শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০২:৩৮, বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারি, ২০২৫

ট্রাম্পের আদেশের পর অস্থিরতা আতঙ্ক

২২ স্টেট ও দুই সিটির মামলা, সন্ত্রস্ত অভিবাসীরা জরুরি অবস্থায় উৎকণ্ঠা
লাবলু আনসার, যুক্তরাষ্ট্র
প্রিন্ট ভার্সন
ট্রাম্পের আদেশের পর অস্থিরতা আতঙ্ক

যুক্তরাষ্ট্রের সাউদার্ন বর্ডারে (ক্যালিফোর্নিয়া, আরিজোনা, টেক্সাস এবং নিউ মেক্সিকো স্টেট সংলগ্ন  মেক্সিকো) ২০ জানুয়ারি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প কর্তৃক জাতীয় জরুরি অবস্থা জারির পর গোটা আমেরিকায় এক ধরনের অস্থিরতা তৈরি হয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নিয়েই অবৈধ অভিবাসীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে নির্বাহী আদেশ জারি করায়  দেশটির বিভিন্ন রাজ্যে নথিপত্রহীন অভিবাসীদের ধরপাকড় শুরু করেছে সংশ্লিষ্ট বিভাগ। ফলে আতঙ্ক ও উৎকণ্ঠা সৃষ্টি হয়েছে অভিবাসীদের মধ্যে। জানা গেছে, শপথ গ্রহণের পর থেকে মঙ্গলবার পর্যন্ত  অভিবাসনসংক্রান্ত শতাধিক নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। জো বাইডেন আমলের ৭৮টি নির্বাহী আদেশ বাতিলসহ নতুন ৪৭টি আদেশে স্বাক্ষর করেছেন তিনি। এ সময় অবৈধ অভিবাসীদের শক্ত হাতে দমন করার ঘোষণাও দিয়েছেন। যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যে অবৈধ অভিবাসী শনাক্তে সন্দেহভাজন প্রত্যেককে ব্যাপক মাত্রায় জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। নিউইয়র্কে অভিবাসীদের নিয়ে কাজ করা আইন কর্মকর্তা খাদিজা মুনতাহা রুবা জানিয়েছেন, নিউইয়র্কের ব্রুকলিন বরোর ফুলটন থেকে আড্ডা দেওয়া অবস্থায় নথিপত্রহীন চার বাংলাদেশিকে গ্রেপ্তার করেছে ইমিগ্রেশন অ্যান্ড কাস্টমস ইনফোর্সমেন্ট। এ সময় তারা সাদা পোশাকে ছিলেন। এ ছাড়া সংবিধানের তোয়াক্কা না করে আরেক নির্বাহী আদেশে জন্মসূত্রে নাগরিকত্বের একটি বিধানও বাতিল করেছেন ট্রাম্প। এতে এখন থেকে ৩০ দিন পর যুক্তরাষ্ট্রে জন্ম নেওয়া অবৈধ অভিবাসীদের সন্তানরা দেশটির নাগরিকত্ব পাবে না। ২২ স্টেট ও দুই সিটির মামলা : প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের একটি আদেশ চ্যালেঞ্জ করে ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই ২২ স্টেট এবং দুটি সিটির পক্ষ থেকে মামলা করা হয়েছে। ফেডারেল ডিস্ট্রিক্ট কোর্টে দায়েরকৃত মামলায় জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলের নির্দেশ প্রদানের এখতিয়ার প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের নেই বলে দাবি করা হয়েছে এবং সে আদেশ বাতিলের আহ্বান জানানো হয়েছে। কারণ জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব মার্কিন সংবিধানের চতুর্দশতম সংশোধনের মাধ্যমে চালু হয়েছে। ম্যাসাচুসেট্স স্টেটের বস্টনে মামলা দায়েরকারী অ্যাটর্নি জেনারেলরা হচ্ছেন নিউইয়র্ক, নিউজার্সি, ম্যাসাচুসেট্্স, ক্যালিফোর্নিয়া, কানেকটিকাট, রোড আইল্যান্ড, মিশিগান, কলোরাডো, ডেলওয়ার, নেভাদা, হাওয়াই, ম্যারিল্যান্ড, মেইন, মিনেসোটা, নিউ মেক্সিকো, ভারমন্ট, উইসকনসিন এবং নর্থ ক্যারোলিনা স্টেটের। এর বাইরে রয়েছে আমেরিকান সিভিল লিবার্টিজ ইউনিয়নসহ কয়েকটি মানবাধিকার সংস্থা কর্তৃক নিউ হ্যাম্পশায়ার স্টেট কোর্টে এবং আরেকটি মামলা হয়েছে সিভিল রাইটস অ্যাটর্নিদের পক্ষ থেকে। সানফ্রান্সিসকো এবং ওয়াশিংটন ডিসির কোর্টেও আলাদা মামলা হয়েছে বলে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় প্রাপ্ত সংবাদে জানা গেছে। ট্রাম্পের আদেশ প্রসঙ্গে খ্যাতনামা মানবাধিকার সংগঠক ও অভিবাসনবিষয়ক অ্যাটর্নি অশোক কর্মকার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এবং তাঁর লিগ্যাল টিমের সবাই জানেন যে, সাংবিধানিক কোনো সিদ্ধান্ত সংশোধন ছাড়া নির্বাহী আদেশ দ্বারা বাতিল করা যায় না। এটা কেবল সংবিধান সংশোধনের মাধ্যমেই সম্ভব। এটা আমরা যেমন জানি, তেমন তাঁর আইনজীবীরাও জানেন। এ অবস্থায় প্রশ্ন হলো-তবু কেন এমন আদেশ জারি করলেন? আমার ধারণা, এ আদেশের বিরুদ্ধে যে মামলা হবে তা তিনি জানেন এবং মামলা হলে তা ডিস্ট্রিক্ট কোর্ট, এরপর সার্কিট কোর্টে যাবে। সেখান থেকে আলটিমেটলি সুপ্রিম কোর্টেও যাবে। সুপ্রিম কোর্টে গেলে বিচারপতিরা হয়তো কনস্টিটিউশনাল প্রভিশনটাকে ব্যাখ্যার নামে উল্টিয়ে দিতে পারেন। এমন একটা ধারণা থেকেই তাঁরা (ট্রাম্প টিম) হয়তো এমনটি করেছেন যে, এটা সুপ্রিম কোর্টে নিতে পারলে সুপ্রিম কোর্ট উইল ইন্টারপ্রেট দিস কনস্টিটিউশনাল প্রভিশন ইন আ ওয়ে দ্যাট, বাথ রাইট ডাজ নট মিন এ দেশে জন্মগ্রহণ করলেই সিটিজেনশিপ পাবে যাদের মা-বাবার লিগ্যাল স্ট্যাটাস আছে। ইললিগ্যাল কোনো জায়গা থেকে জন্ম নেওয়া কিছুই লিগ্যাল হতে পারে না। খারাপ কোনো কিছু দিয়ে কখনো ভালো কিছু হয় না। পয়জনাস ট্রি হিসেবে যাকে আমরা ট্রিট করে থাকি। এ দেশে যার নিজেরই কোনো আইনি অধিকার নেই, তার মাধ্যমে যে সন্তান হবে, সে কীভাবে সিটিজেনশিপ পাবে? যদিও বিদ্যমান সংশোধনে লেখা আছে-এ দেশে জন্মগ্রহণ করলেই সিটিজেন হবে।

সন্ত্রস্ত অভিবাসীরা : অবৈধ অভিবাসীরা সন্ত্রস্ত হয়ে পড়েছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ধরপাকড় বিধি কার্যকর করার ঘোষণার পরই। ইমিগ্রেশন অ্যান্ড কাস্টমস এনফোর্সমেন্ট (আইস) অথবা হোমল্যান্ড সিকিউরিটি এজেন্টকে স্কুল ও চার্চে ঢুকে অবৈধদের গ্রেপ্তারের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বহু বছর ধরেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান অথবা চার্চে (মসজিদ-মন্দিরসহ সব ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে) অভিবাসন গ্রেপ্তারের অভিযান নিষিদ্ধ ছিল।

 ২১ জানুয়ারি ট্রাম্প প্রশাসন ঘোষিত রীতি অনুযায়ী এখন এমন স্পর্শকাতর এলাকায়ও গ্রেপ্তার অভিযান পরিচালনার অনুমতি পেলেন আইসের এজেন্টরা। এর ফলে লস অ্যাঞ্জেলেস, নিউইয়র্ক, ফিলাডেলফিয়া, ডেট্রয়েট, বস্টনের মতো অভিবাসন অধ্যুষিত সিটিসমূহের পাবলিক স্কুলে শিক্ষার্থী উপস্থিতি হ্রাস পাবে বলে সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন। একইভাবে ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানেও নামাজ-পূজা-প্রার্থনায় লোকসমাগম কমবে।

জরুরি অবস্থায় অস্থিরতা : যুক্তরাষ্ট্রের সাউদার্ন বর্ডারে (ক্যালিফোর্নিয়া, আরিজোনা, টেক্সাস এবং নিউ মেক্সিকো স্টেটসংলগ্ন মেক্সিকো) ২০ জানুয়ারি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প কর্তৃক জাতীয় জরুরি অবস্থা জারির পর গোটা যুক্তরাষ্ট্রে এক ধরনের অস্থিরতা তৈরি হয়েছে। সেন্ট্রাল আমেরিকার দেশসমূহ থেকে প্রতিদিন হাজারো মানুষের বেআইনি প্রবেশপ্রবণতা রোধকল্পে বিশেষ এ ঘোষণা প্রদানের সময় প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প উল্লেখ করেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের সার্বভৌমত্ব আক্রমণের মুখে। আমাদের দক্ষিণ সীমান্ত সশস্ত্র ছিনতাইকারী, খুনি, অপরাধী চক্র, পরিচিত সন্ত্রাসী, মানব পাচারকারী, চোরাকারবারি, বিদেশি প্রতিপক্ষের অনুগত যুবসমাজ এবং যুক্তরাষ্ট্রসহ মার্কিনিদের ক্ষতি করে এমন অবৈধ মাদকদ্রব্য দ্বারা আচ্ছন্ন। এমন বিপদ এবং আসন্ন হুমকির পরিপ্রেক্ষিতে এ জরুরি অবস্থায় দক্ষিণ সীমান্তের সম্পূর্ণ অপারেশনাল নিয়ন্ত্রণ পেতে হোমল্যান্ড সিকিউরিটি বিভাগকে সহায়তা করার জন্য সশস্ত্র বাহিনীর জন্য সমস্ত উপযুক্ত পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন। এ জরুরি অবস্থা জারির পরই টেক্সাসের ব্রাউনসভিল শহরের গেটওয়ে আন্তর্জাতিক সেতুটি আকস্মিকভাবে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। স্থানীয় সময় ২১ জানুয়ারি দাঙ্গা নিয়ন্ত্রণ পোশাক পরিহিত কাস্টমস অ্যান্ড বর্ডার প্রটেকশন (সিবিপি) অফিসারদের একটি দলকে সুশৃঙ্খলভাবে মার্চ করতে করতে অস্থায়ীভাবে সেতুটি বন্ধ করতে দেখা যায়। তা দেখে অভিবাসীরা অবাক এবং ক্ষুব্ধ হন।

এ বিষয়ে ব্রাউনসভিলের ১৯ বছর বয়সি জাইলি ক্যাড্রিয়েল জানান, তিনি তার গর্ভবতী স্ত্রীর জন্য গাড়িতে অপেক্ষা করছিলেন। সিবিপি অফিসাররা তাকে স্থান ত্যাগ করার নির্দেশ দেন। ক্যাড্রিয়েল বলেন, আমি এখানে গাড়ি পার্ক করে আমার স্ত্রীর জন্য অপেক্ষা করছিলাম। তারা আমার জানালায় নক করল না বা ভদ্রভাবে কিছু বলল না। তারা শুধু চিৎকার করতে লাগল, এখান থেকে চলে যাও! এখান থেকে চলে যাও! যাও! যাও! আমি একজন মার্কিন নাগরিক, কিন্তু এমন ব্যবহার কখনো দেখিনি। এটা আমাকে ক্ষুব্ধ করেছে। ক্যাড্রিয়েল আরও বলেন, প্রত্যেকের সঙ্গেই, মেক্সিকান কাগজপত্র থাকুক বা না থাকুক; তারা আমাদের সঙ্গে যে আচরণ করে, তা খুবই অশোভন। টেক্সাস একসময় মেক্সিকোর অংশ ছিল তাই অন্তত আমাদের প্রাপ্য সম্মানটা দিন। ট্রাম্প প্রশাসনের নির্বাহী আদেশের অংশ হিসেবে মাইগ্র্যান্ট প্রটেকশন প্রটোকলস বা রিমেইন ইন মেক্সিকো নীতি পুনরায় চালু করা হয়েছে। এ নীতির আওতায় যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয়প্রার্থীদের অভিবাসন কার্যক্রম চলাকালে মেক্সিকোয় থাকতে বাধ্য করা হয়। অনেক অভিবাসী এ সময়ে সীমান্ত সেতুগুলোর কাছে অস্থায়ী ক্যাম্পে বা বিপজ্জনক মেক্সিকান সীমান্ত শহরগুলোর আশ্রয় কেন্দ্রে থাকতে বাধ্য হন। যুক্তরাষ্ট্রের সীমান্ত শহরের রাস্তা দিয়ে অফিসারদের দাঙ্গা নিয়ন্ত্রণ পোশাকে মার্চ করাটা এখানে বিরল দৃশ্য এবং ক্যাড্রিয়েলসহ অনেকে আশঙ্কা করছেন, এটি সীমান্ত অঞ্চলে একটি ভয়ানক বার্তা প্রেরণ করছে। এ কঠোর পদক্ষেপে অনেক অভিবাসী এবং স্থানীয় বাসিন্দাই নিজেদের নিরাপত্তা এবং সম্মানের বিষয়ে শঙ্কিত।

ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশ ও বিশেষ ঘোষণায় অভিবাসী হতে ইচ্ছুকরা যেমন হতাশার সাগরে হাবুডুবু খাচ্ছেন, একইভাবে জো বাইডেন আমলে নিয়োজিত সহস্রাধিক ফেডারেল কর্মকর্তাকেও ২০ তারিখই বরখাস্ত করা হয়েছে। সেসব শূন্যপদে ট্রাম্পভক্তদের নিয়োগ করা হবে বলে জানা গেছে। অর্থাৎ প্রথম মেয়াদে আমলারা যেভাবে ট্রাম্পের বিভিন্ন পদক্ষেপে বাদ সেধেছিলেন, এবার তেমন পরিস্থিতির আশঙ্কা রাখতে চান না।

এই বিভাগের আরও খবর
মিটফোর্ডের ঘটনায় ভাষা হারিয়ে ফেলেছি
মিটফোর্ডের ঘটনায় ভাষা হারিয়ে ফেলেছি
তিন দিনেও উদ্ধার হয়নি অপহৃত স্কুলছাত্রী
তিন দিনেও উদ্ধার হয়নি অপহৃত স্কুলছাত্রী
মনোনয়ন নিয়ে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ
মনোনয়ন নিয়ে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ
আইসিবি ইসলামিক ব্যাংকের ক্ষতিপূরণ চায় বিদেশি বিনিয়োগকারী
আইসিবি ইসলামিক ব্যাংকের ক্ষতিপূরণ চায় বিদেশি বিনিয়োগকারী
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
দেশকে অনেকে ‘গনিমতের মাল’ বিবেচনা করছেন
দেশকে অনেকে ‘গনিমতের মাল’ বিবেচনা করছেন
প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান
প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান
কে হচ্ছেন ভারতের নতুন হাইকমিশনার
কে হচ্ছেন ভারতের নতুন হাইকমিশনার
বিএসএফের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত
বিএসএফের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্বৈরাচারী ব্যবস্থা যাতে ফিরে না আসে সেজন্য কমিশন কাজ করছে
স্বৈরাচারী ব্যবস্থা যাতে ফিরে না আসে সেজন্য কমিশন কাজ করছে
জুলাই চেতনা রক্ষায় পিআরই একমাত্র সমাধান
জুলাই চেতনা রক্ষায় পিআরই একমাত্র সমাধান
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী নিহত
চট্টগ্রামে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী নিহত

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে শিক্ষার মানোন্নয়নে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টার মতবিনিময়
হবিগঞ্জে শিক্ষার মানোন্নয়নে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টার মতবিনিময়

১১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি
শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ
যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরশুরামে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে কোস্ট গার্ডের ত্রাণসামগ্রী বিতরণ
পরশুরামে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে কোস্ট গার্ডের ত্রাণসামগ্রী বিতরণ

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

যে অভ্যাস হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়
যে অভ্যাস হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়

২৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

৭ মামলার আসামি নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার
৭ মামলার আসামি নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু
ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানিকগঞ্জে মেয়েকে ধর্ষণের দায়ে বাবার মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে মেয়েকে ধর্ষণের দায়ে বাবার মৃত্যুদণ্ড

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে সংঘর্ষের ছয় দিন পর আহত রিমনের মৃত্যু
হবিগঞ্জে সংঘর্ষের ছয় দিন পর আহত রিমনের মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কার্বন ডাই–অক্সাইড ও তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে ফসলে পুষ্টিহানি
কার্বন ডাই–অক্সাইড ও তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে ফসলে পুষ্টিহানি

৫৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

জাতীয় পুরস্কার প্রাপ্ত দুইজনকে সংবর্ধনা জানালো পঞ্চগড় জেলা প্রশাসন
জাতীয় পুরস্কার প্রাপ্ত দুইজনকে সংবর্ধনা জানালো পঞ্চগড় জেলা প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে সড়ক সংস্কারের দাবিতে স্থানীয়দের মানববন্ধন
মুকসুদপুরে সড়ক সংস্কারের দাবিতে স্থানীয়দের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় যুবকের লাশ উদ্ধার
ভাঙ্গায় যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাবিশ্বের গহ্বরে আটকে আছে পৃথিবী? সম্প্রসারণ বাড়ছে দ্রুতগতিতে
মহাবিশ্বের গহ্বরে আটকে আছে পৃথিবী? সম্প্রসারণ বাড়ছে দ্রুতগতিতে

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‌‘আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান’
‌‘আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে শিল্প চুক্তি স্বাক্ষর রাশিয়ার
পাকিস্তানের সঙ্গে শিল্প চুক্তি স্বাক্ষর রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টাউনসভিলে বার্ষিক পিঠা উৎসবে মিষ্টি ঐতিহ্য আর আনন্দের মিলনমেলা
টাউনসভিলে বার্ষিক পিঠা উৎসবে মিষ্টি ঐতিহ্য আর আনন্দের মিলনমেলা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সোহাগ হত্যার তদন্তে বিচারিক কমিশন গঠনের নির্দেশনা চেয়ে রিট
সোহাগ হত্যার তদন্তে বিচারিক কমিশন গঠনের নির্দেশনা চেয়ে রিট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়ায় আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা
কুষ্টিয়ায় আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে দাদির কোলে ফিরলো হারিয়ে যাওয়া শিশু রোজামনি
অবশেষে দাদির কোলে ফিরলো হারিয়ে যাওয়া শিশু রোজামনি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন
প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন
সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন
সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য
শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান’
‌‘আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ
এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম
২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি
ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা
এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!
এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি
চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র
চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার

শোবিজ

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে
পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান
প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা

শোবিজ

পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস

শোবিজ

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান

প্রথম পৃষ্ঠা

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই

সম্পাদকীয়

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই
অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই

মাঠে ময়দানে

সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...

শোবিজ

বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল

শোবিজ