শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:১৮, সোমবার, ০৯ জুন, ২০১৪

রাত জেগে খেলা দেখা এবং...

ডা. সজল আশফাক
অনলাইন ভার্সন
রাত জেগে খেলা দেখা এবং...

আনন্দ-উত্তেজনার ফুটবল বিশ্বকাপ শুরু হতে আর বেশি দেরি নেই। সেই সঙ্গে শুরু হয়ে যাবে রাতজাগার প্রহর। একদিকে রাত জেগে টিভিতে খেলা দেখা অন্যদিকে দিনের বেলায় দৈনন্দিন কাজকর্ম। একসঙ্গে দুটি কাজ ২-৪ দিন চালানো গেলেও টানা এক মাস চালানো বোধ হয় সম্ভব নয়। দিনের বেলা ঘুমিয়ে রাতের ঘুম পুষিয়ে নেওয়ার কাজটি আর ক’দিনই টেনে নেওয়া যায়!  রাত জেগে খেলা দেখার এই প্রভাব পড়ে দিনের কাজে। আর পছন্দের টিম যদি হেরে যায় তখন নেতিবাচক প্রভাবে আক্রান্ত হয় মনও। 

বিশ্বকাপ শুরু হলে ফুটবল প্রেমিকদের অনেককেই ঘুমাতে দেখা যাবে বাসে-ট্রেনে-লঞ্চে। ক্লান্তিতে ঝিমুতে ঝিমুতে রিকশায় চড়ে অনেকেই সকালে পৌঁছবেন কাজের গন্তব্যে। ঘুম তো আর বলে-কয়ে আসে না। তাই ক্লান্ত শরীর সুযোগ পেলেই ঢলে পড়তে চাইবে বিশ্রামের কোলে।

রাতজাগার প্রভাব কাটাতে: রাতজাগা শরীরের এই ক্লান্তি কাটাতে ফলের রস সবচেয়ে ভালো কাজে দেয়। এ ছাড়া এক গ্লাস পানিতে ৭৫ গ্রাম গ্লুকোজও খেয়ে নিতে পারেন। আর শরীরটাকে একটু মেলে ধরে, নিতে পারেন গোটাদশেক গভীর শ্বাস।
রাতজাগার পরের দিন লাঞ্চটাও সারতে হবে সাদামাটাভাবে। কয়েক টুকরো সালাদ, সামান্য ভাত কিংবা রুটির সঙ্গে কিছুটা সবজি অথবা মাংস থাকতে পারে। তবে কোনোভাবেই যেন দুপুরের খাবারটি ভরপেট না হয়। এতে ঘুম কম পাবে এবং স্বস্তিতে সেরে নেওয়া যাবে দিনের প্রয়োজনীয় কাজকর্ম। এভাবে জোড়াতালি দিয়ে বেশিক্ষণ টেকা যাবে না। ঘুম এলে সুযোগ মতো ঘুমিয়ে নিতে হবে।

 

দিবানিদ্রা ও গভীর শ্বাস: ঘুমুতে আপনাকে হবেই। তাই সুযোগ পেলেই ঘুমিয়ে নেবেন সুবিধা মতো সময়ে। একেবারে ডিপস্লিপ দিতে পারলে আরও ভালো। শুয়ে গভীরভাবে লম্বা শ্বাস নিতে হবে এবং ছাড়তে হবে। এত করে কম সময়ে শরীরে বিশেষ করে মস্তিষ্কে অক্সিজেন যাবে এবং শরীর তরতাজা লাগবে। আর কোনো কারণে মাসজুড়ে ঘুম কম হলে শরীরে বিশেষ কোনো ক্ষতি না হলেও কাজকর্মের পারফরম্যান্স যে খারাপ হবে। কাজে মন বসবে না, মেজাজ খারাপ থাকবে, শরীরে ঝিমুনি আসবে, মাথাব্যথা থাকতে পারে। এ অবস্থায় গাড়ি ড্রাইভ করা ঠিক হবে না। 

 

টিভি দেখার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া: গরম-ঘাম-অনিদ্রা এবং ক্রমাগত টিভি দেখার কারণে ঘাড়ব্যথা, মাথাব্যথা হতে পারে। গরমের অস্বস্তি এড়াতে রাতের গোসল কিছুটা স্বস্তি এনে দিলেও একটু-আধটু সর্দি লেগে যেতে পারে। এ সময়ে মাথাব্যথার জন্য একটি প্যারাসিটামল ট্যাবলেটই যথেষ্ট। সঙ্গে মুখে পানির ঝাপটা দিয়ে হাত-পা ধুয়ে নিলে শরীরটা ভালো লাগবে। তবে যাদের মাইগ্রেনের ব্যথা রয়েছে তাদের কথা আলাদা, সে ক্ষেত্রে স্ট্যামেটিল ও প্যারাসিটামল জাতীয় ট্যাবলেট একটি করে একসঙ্গে খেয়ে নিয়ে আলোহীন ঘরে বিশ্রাম নিতে হবে। কম ঘুমের জন্য মাইগ্রেন হলে সেক্ষেত্রে ব্যথার ওষুধ খেয়ে লাভ হবে না। তখন ঘুমটাও লাগবে। অনেকেরই ধারণা একটানা রাত জেগে খেলা দেখলে চোখের ক্ষতি হতে পারে। আসলে এ ধারণা ঠিক নয়। তবে চোখে কিছুটা ব্যথা হতে পারে। এক্ষেত্রে কিছুটা সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। যেমন টিভি সেটটা অন্তত ৭-৮ ফুট দূরে থাকা উচিত। টিভি সেট রাখতে হবে চোখ যে উচ্চতায় রয়েছে একই উচ্চতায়। ঘাড় উঁচু-নিচু করে খেলা দেখতে গেলে ঘাড়ের ব্যথায় অবস্থা কাহিল হয়ে যেতে পারে। ঘাড়ের এই ব্যথা চলে যেতে পারে মাথায় ও চোখে। খেলা দেখার সময় শরীরটাকে কীভাবে রেখে খেলা দেখছেন সেটাও ইম্পর্টেন্ট। শরীরের অবস্থানটা ঠিক না থাকলে কোমর ব্যথাও হতে পারে। কোমরের পেছনে একটা কুশন দিয়ে আরাম করে খেলা দেখুন। একেবারে শুয়েও দেখতে পারেন। মাঝেমধ্যে পাশ ফিরে নেবেন। মাঝেমধ্যে উঠে বসবেন। আড়মোড়া ভাঙলেন। এতে ভালো লাগবে। ঘর পুরো অন্ধকার করে টিভি দেখা ঠিক নয়। মশারির মধ্যে বসে টিভি দেখবেন না। যারা নিয়মিত খেলা দেখছেন তারা হাফটাইমের সময় চোখ বুজে শুয়ে থাকলে আরাম বোধ করবেন। অথবা বারান্দায় পায়চারি করতে পারেন। 

 

রাত জেগে খেলা দেখা এবং খাবার দাবার: অনেকেই হয়তো জানেন ভাত খেলে ঘুম পায়। তাই এই সময়টাতে ভাতের পরিবর্তে রুটি খেলে কিছুটা লাভ হবে। তবে পেটে সহ্য হওয়ার একটা ব্যাপার আছে। যে কোনো খাবারই হোক তা খেতে হবে কম করে। বেশি খাওয়া মানে বেশি ঘুম এ কথাটি মনে রাখতে হবে। খাবার দাবারের উল্টোপাল্টা হলে বদহজম হতে পারে। পেটে গ্যাস হতে পারে।

রাত জাগার আরেকটি সমস্যা আছে। রাত জাগলে বারবার ক্ষিধে পায়। ডায়াবেটিস না থাকলে একটু আধটু বাড়তি খাবারে ঝামেলা নেই। ডায়াবেটিস না থাকলে গ্লুকোজ পানি খেতে পারেন। এতে ক্লান্তি ও ক্ষিধে দুটোই কমবে। তবে অনেকেই চা বিস্কুট চিপস্ চানাচুর ইত্যাদি নিয়ে বসেন। বয়স কম হলে এসবের কোনো কিছুতেই সমস্যা হয় না। তবে যাদের পেটে গ্যাস হয় তাদের এগুলো ভেবেচিন্তে খেতে হবে। মুড়ি, পপকর্ন খেলে গ্যাস কম হয়। চানাচুর, চা-কফিতে কারও কারও গ্যাস বাড়তে পারে। তবে সিগারেটে পেটে গ্যাসসহ অনেক ধরনের অস্বস্তি হতে পারে। যে সব খাবারে গ্যাস হয় সেগুলো না খাওয়াই ভালো। রাতে হালকা খাবার খেলে শরীর চাঙ্গা থাকবে। খাওয়ার সময়টা একটু এগিয়ে নিয়ে আসতে পারেন। খাওয়ার পরই ঝিমুনিভাব দেখা যায়, তাই আগে খেয়ে ঝিমুনিভাবটা আগেই কাটিয়ে নিতে হবে।

খেলার সময় ক্ষিধে নিবারণের জন্য বিস্কুট, মুড়ি, পপকর্ন খাওয়া যেতে পারে। রাত জাগলে এসিড নিঃসরণ বাড়ে, অনেকের ঢেঁকুর উঠতে থাকে বুকজ্বলেÑ এটিকে বলে এসিড রিফ্লাক্স। এসব ক্ষেত্রে ইসমোপ্রাজল বা ওমিউপ্রাজল জাতীয় ওষুধ খাওয়া যেতে পারে। কারও কারও ক্ষেত্রে এন্টাসিড জাতীয় ওষুধ খেলেই হয়। তবে একটু বেশি পরিমাণে পানি কিংবা ফলের রস খেলে রাতের খেলা দেখার সময়টি ভালোই কাটবে। খাওয়া যেতে পারে আস্ত ফলও।

 

রোগ থাকলে বাড়তি সতর্কতা: প্রিয় দলের খেলা দেখার বাড়তি উত্তেজনা হার্ট অ্যাটাকের কারণ হতে পারে। ১৯৯৮ সালের বিশ্বকাপ ফুটবলের সময় ইংলান্ডের দর্শকদের ওপর পরিচালিত এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, সেই সময়ে ইংল্যান্ডের সঙ্গে অন্য কোনো দলের খেলার দিন বা তার কয়েক দিনের মধ্যে দর্শকদের অনেকেই হার্ট অ্যাটাকে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। অন্যান্য দিনের তুলনায় সেবার ইংল্যান্ডের খেলা থাকার দিনে হার্ট অ্যাটাকে আক্রান্ত হওয়ার শতকরা ২৫ শতাংশ বেড়ে যায়। ২০০২ সালে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে এই সমীক্ষার উপসংহারে বলা হয় প্রিয়দলের খেলা নিয়ে অতিরিক্ত মানসিক চাপ ও উত্তেজনার কারণে হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের মতো দুর্ঘটনাও ঘটতে পারে।
বিশ্বকাপ নিয়ে আরেক স্প্যানিশ গবেষণায় দেখা গেছে, খেলা দেখার সময় উত্তেজনা টেস্টোস্টেরন নামক হরমোনের নিঃসরণ বেড়ে যায়। খেলা দেখার সময় এই টেস্টোস্টেরন বেড়ে গেলে দর্শক উত্তেজনার বশবর্তী হয়ে মারমুখী হয়ে ওঠে। আরেক গবেষণায় দেখা গেছে রাত জেগে খেলা দেখার কারণে সৃষ্ট উত্তেজনায় রক্তে স্ট্রেস হরমোন কর্টিসলের মাত্রা বেড়ে যায়। ফলে মানসিক চাপ আরও প্রকট আকার ধারণ করে। সবকিছু মিলিয়ে খেলা দেখতে গিয়ে রাত জাগলে রক্তচাপ, ডায়াবেটিস ইত্যাদির কষ্ট কিছুটা বাড়ে। এসব রোগ স্ট্রেসের সঙ্গে সম্পর্কিত। খেলা দেখার সঙ্গে সরাসরি স্ট্রেসের বিষয়টি জড়িত। এই স্ট্রেসের মধ্যে রয়েছে পজিটিভ স্ট্রেস এবং নেগেটিভ স্ট্রেস। প্রিয় দলে বিজয়ের আনন্দ একধরনের পজিটিভ স্ট্রেস। তবে এই স্ট্রেস টানা ৭ দিন চললেই কিন্তু ব্লাডসুগার বাড়বে। বাড়তে পারে ব্লাড প্রেসারও। এ জন্য কোনো ওষুধের ডোজ বাড়ানো ঠিক হবে না। বরং বিশ্রাম নিতে হবে। অসুক-বিসুখ নিয়ে বাঁধনহারা হলে কি চলে? দিনের ৮-৯ ঘণ্টা কাজের পর ৩-৪ ঘণ্টার খেলা দেখা সেরে বাকি সময়টাতে বিশ্রাম নিতে হবে। ঘুমটা যাতে নিরবচ্ছিন্ন হয় সে ব্যবস্থা করতে হবে। যাদের ইপিলেপসি বা মৃগীর সমস্যা রয়েছে তাদের ঘুম কম হলে সমস্যা দেখা দিতে পারে। একইভাবে সমস্যা হতে পারে যাদের গ্লুকোমা রয়েছে তাদের।

 

তারপরও খেলা দেখুন: মনের ওপর বিশ্বকাপ ফুটবলের প্রভাব অনেক। প্রিয় দলের বিজয়ে যেমন একজন ফ্যান যেমন খুশিতে  আত্মহারা হয়ে ওঠে, তেমনি পরাজয়ে ততটাই ভেঙে পড়ে মানসিকভাবে। যার সূত্র ধরে অনেক সময় আত্মহত্যার মতো ঘটনাও ঘটেছে অনেকবার। বিশ্বকাপ ফুটবলের ওপর এক গবেষণায় দেখা গেছে, শতকরা ২৫ ভাগ ফুটবল ফ্যানই ফুটবলকে তাদের জীবনের একটি অংশ মনে করে। আর এই ফুটবল তাদের মানসিক প্রশান্তি এনে দেয়। আরেক গবেষণায় দেখা গেছে বিশ্বকাপ ফুটবল চলার সময় হাসপাতালগুলোতে মানসিক রোগীর সংখ্যা কমে যায়। বিশেষজ্ঞদের মতে, দলবেঁধে ফুটবল খেলা উপভোগের কারণে মানুষের মধ্যে পরস্পরের প্রতি সহমর্মিতা গড়ে ওঠে। সেই সঙ্গে একসঙ্গে খেলা দেখার কারণে গড়ে ওঠে সামাজিক সম্পর্ক। ফুটবল খেলা দেখার সময় গড়ে ওঠা এই সামাজিক বন্ধনকে ইতিবাচক হিসেবে দেখেন মনোরোগ বিশেষজ্ঞরা। শুধু সমাজই নয়, বিশ্বকাপ ফুটবলকে ঘিরে পরিবারের মধ্যেও নতুন করে বন্ধন গড়ে ওঠে। অনেক পিতামাতাই সন্তানদের সঙ্গে একসঙ্গে বসে খেলা উপভোগ করেন। পরিবারে সবাই মিলে উপভোগ করার এই সময়টি তাদের প্রত্যেকের জীবনেই অতি মূলবান সময় হিসেবে গণ্য করে থাকেন বিশেষজ্ঞরা। কারণ সন্তানদের কাছে বাবা-মা’র সঙ্গে বসে বিশ্বকাপ ফুটবল উপভোগের এই স্মৃতি তার জীবনের স্মরণীয় সুখকর ঘটনা হয়ে সারাজীবন তাকে উদ্বেলিত করবে। গবেষণায় দেখা গেছে, বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই বাবার সঙ্গে ছেলেরা ফুটবল খেলা দেখে থাকেন। খেলা দেখার মাধ্যমে পিতা-পুত্রের মধ্যে সম্পর্কের যে উন্নয়ন ঘটে অন্য কোনোভাবেই এতটা স্বতঃস্ফূর্ত ও সাবলীলভাবে তা সম্ভব হয় না। কাজেই ফুটবলের ইতিবাচক প্রভাবে মানসিক স্বাস্থ্য উন্নত হয়, যার ইতিবাচক প্রভাব পড়ে শরীরের ওপর।

এই বিভাগের আরও খবর
ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে দারচিনি ভেজানো পানির কার্যকারিতা
ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে দারচিনি ভেজানো পানির কার্যকারিতা
সকালে পানিতে ভেজানো কাঠবাদাম খাওয়ার উপকারিতা
সকালে পানিতে ভেজানো কাঠবাদাম খাওয়ার উপকারিতা
কোন মধু স্বাস্থ্যের জন্য বেশি উপকারী?
কোন মধু স্বাস্থ্যের জন্য বেশি উপকারী?
গরমে ছেলেদের স্মার্ট লুক
গরমে ছেলেদের স্মার্ট লুক
কৃত্রিম চিনি কি মস্তিষ্ক ধ্বংস করছে? গবেষণার চাঞ্চল্যকর তথ্য
কৃত্রিম চিনি কি মস্তিষ্ক ধ্বংস করছে? গবেষণার চাঞ্চল্যকর তথ্য
প্রতিদিনের খাবারে হলুদ রাখুন, দূরে থাকুন হৃদরোগ থেকে
প্রতিদিনের খাবারে হলুদ রাখুন, দূরে থাকুন হৃদরোগ থেকে
স্মার্টফোনে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা পাবেন যেভাবে
স্মার্টফোনে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা পাবেন যেভাবে
শরীরে ঘুমের ঘাটতি জানান দেয় যেসব লক্ষণ
শরীরে ঘুমের ঘাটতি জানান দেয় যেসব লক্ষণ
ইনডোর প্ল্যান্টের যত্নে ৫ নিয়ম
ইনডোর প্ল্যান্টের যত্নে ৫ নিয়ম
ভ্রমণে গিয়ে এড়িয়ে চলুন এই ভুলগুলি
ভ্রমণে গিয়ে এড়িয়ে চলুন এই ভুলগুলি
সপ্তাহে অন্তত পাঁচ দিন কমপক্ষে ৩০ মিনিট করে হাঁটুন
সপ্তাহে অন্তত পাঁচ দিন কমপক্ষে ৩০ মিনিট করে হাঁটুন
সুস্থভাবে বাঁচতে হলে হাসতে শিখুন
সুস্থভাবে বাঁচতে হলে হাসতে শিখুন
সর্বশেষ খবর
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে নতুন তিন মন্ত্রীর শপথ
নেপালে নতুন তিন মন্ত্রীর শপথ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন