শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:১০, মঙ্গলবার, ২৩ জানুয়ারি, ২০১৮ আপডেট:

'জাস্টিস ফর বাদল' নামে অনলাইন পিটিশনে স্বাক্ষরের আবেদন

খুন না করেও ১০ বছর ভারতের তিহার জেলে বন্দী বাংলাদেশি বাদল (ভিডিওসহ)

দীপক দেবনাথ, কলকাতা
অনলাইন ভার্সন
খুন না করেও ১০ বছর ভারতের তিহার জেলে বন্দী বাংলাদেশি বাদল (ভিডিওসহ)

দিল্লির তিহার জেলে (সংশোধনাগার) গত ১০ বছর ধরে বন্দি আছেন বাংলাদেশের নাগরিক বাদল ফরাজি।  বাগেরহাটের মংলা বন্দরের কাছে ১৭ নম্বর ফারুকি রোডের বাসিন্দা আবদুল খালেক ফরাজি ও সারাফালি বেগমের পুত্র এই বাদল ফরাজি।  টিএ ফারুক স্কুলের অষ্টম শ্রেণি পাশ বাদলের ইচ্ছা ছিল তাজমহল দেখবে।  ছেলেকে একা ঘরের বাইরে ছাড়তে চাইছিলেন না বাবা-মা।  পরে ছেলের জেদের কাছে হার মানেন তারা।

২০০৮ সালের ১৩ জুলাই দুপুরে বেনাপোল অভিবাসন কার্যালয়ে সমস্ত প্রক্রিয়া শেষ করে ভারতের হরিদাসপুর সীমান্তে প্রবেশের পরই খুনের অপরাধে বাদলকে আটক করে বিএসএফ।  হিন্দি বা ইংরেজি ভাষায় কথা বলতে না পারার খেসারত দিতে হয় কিশোর বাদলকে।  বিএসএফ’এর কর্মকর্তাদের বোঝাতেই পারেনি যে খুনের অভিযোগ যে বাদলকে খোঁজা হচ্ছে তিনি সেই ব্যক্তি নন।

উল্লেখ্য, ২০০৮ সালে ৬ মে দিল্লির অমর কলোনিতে এক বৃদ্ধাকে খুনের অভিযোগে বাদল সিং নামে এক ব্যক্তিকে খুঁজছিল পুলিশ।  তাকে ধরতে সীমান্তেও সতর্ক করা হয়েছিল কিন্তু শুধু দুই জনের নাম এক হওয়ার কারণেই বাংলাদেশি নাগরিক বাদল ফরাজি’কেই হাজতে ঢুকতে হয়।

এরপর হরিদাসপুর থেকে কঠোর নিরাপত্তার মধ্যে বাদল ফরাজি’কে নিয়ে যাওয়া হয় দিল্লিতে।  খুনের অভিযোগে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩০২ নম্বর ধারায় অভিযোগ দায়ের করা হয় বাদলের বিরুদ্ধে। ২০১৫ সালের ৭ আগস্ট বাদলকে দোষী সাব্যস্ত করে দিল্লির সাকেট আদালত।  বাদলের যাবজ্জীবন  হয়। 

পরবর্তীতে দিল্লি হাইকোর্টও নিম্ন আদালতের সেই রায় বহাল রাখে।  পরে তার স্থান হয় দিল্লির তিহার জেলে।  কিন্তু বিনা দোষে এই সাজা কোনভাবেই মেনে নেননি বাদল।  দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের সহায়তায় রায় চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করেন বাদল।  কিন্তু শীর্ষ আদালতও বাদলের আবেদন খারিজ করে দেয়।  ফলে গত ১০ বছরের বেশি সময় ধরে জেলের কুঠুরিতে কাটাতে হচ্ছে বাদল (২৮)-কে। 

বর্তমানে তিহার জেলের ৩ নম্বর কুঠুরিতে রয়েছেন বাদল।  গত এক দশক ধরেই নিজেকে নির্দোষ প্রমাণে সমস্ত প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।  দিল্লিতে বৃদ্ধা খুনের সময় তিনি যে ভারতেই ছিলেন না- তাও জানিয়েছেন তিনি।  তার কথা শুনে কারাগারের অন্য কয়েদিরা ও জেল কর্তৃপক্ষেরও বিশ্বাস, বাদল মিথ্যা বলছেন না।  কারাগার কর্তৃপক্ষও বাদলের সংযত ও ভাল ব্যবহারের প্রশংসা করছে। 

বাদল যখন কারাগারে আসেন তখন বাংলা ছাড়া আর কোনো ভাষাই জানতেন না।  কিন্তু গত এক দশকে কারাগার থেকেই প্রথমে দশম শ্রেণি পাশ করেন, পরে দ্বাদশ।  স্নাতকও সম্পন্ন করেছেন বাদল।  জেল চত্ত্বরে থেকেই ইন্দিরা গান্ধী ওপেন ইউনির্ভাসিটি থেকে প্রতিটি পরীক্ষায় সাফল্যের সঙ্গে কৃতকার্য হয়েছেন।  একটা সময় যে ভাষা সমস্যার কারণে তাকে এতবড় শাস্তি পেতে হয়েছিল আজ সেই বাদল ইংরেজি বা হিন্দিতে অনর্গল কথা বলছেন।  ইংরেজি ভাষা শিক্ষার সার্টিফিকেট কোর্সও করেছেন।  কয়েক দিন আগে তিহার জেল থেকে দিল্লির মান্দোলি জেলে স্থানান্তরিত করা হয়েছে বাদলকে, সেখানে দায়িত্বের সাথে জেল সেবাদারের কাজ করছেন। 

২০১২ সালের ১৭ ডিসেম্বর ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়ে বাদলকে মুক্তির ব্যাপারে অনুরোধ জানিয়েছিল দিল্লির বাংলাদেশ হাইকমিশন। চিঠিতে জানানো হয়, ট্যুরিস্ট ভিসা নিয়ে বাদল ফরাজি ভারতে আসে।  দিল্লিতে ওই বৃদ্ধাকে খুন করা হয় ২০০৮ সালের ৫ মে। খুনের পর ভারতে এলেও দুর্ভাগ্যজনকভাবে অপরাধের বোঝা বইয়ে বেড়াতে হচ্ছে।  কিন্তু তারপরেও কারাগার মুক্তির স্বাদ পাননি বাদল। 

এবার সেই বাদলকে অবিলম্বে জেল থেকে মুক্ত করতেই মাঠে নেমেছেন সমাজসেবী রাহুল কাপুর।  রাহুল বর্তমানে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইডি করছেন।  স্নাতকোত্তর স্তরে পড়াশোনার সময়েই হাতে-কলমে শিক্ষা নিতে ২০১৬ সালে তিহার জেলে আসেন রাহুল।  সেই থেকে এখনও পর্যন্ত স্বেচ্ছাশ্রম (ভলানটিয়ার সার্ভিস) দিয়ে আসছেন তিনি। 

জেলের বন্দিদের পুনর্বাসন, তাদের কাউন্সেলিং-এর কাজ করতে করতেই বাংলাদেশি নাগরিক বাদল ফারাজির সাথে পরিচয় হয় রাহুল কাপুরের। বাদলের ঘটনা প্রচণ্ড নাড়া দেয় রাহুলকে।  তিনি জানতে পারেন, মিথ্যা অভিযোগে ফাঁসানো হয়েছে বাদলকে।  সব শুনে নতুন লড়াই শুরু হয় রাহুলের।  এই লড়াই ভারতীয় কারাগার থেকে বাদলকে মুক্তি করার, এই লড়াই একজন স্বাধীন নাগরিক হিসাবে নিজের দেশে বাদলের ফিরে যাওয়ার লড়াই।  বাদলের ন্যায়বিচার সুনিশ্চিত করতে জাতি, ধর্ম, বর্ণ, দেশ ভুলে সম্মিলিতভাবে অনলাইন পিটিশনে স্বাক্ষর করার অনুরোধ জানিয়েছেন তিনি।

রাহুল জানান, আমি জানি যে কোন লোকের কাছেই এটা বিশ্বাসযোগ্য হবে না।কিন্তু বাদলের এই ঘটনা ‘ট্রাজিক স্টোরি’র মতো।  ছবির থেকেও কোন অংশে কম নয়।'

রাহুল আরও জানান, বাদলের বিষয়ে খোঁজ খবর নিতে আমি দিল্লিতে বাংলাদেশ ডেপুটি হাইকমিশনার সালাউদ্দিন নোমান চৌধুরী, হাইকমিশনের মিনিস্টার (কনস্যুলার) মোশারফ হোসেন-এর সাথে দেখা করি। তারা জানান, বাদলের মুক্তির ব্যাপারে তারা ইতিমধ্যেই একাধিক চিঠি পাঠিয়েছেন। কিন্তু ভারত সরকারের কাছ থেকে তাদের কাছে কোন সদুত্তর আসেনি।  বাদলকে মুক্তির জন্য অভিজ্ঞ আইনজীবী দিয়ে আদালতে আইনি লড়াইও চালানো হয়েছে।

বন্দি চুক্তির অধীনে বাদলকে বাংলাদেশের কোন কারাগারে স্থানান্তরিত করার জন্য সম্প্রতি বাংলাদেশ হাইকমিশনের তরফেও আবেদন জানানো হয়েছে ভারত সরকারের কাছে।  হাইকমিশনের কর্তকর্তারা জানাচ্ছেন, কিছু কূটনৈতিক বাধ্যবাধকতার কারণে বাদলের বিষয়টি নিয়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের (পিএমও)-এর সাথে সরাসরি যোগাযোগও করা যাচ্ছে না।  যদিও হাইকমিশনের তরফে বাদলের বিষয়ে যাবতীয় তথ্য প্রদান করা হয় রাহুলকে। 

রাহুল জানান, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির অফিসে চিঠি লিখে বাংলাদেশি নাগরিক বাদল ফরাজির বিষয়টিতে হস্তক্ষেপের আবেদন জানিয়েছি, যাতে বাদল একজন স্বাধীন নাগরিক হিসাবে নিজেদের দেশে বসবাস করতে পারেন। 

রাহুল জানিয়েছেন, গত দশ বছরে বাদল অনেক সমস্যার মধ্যে দিয়ে গেছেন।  বাবাকে হারিয়েছেন।  তার মুক্তির ব্যাপারে সকলের কাছে সম্মিলিত হস্তক্ষেপ করতে আবেদন জানাচ্ছি, যাতে সে তার নিজের দেশে ফিরে গিয়ে মা ও পরিবারের সাথে মিলিত হতে পারেন। ওঁর সামনে এখনও অনেক সময় পড়ে আছে, বিনা অপরাধে তার আর কারাগারের মধ্যে থাকাটা উচিত নয়।

অনলাইন পিটিশনে স্বাক্ষর করার আবেদন জানিয়ে রাহুল জানান, আপনারা সকলেই বাদলের ন্যায়বিচারের জন্য এই পিটিশনে স্বাক্ষর করুন যাতে ভারতের কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে বাংলাদেশে ফিরতে পারে। 

বাদলকে নিয়ে ২০১২ সালের ১১ অক্টোবর দ্য ইন্ডিয়ান ইক্সপ্রেসে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়।  সেখানেও তার নিরপরাধের বিষয় তথ্য প্রমাণসহ প্রকাশিত হয়। রাহুল জানান, আমি বাংলাদেশ হাইকমিশনের কাছ থেকে প্রাপ্ত সমস্ত নথি, সংবাদপত্রে প্রকাশিত সেই পেপার কাটিং সমস্তটাই পিটিশনের সঙ্গে জুড়ে দেওয়া হয়।  ইতিমধ্যেই ‘জাস্টিস ফর বাদল’-শীর্ষক ওই পিটিশনে বাদলের মুক্তি চেয়ে ২৬১ জন স্বাক্ষর করেছেন।  ৫০০ জনের স্বাক্ষর করা ওই পিটিশন জমা দেওয়া হবে ভারতের রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিং, সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি দীপক মিশ্র এবং বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে। 

কিন্তু বাদল ফরাজি’কে দেখে মনে হওয়ার উপায় নেই যে গত কয়েকবছরে তার ওপর দিয়ে কত ঝড় বয়ে গেছে।  তিনি জানিয়েছেন ‘২০১০ সালে ‘পড়ো পড়াও’ নামে একটি ক্লাস শুরু হয়।  সেই থেকে এখনও পর্যন্ত ওই শিক্ষার সাথে জড়িয়ে রয়েছি।  আমি ইতিমধ্যেই ৮টি ডিপ্লোমা কোর্স শেষ করেছি।  তিনি জানান, জীবনের যে দিনগুলি চলে গেছে তা আর ফিরে আসার নয়, এখন সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে’।

বিডি প্রতিদিন/২৩ জানুয়ারি, ২০১৮/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে
পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে
বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্নে শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়ন জরুরি : প্রধান উপদেষ্টা
বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্নে শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়ন জরুরি : প্রধান উপদেষ্টা
মালিক-শ্রমিক এক কাতারে দাঁড়ালেই সমাজের চিত্র বদলে যাবে : শ্রম উপদেষ্টা
মালিক-শ্রমিক এক কাতারে দাঁড়ালেই সমাজের চিত্র বদলে যাবে : শ্রম উপদেষ্টা
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
সর্বশেষ খবর
দিনাজপুরে র‍্যালি-আলোচনায় প্রাণবন্ত মে দিবস
দিনাজপুরে র‍্যালি-আলোচনায় প্রাণবন্ত মে দিবস

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় অটোরিকশা আরোহী নিহত
পিরোজপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় অটোরিকশা আরোহী নিহত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মে দিবসের কর্মসূচি শেষে বাসচাপায় শ্রমিক দল নেতা নিহত
মে দিবসের কর্মসূচি শেষে বাসচাপায় শ্রমিক দল নেতা নিহত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পলকের প্রেমে পাগল সাইফপুত্র ইব্রাহিম? স্ক্রিনিংয়ে একসঙ্গে হাজির
পলকের প্রেমে পাগল সাইফপুত্র ইব্রাহিম? স্ক্রিনিংয়ে একসঙ্গে হাজির

৩২ মিনিট আগে | শোবিজ

বিএনপির শ্রমিক সমাবেশে নেতা-কর্মীদের ঢল
বিএনপির শ্রমিক সমাবেশে নেতা-কর্মীদের ঢল

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ছাদে খেলাই কেড়ে নিল মাদ্রাসা শিক্ষার্থী ইমনের জীবন
ছাদে খেলাই কেড়ে নিল মাদ্রাসা শিক্ষার্থী ইমনের জীবন

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
গাইবান্ধায় বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী

৪২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাঙামাটিতে মহান মে দিবস পালন
রাঙামাটিতে মহান মে দিবস পালন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহেশপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক শিশুর মৃত্যু
মহেশপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক শিশুর মৃত্যু

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মে দিবসে শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার নিশ্চিতের আহ্বান
মে দিবসে শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার নিশ্চিতের আহ্বান

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে মহান মে দিবস পালিত
হবিগঞ্জে মহান মে দিবস পালিত

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়েটে অন্তর্বর্তীকালীন ভিসি নিয়োগ
কুয়েটে অন্তর্বর্তীকালীন ভিসি নিয়োগ

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাশিয়া অধিকৃত খেরসনে ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় নিহত ৭
রাশিয়া অধিকৃত খেরসনে ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় নিহত ৭

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিযোগ নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত ডিন হতে পারবেন না শাবি অধ্যাপক হিমাদ্রি
অভিযোগ নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত ডিন হতে পারবেন না শাবি অধ্যাপক হিমাদ্রি

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারত-পাকিস্তানকে উত্তেজনা হ্রাসের আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের
ভারত-পাকিস্তানকে উত্তেজনা হ্রাসের আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মশার কয়েল থেকে অগ্নিকাণ্ড, পুড়ে অঙ্গার কৃষকের ৪ গরু
মশার কয়েল থেকে অগ্নিকাণ্ড, পুড়ে অঙ্গার কৃষকের ৪ গরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে
পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক দিবসে রিকশাচালকদের পাশে নারায়ণগঞ্জ ‘বসুন্ধরা শুভসংঘ’
শ্রমিক দিবসে রিকশাচালকদের পাশে নারায়ণগঞ্জ ‘বসুন্ধরা শুভসংঘ’

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কেনিয়ায় চলন্ত গাড়িতে গুলি করে এমপিকে হত্যা
কেনিয়ায় চলন্ত গাড়িতে গুলি করে এমপিকে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধে উত্তর কোরিয়ার ১৫ হাজার সেনা, হতাহত ৪,৭০০
ইউক্রেন যুদ্ধে উত্তর কোরিয়ার ১৫ হাজার সেনা, হতাহত ৪,৭০০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ
যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'ইসলামী শ্রমনীতি প্রতিষ্ঠার মাধ্যমেই শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার আদায় হবে'
'ইসলামী শ্রমনীতি প্রতিষ্ঠার মাধ্যমেই শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার আদায় হবে'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ
৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'শ্রমিকের অধিকার ও মর্যাদা  নিশ্চিত করতে হবে'
'শ্রমিকের অধিকার ও মর্যাদা  নিশ্চিত করতে হবে'

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু
পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শরীয়তপুরে মহান মে দিবস পালিত
শরীয়তপুরে মহান মে দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা
গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি
ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন
ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ
খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়
দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি
টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা
গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা
প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী
জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ
নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা
আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