শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫৫, রবিবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮

রূপগঞ্জে ওসির বিরুদ্ধে অভিযোগের পাহাড়

আওয়ামী লীগ নিধনই যেন তার কাজ

ওসির মামলাবাজি থেকে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকেরও রেহাই মেলেনি
সাঈদুর রহমান রিমন
অনলাইন ভার্সন
আওয়ামী লীগ নিধনই যেন তার কাজ

খুনখারাবির কথা শুনলেই আনন্দে চকচক করে ওঠে রূপগঞ্জ থানার ওসি ইসমাইল হোসেনের চোখ। থানার কোথাও লাশ পড়লেই তিনি ২০ লাখ টাকা পকেটস্থ করার টার্গেট নিয়ে মাঠে নামেন। এ কারণে ভিকটিম পরিবার কি খুনি চক্র এমনকি সাক্ষীরা পর্যন্ত রেহাই পান না কোনোভাবেই। তার টার্গেট পূরণ না হওয়া পর্যন্ত নানাভাবে হয়রানি-হেনস্তা চলতেই থাকে। সেখানে হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদঘাটনের কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয় না, প্রকৃত খুনিদের চিহ্নিত করে তাদের নামে চার্জশিট দেওয়ারও বালাই নেই। আছে শুধু ‘খুনের মামলা’-কে পুঁজি করে দুই হাতে টাকা হাতানোর হাজারো ফন্দিফিকির। সবচেয়ে ধনাঢ্য ওসিদের তালিকায় নাম থাকা ইসমাইল হোসেন সবচেয়ে বেশি খুশি হন জায়গা-জমি সংক্রান্ত বিরোধের অভিযোগ পেলে। তবে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ বা তার অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা কোন্দলে জড়ালে ওসি ইসমাইলের আনন্দ যেন আর ধরে না। জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের ক্যাডার হিসেবে নামডাক থাকা ইসমাইল হোসেন দলের তুচ্ছ বিরোধকে কেন্দ্র করেই উভয় গ্রুপের নেতা-কর্মীদের নিপীড়ন-নির্যাতনসহ চরম হয়রানি করে ছাড়েন। দলীয় বিরোধের উছিলাকে পুঁজি করে রূপগঞ্জের ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, কৃষক লীগ, ছাত্রলীগ, মহিলা লীগ, শ্রমিক লীগের নেতা-কর্মীদের আসামি করে শত শত মামলা রুজু করার রেকর্ড গড়েছেন ওসি ইসমাইল হোসেন। দলীয় নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের ক্ষেত্রে স্থানীয় সংসদ সদস্য বরাবরই ওসি সহযোগীর ভূমিকায় থাকেন বলেও অভিযোগ উঠেছে। ভুক্তভোগী নেতা-কর্মীরা অভিযোগ করে জানিয়েছেন, ওসি ইসমাইল হোসেন রূপগঞ্জ থানার দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই একের পর এক মামলা দিয়ে ক্ষমতাসীন দলের নেতা-কর্মীদের নাস্তানাবুদ করে ছাড়ছেন। থানা, পৌরসভা, ইউনিয়ন এমনকি ওয়ার্ড পর্যায়ের কোনো নেতা মামলামুক্ত থাকতে পারছেন না। সামান্য ছুত-ছুতোতেই নেতা-কর্মীদের চার-পাঁচটি করে মামলায় ঝুলিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এসব নেতা জমি বিরোধের ঘটনায় গ্রেফতার হলেও ওসি ইসমাইল কী এক আক্রোশে নিজ হাতে তাদের নির্মম নির্যাতন করে থাকেন। জায়গা-জমি বিক্রি করে ওসির ঘুষের দাবি পূরণ করেও রেহাই মেলে না। ভুক্তভোগীরা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ছাত্রদল ক্যাডার এই ওসি রূপগঞ্জে রীতিমতো আওয়ামী নিধনে মেতে ওঠেছেন। চারদলীয় জোট সরকারের জিঘাংসামূলক কর্মকাণ্ডকালেও রূপগঞ্জে আওয়ামী লীগের এত নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা দেওয়া হয়নি, অথচ নিজ দল ক্ষমতায় থাকাকালেই সর্বোচ্চ মামলা মাথায় নিয়ে বাড়িঘর ছেড়ে পালিয়ে থাকতে হচ্ছে। স্থানীয় সূত্রগুলো জানায়, বিভিন্ন সময় দলীয় বিরোধের তুচ্ছ ঘটনায় দেড় সহস্রাধিক নেতা-কর্মী মামলার আসামি হয়েছেন, এখনো পাঁচ শতাধিক নেতা-কর্মী রূপগঞ্জ ছেড়ে পালিয়ে বেড়াতে বাধ্য হচ্ছেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক থানার একাধিক সাব ইন্সপেক্টর এই প্রতিবেদককে জানান, ওসির টেবিলে গ্লাসের নিচে রূপগঞ্জ উপজেলার সব গ্রামপর্যায়ের আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীদের তালিকা রাখা আছে। কার বিরুদ্ধে এ পর্যন্ত কয়টা মামলা হয়েছে সেটাও উল্লেখ আছে। এখন কোনো এলাকায় ঘটনা ঘটলে বা কেউ কোনো মামলা দিতে এলেই ওসি গ্লাসের নিচে রাখা তালিকা দেখে পছন্দসই কয়েকজনের নাম সংযুক্ত করার নির্দেশ দিয়ে থাকেন। ওই নেতারা ঘটনা জানুক বা না জানুক, ঘটনার সঙ্গে যুক্ত থাকুক বা না থাকুক যে কোনো উপায়ে দারোগাকে তার মামলায় এসব নাম সংযুক্ত করতেই হবে। ধরা ছাড়া, মামলাবাজি, চাঁদাবাজির ধুম বাণিজ্য আর আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের এলাকাছাড়া করার মধ্য দিয়েই ওসি ইসমাইলের অপরাধ অপকর্ম শেষ হয়নি। রূপগঞ্জের সব ক্ষেত্রেই তার অপরাধ-দুর্নীতির নগ্ন থাবা বসেছে। নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে সর্বসাধারণের ‘আতঙ্ক’ হয়ে উঠেছেন থানার ওসি ইসমাইল হোসেন। সরাসরি ওসির শেল্টারেই চলছে গ্রেফতার বাণিজ্য, মাদক ব্যবসার নিয়ন্ত্রণ, শিল্পাঞ্চল ও পরিবহন সেক্টরের চাঁদাবাজি, ঝুট আর বালু ব্যবসার নিয়ন্ত্রণ, জায়গা-জমির বাণিজ্য, সন্ত্রাসীদের মদদ দেওয়াসহ নানা অনৈতিক কর্মকাণ্ড। পুলিশের নিষ্ক্রিয়তায় উপজেলায় বিভিন্ন এলাকায় আস্তানা গেড়েছে জঙ্গি সংগঠনের সদস্যরা। একচ্ছত্র প্রভাব সৃষ্টিকারী ওসি ইসমাইলের খবরদারিত্বমূলক কর্মকাণ্ডে বিব্রত সরকারি দলের লোকজনও।

রূপগঞ্জে পোস্টিং পাওয়ার আগে ইসমাইল হোসেন ২০১৫ সালের এপ্রিল পর্যন্ত টঙ্গী (গাজীপুর) মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ ছিলেন। কিন্তু তার শেল্টারে মাদক ব্যবসার ব্যাপক প্রসার, জায়গা-জমি, বাড়িঘর দখলে নেতৃত্ব প্রদানসহ গ্রেফতারের ভয়ভীতি দেখিয়ে বিরোধীদলীয় নেতা-কর্মীদের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের চাঁদাবাজি ছাড়াও এক যুবদল নেতাকে গাড়ির নিচে ফেলে হত্যার অভিযোগে তাকে গাজীপুর জেলা পুলিশ লাইনে প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়। বিতর্কিত কর্মকাণ্ডের কারণে কয়েক দফায় তার বদলির আদেশ হলেও তিনি বিশেষ তদবিরে বারবার বদলি ঠেকাতে সক্ষম হন। কিন্তু গাজীপুরের প্রভাবশালী পুলিশ সুপার অপরাধী ওসিকে তার জেলার কোনো স্থাপনায় সংযুক্ত রাখতে অস্বীকার করায় সেখানে আর টিকতে পারেননি ইসমাইল হোসেন। পরবর্তীতে নানা দেনদরবার ও তদবিরের মাধ্যমে নারায়ণগঞ্জ জেলায় পোস্টিং নিয়েই সরাসরি রূপগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জের দায়িত্ব বাগিয়ে নেন। একটানা তার নানা অপকর্মে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে রূপগঞ্জবাসী, তারই কূটকৌশলে বিরাজ করছে সীমাহীন অশান্ত পরিবেশ। তবুও অদৃশ্য শক্তির ইশারায় স্বপদে সদাপটেই টিকে আছেন তিনি। অনুসন্ধানে জানা যায়, টঙ্গী মডেল থানার সাবেক ওসি ইসমাইল হোসেন টঙ্গীর এরশাদনগর এলাকার যুবদল নেতা নিজাম উদ্দিনকে চলন্ত গাড়ির নিচে ফেলে হত্যা করেছেন, নিহতের পরিবারের এমন অভিযোগে সেখান থেকে শাস্তিমূলক প্রত্যাহার হন তিনি। এর আগে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে রূপগঞ্জের ভুলতা ফাঁড়ির ইনচার্জ থাকার সুবাধে অর্থ আদায়ের প্রতিটি সেক্টর তার নখদর্পে ছিল। রূপগঞ্জে পোস্টিং পাওয়ার পরপরই স্থানীয় আওয়ামী লীগের অভ্যন্তরীণ কোন্দলের সুযোগ নিয়ে কখনো এ পক্ষের কখনো প্রতিপক্ষের লোক সেজে পুরো উপজেলায় নিজের একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেন, গড়ে তোলেন নিজ চাঁদাবাজি-বখরাবাজির অন্যরকম সাম্রাজ্য। চনপাড়া বস্তি থেকে শুরু করে রূপগঞ্জের প্রতিটি ওয়ার্ড ইউনিটে তার মনোনীত কারবারিরা দেদার মাদক বাণিজ্য শুরু করে। এ সময় মাদক ব্যবসার আধিপত্য নিয়ে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় রক্তক্ষয়ী সংঘাতও হয়। শিল্পাঞ্চল খ্যাত রূপগঞ্জের ছোটবড় সাড়ে পাঁচ হাজার শিল্প কারখানা থেকে ওসির নামে মাসোয়ারা আসতে থাকে থানায়। ঝুট আর বালু ব্যবসার নিয়ন্ত্রণও শুরু করেন ওসি। এ জন্য তিনি তার ছোটভাই ওমর হোসেনকে স্থায়ীভাবে রূপগঞ্জে এনে বসিয়েছেন। তিনিই ঝুট, বালুসহ অন্যান্য বখরাবাজির বাণিজ্য দেখভাল করছেন, নিয়মিত আদায় করে নিচ্ছেন লাখ লাখ টাকা মাসোয়ারা। বর্তমানে ওমর পুলিশ হাউজিং এবং পূর্বাচল আমেরিকান সিটিতে বালু ভরাট ও জমি বেচাকেনার ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ করে চলছে। পাশাপাশি কাঞ্চন পৌর এলাকার বিএনপি নেতা ও তার ভগ্নিপতি করমউদ্দিনের মাধ্যমে শিল্পপ্রতিষ্ঠান থেকে চাঁদা উঠানোসহ বালু ও জমি দখলবাজির অন্যরকম ব্যবসা চালাচ্ছেন ওসি। এই কমরউদ্দিনের সুপারিশেই ১৯৯৩ সালে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আবদুল মতিন চৌধুরীর মাধ্যমে শ্যালক ইসমাইল হোসেনের সাব ইন্সপেক্টর পদে চাকরি জুটেছিল। অতীত ব্যাকগ্রাউন্ড হিসেবে নরসিংদী সরকারি কলেজ শাখা ছাত্রদলের তৎকালীন সাংগঠনিক সম্পাদক থাকার কথাও উল্লেখ ছিল তার তদবিরের ফাইলে। সম্প্রতি বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার তৈরি করা দেশের ৯৫ জামায়াত-শিবির ও বিএনপির ওসির তালিকায় এসেছে রূপগঞ্জের দুর্নীতিবাজ ও ঘুষখোর ওসি ইসমাইল হোসেনের নাম। রূপগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ শাজাহান ভূইয়া বলেন, ওসি এখানে পোস্টিং নেওয়ার পর তাকে হত্যাসহ একাধিক মিথ্যা মামলায় উদ্দেশ্যমূলকভাবে আসামি করে সীমাহীন হয়রানি চালায়। শুধু তার নামে নয় উপজেলার শীর্ষ নেতা-কর্মীসহ ইউনিয়ন পৌরসভা ও ওয়ার্ড পর্যায়ের প্রায় ১ হাজার ৫০০ নেতা-কর্মীকে মামলায় ফাঁসিয়েছেন ওসি ইসমাইল। নিজেদের অভ্যন্তরীণ বিরোধের জের ধরে ‘বিএনপির এই ওসি রূপগঞ্জে আওয়ামী লীগ নিধনে নেমেছেন’ মন্তব্য করে শাজাহান ভূইয়া বলেন, শত অপরাধ করেও ওসি ইসমাইল অদৃশ্য শক্তির বলে দাপটের সঙ্গেই রূপগঞ্জে বহাল আছেন।

তার যোগদানেই বেড়েছে অপরাধ : অনুসন্ধানে জানা যায়, অপরাধের অভয়ারণ্য এখন রূপগঞ্জ উপজেলা। মাত্র তিন মাসের মধ্যেই উপজেলা জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক এম এ হাসান, কাঞ্চন পৌর যুবলীগ নেতা মিজানুর রহমান, ভুলতা ইউনিয়ন যুবলীগ নেতা জাকির হোসেনসহ উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় ১৮টি হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এসব হত্যাকাণ্ডগুলোতে কৌশলে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদেরকেই আসামি করা হয়েছে। সম্প্রতি রূপগঞ্জজুড়ে ডাকাত আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। যত্রতত্র হচ্ছে ডাকাতি। এসব ডাকাতি রোধে পুলিশের কোনো ভূমিকা খুঁজে পাওয়া যায়নি। গত মাসে এশিয়ান হাইওয়ে সড়কে গোয়েন্দা পুলিশের সঙ্গে ডাকাত দলের বন্দুকযুদ্ধে শরিফ নামে এক ডাকাত নিহত হয়। উদ্ধার হয় অস্ত্রশস্ত্র— সেখানে রূপগঞ্জ থানা পুলিশের কোনো ভূমিকা দেখতে পাননি এলাকাবাসী। পুলিশের নীরব ভূমিকার কারণে আইএস-জেএমবিসহ দেশীয় এবং আন্তর্জাতিক জঙ্গিগোষ্ঠীর তৎপরতাও রেড়েছে রূপগঞ্জে। চট্টগ্রামের ১০ ট্রাক অস্ত্র উদ্ধারের পর গত বছর দেশের ইতিহাসে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সংখ্যক অস্ত্র উদ্ধার করে এ রূপগঞ্জ থেকেই, অথচ সেখানেও থানা পুলিশ হুমকি-ধমকির বাণিজ্য ছাড়া কোনোরকম ভূমিকা রাখতে পারেনি। অভিযান পরিচালনাকারী গোয়েন্দারা জানিয়েছেন, রূপগঞ্জে উদ্ধারকৃত অস্ত্রের ধরন আইএসদের ব্যবহারিত অস্ত্রশস্ত্রের মতোই। এ ছাড়া র‌্যাবের বিভিন্ন অভিযানেও রূপগঞ্জ উপজেলায় বিভিন্ন এলাকা থেকে জেএমবির তামিম-সারোয়ার গ্রুপের ২৭ জঙ্গি সদস্যকে আটক হয়। এক্ষেত্রে থানা পুলিশের ঝুড়িতে সফলতার কোনো নজির নেই। জানা যায়, মোট ছয়জন ইন্সপেক্টরসহ প্রায় অর্ধশত এসআই ও এএসআই রয়েছে রূপগঞ্জ থানায়। ওসি ইসমাইলের তত্ত্বাবধানে ও নির্দেশনায় বিভিন্ন টিম গঠনের মাধ্যমে এসব পুলিশ অফিসাররা রূপগঞ্জজুড়ে চালাচ্ছেন গ্রেফতার বাণিজ্য। এ ছাড়া চেপপোস্ট বসিয়ে গণপরিবহনেও চাঁদাবাজি চালানো হয় দেদার। পুলিশের নামে স্থানীয় আঞ্চলিক সড়ক, ফুটপাথ, ফুট ভাঙারি ব্যবসা আর চোরাই তেলের দোকান থেকে উঠছে মাসোয়ারা। নিয়মিত বখরা দিতে হয় উপজেলা দেড় শতাধিক ইটভাটা আর শীতলক্ষ্যায় চলাচলরত বালুবাহী ট্রলারকে। নিরীহ লোকজনকে মামলায় ফাঁসানোর হুমকি দিয়ে অর্থ আদায় করেন ওসি তার অধীনস্থরা। উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় গড়ে ওঠা আবাসন কোম্পানি থেকেও নিয়মিত মোটা অঙ্কের চাঁদা আদায় করেন ওসি ইসমাইল। থানা সূত্র জানায়, রূপগঞ্জে যোগদানের পর থেকেই ওসি ইসমাইল হোসেন মাদক ব্যবসায়ী, ছিনতাইকারী, ডাকাত, হত্যা মামলার আসামিসহ অপরাধীদের সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে তোলেন। তার কর্মকাণ্ডে ক্ষুব্ধ থানায় কর্মরত কনস্টেবল থেকে শুরু করে এসআই ও এএসআইরা। ভয়ে কেউ প্রতিবাদ করার সাহস পান না।

ধনাঢ্য ওসি ইসমাইলের ধমকি : আবাসন কোম্পানি প্রাইম রিভারভিউ থেকে উপঢৌকন পাওয়া গাড়ি (ঢাকা মেট্রো-ঘ-১৩-৫৮৯৬)-তে পুলিশের স্টিকার লাগিয়ে ঘুরে বেড়ান ওসি ইসমাইল। ওসি ইসমাইল হোসেনের গ্রামের বাড়ি নরসিংদীর শিলমান্দি এলাকায় রয়েছে নামে-বেনামে ৫৬ বিঘা সম্পত্তি। রাজধানীর উত্তরার ৪ নম্বর সেক্টরের সুবাস্তু টাওয়ারে কোটি টাকা মূল্যের ৩ হাজার ২০০ স্কয়ার ফিটের আলিশান ফ্ল্যাট। একাধিক লাক্সারি গাড়ি। এসব বিষয়ে রূপগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইসমাইল হোসেন বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলার অবনতি হতেই পারে। সাংবাদিকরা লিখলে আমার কিছু যায় আসে না। আমার উপরে ‘হেডাম ওয়ালা’ লোক আছে। আমি যখন যেখানে যেতে চাই সেখানেই বদলি হয়। না চাইলে কেউ আমাকে বদলি করতে পারবে না। অপর এক প্রশ্নের জবাবে ওসি ইসমাইল হোসেন বলেন, আমার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট। আমাকে রূপগঞ্জ থেকে সরানোর জন্য একটি মহল উঠেপড়ে লেগেছে। তারাই আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে। যদি তদন্ত করে আমার বিরুদ্ধে কোনো দুর্নীতি-অনিয়ম খুঁজে পাওয়া যায়, তাহলে আমি স্বেচ্ছায় যে কোনো সাজা মাথা পেতে নেব।


বিডি প্রতিদিন/১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৮/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান
নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
সর্বশেষ খবর
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

এই মাত্র | চায়ের দেশ

ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’
‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান
নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের
ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের

৩৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?
প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম
নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু
ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা