শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:২০, বৃহস্পতিবার, ০১ জুলাই, ২০২১

উৎপাদনে করের বোঝা

বিটুমিনের কর কাঠামোতে এক দেশে দুই নিয়ম

রুহুল আমিন রাসেল
অনলাইন ভার্সন
বিটুমিনের কর কাঠামোতে এক দেশে দুই নিয়ম

সারা দেশে সড়ক-মহাসড়ক নির্মাণের অন্যতম উপকরণ দেশি বিটুমিন উৎপাদনে ২৬ শতাংশ পর্যন্ত করহার নির্ধারণকে অন্যায়, অযৌক্তিক ও অন্যায্য হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন শীর্ষ ব্যবসায়ী ও কর-বিশ্লেষকরা। তাদের অভিযোগ, প্রধানমন্ত্রী শিল্প সুরক্ষা চাইলেও কিছু সরকারি কর্মকর্তা সঠিকভাবে কাজ করেন না। সরকারের ভিতর একটি গোষ্ঠী দেশি শিল্পের উন্নয়নে বাধা সৃষ্টি করছে। শিল্পমালিকরা ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছেন। বিটুমিনে কর কমাতে হবে। বিটুমিন নিয়ে এক দেশে দুই নিয়ম হতে পারে না। আমদানিতে বিশাল ছাড় দিয়ে নজিরবিহীন কর-বৈষম্য সৃষ্টি করা হয়েছে। এ ধরনের রাজস্বনীতি দেশীয় শিল্পের স্বার্থবিরোধী, সরকারের শিল্প সুরক্ষা নীতির পরিপন্থী। এতে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) নিয়মনীতি ভঙ্গ করে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য রীতিনীতিবিরুদ্ধ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।

এ প্রসঙ্গে শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বিটুমিনসহ সব দেশীয় শিল্প খাতকে সুরক্ষা দেওয়া উচিত। কর আরোপের ক্ষেত্রে সরকারের শিল্প উন্নয়নের দৃষ্টিভঙ্গি সংশ্লিষ্টদের বিবেচনায় নিতে হবে।

তবে ব্যবসায়ী-শিল্পপতিদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশনের (এফবিসিসিআই) সহ-সভাপতি এম এ মোমেন বলেন, স্থানীয়ভাবে বিটুমিন উৎপাদনে প্রায় ২৬ শতাংশ পর্যন্ত কর আরোপ দেশীয় শিল্প খাতের প্রতি চরম অন্যায়, অন্যায্য ও অযৌক্তিক। যে কোনো স্থানীয় শিল্পের মূলধনী কাঁচামাল আমদানিতে কর ৫ শতাংশের বেশি হতে পারে না। দেশীয় শিল্পমালিকরা ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছেন। সংকট উত্তরণে বিটুমিন উৎপাদন পর্যায়ে কর কমাতে হবে। এর সঙ্গে আমদানিকারকদের কারসাজি ও সিন্ডিকেট ভাঙতে হবে। এ নিয়ে সংসদেও কথা উঠেছে। জানা গেছে, বিপুল বিনিয়োগে গড়ে ওঠা দেশীয় বিটুমিন শিল্পে উৎপাদন পর্যায়ে অযৌক্তিকভাবে ২৬ শতাংশ পর্যন্ত কর বিদ্যমান থাকলেও আমদানিতে অনেক কম। বিটুমিন উৎপাদনের কাঁচামাল আমদানিতে অন্যায্যভাবে ১৫ শতাংশ ভ্যাট বিদ্যমান। অথচ পরিশোধিত বিটুমিন আমদানিতে ভ্যাট নেই। আমদানির বিটুমিন সরবরাহ পর্যায়ে যেখানে ভ্যাট মাত্র ৫ শতাংশ, সেখানে দেশীয় উৎপাদকের ওপর ১৫ শতাংশ ভ্যাটের খড়গ রয়েছে। বিটুমিন উৎপাদনে প্রতি টনের কাঁচামাল আমদানিতে খরচ ৫৭০ ডলার হলেও আমদানিতে তা ২৬০ ডলার। এই বৈষম্যমূলক করকাঠামো বাতিল করে দেশীয় শিল্প সুরক্ষার দাবি জানিয়েছেন বাণিজ্য বিশ্লেষক ও ব্যবসায়ীরা।
এ প্রসঙ্গে বাণিজ্য ও রাজস্বনীতি বিশ্লেষক মনজুর আহমেদ বলেন, দেশীয় শিল্প সুরক্ষায় মৌলিক কাঁচামাল আমদানিতে শুল্ককর কমাতে হবে। বিটুমিন উৎপাদনের প্রধান কাঁচামাল পেট্রোলিয়াম অয়েলস অ্যান্ড অয়েলস অবটেইন্ড মিনারেলস, ক্রুুড আমদানিতে শুল্ককর বা সিডি ৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১ শতাংশ করা উচিত। আর ১৫ শতাংশ ভ্যাট যেহেতু আমদানিতে নেই, তাই উৎপাদনেও রাখা যাবে না। এর সঙ্গে আগাম কর বা এটি ৩ শতাংশ এবং অগ্রিম আয়কর বা এআইটি ২ শতাংশ বাতিল করতে হবে। কারণ এ ধরনের করকাঠামোর মাধ্যমে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) নিয়মনীতি ভঙ্গ করা হয়েছে, যা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য রীতিনীতিবিরুদ্ধ পদক্ষেপ। ব্যবসায়ী নেতারা বলছেন, অগ্রিম আয়কর বা এআইটি দিয়ে ব্যবসার পরিচালন খরচ বাড়িয়ে দেওয়া হয়। অগ্রিম ট্রেড ভ্যাট বা এটিভি আগে ছিল বাণিজ্যিক আমদানিতে। এখন কাঁচামাল আমদানিতে আগাম কর বা এটি আরোপ করা হয়েছে, যা প্রত্যাহার করা উচিত। তার মতে, যেখানে তৈরি পণ্য আমদানিতে ভ্যাট নেই, সেখানে উৎপাদনের কাঁচামাল আমদানি পর্যায়ে ১৫ শতাংশ ভ্যাট অযৌক্তিক ও অন্যায়। দেশীয় বিটুমিন সরবরাহ পর্যায়ে ১৫ শতাংশ ভ্যাটও অপ্রত্যাশিত। এ প্রসঙ্গে এফবিসিসিআইর সাবেক সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দিন বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী দেশীয় শিল্প সুরক্ষায় গুরুত্ব দিলেও কিছু সরকারি কর্মকর্তা সঠিকভাবে কাজ করেন না। শুধু বিটুমিন নয়, ২৬ শতাংশ কর দিয়ে কোনো দেশীয় শিল্প চলবে না। বিশ্বের কোনো দেশ নিজের দেশের শিল্প সুরক্ষা না দিয়ে এগোতে পারেনি। আমাদেরও বুঝতে হবে, শিল্প ছাড়া দেশের প্রত্যাশিত উন্নয়ন হবে না। দেশীয় শিল্প উৎসাহিত না হলে দেশ এগোবে না।’ দ্য ইনস্টিটিউট অব চার্টার্ড অ্যাকাউনট্যান্টস অব বাংলাদেশের (আইসিএবি) সাবেক সভাপতি ও কর-বিশ্লেষক হুমায়ুন কবির বলেন, দেশীয় শিল্প খাতের উন্নয়নে সরকার-ঘোষিত নীতিমালায় শিল্পের সুরক্ষা দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। কিন্তু বিটুমিনে ২৬ শতাংশ কর দিয়ে শিল্প সুরক্ষা হয় না। দেশীয় নতুন শিল্প খাতে সুরক্ষা দরকার। নইলে বিটুমিন শিল্প দাঁড়াতে পাড়বে না। সরকারের ভিতর ঘাপটি মেরে থাকা একটি গোষ্ঠী শিল্প উন্নয়নে বাধা সৃষ্টি করতে অপতৎপরতা চালাচ্ছে কি না তা খুঁজে দেখা দরকার। কারণ দেশীয় শিল্প সুরক্ষা হচ্ছে না, যা সরকার-ঘোষিত শিল্প-সংক্রান্ত নীতিমালা পরিপন্থী। সরকারের উচিত হবে ঘোষিত নীতিমালা ভঙ্গকারীদের খতিয়ে দেখা। দেশে নিম্নমানের বিটুমিন আমদানি নিয়ে সংসদে ২৯ জুন ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন হারুনুর রশিদ। তিনি ভুয়া সনদ নিয়ে নিম্নমানের বিটুমিন আমদানির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেন। এই সংসদ সদস্য বলেন, ‘রাস্তায় বিটুমিন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এক মাস ধরে পত্রপত্রিকায় নিউজ হচ্ছে। ভুয়া সনদ নিয়ে দেশে নিম্নমানের বিটুমিন আমদানি করা হচ্ছে। আমি প্রধানমন্ত্রীর কাছে আবেদন জানাচ্ছি, এ বিষয়টি দেখা উচিত। তদন্ত করে ব্যবস্থা নিতে হবে। ভুয়া সনদ নিয়ে জাহাজ থেকে নিম্নমানের বিটুমিন খালাস করা হচ্ছে। কারা এই নিম্নমানের বিটুমিন আনছে? এর বিরুদ্ধে অবশ্যই ব্যবস্থা নিতে হবে।’

তথ্যমতে, দেশে এখন ব্যাপক দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ প্রয়োজন। অর্থনৈতিক উন্নয়নের প্রথম শর্ত যোগাযোগব্যবস্থার উন্নয়ন। সড়কব্যবস্থা প্রধান যোগাযোগমাধ্যম। টেকসই সড়ক নির্মাণের মূল উপাদান হলো- ভালো মানের বিটুমিন। দেশে বিটুমিনের বার্ষিক চাহিদা প্রায় সাড়ে ৫ লাখ টন, যা অবকাঠামো উন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গে প্রতিবছরই বাড়ছে।

জানা গেছে, বিটুমিন বেশির ভাগ ক্ষেত্রে সড়ক নির্মাণ, বিমানবন্দরের রানওয়ে নির্মাণসহ ফুটপাথ তৈরির কাজে ব্যবহার হয়। এ ছাড়া নহর তৈরিতে বা ট্যাঙ্কের ভিতর প্রলেপ হিসেবে, নদী বা সমুদ্রের কিনারে তটরক্ষক হিসেবে ও নৌকার তলদেশে প্রলেপরূপে বিটুমিন ব্যবহৃত হয়। ভারী শিল্পেও এর ব্যবহার হয়। এটি বিদ্যুৎরোধকের কাজেও যুক্ত করা হয়। ইনসুলেটিং টেপ, জলরোধী কাপড় ইত্যাদি কাজেও ব্যবহার হয় বিটুমিন। বার্নিশ, অয়েল পেইন্ট, রাবার এনামেলের বিকল্প ও  কোল্ড স্টোরেজ, ইলেকট্রনিক ব্যাটারি, রেফ্রিজারেটর ইত্যাদি  তৈরির কাজেও বিটুমিন ব্যবহার করা হয়ে থাকে। জানা গেছে, বিটুমিন উৎপাদনে প্রধান কাঁচামাল পেট্রোলিয়াম অয়েলস অ্যান্ড অয়েলস অবটেইন্ড মিনারেলস, ক্রুড, যার এইচএস কোড ২৭০৯.০০.০০। এই কাঁচামাল আমদানিতে শুল্ককর বা সিডি ৫ শতাংশ, ভ্যাট ১৫ শতাংশ, আগাম কর বা এটি ৩ শতাংশ এবং অগ্রিম আয়কর বা এআইটি ২ শতাংশ। এই করকাঠামো পর্যালোচনায় দেখা যায়, ৫ শতাংশ সিডিসহ  মোট আমদানি শুল্ক দাঁড়িয়েছে ২৬ শতাংশ। এ ছাড়া প্রতি ব্যারেলের ট্যারিফ মূল্য ৪০ ডলার নির্ধারিত আছে। অন্যদিকে দেশে এইচএস কোড ২৭১৩.২০.১০ এবং ২৭১৩.২০.৯০ এর মাধ্যমে ফিনিশড বা তৈরি বিটুমিন আমদানি হয়ে থাকে। ড্রামে বিটুমিন আমদানিতে প্রতি টনের শুল্ককর নির্ধারিত আছে ৪ হাজার ৫০০ টাকা। এর সঙ্গে অগ্রিম আয়কর বা এআইটি ২ শতাংশ এবং আগাম কর বা এটি ৫ শতাংশ। অন্যদিকে বিটুমিন নামে যদি কেউ বাল্ক আকারে আমদানি করে, সে ক্ষেত্রে প্রতি টনে ৩ হাজার ৫০০ টাকা আমদানি শুল্ক নির্ধারিত রয়েছে। এর সঙ্গে এআইটি ২ শতাংশ এবং এটি ৩ শতাংশ প্রযোজ্য। এ প্রসঙ্গে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) অবসরপ্রাপ্ত জ্যেষ্ঠ সদস্য মো. ফরিদ উদ্দিন বলেন, বিটুমিন আমদানির চেয়ে উৎপাদনে বাড়তি কর আরোপ দেশীয় শিল্পের স্বার্থবিরোধী। সরকারের শিল্প সুরক্ষা নীতিরও পরিপন্থী। দেশীয় শিল্পের সঙ্গে এই বৈষম্যমূলক করকাঠামো যথাযথ কর্তৃপক্ষের সংশোধন করা উচিত। কারণ শিল্পের সংরক্ষণ ও সুরক্ষার দায়িত্ব সরকারের।

এদিকে সারা দেশের ফিনিশড বা তৈরি বিটুমিন আমদানিতে মূল্য ঘোষণায় কারসাজির তথ্য পাওয়া গেছে। কাস্টমস সূত্র বলছে, অসাধু আমদানিকারকরা আন্ডার ইনভয়েসিং বা দাম কম দেখিয়ে প্রতিদিন বিটুমিনভর্তি হাজার হাজার ড্রাম খালাস করেন। ফলে ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকছে শুল্ক ফাঁকি। বড় অঙ্কের রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার। রাস্তা নির্মাণে ব্যবহৃত বিটুমিন আমদানিতে মিথ্যা ঘোষণা থামছে না। ভেজাল বিটুমিন আসছেই। নীরব কাস্টমস। মিথ্যা ঘোষণা দিয়ে আসছে বিটুমিন। কার্যত বিটুমিন আমদানির পুরো প্রক্রিয়াই প্রশ্নবিদ্ধ। বিএসটিআই, বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন ও বুয়েটের অনুমোদন ছাড়াই বিটুমিন আসছে দেশে। আর চট্টগ্রাম বন্দরের একশ্রেণির অসাধু কর্মকর্তার যোগসাজশে সেগুলো ছাড়পত্রও পেয়ে যাচ্ছে। এ প্রসঙ্গে চট্টগ্রাম চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (সিসিসিআই) সভাপতি ও বিটুমিন আমদানিকারক মাহবুব আলম বলেন, আন্তর্জাতিক বাজারদর দেখে কাস্টমসকে বিটুমিনের শুল্কায়ন করতে হবে। আন্ডার ইনভয়েসিং বন্ধে কাস্টমসের নজরদারি রাখতে হবে। দেশে যেহেতু উন্নত মানের বিটুমিন উৎপাদন হচ্ছে, তাই আমদানি নিরুৎসাহিত করতে হবে। জানা গেছে, স্থানীয়ভাবে বিটুমিন উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান না থাকায় বিটুমিনাস ক্রুডের চেয়ে পরিশোধিত বিটুমিনের আমদানি শুল্ক কম রাখা হয় কেবল স্থানীয় অবকাঠামো উন্নয়নের স্বার্থে। কিন্তু বর্তমানে গুণগত মানসম্পন্ন বিটুমিন স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত হওয়ায় দেশীয় শিল্পের সুরক্ষা বিবেচনায় আমদানি শুল্ক কাঠামো স্থানীয় শিল্পবান্ধব করে পুনরায় নির্ধারণ করা প্রয়োজন। জাতীয় বৃহত্তর স্বার্থে দেশীয় শিল্প রক্ষায় এ ধরনের নীতি সবারই অনুসরণ করা উচিত। এদিকে আমদানি হওয়া ফিনিশড বিটুমিন এবং দেশীয় উৎপাদিত বিটুমিনের স্থানীয় সরবরাহ পর্যায়ের বৈষম্যমূলক চিত্রের দেখা মিলেছে। জানা গেছে, ড্রাম ও অন্যান্য বিটুমিন আমদানিতে কোনো অগ্রিম ভ্যাট বা মূল্য সংযোজন কর (মূসক) পরিশোধ করতে হয় না। অর্থাৎ সংশ্লিষ্ট পণ্যসমূহ ‘মূল্য সংযোজন কর’ অব্যাহতিপ্রাপ্ত। মূল্য সংযোজন কর ও সম্পূরক শুল্ক আইন, ২০১২-এর তৃতীয় তফসিল টেবিল-১ অনুযায়ী, বাল্ক বিটুমিন আমদানিতে স্থানীয়ভাবে সরবরাহের ক্ষেত্রে ভ্যাটের হার ৫ শতাংশ। পক্ষান্তরে স্থানীয়ভাবে বিটুমিন উৎপাদনে কাঁচামাল আমদানিতে ১৫ শতাংশ অগ্রিম ভ্যাট প্রযোজ্য, যা সরবরাহ পর্যায়ে সমন্বয়যোগ্য। অর্থাৎ স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত বিটুমিনে ১৫ শতাংশ ভ্যাট আরোপিত। ফলে আমদানি হওয়া বিটুমিনের তুলনায় স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত বিটুমিনের উৎপাদন খরচ স্বাভাবিকভাবেই বেশি হবে এবং বাজারে অসম প্রতিযোগিতার কারণে কোনোভাবে দেশীয় বিটুমিন উৎপাদনকারী শিল্পপ্রতিষ্ঠান টিকে থাকতে পারবে না। জানা গেছে, দেশীয় প্রতিষ্ঠানের উৎপাদিত বিটুমিনের পর্যাপ্ত সরবরাহ থাকা সত্ত্বেও শুধু ন্যূনতম শুল্ক ও ভ্যাট বিদ্যমান থাকায় কিছুসংখ্যক আমদানিকারক স্থানীয় বাজারে তা সরবরাহ করছেন। ফলে স্থানীয় প্রতিষ্ঠানসমূহ তাদের উৎপাদিত পণ্যের বিপণন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে না পেরে লোকসান গুনছে। এতে করে আমদানি খাতে দেশের কষ্টার্জিত বৈদেশিক মুদ্রার অপচয়ের পাশাপাশি স্থানীয় পর্যায়ে মূল্য সংযোজন কর খাতে রাজস্ব আয় বিঘিœত হচ্ছে। এ অবস্থা দীর্ঘমেয়াদি চলতে থাকলে দেশীয় বিটুমিন উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান বন্ধ হওয়ার উপক্রম হবে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, টেকসই উন্নয়ন ও উন্নত যোগাযোগব্যবস্থার স্থায়িত্ব বৃদ্ধির লক্ষ্যে দেশে প্রথম বিটুমিন অ্যাসফল্ট প্লান্ট স্থাপন হয়েছে, যা দেশীয় চাহিদা মিটিয়ে বিদেশে রপ্তানিতেও সক্ষম। ২০০০ সালে প্রধানমন্ত্রী দেশীয় সিমেন্টশিল্পের গুরুত্ব অনুধাবন করে বাল্ক সিমেন্ট আমদানির ওপর ৩০০ শতাংশ ডিউটি আরোপ করে সিমেন্টশিল্পকে রক্ষা করেছেন। ঠিক তেমনিভাবে নিম্নমানের বিটুমিন আমদানির ওপর উচ্চ হারে আমদানি শুল্ক ও অন্যান্য কর আরোপ হবে দেশীয় প্রিমিয়াম মানের বিটুমিন উৎপাদিত শিল্পকে বিকশিত করার অন্যতম পদক্ষেপ।

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
জাতিসংঘের ৮০তম সভায় যোগ দিতে ২২ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতিসংঘের ৮০তম সভায় যোগ দিতে ২২ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশব্যাপী পলিথিন, শব্দদূষণ ও বায়ুদূষণবিরোধী অভিযান
দেশব্যাপী পলিথিন, শব্দদূষণ ও বায়ুদূষণবিরোধী অভিযান
শিগগিরই যোগদান করছেন সাড়ে ৩ হাজার চিকিৎসক
শিগগিরই যোগদান করছেন সাড়ে ৩ হাজার চিকিৎসক
দুর্গাপূজা ঘিরে স্বৈরাচারের অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে হবে : তারেক রহমান
দুর্গাপূজা ঘিরে স্বৈরাচারের অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে হবে : তারেক রহমান
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
মামলাজট কমাতে সহায়তা করতে পারে গ্রাম আদালত
মামলাজট কমাতে সহায়তা করতে পারে গ্রাম আদালত
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন বাংলাদেশের জন্য নতুন সূচনা বয়ে আনবে: প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন বাংলাদেশের জন্য নতুন সূচনা বয়ে আনবে: প্রধান উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা
বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন