শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২৫, বুধবার, ২৭ অক্টোবর, ২০২১

মাদক ব্যবসায়ী ১০ হাজার, ৯০০ গডফাদারের নিয়ন্ত্রণে সাম্রাজ্য

আগের নিয়মেই চলছে সব
সাখাওয়াত কাওসার
অনলাইন ভার্সন
মাদক ব্যবসায়ী ১০ হাজার, ৯০০ গডফাদারের নিয়ন্ত্রণে সাম্রাজ্য

দেশে মাদক ঢুকছে সেই আগের নিয়মেই। কোনোভাবেই যেন ঠেকানো যাচ্ছে না মাদক প্রবেশ। গডফাদার, ডিলার এবং খুচরা বিক্রেতা হয়ে ভয়ংকর সব মাদক পৌঁছে যাচ্ছে ক্রেতা-সেবীদের কাছে। নানা কৌশলে আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের বোকা বানিয়ে সাইবার জগতে এখনো বসছে নিয়মিত মাদকের হাট। বহাল তবিয়তেই রয়ে যাচ্ছেন এসব মাদক হাটের নিয়ন্ত্রক/পৃষ্ঠপোষক ৯ শতাধিক গডফাদার। দীর্ঘদিন ধরেই ধরাছোঁয়ার বাইরে রয়ে যাচ্ছেন তারা। অনেকে দেশে-বিদেশে আত্মগোপনে রয়েছেন। কেউ কেউ আবার নিজ নিজ এলাকায় ফিরেও এসেছেন। অনেকেই প্রশ্ন তুলছেন ৯ শতাধিক গডফাদারসহ ১০ হাজার মাদক ব্যবসায়ীর বিপরীতে র‌্যাব-পুলিশ, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরসহ (ডিএনসি) রাষ্ট্রের সব আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার সক্ষমতা নিয়ে।

এদিকে মাদক নিয়ে কাজ করেন বিভিন্ন সংস্থার এমন কয়েকজন কর্মকর্তা এবং বিশেষজ্ঞ বলছেন, মাদক মামলা নিয়ে যথাযথ তদন্ত না হওয়ার কারণে শুধু বহনকারী এবং তার ওপরের দুই-একজনের নামই অভিযোগপত্রে আসে। অভিযোগপত্রে গডফাদার কিংবা তার ঠিক পরের স্তরের ব্যবসায়ীদের নাম আসার উদাহরণ খুবই বিরল। যথাযথ তদন্তের জন্য প্রয়োজনে আইন পরিবর্তনের উদ্যোগ নিতে হবে।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, অলিগলিতেই মিলছে ক্রেজি ড্রাগস ইয়াবা কিংবা হেরোইন-ফেনসিডিল। এমনকি ভার্চুয়াল হাটে অর্ডার দিয়েও মিলছে মাদক। তবে সবচেয়ে উদ্বেগের খবর হলো- দেশের রুট ব্যবহার করে বিভিন্ন দেশে যাচ্ছে মাদক। মাদকের গডফাদারদের সঙ্গে দেশের প্রতিটি জেলা-উপজেলা ও গ্রামাঞ্চলে মাদক ব্যবসার সঙ্গে একশ্রেণির রাজনৈতিক নেতা-কর্মী জড়িত। তাদের অর্থের মূল উৎস এই মাদক। রাজধানী থেকে গ্রামাঞ্চল পর্যন্ত মাদক ব্যবসা পরিচালনার পৃষ্ঠপোষক হন এসব রাজনৈতিক নেতা। সীমান্তবর্তী জেলা যশোর, সাতক্ষীরা, কক্সবাজার, ফেনী এলাকার একসময়ের মাদক ব্যবসায়ীরা এখন স্থানীয় সরকারের জনপ্রতিনিধি হিসেবে পদস্থ হয়েছেন। বনে গেছেন পৃষ্ঠপোষক। অর্থ লগ্নি করছেন মাদক ব্যবসায়। আর লাভের একটা অংশ নিয়মিতভাবে পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে প্রভাবশালী বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতার পকেটে। তবে অর্থ লগ্নি নির্বিঘ্ন করতে তারা ব্যবসায়ীদের জন্য স্থানীয় থানাসহ প্রশাসনকে বিশেষ কায়দায় ম্যানেজ করে দেন। সূত্র বলছে, করোনা শুরুর আগে বাংলাদেশ ও ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর মধ্যে বিভিন্ন সময় দ্বিপক্ষীয় বৈঠক হয়েছে। এসব বৈঠকের সময় ভারতের পক্ষ থেকে সীমান্তে মাদক পাচারের সঙ্গে জড়িত গডফাদারসহ ৩৮০ জনের তালিকাও বিজিবির কাছে হস্তান্তর করা হয়। এ তালিকায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের নামও রয়েছে।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের (ডিএনসি) মহাপরিচালক আবদুস সবুর মন্ডল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমরা আমাদের সর্বোচ্চটা দিয়ে চেষ্টা করছি মাদক নিয়ন্ত্রণ করতে। দায়িত্ব নেওয়ার পর আমি কয়েকটি সীমান্তবর্তী জেলায় গিয়েছি। সেখানকার মানুষের মতামত নিচ্ছি, জেলা প্রশাসকদের মতামত নিচ্ছি। মাদক নিয়ন্ত্রণে আমরা বিশেষ কিছু করে দেখানোর চিন্তা করছি। দেখা যাক ভালো কিছু হবে।’

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, গডফাদাররা ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকার মূল কারণ হলো, মাদক বহনকারীরা বিভিন্ন সময় গ্রেফতার হলেও তারা কার কাছ থেকে মাদক এনেছে এবং কাকে দেবে সেসব ব্যক্তির নামও জানে না। তবে নির্ধারিত স্থানে যাওয়ার পর ওই মাদক বহনকারীর পোশাক দেখে একজন একটি সাংকেতিক শব্দ বললে সেই ব্যক্তির কাছে মাদক দিয়ে দেওয়া হয়। এ কারণে মাদক বহনকারীদের জিজ্ঞাসাবাদে গডফাদারদের ব্যাপারে কোনো তথ্য পাওয়া যায় না। তবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সারা দেশে মাদকের গডফাদারদের ধরার অভিযানে নামছে। একই সঙ্গে সীমান্তেও নজরদারি বাড়াবে দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।

সম্প্রতি সরেজমিন মাদক কারবারের খোঁজ নিতে গিয়ে রাজধানীর পল্লবীর বিহারি ক্যাম্প এলাকায় বেশ কয়েকজন মাদক কারবারির সঙ্গে কথা হয়। তাদের একজনের নাম কামরান। তিনি পল্লবীর বিহারি ক্যাম্প এলাকার মাদক কারবারি। কামরান বলেন, ঢাকার বিহারি ক্যাম্পগুলোতে অন্তত ১৫টি গ্রুপ আছে। এদের সঙ্গে বিভিন্ন এলাকার মাদক কারবারিদের যোগাযোগ আছে।

স্থানীয় ওয়ার্ড পর্যায়ে অনেক রাজনৈতিক নেতাদের পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অনেক সদস্যই তাদের সহযোগিতা করে। অবাঙালিদের অধিকার নিয়ে কাজ করা একটি সংগঠনের একজন নেতার ভাষ্য অনুযায়ী, প্রতিটি এলাকায় একাধিক চক্র রয়েছে। থানা পুলিশের সোর্সদের ম্যানেজ করেই তারা মাদক কারবার করছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কতিপয় অসাধু সদস্যও তাদের কাঁচা টাকার লোভে সহযোগিতা করছে। এ কারণে সরকার এত পদক্ষেপ নেওয়ার পরও নিয়ন্ত্রণে আসছে না মাদকের কারবার। দীর্ঘদিন ধরে শুধু মোহাম্মদপুরের ছয়টি অবাঙালি ক্যাম্পেই মাদক কারবার নিয়ন্ত্রণ করছে কয়েকটি বড় চক্র। তাদের অনেকেই বিভিন্ন সময় গ্রেফতার হয়। এরপর অন্য আরেক চক্র নিয়ন্ত্রণ করে মাদক কারবার। এ ছাড়া পল্লবীসহ দেশের অন্য অবাঙালি ক্যাম্পগুলোতেও এই কারবার চলছে তাদের নিয়ন্ত্রণে। এসব এলাকায় পুলিশের তল্লাশিচৌকি বা চেকপোস্ট থাকলেও তাদের চোখ ফাঁকি দিয়ে চলছে মাদকের রমরমা কারবার। বিভিন্ন ক্যাম্পে থাকা অবাঙালি, যারা উর্দুভাষী, তাদের অধিকার নিয়ে কাজ করে এমন একটি সংগঠন স্ট্রান্ডেড পাকিস্তানিজ জেনারেল রিপাট্রিয়েশন্সের (এসপিজিআরসি) নেতারা বলছেন, সারা দেশে ৭০টি ক্যাম্পেই কমবেশি মাদকের প্রভাব রয়েছে। এক ক্যাম্পের মাদক কারবারিদের সঙ্গে অন্য ক্যাম্পের কারবারিদের নিয়মিত যোগাযোগ রয়েছে মোবাইল ফোন ও বিভিন্ন ইন্টারনেট মাধ্যমে। এভাবে মাদক ছড়িয়ে পড়ছে।

সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক এম শওকত আলী বলেন, ‘ক্যাম্পে বসবাসকারীরা নাগরিক সুবিধা থেকে বঞ্চিত। তাদের অনেকেই লেখাপড়া জানে না। আবার কউ লখাপড়া করলেও কর্মসংস্থানের তেমন সুযোগ নই। তাই জীবিকার তাগিদে তারা ঝুঁকি জেনেও জড়িয়ে পড়ছে মাদক বিক্রির মতো অপরাধে।’

২০১৬, ২০১৭ ও ২০১৮ সালে মোহাম্মদপুরের জেনেভা ক্যাম্পসহ অন্যান্য ক্যাম্পে বড় ধরনের অভিযান চালায় পুলিশ ও র‌্যাব। ২০১৮ সালের ৪ মে থেকে ‘চলো যাই যুদ্ধে’ মাদকের বিরুদ্ধে স্লোগান দিয়ে বিশেষ অভিযান শুরু করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলো। ওই অভিযান শুরুর পর পুলিশ, র‌্যাব ও বিজিবির সঙ্গে কথিত বন্দুকযুদ্ধে এ পর্যন্ত নিহত হয়েছে ২৭৬ জন। জেনেভা ক্যাম্পের শীর্ষ মাদক কারবারি পাঁচু ওরফে পঁচিশও নিহত হয়েছেন ‘বন্দুকযুদ্ধে’। কেন মাদক কারবার কমছে না জানতে চাইলে র‌্যাবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপস্) কর্নেল কে এম আজাদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘দেখুন, একা আইনপ্রয়োগকারী সংস্থা দিয়ে মাদক নিয়ন্ত্রণে আসবে না। কারণ চাহিদা থাকলে কোনো না কোনোভাবে সরবরাহ হবেই। এ জন্য পারিবারিক, সামাজিক সংগঠনগুলোকে এগিয়ে আসতে হবে।’ এক প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘কক্সবাজারে বিশেষ ব্যাটালিয়ন প্রতিষ্ঠার পর অনেক সফলতা এসেছে। তবে এখন আমরা জানতে পারছি মাদক বহন করা মাছ কিংবা লবণবাহী ট্রলার কিংবা বোটগুলো বরিশাল, আনোয়ারা, চট্টগ্রাম, পটুয়াখালীর মতো দ্বীপজেলায় আনলোড হচ্ছে।’ সাম্প্রতিক সময়ে ডিএনসির এক গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দেশে প্রায় ৩০ ধরনের মাদকের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সেবন হয় ইয়াবা। দেশে প্রতিদিন প্রায় ৭০ লাখ ইয়াবা বিক্রি হয়। এর মধ্যে ঢাকায় বিক্রি হয় ১৫ লাখ। বাজারদর প্রতিটি ৩০০ টাকা করে হলেও ৭০ লাখ ইয়াবার মূল্য দাঁড়ায় ২১০ কোটি টাকা।

মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের ঢাকা বিভাগের প্রধান ও অতিরিক্ত পরিচালক ফজলুর রহমান বলেন, রাজধানীসহ ঢাকার আশপাশে প্রায় সাড়ে তিন হাজার মাদক কারবারি এখনো সক্রিয়। তাদের ধরতে অভিযান অব্যাহত আছে। ডিএনসির অপর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিভিন্ন সীমান্ত হয়ে মিয়ানমার থেকে দেশে ইয়াবা আসায় মাদকের বিস্তার ভয়াবহ আকারে বেড়ে গেছে। বছরে ইয়াবা বিক্রি ১ লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে। ইয়াবা গ্রহণকারীদের মধ্যে শুধু নারী রয়েছে ৪৩ শতাংশ। ইয়াবা আসক্তের শতকরা ৯০ ভাগ কিশোর ও তরুণ এবং ৪৫ শতাংশ বেকার। ৬৫ শতাংশ আন্ডারগ্র্যাজুয়েট এবং উচ্চশিক্ষিতের সংখ্যা ১৫ শতাংশ। এ ছাড়া ১৫ বছরের বেশি বয়সের মাদকসেবী আছে ৬৫.২৫ শতাংশ। অর্থাৎ ৪৮ লাখ ৯৩ হাজার ৭৫০ জন তরুণ-যুবকের প্রতি ১৭ জনে একজন মাদকাসক্ত। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাধবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. জিয়া রহমান বলেন, ‘জিরো টলারেন্স নীতি সঠিকভাবে কার্যকর হচ্ছে না। যারা মাদক বহন করছে তাদেরই ধরে আর ছাড়ে এই তো চলছে। তাহলে নিয়ন্ত্রণে আসবে কীভাবে? মাদকের গডফাদাররা ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকছে। জিরো টলারেন্স নীতি পুরোপুরি বাস্তবায়িত এবং সীমান্ত দিয়ে মাদক আসা বন্ধ হলে দেশে মাদক নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে।’ তবে কক্সবাজারের বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (৩৪-বিজিবি) অধিনায়ক আলী হায়দার আজাদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আগে বলা হতো ১০ শতাংশ মাদক আইনপ্রয়োগকারী সংস্থা উদ্ধার করতে পারে। তবে এখনকার পরিসংখ্যান হলো, আমরা ৫০ শতাংশের বেশী মাদক উদ্ধার করি। ২০১৮ সালে আমার ব্যাটালিয়নে উদ্ধার ছিল ৫ লাখের বেশি ইয়াবা। ২০১৯ সালে ১৩ লাখ, ২০২০ সালে ৩৭ লাখ। চলতি বছর এখন পর্যন্ত ৪৩ লাখের বেশি ইয়াবা উদ্ধার করা হয়েছে।’ বিজিবি-২ ব্যাটালিয়নের পরিসংখ্যানও এমনই।

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
দক্ষ জনশক্তি দেশ গঠনের মূল ভিত্তি: প্রধান উপদেষ্টা
দক্ষ জনশক্তি দেশ গঠনের মূল ভিত্তি: প্রধান উপদেষ্টা
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার বিদ্যুৎ থাকবে না বিভিন্ন জেলার অনেক এলাকাতেই
শনিবার বিদ্যুৎ থাকবে না বিভিন্ন জেলার অনেক এলাকাতেই
সারাদেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৩১
সারাদেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৩১
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
জিয়াউর রহমানের মাজারে সর্বস্তরের জনতার ঢল
জিয়াউর রহমানের মাজারে সর্বস্তরের জনতার ঢল
সর্বশেষ খবর
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি
পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের
দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের

দেশগ্রাম

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না
মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না

নগর জীবন

শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে
শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে

নগর জীবন