শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০২:৩৮, বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারি, ২০২৫

ট্রাম্পের আদেশের পর অস্থিরতা আতঙ্ক

২২ স্টেট ও দুই সিটির মামলা, সন্ত্রস্ত অভিবাসীরা জরুরি অবস্থায় উৎকণ্ঠা
লাবলু আনসার, যুক্তরাষ্ট্র
প্রিন্ট ভার্সন
ট্রাম্পের আদেশের পর অস্থিরতা আতঙ্ক

যুক্তরাষ্ট্রের সাউদার্ন বর্ডারে (ক্যালিফোর্নিয়া, আরিজোনা, টেক্সাস এবং নিউ মেক্সিকো স্টেট সংলগ্ন  মেক্সিকো) ২০ জানুয়ারি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প কর্তৃক জাতীয় জরুরি অবস্থা জারির পর গোটা আমেরিকায় এক ধরনের অস্থিরতা তৈরি হয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নিয়েই অবৈধ অভিবাসীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে নির্বাহী আদেশ জারি করায়  দেশটির বিভিন্ন রাজ্যে নথিপত্রহীন অভিবাসীদের ধরপাকড় শুরু করেছে সংশ্লিষ্ট বিভাগ। ফলে আতঙ্ক ও উৎকণ্ঠা সৃষ্টি হয়েছে অভিবাসীদের মধ্যে। জানা গেছে, শপথ গ্রহণের পর থেকে মঙ্গলবার পর্যন্ত  অভিবাসনসংক্রান্ত শতাধিক নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। জো বাইডেন আমলের ৭৮টি নির্বাহী আদেশ বাতিলসহ নতুন ৪৭টি আদেশে স্বাক্ষর করেছেন তিনি। এ সময় অবৈধ অভিবাসীদের শক্ত হাতে দমন করার ঘোষণাও দিয়েছেন। যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যে অবৈধ অভিবাসী শনাক্তে সন্দেহভাজন প্রত্যেককে ব্যাপক মাত্রায় জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। নিউইয়র্কে অভিবাসীদের নিয়ে কাজ করা আইন কর্মকর্তা খাদিজা মুনতাহা রুবা জানিয়েছেন, নিউইয়র্কের ব্রুকলিন বরোর ফুলটন থেকে আড্ডা দেওয়া অবস্থায় নথিপত্রহীন চার বাংলাদেশিকে গ্রেপ্তার করেছে ইমিগ্রেশন অ্যান্ড কাস্টমস ইনফোর্সমেন্ট। এ সময় তারা সাদা পোশাকে ছিলেন। এ ছাড়া সংবিধানের তোয়াক্কা না করে আরেক নির্বাহী আদেশে জন্মসূত্রে নাগরিকত্বের একটি বিধানও বাতিল করেছেন ট্রাম্প। এতে এখন থেকে ৩০ দিন পর যুক্তরাষ্ট্রে জন্ম নেওয়া অবৈধ অভিবাসীদের সন্তানরা দেশটির নাগরিকত্ব পাবে না। ২২ স্টেট ও দুই সিটির মামলা : প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের একটি আদেশ চ্যালেঞ্জ করে ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই ২২ স্টেট এবং দুটি সিটির পক্ষ থেকে মামলা করা হয়েছে। ফেডারেল ডিস্ট্রিক্ট কোর্টে দায়েরকৃত মামলায় জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলের নির্দেশ প্রদানের এখতিয়ার