শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৪৭, শুক্রবার, ০৯ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮

আগামী নির্বাচনে অংশ নেওয়া নিয়ে দুই ব্যাখ্যা

গোলাম রাব্বানী
অনলাইন ভার্সন
আগামী নির্বাচনে অংশ নেওয়া নিয়ে দুই ব্যাখ্যা

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার পাঁচ বছর সাজা হওয়ায় আগামী একাদশ সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ার যোগ্যতা-অযোগ্যতা নিয়ে দুই ধরনের ব্যাখ্যা দিয়েছেন বিশ্লেষকরা। কেউ বলেছেন, নৈতিক স্খলনের কারণে দুই বছরের বেশি কারাদণ্ডে নির্বাচনে অযোগ্য হলেও আপিল করে ভোটে অংশ নেওয়ার সুযোগ রয়েছে। আবার কেউ বলছেন, ভোটে অংশ নিতে পারবেন না। আইনমন্ত্রী আনিসুল হক গতকাল বলেছেন, তিনি (খালেদা) জাতীয় নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন কি পারবেন না, তা উচ্চ আদালত ও নির্বাচন কমিশনের ওপর নির্ভর করছে। তিনি বলেন, ‘আমাদের সংবিধানে বলা আছে নৈতিক স্খলনের জন্য দুই বছরের অধিক সময় যদি কারও সাজা হয় তাহলে তিনি সংসদ নির্বাচন করতে পারবেন না। হাই কোর্ট ও সুপ্রিম কোর্টের দুটি রায় আছে, যেখানে এ ব্যাপারে সুনিশ্চিত বলা হয়েছে আপিল যতক্ষণ পর্যন্ত শেষ না হবে ততক্ষণ পর্যন্ত এই মামলাটা পূর্ণাঙ্গ স্থানে যায়নি সেজন্য দণ্ডপ্রাপ্ত হননি সেজন্য ইলেকশন করতে পারবেন, আবার আরেকটা রায়ে আছে পারবেন না। এখন উনার ব্যাপারে আপিল বিভাগ এবং স্বাধীন নির্বাচন কমিশন কী সিদ্ধান্ত নেবে তা তাদের ব্যাপার।’ সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ার যোগ্যতা-অযোগ্যতার বিষয়ে সাবেক নির্বাচন কমিশনার মো. শাহনেওয়াজ গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, উনি যদি আপিল করেন তবে মামলাটি বিচারাধীন বলে বিবেচিত হবে। সে ক্ষেত্রে অন্য কোনো আদেশ না হলে তার নির্বাচন করতে বাধা নেই। আরেকজন সাবেক নির্বাচন কমিশনার বলেছেন, নিম্ন আদালতে সাজার বিরুদ্ধে আপিল হবে। সে ক্ষেত্রে বিচারাধীন অবস্থায় ভোটে অংশ নিতে বাধা নেই। তিনি বলেন, বাংলাদেশের নির্বাচনী আইনে উচ্চ আদালতে বিচারাধীন অবস্থায় অংশ নিতে বাধা না থাকলেও ভারতের নির্বাচনী আইনে নিম্ন আদালতে দোষী সাব্যস্ত হলেই নির্বাচনে অযোগ্য হওয়ার বিধান রয়েছে। সংবিধান ও নির্বাচনী আইন অনুযায়ী, ফৌজদারি অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হয়ে কেউ ন্যূনতম দুই বছর দণ্ডিত হলে তার সংসদ সদস্য হওয়ার ও থাকবার যোগ্যতা থাকবে না। মুক্তিলাভের পাঁচ বছর পার না হওয়া পর্যন্ত ভোটে অংশ নেওয়া যায় না। এ আইন অনুযায়ী খালেদা জিয়া ভোট করার যোগ্যতা হারিয়েছেন; তবে আপিল করলে বিষয়টি হবে ভিন্ন। এ বিষয়ে জানতে চাইলে সাবেক আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সংবিধানের ৬৬ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী নৈতিক স্খলনের কারণে অভিযুক্ত হয়ে কারও দুই বছরের অধিক সাজা হলে সাজার পরবর্তী পাঁচ বছর তিনি নির্বাচনে অযোগ্য হবেন। এই হলো বিধান। কিন্তু সাজাটি সর্বোচ্চ আদালত পর্যন্ত যেতে হবে। বিচারিক আদালত হলে হাই কোর্টে আপিল হবে, তারপর আবার আপিল বিভাগে আপিল হবে। সে পর্যন্ত গিয়ে যদি সাজা টিকে যায় তাহলে তিনি সাজা খাটার পরবর্তী পাঁচ বছর নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ক্ষেত্রে অযোগ্য হবেন। তা ছাড়া হাই কোর্ট কিংবা আপিল বিভাগে বিচারিক আদালতের সাজা স্থগিত হয়ে গেলে বা তিনি জামিনে থাকলে নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন বলে উল্লেখ করেন তিনি। শফিক আহমেদ বলেন, তবে সর্বোচ্চ আদালতে বিচারিক আদালতের সাজা টিকে গেলে তখন যদি তিনি সংসদ সদস্য হন তাহলে তার সংসদ সদস্য পদ বাতিল হয়ে যাবে। এর আগে সংবিধান বিশেষজ্ঞ ও সিনিয়র আইনজীবী ড. শাহ্দীন মালিক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেছেন, ‘আমি যদ্দুর জানি, ফৌজদারি অপরাধে দণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তির নির্বাচনে অংশ নেওয়ার বিষয়টি এখনো সেটেল হয়নি। কোনো রায়ে নেই, আবার আইনও হয়নি। অনেক আগে একটি রায়ে বিচারপতি জয়নাল আবেদীন বলেছিলেন, নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন। আর বিচারপতি খায়রুল হক বলেছেন পারবেন না। বিষয়টি সুরাহার জন্য তৃতীয় কোনো বেঞ্চে যায়নি।’ উল্লেখ্য, সংসদ সদস্যদের যোগ্যতা-অযোগ্যতাসংক্রান্ত সংবিধানের ৬৬ অনুচ্ছেদের (ঘ) উপ-অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, ‘তিনি নৈতিক স্খলনজনিত কোন ফৌজদারী অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হইয়া অন্যূন দুই বৎসরের কারাদণ্ডে দণ্ডিত হন এবং তাঁহার মুক্তিলাভের পর পাঁচ বৎসরকাল অতিবাহিত না হইয়া থাকে’। জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় গতকাল ঢাকার পঞ্চম বিশেষ জজ আদালতে রায় হওয়ার আগ থেকেই তাঁর নির্বাচনে অংশ নেওয়ার যোগ্যতা-অযোগ্যতার প্রসঙ্গ ছিল আলোচনায়। বিএনপি নেতারা এবং খালেদা জিয়া নিজেও বুধবার সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করেন, তাঁকে সাজা দিয়ে সরকার আসলে ভোট থেকে তাঁকে বাদ দেওয়ার উদ্দেশ্যই বাস্তবায়ন করতে যাচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে প্রায় ৩৫ লাখ শিশুশ্রমিক, ১০ লাখ ঝুঁকিপূর্ণ পেশায়: উপদেষ্টা
দেশে প্রায় ৩৫ লাখ শিশুশ্রমিক, ১০ লাখ ঝুঁকিপূর্ণ পেশায়: উপদেষ্টা
প্রস্তাবিত বাজেটে প্রত্যাশার বাস্তবায়ন দেখতে পাইনি : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
প্রস্তাবিত বাজেটে প্রত্যাশার বাস্তবায়ন দেখতে পাইনি : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
তথ্য এখন জাতীয় নিরাপত্তার কৌশলগত অস্ত্র : পরিবেশ উপদেষ্টা
তথ্য এখন জাতীয় নিরাপত্তার কৌশলগত অস্ত্র : পরিবেশ উপদেষ্টা
সড়কে ঈদযাত্রায় প্রতিদিন গড়ে ২৬ জনের মৃত্যু : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন
সড়কে ঈদযাত্রায় প্রতিদিন গড়ে ২৬ জনের মৃত্যু : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন
র‌্যাবের সেই সোহায়েলকে গ্রেফতার দেখিয়ে কারাগারে পাঠালেন ট্রাইব্যুনাল
র‌্যাবের সেই সোহায়েলকে গ্রেফতার দেখিয়ে কারাগারে পাঠালেন ট্রাইব্যুনাল
সচিবালয়ে কর্মচারীদের আন্দোলন, নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
সচিবালয়ে কর্মচারীদের আন্দোলন, নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
তথ্য গোপন করে জুলাই অভ্যুত্থানের সুবিধা নিলে দুই বছরের কারাদণ্ড
তথ্য গোপন করে জুলাই অভ্যুত্থানের সুবিধা নিলে দুই বছরের কারাদণ্ড
হত্যা মামলায় তুরিন আফরোজকে গ্রেফতার দেখানোর আদেশ
হত্যা মামলায় তুরিন আফরোজকে গ্রেফতার দেখানোর আদেশ
সৌদি আরবের আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতার নির্বাচনী পরীক্ষা কাল
সৌদি আরবের আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতার নির্বাচনী পরীক্ষা কাল
'জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিলের বিষয়ে আজ একটি সিদ্ধান্তে আসতে চাই'
'জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিলের বিষয়ে আজ একটি সিদ্ধান্তে আসতে চাই'
ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় ৫ দিনের রিমান্ডে আনিসুল হক
ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় ৫ দিনের রিমান্ডে আনিসুল হক
অবকাশ শেষে রবিবার থেকে হাইকোর্টের ৪৯ বেঞ্চে বিচারকাজ
অবকাশ শেষে রবিবার থেকে হাইকোর্টের ৪৯ বেঞ্চে বিচারকাজ
সর্বশেষ খবর
দেশে প্রায় ৩৫ লাখ শিশুশ্রমিক, ১০ লাখ ঝুঁকিপূর্ণ পেশায়: উপদেষ্টা
দেশে প্রায় ৩৫ লাখ শিশুশ্রমিক, ১০ লাখ ঝুঁকিপূর্ণ পেশায়: উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার
নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার

২৫ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

প্রস্তাবিত বাজেটে প্রত্যাশার বাস্তবায়ন দেখতে পাইনি : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
প্রস্তাবিত বাজেটে প্রত্যাশার বাস্তবায়ন দেখতে পাইনি : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

২ মিনিট আগে | জাতীয়

গুজরাটে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ঘটনায় নাশকতা সন্দেহ, তদন্তের মুখে কর্মীরা
গুজরাটে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ঘটনায় নাশকতা সন্দেহ, তদন্তের মুখে কর্মীরা

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য এখন জাতীয় নিরাপত্তার কৌশলগত অস্ত্র : পরিবেশ উপদেষ্টা
তথ্য এখন জাতীয় নিরাপত্তার কৌশলগত অস্ত্র : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মাটির ২৬২ ফুট গভীরে ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা
মাটির ২৬২ ফুট গভীরে ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাওনা টাকা নিয়ে সংঘর্ষে নিহত ১
পাওনা টাকা নিয়ে সংঘর্ষে নিহত ১

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনবিআরের সব দফতর খোলা থাকবে দুই শনিবার
এনবিআরের সব দফতর খোলা থাকবে দুই শনিবার

২০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি জাফর ১৮ দিনের রিমান্ডে
আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি জাফর ১৮ দিনের রিমান্ডে

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়কে ঈদযাত্রায় প্রতিদিন গড়ে ২৬ জনের মৃত্যু : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন
সড়কে ঈদযাত্রায় প্রতিদিন গড়ে ২৬ জনের মৃত্যু : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতিবেশী আরবরা যুক্তরাষ্ট্রকে হামলার সুযোগ দেবে না : ইরানি মুখপাত্র
প্রতিবেশী আরবরা যুক্তরাষ্ট্রকে হামলার সুযোগ দেবে না : ইরানি মুখপাত্র

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন ট্রাম্প
নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন ট্রাম্প

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ দিনের রিমান্ডে পিপলস পার্টির চেয়ারম্যান বাবুল
৩ দিনের রিমান্ডে পিপলস পার্টির চেয়ারম্যান বাবুল

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

নাইক্ষ্যংছড়িতে ঝর্ণা দেখতে গিয়ে স্রোতে ভেসে যাওয়া কিশোরের সন্ধান মেলেনি
নাইক্ষ্যংছড়িতে ঝর্ণা দেখতে গিয়ে স্রোতে ভেসে যাওয়া কিশোরের সন্ধান মেলেনি

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস করা কঠিন: জাতিসংঘের সাবেক পরমাণু পরিদর্শক
ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস করা কঠিন: জাতিসংঘের সাবেক পরমাণু পরিদর্শক

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পলিটেকনিক শিক্ষার্থীর রহস্যজনক মৃত্যু
পলিটেকনিক শিক্ষার্থীর রহস্যজনক মৃত্যু

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

র‌্যাবের সেই সোহায়েলকে গ্রেফতার দেখিয়ে কারাগারে পাঠালেন ট্রাইব্যুনাল
র‌্যাবের সেই সোহায়েলকে গ্রেফতার দেখিয়ে কারাগারে পাঠালেন ট্রাইব্যুনাল

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ১৭ জন জুলাই শহীদ পরিবার পেলেন আর্থিক অনুদান
লক্ষ্মীপুরে ১৭ জন জুলাই শহীদ পরিবার পেলেন আর্থিক অনুদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মশক নিধন কর্মসূচির উদ্বোধন করলেন ইশরাক
মশক নিধন কর্মসূচির উদ্বোধন করলেন ইশরাক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সচিবালয়ে কর্মচারীদের আন্দোলন, নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
সচিবালয়ে কর্মচারীদের আন্দোলন, নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তথ্য গোপন করে জুলাই অভ্যুত্থানের সুবিধা নিলে দুই বছরের কারাদণ্ড
তথ্য গোপন করে জুলাই অভ্যুত্থানের সুবিধা নিলে দুই বছরের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোসলে নেমে শিশুর মৃত্যু
গোসলে নেমে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গল টেস্টে বৃষ্টির হানা, মুশফিক-লিটনের দাপট
গল টেস্টে বৃষ্টির হানা, মুশফিক-লিটনের দাপট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক জিয়া সাইবার ফোর্স গাইবান্ধা জেলা কমিটির অনুমোদন
তারেক জিয়া সাইবার ফোর্স গাইবান্ধা জেলা কমিটির অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান কখনোই আপোস করবে না: খামেনি
ইরান কখনোই আপোস করবে না: খামেনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় তুরিন আফরোজকে গ্রেফতার দেখানোর আদেশ
হত্যা মামলায় তুরিন আফরোজকে গ্রেফতার দেখানোর আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি র‌্যাবের হাতে গ্রেফতার
মানিকগঞ্জে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি র‌্যাবের হাতে গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ
পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিলক্রিস্টকে ছাড়িয়ে মুশফিকের বিশ্বরেকর্ড
গিলক্রিস্টকে ছাড়িয়ে মুশফিকের বিশ্বরেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে ২০ জনকে পুশইন বিএসএফের
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে ২০ জনকে পুশইন বিএসএফের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার
ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউক্লিয়ার ভয়ের নাটক? ইরানে ইসরায়েলের হামলার প্রকৃত কারণ ফাঁস
নিউক্লিয়ার ভয়ের নাটক? ইরানে ইসরায়েলের হামলার প্রকৃত কারণ ফাঁস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন
ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে যা বললেন ম্যাক্রোঁ
ইরান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে যা বললেন ম্যাক্রোঁ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড়াল দিল এফ-৩৫ মার্কিন যুদ্ধবিমান
যুক্তরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড়াল দিল এফ-৩৫ মার্কিন যুদ্ধবিমান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন ঘাঁটিতে সম্ভাব্য হামলার জন্য ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তুত করছে ইরান
মার্কিন ঘাঁটিতে সম্ভাব্য হামলার জন্য ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তুত করছে ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধ শুরু’, বললেন খামেনি
‘যুদ্ধ শুরু’, বললেন খামেনি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সম্পূর্ণরূপে সচল, ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহতের ভিডিও প্রকাশ
ইরানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সম্পূর্ণরূপে সচল, ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহতের ভিডিও প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?
রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের গোপন স্থাপনায় রাডার ফাঁকি দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
ইসরায়েলের গোপন স্থাপনায় রাডার ফাঁকি দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ: কীভাবে কাজ করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র?
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ: কীভাবে কাজ করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ
ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা
ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় তেহরান ফাঁকা, বাঙ্কারে ইসরায়েল
ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় তেহরান ফাঁকা, বাঙ্কারে ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে ট্রাম্পের সঙ্গে আজ পাকিস্তান সেনাপ্রধানের বৈঠক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে ট্রাম্পের সঙ্গে আজ পাকিস্তান সেনাপ্রধানের বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট
‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তবু আপন কর্তব্যে অবিচল সেনাবাহিনী
তবু আপন কর্তব্যে অবিচল সেনাবাহিনী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি ইরানের ফোর্দো পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র?
সত্যিই কি ইরানের ফোর্দো পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান
আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলা ‘অবৈধ’, রাশিয়ার বিবৃতি
ইরানে ইসরায়েলের হামলা ‘অবৈধ’, রাশিয়ার বিবৃতি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং
ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সেন্ট্রিফিউজ উৎপাদন কেন্দ্রে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইরানের সেন্ট্রিফিউজ উৎপাদন কেন্দ্রে ইসরায়েলের বিমান হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালীর কাছে দুই ট্যাংকারের সংঘর্ষ, আগুন
হরমুজ প্রণালীর কাছে দুই ট্যাংকারের সংঘর্ষ, আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোবাইল থেকে হোয়াটসঅ্যাপ মুছে ফেলতে বলছে ইরান
মোবাইল থেকে হোয়াটসঅ্যাপ মুছে ফেলতে বলছে ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর
বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ বিস্ফোরণ
তেহরানের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ বিস্ফোরণ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ
পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক দিনে এয়ার ইন্ডিয়ার ৬টি ড্রিমলাইনার ফ্লাইট বাতিল
এক দিনে এয়ার ইন্ডিয়ার ৬টি ড্রিমলাইনার ফ্লাইট বাতিল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরাসরি যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র!
সরাসরি যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র!

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষার সর্বনাশ অটোপাস ও সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে
শিক্ষার সর্বনাশ অটোপাস ও সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেকারত্বে বন্দি তরুণ প্রজন্ম
বেকারত্বে বন্দি তরুণ প্রজন্ম

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ প্রতীকী বয়কট জামায়াতের
ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ প্রতীকী বয়কট জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিড়ালের খোঁজে থানায় জিডি মাইকিং পোস্টার
বিড়ালের খোঁজে থানায় জিডি মাইকিং পোস্টার

পেছনের পৃষ্ঠা

ড্রিমলাইনারে বাড়তি সতর্কতা বাংলাদেশ বিমানে
ড্রিমলাইনারে বাড়তি সতর্কতা বাংলাদেশ বিমানে

পেছনের পৃষ্ঠা

চোখ রাঙাচ্ছে সিলেটে, ডেডিকেটেড হাসপাতাল
চোখ রাঙাচ্ছে সিলেটে, ডেডিকেটেড হাসপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন, উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি
স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন, উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাঁড়িভাঙায় মাতছে রংপুর
হাঁড়িভাঙায় মাতছে রংপুর

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার কারসাজি করে ২৫৭ কোটি টাকা লোপাট
শেয়ারবাজার কারসাজি করে ২৫৭ কোটি টাকা লোপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

বর্ষার শুরুতেই পানিতে ডুবুডুবু খুলনা
বর্ষার শুরুতেই পানিতে ডুবুডুবু খুলনা

নগর জীবন

সোনার লড়াইয়ে আবদুর রহমান
সোনার লড়াইয়ে আবদুর রহমান

মাঠে ময়দানে

৯৪ শতাংশ পথশিশু সরকারের কোনো সুবিধা পাচ্ছে না
৯৪ শতাংশ পথশিশু সরকারের কোনো সুবিধা পাচ্ছে না

পেছনের পৃষ্ঠা

লেডি ডন কৃতি স্যানন
লেডি ডন কৃতি স্যানন

শোবিজ

কাদেরের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন আনিসুল ও হাওলাদারের
কাদেরের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন আনিসুল ও হাওলাদারের

প্রথম পৃষ্ঠা

টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি মুমিনুলের
টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি মুমিনুলের

মাঠে ময়দানে

দুর্লভ কেলি কদমের ফুল ফুটলেও ফল ও চারা হয় না
দুর্লভ কেলি কদমের ফুল ফুটলেও ফল ও চারা হয় না

পেছনের পৃষ্ঠা

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ : কোন পক্ষে আমরা
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ : কোন পক্ষে আমরা

সম্পাদকীয়

শেষবার সাদা পোশাকে ম্যাথিউস
শেষবার সাদা পোশাকে ম্যাথিউস

মাঠে ময়দানে

নাজমুল মুশফিকের রাজকীয় ব্যাটিং
নাজমুল মুশফিকের রাজকীয় ব্যাটিং

মাঠে ময়দানে

জনকল্যাণে নিবেদিত তারকারা
জনকল্যাণে নিবেদিত তারকারা

শোবিজ

কলকাতায় শুটিংয়ে জয়া
কলকাতায় শুটিংয়ে জয়া

শোবিজ

কী নিয়ে ব্যস্ত মিম
কী নিয়ে ব্যস্ত মিম

শোবিজ

ইউরোপ-লাতিন লড়াইয়ে ডি মারিয়া আলো
ইউরোপ-লাতিন লড়াইয়ে ডি মারিয়া আলো

মাঠে ময়দানে

কেমন হতে চলেছে পৃথিবী?
কেমন হতে চলেছে পৃথিবী?

সম্পাদকীয়

বহু বছর পর স্বাধীনভাবে ভোট দেবে মানুষ
বহু বছর পর স্বাধীনভাবে ভোট দেবে মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংলাপে যেসব বিষয়ে ঐক্য হলো দলগুলোর
সংলাপে যেসব বিষয়ে ঐক্য হলো দলগুলোর

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানে ২ হাজার বাংলাদেশি, ৪০০ জনকে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ
ইরানে ২ হাজার বাংলাদেশি, ৪০০ জনকে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

জুবাইদার জন্মদিনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
জুবাইদার জন্মদিনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা