বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেছেন, জাতীয় নির্বাচন নিয়ে শঙ্কাবোধ করছি। সংস্কারের নামে নির্বাচন ঝুলিয়ে রাখার কোনো সুযোগ নেই। দেশে গণতন্ত্র না থাকলে বাগস্বাধীনতা থাকে না। নির্বাচিত সরকার না থাকলে উন্নয়ন থাকে না। তাই শিগগিরই নির্বাচন না দিলে জুলাই আন্দোলনের রক্তত্যাগ বৃথা যাবে।
গতকাল বিকালে বগুড়া শহরের সূত্রাপুর সেন্ট্রাল হাইস্কুল মাঠে যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের উদ্যোগে রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের সমন্বয়ে অনুষ্ঠিত তারুণ্যের রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠার সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। সমাবেশে জনতার ঢল নামে।
সমাবেশে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেন, ড. ইউনূস নিঃসন্দেহে একজন গুণী মানুষ। তাঁর বিরুদ্ধে আমাদের অভিযোগ নেই। কিন্তু নাতির বয়েসি উপদেষ্টা ও পরামর্শকদের কারণে উনি কিছু ভুল করছেন। এটা সংশোধন হওয়া উচিত।
কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিবের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দিন নাছিরের সঞ্চালনায় সমাবেশে প্রধান বক্তা ছিলেন, যুবদল কেন্দ্রীয় সভাপতি আবদুল মোনায়েম মুন্না, বিশেষ বক্তা ছিলেন, কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানী, কেন্দ্রীয় যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ নূরুল ইসলাম নয়ন। আরও বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক কামরুজ্জামান, কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সিনিয়র সহসভাপতি আবু আফসান মাহমুদ ইয়াহিয়া, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য হেলালুজ্জামান তালুকদার লালু, অ্যাডভোকেট মাহবুবর রহমান, বিএনপি রাজশাহী বিভাগের সাংগঠনিক সম্পাদক শাহিন শওকত, বিএনপি রংপুর বিভাগের সাংগঠনিক সম্পাদক আসাদুল হাবিব দুলু, কেন্দ্রীয় বিএনপির প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, বিএনপি নেতা ওবায়দুল হাসান চন্দন, বগুড়া জেলা বিএনপির সভাপতি রেজাউল করিম বাদশা, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মোশারফ হোসেন, গাইবান্ধা জেলা বিএনপির সভাপতি ডা. মইনুল হাসান সাদিক, সাবেক এমপি আলহাজ কাজী রফিকুল ইসলাম রফিক, ভিপি সাইফুল ইসলাম, আলী আজগর তালুকদার হেনা, জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক আবু হাসান প্রমুখ।