শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:১৮, সোমবার, ০৯ জুন, ২০১৪

রাত জেগে খেলা দেখা এবং...

ডা. সজল আশফাক
অনলাইন ভার্সন
রাত জেগে খেলা দেখা এবং...

আনন্দ-উত্তেজনার ফুটবল বিশ্বকাপ শুরু হতে আর বেশি দেরি নেই। সেই সঙ্গে শুরু হয়ে যাবে রাতজাগার প্রহর। একদিকে রাত জেগে টিভিতে খেলা দেখা অন্যদিকে দিনের বেলায় দৈনন্দিন কাজকর্ম। একসঙ্গে দুটি কাজ ২-৪ দিন চালানো গেলেও টানা এক মাস চালানো বোধ হয় সম্ভব নয়। দিনের বেলা ঘুমিয়ে রাতের ঘুম পুষিয়ে নেওয়ার কাজটি আর ক’দিনই টেনে নেওয়া যায়!  রাত জেগে খেলা দেখার এই প্রভাব পড়ে দিনের কাজে। আর পছন্দের টিম যদি হেরে যায় তখন নেতিবাচক প্রভাবে আক্রান্ত হয় মনও। 

বিশ্বকাপ শুরু হলে ফুটবল প্রেমিকদের অনেককেই ঘুমাতে দেখা যাবে বাসে-ট্রেনে-লঞ্চে। ক্লান্তিতে ঝিমুতে ঝিমুতে রিকশায় চড়ে অনেকেই সকালে পৌঁছবেন কাজের গন্তব্যে। ঘুম তো আর বলে-কয়ে আসে না। তাই ক্লান্ত শরীর সুযোগ পেলেই ঢলে পড়তে চাইবে বিশ্রামের কোলে।

রাতজাগার প্রভাব কাটাতে: রাতজাগা শরীরের এই ক্লান্তি কাটাতে ফলের রস সবচেয়ে ভালো কাজে দেয়। এ ছাড়া এক গ্লাস পানিতে ৭৫ গ্রাম গ্লুকোজও খেয়ে নিতে পারেন। আর শরীরটাকে একটু মেলে ধরে, নিতে পারেন গোটাদশেক গভীর শ্বাস।
রাতজাগার পরের দিন লাঞ্চটাও সারতে হবে সাদামাটাভাবে। কয়েক টুকরো সালাদ, সামান্য ভাত কিংবা রুটির সঙ্গে কিছুটা সবজি অথবা মাংস থাকতে পারে। তবে কোনোভাবেই যেন দুপুরের খাবারটি ভরপেট না হয়। এতে ঘুম কম পাবে এবং স্বস্তিতে সেরে নেওয়া যাবে দিনের প্রয়োজনীয় কাজকর্ম। এভাবে জোড়াতালি দিয়ে বেশিক্ষণ টেকা যাবে না। ঘুম এলে সুযোগ মতো ঘুমিয়ে নিতে হবে।

 

দিবানিদ্রা ও গভীর শ্বাস: ঘুমুতে আপনাকে হবেই। তাই সুযোগ পেলেই ঘুমিয়ে নেবেন সুবিধা মতো সময়ে। একেবারে ডিপস্লিপ দিতে পারলে আরও ভালো। শুয়ে গভীরভাবে লম্বা শ্বাস নিতে হবে এবং ছাড়তে হবে। এত করে কম সময়ে শরীরে বিশেষ করে মস্তিষ্কে অক্সিজেন যাবে এবং শরীর তরতাজা লাগবে। আর কোনো কারণে মাসজুড়ে ঘুম কম হলে শরীরে বিশেষ কোনো ক্ষতি না হলেও কাজকর্মের পারফরম্যান্স যে খারাপ হবে। কাজে মন বসবে না, মেজাজ খারাপ থাকবে, শরীরে ঝিমুনি আসবে, মাথাব্যথা থাকতে পারে। এ অবস্থায় গাড়ি ড্রাইভ করা ঠিক হবে না। 

 

