শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫১, বুধবার, ০৭ নভেম্বর, ২০১৮

সংলাপে আজ হবে দরকষাকষি

সংবিধানের বাইরে যাবে না আওয়ামী লীগ, কিছু ছাড় নিয়ে হবে আলোচনা ঐক্যফ্রন্ট খালেদা জিয়ার মুক্তিসহ বিভিন্ন বিষয়ে কথা বলবে
মাহমুদ আজহার ও রফিকুল ইসলাম রনি
অনলাইন ভার্সন
সংলাপে আজ হবে দরকষাকষি

জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট ও আওয়ামী লীগের মধ্যে দ্বিতীয় দফা সংলাপ হচ্ছে আজ। বেলা ১১টায় গণভবনে এ বৈঠক হবে। অংশগ্রহণমূলক ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে খোলামেলা আলোচনা হবে দুই পক্ষের নেতাদের মধ্যে। সংবিধানের ভিতরে থেকেই সমাধানের পথ দেখাবে আওয়ামী লীগ। কিছু ছাড় নিয়েই হবে আলোচনা। সাত দফা থেকে সরে এসে তিন প্রস্তাব দেবে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট। আন্তরিক পরিবেশে খোলামেলা কথা বলবেন নেতারা। ছোট পরিসরে আজকের আলোচনায় মূলত হবে উভয় পক্ষের মধ্যে দরকষাকষি। সংলাপে নিজ নিজ দাবির পক্ষে যুক্তি-পাল্টা যুক্তি তুলে ধরবেন নেতারা। সংশ্লিষ্ট সূত্র এমন তথ্য নিশ্চিত করেছে।

এর আগে বৃহস্পতিবার গণভবনে ২০ সদস্যের প্রতিনিধিদল নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গে আলোচনা করেন ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বাধীন জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নেতারা। ওই সভায় তারা সাত দফা এবং ১১টি দাবি তুলে ধরেন। দীর্ঘ সাড়ে তিন ঘণ্টার আলোচনায় অনেক বিষয়েরই সমাধান হয়নি। সাংবিধানিক বিষয়গুলো সমাধানে দ্বিতীয় দফা সংলাপের জন্য আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে রবিবার চিঠি পাঠায় জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট।

সূত্রমতে, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সব দলের অংশগ্রহণ দেখতে চায় সরকার। এজন্য সংবিধানের ভিতরে থেকে সব ধরনের ছাড় দেওয়ার কথা ভাবছে তারা। অন্যদিকে প্রধান বিরোধী রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ বিএনপির নেতা-কর্মীরা যেন ‘হয়রানি’র শিকার না হন সে বিষয়টি নিশ্চিত করতে চায় সরকার। গত সংলাপেও তাদের সে নিশ্চয়তা দেওয়া হয়েছিল। তারা যেন নির্বাচনে প্রচার-প্রচারণায় সমানভাবে অংশ নিতে পারে সেজন্য আজকের সংলাপেও তাদের এ বিষয়েসব ধরনের আশ্বাস দেওয়া হবে। আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারণী ফোরামের নেতারা বলছেন, নির্বাচনের সময় কিছু কাজ রয়েছে, যেগুলো সরকারের থাকবে না। এর অনেকটাই থাকবে নির্বাচন কমিশনের হাতে। সরকারের হাতে যেসব বিষয় থাকবে সেগুলো সর্বোচ্চ ছাড় দেওয়ার কথাই ভাবছে আওয়ামী লীগ। তারা সবকিছুর সমাধান চায় সংবিধানের ভিতরে থেকে। নির্বাচনকালীন সরকারের মন্ত্রিসভায় যারা থাকছেন তাদের কোনো ধরনের সুযোগ-সুবিধা না নিতে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ ছাড়া নির্বাচন কমিশনকে সব ধরনের সহায়তা প্রদান করবে সরকার। আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারণী ফোরামের নেতারা জানিয়েছেন, আওয়ামী লীগের সিদ্ধান্ত ছিল সংসদ নির্বাচনের আগে কোনো ধরনের আলোচনায় বসবে না। তবে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নেতাদের চাওয়া এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদারতার কারণেই এ সংলাপ হচ্ছে। এর আগে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নেতাদের সঙ্গে এক দফা আলোচনা হয়েছে। আজ হবে দ্বিতীয় দফা বৈঠক। আজকের বৈঠকে ঐক্যফ্রন্ট নেতারা নিরপেক্ষ ব্যক্তিদের নিয়ে নির্বাচনকালীন সরকার গঠনের দাবি জানালে কোনোভাবেই সংবিধানের বাইরে যাবে না আওয়ামী লীগ। বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর অধীনেই জাতীয় ঐক্যফ্রন্টকে নির্বাচনে আসতে হবে। এ বিষয়ে কোনো ধরনের ছাড় দেবে না আওয়ামী লীগ। ঐক্যফ্রন্ট নির্বাচনকালীন সরকারপ্রধান হিসেবে শেখ হাসিনাকে মেনে নিলেই কেবল আগামী নির্বাচনের জন্য গঠিত ‘নির্বাচনকালীন সরকারে’ থাকার সুযোগ পেতে পারে তারা। সেটিও সাংবিধানিক রূপরেখার মধ্যে থেকে আলাপ-আলোচনার ভিত্তিতে হতে হবে। এ নিয়ে আওয়ামী লীগের ভিতর দুই ধরনের মত রয়েছে। এক পক্ষ চায় ছাড় দিয়ে হলেও জাতীয় ঐক্যফ্রন্টকে নির্বাচনে রাখতে। সে কারণে মন্ত্রিসভার চারজন টেকনোক্র্যাট মন্ত্রীকে পদত্যাগ করতে বলা হয়েছে। আলোচনা ফলপ্রসূ হলে ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বাধীন জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট থেকে দুজন, বি চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন যুক্তফ্রন্টকে একজন এবং বাম গণতান্ত্রিক জোট থেকে আরও একজন নতুন নির্বাচনকালীন সরকারের মন্ত্রিসভায় যুক্ত হতে পারেন। খোলামেলা কথা হতে পারে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তি নিয়েও। সোমবার সংবাদ সম্মেলনে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ঐক্যফ্রন্ট ও যুক্তফ্রন্টের সঙ্গে সংলাপে তাদের বেশকিছু দাবি ইতিমধ্যে সরকার মেনে নিয়েছে। দ্বিতীয় দফার সংলাপে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট সংবিধান অনুযায়ী যৌক্তিক যেসব দাবি জানাবে তা ভেবে দেখবে সরকার। সংবিধানসিদ্ধ কোনো দাবি থাকলে সেগুলো মেনে নেওয়া হবে। খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য প্যারোলে মুক্তির বিষয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি তো এ বিষয়ে কিছু বলেনি। প্যারোলে মুক্তি যদি ঐক্যফ্রন্ট চায় তাহলে আলোচনার পথ খোলা আছে। এজন্য প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা হতেই পারে।

জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের তিন প্রস্তাব : আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে আজকের সংলাপে বসতে তিন প্রস্তাব দেবে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট। প্রথমত, সংবিধান সংশোধন করে নতুন নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রস্তাব। দ্বিতীয়ত, সংবিধানের ১২৩ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সংসদ ভেঙে দিয়ে পরবর্তী ৯০ দিনের মধ্যে ভোট গ্রহণ। আরেকটি হলো, বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে রেখেই তার ক্ষমতা হ্রাস করে গুরুত্বপূর্ণ অন্তত চারটি মন্ত্রণালয়ে টেকনোক্র্যাট মন্ত্রী নিয়োগ দেওয়া। ওই চার মন্ত্রণালয়ে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট নেতাদের যুক্ত করতে হবে। নতুবা সবার কাছে অপেক্ষাকৃত গ্রহণযোগ্য নিরপেক্ষ ব্যক্তিকে নিয়োগ দিতে হবে। এ নিয়ে গতকাল জনসভা শেষে রাতে মতিঝিলে গণফোরাম সভাপতি ড. কামাল হোসেনের চেম্বারে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নেতারা দীর্ঘ সময় বৈঠক করেন। সেখানে তিনটি প্রস্তাবকে এক প্রস্তাবে পরিণত করা হয়। একটিকে আরেকটির বিকল্প হিসেবে উল্লেখ করা হয়। জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নেতারা জানান, সরকারকে সর্বোচ্চ ছাড় দিতে চায় জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট। তারা চান, আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সবার অংশগ্রহণে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন। এজন্য সাত দফার সবকটিই মানতে হবে এমন অবস্থানে এখন নেই ঐক্যফ্রন্ট। কিন্তু সরকার যদি ঐক্যফ্রন্টের যৌক্তিক দাবিগুলো না মেনে নেয়, তবে সাত দফায় অটল থেকেই সংলাপ থেকে বেরিয়ে আসবেন তারা। সে ক্ষেত্রে ঘোষিত আন্দোলনের পথেই থাকবে ঐক্যফ্রন্ট। জানা যায়, গতকাল রাতে খসড়া প্রস্তাব চূড়ান্ত করা হয়। এর আগে ঐক্যফ্রন্টে থাকা আইনজীবী নেতাদের পাশাপাশি প্রস্তাব তৈরিতে সংবিধান বিশেষজ্ঞ ড. শাহ্দীন মালিক এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুলের মতামত নেওয়া হয়। ঐক্যফ্রন্ট নেতারা জানান, সংসদ ভেঙে দিয়ে নির্বাচনের কথা সংবিধানে বলা আছে। আর সংসদ ভেঙে দিলে বর্তমান সরকারই নির্বাচনকালীন দায়িত্ব পালন করবে। সংবিধান অনুযায়ী মন্ত্রিসভার সদস্যদের এক-দশমাংশ টেকনোক্র্যাট মন্ত্রী রাখা যায়। বর্তমান মন্ত্রিসভায় ৫০ জনের মতো সদস্য আছেন। অর্থাৎ পাঁচজন টেকনোক্র্যাট মন্ত্রী রাখা সম্ভব। এই মন্ত্রীদের জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট বা বিরোধীদের থেকে নেওয়া হলে এবং তাদের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি মন্ত্রণালয়, বিশেষ করে জনপ্রশাসন, স্বরাষ্ট্র, শিক্ষা ও স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়া যেতে পারে। এ প্রসঙ্গে মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘সরকারের সদিচ্ছা থাকলে সংবিধানের মধ্যে থেকেই নির্বাচনকালীন সরকারের একটি পথ বেরিয়ে আসবে।’

গণভবনে যাবেন যারা : আজ গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দ্বিতীয় দফা সংলাপে অংশ নেবেন জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের ১১ জন নেতা। ঐক্যফ্রন্টের পক্ষে সংলাপে নেতৃত্ব দেবেন জোটের শীর্ষ নেতা ড. কামাল হোসেন। গতকাল রাতে ড. কামাল হোসেনের চেম্বারে ঐক্যফ্রন্টের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়। সংলাপে ঐক্যফ্রন্টের প্রতিনিধি দলের অন্য সদস্যরা হলেন জেএসডি সভাপতি আ স ম রব ও সাধারণ সম্পাদক আবদুল মালেক রতন, বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন ও মওদুদ আহমদ, গণফোরামের নির্বাহী সভাপতি সুব্রত চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা মহসিন মন্টু, নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না ও এস এম আকরাম এবং সুলতান মনসুর।

এই বিভাগের আরও খবর
পরিবেশের ক্ষতি করে কোনো উন্নয়ন নয় : প্রধান উপদেষ্টা
পরিবেশের ক্ষতি করে কোনো উন্নয়ন নয় : প্রধান উপদেষ্টা
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য এভারকেয়ারে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য এভারকেয়ারে খালেদা জিয়া
২০ অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড় হতে পারে
২০ অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড় হতে পারে
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর র‌্যাডার ইউনিট বগুড়ায় আকাশ প্রতিরক্ষা র‌্যাডার উদ্বোধন
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর র‌্যাডার ইউনিট বগুড়ায় আকাশ প্রতিরক্ষা র‌্যাডার উদ্বোধন
ডিউটি পোস্টে মোবাইল ফোন ব্যবহার করা যাবে না: আইজিপি
ডিউটি পোস্টে মোবাইল ফোন ব্যবহার করা যাবে না: আইজিপি
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ সংশোধনের জন্য প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ সংশোধনের জন্য প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি
প্রফেসর কলিমউল্লাহসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
প্রফেসর কলিমউল্লাহসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
নাসার নজরুলের স্ত্রীর দুটি ফ্ল্যাট ক্রোক, ৫৫ কোম্পানির শেয়ার ফ্রিজ
নাসার নজরুলের স্ত্রীর দুটি ফ্ল্যাট ক্রোক, ৫৫ কোম্পানির শেয়ার ফ্রিজ
দেশে প্রায় ৩৫ লাখ শিশুশ্রমিক, ১০ লাখ ঝুঁকিপূর্ণ পেশায়: উপদেষ্টা
দেশে প্রায় ৩৫ লাখ শিশুশ্রমিক, ১০ লাখ ঝুঁকিপূর্ণ পেশায়: উপদেষ্টা
প্রস্তাবিত বাজেটে প্রত্যাশার বাস্তবায়ন দেখতে পাইনি : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
প্রস্তাবিত বাজেটে প্রত্যাশার বাস্তবায়ন দেখতে পাইনি : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
তথ্য এখন জাতীয় নিরাপত্তার কৌশলগত অস্ত্র : পরিবেশ উপদেষ্টা
তথ্য এখন জাতীয় নিরাপত্তার কৌশলগত অস্ত্র : পরিবেশ উপদেষ্টা
সড়কে ঈদযাত্রায় প্রতিদিন গড়ে ২৬ জনের মৃত্যু : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন
সড়কে ঈদযাত্রায় প্রতিদিন গড়ে ২৬ জনের মৃত্যু : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন
সর্বশেষ খবর
পরিবেশের ক্ষতি করে কোনো উন্নয়ন নয় : প্রধান উপদেষ্টা
পরিবেশের ক্ষতি করে কোনো উন্নয়ন নয় : প্রধান উপদেষ্টা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাবি‌তে জিয়াউর রহমা‌নের শাহাদাতবা‌র্ষিকী উপল‌ক্ষে বৃহস্পতিবার বি‌শেষ সে‌মিনার
ঢাবি‌তে জিয়াউর রহমা‌নের শাহাদাতবা‌র্ষিকী উপল‌ক্ষে বৃহস্পতিবার বি‌শেষ সে‌মিনার

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয়ে টেকসই বর্জ্য ব্যবস্থাপনার দাবিতে সংবাদ সম্মেলন
সোনারগাঁয়ে টেকসই বর্জ্য ব্যবস্থাপনার দাবিতে সংবাদ সম্মেলন

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের অন্তরালে রোকেয়ার ভেরেন্ডা আন্দোলন
ইতিহাসের অন্তরালে রোকেয়ার ভেরেন্ডা আন্দোলন

২৫ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

দেশে আরও ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৮ জনের করোনা শনাক্ত

২৬ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

বিশ্ব এখন বিপর্যয় থেকে মাত্র কয়েক মিলিমিটার দূরে: রাশিয়া
বিশ্ব এখন বিপর্যয় থেকে মাত্র কয়েক মিলিমিটার দূরে: রাশিয়া

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানিতে ডুবে কলেজছাত্রের মৃত্যু
পানিতে ডুবে কলেজছাত্রের মৃত্যু

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে যুবকের মরদেহ উদ্ধার, আটক ২
নারায়ণগঞ্জে যুবকের মরদেহ উদ্ধার, আটক ২

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ছাড়া জনগণের অধিকার বাস্তবায়ন হবে না : প্রিন্স
নির্বাচন ছাড়া জনগণের অধিকার বাস্তবায়ন হবে না : প্রিন্স

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিলেটে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
সিলেটে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

৪৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কোটালীপাড়ায় ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
কোটালীপাড়ায় ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানে হামলা করবেন কি, জবাবে যা বললেন ট্রাম্প
ইরানে হামলা করবেন কি, জবাবে যা বললেন ট্রাম্প

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় শাকিল হত্যাকারীদের ফাঁসির দাবি
বগুড়ায় শাকিল হত্যাকারীদের ফাঁসির দাবি

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের আরও ৫ সদস্য গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের আরও ৫ সদস্য গ্রেফতার

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাড়ির ধাক্কায় নারীর মৃত্যু
গাড়ির ধাক্কায় নারীর মৃত্যু

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আম পাড়তে গিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু
আম পাড়তে গিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুই শিশুর লাশ উদ্ধার
দুই শিশুর লাশ উদ্ধার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোলায় বিএনপির সদস্য সংগ্রহ ও নবায়ন কার্যক্রমের উদ্বোধন
ভোলায় বিএনপির সদস্য সংগ্রহ ও নবায়ন কার্যক্রমের উদ্বোধন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে বিএনপির প্রাথমিক সদস্য নবায়ন ও সদস্য ফরম বিতরণ উদ্বোধন
সোনারগাঁয়ে বিএনপির প্রাথমিক সদস্য নবায়ন ও সদস্য ফরম বিতরণ উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা: চট্টগ্রামে ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত ৬ জন
করোনা: চট্টগ্রামে ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত ৬ জন

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ইরানের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা সদর দফতরে বিমান হামলার দাবি ইসরায়েলের
ইরানের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা সদর দফতরে বিমান হামলার দাবি ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনের শেষটায় আলো ছড়াতে পারল না বাংলাদেশ
দিনের শেষটায় আলো ছড়াতে পারল না বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে আবার হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল
ইরানে আবার হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য এভারকেয়ারে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য এভারকেয়ারে খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলা থেকে ইরানের আত্মরক্ষা বৈধ: এরদোয়ান
ইসরায়েলের হামলা থেকে ইরানের আত্মরক্ষা বৈধ: এরদোয়ান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড় হতে পারে
২০ অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড় হতে পারে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর র‌্যাডার ইউনিট বগুড়ায় আকাশ প্রতিরক্ষা র‌্যাডার উদ্বোধন
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর র‌্যাডার ইউনিট বগুড়ায় আকাশ প্রতিরক্ষা র‌্যাডার উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাপের কামড়ে শিশুর মৃত্যু
সাপের কামড়ে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়াবাসহ যুবক গ্রেফতার
ইয়াবাসহ যুবক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিউটি পোস্টে মোবাইল ফোন ব্যবহার করা যাবে না: আইজিপি
ডিউটি পোস্টে মোবাইল ফোন ব্যবহার করা যাবে না: আইজিপি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
নিউক্লিয়ার ভয়ের নাটক? ইরানে ইসরায়েলের হামলার প্রকৃত কারণ ফাঁস
নিউক্লিয়ার ভয়ের নাটক? ইরানে ইসরায়েলের হামলার প্রকৃত কারণ ফাঁস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সম্পূর্ণরূপে সচল, ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহতের ভিডিও প্রকাশ
ইরানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সম্পূর্ণরূপে সচল, ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহতের ভিডিও প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে যা বললেন ম্যাক্রোঁ
ইরান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে যা বললেন ম্যাক্রোঁ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড়াল দিল এফ-৩৫ মার্কিন যুদ্ধবিমান
যুক্তরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড়াল দিল এফ-৩৫ মার্কিন যুদ্ধবিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন ঘাঁটিতে সম্ভাব্য হামলার জন্য ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তুত করছে ইরান
মার্কিন ঘাঁটিতে সম্ভাব্য হামলার জন্য ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তুত করছে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধ শুরু’, বললেন খামেনি
‘যুদ্ধ শুরু’, বললেন খামেনি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?
রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের গোপন স্থাপনায় রাডার ফাঁকি দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
ইসরায়েলের গোপন স্থাপনায় রাডার ফাঁকি দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ: কীভাবে কাজ করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র?
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ: কীভাবে কাজ করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তবু আপন কর্তব্যে অবিচল সেনাবাহিনী
তবু আপন কর্তব্যে অবিচল সেনাবাহিনী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে ট্রাম্পের সঙ্গে আজ পাকিস্তান সেনাপ্রধানের বৈঠক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে ট্রাম্পের সঙ্গে আজ পাকিস্তান সেনাপ্রধানের বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে ট্রাম্পের নিঃশর্ত আত্মসমপর্ণের হুমকি নিয়ে যা বললেন খামেনি
ইরানকে ট্রাম্পের নিঃশর্ত আত্মসমপর্ণের হুমকি নিয়ে যা বললেন খামেনি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিবেশী আরবরা যুক্তরাষ্ট্রকে হামলার সুযোগ দেবে না : ইরানি মুখপাত্র
প্রতিবেশী আরবরা যুক্তরাষ্ট্রকে হামলার সুযোগ দেবে না : ইরানি মুখপাত্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় তেহরান ফাঁকা, বাঙ্কারে ইসরায়েল
ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় তেহরান ফাঁকা, বাঙ্কারে ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট
‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানের ফোর্দো পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র?
সত্যিই কি ইরানের ফোর্দো পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং
ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাটির ২৬২ ফুট গভীরে ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা
মাটির ২৬২ ফুট গভীরে ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ
পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান
আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সেন্ট্রিফিউজ উৎপাদন কেন্দ্রে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইরানের সেন্ট্রিফিউজ উৎপাদন কেন্দ্রে ইসরায়েলের বিমান হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলা ‘অবৈধ’, রাশিয়ার বিবৃতি
ইরানে ইসরায়েলের হামলা ‘অবৈধ’, রাশিয়ার বিবৃতি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রফেসর কলিমউল্লাহসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
প্রফেসর কলিমউল্লাহসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে মার্কিন হামলা মানে ‘প্যান্ডোরার বাক্স’ খুলে দেওয়া: বিশ্লেষক
ইরানে মার্কিন হামলা মানে ‘প্যান্ডোরার বাক্স’ খুলে দেওয়া: বিশ্লেষক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোবাইল থেকে হোয়াটসঅ্যাপ মুছে ফেলতে বলছে ইরান
মোবাইল থেকে হোয়াটসঅ্যাপ মুছে ফেলতে বলছে ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন ট্রাম্প
নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস করা কঠিন: জাতিসংঘের সাবেক পরমাণু পরিদর্শক
ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস করা কঠিন: জাতিসংঘের সাবেক পরমাণু পরিদর্শক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ বিস্ফোরণ
তেহরানের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ বিস্ফোরণ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিলক্রিস্টকে ছাড়িয়ে মুশফিকের বিশ্বরেকর্ড
গিলক্রিস্টকে ছাড়িয়ে মুশফিকের বিশ্বরেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরাসরি যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র!
সরাসরি যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র!

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষার সর্বনাশ অটোপাস ও সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে
শিক্ষার সর্বনাশ অটোপাস ও সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেকারত্বে বন্দি তরুণ প্রজন্ম
বেকারত্বে বন্দি তরুণ প্রজন্ম

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ প্রতীকী বয়কট জামায়াতের
ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ প্রতীকী বয়কট জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিড়ালের খোঁজে থানায় জিডি মাইকিং পোস্টার
বিড়ালের খোঁজে থানায় জিডি মাইকিং পোস্টার

পেছনের পৃষ্ঠা

ড্রিমলাইনারে বাড়তি সতর্কতা বাংলাদেশ বিমানে
ড্রিমলাইনারে বাড়তি সতর্কতা বাংলাদেশ বিমানে

পেছনের পৃষ্ঠা

চোখ রাঙাচ্ছে সিলেটে, ডেডিকেটেড হাসপাতাল
চোখ রাঙাচ্ছে সিলেটে, ডেডিকেটেড হাসপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

হাঁড়িভাঙায় মাতছে রংপুর
হাঁড়িভাঙায় মাতছে রংপুর

পেছনের পৃষ্ঠা

স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন, উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি
স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন, উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার কারসাজি করে ২৫৭ কোটি টাকা লোপাট
শেয়ারবাজার কারসাজি করে ২৫৭ কোটি টাকা লোপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি মুমিনুলের
টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি মুমিনুলের

মাঠে ময়দানে

কাদেরের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন আনিসুল ও হাওলাদারের
কাদেরের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন আনিসুল ও হাওলাদারের

প্রথম পৃষ্ঠা

লেডি ডন কৃতি স্যানন
লেডি ডন কৃতি স্যানন

শোবিজ

বর্ষার শুরুতেই পানিতে ডুবুডুবু খুলনা
বর্ষার শুরুতেই পানিতে ডুবুডুবু খুলনা

নগর জীবন

সোনার লড়াইয়ে আবদুর রহমান
সোনার লড়াইয়ে আবদুর রহমান

মাঠে ময়দানে

৯৪ শতাংশ পথশিশু সরকারের কোনো সুবিধা পাচ্ছে না
৯৪ শতাংশ পথশিশু সরকারের কোনো সুবিধা পাচ্ছে না

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্লভ কেলি কদমের ফুল ফুটলেও ফল ও চারা হয় না
দুর্লভ কেলি কদমের ফুল ফুটলেও ফল ও চারা হয় না

পেছনের পৃষ্ঠা

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ : কোন পক্ষে আমরা
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ : কোন পক্ষে আমরা

সম্পাদকীয়

শেষবার সাদা পোশাকে ম্যাথিউস
শেষবার সাদা পোশাকে ম্যাথিউস

মাঠে ময়দানে

নাজমুল মুশফিকের রাজকীয় ব্যাটিং
নাজমুল মুশফিকের রাজকীয় ব্যাটিং

মাঠে ময়দানে

জনকল্যাণে নিবেদিত তারকারা
জনকল্যাণে নিবেদিত তারকারা

শোবিজ

কলকাতায় শুটিংয়ে জয়া
কলকাতায় শুটিংয়ে জয়া

শোবিজ

কী নিয়ে ব্যস্ত মিম
কী নিয়ে ব্যস্ত মিম

শোবিজ

কেমন হতে চলেছে পৃথিবী?
কেমন হতে চলেছে পৃথিবী?

সম্পাদকীয়

ইউরোপ-লাতিন লড়াইয়ে ডি মারিয়া আলো
ইউরোপ-লাতিন লড়াইয়ে ডি মারিয়া আলো

মাঠে ময়দানে

বহু বছর পর স্বাধীনভাবে ভোট দেবে মানুষ
বহু বছর পর স্বাধীনভাবে ভোট দেবে মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংলাপে যেসব বিষয়ে ঐক্য হলো দলগুলোর
সংলাপে যেসব বিষয়ে ঐক্য হলো দলগুলোর

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানে ২ হাজার বাংলাদেশি, ৪০০ জনকে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ
ইরানে ২ হাজার বাংলাদেশি, ৪০০ জনকে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

জুবাইদার জন্মদিনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
জুবাইদার জন্মদিনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা