শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৫৬, শুক্রবার, ১০ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

শেখ হাসিনার চার দশকে আওয়ামী লীগের অধিকাংশ নেতাই চলে গেলেন পরপারে!

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
শেখ হাসিনার চার দশকে আওয়ামী লীগের অধিকাংশ নেতাই চলে গেলেন পরপারে!

১৯৮১ থেকে ২০২০। এ পর্যন্ত আওয়ামী লীগের অধিকাংশ প্রেসিডিয়াম সদস্য মৃত্যুবরণ করেছেন। এছাড়াও মৃত্যুবরণ করেন সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্যসহ কেন্দ্রীয় বহুসংখ্যক সদস্য। যাদের মধ্যে বঙ্গবন্ধুর মন্ত্রী প্রতিমন্ত্রীও রয়েছেন। এদের কেউ আবার শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অনাস্থা জানিয়ে দল ছেড়েছেন, কেউবা পাল্টা দল করেছেন। হালে পানি না পেয়ে কেউ কেউ মন্ত্রীত্বের টোপ গিলে রাতারাতি এরশাদের দলে ভিড়েন। '৮৩ সালে দলও ভেঙেছে। আবার ফিরেও এসেছেন।

শেখ হাসিনাপূর্ব আওয়ামী লীগ সভাপতি আব্দুল মালেক উকিল মৃত্যুবরণকারী প্রথম নেতা। তিনি ৮৭ সালে মারা যান। আর সর্বশেষ মৃত্যুবরণকারী হলেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আওয়ামী লীগ প্রেসিডিয়াম সদস্য সাহারা খাতুন। দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য ছিলেন এম কোরবান আলী। তিনি ৮৪ সালের ৯ জুলাই এরশাদের মন্ত্রীত্ব গ্রহণ করেন এবং ৮৯ সালে ইহলোক ত্যাগ করেন। 

প্রেসিডিয়াম সদস্য বঙ্গবন্ধুর মন্ত্রী ফণীভূষণ মজুমদার ও প্রেসিডিয়াম সদস্য আব্দুল মমিন তালুকদারও মারা যান এরপরই। শেখ হাসিনার প্রথম সরকারের স্বাস্থ্যমন্ত্রী থাকা অবস্থায় সালাউদ্দিন ইউসুফ ক্যান্সারে মৃত্যুবরণ করেন। তিনিও এককালীন প্রেসিডিয়াম সদস্য ছিলেন। বঙ্গবন্ধুর পাঁচ মন্ত্রী মতিউর রহমান, আব্দুল মান্নান, আব্দুল মোমিন, মতিউর রহমান ও অধ্যক্ষ কামরুজ্জামানসহ মহিউদ্দিন আহমেদ, অ্যাডভোকেট সিরাজুল  হক, পুলিন দে, ডা. আলাউদ্দিন, ড. মোহাম্মদ সেলিম, আতাউর রহমান খান কায়সার আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবুর মতো শেখ হাসিনার আমলেই দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য ছিলেন। বঙ্গবন্ধুর স্বাস্থ্যমন্ত্রী এবং সাবেক প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ আব্দুল আজিজ গত ৬ মাস আগে মারা গেছেন।

২০২০ সালের ১৩ জুন প্রেসিডিয়াম সদস্য মোহাম্মদ নাসিমের মৃত্যুর একদিন পর ১৪ জুন সিলেটের প্রথম মেয়র বদরুদ্দীন কামরান। আর ২৩ জুন ধর্মপ্রতিমন্ত্রী শেখ আব্দুল্লাহও মারা যান। ২০১১ সালের ২৩ ডিসেম্বর আব্দুর রাজ্জাকের মৃত্যু দিয়ে শুরু হয় এ দশকের মৃত্যুর মিছিল। ২০১১ থেকে ২০২০ এই সময়ের মধ্যে পরপারে চলে গেছেন রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান, আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুল জলিল, এককালীন প্রেসিডিয়াম সদস্য সাবেক মন্ত্রী সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত, সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও এলজিআরডি মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, প্রেসিডিয়াম সদস্য  আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবু, প্রেসিডিয়াম সদস্য আতাউর রহমান খান কায়সার, মোহাম্মদ নাসিম ও আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবু। তারা প্রেসিডিয়াম সদস্য ছিলেন। পরলোকে যাওয়া মহিউদ্দিন চৌধুরী প্রেসিডিয়াম পদ গ্রহণের প্রস্তাব বিনয়ের সাথে ফিরিয়ে দিয়েছিলেন। তিনিও ইন্তেকাল করেছেন। ক’দিন আগে এককালীন সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল মান্নানও চলে গেলেন।

১৯৯৬-২০০১ মেয়াদের পানি সম্পদ মন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক ২০১১ সালের ২৩ ডিসেম্বর মৃত্যুবরণ করেন। আব্দুর রাজ্জাক ক্যান্সার ও কিডনিজনিত কঠিন রোগে আক্রান্ত হবার পর আব্দুল জলিল চিকিৎসার্থে দুই কোটি টাকা দিয়েছিলেন, কিন্তু কোন অর্থকড়িই দিয়েই জনপ্রিয় নেতা আব্দুর রাজ্জাককে বাঁচানো যায়নি। বরং ২০১৩ সালের ৬ মার্চ ইন্তেকাল করেন আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুল জলিলও। ২০১৩ সালের ৬ মার্চ তৎকালীন রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান আব্দুল জলিলের মৃত্যুতে গভীর শোকপ্রকাশ করেছিলেন। ভাগ্যের কী নির্মম পরিহাস এর মাত্র দু সপ্তাহের মাথায় ২০ মার্চ ইন্তেকাল করেন রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান। ২০১৯ সালের ৩ জানুয়ারি মৃত্যুবরণ করেন সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম। জাতীয় নেতা মুক্তিযুদ্ধ কালীন বাংলাদেশ সরকারের অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলামের সুযোগ্য পুত্র সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম দু-দুবার আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক  হন।

জিল্লুর রহমান, আব্দুর রাজ্জাক, আব্দুল জলিল ও সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম ছিলেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোট ৬ জন। তার মধ্যে সাবেক সাধারণ সম্পাদক  বর্তমান সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীও বেশকিছু দিন ধরে অসুস্থ। বর্তমান সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরও লাইফ সাপোর্ট থেকে বেঁচে গেছেন। বর্ষীয়ান নেতাদের মধ্যে আমির হোসেন আমু ও তোফায়েল আহমেদ বেঁচে আছেন। যদিও এই দুই নেতা প্রেসিডিয়ামে নেই। প্রয়াত আব্দুর রাজ্জাক, সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত ও আব্দুল জলিলের সঙ্গেই ওয়ার্কিং কমিটি থেকে ছিটকে পড়েন তাঁরা। ঠাঁই হয় উপদেষ্টা পরিষদে।  

২০০৮ সালের ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচনে দল মহাবিজয় লাভ করলেও মন্ত্রিসভায় ঠাঁই পাননি পাঁচ নেতাই। আব্দুল জলিল সাধারণ সম্পাদক পদ থেকে বাদ পড়ার ঘটনায় তীব্র প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করলেও নিশ্চুপ ছিলেন অন্য চার নেতা। সংবিধান সংশোধন খসড়া কমিটির কো-চেয়ারম্যান হয়ে সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত  সাফল্য দেখানোয় পুরস্কার স্বরূপ রেলমন্ত্রী হন। কিন্তু  ভাগ্যবিমুখ হলে যা হয়। তাঁর এপিএসের অর্থ কেলেঙ্কারিতে মন্ত্রীত্বে তিনি দফতরবিহীন হয়ে যান। ২০১৭ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত চলে যান মহাপ্রয়াণে। 

আব্দুর রাজ্জাক ও আবদুল জলিলের মৃত্যুর পর আমির হোসেন আমু শিল্পমন্ত্রী ও তোফায়েল আহমেদ বানিজ্যমন্ত্রী হন। অবশ্য বর্তমান মন্ত্রিসভায় তাদের ঠাঁই হয়নি। স্থান হয়নি আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়ামেও। মোহাম্মদ নাসিমের মৃত্যুর কারণে ১৪ দলের মুখপাত্র ও সমন্বয়ক পদটি শূন্য হয়। যে পদে গতকাল নিয়োগ পেয়েছেন আমির হোসেন আমু। ধারণা করা হচ্ছে দলের নেতাদের শূন্যতা পূরণের জন্য অচিরেই আমির হোসেন আমু ও তোফায়েল আহমেদকে মন্ত্রিসভায় স্থান দেয়া হতে পারে। চট্টগ্রামের সাবেক মেয়র ও ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি 
 আব্দুল মান্নান ২০২০ সালের ১৮ জানুয়ারি ইন্তেকাল করেন। বদরুদ্দীন কামরান মারা যান ২০২০ সালের ১৪ জুন। চট্টগ্রামের মেয়র এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরী ইহলোক ত্যাগ করেন ২০১৭ সালের ১৫ ডিসেম্বর। আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য সাবেক সংসদ সদস্য আলহাজ্ব মকবুল হোসেন ও আওয়ামী লীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সদস্য হাবিবুর রহমান ক’দিন আগে ইহলোক ত্যাগ করেন।

এছাড়াও মৃত্যুপুরীর দেশে চলে গেছেন আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শামসুর রহমান খান শাজাহান। আওয়ামী লীগের সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্যদের মধ্যে পরলোকে চলে গেছেন, দুই যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক টাঙ্গাইলের শামসুর রহমান খান শাহজাহান। প্রচার  সম্পাদক সরদার আমজাদ হোসেন (এরশাদ মন্ত্রী) দপ্তর সম্পাদক সৈয়দ আহমদ, শ্রম সম্পাদক কাজী মোজাম্মেল হক, কৃষি সম্পাদক মানিক চৌধুরী,  সমাজ কল্যাণ সম্পাদক ইয়াহিয়া চৌধুরী, শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক এস এম ইউসুফ, তথ্য গবেষণা সম্পাদক শফিকুল আজিজ মুকুল, অ্যাডভোকেট সিরাজুল ইসলাম, এককালীন শ্রম সম্পাদক চট্রগ্রামের রহমতুল্লাহ চৌধুরী, দফতর সম্পাদক ফজলুল হক বিএসসি, আইন সম্পাদক ব্যারিস্টার কে এস নবী, সাংস্কৃতিক সম্পাদক আলমগীর কুমকুম, মহিলা সম্পাদিকা আইভি রহমানসহ দফতর সম্পাদক সিদ্দিকুর রউফ  খান, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক নাজমা রহমান, ধর্ম সম্পাদক শেখ আব্দুল্লাহ, সদস্যদের মধ্যে আওয়ামী লীগের এককালীন সহসভাপতি আব্দুর রহিম, রফিক উদ্দিন ভূঁইয়া, আওয়ামী লীগের এককালীনসহ সভাপতি  কাজী জহিরুল কাইউম, বঙ্গবন্ধু সরকারের আইনমন্ত্রী  মনোরঞ্জন ধর, লুৎফর রহমান, রওশন আলী,  এ কে এম শামসুজ্জোহা, আব্দুল্লাহ আল হারুন চৌধুরী, মেজর জেনারেল খলিলুর রহমান, কর্নেল শওকত আলী,  জহিরুল ইসলাম,  মাহামুদুল হাসান খান, হরনাথ বাইন, ইয়াহিয়া চৌধুরী পিন্টু, গাজী আজহার উদ্দিন, এসে এম নূরুন্নবী, মীর্জা সুলতান রাজা, রফিকউদ্দিন ভূঁইয়া, সদস্যদের মধ্যে ঢাকার প্রথম মেয়র মোহাম্মদ হানিফ, ফজলুল করিম, আব্দুর রউফ চৌধুরী, দেওয়ান ফরিদ গাজী, সিদ্দিক হোসেন, ইউনুস আলী অ্যাডভোকেট, এবিএম তালেব আলী, মতিউর রহমান তালুকদার, ইমাম উদ্দিন আহমেদ, রহমত আলী, সুধাংশু শেখর হালদার, এম এ মান্নান,  অধ্যক্ষ মতিউর রহমান, শেখ হারুন উর রশীদ, বিপুল ঘোষ, মোস্তফা ফারুক, মোস্তফা রশিদী সূজা, হাবিবুর রহমান মোল্লা, শরফুদ্দিন আহমদ ঝন্টু ও আব্দুল আওয়াল প্রমুখ। 

১৯৭৭ সালের ৩ এপ্রিল ঢাকার ইডেন হোটেলে যে কাউন্সিল হয় যুগ্ম আহবায়ক হওয়া মিজানুর রহমান চৌধুরী ও মোল্লা জালাল উদ্দিন আহমেদও বেঁচে নেই। মোশতাক মন্ত্রিসভায় যোগ দিলেও তারা অনেকেই আওয়ামী লীগে পদে আসীন হয়েছিলেন। এরা প্রত্যেকেই বঙ্গবন্ধুরও মন্ত্রী ছিলেন। তাদের মধ্যে মারা গেছেন প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা হিসাবে জেনারেল ওসমানী, ফণীভূষণ মজুমদার, আব্দুল মান্নান, আব্দুল মমিন, সোহরাব হোসেন, আসাদুজ্জামান খান, মনোরঞ্জন ধর, প্রতিমন্ত্রী দেওয়ান ফরিদ গাজী, অধ্যাপক নূরুল ইসলাম চৌধুরী, ডা. ক্ষীতিশচন্দ্র মন্ডল। 

মোশতাক মন্ত্রিসভায় যোগদান থেকে বিরত থাকা বঙ্গবন্ধু মন্ত্রিসভার সদস্যদের মধ্যে মোল্লা জালাল উদ্দিন, মিজানুর রহমান চৌধুরী, মতিউর রহমান প্রমুখ আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সক্রিয় হলেও মিজান চৌধুরী পাল্টা আওয়ামী লীগ করে পরে এরশাদের প্রধানমন্ত্রী হন। পরে আওয়ামী লীগে ফিরে উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য হন। মতিউর রহমান প্রেসিডিয়াম থেকে বাদ পড়ে বিএনপি যোগ দিয়ে এমপি প্রার্থী হলেও পরাজিত হন। তিনিও মারা গেছেন। 

এছাড়াও সেই আহবায়ক কমিটির সদস্যদের মধ্যে মারা গেছেন মোল্লা জালাল উদ্দিন, মতিউর রহমান, ফণীভূষণ মজুমদার, কাজী জহিরুল কাইউম, মিজানুর রহমান চৌধুরী, আব্দুল মান্নান, আব্দুল মমিন, সোহরাব হোসেন, আসাদুজ্জামান খান, মনোরঞ্জন ধর, দেওয়ান ফরিদ গাজী, অধ্যাপক নূরুল ইসলাম চৌধুরী, ড. ক্ষীতিশ চন্দ্র মন্ডল, ময়েজউদ্দিন আহমদ, ফজলুল করিম, মোহাম্মদ হানিফ, আনসার আলী, শামসুর রহমান খান শাজাহান, ব্যারিস্টার শওকত আলী, আহমদ আলী, আলী আজম ভূঁইয়া, নূরুল ইসলাম, আব্দুল হাকিম, খন্দকার আবুল কাশেম, বদিউজ্জামান, আজিজুর রহমান, খন্দকার আবু তালেব, এ কে মজিবর রহমান, মোহাম্মদ মোহসীন, সৈয়দ কামাল বখত, এম এ ওয়াহাব, বেগম মাহমুদা চৌধুরী ও রওশন আরা মোস্তাফিজ। অনুসন্ধানে উল্লেখিত আওয়ামী লীগ নেতারা সকলেই ইহলোক ত্যাগ করেছেন। তবে দুই একটি সূত্র দু’চার জনের মৃত্যুর খবর দিয়েছে যা অসমর্থিত।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা
বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই
বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে সরকার
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে সরকার
উচ্চশিক্ষার ভাষা হিসেবে বাংলাকে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই : প্রাথমিক উপদেষ্টা
উচ্চশিক্ষার ভাষা হিসেবে বাংলাকে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই : প্রাথমিক উপদেষ্টা
গণভোটের প্রস্তুতি নিতে ইসিকে সরকারের চিঠি
গণভোটের প্রস্তুতি নিতে ইসিকে সরকারের চিঠি
দেশের উন্নয়নে অঙ্গীকারবদ্ধ হতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা
দেশের উন্নয়নে অঙ্গীকারবদ্ধ হতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারিতে সর্বমহলে গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচন হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারিতে সর্বমহলে গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচন হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা
দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ
মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ

১৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে নতুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান’
‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে নতুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান’

১৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ
নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১
বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল
ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল

২৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার
বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা
কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'
'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'

৪৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’
বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’

৫৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন
কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন

৫৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ
দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং
বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন
ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা
আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ
শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’
‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩
গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা
বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান
মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ
সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা