শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন, ২০২৫

আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবস আজ

মাদক মাফিয়াদের চোখ বাংলাদেশে

বন্দরে নানা দুর্বলতায় মাদকের ট্রানজিট
সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
মাদক মাফিয়াদের চোখ বাংলাদেশে

মাদকদ্রব্য অপব্যবহার ও অবৈধ পাচারবিরোধী আন্তর্জাতিক দিবস আজ। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য ‘শৃঙ্খল ভাঙার আহ্বান : সবার জন্য প্রতিরোধ, চিকিৎসা ও নিরাময়’। বাংলাদেশে নানা কর্মসূচির মাধ্যমে দিবসটি পালিত হচ্ছে। তবে মাদকের ভয়াবহ ছোবল থেকে বেরিয়ে আসতে পারেনি বাংলাদেশ। দেশে মাদকাসক্তির পাশাপাশি বড়ছে মাদক পাচার। জানা যায়, শুধু ভোক্তা নয়, মাদক পাচারের আন্তর্জাতিক ট্রানজিট হিসেবে এখনো ব্যবহার হচ্ছে বাংলাদেশ। বিমানবন্দর, স্থলবন্দর এবং সমুদ্রবন্দরের নানাবিধ দুর্বলতার সুযোগে অতীতের মতো আন্তর্জাতিক মাদক মাফিয়াদের চোখ এখনো বাংলাদেশে। ইয়াবা, আইস, কোকেন, গাঁজা, হেরোইন, ফেনসিডিলসহ হরেক রকমের মাদক নানা কৌশলে বাংলাদেশে নিয়ে এসে ফের অন্য দেশে পাচার করছে তারা। জাতিসংঘের ইউএনওডিসির একাধিক প্রতিবেদনে ট্রানজিট হিসেবে বাংলাদেশের নাম উঠে আসার পরও এ দুর্নাম ঘোচাতে কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণে এখনো অনেক পিছিয়ে সরকার। এ ছাড়া আফগানিস্তানের পপি এখন মিয়ানমারে চাষ শুরু হওয়ায় উদ্বেগ বেড়েছে মাদক নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থাগুলোর। গতকাল সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত এক সভায় স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লে. জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, ভৌগলিকভাবে গোল্ডেন ক্রিসেন্ট ও গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গেল নামের দুটি সক্রিয় মাদক পাচারকারী বলয়ের মাঝখানে (বাংলাদেশের) অবস্থানের জন্য আমরা মাদক সমস্যা দ্বারা আক্রান্ত। আমাদের সীমান্তের উল্লেখযোগ্য অংশ দুর্গম। অনেক ক্ষেত্রেই সেখানে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা যথাযথ নজরদারি করতে পারে না। ভৌগলিক এ নাজুক পরিস্থিতিকে পুঁজি করে মাদক চোরাকারবারিরা আমাদের দেশকে মাদক পাচারের টার্গেট হিসেবে ব্যবহার করছে।

অপরাধ বিশেষজ্ঞরা বলছে, অধিকাংশ সীমান্তে এখনো সিসিটিভি, ড্রোন বা থার্মাল ইমেজিং সিস্টেম নেই। এ কারণ অনেকদিন ধরেই আন্তর্জাতিক মাদক মানচিত্রে ট্রানজিট হিসেবে বাংলাদেশের নাম উঠে আসছে। সীমান্তে প্রযুক্তিগত নজরদারি বাড়ানো, টহল জোরদার, বন্দর নিরাপত্তা আধুনিকীকরণ, মাদক কারবারিদের অর্থনৈতিক তথ্যভাণ্ডার গড়া এবং কূটনৈতিক উদ্যোগ- এমন সমন্বিত পরিকল্পনা ছাড়া মাদকের বিরুদ্ধে এ ‘নীরব যুদ্ধ’ জেতা কঠিন। এ বিষয়ে র‌্যাবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল ইফতেখার আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, মাদকের বিষয়ে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেয় র‌্যাব। গত পাঁচ মাসে আমরা কেবল ৪৫ লাখ ইয়াবা উদ্ধার করেছি। সীমান্তবর্তী এলাকার জলপথে আমরা কোস্টগার্ডের সহায়তা নিয়ে থাকি। র‌্যাবের সবগুলো ব্যাটালিয়নকে মাদকের বিষয়ে বিশেষ গোয়েন্দা তৎপরতা চালাতে নির্দেশনা দেওয়া আছে। মাদকের ব্যাপারে কোনো ছাড় নেই। সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় গত ২২ এপ্রিল রাজশাহীর গোদাগাড়ীতে সাড়ে ৬ কেজি হেরোইন এবং নগদ ১৩ লাখ টাকাসহ তারেক হোসেন নামের শীর্ষ এক মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর (ডিএনসি)। গোয়েন্দারা বলছেন, বাংলাদেশে হেরোইন এবং আইসের খুব একটা চাহিদা না থাকলেও দেশের অভ্যন্তর থেকে এসবের বড় বড় চালান উদ্ধার হচ্ছে বিভিন্ন সময়। এগুলো অবশ্যই বাংলাদেশকে ব্যবহার করে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পাচার হয়ে আসছে। গোয়েন্দা সূত্র বলছে, দেশের অভ্যন্তরেও শক্তিশালী মাদক সিন্ডিকেট গড়ে উঠেছে। যারা আন্তর্জাতিক চক্রের অংশ। এরাই দেশের বিভিন্ন সংস্থার দুর্নীতিগ্রস্ত সদস্যদের ম্যানেজ করে দেশে মাদক নিয়ে আসছে। বিশেষ করে মিয়ানমার, আফগানিস্তান, ভারত, পাকিস্তান থেকে আসা মাদক মালয়েশিয়া, সৌদি আরব, থাইল্যান্ড, ইউরোপ এমনকি অস্ট্রেলিয়া পর্যন্ত যাচ্ছে। ডিএনসির পরিচালক (প্রশাসন) মো. মাসুদ হোসেন বলেন, আফগানিস্তানে আফিম নিষিদ্ধ হয়েছে। সেটি পুরোপুরি মিয়ানমারে শিফট হয়েছে। বাংলাদেশের সঙ্গে মিয়ানমারের সীমান্ত থাকার কারণে এসব ড্রাগস নানা কায়দায় দেশে ঢুকছে। তবে আমরা বসে নেই। মাঝেমাঝেই চালান আমাদের হাতে ধরা পড়ছে।

অপরাধ বিশেষজ্ঞ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক ড. তৌহিদুল হক বলেন, মাদক প্রবেশ এবং পাচার ঠেকাতে আমাদের দুর্বলতাগুলো আগে চিহ্নিত করতে হবে। পরবর্তীতে এগুলো সমাধান এবং মনিটরিংয়ের বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে। তবে এ ক্ষেত্রে জবাবদিহি নিশ্চিত করতে হবে সরকারের উচ্চ মহল থেকে।

যেভাবে ব্যবহার হচ্ছে ট্রানজিট : সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র জানায়, আফগানিস্তান ও পাকিস্তান থেকে হেরোইন-বেইজড পণ্য এখনো আসছে ভারত হয়ে সিলেট এবং যশোর সীমান্ত দিয়ে। পরে এসব মাদক চট্টগ্রাম ও মোংলা বন্দর হয়ে কন্টেইনারে লুকিয়ে পাচার হয় ইউরোপ, দুবাই ও শ্রীলঙ্কায়। এমনকি ল্যাটিন আমেরিকা থেকে আসা কিছু কোকেনবাহী কন্টেইনার প্রথমে বাংলাদেশে আসে। অবতরণ করে চট্টগ্রাম বা মোংলা বন্দরে। পরবর্তীতে কৌশলে ‘রি-এক্সপোর্ট’ দেখিয়ে তা ফের বিদেশে চালান হয়ে যায়। এতে সন্দেহ কম হয়। এ ছাড়া অনেক ক্ষেত্রে ডিপ্লোম্যাটিক ব্যাগ ও হাই-প্রোফাইল সুবিধার অপব্যবহার করে মাদকের বড় বড় চালান পাচার হয়ে থাকে। এ ক্ষেত্রে মাদক মাফিয়ারা রাষ্ট্রীয় পরিচয়ে সুবিধা নেওয়ার চেষ্টা করে। সূত্র মতে, ঢাকার অভিজাত এলাকা হয়ে মধ্যপ্রাচ্যে যায় ‘পার্টি ড্রাগস’। গুলশান, বনানী ও বারিধারার অভিজাত এলাকায় আগেই মজুদ করা হয় আইস, এলএসডি ও এমডিএমএ। পরবর্তীতে সুবিধামতো সময়ে এসব মাদক ‘পার্টি গিফট’ বা হ্যান্ড লাগেজে করে দুবাই, কাতার, বাহরাইন ও কুয়েতে পাচার করা হয়।

ছয়টি রুটে ঢুকছে মাদকের বড় অংশ : মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের (ডিএনসির) তথ্য বলছে, দেশের ২৯টি সীমান্তবর্তী জেলার ১৬২টি রুট দিয়ে দেশে দেদার প্রবেশ করছে মাদক। একাধিক গোয়েন্দা প্রতিবেদনে উঠে এসেছে ছয়টি বড় করিডর দিয়ে এখনো মাদকের বড় একটি অংশ দেশে ঢুকছে। প্রতিবেদন অনুযায়ী কক্সবাজার-টেকনাফ হয়ে ঢুকছে ইয়াবা ও আইস, বান্দরবান সীমান্ত দিয়ে হেরোইন, রাজশাহী-চাঁপাইনবাবগঞ্জ দিয়ে ফেনসিডিল এবং হেরোইন, সিলেট-মেঘালয় সীমান্ত দিয়ে ইয়াবা-গাঁজা-ফেনসিডিল, চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে লিকুইড কোকেন, মোংলা বন্দর হয়ে আসছে আন্তর্জাতিক সিনথেটিক ড্রাগস। এ রুটগুলোতে চোরাকারবারিরা আধুনিক প্রযুক্তি, স্যাটেলাইট ফোন এবং সীমান্তবর্তী গ্রামবাসীদের ব্যবহার করছে। অনেকে আবার আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দুর্নীতিগ্রস্ত সদস্যদের ‘মদদে’ও চালিয়ে যাচ্ছে এ ব্যবসা।

আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবস আজ : মাদকদ্রব্য অপব্যবহার ও অবৈধ পাচারবিরোধী আন্তর্জাতিক দিবস আজ। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য ‘শৃঙ্খল ভাঙার আহ্বান : সবার জন্য প্রতিরোধ, চিকিৎসা ও নিরাময়’। ১৯৮৭ সালে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের সভায় প্রতি বছরের ২৬ জুনকে আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবস হিসেবে পালনের সিদ্ধান্ত হয়। এর মূল লক্ষ্য মানব সম্প্রদায়কে মাদকদ্রব্যের ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে সচেতন করা। নানা কর্মসূচির মাধ্যমে দিবসটি পালিত হচ্ছে বাংলাদেশে।

মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর (ডিএনসি) দিবসটি উপলক্ষে রাজধানীর রমনা পার্কে মাদকবিরোধী র‌্যালি ও মানববন্ধন এবং ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণীর আয়োজন করা হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
সেই ফারিয়াসহ কারাগারে তিনজন
সেই ফারিয়াসহ কারাগারে তিনজন
হাই কোর্টের চার বিচারপতির বিষয়ে তদন্ত চলছে
হাই কোর্টের চার বিচারপতির বিষয়ে তদন্ত চলছে
টিসিবির পণ্যের ওপর নির্ভরশীল নিম্ন আয়ের মানুষ
টিসিবির পণ্যের ওপর নির্ভরশীল নিম্ন আয়ের মানুষ
কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২
কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২
প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী
প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী
প্রেসক্রিপশনের ছবি তুলতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধি
প্রেসক্রিপশনের ছবি তুলতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধি
নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন
নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন
বাংলায় নামফলক না লিখলেই বাতিল হবে ট্রেড লাইসেন্স
বাংলায় নামফলক না লিখলেই বাতিল হবে ট্রেড লাইসেন্স
স্পিডবোট ডুবে নিখোঁজ তিনজনের সন্ধান মেলেনি
স্পিডবোট ডুবে নিখোঁজ তিনজনের সন্ধান মেলেনি
ইসলামি বক্তা হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন
ইসলামি বক্তা হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন
রাজশাহীতে দুই মাসে সাপের ছোবলে ছয় জনের মৃত্যু
রাজশাহীতে দুই মাসে সাপের ছোবলে ছয় জনের মৃত্যু
ফরিদপুরে তর্ক থেকে খুন
ফরিদপুরে তর্ক থেকে খুন
সর্বশেষ খবর
বিএম কলেজের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
বিএম কলেজের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

১২ অক্টোবর থেকে দেওয়া হবে টাইফয়েড টিকা, লক্ষ্যমাত্রা ৪ কোটি ৯০ লাখ শিশু
১২ অক্টোবর থেকে দেওয়া হবে টাইফয়েড টিকা, লক্ষ্যমাত্রা ৪ কোটি ৯০ লাখ শিশু

২ মিনিট আগে | জাতীয়

‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’
‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে চুরির দায়ে দুইজন গ্রেফতার
চট্টগ্রামে চুরির দায়ে দুইজন গ্রেফতার

১৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউসিএসআই ইউনিভার্সিটিতে ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত
ইউসিএসআই ইউনিভার্সিটিতে ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শাহ আমানত বিমানবন্দরে রেকর্ড ২৭০ কোটি টাকা রাজস্ব আয়
শাহ আমানত বিমানবন্দরে রেকর্ড ২৭০ কোটি টাকা রাজস্ব আয়

১৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশকে এগিয়ে রাখছেন মালিক
আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশকে এগিয়ে রাখছেন মালিক

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৯৬ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৯৬ মামলা

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

অতিরিক্ত ফি কমানোর দাবিতে গাইবান্ধায় শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
অতিরিক্ত ফি কমানোর দাবিতে গাইবান্ধায় শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চুয়াডাঙ্গায় ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দোহায় আরব-মুসলিম শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
দোহায় আরব-মুসলিম শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় ডেঙ্গু প্রতিরোধে পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান অনুষ্ঠিত
মোংলায় ডেঙ্গু প্রতিরোধে পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান অনুষ্ঠিত

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৯ ফিলিস্তিনি
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৯ ফিলিস্তিনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙন রোধে স্থায়ী সমাধানের দাবিতে গাইবান্ধায় মানববন্ধন
ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙন রোধে স্থায়ী সমাধানের দাবিতে গাইবান্ধায় মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

উদ্বোধনের অপেক্ষায় ভোলার ঐতিহ্যবাহী গজনবী স্টেডিয়াম
উদ্বোধনের অপেক্ষায় ভোলার ঐতিহ্যবাহী গজনবী স্টেডিয়াম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ রাজনীতিবিদদের ঐক্যের দলিল: আলী রীয়াজ
জুলাই সনদ রাজনীতিবিদদের ঐক্যের দলিল: আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার আরও ১৫৯৮
বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার আরও ১৫৯৮

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে বাবাকে হত্যার দায়ে ছেলের মৃত্যুদণ্ড
সিরাজগঞ্জে বাবাকে হত্যার দায়ে ছেলের মৃত্যুদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ ঘিরে দুবাই পুলিশের কড়া সতর্কবার্তা
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ ঘিরে দুবাই পুলিশের কড়া সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিডনিতে নটরডেম কলেজ অ্যালামনাই এসোসিয়েশনের বার্ষিক পিকনিক অনুষ্ঠিত
সিডনিতে নটরডেম কলেজ অ্যালামনাই এসোসিয়েশনের বার্ষিক পিকনিক অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ডাকসু-জাকসুতে জালিয়াতির অভিযোগ রিজভীর
ডাকসু-জাকসুতে জালিয়াতির অভিযোগ রিজভীর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে কঠিন সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে কঠিন সমীকরণ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাসানী সেতুতে মোটরসাইকেল ও অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত ৮
ভাসানী সেতুতে মোটরসাইকেল ও অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত ৮

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবার উপজেলা পর্যায়ে অর্থোপেডিক অপারেশন সফল
প্রথমবার উপজেলা পর্যায়ে অর্থোপেডিক অপারেশন সফল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাকসু নির্বাচন: প্রথম দিন মনোনয়ন ফরম নিলেন ৭ ভিপি প্রার্থী
চাকসু নির্বাচন: প্রথম দিন মনোনয়ন ফরম নিলেন ৭ ভিপি প্রার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কর্ম কমিশনকে সহায়তার জন্য ৭৫ কর্মকর্তাকে সংযুক্ত করে প্রজ্ঞাপন
কর্ম কমিশনকে সহায়তার জন্য ৭৫ কর্মকর্তাকে সংযুক্ত করে প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে
সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী
ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ
কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম
ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি
অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই
বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই
অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো
কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন
ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম
সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক
ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প
যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা
লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা
ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান
সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি
ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল
সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম

১০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো
ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে
ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকসুও শিবিরের দখলে
জাকসুও শিবিরের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের
আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ
ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক

নগর জীবন

দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা
দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব
শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব

শোবিজ

ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী
প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ
বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে
বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি
দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান
৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন
নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন

পেছনের পৃষ্ঠা

কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২
কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর
ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখা জরুরি
ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখা জরুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

টেন্ডার ছাড়াই চলছে সাত ট্রেন
টেন্ডার ছাড়াই চলছে সাত ট্রেন

নগর জীবন

অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে
অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন
সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন

খবর

জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক
জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক

খবর

পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা