শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫১, বুধবার, ০৭ নভেম্বর, ২০১৮

সংলাপে আজ হবে দরকষাকষি

সংবিধানের বাইরে যাবে না আওয়ামী লীগ, কিছু ছাড় নিয়ে হবে আলোচনা ঐক্যফ্রন্ট খালেদা জিয়ার মুক্তিসহ বিভিন্ন বিষয়ে কথা বলবে
মাহমুদ আজহার ও রফিকুল ইসলাম রনি
অনলাইন ভার্সন
সংলাপে আজ হবে দরকষাকষি

জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট ও আওয়ামী লীগের মধ্যে দ্বিতীয় দফা সংলাপ হচ্ছে আজ। বেলা ১১টায় গণভবনে এ বৈঠক হবে। অংশগ্রহণমূলক ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে খোলামেলা আলোচনা হবে দুই পক্ষের নেতাদের মধ্যে। সংবিধানের ভিতরে থেকেই সমাধানের পথ দেখাবে আওয়ামী লীগ। কিছু ছাড় নিয়েই হবে আলোচনা। সাত দফা থেকে সরে এসে তিন প্রস্তাব দেবে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট। আন্তরিক পরিবেশে খোলামেলা কথা বলবেন নেতারা। ছোট পরিসরে আজকের আলোচনায় মূলত হবে উভয় পক্ষের মধ্যে দরকষাকষি। সংলাপে নিজ নিজ দাবির পক্ষে যুক্তি-পাল্টা যুক্তি তুলে ধরবেন নেতারা। সংশ্লিষ্ট সূত্র এমন তথ্য নিশ্চিত করেছে।

এর আগে বৃহস্পতিবার গণভবনে ২০ সদস্যের প্রতিনিধিদল নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গে আলোচনা করেন ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বাধীন জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নেতারা। ওই সভায় তারা সাত দফা এবং ১১টি দাবি তুলে ধরেন। দীর্ঘ সাড়ে তিন ঘণ্টার আলোচনায় অনেক বিষয়েরই সমাধান হয়নি। সাংবিধানিক বিষয়গুলো সমাধানে দ্বিতীয় দফা সংলাপের জন্য আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে রবিবার চিঠি পাঠায় জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট।

সূত্রমতে, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সব দলের অংশগ্রহণ দেখতে চায় সরকার। এজন্য সংবিধানের ভিতরে থেকে সব ধরনের ছাড় দেওয়ার কথা ভাবছে তারা। অন্যদিকে প্রধান বিরোধী রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ বিএনপির নেতা-কর্মীরা যেন ‘হয়রানি’র শিকার না হন সে বিষয়টি নিশ্চিত করতে চায় সরকার। গত সংলাপেও তাদের সে নিশ্চয়তা দেওয়া হয়েছিল। তারা যেন নির্বাচনে প্রচার-প্রচারণায় সমানভাবে অংশ নিতে পারে সেজন্য আজকের সংলাপেও তাদের এ বিষয়েসব ধরনের আশ্বাস দেওয়া হবে। আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারণী ফোরামের নেতারা বলছেন, নির্বাচনের সময় কিছু কাজ রয়েছে, যেগুলো সরকারের থাকবে না। এর অনেকটাই থাকবে নির্বাচন কমিশনের হাতে। সরকারের হাতে যেসব বিষয় থাকবে সেগুলো সর্বোচ্চ ছাড় দেওয়ার কথাই ভাবছে আওয়ামী লীগ। তারা সবকিছুর সমাধান চায় সংবিধানের ভিতরে থেকে। নির্বাচনকালীন সরকারের মন্ত্রিসভায় যারা থাকছেন তাদের কোনো ধরনের সুযোগ-সুবিধা না নিতে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ ছাড়া নির্বাচন কমিশনকে সব ধরনের সহায়তা প্রদান করবে সরকার। আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারণী ফোরামের নেতারা জানিয়েছেন, আওয়ামী লীগের সিদ্ধান্ত ছিল সংসদ নির্বাচনের আগে কোনো ধরনের আলোচনায় বসবে না। তবে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নেতাদের চাওয়া এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদারতার কারণেই এ সংলাপ হচ্ছে। এর আগে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নেতাদের সঙ্গে এক দফা আলোচনা হয়েছে। আজ হবে দ্বিতীয় দফা বৈঠক। আজকের বৈঠকে ঐক্যফ্রন্ট নেতারা নিরপেক্ষ ব্যক্তিদের নিয়ে নির্বাচনকালীন সরকার গঠনের দাবি জানালে কোনোভাবেই সংবিধানের বাইরে যাবে না আওয়ামী লীগ। বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর অধীনেই জাতীয় ঐক্যফ্রন্টকে নির্বাচনে আসতে হবে। এ বিষয়ে কোনো ধরনের ছাড় দেবে না আওয়ামী লীগ। ঐক্যফ্রন্ট নির্বাচনকালীন সরকারপ্রধান হিসেবে শেখ হাসিনাকে মেনে নিলেই কেবল আগামী নির্বাচনের জন্য গঠিত ‘নির্বাচনকালীন সরকারে’ থাকার সুযোগ পেতে পারে তারা। সেটিও সাংবিধানিক রূপরেখার মধ্যে থেকে আলাপ-আলোচনার ভিত্তিতে হতে হবে। এ নিয়ে আওয়ামী লীগের ভিতর দুই ধরনের মত রয়েছে। এক পক্ষ চায় ছাড় দিয়ে হলেও জাতীয় ঐক্যফ্রন্টকে নির্বাচনে রাখতে। সে কারণে মন্ত্রিসভার চারজন টেকনোক্র্যাট মন্ত্রীকে পদত্যাগ করতে বলা হয়েছে। আলোচনা ফলপ্রসূ হলে ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বাধীন জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট থেকে দুজন, বি চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন যুক্তফ্রন্টকে একজন এবং বাম গণতান্ত্রিক জোট থেকে আরও একজন নতুন নির্বাচনকালীন সরকারের মন্ত্রিসভায় যুক্ত হতে পারেন। খোলামেলা কথা হতে পারে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তি নিয়েও। সোমবার সংবাদ সম্মেলনে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ঐক্যফ্রন্ট ও যুক্তফ্রন্টের সঙ্গে সংলাপে তাদের বেশকিছু দাবি ইতিমধ্যে সরকার মেনে নিয়েছে। দ্বিতীয় দফার সংলাপে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট সংবিধান অনুযায়ী যৌক্তিক যেসব দাবি জানাবে তা ভেবে দেখবে সরকার। সংবিধানসিদ্ধ কোনো দাবি থাকলে সেগুলো মেনে নেওয়া হবে। খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য প্যারোলে মুক্তির বিষয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি তো এ বিষয়ে কিছু বলেনি। প্যারোলে মুক্তি যদি ঐক্যফ্রন্ট চায় তাহলে আলোচনার পথ খোলা আছে। এজন্য প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা হতেই পারে।

জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের তিন প্রস্তাব : আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে আজকের সংলাপে বসতে তিন প্রস্তাব দেবে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট। প্রথমত, সংবিধান সংশোধন করে নতুন নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রস্তাব। দ্বিতীয়ত, সংবিধানের ১২৩ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সংসদ ভেঙে দিয়ে পরবর্তী ৯০ দিনের মধ্যে ভোট গ্রহণ। আরেকটি হলো, বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে রেখেই তার ক্ষমতা হ্রাস করে গুরুত্বপূর্ণ অন্তত চারটি মন্ত্রণালয়ে টেকনোক্র্যাট মন্ত্রী নিয়োগ দেওয়া। ওই চার মন্ত্রণালয়ে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট নেতাদের যুক্ত করতে হবে। নতুবা সবার কাছে অপেক্ষাকৃত গ্রহণযোগ্য নিরপেক্ষ ব্যক্তিকে নিয়োগ দিতে হবে। এ নিয়ে গতকাল জনসভা শেষে রাতে মতিঝিলে গণফোরাম সভাপতি ড. কামাল হোসেনের চেম্বারে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নেতারা দীর্ঘ সময় বৈঠক করেন। সেখানে তিনটি প্রস্তাবকে এক প্রস্তাবে পরিণত করা হয়। একটিকে আরেকটির বিকল্প হিসেবে উল্লেখ করা হয়। জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নেতারা জানান, সরকারকে সর্বোচ্চ ছাড় দিতে চায় জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট। তারা চান, আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সবার অংশগ্রহণে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন। এজন্য সাত দফার সবকটিই মানতে হবে এমন অবস্থানে এখন নেই ঐক্যফ্রন্ট। কিন্তু সরকার যদি ঐক্যফ্রন্টের যৌক্তিক দাবিগুলো না মেনে নেয়, তবে সাত দফায় অটল থেকেই সংলাপ থেকে বেরিয়ে আসবেন তারা। সে ক্ষেত্রে ঘোষিত আন্দোলনের পথেই থাকবে ঐক্যফ্রন্ট। জানা যায়, গতকাল রাতে খসড়া প্রস্তাব চূড়ান্ত করা হয়। এর আগে ঐক্যফ্রন্টে থাকা আইনজীবী নেতাদের পাশাপাশি প্রস্তাব তৈরিতে সংবিধান বিশেষজ্ঞ ড. শাহ্দীন মালিক এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুলের মতামত নেওয়া হয়। ঐক্যফ্রন্ট নেতারা জানান, সংসদ ভেঙে দিয়ে নির্বাচনের কথা সংবিধানে বলা আছে। আর সংসদ ভেঙে দিলে বর্তমান সরকারই নির্বাচনকালীন দায়িত্ব পালন করবে। সংবিধান অনুযায়ী মন্ত্রিসভার সদস্যদের এক-দশমাংশ টেকনোক্র্যাট মন্ত্রী রাখা যায়। বর্তমান মন্ত্রিসভায় ৫০ জনের মতো সদস্য আছেন। অর্থাৎ পাঁচজন টেকনোক্র্যাট মন্ত্রী রাখা সম্ভব। এই মন্ত্রীদের জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট বা বিরোধীদের থেকে নেওয়া হলে এবং তাদের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি মন্ত্রণালয়, বিশেষ করে জনপ্রশাসন, স্বরাষ্ট্র, শিক্ষা ও স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়া যেতে পারে। এ প্রসঙ্গে মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘সরকারের সদিচ্ছা থাকলে সংবিধানের মধ্যে থেকেই নির্বাচনকালীন সরকারের একটি পথ বেরিয়ে আসবে।’

গণভবনে যাবেন যারা : আজ গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দ্বিতীয় দফা সংলাপে অংশ নেবেন জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের ১১ জন নেতা। ঐক্যফ্রন্টের পক্ষে সংলাপে নেতৃত্ব দেবেন জোটের শীর্ষ নেতা ড. কামাল হোসেন। গতকাল রাতে ড. কামাল হোসেনের চেম্বারে ঐক্যফ্রন্টের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়। সংলাপে ঐক্যফ্রন্টের প্রতিনিধি দলের অন্য সদস্যরা হলেন জেএসডি সভাপতি আ স ম রব ও সাধারণ সম্পাদক আবদুল মালেক রতন, বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন ও মওদুদ আহমদ, গণফোরামের নির্বাহী সভাপতি সুব্রত চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা মহসিন মন্টু, নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না ও এস এম আকরাম এবং সুলতান মনসুর।

এই বিভাগের আরও খবর
‘ঐক্যবদ্ধ নির্বাচনই রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে সহায়ক হবে’
‘ঐক্যবদ্ধ নির্বাচনই রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে সহায়ক হবে’
বাংলাদেশ-ওমানের মধ্যে কূটনৈতিক প্রশিক্ষণে সমঝোতা স্মারক সই
বাংলাদেশ-ওমানের মধ্যে কূটনৈতিক প্রশিক্ষণে সমঝোতা স্মারক সই
ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে ঐতিহাসিক ভুল জামায়াতই করে : রুমিন ফারহানা
ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে ঐতিহাসিক ভুল জামায়াতই করে : রুমিন ফারহানা
বায়োটেকনোলজি নির্ভর ভবিষ্যতের পথে বাংলাদেশ : শিক্ষা উপদেষ্টা
বায়োটেকনোলজি নির্ভর ভবিষ্যতের পথে বাংলাদেশ : শিক্ষা উপদেষ্টা
দুর্গাপূজায় সারাদেশে র‍্যাবের ২৮১ টহলদল মোতায়েন
দুর্গাপূজায় সারাদেশে র‍্যাবের ২৮১ টহলদল মোতায়েন
প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনে যুক্ত কর্মকর্তারা ভবিষ্যতে দায়িত্ব পাবেন না: ইসি আনোয়ার
প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনে যুক্ত কর্মকর্তারা ভবিষ্যতে দায়িত্ব পাবেন না: ইসি আনোয়ার
তিন টনি ট্রাকে গড়ে তিন হাজার টাকা চাঁদা আদায়
তিন টনি ট্রাকে গড়ে তিন হাজার টাকা চাঁদা আদায়
শ্রম সংস্কার ব্যাপক বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে : প্রধান উপদেষ্টা
শ্রম সংস্কার ব্যাপক বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে : প্রধান উপদেষ্টা
সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
রাতে জাতিসংঘে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
রাতে জাতিসংঘে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
বাংলাদেশি কর্মী নিতে আগ্রহী আলবেনিয়া
বাংলাদেশি কর্মী নিতে আগ্রহী আলবেনিয়া
সর্বশেষ খবর
কক্সবাজারে স্রোতে ভেসে যাওয়া ৫ কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে স্রোতে ভেসে যাওয়া ৫ কিশোর উদ্ধার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় পাগলা কুকুরের কামড়ে আহত অর্ধশত মানুষ
কুমিল্লায় পাগলা কুকুরের কামড়ে আহত অর্ধশত মানুষ

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে রিমান্ডে থাকা আসামির মৃত্যু
বাগেরহাটে রিমান্ডে থাকা আসামির মৃত্যু

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ঐক্যবদ্ধ নির্বাচনই রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে সহায়ক হবে’
‘ঐক্যবদ্ধ নির্বাচনই রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে সহায়ক হবে’

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

ছাগল চোরের হেদায়েতের জন্য মসজিদে মিলাদ ও দোয়া মাহফিল
ছাগল চোরের হেদায়েতের জন্য মসজিদে মিলাদ ও দোয়া মাহফিল

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে দুর্গাপূজায় সার্বক্ষণিক মনিটরিং থাকবে: জেলা প্রশাসক
নারায়ণগঞ্জে দুর্গাপূজায় সার্বক্ষণিক মনিটরিং থাকবে: জেলা প্রশাসক

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লাদাখে সহিংসতার অভিযোগে সোনম ওয়াংচুককেই গ্রেফতার করল পুলিশ!
লাদাখে সহিংসতার অভিযোগে সোনম ওয়াংচুককেই গ্রেফতার করল পুলিশ!

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাক-পিকআপ সংঘর্ষে প্রাণ গেল মা-শিশুসহ তিনজনের
ট্রাক-পিকআপ সংঘর্ষে প্রাণ গেল মা-শিশুসহ তিনজনের

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-ওমানের মধ্যে কূটনৈতিক প্রশিক্ষণে সমঝোতা স্মারক সই
বাংলাদেশ-ওমানের মধ্যে কূটনৈতিক প্রশিক্ষণে সমঝোতা স্মারক সই

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ২১৯ রোগী
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ২১৯ রোগী

২৭ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নড়াইলে চেক ডিজঅনার মামলায় গ্রেফতার ১
নড়াইলে চেক ডিজঅনার মামলায় গ্রেফতার ১

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় এক বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় এক বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শরতে মুগ্ধতা ছড়িয়ে উঁকি দিচ্ছে কাঞ্চনজঙ্ঘা
শরতে মুগ্ধতা ছড়িয়ে উঁকি দিচ্ছে কাঞ্চনজঙ্ঘা

৩৫ মিনিট আগে | পর্যটন

ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে ঐতিহাসিক ভুল জামায়াতই করে : রুমিন ফারহানা
ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে ঐতিহাসিক ভুল জামায়াতই করে : রুমিন ফারহানা

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

১৩৬ রানের লক্ষ্যও তাড়া করতে ব্যর্থ বাংলাদেশ, 'অজুহাত' লিটনের অনুপস্থিতি
১৩৬ রানের লক্ষ্যও তাড়া করতে ব্যর্থ বাংলাদেশ, 'অজুহাত' লিটনের অনুপস্থিতি

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে সাংবাদিক লাঞ্ছনার ঘটনায় বিচার দাবি
ঝিনাইদহে সাংবাদিক লাঞ্ছনার ঘটনায় বিচার দাবি

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার?
গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা ক্যাম্প
রাজবাড়ীতে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাংক কর্মীদের উৎসাহ বোনাস নিয়ে নতুন নির্দেশনা
ব্যাংক কর্মীদের উৎসাহ বোনাস নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লাগামহীন সবজির বাজার, দিশেহারা নিম্ন-মধ্যবিত্ত আয়ের মানুষ
লাগামহীন সবজির বাজার, দিশেহারা নিম্ন-মধ্যবিত্ত আয়ের মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
নবীনগরে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশি বোনকে’ দিল্লিতে বসিয়ে রেখেছেন, মোদিকে ওয়াইসির খোঁচা
‘বাংলাদেশি বোনকে’ দিল্লিতে বসিয়ে রেখেছেন, মোদিকে ওয়াইসির খোঁচা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুরে গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নে বিএনপির বৈঠক
শ্রীপুরে গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নে বিএনপির বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘নিখোঁজ’ বৈষম্যবিরোধী নেতা মামুন পূর্বাচল থেকে উদ্ধার
‘নিখোঁজ’ বৈষম্যবিরোধী নেতা মামুন পূর্বাচল থেকে উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলোচিত ‘শিখ দাদি’কে ভারতেই ফেরত পাঠালো আমেরিকা
সেই আলোচিত ‘শিখ দাদি’কে ভারতেই ফেরত পাঠালো আমেরিকা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভাবের তাড়নায় সন্তান বিক্রি করতে চাওয়া পরিবারকে সহায়তা দিল প্রশাসন
অভাবের তাড়নায় সন্তান বিক্রি করতে চাওয়া পরিবারকে সহায়তা দিল প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে ৩ দিনব্যাপী টেনিস টুর্নামেন্ট
গোপালগঞ্জে ৩ দিনব্যাপী টেনিস টুর্নামেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এফবিআই ডিরেক্টর জেমস কোমি অভিযুক্ত
সাবেক এফবিআই ডিরেক্টর জেমস কোমি অভিযুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও নতুন পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের ঘোষণা ইরানের
নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও নতুন পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের ঘোষণা ইরানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার ভাঙনে হুমকির মুখে ফরিদপুরের নর্থচ্যানেল ইউনিয়ন
পদ্মার ভাঙনে হুমকির মুখে ফরিদপুরের নর্থচ্যানেল ইউনিয়ন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি
শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু
আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল
বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা
কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ইলিশ বিক্রি ১৪ হাজার টাকায়
এক ইলিশ বিক্রি ১৪ হাজার টাকায়

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল, ইসরায়েলকে নিষিদ্ধের উদ্যোগ ঠেকাবে যুক্তরাষ্ট্র
২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল, ইসরায়েলকে নিষিদ্ধের উদ্যোগ ঠেকাবে যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২ দিনের ছুটিতে নিম্নমাধ্যমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, প্রাথমিক ৯ দিনের
১২ দিনের ছুটিতে নিম্নমাধ্যমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, প্রাথমিক ৯ দিনের

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া
নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি কর্মী নিতে আগ্রহী আলবেনিয়া
বাংলাদেশি কর্মী নিতে আগ্রহী আলবেনিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন ৬ কোম্পানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল চীন
মার্কিন ৬ কোম্পানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল চীন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ
হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ

২০ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

রাশিয়া কোনো কাগুজে বাঘ নয়, ট্রাম্পকে হুঁশিয়ারি মস্কোর
রাশিয়া কোনো কাগুজে বাঘ নয়, ট্রাম্পকে হুঁশিয়ারি মস্কোর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে পশ্চিম তীর দখল করতে দেব না: ট্রাম্প
ইসরায়েলকে পশ্চিম তীর দখল করতে দেব না: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিবন্ধন পেল লেবার পার্টি
নিবন্ধন পেল লেবার পার্টি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবসরে গেলেন তিন সচিব
অবসরে গেলেন তিন সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে হারিয়ে সাফের ফাইনালে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে হারিয়ে সাফের ফাইনালে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানেলে যানবাহন সীমিত থাকবে ৬ দিন
টানেলে যানবাহন সীমিত থাকবে ৬ দিন

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলি বিমান হামলার জবাবে ইয়েমেনের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলি বিমান হামলার জবাবে ইয়েমেনের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানুষের আস্থা অর্জন করাই বিচার বিভাগের কাজ­ : প্রধান বিচারপতি
মানুষের আস্থা অর্জন করাই বিচার বিভাগের কাজ­ : প্রধান বিচারপতি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল থেকে ফেরার পথে প্রধান শিক্ষকের হাত-পা ভেঙে দিল মুখোশধারীরা
স্কুল থেকে ফেরার পথে প্রধান শিক্ষকের হাত-পা ভেঙে দিল মুখোশধারীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি পণ্যে ‘বাজার সয়লাব’ থাকায় আরও কিছু পণ্যে শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
বিদেশি পণ্যে ‘বাজার সয়লাব’ থাকায় আরও কিছু পণ্যে শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা
স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে উঠতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৩৬ রান
ফাইনালে উঠতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৩৬ রান

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক ফরাসি প্রেসিডেন্ট সারকোজির পাঁচ বছরের কারাদণ্ড
সাবেক ফরাসি প্রেসিডেন্ট সারকোজির পাঁচ বছরের কারাদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াইট হাউসে ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠক করবেন শেহবাজ শরিফ
হোয়াইট হাউসে ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠক করবেন শেহবাজ শরিফ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচ সেরার পুরস্কার স্ত্রী-পুত্রকে উৎসর্গ করলেন আফ্রিদি
ম্যাচ সেরার পুরস্কার স্ত্রী-পুত্রকে উৎসর্গ করলেন আফ্রিদি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যে আমরা বিস্মিত : কাজী মামুন
প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যে আমরা বিস্মিত : কাজী মামুন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লড়াইয়ে বিএনপির লবি জামায়াতের পরওয়ার
লড়াইয়ে বিএনপির লবি জামায়াতের পরওয়ার

নগর জীবন

ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য আট প্রার্থী, জামায়াতের একক
ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য আট প্রার্থী, জামায়াতের একক

নগর জীবন

রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত
রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে প্রতিবেশী দেশের হস্তক্ষেপ বড় চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনে প্রতিবেশী দেশের হস্তক্ষেপ বড় চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাফেজ খাজা এনায়েতুল্লাহর ইন্তেকাল
হাফেজ খাজা এনায়েতুল্লাহর ইন্তেকাল

প্রথম পৃষ্ঠা

আরপিওতে নেই পিআর পদ্ধতি
আরপিওতে নেই পিআর পদ্ধতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে ৫,২৩৮ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র
আসছে ৫,২৩৮ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আসে এক রুটে যায় তিন রুটে
আসে এক রুটে যায় তিন রুটে

পেছনের পৃষ্ঠা

পতিত ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কাজ করছে জামায়াত
পতিত ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কাজ করছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন সংস্কার বিনিয়োগ রোহিঙ্গা নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন সংস্কার বিনিয়োগ রোহিঙ্গা নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংসের ফিটনেস পার্টনার গোল্ডস জিম
কিংসের ফিটনেস পার্টনার গোল্ডস জিম

মাঠে ময়দানে

নভেম্বরে খুলছে সেন্ট মার্টিন
নভেম্বরে খুলছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জ থেকে ঢাকায় এসে বিপদে কিশোরী
হবিগঞ্জ থেকে ঢাকায় এসে বিপদে কিশোরী

খবর

শেষ দিনেও উত্থানে শেয়ারবাজার
শেষ দিনেও উত্থানে শেয়ারবাজার

খবর

৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে
৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে

দেশগ্রাম

জমজমাট শপিং বসুন্ধরা সিটিতে
জমজমাট শপিং বসুন্ধরা সিটিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের ৩৩ হাজার মণ্ডপে প্রস্তুতি দুর্গাপূজার
দেশের ৩৩ হাজার মণ্ডপে প্রস্তুতি দুর্গাপূজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আখতারের মামলা জাতিসংঘের সামনে আজ পাল্টাপাল্টি
আখতারের মামলা জাতিসংঘের সামনে আজ পাল্টাপাল্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় ট্রাম্প কী করতে চান
গাজায় ট্রাম্প কী করতে চান

সম্পাদকীয়

বিসিবি নির্বাচন নিয়ে হচ্ছেটা কী
বিসিবি নির্বাচন নিয়ে হচ্ছেটা কী

মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪
লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪

প্রথম পৃষ্ঠা

মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা
মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

যারা কম জনপ্রিয় তাদের জন্য পিআর লাভজনক
যারা কম জনপ্রিয় তাদের জন্য পিআর লাভজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

ধনী ইঁদুরের কাণ্ড
ধনী ইঁদুরের কাণ্ড

ডাংগুলি

এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা
এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান
কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান

নগর জীবন

ব্যবসায়ীদের সংযোগ বাড়ানো দরকার
ব্যবসায়ীদের সংযোগ বাড়ানো দরকার

প্রথম পৃষ্ঠা