শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:৪২, মঙ্গলবার, ২৫ মে, ২০২১

আমদানি বিটুমিনে পদে পদে ভেজাল

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
আমদানি বিটুমিনে পদে পদে ভেজাল

ড্রামের গায়ে লেখা থাকে ‘মেড ইন ইউএই’। সাগরপথে আসা এসব বিটুমিন পৌঁছে যায় দেশের আনাচে কানাচে। শেষে এর প্রলেপ পড়ে সড়ক থেকে মহাসড়কে। আমদানিকারকরা দাবি করেন, আরব আমিরাতে উৎপাদিত এ বিটুমিন খুবই মানসম্মত, কোনো ভেজাল নেই। কিন্তু খাঁটি তথ্য হলো, সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই) কোনো ধরনের বিটুমিন উৎপাদনই করে না, নেই কোনো বিটুমিন উৎপাদনের কারখানা।

অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসা তথ্য বলছে, অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞায় থাকা মধ্যপ্রাচ্যের দেশ ইরান থেকে সাগরপথে আমিরাতের বন্দরে নোঙর করে বিটুমিনের জাহাজ। বিটুমিনের সবকিছু ইরান থেকেই প্রস্তুত হয়ে আসে। বাকি থাকে লেবেল লাগানোসহ বিটুমিন ভেজাল বানানোর কাজ। একেকটি জাহাজ আমিরাত উপকূলে নোঙর করে। এখানে শুরু হয় বিটুমিনের সঙ্গে কেরোসিনসহ বিভিন্ন কেমিক্যাল-আবর্জনা মেশানোর কর্মযজ্ঞ। এরপর বাকি আনুষ্ঠানিকতা সেরে সেগুলো পুনর্যাত্রা করে বাংলাদেশের গন্তব্যে। আর আমিরাতে উৎপাদিত খাঁটি বিটুমিন পরিচয়ে চট্টগ্রাম বন্দর থেকে খালাস হচ্ছে লাখ লাখ টন নিম্নমানের ভেজাল বিটুমিন। বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা থাকা দেশ ইরানে উৎপাদিত বিটুমিন আমিরাত হয়ে বাংলাদেশে কীভাবে দেশে আসছে? কীভাবে বিটুমিনের সঙ্গে ভেজাল মিশিয়ে নিম্নমানের বিটুমিন দেশে নিয়ে আসছে সেসবসহ বেশ কিছু চাঞ্চল্যকর তথ্য-উপাত্ত উঠে এসেছে অনুসন্ধানে।

বিশেষজ্ঞরাও বলছেন, সংযুক্ত আরব আমিরাতের নাম ব্যবহার করে নানা কৌশলে নিম্নমানের বিটুমিন আসছে বাংলাদেশে। যার ফলে রাস্তাগুলো টিকছে না। এক রাস্তা বারবার মেরামত করতে হচ্ছে। এতে গচ্চা যাচ্ছে সরকারের হাজার হাজার কোটি টাকা। বিটুমিনের গ্রেড নির্ধারণ কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জাকারিয়াও বলেছেন, বিটুমিন আমদানির প্রক্রিয়ায় গলদ আছে। যেখানে পদে পদে মানহীনতার ঝুঁকি আছে সেই আমদানিকে নিরুৎসাহ করার পক্ষে মত তাঁর।

বিটুমিন বা পিচ রাস্তা তৈরির অন্যতম অপরিহার্য উপাদান। চাহিদার তুলনায় দেশি উৎপাদন মাত্র ১৩ ভাগ। বাকি চাহিদা মেটাতে গড়ে উঠেছে আমদানিকারকদের সিন্ডিকেট। কিন্তু আমদানি বিটুমিনের মান নিয়ে অভিযোগ বিস্তর। খোদ সরকারের সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোও আমদানি বিটুমিনকে নিরুৎসাহ করে আসছে। সড়কে ব্যবহার বেশির ভাগ বিটুমিনের ড্রামের গায়ে উৎপাদনকারী দেশ হিসেবে লেখা থাকে সংযুক্ত আরব আমিরাতের নাম। আমদানিকারকরাও একই কথা বলছেন। অনুসন্ধানে নেমে জানার চেষ্টা করা হয় কারা আসলে এ নিম্নমানের বিটুমিনের উৎপাদনকারী। জানা গেল ইউএই বিটুমিন উৎপাদনই করে না।

