শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫৫, রবিবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮

রূপগঞ্জে ওসির বিরুদ্ধে অভিযোগের পাহাড়

আওয়ামী লীগ নিধনই যেন তার কাজ

ওসির মামলাবাজি থেকে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকেরও রেহাই মেলেনি
সাঈদুর রহমান রিমন
অনলাইন ভার্সন
আওয়ামী লীগ নিধনই যেন তার কাজ

খুনখারাবির কথা শুনলেই আনন্দে চকচক করে ওঠে রূপগঞ্জ থানার ওসি ইসমাইল হোসেনের চোখ। থানার কোথাও লাশ পড়লেই তিনি ২০ লাখ টাকা পকেটস্থ করার টার্গেট নিয়ে মাঠে নামেন। এ কারণে ভিকটিম পরিবার কি খুনি চক্র এমনকি সাক্ষীরা পর্যন্ত রেহাই পান না কোনোভাবেই। তার টার্গেট পূরণ না হওয়া পর্যন্ত নানাভাবে হয়রানি-হেনস্তা চলতেই থাকে। সেখানে হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদঘাটনের কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয় না, প্রকৃত খুনিদের চিহ্নিত করে তাদের নামে চার্জশিট দেওয়ারও বালাই নেই। আছে শুধু ‘খুনের মামলা’-কে পুঁজি করে দুই হাতে টাকা হাতানোর হাজারো ফন্দিফিকির। সবচেয়ে ধনাঢ্য ওসিদের তালিকায় নাম থাকা ইসমাইল হোসেন সবচেয়ে বেশি খুশি হন জায়গা-জমি সংক্রান্ত বিরোধের অভিযোগ পেলে। তবে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ বা তার অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা কোন্দলে জড়ালে ওসি ইসমাইলের আনন্দ যেন আর ধরে না। জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের ক্যাডার হিসেবে নামডাক থাকা ইসমাইল হোসেন দলের তুচ্ছ বিরোধকে কেন্দ্র করেই উভয় গ্রুপের নেতা-কর্মীদের নিপীড়ন-নির্যাতনসহ চরম হয়রানি করে ছাড়েন। দলীয় বিরোধের উছিলাকে পুঁজি করে রূপগঞ্জের ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, কৃষক লীগ, ছাত্রলীগ, মহিলা লীগ, শ্রমিক লীগের নেতা-কর্মীদের আসামি করে শত শত মামলা রুজু করার রেকর্ড গড়েছেন ওসি ইসমাইল হোসেন। দলীয় নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের ক্ষেত্রে স্থানীয় সংসদ সদস্য বরাবরই ওসি সহযোগীর ভূমিকায় থাকেন বলেও অভিযোগ উঠেছে। ভুক্তভোগী নেতা-কর্মীরা অভিযোগ করে জানিয়েছেন, ওসি ইসমাইল হোসেন রূপগঞ্জ থানার দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই একের পর এক মামলা দিয়ে ক্ষমতাসীন দলের নেতা-কর্মীদের নাস্তানাবুদ করে ছাড়ছেন। থানা, পৌরসভা, ইউনিয়ন এমনকি ওয়ার্ড পর্যায়ের কোনো নেতা মামলামুক্ত থাকতে পারছেন না। সামান্য ছুত-ছুতোতেই নেতা-কর্মীদের চার-পাঁচটি করে মামলায় ঝুলিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এসব নেতা জমি বিরোধের ঘটনায় গ্রেফতার হলেও ওসি ইসমাইল কী এক আক্রোশে নিজ হাতে তাদের নির্মম নির্যাতন করে থাকেন। জায়গা-জমি বিক্রি করে ওসির ঘুষের দাবি পূরণ করেও রেহাই মেলে না। ভুক্তভোগীরা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ছাত্রদল ক্যাডার এই ওসি রূপগঞ্জে রীতিমতো আওয়ামী নিধনে মেতে ওঠেছেন। চারদলীয় জোট সরকারের জিঘাংসামূলক কর্মকাণ্ডকালেও রূপগঞ্জে আওয়ামী লীগের এত নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা দেওয়া হয়নি, অথচ নিজ দল ক্ষমতায় থাকাকালেই সর্বোচ্চ মামলা মাথায় নিয়ে বাড়িঘর ছেড়ে পালিয়ে থাকতে হচ্ছে। স্থানীয় সূত্রগুলো জানায়, বিভিন্ন সময় দলীয় বিরোধের তুচ্ছ ঘটনায় দেড় সহস্রাধিক নেতা-কর্মী মামলার আসামি হয়েছেন, এখনো পাঁচ শতাধিক নেতা-কর্মী রূপগঞ্জ ছেড়ে পালিয়ে বেড়াতে বাধ্য হচ্ছেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক থানার একাধিক সাব ইন্সপেক্টর এই প্রতিবেদককে জানান, ওসির টেবিলে গ্লাসের নিচে রূপগঞ্জ উপজেলার সব গ্রামপর্যায়ের আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীদের তালিকা রাখা আছে। কার বিরুদ্ধে এ পর্যন্ত কয়টা মামলা হয়েছে সেটাও উল্লেখ আছে। এখন কোনো এলাকায় ঘটনা ঘটলে বা কেউ কোনো মামলা দিতে এলেই ওসি গ্লাসের নিচে রাখা তালিকা দেখে পছন্দসই কয়েকজনের নাম সংযুক্ত করার নির্দেশ দিয়ে থাকেন। ওই নেতারা ঘটনা জানুক বা না জানুক, ঘটনার সঙ্গে যুক্ত থাকুক বা না থাকুক যে কোনো উপায়ে দারোগাকে তার মামলায় এসব নাম সংযুক্ত করতেই হবে। ধরা ছাড়া, মামলাবাজি, চাঁদাবাজির ধুম বাণিজ্য আর আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের এলাকাছাড়া করার মধ্য দিয়েই ওসি ইসমাইলের অপরাধ অপকর্ম শেষ হয়নি। রূপগঞ্জের সব ক্ষেত্রেই তার অপরাধ-দুর্নীতির নগ্ন থাবা বসেছে। নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে সর্বসাধারণের ‘আতঙ্ক’ হয়ে উঠেছেন থানার ওসি ইসমাইল হোসেন। সরাসরি ওসির শেল্টারেই চলছে গ্রেফতার বাণিজ্য, মাদক ব্যবসার নিয়ন্ত্রণ, শিল্পাঞ্চল ও পরিবহন সেক্টরের চাঁদাবাজি, ঝুট আর বালু ব্যবসার নিয়ন্ত্রণ, জায়গা-জমির বাণিজ্য, সন্ত্রাসীদের মদদ দেওয়াসহ নানা অনৈতিক কর্মকাণ্ড। পুলিশের নিষ্ক্রিয়তায় উপজেলায় বিভিন্ন এলাকায় আস্তানা গেড়েছে জঙ্গি সংগঠনের সদস্যরা। একচ্ছত্র প্রভাব সৃষ্টিকারী ওসি ইসমাইলের খবরদারিত্বমূলক কর্মকাণ্ডে বিব্রত সরকারি দলের লোকজনও।

রূপগঞ্জে পোস্টিং পাওয়ার আগে ইসমাইল হোসেন ২০১৫ সালের এপ্রিল পর্যন্ত টঙ্গী (গাজীপুর) মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ ছিলেন। কিন্তু তার শেল্টারে মাদক ব্যবসার ব্যাপক প্রসার, জায়গা-জমি, বাড়িঘর দখলে নেতৃত্ব প্রদানসহ গ্রেফতারের ভয়ভীতি দেখিয়ে বিরোধীদলীয় নেতা-কর্মীদের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের চাঁদাবাজি ছাড়াও এক যুবদল নেতাকে গাড়ির নিচে ফেলে হত্যার অভিযোগে তাকে গাজীপুর জেলা পুলিশ লাইনে প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়। বিতর্কিত কর্মকাণ্ডের কারণে কয়েক দফায় তার বদলির আদেশ হলেও তিনি বিশেষ তদবিরে বারবার বদলি ঠেকাতে সক্ষম হন। কিন্তু গাজীপুরের প্রভাবশালী পুলিশ সুপার অপরাধী ওসিকে তার জেলার কোনো স্থাপনায় সংযুক্ত রাখতে অস্বীকার করায় সেখানে আর টিকতে পারেননি ইসমাইল হোসেন। পরবর্তীতে নানা দেনদরবার ও তদবিরের মাধ্যমে নারায়ণগঞ্জ জেলায় পোস্টিং নিয়েই সরাসরি রূপগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জের দায়িত্ব বাগিয়ে নেন। একটানা তার নানা অপকর্মে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে রূপগঞ্জবাসী, তারই কূটকৌশলে বিরাজ করছে সীমাহীন অশান্ত পরিবেশ। তবুও অদৃশ্য শক্তির ইশারায় স্বপদে সদাপটেই টিকে আছেন তিনি। অনুসন্ধানে জানা যায়, টঙ্গী মডেল থানার সাবেক ওসি ইসমাইল হোসেন টঙ্গীর এরশাদনগর এলাকার যুবদল নেতা নিজাম উদ্দিনকে চলন্ত গাড়ির নিচে ফেলে হত্যা করেছেন, নিহতের পরিবারের এমন অভিযোগে সেখান থেকে শাস্তিমূলক প্রত্যাহার হন তিনি। এর আগে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে রূপগঞ্জের ভুলতা ফাঁড়ির ইনচার্জ থাকার সুবাধে অর্থ আদায়ের প্রতিটি সেক্টর তার নখদর্পে ছিল। রূপগঞ্জে পোস্টিং পাওয়ার পরপরই স্থানীয় আওয়ামী লীগের অভ্যন্তরীণ কোন্দলের সুযোগ নিয়ে কখনো এ পক্ষের কখনো প্রতিপক্ষের লোক সেজে পুরো উপজেলায় নিজের একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেন, গড়ে তোলেন নিজ চাঁদাবাজি-বখরাবাজির অন্যরকম সাম্রাজ্য। চনপাড়া বস্তি থেকে শুরু করে রূপগঞ্জের প্রতিটি ওয়ার্ড ইউনিটে তার মনোনীত কারবারিরা দেদার মাদক বাণিজ্য শুরু করে। এ সময় মাদক ব্যবসার আধিপত্য নিয়ে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় রক্তক্ষয়ী সংঘাতও হয়। শিল্পাঞ্চল খ্যাত রূপগঞ্জের ছোটবড় সাড়ে পাঁচ হাজার শিল্প কারখানা থেকে ওসির নামে মাসোয়ারা আসতে থাকে থানায়। ঝুট আর বালু ব্যবসার নিয়ন্ত্রণও শুরু করেন ওসি। এ জন্য তিনি তার ছোটভাই ওমর হোসেনকে স্থায়ীভাবে রূপগঞ্জে এনে বসিয়েছেন। তিনিই ঝুট, বালুসহ অন্যান্য বখরাবাজির বাণিজ্য দেখভাল করছেন, নিয়মিত আদায় করে নিচ্ছেন লাখ লাখ টাকা মাসোয়ারা। বর্তমানে ওমর পুলিশ হাউজিং এবং পূর্বাচল আমেরিকান সিটিতে বালু ভরাট ও জমি বেচাকেনার ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ করে চলছে। পাশাপাশি কাঞ্চন পৌর এলাকার বিএনপি নেতা ও তার ভগ্নিপতি করমউদ্দিনের মাধ্যমে শিল্পপ্রতিষ্ঠান থেকে চাঁদা উঠানোসহ বালু ও জমি দখলবাজির অন্যরকম ব্যবসা চালাচ্ছেন ওসি। এই কমরউদ্দিনের সুপারিশেই ১৯৯৩ সালে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আবদুল মতিন চৌধুরীর মাধ্যমে শ্যালক ইসমাইল হোসেনের সাব ইন্সপেক্টর পদে চাকরি জুটেছিল। অতীত ব্যাকগ্রাউন্ড হিসেবে নরসিংদী সরকারি কলেজ শাখা ছাত্রদলের তৎকালীন সাংগঠনিক সম্পাদক থাকার কথাও উল্লেখ ছিল তার তদবিরের ফাইলে। সম্প্রতি বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার তৈরি করা দেশের ৯৫ জামায়াত-শিবির ও বিএনপির ওসির তালিকায় এসেছে রূপগঞ্জের দুর্নীতিবাজ ও ঘুষখোর ওসি ইসমাইল হোসেনের নাম। রূপগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ শাজাহান ভূইয়া বলেন, ওসি এখানে পোস্টিং নেওয়ার পর তাকে হত্যাসহ একাধিক মিথ্যা মামলায় উদ্দেশ্যমূলকভাবে আসামি করে সীমাহীন হয়রানি চালায়। শুধু তার নামে নয় উপজেলার শীর্ষ নেতা-কর্মীসহ ইউনিয়ন পৌরসভা ও ওয়ার্ড পর্যায়ের প্রায় ১ হাজার ৫০০ নেতা-কর্মীকে মামলায় ফাঁসিয়েছেন ওসি ইসমাইল। নিজেদের অভ্যন্তরীণ বিরোধের জের ধরে ‘বিএনপির এই ওসি রূপগঞ্জে আওয়ামী লীগ নিধনে নেমেছেন’ মন্তব্য করে শাজাহান ভূইয়া বলেন, শত অপরাধ করেও ওসি ইসমাইল অদৃশ্য শক্তির বলে দাপটের সঙ্গেই রূপগঞ্জে বহাল আছেন।

তার যোগদানেই বেড়েছে অপরাধ : অনুসন্ধানে জানা যায়, অপরাধের অভয়ারণ্য এখন রূপগঞ্জ উপজেলা। মাত্র তিন মাসের মধ্যেই উপজেলা জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক এম এ হাসান, কাঞ্চন পৌর যুবলীগ নেতা মিজানুর রহমান, ভুলতা ইউনিয়ন যুবলীগ নেতা জাকির হোসেনসহ উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় ১৮টি হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এসব হত্যাকাণ্ডগুলোতে কৌশলে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদেরকেই আসামি করা হয়েছে। সম্প্রতি রূপগঞ্জজুড়ে ডাকাত আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। যত্রতত্র হচ্ছে ডাকাতি। এসব ডাকাতি রোধে পুলিশের কোনো ভূমিকা খুঁজে পাওয়া যায়নি। গত মাসে এশিয়ান হাইওয়ে সড়কে গোয়েন্দা পুলিশের সঙ্গে ডাকাত দলের বন্দুকযুদ্ধে শরিফ নামে এক ডাকাত নিহত হয়। উদ্ধার হয় অস্ত্রশস্ত্র— সেখানে রূপগঞ্জ থানা পুলিশের কোনো ভূমিকা দেখতে পাননি এলাকাবাসী। পুলিশের নীরব ভূমিকার কারণে আইএস-জেএমবিসহ দেশীয় এবং আন্তর্জাতিক জঙ্গিগোষ্ঠীর তৎপরতাও রেড়েছে রূপগঞ্জে। চট্টগ্রামের ১০ ট্রাক অস্ত্র উদ্ধারের পর গত বছর দেশের ইতিহাসে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সংখ্যক অস্ত্র উদ্ধার করে এ রূপগঞ্জ থেকেই, অথচ সেখানেও থানা পুলিশ হুমকি-ধমকির বাণিজ্য ছাড়া কোনোরকম ভূমিকা রাখতে পারেনি। অভিযান পরিচালনাকারী গোয়েন্দারা জানিয়েছেন, রূপগঞ্জে উদ্ধারকৃত অস্ত্রের ধরন আইএসদের ব্যবহারিত অস্ত্রশস্ত্রের মতোই। এ ছাড়া র‌্যাবের বিভিন্ন অভিযানেও রূপগঞ্জ উপজেলায় বিভিন্ন এলাকা থেকে জেএমবির তামিম-সারোয়ার গ্রুপের ২৭ জঙ্গি সদস্যকে আটক হয়। এক্ষেত্রে থানা পুলিশের ঝুড়িতে সফলতার কোনো নজির নেই। জানা যায়, মোট ছয়জন ইন্সপেক্টরসহ প্রায় অর্ধশত এসআই ও এএসআই রয়েছে রূপগঞ্জ থানায়। ওসি ইসমাইলের তত্ত্বাবধানে ও নির্দেশনায় বিভিন্ন টিম গঠনের মাধ্যমে এসব পুলিশ অফিসাররা রূপগঞ্জজুড়ে চালাচ্ছেন গ্রেফতার বাণিজ্য। এ ছাড়া চেপপোস্ট বসিয়ে গণপরিবহনেও চাঁদাবাজি চালানো হয় দেদার। পুলিশের নামে স্থানীয় আঞ্চলিক সড়ক, ফুটপাথ, ফুট ভাঙারি ব্যবসা আর চোরাই তেলের দোকান থেকে উঠছে মাসোয়ারা। নিয়মিত বখরা দিতে হয় উপজেলা দেড় শতাধিক ইটভাটা আর শীতলক্ষ্যায় চলাচলরত বালুবাহী ট্রলারকে। নিরীহ লোকজনকে মামলায় ফাঁসানোর হুমকি দিয়ে অর্থ আদায় করেন ওসি তার অধীনস্থরা। উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় গড়ে ওঠা আবাসন কোম্পানি থেকেও নিয়মিত মোটা অঙ্কের চাঁদা আদায় করেন ওসি ইসমাইল। থানা সূত্র জানায়, রূপগঞ্জে যোগদানের পর থেকেই ওসি ইসমাইল হোসেন মাদক ব্যবসায়ী, ছিনতাইকারী, ডাকাত, হত্যা মামলার আসামিসহ অপরাধীদের সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে তোলেন। তার কর্মকাণ্ডে ক্ষুব্ধ থানায় কর্মরত কনস্টেবল থেকে শুরু করে এসআই ও এএসআইরা। ভয়ে কেউ প্রতিবাদ করার সাহস পান না।

ধনাঢ্য ওসি ইসমাইলের ধমকি : আবাসন কোম্পানি প্রাইম রিভারভিউ থেকে উপঢৌকন পাওয়া গাড়ি (ঢাকা মেট্রো-ঘ-১৩-৫৮৯৬)-তে পুলিশের স্টিকার লাগিয়ে ঘুরে বেড়ান ওসি ইসমাইল। ওসি ইসমাইল হোসেনের গ্রামের বাড়ি নরসিংদীর শিলমান্দি এলাকায় রয়েছে নামে-বেনামে ৫৬ বিঘা সম্পত্তি। রাজধানীর উত্তরার ৪ নম্বর সেক্টরের সুবাস্তু টাওয়ারে কোটি টাকা মূল্যের ৩ হাজার ২০০ স্কয়ার ফিটের আলিশান ফ্ল্যাট। একাধিক লাক্সারি গাড়ি। এসব বিষয়ে রূপগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইসমাইল হোসেন বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলার অবনতি হতেই পারে। সাংবাদিকরা লিখলে আমার কিছু যায় আসে না। আমার উপরে ‘হেডাম ওয়ালা’ লোক আছে। আমি যখন যেখানে যেতে চাই সেখানেই বদলি হয়। না চাইলে কেউ আমাকে বদলি করতে পারবে না। অপর এক প্রশ্নের জবাবে ওসি ইসমাইল হোসেন বলেন, আমার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট। আমাকে রূপগঞ্জ থেকে সরানোর জন্য একটি মহল উঠেপড়ে লেগেছে। তারাই আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে। যদি তদন্ত করে আমার বিরুদ্ধে কোনো দুর্নীতি-অনিয়ম খুঁজে পাওয়া যায়, তাহলে আমি স্বেচ্ছায় যে কোনো সাজা মাথা পেতে নেব।


বিডি প্রতিদিন/১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৮/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের চিঠি
জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের চিঠি
শেখ সেলিমের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
শেখ সেলিমের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
‘হাসিনা ব্যক্তি হিসেবে কতটা অমানুষ হয়েছিল, জনমানুষ ঠিকই বুঝেছিল’
‘হাসিনা ব্যক্তি হিসেবে কতটা অমানুষ হয়েছিল, জনমানুষ ঠিকই বুঝেছিল’
দেশের অর্থনীতি ধ্বংসপ্রায় অবস্থা থেকে ঘুরে দাঁড়িয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা
দেশের অর্থনীতি ধ্বংসপ্রায় অবস্থা থেকে ঘুরে দাঁড়িয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা
বিমানবন্দর থেকে আরও ২৬ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
বিমানবন্দর থেকে আরও ২৬ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সৌদি রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সৌদি রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
অক্টোবরের মধ্যে কতটি তাপপ্রবাহ, জানাল আবহাওয়া দফতর
অক্টোবরের মধ্যে কতটি তাপপ্রবাহ, জানাল আবহাওয়া দফতর
৪৪তম বিসিএসে সাময়িক মনোনীত ৪৬ প্রার্থীকে ফরম পূরণের তাগিদ
৪৪তম বিসিএসে সাময়িক মনোনীত ৪৬ প্রার্থীকে ফরম পূরণের তাগিদ
জাতীয় নির্বাচনে ৪৭ হাজার কেন্দ্রে থাকবে বডি-ওর্ন ক্যামেরা
জাতীয় নির্বাচনে ৪৭ হাজার কেন্দ্রে থাকবে বডি-ওর্ন ক্যামেরা
কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনে দুদকের অভিযান
কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনে দুদকের অভিযান
রমজানের আগে নির্বাচনের ঘোষণা জাতিকে আশার আলো দেখিয়েছে: কাদের গনি চৌধুরী
রমজানের আগে নির্বাচনের ঘোষণা জাতিকে আশার আলো দেখিয়েছে: কাদের গনি চৌধুরী
গণঅভ্যুত্থানে আহত ৩৪ জন এখনো থাইল্যান্ডে চিকিৎসাধীন : উপদেষ্টা
গণঅভ্যুত্থানে আহত ৩৪ জন এখনো থাইল্যান্ডে চিকিৎসাধীন : উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
সিলেটে পুকুর ও ডোবা থেকে নারী-পুরুষের লাশ উদ্ধার
সিলেটে পুকুর ও ডোবা থেকে নারী-পুরুষের লাশ উদ্ধার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় ৩৬ ঘণ্টা পর দুই নিখোঁজ শ্রমিকের মরদেহ উদ্ধার
নেত্রকোনায় ৩৬ ঘণ্টা পর দুই নিখোঁজ শ্রমিকের মরদেহ উদ্ধার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে শিশু হত্যা মামলায় সৎ মায়ের যাবজ্জীবন
নড়াইলে শিশু হত্যা মামলায় সৎ মায়ের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় সৈকতে গোসল করতে নেমে এক পর্যটকের মৃত্যু
কুয়াকাটায় সৈকতে গোসল করতে নেমে এক পর্যটকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে অস্ত্র ও গুলিসহ বনদস্যু আসাবুর বাহিনীর দুই সদস্য আটক
সুন্দরবনে অস্ত্র ও গুলিসহ বনদস্যু আসাবুর বাহিনীর দুই সদস্য আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিজয় মিছিলে বিএনপির নেতাকর্মীদের ঢল
বগুড়ায় বিজয় মিছিলে বিএনপির নেতাকর্মীদের ঢল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই শিশুর লাশ উদ্ধার
দুই শিশুর লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানিতে বিএনপির উদ্যোগে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালিত
জার্মানিতে বিএনপির উদ্যোগে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

২৮ বছর পর হিমবাহের নিচে মিলল নিখোঁজ ব্যক্তির অক্ষত মরদেহ
২৮ বছর পর হিমবাহের নিচে মিলল নিখোঁজ ব্যক্তির অক্ষত মরদেহ

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জনগণের ভোটে নির্বাচিত সরকার চায় বিএনপি: নজরুল ইসলাম খান
জনগণের ভোটে নির্বাচিত সরকার চায় বিএনপি: নজরুল ইসলাম খান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে সামরিক ঘাঁটিতে বন্দুকধারীর হামলা, জারি হলো লকডাউন
যুক্তরাষ্ট্রে সামরিক ঘাঁটিতে বন্দুকধারীর হামলা, জারি হলো লকডাউন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে ডাম্প ট্রাকে লরির ধাক্কায় হেলপার নিহত
চট্টগ্রামে ডাম্প ট্রাকে লরির ধাক্কায় হেলপার নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাউজানে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাউজানে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে পূর্ব শত্রুতার জেরে তিন ভাইকে কুপিয়ে জখম
মাদারীপুরে পূর্ব শত্রুতার জেরে তিন ভাইকে কুপিয়ে জখম

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যানজটে ঢাকাবাসী, বিএনপির দুঃখ প্রকাশ
যানজটে ঢাকাবাসী, বিএনপির দুঃখ প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘানায় হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে দুই মন্ত্রীসহ নিহত ৮
ঘানায় হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে দুই মন্ত্রীসহ নিহত ৮

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‘৫০% শুল্ক আরোপের’ ঘোষণায় কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের
ট্রাম্পের ‘৫০% শুল্ক আরোপের’ ঘোষণায় কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে ওএমএস কার্যক্রম উদ্বোধন
চাঁদপুরে ওএমএস কার্যক্রম উদ্বোধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালোবেসে ৩২ বছর নখ কাটেননি অরুণ!
ভালোবেসে ৩২ বছর নখ কাটেননি অরুণ!

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিতে জুলাই বিপ্লব উপলক্ষে তারুণ্যের মাঝে রোপা আমন ধানের চারা বিতরণ
ব্রিতে জুলাই বিপ্লব উপলক্ষে তারুণ্যের মাঝে রোপা আমন ধানের চারা বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ওপর আরও ২৫% শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প, মোট ৫০ শতাংশ
ভারতের ওপর আরও ২৫% শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প, মোট ৫০ শতাংশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব এলাকায় বৃহস্পতিবার ৪ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
যেসব এলাকায় বৃহস্পতিবার ৪ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের চিঠি
জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের চিঠি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ সেলিমের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
শেখ সেলিমের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাসিনা ব্যক্তি হিসেবে কতটা অমানুষ হয়েছিল, জনমানুষ ঠিকই বুঝেছিল’
‘হাসিনা ব্যক্তি হিসেবে কতটা অমানুষ হয়েছিল, জনমানুষ ঠিকই বুঝেছিল’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের অর্থনীতি ধ্বংসপ্রায় অবস্থা থেকে ঘুরে দাঁড়িয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা
দেশের অর্থনীতি ধ্বংসপ্রায় অবস্থা থেকে ঘুরে দাঁড়িয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে জেলা বিএনপির বিজয় সমাবেশ, র‌্যালি
জামালপুরে জেলা বিএনপির বিজয় সমাবেশ, র‌্যালি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাষা সৈনিক আবু জায়েদ শিকদারের স্ত্রী মেহেরুন্নেসা আর নেই
ভাষা সৈনিক আবু জায়েদ শিকদারের স্ত্রী মেহেরুন্নেসা আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিমানবন্দর থেকে আরও ২৬ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
বিমানবন্দর থেকে আরও ২৬ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাওসকে তাদের মাঠেই ৩-১ গোলে হারাল বাংলার মেয়েরা
লাওসকে তাদের মাঠেই ৩-১ গোলে হারাল বাংলার মেয়েরা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
হাসনাত-সারজিস-জারাসহ ৫ নেতাকে শোকজ দিল এনসিপি
হাসনাত-সারজিস-জারাসহ ৫ নেতাকে শোকজ দিল এনসিপি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিবিরের এই আয়োজনের দায় ভিসি ও প্রক্টর এড়াতে পারেন না: নাছির
শিবিরের এই আয়োজনের দায় ভিসি ও প্রক্টর এড়াতে পারেন না: নাছির

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাতসকালে নোয়াখালীতে মাইক্রোবাস খালে পড়ে নিহত ৭
সাতসকালে নোয়াখালীতে মাইক্রোবাস খালে পড়ে নিহত ৭

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই ঘোষণাপত্রে যারা হতাশ হয়েছেন, তারা সারাজীবনই হতাশ : মির্জা ফখরুল
জুলাই ঘোষণাপত্রে যারা হতাশ হয়েছেন, তারা সারাজীবনই হতাশ : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আড়াই বছর পর দেশে ফেরা বাহারের আনন্দ এখন বিষাদ, এলাকায় শোকের মাতম
আড়াই বছর পর দেশে ফেরা বাহারের আনন্দ এখন বিষাদ, এলাকায় শোকের মাতম

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলক্ষেত থেকে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা রানাকে চাঁদার টাকাসহ আটক
খিলক্ষেত থেকে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা রানাকে চাঁদার টাকাসহ আটক

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

'জুলাই ঘোষণাপত্র ইসলামপন্থীদের অবমাননা ও জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতি চরম অবহেলা'
'জুলাই ঘোষণাপত্র ইসলামপন্থীদের অবমাননা ও জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতি চরম অবহেলা'

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা দখল করবে কিনা, সে সিদ্ধান্ত নেবে ইসরায়েল: ট্রাম্প
গাজা দখল করবে কিনা, সে সিদ্ধান্ত নেবে ইসরায়েল: ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সেনাপ্রধান রাষ্ট্রপতি হচ্ছেন গুঞ্জনে যা জানাল আইএসপিআর
পাকিস্তানের সেনাপ্রধান রাষ্ট্রপতি হচ্ছেন গুঞ্জনে যা জানাল আইএসপিআর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির চার নেতার বিরুদ্ধে এসি ল্যান্ডের জিডি
এনসিপির চার নেতার বিরুদ্ধে এসি ল্যান্ডের জিডি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেবের সঙ্গে শুভশ্রী, রাজকে প্রাক্তন স্ত্রীর খোঁচা
দেবের সঙ্গে শুভশ্রী, রাজকে প্রাক্তন স্ত্রীর খোঁচা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের ওপর আরও ২৫% শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প, মোট ৫০ শতাংশ
ভারতের ওপর আরও ২৫% শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প, মোট ৫০ শতাংশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওএসডি হওয়া ৭৬ পুলিশ কর্মকর্তাকে একযোগে পদায়ন
ওএসডি হওয়া ৭৬ পুলিশ কর্মকর্তাকে একযোগে পদায়ন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে মেডিকেল উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, নিহত ৪
যুক্তরাষ্ট্রে মেডিকেল উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, নিহত ৪

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‘৫০% শুল্ক আরোপের’ ঘোষণায় কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের
ট্রাম্পের ‘৫০% শুল্ক আরোপের’ ঘোষণায় কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো সমুদ্রপথে সাড়ে ৩ টন কাঁঠাল রফতানি
প্রথমবারের মতো সমুদ্রপথে সাড়ে ৩ টন কাঁঠাল রফতানি

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আমরা প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণাকে সাধুবাদ জানাই : ডা. জাহিদ
আমরা প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণাকে সাধুবাদ জানাই : ডা. জাহিদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের চিঠি
জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের চিঠি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের ম্যাচসহ আজকের খেলার সূচি
বাংলাদেশের ম্যাচসহ আজকের খেলার সূচি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিগত তিন নির্বাচনে দায়িত্বে থাকা ম্যাজিস্ট্রেটদের তথ্য চেয়েছে ইসি
বিগত তিন নির্বাচনে দায়িত্বে থাকা ম্যাজিস্ট্রেটদের তথ্য চেয়েছে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশ চালাবেন রাজনীতিবিদরা, অন্তর্বর্তী সরকার না : আলী রীয়াজ
দেশ চালাবেন রাজনীতিবিদরা, অন্তর্বর্তী সরকার না : আলী রীয়াজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাজারে দেশি মাছের আকাল, আকাশছোঁয়া ইলিশের দাম
বাজারে দেশি মাছের আকাল, আকাশছোঁয়া ইলিশের দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ আগস্ট)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শুল্ক চাপের মধ্যেই রাশিয়ায় ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ট্রাম্পের শুল্ক চাপের মধ্যেই রাশিয়ায় ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ দেশব্যাপী বিজয় র‌্যালি করবে বিএনপি
আজ দেশব্যাপী বিজয় র‌্যালি করবে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাজিলে ২৫ বছরের মধ্যে সর্ববৃহৎ তেল ও গ্যাস ক্ষেত্রের সন্ধান
ব্রাজিলে ২৫ বছরের মধ্যে সর্ববৃহৎ তেল ও গ্যাস ক্ষেত্রের সন্ধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে একদিনেই সর্বোচ্চ তাপমাত্রার দুই রেকর্ড
জাপানে একদিনেই সর্বোচ্চ তাপমাত্রার দুই রেকর্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন নিষেধাজ্ঞার পরোয়া করেন না আলবানিজ
মার্কিন নিষেধাজ্ঞার পরোয়া করেন না আলবানিজ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোটের সঙ্গে তারেক রহমানের বৈঠক শুক্রবার
১২ দলীয় জোটের সঙ্গে তারেক রহমানের বৈঠক শুক্রবার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের ঘোষণা ইতিবাচক, জুলাই সনদ অপূর্ণাঙ্গ: জামায়াত
নির্বাচনের ঘোষণা ইতিবাচক, জুলাই সনদ অপূর্ণাঙ্গ: জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আলোচনায় বিএনপির একাধিক মুখ
আলোচনায় বিএনপির একাধিক মুখ

নগর জীবন

সিঙ্গেল মাদারদের দিনকাল
সিঙ্গেল মাদারদের দিনকাল

শোবিজ

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

সম্পাদকীয়

ভোট আয়োজনে ইসিতে চিঠি
ভোট আয়োজনে ইসিতে চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

আয়ের উৎস নেই সম্পদের পাহাড়
আয়ের উৎস নেই সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্লিন ইমেজের প্রার্থী চায় বিএনপির তৃণমূল
ক্লিন ইমেজের প্রার্থী চায় বিএনপির তৃণমূল

নগর জীবন

তৌকীর-বিপাশার নতুন খবর
তৌকীর-বিপাশার নতুন খবর

শোবিজ

নির্বাচনি তহবিল জোগাড়ে তোড়জোড়
নির্বাচনি তহবিল জোগাড়ে তোড়জোড়

পেছনের পৃষ্ঠা

হোটেল বদলে কক্সবাজারেই পাঁচ নেতা, এনসিপির শোকজ
হোটেল বদলে কক্সবাজারেই পাঁচ নেতা, এনসিপির শোকজ

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৮ শতাংশ শিশুর রক্তে সিসা
৯৮ শতাংশ শিশুর রক্তে সিসা

পেছনের পৃষ্ঠা

ধন্যবাদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস
ধন্যবাদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে বোমা ফাটিয়ে ডাকাতি
সড়কে বোমা ফাটিয়ে ডাকাতি

দেশগ্রাম

সড়কজুড়ে হাটবাজার
সড়কজুড়ে হাটবাজার

রকমারি নগর পরিক্রমা

ঘোষণাপত্রে ইসলামপন্থিদের অবজ্ঞা
ঘোষণাপত্রে ইসলামপন্থিদের অবজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে তিনটি দাবির বাস্তবায়ন করতে হবে : এনসিপি
নির্বাচনের আগে তিনটি দাবির বাস্তবায়ন করতে হবে : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

২৬০ শিক্ষার্থী পেল স্কুল ব্যাগ
২৬০ শিক্ষার্থী পেল স্কুল ব্যাগ

দেশগ্রাম

অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বন্দোবস্তের পরিবর্তন
অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বন্দোবস্তের পরিবর্তন

সম্পাদকীয়

গণমাধ্যম এখনো স্বাধীন নয়
গণমাধ্যম এখনো স্বাধীন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূস জাতিকে ফ্যাসিবাদের স্বাদ চাখালেন
ড. ইউনূস জাতিকে ফ্যাসিবাদের স্বাদ চাখালেন

নগর জীবন

বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল থেকে পড়ে তরুণীর মৃত্যু
বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল থেকে পড়ে তরুণীর মৃত্যু

খবর

রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম নিয়ে রিভিউর আদেশ আজ
রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম নিয়ে রিভিউর আদেশ আজ

নগর জীবন

শিশু হত্যায় সৎ মায়ের যাবজ্জীবন
শিশু হত্যায় সৎ মায়ের যাবজ্জীবন

দেশগ্রাম

দায়িত্বে অবহেলায় এসিল্যান্ডদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা
দায়িত্বে অবহেলায় এসিল্যান্ডদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

শোক সংবাদ
শোক সংবাদ

খবর

কাজ সম্পন্নের আগেই বাঁধে ধস
কাজ সম্পন্নের আগেই বাঁধে ধস

দেশগ্রাম

সবাই একত্র থাকুন ভোটের প্রস্তুতি নিন
সবাই একত্র থাকুন ভোটের প্রস্তুতি নিন

খবর

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

৭৮ জনকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানো হয়েছে
৭৮ জনকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানো হয়েছে

নগর জীবন

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে