শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:৫৩, রবিবার, ২২ অক্টোবর, ২০১৭ আপডেট:

এটা পড়ুন, জীবনে আর মুরগি খাওয়ার সাহস করবেন না

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
এটা পড়ুন, জীবনে আর মুরগি খাওয়ার সাহস করবেন না

চিকেন বার্গার, গ্রিল চিকেন থেকে শুরু করেন নতুন জামাইয়ের প্লেট পর্যন্ত মুরগির আধিপত্য। আস্ত মোরগ না হলে তো বিয়েটাই অপূর্ণ। অপূর্ব স্বাদ আর তৃপ্তিতে রসনার কাজটি সারতে মুরগির তুলনা নেই। এর পাশাপাশি সেই আদিকাল থেকেই মুরগি ডিম এবং মাংস দিয়ে আমাদের প্রোটিনের অভাব পূরণ করে আসছে।

এর মাংসের রেসিপির অভাব নেই। যখন যতবারই খাওয়া হোক না কেন, মুরগির অনন্য স্বাদ আমাদের মুখে লেগে থাকে। কিন্তু মুরগির স্বাদ পেতে জীবন যদি ঝুঁকির মুখে পড়ে, তাহলে এ নিয়ে ভাবাটা জরুরি। 

এখানে গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে সাংবাদিক মারিন ম্যাককেনা বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদিত মুরগির বিষয় খতিয়ে দেখার চেষ্টা করেছেন। ব্রয়লার মুরগি সম্পর্কে এমন কিছু তথ্য তুলে ধরেছেন যে, যা জানার পর আপনি হয়তো আর কোনোদিন মুরগি খাওয়ার সাহস করবেন না। তার প্রতিবেদনের মূল অংশ সংক্ষেপে তুলে ধরা হলো-
 
আমেরিকার জর্জিয়াকে বলা হয় পোল্ট্রি শিল্পের রাজধানী। মুরগির বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু হয় ওই জর্জিয়াতেই। প্রতিবছর কেবল জর্জিয়া থেকে ১৪০ কোটি মুরগি মানুষের পেটে যায়।

কেবল আমেরিকাতেই বছরে ৯০০ কোটি মুরগি বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদন করা হয়। চীন বা ব্রাজিলও এর ব্যতিক্রম নয়। এশিয়াতেও বিশাল পোল্ট্রি ইন্ডাস্ট্রি বিকাশ লাভ করেছে।
  
আপনি হয়তো বাজারে গিয়ে পরিপুষ্ট দেখে একটা মুরগি কিনে বাড়ি ফিরলেন। ওটা খাওয়ার জন্য অপেক্ষা আর সয় না। কিন্তু আপনি জানেন না, ওটাকে বড় করে তোলার পেছনে কী কী করেছেন খামারিরা।  

ম্যাককেনা লিখেছেন, আমার বাড়ি থেকে দুই মাইল দূরেই সেন্টার্স ফর ডিজিস কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন। মার্কিন মুলুকের এই ফেডারেল এজেন্সি গোটা বিশ্বে মুরগির রোগ ছড়ানোর বিষয়টি তাদের গোয়েন্দাদের মাধ্যমে নজরদারি করে।  

এই গোয়েন্দাদের কর্মকাণ্ড বিষয়ে নিয়মিত খোঁজ-খবর রাখতে শুরু করেন সাংবাদিক। আমেরিকা, এশিয়া এবং আফ্রিকায় কর্মরত মহামারী রোগ বিশেষজ্ঞ, মুরগির চিকিৎসক এবং সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে দীর্ঘ সময় ধরে আলাপ করেছেন তিনি। যেসব তথ্য মিলেছে তাতে চমকে না উঠে পারা যায় না, এমনটাই বলছেন ম্যাককেইন। মুরগি পালনের পদ্ধতি এবং মহামারী রোগের বিষয়টি একে অপরের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। তিনি পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের ব্রয়লার মুরগি খেয়েছেন। কিন্তু আমেরিকায় মুরগির মাংসের স্বাদটাই আলাদা। এর পেছন মুরগি পালনের পদ্ধতিগত ভিন্নতা রয়েছে।  

সেটা যাই হোক না কেন, ব্রয়লারের বাণিজ্যিক উৎপাদনে যুগ যুগ ধরে একটি বিষয় মেনে চলা হচ্ছে। তা হলো- মুরগিকে বিশেষ খাবার প্রদান এবং নিয়মিত অ্যান্টিবায়োটিকের ডোজ দেওয়া। প্রায় প্রতিদিনই তাদের অ্যান্টিবায়োটিক গিলতে হয়। শুধু মুরগি নয়, সব ধরনের মাংসের বাণিজ্যিক উৎপাদন দখল করেছে নানা ধরনের ওষুধ। পৃথিবীর নানা প্রান্তে এই অ্যান্টিবায়োটিক পৌঁছে যায় খামারিদের কাছে। বছরে ৬৩ হাজার ১৫১ টন অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহৃত হয় ওদের দেহে।  

বাজারে গেলেই খাঁচায় বন্দি নাদুস-নুদুস ব্রয়লারগুলোকে দেখা যায়। এদের স্বাস্থ্য দারুণ ভালো। দেখলেই মনে হয়, মাংসল দেহটা বেশ মজার হবে। তাদের দেহটাও অনেক কোমল। তবে এই কোমলতা মূলত অ্যান্টিবায়োটিকে আসে না। এর পেছনে কাজ করে বিশেষ ধরনের শক্তিশালী প্রোটিন। খাদ্যের এই বিশেষায়িত উপাদান পাখিগুলোকে অতি অল্প সময়ে ভারী দেহের অধিকারী করে দেয়। ওদের চলাফেরাও ধীর হয়ে আসে। পেশিগুলো হয় মাংসল।  

ব্রয়লার ব্যবসায়ীরা অতি উৎসাহে অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়াতে শুরু করেন। খাওয়ানো হয় প্রোটিন। এতে করে তাদের দেহের মাংসও স্বাদের হয়ে ওঠে। তা ছাড়া রোগও তেমন দেখা দেয় না। ১৯৭১ সালের দিকে জর্জিয়ার এক ইতিহাসবিদ লিখেছেন, অ্যান্টিবায়োটিক প্রয়োগের এই আবিষ্কারের প্রয়োগ ঘটেছে মুরগির মাধ্যমে। এটাকে আমরা বাণিজ্যিক কৃষি বলে ডাকতে চাই।  

উৎপাদন বৃদ্ধির সঙ্গে ব্রয়লারের দামও ব্যাপক হারে কমে আসে। ফলে ক্রেতা বাড়তে থাকে। যেকোনো শ্রেণি-পেশার মানুষের ঘরে সহজে পৌঁছে যায় মুরগি। অধিকাংশ ক্ষেত্রে খাদ্যঘটিত রোগে ভোগে এসব মুরগি। আর ব্যাপক হারে অ্যান্টিবায়োটিক প্রয়োগের কারণে এমন রোগের আগমন ঘটতে পারে যা অ্যান্টিবায়োটিকের কার্যকারিতা রুখে দেবে।  

ওষুধের কার্যকারিতা রুখে দেওয়া সংক্রমণ ঘটা অশনিসংকেত দেয়। মাংসের মাধ্যমে ওষুধের ক্রিয়া ছড়াচ্ছে মানুষের দেহে। ফলে ধীরে ধীরে এমন সংক্রমণ আমাদের দেহেও ছড়াতে পারে যা রুখতে অক্ষম ওষুধ। ইতিমধ্যে এর তীব্র প্রতিক্রিয়ার শিকার হতে শুরু করেছে মানুষ। মারাত্মক শক্তিশালী সব ব্যাকটেরিয়ার হামলা ঘটছে। অ্যান্টিবায়োটিকে কাজ হচ্ছে না। প্রতিবছর শুধু এই কারণেই বিশ্বজুড়ে ৭ লাখ মানুষের মৃত্যু ঘটছে। এর মধ্যে আমেরিকাতে ২৩ হাজার, ইউরোপে ২৫ হাজার এবং ৬৩ হাজারেরও বেশি সংখ্যাক শিশুমৃত্যু ঘটেছে ভারতে। এ ছাড়াও ওষুধকে পরাস্ত করা ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণে অসংখ্য মানুষ অসুস্থ অবস্থায় দিন কাটাচ্ছেন।  

বিশেষজ্ঞদের ধারণা, ২০৫০ সাল নাগাদ প্রচলিত অ্যান্টিবায়োটিক ঠেকিয়ে দেওয়া ব্যাকটেরিয়ার আগমন প্রতিবছর ১ কোটি মানুষের প্রাণ কেড়ে নেবে। এই বিশ্ব ১০০ ট্রিলিয়ন ডলারের আর্থিক ক্ষতিকর সম্মুখীন হবে।  

জীবাণুর বিরুদ্ধে এই মুহূর্তে মানুষের অ্যান্টিবায়োটিকই ভরসা। এটি যতদিন কাজ করতে সক্ষম, ততদিন ভালো থাকবে মানুষ। এমনিতেও বিভিন্ন ধরনের অ্যান্টিবায়োটিক খুব বেশিদিন তাদের জাদু দেখাতে পারেনি। ১৯৪০-এর দশকে বিখ্যাত পেনিসিলিন আসে। কিন্তু ১৯৫০ দশকেই তাকে পরাজিত করে জীবাণু। টেট্রাসাইক্লিন ১৯৪৮-এ আসার পর ১৯৫০ সালেই তা অকার্যকর হয়ে পড়ে। একই ঘটনা ঘটেছে অ্যারিথ্রোমাইসিন বা মেথিসিলিনের ভাগ্যে।  

মুরগি আমাদের প্রায় প্রতিদিনের খাবারের পাতে স্থান করে নিয়েছে। গোটা বিশ্বে প্রতিদিন লাখ লাখ ব্রয়লার সাবাড় করা হচ্ছে। আর এসব মুরগি খাঁচায় থাকাকালীন প্রায় প্রতিদিনই অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহণ করে চলেছে। তাই পোল্ট্রি বাণিজ্যে অ্যান্টিবায়োটিকের প্রয়োগ বন্ধের বিষয়ে এখনই মনোযোগী হতে হবে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। শুধু মুরগিই নয়, গরু-ছাগলসহ অন্যান্য বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদিত মাংসের ক্ষেত্রেও সচেতন হওয়া জরুরি।

বিডিপ্রতিদিন/ ২২ অক্টোবর,২০১৭/ ই জাহান

এই বিভাগের আরও খবর
জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত
জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত
ঘর গোছালেই মিলবে বছরে কোটি টাকা
ঘর গোছালেই মিলবে বছরে কোটি টাকা
বিয়ের গাউনে দৌড়ে ক্যান্সার রিসার্চের জন্য অর্থ সংগ্রহ
বিয়ের গাউনে দৌড়ে ক্যান্সার রিসার্চের জন্য অর্থ সংগ্রহ
ইংরেজি মাধ্যমে না পড়ায় প্রেম ভাঙল তরুণের!
ইংরেজি মাধ্যমে না পড়ায় প্রেম ভাঙল তরুণের!
চেহারায় পরিবর্তন আনতে গিয়ে বিপর্যস্ত অস্ট্রেলীয় টিকটকারের জীবন
চেহারায় পরিবর্তন আনতে গিয়ে বিপর্যস্ত অস্ট্রেলীয় টিকটকারের জীবন
নিজের চুরি যাওয়া গাড়িই কিনলেন ২৩ লাখ টাকায়!
নিজের চুরি যাওয়া গাড়িই কিনলেন ২৩ লাখ টাকায়!
জরুরি ছুটি নিয়েও জিপিএস লোকেশন চেয়ে বসের ভর্ৎসনা, চাকরি ছাড়লেন তরুণী
জরুরি ছুটি নিয়েও জিপিএস লোকেশন চেয়ে বসের ভর্ৎসনা, চাকরি ছাড়লেন তরুণী
টাইটানিক থেকে বেঁচে ফেরা যাত্রীর ‘শেষ চিঠি’ রেকর্ড দামে বিক্রি
টাইটানিক থেকে বেঁচে ফেরা যাত্রীর ‘শেষ চিঠি’ রেকর্ড দামে বিক্রি
ভাগ্য যাচাই করতে গিয়ে ৩৮ কোটি টাকার লটারি জয়
ভাগ্য যাচাই করতে গিয়ে ৩৮ কোটি টাকার লটারি জয়
ডিম-দুধের পর ফুটবলে ম্যাচসেরার পুরস্কার ভেড়া
ডিম-দুধের পর ফুটবলে ম্যাচসেরার পুরস্কার ভেড়া
১০ বছর ধরে রান্না না করে বাইরের খাবারেই ভরসা নারীর
১০ বছর ধরে রান্না না করে বাইরের খাবারেই ভরসা নারীর
দুবাই থেকে স্বর্ণ এনে ধরা, জেল-হাজতে প্রেরণ
দুবাই থেকে স্বর্ণ এনে ধরা, জেল-হাজতে প্রেরণ
সর্বশেষ খবর
নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক
নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

অধিকার আদায়ে প্রবাসীদের সচেতনতা জরুরি : ফয়েজ তৈয়্যব
অধিকার আদায়ে প্রবাসীদের সচেতনতা জরুরি : ফয়েজ তৈয়্যব

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স
পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ
ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র আর গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র একই : গয়েশ্বর
বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র আর গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র একই : গয়েশ্বর

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রমিকদের ন্যায্য আদায়ের লড়াইয়ে পাশে আছে বিএনপি : আমীর খসরু
শ্রমিকদের ন্যায্য আদায়ের লড়াইয়ে পাশে আছে বিএনপি : আমীর খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নদীতে গোসল করতে নেমে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু
নদীতে গোসল করতে নেমে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানবিক ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠনে শপথ নিতে হবে : প্রিন্স
মানবিক ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠনে শপথ নিতে হবে : প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডায়রিয়া নিয়ে কিছু কথা
ডায়রিয়া নিয়ে কিছু কথা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিতে কাজ করে চলেছে সরকার : শ্রম উপদেষ্টা
শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিতে কাজ করে চলেছে সরকার : শ্রম উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেসলার সিইও হিসেবে ইলন মাস্ককে পরিবর্তনের খবর মিথ্যা
টেসলার সিইও হিসেবে ইলন মাস্ককে পরিবর্তনের খবর মিথ্যা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে শ্রমিক দলের উদ্যোগে মহান মে দিবস পালন
নোয়াখালীতে শ্রমিক দলের উদ্যোগে মহান মে দিবস পালন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস
আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন
নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত
জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মেসেঞ্জারে ভুল মেসেজ পাঠিয়ে ফেলেছেন? মাত্র ১৫ মিনিটে বাঁচার উপায়!
মেসেঞ্জারে ভুল মেসেজ পাঠিয়ে ফেলেছেন? মাত্র ১৫ মিনিটে বাঁচার উপায়!

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সোনারগাঁয়ে হেফাজতে ইসলামের লিফলেট বিতরণ
সোনারগাঁয়ে হেফাজতে ইসলামের লিফলেট বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা
আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চ্যাটজিপিটির পরামর্শে মামলায় জিতলেন তরুণ
চ্যাটজিপিটির পরামর্শে মামলায় জিতলেন তরুণ

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি
গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মালাইকার বিরুদ্ধে জামিন-অযোগ্য গ্রেফতারি পরোয়ানা
মালাইকার বিরুদ্ধে জামিন-অযোগ্য গ্রেফতারি পরোয়ানা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানি তারকাদের ইনস্টাগ্রামে ভারতীয়দের প্রবেশ নিষেধ!
পাকিস্তানি তারকাদের ইনস্টাগ্রামে ভারতীয়দের প্রবেশ নিষেধ!

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমরা শ্রমিকবান্ধব একটি সরকার চাই : মাসুদ সাঈদী
আমরা শ্রমিকবান্ধব একটি সরকার চাই : মাসুদ সাঈদী

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান
পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে শ্রমিক দিবসে শ্রমিক কর্মচারী ঐক্য পরিষদের আলোচনা সভা
ফেনীতে শ্রমিক দিবসে শ্রমিক কর্মচারী ঐক্য পরিষদের আলোচনা সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবনাবাদ নদী থেকে অজ্ঞাত নারীর লাশ উদ্ধার
রাবনাবাদ নদী থেকে অজ্ঞাত নারীর লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নানা আয়োজনে মহান মে দিবস পালন
নানা আয়োজনে মহান মে দিবস পালন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১১৩৭
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১১৩৭

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে কুমির ভর্তি লেকে ঝাঁপ দিলেন নওয়াজ!
মৃত্যুকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে কুমির ভর্তি লেকে ঝাঁপ দিলেন নওয়াজ!

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শ্রমিকদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের আনন্দ ক্রীড়া আয়োজন
শ্রমিকদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের আনন্দ ক্রীড়া আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি
ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা
গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান
করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন
ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ
যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল
সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে
পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়
দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি
টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু
পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত
জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার
পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস
আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট
হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ
৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান
পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি
“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী
জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী

রকমারি নগর পরিক্রমা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ
নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা
আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা