শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:২৩, মঙ্গলবার, ২৮ আগস্ট, ২০১৮ আপডেট:

একান্ত সাক্ষাৎকারে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ

আমাকে বাদ দিয়ে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় যেতে পারবে না

সংসদে ডেপুটি লিডার, ১০ মন্ত্রী ১০০ আসন চান
বিশেষ প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
আমাকে বাদ দিয়ে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় যেতে পারবে না

সাবেক রাষ্ট্রপতি, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ বলেছেন, ‘আমাকে ছাড়া আওয়ামী লীগের এককভাবে ক্ষমতায় যাওয়ার সুযোগ নেই। আগামী নির্বাচন হবে সব দলের অংশগ্রহণে, প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক। তাই আওয়ামী লীগ যেমন জাতীয় পার্টিকে মহাজোটে রাখতে চায় তেমন আমরাও ২৭ বছর ক্ষমতার বাইরে থাকার কারণে সিদ্ধান্ত নিয়েছি এবার ক্ষমতার অংশীদারিত্ব চাই। তাই আমার জীবনের এই শেষ ভোটযুদ্ধ আওয়ামী লীগের সঙ্গে মহাজোট করেই করতে চাই।’ রবিবার রাতে বারিধারার প্রেসিডেন্ট পার্কের ফ্ল্যাটে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত আলাপচারিতায় সাবেক প্রেসিডেন্ট এইচ এম এরশাদ এ কথা বলেন।

এরশাদ বলেন, ‘আওয়ামী লীগের সঙ্গে নির্বাচনী আসন ও ক্ষমতা ভাগাভাগির আলোচনা শুরু হয়েছে। তফসিল ঘোষণার আগেই তা চূড়ান্ত হতে পারে।’ আওয়ামী লীগের কাছে জাতীয় পার্টির জন্য এরশাদ সংসদের ১০০ আসনে মনোনয়ন চাইছেন। ন্যূনতম ৯০টি তাকে দিতে হবে। একইসঙ্গে ক্ষমতায় এলে তাকে সংসদের উপনেতার পদ দিয়ে সম্মানিত করা ও তার পার্টি থেকে ১০ জন নেতাকে মন্ত্রিসভায় রাখার প্রস্তাব দিয়েছেন। একইসঙ্গে বিভিন্ন রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন সংস্থা ও দূতাবাসে যেসব রাজনৈতিক নিয়োগ হয় তারও অংশীদারিত্ব চান জাপা চেয়ারম্যান। এরশাদ মনে করেন, ক্ষমতা ছাড়ার পর ২৭ বছর ধরে যারা নিবেদিতপ্রাণ হয়ে দল করছেন, এমপি-মন্ত্রী হতে পারছেন না তাদের যোগ্যতার ভিত্তিতে এসব পদে বসানো যায়। তিনি মনে করেন, জোটগতভাবে ক্ষমতায় গেলে শরিক হিসেবে রাজনৈতিক নিয়োগ আওয়ামী লীগ একাই দিতে পারে না প্রধান শরিক হিসেবে জাতীয় পার্টিকেও ভাগ দিতে হবে। এরশাদ মনে করেন, এগুলো নিয়ে সমঝোতায় কোনো সমস্যা হবে না। আওয়ামী লীগ সর্বোচ্চ ছাড় দিয়েই সমঝোতা করবে। এরশাদ মনে করেন, কেবল আসন ভাগাভাগি ও ক্ষমতার অংশীদারিত্ব দিয়ে জনগণের মন জয় করে রাখা যাবে না। দেশের উন্নয়নের পাশাপাশি সুশাসন নিশ্চিত করে মানুষের আস্থা ও সমর্থন অর্জন করতে রাষ্ট্র পরিচালনার দিকনির্দেশনামূলক অঙ্গীকারনামা করতে হবে। এরশাদ বলেন, এ কথা সত্য, শেখ হাসিনা সরকার সব ক্ষেত্রে ব্যাপক উন্নয়ন কর্মকাণ্ড করলেও তাতে জনপ্রিয়তাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে সুশাসনের অভাব। গণরায় নিতে হলে উন্নয়নের পাশাপাশি সুশাসনের নিশ্চয়তা মানুষকে দিতে হবে। সুশাসন না থাকলে উন্নয়ন কাজে লাগে না। তার শাসনামল উল্লেখ করে তিনি বলেন, সে সময় ব্যাপক ছাত্র আন্দোলন ও গণ আন্দোলনের মুখেও সীমিত সম্পদে তিনি ব্যাপক উন্নয়ন করেছিলেন। প্রশাসনিক সংস্কার করেছিলেন। উপজেলাব্যবস্থা চালু করেন। ভূমি সংস্কার করেন। যোগাযোগব্যবস্থার ব্যাপক উন্নয়ন ঘটিয়ে অবকাঠামোগত উন্নয়ন করেন। কিন্তু উন্নয়ন দিয়ে ক্ষমতায় থাকতে পারেননি। সুশাসনের অঙ্গীকারে উন্নয়নের নিরাপদ বাংলাদেশের অঙ্গীকারে মহাজোট গঠনের মধ্য দিয়ে মানুষের আস্থা ও জনসমর্থন ফিরিয়ে ভোটে বিজয়ী হওয়া সম্ভব বলে তিনি মনে করেন। আওয়ামী লীগ কেন এককভাবে ক্ষমতায় আসতে পারবে না? এমন প্রশ্নের জবাবে সাবেক রাষ্ট্রপতি এরশাদ বলেন, অতীতেও অনেক নির্বাচনে কেউই এককভাবে ক্ষমতায় যেতে পারেনি। হয় জোট করে নয় কোনো দলের সমর্থনে ক্ষমতায় বসতে হয়েছে। এবার দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকার সুবাদে এবং জনপ্রিয়তা প্রশ্নবিদ্ধ হওয়ায় আওয়ামী লীগকে গণরায় নিতে জাতীয় পার্টির ওপরই নির্ভর করতে হবে। কারণ, এ নির্বাচনে সব দলই শেষ পর্যন্ত জোটগতভাবে অংশগ্রহণ করবে। আর অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনে আওয়ামী লীগের শক্তিশালী শরিক হবে জাতীয় পার্টি। এরশাদ বলেন, তার দল দেশের তৃতীয় বৃহত্তম দলই নয়, তার ব্যক্তি ইমেজও রয়েছে মানুষের মধ্যে। মানুষ বরাবর বলছে আরেকবার এরশাদের সরকার। কিন্তু বাস্তবতা তাকে স্বাধীনভাবে রাজনীতি করতে দেয়নি বলে তিনি সেই প্রত্যাশা পূরণ করতে পারেননি। আগামী জাতীয় নির্বাচন কতটা সুষ্ঠু হবে মনে করেন? এমন প্রশ্নের জবাবে সাবেক রাষ্ট্রপতি এইচ এম এরশাদ বলেন, শুনতে ভালো লাগলেও নির্বাচন একেবারে সুষ্ঠু হবে এমনটি বলা যায় না। অতীতে কখনই নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি। ভারতেও হয় না। যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচন নিয়েও প্রশ্ন ওঠে। তবু মানুষ চাইছে এবারের নির্বাচনটি গ্রহণযোগ্য হোক। তিনি বলেন, সব দলের আন্দোলনের মুখে একটি গ্রহণযোগ্য নিরপেক্ষ নির্বাচনের আশায় রক্তপাত এড়াতে নব্বই সালে ক্ষমতা ছেড়ে দিলে বিচারপতি সাহাবুদ্দীনের নেতৃত্বাধীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারও সুষ্ঠু নির্বাচন দিতে পারেনি। সেই নির্বাচনে আওয়ামী লীগ বিএনপির মতো ভোটের ময়দানে জাতীয় পার্টিকে সমান সুযোগ দেওয়া হয়নি। জামায়াতকেও দেওয়া হয়েছিল। তাকে কারাগারে আটকিয়েই রাখা হয়নি, টেলিভিশন ভাষণ থেকেও বঞ্চিত করা হয়েছে। নেতারা হয় পলাতক নয় কারাগারে থেকে ভোট করেছেন। তবু তিনি দুবার ৫টি করে আসনে ও জাপা সংসদে ৩৫টি আসন পেয়েছে। সেই নির্বাচনগুলোয় যখন যারা পরাজিত হয়েছে তারাই অনিয়ম, কারচুপির অভিযোগ এনেছে। এরশাদ বলেন, সময় ফুরিয়ে গেলেও একেবারে শেষ হয়নি। যারা ব্যাংকের টাকা লুট করেছে, শেয়ারবাজারে ডাকাতি করেছে তাদের বিচারের মুখোমুখি দাঁড় করালে সরকারের ইমেজ বাড়ত। যারা দেশের বাইরে টাকা পাচার করেছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিলে মানুষ আশাবাদী হতো।


বিডি প্রতিদিন/ ২৮ আগস্ট ২০১৮/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
অগ্নিকাণ্ডে তিন ফায়ার ফাইটারসহ চারজনের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
অগ্নিকাণ্ডে তিন ফায়ার ফাইটারসহ চারজনের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
জাতি পুনর্গঠনে প্রবাসীদের সক্রিয় অংশগ্রহণের আহ্বান ড. ইউনূসের
জাতি পুনর্গঠনে প্রবাসীদের সক্রিয় অংশগ্রহণের আহ্বান ড. ইউনূসের
হাসিনার মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার শেষ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
হাসিনার মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার শেষ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
ইসির নির্বাচনী সংলাপ শুরু আজ
ইসির নির্বাচনী সংলাপ শুরু আজ
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৮ সেপ্টেম্বর)
নিম্নমানের কয়লায় বিপর্যয়ের শঙ্কা
নিম্নমানের কয়লায় বিপর্যয়ের শঙ্কা
৭৩ পর্যবেক্ষক সংস্থাকে নিবন্ধন দেওয়ার সিদ্ধান্ত ইসির
৭৩ পর্যবেক্ষক সংস্থাকে নিবন্ধন দেওয়ার সিদ্ধান্ত ইসির
ঐক্যবদ্ধ না হলে গুপ্ত স্বৈরাচারের আবির্ভাব হতে পারে : তারেক রহমান
ঐক্যবদ্ধ না হলে গুপ্ত স্বৈরাচারের আবির্ভাব হতে পারে : তারেক রহমান
পর্যটনের লক্ষ্য শুধু অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি নয়, আনন্দেরও উপলক্ষ : বশিরউদ্দীন
পর্যটনের লক্ষ্য শুধু অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি নয়, আনন্দেরও উপলক্ষ : বশিরউদ্দীন
নখদন্তহীন জাতীয় মানবাধিকার কমিশন দেখতে চাই না : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
নখদন্তহীন জাতীয় মানবাধিকার কমিশন দেখতে চাই না : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
আবার ভূমিকম্প, উৎপত্তিস্থল যশোরের মনিরামপুর
আবার ভূমিকম্প, উৎপত্তিস্থল যশোরের মনিরামপুর
এই কমিশন শক্ত মেরুদণ্ড নিয়েই কাজ করছে : ইসি আনোয়ারুল
এই কমিশন শক্ত মেরুদণ্ড নিয়েই কাজ করছে : ইসি আনোয়ারুল
সর্বশেষ খবর
ইইউ বা ন্যাটো রাষ্ট্রগুলোতে হামলার কোনও ইচ্ছা নেই: রাশিয়া
ইইউ বা ন্যাটো রাষ্ট্রগুলোতে হামলার কোনও ইচ্ছা নেই: রাশিয়া

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

বর্জ্যে বিষাক্ত ঢাকার ৪ নদী
বর্জ্যে বিষাক্ত ঢাকার ৪ নদী

৪ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইরানের ওপর জাতিসংঘের নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহাল
ইরানের ওপর জাতিসংঘের নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহাল

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিকাণ্ডে তিন ফায়ার ফাইটারসহ চারজনের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
অগ্নিকাণ্ডে তিন ফায়ার ফাইটারসহ চারজনের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পর্তুগালে বাংলাদেশ কমিউনিটি অব পোর্তোর নতুন কমিটির অভিষেক
পর্তুগালে বাংলাদেশ কমিউনিটি অব পোর্তোর নতুন কমিটির অভিষেক

২১ মিনিট আগে | পরবাস

দূষণে ধুঁকছে বুড়িগঙ্গা
দূষণে ধুঁকছে বুড়িগঙ্গা

৩৯ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় আরও ৯১ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় আরও ৯১ জন নিহত

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের অধিনায়কের সঙ্গে ট্রফি নিয়ে ছবি তুলতে অস্বীকৃতি সূর্যকুমারের
পাকিস্তানের অধিনায়কের সঙ্গে ট্রফি নিয়ে ছবি তুলতে অস্বীকৃতি সূর্যকুমারের

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাতি পুনর্গঠনে প্রবাসীদের সক্রিয় অংশগ্রহণের আহ্বান ড. ইউনূসের
জাতি পুনর্গঠনে প্রবাসীদের সক্রিয় অংশগ্রহণের আহ্বান ড. ইউনূসের

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পোর্টল্যান্ডে সেনা পাঠানোর নির্দেশ ট্রাম্পের, প্রয়োজনে ‘পূর্ণ শক্তি’ ব্যবহারের অনুমতি
পোর্টল্যান্ডে সেনা পাঠানোর নির্দেশ ট্রাম্পের, প্রয়োজনে ‘পূর্ণ শক্তি’ ব্যবহারের অনুমতি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার শেষ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
হাসিনার মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার শেষ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসির নির্বাচনী সংলাপ শুরু আজ
ইসির নির্বাচনী সংলাপ শুরু আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হালান্ডের জোড়া গোলে সিটির বড় জয়
হালান্ডের জোড়া গোলে সিটির বড় জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করছে: কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করছে: কলম্বিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ২১ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার
সৌদি আরবে ২১ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি বছরেই বৈঠকে বসতে পারেন ট্রাম্প ও কিম
চলতি বছরেই বৈঠকে বসতে পারেন ট্রাম্প ও কিম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা এখন জানি বড় টুর্নামেন্টে কিভাবে ম্যাচ জিততে হয়: জ্যোতি
আমরা এখন জানি বড় টুর্নামেন্টে কিভাবে ম্যাচ জিততে হয়: জ্যোতি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৮ সেপ্টেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মদের বিষক্রিয়ায় রাশিয়ায় ২৫ জনের মৃত্যু
মদের বিষক্রিয়ায় রাশিয়ায় ২৫ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্লোরিডার দিকে এগিয়ে আসছে হারিকেন ইমেল্ডা
ফ্লোরিডার দিকে এগিয়ে আসছে হারিকেন ইমেল্ডা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে অভিষেক-হার্দিকের চোট নিয়ে শঙ্কা, মুখ খুললেন কোচ
ফাইনালে অভিষেক-হার্দিকের চোট নিয়ে শঙ্কা, মুখ খুললেন কোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহর কৃতজ্ঞতায় নবীজি (সা.)-এর সিজদা
আল্লাহর কৃতজ্ঞতায় নবীজি (সা.)-এর সিজদা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সেলেনার বিয়েতে অতিথি তালিকায় আছেন যারা
সেলেনার বিয়েতে অতিথি তালিকায় আছেন যারা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসলামে নেতৃত্বের ধারাবাহিকতা ও ঐক্য
ইসলামে নেতৃত্বের ধারাবাহিকতা ও ঐক্য

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নিম্নমানের কয়লায় বিপর্যয়ের শঙ্কা
নিম্নমানের কয়লায় বিপর্যয়ের শঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবুধাবিতে তৈরি হচ্ছে বিশ্বের প্রথম ‘নেট-জিরো এনার্জি মসজিদ’
আবুধাবিতে তৈরি হচ্ছে বিশ্বের প্রথম ‘নেট-জিরো এনার্জি মসজিদ’

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইহকাল ও পরকালে ধৈর্যের পুরস্কার
ইহকাল ও পরকালে ধৈর্যের পুরস্কার

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমি অসহনীয় যন্ত্রণা ও শোকে কাতর: থালাপতি বিজয়
আমি অসহনীয় যন্ত্রণা ও শোকে কাতর: থালাপতি বিজয়

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ভালো দিন আর ভারতের বাজে দিন চান মিসবাহ
পাকিস্তানের ভালো দিন আর ভারতের বাজে দিন চান মিসবাহ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলকে হারাল ক্রিস্টাল প্যালেস
শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলকে হারাল ক্রিস্টাল প্যালেস

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আফগান ঘাঁটি দখল ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান নিল চীনসহ ৪ দেশ
আফগান ঘাঁটি দখল ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান নিল চীনসহ ৪ দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি চান ট্রাম্প, নেতানিয়াহুকে স্পষ্ট বার্তা
গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি চান ট্রাম্প, নেতানিয়াহুকে স্পষ্ট বার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ বছরের জন্য গাজায় অন্তর্বর্তী প্রশাসনের নেতৃত্ব নেত্বত্ব দেবেন টনি ব্লেয়ার?
পাঁচ বছরের জন্য গাজায় অন্তর্বর্তী প্রশাসনের নেতৃত্ব নেত্বত্ব দেবেন টনি ব্লেয়ার?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন নেতানিয়াহুর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন না, জানালেন ওবামা
কেন নেতানিয়াহুর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন না, জানালেন ওবামা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বোচ্চ রান সাইফের
সর্বোচ্চ রান সাইফের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সূর্যকুমার ও রউফকে আইসিসির শাস্তি
সূর্যকুমার ও রউফকে আইসিসির শাস্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই ভেনেজুয়েলায় হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র!
কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই ভেনেজুয়েলায় হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষেধাজ্ঞা ইস্যুতে যুক্তরাজ্য-ফ্রান্স ও জার্মানি থেকে রাষ্ট্রদূতদের ফেরালো ইরান
নিষেধাজ্ঞা ইস্যুতে যুক্তরাজ্য-ফ্রান্স ও জার্মানি থেকে রাষ্ট্রদূতদের ফেরালো ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়াউর রহমানের সমাধিতে ফুল দিতে গিয়ে তোপের মুখে ডা. সাবরিনা
জিয়াউর রহমানের সমাধিতে ফুল দিতে গিয়ে তোপের মুখে ডা. সাবরিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিতর্কিত ভিডিও ফাঁস হওয়ায় কেড়ে নেওয়া হলো থাই সুন্দরীর মুকুট
বিতর্কিত ভিডিও ফাঁস হওয়ায় কেড়ে নেওয়া হলো থাই সুন্দরীর মুকুট

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের নিয়ে হঠাৎ বিরল বৈঠক তলব যুক্তরাষ্ট্রের
শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের নিয়ে হঠাৎ বিরল বৈঠক তলব যুক্তরাষ্ট্রের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল লাদাখ মোদি সরকারের জন্য কতটা চিন্তার?
বিক্ষোভে উত্তাল লাদাখ মোদি সরকারের জন্য কতটা চিন্তার?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার প্রতি বিশ্বনেতাদের পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার
প্রধান উপদেষ্টার প্রতি বিশ্বনেতাদের পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক প্রার্থী সঙ্গীতশিল্পী আসিফ
বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক প্রার্থী সঙ্গীতশিল্পী আসিফ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তামিলনাড়ুতে থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদদলিত হয়ে নিহত বেড়ে ৩৮
তামিলনাড়ুতে থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদদলিত হয়ে নিহত বেড়ে ৩৮

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনে হামলার শিকার জাহাজের সব ক্রু পাকিস্তানি
ইয়েমেনে হামলার শিকার জাহাজের সব ক্রু পাকিস্তানি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবি পার্টি ছেড়ে জামায়াতে যাচ্ছেন এ এফ এম সোলায়মান চৌধুরী
এবি পার্টি ছেড়ে জামায়াতে যাচ্ছেন এ এফ এম সোলায়মান চৌধুরী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমরা ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি: তাহের
আমরা ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি: তাহের

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি অসহনীয় যন্ত্রণা ও শোকে কাতর: থালাপতি বিজয়
আমি অসহনীয় যন্ত্রণা ও শোকে কাতর: থালাপতি বিজয়

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর সাফারি পার্কে গভীর রাতে অবৈধ অনুপ্রবেশ, ১১ যুবক থানায়
গাজীপুর সাফারি পার্কে গভীর রাতে অবৈধ অনুপ্রবেশ, ১১ যুবক থানায়

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনিকে এখনই স্বীকৃতি দেবে না নিউজিল্যান্ড
ফিলিস্তিনিকে এখনই স্বীকৃতি দেবে না নিউজিল্যান্ড

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবার ভূমিকম্প, উৎপত্তিস্থল যশোরের মনিরামপুর
আবার ভূমিকম্প, উৎপত্তিস্থল যশোরের মনিরামপুর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐক্যবদ্ধ না হলে গুপ্ত স্বৈরাচারের আবির্ভাব হতে পারে : তারেক রহমান
ঐক্যবদ্ধ না হলে গুপ্ত স্বৈরাচারের আবির্ভাব হতে পারে : তারেক রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোর্টল্যান্ডে সেনা পাঠানোর নির্দেশ ট্রাম্পের, প্রয়োজনে ‘পূর্ণ শক্তি’ ব্যবহারের অনুমতি
পোর্টল্যান্ডে সেনা পাঠানোর নির্দেশ ট্রাম্পের, প্রয়োজনে ‘পূর্ণ শক্তি’ ব্যবহারের অনুমতি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়ল নেপাল
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়ল নেপাল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে কেওক্রাডং
পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে কেওক্রাডং

১৫ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

‘গাজায় যুদ্ধ চালিয়ে গেলে ইসরায়েল তার বাকি বন্ধুদেরও হারাতে পারে’
‘গাজায় যুদ্ধ চালিয়ে গেলে ইসরায়েল তার বাকি বন্ধুদেরও হারাতে পারে’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘে ওয়াকআউট ইসরায়েলের ‘একঘরে’ হয়ে পড়ার ইঙ্গিত : হামাস
জাতিসংঘে ওয়াকআউট ইসরায়েলের ‘একঘরে’ হয়ে পড়ার ইঙ্গিত : হামাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হচ্ছে
ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হচ্ছে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
মির্জা ফখরুলের আসনে অন্য দলের ব্যাপক গণসংযোগ
মির্জা ফখরুলের আসনে অন্য দলের ব্যাপক গণসংযোগ

নগর জীবন

সংকট কাটছে রাজনীতিতে
সংকট কাটছে রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিচার শেষ পর্যায়ে
হাসিনার বিচার শেষ পর্যায়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল আজ
ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল আজ

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারি রিকশা : পাল্টাপাল্টি শোডাউন
ব্যাটারি রিকশা : পাল্টাপাল্টি শোডাউন

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অবরোধে স্থবির খাগড়াছড়ি
অবরোধে স্থবির খাগড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাম্পের বাইরে স্থায়ী রোহিঙ্গারা
ক্যাম্পের বাইরে স্থায়ী রোহিঙ্গারা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঘের তাড়া খেয়ে সুন্দরবনের হরিণ লোকালয়ে
বাঘের তাড়া খেয়ে সুন্দরবনের হরিণ লোকালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

২০০ বছরের ভাসমান হাট
২০০ বছরের ভাসমান হাট

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্তির ৩০ বছর পরও দর্শকপ্রিয় বিশ্বপ্রেমিক
মুক্তির ৩০ বছর পরও দর্শকপ্রিয় বিশ্বপ্রেমিক

শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ যথেষ্ট শক্তিশালী
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ যথেষ্ট শক্তিশালী

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের ঢালাও ব্যাংক হিসাব জব্দ ঠিক নয়
ব্যবসায়ীদের ঢালাও ব্যাংক হিসাব জব্দ ঠিক নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বেঁচে থাকার মতো অক্সিজেন পেয়েছি
বেঁচে থাকার মতো অক্সিজেন পেয়েছি

শোবিজ

মনোনয়ন চান বিএনপির আট নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন চান বিএনপির আট নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

বক্সিং সমৃদ্ধ করতেই অরভিন্দের আগমন
বক্সিং সমৃদ্ধ করতেই অরভিন্দের আগমন

মাঠে ময়দানে

আইসিসিবিতে পর্দা নামল মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনীর
আইসিসিবিতে পর্দা নামল মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনীর

নগর জীবন

হিন্দি বলতে না পারায় দিল্লিতে ছাত্রদের নির্যাতন
হিন্দি বলতে না পারায় দিল্লিতে ছাত্রদের নির্যাতন

পেছনের পৃষ্ঠা

আফগানিস্তানের বিপক্ষে নেই লিটন!
আফগানিস্তানের বিপক্ষে নেই লিটন!

মাঠে ময়দানে

শাকিবের প্রিয় জয় নাকি বীর?
শাকিবের প্রিয় জয় নাকি বীর?

শোবিজ

ইসরায়েলের হয়ে কাজ করছে ১৫৮ কোম্পানি : জাতিসংঘ
ইসরায়েলের হয়ে কাজ করছে ১৫৮ কোম্পানি : জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

এক পোয়া মাছ ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি
এক পোয়া মাছ ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকার ছবিতে কেন অভিনয় করতে পারলেন না - স্মিতা পাতিল
ঢাকার ছবিতে কেন অভিনয় করতে পারলেন না - স্মিতা পাতিল

শোবিজ

এক সপ্তাহের ব্যবধানে ফের ভূমিকম্প
এক সপ্তাহের ব্যবধানে ফের ভূমিকম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশে দেশের বদনাম
বিদেশে দেশের বদনাম

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণের চাপ সইতে না পেরে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ
ঋণের চাপ সইতে না পেরে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বুথ থেকে টাকা তুলে জাল নোট পেলেন কৃষক
বুথ থেকে টাকা তুলে জাল নোট পেলেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

তথ্য কমিশন গঠনে দেরি ব্যর্থতা
তথ্য কমিশন গঠনে দেরি ব্যর্থতা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবাধিকার কমিশনে মেরুদণ্ডহীন কাউকে বসানো যাবে না
মানবাধিকার কমিশনে মেরুদণ্ডহীন কাউকে বসানো যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কারও পক্ষে কাজ করা যাবে না
কারও পক্ষে কাজ করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা