শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫১, বুধবার, ০৭ নভেম্বর, ২০১৮

সংলাপে আজ হবে দরকষাকষি

সংবিধানের বাইরে যাবে না আওয়ামী লীগ, কিছু ছাড় নিয়ে হবে আলোচনা ঐক্যফ্রন্ট খালেদা জিয়ার মুক্তিসহ বিভিন্ন বিষয়ে কথা বলবে
মাহমুদ আজহার ও রফিকুল ইসলাম রনি
অনলাইন ভার্সন
সংলাপে আজ হবে দরকষাকষি

জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট ও আওয়ামী লীগের মধ্যে দ্বিতীয় দফা সংলাপ হচ্ছে আজ। বেলা ১১টায় গণভবনে এ বৈঠক হবে। অংশগ্রহণমূলক ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে খোলামেলা আলোচনা হবে দুই পক্ষের নেতাদের মধ্যে। সংবিধানের ভিতরে থেকেই সমাধানের পথ দেখাবে আওয়ামী লীগ। কিছু ছাড় নিয়েই হবে আলোচনা। সাত দফা থেকে সরে এসে তিন প্রস্তাব দেবে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট। আন্তরিক পরিবেশে খোলামেলা কথা বলবেন নেতারা। ছোট পরিসরে আজকের আলোচনায় মূলত হবে উভয় পক্ষের মধ্যে দরকষাকষি। সংলাপে নিজ নিজ দাবির পক্ষে যুক্তি-পাল্টা যুক্তি তুলে ধরবেন নেতারা। সংশ্লিষ্ট সূত্র এমন তথ্য নিশ্চিত করেছে।

এর আগে বৃহস্পতিবার গণভবনে ২০ সদস্যের প্রতিনিধিদল নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গে আলোচনা করেন ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বাধীন জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নেতারা। ওই সভায় তারা সাত দফা এবং ১১টি দাবি তুলে ধরেন। দীর্ঘ সাড়ে তিন ঘণ্টার আলোচনায় অনেক বিষয়েরই সমাধান হয়নি। সাংবিধানিক বিষয়গুলো সমাধানে দ্বিতীয় দফা সংলাপের জন্য আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে রবিবার চিঠি পাঠায় জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট।

সূত্রমতে, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সব দলের অংশগ্রহণ দেখতে চায় সরকার। এজন্য সংবিধানের ভিতরে থেকে সব ধরনের ছাড় দেওয়ার কথা ভাবছে তারা। অন্যদিকে প্রধান বিরোধী রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ বিএনপির নেতা-কর্মীরা যেন ‘হয়রানি’র শিকার না হন সে বিষয়টি নিশ্চিত করতে চায় সরকার। গত সংলাপেও তাদের সে নিশ্চয়তা দেওয়া হয়েছিল। তারা যেন নির্বাচনে প্রচার-প্রচারণায় সমানভাবে অংশ নিতে পারে সেজন্য আজকের সংলাপেও তাদের এ বিষয়েসব ধরনের আশ্বাস দেওয়া হবে। আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারণী ফোরামের নেতারা বলছেন, নির্বাচনের সময় কিছু কাজ রয়েছে, যেগুলো সরকারের থাকবে না। এর অনেকটাই থাকবে নির্বাচন কমিশনের হাতে। সরকারের হাতে যেসব বিষয় থাকবে সেগুলো সর্বোচ্চ ছাড় দেওয়ার কথাই ভাবছে আওয়ামী লীগ। তারা সবকিছুর সমাধান চায় সংবিধানের ভিতরে থেকে। নির্বাচনকালীন সরকারের মন্ত্রিসভায় যারা থাকছেন তাদের কোনো ধরনের সুযোগ-সুবিধা না নিতে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ ছাড়া নির্বাচন কমিশনকে সব ধরনের সহায়তা প্রদান করবে সরকার। আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারণী ফোরামের নেতারা জানিয়েছেন, আওয়ামী লীগের সিদ্ধান্ত ছিল সংসদ নির্বাচনের আগে কোনো ধরনের আলোচনায় বসবে না। তবে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নেতাদের চাওয়া এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদারতার কারণেই এ সংলাপ হচ্ছে। এর আগে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নেতাদের সঙ্গে এক দফা আলোচনা হয়েছে। আজ হবে দ্বিতীয় দফা বৈঠক। আজকের বৈঠকে ঐক্যফ্রন্ট নেতারা নিরপেক্ষ ব্যক্তিদের নিয়ে নির্বাচনকালীন সরকার গঠনের দাবি জানালে কোনোভাবেই সংবিধানের বাইরে যাবে না আওয়ামী লীগ। বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর অধীনেই জাতীয় ঐক্যফ্রন্টকে নির্বাচনে আসতে হবে। এ বিষয়ে কোনো ধরনের ছাড় দেবে না আওয়ামী লীগ। ঐক্যফ্রন্ট নির্বাচনকালীন সরকারপ্রধান হিসেবে শেখ হাসিনাকে মেনে নিলেই কেবল আগামী নির্বাচনের জন্য গঠিত ‘নির্বাচনকালীন সরকারে’ থাকার সুযোগ পেতে পারে তারা। সেটিও সাংবিধানিক রূপরেখার মধ্যে থেকে আলাপ-আলোচনার ভিত্তিতে হতে হবে। এ নিয়ে আওয়ামী লীগের ভিতর দুই ধরনের মত রয়েছে। এক পক্ষ চায় ছাড় দিয়ে হলেও জাতীয় ঐক্যফ্রন্টকে নির্বাচনে রাখতে। সে কারণে মন্ত্রিসভার চারজন টেকনোক্র্যাট মন্ত্রীকে পদত্যাগ করতে বলা হয়েছে। আলোচনা ফলপ্রসূ হলে ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বাধীন জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট থেকে দুজন, বি চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন যুক্তফ্রন্টকে একজন এবং বাম গণতান্ত্রিক জোট থেকে আরও একজন নতুন নির্বাচনকালীন সরকারের মন্ত্রিসভায় যুক্ত হতে পারেন। খোলামেলা কথা হতে পারে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তি নিয়েও। সোমবার সংবাদ সম্মেলনে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ঐক্যফ্রন্ট ও যুক্তফ্রন্টের সঙ্গে সংলাপে তাদের বেশকিছু দাবি ইতিমধ্যে সরকার মেনে নিয়েছে। দ্বিতীয় দফার সংলাপে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট সংবিধান অনুযায়ী যৌক্তিক যেসব দাবি জানাবে তা ভেবে দেখবে সরকার। সংবিধানসিদ্ধ কোনো দাবি থাকলে সেগুলো মেনে নেওয়া হবে। খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য প্যারোলে মুক্তির বিষয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি তো এ বিষয়ে কিছু বলেনি। প্যারোলে মুক্তি যদি ঐক্যফ্রন্ট চায় তাহলে আলোচনার পথ খোলা আছে। এজন্য প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা হতেই পারে।

জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের তিন প্রস্তাব : আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে আজকের সংলাপে বসতে তিন প্রস্তাব দেবে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট। প্রথমত, সংবিধান সংশোধন করে নতুন নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রস্তাব। দ্বিতীয়ত, সংবিধানের ১২৩ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সংসদ ভেঙে দিয়ে পরবর্তী ৯০ দিনের মধ্যে ভোট গ্রহণ। আরেকটি হলো, বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে রেখেই তার ক্ষমতা হ্রাস করে গুরুত্বপূর্ণ অন্তত চারটি মন্ত্রণালয়ে টেকনোক্র্যাট মন্ত্রী নিয়োগ দেওয়া। ওই চার মন্ত্রণালয়ে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট নেতাদের যুক্ত করতে হবে। নতুবা সবার কাছে অপেক্ষাকৃত গ্রহণযোগ্য নিরপেক্ষ ব্যক্তিকে নিয়োগ দিতে হবে। এ নিয়ে গতকাল জনসভা শেষে রাতে মতিঝিলে গণফোরাম সভাপতি ড. কামাল হোসেনের চেম্বারে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নেতারা দীর্ঘ সময় বৈঠক করেন। সেখানে তিনটি প্রস্তাবকে এক প্রস্তাবে পরিণত করা হয়। একটিকে আরেকটির বিকল্প হিসেবে উল্লেখ করা হয়। জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নেতারা জানান, সরকারকে সর্বোচ্চ ছাড় দিতে চায় জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট। তারা চান, আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সবার অংশগ্রহণে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন। এজন্য সাত দফার সবকটিই মানতে হবে এমন অবস্থানে এখন নেই ঐক্যফ্রন্ট। কিন্তু সরকার যদি ঐক্যফ্রন্টের যৌক্তিক দাবিগুলো না মেনে নেয়, তবে সাত দফায় অটল থেকেই সংলাপ থেকে বেরিয়ে আসবেন তারা। সে ক্ষেত্রে ঘোষিত আন্দোলনের পথেই থাকবে ঐক্যফ্রন্ট। জানা যায়, গতকাল রাতে খসড়া প্রস্তাব চূড়ান্ত করা হয়। এর আগে ঐক্যফ্রন্টে থাকা আইনজীবী নেতাদের পাশাপাশি প্রস্তাব তৈরিতে সংবিধান বিশেষজ্ঞ ড. শাহ্দীন মালিক এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুলের মতামত নেওয়া হয়। ঐক্যফ্রন্ট নেতারা জানান, সংসদ ভেঙে দিয়ে নির্বাচনের কথা সংবিধানে বলা আছে। আর সংসদ ভেঙে দিলে বর্তমান সরকারই নির্বাচনকালীন দায়িত্ব পালন করবে। সংবিধান অনুযায়ী মন্ত্রিসভার সদস্যদের এক-দশমাংশ টেকনোক্র্যাট মন্ত্রী রাখা যায়। বর্তমান মন্ত্রিসভায় ৫০ জনের মতো সদস্য আছেন। অর্থাৎ পাঁচজন টেকনোক্র্যাট মন্ত্রী রাখা সম্ভব। এই মন্ত্রীদের জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট বা বিরোধীদের থেকে নেওয়া হলে এবং তাদের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি মন্ত্রণালয়, বিশেষ করে জনপ্রশাসন, স্বরাষ্ট্র, শিক্ষা ও স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়া যেতে পারে। এ প্রসঙ্গে মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘সরকারের সদিচ্ছা থাকলে সংবিধানের মধ্যে থেকেই নির্বাচনকালীন সরকারের একটি পথ বেরিয়ে আসবে।’

গণভবনে যাবেন যারা : আজ গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দ্বিতীয় দফা সংলাপে অংশ নেবেন জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের ১১ জন নেতা। ঐক্যফ্রন্টের পক্ষে সংলাপে নেতৃত্ব দেবেন জোটের শীর্ষ নেতা ড. কামাল হোসেন। গতকাল রাতে ড. কামাল হোসেনের চেম্বারে ঐক্যফ্রন্টের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়। সংলাপে ঐক্যফ্রন্টের প্রতিনিধি দলের অন্য সদস্যরা হলেন জেএসডি সভাপতি আ স ম রব ও সাধারণ সম্পাদক আবদুল মালেক রতন, বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন ও মওদুদ আহমদ, গণফোরামের নির্বাহী সভাপতি সুব্রত চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা মহসিন মন্টু, নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না ও এস এম আকরাম এবং সুলতান মনসুর।

এই বিভাগের আরও খবর
তিন মাসের মধ্যে ওয়েলিংটন ও জোহর বাহরুতে মিশন খুলবে বাংলাদেশ
তিন মাসের মধ্যে ওয়েলিংটন ও জোহর বাহরুতে মিশন খুলবে বাংলাদেশ
‘শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে আলেম-উলামাদের সহায়তা চায় সরকার’
‘শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে আলেম-উলামাদের সহায়তা চায় সরকার’
সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন
সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন
ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা
মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা
নতুন ভোটারের তথ্য সংশোধনে ১১ দিন সুযোগ দিল ইসি
নতুন ভোটারের তথ্য সংশোধনে ১১ দিন সুযোগ দিল ইসি
‘এমন বাংলাদেশ চাই যেখানে কোনো মায়ের বুক খালি হবে না’
‘এমন বাংলাদেশ চাই যেখানে কোনো মায়ের বুক খালি হবে না’
নির্বাচন কমিশনের মেরুদণ্ড আছে বলেই সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে আছে : ইসি সচিব
নির্বাচন কমিশনের মেরুদণ্ড আছে বলেই সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে আছে : ইসি সচিব
সুপ্রিম কোর্টে প্রবেশে পরিচয়পত্র সঙ্গে রাখার নির্দেশ
সুপ্রিম কোর্টে প্রবেশে পরিচয়পত্র সঙ্গে রাখার নির্দেশ
সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি বাংলাদেশে আসবে ইইউ প্রতিনিধি দল : ইসি সচিব
সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি বাংলাদেশে আসবে ইইউ প্রতিনিধি দল : ইসি সচিব
বৃত্তি পরীক্ষায় বেসরকারি বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সুযোগ দেওয়া প্রশ্নে রুল
বৃত্তি পরীক্ষায় বেসরকারি বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সুযোগ দেওয়া প্রশ্নে রুল
দেশের পর্যটন খাত এখনো অনেক পিছিয়ে : শিল্প উপদেষ্টা
দেশের পর্যটন খাত এখনো অনেক পিছিয়ে : শিল্প উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
সিলেটে অস্ত্র মামলার সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
সিলেটে অস্ত্র মামলার সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

১০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বাউবির স্থগিত হওয়া এইচএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৯ আগস্ট
বাউবির স্থগিত হওয়া এইচএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৯ আগস্ট

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এসিইউ কাউন্সিলের সদস্য হলেন বাউবি উপাচার্য
এসিইউ কাউন্সিলের সদস্য হলেন বাউবি উপাচার্য

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সোহানের নেতৃত্বে অস্ট্রেলিয়ায় যাচ্ছে বাংলাদেশ
সোহানের নেতৃত্বে অস্ট্রেলিয়ায় যাচ্ছে বাংলাদেশ

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি
উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে হত্যা মামলায় তিন ভাইসহ ৫ জনের মৃত্যুদণ্ড
চট্টগ্রামে হত্যা মামলায় তিন ভাইসহ ৫ জনের মৃত্যুদণ্ড

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় জুলাই শহীদদের স্মরণে শোক র‍্যালি ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত
মাগুরায় জুলাই শহীদদের স্মরণে শোক র‍্যালি ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আড়িয়াল খাঁ নদে নিখোঁজের ৩ দিন পর মিলল শিশুর মরদেহ
আড়িয়াল খাঁ নদে নিখোঁজের ৩ দিন পর মিলল শিশুর মরদেহ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামজার পাসে ফাতায়ুর গোল, জয় পেল লেস্টার সিটি
হামজার পাসে ফাতায়ুর গোল, জয় পেল লেস্টার সিটি

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বান্দরবান সীমান্তে স্থলমাইন বিস্ফোরণ, তরুণীর পা বিচ্ছিন্ন
বান্দরবান সীমান্তে স্থলমাইন বিস্ফোরণ, তরুণীর পা বিচ্ছিন্ন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় কল্লা শহীদ (রহ.)-র বার্ষিক ওরস শুরু ১০ আগস্ট
আখাউড়ায় কল্লা শহীদ (রহ.)-র বার্ষিক ওরস শুরু ১০ আগস্ট

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত
হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত

৪৩ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

তিন মাসের মধ্যে ওয়েলিংটন ও জোহর বাহরুতে মিশন খুলবে বাংলাদেশ
তিন মাসের মধ্যে ওয়েলিংটন ও জোহর বাহরুতে মিশন খুলবে বাংলাদেশ

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

‘শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে আলেম-উলামাদের সহায়তা চায় সরকার’
‘শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে আলেম-উলামাদের সহায়তা চায় সরকার’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দফা দাবিতে প্রশাসনিক ভবনের সামনে জবি ছাত্রনেতাদের অবস্থান
দুই দফা দাবিতে প্রশাসনিক ভবনের সামনে জবি ছাত্রনেতাদের অবস্থান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পীরগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে ‘নৈতিক শিক্ষা ও মূল্যবোধ’ বিষয়ক আলোচনা সভা
পীরগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে ‘নৈতিক শিক্ষা ও মূল্যবোধ’ বিষয়ক আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন
সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ রানের শ্বাসরুদ্ধকর জয় ভারতের, সিরিজে সমতা
৬ রানের শ্বাসরুদ্ধকর জয় ভারতের, সিরিজে সমতা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রসিক থেকে কেটে নেয়া ৮ ওয়ার্ড ফিরে পাওয়ার দাবি
রসিক থেকে কেটে নেয়া ৮ ওয়ার্ড ফিরে পাওয়ার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা
মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহরুখকে ফিফা প্রেসিডেন্টের শুভেচ্ছা
শাহরুখকে ফিফা প্রেসিডেন্টের শুভেচ্ছা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে ঢাকায় যান চলাচলে ডিএমপির নির্দেশনা
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে ঢাকায় যান চলাচলে ডিএমপির নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন ভোটারের তথ্য সংশোধনে ১১ দিন সুযোগ দিল ইসি
নতুন ভোটারের তথ্য সংশোধনে ১১ দিন সুযোগ দিল ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এমন বাংলাদেশ চাই যেখানে কোনো মায়ের বুক খালি হবে না’
‘এমন বাংলাদেশ চাই যেখানে কোনো মায়ের বুক খালি হবে না’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক হাতে ব্যাটিংয়ে ওকস, ওভালে দাঁড়িয়ে অভিবাদন জানালো পুরো গ্যালারি
এক হাতে ব্যাটিংয়ে ওকস, ওভালে দাঁড়িয়ে অভিবাদন জানালো পুরো গ্যালারি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সাপের কামড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
নওগাঁয় সাপের কামড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসীর স্ত্রী হত্যা মামলায় বাবা-ছেলে গ্রেফতার
প্রবাসীর স্ত্রী হত্যা মামলায় বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ
১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন
‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত
যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল
গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল

৯ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন
সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ৮ জোড়া ট্রেন ভাড়া করল সরকার
এবার ৮ জোড়া ট্রেন ভাড়া করল সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে সমাবেশ: ৯ দফা দিল ছাত্রদল
শাহবাগে সমাবেশ: ৯ দফা দিল ছাত্রদল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে ৪৫ রান, আফগান ব্যাটারের রেকর্ড
এক ওভারে ৪৫ রান, আফগান ব্যাটারের রেকর্ড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৫ বছর পর ‘লগান’র সেই গ্রামে আমির খান
২৫ বছর পর ‘লগান’র সেই গ্রামে আমির খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা
ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির ‘নতুন বাংলাদেশের ইশতেহার’ ঘোষণা
এনসিপির ‘নতুন বাংলাদেশের ইশতেহার’ ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজীপুরে এক বছরে ৭২ কারখানা বন্ধ
গাজীপুরে এক বছরে ৭২ কারখানা বন্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের সাথে দ্বিতীয় দফা যুদ্ধের জন্য তৈরি ইরান: সেনাপ্রধান
ইসরায়েলের সাথে দ্বিতীয় দফা যুদ্ধের জন্য তৈরি ইরান: সেনাপ্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী
রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছারপোকার জ্বালায় অতিষ্ঠ, কান্নাকাটি করে চলে আসেন মুনমুন
ছারপোকার জ্বালায় অতিষ্ঠ, কান্নাকাটি করে চলে আসেন মুনমুন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হবে স্কুলভিত্তিক, থাকবে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ
ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হবে স্কুলভিত্তিক, থাকবে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের
দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় পক্ষের হাতে যাচ্ছে রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য
তৃতীয় পক্ষের হাতে যাচ্ছে রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ৮ শহীদের গেজেট বাতিল
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ৮ শহীদের গেজেট বাতিল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ঝলকে বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল কিছু খাবার
এক ঝলকে বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল কিছু খাবার

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ
তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিনেমার ট্রেলারেই ঝড় তুললেন রজনীকান্ত
সিনেমার ট্রেলারেই ঝড় তুললেন রজনীকান্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে সংঘর্ষ, স্পাইসজেটের ৪ কর্মীকে মারধর সেনা কর্মকর্তার
অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে সংঘর্ষ, স্পাইসজেটের ৪ কর্মীকে মারধর সেনা কর্মকর্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড
যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্টের ১৪১ বছরের ইতিহাসে যে রেকর্ড গড়লেন ভারত-ইংল্যান্ড ব্যাটাররা
টেস্টের ১৪১ বছরের ইতিহাসে যে রেকর্ড গড়লেন ভারত-ইংল্যান্ড ব্যাটাররা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ ও নেতৃত্ব নিয়ে জিল্লুর রহমানের বিশ্লেষণ
জুলাই সনদ ও নেতৃত্ব নিয়ে জিল্লুর রহমানের বিশ্লেষণ

৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’
৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কাল ভোটের রোডম্যাপ
কাল ভোটের রোডম্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য
মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য

সম্পাদকীয়

৯ হাজার মেগাওয়াট বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব
৯ হাজার মেগাওয়াট বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের
মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সীমানা চূড়ান্তে অপেক্ষা এক মাস
সীমানা চূড়ান্তে অপেক্ষা এক মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলে গেছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন
ঝুলে গেছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম ভোট হোক ধানের শীষে
প্রথম ভোট হোক ধানের শীষে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়
পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিসংখ্যানে মেধাবীদের প্রয়োজন
পরিসংখ্যানে মেধাবীদের প্রয়োজন

সম্পাদকীয়

ছত্রাকনাশক উদ্ভাবন, উৎপাদন হবে দ্বিগুণ ফসল
ছত্রাকনাশক উদ্ভাবন, উৎপাদন হবে দ্বিগুণ ফসল

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের মাঠ উদ্বোধন
বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের মাঠ উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

বিশ্বে স্বৈরাচার সমিতি হলে হাসিনা সভাপতি
বিশ্বে স্বৈরাচার সমিতি হলে হাসিনা সভাপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

কাঁটাতারে থমকে আত্মীয়তার বন্ধন
কাঁটাতারে থমকে আত্মীয়তার বন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশের ইশতেহারে ২৪ দফা এনসিপির
নতুন বাংলাদেশের ইশতেহারে ২৪ দফা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত মৎস্যজীবীরা
উচ্ছ্বসিত মৎস্যজীবীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জট সামলাতে জাহাজ কমাতে চায় বন্দর
জট সামলাতে জাহাজ কমাতে চায় বন্দর

নগর জীবন

মার্চ টু ঢাকা ঘোষণা, সরকার দেয় কারফিউ
মার্চ টু ঢাকা ঘোষণা, সরকার দেয় কারফিউ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশপ্রেমিক সৎ কর্মকর্তা নির্বাচনের নির্দেশনা
দেশপ্রেমিক সৎ কর্মকর্তা নির্বাচনের নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনামুলের বিরুদ্ধে বন্দরের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ
এনামুলের বিরুদ্ধে বন্দরের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

লাল শাপলার সৌন্দর্য
লাল শাপলার সৌন্দর্য

পেছনের পৃষ্ঠা

৭৫০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে
৭৫০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক জামায়াত এমপির সুপারিশ নিয়ে তোলপাড়
সাবেক জামায়াত এমপির সুপারিশ নিয়ে তোলপাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইট ও খানাখন্দ বাড়িয়েছে যাত্রীদের জীবনঝুঁকি
ইট ও খানাখন্দ বাড়িয়েছে যাত্রীদের জীবনঝুঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমল
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমল

নগর জীবন

শেষ বলে হোল্ডারের বাউন্ডারিতে জয়
শেষ বলে হোল্ডারের বাউন্ডারিতে জয়

মাঠে ময়দানে

পোশাক খাতে সম্ভাবনা
পোশাক খাতে সম্ভাবনা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায়ীকে মসজিদে ঢুকে ছুরিকাঘাত
ব্যবসায়ীকে মসজিদে ঢুকে ছুরিকাঘাত

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুর মৃত্যু, দগ্ধ ৩
গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুর মৃত্যু, দগ্ধ ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক ইউপি সদস্যকে তুলে নিয়ে হত্যা
সাবেক ইউপি সদস্যকে তুলে নিয়ে হত্যা

দেশগ্রাম