টিভি দেখার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া: গরম-ঘাম-অনিদ্রা এবং ক্রমাগত টিভি দেখার কারণে ঘাড়ব্যথা, মাথাব্যথা হতে পারে। গরমের অস্বস্তি এড়াতে রাতের গোসল কিছুটা স্বস্তি এনে দিলেও একটু-আধটু সর্দি লেগে যেতে পারে। এ সময়ে মাথাব্যথার জন্য একটি প্যারাসিটামল ট্যাবলেটই যথেষ্ট। সঙ্গে মুখে পানির ঝাপটা দিয়ে হাত-পা ধুয়ে নিলে শরীরটা ভালো লাগবে। তবে যাদের মাইগ্রেনের ব্যথা রয়েছে তাদের কথা আলাদা, সে ক্ষেত্রে স্ট্যামেটিল ও প্যারাসিটামল জাতীয় ট্যাবলেট একটি করে একসঙ্গে খেয়ে নিয়ে আলোহীন ঘরে বিশ্রাম নিতে হবে। কম ঘুমের জন্য মাইগ্রেন হলে সেক্ষেত্রে ব্যথার ওষুধ খেয়ে লাভ হবে না। তখন ঘুমটাও লাগবে। অনেকেরই ধারণা একটানা রাত জেগে খেলা দেখলে চোখের ক্ষতি হতে পারে। আসলে এ ধারণা ঠিক নয়। তবে চোখে কিছুটা ব্যথা হতে পারে। এক্ষেত্রে কিছুটা সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। যেমন টিভি সেটটা অন্তত ৭-৮ ফুট দূরে থাকা উচিত। টিভি সেট রাখতে হবে চোখ যে উচ্চতায় রয়েছে একই উচ্চতায়। ঘাড় উঁচু-নিচু করে খেলা দেখতে গেলে ঘাড়ের ব্যথায় অবস্থা কাহিল হয়ে যেতে পারে। ঘাড়ের এই ব্যথা চলে যেতে পারে মাথায় ও চোখে। খেলা দেখার সময় শরীরটাকে কীভাবে রেখে খেলা দেখছেন সেটাও ইম্পর্টেন্ট। শরীরের অবস্থানটা ঠিক না থাকলে কোমর ব্যথাও হতে পারে। কোমরের পেছনে একটা কুশন দিয়ে আরাম করে খেলা দেখুন। একেবারে শুয়েও দেখতে পারেন। মাঝেমধ্যে পাশ ফিরে নেবেন। মাঝেমধ্যে উঠে বসবেন। আড়মোড়া ভাঙলেন। এতে ভালো লাগবে। ঘর পুরো অন্ধকার করে টিভি দেখা ঠিক নয়। মশারির মধ্যে বসে টিভি দেখবেন না। যারা নিয়মিত খেলা দেখছেন তারা হাফটাইমের সময় চোখ বুজে শুয়ে থাকলে আরাম বোধ করবেন। অথবা বারান্দায় পায়চারি করতে পারেন। 

 

রাত জেগে খেলা দেখা এবং খাবার দাবার: অনেকেই হয়তো জানেন ভাত খেলে ঘুম পায়। তাই এই সময়টাতে ভাতের পরিবর্তে রুটি খেলে কিছুটা লাভ হবে। তবে পেটে সহ্য হওয়ার একটা ব্যাপার আছে। যে কোনো খাবারই হোক তা খেতে হবে কম করে। বেশি খাওয়া মানে বেশি ঘুম এ কথাটি মনে রাখতে হবে। খাবার দাবারের উল্টোপাল্টা হলে বদহজম হতে পারে। পেটে গ্যাস হতে পারে।

রাত জাগার আরেকটি সমস্যা আছে। রাত জাগলে বারবার ক্ষিধে পায়। ডায়াবেটিস না থাকলে একটু আধটু বাড়তি খাবারে ঝামেলা নেই। ডায়াবেটিস না থাকলে গ্লুকোজ পানি খেতে পারেন। এতে ক্লান্তি ও ক্ষিধে দুটোই কমবে। তবে অনেকেই চা বিস্কুট চিপস্ চানাচুর ইত্যাদি নিয়ে বসেন। বয়স কম হলে এসবের কোনো কিছুতেই সমস্যা হয় না। তবে যাদের পেটে গ্যাস হয় তাদের এগুলো ভেবেচিন্তে খেতে হবে। মুড়ি, পপকর্ন খেলে গ্যাস কম হয়। চানাচুর, চা-কফিতে কারও কারও গ্যাস বাড়তে পারে। তবে সিগারেটে পেটে গ্যাসসহ অনেক ধরনের অস্বস্তি হতে পারে। যে সব খাবারে গ্যাস হয় সেগুলো না খাওয়াই ভালো। রাতে হালকা খাবার খেলে শরীর চাঙ্গা থাকবে। খাওয়ার সময়টা একটু এগিয়ে নিয়ে আসতে পারেন। খাওয়ার পরই ঝিমুনিভাব দেখা যায়, তাই আগে খেয়ে ঝিমুনিভাবটা আগেই কাটিয়ে নিতে হবে।

খেলার সময় ক্ষিধে নিবারণের জন্য বিস্কুট, মুড়ি, পপকর্ন খাওয়া যেতে পারে। রাত জাগলে এসিড নিঃসরণ বাড়ে, অনেকের ঢেঁকুর উঠতে থাকে বুকজ্বলেÑ এটিকে বলে এসিড রিফ্লাক্স। এসব ক্ষেত্রে ইসমোপ্রাজল বা ওমিউপ্রাজল জাতীয় ওষুধ খাওয়া যেতে পারে। কারও কারও ক্ষেত্রে এন্টাসিড জাতীয় ওষুধ খেলেই হয়। তবে একটু বেশি পরিমাণে পানি কিংবা ফলের রস খেলে রাতের খেলা দেখার সময়টি ভালোই কাটবে। খাওয়া যেতে পারে আস্ত ফলও।

 

রোগ থাকলে বাড়তি সতর্কতা: প্রিয় দলের খেলা দেখার বাড়তি উত্তেজনা হার্ট অ্যাটাকের কারণ হতে পারে। ১৯৯৮ সালের বিশ্বকাপ ফুটবলের সময় ইংলান্ডের দর্শকদের ওপর পরিচালিত এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, সেই সময়ে ইংল্যান্ডের সঙ্গে অন্য কোনো দলের খেলার দিন বা তার কয়েক দিনের মধ্যে দর্শকদের অনেকেই হার্ট অ্যাটাকে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। অন্যান্য দিনের তুলনায় সেবার ইংল্যান্ডের খেলা থাকার দিনে হার্ট অ্যাটাকে আক্রান্ত হওয়ার শতকরা ২৫ শতাংশ বেড়ে যায়। ২০০২ সালে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে এই সমীক্ষার উপসংহারে বলা হয় প্রিয়দলের খেলা নিয়ে অতিরিক্ত মানসিক চাপ ও উত্তেজনার কারণে হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের মতো দুর্ঘটনাও ঘটতে পারে।
বিশ্বকাপ নিয়ে আরেক স্প্যানিশ গবেষণায় দেখা গেছে, খেলা দেখার সময় উত্তেজনা টেস্টোস্টেরন নামক হরমোনের নিঃসরণ বেড়ে যায়। খেলা দেখার সময় এই টেস্টোস্টেরন বেড়ে গেলে দর্শক উত্তেজনার বশবর্তী হয়ে মারমুখী হয়ে ওঠে। আরেক গবেষণায় দেখা গেছে রাত জেগে খেলা দেখার কারণে সৃষ্ট উত্তেজনায় রক্তে স্ট্রেস হরমোন কর্টিসলের মাত্রা বেড়ে যায়। ফলে মানসিক চাপ আরও প্রকট আকার ধারণ করে। সবকিছু মিলিয়ে খেলা দেখতে গিয়ে রাত জাগলে রক্তচাপ, ডায়াবেটিস ইত্যাদির কষ্ট কিছুটা বাড়ে। এসব রোগ স্ট্রেসের সঙ্গে সম্পর্কিত। খেলা দেখার সঙ্গে সরাসরি স্ট্রেসের বিষয়টি জড়িত। এই স্ট্রেসের মধ্যে রয়েছে পজিটিভ স্ট্রেস এবং নেগেটিভ স্ট্রেস। প্রিয় দলে বিজয়ের আনন্দ একধরনের পজিটিভ স্ট্রেস। তবে এই স্ট্রেস টানা ৭ দিন চললেই কিন্তু ব্লাডসুগার বাড়বে। বাড়তে পারে ব্লাড প্রেসারও। এ জন্য কোনো ওষুধের ডোজ বাড়ানো ঠিক হবে না। বরং বিশ্রাম নিতে হবে। অসুক-বিসুখ নিয়ে বাঁধনহারা হলে কি চলে? দিনের ৮-৯ ঘণ্টা কাজের পর ৩-৪ ঘণ্টার খেলা দেখা সেরে বাকি সময়টাতে বিশ্রাম নিতে হবে। ঘুমটা যাতে নিরবচ্ছিন্ন হয় সে ব্যবস্থা করতে হবে। যাদের ইপিলেপসি বা মৃগীর সমস্যা রয়েছে তাদের ঘুম কম হলে সমস্যা দেখা দিতে পারে। একইভাবে সমস্যা হতে পারে যাদের গ্লুকোমা রয়েছে তাদের।

 

তারপরও খেলা দেখুন: মনের ওপর বিশ্বকাপ ফুটবলের প্রভাব অনেক। প্রিয় দলের বিজয়ে যেমন একজন ফ্যান যেমন খুশিতে  আত্মহারা হয়ে ওঠে, তেমনি পরাজয়ে ততটাই ভেঙে পড়ে মানসিকভাবে। যার সূত্র ধরে অনেক সময় আত্মহত্যার মতো ঘটনাও ঘটেছে অনেকবার। বিশ্বকাপ ফুটবলের ওপর এক গবেষণায় দেখা গেছে, শতকরা ২৫ ভাগ ফুটবল ফ্যানই ফুটবলকে তাদের জীবনের একটি অংশ মনে করে। আর এই ফুটবল তাদের মানসিক প্রশান্তি এনে দেয়। আরেক গবেষণায় দেখা গেছে বিশ্বকাপ ফুটবল চলার সময় হাসপাতালগুলোতে মানসিক রোগীর সংখ্যা কমে যায়। বিশেষজ্ঞদের মতে, দলবেঁধে ফুটবল খেলা উপভোগের কারণে মানুষের মধ্যে পরস্পরের প্রতি সহমর্মিতা গড়ে ওঠে। সেই সঙ্গে একসঙ্গে খেলা দেখার কারণে গড়ে ওঠে সামাজিক সম্পর্ক। ফুটবল খেলা দেখার সময় গড়ে ওঠা এই সামাজিক বন্ধনকে ইতিবাচক হিসেবে দেখেন মনোরোগ বিশেষজ্ঞরা। শুধু সমাজই নয়, বিশ্বকাপ ফুটবলকে ঘিরে পরিবারের মধ্যেও নতুন করে বন্ধন গড়ে ওঠে। অনেক পিতামাতাই সন্তানদের সঙ্গে একসঙ্গে বসে খেলা উপভোগ করেন। পরিবারে সবাই মিলে উপভোগ করার এই সময়টি তাদের প্রত্যেকের জীবনেই অতি মূলবান সময় হিসেবে গণ্য করে থাকেন বিশেষজ্ঞরা। কারণ সন্তানদের কাছে বাবা-মা’র সঙ্গে বসে বিশ্বকাপ ফুটবল উপভোগের এই স্মৃতি তার জীবনের স্মরণীয় সুখকর ঘটনা হয়ে সারাজীবন তাকে উদ্বেলিত করবে। গবেষণায় দেখা গেছে, বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই বাবার সঙ্গে ছেলেরা ফুটবল খেলা দেখে থাকেন। খেলা দেখার মাধ্যমে পিতা-পুত্রের মধ্যে সম্পর্কের যে উন্নয়ন ঘটে অন্য কোনোভাবেই এতটা স্বতঃস্ফূর্ত ও সাবলীলভাবে তা সম্ভব হয় না। কাজেই ফুটবলের ইতিবাচক প্রভাবে মানসিক স্বাস্থ্য উন্নত হয়, যার ইতিবাচক প্রভাব পড়ে শরীরের ওপর।

এই বিভাগের আরও খবর
বর্ষায় সুস্থ থাকতে খেতে হবে যেসব প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার
বর্ষায় সুস্থ থাকতে খেতে হবে যেসব প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার
মুখের দুর্গন্ধ এড়াতে যা করবেন
মুখের দুর্গন্ধ এড়াতে যা করবেন
মশার উপদ্রবে নাজেহাল, ঘরোয়া টোটকাতেই রয়েছে সমাধান
মশার উপদ্রবে নাজেহাল, ঘরোয়া টোটকাতেই রয়েছে সমাধান
বিশেষজ্ঞদের পরামর্শে যেভাবে পাবেন ফ্রিজ-ফি ও স্বাস্থ্যকর চুল
বিশেষজ্ঞদের পরামর্শে যেভাবে পাবেন ফ্রিজ-ফি ও স্বাস্থ্যকর চুল
হেয়ার কালারে চুল কি দ্রুত পাকে?
হেয়ার কালারে চুল কি দ্রুত পাকে?
হেয়ার কালারে চুল কি দ্রুত পাকে?
হেয়ার কালারে চুল কি দ্রুত পাকে?
সকালে খালিপেটে কতটুকু পানি পান করা উচিত?
সকালে খালিপেটে কতটুকু পানি পান করা উচিত?
ঘরে বসে স্পার ছোঁয়া-নিখুঁত ফেসিয়ালের কৌশল!
ঘরে বসে স্পার ছোঁয়া-নিখুঁত ফেসিয়ালের কৌশল!
হজমের সমস্যার কথা জানান দেয় যেসব লক্ষণ
হজমের সমস্যার কথা জানান দেয় যেসব লক্ষণ
বর্ষায় তৈলাক্ত ত্বকের সমস্যার সমাধান
বর্ষায় তৈলাক্ত ত্বকের সমস্যার সমাধান
করলার তেতো ভাব কমাবেন যেভাবে
করলার তেতো ভাব কমাবেন যেভাবে
মধুর যত গুণ
মধুর যত গুণ
সর্বশেষ খবর
সাইমের অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে সিরিজে এগিয়ে পাকিস্তান
সাইমের অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে সিরিজে এগিয়ে পাকিস্তান

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

সমর্থকদের অসদাচরণের জন্য শাস্তি পেল পিএসজি
সমর্থকদের অসদাচরণের জন্য শাস্তি পেল পিএসজি

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে রুটের নতুন রেকর্ড
টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে রুটের নতুন রেকর্ড

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

ধানমন্ডিতে রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিশাল গাছ, দুমড়েমুচড়ে গেছে কয়েকটি গাড়ি
ধানমন্ডিতে রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিশাল গাছ, দুমড়েমুচড়ে গেছে কয়েকটি গাড়ি

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

অর্ধলক্ষ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক পাঙ্গাস
অর্ধলক্ষ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক পাঙ্গাস

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

৫ আগস্টের মধ্যে শহীদ ও আহতদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দিতে হবে: জোনায়েদ সাকি
৫ আগস্টের মধ্যে শহীদ ও আহতদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দিতে হবে: জোনায়েদ সাকি

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৫৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুড়িগ্রামে বিজিবি কর্তৃক বিপুল পরিমাণ মাদক উদ্ধার
কুড়িগ্রামে বিজিবি কর্তৃক বিপুল পরিমাণ মাদক উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্তান ভিডিও আপলোড করলে জানতে পারবে মা-বাবা
সন্তান ভিডিও আপলোড করলে জানতে পারবে মা-বাবা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চট্টগ্রামে ট্রেনের যাত্রা বাতিল, যাত্রীদের বিক্ষোভ
চট্টগ্রামে ট্রেনের যাত্রা বাতিল, যাত্রীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে বিশ্ব রেঞ্জার দিবস পালিত
চট্টগ্রামে বিশ্ব রেঞ্জার দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দিনাজপুরে বিদেশি ফল চাষে সফলতা
দিনাজপুরে বিদেশি ফল চাষে সফলতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই প্রযুক্তির মাধ্যমে বয়স শনাক্ত করবে ইউটিউব
এআই প্রযুক্তির মাধ্যমে বয়স শনাক্ত করবে ইউটিউব

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিকিৎসাধীন সাংবাদিক কাদের গনিকে দেখতে হাসপাতালে পেশাজীবী পরিষদের নেতৃবৃন্দ
চিকিৎসাধীন সাংবাদিক কাদের গনিকে দেখতে হাসপাতালে পেশাজীবী পরিষদের নেতৃবৃন্দ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছাগল খেয়ে ফেলায় অজগরকে পিটিয়ে মারল গ্রামবাসী
ছাগল খেয়ে ফেলায় অজগরকে পিটিয়ে মারল গ্রামবাসী

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বর্ষায় সুস্থ থাকতে খেতে হবে যেসব প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার
বর্ষায় সুস্থ থাকতে খেতে হবে যেসব প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মুখের দুর্গন্ধ এড়াতে যা করবেন
মুখের দুর্গন্ধ এড়াতে যা করবেন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নবীনগরে এক ব্যক্তির আত্মহত্যার অভিযোগ
নবীনগরে এক ব্যক্তির আত্মহত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১২ বছর বয়সে পদক জিতে চীনা সাঁতারুর রেকর্ড
১২ বছর বয়সে পদক জিতে চীনা সাঁতারুর রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাসের ধাক্কায় ভ্যানচালক নিহত
বাসের ধাক্কায় ভ্যানচালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু-চিকুনগুনিয়া কি একসঙ্গে হতে পারে
ডেঙ্গু-চিকুনগুনিয়া কি একসঙ্গে হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

মঙ্গলের হিমবাহ মূলত বিশুদ্ধ পানির বরফ, বলছে নতুন গবেষণা
মঙ্গলের হিমবাহ মূলত বিশুদ্ধ পানির বরফ, বলছে নতুন গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'
'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডায়াবেটিস রোগীর কাঁধে ব্যথা
ডায়াবেটিস রোগীর কাঁধে ব্যথা

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে
গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পানিসম্পদ ব্যবস্থাপনায় দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা আরও জোরদার করবে বাংলাদেশ-চীন
পানিসম্পদ ব্যবস্থাপনায় দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা আরও জোরদার করবে বাংলাদেশ-চীন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট গণঅভ্যুত্থান না হলে স্বাধীনভাবে সভা-সমাবেশ করতে পারতাম না : দুলু
৫ আগস্ট গণঅভ্যুত্থান না হলে স্বাধীনভাবে সভা-সমাবেশ করতে পারতাম না : দুলু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে নারীদের তিন দিনব্যাপী কেক তৈরির প্রশিক্ষণ কর্মশালা
জামালপুরে নারীদের তিন দিনব্যাপী কেক তৈরির প্রশিক্ষণ কর্মশালা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ
বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান
মাইলস্টোনের পাশে অবৈধ দোকানে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি, ডিএনসিসির অভিযান

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা
মতিঝিলে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভবন দখলের চেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা
ফিলিস্তিনি ক্ষুধার্ত শিশুর প্রতি ইসরায়েলি নির্মমতা নিয়ে মুখ খুললেন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা
বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে
‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল
মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার
৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা
এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ
১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী
পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান
ইরানের আবাবিল ড্রোন : মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে ৫ প্রতিষ্ঠান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা
কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল
নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা
মিথ্যা মামলা ও মব সন্ত্রাস অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা : আইন উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক
জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প
তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!
চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প
শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস
বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার
বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই মাসের ৩০ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৩২ শতাংশ বৃদ্ধি
জুলাই মাসের ৩০ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৩২ শতাংশ বৃদ্ধি

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বেড়েছে সবজি-মুরগির দাম
বেড়েছে সবজি-মুরগির দাম

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা
সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
একীভূত হবে ২০ ব্যাংক
একীভূত হবে ২০ ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক
ঝালকাঠিতে দুই সমন্বয়ক জনতার হাতে আটক

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য
ইলিশ যেন বিলাসী পণ্য

নগর জীবন

শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি
শিবিরের ডিরেকশনে জুলাই অভ্যুত্থান হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার
সৌন্দর্য হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল
ব্যাংক ধ্বংসের কারিগর এস আলমের লাঠিয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সরকার হবে ঐকমত্যের
আগামী সরকার হবে ঐকমত্যের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

প্রথম পৃষ্ঠা

শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে
শাস্তি বাড়ছে শেয়ার কারসাজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা
থানাই হোক ন্যায়বিচারের প্রথম ঠিকানা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল
মাঠে নামার আগেই আলোচনায় মিচেল

মাঠে ময়দানে

আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা
আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়বেন কমলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাটি খুঁড়ে মিলল চুরি হওয়া ১১ লাখ টাকা
মাটি খুঁড়ে মিলল চুরি হওয়া ১১ লাখ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
জুলাই সনদের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’
‘কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও’

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই
নির্বাচনের তারিখ শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে গুলি, নিহত ৩০
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে গুলি, নিহত ৩০

পূর্ব-পশ্চিম

ইজিবাইক চালক ও শিক্ষার্থী হত্যা ফাঁসি সাত, যাবজ্জীবন দুজনের
ইজিবাইক চালক ও শিক্ষার্থী হত্যা ফাঁসি সাত, যাবজ্জীবন দুজনের

দেশগ্রাম

প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!
প্রিমিয়ার হকি লিগ তাহলে হচ্ছে না!

মাঠে ময়দানে

জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদেরের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার
প্রোটিয়াদের কাছে যুবাদের হার

মাঠে ময়দানে

সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল
সালাউদ্দিনের চুক্তির মেয়াদ বাড়ল

মাঠে ময়দানে

জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি
জয়িতারূপে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’
কাজী শুভ-মিলন যখন ‘বন্ধু’

শোবিজ

ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’
ডালাস চলচ্চিত্র উৎসবে মোশাররফ-জুঁইয়ের ‘আবর্ত’

শোবিজ

লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা
লিগ কাপে মেসিদের শুভযাত্রা

মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি
খালেদা জিয়ার কণ্ঠ নকল করে চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক
২০ শতাংশের আশপাশেই থাকছে ট্রাম্পের শুল্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের
লাওসে এবার চূড়ান্ত পর্বের স্বপ্ন আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে