শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:১১, রবিবার, ১৩ জুন, ২০২১ আপডেট:

‘সাম্রাজ্য’ পুনরুদ্ধারে ক্যাসিনো খালেদ বাহিনীর মরণকামড়!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
‘সাম্রাজ্য’ পুনরুদ্ধারে ক্যাসিনো খালেদ বাহিনীর মরণকামড়!

‘খালেদ ভাই (ক্যাসিনো খালেদ) গ্রেফতার হওয়ার পর ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিছিলি কেন? এইবার দেখ তোর কী করি।’ এরপর যার ওপর হামলা হলো বয়সে সে নিতান্তই কিশোর। নির্যাতনের খড়্গ চালানো হচ্ছে খালেদের টর্চার সেল ভাঙচুরের কথা বলেও। খালেদ গ্রেফতার হলে গা-ঢাকা দিয়েছিল তার ক্যাডাররা। ফিরে এসে এখন তারা সাম্রাজ্য পুনরুদ্ধারে মরিয়া। হত্যাচেষ্টা চালাতেও হাত কাঁপছে না তাদের। উদ্দেশ্য একটাই—হারানো সাম্রাজ্য পুনর্দখল।

সবুজ একতলা ভবন। নিরিবিলি ও ছায়াঘেরা। তবু ভবনটি দেখে শিউরে ওঠে স্থানীয় অনেকে। কারণ এটিই ছিল ঢাকা দক্ষিণ মহানগর যুবলীগের বহিষ্কৃত সাংগঠনিক সম্পাদক খালেদ মাহমুদ ভুঁইয়ার টর্চার সেল। ২০১৯ সালের ৬ অক্টোবর র‌্যাবের হাতে খালেদ গ্রেফতার হওয়ার পর এলাকাবাসী টর্চার সেলটিতে ভাঙচুর চালালে সেখানে বিট কার্যালয়ের সাইনবোর্ড টাঙায় পুলিশ। এখন শুধু তিন কক্ষের টর্চার সেলই নয়, খালেদের অপরাধের পুরো সাম্রাজ্যই পুনরুদ্ধার করতে মরিয়া তার ক্যাডার বাহিনী। খালেদ গ্রেফতার হওয়ার দৌরাত্ম্য বন্ধ ছিল। সম্প্রতি আবারও তারা নিজেদের কবজায় নেওয়া শুরু করেছে সব কিছু। এরই মধ্যে খিলগাঁওয়ের বিভিন্ন বাজার, ফুটপাত ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান থেকে চাঁদাবাজি শুরু করেছেন। তাদের এই অত্যাচার থেকে রক্ষা পায়নি অসহায় মুচি ও পঙ্গু চা-দোকানিও।

জানা গেছে, খালেদ গ্রেফতার হলে গা-ঢাকা দিয়েছিল তার ক্যাডাররা। এক রকম স্বস্তি ফিরেছিল রাজধানীর শাহজাহানপুর-খিলগাঁও এলাকায়। গত রমজানে ইফতারসামগ্রী বিতরণের নামে খিলগাঁওয়ে প্রবেশ করে ছিনতাইকারী কবীর, পল্টি রিপন, শ্যুটার সজিব, রিজভি হাসান রিভি ও মনিরুজ্জামান ওরফে টোকাই সুমনসহ কয়েকজন। এরপরই তাদের হামলা-গুলিতে আহত হয়েছেন কয়েকজন কেউবা আবার তাদের ভয়ে এলাকা ছেড়েছেন এরই মধ্যে। তাদের একজন হাইকোর্টের মুহুরি মো. মাহবুবুর রহমান জুয়েল।

জুয়েল জানান, খালেদের ক্যাডারদের নির্যাতন চালানোর ঘটনা। গত ৫ মে বিকেলে ঝিলপাড়ে বন্ধুদের সঙ্গে বসে ছিলেন তিনি। খালেদের অনুসারী ছিনতাইকারী কবীরের নেতৃত্বে কয়েকজন এসে টর্চার সেল ভাঙচুরের জন্য দায়ী করে গালাগাল শুরু করে। জুয়েল প্রতিবাদ করলে কবীর ও তার সহযোগীরা তাকে পিটিয়ে গুরুতর আহত করে। এ ঘটনায় ওই দিনই শাহজাহানপুর থানায় জিডি করেন জুয়েল। জানা গেছে, এখন পর্যন্ত এই বিষয়ে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি পুলিশ।

জুয়েল বলেন, খালেদ গ্রেফতার হওয়ার পর টর্চার সেল ভাঙচুর করে এলাকাবাসী। এরপর সেখানে পুলিশ সাইনবোর্ড টাঙালেও তাদের কোনো কার্যক্রম নেই। সেই সুযোগে এখন আবার টর্চার সেলটি দখলের চেষ্টা করছে খালেদের ক্যাডাররা। এ ছাড়া যারা টর্চার সেলটি ভেঙেছে, তাদের হাত কেটে নেওয়ার হুমকি দিয়েছে ছিনতাইকারী কবীর। এরপর ভয়ে এলাকার অনেকেই আত্মগোপন করেছে।

একই বাহিনীর হামলার শিকার হয়েছেন গোড়ান এলাকার জয়নাল আবেদীনের ছেলে ও ২ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম। গত ১৫ মে পল্টি রিপনের নেতৃত্বে টোকাই সুমন, রাসেল ওরফে চাপাতি রাসেল, মঞ্জুরুল ওরফে কচি, উজ্জল, পল্টি রিপনের ভাগ্নে জাহিদ, বন্ধু কবির, ডালিম, মামুন ওরফে চান্দি মামুনসহ অজ্ঞাতপরিচয় আরো কয়েকজন সাইফুলের ওপর হামলা চালায়। খিলগাঁও ফ্লাইওভারের নিচে রেমন্ড টেইলার্সের সামনে তারা প্রকাশ্যে সাইফুলকে পিটায় এবং বুকে, পেটে, পিঠে তিনটি গুলি করে রাস্তায় ফেলে রেখে যায়। লোকজন দ্রুত সাইফুলকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠালে প্রাণে বেঁচে যান তিনি।

সাইফুল বলেন, ‘ছেলেটাকেও আর আদর করতে পারি না। শুয়ে-শুয়েই দিন কাটাতে হয়, এভাবেই বেঁচে আছি কোনো রকমে। খালেদের ক্যাডাররা আমাকে রাজনীতি থেকে দূরে সরাতে গিয়ে মেরেই ফেলতে চেয়েছিল। আল্লাহ আমাকে বাঁচিয়ে দিয়েছেন।’ তিনি আরও বলেন, ‘গত ১৫ মে সন্ধ্যায় সড়কে পথ আটকে আমার বুকে-পেটে পিস্তল দিয়ে দুই রাউন্ড গুলি করে পল্টি রিপন। আর টোকাই সুমন আমার পিঠে গুলি করেছে। ঘটনার পরদিনই আমার স্ত্রী সবুজবাগ থানায় মামলা দায়ের করেছে। মামলাটির তদন্তভার পেয়েছে ডিবি। এখন পর্যন্ত মঞ্জুরুল ওরফে কচি ছাড়া অন্য কোনো আসামি গ্রেফতার না হওয়ায় খুবই আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছি। সুযোগ পেলেই তারা আবারও আমার ওপর হামলা চালাতে পারে।’

সাইফুলের মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির মতিঝিল জোনের এসআই ইসরাইল হোসেন জানান, ডিবি তদন্তভার পাওয়ার পর শরীয়তপুর থেকে এক আসামিকে গ্রেফতার করেছে। তাকে দুই দিনের রিমান্ড শেষে আদালতে পাঠানো হয়েছে। রিমান্ডে আসামি অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিয়েছে। কিন্তু তদন্তের স্বার্থে এখনই সেগুলো জানানো সম্ভব হচ্ছে না। তিনি আরো বলেন, মামলার অন্য আসামিদেরও গ্রেফতারে জোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু আসামিরা ঘন ঘন নিজেদের অবস্থান বদলে ফেলছে। এ ছাড়া আসামিসহ তাদের পরিবারের সদস্যদের ব্যবহৃত মোবাইল নম্বরও বন্ধ রাখা হয়েছে। সব আসামিকে গ্রেফতার করা হবে—এই আশা ব্যক্ত করে তিনি বলেন, আসামি রিপনের বিদেশ যাওয়ার ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে আদালতে আবেদন করেছেন মামলার আগের তদন্ত কর্মকর্তা সবুজবাগ থানার এসআই রবিন।

খালেদের ক্যাডারদের হামলার হাত থেকে রক্ষা পায়নি কর্মজীবী কিশোরও। আশরাফুল আলম বলেন, ‘খালেদ গ্রেফতারের পর এ নিয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিছিলাম। সে জন্য ছিনতাইকারী কবীরের লোকজন ডেকে নিয়ে বেধড়ক পিটিয়ে হত্যার হুমকি দেয় আমাকে। এরপর ভয়ে এই ঘটনায় মামলাও করতে পারিনি।’

জানা গেছে, মো. কবীর হোসেন রাজধানীর মতিঝিল যুবদলের সাবেক সভাপতি মির্জা কালুর একনিষ্ঠ কর্মী ছিলেন। চুরি-ছিনতাইয়ের সুবাদে নামের আগে ‘ছিনতাইকারী’ শব্দ বসে যায়। এরপর ২০১৩ সালে ক্যাসিনো খালেদের মদদে যুবলীগে নাম লেখান কবীর। কয়েক দিনের মধ্যেই বাগিয়ে নেন সাবেক ৩৪ ও বর্তমান ১১ নম্বর ওয়ার্ডের যুবলীগ সভাপতির পদ। মহাখালীর নিতাই হত্যা মামলার এজহারভুক্ত আসামি তিনি। ক্যাসিনো খালেদের ক্যাডার বাহিনীর প্রধান ছিলেন কবীর। অন্যদিকে জামির হোসেন রিপনও ছিলেন যুবদলের ক্যাডার। তিনি বারবার সঙ্গ পরিবর্তন করায় তাঁর নাম হয়ে যায় ‘পল্টি রিপন’। ক্যাসিনো খালেদের  কিলার হিসেবে কুখ্যাত রিপন। বিভিন্ন থানায় তার নামে আছে একাধিক হত্যা, ডাকাতি, চাঁদাবাজি ও মাদকের মামলা। মহাখালীর নিতাই হত্যা মামলা, স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা কাউসার হত্যা মামলা, মতিঝিল থানার আলোচিত নাইটিংগেল হোটেল ডাকাতি মামলা এবং গোড়ান ২ নম্বর ওয়ার্ডের যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক সাইফুলকে হত্যাচেষ্টা মামলার আসামি তিনি। কবীর আর রিপনের কাছেই খালেদের সব অবৈধ অস্ত্র মজুদ থাকত।

শ্যুটার সজিব ২০০৫ সালে বনশ্রীর ক্রিস্টাল কেবল নেটওয়ার্ক অফিসে মিথুন ও টিটু হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি। কেবল ব্যবসার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে ২০১৪ সালে মগবাজারের মাহবুবুর রহমান রানা হত্যার সঙ্গেও তার জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে। রিজভি হাসান রিভি ছিলেন ক্যাসিনো খালেদের হেলমেট বাহিনীর প্রধান। খিলগাঁও, বাসাবো, গোড়ান ও শাহজাহানপুর এলাকায় খালেদের মাদকের ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ করতেন টোকাই সুমন। ফুটপাতের দোকান থেকে শুরু করে বাজার, যানবাহন স্ট্যান্ড, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ও বিভিন্ন বাসাবাড়িতে চাঁদাবাজির নিয়ন্ত্রণ ছিল শ্যুটার সজিবের হাতে। খালেদের প্রধান ক্যাশিয়ার হিসেবে পরিচিত ছিলেন যুবদল ক্যাডার কিসলু। আর ঠিকাদারির টেন্ডার নিয়ন্ত্রণ করতেন উজ্জল ওরফে টেন্ডার উজ্জল।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক খিলগাঁওয়ের এক আওয়ামী লীগ নেতা বলেন, ‘খালেদ গ্রেফতারের পর কবীর-রিপনদের কেউই এলাকায় ছিল না। বন্ধ ছিল হানাহানি-মারামারি-চাঁদাবাজি। এতে এলাকাবাসী অনেক শান্তিতে ছিল। গত রমজান মাস থেকে আবারও তাদের উৎপাত শুরু হয়েছে। খিলগাঁওসহ আশপাশের এলাকায় আবারও তারা চাঁদাবাজি শুরু করেছে। প্রতিবাদ করায় এরই মধ্যে স্থানীয় আওয়ামী লীগের কয়েকজন সিনিয়র নেতাসহ ছাত্রলীগ-যুবলীগ নেতাদের ওপর নির্যাতন চালিয়েছে তারা। এখন ভয়ে কেউ আর তাদের বিরুদ্ধে মুখ খোলার সাহস পাচ্ছে না। আমি নিজেও তাদের হাতে নির্যাতনের শিকার হয়েছি।’

গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) মতিঝিল জোনের ডিসি আসাদুজ্জামান রিপন বলেন, ‘যুবলীগ নেতা সাইফুলের মামলার তদন্তে অনেক অগ্রগতি হয়েছে। এই মুহূর্তে এর বেশি তথ্য প্রকাশ করতে পারছি না আমরা। আর খিলগাঁও এলাকায় কেউ নির্যাতন-চাঁদাবাজির শিকার হয়েছেন- এমন অভিযোগ পেলে আমরা অবশ্যই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব। এখন আর এসব কর্মকাণ্ড করে পার পাওয়ার সুযোগ নেই।’

সূত্র : কালের কণ্ঠ


বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
নেপাল থেকে বাংলাদেশ ফুটবল দলের নিরাপদ প্রত্যাবর্তনের প্রচেষ্টা সরকারের
নেপাল থেকে বাংলাদেশ ফুটবল দলের নিরাপদ প্রত্যাবর্তনের প্রচেষ্টা সরকারের
নেপালের পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে বাংলাদেশ
নেপালের পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে বাংলাদেশ
বিদ্যুৎকেন্দ্রে যান্ত্রিক গোলযোগ, সারা দেশে লোডশেডিং
বিদ্যুৎকেন্দ্রে যান্ত্রিক গোলযোগ, সারা দেশে লোডশেডিং
নেপালের আকাশে ৫৫ মিনিট চক্কর দিয়ে ঢাকায় ফিরলো বিমান
নেপালের আকাশে ৫৫ মিনিট চক্কর দিয়ে ঢাকায় ফিরলো বিমান
এসএমই খাত দেশের জিডিপিতে প্রায় ৩০ শতাংশ অবদান রাখছে
এসএমই খাত দেশের জিডিপিতে প্রায় ৩০ শতাংশ অবদান রাখছে
সেন্টমার্টিন দ্বীপে বিনামূল্যে নৌবাহিনীর চিকিৎসা সেবা প্রদান
সেন্টমার্টিন দ্বীপে বিনামূল্যে নৌবাহিনীর চিকিৎসা সেবা প্রদান
হাসিনার মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ৪৫ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ
হাসিনার মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ৪৫ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ
সংস্কৃতি উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তান হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
সংস্কৃতি উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তান হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
মন্ত্রীদের জন্য ৬০টি গাড়ি কেনার প্রস্তাব বাতিল
মন্ত্রীদের জন্য ৬০টি গাড়ি কেনার প্রস্তাব বাতিল
সিঙ্গাপুরের জালে এক হালি গোল বাংলাদেশের
সিঙ্গাপুরের জালে এক হালি গোল বাংলাদেশের
রাজনৈতিক দল নিবন্ধন প্রক্রিয়া চলতি মাসেই শেষ করতে চায় ইসি
রাজনৈতিক দল নিবন্ধন প্রক্রিয়া চলতি মাসেই শেষ করতে চায় ইসি
পাট পণ্য দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বাজারে প্রবেশে প্রাধান্য দিতে হবে
পাট পণ্য দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বাজারে প্রবেশে প্রাধান্য দিতে হবে
সর্বশেষ খবর
বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী
বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপাল থেকে বাংলাদেশ ফুটবল দলের নিরাপদ প্রত্যাবর্তনের প্রচেষ্টা সরকারের
নেপাল থেকে বাংলাদেশ ফুটবল দলের নিরাপদ প্রত্যাবর্তনের প্রচেষ্টা সরকারের

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে রুশ বিমান হামলায় নিহত ২৪
ইউক্রেনে রুশ বিমান হামলায় নিহত ২৪

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেদিকুল্লাহ-ওমরজাইয়ের ব্যাটে আফগানদের বড় সংগ্রহ
সেদিকুল্লাহ-ওমরজাইয়ের ব্যাটে আফগানদের বড় সংগ্রহ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের
নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেপালের পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে বাংলাদেশ
নেপালের পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদ্যুৎকেন্দ্রে যান্ত্রিক গোলযোগ, সারা দেশে লোডশেডিং
বিদ্যুৎকেন্দ্রে যান্ত্রিক গোলযোগ, সারা দেশে লোডশেডিং

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বুধবার ঢাবির সকল ক্লাস ও পরীক্ষা বন্ধ
বুধবার ঢাবির সকল ক্লাস ও পরীক্ষা বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আপত্তিকর ছবি ভাইরাল, আদালতে ঐশ্বরিয়া
আপত্তিকর ছবি ভাইরাল, আদালতে ঐশ্বরিয়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্ত্রীকে পুড়িয়ে হত্যা, র‌্যাবের হাতে স্বামী গ্রেফতার
স্ত্রীকে পুড়িয়ে হত্যা, র‌্যাবের হাতে স্বামী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ চ্যালেঞ্জিং হবে, তবে শতভাগ দিতে প্রস্তুত দল : লিটন
এশিয়া কাপ চ্যালেঞ্জিং হবে, তবে শতভাগ দিতে প্রস্তুত দল : লিটন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের বিরোধিতা সত্বেও জরিপে এগিয়ে জোহরান
ট্রাম্পের বিরোধিতা সত্বেও জরিপে এগিয়ে জোহরান

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জাকসুর ভিপি প্রার্থী অমর্ত্য রায়ের প্রার্থিতা ফিরিয়ে দিতে হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত
জাকসুর ভিপি প্রার্থী অমর্ত্য রায়ের প্রার্থিতা ফিরিয়ে দিতে হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাড়ল স্বর্ণের দাম
বাড়ল স্বর্ণের দাম

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাতারে ইসরায়েলি হামলায় দু’জন নিহত, দাবি রিপোর্টে
কাতারে ইসরায়েলি হামলায় দু’জন নিহত, দাবি রিপোর্টে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবির প্রোভিসি অধ্যাপক মামুন আহমেদের শাশুড়ির মৃত্যুতে সাদা দলের শোক
ঢাবির প্রোভিসি অধ্যাপক মামুন আহমেদের শাশুড়ির মৃত্যুতে সাদা দলের শোক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে ইসরায়েলের হামলায় জাতিসংঘের নিন্দা
কাতারে ইসরায়েলের হামলায় জাতিসংঘের নিন্দা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ইভন হত্যা মামলার ২ আসামি রিমান্ডে
নারায়ণগঞ্জে ইভন হত্যা মামলার ২ আসামি রিমান্ডে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল
ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের দুই দিন আগে ডোপ টেস্ট, যা বলছেন প্রার্থীরা
জাকসু নির্বাচনের দুই দিন আগে ডোপ টেস্ট, যা বলছেন প্রার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রান্সের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
ফ্রান্সের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশাল নগরীর ২১ শতাংশ শিশু কম ওজনের
বরিশাল নগরীর ২১ শতাংশ শিশু কম ওজনের

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেপালের আকাশে ৫৫ মিনিট চক্কর দিয়ে ঢাকায় ফিরলো বিমান
নেপালের আকাশে ৫৫ মিনিট চক্কর দিয়ে ঢাকায় ফিরলো বিমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় তথ্য অধিকার আইন চর্চায় শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ ও সচেতনতায় ওরিয়েন্টেশন
গাইবান্ধায় তথ্য অধিকার আইন চর্চায় শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ ও সচেতনতায় ওরিয়েন্টেশন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটের পাটগ্রামে গাছ কাটতে গিয়ে রিকশাচালকের মৃত্যু
লালমনিরহাটের পাটগ্রামে গাছ কাটতে গিয়ে রিকশাচালকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিগ্রী পরীক্ষার ফি প্রদানের সময় বৃদ্ধি
ডিগ্রী পরীক্ষার ফি প্রদানের সময় বৃদ্ধি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের কোনো সম্ভাবনা দেখি না : ঢাবি উপাচার্য
ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের কোনো সম্ভাবনা দেখি না : ঢাবি উপাচার্য

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উদ্বোধনী ম্যাচে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান
উদ্বোধনী ম্যাচে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতারে ইসরায়েলি হামলা: হামাস নেতারা কি বেঁচে আছেন?
কাতারে ইসরায়েলি হামলা: হামাস নেতারা কি বেঁচে আছেন?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শিবিরের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উমামা ফাতেমার
শিবিরের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উমামা ফাতেমার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার পথেই গেলেন অলি, নেপালকে পথ দেখাল বাংলাদেশ
হাসিনার পথেই গেলেন অলি, নেপালকে পথ দেখাল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু
ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে কোন কেন্দ্রে কত ভোট পড়ল?
ডাকসু নির্বাচনে কোন কেন্দ্রে কত ভোট পড়ল?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচন : ভোট দিয়ে যা বললেন সাদিক কায়েম
ডাকসু নির্বাচন : ভোট দিয়ে যা বললেন সাদিক কায়েম

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভের মুখে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
বিক্ষোভের মুখে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধুর ক্যান্টিনে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল প্যানেল
মধুর ক্যান্টিনে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল প্যানেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে আগেই ভোট দেওয়া ছিল সাদিক-ফরহাদের নামে, অভিযোগ এবং ক্ষোভ প্রকাশ
ডাকসু নির্বাচনে আগেই ভোট দেওয়া ছিল সাদিক-ফরহাদের নামে, অভিযোগ এবং ক্ষোভ প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ
ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আলোচনায় কে এই তরুণ নেতা বালেন শাহ?
নেপালে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আলোচনায় কে এই তরুণ নেতা বালেন শাহ?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে হামলার পর ইসরায়েলে নিরাপত্তা নিয়ে অজানা শঙ্কা (ভিডিও)
বিমানবন্দরে হামলার পর ইসরায়েলে নিরাপত্তা নিয়ে অজানা শঙ্কা (ভিডিও)

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্রে আমাদের এতিমের মতো দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে : আবিদুল
ভোটকেন্দ্রে আমাদের এতিমের মতো দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে : আবিদুল

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা চলছে
ডাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা চলছে

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবি ভিসির সঙ্গে ছাত্রদলের সাক্ষাৎ, ডাকসু নির্বাচন নিয়ে তিন বিষয়ে উদ্বেগ
ঢাবি ভিসির সঙ্গে ছাত্রদলের সাক্ষাৎ, ডাকসু নির্বাচন নিয়ে তিন বিষয়ে উদ্বেগ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির কিছু শিক্ষক শিবিরের ভাষায় কথা বলছেন : নাছির
ঢাবির কিছু শিক্ষক শিবিরের ভাষায় কথা বলছেন : নাছির

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল
ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত এক পোলিং অফিসারকে অব্যাহতি
ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত এক পোলিং অফিসারকে অব্যাহতি

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে নির্বাচন কমিশন : এস এম ফরহাদ
পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে নির্বাচন কমিশন : এস এম ফরহাদ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তীব্র চাপের মুখে সোশ্যাল মিডিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল নেপাল
তীব্র চাপের মুখে সোশ্যাল মিডিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল নেপাল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেলিকপ্টারে মন্ত্রীদের সরিয়ে নিল নেপাল সেনাবাহিনী
হেলিকপ্টারে মন্ত্রীদের সরিয়ে নিল নেপাল সেনাবাহিনী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে ইসরায়েলি হামলা: হামাস নেতারা কি বেঁচে আছেন?
কাতারে ইসরায়েলি হামলা: হামাস নেতারা কি বেঁচে আছেন?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ দেখে ‘লাশ’ বলল ‘আমি বেঁচে আছি’!
পুলিশ দেখে ‘লাশ’ বলল ‘আমি বেঁচে আছি’!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেপালের অর্থমন্ত্রীকে জনতার পিটুনি
নেপালের অর্থমন্ত্রীকে জনতার পিটুনি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার কাতারে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
এবার কাতারে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদত্যাগপত্রে কী লিখেছেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী?
পদত্যাগপত্রে কী লিখেছেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীনের হাইকোর্টে জামিন
কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীনের হাইকোর্টে জামিন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন করে গণতন্ত্রের দ্বার উন্মোচন হবে : আবিদুল
ডাকসু নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন করে গণতন্ত্রের দ্বার উন্মোচন হবে : আবিদুল

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নুরাল পাগলার দরবারের ভক্ত নিহতের ঘটনায় ৪ হাজার জনকে আসামি করে মামলা
নুরাল পাগলার দরবারের ভক্ত নিহতের ঘটনায় ৪ হাজার জনকে আসামি করে মামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দোহায় ইসরায়েলি হামলার ‘কঠোর নিন্দা’ জানাল কাতার
দোহায় ইসরায়েলি হামলার ‘কঠোর নিন্দা’ জানাল কাতার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক নজরে ডাকসু ভোট
এক নজরে ডাকসু ভোট

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
আস্থার সংকটে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক
আস্থার সংকটে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়বেন কারা
ইতিহাস গড়বেন কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণে সরকারের সম্মতি
ব্যাংক একীভূতকরণে সরকারের সম্মতি

শিল্প বাণিজ্য

অসময়ে তরমুজ চাষে সাফল্য
অসময়ে তরমুজ চাষে সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এ বয়ান ফেলে দিতে হবে
বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এ বয়ান ফেলে দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চায় চারজন অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়ন চায় চারজন অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী

নগর জীবন

জেন-জির বিক্ষোভে উত্তাল নেপাল
জেন-জির বিক্ষোভে উত্তাল নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে দেশবাসী অবগত নয়
পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে দেশবাসী অবগত নয়

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নাগালের বাইরে গরিবের পুষ্টি
নাগালের বাইরে গরিবের পুষ্টি

পেছনের পৃষ্ঠা

জনজীবনে হাঁসফাঁস
জনজীবনে হাঁসফাঁস

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী অর্ধডজন অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী অর্ধডজন অন্যদের একক

নগর জীবন

ইয়েমেনের ৩৫০ বছরের ক্ষুদ্র কোরআন শরিফ কুমিল্লায়
ইয়েমেনের ৩৫০ বছরের ক্ষুদ্র কোরআন শরিফ কুমিল্লায়

পেছনের পৃষ্ঠা

পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় অ্যাপ
পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় অ্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মজুত আছে পাঁচ বছরের
মজুত আছে পাঁচ বছরের

পেছনের পৃষ্ঠা

আইএমএফের ১০০ কোটি ডলার পেতে জান যায়
আইএমএফের ১০০ কোটি ডলার পেতে জান যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার জন্য ফল পাঠালেন ভুটানের রাষ্ট্রদূত
খালেদা জিয়ার জন্য ফল পাঠালেন ভুটানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-চীন বাণিজ্য কমেছে ২০ শতাংশ
বাংলাদেশ-চীন বাণিজ্য কমেছে ২০ শতাংশ

শিল্প বাণিজ্য

বিআইডব্লিউটিএতে শাজাহানের সাম্রাজ্য
বিআইডব্লিউটিএতে শাজাহানের সাম্রাজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

রেমিট্যান্সে আস্থা হারিয়েছে শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংক
রেমিট্যান্সে আস্থা হারিয়েছে শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

লাইসেন্সে নতুন নীতিমালা
লাইসেন্সে নতুন নীতিমালা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু ভোটে সম্ভাবনাময় নেতৃত্ব উঠে আসবে
সুষ্ঠু ভোটে সম্ভাবনাময় নেতৃত্ব উঠে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু আইসিইউতে তিন মেয়ে
স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু আইসিইউতে তিন মেয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়েও দুই বিভাগ এক হচ্ছে!
এবার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়েও দুই বিভাগ এক হচ্ছে!

পেছনের পৃষ্ঠা

শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকারের
শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
রংপুরে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগ দুলাভাইয়ের বিরুদ্ধে
কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগ দুলাভাইয়ের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

আসুন জনগণের ওপর আস্থা রাখি : তারেক রহমান
আসুন জনগণের ওপর আস্থা রাখি : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাথরে চুম্বকের গুঁড়া লাগিয়ে মূর্তি তৈরি
পাথরে চুম্বকের গুঁড়া লাগিয়ে মূর্তি তৈরি

দেশগ্রাম

গরুর মাংস রপ্তানিতে ভারতের রেকর্ড
গরুর মাংস রপ্তানিতে ভারতের রেকর্ড

পূর্ব-পশ্চিম