শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২৫, বুধবার, ২৭ অক্টোবর, ২০২১

মাদক ব্যবসায়ী ১০ হাজার, ৯০০ গডফাদারের নিয়ন্ত্রণে সাম্রাজ্য

আগের নিয়মেই চলছে সব
সাখাওয়াত কাওসার
অনলাইন ভার্সন
মাদক ব্যবসায়ী ১০ হাজার, ৯০০ গডফাদারের নিয়ন্ত্রণে সাম্রাজ্য

দেশে মাদক ঢুকছে সেই আগের নিয়মেই। কোনোভাবেই যেন ঠেকানো যাচ্ছে না মাদক প্রবেশ। গডফাদার, ডিলার এবং খুচরা বিক্রেতা হয়ে ভয়ংকর সব মাদক পৌঁছে যাচ্ছে ক্রেতা-সেবীদের কাছে। নানা কৌশলে আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের বোকা বানিয়ে সাইবার জগতে এখনো বসছে নিয়মিত মাদকের হাট। বহাল তবিয়তেই রয়ে যাচ্ছেন এসব মাদক হাটের নিয়ন্ত্রক/পৃষ্ঠপোষক ৯ শতাধিক গডফাদার। দীর্ঘদিন ধরেই ধরাছোঁয়ার বাইরে রয়ে যাচ্ছেন তারা। অনেকে দেশে-বিদেশে আত্মগোপনে রয়েছেন। কেউ কেউ আবার নিজ নিজ এলাকায় ফিরেও এসেছেন। অনেকেই প্রশ্ন তুলছেন ৯ শতাধিক গডফাদারসহ ১০ হাজার মাদক ব্যবসায়ীর বিপরীতে র‌্যাব-পুলিশ, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরসহ (ডিএনসি) রাষ্ট্রের সব আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার সক্ষমতা নিয়ে।

এদিকে মাদক নিয়ে কাজ করেন বিভিন্ন সংস্থার এমন কয়েকজন কর্মকর্তা এবং বিশেষজ্ঞ বলছেন, মাদক মামলা নিয়ে যথাযথ তদন্ত না হওয়ার কারণে শুধু বহনকারী এবং তার ওপরের দুই-একজনের নামই অভিযোগপত্রে আসে। অভিযোগপত্রে গডফাদার কিংবা তার ঠিক পরের স্তরের ব্যবসায়ীদের নাম আসার উদাহরণ খুবই বিরল। যথাযথ তদন্তের জন্য প্রয়োজনে আইন পরিবর্তনের উদ্যোগ নিতে হবে।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, অলিগলিতেই মিলছে ক্রেজি ড্রাগস ইয়াবা কিংবা হেরোইন-ফেনসিডিল। এমনকি ভার্চুয়াল হাটে অর্ডার দিয়েও মিলছে মাদক। তবে সবচেয়ে উদ্বেগের খবর হলো- দেশের রুট ব্যবহার করে বিভিন্ন দেশে যাচ্ছে মাদক। মাদকের গডফাদারদের সঙ্গে দেশের প্রতিটি জেলা-উপজেলা ও গ্রামাঞ্চলে মাদক ব্যবসার সঙ্গে একশ্রেণির রাজনৈতিক নেতা-কর্মী জড়িত। তাদের অর্থের মূল উৎস এই মাদক। রাজধানী থেকে গ্রামাঞ্চল পর্যন্ত মাদক ব্যবসা পরিচালনার পৃষ্ঠপোষক হন এসব রাজনৈতিক নেতা। সীমান্তবর্তী জেলা যশোর, সাতক্ষীরা, কক্সবাজার, ফেনী এলাকার একসময়ের মাদক ব্যবসায়ীরা এখন স্থানীয় সরকারের জনপ্রতিনিধি হিসেবে পদস্থ হয়েছেন। বনে গেছেন পৃষ্ঠপোষক। অর্থ লগ্নি করছেন মাদক ব্যবসায়। আর লাভের একটা অংশ নিয়মিতভাবে পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে প্রভাবশালী বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতার পকেটে। তবে অর্থ লগ্নি নির্বিঘ্ন করতে তারা ব্যবসায়ীদের জন্য স্থানীয় থানাসহ প্রশাসনকে বিশেষ কায়দায় ম্যানেজ করে দেন। সূত্র বলছে, করোনা শুরুর আগে বাংলাদেশ ও ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর মধ্যে বিভিন্ন সময় দ্বিপক্ষীয় বৈঠক হয়েছে। এসব বৈঠকের সময় ভারতের পক্ষ থেকে সীমান্তে মাদক পাচারের সঙ্গে জড়িত গডফাদারসহ ৩৮০ জনের তালিকাও বিজিবির কাছে হস্তান্তর করা হয়। এ তালিকায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের নামও রয়েছে।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের (ডিএনসি) মহাপরিচালক আবদুস সবুর মন্ডল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমরা আমাদের সর্বোচ্চটা দিয়ে চেষ্টা করছি মাদক নিয়ন্ত্রণ করতে। দায়িত্ব নেওয়ার পর আমি কয়েকটি সীমান্তবর্তী জেলায় গিয়েছি। সেখানকার মানুষের মতামত নিচ্ছি, জেলা প্রশাসকদের মতামত নিচ্ছি। মাদক নিয়ন্ত্রণে আমরা বিশেষ কিছু করে দেখানোর চিন্তা করছি। দেখা যাক ভালো কিছু হবে।’

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, গডফাদাররা ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকার মূল কারণ হলো, মাদক বহনকারীরা বিভিন্ন সময় গ্রেফতার হলেও তারা কার কাছ থেকে মাদক এনেছে এবং কাকে দেবে সেসব ব্যক্তির নামও জানে না। তবে নির্ধারিত স্থানে যাওয়ার পর ওই মাদক বহনকারীর পোশাক দেখে একজন একটি সাংকেতিক শব্দ বললে সেই ব্যক্তির কাছে মাদক দিয়ে দেওয়া হয়। এ কারণে মাদক বহনকারীদের জিজ্ঞাসাবাদে গডফাদারদের ব্যাপারে কোনো তথ্য পাওয়া যায় না। তবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সারা দেশে মাদকের গডফাদারদের ধরার অভিযানে নামছে। একই সঙ্গে সীমান্তেও নজরদারি বাড়াবে দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।

সম্প্রতি সরেজমিন মাদক কারবারের খোঁজ নিতে গিয়ে রাজধানীর পল্লবীর বিহারি ক্যাম্প এলাকায় বেশ কয়েকজন মাদক কারবারির সঙ্গে কথা হয়। তাদের একজনের নাম কামরান। তিনি পল্লবীর বিহারি ক্যাম্প এলাকার মাদক কারবারি। কামরান বলেন, ঢাকার বিহারি ক্যাম্পগুলোতে অন্তত ১৫টি গ্রুপ আছে। এদের সঙ্গে বিভিন্ন এলাকার মাদক কারবারিদের যোগাযোগ আছে।

স্থানীয় ওয়ার্ড পর্যায়ে অনেক রাজনৈতিক নেতাদের পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অনেক সদস্যই তাদের সহযোগিতা করে। অবাঙালিদের অধিকার নিয়ে কাজ করা একটি সংগঠনের একজন নেতার ভাষ্য অনুযায়ী, প্রতিটি এলাকায় একাধিক চক্র রয়েছে। থানা পুলিশের সোর্সদের ম্যানেজ করেই তারা মাদক কারবার করছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কতিপয় অসাধু সদস্যও তাদের কাঁচা টাকার লোভে সহযোগিতা করছে। এ কারণে সরকার এত পদক্ষেপ নেওয়ার পরও নিয়ন্ত্রণে আসছে না মাদকের কারবার। দীর্ঘদিন ধরে শুধু মোহাম্মদপুরের ছয়টি অবাঙালি ক্যাম্পেই মাদক কারবার নিয়ন্ত্রণ করছে কয়েকটি বড় চক্র। তাদের অনেকেই বিভিন্ন সময় গ্রেফতার হয়। এরপর অন্য আরেক চক্র নিয়ন্ত্রণ করে মাদক কারবার। এ ছাড়া পল্লবীসহ দেশের অন্য অবাঙালি ক্যাম্পগুলোতেও এই কারবার চলছে তাদের নিয়ন্ত্রণে। এসব এলাকায় পুলিশের তল্লাশিচৌকি বা চেকপোস্ট থাকলেও তাদের চোখ ফাঁকি দিয়ে চলছে মাদকের রমরমা কারবার। বিভিন্ন ক্যাম্পে থাকা অবাঙালি, যারা উর্দুভাষী, তাদের অধিকার নিয়ে কাজ করে এমন একটি সংগঠন স্ট্রান্ডেড পাকিস্তানিজ জেনারেল রিপাট্রিয়েশন্সের (এসপিজিআরসি) নেতারা বলছেন, সারা দেশে ৭০টি ক্যাম্পেই কমবেশি মাদকের প্রভাব রয়েছে। এক ক্যাম্পের মাদক কারবারিদের সঙ্গে অন্য ক্যাম্পের কারবারিদের নিয়মিত যোগাযোগ রয়েছে মোবাইল ফোন ও বিভিন্ন ইন্টারনেট মাধ্যমে। এভাবে মাদক ছড়িয়ে পড়ছে।

সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক এম শওকত আলী বলেন, ‘ক্যাম্পে বসবাসকারীরা নাগরিক সুবিধা থেকে বঞ্চিত। তাদের অনেকেই লেখাপড়া জানে না। আবার কউ লখাপড়া করলেও কর্মসংস্থানের তেমন সুযোগ নই। তাই জীবিকার তাগিদে তারা ঝুঁকি জেনেও জড়িয়ে পড়ছে মাদক বিক্রির মতো অপরাধে।’

২০১৬, ২০১৭ ও ২০১৮ সালে মোহাম্মদপুরের জেনেভা ক্যাম্পসহ অন্যান্য ক্যাম্পে বড় ধরনের অভিযান চালায় পুলিশ ও র‌্যাব। ২০১৮ সালের ৪ মে থেকে ‘চলো যাই যুদ্ধে’ মাদকের বিরুদ্ধে স্লোগান দিয়ে বিশেষ অভিযান শুরু করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলো। ওই অভিযান শুরুর পর পুলিশ, র‌্যাব ও বিজিবির সঙ্গে কথিত বন্দুকযুদ্ধে এ পর্যন্ত নিহত হয়েছে ২৭৬ জন। জেনেভা ক্যাম্পের শীর্ষ মাদক কারবারি পাঁচু ওরফে পঁচিশও নিহত হয়েছেন ‘বন্দুকযুদ্ধে’। কেন মাদক কারবার কমছে না জানতে চাইলে র‌্যাবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপস্) কর্নেল কে এম আজাদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘দেখুন, একা আইনপ্রয়োগকারী সংস্থা দিয়ে মাদক নিয়ন্ত্রণে আসবে না। কারণ চাহিদা থাকলে কোনো না কোনোভাবে সরবরাহ হবেই। এ জন্য পারিবারিক, সামাজিক সংগঠনগুলোকে এগিয়ে আসতে হবে।’ এক প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘কক্সবাজারে বিশেষ ব্যাটালিয়ন প্রতিষ্ঠার পর অনেক সফলতা এসেছে। তবে এখন আমরা জানতে পারছি মাদক বহন করা মাছ কিংবা লবণবাহী ট্রলার কিংবা বোটগুলো বরিশাল, আনোয়ারা, চট্টগ্রাম, পটুয়াখালীর মতো দ্বীপজেলায় আনলোড হচ্ছে।’ সাম্প্রতিক সময়ে ডিএনসির এক গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দেশে প্রায় ৩০ ধরনের মাদকের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সেবন হয় ইয়াবা। দেশে প্রতিদিন প্রায় ৭০ লাখ ইয়াবা বিক্রি হয়। এর মধ্যে ঢাকায় বিক্রি হয় ১৫ লাখ। বাজারদর প্রতিটি ৩০০ টাকা করে হলেও ৭০ লাখ ইয়াবার মূল্য দাঁড়ায় ২১০ কোটি টাকা।

মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের ঢাকা বিভাগের প্রধান ও অতিরিক্ত পরিচালক ফজলুর রহমান বলেন, রাজধানীসহ ঢাকার আশপাশে প্রায় সাড়ে তিন হাজার মাদক কারবারি এখনো সক্রিয়। তাদের ধরতে অভিযান অব্যাহত আছে। ডিএনসির অপর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিভিন্ন সীমান্ত হয়ে মিয়ানমার থেকে দেশে ইয়াবা আসায় মাদকের বিস্তার ভয়াবহ আকারে বেড়ে গেছে। বছরে ইয়াবা বিক্রি ১ লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে। ইয়াবা গ্রহণকারীদের মধ্যে শুধু নারী রয়েছে ৪৩ শতাংশ। ইয়াবা আসক্তের শতকরা ৯০ ভাগ কিশোর ও তরুণ এবং ৪৫ শতাংশ বেকার। ৬৫ শতাংশ আন্ডারগ্র্যাজুয়েট এবং উচ্চশিক্ষিতের সংখ্যা ১৫ শতাংশ। এ ছাড়া ১৫ বছরের বেশি বয়সের মাদকসেবী আছে ৬৫.২৫ শতাংশ। অর্থাৎ ৪৮ লাখ ৯৩ হাজার ৭৫০ জন তরুণ-যুবকের প্রতি ১৭ জনে একজন মাদকাসক্ত। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাধবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. জিয়া রহমান বলেন, ‘জিরো টলারেন্স নীতি সঠিকভাবে কার্যকর হচ্ছে না। যারা মাদক বহন করছে তাদেরই ধরে আর ছাড়ে এই তো চলছে। তাহলে নিয়ন্ত্রণে আসবে কীভাবে? মাদকের গডফাদাররা ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকছে। জিরো টলারেন্স নীতি পুরোপুরি বাস্তবায়িত এবং সীমান্ত দিয়ে মাদক আসা বন্ধ হলে দেশে মাদক নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে।’ তবে কক্সবাজারের বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (৩৪-বিজিবি) অধিনায়ক আলী হায়দার আজাদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আগে বলা হতো ১০ শতাংশ মাদক আইনপ্রয়োগকারী সংস্থা উদ্ধার করতে পারে। তবে এখনকার পরিসংখ্যান হলো, আমরা ৫০ শতাংশের বেশী মাদক উদ্ধার করি। ২০১৮ সালে আমার ব্যাটালিয়নে উদ্ধার ছিল ৫ লাখের বেশি ইয়াবা। ২০১৯ সালে ১৩ লাখ, ২০২০ সালে ৩৭ লাখ। চলতি বছর এখন পর্যন্ত ৪৩ লাখের বেশি ইয়াবা উদ্ধার করা হয়েছে।’ বিজিবি-২ ব্যাটালিয়নের পরিসংখ্যানও এমনই।

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপন, ছবিতে সেনাকুঞ্জ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপন, ছবিতে সেনাকুঞ্জ
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী
এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী
ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা
ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা
‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’
‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সর্বশেষ খবর
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন