বলেন, আশা করি কিছুদিনের মধ্যেই সবাই হলে ফিরে আসবে। ক্যাম্পাসের অবস্থাও স্বাভাবিক হবে। আমরা হল প্রশাসনের সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করে হলগুলোতে সিট বণ্টন, হল সংসদ গঠন এসব বিষয় নিশ্চিত করব। হলে কোনোভাবেই আমরা অনিয়ম, রাজনৈতিক কর্মকান্ড পরিচালিত হতে দেব না। মেয়াদোত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদেরও আমরা হলে রাখব না।

এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনে নিয়মিত ছাত্রদলের নেতারা অবস্থান করছেন বলে জানান শিক্ষার্থীরা। এতে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে শিক্ষার্থীদের মধ্যে। শিক্ষার্থীরা বলেন, আমাদের ক্যাম্পাসকে আমরা স্বৈরাচার মুক্ত করার জন্য এবং রাজনীতিমুক্ত করার জন্য আন্দোলন করেছি এবং করে যাব। ছাত্রদলের নেতা-কর্মীদের দেখছি ক্যাম্পাসে শো ডাউন দিচ্ছে। তারা যতই চেষ্টা করুক না কেন ক্যাম্পাসে কোনো রাজনৈতিক দলকে সুযোগ দেওয়া হবে না।

সূত্র থেকে জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এবং হলগুলোর প্রাধ্যক্ষদের পদত্যাগের কথা রয়েছে। নতুন করে বিশ্ববিদ্যালয় ও হল প্রশাসন গঠন করে ক্যাম্পাসের সুষ্ঠু অবস্থা ফিরিয়ে আনা হবে। রাবি প্রতিনিধি জানান, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) আবাসিক হলে কোনো অছাত্র কিংবা অনাবাসিক শিক্ষার্থী থাকবে না। মেধা ও জ্যেষ্ঠতা বিবেচনায় সিট বরাদ্দ দেওয়া হবে। এ ছাড়া দ্রুতই শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হবে। গতকাল বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তরের বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্ররাজনীতির বিষয়ে সরকারি সিদ্ধান্ত/নির্দেশনার আলোকে পদক্ষেপ নেওয়া হবে। হলগুলোতে শিক্ষার্থী ওঠার ব্যাপারে কার্যক্রম চলছে। তবে আন্দোলনে ক্ষতিগ্রস্ত কক্ষগুলো মেরামতে এক সপ্তাহ নেওয়া হয়েছে। হলে অবস্থানকালে শিক্ষার্থীদের বৈধতা সংক্রান্ত বিধিবিধান অনুসরণ করতে হবে। আসন বরাদ্দবিহীন, মেয়াদোত্তীর্ণ, অথবা কোনো কারণে ছাত্রত্ব নেই, স্নাতকোত্তর চূড়ান্ত পরীক্ষা শেষ করেছে, অথবা স্নাতক/স্নাতক (সম্মান) পাস করেছে, কিন্তু নিয়মিত ব্যাচের সঙ্গে স্নাতকোত্তরে ভর্তি হননি এমন শিক্ষার্থী হলে অবস্থান করতে পারবে না। এ ছাড়া আন্দোলনে শহীদ সব শিক্ষার্থীর প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য।

শেকৃবি প্রতিনিধি জানান, বৈষম্যবিরোধী আন্দোনের পর রাজধানীর শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে এখনো থমথমে পরিবেশ বজায় রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের হল খোলা থাকলেও শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি তুলনামূলক কম।

গতকাল সরেজমিন দেখা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ে অবস্থিত শেখ হাসিনা পরিবার সংবলিত বিভিন্ন হল ও ভবনের নাম ফলক ভাঙছেন শিক্ষার্থীরা। বিশ্ববিদ্যালয়ের ছেলেদের শেখ লুৎফর রহমান হল এবং মেয়েদের কৃষকরত্ন শেখ হাসিনা হল ও শেখ সায়েরা খাতুন হলের নাম ফলক ভেঙে ফেলেন শিক্ষার্থীরা। এ ছাড়া আ ফ ম বাহাউদ্দীন নাছিম প্রশাসনিক ভবন এবং শেখ কামাল ভবনের নাম ফলক ভেঙে ফেলেন তারা। এসব ভবন এবং হলের নাম কী হবে তা পরবর্তীতে ঠিক করা হবে বলে জানান শিক্ষার্থীরা।

এদিকে হল খুললেও বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস ও হলের ডাইনিং-ক্যান্টিন বন্ধ রয়েছে। হলগুলোতে ছাত্রদলের মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে না দেওয়ার জন্য সচেষ্ট রয়েছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।

প্রভোস্ট কাউন্সিলের সভাপতি অধ্যাপক কামাল উদ্দিন আহমেদ বলেন, আমি হল থেকে পদত্যাগ করেছি। এর আগ মুহূর্তে হলের ক্যান্টিন চালু রাখতে বলে এসেছি। ক্লাস শুরুর ব্যাপারে কৃষি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আলি বলেন, শিক্ষার্থীরা ক্লাসে ফিরলেই ক্লাস শুরু হবে।

জবি প্রতিনিধি জানান, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী ছাত্রী হল খুলে ভিতরে প্রবেশ করেছে সাধারণ শিক্ষার্থীরা। তবে কোনো রাজনৈতিক সংগঠনের ছাত্রীদের হলে প্রবেশ করার খবর পাওয়া যায়নি।

বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক পরিস্থিতির বিষয়ে রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক আইনুল ইসলাম বলেন, কয়েকজন শিক্ষার্থী এসেছিল হল খোলার বিষয়ে। আমরা তাদের বলেছি, নিরাপত্তাজনিত কারণে হলের প্রভোস্ট এবং আবাসিক শিক্ষকরা কেউ আসতে চাচ্ছেন না। তবে কিছু শিক্ষার্থী হলে প্রবেশ করেছে শুনেছি। তিনি আরও বলেন, আমরা আজ সকালে সিন্ডিকেট করে ক্লাস-পরীক্ষা ও হল খোলার বিষয়েও সিদ্ধান্ত নেব। পাশাপাশি শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ ক্যাম্পাসের সার্বিক নিরাপত্তার বিষয়ে আলোচনা করা হবে। সরকারপ্রধানের দেশ ছেড়ে চলে যাওয়ার পর দেশের চলমান উ™ভূত পরিস্থিতিতে পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম। তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সব বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদত্যাগ করবেন এবং আমিও করব। তবে কবে নাগাদ পদত্যাগপত্র জমা দেবেন- এ বিষয় এড়িয়ে যান তিনি। ইবি প্রতিনিধি জানান, বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এখনো হল খোলার নোটিশ না দিলেও তিন দিন ধরে হলে অবস্থান করছেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। পড়াশোনার স্বাভাবিক পরিবেশ তৈরি করতে সব শিক্ষার্থীদের হলে আসার অনুরোধ করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক এস এম সুইট। উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম বলেছেন, শিক্ষার্থীদের হলে শিক্ষার্থীরা থাকবে। এতে কোনো বাধা নেই।

এই বিভাগের আরও খবর
টানা পাঁচ দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা পাঁচ দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস
ভুক্তভোগীর অসম্মতিতে হয়নি ডাক্তারি পরীক্ষা
ভুক্তভোগীর অসম্মতিতে হয়নি ডাক্তারি পরীক্ষা
জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্রের দাবিতে কর্মসূচি
জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্রের দাবিতে কর্মসূচি
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
শাহজালাল বিমানবন্দরে বাড়তি নিরাপত্তা
শাহজালাল বিমানবন্দরে বাড়তি নিরাপত্তা
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
বরগুনায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২০
বরগুনায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২০
শেখরের স্ত্রীর প্লট জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
শেখরের স্ত্রীর প্লট জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
চিন্ময়সহ ৩৮ জনকে আসামি করে চার্জশিট
চিন্ময়সহ ৩৮ জনকে আসামি করে চার্জশিট
নরসিংদীতে ডিশ ব্যবসায়ীকে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা
নরসিংদীতে ডিশ ব্যবসায়ীকে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা
এক শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার নিখোঁজ ২
এক শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার নিখোঁজ ২
সর্বশেষ খবর
মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত
মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত

এই মাত্র | ইসলামী জীবন

গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড
গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি
হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি

১৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!
টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!

২৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?
‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?

৩০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার
ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য
আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান
দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি

৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ
দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল
স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি
মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন