শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:১১, রবিবার, ১৩ জুন, ২০২১ আপডেট:

‘সাম্রাজ্য’ পুনরুদ্ধারে ক্যাসিনো খালেদ বাহিনীর মরণকামড়!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
‘সাম্রাজ্য’ পুনরুদ্ধারে ক্যাসিনো খালেদ বাহিনীর মরণকামড়!

‘খালেদ ভাই (ক্যাসিনো খালেদ) গ্রেফতার হওয়ার পর ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিছিলি কেন? এইবার দেখ তোর কী করি।’ এরপর যার ওপর হামলা হলো বয়সে সে নিতান্তই কিশোর। নির্যাতনের খড়্গ চালানো হচ্ছে খালেদের টর্চার সেল ভাঙচুরের কথা বলেও। খালেদ গ্রেফতার হলে গা-ঢাকা দিয়েছিল তার ক্যাডাররা। ফিরে এসে এখন তারা সাম্রাজ্য পুনরুদ্ধারে মরিয়া। হত্যাচেষ্টা চালাতেও হাত কাঁপছে না তাদের। উদ্দেশ্য একটাই—হারানো সাম্রাজ্য পুনর্দখল।

সবুজ একতলা ভবন। নিরিবিলি ও ছায়াঘেরা। তবু ভবনটি দেখে শিউরে ওঠে স্থানীয় অনেকে। কারণ এটিই ছিল ঢাকা দক্ষিণ মহানগর যুবলীগের বহিষ্কৃত সাংগঠনিক সম্পাদক খালেদ মাহমুদ ভুঁইয়ার টর্চার সেল। ২০১৯ সালের ৬ অক্টোবর র‌্যাবের হাতে খালেদ গ্রেফতার হওয়ার পর এলাকাবাসী টর্চার সেলটিতে ভাঙচুর চালালে সেখানে বিট কার্যালয়ের সাইনবোর্ড টাঙায় পুলিশ। এখন শুধু তিন কক্ষের টর্চার সেলই নয়, খালেদের অপরাধের পুরো সাম্রাজ্যই পুনরুদ্ধার করতে মরিয়া তার ক্যাডার বাহিনী। খালেদ গ্রেফতার হওয়ার দৌরাত্ম্য বন্ধ ছিল। সম্প্রতি আবারও তারা নিজেদের কবজায় নেওয়া শুরু করেছে সব কিছু। এরই মধ্যে খিলগাঁওয়ের বিভিন্ন বাজার, ফুটপাত ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান থেকে চাঁদাবাজি শুরু করেছেন। তাদের এই অত্যাচার থেকে রক্ষা পায়নি অসহায় মুচি ও পঙ্গু চা-দোকানিও।

জানা গেছে, খালেদ গ্রেফতার হলে গা-ঢাকা দিয়েছিল তার ক্যাডাররা। এক রকম স্বস্তি ফিরেছিল রাজধানীর শাহজাহানপুর-খিলগাঁও এলাকায়। গত রমজানে ইফতারসামগ্রী বিতরণের নামে খিলগাঁওয়ে প্রবেশ করে ছিনতাইকারী কবীর, পল্টি রিপন, শ্যুটার সজিব, রিজভি হাসান রিভি ও মনিরুজ্জামান ওরফে টোকাই সুমনসহ কয়েকজন। এরপরই তাদের হামলা-গুলিতে আহত হয়েছেন কয়েকজন কেউবা আবার তাদের ভয়ে এলাকা ছেড়েছেন এরই মধ্যে। তাদের একজন হাইকোর্টের মুহুরি মো. মাহবুবুর রহমান জুয়েল।

জুয়েল জানান, খালেদের ক্যাডারদের নির্যাতন চালানোর ঘটনা। গত ৫ মে বিকেলে ঝিলপাড়ে বন্ধুদের সঙ্গে বসে ছিলেন তিনি। খালেদের অনুসারী ছিনতাইকারী কবীরের নেতৃত্বে কয়েকজন এসে টর্চার সেল ভাঙচুরের জন্য দায়ী করে গালাগাল শুরু করে। জুয়েল প্রতিবাদ করলে কবীর ও তার সহযোগীরা তাকে পিটিয়ে গুরুতর আহত করে। এ ঘটনায় ওই দিনই শাহজাহানপুর থানায় জিডি করেন জুয়েল। জানা গেছে, এখন পর্যন্ত এই বিষয়ে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি পুলিশ।

জুয়েল বলেন, খালেদ গ্রেফতার হওয়ার পর টর্চার সেল ভাঙচুর করে এলাকাবাসী। এরপর সেখানে পুলিশ সাইনবোর্ড টাঙালেও তাদের কোনো কার্যক্রম নেই। সেই সুযোগে এখন আবার টর্চার সেলটি দখলের চেষ্টা করছে খালেদের ক্যাডাররা। এ ছাড়া যারা টর্চার সেলটি ভেঙেছে, তাদের হাত কেটে নেওয়ার হুমকি দিয়েছে ছিনতাইকারী কবীর। এরপর ভয়ে এলাকার অনেকেই আত্মগোপন করেছে।

একই বাহিনীর হামলার শিকার হয়েছেন গোড়ান এলাকার জয়নাল আবেদীনের ছেলে ও ২ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম। গত ১৫ মে পল্টি রিপনের নেতৃত্বে টোকাই সুমন, রাসেল ওরফে চাপাতি রাসেল, মঞ্জুরুল ওরফে কচি, উজ্জল, পল্টি রিপনের ভাগ্নে জাহিদ, বন্ধু কবির, ডালিম, মামুন ওরফে চান্দি মামুনসহ অজ্ঞাতপরিচয় আরো কয়েকজন সাইফুলের ওপর হামলা চালায়। খিলগাঁও ফ্লাইওভারের নিচে রেমন্ড টেইলার্সের সামনে তারা প্রকাশ্যে সাইফুলকে পিটায় এবং বুকে, পেটে, পিঠে তিনটি গুলি করে রাস্তায় ফেলে রেখে যায়। লোকজন দ্রুত সাইফুলকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠালে প্রাণে বেঁচে যান তিনি।

সাইফুল বলেন, ‘ছেলেটাকেও আর আদর করতে পারি না। শুয়ে-শুয়েই দিন কাটাতে হয়, এভাবেই বেঁচে আছি কোনো রকমে। খালেদের ক্যাডাররা আমাকে রাজনীতি থেকে দূরে সরাতে গিয়ে মেরেই ফেলতে চেয়েছিল। আল্লাহ আমাকে বাঁচিয়ে দিয়েছেন।’ তিনি আরও বলেন, ‘গত ১৫ মে সন্ধ্যায় সড়কে পথ আটকে আমার বুকে-পেটে পিস্তল দিয়ে দুই রাউন্ড গুলি করে পল্টি রিপন। আর টোকাই সুমন আমার পিঠে গুলি করেছে। ঘটনার পরদিনই আমার স্ত্রী সবুজবাগ থানায় মামলা দায়ের করেছে। মামলাটির তদন্তভার পেয়েছে ডিবি। এখন পর্যন্ত মঞ্জুরুল ওরফে কচি ছাড়া অন্য কোনো আসামি গ্রেফতার না হওয়ায় খুবই আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছি। সুযোগ পেলেই তারা আবারও আমার ওপর হামলা চালাতে পারে।’

সাইফুলের মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির মতিঝিল জোনের এসআই ইসরাইল হোসেন জানান, ডিবি তদন্তভার পাওয়ার পর শরীয়তপুর থেকে এক আসামিকে গ্রেফতার করেছে। তাকে দুই দিনের রিমান্ড শেষে আদালতে পাঠানো হয়েছে। রিমান্ডে আসামি অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিয়েছে। কিন্তু তদন্তের স্বার্থে এখনই সেগুলো জানানো সম্ভব হচ্ছে না। তিনি আরো বলেন, মামলার অন্য আসামিদেরও গ্রেফতারে জোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু আসামিরা ঘন ঘন নিজেদের অবস্থান বদলে ফেলছে। এ ছাড়া আসামিসহ তাদের পরিবারের সদস্যদের ব্যবহৃত মোবাইল নম্বরও বন্ধ রাখা হয়েছে। সব আসামিকে গ্রেফতার করা হবে—এই আশা ব্যক্ত করে তিনি বলেন, আসামি রিপনের বিদেশ যাওয়ার ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে আদালতে আবেদন করেছেন মামলার আগের তদন্ত কর্মকর্তা সবুজবাগ থানার এসআই রবিন।

