শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৪৯, বৃহস্পতিবার, ১৬ আগস্ট, ২০১৮

অনৈতিক সম্পর্কের ভয়ঙ্কর পরিণতি

মির্জা মেহেদী তমাল
অনলাইন ভার্সন
অনৈতিক সম্পর্কের ভয়ঙ্কর পরিণতি

চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ার বাসিন্দা ইউসুফ নবী। এই তো কিছুদিন আগে তিনি বিদেশ থেকে ফিরেছেন। পদুয়ার একটি পাহাড়ের গাছতলায় বসে আছেন। এটি তার পুরনো জায়গা। এখানেই অনেক সময় কাটিয়েছেন প্রেমিকা সুলতানার সঙ্গে। পাহাড়ের কাছেই তাদের বাড়ি। যখন-তখন চলে আসতেন দুজন। সেটি রাত বা দিন-যখনই হোক না কেন। তারা মিলিত হতেন। কিন্তু বেশ কদিন ধরেই তাদের মনোমালিন্য চলছে। বিদেশ থেকে এসেই ইউসুফ ছুটে যান সুলতানার কাছে। কিন্তু সুলতানা অনেক পাল্টে গেছে। আগের মতো করে তাকে কাছে আর পেতে চায় না। এ কারণে ইউসুফের মনে খুব কষ্ট। কষ্ট মাঝেমধ্যে রাগে রূপ নেয়। তখন মুখে যা খুশি তাই বলেন সুলতানাকে। রাগ ধরে রাখতে পারেন না তিনি। আজ কী মনে করে সুলতানা ফোন দেয় ইউসুফকে। আসতে বলল সুখবিলাস পাহাড়ে তাদের সেই পুরনো জায়গায়। ফোন পেয়েই পাগলের মতো ছুটে এসেছেন ইউসুফ। অপেক্ষা করছেন তার প্রেমিকা সুলতানার জন্য। পথের দিকে তাকিয়ে আছেন ইউসুফ। দেরি করায় অস্থির হয়ে পড়েছেন তিনি। বিকাল গড়িয়ে সন্ধ্যা। আঁধার নামতেই চলে এলেন সুলতানা। তাকে দেখে মহাখুশি ইউসুফ। যাক, সুলতানা তাহলে আগের মতোই আছে। সুলতানাকে দেখেই জড়িয়ে ধরতে চান ইউসুফ। সুলতানা বাধা দেয়। বলে, ‘এখানে না, বাড়িতে চলো’। পরম মমতায় ইউসুফের হাত ধরে সুলতানা। হাঁটতে হাঁটতে বলে, ‘তুমি এত অবুঝ কেন? এত খারাপ কথা কেউ তার ভালোবাসার মানুষকে বলতে পারে?’ এমন আবেগ জড়ানো কথা শুনে কষ্ট পান ইউসুফ। বলেন, ‘আমাকে ক্ষমা করো। ভুল হয়ে গেছে। তুমি যখন ভালো করে কথা না বল, তখন আমার মাথা ঠিক থাকে না।’ 

সুলতানার বাড়ি কাছেই। তারা বাড়িতে পৌঁছে যায়।  ঘরে ঢোকার সঙ্গে সঙ্গে ইউসুফ নিজেই দরজা বন্ধ করে দেন। সুলতানা তাকে কাছে ডাকে। এগিয়ে যান ইউসুফ। কিন্তু ঘরের মধ্যেই আগে থেকে ঘাপটি মেরে থাকা ঘাতকরা ইউসুফের মাথায় আঘাত করে। মাথা ফেটে রক্ত বেরোয়। চিৎকার করতে পারেন না ইউসুফ। সুলতানাই তার মুখ চেপে ধরে। ঘরে থাকা আরও তিনজন তাকে জাপটে ধরে। মাটিতে শুইয়ে দেয়। চাপাতি দিয়ে গলায় পোচ চালাতে থাকে সুলতানা নিজেই। যতক্ষণ পর্যন্ত না শরীর থেকে মাথা আলাদা হয়েছে, ততক্ষণ পর্যন্ত তার হাত চলতে থাকে। মাথা আলাদা। ঘরে তখন রক্তের বন্যা। তাদের শরীর ভেজা রক্তে। শরীর আর মাথা নিয়ে তারা যায় সেই সুখবিলাস পাহাড়ে। দেহ এক স্থানে ফেলে রাখে। আর মাথা নিয়ে যায় পাহাড়ের আরেক স্থানে। সেখানে মাটিচাপা দিয়ে রাখে সেই মাথা। এসব করতে করতেই ভোরের আলো ফুটতে থাকে। সুলতানা তার সহযোগীদের নিয়ে লাপাত্তা।  

২০১৪ সালের ৯ মার্চের ঘটনা এটি। ওমান-ফেরত ইউসুফ নবীর লাশ পাওয়া যায় পরদিন ১০ মার্চ সুখবিলাস পাহাড়ে। সুলতানা আর ইউসুফ দুজনই বিবাহিত ছিলেন। পরকীয়ায় জড়িয়ে নৃশংসভাবে খুনের শিকার হন ইউসুফ। গ্রেফতার হন সুলতানা। ফাঁস হয় তার ভয়ঙ্কর নিষিদ্ধ প্রেমের কাহিনী। গ্রেফতারের পর সুলতানা পুলিশকে বলেন, স্বামীর অনুপস্থিতিতে ইউসুফ নবী বন্ধু হয়ে এসেছিল আমার। প্রথমদিকে তাকে প্রশ্রয় না দিলেও শেষটায় গড়ে ওঠে বন্ধুত্ব। ধারণা ছিল একাকিত্ব থেকে মুক্তি পাব। পেয়েও ছিলাম। কিন্তু শেষটায় নানা কারণে সেই বন্ধুত্বের সম্পর্ক অনেকটা তিক্ততায় পরিণত হয়। পরবর্তীতে জীবনকে অতিষ্ঠ করে তোলে নবী। প্রচণ্ড মানসিক চাপে রীতিমতো দিশাহারা হয়ে পড়ি। এ অবস্থা থেকে মুক্তি পেতেই পরিকল্পিতভাবে নিজ হাতে ধারালো অস্ত্র দিয়ে তাকে গলা কেটে হত্যা করি। সহযোগীদের নিয়ে তার দেহ ফেলি নির্জন পাহাড়ি এলাকায়। আর মাথা পুঁতে রাখি মাটির নিচে। খুন করে ক্ষোভ মিটিয়েছি, তবে কয়েক ঘণ্টা পর বুঝতে পারি কাজটা ঠিক হয়নি।’ 

আদালতে ১৬৪ ধারায় দেওয়া স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে প্রবাস-ফেরত যুবক ইউসুফ নবীকে (৩৫) হত্যার এভাবেই বর্ণনা দেন গৃহবধূ সুলতানা আক্তার (৩২)। সুলতানার স্বামী রেজাউল করিম দীর্ঘদিন ধরে ওমান প্রবাসী। চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ার পদুয়ার মুখ স্কুলপাড়া গ্রামের মৃত নুর আহমদের ছেলে ইউসুফ নবী। ২০১৪ সালের জানুয়ারিতে ওমান থেকে দেশে ফেরেন তিনি। ৯ মার্চ পদুয়া ইউনিয়নের সুখবিলাস পাহাড় থেকে পুলিশ তার মস্তকবিহীন লাশ উদ্ধার করে। এ ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। পরবর্তীতে বিভিন্ন তথ্যের ভিত্তিতে পুলিশ ঘটনার পরের দিন ১০ মার্চ ভোরে ফেনীর ছাগলনাইয়ার অলিনগর এলাকা থেকে হত্যাকাণ্ডে জড়িত অভিযোগে সুলতানাসহ চারজনকে গ্রেফতার করে। তাদের নিয়ে যাওয়া হয় চট্টগ্রাম জেলা পুলিশ সুপারের দফতরে। সেখানে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদে সুলতানা হত্যার কথা স্বীকার করেন। এরপর তার দেওয়া তথ্যমতে পুলিশ একই এলাকার জঙ্গল থেকে উদ্ধার করে নবীর খণ্ডিত মস্তক। এ ঘটনায় নিহত ইউসুফ নবীর স্ত্রী মনোয়ারা বেগম বাদী হয়ে সুলতানাসহ চারজনকে আসামি করে রাঙ্গুনিয়া থানায় মামলা করেন। 

গোয়েন্দারা জানান, সুলতানার স্বামী বিদেশে যাওয়ার পর থেকে একই এলাকার ইউসুফ নবীর সঙ্গে তার ‘বন্ধুত্বে’র সম্পর্ক গড়ে ওঠে। যা অনৈতিক সম্পর্কে গড়ায়। পরবর্তীতে নবীও বিদেশে যান। আর নবী বিদেশ যাওয়ার পর থেকে একই এলাকার আরেক যুবক সুলতান আহমেদের (২৭) সঙ্গে একইভাবে ‘বন্ধুত্ব’ হয় সুলতানার। এ অবস্থায় জানুয়ারিতে দেশে ফেরেন নবী। আর নবী ফেরার পর বিষয়টি জানতে পারে। এ নিয়ে নবীর সঙ্গে মতবিরোধ তৈরি হয় সুলতানার। এক পর্যায়ে নবী বিষয়টি তার প্রবাসী স্বামীকে জানানোর হুমকি দেন। এরই ফলশ্রুতিতে সুলতানা নবীকে বাড়িতে ডেকে এনে হত্যা করে। গোয়েন্দারা জানতে পারেন, নবীর ব্যক্তিগত কোনো শত্রু ছিল না। ফলে তার লাশ উদ্ধারের পর পুলিশ পড়ে চরম বিপাকে। কোনো ক্লু পাওয়া যাচ্ছিল না। পরবর্তীতে ব্যাপক অনুসন্ধানের পর বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যায়। মামলার অপর আসামিরা হলেন সুলতান আহমেদ, সুলতানার ভাই ইস্কান্দার হোসেন ও বাবা ফারুক শাহ। তবে হত্যাকাণ্ডে ফারুক ও ইস্কান্দার জড়িত ছিলেন না। তারা ঘটনা ঘটে যাওয়ার পর সুলতানাকে রক্ষা করতে লাশ গুমে সহায়তা করেন। নবীর কাছ থেকে ১ লাখ টাকা ধার নিয়েছিল সুলতানা (ছোট ভাইকে বিদেশে পাঠানোর জন্য)। সুলতান আহমেদের সঙ্গে সম্পর্ক জানাজানির পর থেকে নবী টাকার জন্য সুলতানাকে চাপ দিচ্ছিল। এ কারণেই সুলতানের প্ররোচনায় নবীকে হত্যার পরিকল্পনা করে সুলতানা। আর হত্যাকাণ্ডের পর সুলতানা তার প্রবাসী স্বামীকে ফোন করে জানায়, নবী খারাপ উদ্দেশে তার ঘরে প্রবেশ করেছিল। এ কারণে তাকে সে হত্যা করেছে। গ্রেফতারের পর সুলতানাকে রিমান্ডে এনে জিজ্ঞাসাবাদের প্রয়োজন পড়েনি। সে নিজেই ঘটনার বর্ণনা দিয়ে ২০১৪ সালের ১১ মার্চ আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে। জবানবন্দি শেষে তাকেসহ আসামিদের কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

বিডি-প্রতিদিন/১৬ আগস্ট, ২০১৮/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে ফিরেছেন ৭৩ হাজারের বেশি হাজি
দেশে ফিরেছেন ৭৩ হাজারের বেশি হাজি
৭ জেলার ওপর দিয়ে ঝড় ও ভারি বর্ষণের আশঙ্কা
৭ জেলার ওপর দিয়ে ঝড় ও ভারি বর্ষণের আশঙ্কা
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
ঢাকায় পোল্যান্ড দূতাবাস চালুর অনুরোধ
ঢাকায় পোল্যান্ড দূতাবাস চালুর অনুরোধ
হাসিনাসহ ১০০ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশ
হাসিনাসহ ১০০ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশ
জলমহালের একমাত্র অধিকার প্রকৃত মৎস্যজীবীদের: ফরিদা আখতার
জলমহালের একমাত্র অধিকার প্রকৃত মৎস্যজীবীদের: ফরিদা আখতার
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৪৫৪
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৪৫৪
তিন শ্রেণির পাঠ্যপুস্তকে ভুল সংশোধনে শিক্ষকদের পরামর্শ চেয়েছে মন্ত্রণালয়
তিন শ্রেণির পাঠ্যপুস্তকে ভুল সংশোধনে শিক্ষকদের পরামর্শ চেয়েছে মন্ত্রণালয়
শহীদ নারীযোদ্ধাদের পরিবার যেন হারিয়ে না যায়: উপদেষ্টা শারমিন
শহীদ নারীযোদ্ধাদের পরিবার যেন হারিয়ে না যায়: উপদেষ্টা শারমিন
বাংলাদেশে কোনো ধরনের জঙ্গিবাদ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বাংলাদেশে কোনো ধরনের জঙ্গিবাদ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
তুলুজে প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য ভ্রাম্যমাণ কনস্যুলার সেবা
তুলুজে প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য ভ্রাম্যমাণ কনস্যুলার সেবা

৮ মিনিট আগে | পরবাস

যুব উন্নয়ন ফোরামে অংশ নিতে চীন যাচ্ছেন শাবি শিক্ষার্থী ইমন
যুব উন্নয়ন ফোরামে অংশ নিতে চীন যাচ্ছেন শাবি শিক্ষার্থী ইমন

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অধিনায়ক হিসেবে অভিষেকেই ইতিহাস গড়লেন মুল্ডার
অধিনায়ক হিসেবে অভিষেকেই ইতিহাস গড়লেন মুল্ডার

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুভেন্টাসের সাথে পাঁচ বছরের চুক্তি করলেন জোনাথন ডেভিড
জুভেন্টাসের সাথে পাঁচ বছরের চুক্তি করলেন জোনাথন ডেভিড

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাজ্যে ফিলিস্তিনপন্থী আন্দোলন থেকে গ্রেফতার ২৮
যুক্তরাজ্যে ফিলিস্তিনপন্থী আন্দোলন থেকে গ্রেফতার ২৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের
‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির মহাসচিবসহ শীর্ষ নেতারা সিলেট যাচ্ছেন আজ
বিএনপির মহাসচিবসহ শীর্ষ নেতারা সিলেট যাচ্ছেন আজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংল্যান্ডকে গুঁড়িয়ে দিয়ে সমালোচকদের যা বললেন গিল
ইংল্যান্ডকে গুঁড়িয়ে দিয়ে সমালোচকদের যা বললেন গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪
রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে ফিরেছেন ৭৩ হাজারের বেশি হাজি
দেশে ফিরেছেন ৭৩ হাজারের বেশি হাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না আজ
যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না আজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে গাজীপুরে বিএনপির ৪ নেতা বহিষ্কার
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে গাজীপুরে বিএনপির ৪ নেতা বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১
টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ জেলার ওপর দিয়ে ঝড় ও ভারি বর্ষণের আশঙ্কা
৭ জেলার ওপর দিয়ে ঝড় ও ভারি বর্ষণের আশঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে
মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ
চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় পোল্যান্ড দূতাবাস চালুর অনুরোধ
ঢাকায় পোল্যান্ড দূতাবাস চালুর অনুরোধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক