শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:৩৮, শনিবার, ১৫ অক্টোবর, ২০১৬ আপডেট:

আমার কাউকে অন্য কারো সঙ্গে দেখলে গা জ্বলে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
আমার কাউকে অন্য কারো সঙ্গে দেখলে গা জ্বলে

আমি নিশ্চয় মারাত্মক অনালোকিত একজন মানুষ। কারণ আমি ঈর্ষাপরায়ণ, সংকীর্ণ এবং আলফা ধরনের মানুষ। আমার স্বামী অ্যালেক্স এবং আমি গত পাঁচ বছর ধরে একসঙ্গে আছি। আর আমাদের ছেলেবন্ধু জন গত দুই বছর ধরে আমাদের সঙ্গে থাকেন।
বেশিরভাগ সময়ই আমরা সুখি থাকি। অন্য আর যে কোনো সম্পর্কের মতোই আমাদের সম্পর্কেও উত্থান-পতন আছে। কোনো কোনো দিন আমরা পাগলের মতো পরস্পরকে ভালোবাসি। অন্যান্য দিন আমার একাকি বসে শুধু টেলিভিশন দেখি, বিল প্রদান করি এবং স্বাভাবিক জীবন-যাপন করি।
আমাদের সম্পর্কের ধরনের কারণেই আমরা প্রচুর লোকের সঙ্গে যৌনতায় এবং আবেগগতভাবে সংশ্লিষ্ট হওয়ার সুযোগ পাই। আমরা পরস্পরের প্রতি সৎ থাকার চেষ্টা করি। এবং পরস্পরকে আঘাত না করার সর্বোচ্চ চেষ্টা করি। এতে অনেক সময় আমার সফল হই। অনেক সময় আবার ব্যর্থ হই।
তবে এখনো আমি আমার দু'জন পুরুষের কোনো একজনকে অন্য কারো সঙ্গে দেখলে আমার গা জ্বালা করে। আমি ফেসবুকে তাদের ভালোবাসার জনদের ওপর নজরদারি করি। অ্যালেক্স এবং জন ঘর ছেড়ে বের হওয়ার পর আমি তাদের ওপরও নজরদারি করি। তাদের ফোন চেক করি।
আমাদের তিনজনের সাক্ষাত হয় সমকামিদের ডেটিং অ্যাপ স্ক্রাফে। আমার স্বামী অ্যালেক্স এবং আমার একটি যৌথ অ্যাকাউন্ট আছে। ফলে আমরা যৌথভাবে অন্য যাদের ব্যাপারে আগ্রহী তাদের সঙ্গে কথা বলতে পারি। জনের সঙ্গে প্রথম সাক্ষাতের সময় আমরা শুধু একরাত একসঙ্গে কাটাতে চেয়েছিলাম। কিন্তু জনের মধ্যে আমরা নিজেদের একটি মিলনবিন্দু আবিষ্কার করি। আমরা তার মধ্যে নিজেদের মুখচ্ছবি দেখতে পাই। তার মধ্যদিয়ে আমাদের দুজনের মধ্যে একটি যোগাযোগ গড়ে তোলার রাস্তা পাই।
জনকে আমরা আমাদের পরিবার ও বন্ধুদের সঙ্গে আমাদের ছেলে বন্ধু হিসেবে পরিচয় করিয়ে দিই। ওদিকে স্বামী অ্যালেক্সকে জনের প্রেমে পড়তে দেখে আমি এক বিস্ময়কর নিপীড়ন অনুভব করি। এটা খুবই সুন্দর ছিল।
আমি এবং অ্যালেক্স যখন প্রথমবার জনের সঙ্গে ডেটিং শুরু করি তখন আমি প্রায়ই ঝড়ের বেগে ঘর ছেড়ে বেরিয়ে আসতাম। বেডরুমের দরজাটিকে সজোরে ধাক্কা মেরে তীব্র আওয়াজ করতাম। এরপর আমি অপেক্ষা করতাম তাদের কেউ একজন আমাকে এসে অন্তত জিজ্ঞেস করুক কী সমস্যা। আমি জনকে গত দুই বছরে চারবার বাড়ি থেকে লাথি মেরে বের করে দিয়েছিলাম। অ্যালেক্সকেও ঠিক ততবারই তালাকের হুমকি দিয়েছি।
এখন প্রশ্ন উঠতে পারে, কেন এটা করছি? আমরা কেন আমাদেরকে এমন ধরনের বেদনা, বিশৃঙ্খলা এবং নাটকীয়তায় জড়ালাম?
আমি সবসময়ই একগামিতায় বিশ্বাসি ছিলাম। একজন পুরুষ আমাকে এবং শুধু আমাকেই ভালোবাসবে। আমার জন্য তার সবকিছু বিসর্জন দেবে। আমাকে এবং শুধু আমকেই কামনা করবে। আমি সবসময়ই কেউ একজন শুধু আমার জন্যই একগামি হবে এই ধারণা ভালোবাসতাম। কিন্তু বিনিময়ে আমি নিজেও তার প্রতি একগামি হব তা অবশ্য পুরোপুরি নিশ্চিত করে ভাবতে পারতাম না।
সুতরাং আমাদের সম্পর্ককে উম্মুক্ত করে এবং আরো ভালোবাসার মানুষকে নিজেদের জীবনে যুক্ত করার মাধ্যমে আমি এবং অ্যালেক্স আমাদের নিজেদের ব্যক্তিগত রোমঞ্চকর যাত্রা অব্যাহত রাখি। এর মধ্য দিয়ে ঈর্ষাকে কীভাবে অতিক্রম করতে হয় তাও শিখি আমরা।
প্রথমবার যখন আমি অ্যালেক্সকে নতুন একজনের সঙ্গে ডেটিংয়ের কথা বলি আমাদের সম্পর্ক প্রায় ভেঙ্গে যাচ্ছিল। আবার অ্যালেক্স যখন সিয়াটলে নতুন একজনের সঙ্গে প্রেমে পড়ার কথা বলেছিল তখন আমার অনুভূতি হচ্ছিল, আমার পৃথিবীটা বুঝি দু টুকরো হয়ে যাবে।
তবে অবশ্যই আমার পৃথিবী দু টুকরো হয়ে পড়েনি। বরং আমাকে নিজের অনুভূতিগুলোর মুখোমুখি হতে হয়েছে। অ্যালেক্স বা জন নয় বরং নিজেরই মুখোমুখি হতে হয়েছিল আমাকে। নিজের ভয় এবং নিরাপত্তাহীনতার অনুভূতিগুলো নিয়ে আমাকে একাকি সময় ব্যয় করতে হয়েছে। ইর্ষার সবই হলো মূলত: ভয়। পরিত্যক্ত হওয়ার ভয়। যথেষ্ট না হওয়ার ভয়। একা হয়ে পড়ার ভয়।
আর আমরা যেসব বিষয়ে ভয় পাই তার সবই হয়তো ঘটতে পারে। অ্যালেক্স হয়তো আমার চেয়ে তার নতুন বন্ধুকেই বেশি ভালোবাসার সিদ্ধান্ত নিতে পারত। জন হয়তো মেক্সিকোতে তার ভালোবাসার মানুষকে নিয়ে উধাও হয়ে যেতে পারে। আমি আজ, কাল বা পরের বছর কতটা ঈর্ষাবোধ করি তার ওপর নির্ভর করা ছাড়াই এ বিষয়গুলো ঘটতে পারে। সম্পর্কগুলোকে যতই স্থিতিশীল মনে হোকনা কেন সময়ের পরিক্রমায় সেগুলো ভাঙ্গবেই।
তবে অন্তত জন, অ্যালেক্স এবং আমি পরস্পরের প্রতি সততা বজায় রাখি। আমি তাদের সঙ্গে আমার ভয় ও আনন্দগুলো ভাগাভাগি করি। আমি তাদের বিপদে আপদে পাশে থাকি। তারাও একইভাবে আমার পাশে থাকে। আমি তাদের সঙ্গে আরো গভীর প্রেমে পড়ি, আমরা সকলেই পড়ি।
আমি বুঝতে শিখেছি, ভালোবাসা সীমাহীন এবং ব্যাপক। আমি নিজের মধ্যে ভালোবাসাকে যত বেশি প্রবেশ করতে দেব ততই তা বেড়ে চলবে। আমিও ততই ভালোবাসতে এবং ভালোবাসা পেতে সক্ষম হব।
আর যখনই ইর্ষার অনুভূতি হয় আমি একটু থেমে নিজেকে জিজ্ঞেস করি: আমি কীসের ভয়ে ঈর্ষান্বিত? আমি নিজেকে স্মরণ করিয়ে দেই আমি কতটা ভাগ্যবান। কতটা ভালোবাসা প্রাপ্ত।
আপনি নিজের জীবনে যত বেশি লোককে ভালোবাসায় যুক্ত করবেন ততই নাটকীয়তা এবং বিশৃঙ্খলা হবে। ত্রিমুখি যৌনতাও বিস্ময়কর। ত্রিমুখি ঝগড়াও চমৎকার। পলিঅ্যামোরাস জীবন-যাপনে প্রচুর চলন্ত অংশ আছে। আর অনেক সময় তা অপ্রতিরোধ্য এবং নিয়ন্ত্রণের অযোগ্যও মনে হতে পারে।

