শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:২৩, মঙ্গলবার, ২৮ আগস্ট, ২০১৮ আপডেট:

একান্ত সাক্ষাৎকারে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ

আমাকে বাদ দিয়ে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় যেতে পারবে না

সংসদে ডেপুটি লিডার, ১০ মন্ত্রী ১০০ আসন চান
বিশেষ প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
আমাকে বাদ দিয়ে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় যেতে পারবে না

সাবেক রাষ্ট্রপতি, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ বলেছেন, ‘আমাকে ছাড়া আওয়ামী লীগের এককভাবে ক্ষমতায় যাওয়ার সুযোগ নেই। আগামী নির্বাচন হবে সব দলের অংশগ্রহণে, প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক। তাই আওয়ামী লীগ যেমন জাতীয় পার্টিকে মহাজোটে রাখতে চায় তেমন আমরাও ২৭ বছর ক্ষমতার বাইরে থাকার কারণে সিদ্ধান্ত নিয়েছি এবার ক্ষমতার অংশীদারিত্ব চাই। তাই আমার জীবনের এই শেষ ভোটযুদ্ধ আওয়ামী লীগের সঙ্গে মহাজোট করেই করতে চাই।’ রবিবার রাতে বারিধারার প্রেসিডেন্ট পার্কের ফ্ল্যাটে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত আলাপচারিতায় সাবেক প্রেসিডেন্ট এইচ এম এরশাদ এ কথা বলেন।

এরশাদ বলেন, ‘আওয়ামী লীগের সঙ্গে নির্বাচনী আসন ও ক্ষমতা ভাগাভাগির আলোচনা শুরু হয়েছে। তফসিল ঘোষণার আগেই তা চূড়ান্ত হতে পারে।’ আওয়ামী লীগের কাছে জাতীয় পার্টির জন্য এরশাদ সংসদের ১০০ আসনে মনোনয়ন চাইছেন। ন্যূনতম ৯০টি তাকে দিতে হবে। একইসঙ্গে ক্ষমতায় এলে তাকে সংসদের উপনেতার পদ দিয়ে সম্মানিত করা ও তার পার্টি থেকে ১০ জন নেতাকে মন্ত্রিসভায় রাখার প্রস্তাব দিয়েছেন। একইসঙ্গে বিভিন্ন রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন সংস্থা ও দূতাবাসে যেসব রাজনৈতিক নিয়োগ হয় তারও অংশীদারিত্ব চান জাপা চেয়ারম্যান। এরশাদ মনে করেন, ক্ষমতা ছাড়ার পর ২৭ বছর ধরে যারা নিবেদিতপ্রাণ হয়ে দল করছেন, এমপি-মন্ত্রী হতে পারছেন না তাদের যোগ্যতার ভিত্তিতে এসব পদে বসানো যায়। তিনি মনে করেন, জোটগতভাবে ক্ষমতায় গেলে শরিক হিসেবে রাজনৈতিক নিয়োগ আওয়ামী লীগ একাই দিতে পারে না প্রধান শরিক হিসেবে জাতীয় পার্টিকেও ভাগ দিতে হবে। এরশাদ মনে করেন, এগুলো নিয়ে সমঝোতায় কোনো সমস্যা হবে না। আওয়ামী লীগ সর্বোচ্চ ছাড় দিয়েই সমঝোতা করবে। এরশাদ মনে করেন, কেবল আসন ভাগাভাগি ও ক্ষমতার অংশীদারিত্ব দিয়ে জনগণের মন জয় করে রাখা যাবে না। দেশের উন্নয়নের পাশাপাশি সুশাসন নিশ্চিত করে মানুষের আস্থা ও সমর্থন অর্জন করতে রাষ্ট্র পরিচালনার দিকনির্দেশনামূলক অঙ্গীকারনামা করতে হবে। এরশাদ বলেন, এ কথা সত্য, শেখ হাসিনা সরকার সব ক্ষেত্রে ব্যাপক উন্নয়ন কর্মকাণ্ড করলেও তাতে জনপ্রিয়তাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে সুশাসনের অভাব। গণরায় নিতে হলে উন্নয়নের পাশাপাশি সুশাসনের নিশ্চয়তা মানুষকে দিতে হবে। সুশাসন না থাকলে উন্নয়ন কাজে লাগে না। তার শাসনামল উল্লেখ করে তিনি বলেন, সে সময় ব্যাপক ছাত্র আন্দোলন ও গণ আন্দোলনের মুখেও সীমিত সম্পদে তিনি ব্যাপক উন্নয়ন করেছিলেন। প্রশাসনিক সংস্কার করেছিলেন। উপজেলাব্যবস্থা চালু করেন। ভূমি সংস্কার করেন। যোগাযোগব্যবস্থার ব্যাপক উন্নয়ন ঘটিয়ে অবকাঠামোগত উন্নয়ন করেন। কিন্তু উন্নয়ন দিয়ে ক্ষমতায় থাকতে পারেননি। সুশাসনের অঙ্গীকারে উন্নয়নের নিরাপদ বাংলাদেশের অঙ্গীকারে মহাজোট গঠনের মধ্য দিয়ে মানুষের আস্থা ও জনসমর্থন ফিরিয়ে ভোটে বিজয়ী হওয়া সম্ভব বলে তিনি মনে করেন। আওয়ামী লীগ কেন এককভাবে ক্ষমতায় আসতে পারবে না? এমন প্রশ্নের জবাবে সাবেক রাষ্ট্রপতি এরশাদ বলেন, অতীতেও অনেক নির্বাচনে কেউই এককভাবে ক্ষমতায় যেতে পারেনি। হয় জোট করে নয় কোনো দলের সমর্থনে ক্ষমতায় বসতে হয়েছে। এবার দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকার সুবাদে এবং জনপ্রিয়তা প্রশ্নবিদ্ধ হওয়ায় আওয়ামী লীগকে গণরায় নিতে জাতীয় পার্টির ওপরই নির্ভর করতে হবে। কারণ, এ নির্বাচনে সব দলই শেষ পর্যন্ত জোটগতভাবে অংশগ্রহণ করবে। আর অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনে আওয়ামী লীগের শক্তিশালী শরিক হবে জাতীয় পার্টি। এরশাদ বলেন, তার দল দেশের তৃতীয় বৃহত্তম দলই নয়, তার ব্যক্তি ইমেজও রয়েছে মানুষের মধ্যে। মানুষ বরাবর বলছে আরেকবার এরশাদের সরকার। কিন্তু বাস্তবতা তাকে স্বাধীনভাবে রাজনীতি করতে দেয়নি বলে তিনি সেই প্রত্যাশা পূরণ করতে পারেননি। আগামী জাতীয় নির্বাচন কতটা সুষ্ঠু হবে মনে করেন? এমন প্রশ্নের জবাবে সাবেক রাষ্ট্রপতি এইচ এম এরশাদ বলেন, শুনতে ভালো লাগলেও নির্বাচন একেবারে সুষ্ঠু হবে এমনটি বলা যায় না। অতীতে কখনই নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি। ভারতেও হয় না। যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচন নিয়েও প্রশ্ন ওঠে। তবু মানুষ চাইছে এবারের নির্বাচনটি গ্রহণযোগ্য হোক। তিনি বলেন, সব দলের আন্দোলনের মুখে একটি গ্রহণযোগ্য নিরপেক্ষ নির্বাচনের আশায় রক্তপাত এড়াতে নব্বই সালে ক্ষমতা ছেড়ে দিলে বিচারপতি সাহাবুদ্দীনের নেতৃত্বাধীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারও সুষ্ঠু নির্বাচন দিতে পারেনি। সেই নির্বাচনে আওয়ামী লীগ বিএনপির মতো ভোটের ময়দানে জাতীয় পার্টিকে সমান সুযোগ দেওয়া হয়নি। জামায়াতকেও দেওয়া হয়েছিল। তাকে কারাগারে আটকিয়েই রাখা হয়নি, টেলিভিশন ভাষণ থেকেও বঞ্চিত করা হয়েছে। নেতারা হয় পলাতক নয় কারাগারে থেকে ভোট করেছেন। তবু তিনি দুবার ৫টি করে আসনে ও জাপা সংসদে ৩৫টি আসন পেয়েছে। সেই নির্বাচনগুলোয় যখন যারা পরাজিত হয়েছে তারাই অনিয়ম, কারচুপির অভিযোগ এনেছে। এরশাদ বলেন, সময় ফুরিয়ে গেলেও একেবারে শেষ হয়নি। যারা ব্যাংকের টাকা লুট করেছে, শেয়ারবাজারে ডাকাতি করেছে তাদের বিচারের মুখোমুখি দাঁড় করালে সরকারের ইমেজ বাড়ত। যারা দেশের বাইরে টাকা পাচার করেছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিলে মানুষ আশাবাদী হতো।


বিডি প্রতিদিন/ ২৮ আগস্ট ২০১৮/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত
বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন
বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
‘এলএনজি ও নবায়নযোগ্য খাত নিয়ে সৌদির সাথে কাজে আগ্রহী বাংলাদেশ’
‘এলএনজি ও নবায়নযোগ্য খাত নিয়ে সৌদির সাথে কাজে আগ্রহী বাংলাদেশ’
সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ বাড়ল
সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ বাড়ল
৮ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস, নদীবন্দরে সতর্কতা
৮ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস, নদীবন্দরে সতর্কতা
বিমান বাহিনীর ৭৩তম ফ্লাইট সেফটি অফিসার্স কোর্সের সনদ বিতরণ
বিমান বাহিনীর ৭৩তম ফ্লাইট সেফটি অফিসার্স কোর্সের সনদ বিতরণ
মূল্যস্ফীতি ৪ থেকে ৫ শতাংশে নামিয়ে আনা সম্ভব : গভর্নর
মূল্যস্ফীতি ৪ থেকে ৫ শতাংশে নামিয়ে আনা সম্ভব : গভর্নর
রাজস্ব বোর্ড বিলুপ্ত নয়, সংস্কার চায় বিটিএলএ ও ডিটিবিএ
রাজস্ব বোর্ড বিলুপ্ত নয়, সংস্কার চায় বিটিএলএ ও ডিটিবিএ
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২
সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন
বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী
উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী পালিত
কুমিল্লায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী পালিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলার আশঙ্কায় পাঞ্জাবে ব্ল্যাকআউটের নির্দেশ
পাকিস্তানের হামলার আশঙ্কায় পাঞ্জাবে ব্ল্যাকআউটের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বাসের ধাক্কায় অ্যাম্বুলেন্সের ৫ যাত্রী নিহত
মুন্সিগঞ্জে বাসের ধাক্কায় অ্যাম্বুলেন্সের ৫ যাত্রী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তানকে সংলাপে বসার আহ্বান ইইউ’র
ভারত-পাকিস্তানকে সংলাপে বসার আহ্বান ইইউ’র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এলএনজি ও নবায়নযোগ্য খাত নিয়ে সৌদির সাথে কাজে আগ্রহী বাংলাদেশ’
‘এলএনজি ও নবায়নযোগ্য খাত নিয়ে সৌদির সাথে কাজে আগ্রহী বাংলাদেশ’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নড়াইলে এক ব্যক্তিকে হত্যার অভিযোগ, নারীসহ আহত ৩
নড়াইলে এক ব্যক্তিকে হত্যার অভিযোগ, নারীসহ আহত ৩

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে বাণিজ্য মেলা বন্ধের 
দাবিতে মানববন্ধন বিক্ষোভ
বাগেরহাটে বাণিজ্য মেলা বন্ধের  দাবিতে মানববন্ধন বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান ও ভারতের শেয়ারবাজারে দর পতন
পাকিস্তান ও ভারতের শেয়ারবাজারে দর পতন

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ বাড়ল
সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ বাড়ল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী দলের শুভেচ্ছায় সিক্ত যুক্তরাজ্য বিএনপির সভাপতি এম এ মালেক
ব্যবসায়ী দলের শুভেচ্ছায় সিক্ত যুক্তরাজ্য বিএনপির সভাপতি এম এ মালেক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উখিয়া ও টেকনাফে যৌথবাহিনীর সাঁড়াশি অভিযান
উখিয়া ও টেকনাফে যৌথবাহিনীর সাঁড়াশি অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৮ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস, নদীবন্দরে সতর্কতা
৮ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস, নদীবন্দরে সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্লাস্টিকের বস্তা ব্যবহারে অটো রাইস মিলকে জরিমানা
প্লাস্টিকের বস্তা ব্যবহারে অটো রাইস মিলকে জরিমানা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়াকাটায় যুবদলের সভাপতি বহিষ্কার
কুয়াকাটায় যুবদলের সভাপতি বহিষ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রশাসনের হস্তক্ষেপে বন্ধ হলো বাল্যবিয়ে
প্রশাসনের হস্তক্ষেপে বন্ধ হলো বাল্যবিয়ে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান
১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ
দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলার ভয়ে ফের ব্ল্যাকআউট অমৃতসার, মধ্যরাতে বিস্ফোরণের শব্দ
পাকিস্তানের হামলার ভয়ে ফের ব্ল্যাকআউট অমৃতসার, মধ্যরাতে বিস্ফোরণের শব্দ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!
ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়ন্ত্রণ রেখার আশপাশের গ্রাম ছেড়ে পালাচ্ছে মানুষ
নিয়ন্ত্রণ রেখার আশপাশের গ্রাম ছেড়ে পালাচ্ছে মানুষ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংঘাতের মধ্যেই পাকিস্তান-ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টাদের মধ্যে যোগাযোগ শুরু
সংঘাতের মধ্যেই পাকিস্তান-ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টাদের মধ্যে যোগাযোগ শুরু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের আগের দুই শনিবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখার নির্দেশ
ঈদের আগের দুই শনিবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?
লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার
নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

১২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উৎপাদন রপ্তানির খরায় কুপোকাত রিজার্ভ রেমিট্যান্সের বড়াই
উৎপাদন রপ্তানির খরায় কুপোকাত রিজার্ভ রেমিট্যান্সের বড়াই

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানকে অবিলম্বে সংঘাত থামাতে বললেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানকে অবিলম্বে সংঘাত থামাতে বললেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

চার জাতির পিতার প্রস্তাব
চার জাতির পিতার প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’
‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’

মাঠে ময়দানে

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

মা
মা

সাহিত্য

আমার গোপন নিষিদ্ধ প্রেমিকারা
আমার গোপন নিষিদ্ধ প্রেমিকারা

সাহিত্য

টাইগার যুবাদের সিরিজ জয়
টাইগার যুবাদের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

নাহিদদের ম্যাচের আগে স্টেডিয়ামের বাইরে ড্রোন বিধ্বস্ত
নাহিদদের ম্যাচের আগে স্টেডিয়ামের বাইরে ড্রোন বিধ্বস্ত

মাঠে ময়দানে

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না পেয়ে বাড়িঘরে হামলা টাকা সোনা লুট
চাঁদা না পেয়ে বাড়িঘরে হামলা টাকা সোনা লুট

পেছনের পৃষ্ঠা

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার
আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার

দেশগ্রাম

বেরোবির সহকারী রেজিস্ট্রার গ্রেপ্তার
বেরোবির সহকারী রেজিস্ট্রার গ্রেপ্তার

নগর জীবন