শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:০২, বুধবার, ০৩ নভেম্বর, ২০২১

বিশ্বকে জলবায়ু অভিবাসীদের দায়িত্ব ভাগ করে নিতে হবে : প্রধানমন্ত্রী

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বিশ্বকে জলবায়ু অভিবাসীদের দায়িত্ব ভাগ করে নিতে হবে : প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বিশ্বকে জলবায়ু অভিবাসীদের দায়িত্ব ভাগ করে নিতে হবে। তিনি আজ এখানে স্কটিশ পার্লামেন্টে “কল ফর ক্লাইমেট প্রসপারিটি” শীর্ষক অনুষ্ঠানে ভাষণে এ আহ্বান জানান। 

প্রধানমন্ত্রী বলেন, সমুদ্রের উচ্চতা বৃদ্ধি, নদী ভাঙ্গন, লবণাক্ততা বৃদ্ধি, বন্যা ও খরার মতো প্রাকৃতিক ঘটনায় প্রভাবিত জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বাস্তুচ্যুত হওয়া জলবায়ু অভিবাসীদের  দায়িত্ব বিশ্বকে অবশ্যই ভাগ করে নিতে হবে। ক্ষতির বিষয়টি অবশ্যই সঠিকভাবে সসমাধান করতে হবে। 

শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশে ইতিমধ্যে জলবায়ু বাস্তুচ্যুত ৬০ লাখ মানুষ রয়েছে। এছাড়া, আরো অতিরিক্ত ১.১ মিলিয়ন মিয়ানমারের রোহিঙ্গাদের বোঝা যোগ হয়েছে। কোভিড-১৯ মহামারী মোকাবেলা এ ক্ষেত্রে অতিরিক্ত চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছে।

প্রধানমন্ত্রী আজ সন্ধ্যায় স্কটিশ পার্লামেন্টে কমিটি কক্ষে ‘এ বাংলাদেশ ভিশন ফর গ্লোবাল ক্লাইমেট প্রসপারিটি’ শিরোনামে মূল বক্তব্য উপস্থাপন করছিলেন। 

বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ কন্যা শেখ রেহানা এবং সিভিএফ দূত সায়মা ওয়াজেদ হোসেন এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
স্কটিশ পার্লামেন্টে পৌঁছলে স্পিকার অ্যালিসন জনস্টোন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান।
তিনি উল্লেখ করেন যে, কার্যকর ও পর্যাপ্ত জলবায়ু অর্থায়ন হবে সমৃদ্ধি অর্জনের মূল চাবিকাঠি। তিনি এমসিপিপি সফলভাবে বাস্তবায়নের জন্য কিছু প্রস্তাবনা পেশ করেন। 

ক্লাইমেট ভালনারেবল ফোরামের (সিভিএফ) এবং ভালনারেবল২০ (ভি২০) সভাপতি শেখ হাসিনা একটি প্রস্তাব উত্থাপন করে বলেছেন, “প্রধান কার্বন নির্গমনকারী দেশগুলেকে অবশ্যই ব্যাপক ভিত্তিক এনডিসি (জাতীয়ভাবে নির্ধারিত অবদান) পেশ এবং বাস্তবায়ন করতে হবে। 

উচ্চাভিলাষী প্রভাব প্রশমন প্রয়াস ছাড়া, শুধুমাত্র অভিযোজন ব্যবস্থা জলবায়ু পরিবর্তনের প্রতিকূল প্রভাবগুলোকে ধীর, বন্ধ এবং পাল্টানোর জন্য যথেষ্ট নয়। 

আরেকটি প্রস্তাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, উন্নত দেশগুলোকে জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর ওপর বিশেষ মনোযোগ দিয়ে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলার জন্য উন্নয়নশীল দেশগুলোকে বছরে ১০০ বিলিয়ন ডলার প্রদানের ব্যাপারে তাদের অঙ্গীকার অবশ্যই পূরণ করতে হবে।  

তিনি আরো বলেন, এই পরিমাণ অর্থায়ন হবে বিদ্যমান ওডিএ (অফিশিয়াল উন্নয়ন সহায়তা) এর অতিরিক্ত এবং বিভিন্ন জলবায়ু অর্থায়নের মধ্যে সমন্বয় থাকা দরকার। 

তিনি আরো বলেন, ‘অভিযোজন ও প্রভাব প্রশমনের ক্ষেত্রে জলবায়ু অর্থায়ন বিতরণে মধ্যে ৫০:৫০ অনুপাত থাকা উচিত’। 

সর্বশেষ প্রস্তাবে প্রধানমন্ত্রী উন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশগুলোতে সাশ্রয়ী মূল্যে সবুজ প্রযুক্তির প্রসারের পরামর্শ দেন, যাতে মুজিব জলবায়ু পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা যেতে পারে। 

শেখ হাসিনা বলেন, বিশ্ব নেতারা জলবায়ু পরিবর্তনের প্রতিকূল প্রভাবের অভূতপূর্ব চ্যালেঞ্জ ও ঝুঁকি মোকাবেলায় তাদের বৈশ্বিক সম্মিলিত প্রচেষ্টার সমন্বয়ে জলবায়ু কর্মসূচির বিষয়ে তাদের সংকল্প ও উচ্চাকাক্সক্ষা প্রকাশ করতে গ্লাসগোতে সমবেত হয়েছেন। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব থেকে কোনো দেশই মুক্ত নয়।

তিনি সম্প্রতি প্রকাশিত আইপিসিসি (জলবায়ু সংক্রান্ত আন্ত:সরকার প্যানেল) ৬ মূল্যায়ন প্রতিবেদনটিকে তাপমাত্রা বৃদ্ধির প্রভাব ও জলবায়ু দুর্যোগ থেকে পৃথিবীকে বাঁচাতে সিদ্ধান্তমূলক পদক্ষেপ গ্রহন করতে বিশ্বের জন্য আরেকটি জাগরণের আহ্বান হিসাবে উল্লেখ করেন।  

তিনি বলেন, “আমরা মানবজাতির সবচেয়ে গুরুতর বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি। 

বাংলাদেশের মতো জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর জন্য এটি একটি বড় হুমকি। যদিও আমরা বিশ্বব্যাপী কার্বন নির্গমনের ক্ষেত্রে ০.৪৭ শতাংশের কম অবদান রাখি।’ 

তিনি বলেন, চরম তাপমাত্রা, অনিয়মিত বৃষ্টিপাত, বন্যা ও খরা, অধিকতর তীব্র গ্রীষ্মমন্ডলীয় ঘূর্ণিঝড়, সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি, ঋতু পরিবর্তন, নদী ভাঙ্গন, সমুদ্রের অম্লকরণ বাংলাদেশ ও অন্যান্য জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর লক্ষ লক্ষ মানুষের জীবন ও জীবিকার ওপর মারাত্মক নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। 
বৈশ্বিক উষ্ণায়নের কারণে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধিকে বাংলাদেশের জন্য একটি গুরুতর হুমকি হিসেবে বর্ণনা করে তিনি বলেন, ‘সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা ১ মিটার বেড়ে গেলে বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকায় লাখ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হবে।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রতি বছর বাংলাদেশের মোট অভ্যন্তরীন উৎপাদনের (জিডিপি) ২ শতাংশ জলবায়ু পরিবর্তনের প্রতিকূল প্রভাবে নষ্ট হয়ে যায় এবং আগামী দশকে তা নয় শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি পেতে পারে। 
“যদিও আমরা জলবায়ু প্রভাবের কারণে ঝুঁকিপূর্ণ, একই সময়ে আমরা আমাদের সহিষ্ণুতার জন্য বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত। তিনি এ প্রসঙ্গে জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলায় তাঁর সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা উল্লেখ করেন। 

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ সরকার নিজস্ব অর্থায়নে বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্ট ফান্ড (বিসিসিটিএফ) প্রতিষ্ঠা করেছে। এই তহবিলের আওতায় বাংলাদেশ এ পর্যন্ত ৪৮০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ সহ ৮০০টি প্রকল্প হাতে নিয়েছে যা প্রধানত অভিযোজন, প্রভাব প্রশমন এবং জলবায়ু পরিবর্তন সংক্রান্ত গবেষণার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছে। 

তিনি আরও বলেন, ‘আমরা একটি নিরাপদ, জলবায়ু সহিষ্ণু এবং সমৃদ্ধ ব-দ্বীপ অর্জনের জন্য অভিযোজিত ব-দ্বীপের ব্যবস্থাপনা প্রক্রিয়া লক্ষ্যমাত্রা বাস্তবায়নের মাধ্যমে ধীরে ধীরে ও টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে একটি ব্যাপক ভিত্তিক ১০০ বছরের কৌশলগত পরিকল্পনা বাংলাদেশ ডেল্টা প্ল্যান ২১০০’ গ্রহণ করেছি।  বর্তমানে, দেশ অগ্রসর হচ্ছে এবং একটি জাতীয় অভিযোজন পরিকল্পনা প্রণয়ন করছে (এনএপি) যা আমাদের অভিযোজন উচ্চাকাঙ্ক্ষাকে উল্লেখযোগ্যভাবে এগিয়ে নিয়ে যাবে। 

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ গত ২৬ আগস্ট একটি হালনাগাদ এনডিসি সংশোধন করে জমা দিয়েছে। এতে উল্লেখযোগ্য প্রভাব প্রশমন লক্ষ্যমাত্রার পাশাপাশি নিঃশর্ত ও শর্তসাপেক্ষ অবদান বৃদ্ধি পাবে। 

তিনি আরো বলেন, ‘আমাদের হালনাগাদ করা এবং বর্ধিত এনডিসি শুধুমাত্র জ্বালানি খাত থেকে কার্বন নির্গমন দেশের সমগ্র অর্থনীতিতে প্রসারিত করেছে।

কার্বন নিঃসরণ কমানোর ব্যবস্থা সম্পর্কে তিনি বলেন, বাংলাদেশ কম কার্বন নির্গমনের পথে থেকে অর্থনীতি বিকাশের জন্য একটি প্রগতিশীল পদ্ধতি অনুসরণ করার জন্য অঙ্গীকারবদ্ধ। 

তিনি স্কটিশ পার্লামেন্টে আরো বলেছেন, গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন হ্রাসের পাশাপাশি সবুজ জ্বালানির ব্যবহার বাড়ানোর জন্য বাংলাদেশ নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারের লক্ষ্যে বেশ কিছু উদ্যোগ নিয়েছে। আমরা সম্প্রতি ১২ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ সাপেক্ষ কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের দশটি প্রকল্প বাতিল করেছি। 
নবায়নযোগ্য জ্বালানি উৎস থেকে শক্তি উৎপাদনের জন্য বাংলাদেশের পরিকল্পনার উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশ আনন্দের সাথে জানাচ্ছে যে, ৬.৫ মিলিয়ন পরিবারে গার্হস্থ্য ব্যবহারের জন্য সৌর শক্তি রয়েছে, যা সারা বিশ্বের অফ-গ্রিড সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনের সবচেয়ে বড় একটি অংশ। 

তিনি বলেন, ‘২০৪১ সালের মধ্যে আমাদের লক্ষ্য রয়েছে আমাদের ৪০ শতাংশ শক্তি নবায়নযোগ্য উৎস থেকে উৎপন্ন করার। আমরা আমাদের মাস ট্রানজিট সিস্টেমের জন্য বৈদ্যুতিক লোকোমোটিভও সংগ্রহ করছি। এতে আমাদের কার্বন নির্গমন আরও হ্রাস পাবে। বাংলাদেশ আগামী কয়েক বছরের মধ্যে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক বৈদ্যুতিক গাড়ি চালু করবে। এই গাড়িগুলোর জন্য সারা দেশে চার্জিং স্টেশন স্থাপন করা হবে।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপনকালে সরকার সারা দেশে ৩ কোটি বৃক্ষরোপণ করছে। 

তিনি আরো বলেন, উপরন্তু, বজ্রপাতে মৃত্যুর ঝুঁকি কমাতে সরকার ৫.৪ মিলিয়ন তাল গাছ রোপণ করেছে, যা কার্বন হ্রাসে আরও অবদান রাখছে। 

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘জলবায়ুর প্রতিকূল ঝুঁকির ব্যবস্থাপনায় বিদ্যমান ঝুঁকি সত্ত্বেও আমাদের ঝুঁকি কাটিয়ে ওঠার দিকে মনোযোগ দিতে হবে। আমরা আমাদের ঝুঁকি থেকে সহিষ্ণুতা এবং তা থেকে থেকে সমৃদ্ধির দিকে যাওয়ার লক্ষ্যে আমাদের গতিপথ নির্ধারণ করেছি।  

তিনি বলেন, বাংলাদেশ শীঘ্রই নবায়নযোগ্য জ্বালানি উৎপাদন ও জলবায়ু সহনশীল উদ্যোগ বাস্তবায়নের জন্য আন্তর্জাতিক সহযোগিতার মাধ্যমে অর্থায়নের জন্য জাতির পিতার নামে নামকরণ করা একটি কৌশলগত বিনিয়োগ কাঠামো "মুজিব জলবায়ু সমৃদ্ধি পরিকল্পনা" চালু করবে। 

তিনি আরও বলেন, এই জলবায়ু সমৃদ্ধি পরিকল্পনায় রয়েছে অফশোর পাওয়ার জেনারেটিং উইন্ড টারবাইন স্থাপন, শ্রমশক্তির দক্ষতা বৃদ্ধির পাশাপাশি বিদ্যমান জীবাশ্ম জ্বালানি ভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র সংস্কার, স্থানীয় পর্যায়ে অভিযোজন কেন্দ্র তৈরি এবং জলবায়ু পরিবর্তনের সাথে খাপ খাইয়ে নিতে উদ্ভাবনী সমাধান বের করা। জলবায়ু সংক্রান্ত রোগের দিকে মনোযোগ দিয়ে মানসিক এবং সামগ্রিক সুস্থতার জন্য পদক্ষেপ নিতে হবে।

এ লক্ষ্যে তিনি বলেন, মুজিব জলবায়ু সমৃদ্ধি পরিকল্পনা প্রণয়নকালে আমাদের ডেল্টা প্ল্যান ২১০০ কে আমলে নেয়া হয়েছে। 

প্রধানমন্ত্রী বলেন, অভিযোজন ব্যবস্থার অংশ হিসেবে তার সরকার উপকূলীয় অঞ্চলের পাশাপাশি নদী ভাঙ্গন প্রবণ এলাকায় বাঁধ পুননির্মাণ ও শক্তিশালী করারও পরিকল্পনা করছে।

তিনি বলেন, ‘আমরা এই বাঁধগুলোতে সোলার প্যানেল এবং বায়ু টারবাইন স্থাপন করার আশা করছি৷ নেট মিটারিং সিস্টেম এমনকি বসতবাড়িতে স্থাপন করা সোলার প্যানেল জাতীয় গ্রিডে অবদান রাখতে পারে। 
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ এমসিপিপি’র মাধ্যমে প্রযুক্তিগত ও অর্থনৈতিক বিভিন্ন খাতে পরিবর্তন ঘটাতে পারে। 

তিনি বলেন, “আমরা সবুজ বিনিয়োগের জন্য বৈশ্বিক তহবিল থেকে অর্থায়ন পাবো এবং আমাদের তরুণদের শিক্ষার মান ও সক্ষমতা বৃদ্ধি করা হবে বলে আশা করি। 

তিনি আরও বলেন, দ্রুত একটি উন্নত দেশের মর্যাদা লাভের লক্ষ্যে পৌঁছাতে এটি আমাদেরকে সাহায্য করবে। সূত্র: বাসস

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
রোহিঙ্গা সংকট আঞ্চলিক নিরাপত্তায় হুমকি হতে পারে : জাতিসংঘে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
রোহিঙ্গা সংকট আঞ্চলিক নিরাপত্তায় হুমকি হতে পারে : জাতিসংঘে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুন)
সরকারি সেবা নিতে তিনজনের একজন দুর্নীতির শিকার
সরকারি সেবা নিতে তিনজনের একজন দুর্নীতির শিকার
দেশের অধিকাংশ এলাকায় আজ ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা
দেশের অধিকাংশ এলাকায় আজ ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা
শিমুলিয়ায় ফের চালু করা হবে ফেরি: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
শিমুলিয়ায় ফের চালু করা হবে ফেরি: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
'বিশ্ববাসীকে পরিষ্কার বার্তা দিতে হবে, রোহিঙ্গা সমস্যা অত্যন্ত গুরুতর'
'বিশ্ববাসীকে পরিষ্কার বার্তা দিতে হবে, রোহিঙ্গা সমস্যা অত্যন্ত গুরুতর'
২০ বছরের বেশি পুরোনো বাস চলতে পারবে না, প্রজ্ঞাপন জারি
২০ বছরের বেশি পুরোনো বাস চলতে পারবে না, প্রজ্ঞাপন জারি
পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর
পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর
প্রায় সকল দলই রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতি পরিবর্তনে আগ্রহী : আলী রীয়াজ
প্রায় সকল দলই রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতি পরিবর্তনে আগ্রহী : আলী রীয়াজ
আড়িয়াল বিলের সব অপরিকল্পিত বাঁধ অপসারণের নির্দেশ পরিবেশ উপদেষ্টার
আড়িয়াল বিলের সব অপরিকল্পিত বাঁধ অপসারণের নির্দেশ পরিবেশ উপদেষ্টার
আহত পুলিশ সদস্যদের শয্যাপাশে আইজিপি
আহত পুলিশ সদস্যদের শয্যাপাশে আইজিপি
অর্থের বিনিময়ে নৌবাহিনীতে চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা, ৩ সদস্য আটক
অর্থের বিনিময়ে নৌবাহিনীতে চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা, ৩ সদস্য আটক
সর্বশেষ খবর
তেল আবিবে নরওয়ের রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিস্ফোরণ
তেল আবিবে নরওয়ের রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিস্ফোরণ

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিঙ্গা সংকট আঞ্চলিক নিরাপত্তায় হুমকি হতে পারে : জাতিসংঘে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
রোহিঙ্গা সংকট আঞ্চলিক নিরাপত্তায় হুমকি হতে পারে : জাতিসংঘে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেনীতে ফের বন্যা, আতঙ্কে মানুষ
ফেনীতে ফের বন্যা, আতঙ্কে মানুষ

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যালয়ে মাদক সেবনের অভিযোগে ৪ মাদকসেবীর জরিমানাসহ বিনাশ্রম কারাদণ্ড
বিদ্যালয়ে মাদক সেবনের অভিযোগে ৪ মাদকসেবীর জরিমানাসহ বিনাশ্রম কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী
যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই অভ্যুত্থান: বর্ষপূর্তি পালনে বিএনপির কমিটি
জুলাই অভ্যুত্থান: বর্ষপূর্তি পালনে বিএনপির কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য
ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে শেখ হাসিনাসহ ১৬৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা
চট্টগ্রামে শেখ হাসিনাসহ ১৬৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৮ রানে দুই লঙ্কানকে ফেরালেন নাঈম-হাসান
১৮ রানে দুই লঙ্কানকে ফেরালেন নাঈম-হাসান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুন)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!
যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি সেবা নিতে তিনজনের একজন দুর্নীতির শিকার
সরকারি সেবা নিতে তিনজনের একজন দুর্নীতির শিকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ
নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির জাদুকরী ফ্রি-কিক! মায়ামির দুর্দান্ত জয়
মেসির জাদুকরী ফ্রি-কিক! মায়ামির দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মার্তিনেজকে ঘিরে জোরাল গুঞ্জন
মার্তিনেজকে ঘিরে জোরাল গুঞ্জন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নোয়াখালীতে বৃদ্ধাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, গ্রেফতার ২
নোয়াখালীতে বৃদ্ধাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, গ্রেফতার ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪ ম্যাচ নিষিদ্ধ স্প্যানিশ মিডফিল্ডার
৪ ম্যাচ নিষিদ্ধ স্প্যানিশ মিডফিল্ডার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হজে গিয়ে ৩৬ বাংলাদেশির মৃত্যু
হজে গিয়ে ৩৬ বাংলাদেশির মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?
সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের অধিকাংশ এলাকায় আজ ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা
দেশের অধিকাংশ এলাকায় আজ ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের জেরে তেহরানে দূতাবাস বন্ধ করল অস্ট্রেলিয়া
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের জেরে তেহরানে দূতাবাস বন্ধ করল অস্ট্রেলিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিমুলিয়ায় ফের চালু করা হবে ফেরি: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
শিমুলিয়ায় ফের চালু করা হবে ফেরি: উপদেষ্টা সাখাওয়াত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশি ঋণে ঝুঁকছেন ব্যবসায়ীরা
বিদেশি ঋণে ঝুঁকছেন ব্যবসায়ীরা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফ্ল্যাট-প্লট বিক্রি ৪০% কমেছে
ফ্ল্যাট-প্লট বিক্রি ৪০% কমেছে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমদানি-রপ্তানিতে অনলাইনে সিএলপি ইস্যু বাধ্যতামূলক করলো এনবিআর
আমদানি-রপ্তানিতে অনলাইনে সিএলপি ইস্যু বাধ্যতামূলক করলো এনবিআর

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

'বিশ্ববাসীকে পরিষ্কার বার্তা দিতে হবে, রোহিঙ্গা সমস্যা অত্যন্ত গুরুতর'
'বিশ্ববাসীকে পরিষ্কার বার্তা দিতে হবে, রোহিঙ্গা সমস্যা অত্যন্ত গুরুতর'

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংক মালিকদের পেটে পৌনে দুই লাখ কোটি টাকা
ব্যাংক মালিকদের পেটে পৌনে দুই লাখ কোটি টাকা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আওয়ামী লীগের মুখে জনগণ চুনকালি মেখেছে : খায়রুল কবির খোকন
আওয়ামী লীগের মুখে জনগণ চুনকালি মেখেছে : খায়রুল কবির খোকন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
চীন থেকে ‘রহস্যময়’ উড়োজাহাজের উড্ডয়ন, ইরানের কাছে গিয়ে ‘উধাও’!
চীন থেকে ‘রহস্যময়’ উড়োজাহাজের উড্ডয়ন, ইরানের কাছে গিয়ে ‘উধাও’!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার মিসাইল নিক্ষেপ করল উত্তর কোরিয়া
এবার মিসাইল নিক্ষেপ করল উত্তর কোরিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করলে ভয়াবহ পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার
ইরান ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করলে ভয়াবহ পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি
যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি পরমাণু স্থাপনায় বোমাবর্ষণ চেরনোবিল-ফুকুশিমার মতো বিপর্যয় ডেকে আনবে না: বিবিসি
ইরানি পরমাণু স্থাপনায় বোমাবর্ষণ চেরনোবিল-ফুকুশিমার মতো বিপর্যয় ডেকে আনবে না: বিবিসি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল
সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সকালে কোন মিসাইল ব্যবহার করেছে ইরান, বুঝতেই পারছে না ইসরায়েল
সকালে কোন মিসাইল ব্যবহার করেছে ইরান, বুঝতেই পারছে না ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার আশঙ্কা; মধ্যপ্রাচ্য থেকে যুদ্ধবিমান ও জাহাজ সরাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের হামলার আশঙ্কা; মধ্যপ্রাচ্য থেকে যুদ্ধবিমান ও জাহাজ সরাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন ক্ষেপণাস্ত্র মজুদ আছে- যা এখনও ব্যবহার করিনি, হুঁশিয়ারি ইরানের
এমন ক্ষেপণাস্ত্র মজুদ আছে- যা এখনও ব্যবহার করিনি, হুঁশিয়ারি ইরানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প
আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের
ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের এক রাতের হামলায় হাসপাতালে ২৭১ ইসরায়েলি
ইরানের এক রাতের হামলায় হাসপাতালে ২৭১ ইসরায়েলি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?
সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অডিও ফাঁস নিয়ে তোলপাড়, পদচ্যুত হতে পারেন থাই প্রধানমন্ত্রী
অডিও ফাঁস নিয়ে তোলপাড়, পদচ্যুত হতে পারেন থাই প্রধানমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলজাজিরার সম্প্রচার নিষিদ্ধের পর এবার দর্শকদের বিরুদ্ধেও পদক্ষেপের হুমকি
আলজাজিরার সম্প্রচার নিষিদ্ধের পর এবার দর্শকদের বিরুদ্ধেও পদক্ষেপের হুমকি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিষাক্ত পদার্থ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা
ইসরায়েলের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিষাক্ত পদার্থ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর
পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প
ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোর্ডো ধ্বংসে যুক্তরাষ্ট্রের বাংকার বাস্টার চায় ইসরায়েল
ফোর্ডো ধ্বংসে যুক্তরাষ্ট্রের বাংকার বাস্টার চায় ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএসসিসিতে যেভাবে নাগরিক সেবা বিঘ্নিত হচ্ছে, আর বসে থাকার সুযোগ নেই: আসিফ মাহমুদ
ডিএসসিসিতে যেভাবে নাগরিক সেবা বিঘ্নিত হচ্ছে, আর বসে থাকার সুযোগ নেই: আসিফ মাহমুদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লজ্জা ভুলে ট্রেন্ড! ইরানের টিভি স্টুডিওতে হামলা নিয়ে ইসরায়েলে ব্যঙ্গ, বিশ্বব্যাপী নিন্দা
লজ্জা ভুলে ট্রেন্ড! ইরানের টিভি স্টুডিওতে হামলা নিয়ে ইসরায়েলে ব্যঙ্গ, বিশ্বব্যাপী নিন্দা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্ট সরকারি ছুটি পালনের সিদ্ধান্ত : ফারুকী
৫ আগস্ট সরকারি ছুটি পালনের সিদ্ধান্ত : ফারুকী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান ইস্যুতে পুতিন- শি জিনপিংয়ের ফোনালাপ
ইরান ইস্যুতে পুতিন- শি জিনপিংয়ের ফোনালাপ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!
যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে চরম মূল্য দিতে হবে, হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর
ইরানকে চরম মূল্য দিতে হবে, হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাঁটুর বয়সী মেয়েকে বিয়ে, বিতর্কে জড়ান অভিনেতা ভরত
হাঁটুর বয়সী মেয়েকে বিয়ে, বিতর্কে জড়ান অভিনেতা ভরত

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভয় না পেয়ে জনগণকে দৃঢ় থাকার আহ্বান খামেনির
ভয় না পেয়ে জনগণকে দৃঢ় থাকার আহ্বান খামেনির

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন কূটনীতিক
ইরানে হামলা নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন কূটনীতিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ধ্বংসযজ্ঞ তেল আবিব তেহরানে
ধ্বংসযজ্ঞ তেল আবিব তেহরানে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুইস ব্যাংকে ২০২৪ সালে জমা ৮,৫৭০ কোটি টাকা
সুইস ব্যাংকে ২০২৪ সালে জমা ৮,৫৭০ কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনটিআরসিএর ছেলেখেলা লাখো চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে
এনটিআরসিএর ছেলেখেলা লাখো চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে

নগর জীবন

জ্বালানি খাতে বিপুর দুর্নীতির পারিবারিক উৎসব
জ্বালানি খাতে বিপুর দুর্নীতির পারিবারিক উৎসব

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংগঠনিক বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না
সাংগঠনিক বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গ্যাস বিপর্যয় দুর্ভোগে গ্রাহক
গ্যাস বিপর্যয় দুর্ভোগে গ্রাহক

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘরোয়া ফুটবলে অশনিসংকেত
ঘরোয়া ফুটবলে অশনিসংকেত

মাঠে ময়দানে

জুভেন্টাস ফুটবলারদের একি বললেন ট্রাম্প
জুভেন্টাস ফুটবলারদের একি বললেন ট্রাম্প

মাঠে ময়দানে

আন্তর্জাতিক ট্রেকিংয়ে দেশের পাহাড়প্রেমীরা
আন্তর্জাতিক ট্রেকিংয়ে দেশের পাহাড়প্রেমীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের
বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য
রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

অলিভিয়া কেন অন্তরালে
অলিভিয়া কেন অন্তরালে

শোবিজ

ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা
ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা

সম্পাদকীয়

কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে আরও পেছাল বাংলাদেশ
কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে আরও পেছাল বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সামনে নতুন ভারত
হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সামনে নতুন ভারত

মাঠে ময়দানে

আরবীয় বাধায় আটকাল রিয়াল
আরবীয় বাধায় আটকাল রিয়াল

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের দাপট অব্যাহত
ব্যাটারদের দাপট অব্যাহত

মাঠে ময়দানে

আস্থা রেখেছেন হোবার্ট হারিকেন্স
আস্থা রেখেছেন হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন
স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে বাহারি ফলের উৎসব
দেশজুড়ে বাহারি ফলের উৎসব

নগর জীবন

টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী পালন করবে বিসিবি
টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী পালন করবে বিসিবি

মাঠে ময়দানে

সম্পর্ক প্রসঙ্গে জয়া
সম্পর্ক প্রসঙ্গে জয়া

শোবিজ

পারবেন কি সোনা জিততে
পারবেন কি সোনা জিততে

মাঠে ময়দানে

৪০ টাকায় অরিজিৎ সিংয়ের আয়োজন
৪০ টাকায় অরিজিৎ সিংয়ের আয়োজন

শোবিজ

রিপন মাহমুদের কথায় কুমার শানু
রিপন মাহমুদের কথায় কুমার শানু

শোবিজ

চ্যানেল আইতে কৃষকের ঈদ আনন্দ
চ্যানেল আইতে কৃষকের ঈদ আনন্দ

শোবিজ

নির্বাচনের নির্দেশনা এখনো আসেনি
নির্বাচনের নির্দেশনা এখনো আসেনি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারপ্রার্থীদের সেবায় গাফিলতি হলে কঠোর ব্যবস্থা
বিচারপ্রার্থীদের সেবায় গাফিলতি হলে কঠোর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রদল নেতার মুক্তি দাবি বাবার
ছাত্রদল নেতার মুক্তি দাবি বাবার

দেশগ্রাম