শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৫৬, শুক্রবার, ১০ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

শেখ হাসিনার চার দশকে আওয়ামী লীগের অধিকাংশ নেতাই চলে গেলেন পরপারে!

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
শেখ হাসিনার চার দশকে আওয়ামী লীগের অধিকাংশ নেতাই চলে গেলেন পরপারে!

১৯৮১ থেকে ২০২০। এ পর্যন্ত আওয়ামী লীগের অধিকাংশ প্রেসিডিয়াম সদস্য মৃত্যুবরণ করেছেন। এছাড়াও মৃত্যুবরণ করেন সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্যসহ কেন্দ্রীয় বহুসংখ্যক সদস্য। যাদের মধ্যে বঙ্গবন্ধুর মন্ত্রী প্রতিমন্ত্রীও রয়েছেন। এদের কেউ আবার শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অনাস্থা জানিয়ে দল ছেড়েছেন, কেউবা পাল্টা দল করেছেন। হালে পানি না পেয়ে কেউ কেউ মন্ত্রীত্বের টোপ গিলে রাতারাতি এরশাদের দলে ভিড়েন। '৮৩ সালে দলও ভেঙেছে। আবার ফিরেও এসেছেন।

শেখ হাসিনাপূর্ব আওয়ামী লীগ সভাপতি আব্দুল মালেক উকিল মৃত্যুবরণকারী প্রথম নেতা। তিনি ৮৭ সালে মারা যান। আর সর্বশেষ মৃত্যুবরণকারী হলেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আওয়ামী লীগ প্রেসিডিয়াম সদস্য সাহারা খাতুন। দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য ছিলেন এম কোরবান আলী। তিনি ৮৪ সালের ৯ জুলাই এরশাদের মন্ত্রীত্ব গ্রহণ করেন এবং ৮৯ সালে ইহলোক ত্যাগ করেন। 

প্রেসিডিয়াম সদস্য বঙ্গবন্ধুর মন্ত্রী ফণীভূষণ মজুমদার ও প্রেসিডিয়াম সদস্য আব্দুল মমিন তালুকদারও মারা যান এরপরই। শেখ হাসিনার প্রথম সরকারের স্বাস্থ্যমন্ত্রী থাকা অবস্থায় সালাউদ্দিন ইউসুফ ক্যান্সারে মৃত্যুবরণ করেন। তিনিও এককালীন প্রেসিডিয়াম সদস্য ছিলেন। বঙ্গবন্ধুর পাঁচ মন্ত্রী মতিউর রহমান, আব্দুল মান্নান, আব্দুল মোমিন, মতিউর রহমান ও অধ্যক্ষ কামরুজ্জামানসহ মহিউদ্দিন আহমেদ, অ্যাডভোকেট সিরাজুল  হক, পুলিন দে, ডা. আলাউদ্দিন, ড. মোহাম্মদ সেলিম, আতাউর রহমান খান কায়সার আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবুর মতো শেখ হাসিনার আমলেই দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য ছিলেন। বঙ্গবন্ধুর স্বাস্থ্যমন্ত্রী এবং সাবেক প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ আব্দুল আজিজ গত ৬ মাস আগে মারা গেছেন।

২০২০ সালের ১৩ জুন প্রেসিডিয়াম সদস্য মোহাম্মদ নাসিমের মৃত্যুর একদিন পর ১৪ জুন সিলেটের প্রথম মেয়র বদরুদ্দীন কামরান। আর ২৩ জুন ধর্মপ্রতিমন্ত্রী শেখ আব্দুল্লাহও মারা যান। ২০১১ সালের ২৩ ডিসেম্বর আব্দুর রাজ্জাকের মৃত্যু দিয়ে শুরু হয় এ দশকের মৃত্যুর মিছিল। ২০১১ থেকে ২০২০ এই সময়ের মধ্যে পরপারে চলে গেছেন রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান, আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুল জলিল, এককালীন প্রেসিডিয়াম সদস্য সাবেক মন্ত্রী সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত, সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও এলজিআরডি মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, প্রেসিডিয়াম সদস্য  আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবু, প্রেসিডিয়াম সদস্য আতাউর রহমান খান কায়সার, মোহাম্মদ নাসিম ও আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবু। তারা প্রেসিডিয়াম সদস্য ছিলেন। পরলোকে যাওয়া মহিউদ্দিন চৌধুরী প্রেসিডিয়াম পদ গ্রহণের প্রস্তাব বিনয়ের সাথে ফিরিয়ে দিয়েছিলেন। তিনিও ইন্তেকাল করেছেন। ক’দিন আগে এককালীন সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল মান্নানও চলে গেলেন।

১৯৯৬-২০০১ মেয়াদের পানি সম্পদ মন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক ২০১১ সালের ২৩ ডিসেম্বর মৃত্যুবরণ করেন। আব্দুর রাজ্জাক ক্যান্সার ও কিডনিজনিত কঠিন রোগে আক্রান্ত হবার পর আব্দুল জলিল চিকিৎসার্থে দুই কোটি টাকা দিয়েছিলেন, কিন্তু কোন অর্থকড়িই দিয়েই জনপ্রিয় নেতা আব্দুর রাজ্জাককে বাঁচানো যায়নি। বরং ২০১৩ সালের ৬ মার্চ ইন্তেকাল করেন আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুল জলিলও। ২০১৩ সালের ৬ মার্চ তৎকালীন রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান আব্দুল জলিলের মৃত্যুতে গভীর শোকপ্রকাশ করেছিলেন। ভাগ্যের কী নির্মম পরিহাস এর মাত্র দু সপ্তাহের মাথায় ২০ মার্চ ইন্তেকাল করেন রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান। ২০১৯ সালের ৩ জানুয়ারি মৃত্যুবরণ করেন সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম। জাতীয় নেতা মুক্তিযুদ্ধ কালীন বাংলাদেশ সরকারের অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলামের সুযোগ্য পুত্র সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম দু-দুবার আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক  হন।

জিল্লুর রহমান, আব্দুর রাজ্জাক, আব্দুল জলিল ও সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম ছিলেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোট ৬ জন। তার মধ্যে সাবেক সাধারণ সম্পাদক  বর্তমান সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীও বেশকিছু দিন ধরে অসুস্থ। বর্তমান সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরও লাইফ সাপোর্ট থেকে বেঁচে গেছেন। বর্ষীয়ান নেতাদের মধ্যে আমির হোসেন আমু ও তোফায়েল আহমেদ বেঁচে আছেন। যদিও এই দুই নেতা প্রেসিডিয়ামে নেই। প্রয়াত আব্দুর রাজ্জাক, সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত ও আব্দুল জলিলের সঙ্গেই ওয়ার্কিং কমিটি থেকে ছিটকে পড়েন তাঁরা। ঠাঁই হয় উপদেষ্টা পরিষদে।  

২০০৮ সালের ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচনে দল মহাবিজয় লাভ করলেও মন্ত্রিসভায় ঠাঁই পাননি পাঁচ নেতাই। আব্দুল জলিল সাধারণ সম্পাদক পদ থেকে বাদ পড়ার ঘটনায় তীব্র প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করলেও নিশ্চুপ ছিলেন অন্য চার নেতা। সংবিধান সংশোধন খসড়া কমিটির কো-চেয়ারম্যান হয়ে সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত  সাফল্য দেখানোয় পুরস্কার স্বরূপ রেলমন্ত্রী হন। কিন্তু  ভাগ্যবিমুখ হলে যা হয়। তাঁর এপিএসের অর্থ কেলেঙ্কারিতে মন্ত্রীত্বে তিনি দফতরবিহীন হয়ে যান। ২০১৭ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত চলে যান মহাপ্রয়াণে। 

আব্দুর রাজ্জাক ও আবদুল জলিলের মৃত্যুর পর আমির হোসেন আমু শিল্পমন্ত্রী ও তোফায়েল আহমেদ বানিজ্যমন্ত্রী হন। অবশ্য বর্তমান মন্ত্রিসভায় তাদের ঠাঁই হয়নি। স্থান হয়নি আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়ামেও। মোহাম্মদ নাসিমের মৃত্যুর কারণে ১৪ দলের মুখপাত্র ও সমন্বয়ক পদটি শূন্য হয়। যে পদে গতকাল নিয়োগ পেয়েছেন আমির হোসেন আমু। ধারণা করা হচ্ছে দলের নেতাদের শূন্যতা পূরণের জন্য অচিরেই আমির হোসেন আমু ও তোফায়েল আহমেদকে মন্ত্রিসভায় স্থান দেয়া হতে পারে। চট্টগ্রামের সাবেক মেয়র ও ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি 
 আব্দুল মান্নান ২০২০ সালের ১৮ জানুয়ারি ইন্তেকাল করেন। বদরুদ্দীন কামরান মারা যান ২০২০ সালের ১৪ জুন। চট্টগ্রামের মেয়র এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরী ইহলোক ত্যাগ করেন ২০১৭ সালের ১৫ ডিসেম্বর। আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য সাবেক সংসদ সদস্য আলহাজ্ব মকবুল হোসেন ও আওয়ামী লীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সদস্য হাবিবুর রহমান ক’দিন আগে ইহলোক ত্যাগ করেন।

এছাড়াও মৃত্যুপুরীর দেশে চলে গেছেন আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শামসুর রহমান খান শাজাহান। আওয়ামী লীগের সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্যদের মধ্যে পরলোকে চলে গেছেন, দুই যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক টাঙ্গাইলের শামসুর রহমান খান শাহজাহান। প্রচার  সম্পাদক সরদার আমজাদ হোসেন (এরশাদ মন্ত্রী) দপ্তর সম্পাদক সৈয়দ আহমদ, শ্রম সম্পাদক কাজী মোজাম্মেল হক, কৃষি সম্পাদক মানিক চৌধুরী,  সমাজ কল্যাণ সম্পাদক ইয়াহিয়া চৌধুরী, শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক এস এম ইউসুফ, তথ্য গবেষণা সম্পাদক শফিকুল আজিজ মুকুল, অ্যাডভোকেট সিরাজুল ইসলাম, এককালীন শ্রম সম্পাদক চট্রগ্রামের রহমতুল্লাহ চৌধুরী, দফতর সম্পাদক ফজলুল হক বিএসসি, আইন সম্পাদক ব্যারিস্টার কে এস নবী, সাংস্কৃতিক সম্পাদক আলমগীর কুমকুম, মহিলা সম্পাদিকা আইভি রহমানসহ দফতর সম্পাদক সিদ্দিকুর রউফ  খান, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক নাজমা রহমান, ধর্ম সম্পাদক শেখ আব্দুল্লাহ, সদস্যদের মধ্যে আওয়ামী লীগের এককালীন সহসভাপতি আব্দুর রহিম, রফিক উদ্দিন ভূঁইয়া, আওয়ামী লীগের এককালীনসহ সভাপতি  কাজী জহিরুল কাইউম, বঙ্গবন্ধু সরকারের আইনমন্ত্রী  মনোরঞ্জন ধর, লুৎফর রহমান, রওশন আলী,  এ কে এম শামসুজ্জোহা, আব্দুল্লাহ আল হারুন চৌধুরী, মেজর জেনারেল খলিলুর রহমান, কর্নেল শওকত আলী,  জহিরুল ইসলাম,  মাহামুদুল হাসান খান, হরনাথ বাইন, ইয়াহিয়া চৌধুরী পিন্টু, গাজী আজহার উদ্দিন, এসে এম নূরুন্নবী, মীর্জা সুলতান রাজা, রফিকউদ্দিন ভূঁইয়া, সদস্যদের মধ্যে ঢাকার প্রথম মেয়র মোহাম্মদ হানিফ, ফজলুল করিম, আব্দুর রউফ চৌধুরী, দেওয়ান ফরিদ গাজী, সিদ্দিক হোসেন, ইউনুস আলী অ্যাডভোকেট, এবিএম তালেব আলী, মতিউর রহমান তালুকদার, ইমাম উদ্দিন আহমেদ, রহমত আলী, সুধাংশু শেখর হালদার, এম এ মান্নান,  অধ্যক্ষ মতিউর রহমান, শেখ হারুন উর রশীদ, বিপুল ঘোষ, মোস্তফা ফারুক, মোস্তফা রশিদী সূজা, হাবিবুর রহমান মোল্লা, শরফুদ্দিন আহমদ ঝন্টু ও আব্দুল আওয়াল প্রমুখ। 

১৯৭৭ সালের ৩ এপ্রিল ঢাকার ইডেন হোটেলে যে কাউন্সিল হয় যুগ্ম আহবায়ক হওয়া মিজানুর রহমান চৌধুরী ও মোল্লা জালাল উদ্দিন আহমেদও বেঁচে নেই। মোশতাক মন্ত্রিসভায় যোগ দিলেও তারা অনেকেই আওয়ামী লীগে পদে আসীন হয়েছিলেন। এরা প্রত্যেকেই বঙ্গবন্ধুরও মন্ত্রী ছিলেন। তাদের মধ্যে মারা গেছেন প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা হিসাবে জেনারেল ওসমানী, ফণীভূষণ মজুমদার, আব্দুল মান্নান, আব্দুল মমিন, সোহরাব হোসেন, আসাদুজ্জামান খান, মনোরঞ্জন ধর, প্রতিমন্ত্রী দেওয়ান ফরিদ গাজী, অধ্যাপক নূরুল ইসলাম চৌধুরী, ডা. ক্ষীতিশচন্দ্র মন্ডল। 

মোশতাক মন্ত্রিসভায় যোগদান থেকে বিরত থাকা বঙ্গবন্ধু মন্ত্রিসভার সদস্যদের মধ্যে মোল্লা জালাল উদ্দিন, মিজানুর রহমান চৌধুরী, মতিউর রহমান প্রমুখ আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সক্রিয় হলেও মিজান চৌধুরী পাল্টা আওয়ামী লীগ করে পরে এরশাদের প্রধানমন্ত্রী হন। পরে আওয়ামী লীগে ফিরে উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য হন। মতিউর রহমান প্রেসিডিয়াম থেকে বাদ পড়ে বিএনপি যোগ দিয়ে এমপি প্রার্থী হলেও পরাজিত হন। তিনিও মারা গেছেন। 

এছাড়াও সেই আহবায়ক কমিটির সদস্যদের মধ্যে মারা গেছেন মোল্লা জালাল উদ্দিন, মতিউর রহমান, ফণীভূষণ মজুমদার, কাজী জহিরুল কাইউম, মিজানুর রহমান চৌধুরী, আব্দুল মান্নান, আব্দুল মমিন, সোহরাব হোসেন, আসাদুজ্জামান খান, মনোরঞ্জন ধর, দেওয়ান ফরিদ গাজী, অধ্যাপক নূরুল ইসলাম চৌধুরী, ড. ক্ষীতিশ চন্দ্র মন্ডল, ময়েজউদ্দিন আহমদ, ফজলুল করিম, মোহাম্মদ হানিফ, আনসার আলী, শামসুর রহমান খান শাজাহান, ব্যারিস্টার শওকত আলী, আহমদ আলী, আলী আজম ভূঁইয়া, নূরুল ইসলাম, আব্দুল হাকিম, খন্দকার আবুল কাশেম, বদিউজ্জামান, আজিজুর রহমান, খন্দকার আবু তালেব, এ কে মজিবর রহমান, মোহাম্মদ মোহসীন, সৈয়দ কামাল বখত, এম এ ওয়াহাব, বেগম মাহমুদা চৌধুরী ও রওশন আরা মোস্তাফিজ। অনুসন্ধানে উল্লেখিত আওয়ামী লীগ নেতারা সকলেই ইহলোক ত্যাগ করেছেন। তবে দুই একটি সূত্র দু’চার জনের মৃত্যুর খবর দিয়েছে যা অসমর্থিত।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

২৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল
এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা