শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:৩৭, সোমবার, ০১ ফেব্রুয়ারি, ২০২১

বিএনপি এমপির অধিকার ক্ষুন্নের অভিযোগের জবাব দিলেন স্পিকার

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
বিএনপি এমপির অধিকার ক্ষুন্নের অভিযোগের জবাব দিলেন স্পিকার

সংসদে বিএনপির সংসদীয় দলের নেতা মো. হারুনুর রশীদ সংসদে কথা বলতে না দেওয়ার মাধ্যমে অধিকার ক্ষুন্নের অভিযোগ নাকচ কর দিয়েছেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। তিনি বলেন, আপনি যতবারই পয়েন্ট অব অর্ডারে সময় চেয়েছেন, আমি না বলিনি। আমি অপেক্ষা করতে বলেছি। বলেছি, আমাদের হাতে অনেক গুরুত্বপূর্ণ কার্যক্রম রয়েছে, যেগুলো দৈনিক কার্যতালিকার অন্তর্ভুক্ত। কিন্তু আপনি সংসদ অধিবেশনে সারাক্ষণ উপস্থিত থাকতে চাননি। আপনি চলে গেলেন। সেটা আপনার বিষয়। আপনি আমার কথা অনুযায়ী যদি শেষ অবধি থাকতেন, অবশ্যই আমি আপনাকে সময় দিতাম। তাহজিব আলম সিদ্দিকীকে সেইভাবে সুযোগ দিয়েছি।

সংসদের একাদশতম তথা শীতকালীন অধিবেশনে আজকের বৈঠকে রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর আনীত ধন্যবাদ প্রস্তাবের ওপর আলোচনায় অংশ নিয়ে বিএনপি এমপি অধিকার ক্ষুনের অভিযোগ তুললে অথিবেশনে সভাপতি স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী এসব কথা বলেন। 

এ সময় স্পিকার আরো বলেন, একটি বিষয় আপনাকে অবশ্যই বিবেচনায় রাখা প্রয়োজন, এটা কোভিডকালীন সময়। পেনডামিকের মধ্যে সংসদ পরিচালনা করছি। কাজেই এসব বিষয় মাথায় রেখে সীমাবদ্ধতার মধ্যেই সংসদ পরিচালনা করতে হয়। সামগ্রিকভাবে এ বিষয়টি বিবেচনায় নেওয়া প্রয়োজন। ১০ দিন আলোচনার সুযোগ দেওয়া হয়নি বলে যে কথাটি বলেছেন, তা যুক্তিসঙ্গত নয়, গ্রহণযোগ্য নয়। 

ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, আপনি কার্যপ্রণালী বিধি দেখাচ্ছেন, বিধি অনুযায়ী দৈনিক এজেন্ডাভুক্ত বিষয়গুলোকে অবশ্যই প্রাধান্য দিতে হবে। তারপরে আমি অনির্ধারিত আলোচনায় যেতে পারি। কাজেই আপনার কোনও অধিকার ক্ষুন্ন করা হয়নি। আপনাকে দৈনিক কাজ শেষে যে সুযোগ দিতে চেয়েছিলাম, সেটা আপনি গ্রহণ করেননি। সেটা আপনার বিষয়। 

এরআগে বিএনপির সংসদ সদস্য হারুনুর রশীদ বলেন, সংসদ আজ ১০ দিন হলো চলছে। আমি বহু চেষ্টা করেছি সমসাময়িক কথা বলার জন্য। সবসময় দেখেছি, বিরোধী দলকে অনির্ধারিত আলোচনার সুযোগ দেওয়া হয়। কিন্তু ১০ দিনের মধ্যে সুযোগ দেওয়া হয়নি। কথা বলার সুযোগ দেওয়া না হলে সংসদে বিরোধী দল কী কাজ করবে? 

তিনি আরো বলেন, আমি প্রত্যেক দিন হাত তুলেছি। আপনি বলে দিলেন, সব আলোচনা শেষ হওয়ার পর দেবেন। কার্যপ্রণালী বিধিতে এ ধরনের কিছু নেই। সংসদে বিরোধী দলের কণ্ঠকে স্তব্ধ না করে দিয়ে কথা বলার সুযোগ দিতে হবে। আমাদের স্পেস দিতে হবে। কথা বলার ব্যবস্থা করতে হবে। ভাস্কর্য ও মূর্তি নিয়ে গত দুই মাসে যে উত্তেজনা ও উদ্বেগ তৈরি হয়েছিল। আলেমদের হাত-পা ভেঙে দেওয়ার মতো যে অশালীন কথাবার্তা বলা হয়েছে, তা নিয়ে সংসদে আলোচনা হওয়া উচিত। 

তিনি বলেন, বৈদেশিক রিজার্ভের কথা এই সংসদে বলা হচ্ছে। কিন্তু বিদেশি ঋণ কত? কত লাখ কোটি টাকা বিদেশে পাচার হচ্ছে, সেই বিষয়গুলো আলোচনার মধ্যে নেই। গণমাধ্যমে দেখলাম, নতুন শিশু জন্ম নিলে ৩০ হাজার টাকার বেশি মাথায় ঋণের বোঝা নিয়ে জন্মগ্রহণ করছে। লাখ লাখ কোটি টাকা বিদেশ থেকে এনে মেগা প্রকল্প বানানো হচ্ছে। জাতীয় উন্নয়নের নামে জাতীয় লুটপাট হচ্ছে। বিদেশে পাচার হচ্ছে। 

তিনি আরো বলেন, সংসদে আমরা কথা বললে তার কাউন্টার দেয় যাদের আপনারা (সরকার) বিরোধী দলে বসিয়েছেন তারা। বিরোধী দল আর সরকারি দল বাইরে তো একাকার। স্থানীয় সরকার নির্বাচনে বিরোধী দলের কোনও প্রার্থী আছে? চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন, অন্যান্য জায়গায় মহাজোটের শরিকরা একসঙ্গে ভোট করছে। সংসদের বাইরে এক চরিত্র ভেতরে এসে কি ভিন্ন চরিত্র করা সম্ভব? একসঙ্গে মধ্যরাতে ভোট করলেন। এখন তাদের বিরোধী দলের চেয়ারে বসালেন। এটা কি হয়? ‘নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হয়নি।’ সহিংসতা ও নির্বাচন একসঙ্গে চলতে পারে না।

তিনি আরো বলেন, সংসদে সত্য বলতে গেলে সরকারি দল ও মহাজোটের সদস্যরা অসন্তুষ্ট হন। তবে আমি সত্য কথা বলবোই। 

এদিকে বিএনপি দলীয় সংসদ সদস্য হারুনুর রশীদের বক্তব্যের কঠোরভাবে প্রতিবাদ করেছেন বিরোধী দলীয় প্রধান হুইপ জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য মশিউর রহমান রাঙ্গা। তিনি বলেন, বিএনপির হারুন সাহেব পয়েন্ট অব অর্ডার মানে বোঝেন? কত ধরায় পয়েন্ট অব অর্ডার দিতে হবে সেটা উনি জানেন কি না আমি জানি না। তিনি আরো বলেন, সংসদে আমাদের নিয়ে বকাবকি করা হয়েছে। কার্যপ্রণালী বিধির যে কমিটি রয়েছে সেই কমিটির আমি একজন সদস্য। সুতরাং আমি মনে করি আমাদের মাননীয় সংসদ সদস্য হারুন সাহেব পয়েন্ট অব অর্ডারের কথা বলেছেন। আমি ওনাকে সময় দিয়েছিলাম। বিরোধী দল উনারা নিজেরাই দাবি করেন আবার যখন সময় লাগে তখন আমার কাছে সময় নিয়ে যায়। তিনি আরো বলেন, ফুল ফুটুক আর না ফুটুক বসন্তকাল কিন্তু বসন্তকালই। উনারা নির্বাচনে আসুক না আসুক আমরা কিন্তু সংসদেই। একবার নয় তিন বার। উনারা যতই বলুক আওয়ামী লীগের সঙ্গে আমাদের যে ঐক্য, আমরা ঐক্যের মধ্যে নির্বাচন করেছি বিরোধী দলে বসেছি ওনারা (আওয়ামী লীগ) সরকারি দলে বসেছেন। ওনাদের এটা বিষোদাগার হয়ে গেছে। আজকে উনারা এরশাদ সাহেবকে গালাগাল করেন। এরশাদ সাহেব যখন দুটি বাড়ি দিয়েছিল গুলশানে একটি আর ক্যান্টনমেন্টে একটি তখন খুব আনন্দ হয়েছিল? তখন মনের আনন্দে ধেই ধেই করে নেচেছিলেন না?

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
তিন টনি ট্রাকে গড়ে তিন হাজার টাকা চাঁদা আদায়
তিন টনি ট্রাকে গড়ে তিন হাজার টাকা চাঁদা আদায়
শ্রম সংস্কার ব্যাপক বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে : প্রধান উপদেষ্টা
শ্রম সংস্কার ব্যাপক বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে : প্রধান উপদেষ্টা
সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
রাতে জাতিসংঘে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
রাতে জাতিসংঘে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
বাংলাদেশি কর্মী নিতে আগ্রহী আলবেনিয়া
বাংলাদেশি কর্মী নিতে আগ্রহী আলবেনিয়া
এক সপ্তাহ অব্যাহত থাকতে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
এক সপ্তাহ অব্যাহত থাকতে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
অবসরে গেলেন তিন সচিব
অবসরে গেলেন তিন সচিব
চাঁদাবাজিতে সবজি চার গুণ চড়া
চাঁদাবাজিতে সবজি চার গুণ চড়া
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ সেপ্টেম্বর)
রেলওয়ে পুলিশের সব থানায় অনলাইন জিডি সেবা চালু
রেলওয়ে পুলিশের সব থানায় অনলাইন জিডি সেবা চালু
ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
তিন টনি ট্রাকে গড়ে তিন হাজার টাকা চাঁদা আদায়
তিন টনি ট্রাকে গড়ে তিন হাজার টাকা চাঁদা আদায়

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নড়াইলে ইজিবাইক চালককে ফোনে ডেকে নিয়ে গলাকেটে হত্যা
নড়াইলে ইজিবাইক চালককে ফোনে ডেকে নিয়ে গলাকেটে হত্যা

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে প্যাডেল টেনিসের রোমাঞ্চ
বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে প্যাডেল টেনিসের রোমাঞ্চ

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম সংস্কার ব্যাপক বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে : প্রধান উপদেষ্টা
শ্রম সংস্কার ব্যাপক বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে : প্রধান উপদেষ্টা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

উত্তর কোরিয়ার নৌযান প্রবেশে সতর্কীকরণ গুলি দক্ষিণ কোরিয়ার
উত্তর কোরিয়ার নৌযান প্রবেশে সতর্কীকরণ গুলি দক্ষিণ কোরিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে নারীকে গলা কেটে হত্যা, ঘাতক আটক
লক্ষ্মীপুরে নারীকে গলা কেটে হত্যা, ঘাতক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাতে জাতিসংঘে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
রাতে জাতিসংঘে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশি পণ্যে ‘বাজার সয়লাব’ থাকায় আরও কিছু পণ্যে শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
বিদেশি পণ্যে ‘বাজার সয়লাব’ থাকায় আরও কিছু পণ্যে শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুরের শিবচরে ক্লুলেস হত্যার ঘটনায় আসামিকে গ্রেফতার
মাদারীপুরের শিবচরে ক্লুলেস হত্যার ঘটনায় আসামিকে গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইকুয়েডরে কারাগারে সংঘর্ষে কমপক্ষে ১৭ জন নিহত
ইকুয়েডরে কারাগারে সংঘর্ষে কমপক্ষে ১৭ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কখনোই পরমাণু বোমা তৈরির চেষ্টা করবে না : পেজেশকিয়ান
ইরান কখনোই পরমাণু বোমা তৈরির চেষ্টা করবে না : পেজেশকিয়ান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুনামগঞ্জে ট্রাক-সিএনজির সংঘর্ষে মা-মেয়েসহ নিহত ৩
সুনামগঞ্জে ট্রাক-সিএনজির সংঘর্ষে মা-মেয়েসহ নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি কর্মী নিতে আগ্রহী আলবেনিয়া
বাংলাদেশি কর্মী নিতে আগ্রহী আলবেনিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এভারেস্টজয়ী বাবর আলীসহ আরও এক বাংলাদেশির মানাসলু জয়
এভারেস্টজয়ী বাবর আলীসহ আরও এক বাংলাদেশির মানাসলু জয়

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিছিয়ে পড়েও দুর্দান্ত জয় বার্সেলোনার
পিছিয়ে পড়েও দুর্দান্ত জয় বার্সেলোনার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২ দিনের ছুটিতে নিম্নমাধ্যমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, প্রাথমিক ৯ দিনের
১২ দিনের ছুটিতে নিম্নমাধ্যমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, প্রাথমিক ৯ দিনের

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক সপ্তাহ অব্যাহত থাকতে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
এক সপ্তাহ অব্যাহত থাকতে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনিরা তাদের মাটি ছেড়ে কোথাও যাবে না: জাতিসংঘে মাহমুদ আব্বাস
ফিলিস্তিনিরা তাদের মাটি ছেড়ে কোথাও যাবে না: জাতিসংঘে মাহমুদ আব্বাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে স্তন ক্যান্সার সচেতনতা র‍্যালি ও আলোচনা সভা
যশোরে স্তন ক্যান্সার সচেতনতা র‍্যালি ও আলোচনা সভা

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অবসরে গেলেন তিন সচিব
অবসরে গেলেন তিন সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুবিন গার্গের মৃত্যুতে ড্রামারকে জিজ্ঞাসাবাদের পর গ্রেফতার
জুবিন গার্গের মৃত্যুতে ড্রামারকে জিজ্ঞাসাবাদের পর গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলকে পশ্চিম তীর দখল করতে দেব না: ট্রাম্প
ইসরায়েলকে পশ্চিম তীর দখল করতে দেব না: ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে অর্থনৈতিক পরিকল্পনা জানান
নির্বাচনের আগে অর্থনৈতিক পরিকল্পনা জানান

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সিলেটে শনিবার যে সব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শনিবার যে সব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বায়ুদূষণের শীর্ষে লাহোর, ঢাকা আজ দ্বিতীয়
বায়ুদূষণের শীর্ষে লাহোর, ঢাকা আজ দ্বিতীয়

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টি-টোয়েন্টিতে তাসকিনের উইকেটের সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে তাসকিনের উইকেটের সেঞ্চুরি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অমুসলিমদের উৎসবে মুসলমানদের আচরণ যেমন হবে
অমুসলিমদের উৎসবে মুসলমানদের আচরণ যেমন হবে

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি
শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু
আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার
দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল
বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প
গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত
দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন
১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা
কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ইলিশ বিক্রি ১৪ হাজার টাকায়
এক ইলিশ বিক্রি ১৪ হাজার টাকায়

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের
প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা
ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল, ইসরায়েলকে নিষিদ্ধের উদ্যোগ ঠেকাবে যুক্তরাষ্ট্র
২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল, ইসরায়েলকে নিষিদ্ধের উদ্যোগ ঠেকাবে যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাহমুদ আব্বাসের জাতিসংঘ ভাষণ ‘দুর্ভাগ্যজনক’: হামাস
মাহমুদ আব্বাসের জাতিসংঘ ভাষণ ‘দুর্ভাগ্যজনক’: হামাস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় সন্তানের মা হলেন রিয়ানা
তৃতীয় সন্তানের মা হলেন রিয়ানা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া
নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
আজ পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতিতে ফ্যাসিস্ট সরকার তৈরি হতে পারে : সালাহউদ্দিন
পিআর পদ্ধতিতে ফ্যাসিস্ট সরকার তৈরি হতে পারে : সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতের পর শাটডাউন স্থগিত করলো বিএনপিপন্থী শিক্ষকরা
জামায়াতের পর শাটডাউন স্থগিত করলো বিএনপিপন্থী শিক্ষকরা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ
হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ

১৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সেলিম আল দীনের জিনিসপত্র ফেরত দিতে নাসির উদ্দীন ইউসুফসহ ৪ জনকে নোটিশ
সেলিম আল দীনের জিনিসপত্র ফেরত দিতে নাসির উদ্দীন ইউসুফসহ ৪ জনকে নোটিশ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় স্নাইপারের গুলিতে ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় স্নাইপারের গুলিতে ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা ইস্যুতে ২১-দফা নতুন পরিকল্পনা ট্রাম্পের
গাজা ইস্যুতে ২১-দফা নতুন পরিকল্পনা ট্রাম্পের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজামুখী নৌবহরে ড্রোন হামলা, সুরক্ষায় যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে ইতালি-স্পেন
গাজামুখী নৌবহরে ড্রোন হামলা, সুরক্ষায় যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে ইতালি-স্পেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে হারিয়ে সাফের ফাইনালে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে হারিয়ে সাফের ফাইনালে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি পর্বতারোহী তমালের পৃথিবীর অষ্টম সর্বোচ্চ চূড়া ‘মানাসলু’ জয়
বাংলাদেশি পর্বতারোহী তমালের পৃথিবীর অষ্টম সর্বোচ্চ চূড়া ‘মানাসলু’ জয়

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া কোনো কাগুজে বাঘ নয়, ট্রাম্পকে হুঁশিয়ারি মস্কোর
রাশিয়া কোনো কাগুজে বাঘ নয়, ট্রাম্পকে হুঁশিয়ারি মস্কোর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে পশ্চিম তীর দখল করতে দেব না: ট্রাম্প
ইসরায়েলকে পশ্চিম তীর দখল করতে দেব না: ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিবন্ধন পেল লেবার পার্টি
নিবন্ধন পেল লেবার পার্টি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত
রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

লড়াইয়ে বিএনপির লবি জামায়াতের পরওয়ার
লড়াইয়ে বিএনপির লবি জামায়াতের পরওয়ার

নগর জীবন

ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য আট প্রার্থী, জামায়াতের একক
ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য আট প্রার্থী, জামায়াতের একক

নগর জীবন

নির্বাচনে প্রতিবেশী দেশের হস্তক্ষেপ বড় চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনে প্রতিবেশী দেশের হস্তক্ষেপ বড় চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আরপিওতে নেই পিআর পদ্ধতি
আরপিওতে নেই পিআর পদ্ধতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পতিত ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কাজ করছে জামায়াত
পতিত ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কাজ করছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে ৫,২৩৮ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র
আসছে ৫,২৩৮ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন সংস্কার বিনিয়োগ রোহিঙ্গা নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন সংস্কার বিনিয়োগ রোহিঙ্গা নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আসে এক রুটে যায় তিন রুটে
আসে এক রুটে যায় তিন রুটে

পেছনের পৃষ্ঠা

নভেম্বরে খুলছে সেন্ট মার্টিন
নভেম্বরে খুলছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জ থেকে ঢাকায় এসে বিপদে কিশোরী
হবিগঞ্জ থেকে ঢাকায় এসে বিপদে কিশোরী

খবর

৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে
৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে

দেশগ্রাম

শেষ দিনেও উত্থানে শেয়ারবাজার
শেষ দিনেও উত্থানে শেয়ারবাজার

খবর

জমজমাট শপিং বসুন্ধরা সিটিতে
জমজমাট শপিং বসুন্ধরা সিটিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিংসের ফিটনেস পার্টনার গোল্ডস জিম
কিংসের ফিটনেস পার্টনার গোল্ডস জিম

মাঠে ময়দানে

আখতারের মামলা জাতিসংঘের সামনে আজ পাল্টাপাল্টি
আখতারের মামলা জাতিসংঘের সামনে আজ পাল্টাপাল্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের ৩৩ হাজার মণ্ডপে প্রস্তুতি দুর্গাপূজার
দেশের ৩৩ হাজার মণ্ডপে প্রস্তুতি দুর্গাপূজার

পেছনের পৃষ্ঠা

হাফেজ খাজা এনায়েতুল্লাহর ইন্তেকাল
হাফেজ খাজা এনায়েতুল্লাহর ইন্তেকাল

প্রথম পৃষ্ঠা

লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪
লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় ট্রাম্প কী করতে চান
গাজায় ট্রাম্প কী করতে চান

সম্পাদকীয়

যারা কম জনপ্রিয় তাদের জন্য পিআর লাভজনক
যারা কম জনপ্রিয় তাদের জন্য পিআর লাভজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা
মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের সংযোগ বাড়ানো দরকার
ব্যবসায়ীদের সংযোগ বাড়ানো দরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ধনী ইঁদুরের কাণ্ড
ধনী ইঁদুরের কাণ্ড

ডাংগুলি

কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান
কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান

নগর জীবন

এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা
এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পরীবন্ধু দাদি
পরীবন্ধু দাদি

ডাংগুলি

বিসিবি নির্বাচন নিয়ে হচ্ছেটা কী
বিসিবি নির্বাচন নিয়ে হচ্ছেটা কী

মাঠে ময়দানে