প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের নেই বলে দাবি করা হয়েছে এবং সে আদেশ বাতিলের আহ্বান জানানো হয়েছে। কারণ জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব মার্কিন সংবিধানের চতুর্দশতম সংশোধনের মাধ্যমে চালু হয়েছে। ম্যাসাচুসেট্স স্টেটের বস্টনে মামলা দায়েরকারী অ্যাটর্নি জেনারেলরা হচ্ছেন নিউইয়র্ক, নিউজার্সি, ম্যাসাচুসেট্্স, ক্যালিফোর্নিয়া, কানেকটিকাট, রোড আইল্যান্ড, মিশিগান, কলোরাডো, ডেলওয়ার, নেভাদা, হাওয়াই, ম্যারিল্যান্ড, মেইন, মিনেসোটা, নিউ মেক্সিকো, ভারমন্ট, উইসকনসিন এবং নর্থ ক্যারোলিনা স্টেটের। এর বাইরে রয়েছে আমেরিকান সিভিল লিবার্টিজ ইউনিয়নসহ কয়েকটি মানবাধিকার সংস্থা কর্তৃক নিউ হ্যাম্পশায়ার স্টেট কোর্টে এবং আরেকটি মামলা হয়েছে সিভিল রাইটস অ্যাটর্নিদের পক্ষ থেকে। সানফ্রান্সিসকো এবং ওয়াশিংটন ডিসির কোর্টেও আলাদা মামলা হয়েছে বলে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় প্রাপ্ত সংবাদে জানা গেছে। ট্রাম্পের আদেশ প্রসঙ্গে খ্যাতনামা মানবাধিকার সংগঠক ও অভিবাসনবিষয়ক অ্যাটর্নি অশোক কর্মকার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এবং তাঁর লিগ্যাল টিমের সবাই জানেন যে, সাংবিধানিক কোনো সিদ্ধান্ত সংশোধন ছাড়া নির্বাহী আদেশ দ্বারা বাতিল করা যায় না। এটা কেবল সংবিধান সংশোধনের মাধ্যমেই সম্ভব। এটা আমরা যেমন জানি, তেমন তাঁর আইনজীবীরাও জানেন। এ অবস্থায় প্রশ্ন হলো-তবু কেন এমন আদেশ জারি করলেন? আমার ধারণা, এ আদেশের বিরুদ্ধে যে মামলা হবে তা তিনি জানেন এবং মামলা হলে তা ডিস্ট্রিক্ট কোর্ট, এরপর সার্কিট কোর্টে যাবে। সেখান থেকে আলটিমেটলি সুপ্রিম কোর্টেও যাবে। সুপ্রিম কোর্টে গেলে বিচারপতিরা হয়তো কনস্টিটিউশনাল প্রভিশনটাকে ব্যাখ্যার নামে উল্টিয়ে দিতে পারেন। এমন একটা ধারণা থেকেই তাঁরা (ট্রাম্প টিম) হয়তো এমনটি করেছেন যে, এটা সুপ্রিম কোর্টে নিতে পারলে সুপ্রিম কোর্ট উইল ইন্টারপ্রেট দিস কনস্টিটিউশনাল প্রভিশন ইন আ ওয়ে দ্যাট, বাথ রাইট ডাজ নট মিন এ দেশে জন্মগ্রহণ করলেই সিটিজেনশিপ পাবে যাদের মা-বাবার লিগ্যাল স্ট্যাটাস আছে। ইললিগ্যাল কোনো জায়গা থেকে জন্ম নেওয়া কিছুই লিগ্যাল হতে পারে না। খারাপ কোনো কিছু দিয়ে কখনো ভালো কিছু হয় না। পয়জনাস ট্রি হিসেবে যাকে আমরা ট্রিট করে থাকি। এ দেশে যার নিজেরই কোনো আইনি অধিকার নেই, তার মাধ্যমে যে সন্তান হবে, সে কীভাবে সিটিজেনশিপ পাবে? যদিও বিদ্যমান সংশোধনে লেখা আছে-এ দেশে জন্মগ্রহণ করলেই সিটিজেন হবে।

সন্ত্রস্ত অভিবাসীরা : অবৈধ অভিবাসীরা সন্ত্রস্ত হয়ে পড়েছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ধরপাকড় বিধি কার্যকর করার ঘোষণার পরই। ইমিগ্রেশন অ্যান্ড কাস্টমস এনফোর্সমেন্ট (আইস) অথবা হোমল্যান্ড সিকিউরিটি এজেন্টকে স্কুল ও চার্চে ঢুকে অবৈধদের গ্রেপ্তারের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বহু বছর ধরেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান অথবা চার্চে (মসজিদ-মন্দিরসহ সব ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে) অভিবাসন গ্রেপ্তারের অভিযান নিষিদ্ধ ছিল।

 ২১ জানুয়ারি ট্রাম্প প্রশাসন ঘোষিত রীতি অনুযায়ী এখন এমন স্পর্শকাতর এলাকায়ও গ্রেপ্তার অভিযান পরিচালনার অনুমতি পেলেন আইসের এজেন্টরা। এর ফলে লস অ্যাঞ্জেলেস, নিউইয়র্ক, ফিলাডেলফিয়া, ডেট্রয়েট, বস্টনের মতো অভিবাসন অধ্যুষিত সিটিসমূহের পাবলিক স্কুলে শিক্ষার্থী উপস্থিতি হ্রাস পাবে বলে সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন। একইভাবে ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানেও নামাজ-পূজা-প্রার্থনায় লোকসমাগম কমবে।

জরুরি অবস্থায় অস্থিরতা : যুক্তরাষ্ট্রের সাউদার্ন বর্ডারে (ক্যালিফোর্নিয়া, আরিজোনা, টেক্সাস এবং নিউ মেক্সিকো স্টেটসংলগ্ন মেক্সিকো) ২০ জানুয়ারি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প কর্তৃক জাতীয় জরুরি অবস্থা জারির পর গোটা যুক্তরাষ্ট্রে এক ধরনের অস্থিরতা তৈরি হয়েছে। সেন্ট্রাল আমেরিকার দেশসমূহ থেকে প্রতিদিন হাজারো মানুষের বেআইনি প্রবেশপ্রবণতা রোধকল্পে বিশেষ এ ঘোষণা প্রদানের সময় প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প উল্লেখ করেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের সার্বভৌমত্ব আক্রমণের মুখে। আমাদের দক্ষিণ সীমান্ত সশস্ত্র ছিনতাইকারী, খুনি, অপরাধী চক্র, পরিচিত সন্ত্রাসী, মানব পাচারকারী, চোরাকারবারি, বিদেশি প্রতিপক্ষের অনুগত যুবসমাজ এবং যুক্তরাষ্ট্রসহ মার্কিনিদের ক্ষতি করে এমন অবৈধ মাদকদ্রব্য দ্বারা আচ্ছন্ন। এমন বিপদ এবং আসন্ন হুমকির পরিপ্রেক্ষিতে এ জরুরি অবস্থায় দক্ষিণ সীমান্তের সম্পূর্ণ অপারেশনাল নিয়ন্ত্রণ পেতে হোমল্যান্ড সিকিউরিটি বিভাগকে সহায়তা করার জন্য সশস্ত্র বাহিনীর জন্য সমস্ত উপযুক্ত পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন। এ জরুরি অবস্থা জারির পরই টেক্সাসের ব্রাউনসভিল শহরের গেটওয়ে আন্তর্জাতিক সেতুটি আকস্মিকভাবে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। স্থানীয় সময় ২১ জানুয়ারি দাঙ্গা নিয়ন্ত্রণ পোশাক পরিহিত কাস্টমস অ্যান্ড বর্ডার প্রটেকশন (সিবিপি) অফিসারদের একটি দলকে সুশৃঙ্খলভাবে মার্চ করতে করতে অস্থায়ীভাবে সেতুটি বন্ধ করতে দেখা যায়। তা দেখে অভিবাসীরা অবাক এবং ক্ষুব্ধ হন।

এ বিষয়ে ব্রাউনসভিলের ১৯ বছর বয়সি জাইলি ক্যাড্রিয়েল জানান, তিনি তার গর্ভবতী স্ত্রীর জন্য গাড়িতে অপেক্ষা করছিলেন। সিবিপি অফিসাররা তাকে স্থান ত্যাগ করার নির্দেশ দেন। ক্যাড্রিয়েল বলেন, আমি এখানে গাড়ি পার্ক করে আমার স্ত্রীর জন্য অপেক্ষা করছিলাম। তারা আমার জানালায় নক করল না বা ভদ্রভাবে কিছু বলল না। তারা শুধু চিৎকার করতে লাগল, এখান থেকে চলে যাও! এখান থেকে চলে যাও! যাও! যাও! আমি একজন মার্কিন নাগরিক, কিন্তু এমন ব্যবহার কখনো দেখিনি। এটা আমাকে ক্ষুব্ধ করেছে। ক্যাড্রিয়েল আরও বলেন, প্রত্যেকের সঙ্গেই, মেক্সিকান কাগজপত্র থাকুক বা না থাকুক; তারা আমাদের সঙ্গে যে আচরণ করে, তা খুবই অশোভন। টেক্সাস একসময় মেক্সিকোর অংশ ছিল তাই অন্তত আমাদের প্রাপ্য সম্মানটা দিন। ট্রাম্প প্রশাসনের নির্বাহী আদেশের অংশ হিসেবে মাইগ্র্যান্ট প্রটেকশন প্রটোকলস বা রিমেইন ইন মেক্সিকো নীতি পুনরায় চালু করা হয়েছে। এ নীতির আওতায় যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয়প্রার্থীদের অভিবাসন কার্যক্রম চলাকালে মেক্সিকোয় থাকতে বাধ্য করা হয়। অনেক অভিবাসী এ সময়ে সীমান্ত সেতুগুলোর কাছে অস্থায়ী ক্যাম্পে বা বিপজ্জনক মেক্সিকান সীমান্ত শহরগুলোর আশ্রয় কেন্দ্রে থাকতে বাধ্য হন। যুক্তরাষ্ট্রের সীমান্ত শহরের রাস্তা দিয়ে অফিসারদের দাঙ্গা নিয়ন্ত্রণ পোশাকে মার্চ করাটা এখানে বিরল দৃশ্য এবং ক্যাড্রিয়েলসহ অনেকে আশঙ্কা করছেন, এটি সীমান্ত অঞ্চলে একটি ভয়ানক বার্তা প্রেরণ করছে। এ কঠোর পদক্ষেপে অনেক অভিবাসী এবং স্থানীয় বাসিন্দাই নিজেদের নিরাপত্তা এবং সম্মানের বিষয়ে শঙ্কিত।

ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশ ও বিশেষ ঘোষণায় অভিবাসী হতে ইচ্ছুকরা যেমন হতাশার সাগরে হাবুডুবু খাচ্ছেন, একইভাবে জো বাইডেন আমলে নিয়োজিত সহস্রাধিক ফেডারেল কর্মকর্তাকেও ২০ তারিখই বরখাস্ত করা হয়েছে। সেসব শূন্যপদে ট্রাম্পভক্তদের নিয়োগ করা হবে বলে জানা গেছে। অর্থাৎ প্রথম মেয়াদে আমলারা যেভাবে ট্রাম্পের বিভিন্ন পদক্ষেপে বাদ সেধেছিলেন, এবার তেমন পরিস্থিতির আশঙ্কা রাখতে চান না।

এই বিভাগের আরও খবর
দিল্লিতে বিজিবি ও বিএসএফের বৈঠকে দুই পক্ষই অনড়
দিল্লিতে বিজিবি ও বিএসএফের বৈঠকে দুই পক্ষই অনড়
সচিবালয় অভিমুখে যাত্রায় পুলিশি বাধা
সচিবালয় অভিমুখে যাত্রায় পুলিশি বাধা
সাত মাসের সাজা থেকে বাঁচতে ১০ বছর পলাতক
সাত মাসের সাজা থেকে বাঁচতে ১০ বছর পলাতক
পুলিশ ভেরিফিকেশন বাদ, তিন নির্দেশনা পাসপোর্ট ইস্যুতে
পুলিশ ভেরিফিকেশন বাদ, তিন নির্দেশনা পাসপোর্ট ইস্যুতে
বগুড়ায় গম চাষে ঝুঁকছেন কৃষক
বগুড়ায় গম চাষে ঝুঁকছেন কৃষক
সড়ক দুর্ঘটনায় তিন শিক্ষার্থী নিহত অবরোধ ভাঙচুর
সড়ক দুর্ঘটনায় তিন শিক্ষার্থী নিহত অবরোধ ভাঙচুর
মুখোমুখি পাকিস্তান ও নিউজিল্যান্ড
মুখোমুখি পাকিস্তান ও নিউজিল্যান্ড
মুক্তিপণের বিনিময়ে ছাড়া পেয়েছেন  শ্রমিকরা
মুক্তিপণের বিনিময়ে ছাড়া পেয়েছেন শ্রমিকরা
আগে সংসদ নির্বাচন চায় বাম গণতান্ত্রিক জোট
আগে সংসদ নির্বাচন চায় বাম গণতান্ত্রিক জোট
বিদ্যুৎ জ্বালানির প্রকল্প বাস্তবায়নে অনুমোদন লাগবে বিইআরসির
বিদ্যুৎ জ্বালানির প্রকল্প বাস্তবায়নে অনুমোদন লাগবে বিইআরসির
এবার পুলিশ সপ্তাহ নিয়ে অনিশ্চয়তা
এবার পুলিশ সপ্তাহ নিয়ে অনিশ্চয়তা
সাবেক এমপিদের ২৪ গাড়ি নিলামে সাড়া নেই
সাবেক এমপিদের ২৪ গাড়ি নিলামে সাড়া নেই
সর্বশেষ খবর
প্রয়াসের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে সেনাবাহিনী প্রধান
প্রয়াসের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে সেনাবাহিনী প্রধান

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেনী রাজাঝির দীঘির পাড়ে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
ফেনী রাজাঝির দীঘির পাড়ে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুলিশকে অটোরিকশায় ঝুলিয়ে এক কিমি টেনে নিয়ে গেলেন চালক
পুলিশকে অটোরিকশায় ঝুলিয়ে এক কিমি টেনে নিয়ে গেলেন চালক

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

কক্সবাজারে এসপির পর এবার ওসিসহ ৭ পুলিশ সদস্য ক্লোজড
কক্সবাজারে এসপির পর এবার ওসিসহ ৭ পুলিশ সদস্য ক্লোজড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিগগিরই ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ‌‘ট্রু প্রমিজ ৩’ অভিযান, হুঁশিয়ারি ইরানের
শিগগিরই ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ‌‘ট্রু প্রমিজ ৩’ অভিযান, হুঁশিয়ারি ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্সে পেশা হিসেবে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি পেল ইমামতি
ফ্রান্সে পেশা হিসেবে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি পেল ইমামতি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যুৎ-কবীরের বিচার চাইলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে চোখ হারানো দুর্জয়
বিদ্যুৎ-কবীরের বিচার চাইলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে চোখ হারানো দুর্জয়

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
গাইবান্ধায় ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্টারনেটের দাম কমানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে: নাহিদ
ইন্টারনেটের দাম কমানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে: নাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহ আমানতে প্রবাসী যাত্রীদের জন্য অ্যাম্বুলেন্স সেবা চালু
শাহ আমানতে প্রবাসী যাত্রীদের জন্য অ্যাম্বুলেন্স সেবা চালু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বইমেলায় এসেছে রুহুল আমিনের ‘মোহ কাঠের নৌকা’
বইমেলায় এসেছে রুহুল আমিনের ‘মোহ কাঠের নৌকা’

১ ঘণ্টা আগে | একুশে বইমেলা

সংস্কারের গল্প বলে সময়ক্ষেপণের সুযোগ নেই : আমীর খসরু
সংস্কারের গল্প বলে সময়ক্ষেপণের সুযোগ নেই : আমীর খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই অভ্যুত্থানের সর্বকনিষ্ঠ শহিদ কে, জানালেন সারজিস আলম
জুলাই অভ্যুত্থানের সর্বকনিষ্ঠ শহিদ কে, জানালেন সারজিস আলম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাফওয়া গোল্ডেন ঈগল নার্সারির বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা সম্পন্ন
বাফওয়া গোল্ডেন ঈগল নার্সারির বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা সম্পন্ন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দিল্লির নতুন মুখ্যমন্ত্রী হচ্ছেন রেখা গুপ্তা
দিল্লির নতুন মুখ্যমন্ত্রী হচ্ছেন রেখা গুপ্তা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সময়ক্ষেপণ না করে অবিলম্বে জাতীয় সংসদ নির্বাচন দিতে হবে’
‌‘সময়ক্ষেপণ না করে অবিলম্বে জাতীয় সংসদ নির্বাচন দিতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সচিবালয় থেকে দীপু মনি ঘনিষ্ঠ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
সচিবালয় থেকে দীপু মনি ঘনিষ্ঠ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০ দিন পর থাকবে না ফেসবুক লাইভ ভিডিও, বিকল্প কী?
৩০ দিন পর থাকবে না ফেসবুক লাইভ ভিডিও, বিকল্প কী?

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বৃহস্পতিবার এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সমাবেশের ঘোষণা
বৃহস্পতিবার এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সমাবেশের ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টাঙ্গাইলে যানজট-জলাবদ্ধতা-বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিয়ে আলোচনা সভা
টাঙ্গাইলে যানজট-জলাবদ্ধতা-বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিয়ে আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে এখন প্রায়ই মিলছে বাঘের দেখা
সুন্দরবনে এখন প্রায়ই মিলছে বাঘের দেখা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় যুবকাবাডির রানার্স আপ বগুড়া জেলা বালক দলকে পুলিশ সুপারের সংবর্ধনা
জাতীয় যুবকাবাডির রানার্স আপ বগুড়া জেলা বালক দলকে পুলিশ সুপারের সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে নিহত সাগরের বাড়িতে আহাজারি
সৌদি আরবে নিহত সাগরের বাড়িতে আহাজারি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনা এখন আওয়ামী লীগের
নয়, পরিবারের নেত্রী: আলাল
শেখ হাসিনা এখন আওয়ামী লীগের নয়, পরিবারের নেত্রী: আলাল

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাইডেন আমলে নিযুক্ত সব অ্যাটর্নিকে বরখাস্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
বাইডেন আমলে নিযুক্ত সব অ্যাটর্নিকে বরখাস্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রতিমন্ত্রী দীপঙ্কর তালুকদার সাত দিনের রিমান্ডে
সাবেক প্রতিমন্ত্রী দীপঙ্কর তালুকদার সাত দিনের রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধে ইউক্রেনের খরচ হয়েছে ৩২০ বিলিয়ন ডলার: জেলেনস্কি
যুদ্ধে ইউক্রেনের খরচ হয়েছে ৩২০ বিলিয়ন ডলার: জেলেনস্কি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজহারুল ইসলামের 
মুক্তি দাবিতে যশোরে 
জামায়াতের বিক্ষোভ
আজহারুল ইসলামের  মুক্তি দাবিতে যশোরে  জামায়াতের বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল
রাজবাড়ীতে বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'সুবিচার নিশ্চিতের মাধ্যমে 
মানুষের সেবা করতে হবে'
'সুবিচার নিশ্চিতের মাধ্যমে  মানুষের সেবা করতে হবে'

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
উত্তরায় হামলার ঘটনায় নতুন মোড়, আহতরা ‘স্বামী-স্ত্রী নন’
উত্তরায় হামলার ঘটনায় নতুন মোড়, আহতরা ‘স্বামী-স্ত্রী নন’

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০১৮ সালের বিতর্কিত নির্বাচনে দায়িত্বে থাকা ৩৩ ডিসিকে ওএসডি
২০১৮ সালের বিতর্কিত নির্বাচনে দায়িত্বে থাকা ৩৩ ডিসিকে ওএসডি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে খাসজমিতে হানিফের থাবা
গাজীপুরে খাসজমিতে হানিফের থাবা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুয়েটে যা হয়েছে তার ফল ভালো নয় : সারজিস
কুয়েটে যা হয়েছে তার ফল ভালো নয় : সারজিস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরায় দম্পতিকে কোপানোর ঘটনায় পুরো চক্র গ্রেফতার: ডিএমপি
উত্তরায় দম্পতিকে কোপানোর ঘটনায় পুরো চক্র গ্রেফতার: ডিএমপি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংসদ ভবনের এলডি হলে হবে বিএনপির বর্ধিত সভা
সংসদ ভবনের এলডি হলে হবে বিএনপির বর্ধিত সভা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার গাড়িচালকের ছেলে রুবেল গ্রেফতার
হাসিনার গাড়িচালকের ছেলে রুবেল গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইপিএলে জুয়া, ভারতে একই পরিবারের ৩ জনের আত্মহত্যা
আইপিএলে জুয়া, ভারতে একই পরিবারের ৩ জনের আত্মহত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সংসদ সদস্য সালাহউদ্দিন মিয়াজী আটক
সাবেক সংসদ সদস্য সালাহউদ্দিন মিয়াজী আটক

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একসঙ্গে সব ইসরায়েলি বন্দী মুক্তি দিতে প্রস্তুত হামাস
একসঙ্গে সব ইসরায়েলি বন্দী মুক্তি দিতে প্রস্তুত হামাস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুষার নয়, তুলা! চীনে পর্যটকদের সঙ্গে অভিনব প্রতারণা
তুষার নয়, তুলা! চীনে পর্যটকদের সঙ্গে অভিনব প্রতারণা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্ররাজনীতি বন্ধ করতে চাওয়া ফ্যাসিবাদী মনোভাবের বহিঃপ্রকাশ : ছাত্রদল সাধারণ সম্পাদক
ছাত্ররাজনীতি বন্ধ করতে চাওয়া ফ্যাসিবাদী মনোভাবের বহিঃপ্রকাশ : ছাত্রদল সাধারণ সম্পাদক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাইডেন প্রশাসন সুনীতাকে মহাকাশেই ফেলে রাখতে চেয়েছিল, ট্রাম্পের দাবি
বাইডেন প্রশাসন সুনীতাকে মহাকাশেই ফেলে রাখতে চেয়েছিল, ট্রাম্পের দাবি

১১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আগমুহূর্তে সুখবর দিলেন রিজওয়ান
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আগমুহূর্তে সুখবর দিলেন রিজওয়ান

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার হোঁচট খেলে দেশের মানুষ আর উঠে দাঁড়াতে পারবে না: মাহফুজ আলম
এবার হোঁচট খেলে দেশের মানুষ আর উঠে দাঁড়াতে পারবে না: মাহফুজ আলম

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক আইজিপি শহীদুলের হাজার কোটি টাকার আলামত জব্দ
সাবেক আইজিপি শহীদুলের হাজার কোটি টাকার আলামত জব্দ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইকো মামলায় খালেদা জিয়াসহ সব আসামি খালাস
নাইকো মামলায় খালেদা জিয়াসহ সব আসামি খালাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থমথমে কুয়েট, ক্লাস বর্জন শিক্ষার্থীদের
থমথমে কুয়েট, ক্লাস বর্জন শিক্ষার্থীদের

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জীবিত বা মৃত মশা ধরে দিলেই মিলবে নগদ পুরস্কার!
জীবিত বা মৃত মশা ধরে দিলেই মিলবে নগদ পুরস্কার!

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ছাত্রদলকে আমরা শত্রু মনে করি না : ছাত্রশিবির সভাপতি
ছাত্রদলকে আমরা শত্রু মনে করি না : ছাত্রশিবির সভাপতি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চার মাজহাবের পরিচয়
চার মাজহাবের পরিচয়

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ট্রাম্পের পদক্ষেপে বছরে ৭০০ কোটি ডলার ক্ষতি ভারতের!
ট্রাম্পের পদক্ষেপে বছরে ৭০০ কোটি ডলার ক্ষতি ভারতের!

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পিএসসিতে নতুন ৭ সদস্য নিয়োগ
পিএসসিতে নতুন ৭ সদস্য নিয়োগ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারে বসে সুবিধা নিয়ে নতুন দল গঠন মেনে নেয়া হবে না : ফখরুল
সরকারে বসে সুবিধা নিয়ে নতুন দল গঠন মেনে নেয়া হবে না : ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি দেশ বিক্রি করে দিতে পারি না, খনিজ সম্পদ ইস্যুতে জেলেনস্কি
আমি দেশ বিক্রি করে দিতে পারি না, খনিজ সম্পদ ইস্যুতে জেলেনস্কি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২২ রানে অলআউট হয়েও ৫৭ রানে জয়
১২২ রানে অলআউট হয়েও ৫৭ রানে জয়

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ-মার্কিন আলোচনায় ডাক না পেয়ে ক্ষুব্ধ জেলেনস্কি, যা বললেন ট্রাম্প
রুশ-মার্কিন আলোচনায় ডাক না পেয়ে ক্ষুব্ধ জেলেনস্কি, যা বললেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে ন্যাটো সেনাদের মেনে নেবে না রাশিয়া: ল্যাভরভ
ইউক্রেনে ন্যাটো সেনাদের মেনে নেবে না রাশিয়া: ল্যাভরভ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলের পরিকল্পনা থেকে সরে আসছেন ট্রাম্প: মিসর
গাজা দখলের পরিকল্পনা থেকে সরে আসছেন ট্রাম্প: মিসর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঘুষ চান আদালতের কর্মচারীরা
ঘুষ চান আদালতের কর্মচারীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দফায় দফায় সংঘর্ষ
দফায় দফায় সংঘর্ষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মরুর বুকে জিয়া ট্রি
মরুর বুকে জিয়া ট্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

ওষুধের দাম আরও বাড়ানোর চেষ্টা!
ওষুধের দাম আরও বাড়ানোর চেষ্টা!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এটুআইর ৮৫৫ কোটি টাকার প্রকল্পে লুটপাটের প্রমাণ
এটুআইর ৮৫৫ কোটি টাকার প্রকল্পে লুটপাটের প্রমাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্ষমা চেয়ে তারা নির্বাচন করতে পারবে
ক্ষমা চেয়ে তারা নির্বাচন করতে পারবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্রিভুজ প্রেমের দহন
ত্রিভুজ প্রেমের দহন

শোবিজ

তিস্তার পানি করুণা নয়
তিস্তার পানি করুণা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের সামরিক প্রশিক্ষণ
তরুণদের সামরিক প্রশিক্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছাড়ো অন্যথায় ধরা পড়বেই
স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছাড়ো অন্যথায় ধরা পড়বেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি পাকিস্তান ও নিউজিল্যান্ড
মুখোমুখি পাকিস্তান ও নিউজিল্যান্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

আজহারুল মুক্ত না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন
আজহারুল মুক্ত না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

চীন তিস্তা প্রকল্প বাস্তবায়নে প্রস্তুত
চীন তিস্তা প্রকল্প বাস্তবায়নে প্রস্তুত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশ ভেরিফিকেশন বাদ, তিন নির্দেশনা পাসপোর্ট ইস্যুতে
পুলিশ ভেরিফিকেশন বাদ, তিন নির্দেশনা পাসপোর্ট ইস্যুতে

পেছনের পৃষ্ঠা

দাবি না মানলে মেট্রোরেল বন্ধের হুমকি
দাবি না মানলে মেট্রোরেল বন্ধের হুমকি

নগর জীবন

মিয়ানমারের আরাকান কি স্বাধীন হচ্ছে
মিয়ানমারের আরাকান কি স্বাধীন হচ্ছে

সম্পাদকীয়

তিস্তাপাড়ের মানুষের কান্না মহাপ্লাবনের পর থেকেই
তিস্তাপাড়ের মানুষের কান্না মহাপ্লাবনের পর থেকেই

নগর জীবন

রুনা খানের সরল স্বীকার
রুনা খানের সরল স্বীকার

শোবিজ

বিভাজনের রাজনীতি ধ্বংস করেছে ছাত্র-জনতা
বিভাজনের রাজনীতি ধ্বংস করেছে ছাত্র-জনতা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বিজিবি ও বিএসএফের বৈঠকে দুই পক্ষই অনড়
দিল্লিতে বিজিবি ও বিএসএফের বৈঠকে দুই পক্ষই অনড়

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন
হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন

খবর

জলবিদ্যুৎ সম্ভাবনা অনুসন্ধানে ভুটান বিনিয়োগে আগ্রহী
জলবিদ্যুৎ সম্ভাবনা অনুসন্ধানে ভুটান বিনিয়োগে আগ্রহী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে প্রতিবেদন দাখিলের সময় ফের বাড়ল
হাসিনার বিরুদ্ধে প্রতিবেদন দাখিলের সময় ফের বাড়ল

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় গম চাষে ঝুঁকছেন কৃষক
বগুড়ায় গম চাষে ঝুঁকছেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ার শিক্ষার্থী বাংলা ভাষার মায়ায়
ইন্দোনেশিয়ার শিক্ষার্থী বাংলা ভাষার মায়ায়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক এমপিদের ২৪ গাড়ি নিলামে সাড়া নেই
সাবেক এমপিদের ২৪ গাড়ি নিলামে সাড়া নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয় অভিমুখে যাত্রায় পুলিশি বাধা
সচিবালয় অভিমুখে যাত্রায় পুলিশি বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

তিস্তাপাড়ে লক্ষাধিক মানুষ
তিস্তাপাড়ে লক্ষাধিক মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার পুলিশ সপ্তাহ নিয়ে অনিশ্চয়তা
এবার পুলিশ সপ্তাহ নিয়ে অনিশ্চয়তা

পেছনের পৃষ্ঠা