শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:১৮, সোমবার, ০৯ জুন, ২০১৪

রাত জেগে খেলা দেখা এবং...

ডা. সজল আশফাক
অনলাইন ভার্সন
রাত জেগে খেলা দেখা এবং...

আনন্দ-উত্তেজনার ফুটবল বিশ্বকাপ শুরু হতে আর বেশি দেরি নেই। সেই সঙ্গে শুরু হয়ে যাবে রাতজাগার প্রহর। একদিকে রাত জেগে টিভিতে খেলা দেখা অন্যদিকে দিনের বেলায় দৈনন্দিন কাজকর্ম। একসঙ্গে দুটি কাজ ২-৪ দিন চালানো গেলেও টানা এক মাস চালানো বোধ হয় সম্ভব নয়। দিনের বেলা ঘুমিয়ে রাতের ঘুম পুষিয়ে নেওয়ার কাজটি আর ক’দিনই টেনে নেওয়া যায়!  রাত জেগে খেলা দেখার এই প্রভাব পড়ে দিনের কাজে। আর পছন্দের টিম যদি হেরে যায় তখন নেতিবাচক প্রভাবে আক্রান্ত হয় মনও। 

বিশ্বকাপ শুরু হলে ফুটবল প্রেমিকদের অনেককেই ঘুমাতে দেখা যাবে বাসে-ট্রেনে-লঞ্চে। ক্লান্তিতে ঝিমুতে ঝিমুতে রিকশায় চড়ে অনেকেই সকালে পৌঁছবেন কাজের গন্তব্যে। ঘুম তো আর বলে-কয়ে আসে না। তাই ক্লান্ত শরীর সুযোগ পেলেই ঢলে পড়তে চাইবে বিশ্রামের কোলে।

রাতজাগার প্রভাব কাটাতে: রাতজাগা শরীরের এই ক্লান্তি কাটাতে ফলের রস সবচেয়ে ভালো কাজে দেয়। এ ছাড়া এক গ্লাস পানিতে ৭৫ গ্রাম গ্লুকোজও খেয়ে নিতে পারেন। আর শরীরটাকে একটু মেলে ধরে, নিতে পারেন গোটাদশেক গভীর শ্বাস।
রাতজাগার পরের দিন লাঞ্চটাও সারতে হবে সাদামাটাভাবে। কয়েক টুকরো সালাদ, সামান্য ভাত কিংবা রুটির সঙ্গে কিছুটা সবজি অথবা মাংস থাকতে পারে। তবে কোনোভাবেই যেন দুপুরের খাবারটি ভরপেট না হয়। এতে ঘুম কম পাবে এবং স্বস্তিতে সেরে নেওয়া যাবে দিনের প্রয়োজনীয় কাজকর্ম। এভাবে জোড়াতালি দিয়ে বেশিক্ষণ টেকা যাবে না। ঘুম এলে সুযোগ মতো ঘুমিয়ে নিতে হবে।

 

দিবানিদ্রা ও গভীর শ্বাস: ঘুমুতে আপনাকে হবেই। তাই সুযোগ পেলেই ঘুমিয়ে নেবেন সুবিধা মতো সময়ে। একেবারে ডিপস্লিপ দিতে পারলে আরও ভালো। শুয়ে গভীরভাবে লম্বা শ্বাস নিতে হবে এবং ছাড়তে হবে। এত করে কম সময়ে শরীরে বিশেষ করে মস্তিষ্কে অক্সিজেন যাবে এবং শরীর তরতাজা লাগবে। আর কোনো কারণে মাসজুড়ে ঘুম কম হলে শরীরে বিশেষ কোনো ক্ষতি না হলেও কাজকর্মের পারফরম্যান্স যে খারাপ হবে। কাজে মন বসবে না, মেজাজ খারাপ থাকবে, শরীরে ঝিমুনি আসবে, মাথাব্যথা থাকতে পারে। এ অবস্থায় গাড়ি ড্রাইভ করা ঠিক হবে না। 

 

টিভি দেখার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া: গরম-ঘাম-অনিদ্রা এবং ক্রমাগত টিভি দেখার কারণে ঘাড়ব্যথা, মাথাব্যথা হতে পারে। গরমের অস্বস্তি এড়াতে রাতের গোসল কিছুটা স্বস্তি এনে দিলেও একটু-আধটু সর্দি লেগে যেতে পারে। এ সময়ে মাথাব্যথার জন্য একটি প্যারাসিটামল ট্যাবলেটই যথেষ্ট। সঙ্গে মুখে পানির ঝাপটা দিয়ে হাত-পা ধুয়ে নিলে শরীরটা ভালো লাগবে। তবে যাদের মাইগ্রেনের ব্যথা রয়েছে তাদের কথা আলাদা, সে ক্ষেত্রে স্ট্যামেটিল ও প্যারাসিটামল জাতীয় ট্যাবলেট একটি করে একসঙ্গে খেয়ে নিয়ে আলোহীন ঘরে বিশ্রাম নিতে হবে। কম ঘুমের জন্য মাইগ্রেন হলে সেক্ষেত্রে ব্যথার ওষুধ খেয়ে লাভ হবে না। তখন ঘুমটাও লাগবে। অনেকেরই ধারণা একটানা রাত জেগে খেলা দেখলে চোখের ক্ষতি হতে পারে। আসলে এ ধারণা ঠিক নয়। তবে চোখে কিছুটা ব্যথা হতে পারে। এক্ষেত্রে কিছুটা সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। যেমন টিভি সেটটা অন্তত ৭-৮ ফুট দূরে থাকা উচিত। টিভি সেট রাখতে হবে চোখ যে উচ্চতায় রয়েছে একই উচ্চতায়। ঘাড় উঁচু-নিচু করে খেলা দেখতে গেলে ঘাড়ের ব্যথায় অবস্থা কাহিল হয়ে যেতে পারে। ঘাড়ের এই ব্যথা চলে যেতে পারে মাথায় ও চোখে। খেলা দেখার সময় শরীরটাকে কীভাবে রেখে খেলা দেখছেন সেটাও ইম্পর্টেন্ট। শরীরের অবস্থানটা ঠিক না থাকলে কোমর ব্যথাও হতে পারে। কোমরের পেছনে একটা কুশন দিয়ে আরাম করে খেলা দেখুন। একেবারে শুয়েও দেখতে পারেন। মাঝেমধ্যে পাশ ফিরে নেবেন। মাঝেমধ্যে উঠে বসবেন। আড়মোড়া ভাঙলেন। এতে ভালো লাগবে। ঘর পুরো অন্ধকার করে টিভি দেখা ঠিক নয়। মশারির মধ্যে বসে টিভি দেখবেন না। যারা নিয়মিত খেলা দেখছেন তারা হাফটাইমের সময় চোখ বুজে শুয়ে থাকলে আরাম বোধ করবেন। অথবা বারান্দায় পায়চারি করতে পারেন। 

 

রাত জেগে খেলা দেখা এবং খাবার দাবার: অনেকেই হয়তো জানেন ভাত খেলে ঘুম পায়। তাই এই সময়টাতে ভাতের পরিবর্তে রুটি খেলে কিছুটা লাভ হবে। তবে পেটে সহ্য হওয়ার একটা ব্যাপার আছে। যে কোনো খাবারই হোক তা খেতে হবে কম করে। বেশি খাওয়া মানে বেশি ঘুম এ কথাটি মনে রাখতে হবে। খাবার দাবারের উল্টোপাল্টা হলে বদহজম হতে পারে। পেটে গ্যাস হতে পারে।

রাত জাগার আরেকটি সমস্যা আছে। রাত জাগলে বারবার ক্ষিধে পায়। ডায়াবেটিস না থাকলে একটু আধটু বাড়তি খাবারে ঝামেলা নেই। ডায়াবেটিস না থাকলে গ্লুকোজ পানি খেতে পারেন। এতে ক্লান্তি ও ক্ষিধে দুটোই কমবে। তবে অনেকেই চা বিস্কুট চিপস্ চানাচুর ইত্যাদি নিয়ে বসেন। বয়স কম হলে এসবের কোনো কিছুতেই সমস্যা হয় না। তবে যাদের পেটে গ্যাস হয় তাদের এগুলো ভেবেচিন্তে খেতে হবে। মুড়ি, পপকর্ন খেলে গ্যাস কম হয়। চানাচুর, চা-কফিতে কারও কারও গ্যাস বাড়তে পারে। তবে সিগারেটে পেটে গ্যাসসহ অনেক ধরনের অস্বস্তি হতে পারে। যে সব খাবারে গ্যাস হয় সেগুলো না খাওয়াই ভালো। রাতে হালকা খাবার খেলে শরীর চাঙ্গা থাকবে। খাওয়ার সময়টা একটু এগিয়ে নিয়ে আসতে পারেন। খাওয়ার পরই ঝিমুনিভাব দেখা যায়, তাই আগে খেয়ে ঝিমুনিভাবটা আগেই কাটিয়ে নিতে হবে।

খেলার সময় ক্ষিধে নিবারণের জন্য বিস্কুট, মুড়ি, পপকর্ন খাওয়া যেতে পারে। রাত জাগলে এসিড নিঃসরণ বাড়ে, অনেকের ঢেঁকুর উঠতে থাকে বুকজ্বলেÑ এটিকে বলে এসিড রিফ্লাক্স। এসব ক্ষেত্রে ইসমোপ্রাজল বা ওমিউপ্রাজল জাতীয় ওষুধ খাওয়া যেতে পারে। কারও কারও ক্ষেত্রে এন্টাসিড জাতীয় ওষুধ খেলেই হয়। তবে একটু বেশি পরিমাণে পানি কিংবা ফলের রস খেলে রাতের খেলা দেখার সময়টি ভালোই কাটবে। খাওয়া যেতে পারে আস্ত ফলও।

 

রোগ থাকলে বাড়তি সতর্কতা: প্রিয় দলের খেলা দেখার বাড়তি উত্তেজনা হার্ট অ্যাটাকের কারণ হতে পারে। ১৯৯৮ সালের বিশ্বকাপ ফুটবলের সময় ইংলান্ডের দর্শকদের ওপর পরিচালিত এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, সেই সময়ে ইংল্যান্ডের সঙ্গে অন্য কোনো দলের খেলার দিন বা তার কয়েক দিনের মধ্যে দর্শকদের অনেকেই হার্ট অ্যাটাকে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। অন্যান্য দিনের তুলনায় সেবার ইংল্যান্ডের খেলা থাকার দিনে হার্ট অ্যাটাকে আক্রান্ত হওয়ার শতকরা ২৫ শতাংশ বেড়ে যায়। ২০০২ সালে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে এই সমীক্ষার উপসংহারে বলা হয় প্রিয়দলের খেলা নিয়ে অতিরিক্ত মানসিক চাপ ও উত্তেজনার কারণে হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের মতো দুর্ঘটনাও ঘটতে পারে।
বিশ্বকাপ নিয়ে আরেক স্প্যানিশ গবেষণায় দেখা গেছে, খেলা দেখার সময় উত্তেজনা টেস্টোস্টেরন নামক হরমোনের নিঃসরণ বেড়ে যায়। খেলা দেখার সময় এই টেস্টোস্টেরন বেড়ে গেলে দর্শক উত্তেজনার বশবর্তী হয়ে মারমুখী হয়ে ওঠে। আরেক গবেষণায় দেখা গেছে রাত জেগে খেলা দেখার কারণে সৃষ্ট উত্তেজনায় রক্তে স্ট্রেস হরমোন কর্টিসলের মাত্রা বেড়ে যায়। ফলে মানসিক চাপ আরও প্রকট আকার ধারণ করে। সবকিছু মিলিয়ে খেলা দেখতে গিয়ে রাত জাগলে রক্তচাপ, ডায়াবেটিস ইত্যাদির কষ্ট কিছুটা বাড়ে। এসব রোগ স্ট্রেসের সঙ্গে সম্পর্কিত। খেলা দেখার সঙ্গে সরাসরি স্ট্রেসের বিষয়টি জড়িত। এই স্ট্রেসের মধ্যে রয়েছে পজিটিভ স্ট্রেস এবং নেগেটিভ স্ট্রেস। প্রিয় দলে বিজয়ের আনন্দ একধরনের পজিটিভ স্ট্রেস। তবে এই স্ট্রেস টানা ৭ দিন চললেই কিন্তু ব্লাডসুগার বাড়বে। বাড়তে পারে ব্লাড প্রেসারও। এ জন্য কোনো ওষুধের ডোজ বাড়ানো ঠিক হবে না। বরং বিশ্রাম নিতে হবে। অসুক-বিসুখ নিয়ে বাঁধনহারা হলে কি চলে? দিনের ৮-৯ ঘণ্টা কাজের পর ৩-৪ ঘণ্টার খেলা দেখা সেরে বাকি সময়টাতে বিশ্রাম নিতে হবে। ঘুমটা যাতে নিরবচ্ছিন্ন হয় সে ব্যবস্থা করতে হবে। যাদের ইপিলেপসি বা মৃগীর সমস্যা রয়েছে তাদের ঘুম কম হলে সমস্যা দেখা দিতে পারে। একইভাবে সমস্যা হতে পারে যাদের গ্লুকোমা রয়েছে তাদের।

 

তারপরও খেলা দেখুন: মনের ওপর বিশ্বকাপ ফুটবলের প্রভাব অনেক। প্রিয় দলের বিজয়ে যেমন একজন ফ্যান যেমন খুশিতে  আত্মহারা হয়ে ওঠে, তেমনি পরাজয়ে ততটাই ভেঙে পড়ে মানসিকভাবে। যার সূত্র ধরে অনেক সময় আত্মহত্যার মতো ঘটনাও ঘটেছে অনেকবার। বিশ্বকাপ ফুটবলের ওপর এক গবেষণায় দেখা গেছে, শতকরা ২৫ ভাগ ফুটবল ফ্যানই ফুটবলকে তাদের জীবনের একটি অংশ মনে করে। আর এই ফুটবল তাদের মানসিক প্রশান্তি এনে দেয়। আরেক গবেষণায় দেখা গেছে বিশ্বকাপ ফুটবল চলার সময় হাসপাতালগুলোতে মানসিক রোগীর সংখ্যা কমে যায়। বিশেষজ্ঞদের মতে, দলবেঁধে ফুটবল খেলা উপভোগের কারণে মানুষের মধ্যে পরস্পরের প্রতি সহমর্মিতা গড়ে ওঠে। সেই সঙ্গে একসঙ্গে খেলা দেখার কারণে গড়ে ওঠে সামাজিক সম্পর্ক। ফুটবল খেলা দেখার সময় গড়ে ওঠা এই সামাজিক বন্ধনকে ইতিবাচক হিসেবে দেখেন মনোরোগ বিশেষজ্ঞরা। শুধু সমাজই নয়, বিশ্বকাপ ফুটবলকে ঘিরে পরিবারের মধ্যেও নতুন করে বন্ধন গড়ে ওঠে। অনেক পিতামাতাই সন্তানদের সঙ্গে একসঙ্গে বসে খেলা উপভোগ করেন। পরিবারে সবাই মিলে উপভোগ করার এই সময়টি তাদের প্রত্যেকের জীবনেই অতি মূলবান সময় হিসেবে গণ্য করে থাকেন বিশেষজ্ঞরা। কারণ সন্তানদের কাছে বাবা-মা’র সঙ্গে বসে বিশ্বকাপ ফুটবল উপভোগের এই স্মৃতি তার জীবনের স্মরণীয় সুখকর ঘটনা হয়ে সারাজীবন তাকে উদ্বেলিত করবে। গবেষণায় দেখা গেছে, বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই বাবার সঙ্গে ছেলেরা ফুটবল খেলা দেখে থাকেন। খেলা দেখার মাধ্যমে পিতা-পুত্রের মধ্যে সম্পর্কের যে উন্নয়ন ঘটে অন্য কোনোভাবেই এতটা স্বতঃস্ফূর্ত ও সাবলীলভাবে তা সম্ভব হয় না। কাজেই ফুটবলের ইতিবাচক প্রভাবে মানসিক স্বাস্থ্য উন্নত হয়, যার ইতিবাচক প্রভাব পড়ে শরীরের ওপর।

এই বিভাগের আরও খবর
বদহজমের সমস্যা আছে যেভাবে বুঝবেন
বদহজমের সমস্যা আছে যেভাবে বুঝবেন
দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?
দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?
দীর্ঘ জীবন পেতে চাইলে কী খাবেন?
দীর্ঘ জীবন পেতে চাইলে কী খাবেন?
থানকুনি পাতার উপকারিতা
থানকুনি পাতার উপকারিতা
চুল ধোয়ার ক্ষেত্রে যে ভুলগুলো এড়িয়ে চলতে হবে
চুল ধোয়ার ক্ষেত্রে যে ভুলগুলো এড়িয়ে চলতে হবে
গরমে সুস্থ থাকতে যেসব খাবার খাওয়া উচিত
গরমে সুস্থ থাকতে যেসব খাবার খাওয়া উচিত
অস্বস্তিকর সামাজিক পরিস্থিতিতে কী করবেন, হার্ভার্ড-গ্রাজুয়েটের পরামর্শ
অস্বস্তিকর সামাজিক পরিস্থিতিতে কী করবেন, হার্ভার্ড-গ্রাজুয়েটের পরামর্শ
খাসির মাংসের মজাদার দুই রেসিপি
খাসির মাংসের মজাদার দুই রেসিপি
মজাদার রেসিপি : লেবু পাতা দিয়ে গরুর মাংস
মজাদার রেসিপি : লেবু পাতা দিয়ে গরুর মাংস
ওজন কমাতে সাহায্য করবে যেসব প্রাকৃতিক সবজি
ওজন কমাতে সাহায্য করবে যেসব প্রাকৃতিক সবজি
ঈদের দিনে গরুর মাংসের ভুনা খিচুড়ি
ঈদের দিনে গরুর মাংসের ভুনা খিচুড়ি
যেসব ভুলে বাড়ছে মানসিক চাপ
যেসব ভুলে বাড়ছে মানসিক চাপ
সর্বশেষ খবর
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

২২ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি

৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা
কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন
বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন
অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান
বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ
হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি
ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে
দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ইভটিজিং, বাল্যবিয়ে ও মাদকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের শপথ
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ইভটিজিং, বাল্যবিয়ে ও মাদকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের শপথ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

এক জনপ্রিয় ক্রিকেটার অবসর নিতে বলেছিলেন, অভিযোগ করুণ নায়ারের
এক জনপ্রিয় ক্রিকেটার অবসর নিতে বলেছিলেন, অভিযোগ করুণ নায়ারের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুর এক্সপ্রেসসহ ১৪ আন্তঃনগর ট্রেন ছাড়ছে নির্দিষ্ট সময়ের পরে
রংপুর এক্সপ্রেসসহ ১৪ আন্তঃনগর ট্রেন ছাড়ছে নির্দিষ্ট সময়ের পরে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন