শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০২:৩৮, বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারি, ২০২৫

ট্রাম্পের আদেশের পর অস্থিরতা আতঙ্ক

২২ স্টেট ও দুই সিটির মামলা, সন্ত্রস্ত অভিবাসীরা জরুরি অবস্থায় উৎকণ্ঠা
লাবলু আনসার, যুক্তরাষ্ট্র
প্রিন্ট ভার্সন
ট্রাম্পের আদেশের পর অস্থিরতা আতঙ্ক

যুক্তরাষ্ট্রের সাউদার্ন বর্ডারে (ক্যালিফোর্নিয়া, আরিজোনা, টেক্সাস এবং নিউ মেক্সিকো স্টেট সংলগ্ন  মেক্সিকো) ২০ জানুয়ারি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প কর্তৃক জাতীয় জরুরি অবস্থা জারির পর গোটা আমেরিকায় এক ধরনের অস্থিরতা তৈরি হয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নিয়েই অবৈধ অভিবাসীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে নির্বাহী আদেশ জারি করায়  দেশটির বিভিন্ন রাজ্যে নথিপত্রহীন অভিবাসীদের ধরপাকড় শুরু করেছে সংশ্লিষ্ট বিভাগ। ফলে আতঙ্ক ও উৎকণ্ঠা সৃষ্টি হয়েছে অভিবাসীদের মধ্যে। জানা গেছে, শপথ গ্রহণের পর থেকে মঙ্গলবার পর্যন্ত  অভিবাসনসংক্রান্ত শতাধিক নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। জো বাইডেন আমলের ৭৮টি নির্বাহী আদেশ বাতিলসহ নতুন ৪৭টি আদেশে স্বাক্ষর করেছেন তিনি। এ সময় অবৈধ অভিবাসীদের শক্ত হাতে দমন করার ঘোষণাও দিয়েছেন। যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যে অবৈধ অভিবাসী শনাক্তে সন্দেহভাজন প্রত্যেককে ব্যাপক মাত্রায় জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। নিউইয়র্কে অভিবাসীদের নিয়ে কাজ করা আইন কর্মকর্তা খাদিজা মুনতাহা রুবা জানিয়েছেন, নিউইয়র্কের ব্রুকলিন বরোর ফুলটন থেকে আড্ডা দেওয়া অবস্থায় নথিপত্রহীন চার বাংলাদেশিকে গ্রেপ্তার করেছে ইমিগ্রেশন অ্যান্ড কাস্টমস ইনফোর্সমেন্ট। এ সময় তারা সাদা পোশাকে ছিলেন। এ ছাড়া সংবিধানের তোয়াক্কা না করে আরেক নির্বাহী আদেশে জন্মসূত্রে নাগরিকত্বের একটি বিধানও বাতিল করেছেন ট্রাম্প। এতে এখন থেকে ৩০ দিন পর যুক্তরাষ্ট্রে জন্ম নেওয়া অবৈধ অভিবাসীদের সন্তানরা দেশটির নাগরিকত্ব পাবে না। ২২ স্টেট ও দুই সিটির মামলা : প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের একটি আদেশ চ্যালেঞ্জ করে ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই ২২ স্টেট এবং দুটি সিটির পক্ষ থেকে মামলা করা হয়েছে। ফেডারেল ডিস্ট্রিক্ট কোর্টে দায়েরকৃত মামলায় জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলের নির্দেশ প্রদানের এখতিয়ার প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের নেই বলে দাবি করা হয়েছে এবং সে আদেশ বাতিলের আহ্বান জানানো হয়েছে। কারণ জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব মার্কিন সংবিধানের চতুর্দশতম সংশোধনের মাধ্যমে চালু হয়েছে। ম্যাসাচুসেট্স স্টেটের বস্টনে মামলা দায়েরকারী অ্যাটর্নি জেনারেলরা হচ্ছেন নিউইয়র্ক, নিউজার্সি, ম্যাসাচুসেট্্স, ক্যালিফোর্নিয়া, কানেকটিকাট, রোড আইল্যান্ড, মিশিগান, কলোরাডো, ডেলওয়ার, নেভাদা, হাওয়াই, ম্যারিল্যান্ড, মেইন, মিনেসোটা, নিউ মেক্সিকো, ভারমন্ট, উইসকনসিন এবং নর্থ ক্যারোলিনা স্টেটের। এর বাইরে রয়েছে আমেরিকান সিভিল লিবার্টিজ ইউনিয়নসহ কয়েকটি মানবাধিকার সংস্থা কর্তৃক নিউ হ্যাম্পশায়ার স্টেট কোর্টে এবং আরেকটি মামলা হয়েছে সিভিল রাইটস অ্যাটর্নিদের পক্ষ থেকে। সানফ্রান্সিসকো এবং ওয়াশিংটন ডিসির কোর্টেও আলাদা মামলা হয়েছে বলে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় প্রাপ্ত সংবাদে জানা গেছে। ট্রাম্পের আদেশ প্রসঙ্গে খ্যাতনামা মানবাধিকার সংগঠক ও অভিবাসনবিষয়ক অ্যাটর্নি অশোক কর্মকার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এবং তাঁর লিগ্যাল টিমের সবাই জানেন যে, সাংবিধানিক কোনো সিদ্ধান্ত সংশোধন ছাড়া নির্বাহী আদেশ দ্বারা বাতিল করা যায় না। এটা কেবল সংবিধান সংশোধনের মাধ্যমেই সম্ভব। এটা আমরা যেমন জানি, তেমন তাঁর আইনজীবীরাও জানেন। এ অবস্থায় প্রশ্ন হলো-তবু কেন এমন আদেশ জারি করলেন? আমার ধারণা, এ আদেশের বিরুদ্ধে যে মামলা হবে তা তিনি জানেন এবং মামলা হলে তা ডিস্ট্রিক্ট কোর্ট, এরপর সার্কিট কোর্টে যাবে। সেখান থেকে আলটিমেটলি সুপ্রিম কোর্টেও যাবে। সুপ্রিম কোর্টে গেলে বিচারপতিরা হয়তো কনস্টিটিউশনাল প্রভিশনটাকে ব্যাখ্যার নামে উল্টিয়ে দিতে পারেন। এমন একটা ধারণা থেকেই তাঁরা (ট্রাম্প টিম) হয়তো এমনটি করেছেন যে, এটা সুপ্রিম কোর্টে নিতে পারলে সুপ্রিম কোর্ট উইল ইন্টারপ্রেট দিস কনস্টিটিউশনাল প্রভিশন ইন আ ওয়ে দ্যাট, বাথ রাইট ডাজ নট মিন এ দেশে জন্মগ্রহণ করলেই সিটিজেনশিপ পাবে যাদের মা-বাবার লিগ্যাল স্ট্যাটাস আছে। ইললিগ্যাল কোনো জায়গা থেকে জন্ম নেওয়া কিছুই লিগ্যাল হতে পারে না। খারাপ কোনো কিছু দিয়ে কখনো ভালো কিছু হয় না। পয়জনাস ট্রি হিসেবে যাকে আমরা ট্রিট করে থাকি। এ দেশে যার নিজেরই কোনো আইনি অধিকার নেই, তার মাধ্যমে যে সন্তান হবে, সে কীভাবে সিটিজেনশিপ পাবে? যদিও বিদ্যমান সংশোধনে লেখা আছে-এ দেশে জন্মগ্রহণ করলেই সিটিজেন হবে।

সন্ত্রস্ত অভিবাসীরা : অবৈধ অভিবাসীরা সন্ত্রস্ত হয়ে পড়েছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ধরপাকড় বিধি কার্যকর করার ঘোষণার পরই। ইমিগ্রেশন অ্যান্ড কাস্টমস এনফোর্সমেন্ট (আইস) অথবা হোমল্যান্ড সিকিউরিটি এজেন্টকে স্কুল ও চার্চে ঢুকে অবৈধদের গ্রেপ্তারের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বহু বছর ধরেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান অথবা চার্চে (মসজিদ-মন্দিরসহ সব ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে) অভিবাসন গ্রেপ্তারের অভিযান নিষিদ্ধ ছিল।

 ২১ জানুয়ারি ট্রাম্প প্রশাসন ঘোষিত রীতি অনুযায়ী এখন এমন স্পর্শকাতর এলাকায়ও গ্রেপ্তার অভিযান পরিচালনার অনুমতি পেলেন আইসের এজেন্টরা। এর ফলে লস অ্যাঞ্জেলেস, নিউইয়র্ক, ফিলাডেলফিয়া, ডেট্রয়েট, বস্টনের মতো অভিবাসন অধ্যুষিত সিটিসমূহের পাবলিক স্কুলে শিক্ষার্থী উপস্থিতি হ্রাস পাবে বলে সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন। একইভাবে ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানেও নামাজ-পূজা-প্রার্থনায় লোকসমাগম কমবে।

জরুরি অবস্থায় অস্থিরতা : যুক্তরাষ্ট্রের সাউদার্ন বর্ডারে (ক্যালিফোর্নিয়া, আরিজোনা, টেক্সাস এবং নিউ মেক্সিকো স্টেটসংলগ্ন মেক্সিকো) ২০ জানুয়ারি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প কর্তৃক জাতীয় জরুরি অবস্থা জারির পর গোটা যুক্তরাষ্ট্রে এক ধরনের অস্থিরতা তৈরি হয়েছে। সেন্ট্রাল আমেরিকার দেশসমূহ থেকে প্রতিদিন হাজারো মানুষের বেআইনি প্রবেশপ্রবণতা রোধকল্পে বিশেষ এ ঘোষণা প্রদানের সময় প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প উল্লেখ করেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের সার্বভৌমত্ব আক্রমণের মুখে। আমাদের দক্ষিণ সীমান্ত সশস্ত্র ছিনতাইকারী, খুনি, অপরাধী চক্র, পরিচিত সন্ত্রাসী, মানব পাচারকারী, চোরাকারবারি, বিদেশি প্রতিপক্ষের অনুগত যুবসমাজ এবং যুক্তরাষ্ট্রসহ মার্কিনিদের ক্ষতি করে এমন অবৈধ মাদকদ্রব্য দ্বারা আচ্ছন্ন। এমন বিপদ এবং আসন্ন হুমকির পরিপ্রেক্ষিতে এ জরুরি অবস্থায় দক্ষিণ সীমান্তের সম্পূর্ণ অপারেশনাল নিয়ন্ত্রণ পেতে হোমল্যান্ড সিকিউরিটি বিভাগকে সহায়তা করার জন্য সশস্ত্র বাহিনীর জন্য সমস্ত উপযুক্ত পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন। এ জরুরি অবস্থা জারির পরই টেক্সাসের ব্রাউনসভিল শহরের গেটওয়ে আন্তর্জাতিক সেতুটি আকস্মিকভাবে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। স্থানীয় সময় ২১ জানুয়ারি দাঙ্গা নিয়ন্ত্রণ পোশাক পরিহিত কাস্টমস অ্যান্ড বর্ডার প্রটেকশন (সিবিপি) অফিসারদের একটি দলকে সুশৃঙ্খলভাবে মার্চ করতে করতে অস্থায়ীভাবে সেতুটি বন্ধ করতে দেখা যায়। তা দেখে অভিবাসীরা অবাক এবং ক্ষুব্ধ হন।

এ বিষয়ে ব্রাউনসভিলের ১৯ বছর বয়সি জাইলি ক্যাড্রিয়েল জানান, তিনি তার গর্ভবতী স্ত্রীর জন্য গাড়িতে অপেক্ষা করছিলেন। সিবিপি অফিসাররা তাকে স্থান ত্যাগ করার নির্দেশ দেন। ক্যাড্রিয়েল বলেন, আমি এখানে গাড়ি পার্ক করে আমার স্ত্রীর জন্য অপেক্ষা করছিলাম। তারা আমার জানালায় নক করল না বা ভদ্রভাবে কিছু বলল না। তারা শুধু চিৎকার করতে লাগল, এখান থেকে চলে যাও! এখান থেকে চলে যাও! যাও! যাও! আমি একজন মার্কিন নাগরিক, কিন্তু এমন ব্যবহার কখনো দেখিনি। এটা আমাকে ক্ষুব্ধ করেছে। ক্যাড্রিয়েল আরও বলেন, প্রত্যেকের সঙ্গেই, মেক্সিকান কাগজপত্র থাকুক বা না থাকুক; তারা আমাদের সঙ্গে যে আচরণ করে, তা খুবই অশোভন। টেক্সাস একসময় মেক্সিকোর অংশ ছিল তাই অন্তত আমাদের প্রাপ্য সম্মানটা দিন। ট্রাম্প প্রশাসনের নির্বাহী আদেশের অংশ হিসেবে মাইগ্র্যান্ট প্রটেকশন প্রটোকলস বা রিমেইন ইন মেক্সিকো নীতি পুনরায় চালু করা হয়েছে। এ নীতির আওতায় যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয়প্রার্থীদের অভিবাসন কার্যক্রম চলাকালে মেক্সিকোয় থাকতে বাধ্য করা হয়। অনেক অভিবাসী এ সময়ে সীমান্ত সেতুগুলোর কাছে অস্থায়ী ক্যাম্পে বা বিপজ্জনক মেক্সিকান সীমান্ত শহরগুলোর আশ্রয় কেন্দ্রে থাকতে বাধ্য হন। যুক্তরাষ্ট্রের সীমান্ত শহরের রাস্তা দিয়ে অফিসারদের দাঙ্গা নিয়ন্ত্রণ পোশাকে মার্চ করাটা এখানে বিরল দৃশ্য এবং ক্যাড্রিয়েলসহ অনেকে আশঙ্কা করছেন, এটি সীমান্ত অঞ্চলে একটি ভয়ানক বার্তা প্রেরণ করছে। এ কঠোর পদক্ষেপে অনেক অভিবাসী এবং স্থানীয় বাসিন্দাই নিজেদের নিরাপত্তা এবং সম্মানের বিষয়ে শঙ্কিত।

ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশ ও বিশেষ ঘোষণায় অভিবাসী হতে ইচ্ছুকরা যেমন হতাশার সাগরে হাবুডুবু খাচ্ছেন, একইভাবে জো বাইডেন আমলে নিয়োজিত সহস্রাধিক ফেডারেল কর্মকর্তাকেও ২০ তারিখই বরখাস্ত করা হয়েছে। সেসব শূন্যপদে ট্রাম্পভক্তদের নিয়োগ করা হবে বলে জানা গেছে। অর্থাৎ প্রথম মেয়াদে আমলারা যেভাবে ট্রাম্পের বিভিন্ন পদক্ষেপে বাদ সেধেছিলেন, এবার তেমন পরিস্থিতির আশঙ্কা রাখতে চান না।

এই বিভাগের আরও খবর
সোনার দাম ভরিতে কমল ১০৩৯ টাকা
সোনার দাম ভরিতে কমল ১০৩৯ টাকা
হাতি প্রতীকে নিবন্ধন  পেল বাংলাদেশ রিপাবলিকান পার্টি
হাতি প্রতীকে নিবন্ধন পেল বাংলাদেশ রিপাবলিকান পার্টি
সুইমিংপুলে রাবি ছাত্রীর মৃত্যু, ভিসির বাসভবন ঘেরাও
সুইমিংপুলে রাবি ছাত্রীর মৃত্যু, ভিসির বাসভবন ঘেরাও
১২ দিন পর আরও এক লাশ উদ্ধার
১২ দিন পর আরও এক লাশ উদ্ধার
প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েটদের পদযাত্রায় বাধা দেয় পুলিশ
প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েটদের পদযাত্রায় বাধা দেয় পুলিশ
এনা পরিবহনের সাড়ে ১২ লাখ টাকা ছিনতাই
এনা পরিবহনের সাড়ে ১২ লাখ টাকা ছিনতাই
মসজিদে রাজনৈতিক বক্তব্য দিতে নিষেধ করায় বিএনপি নেতা লাঞ্ছিত
মসজিদে রাজনৈতিক বক্তব্য দিতে নিষেধ করায় বিএনপি নেতা লাঞ্ছিত
থামল হাতুড়ি শাবল, রক্ষা পেল ‘মিনিস্টার বাড়ি’
থামল হাতুড়ি শাবল, রক্ষা পেল ‘মিনিস্টার বাড়ি’
ঘুষ হিসেবে পাকা কলা নেওয়ায় কর্মচারীকে বদলি
ঘুষ হিসেবে পাকা কলা নেওয়ায় কর্মচারীকে বদলি
কারখানার গ্যাস মিটার রুমে বিস্ফোরণে দগ্ধ ৬
কারখানার গ্যাস মিটার রুমে বিস্ফোরণে দগ্ধ ৬
চট্টগ্রামে গুলিতে হত্যার ঘটনায় মামলা হয়নি
চট্টগ্রামে গুলিতে হত্যার ঘটনায় মামলা হয়নি
নির্বাচনের আগে গ্রাহকপ্রতি সিম কমানো হবে
নির্বাচনের আগে গ্রাহকপ্রতি সিম কমানো হবে
সর্বশেষ খবর
এআই করে দেবে কেনাকাটা, দিয়ে দেবে বিল!
এআই করে দেবে কেনাকাটা, দিয়ে দেবে বিল!

৪১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দুবাইয়ে হচ্ছে ভাসমান জাদুঘর
দুবাইয়ে হচ্ছে ভাসমান জাদুঘর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়
হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?
সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধ থামলেও গাজার পরিস্থিতি মোটেও বদলায়নি!
যুদ্ধ থামলেও গাজার পরিস্থিতি মোটেও বদলায়নি!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!
টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিটবুলের ট্যুর ‘আই অ্যাম ব্যাক’
পিটবুলের ট্যুর ‘আই অ্যাম ব্যাক’

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমিরাতে অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণ জিতলেন বাংলাদেশি
আমিরাতে অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণ জিতলেন বাংলাদেশি

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক
বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?
গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালদ্বীপে বাংলাদেশির মৃত্যু
মালদ্বীপে বাংলাদেশির মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অ্যাস্টন ভিলার বিপক্ষে হোঁচট খেল ম্যানসিটি
অ্যাস্টন ভিলার বিপক্ষে হোঁচট খেল ম্যানসিটি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পশ্চিম তীরেও ৪০ শিশুকে হত্যা করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
পশ্চিম তীরেও ৪০ শিশুকে হত্যা করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজের গোলে টানা চতুর্থ জয় আর্সেনালের
এজের গোলে টানা চতুর্থ জয় আর্সেনালের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তান সিরিজের জন্য বাংলাদেশের যুবাদের দল ঘোষণা
আফগানিস্তান সিরিজের জন্য বাংলাদেশের যুবাদের দল ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে গৃহবধূ অপহরণের প্রতিবাদে হামলা ও সড়ক অবরোধ
ঝিনাইদহে গৃহবধূ অপহরণের প্রতিবাদে হামলা ও সড়ক অবরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমবাপ্পে-বেলিংহামের যৌথ আঘাতে পরাস্ত বার্সেলোনা
এমবাপ্পে-বেলিংহামের যৌথ আঘাতে পরাস্ত বার্সেলোনা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাঁতার কাটতে গিয়ে রাবি ছাত্রীর মৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত কমিটি
সাঁতার কাটতে গিয়ে রাবি ছাত্রীর মৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত কমিটি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাপের মুখে নেতানিয়াহু আগাম নির্বাচন দিচ্ছেন?
চাপের মুখে নেতানিয়াহু আগাম নির্বাচন দিচ্ছেন?

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেরানীগঞ্জে ৮ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার
কেরানীগঞ্জে ৮ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টিতে ভেসে গেল বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ
বৃষ্টিতে ভেসে গেল বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের প্রথম জানাজা সম্পন্ন
বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের প্রথম জানাজা সম্পন্ন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিজম শেষ হলেও গণতন্ত্রের পথচলা শুরু হয়নি : পুতুল
ফ্যাসিজম শেষ হলেও গণতন্ত্রের পথচলা শুরু হয়নি : পুতুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস
জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বামীর ১২ দিন পর স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার
স্বামীর ১২ দিন পর স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সন্ধ্যার পর বেনাপোলে আমদানি-রফতানি বন্ধের  সিদ্ধান্ত নেয়নি এনবিআর
সন্ধ্যার পর বেনাপোলে আমদানি-রফতানি বন্ধের সিদ্ধান্ত নেয়নি এনবিআর

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!
আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পিআর পদ্ধতিতে জবাবদিহিতামূলক সরকার হবে: রেজাউল করীম
পিআর পদ্ধতিতে জবাবদিহিতামূলক সরকার হবে: রেজাউল করীম

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি
মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু
ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল
মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা
হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন
সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার
সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম আরও কমল
স্বর্ণের দাম আরও কমল

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস
বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন
ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি
জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা
৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির
৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ
হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর
টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক
নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশে শুরু মেট্রো চলাচল
উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশে শুরু মেট্রো চলাচল

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের
আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশের শ্রমবাজারে অশনিসংকেত
বিদেশের শ্রমবাজারে অশনিসংকেত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি
বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণ খুলে পড়লো মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড
যে কারণ খুলে পড়লো মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের
মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প
আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সমালোচনাগুলো ওর মনে আঘাত ফেলেছে’
‘সমালোচনাগুলো ওর মনে আঘাত ফেলেছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন সাবমিটে মাউশির নতুন নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন সাবমিটে মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বইমেলা হবে, কোনো সন্দেহ নেই: প্রেস সচিব
বইমেলা হবে, কোনো সন্দেহ নেই: প্রেস সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ভারতে আঘাত হানতে পারে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’
মঙ্গলবার ভারতে আঘাত হানতে পারে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে
এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা

সম্পাদকীয়

প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি
প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত

নগর জীবন

অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!
অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!

মাঠে ময়দানে

তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম
হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম

শোবিজ

ওষুধ কাজ করছে না শরীরে
ওষুধ কাজ করছে না শরীরে

পেছনের পৃষ্ঠা

তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি
তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি

নগর জীবন

সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ
সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই
দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই

নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলন
সংবাদ সম্মেলন

নগর জীবন

রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা
রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা

নগর জীবন

পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি
পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত
সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত

নগর জীবন

৩১ দফা প্রচারে উঠান বৈঠক
৩১ দফা প্রচারে উঠান বৈঠক

দেশগ্রাম

বেহাল সড়কে কষ্টে চলাচল
বেহাল সড়কে কষ্টে চলাচল

দেশগ্রাম

প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন

সম্পাদকীয়

আলেম সমাজ আমাদের নৈতিকতার বাতিঘর
আলেম সমাজ আমাদের নৈতিকতার বাতিঘর

নগর জীবন

সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম

সম্পাদকীয়

নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ
নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে
সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে

নগর জীবন

মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা
মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা

নগর জীবন

গোবিন্দগঞ্জে স্ত্রীকে ছুরি মেরে হত্যা
গোবিন্দগঞ্জে স্ত্রীকে ছুরি মেরে হত্যা

দেশগ্রাম

গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান

সম্পাদকীয়

সাত দিন পর উৎপাদনে বড়পুকুরিয়া
সাত দিন পর উৎপাদনে বড়পুকুরিয়া

দেশগ্রাম

অবৈধভাবে বালু তোলার হিড়িক
অবৈধভাবে বালু তোলার হিড়িক

দেশগ্রাম

দ্রুতই হচ্ছে সাংবাদিক সুরক্ষা আইন
দ্রুতই হচ্ছে সাংবাদিক সুরক্ষা আইন

নগর জীবন