খালেদের ক্যাডারদের হামলার হাত থেকে রক্ষা পায়নি কর্মজীবী কিশোরও। আশরাফুল আলম বলেন, ‘খালেদ গ্রেফতারের পর এ নিয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিছিলাম। সে জন্য ছিনতাইকারী কবীরের লোকজন ডেকে নিয়ে বেধড়ক পিটিয়ে হত্যার হুমকি দেয় আমাকে। এরপর ভয়ে এই ঘটনায় মামলাও করতে পারিনি।’

জানা গেছে, মো. কবীর হোসেন রাজধানীর মতিঝিল যুবদলের সাবেক সভাপতি মির্জা কালুর একনিষ্ঠ কর্মী ছিলেন। চুরি-ছিনতাইয়ের সুবাদে নামের আগে ‘ছিনতাইকারী’ শব্দ বসে যায়। এরপর ২০১৩ সালে ক্যাসিনো খালেদের মদদে যুবলীগে নাম লেখান কবীর। কয়েক দিনের মধ্যেই বাগিয়ে নেন সাবেক ৩৪ ও বর্তমান ১১ নম্বর ওয়ার্ডের যুবলীগ সভাপতির পদ। মহাখালীর নিতাই হত্যা মামলার এজহারভুক্ত আসামি তিনি। ক্যাসিনো খালেদের ক্যাডার বাহিনীর প্রধান ছিলেন কবীর। অন্যদিকে জামির হোসেন রিপনও ছিলেন যুবদলের ক্যাডার। তিনি বারবার সঙ্গ পরিবর্তন করায় তাঁর নাম হয়ে যায় ‘পল্টি রিপন’। ক্যাসিনো খালেদের  কিলার হিসেবে কুখ্যাত রিপন। বিভিন্ন থানায় তার নামে আছে একাধিক হত্যা, ডাকাতি, চাঁদাবাজি ও মাদকের মামলা। মহাখালীর নিতাই হত্যা মামলা, স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা কাউসার হত্যা মামলা, মতিঝিল থানার আলোচিত নাইটিংগেল হোটেল ডাকাতি মামলা এবং গোড়ান ২ নম্বর ওয়ার্ডের যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক সাইফুলকে হত্যাচেষ্টা মামলার আসামি তিনি। কবীর আর রিপনের কাছেই খালেদের সব অবৈধ অস্ত্র মজুদ থাকত।

শ্যুটার সজিব ২০০৫ সালে বনশ্রীর ক্রিস্টাল কেবল নেটওয়ার্ক অফিসে মিথুন ও টিটু হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি। কেবল ব্যবসার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে ২০১৪ সালে মগবাজারের মাহবুবুর রহমান রানা হত্যার সঙ্গেও তার জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে। রিজভি হাসান রিভি ছিলেন ক্যাসিনো খালেদের হেলমেট বাহিনীর প্রধান। খিলগাঁও, বাসাবো, গোড়ান ও শাহজাহানপুর এলাকায় খালেদের মাদকের ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ করতেন টোকাই সুমন। ফুটপাতের দোকান থেকে শুরু করে বাজার, যানবাহন স্ট্যান্ড, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ও বিভিন্ন বাসাবাড়িতে চাঁদাবাজির নিয়ন্ত্রণ ছিল শ্যুটার সজিবের হাতে। খালেদের প্রধান ক্যাশিয়ার হিসেবে পরিচিত ছিলেন যুবদল ক্যাডার কিসলু। আর ঠিকাদারির টেন্ডার নিয়ন্ত্রণ করতেন উজ্জল ওরফে টেন্ডার উজ্জল।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক খিলগাঁওয়ের এক আওয়ামী লীগ নেতা বলেন, ‘খালেদ গ্রেফতারের পর কবীর-রিপনদের কেউই এলাকায় ছিল না। বন্ধ ছিল হানাহানি-মারামারি-চাঁদাবাজি। এতে এলাকাবাসী অনেক শান্তিতে ছিল। গত রমজান মাস থেকে আবারও তাদের উৎপাত শুরু হয়েছে। খিলগাঁওসহ আশপাশের এলাকায় আবারও তারা চাঁদাবাজি শুরু করেছে। প্রতিবাদ করায় এরই মধ্যে স্থানীয় আওয়ামী লীগের কয়েকজন সিনিয়র নেতাসহ ছাত্রলীগ-যুবলীগ নেতাদের ওপর নির্যাতন চালিয়েছে তারা। এখন ভয়ে কেউ আর তাদের বিরুদ্ধে মুখ খোলার সাহস পাচ্ছে না। আমি নিজেও তাদের হাতে নির্যাতনের শিকার হয়েছি।’

গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) মতিঝিল জোনের ডিসি আসাদুজ্জামান রিপন বলেন, ‘যুবলীগ নেতা সাইফুলের মামলার তদন্তে অনেক অগ্রগতি হয়েছে। এই মুহূর্তে এর বেশি তথ্য প্রকাশ করতে পারছি না আমরা। আর খিলগাঁও এলাকায় কেউ নির্যাতন-চাঁদাবাজির শিকার হয়েছেন- এমন অভিযোগ পেলে আমরা অবশ্যই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব। এখন আর এসব কর্মকাণ্ড করে পার পাওয়ার সুযোগ নেই।’

সূত্র : কালের কণ্ঠ


বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
আ.লীগ নেতা রানার অপহরণের বিবরণ ভিত্তিহীন: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং
আ.লীগ নেতা রানার অপহরণের বিবরণ ভিত্তিহীন: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং
বিদেশে কোর্স ফি পাঠানোতে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন আর লাগবে না
বিদেশে কোর্স ফি পাঠানোতে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন আর লাগবে না
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ মে)
১১তম গ্রেডসহ ৩ দাবিতে কর্মবিরতিতে যাচ্ছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা
১১তম গ্রেডসহ ৩ দাবিতে কর্মবিরতিতে যাচ্ছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা
পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ‘মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচি ঘোষণা
পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ‘মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচি ঘোষণা
বাংলাদেশের প্রতি বিশ্বের আস্থা বাড়ছে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশের প্রতি বিশ্বের আস্থা বাড়ছে : প্রধান উপদেষ্টা
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণা, চক্রের ৯ সদস্য আটক
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণা, চক্রের ৯ সদস্য আটক
স্থিতিশীল নিরাপত্তা পরিস্থিতি বজায় রাখার ওপর গুরুত্বারোপ প্রধান উপদেষ্টার
স্থিতিশীল নিরাপত্তা পরিস্থিতি বজায় রাখার ওপর গুরুত্বারোপ প্রধান উপদেষ্টার
তরুণরাই নতুন বাংলাদেশ গড়ার মূল চালিকাশক্তি: উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
তরুণরাই নতুন বাংলাদেশ গড়ার মূল চালিকাশক্তি: উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
দুদকের তলবে হাজির হননি স্বাস্থ্য উপদেষ্টার দুই পিও
দুদকের তলবে হাজির হননি স্বাস্থ্য উপদেষ্টার দুই পিও
পাওয়ার অব অ্যাটর্নি দিয়ে সম্পত্তি স্থানান্তরের চেষ্টা সামিটের আজিজ খানের
পাওয়ার অব অ্যাটর্নি দিয়ে সম্পত্তি স্থানান্তরের চেষ্টা সামিটের আজিজ খানের
ট্রাইব্যুনালের বিচারকাজ সরাসরি সম্প্রচার করা যাবে: চিফ প্রসিকিউটর
ট্রাইব্যুনালের বিচারকাজ সরাসরি সম্প্রচার করা যাবে: চিফ প্রসিকিউটর
সর্বশেষ খবর
জনবল নিয়েগ দিচ্ছে আকিজ ফুড
জনবল নিয়েগ দিচ্ছে আকিজ ফুড

১ সেকেন্ড আগে | ক্যারিয়ার

আ.লীগ নেতা রানার অপহরণের বিবরণ ভিত্তিহীন: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং
আ.লীগ নেতা রানার অপহরণের বিবরণ ভিত্তিহীন: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কোরবানির বাজেট করার সময় লক্ষণীয় বিষয়
কোরবানির বাজেট করার সময় লক্ষণীয় বিষয়

২০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

হজযাত্রায় মক্কার যে স্থানগুলো দেখবেন
হজযাত্রায় মক্কার যে স্থানগুলো দেখবেন

২৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

বিনিয়োগহীনতায় বেকারের হটস্পটে বাংলাদেশ
বিনিয়োগহীনতায় বেকারের হটস্পটে বাংলাদেশ

৩১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

গ্রেফতার ইনফ্লুয়েন্সার, ভুয়া পণ্য: সোশ্যাল মিডিয়ার অন্ধ বিশ্বাসে প্রতারণা
গ্রেফতার ইনফ্লুয়েন্সার, ভুয়া পণ্য: সোশ্যাল মিডিয়ার অন্ধ বিশ্বাসে প্রতারণা

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিদেশে কোর্স ফি পাঠানোতে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন আর লাগবে না
বিদেশে কোর্স ফি পাঠানোতে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন আর লাগবে না

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ বিয়ে, ২৫ প্রতারণা: বিয়ে, নেশা, লুট ও পালানো, সিনেমাকেও হার মানাবে
৫ বিয়ে, ২৫ প্রতারণা: বিয়ে, নেশা, লুট ও পালানো, সিনেমাকেও হার মানাবে

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজায় হামলা: ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতকে তলব, বাণিজ্য আলোচনা স্থগিত যুক্তরাজ্যের
গাজায় হামলা: ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতকে তলব, বাণিজ্য আলোচনা স্থগিত যুক্তরাজ্যের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহিন পুকুরে সংঘর্ষ, ছুরিকাঘাতে নিহত ১
শাহিন পুকুরে সংঘর্ষ, ছুরিকাঘাতে নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খাদ্যের সন্ধানে লোকালয়ে হাতি, নিহত ১
খাদ্যের সন্ধানে লোকালয়ে হাতি, নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাছের সঙ্গে অটোরিকশার ধাক্কায় স্বেচ্ছাসেবক দল নেতাসহ নিহত ২
গাছের সঙ্গে অটোরিকশার ধাক্কায় স্বেচ্ছাসেবক দল নেতাসহ নিহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কেয়ারটেকার একরাম গ্রেপ্তার
ফেনীতে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কেয়ারটেকার একরাম গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলন কর্মসূচিতে নাস্তানাবুদ অর্থনীতি
আন্দোলন কর্মসূচিতে নাস্তানাবুদ অর্থনীতি

৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মির্জাপুরে ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ নেতা নজরুল গ্রেফতার
মির্জাপুরে ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ নেতা নজরুল গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ মে)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে জলবায়ু ঝুঁকি মোকাবিলায় অর্থায়ন ও বীমা কাঠামো নিয়ে অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা
বাগেরহাটে জলবায়ু ঝুঁকি মোকাবিলায় অর্থায়ন ও বীমা কাঠামো নিয়ে অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া আগ্রাসন চালিয়ে যেতে চায়: জেলেনস্কি
রাশিয়া আগ্রাসন চালিয়ে যেতে চায়: জেলেনস্কি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. জ. ম ওবায়েদুল্লাহ জীবন্ত উপন্যাস: জামায়াত আমির
আ. জ. ম ওবায়েদুল্লাহ জীবন্ত উপন্যাস: জামায়াত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিবলির সেঞ্চুরিতে প্রথম দিন বাংলাদেশের
শিবলির সেঞ্চুরিতে প্রথম দিন বাংলাদেশের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে বজ্রপাতে ২ জন নিহত, মারা গেছে ৩টি গরু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে বজ্রপাতে ২ জন নিহত, মারা গেছে ৩টি গরু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাসে প্রতারকের পানি খেয়ে সাবেক বিমান কর্মকর্তার মৃত্যু
বাসে প্রতারকের পানি খেয়ে সাবেক বিমান কর্মকর্তার মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের আগে ডাকসু নির্বাচনের তফসিল চান ঢাবি শিক্ষার্থীরা
ঈদের আগে ডাকসু নির্বাচনের তফসিল চান ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১১তম গ্রেডসহ ৩ দাবিতে কর্মবিরতিতে যাচ্ছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা
১১তম গ্রেডসহ ৩ দাবিতে কর্মবিরতিতে যাচ্ছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ‘মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচি ঘোষণা
পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ‘মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচি ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলা ব্যানার বাধ্যতামূলক করার প্রস্তাব ড. সলিমুল্লাহ খানের
বাংলা ব্যানার বাধ্যতামূলক করার প্রস্তাব ড. সলিমুল্লাহ খানের

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুমারখালীতে যান্ত্রিক পদ্ধতিতে ব্রিধান-৯২ চাষ, বিঘাপ্রতি ফলন ২৯ মণ
কুমারখালীতে যান্ত্রিক পদ্ধতিতে ব্রিধান-৯২ চাষ, বিঘাপ্রতি ফলন ২৯ মণ

৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্তে আটক ২৩
ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্তে আটক ২৩

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের প্রতি বিশ্বের আস্থা বাড়ছে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশের প্রতি বিশ্বের আস্থা বাড়ছে : প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শৈলকূপায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কৃষকের মৃত্যু
শৈলকূপায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কৃষকের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় বিমান ভূপাতিত করতে গোপনে পাকিস্তানকে নজিরবিহীন সহায়তা দেয় চীন
ভারতীয় বিমান ভূপাতিত করতে গোপনে পাকিস্তানকে নজিরবিহীন সহায়তা দেয় চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল থেকে উড্ডয়নের পরপরই তার্কিশ এয়ারলাইন্সে পাখির আঘাত, ইঞ্জিনে আগুন
শাহজালাল থেকে উড্ডয়নের পরপরই তার্কিশ এয়ারলাইন্সে পাখির আঘাত, ইঞ্জিনে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত সমর্থকদের জরুরি বার্তা দিলেন ইশরাক
আন্দোলনরত সমর্থকদের জরুরি বার্তা দিলেন ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহার্ঘ ভাতার বিষয়টি সক্রিয়ভাবে বিবেচনা করা হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা
মহার্ঘ ভাতার বিষয়টি সক্রিয়ভাবে বিবেচনা করা হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত মাস ধরে বাসায় আটকে ধর্ষণ করছিলেন নোবেল, ৯৯৯-এ কলে উদ্ধার
সাত মাস ধরে বাসায় আটকে ধর্ষণ করছিলেন নোবেল, ৯৯৯-এ কলে উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘মুজিব : একটি জাতির রূপকার’; আরও যারা অভিনয় করেন
‘মুজিব : একটি জাতির রূপকার’; আরও যারা অভিনয় করেন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজা যুদ্ধ না থামালে ইসরায়েলকে ‘ছেড়ে’ দেওয়ার হুমকি যুক্তরাষ্ট্রের
গাজা যুদ্ধ না থামালে ইসরায়েলকে ‘ছেড়ে’ দেওয়ার হুমকি যুক্তরাষ্ট্রের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে যুক্তরাজ্য, কানাডা ও ফ্রান্সের বিরল হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে যুক্তরাজ্য, কানাডা ও ফ্রান্সের বিরল হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে প্রকাশ্যে যুবককে কুপিয়ে জখম, ভিডিও ভাইরাল
রাজধানীতে প্রকাশ্যে যুবককে কুপিয়ে জখম, ভিডিও ভাইরাল

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামিনে মুক্তি পেয়ে ফেসবুকে যা লিখলেন নুসরাত ফারিয়া
জামিনে মুক্তি পেয়ে ফেসবুকে যা লিখলেন নুসরাত ফারিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পরেশ রাওয়ালের বিরুদ্ধে ২৫ কোটি রুপির মামলা দিলেন অক্ষয় কুমার
পরেশ রাওয়ালের বিরুদ্ধে ২৫ কোটি রুপির মামলা দিলেন অক্ষয় কুমার

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রোহিঙ্গাদের সাগরে নিক্ষেপ করে বিপাকে ভারত
রোহিঙ্গাদের সাগরে নিক্ষেপ করে বিপাকে ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে স্টারলিংকের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু
দেশে স্টারলিংকের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালের মেঘনায় ফেলা তিনটি বিশাল চাই উদ্ধার
বরিশালের মেঘনায় ফেলা তিনটি বিশাল চাই উদ্ধার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীর ছদ্মবেশে অভিযানে গিয়েও ব্যর্থ ইসরায়েলি বাহিনী
নারীর ছদ্মবেশে অভিযানে গিয়েও ব্যর্থ ইসরায়েলি বাহিনী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাচেষ্টা মামলায় নুসরাত ফারিয়ার জামিন
হত্যাচেষ্টা মামলায় নুসরাত ফারিয়ার জামিন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমিরাতের কাছে হেরে লিটন দায় দিলেন শিশিরকে
আমিরাতের কাছে হেরে লিটন দায় দিলেন শিশিরকে

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারাগারে গায়ক নোবেল
কারাগারে গায়ক নোবেল

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৬৬ বছর পর দ্বিতীয় ফিল্ড মার্শাল পেল পাকিস্তান
৬৬ বছর পর দ্বিতীয় ফিল্ড মার্শাল পেল পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা প্রশমনে সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত
ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা প্রশমনে সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢালাও মামলা-গ্রেফতার গ্রহণযোগ্য নয় : শাহনাজ হুদা
ঢালাও মামলা-গ্রেফতার গ্রহণযোগ্য নয় : শাহনাজ হুদা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়র হিসেবে ইশরাককে শপথ না পড়াতে রিটের শুনানি দুপুরে
মেয়র হিসেবে ইশরাককে শপথ না পড়াতে রিটের শুনানি দুপুরে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এপ্রিল মাসের বেতন পাননি এমপিওভুক্ত পৌনে ৫ লাখ শিক্ষক-কর্মচারী
এপ্রিল মাসের বেতন পাননি এমপিওভুক্ত পৌনে ৫ লাখ শিক্ষক-কর্মচারী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ জেলায় বন্যার আশঙ্কা, নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে
৪ জেলায় বন্যার আশঙ্কা, নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি সুইসাইড করার মতো মেয়ে নই : পরীমণি
আমি সুইসাইড করার মতো মেয়ে নই : পরীমণি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন কমিশনের সামনে কাল বিক্ষোভ করবে এনসিপি
নির্বাচন কমিশনের সামনে কাল বিক্ষোভ করবে এনসিপি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁওয়ে পুকুরে-ডোবায় ফেলে দেয়া হচ্ছে কৃষকের কষ্টের আলু
ঠাকুরগাঁওয়ে পুকুরে-ডোবায় ফেলে দেয়া হচ্ছে কৃষকের কষ্টের আলু

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইশরাকের মেয়র পদ নিয়ে পরবর্তী শুনানি বিকেল ৪টায়
ইশরাকের মেয়র পদ নিয়ে পরবর্তী শুনানি বিকেল ৪টায়

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারামুক্ত নুসরাত ফারিয়া
কারামুক্ত নুসরাত ফারিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিনা টিকিটে বিমানে ওঠার চেষ্টা, শাহজালালে একজন আটক
বিনা টিকিটে বিমানে ওঠার চেষ্টা, শাহজালালে একজন আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোডম্যাপ না দিলে রাজপথ
রোডম্যাপ না দিলে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে পানি বড় বন্যার শঙ্কা
বাড়ছে পানি বড় বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চ পর্যায়ের জরুরি বৈঠক
উচ্চ পর্যায়ের জরুরি বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

কয়েদির মতো বাঁচতেও শ্রমিকের দরকার ৩০ হাজার টাকা
কয়েদির মতো বাঁচতেও শ্রমিকের দরকার ৩০ হাজার টাকা

নগর জীবন

যত্রতত্র সর্বনাশা জুয়ার আসর
যত্রতত্র সর্বনাশা জুয়ার আসর

নগর জীবন

উঠানে আঙুর চমক
উঠানে আঙুর চমক

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে আলটিমেটাম
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে আলটিমেটাম

প্রথম পৃষ্ঠা

মাদক আসে ৯ পদ্ধতিতে জড়িত ২২ পেশার মানুষ
মাদক আসে ৯ পদ্ধতিতে জড়িত ২২ পেশার মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের ভুলে ভরা বইয়ের আয়োজন
ফের ভুলে ভরা বইয়ের আয়োজন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক বন্দোবস্তের প্রস্তাব কেউ পরিষ্কার করছে না
রাজনৈতিক বন্দোবস্তের প্রস্তাব কেউ পরিষ্কার করছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শফিউল আলম প্রধানের অষ্টম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
শফিউল আলম প্রধানের অষ্টম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

খবর

পাকিস্তানের সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল হলেন
পাকিস্তানের সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল হলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সমাজ গুণী মানুষের মূল্য বোঝে না
সমাজ গুণী মানুষের মূল্য বোঝে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সুপরিকল্পিতভাবে নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র
সুপরিকল্পিতভাবে নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের রেমিট্যান্স ট্যাক্সে ক্ষতিগ্রস্ত হবে বাংলাদেশ
ট্রাম্পের রেমিট্যান্স ট্যাক্সে ক্ষতিগ্রস্ত হবে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

৮ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা বিএনপির
৮ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ শিশুদের বিনোদন কেন্দ্র
বন্ধ শিশুদের বিনোদন কেন্দ্র

নগর জীবন

বিচার সরাসরি সম্প্রচার করা যাবে
বিচার সরাসরি সম্প্রচার করা যাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক উত্তরণে পাশে থাকবে নরওয়ে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে পাশে থাকবে নরওয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

যে ভুলে মুসলমানরা আজ পিছিয়ে
যে ভুলে মুসলমানরা আজ পিছিয়ে

সম্পাদকীয়

আন্দোলন কর্মসূচিতে নাস্তানাবুদ অর্থনীতি
আন্দোলন কর্মসূচিতে নাস্তানাবুদ অর্থনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

চিত্রনায়িকা ফারিয়া জামিনে কারামুক্ত
চিত্রনায়িকা ফারিয়া জামিনে কারামুক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

দোসর আখ্যা, ৪৪ আমলা ও ৯৫ ম্যাজিস্ট্রেটের তালিকা প্রকাশ
দোসর আখ্যা, ৪৪ আমলা ও ৯৫ ম্যাজিস্ট্রেটের তালিকা প্রকাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাবি-ভাতিজিসহ তিনজনকে হত্যায় মৃত্যুদণ্ড
ভাবি-ভাতিজিসহ তিনজনকে হত্যায় মৃত্যুদণ্ড

নগর জীবন

সীমান্ত থেকে সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত ভারত-পাকিস্তানের
সীমান্ত থেকে সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত ভারত-পাকিস্তানের

পেছনের পৃষ্ঠা

পেলে ম্যারাডোনা ছাড়িয়ে মেসি
পেলে ম্যারাডোনা ছাড়িয়ে মেসি

মাঠে ময়দানে

দেশ স্যাটেলাইট ইন্টারনেট যুগে
দেশ স্যাটেলাইট ইন্টারনেট যুগে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে
সাংবাদিকদের দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে

নগর জীবন

অর্থনীতির চাকা সচল করতে কাজ করছে সরকার
অর্থনীতির চাকা সচল করতে কাজ করছে সরকার

নগর জীবন

রায়ের পরও ইশরাককে শপথ পড়ানো হচ্ছে না
রায়ের পরও ইশরাককে শপথ পড়ানো হচ্ছে না

নগর জীবন