অনুসন্ধানের প্রথম পর্যায়ে ইউএইভিত্তিক বিটুমিন রপ্তানিকারক একটি প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইটে ঢুঁ মারেন এই প্রতিবেদক। প্রতিষ্ঠানটির নাম গ্লোবাল ইনফিনিটি জেনারেল ট্রেডিং এফজেডই। ওয়েবসাইটের তথ্যমতে, ২০১২ সাল থেকে ‘গ্যালাক্সি এনার্জি’ নামে প্রতিষ্ঠানটি আন্তর্জাতিকভাবে নিবন্ধিত। বিটুমিন রপ্তানির দিক থেকে নিজেদের দুবাইভিত্তিক নেতৃত্বদাতা দাবি করে প্রতিষ্ঠানটি উল্লেখ করে, বছরে প্রায় ২ লাখ টন বিটুমিন উৎপাদন করছে তারা।

এরপর বিটুমিনের ক্রেতা পরিচয়ে যোগাযোগ করা হয় প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বশীলদের সঙ্গে। বিক্রয় বিশেষজ্ঞ ও হিসাব ব্যবস্থাপক টিনা তাঘাভি তুলে ধরলেন তাদের ‘উৎপাদিত’ বিটুমিনের মান, দর এবং আনুষঙ্গিক তথ্য। ৮০-১০০ গ্রেডের বিটুমিন কিনতে চাইলে তিনি এর দাম জানান টনপ্রতি ১৭০ ডলার। ওয়েবসাইটে নিজেরা উৎপাদন করেন দাবি করলেও টিনা জানালেন, ইউএইর কোথাও তাদের বিটুমিনের কোনো প্লান্ট নেই। মূলত প্রতিবেশী একটি দেশ থেকে তাদের চাহিদামতো বিটুমিন আসে। ইরানের আল আব্বাস বন্দর থেকে বিটুমিনের জাহাজ সরাসরি এসে ভেড়ে ইউএইর জেবেল আলী পোর্টে।

টিনার সঙ্গে কথা হয় রবিবার (২৩ মে) সকালে। তিনি জানান, তাদের ব্র্যান্ডের নিবন্ধন দুবাইতে এবং এ শহরে তাদের প্রতিষ্ঠানের অফিসও আছে। বিটুমিন বিক্রয়, লেনদেন এবং রপ্তানি সংক্রান্ত সব প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয় দুবাইতে। ওই শহরে প্রতিষ্ঠানের গুদামও রয়েছে। কিন্তু তারা বিটুমিন উৎপাদন করেন না। পণ্যটি আসে ইরান থেকে। দুবাইতে শুধু লেবেল লাগানোর কাজটি হয়। বিশ্বাসযোগ্যতা অর্জনের জন্য তিনি কয়েকটি এলসির নথি দেখান। যে এলসির অধীনে ইতিমধ্যে বাংলাদেশে তারা ইরানি বিটুমিন রপ্তানি করেছেন। এমনকি বাংলাদেশের একাধিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে তাদের ব্যবসায়িক সম্পর্কের কথাও তুলে ধরেন টিনা। অবশ্য তিনি কোনো প্রতিষ্ঠানের নাম প্রকাশ করতে রাজি হননি।

এবার যোগাযোগের পালা ইরানে। গতকাল সোমবার বেলা ১১টায় ইরানি একটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যোগাযোগ হয়। ইসফাহান বিটুমিন প্রোডাকশন কোম্পানি নামে প্রতিষ্ঠানটির ঠিকানা ইরানের ইসফাহানের সেগঝি ইন্ডাস্ট্রিয়াল জোন। বছরে প্রায় ২ লাখ টন বিটুমিন উৎপাদনের ধারণক্ষমতা রয়েছে। প্রতিষ্ঠানের এক বিক্রয় কর্মকর্তার কাছে জানতে চাই, বাংলাদেশ থেকে পাওয়া অর্ডার কীভাবে তারা রপ্তানি করবেন? তিনি জানালেন, পুরো প্রক্রিয়াটি তারাই ব্যবস্থা করে থাকেন। তিনি বলেন, নিয়মিতই তারা বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশে বিটুমিন রপ্তানি করছেন। তবে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা থাকায় সরাসরি এটি করা যায় না। তাই নিকটবর্তী ইউএইর বিভিন্ন বন্দর ব্যবহার করেন। এজন্য ইউএইতে অবস্থানরত বিভিন্ন সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে লিয়াজোঁ করতে হয় তাদের।

এদিকে ইউএইতে বাংলাদেশ কনস্যুলেট সূত্রও নিশ্চিত করে বলেছেন, দেশটি বিটুমিন উৎপাদন করে না। পাশের দেশ থেকে বিটুমিনের চালান সে দেশে ঢোকার পর সেগুলো রিফাইন হয়। তারপর বিভিন্ন দেশে পুনরায় রপ্তানির প্রক্রিয়া শুরু হয়। কনস্যুলেট সূত্র জানান, আবুধাবি, হামরিয়াহ উন্মুক্ত জোন, ফুজাইরাহ এবং আজমানে রিফিলিংয়ের ব্যবস্থা রয়েছে। বিভিন্ন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ইউএই থেকে বিটুমিন বাংলাদেশসহ ভারতীয় উপমহাদেশের বিভিন্ন দেশে রপ্তানি হয়। আরব আমিরাতে একটি বিটুমিন সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানে কর্মরত প্রবাসী শ্রমিক নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘আমিরাতে বিটুমিন তৈরির কোনো কারখানা নেই কিংবা রিফাইনারি নেই। বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা থাকায় ইরান থেকে চোরাপথে আমিরাতে বিটুমিন আনা হয়। সে বিটুমিন বিভিন্ন মোড়কে আরব আমিরাতের নাম ব্যবহার করে বিভিন্ন দেশে সরবরাহ করা হচ্ছে।’

অনুসন্ধানে জানা গেছে, প্রতিবেশী দেশ থেকে আনা বিটুমিনগুলো সেখানে ড্রাম কিংবা বাল্কে ভরে রপ্তানি করা হয় অন্যান্য দেশে। দাম কমানোর জন্য সেখানে বিটুমিনের সঙ্গে মেশানো হয় অন্যান্য উপাদান। একে তো বাতাস ঢুকে বিটুমিনের মান আরও খারাপ হয়, তার ওপর ক্ষতিকর উপাদান মেশানোর কারণে সেগুলো আলকাতরার চেয়েও খারাপ হয়ে যায় বলে মনে করেন যোগাযোগ ও বিটুমিন বিশেষজ্ঞরা।

বিটুমিনের গ্রেড নির্ধারণ কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জাকারিয়া বলেন, কোনো রাস্তার ধারে যদি একটি বিটুমিনের ড্রাম ফেলে রাখা হয় কিছুদিন পর দেখবেন সেটি শক্ত হয়ে গেছে। বাতাস ঢুকলে বিটুমিনের মান পরিবর্তন হবেই। এজন্য সবচেয়ে উত্তম হলো বিদেশ থেকে না এনে যদি দেশেই উৎপাদন বৃদ্ধি করা যায়। সেখান থেকে সরাসরি এনে যথাযথ মান ঠিক রেখে যদি সংশ্লিষ্ট এলাকায় ব্যবহার করা যায় তা হলেই বিটুমিনের রাস্তা টিকবে।

তাঁর পরামর্শ, ২০৪১ সালের উন্নত দেশের উপযোগী রাস্তা নির্মাণে, আমদানিনির্ভরতা কমিয়ে বাড়াতে হবে দেশি আন্তর্জাতিক মানের বিটুমিন উৎপাদন। আর সেটি দেশে সম্ভব বলেও মনে করছেন এই বিশেষজ্ঞ।

যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ড. শামসুল হক বলেন, আবুধাবিতে এত তেল নেই। সে হিসেবে আশপাশের কোনো দেশ নিম্নমানের বিটুমিন ছেড়ে দিচ্ছে। সেগুলোই আমাদের দেশে ঢুকছে। তার মানে আন্তর্জাতিক বাজার এবং বিটুমিনের সরবরাহ নিয়ে আমাদের কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। তৃতীয় পক্ষের মাধ্যমে কেনাবেচা হওয়ায় এর মূল উৎপাদক দেশও চিহ্নিত করা যায় না। তিনি বলেন, মধ্যস্থতা করার কারণে শুধু খরচই বাড়ছে না বিটুমিনের মান আরও খারাপ হয়ে যাচ্ছে।

বিটুমিন বিশেষজ্ঞ ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) সহকারী অধ্যাপক ড. নাজমুস সাকিব বলেন, ইউএই থেকে বিটুমিন আমদানি হয় এ ধরনের গুজব শোনা যায়। মান নিয়ন্ত্রণ করা হয় না। মূলত এসব বিটুমিন অন্য একটি দেশ থেকে একটি প্রক্রিয়ায় এনে ইউএই ব্র্যান্ডিং করে। তারপর সেগুলো বাংলাদেশে আনা হচ্ছে। বিটুমিন এমন একটি পণ্য যা কোনোভাবেই কোন দেশের উৎপাদিত তা স্পষ্ট করা সম্ভব নয়। ড্রামের গায়ে তো যে কোনো কিছুই লিখে দেওয়া যেতে পারে। লিখে দিলেই যে এটির উৎপাদক ইউএই হয়ে যাবে তা মনে করার সুযোগ নেই। যদি আমরা একটি বায়োলজিক্যাল মেটারিয়ালের সোর্সটা না জানি তার মান আগেই বোঝা মুশকিল।

বিশ্লেষকরা আরও বলছেন, অজানা উৎস থেকে আসা এসব বিটুমিন কোনোরকম পরীক্ষা-নিরীক্ষা ছাড়াই দেশে আসছে, আর ব্যবহার হচ্ছে বেশির ভাগ সড়কে। যার ফলে সড়কের বেহাল অবস্থা সব সময়। সড়ক সংশ্লিষ্টরা জানান, দেশে সড়কের দুঃখই হলো আমদানি করা ভেজাল বিটুমিন। মানহীন বিটুমিনের একমাত্র উৎস হলো আমদানি; যা একেবারে তরলজাতীয়। আমদানি বিটুমিন স্থানীয়ভাবে সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ে উৎপাদিত বিটুমিনের তুলনায় একেবারেই মানহীন বলে উল্লেখ রয়েছে বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনের (বিটিটিসি) একটি প্রতিবেদনে। এ ধরনের বিটুমিনের পরিবর্তে দেশে উৎপাদিত গাঢ় বিটুমিন ব্যবহার নিশ্চিত করতে বলেছিল সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়। সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগও নিম্নমানের বিটুমিন ব্যবহারে নিরুৎসাহ।

এদিকে নিম্নমানের বিটুমিন আমদানি ঠেকাতে কয়েক দফায় উদ্যোগ নিয়েছিল সরকার। বিদেশ থেকে নিম্নমানের বিটুমিন আমদানি বন্ধ করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরকে চিঠি দিয়েছিল বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)। পেট্রোলিয়ামজাত পণ্য মজুদকরণ, বিপণন, বিতরণ ও সরবরাহকরণ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের উপমহাব্যবস্থাপক জাকির হোসেন চৌধুরী স্বাক্ষরিত এক পত্রে সব ব্যাংকের প্রধানকে বিইআরসির লাইসেন্স ছাড়া কেউ যাতে নিম্নমানের কিংবা ভেজাল বিটুমিন আমদানি করতে না পারে সে ব্যাপারে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল। ২০১৪ সালের ৯ সেপ্টেম্বর স্বাক্ষরিত এক পত্রে কমিশনের সচিব মো. হাবিবুর রহমান উল্লেখ করেন, ‘আমদানিনীতি আদেশের আলোকে পেট্রোলিয়ামজাত পণ্য আমদানির লক্ষ্যে এলসি খোলার সময় বিইআরসির লাইসেন্স পরীক্ষা করা বাধ্যতামূলক।’

কিন্তু যথাযথ মনিটরিং না থাকায় রাস্তার সর্বনাশ করা ভেজাল বিটুমিনের আমদানি একদন্ডও কমেনি। বছরে আমদানি হচ্ছে ৪ লাখ টনের বেশি। শুধু তাই নয়, ভেজাল বিটুমিন আমদানির আড়ালে হচ্ছে বিপুল অঙ্কের অর্থ পাচারও। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, গত ১০ বছরে শুধু নিম্নমানের বিটুমিন আমদানির আড়ালে পাচার হয়ে গেছে অন্তত ১৪ হাজার কোটি টাকা। আর এ বিটুমিনে সড়কের ক্ষতি তো অনেক।

এই বিভাগের আরও খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুলাই)
বদলে যাচ্ছে কারাগার
বদলে যাচ্ছে কারাগার
ঢাকা ব্যাংক আনন্দ আলো সাহিত্য পুরস্কার-২৫ পেলেন মানবজমিন সম্পাদক
ঢাকা ব্যাংক আনন্দ আলো সাহিত্য পুরস্কার-২৫ পেলেন মানবজমিন সম্পাদক
বার্ন ইনস্টিটিউটে এখনো সংকটাপন্ন ৫ জন
বার্ন ইনস্টিটিউটে এখনো সংকটাপন্ন ৫ জন
ছিনতাইয়ের ঘটনায় ভুক্তভোগীর সঙ্গে অসদাচরণ, পুলিশের দুঃখ প্রকাশ
ছিনতাইয়ের ঘটনায় ভুক্তভোগীর সঙ্গে অসদাচরণ, পুলিশের দুঃখ প্রকাশ
'প্রকৃতির ভারসাম্য বজায় রাখতে সবাইকে বৃক্ষরোপণে এগিয়ে আসতে হবে'
'প্রকৃতির ভারসাম্য বজায় রাখতে সবাইকে বৃক্ষরোপণে এগিয়ে আসতে হবে'
মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত: নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩৩
মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত: নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩৩
হত্যা মামলায় কারাগারে আনিসুল-সালমান
হত্যা মামলায় কারাগারে আনিসুল-সালমান
এক্সারসাইজ টাইগার লাইটনিং-২০২৫ উদ্বোধন
এক্সারসাইজ টাইগার লাইটনিং-২০২৫ উদ্বোধন
টানা ৫ দিন অতি ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন অতি ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় আরও এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু
বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় আরও এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু
মাইলস্টোনের মাকিনও চলে গেল
মাইলস্টোনের মাকিনও চলে গেল
সর্বশেষ খবর
ডাবল সেঞ্চুরিতে প্রোটিয়া যুবা ব্যাটারের বিশ্বরেকর্ড
ডাবল সেঞ্চুরিতে প্রোটিয়া যুবা ব্যাটারের বিশ্বরেকর্ড

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানই প্রথমে যুদ্ধবিরতির উদ্যোগ নেয় : ভারত
পাকিস্তানই প্রথমে যুদ্ধবিরতির উদ্যোগ নেয় : ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী
ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এক মাস আগেও জানতাম না যে দলে ফিরব : সাইফউদ্দিন
এক মাস আগেও জানতাম না যে দলে ফিরব : সাইফউদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিজ হারলেও বাংলাদেশ সফরে যে উন্নতি দেখছেন পাকিস্তান কোচ
সিরিজ হারলেও বাংলাদেশ সফরে যে উন্নতি দেখছেন পাকিস্তান কোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পান্তের চোটে কনকাশন বদলির নিয়ম নিয়ে প্রশ্ন গাভাস্কারের
পান্তের চোটে কনকাশন বদলির নিয়ম নিয়ে প্রশ্ন গাভাস্কারের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বদলে যাচ্ছে কারাগার
বদলে যাচ্ছে কারাগার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!
আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা ব্যাংক আনন্দ আলো সাহিত্য পুরস্কার-২৫ পেলেন মানবজমিন সম্পাদক
ঢাকা ব্যাংক আনন্দ আলো সাহিত্য পুরস্কার-২৫ পেলেন মানবজমিন সম্পাদক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের কাছে হেরে পাকিস্তান দলে ফিরলেন বাবর-রিজওয়ান
বাংলাদেশের কাছে হেরে পাকিস্তান দলে ফিরলেন বাবর-রিজওয়ান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ফের আকাশ থেকে ত্রাণ ফেলতে যাচ্ছে জর্ডান ও আমিরাত
গাজায় ফের আকাশ থেকে ত্রাণ ফেলতে যাচ্ছে জর্ডান ও আমিরাত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ তিন পরিবারের পাশে শামসুজ্জামান দুদু
শহীদ তিন পরিবারের পাশে শামসুজ্জামান দুদু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফের আন্দোলনে নামছে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা
ফের আন্দোলনে নামছে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একদিনে তিন গ্রেটকে ছাড়িয়ে রুট, সামনে শুধু টেন্ডুলকার
একদিনে তিন গ্রেটকে ছাড়িয়ে রুট, সামনে শুধু টেন্ডুলকার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা ধারণ করতে পারেনি অন্তর্বর্তী সরকার : সাইফুল হক
গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা ধারণ করতে পারেনি অন্তর্বর্তী সরকার : সাইফুল হক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বদলগাছীতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন
বদলগাছীতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতিতে নীতিগত সম্মতি থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার
যুদ্ধবিরতিতে নীতিগত সম্মতি থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট
এবার মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দরের দক্ষতা বাড়াতে আন্তর্জাতিক অপারেটর দরকার: নৌ পরিবহন উপদেষ্টা
বন্দরের দক্ষতা বাড়াতে আন্তর্জাতিক অপারেটর দরকার: নৌ পরিবহন উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মুজিববাদের রাজনীতি বাংলাদেশে চলবে না: নাহিদ ইসলাম
মুজিববাদের রাজনীতি বাংলাদেশে চলবে না: নাহিদ ইসলাম

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকার একটি দলকে পৃষ্ঠপোষকতার মধ্য দিয়ে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে : নুর
সরকার একটি দলকে পৃষ্ঠপোষকতার মধ্য দিয়ে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে : নুর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

থাইল্যান্ডের সীমান্তবর্তী আট জেলায় সামরিক আইন
থাইল্যান্ডের সীমান্তবর্তী আট জেলায় সামরিক আইন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জয়দেবপুর রেলস্টেশনে খাবার বিতরণ
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জয়দেবপুর রেলস্টেশনে খাবার বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দক্ষিণাঞ্চলের নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে
দক্ষিণাঞ্চলের নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে দেশি-বিদেশি অস্ত্রসহ আটক ৬
মাদারীপুরে দেশি-বিদেশি অস্ত্রসহ আটক ৬

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
নাটোরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০ আগস্ট আখেরি চাহার সোম্বা
২০ আগস্ট আখেরি চাহার সোম্বা

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চট্টগ্রামে ত্রিমুখী সংঘর্ষে তিনজনের মৃত্যু
চট্টগ্রামে ত্রিমুখী সংঘর্ষে তিনজনের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রূপগঞ্জে বন্ধুদের সাথে ঘুরতে এসে পুকুরে ডুবে যুবকের মৃত্যু
রূপগঞ্জে বন্ধুদের সাথে ঘুরতে এসে পুকুরে ডুবে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
একাদশে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারবে না যেসব কলেজ
একাদশে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারবে না যেসব কলেজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সাথে দ্বিতীয় যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল?
ইরানের সাথে দ্বিতীয় যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর আগে মাহতাবের শেষ কথা, ‘বাবা আমার জন্য টেনশন করো না'
মৃত্যুর আগে মাহতাবের শেষ কথা, ‘বাবা আমার জন্য টেনশন করো না'

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিশ্বের সবচেয়ে উন্নত প্রতিরক্ষাব্যূহ ভেদ করেছে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র’
‘বিশ্বের সবচেয়ে উন্নত প্রতিরক্ষাব্যূহ ভেদ করেছে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ড দ্বন্দ্ব : বন্ধুত্ব ভেঙে রক্তক্ষয়ী সংঘাত কেন?
কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ড দ্বন্দ্ব : বন্ধুত্ব ভেঙে রক্তক্ষয়ী সংঘাত কেন?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রবেশে নতুন নির্দেশনা
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রবেশে নতুন নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচনের দাবিতে মাঠে নামার কথা ভাবছে বিএনপি
ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচনের দাবিতে মাঠে নামার কথা ভাবছে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে হত্যার পরিকল্পনা: ইসরায়েলি বৃদ্ধা গ্রেফতার
নেতানিয়াহুকে হত্যার পরিকল্পনা: ইসরায়েলি বৃদ্ধা গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের দামে আগুন, ভর মৌসুমেও ইলিশ ধরাছোঁয়ার বাইরে
মাছের দামে আগুন, ভর মৌসুমেও ইলিশ ধরাছোঁয়ার বাইরে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থানায় ঢুকে এএসআইকে ছুরিকাঘাত, হামলাকারীর লাশ মিলল পুকুরে
থানায় ঢুকে এএসআইকে ছুরিকাঘাত, হামলাকারীর লাশ মিলল পুকুরে

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমানে মাঝ আকাশে যাত্রীর মৃত্যু, রহস্যজনকভাবে মরদেহ উধাও!
বিমানে মাঝ আকাশে যাত্রীর মৃত্যু, রহস্যজনকভাবে মরদেহ উধাও!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে নাহিদ-২ স্যাটেলাইট পাঠাল ইরান
মহাকাশে নাহিদ-২ স্যাটেলাইট পাঠাল ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের বিমানবন্দরে ঢাবি অধ্যাপকের ‘হার্ট অ্যাটাকে’ মৃত্যু
চীনের বিমানবন্দরে ঢাবি অধ্যাপকের ‘হার্ট অ্যাটাকে’ মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারের ভিআইপি ওয়ার্ড পরিদর্শন নিয়ে যা বললেন ধর্ম উপদেষ্টা
কারাগারের ভিআইপি ওয়ার্ড পরিদর্শন নিয়ে যা বললেন ধর্ম উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরের মতো উইকেট কোথাও দেখিনি: পাকিস্তান অধিনায়ক
মিরপুরের মতো উইকেট কোথাও দেখিনি: পাকিস্তান অধিনায়ক

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাইলস্টোনের মাকিনও চলে গেল
মাইলস্টোনের মাকিনও চলে গেল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরো দেশটাই এখন লাইফ সাপোর্টে : ছাত্রদের জামিন প্রসঙ্গে বিচারক
পুরো দেশটাই এখন লাইফ সাপোর্টে : ছাত্রদের জামিন প্রসঙ্গে বিচারক

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিকিৎসাসেবা শুরু করেছে ভারতীয় মেডিকেল টিম
চিকিৎসাসেবা শুরু করেছে ভারতীয় মেডিকেল টিম

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: দগ্ধ আয়মানও চলে গেল না ফেরার দেশে
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: দগ্ধ আয়মানও চলে গেল না ফেরার দেশে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি ও জাল স্বাক্ষর নিয়ে বিব্রত রিজভী, দিলেন সতর্কবার্তা
ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি ও জাল স্বাক্ষর নিয়ে বিব্রত রিজভী, দিলেন সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের পূর্বাভাস
দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের পূর্বাভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্তান হারানোর বেদনার চেয়ে বড় শোক হতে পারে না: রিজভী
সন্তান হারানোর বেদনার চেয়ে বড় শোক হতে পারে না: রিজভী

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাইলট তৌকিরের পরিবারকে সমবেদনা জানালেন মির্জা ফখরুল
পাইলট তৌকিরের পরিবারকে সমবেদনা জানালেন মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪১ বলে ডি ভিলিয়ার্সের সেঞ্চুরি
৪১ বলে ডি ভিলিয়ার্সের সেঞ্চুরি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেবে ফ্রান্স : ম্যাক্রোঁ
সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেবে ফ্রান্স : ম্যাক্রোঁ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উদ্ধারকাজে সেনাবাহিনীর মানবিকতা
উদ্ধারকাজে সেনাবাহিনীর মানবিকতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে ভয়াবহ সংঘর্ষ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে ভয়াবহ সংঘর্ষ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের জন্য একটি ভালো কাজ করে যেতে চাই : সিইসি
দেশের জন্য একটি ভালো কাজ করে যেতে চাই : সিইসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে ছিনতাই : দায়িত্বে গাফিলতির অভিযোগে ৪ পুলিশ সদস্য ক্লোজড
মোহাম্মদপুরে ছিনতাই : দায়িত্বে গাফিলতির অভিযোগে ৪ পুলিশ সদস্য ক্লোজড

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির উদ্বেগ পিআর
বিএনপির উদ্বেগ পিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইদহে আলোচনায় ট্রাফিক পরিদর্শকের বিলাসবহুল বাড়ি
ঝিনাইদহে আলোচনায় ট্রাফিক পরিদর্শকের বিলাসবহুল বাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যারিস্টার যখন মৎস্য খামারি
ব্যারিস্টার যখন মৎস্য খামারি

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের হাতে মারণাস্ত্র
পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের হাতে মারণাস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দৌড়াও, থেমো না, আমি আছি
দৌড়াও, থেমো না, আমি আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার প্রথম সিলভার জুবিলির হিট পরিচালক
ঢাকার প্রথম সিলভার জুবিলির হিট পরিচালক

শোবিজ

মাটির নিচে অনন্য ফ্রেন্ডশিপ সেন্টার
মাটির নিচে অনন্য ফ্রেন্ডশিপ সেন্টার

শনিবারের সকাল

ওবামাকে প্রাণনাশের হুমকি
ওবামাকে প্রাণনাশের হুমকি

পেছনের পৃষ্ঠা

কিংবদন্তি রেসলার হাল্ক হোগান মারা গেছেন
কিংবদন্তি রেসলার হাল্ক হোগান মারা গেছেন

মাঠে ময়দানে

নায়ক-নায়িকা হওয়া কি এতই সহজ
নায়ক-নায়িকা হওয়া কি এতই সহজ

শোবিজ

দেব-শুভশ্রীর ভালোবাসা
দেব-শুভশ্রীর ভালোবাসা

শোবিজ

দেশবাসীর প্রত্যাশা, কথা রাখবেন ড. ইউনূস
দেশবাসীর প্রত্যাশা, কথা রাখবেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও একটি সিরিজ খেলতে চান লিটন
আরও একটি সিরিজ খেলতে চান লিটন

মাঠে ময়দানে

এক টাকায় দুটি লেবু!
এক টাকায় দুটি লেবু!

পেছনের পৃষ্ঠা

মোগল আমলের সালিশখানা
মোগল আমলের সালিশখানা

শনিবারের সকাল

পূর্ণিমার চাওয়া
পূর্ণিমার চাওয়া

শোবিজ

রোমান হলিডে
রোমান হলিডে

শোবিজ

ডিবি হেফাজতে তিন সমন্বয়ক
ডিবি হেফাজতে তিন সমন্বয়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন মাটি তৈরিতে বাধা প্লাস্টিক
নতুন মাটি তৈরিতে বাধা প্লাস্টিক

পরিবেশ ও জীবন

স্কুল বন্ধ করে এনসিপির সমাবেশের নোটিস, প্রতিক্রিয়া
স্কুল বন্ধ করে এনসিপির সমাবেশের নোটিস, প্রতিক্রিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত দেশও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে
জামায়াত দেশও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার ভাঙনে আবার আতঙ্ক
পদ্মার ভাঙনে আবার আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

খানাখন্দে ভরা রাজধানীর সড়ক
খানাখন্দে ভরা রাজধানীর সড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারী কামান, রকেট ও ক্লাস্টার বোমা বর্ষণ
ভারী কামান, রকেট ও ক্লাস্টার বোমা বর্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে কোনো সময় প্রকাশের ক্ষমতা পেল ইসি
যে কোনো সময় প্রকাশের ক্ষমতা পেল ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক এমপিদের গাড়ি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত
সাবেক এমপিদের গাড়ি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে ছেলের হাতে বাংলাদেশি বাবা খুন
ব্রিটেনে ছেলের হাতে বাংলাদেশি বাবা খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে সফল, জীবনযুদ্ধে পরাজিত রতন
জুলাই আন্দোলনে সফল, জীবনযুদ্ধে পরাজিত রতন

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট চামড়া ও জুতা শিল্পের প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট চামড়া ও জুতা শিল্পের প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা