শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৯ অক্টোবর, ২০২৫

গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা

মবের কারণে ভীত সবাই

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
মবের কারণে ভীত সবাই

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেও নানাভাবে মানবাধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে বলে দাবি করেছেন বাংলাদেশের মানবাধিকার মানবাধিকার কর্মীরা। তাঁরা বলছেন, মবের কারণে সবাই ভীত, এমনকি আদালত ও মানবাধিকারকর্মীরাও। এমন পরিস্থিতিতে দ্রুত সুষ্ঠু নির্বাচনের মধ্য দিয়ে জনগণের প্রতিনিধি বা রাজনৈতিক দলের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরের দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।

গতকাল রাজধানীর বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রে জুলাই অভ্যুত্থান-পরবর্তী মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে আয়োজিত এক গোলটেবিল বৈঠকে আলোচকরা এসব কথা বলেন। ‘হিউম্যান রাইটস ইন ট্রানজিশন’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকটির আয়োজন করে সপ্রাণ।

বৈঠকে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সপ্রাণের গবেষক অপ্সরা ইসলাম তন্দ্রা। প্রবন্ধে বলা হয়, ২০২৪ সালের আগস্ট থেকে চলতি বছরের জুলাই পর্যন্ত দেশে সাংবাদিকদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে ৪৯৬টি। এ সময় দেশে খুনের ঘটনা ঘটে ২ হাজার ৮৭৮টি, মব-সন্ত্রাসের ঘটনা ১৯৫টি, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর ওপর হামলার ঘটনা ৩৫টি, শিশুর ওপর নির্যাতনের ঘটনা ৬৪০টি ও বিচারবহির্ভূত হত্যাকান্ডের ঘটনা ৩৫টি। এ ছাড়া শ্রমিক অধিকার লঙ্ঘনের ঘটনায় ৪৫ নিহত ও ৩০০ জন আহত হয়। সীমান্তে ৩ হত্যাকা এবং ভারত থেকে ২ হাজারের বেশি পুশ ইনের ঘটনা ঘটেছে। প্রবন্ধ উপস্থাপনায় জানানো হয়, মূলধারার গণমাধ্যমগুলো থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়েছে। তবে বৈঠকে বাংলাদেশে মানবাধিকার নিয়ে কাজ করা প্রতিষ্ঠানগুলোর তথ্য কতটা ত্রুটিমুক্ত, সে বিষয়ে সন্দেহ প্রকাশ করে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, মানবাধিকার প্রতিবেদনগুলো তৈরি করা হয় বাংলাদেশের গণমাধ্যমের তথ্যের ভিত্তিতে। বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যমগুলোতে অনেক ক্ষেত্রেই সময়, সম্পদ ও নির্ভুলতার অভাব রয়েছে বলে জানান তিনি।

প্রেস সচিব বলেন, ‘মানবাধিকার বিষয়ে আমি সাংবাদিকতা করেছি ২০ বছরের মতো। একটা বড় সমস্যা মানবাধিকার নিয়ে যাঁরা রিপোর্ট করেন, আপনি নির্ভর করেন প্রধান সংবাদপত্রগুলোর ওপর। ওরা কি আদৌ প্রধান সংবাদপত্র। আপনি যার ভিত্তিতে রিপোর্টটা করলেন, সেই রিপোর্টটা কি সত্যিই আসল? রিপোর্ট কি আপনি বিশ্বাস করতে পারবেন? ঢাকা ট্রিবিউনের কি ওই রিসোর্সটা আছে একটা ভালো রিপোর্ট করার?’ শফিকুল আলম বলেন, বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি অস্থিতিশীল। সংবাদ মাধ্যমগুলোতে আসা চিত্রের তুলনায় পরিস্থিতি অনেক বেশি ভালো। অনেক চ্যালেঞ্জ থাকা সত্ত্বেও অন্তর্বর্তী সরকার খুবই ভালো কাজ করেছে।

সংখ্যালঘুদের ওপর সহিংসতার একটা বড় কারণ ফেসবুক উল্লেখ করে প্রেস সচিব বলেন, ‘রামু, নাসিরনগর, ভোলা, কুমিল্লা, সুনামগঞ্জের মতো জায়গায় সংখ্যালঘুদের ওপর বড় সহিংসতাগুলোর সূত্রপাত ফেসবুকে। ফেসবুকের বিরুদ্ধে আমাদের সোচ্চার হওয়া উচিত। সহিংসতা ছড়ানো কন্টেন্টের বিরুদ্ধে ফেসবুক কোনো দায়িত্ব নিতে চায় না। ফেসবুকের কারণে আমাদের আজ ১০ লাখ রোহিঙ্গার বোঝা টানতে হচ্ছে। রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে সহিংসতা ও বিদ্বেষ ছড়ানো হয়েছে ফেসবুকে। অন্তর্বর্তী সরকারের গুম কমিশনের সদস্য এবং মানবাধিকারকর্মী নূর খান বলেন, ‘যে অভিযোগটা তিনি (প্রেস সচিব) দিয়ে গেলেন, যে আমরা সব পরিসংখ্যান নিই পত্রিকা থেকে।

সরকারের প্রশাসন যে রিপোর্ট করে সেটি সত্যি, আর মানবাধিকারকর্মী এবং সাংবাদিকরা যে রিপোর্ট করেন, সেটার সত্যতা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে- এটিই তো উনি মূল কথা বলেছেন। এটা দুর্ভাগ্যজনক যে আজ অন্তর্বর্তী সরকারের একজন প্রতিনিধির কাছ থেকে এ ধরনের বয়ান আমাদের শুনতে হলো এবং তিনি বয়ানের উত্তরগুলো না নিয়ে চলে গেলেন।’

গণপিটুনি বা মব ভায়োলেন্সকে স্বাভাবিকভাবে না নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে নূর খান বলেন, ‘আমার চোখে জামায়াত-বিএনপি যখন নির্যাতিত হয়েছে, আমি তাদের যেভাবে সামনে নিয়ে আসার চেষ্টা করেছি, প্রতিবাদ করার চেষ্টা করেছি, রিপোর্ট করার চেষ্টা করেছি। আজ যদি ছাত্রলীগ, আওয়ামী লীগ বা অন্য কোনো সংগঠন ওই নির্যাতনের শিকার হয়, তাহলে সেটা নিয়ে আমি কথা বলব। এখনকার পরিস্থিতিতে মবের কারণে আমরা সবাই ভীত, এমনকি আদালতও। আপনি সাম্প্রতিক জিনিসগুলো খেয়াল করেন, আদালতে ডিম মবের কারণে কিন্তু সবাই আমরা ভীত, এমনকি আদালতও। মোড়া, লাথি মারা- সবই হয়েছে। আদালতে ম্যাজিস্ট্রেট বা জজ সাহেবের রুমে ঢোকা হয়েছে মন।

নূর খান বলেন, যেখানে পোস্টমর্টেম রিপোর্ট বা ডাক্তারি রিপোর্ট আমরা পাই না কখনো, পাহাড়ের ঘটনায় সেখানে কি ধর্ষণ হয়নি- এই রিপোর্টটা চলে আসছে বিভিন্নজনের হাতে। কারা দিল। আমরা মানবাধিকারকর্মীরা এই জায়গায় কেন যেন একটু শঙ্কিত, ভয়-ভীতি এখনো কাজ করছে। আগে জড়ো হয়ে আমাকে না ফ্যাসিবাদ বলে দেওয়া করত- র?্যাব উঠিয়ে নেয় কি না, এখন হচ্ছে রাস্তায় কিছু মানুষ জড়ো হয়ে আমাকে না ফ্যাসিবাদ বলে দেয়।

সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবি জানিয়ে নূর খান বলেন, ‘আনি চাই খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে একটা সুষ্ঠু নির্বাচনের মধ্য দিয়ে রাজনৈতিক দল যারা জনগণের প্রতিনিধি হয়ে আসবে, তাদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করে এ ধরনের সরকারের বিদায় নেওয়া উচিত। সবশেষে আবার একটা কথা বলব, সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে ভবিষ্যতে মানবাধিকার রক্ষার আন্দোলনে নামতে হবে।’

গবেষণা করায় সপ্রাণকে ধন্যবাদ জানিয়ে সারা হোসেন বলেন, ২০২৪ সালের আগস্টের পরের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে ‘এক বছর ধরে অধিকাংশ মানবাধিকারবিষয়ক আলোচনায় আমরা গত (২০২৪ সাল) আগস্টের ৫ তারিখের আগের অবস্থা নিয়ে আলোচনা করেছি। ৫ আগস্টের পরের অবস্থা নিয়ে খুব বেশি আলোচনা এখন পর্যন্ত হচ্ছে না।’

মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা ও প্রতিষ্ঠানের অবক্ষয় শুধু বিগত সরকারের আমলে নয়, সব সরকারের সম্যাই হয়েছে বলেও মন্তব্য করেন সারা হোসেন। তিনি বলেন, ‘যেগুলো নিয়ে আমরা আগে কথা বলতে পারতাম, সেগুলো ছিল আর্থ-সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অধিকার। এগুলো নিয়ে কথা বলতে খুব একটা অসুবিধা হতো না গত আগস্টের আগে। এখন স্বাভাবিক যে, আমরা রাজনৈতিক ও নাগরিক অধিকার নিয়ে কথা বলছি, যেহেতু এগুলো নিয়ে কথা বলা যেত না আগে।’

সারা হোসেন বলেন, ‘এখানে জেলের ভিতরে এখন পর্যন্ত আমরা দেখছি কেউ কেউ মারা যাচ্ছেন। বাংলাদেশের নাগরিক বম জনগোষ্ঠীর বেশ কয়েকজন মারা গেছেন। কোনো তদন্ত হয়েছে কি না আমি জানি না। আওয়ামী লীগের কয়েকজন কর্মী জেল-হাজতে মারা গেছেন। আমরা বিষয়টা নিয়ে চিন্তিত নই এবং এটাকে পাত্তাই দিচ্ছি না।’

মানবাধিকারকর্মী রেজাউর রহমান লেনিন বলেন, মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার আমরা করছি না বা করতে পারছি না এবং যারা এই অপরাধে অভিযুক্ত, সেই সব বাহিনী দ্বারা আমরা নিজেদের নিশ্চিদ্র নিরাপত্তা রক্ষা করতে চাচ্ছি, এটা কিন্তু মানবতাবিরোধী অপরাধের ধারাবাহিকতা রক্ষা করার মতো। বিচারবহির্ভূত হত্যা হচ্ছে, কোনো বিচার দিতে পারছেন না। রিসোর্স নেই এবং একই সঙ্গে এতগুলো কমিশন বানানো হয়েছে। কমিশন দিয়ে বাংলাদেশে কোনো দিন কোনো কিছুর সমাধান হয়নি। এখন যে কাজটা করা দরকার, তা একটা জাতীয় নির্বাচনের জন্য যে প্রস্তুতি নেওয়া।

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
র‌্যাব পরিচয়ে ব্যবসায়ীর ২৫ লাখ টাকা ছিনতাই
র‌্যাব পরিচয়ে ব্যবসায়ীর ২৫ লাখ টাকা ছিনতাই
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
গাঁজা বিক্রিতে বাধা দেওয়ায় খুন হন সাম্য
গাঁজা বিক্রিতে বাধা দেওয়ায় খুন হন সাম্য
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
সর্বশেষ খবর
সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১০৩৭ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১০৩৭ মামলা

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

হংকং সিক্সেসে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান
হংকং সিক্সেসে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এক দাতিনা মাছ ১ লাখ টাকায় বিক্রি
এক দাতিনা মাছ ১ লাখ টাকায় বিক্রি

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালদ্বীপের বাজারে প্রবেশের অনুমতি পেল ওয়ালটন ক্যাবলস
মালদ্বীপের বাজারে প্রবেশের অনুমতি পেল ওয়ালটন ক্যাবলস

২০ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ সফরে পাকিস্তান নৌবাহিনী প্রধান
বাংলাদেশ সফরে পাকিস্তান নৌবাহিনী প্রধান

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ইবিতে প্রাথমিকে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগের দাবি
ইবিতে প্রাথমিকে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগের দাবি

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু
ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট দিন, এলাকার উন্নয়নের দায়িত্ব আমার: মীর হেলাল
ধানের শীষে ভোট দিন, এলাকার উন্নয়নের দায়িত্ব আমার: মীর হেলাল

৩২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সালাহউদ্দিন আহমদের কথায় অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক
সালাহউদ্দিন আহমদের কথায় অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনে অংশ নিচ্ছে সাতক্ষীরার দুই শিশু প্রতিনিধি
বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনে অংশ নিচ্ছে সাতক্ষীরার দুই শিশু প্রতিনিধি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজিজুলের সেঞ্চুরিতে সিরিজ ড্র করল বাংলাদেশ
আজিজুলের সেঞ্চুরিতে সিরিজ ড্র করল বাংলাদেশ

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নীলফামারীতে বিসিএস প্রভাষক পরিষদের মানববন্ধন
নীলফামারীতে বিসিএস প্রভাষক পরিষদের মানববন্ধন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গৌরীপুর বিএনপির সমাবেশে স্ট্রোক করে ছাত্রদল কর্মীর মৃত্যু
গৌরীপুর বিএনপির সমাবেশে স্ট্রোক করে ছাত্রদল কর্মীর মৃত্যু

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলা-খুলনা মহাসড়ক ছয় লেনে উন্নীত করার দাবিতে মানববন্ধন
মোংলা-খুলনা মহাসড়ক ছয় লেনে উন্নীত করার দাবিতে মানববন্ধন

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি
আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ
হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ

৫৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

১২ বছর পর ফিরছে ‘রাউডি রাঠোর’, থাকছেন না অক্ষয় কুমার
১২ বছর পর ফিরছে ‘রাউডি রাঠোর’, থাকছেন না অক্ষয় কুমার

৫৭ মিনিট আগে | শোবিজ

গাজীপুরের নতুন জেলা প্রশাসক আজাদ জাহান
গাজীপুরের নতুন জেলা প্রশাসক আজাদ জাহান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে খালে পড়ে শিশুর মৃত্যু
নোয়াখালীতে খালে পড়ে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কর্ণফুলী নদীর অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে সাত দিনের আল্টিমেটাম
কর্ণফুলী নদীর অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে সাত দিনের আল্টিমেটাম

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জিপিএ-৫ প্রাপ্ত কৃতি সন্তানদের সংবর্ধনা দিলো আবুল খায়ের গ্রুপ
জিপিএ-৫ প্রাপ্ত কৃতি সন্তানদের সংবর্ধনা দিলো আবুল খায়ের গ্রুপ

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

খাগড়াছড়ি কারাগার থেকে দুই হাজতির পলায়ন, গ্রেপ্তার ১
খাগড়াছড়ি কারাগার থেকে দুই হাজতির পলায়ন, গ্রেপ্তার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাড়ে ১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ: এস আলমসহ ৬৭ জনের নামে মামলা
সাড়ে ১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ: এস আলমসহ ৬৭ জনের নামে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে পুলিশ ফাঁড়ির উদ্বোধন
গাজীপুরে পুলিশ ফাঁড়ির উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট দিন, এলাকার উন্নয়নের দায়িত্ব আমার : মীর হেলাল
ধানের শীষে ভোট দিন, এলাকার উন্নয়নের দায়িত্ব আমার : মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১২০০ কোটি টাকা পাচারে সালমানসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে ১৭ মামলা
১২০০ কোটি টাকা পাচারে সালমানসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে ১৭ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউনাইটেড ফাইন্যান্স পেল বাংলাদেশ ফিনটেক অ্যাওয়ার্ড
ইউনাইটেড ফাইন্যান্স পেল বাংলাদেশ ফিনটেক অ্যাওয়ার্ড

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আলী আমজদের ঘড়ির সামনে টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
আলী আমজদের ঘড়ির সামনে টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!
বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ
হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি
বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী
৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা
এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা
জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়
মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়
উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে

মাঠে ময়দানে

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক
রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড
দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন

প্রথম পৃষ্ঠা