শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৪৩, শনিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

বিবিসি বাংলার খবর

যে কারণে ব্যর্থ হল ‘পঞ্জি মডেলে’ পরিচালিত ইভ্যালির ব্যবসা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
যে কারণে ব্যর্থ হল ‘পঞ্জি মডেলে’ পরিচালিত ইভ্যালির ব্যবসা

দেশব্যাপী সাড়া জাগানো ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির ‘পঞ্জি মডেলে’ পরিচালিত ব্যবসার সুফল প্রথম দিকের গ্রাহকরা বেশ উপভোগ করেন। তবে এই বিষয়টি বেশিদিন স্থায়ী হয়নি। প্রতিষ্ঠার মাত্র তিন বছর পূরণ হওয়ার আগেই এক রকম ধসে পড়েছে প্রতিষ্ঠানটি।

ইভ্যালিতে মোটরসাইকেল, কম্পিউটার, ল্যাপটপ, মোবাইল ফোন, পোশাক-আশাক, খাদ্য-পণ্যসহ যত ধরণের পণ্য বিক্রি হয় তার প্রায় সব কিছুর বিপরীতে ব্যাপক ছাড়, আর লোভনীয় ক্যাশব্যাক অফার যেমন ছিল, তেমনি ছিল দেশের নামী তারকাদের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর করা, টিভি চ্যানেলসহ সব গণমাধ্যমে দর্শনীয় বিজ্ঞাপনসহ দৃষ্টি আকর্ষণের সব চেষ্টাই।

কিন্তু বাংলা প্রবাদ ‘যত গর্জে তত বর্ষে না’র মত নজরকাড়া অভিষেক হলেও শুরুর কিছুদিন পর থেকেই প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ডেলিভারি দিতে ব্যর্থ হবার অভিযোগ শোনা যাচ্ছিল। কিন্তু প্রথম দিকে বড় বড় ছাড় আর বাজারমূল্যের অর্ধেক দামে পণ্য পেয়ে অনেক ক্রেতা খুশিও ছিলেন। স্বাভাবিকভাবেই মাত্র তিন বছরে এই ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের গ্রাহকের সংখ্যা ৪০ লাখ ছাড়িয়ে যায়।

সাড়া জাড়ানো প্রতিষ্ঠানটি কেন ব্যর্থ হলো?
বিশ্লেষকেরা বলছেন, ইভ্যালির ব্যবসায়িক মডেলের সঙ্গে সাদৃশ্য রয়েছে এমন কোনো মডেল বিশ্বে দীর্ঘ মেয়াদে সফল হয়নি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসন ইন্সটিটিউটের অধ্যাপক মুশতাক আহমদ বলছেন, ইভ্যালি যেভাবে ব্যবসা করছিল তাকে অ্যাকাডেমিক ভাষায় পঞ্জি মডেল বলা হয়। এ মডেলে কম বিনিয়োগে অধিক মুনাফা লাভের প্রতিশ্রুতি দেয়া হয়।

আর গ্রাহকের কাছ থেকে পাওয়া অর্থ ব্যবসায় বিনিয়োগ না করে কিছু মানুষকে ছাড়, পুরষ্কার বা লভ্যাংশ দিয়ে মানুষের লোভ বা আকাঙ্ক্ষাকে জিইয়ে রাখা হয়। এখানে প্রতিষ্ঠানের নিজের বিনিয়োগ থাকে একেবারেই কম।

পঞ্জি স্কিম কাজ করে কিভাবে?
অধ্যাপক আহমদ বলছেন, ‘ধরা যাক, আমি একটা খুব চটকদার বিজ্ঞাপন দিলাম যে এক লাখ টাকার মোটরসাইকেল পঞ্চাশ হাজার টাকায় দেব। যারা গ্রাহক তারা কিন্তু এটা চিন্তা করে না যে এক লাখ টাকার মোটরসাইকেল কেমন করে পঞ্চাশ হাজার টাকায় দিচ্ছে। প্রথমে এরকম আট দশজনকে দিলো, এটার একটা মাল্টিপ্লাইড এফেক্ট আছে। আমি এরকম একটা পেলে আরও দশজনকে বলবো, ওরাও অ্যাপ্লাই করবে। তো টাকার ইনফ্লোটা কিন্তু অনেক হবে।’

আর প্রতিষ্ঠান তো আগে অ্যাডভান্স নিয়ে নিয়েছে টাকা, অ্যাডভান্স নিয়ে এখন পাঁচ বা দশ শতাংশ লোককে সে ডেলিভারি দিচ্ছে। কিন্তু ম্যাক্সিমাম লোক ডেলিভারি পাচ্ছে না। এই টাকাগুলোই তারা বাজারে রিভলভ করছে। আর দশজনের খবর শুনে আরও একশোজন অ্যাপ্লাই করছে, তারাও টাকা অ্যাডভান্স করছে—এই টাকা দিয়েই কোম্পানি প্রোডাক্ট কেনে এবং ডেলিভারি দেয়। বলছিলেন অধ্যাপক আহমদ।

ঠিক এভাবেই ইভ্যালি ব্যবসা করছিল। অধ্যাপক আহমদ মনে করেন, এটাই ইভ্যালির বিজনেস মডেল। তবে তিনি বলছেন, এটা সাস্টেইনেবল বা টেকসই কোনো মডেল না। পঞ্জি স্কিমে যারা ব্যবসা করে, তাদের শর্ট-রান ভিশন থাকে যে মানুষের টাকায় ব্যবসা করে অল্প সময়ে কিছু টাকা বানিয়ে ব্যবসা বন্ধ করে দেয়া বা অন্যভাবে মার্কেট থেকে টাকা তুলে তারা চলে যাবে।

ব্যবসায়িক নিয়মনীতির বালাই নেই
অর্থনীতিবিদেরা মনে করেন, যেকোনো ব্যবসায়িক উদ্যোগ সফল করতে বিশ্বাসযোগ্যতা তৈরি ও ধরে রাখা এবং জবাবদিহিতার ব্যবস্থা রাখা- এই দুইটি বিষয় নিশ্চিত করতে না পারলে সে ব্যবসা ধসে পড়বে এটাই স্বাভাবিক।

সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন মনে করেন, ইভ্যালির ক্ষেত্রে ব্যবসায়িক নিয়মনীতির দৃশ্যমান ঘাটতি ছিল। তিনি বলেন, ই-কমার্স ব্যবসায় যেহেতু বিক্রেতা এবং গ্রাহকের সামনাসামনি দেখা হয় না, সে কারণে এখানে বিশ্বাসযোগ্যতা এবং আস্থা এগুলোই মূল ভিত্তি। তিনি বলেন, ‘ইভ্যালি এবং এর মত দুর্বল প্রতিষ্ঠানগুলোর সমস্যা হচ্ছে, সাধারণত পণ্যের মান ঠিক রাখা, সময়মত ডেলিভারি দেয়া এবং আরেকটি বিষয় হচ্ছে পণ্য যদি পছন্দ না হয় বা ত্রুটি থাকে, তাহলে সেটি ফেরত দেয়া—সেগুলোর ব্যবস্থা থাকতে হয়।’

‘আরেকটি হচ্ছে টাকা দেয়ার পর পণ্য ডেলিভারি না দেয়া, সেটা প্রতিকারও থাকতে হবে। এগুলো ইভ্যালিতে দেখা যায়নি। ফলে ব্যবসার যে সাধারণ নীতিমালা ও জবাবদিহিতা জনিত নৈতিকতা সেগুলো এখানে মানা হচ্ছিল না।’ 

ইভ্যালিতে অর্ডার করা পণ্য সময়মত না পেলে কিংবা একেবারেই না পেলে গ্রাহক কোথায় অভিযোগ করবে- তেমন কোনো ব্যবস্থা ছিল না। কিন্তু অ্যামাজনের মত বড় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলোতে অর্ডার করা পণ্য সময় মত না পেলে, কবে আসবে সেটি জানানোর এবং অভিযোগ জানাবার জন্য কার্যকর যোগাযোগের ব্যবস্থা থাকে।

বকেয়া ফেরতের কী ব্যবস্থা হবে?
ধারাবাহিক এসব ব্যর্থতার ফলে গ্রাহক এবং মার্চেন্ট অর্থাৎ যেসব প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে পণ্য নিয়ে সরবারহ দেয়া হবে---উভয়ের কাছে ব্যাপক দেনা হয়েছে ইভ্যালির। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য বলছে, অগাস্ট মাসে ইভ্যালি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে একটি হিসাব দিয়েছে যেখানে বলা হয়েছে, ১৫ই জুলাই পর্যন্ত গ্রাহকদের কাছে প্রতিষ্ঠানটির দেনা ৩১১ কোটি টাকা।

আর মার্চেন্ট অর্থাৎ যেসব প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে পণ্য নিয়ে সরবারহ করার কথা তাদের কাছে দেনা ২০৫ কোটি টাকা। এমন অবস্থায় প্রতিষ্ঠানের দুইজন শীর্ষ নির্বাহী গ্রেপ্তার হওয়ায় গ্রাহক ও মার্চেন্টরা নিজেদের টাকা ফেরত পাওয়া নিয়ে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছেন। মো. রাসেল এবং তার স্ত্রী শামীমা নাসরিনের গ্রেফতারের পর ধানমণ্ডিতে ইভ্যালির প্রধান কার্যালয়ে তালা ঝুলিয়ে দেয়া হয়।

তা সত্ত্বেও গ্রাহক ও মার্চেন্টদের একটি অংশ প্রায় প্রতিদিনই ইভ্যালি অফিসের সামনে জড়ো হয়ে বিক্ষোভ করছেন। বিক্ষোভকারীরা মো. রাসেলের মুক্তি চান। তারা মনে করছেন কোম্পানির শীর্ষ ব্যক্তিরা কারাগারে থাকলে তারা অর্থ ফেরত পাবেন না। কিন্তু গ্রাহক বা মার্চেন্ট তাদের অর্থ ফেরত কবে পাবেন, আদৌ পাবেন কি না- সে বিষয়ে এখনো কোনো বক্তব্য আসেনি ইভ্যালি কিংবা নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলোর পক্ষ থেকে।

ব্যবসায় প্রশাসন ইন্সটিটিউটের অধ্যাপক আহমদ বলছেন, ইভ্যালির বিরুদ্ধে অভিযোগ হঠাৎ করে ওঠেনি, গত এক/দেড় বছর ধরেই নানা অভিযোগ শোনা যাচ্ছিল। নিয়ন্ত্রক সংস্থা যদি ঠিক সময়ে ব্যবসার ধরণ ও লেনদেনের পদ্ধতির দিকে নজর দিত তাহলে অসঙ্গতির মাত্রা বড় হত না। তিনি বলেন, ‘গভর্নমেন্টের আরও আগেই চিহ্নিত করা দরকার ছিল কোনটা পঞ্জি স্কিম।

তখন গভর্নমেন্ট কিছু ব্যবস্থা নিতে পারবে, কিছু রেগুলেশন অ্যাপ্লাই করতে পারবে। যেমন এই ডিসকাউন্ট কোথা থেকে দিচ্ছ, তোমার লস কোথা থেকে তুমি বের করে আনবে সেটা জানাতে হবে।’ তিনি বলেন, ‘দেখেন এমএলএম স্কিম বন্ধ করেছে সরকার, কিন্তু দেশে বিভিন্ন নামে এসব চলছেও। মানে হচ্ছে নজরদারির অভাবে হচ্ছে সেসব।’

নীতিমালা নেই, নীতিমালা আছে
বাংলাদেশে প্রায় এক যুগ ধরে ই-কমার্স ব্যবসার প্রসার ঘটছে। কিন্তু ই-কমার্স পরিচালনার কোন নীতিমালাও ছিল না দেশে। জুলাই মাসের শুরুতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় জাতীয় ডিজিটাল কমার্স পলিসি-২০২০ নামে একটি নির্দেশিকা প্রণয়ন করে, যাতে ডেলিভারি পাবার পর মূল্য পরিশোধ এবং নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ডেলিভারি না পেলে কী ব্যবস্থা নেয়া হবে সে সম্পর্কে কিছু নির্দেশনা দেয়া হয়।

কিন্তু তাতেও সর্বোচ্চ একজন গ্রাহক ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরে অভিযোগ করতে পারবে। সে অভিযোগ মীমাংসা না হলে সংশ্লিষ্ট কোম্পানির বড় কোন শাস্তি বা লাইসেন্স বাতিলের মত ব্যাপার ঘটবে না। এখন ইভ্যালি নিয়ে এত কাণ্ডের পর সরকার বলছে, ই-কমার্স খাতে জবাবদিহিতা প্রতিষ্ঠা ও প্রতারণা ঠেকাতে একটি নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষ গঠনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।

তবে অর্থ ফেরত নিয়ে সিদ্ধান্ত যাই হোক অর্থনীতি বিশ্লেষকেরা বলছেন, বাংলাদেশে ই-কমার্স খাতের জন্য ইভ্যলির ব্যর্থতা একটি বড় ধাক্কা। কারণ গ্রাহকের আস্থায় এক ধরণের সংকট যে দেখা দিয়েছে, সে বিষয়ে সন্দেহ নেই। আর তা কাটিয়ে ওঠার জন্য ব্যবসায়ীদের যেমন নিয়মের মধ্যে ব্যবসা করতে হবে, তেমনি সরকারকে সব সময়ই নজরদারি বহাল রাখতে হবে আর্থিক খাতে শৃঙ্খলা ফেরানোর জন্য।

বিডি প্রতিদিন/আবু জাফর

এই বিভাগের আরও খবর
বাছাইকৃত সংবাদ
বাছাইকৃত সংবাদ
যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
মেট্রোরেল ভ্রমণে নতুন নির্দেশনা
মেট্রোরেল ভ্রমণে নতুন নির্দেশনা
ডিএমপির যাত্রাবাড়ী থানা পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ডিএমপির যাত্রাবাড়ী থানা পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
কোরবানি দিতে গিয়ে ৩ দিনে ৯৪২ জন পঙ্গু হাসপাতালে, ভর্তি ৩২৪
কোরবানি দিতে গিয়ে ৩ দিনে ৯৪২ জন পঙ্গু হাসপাতালে, ভর্তি ৩২৪
আবদুল হামিদ প্রসঙ্গে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আবদুল হামিদ প্রসঙ্গে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
এপ্রিলে নির্বাচন মাথায় রেখে সময়মতো রোডম্যাপ দেবে ইসি: আসিফ মাহমুদ
এপ্রিলে নির্বাচন মাথায় রেখে সময়মতো রোডম্যাপ দেবে ইসি: আসিফ মাহমুদ
কানাডায় দুর্ঘটনায় ক্যাপ্টেন সাইফুজ্জামানের মৃত্যুতে ‘বাংলাদেশ বিমান’-এর শোক
কানাডায় দুর্ঘটনায় ক্যাপ্টেন সাইফুজ্জামানের মৃত্যুতে ‘বাংলাদেশ বিমান’-এর শোক
ড. ইউনূস ছাগল দিয়ে হালচাষের চেষ্টা করছেন : কনক সরওয়ার
ড. ইউনূস ছাগল দিয়ে হালচাষের চেষ্টা করছেন : কনক সরওয়ার
দেশ ছাড়লেন শেখ হাসিনার চাচা শেখ কবির
দেশ ছাড়লেন শেখ হাসিনার চাচা শেখ কবির
এপ্রিলে নির্বাচনের যে ব্যাখ্যা দিলেন প্রেস সচিব
এপ্রিলে নির্বাচনের যে ব্যাখ্যা দিলেন প্রেস সচিব
৮ বিভাগেই বজ্রবৃষ্টির আভাস
৮ বিভাগেই বজ্রবৃষ্টির আভাস
সর্বশেষ খবর
ইসলামী ছাত্রশিবির সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব তৈরির প্রতিষ্ঠান : হামিদুর রহমান আযাদ
ইসলামী ছাত্রশিবির সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব তৈরির প্রতিষ্ঠান : হামিদুর রহমান আযাদ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে ওষুধের দাম কমানোর প্রতিশ্রুতি দেয়নি ফাইজারসহ অন্যান্য কোম্পানি
যুক্তরাষ্ট্রে ওষুধের দাম কমানোর প্রতিশ্রুতি দেয়নি ফাইজারসহ অন্যান্য কোম্পানি

২৫ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

নেত্রকোনায় ভাগ্নের মারধরে মামার মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় ভাগ্নের মারধরে মামার মৃত্যুর অভিযোগ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আল নাসরেই থাকছেন রোনালদো
আল নাসরেই থাকছেন রোনালদো

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জমি নিয়ে বিরোধ, চাচাতো ভাইয়ের হাতে ভাই খুন
জমি নিয়ে বিরোধ, চাচাতো ভাইয়ের হাতে ভাই খুন

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সব দলের মতামতের ভিত্তিতে জুলাই সনদ হতে হবে: শামা ওবায়েদ
সব দলের মতামতের ভিত্তিতে জুলাই সনদ হতে হবে: শামা ওবায়েদ

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

করোনা নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরুরি সতর্কতা
করোনা নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরুরি সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

খাগড়াছড়ির পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে পর্যটকদের ঢল
খাগড়াছড়ির পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে পর্যটকদের ঢল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
মুন্সিগঞ্জে বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাছাইকৃত সংবাদ
বাছাইকৃত সংবাদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নড়াইলে দেড় ডজন মামলার আসামিসহ গ্রেফতার ৫
নড়াইলে দেড় ডজন মামলার আসামিসহ গ্রেফতার ৫

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় দলের অধিনায়কই সিঙ্গাপুর ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের সহসভাপতি!
জাতীয় দলের অধিনায়কই সিঙ্গাপুর ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের সহসভাপতি!

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফ্যাসিস্টের দোসররা ঘাপটি মেরে বসে আছে: সেলিমা রহমান
ফ্যাসিস্টের দোসররা ঘাপটি মেরে বসে আছে: সেলিমা রহমান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাট পৌরসভায় কোরবানির বর্জ্য অপসারণ শেষ
জয়পুরহাট পৌরসভায় কোরবানির বর্জ্য অপসারণ শেষ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোরবানির মাংসের ভাগ নেওয়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, নিহত ১
কোরবানির মাংসের ভাগ নেওয়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শতভাগ বর্জ্য অপসারণের দাবি ডিএসসিসির
শতভাগ বর্জ্য অপসারণের দাবি ডিএসসিসির

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জিয়া পরিবার ছাড়া জনসম্পৃক্ত হয়ে কেউ কাজ করেনি: এ্যানী
জিয়া পরিবার ছাড়া জনসম্পৃক্ত হয়ে কেউ কাজ করেনি: এ্যানী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুবাইয়ে নির্মিত হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু মেট্রো স্টেশন
দুবাইয়ে নির্মিত হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু মেট্রো স্টেশন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাস্টমস অফিসে অসামাজিক কার্যকলাপ, যুবতীসহ গ্রেফতার ৩
কাস্টমস অফিসে অসামাজিক কার্যকলাপ, যুবতীসহ গ্রেফতার ৩

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে তামাশা করলে দেশের মানুষ সহ্য করবে না : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন নিয়ে তামাশা করলে দেশের মানুষ সহ্য করবে না : নবীউল্লাহ নবী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডিএনসিসির বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রম চলবে: মোহাম্মদ এজাজ
ডিএনসিসির বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রম চলবে: মোহাম্মদ এজাজ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২৮
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২৮

৩ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নেশন্স লিগের ফাইনালে দর্শকের মৃত্যু
নেশন্স লিগের ফাইনালে দর্শকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক দিন পর পাওয়া গেল বন্য হাতির মৃত শাবক
এক দিন পর পাওয়া গেল বন্য হাতির মৃত শাবক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় গরমের দাপট, তাপমাত্রা ছুঁয়েছে ৩৪.৫ ডিগ্রি
ঢাকায় গরমের দাপট, তাপমাত্রা ছুঁয়েছে ৩৪.৫ ডিগ্রি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করোনা মোকাবিলায় আতঙ্ক নয়, সতর্ক থাকার বার্তা মমতার
করোনা মোকাবিলায় আতঙ্ক নয়, সতর্ক থাকার বার্তা মমতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস আসলে ক্ষমতা ছাড়তে চান না : এম এ আজিজ
ড. ইউনূস আসলে ক্ষমতা ছাড়তে চান না : এম এ আজিজ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ছাত্র-জনতার রক্তের সাথে বেইমানি করে রাজনীতি করার সুযোগ নেই’
‘ছাত্র-জনতার রক্তের সাথে বেইমানি করে রাজনীতি করার সুযোগ নেই’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্লাসেন জানালেন অবসরের নেপথ্য কারণ
ক্লাসেন জানালেন অবসরের নেপথ্য কারণ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
দেশে ফিরেছেন আব্দুল হামিদ
দেশে ফিরেছেন আব্দুল হামিদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাগামী ‘ম্যাডলিন’ জাহাজ দখলে নিল ইসরায়েল
গাজাগামী ‘ম্যাডলিন’ জাহাজ দখলে নিল ইসরায়েল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডায় নৌকাডুবিতে প্রাণ গেল বাংলাদেশি পাইলট ও ব্যবসায়ীর
কানাডায় নৌকাডুবিতে প্রাণ গেল বাংলাদেশি পাইলট ও ব্যবসায়ীর

১২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আবদুল হামিদ প্রসঙ্গে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আবদুল হামিদ প্রসঙ্গে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূস ছাগল দিয়ে হালচাষের চেষ্টা করছেন : কনক সরওয়ার
ড. ইউনূস ছাগল দিয়ে হালচাষের চেষ্টা করছেন : কনক সরওয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এপ্রিলে নির্বাচনের যে ব্যাখ্যা দিলেন প্রেস সচিব
এপ্রিলে নির্বাচনের যে ব্যাখ্যা দিলেন প্রেস সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সংবেদনশীল গোপন নথি প্রকাশ করা হবে: ইরান
ইসরায়েলের সংবেদনশীল গোপন নথি প্রকাশ করা হবে: ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেল ভ্রমণে নতুন নির্দেশনা
মেট্রোরেল ভ্রমণে নতুন নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রণক্ষেত্র লস অ্যাঞ্জেলেস, দফায় দফায় সংঘর্ষে বাড়ছে উত্তেজনা
রণক্ষেত্র লস অ্যাঞ্জেলেস, দফায় দফায় সংঘর্ষে বাড়ছে উত্তেজনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই দিতে হবে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই দিতে হবে : নবীউল্লাহ নবী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশ ছাড়লেন শেখ হাসিনার চাচা শেখ কবির
দেশ ছাড়লেন শেখ হাসিনার চাচা শেখ কবির

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টা যুক্তরাজ্য সফরে যাচ্ছেন আজ
প্রধান উপদেষ্টা যুক্তরাজ্য সফরে যাচ্ছেন আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজার সৈকতে পিতাপুত্রের মৃত্যু
কক্সবাজার সৈকতে পিতাপুত্রের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিবাসনবিরোধী অভিযানে টালমাটাল লস অ্যাঞ্জেলেস
অভিবাসনবিরোধী অভিযানে টালমাটাল লস অ্যাঞ্জেলেস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত নেতার মৃত্যু রাজনৈতিকভাবে টেনে না নেওয়ার অনুরোধ বিএনপির
জামায়াত নেতার মৃত্যু রাজনৈতিকভাবে টেনে না নেওয়ার অনুরোধ বিএনপির

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড. ইউনূস-নরেন্দ্র মোদির ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়
ড. ইউনূস-নরেন্দ্র মোদির ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আটক ‘ম্যাডলিন’ থেকে যে বার্তা দিলেন গ্রেটা থুনবার্গ
আটক ‘ম্যাডলিন’ থেকে যে বার্তা দিলেন গ্রেটা থুনবার্গ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাস্টমস অফিসে অসামাজিক কার্যকলাপ, যুবতীসহ গ্রেফতার ৩
কাস্টমস অফিসে অসামাজিক কার্যকলাপ, যুবতীসহ গ্রেফতার ৩

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোরবানি দিতে গিয়ে ৩ দিনে ৯৪২ জন পঙ্গু হাসপাতালে, ভর্তি ৩২৪
কোরবানি দিতে গিয়ে ৩ দিনে ৯৪২ জন পঙ্গু হাসপাতালে, ভর্তি ৩২৪

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দফায় দফায় সংঘর্ষে উত্তাল ভারতের মণিপুর
দফায় দফায় সংঘর্ষে উত্তাল ভারতের মণিপুর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ বিভাগেই বজ্রবৃষ্টির আভাস
৮ বিভাগেই বজ্রবৃষ্টির আভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এপ্রিলে নির্বাচন মাথায় রেখে সময়মতো রোডম্যাপ দেবে ইসি: আসিফ মাহমুদ
এপ্রিলে নির্বাচন মাথায় রেখে সময়মতো রোডম্যাপ দেবে ইসি: আসিফ মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্ধুকে বাঁচাতে গিয়ে সমুদ্র সৈকতে নিখোঁজ পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
বন্ধুকে বাঁচাতে গিয়ে সমুদ্র সৈকতে নিখোঁজ পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড. ইউনূস আসলে ক্ষমতা ছাড়তে চান না : এম এ আজিজ
ড. ইউনূস আসলে ক্ষমতা ছাড়তে চান না : এম এ আজিজ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুসিকের সহকারী প্রকৌশলী তোফাজ্জল গ্রেফতার
কুসিকের সহকারী প্রকৌশলী তোফাজ্জল গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কানাডায় দুর্ঘটনায় ক্যাপ্টেন সাইফুজ্জামানের মৃত্যুতে ‘বাংলাদেশ বিমান’-এর শোক
কানাডায় দুর্ঘটনায় ক্যাপ্টেন সাইফুজ্জামানের মৃত্যুতে ‘বাংলাদেশ বিমান’-এর শোক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূস এবং তার কিছু পোষা স্টুডেন্ট ছাড়া সবাই নির্বাচন চায়: রুমিন ফারহানা
ড. ইউনূস এবং তার কিছু পোষা স্টুডেন্ট ছাড়া সবাই নির্বাচন চায়: রুমিন ফারহানা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্তুগালকে নেশন্স লিগ জিতিয়ে কাঁদলেন রোনালদো
পর্তুগালকে নেশন্স লিগ জিতিয়ে কাঁদলেন রোনালদো

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমরা গণতান্ত্রিক অধিকার ও নির্বাচন চাই : মির্জা ফখরুল
আমরা গণতান্ত্রিক অধিকার ও নির্বাচন চাই : মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক