শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন, ২০২৫

আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবস আজ

মাদক মাফিয়াদের চোখ বাংলাদেশে

বন্দরে নানা দুর্বলতায় মাদকের ট্রানজিট
সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
মাদক মাফিয়াদের চোখ বাংলাদেশে

মাদকদ্রব্য অপব্যবহার ও অবৈধ পাচারবিরোধী আন্তর্জাতিক দিবস আজ। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য ‘শৃঙ্খল ভাঙার আহ্বান : সবার জন্য প্রতিরোধ, চিকিৎসা ও নিরাময়’। বাংলাদেশে নানা কর্মসূচির মাধ্যমে দিবসটি পালিত হচ্ছে। তবে মাদকের ভয়াবহ ছোবল থেকে বেরিয়ে আসতে পারেনি বাংলাদেশ। দেশে মাদকাসক্তির পাশাপাশি বড়ছে মাদক পাচার। জানা যায়, শুধু ভোক্তা নয়, মাদক পাচারের আন্তর্জাতিক ট্রানজিট হিসেবে এখনো ব্যবহার হচ্ছে বাংলাদেশ। বিমানবন্দর, স্থলবন্দর এবং সমুদ্রবন্দরের নানাবিধ দুর্বলতার সুযোগে অতীতের মতো আন্তর্জাতিক মাদক মাফিয়াদের চোখ এখনো বাংলাদেশে। ইয়াবা, আইস, কোকেন, গাঁজা, হেরোইন, ফেনসিডিলসহ হরেক রকমের মাদক নানা কৌশলে বাংলাদেশে নিয়ে এসে ফের অন্য দেশে পাচার করছে তারা। জাতিসংঘের ইউএনওডিসির একাধিক প্রতিবেদনে ট্রানজিট হিসেবে বাংলাদেশের নাম উঠে আসার পরও এ দুর্নাম ঘোচাতে কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণে এখনো অনেক পিছিয়ে সরকার। এ ছাড়া আফগানিস্তানের পপি এখন মিয়ানমারে চাষ শুরু হওয়ায় উদ্বেগ বেড়েছে মাদক নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থাগুলোর। গতকাল সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত এক সভায় স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লে. জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, ভৌগলিকভাবে গোল্ডেন ক্রিসেন্ট ও গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গেল নামের দুটি সক্রিয় মাদক পাচারকারী বলয়ের মাঝখানে (বাংলাদেশের) অবস্থানের জন্য আমরা মাদক সমস্যা দ্বারা আক্রান্ত। আমাদের সীমান্তের উল্লেখযোগ্য অংশ দুর্গম। অনেক ক্ষেত্রেই সেখানে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা যথাযথ নজরদারি করতে পারে না। ভৌগলিক এ নাজুক পরিস্থিতিকে পুঁজি করে মাদক চোরাকারবারিরা আমাদের দেশকে মাদক পাচারের টার্গেট হিসেবে ব্যবহার করছে।

অপরাধ বিশেষজ্ঞরা বলছে, অধিকাংশ সীমান্তে এখনো সিসিটিভি, ড্রোন বা থার্মাল ইমেজিং সিস্টেম নেই। এ কারণ অনেকদিন ধরেই আন্তর্জাতিক মাদক মানচিত্রে ট্রানজিট হিসেবে বাংলাদেশের নাম উঠে আসছে। সীমান্তে প্রযুক্তিগত নজরদারি বাড়ানো, টহল জোরদার, বন্দর নিরাপত্তা আধুনিকীকরণ, মাদক কারবারিদের অর্থনৈতিক তথ্যভাণ্ডার গড়া এবং কূটনৈতিক উদ্যোগ- এমন সমন্বিত পরিকল্পনা ছাড়া মাদকের বিরুদ্ধে এ ‘নীরব যুদ্ধ’ জেতা কঠিন। এ বিষয়ে র‌্যাবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল ইফতেখার আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, মাদকের বিষয়ে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেয় র‌্যাব। গত পাঁচ মাসে আমরা কেবল ৪৫ লাখ ইয়াবা উদ্ধার করেছি। সীমান্তবর্তী এলাকার জলপথে আমরা কোস্টগার্ডের সহায়তা নিয়ে থাকি। র‌্যাবের সবগুলো ব্যাটালিয়নকে মাদকের বিষয়ে বিশেষ গোয়েন্দা তৎপরতা চালাতে নির্দেশনা দেওয়া আছে। মাদকের ব্যাপারে কোনো ছাড় নেই। সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় গত ২২ এপ্রিল রাজশাহীর গোদাগাড়ীতে সাড়ে ৬ কেজি হেরোইন এবং নগদ ১৩ লাখ টাকাসহ তারেক হোসেন নামের শীর্ষ এক মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর (ডিএনসি)। গোয়েন্দারা বলছেন, বাংলাদেশে হেরোইন এবং আইসের খুব একটা চাহিদা না থাকলেও দেশের অভ্যন্তর থেকে এসবের বড় বড় চালান উদ্ধার হচ্ছে বিভিন্ন সময়। এগুলো অবশ্যই বাংলাদেশকে ব্যবহার করে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পাচার হয়ে আসছে। গোয়েন্দা সূত্র বলছে, দেশের অভ্যন্তরেও শক্তিশালী মাদক সিন্ডিকেট গড়ে উঠেছে। যারা আন্তর্জাতিক চক্রের অংশ। এরাই দেশের বিভিন্ন সংস্থার দুর্নীতিগ্রস্ত সদস্যদের ম্যানেজ করে দেশে মাদক নিয়ে আসছে। বিশেষ করে মিয়ানমার, আফগানিস্তান, ভারত, পাকিস্তান থেকে আসা মাদক মালয়েশিয়া, সৌদি আরব, থাইল্যান্ড, ইউরোপ এমনকি অস্ট্রেলিয়া পর্যন্ত যাচ্ছে। ডিএনসির পরিচালক (প্রশাসন) মো. মাসুদ হোসেন বলেন, আফগানিস্তানে আফিম নিষিদ্ধ হয়েছে। সেটি পুরোপুরি মিয়ানমারে শিফট হয়েছে। বাংলাদেশের সঙ্গে মিয়ানমারের সীমান্ত থাকার কারণে এসব ড্রাগস নানা কায়দায় দেশে ঢুকছে। তবে আমরা বসে নেই। মাঝেমাঝেই চালান আমাদের হাতে ধরা পড়ছে।

অপরাধ বিশেষজ্ঞ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক ড. তৌহিদুল হক বলেন, মাদক প্রবেশ এবং পাচার ঠেকাতে আমাদের দুর্বলতাগুলো আগে চিহ্নিত করতে হবে। পরবর্তীতে এগুলো সমাধান এবং মনিটরিংয়ের বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে। তবে এ ক্ষেত্রে জবাবদিহি নিশ্চিত করতে হবে সরকারের উচ্চ মহল থেকে।

যেভাবে ব্যবহার হচ্ছে ট্রানজিট : সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র জানায়, আফগানিস্তান ও পাকিস্তান থেকে হেরোইন-বেইজড পণ্য এখনো আসছে ভারত হয়ে সিলেট এবং যশোর সীমান্ত দিয়ে। পরে এসব মাদক চট্টগ্রাম ও মোংলা বন্দর হয়ে কন্টেইনারে লুকিয়ে পাচার হয় ইউরোপ, দুবাই ও শ্রীলঙ্কায়। এমনকি ল্যাটিন আমেরিকা থেকে আসা কিছু কোকেনবাহী কন্টেইনার প্রথমে বাংলাদেশে আসে। অবতরণ করে চট্টগ্রাম বা মোংলা বন্দরে। পরবর্তীতে কৌশলে ‘রি-এক্সপোর্ট’ দেখিয়ে তা ফের বিদেশে চালান হয়ে যায়। এতে সন্দেহ কম হয়। এ ছাড়া অনেক ক্ষেত্রে ডিপ্লোম্যাটিক ব্যাগ ও হাই-প্রোফাইল সুবিধার অপব্যবহার করে মাদকের বড় বড় চালান পাচার হয়ে থাকে। এ ক্ষেত্রে মাদক মাফিয়ারা রাষ্ট্রীয় পরিচয়ে সুবিধা নেওয়ার চেষ্টা করে। সূত্র মতে, ঢাকার অভিজাত এলাকা হয়ে মধ্যপ্রাচ্যে যায় ‘পার্টি ড্রাগস’। গুলশান, বনানী ও বারিধারার অভিজাত এলাকায় আগেই মজুদ করা হয় আইস, এলএসডি ও এমডিএমএ। পরবর্তীতে সুবিধামতো সময়ে এসব মাদক ‘পার্টি গিফট’ বা হ্যান্ড লাগেজে করে দুবাই, কাতার, বাহরাইন ও কুয়েতে পাচার করা হয়।

ছয়টি রুটে ঢুকছে মাদকের বড় অংশ : মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের (ডিএনসির) তথ্য বলছে, দেশের ২৯টি সীমান্তবর্তী জেলার ১৬২টি রুট দিয়ে দেশে দেদার প্রবেশ করছে মাদক। একাধিক গোয়েন্দা প্রতিবেদনে উঠে এসেছে ছয়টি বড় করিডর দিয়ে এখনো মাদকের বড় একটি অংশ দেশে ঢুকছে। প্রতিবেদন অনুযায়ী কক্সবাজার-টেকনাফ হয়ে ঢুকছে ইয়াবা ও আইস, বান্দরবান সীমান্ত দিয়ে হেরোইন, রাজশাহী-চাঁপাইনবাবগঞ্জ দিয়ে ফেনসিডিল এবং হেরোইন, সিলেট-মেঘালয় সীমান্ত দিয়ে ইয়াবা-গাঁজা-ফেনসিডিল, চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে লিকুইড কোকেন, মোংলা বন্দর হয়ে আসছে আন্তর্জাতিক সিনথেটিক ড্রাগস। এ রুটগুলোতে চোরাকারবারিরা আধুনিক প্রযুক্তি, স্যাটেলাইট ফোন এবং সীমান্তবর্তী গ্রামবাসীদের ব্যবহার করছে। অনেকে আবার আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দুর্নীতিগ্রস্ত সদস্যদের ‘মদদে’ও চালিয়ে যাচ্ছে এ ব্যবসা।

আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবস আজ : মাদকদ্রব্য অপব্যবহার ও অবৈধ পাচারবিরোধী আন্তর্জাতিক দিবস আজ। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য ‘শৃঙ্খল ভাঙার আহ্বান : সবার জন্য প্রতিরোধ, চিকিৎসা ও নিরাময়’। ১৯৮৭ সালে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের সভায় প্রতি বছরের ২৬ জুনকে আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবস হিসেবে পালনের সিদ্ধান্ত হয়। এর মূল লক্ষ্য মানব সম্প্রদায়কে মাদকদ্রব্যের ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে সচেতন করা। নানা কর্মসূচির মাধ্যমে দিবসটি পালিত হচ্ছে বাংলাদেশে।

মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর (ডিএনসি) দিবসটি উপলক্ষে রাজধানীর রমনা পার্কে মাদকবিরোধী র‌্যালি ও মানববন্ধন এবং ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণীর আয়োজন করা হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচনের আগে শাপলা জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার দাবি
নির্বাচনের আগে শাপলা জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার দাবি
৮ আগস্ট ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’
৮ আগস্ট ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’
এইচএসসিতে আজ বসছে সাড়ে ১২ লাখ শিক্ষার্থী
এইচএসসিতে আজ বসছে সাড়ে ১২ লাখ শিক্ষার্থী
দুই প্রসূতির ছয় সন্তানের জন্মদান
দুই প্রসূতির ছয় সন্তানের জন্মদান
গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার উপস্থাপনে বুকলেট প্রকাশ
গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার উপস্থাপনে বুকলেট প্রকাশ
বকেয়া বেতনের দাবিতে শ্রমিকদের অবরোধ বিক্ষোভ
বকেয়া বেতনের দাবিতে শ্রমিকদের অবরোধ বিক্ষোভ
শেখ হাসিনার পিএ জাহাঙ্গীরের ১ কোটি ১৪ লাখ টাকা অবরুদ্ধ
শেখ হাসিনার পিএ জাহাঙ্গীরের ১ কোটি ১৪ লাখ টাকা অবরুদ্ধ
কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
চলন্ত গাড়ি থেকে যুবককে গুলি
চলন্ত গাড়ি থেকে যুবককে গুলি
পঞ্চগড়ে তিন সীমান্তে ১৮ জনকে পুশইন
পঞ্চগড়ে তিন সীমান্তে ১৮ জনকে পুশইন
টর্চার সেলের সন্ধান, অস্ত্রসহ আটক ৫
টর্চার সেলের সন্ধান, অস্ত্রসহ আটক ৫
তেহরান থেকে দেশের পথে ২৮ বাংলাদেশি
তেহরান থেকে দেশের পথে ২৮ বাংলাদেশি
সর্বশেষ খবর
এইচএসসি পরীক্ষার দুই কেন্দ্র পরিদর্শন করবেন শিক্ষা উপদেষ্টা
এইচএসসি পরীক্ষার দুই কেন্দ্র পরিদর্শন করবেন শিক্ষা উপদেষ্টা

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রিয়ালের অনুশীলনে ফিরলেন এমবাপে
রিয়ালের অনুশীলনে ফিরলেন এমবাপে

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাজিদের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ এষার
সাজিদের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ এষার

৩ মিনিট আগে | শোবিজ

দিলজিতকে নিষিদ্ধে মোদির কাছে ৫ দফা দাবি, চাপে পাঞ্জাবি তারকা
দিলজিতকে নিষিদ্ধে মোদির কাছে ৫ দফা দাবি, চাপে পাঞ্জাবি তারকা

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

প্রাক্তন স্বামীর সম্পত্তিতে অধিকার পেলেন না কারিশমা কন্যা
প্রাক্তন স্বামীর সম্পত্তিতে অধিকার পেলেন না কারিশমা কন্যা

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

‘দ্য ফ্যামিলি ম্যান’ সিজন ৩: রহস্যে মোড়ানো ফার্স্ট লুক প্রকাশ
‘দ্য ফ্যামিলি ম্যান’ সিজন ৩: রহস্যে মোড়ানো ফার্স্ট লুক প্রকাশ

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৫১ হাজার ৬১৫ জন হাজি
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৫১ হাজার ৬১৫ জন হাজি

২৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

জবিতে র‍্যাগিং প্রতিরোধে প্রতি বিভাগে কমিটি গঠনের নির্দেশ
জবিতে র‍্যাগিং প্রতিরোধে প্রতি বিভাগে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ আজ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ আজ

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পেট্রল পাম্পে কাজ করার কথাও ভেবেছিলেন ডেপ
পেট্রল পাম্পে কাজ করার কথাও ভেবেছিলেন ডেপ

৫৫ মিনিট আগে | শোবিজ

সীমান্তবর্তী সেনারবাদী গ্রামে অভিযান, নারীসহ আটক ৫
সীমান্তবর্তী সেনারবাদী গ্রামে অভিযান, নারীসহ আটক ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ বছর পর একসঙ্গে টম ক্রুজ ও ব্র্যাড পিট
২৪ বছর পর একসঙ্গে টম ক্রুজ ও ব্র্যাড পিট

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেঘাচ্ছন্ন থাকবে ঢাকার আকাশ, বৃষ্টির সম্ভাবনা
মেঘাচ্ছন্ন থাকবে ঢাকার আকাশ, বৃষ্টির সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রে মানতে হবে যেসব স্বাস্থ্যবিধি
এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রে মানতে হবে যেসব স্বাস্থ্যবিধি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাস্থ্যের দুই মেগাপ্রকল্পে ‘অন্ধ খরচ’
স্বাস্থ্যের দুই মেগাপ্রকল্পে ‘অন্ধ খরচ’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদকের আগ্রাসন বাড়ছে
মাদকের আগ্রাসন বাড়ছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা, হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার
চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা, হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে বিষাক্ত সাপের ছোবলে শিশুর মৃত্যু
কক্সবাজারে বিষাক্ত সাপের ছোবলে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এইচএসসিতে আজ বসছে সাড়ে ১২ লাখ শিক্ষার্থী
এইচএসসিতে আজ বসছে সাড়ে ১২ লাখ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধান চাষিদের বিনামূল্যে পরামর্শ দিতে ব্রির কল সেন্টার চালু
ধান চাষিদের বিনামূল্যে পরামর্শ দিতে ব্রির কল সেন্টার চালু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ হলো জবির চলচ্চিত্র উৎসব, পুরস্কার পেলেন যারা
শেষ হলো জবির চলচ্চিত্র উৎসব, পুরস্কার পেলেন যারা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘কৃষিতে উদ্ভাবনী যন্ত্রই বদলাবে কৃষকের জীবনমান’
‘কৃষিতে উদ্ভাবনী যন্ত্রই বদলাবে কৃষকের জীবনমান’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ব পরিবেশ দিবসে পঞ্চগড়ে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বিশ্ব পরিবেশ দিবসে পঞ্চগড়ে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিজয়ের ব্যর্থতা নিয়ে যা বললেন বিসিবি সভাপতি
বিজয়ের ব্যর্থতা নিয়ে যা বললেন বিসিবি সভাপতি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার
৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুন)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হলের ছাদ থেকে লাফিয়ে রাবি শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা
হলের ছাদ থেকে লাফিয়ে রাবি শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অপতথ্য মোকাবেলায় আরও কার্যকর উপায় খুঁজে বের করতে মেটাকে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অপতথ্য মোকাবেলায় আরও কার্যকর উপায় খুঁজে বের করতে মেটাকে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকে হাতুড়ি পেটা
মাদারীপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকে হাতুড়ি পেটা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইক্ষ্যংছড়িতে এক লাখ ইয়াবা উদ্ধার
নাইক্ষ্যংছড়িতে এক লাখ ইয়াবা উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ফোনালাপে ইরানের প্রেসিডেন্টকে যা বললেন সৌদি যুবরাজ
ফোনালাপে ইরানের প্রেসিডেন্টকে যা বললেন সৌদি যুবরাজ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ধ্বংসযজ্ঞ, ক্ষতিপূরণের ৩৯ হাজার আবেদন ইসরায়েলে
ইরানের হামলায় ধ্বংসযজ্ঞ, ক্ষতিপূরণের ৩৯ হাজার আবেদন ইসরায়েলে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!
ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল
যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাহায্য করতে চেয়ে ট্রাম্পকে ফোন করেছিলেন পুতিন
সাহায্য করতে চেয়ে ট্রাম্পকে ফোন করেছিলেন পুতিন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’
‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাবাকে মাঝে মধ্যে শক্ত ভাষা ব্যবহার করতে হয়’ : ট্রাম্পের গালির বিষয়ে ন্যাটো প্রধান
‘বাবাকে মাঝে মধ্যে শক্ত ভাষা ব্যবহার করতে হয়’ : ট্রাম্পের গালির বিষয়ে ন্যাটো প্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প
হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা
সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট
ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র প্রার্থী জোহরান
নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র প্রার্থী জোহরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলায় পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে: ইরান
হামলায় পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে: ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার্দিকের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে মুখ খুললেন বলিউড অভিনেত্রী
হার্দিকের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে মুখ খুললেন বলিউড অভিনেত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইএইএর সঙ্গে সহযোগিতা বন্ধের বিল পাস করল ইরানের পার্লামেন্ট
আইএইএর সঙ্গে সহযোগিতা বন্ধের বিল পাস করল ইরানের পার্লামেন্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমলাপুর স্টেশনে ট্রেনের টয়লেটে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ে কর্মচারী আটক
কমলাপুর স্টেশনে ট্রেনের টয়লেটে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ে কর্মচারী আটক

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েল সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৭০০ জনকে গ্রেফতার করেছে ইরান
ইসরায়েল সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৭০০ জনকে গ্রেফতার করেছে ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার গ্রেপ্তার সাবেক সিইসি হাবিবুল আউয়াল
এবার গ্রেপ্তার সাবেক সিইসি হাবিবুল আউয়াল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমীন ওএসডি
দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমীন ওএসডি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিতে এখনো স্বীকৃতি দেননি ইরানের সর্বোচ্চ নেতা
যুদ্ধবিরতিতে এখনো স্বীকৃতি দেননি ইরানের সর্বোচ্চ নেতা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেলের বিয়ে নিয়ে প্রথম স্ত্রীর ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট!
নোবেলের বিয়ে নিয়ে প্রথম স্ত্রীর ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের পরমাণু স্থাপনা ধ্বংস না হওয়ার খবর আবারও নাকচ করলেন ট্রাম্প
ইরানের পরমাণু স্থাপনা ধ্বংস না হওয়ার খবর আবারও নাকচ করলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার
৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুর্নীতির শাস্তি, ওসি থেকে এসআই
দুর্নীতির শাস্তি, ওসি থেকে এসআই

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বনাথে চলন্ত গাড়ি থেকে যুবককে গুলি!
বিশ্বনাথে চলন্ত গাড়ি থেকে যুবককে গুলি!

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

এক ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছর, শর্তসাপেক্ষে একমত বিএনপি
এক ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছর, শর্তসাপেক্ষে একমত বিএনপি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের পরমাণু কর্মসূচি ধসিয়ে দেয়ার দাবি নেতানিয়াহুর
ইরানের পরমাণু কর্মসূচি ধসিয়ে দেয়ার দাবি নেতানিয়াহুর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে আরও তিনজনকে ফাঁসি দিল ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে আরও তিনজনকে ফাঁসি দিল ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না

সম্পাদকীয়

ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল
ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল

নগর জীবন

জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই
জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চোরাই পণ্যে সয়লাব সিলেট
চোরাই পণ্যে সয়লাব সিলেট

নগর জীবন

পাওনা নিয়ে পিডিবি-আদানি দ্বন্দ্ব
পাওনা নিয়ে পিডিবি-আদানি দ্বন্দ্ব

পেছনের পৃষ্ঠা

খেলা হবে-সিন্ডিকেট
খেলা হবে-সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা আসিফকে ক্ষমা চাইতে হবে
উপদেষ্টা আসিফকে ক্ষমা চাইতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অপেক্ষা বছরের পর বছর ভোগান্তিতে চালকরা
অপেক্ষা বছরের পর বছর ভোগান্তিতে চালকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রবাসীদের জোয়ারে চ্যালেঞ্জে স্থানীয়রা
প্রবাসীদের জোয়ারে চ্যালেঞ্জে স্থানীয়রা

মাঠে ময়দানে

কে জয়ী ১২ দিনের যুদ্ধে
কে জয়ী ১২ দিনের যুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

খানাখন্দে বেহাল সড়ক
খানাখন্দে বেহাল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

৫ আগস্টের পর অপেক্ষায় ছিলাম আমার ভাই ফিরে আসবে
৫ আগস্টের পর অপেক্ষায় ছিলাম আমার ভাই ফিরে আসবে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধানমন্ত্রী ১০ বছরে বিএনপি সম্মত
প্রধানমন্ত্রী ১০ বছরে বিএনপি সম্মত

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত
শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়
কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক সিইসি হাবিবুল গ্রেপ্তার
সাবেক সিইসি হাবিবুল গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

জমেছে ইনটেক্স বাংলাদেশ প্রদর্শনী
জমেছে ইনটেক্স বাংলাদেশ প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট
ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই
পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই

নগর জীবন

প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ
প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের
আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা
আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা

শোবিজ

ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী
ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী

দেশগ্রাম

ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত
ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত

খবর

খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা
খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা

দেশগ্রাম

জুলাই আন্দোলনের শহীদ ওমরের লাশ উত্তোলন
জুলাই আন্দোলনের শহীদ ওমরের লাশ উত্তোলন

নগর জীবন

এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে
এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
রাজধানীতে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

নগর জীবন