বিডি-প্রতিদিন/ ১৫ অক্টোবর, ২০১৬/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা
হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা
আইনগত ফাঁকফোকরে যুক্তরাজ্যে বাড়ছে কঙ্কাল ও অস্থি বেচাকেনা
আইনগত ফাঁকফোকরে যুক্তরাজ্যে বাড়ছে কঙ্কাল ও অস্থি বেচাকেনা
জলবায়ু পরিবর্তনে আকাশপথে বাড়ছে টার্বুলেন্সের ঝুঁকি
জলবায়ু পরিবর্তনে আকাশপথে বাড়ছে টার্বুলেন্সের ঝুঁকি
কুকুরের আক্রমণে পিছু হটল চিতাবাঘ
কুকুরের আক্রমণে পিছু হটল চিতাবাঘ
চীনে মিলল ১২ কোটি বছরের পুরোনো দুই মাথাওয়ালা ডাইনোসরের জীবাশ্ম
চীনে মিলল ১২ কোটি বছরের পুরোনো দুই মাথাওয়ালা ডাইনোসরের জীবাশ্ম
জাপানের তোয়োকে শহরে স্মার্টফোন ব্যবহারে সময়সীমা নির্ধারণের প্রস্তাব
জাপানের তোয়োকে শহরে স্মার্টফোন ব্যবহারে সময়সীমা নির্ধারণের প্রস্তাব
লাড্ডু কম দেয়ায় পঞ্চায়েত থেকে মুখ্যমন্ত্রীর হেল্পলাইনে ফোন!
লাড্ডু কম দেয়ায় পঞ্চায়েত থেকে মুখ্যমন্ত্রীর হেল্পলাইনে ফোন!
পোকামাকড়কে বুদ্ধিমত্তায় ব্যবহার করে কিছু ফুল
পোকামাকড়কে বুদ্ধিমত্তায় ব্যবহার করে কিছু ফুল
প্রাচীন গরুর দাঁত খুলে দিল ইতিহাসের নতুন রহস্য
প্রাচীন গরুর দাঁত খুলে দিল ইতিহাসের নতুন রহস্য
শ্রেণিকক্ষে চড় মারায় শিক্ষককে গুলি ছাত্রের!
শ্রেণিকক্ষে চড় মারায় শিক্ষককে গুলি ছাত্রের!
মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা পরও ছোবল দিতে সক্ষম এসব সাপ
মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা পরও ছোবল দিতে সক্ষম এসব সাপ
যেভাবে বাড়ল সিঙ্গাপুরের নাগরিকদের গড় আয়ু
যেভাবে বাড়ল সিঙ্গাপুরের নাগরিকদের গড় আয়ু
সর্বশেষ খবর
শৈশবের ক্লাবে ফিরলেন ইংলিশ মিডফিল্ডার
শৈশবের ক্লাবে ফিরলেন ইংলিশ মিডফিল্ডার

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

পিছিয়ে পড়েও বার্সেলোনার নাটকীয় জয়
পিছিয়ে পড়েও বার্সেলোনার নাটকীয় জয়

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথম ফুটবলার হিসেবে গোলের সেঞ্চুরিতে রোনালদোর ইতিহাস
প্রথম ফুটবলার হিসেবে গোলের সেঞ্চুরিতে রোনালদোর ইতিহাস

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাগরে আরেকটি লঘুচাপের শঙ্কা, ৩ নম্বর সতর্কতা
সাগরে আরেকটি লঘুচাপের শঙ্কা, ৩ নম্বর সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি
সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজা যুদ্ধ নিয়ে সরকারের অবস্থানের প্রতিবাদে ডাচ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ
গাজা যুদ্ধ নিয়ে সরকারের অবস্থানের প্রতিবাদে ডাচ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে আশ্রয় আবেদনের রেকর্ড
যুক্তরাজ্যে আশ্রয় আবেদনের রেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরিচ্যুত হলেন মার্কিন প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা প্রধান
চাকরিচ্যুত হলেন মার্কিন প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা প্রধান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিডসকে ৫-০ গোলে বিধ্বস্ত করলো আর্সেনাল
লিডসকে ৫-০ গোলে বিধ্বস্ত করলো আর্সেনাল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উগান্ডার সঙ্গে ট্রাম্প প্রশাসনের চুক্তি: অর্থনৈতিক চাপ, শুল্ক ছাড় ও বিতর্কের নেপথ্য কাহিনি
উগান্ডার সঙ্গে ট্রাম্প প্রশাসনের চুক্তি: অর্থনৈতিক চাপ, শুল্ক ছাড় ও বিতর্কের নেপথ্য কাহিনি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরের মাঠে আবারও টটেনহামের কাছে হারলো ম্যানসিটি
ঘরের মাঠে আবারও টটেনহামের কাছে হারলো ম্যানসিটি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হার্ডলসের দুই সেরা রোকসানা ও তানভীর
হার্ডলসের দুই সেরা রোকসানা ও তানভীর

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপের আগে নতুন অ্যানালিস্ট নিয়োগ দিল বিসিবি
এশিয়া কাপের আগে নতুন অ্যানালিস্ট নিয়োগ দিল বিসিবি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু
একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইব্রেকারে হেরে আবারও রোনালদোর স্বপ্নভঙ্গ
টাইব্রেকারে হেরে আবারও রোনালদোর স্বপ্নভঙ্গ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বুড়িগঙ্গায় নারী-শিশুসহ চারজনের লাশ উদ্ধার
বুড়িগঙ্গায় নারী-শিশুসহ চারজনের লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিভ্রান্ত যাত্রী ককপিটে, তারপর যা ঘটল...
বিভ্রান্ত যাত্রী ককপিটে, তারপর যা ঘটল...

৫ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

মায়ের মৃত্যু সংবাদে স্ট্রোক করে প্রাণ হারাল ছেলে
মায়ের মৃত্যু সংবাদে স্ট্রোক করে প্রাণ হারাল ছেলে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে বিক্ষোভ সমাবেশ
গাজীপুরে বিক্ষোভ সমাবেশ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সন্তানের অটিজমের ঝুঁকি বাড়াতে পারে প্যারাসিটামল : গবেষণা
সন্তানের অটিজমের ঝুঁকি বাড়াতে পারে প্যারাসিটামল : গবেষণা

৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

যে কারণে খাবেন আদা চা
যে কারণে খাবেন আদা চা

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

হত্যা মামলায় কারাগারে জাবির সাবেক সহকারী প্রক্টর জনি
হত্যা মামলায় কারাগারে জাবির সাবেক সহকারী প্রক্টর জনি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় ৫০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
কুমিল্লায় পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় ৫০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা
হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এনটিআরসিএ ৬০ হাজার শিক্ষকের শূন্যপদ যেভাবে পূরণ করবে
এনটিআরসিএ ৬০ হাজার শিক্ষকের শূন্যপদ যেভাবে পূরণ করবে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি খরচে ১২ লাখ ৬১ হাজারকে আইনি সহায়তা
সরকারি খরচে ১২ লাখ ৬১ হাজারকে আইনি সহায়তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআতের জাতীয় কাউন্সিল সম্পন্ন
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআতের জাতীয় কাউন্সিল সম্পন্ন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইনগত ফাঁকফোকরে যুক্তরাজ্যে বাড়ছে কঙ্কাল ও অস্থি বেচাকেনা
আইনগত ফাঁকফোকরে যুক্তরাজ্যে বাড়ছে কঙ্কাল ও অস্থি বেচাকেনা

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নির্বাচন বিলম্বিত করতে জিয়া পরিবারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলছে: ইলিয়াসপত্নী
নির্বাচন বিলম্বিত করতে জিয়া পরিবারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলছে: ইলিয়াসপত্নী

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
রাশিয়াকে কঠোর আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
রাশিয়াকে কঠোর আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি
সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইরানের ভয়ঙ্কর সেই ড্রোন নিয়ে গবেষণা করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ভয়ঙ্কর সেই ড্রোন নিয়ে গবেষণা করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতি মাসে পাচ্ছেন ঢাবির ছয় শতাধিক শিক্ষার্থী
প্রতি মাসে পাচ্ছেন ঢাবির ছয় শতাধিক শিক্ষার্থী

১৮ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ
কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন পাল্লা দিয়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমাচ্ছেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা?
কেন পাল্লা দিয়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমাচ্ছেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাঁধভাঙা বন্যা কেড়ে নিয়েছিল সাবা নগরীর সব সুখ
বাঁধভাঙা বন্যা কেড়ে নিয়েছিল সাবা নগরীর সব সুখ

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেসরকারি মিরপুর কলেজে শিক্ষা ক্যাডার অধ্যক্ষ নিয়োগ দিল সরকার
বেসরকারি মিরপুর কলেজে শিক্ষা ক্যাডার অধ্যক্ষ নিয়োগ দিল সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলের বেন গুরিয়নের ফ্লাইট স্থগিত
ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলের বেন গুরিয়নের ফ্লাইট স্থগিত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে তৈরি হবে যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন, সহযোগিতা করবে ফ্রান্স
ভারতে তৈরি হবে যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন, সহযোগিতা করবে ফ্রান্স

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটুতেই রেগে যান জয়া, কারণ জানালেন মেয়ে শ্বেতা
একটুতেই রেগে যান জয়া, কারণ জানালেন মেয়ে শ্বেতা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খেলাপি ঋণ ও অব্যবস্থাপনায় বন্ধ হচ্ছে ৯ আর্থিক প্রতিষ্ঠান
খেলাপি ঋণ ও অব্যবস্থাপনায় বন্ধ হচ্ছে ৯ আর্থিক প্রতিষ্ঠান

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পণ্যের বদলে আসছে ইয়াবা
পণ্যের বদলে আসছে ইয়াবা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন সম্পন্ন করার যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হচ্ছে : সিইসি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন সম্পন্ন করার যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হচ্ছে : সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে : অমর্ত্য সেন
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে : অমর্ত্য সেন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা পিআর চায় তাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেন বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় লাইনচ্যুত
যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেন বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় লাইনচ্যুত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ড. ইউনূসের কারণে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ : প্রেসসচিব
ড. ইউনূসের কারণে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ : প্রেসসচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক নিয়ে টানাপোড়েনের মধ্যেই ভারতে নতুন রাষ্ট্রদূত ট্রাম্পের
শুল্ক নিয়ে টানাপোড়েনের মধ্যেই ভারতে নতুন রাষ্ট্রদূত ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন-জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠকের পরিকল্পনা হয়নি: রাশিয়া
পুতিন-জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠকের পরিকল্পনা হয়নি: রাশিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ বছর পর ঢাকায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
১৩ বছর পর ঢাকায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব কারণে কুসুম গরম পানি পান করবেন
যেসব কারণে কুসুম গরম পানি পান করবেন

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

হাতি রক্ষায় ৪০ কোটি টাকার প্রকল্প রেলওয়ের, বসছে সেন্সরযুক্ত রোবটিক ক্যামেরা
হাতি রক্ষায় ৪০ কোটি টাকার প্রকল্প রেলওয়ের, বসছে সেন্সরযুক্ত রোবটিক ক্যামেরা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ড্রয়ের তারিখ এবং ভেন্যু ঘোষণা করলেন ট্রাম্প
বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ড্রয়ের তারিখ এবং ভেন্যু ঘোষণা করলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ আগস্ট)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক মার্কিন নিরাপত্তা উপদেষ্টার বাড়িতে এফবিআইয়ের হানা
সাবেক মার্কিন নিরাপত্তা উপদেষ্টার বাড়িতে এফবিআইয়ের হানা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদে মিলাদুন্নবীর তারিখ নির্ধারণে চাঁদ দেখা কমিটির সভা কাল
ঈদে মিলাদুন্নবীর তারিখ নির্ধারণে চাঁদ দেখা কমিটির সভা কাল

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা
হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবদুস সালামকে দেখতে হাসপাতালে ডা. রফিক
আবদুস সালামকে দেখতে হাসপাতালে ডা. রফিক

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে
রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

অনড় অবস্থানে দলগুলো
অনড় অবস্থানে দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান
একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জয়ের জটিল সমীকরণ
জয়ের জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি
মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই
সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর
হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমাহীন বর্বরতা
সীমাহীন বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত

সম্পাদকীয়

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের
রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না
দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের
দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না
কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত
ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত

পূর্ব-পশ্চিম

দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়
দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে
জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই
জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু
সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট
মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট

দেশগ্রাম

মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে

রকমারি

সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ
সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

জয়া কেন মেজাজ হারান
জয়া কেন মেজাজ হারান

শোবিজ

মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ
মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ

পূর্ব-পশ্চিম

রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে
রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে

পূর্ব-পশ্চিম

পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর
পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষা উপকরণ বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
শিক্ষা উপকরণ বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

দেশগ্রাম

যে মুক্তিযুদ্ধ আমাদের মানচিত্র দিয়েছে সেটাই স্বাধীনতা : টুকু
যে মুক্তিযুদ্ধ আমাদের মানচিত্র দিয়েছে সেটাই স্বাধীনতা : টুকু

খবর