শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৫৬, শুক্রবার, ১০ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

শেখ হাসিনার চার দশকে আওয়ামী লীগের অধিকাংশ নেতাই চলে গেলেন পরপারে!

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
শেখ হাসিনার চার দশকে আওয়ামী লীগের অধিকাংশ নেতাই চলে গেলেন পরপারে!

১৯৮১ থেকে ২০২০। এ পর্যন্ত আওয়ামী লীগের অধিকাংশ প্রেসিডিয়াম সদস্য মৃত্যুবরণ করেছেন। এছাড়াও মৃত্যুবরণ করেন সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্যসহ কেন্দ্রীয় বহুসংখ্যক সদস্য। যাদের মধ্যে বঙ্গবন্ধুর মন্ত্রী প্রতিমন্ত্রীও রয়েছেন। এদের কেউ আবার শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অনাস্থা জানিয়ে দল ছেড়েছেন, কেউবা পাল্টা দল করেছেন। হালে পানি না পেয়ে কেউ কেউ মন্ত্রীত্বের টোপ গিলে রাতারাতি এরশাদের দলে ভিড়েন। '৮৩ সালে দলও ভেঙেছে। আবার ফিরেও এসেছেন।

শেখ হাসিনাপূর্ব আওয়ামী লীগ সভাপতি আব্দুল মালেক উকিল মৃত্যুবরণকারী প্রথম নেতা। তিনি ৮৭ সালে মারা যান। আর সর্বশেষ মৃত্যুবরণকারী হলেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আওয়ামী লীগ প্রেসিডিয়াম সদস্য সাহারা খাতুন। দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য ছিলেন এম কোরবান আলী। তিনি ৮৪ সালের ৯ জুলাই এরশাদের মন্ত্রীত্ব গ্রহণ করেন এবং ৮৯ সালে ইহলোক ত্যাগ করেন। 

প্রেসিডিয়াম সদস্য বঙ্গবন্ধুর মন্ত্রী ফণীভূষণ মজুমদার ও প্রেসিডিয়াম সদস্য আব্দুল মমিন তালুকদারও মারা যান এরপরই। শেখ হাসিনার প্রথম সরকারের স্বাস্থ্যমন্ত্রী থাকা অবস্থায় সালাউদ্দিন ইউসুফ ক্যান্সারে মৃত্যুবরণ করেন। তিনিও এককালীন প্রেসিডিয়াম সদস্য ছিলেন। বঙ্গবন্ধুর পাঁচ মন্ত্রী মতিউর রহমান, আব্দুল মান্নান, আব্দুল মোমিন, মতিউর রহমান ও অধ্যক্ষ কামরুজ্জামানসহ মহিউদ্দিন আহমেদ, অ্যাডভোকেট সিরাজুল  হক, পুলিন দে, ডা. আলাউদ্দিন, ড. মোহাম্মদ সেলিম, আতাউর রহমান খান কায়সার আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবুর মতো শেখ হাসিনার আমলেই দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য ছিলেন। বঙ্গবন্ধুর স্বাস্থ্যমন্ত্রী এবং সাবেক প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ আব্দুল আজিজ গত ৬ মাস আগে মারা গেছেন।

২০২০ সালের ১৩ জুন প্রেসিডিয়াম সদস্য মোহাম্মদ নাসিমের মৃত্যুর একদিন পর ১৪ জুন সিলেটের প্রথম মেয়র বদরুদ্দীন কামরান। আর ২৩ জুন ধর্মপ্রতিমন্ত্রী শেখ আব্দুল্লাহও মারা যান। ২০১১ সালের ২৩ ডিসেম্বর আব্দুর রাজ্জাকের মৃত্যু দিয়ে শুরু হয় এ দশকের মৃত্যুর মিছিল। ২০১১ থেকে ২০২০ এই সময়ের মধ্যে পরপারে চলে গেছেন রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান, আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুল জলিল, এককালীন প্রেসিডিয়াম সদস্য সাবেক মন্ত্রী সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত, সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও এলজিআরডি মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, প্রেসিডিয়াম সদস্য  আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবু, প্রেসিডিয়াম সদস্য আতাউর রহমান খান কায়সার, মোহাম্মদ নাসিম ও আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবু। তারা প্রেসিডিয়াম সদস্য ছিলেন। পরলোকে যাওয়া মহিউদ্দিন চৌধুরী প্রেসিডিয়াম পদ গ্রহণের প্রস্তাব বিনয়ের সাথে ফিরিয়ে দিয়েছিলেন। তিনিও ইন্তেকাল করেছেন। ক’দিন আগে এককালীন সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল মান্নানও চলে গেলেন।

১৯৯৬-২০০১ মেয়াদের পানি সম্পদ মন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক ২০১১ সালের ২৩ ডিসেম্বর মৃত্যুবরণ করেন। আব্দুর রাজ্জাক ক্যান্সার ও কিডনিজনিত কঠিন রোগে আক্রান্ত হবার পর আব্দুল জলিল চিকিৎসার্থে দুই কোটি টাকা দিয়েছিলেন, কিন্তু কোন অর্থকড়িই দিয়েই জনপ্রিয় নেতা আব্দুর রাজ্জাককে বাঁচানো যায়নি। বরং ২০১৩ সালের ৬ মার্চ ইন্তেকাল করেন আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুল জলিলও। ২০১৩ সালের ৬ মার্চ তৎকালীন রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান আব্দুল জলিলের মৃত্যুতে গভীর শোকপ্রকাশ করেছিলেন। ভাগ্যের কী নির্মম পরিহাস এর মাত্র দু সপ্তাহের মাথায় ২০ মার্চ ইন্তেকাল করেন রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান। ২০১৯ সালের ৩ জানুয়ারি মৃত্যুবরণ করেন সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম। জাতীয় নেতা মুক্তিযুদ্ধ কালীন বাংলাদেশ সরকারের অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলামের সুযোগ্য পুত্র সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম দু-দুবার আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক  হন।

জিল্লুর রহমান, আব্দুর রাজ্জাক, আব্দুল জলিল ও সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম ছিলেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোট ৬ জন। তার মধ্যে সাবেক সাধারণ সম্পাদক  বর্তমান সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীও বেশকিছু দিন ধরে অসুস্থ। বর্তমান সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরও লাইফ সাপোর্ট থেকে বেঁচে গেছেন। বর্ষীয়ান নেতাদের মধ্যে আমির হোসেন আমু ও তোফায়েল আহমেদ বেঁচে আছেন। যদিও এই দুই নেতা প্রেসিডিয়ামে নেই। প্রয়াত আব্দুর রাজ্জাক, সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত ও আব্দুল জলিলের সঙ্গেই ওয়ার্কিং কমিটি থেকে ছিটকে পড়েন তাঁরা। ঠাঁই হয় উপদেষ্টা পরিষদে।  

২০০৮ সালের ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচনে দল মহাবিজয় লাভ করলেও মন্ত্রিসভায় ঠাঁই পাননি পাঁচ নেতাই। আব্দুল জলিল সাধারণ সম্পাদক পদ থেকে বাদ পড়ার ঘটনায় তীব্র প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করলেও নিশ্চুপ ছিলেন অন্য চার নেতা। সংবিধান সংশোধন খসড়া কমিটির কো-চেয়ারম্যান হয়ে সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত  সাফল্য দেখানোয় পুরস্কার স্বরূপ রেলমন্ত্রী হন। কিন্তু  ভাগ্যবিমুখ হলে যা হয়। তাঁর এপিএসের অর্থ কেলেঙ্কারিতে মন্ত্রীত্বে তিনি দফতরবিহীন হয়ে যান। ২০১৭ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত চলে যান মহাপ্রয়াণে। 

আব্দুর রাজ্জাক ও আবদুল জলিলের মৃত্যুর পর আমির হোসেন আমু শিল্পমন্ত্রী ও তোফায়েল আহমেদ বানিজ্যমন্ত্রী হন। অবশ্য বর্তমান মন্ত্রিসভায় তাদের ঠাঁই হয়নি। স্থান হয়নি আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়ামেও। মোহাম্মদ নাসিমের মৃত্যুর কারণে ১৪ দলের মুখপাত্র ও সমন্বয়ক পদটি শূন্য হয়। যে পদে গতকাল নিয়োগ পেয়েছেন আমির হোসেন আমু। ধারণা করা হচ্ছে দলের নেতাদের শূন্যতা পূরণের জন্য অচিরেই আমির হোসেন আমু ও তোফায়েল আহমেদকে মন্ত্রিসভায় স্থান দেয়া হতে পারে। চট্টগ্রামের সাবেক মেয়র ও ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি 
 আব্দুল মান্নান ২০২০ সালের ১৮ জানুয়ারি ইন্তেকাল করেন। বদরুদ্দীন কামরান মারা যান ২০২০ সালের ১৪ জুন। চট্টগ্রামের মেয়র এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরী ইহলোক ত্যাগ করেন ২০১৭ সালের ১৫ ডিসেম্বর। আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য সাবেক সংসদ সদস্য আলহাজ্ব মকবুল হোসেন ও আওয়ামী লীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সদস্য হাবিবুর রহমান ক’দিন আগে ইহলোক ত্যাগ করেন।

এছাড়াও মৃত্যুপুরীর দেশে চলে গেছেন আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শামসুর রহমান খান শাজাহান। আওয়ামী লীগের সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্যদের মধ্যে পরলোকে চলে গেছেন, দুই যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক টাঙ্গাইলের শামসুর রহমান খান শাহজাহান। প্রচার  সম্পাদক সরদার আমজাদ হোসেন (এরশাদ মন্ত্রী) দপ্তর সম্পাদক সৈয়দ আহমদ, শ্রম সম্পাদক কাজী মোজাম্মেল হক, কৃষি সম্পাদক মানিক চৌধুরী,  সমাজ কল্যাণ সম্পাদক ইয়াহিয়া চৌধুরী, শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক এস এম ইউসুফ, তথ্য গবেষণা সম্পাদক শফিকুল আজিজ মুকুল, অ্যাডভোকেট সিরাজুল ইসলাম, এককালীন শ্রম সম্পাদক চট্রগ্রামের রহমতুল্লাহ চৌধুরী, দফতর সম্পাদক ফজলুল হক বিএসসি, আইন সম্পাদক ব্যারিস্টার কে এস নবী, সাংস্কৃতিক সম্পাদক আলমগীর কুমকুম, মহিলা সম্পাদিকা আইভি রহমানসহ দফতর সম্পাদক সিদ্দিকুর রউফ  খান, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক নাজমা রহমান, ধর্ম সম্পাদক শেখ আব্দুল্লাহ, সদস্যদের মধ্যে আওয়ামী লীগের এককালীন সহসভাপতি আব্দুর রহিম, রফিক উদ্দিন ভূঁইয়া, আওয়ামী লীগের এককালীনসহ সভাপতি  কাজী জহিরুল কাইউম, বঙ্গবন্ধু সরকারের আইনমন্ত্রী  মনোরঞ্জন ধর, লুৎফর রহমান, রওশন আলী,  এ কে এম শামসুজ্জোহা, আব্দুল্লাহ আল হারুন চৌধুরী, মেজর জেনারেল খলিলুর রহমান, কর্নেল শওকত আলী,  জহিরুল ইসলাম,  মাহামুদুল হাসান খান, হরনাথ বাইন, ইয়াহিয়া চৌধুরী পিন্টু, গাজী আজহার উদ্দিন, এসে এম নূরুন্নবী, মীর্জা সুলতান রাজা, রফিকউদ্দিন ভূঁইয়া, সদস্যদের মধ্যে ঢাকার প্রথম মেয়র মোহাম্মদ হানিফ, ফজলুল করিম, আব্দুর রউফ চৌধুরী, দেওয়ান ফরিদ গাজী, সিদ্দিক হোসেন, ইউনুস আলী অ্যাডভোকেট, এবিএম তালেব আলী, মতিউর রহমান তালুকদার, ইমাম উদ্দিন আহমেদ, রহমত আলী, সুধাংশু শেখর হালদার, এম এ মান্নান,  অধ্যক্ষ মতিউর রহমান, শেখ হারুন উর রশীদ, বিপুল ঘোষ, মোস্তফা ফারুক, মোস্তফা রশিদী সূজা, হাবিবুর রহমান মোল্লা, শরফুদ্দিন আহমদ ঝন্টু ও আব্দুল আওয়াল প্রমুখ। 

১৯৭৭ সালের ৩ এপ্রিল ঢাকার ইডেন হোটেলে যে কাউন্সিল হয় যুগ্ম আহবায়ক হওয়া মিজানুর রহমান চৌধুরী ও মোল্লা জালাল উদ্দিন আহমেদও বেঁচে নেই। মোশতাক মন্ত্রিসভায় যোগ দিলেও তারা অনেকেই আওয়ামী লীগে পদে আসীন হয়েছিলেন। এরা প্রত্যেকেই বঙ্গবন্ধুরও মন্ত্রী ছিলেন। তাদের মধ্যে মারা গেছেন প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা হিসাবে জেনারেল ওসমানী, ফণীভূষণ মজুমদার, আব্দুল মান্নান, আব্দুল মমিন, সোহরাব হোসেন, আসাদুজ্জামান খান, মনোরঞ্জন ধর, প্রতিমন্ত্রী দেওয়ান ফরিদ গাজী, অধ্যাপক নূরুল ইসলাম চৌধুরী, ডা. ক্ষীতিশচন্দ্র মন্ডল। 

মোশতাক মন্ত্রিসভায় যোগদান থেকে বিরত থাকা বঙ্গবন্ধু মন্ত্রিসভার সদস্যদের মধ্যে মোল্লা জালাল উদ্দিন, মিজানুর রহমান চৌধুরী, মতিউর রহমান প্রমুখ আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সক্রিয় হলেও মিজান চৌধুরী পাল্টা আওয়ামী লীগ করে পরে এরশাদের প্রধানমন্ত্রী হন। পরে আওয়ামী লীগে ফিরে উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য হন। মতিউর রহমান প্রেসিডিয়াম থেকে বাদ পড়ে বিএনপি যোগ দিয়ে এমপি প্রার্থী হলেও পরাজিত হন। তিনিও মারা গেছেন। 

এছাড়াও সেই আহবায়ক কমিটির সদস্যদের মধ্যে মারা গেছেন মোল্লা জালাল উদ্দিন, মতিউর রহমান, ফণীভূষণ মজুমদার, কাজী জহিরুল কাইউম, মিজানুর রহমান চৌধুরী, আব্দুল মান্নান, আব্দুল মমিন, সোহরাব হোসেন, আসাদুজ্জামান খান, মনোরঞ্জন ধর, দেওয়ান ফরিদ গাজী, অধ্যাপক নূরুল ইসলাম চৌধুরী, ড. ক্ষীতিশ চন্দ্র মন্ডল, ময়েজউদ্দিন আহমদ, ফজলুল করিম, মোহাম্মদ হানিফ, আনসার আলী, শামসুর রহমান খান শাজাহান, ব্যারিস্টার শওকত আলী, আহমদ আলী, আলী আজম ভূঁইয়া, নূরুল ইসলাম, আব্দুল হাকিম, খন্দকার আবুল কাশেম, বদিউজ্জামান, আজিজুর রহমান, খন্দকার আবু তালেব, এ কে মজিবর রহমান, মোহাম্মদ মোহসীন, সৈয়দ কামাল বখত, এম এ ওয়াহাব, বেগম মাহমুদা চৌধুরী ও রওশন আরা মোস্তাফিজ। অনুসন্ধানে উল্লেখিত আওয়ামী লীগ নেতারা সকলেই ইহলোক ত্যাগ করেছেন। তবে দুই একটি সূত্র দু’চার জনের মৃত্যুর খবর দিয়েছে যা অসমর্থিত।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’
বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ
জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন
জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট
কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
সর্বশেষ খবর
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?
সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?

৩ মিনিট আগে | শোবিজ

২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা
একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

১৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন
ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন

৪১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

৪৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’
‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আদা চায়ের কার্যকারিতা
আদা চায়ের কার্যকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন
জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’
‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের
কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল
এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪
ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা
গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা
আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ
বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা