শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন, ২০২৫

আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবস আজ

মাদক মাফিয়াদের চোখ বাংলাদেশে

বন্দরে নানা দুর্বলতায় মাদকের ট্রানজিট
সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
মাদক মাফিয়াদের চোখ বাংলাদেশে

মাদকদ্রব্য অপব্যবহার ও অবৈধ পাচারবিরোধী আন্তর্জাতিক দিবস আজ। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য ‘শৃঙ্খল ভাঙার আহ্বান : সবার জন্য প্রতিরোধ, চিকিৎসা ও নিরাময়’। বাংলাদেশে নানা কর্মসূচির মাধ্যমে দিবসটি পালিত হচ্ছে। তবে মাদকের ভয়াবহ ছোবল থেকে বেরিয়ে আসতে পারেনি বাংলাদেশ। দেশে মাদকাসক্তির পাশাপাশি বড়ছে মাদক পাচার। জানা যায়, শুধু ভোক্তা নয়, মাদক পাচারের আন্তর্জাতিক ট্রানজিট হিসেবে এখনো ব্যবহার হচ্ছে বাংলাদেশ। বিমানবন্দর, স্থলবন্দর এবং সমুদ্রবন্দরের নানাবিধ দুর্বলতার সুযোগে অতীতের মতো আন্তর্জাতিক মাদক মাফিয়াদের চোখ এখনো বাংলাদেশে। ইয়াবা, আইস, কোকেন, গাঁজা, হেরোইন, ফেনসিডিলসহ হরেক রকমের মাদক নানা কৌশলে বাংলাদেশে নিয়ে এসে ফের অন্য দেশে পাচার করছে তারা। জাতিসংঘের ইউএনওডিসির একাধিক প্রতিবেদনে ট্রানজিট হিসেবে বাংলাদেশের নাম উঠে আসার পরও এ দুর্নাম ঘোচাতে কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণে এখনো অনেক পিছিয়ে সরকার। এ ছাড়া আফগানিস্তানের পপি এখন মিয়ানমারে চাষ শুরু হওয়ায় উদ্বেগ বেড়েছে মাদক নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থাগুলোর। গতকাল সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত এক সভায় স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লে. জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, ভৌগলিকভাবে গোল্ডেন ক্রিসেন্ট ও গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গেল নামের দুটি সক্রিয় মাদক পাচারকারী বলয়ের মাঝখানে (বাংলাদেশের) অবস্থানের জন্য আমরা মাদক সমস্যা দ্বারা আক্রান্ত। আমাদের সীমান্তের উল্লেখযোগ্য অংশ দুর্গম। অনেক ক্ষেত্রেই সেখানে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা যথাযথ নজরদারি করতে পারে না। ভৌগলিক এ নাজুক পরিস্থিতিকে পুঁজি করে মাদক চোরাকারবারিরা আমাদের দেশকে মাদক পাচারের টার্গেট হিসেবে ব্যবহার করছে।

অপরাধ বিশেষজ্ঞরা বলছে, অধিকাংশ সীমান্তে এখনো সিসিটিভি, ড্রোন বা থার্মাল ইমেজিং সিস্টেম নেই। এ কারণ অনেকদিন ধরেই আন্তর্জাতিক মাদক মানচিত্রে ট্রানজিট হিসেবে বাংলাদেশের নাম উঠে আসছে। সীমান্তে প্রযুক্তিগত নজরদারি বাড়ানো, টহল জোরদার, বন্দর নিরাপত্তা আধুনিকীকরণ, মাদক কারবারিদের অর্থনৈতিক তথ্যভাণ্ডার গড়া এবং কূটনৈতিক উদ্যোগ- এমন সমন্বিত পরিকল্পনা ছাড়া মাদকের বিরুদ্ধে এ ‘নীরব যুদ্ধ’ জেতা কঠিন। এ বিষয়ে র‌্যাবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল ইফতেখার আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, মাদকের বিষয়ে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেয় র‌্যাব। গত পাঁচ মাসে আমরা কেবল ৪৫ লাখ ইয়াবা উদ্ধার করেছি। সীমান্তবর্তী এলাকার জলপথে আমরা কোস্টগার্ডের সহায়তা নিয়ে থাকি। র‌্যাবের সবগুলো ব্যাটালিয়নকে মাদকের বিষয়ে বিশেষ গোয়েন্দা তৎপরতা চালাতে নির্দেশনা দেওয়া আছে। মাদকের ব্যাপারে কোনো ছাড় নেই। সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় গত ২২ এপ্রিল রাজশাহীর গোদাগাড়ীতে সাড়ে ৬ কেজি হেরোইন এবং নগদ ১৩ লাখ টাকাসহ তারেক হোসেন নামের শীর্ষ এক মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর (ডিএনসি)। গোয়েন্দারা বলছেন, বাংলাদেশে হেরোইন এবং আইসের খুব একটা চাহিদা না থাকলেও দেশের অভ্যন্তর থেকে এসবের বড় বড় চালান উদ্ধার হচ্ছে বিভিন্ন সময়। এগুলো অবশ্যই বাংলাদেশকে ব্যবহার করে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পাচার হয়ে আসছে। গোয়েন্দা সূত্র বলছে, দেশের অভ্যন্তরেও শক্তিশালী মাদক সিন্ডিকেট গড়ে উঠেছে। যারা আন্তর্জাতিক চক্রের অংশ। এরাই দেশের বিভিন্ন সংস্থার দুর্নীতিগ্রস্ত সদস্যদের ম্যানেজ করে দেশে মাদক নিয়ে আসছে। বিশেষ করে মিয়ানমার, আফগানিস্তান, ভারত, পাকিস্তান থেকে আসা মাদক মালয়েশিয়া, সৌদি আরব, থাইল্যান্ড, ইউরোপ এমনকি অস্ট্রেলিয়া পর্যন্ত যাচ্ছে। ডিএনসির পরিচালক (প্রশাসন) মো. মাসুদ হোসেন বলেন, আফগানিস্তানে আফিম নিষিদ্ধ হয়েছে। সেটি পুরোপুরি মিয়ানমারে শিফট হয়েছে। বাংলাদেশের সঙ্গে মিয়ানমারের সীমান্ত থাকার কারণে এসব ড্রাগস নানা কায়দায় দেশে ঢুকছে। তবে আমরা বসে নেই। মাঝেমাঝেই চালান আমাদের হাতে ধরা পড়ছে।

অপরাধ বিশেষজ্ঞ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক ড. তৌহিদুল হক বলেন, মাদক প্রবেশ এবং পাচার ঠেকাতে আমাদের দুর্বলতাগুলো আগে চিহ্নিত করতে হবে। পরবর্তীতে এগুলো সমাধান এবং মনিটরিংয়ের বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে। তবে এ ক্ষেত্রে জবাবদিহি নিশ্চিত করতে হবে সরকারের উচ্চ মহল থেকে।

যেভাবে ব্যবহার হচ্ছে ট্রানজিট : সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র জানায়, আফগানিস্তান ও পাকিস্তান থেকে হেরোইন-বেইজড পণ্য এখনো আসছে ভারত হয়ে সিলেট এবং যশোর সীমান্ত দিয়ে। পরে এসব মাদক চট্টগ্রাম ও মোংলা বন্দর হয়ে কন্টেইনারে লুকিয়ে পাচার হয় ইউরোপ, দুবাই ও শ্রীলঙ্কায়। এমনকি ল্যাটিন আমেরিকা থেকে আসা কিছু কোকেনবাহী কন্টেইনার প্রথমে বাংলাদেশে আসে। অবতরণ করে চট্টগ্রাম বা মোংলা বন্দরে। পরবর্তীতে কৌশলে ‘রি-এক্সপোর্ট’ দেখিয়ে তা ফের বিদেশে চালান হয়ে যায়। এতে সন্দেহ কম হয়। এ ছাড়া অনেক ক্ষেত্রে ডিপ্লোম্যাটিক ব্যাগ ও হাই-প্রোফাইল সুবিধার অপব্যবহার করে মাদকের বড় বড় চালান পাচার হয়ে থাকে। এ ক্ষেত্রে মাদক মাফিয়ারা রাষ্ট্রীয় পরিচয়ে সুবিধা নেওয়ার চেষ্টা করে। সূত্র মতে, ঢাকার অভিজাত এলাকা হয়ে মধ্যপ্রাচ্যে যায় ‘পার্টি ড্রাগস’। গুলশান, বনানী ও বারিধারার অভিজাত এলাকায় আগেই মজুদ করা হয় আইস, এলএসডি ও এমডিএমএ। পরবর্তীতে সুবিধামতো সময়ে এসব মাদক ‘পার্টি গিফট’ বা হ্যান্ড লাগেজে করে দুবাই, কাতার, বাহরাইন ও কুয়েতে পাচার করা হয়।

ছয়টি রুটে ঢুকছে মাদকের বড় অংশ : মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের (ডিএনসির) তথ্য বলছে, দেশের ২৯টি সীমান্তবর্তী জেলার ১৬২টি রুট দিয়ে দেশে দেদার প্রবেশ করছে মাদক। একাধিক গোয়েন্দা প্রতিবেদনে উঠে এসেছে ছয়টি বড় করিডর দিয়ে এখনো মাদকের বড় একটি অংশ দেশে ঢুকছে। প্রতিবেদন অনুযায়ী কক্সবাজার-টেকনাফ হয়ে ঢুকছে ইয়াবা ও আইস, বান্দরবান সীমান্ত দিয়ে হেরোইন, রাজশাহী-চাঁপাইনবাবগঞ্জ দিয়ে ফেনসিডিল এবং হেরোইন, সিলেট-মেঘালয় সীমান্ত দিয়ে ইয়াবা-গাঁজা-ফেনসিডিল, চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে লিকুইড কোকেন, মোংলা বন্দর হয়ে আসছে আন্তর্জাতিক সিনথেটিক ড্রাগস। এ রুটগুলোতে চোরাকারবারিরা আধুনিক প্রযুক্তি, স্যাটেলাইট ফোন এবং সীমান্তবর্তী গ্রামবাসীদের ব্যবহার করছে। অনেকে আবার আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দুর্নীতিগ্রস্ত সদস্যদের ‘মদদে’ও চালিয়ে যাচ্ছে এ ব্যবসা।

আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবস আজ : মাদকদ্রব্য অপব্যবহার ও অবৈধ পাচারবিরোধী আন্তর্জাতিক দিবস আজ। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য ‘শৃঙ্খল ভাঙার আহ্বান : সবার জন্য প্রতিরোধ, চিকিৎসা ও নিরাময়’। ১৯৮৭ সালে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের সভায় প্রতি বছরের ২৬ জুনকে আন্তর্জাতিক মাদকবিরোধী দিবস হিসেবে পালনের সিদ্ধান্ত হয়। এর মূল লক্ষ্য মানব সম্প্রদায়কে মাদকদ্রব্যের ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে সচেতন করা। নানা কর্মসূচির মাধ্যমে দিবসটি পালিত হচ্ছে বাংলাদেশে।

মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর (ডিএনসি) দিবসটি উপলক্ষে রাজধানীর রমনা পার্কে মাদকবিরোধী র‌্যালি ও মানববন্ধন এবং ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণীর আয়োজন করা হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
বেপরোয়া মাইক্রো চাপা দিল তিন শিশুকে
বেপরোয়া মাইক্রো চাপা দিল তিন শিশুকে
আমি রাজনীতি বুঝি না : অপু
আমি রাজনীতি বুঝি না : অপু
২৪ আসামিকে ট্রাইব্যুনালে হাজিরের নির্দেশ
২৪ আসামিকে ট্রাইব্যুনালে হাজিরের নির্দেশ
ঢাবিতে ‘আষাঢ় পার্বণ’ উৎসব
ঢাবিতে ‘আষাঢ় পার্বণ’ উৎসব
মাইন বিস্ফোরণে যুবকের পা বিচ্ছিন্ন
মাইন বিস্ফোরণে যুবকের পা বিচ্ছিন্ন
সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ আরও বাড়ল
সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ আরও বাড়ল
সুরক্ষা অ্যাপ ফিরে পেল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
সুরক্ষা অ্যাপ ফিরে পেল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
টাকা শক্তিশালী হচ্ছে ডলারের দরপতন প্রায় ৩ টাকা
টাকা শক্তিশালী হচ্ছে ডলারের দরপতন প্রায় ৩ টাকা
ভেঙে দেওয়া হলো প্রজন্ম চত্বর
ভেঙে দেওয়া হলো প্রজন্ম চত্বর
সুন্দরবনে দস্যু বাহিনীর হাতে ১০ জেলে অপহৃত
সুন্দরবনে দস্যু বাহিনীর হাতে ১০ জেলে অপহৃত
শিক্ষার্থীদের ক্লাস বর্জন, ইন্টার্নরা কর্মবিরতিতে
শিক্ষার্থীদের ক্লাস বর্জন, ইন্টার্নরা কর্মবিরতিতে
চেয়ারম্যানকে  আটকে পুলিশে দিল বৈছাআ
চেয়ারম্যানকে আটকে পুলিশে দিল বৈছাআ
সর্বশেষ খবর
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

এই মাত্র | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে গাড়ির ধাক্কায় পথচারীর মৃত্যু
গোপালগঞ্জে গাড়ির ধাক্কায় পথচারীর মৃত্যু

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজা চার্লসের আমন্ত্রণে যুক্তরাজ্য সফর করবেন ট্রাম্প
রাজা চার্লসের আমন্ত্রণে যুক্তরাজ্য সফর করবেন ট্রাম্প

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাবিতে ছাত্রদল কর্মীর বিরুদ্ধে ফুডকার্ট হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ
রাবিতে ছাত্রদল কর্মীর বিরুদ্ধে ফুডকার্ট হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে গৃহকর্মীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীতে গৃহকর্মীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত
সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

২৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মোহাম্মদপুরে ছিনতাইকারী চক্রের ৫ সদস্য গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরে ছিনতাইকারী চক্রের ৫ সদস্য গ্রেফতার

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

মার্কিন শুল্ক আলোচনার বাস্তবসম্মত সমাধানের আহ্বান জার্মানির
মার্কিন শুল্ক আলোচনার বাস্তবসম্মত সমাধানের আহ্বান জার্মানির

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচ হেরে বাংলাদেশের প্রশংসায় লঙ্কান অধিনায়ক
ম্যাচ হেরে বাংলাদেশের প্রশংসায় লঙ্কান অধিনায়ক

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের গির্জায় সশস্ত্র হামলায় দুই নারী নিহত
যুক্তরাষ্ট্রের গির্জায় সশস্ত্র হামলায় দুই নারী নিহত

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবির জগন্নাথ হলের ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ঢাবির জগন্নাথ হলের ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ক্রাইম জোন তিন সিটি
ক্রাইম জোন তিন সিটি

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পোশাকশিল্পে সুষ্ঠু ও স্থিতিশীল শ্রম পরিবেশ বজায় রাখতে একসঙ্গে কাজ করার অঙ্গীকার
পোশাকশিল্পে সুষ্ঠু ও স্থিতিশীল শ্রম পরিবেশ বজায় রাখতে একসঙ্গে কাজ করার অঙ্গীকার

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বান্দরবানে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৩ নারীর মৃত্যু
বান্দরবানে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৩ নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৭ বছর পর গানে ফিরলেন আমির খান
২৭ বছর পর গানে ফিরলেন আমির খান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতীয়তাবাদী শক্তিকে ধ্বংসের চক্রান্ত চলছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয়তাবাদী শক্তিকে ধ্বংসের চক্রান্ত চলছে : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় গোষ্ঠীগত সংঘর্ষে নিহত ৩০, আহত শতাধিক
সিরিয়ায় গোষ্ঠীগত সংঘর্ষে নিহত ৩০, আহত শতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্টেশন মাস্টারের ভুলে যাত্রী রেখে চলে গেলো চট্টলা এক্সপ্রেস!
স্টেশন মাস্টারের ভুলে যাত্রী রেখে চলে গেলো চট্টলা এক্সপ্রেস!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণ-অভ্যুত্থানে নারীদের ভূমিকা নিয়ে আজ চলচ্চিত্র প্রদর্শনী ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান
গণ-অভ্যুত্থানে নারীদের ভূমিকা নিয়ে আজ চলচ্চিত্র প্রদর্শনী ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাকিবের নিষ্প্রভ দিনে দুবাইয়ের বড় হার
সাকিবের নিষ্প্রভ দিনে দুবাইয়ের বড় হার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের
টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চানখাঁরপুলে ৬ জনকে গুলি করে হত্যা: বিচার শুরুর আদেশ আজ
চানখাঁরপুলে ৬ জনকে গুলি করে হত্যা: বিচার শুরুর আদেশ আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যাটবট জেমিনিতে এলো নতুন ফিচার
চ্যাটবট জেমিনিতে এলো নতুন ফিচার

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাকিস্তানে ভারী বৃষ্টিপাত ও বন্যায় প্রাণহানির সংখ্যা ছাড়াল ১০০
পাকিস্তানে ভারী বৃষ্টিপাত ও বন্যায় প্রাণহানির সংখ্যা ছাড়াল ১০০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে বিএনপির ‘মনিটরিং সেল’
বন্যা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে বিএনপির ‘মনিটরিং সেল’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রাবিড়কে ছাড়িয়ে গিল, টেস্ট সিরিজে গড়লেন নতুন রেকর্ড
দ্রাবিড়কে ছাড়িয়ে গিল, টেস্ট সিরিজে গড়লেন নতুন রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান
‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন
সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিয়ানমারে উলফার ঘাঁটিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হামলার অভিযোগ, নিহত ১৯
মিয়ানমারে উলফার ঘাঁটিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হামলার অভিযোগ, নিহত ১৯

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন
প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ
যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু
ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৯৭৮ হাজি ফেরত পাবেন ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা
৪৯৭৮ হাজি ফেরত পাবেন ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা
এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা
ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পর্শকাতর সময়ে জাতীয় ঐক্যের ন্যূনতম জায়গাটা থাকা প্রয়োজন : জামায়াত আমির
স্পর্শকাতর সময়ে জাতীয় ঐক্যের ন্যূনতম জায়গাটা থাকা প্রয়োজন : জামায়াত আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিনিকেট নামে চাল বাজারজাত বন্ধের নির্দেশ ভোক্তা অধিদফতরের
মিনিকেট নামে চাল বাজারজাত বন্ধের নির্দেশ ভোক্তা অধিদফতরের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ : আলী রীয়াজ
ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ : আলী রীয়াজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হোবার্টকে হারাল রংপুর রাইডার্স
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হোবার্টকে হারাল রংপুর রাইডার্স

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি
শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতীক হিসেবে থাকছে ‘নৌকা’, এখনই অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে না ‘শাপলা’
প্রতীক হিসেবে থাকছে ‘নৌকা’, এখনই অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে না ‘শাপলা’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প
যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে নেপালকে হারাল বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তের গোলে নেপালকে হারাল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের প্রেসিডেন্ট আহত হয়েছিলেন?
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের প্রেসিডেন্ট আহত হয়েছিলেন?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদলের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
যুবদলের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলে গেলেন দক্ষিণের কিংবদন্তি অভিনেতা কোটা শ্রীনিবাস রাও
চলে গেলেন দক্ষিণের কিংবদন্তি অভিনেতা কোটা শ্রীনিবাস রাও

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
সতর্ক অবস্থানে বিএনপি
সতর্ক অবস্থানে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ

সম্পাদকীয়

এক ট্রলারে ৬৫ মণ ইলিশ
এক ট্রলারে ৬৫ মণ ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দিলদারের আব্দুল্লাহ্ ৫ কোটি টাকার ব্যবসা করেছিল
দিলদারের আব্দুল্লাহ্ ৫ কোটি টাকার ব্যবসা করেছিল

শোবিজ

বাবা মন্ত্রী, ছেলে ছায়া মন্ত্রী
বাবা মন্ত্রী, ছেলে ছায়া মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

চেয়েছিলাম অধিকার হয়ে গেলাম রাজাকার
চেয়েছিলাম অধিকার হয়ে গেলাম রাজাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বসে থেকেই মশা মারার খরচ ৯২ কোটি টাকা
বসে থেকেই মশা মারার খরচ ৯২ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

কোনো ব্যক্তি বা দলের চরিত্র হনন নিন্দনীয়
কোনো ব্যক্তি বা দলের চরিত্র হনন নিন্দনীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ

সম্পাদকীয়

স্বপ্নপূরণের সাথী হওয়ায় বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি কৃতজ্ঞতা
স্বপ্নপূরণের সাথী হওয়ায় বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি কৃতজ্ঞতা

নগর জীবন

বদলে যাচ্ছে রাজস্ব বোর্ডের নাম
বদলে যাচ্ছে রাজস্ব বোর্ডের নাম

পেছনের পৃষ্ঠা

এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ

সম্পাদকীয়

নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি
নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি

প্রথম পৃষ্ঠা

যেভাবে শুটিংয়ে যেতেন পূর্ণিমা
যেভাবে শুটিংয়ে যেতেন পূর্ণিমা

শোবিজ

স্বাস্থ্য খাতে বিপ্লব আনছে টিএমএসএস
স্বাস্থ্য খাতে বিপ্লব আনছে টিএমএসএস

নগর জীবন

সিমন্সের বেতন ১০ কোটিরও বেশি
সিমন্সের বেতন ১০ কোটিরও বেশি

মাঠে ময়দানে

সোহাগ হত্যায় সীমান্তে ধরা দুই আসামি
সোহাগ হত্যায় সীমান্তে ধরা দুই আসামি

প্রথম পৃষ্ঠা

বছর না ঘুরতেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং
বছর না ঘুরতেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং

নগর জীবন

ঢাকাই সিনেমার সোনালি দিন হারিয়েছে যেভাবে
ঢাকাই সিনেমার সোনালি দিন হারিয়েছে যেভাবে

শোবিজ

টার্গেট পূরণে ব্যর্থ ৪২ বৈদেশিক মিশন
টার্গেট পূরণে ব্যর্থ ৪২ বৈদেশিক মিশন

পেছনের পৃষ্ঠা

টি-২০তে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সেরা বোলিং মুস্তাফিজের
টি-২০তে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সেরা বোলিং মুস্তাফিজের

মাঠে ময়দানে

টিকিটের দাম বেড়ে সর্বনিম্ন ৩০০ সর্বোচ্চ ৩,৫০০ টাকা
টিকিটের দাম বেড়ে সর্বনিম্ন ৩০০ সর্বোচ্চ ৩,৫০০ টাকা

মাঠে ময়দানে

শামীম ও রিশাদের প্রশংসায় লিটন
শামীম ও রিশাদের প্রশংসায় লিটন

মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তে তৃষ্ণার গোলে বাংলাদেশের জয়
শেষ মুহূর্তে তৃষ্ণার গোলে বাংলাদেশের জয়

মাঠে ময়দানে

‘আনন্দমেলা’য় প্রথমবার প্রীতম
‘আনন্দমেলা’য় প্রথমবার প্রীতম

শোবিজ

টাকা শক্তিশালী হচ্ছে ডলারের দরপতন প্রায় ৩ টাকা
টাকা শক্তিশালী হচ্ছে ডলারের দরপতন প্রায় ৩ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজ্যসভার সদস্য হর্ষবর্ধন
রাজ্যসভার সদস্য হর্ষবর্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপা লিগ থেকে ক্রিস্টাল প্যালেসের অবনমন
ইউরোপা লিগ থেকে ক্রিস্টাল প্যালেসের অবনমন

মাঠে ময়দানে

১৮০ দিনে ২১৭ খুন রাজধানীতে
১৮০ দিনে ২১৭ খুন রাজধানীতে

প্রথম পৃষ্ঠা