শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৫৬, বৃহস্পতিবার, ২৪ মার্চ, ২০২২

শেখ হাসিনার বাইরে মাইম্যান দিয়ে বলয় গড়তে দেয়া যাবে না : হানিফ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
শেখ হাসিনার বাইরে মাইম্যান দিয়ে বলয় গড়তে দেয়া যাবে না : হানিফ

আওয়ামী লীগে শেখ হাসিনার বাইরে কারো মাইম্যান দিয়ে বলয় গড়তে দেয়া যাবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ এমপি। তিনি বলেন, আমাদের অনেকের মধ্যে এমন মানসিকতা আছে, যারা নেতৃত্বে থাকেন তারা মাইম্যান দিয়ে বলয় তৈরি করতে চান। আমরা বিভিন্ন জেলায় এটি দেখেছি। এই অভ্যাস পরিহার করতে হবে। আমরা সকলেই বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক, আমরা শেখ হাসিনার কর্মী। এখানে বলয় থাকবে একটাই, শেখ হাসিনার বলয়। শেখ হাসিনার বাইরে কারোর ব্যক্তিগত মাইম্যান, বলয় গড়ে ওঠতে দেয়া যাবে না।

বৃহস্পতিবার কক্সবাজার সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে কক্সবাজার পৌর আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন ও কাউন্সিল-২২ এ প্রধান অতিথির বক্তেব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

এসময় বিএনপির সমালোচনা করে মাহবুবউল আলম হানিফ বলেন, মির্জা ফখরুল প্রতিদিন মিথ্যাচার করছেন। বর্তমান সরকারের আমলে দুর্নীতির কথা বলেন। বিএনপি সরকারের আমলে বাংলাদেশ পরপর পাঁচবার দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। তারা রাষ্ট্র পরিচালনায় ব্যর্থতার কারণে জনগণের কাছে ধিকৃত হয়ে ক্ষমতা ছাড়তে হয়েছে। সীমাহীন দুর্নীতির কারণে মানুষ বিএনপিকে আঁস্তাকুড়ে ছুড়ে ফেলেছে। বিএনপির গঠনতন্ত্রের ৭ ধারায় বলা আছে, কোনো দণ্ডিত ব্যক্তি বিএনপির কোনো নেতা হতে পারবে না। অথচ বেগম খালেদা জিয়া দুর্নীতির মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত হয়ে কারাগারে। প্রধানমন্ত্রীর অনুকম্পায় তিনি বাসায় থাকছেন। তাদের আরেক নেতা তারেক রহমান আদালত কর্তৃক দণ্ডিত হয়ে পলাতক। এসব কারণে তারা গঠনতন্ত্র পরিবর্তন করে ৭ ধারা বিলুপ্ত করে দিয়েছে। এর মানে যে যতো বড় দুর্নীতিবাজ হোক, এখন তাদের দলে নিতে কোনো সমস্যা নেই। তাদের মুখে অন্যের বিরুদ্ধে অভিযোগ মানায় না। আপনারা কোন মুখে দুর্নীতির কথা বলেন।

তিনি বলেন, বিএনপি-জামায়াতের লক্ষ্য দেশের মধ্যে অশান্ত, অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরি করে উন্নয়ন-অগ্রযাত্রাকে বাধাগ্রস্ত করা। দেশের মানুষ ভালো থাকুক তারা চায় না, এজন্য তারা উন্নয়ন-অগ্রগতি বাধাগ্রস্ত করতে চায়।

স্বাধীন বাংলাদেশে জামায়াতে ইসলামী রাজনীতি করার কোনো নৈতিক অধিকার নেই উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, জামায়াতে ইসলামী একাত্তরের মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধী। তারা একাত্তরে পাকিস্তানের সৈনিক ছিল। এখনো স্বাধীন বাংলাদেশে রাজাকার হিসেবেই তারা আছে। তারা এখনো পাকিস্তানি আদর্শ বহন করে। বিএনপি-জামায়াত এ দু’টি দল স্বাধীনতায় বিশ্বাসী নয়। এদেরকে বাংলাদেশে রাজনীতি করার কোনো সুযোগ দেয়া যাবে না।

আওয়ামী লীগের এ সিনিয়র নেতা বলেন, দ্বি-জাতিতত্ত্বের ভিত্তিতে ভারত-পাকিস্তান সৃষ্টির সময় থেকেই জাতির পিতা বাঙালির মুক্তির জন্য আন্দোলন সংগ্রাম করেছিলেন। ১৯৪৮ সালে পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠি রাষ্ট্র ভাষা উর্দু করার ঘোষণা দেয়, তখন থেকেই তিনি প্রতিবাদ করেছেন। বঙ্গবন্ধু ১১ মার্চের হরতালে নেতৃত্বে দিয়ে গ্রেফতার হয়েছেন। তখন থেকেই তিনি স্বাধিকার আন্দোলন শুরু করেন। ’৬৯ গণঅভ্যুত্থানে জাতি ঐক্যবদ্ধ হয়েছিল। ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ডাক দিয়েছিলেন। তখন বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, ‘‘তোমাদের কাছে আমার অনুরোধ রইলো, প্রত্যেক ঘরে ঘরে দুর্গ গড়ে তোলো। তোমাদের যা কিছু আছে, তাই দিয়ে শত্রুর মোকাবিলা করতে হবে। জীবনের তরে রাস্তাঘাট যা যা আছে সব কিছু আমি যদি হুকুম দেবার নাও পারি, তোমরা বন্ধ করে দেবে।’’ এই নির্দেশনার পর থেকে দেশের নিয়ন্ত্রণ বঙ্গবন্ধুর হাত চলে গিয়েছিল। সারা বাংলাদেশে ছিল স্বাধীনতার পতাকা।

তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার পর মাত্র সাড়ে তিন বছর সময় পেয়ে যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ গড়ে তুলেছিলেন। বঙ্গবন্ধু রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে দূরদৃষ্টিসম্পন্ন নেতা ছিলেন। ১৯৭৫ সালে বেতবুনিয়ায় ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করেছেন। তিনি জানতেন, এক সময় আমাদের স্যাটেলাইট প্রয়োজন হবে। বঙ্গবন্ধুকন্যার নেতৃত্বে আজ মহাকাশে স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের মধ্যদিয়ে আমরা মহাকাশ বিজ্ঞান যুগে প্রবেশ করেছি। ১৯৭৪ সালে বঙ্গবন্ধু সমুদ্রসীমা আইন করে গিয়েছিলেন। যার কারণে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে  সমুদ্রসীমায় মায়ানমনারের সঙ্গে মামলা করে বাংলাদেশ সমুদ্রে অধিকার ফিরে পেয়েছে। আজ সমুদ্রসীমায় উপকূল থেকে প্রায় ১ লাখ বর্গমাইল পর্যন্ত অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। সমুদ্রের ব্লু ইকোনমি আগ্রামী প্রজন্মের অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি হবে।

কক্সবাজারকে আওয়ামী লীগের ঘাঁটি বানানোর জন্য আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ এদেশের সবচেয়ে প্রাচীন এবং ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক দল। বাংলাদেশ নামের স্বাধীন রাষ্ট্র, অর্থনৈতিক মুক্তি আওয়ামী লীগের হাত ধরে এসেছে। শুধু স্লোগান নির্ভর হলে হবে না। বিএনপি-জামায়াত অপশক্তির বিরুদ্ধে শক্তভাবে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। সাংগঠনিক তৎপরতা বৃদ্ধি করতে হবে। সরকারের উন্নয়ন মানুষের ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে। তবেই কক্সবাজার নৌকার ঘাঁটি, আওয়ামী লীগের ঘাঁটি হবে।

বাংলাদেশ চূড়ান্ত অর্থনৈতিক মুক্তির দাঁড়প্রান্তে উল্লেখ করে হানিফ বলেন, বাংলাদেশকে এক সময় তলাবিহীন ঝুড়ির দেশ বলা হতো। আজ আলোয় উদ্ভাসিত হয়েছে। খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ, শতভাগ বিদ্যুতায়ন হয়েছে, রফতানি আয় বৃদ্ধি পেয়েছে, রিজার্ভ ফরেন রেমিটেন্স বেড়েছে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আজ আমরা উন্নয়নশীল রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেছি। দেশের মানুষের মাথাপিছু আয় ২৫০০ ডলার ছাড়িয়ে গেছে। এসবের জন্য একজন কৃতিত্বের দাবিদার, তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তার নেতৃত্বে এ অর্জন সম্ভব হয়েছে। যার কারণে বিশ্বব্যাপী বাংলাদেশ সীমিত সম্পদ নিয়েও উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। যা শেখ হাসিনার সরকার করে দেখিয়েছে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ আজ অর্থনৈতিক মুক্তির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে।

আওয়ামী লীগের এ যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক বলেন, এই বাংলাদেশে গত ১৩ বছরে যা উন্নয়ন হয়েছে এককভাবে কক্সবাজার জেলায় ১০টি জেলার বেশি উন্নয়ন হয়েছে। মাতারবাড়ি ডিপ সি পোর্ট হচ্ছে, আধুনিক স্টেডিয়ামের মতো বড় বড় প্রকল্প হচ্ছে। কক্সবাজারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে শেখ হাসিনা সহায়তা করছেন। তাহলে কেনো কক্সবাজার বঙ্গবন্ধুর ঘাটি হবে না- এমন প্রশ্ন রাখেন তিনি।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও জাতীয় সংসদের হুইপ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন বলেন, সম্মেলনসহ বিভিন্ন উৎসবে গাছের ডগায়, খাম্বাতে ব্যানার ফেস্টুন টাঙানো দেখা যায়। আপনারা এসব পরিহার করুন। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা কাজ দিয়ে মানুষের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছেন। আপনারাও কাজ করে মানুষের হৃদয়ে জায়গা করে নিন। বঙ্গবন্ধুকন্যার হাতকে শক্তিশালী করতে এর বিকল্প নেই। ভবিষ্যতে ব্যানার, ফেস্টুনে আমার ছবি ব্যবহার করবেন না।

সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে আওয়ামী লীগের উপ-প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন বলেন, বঙ্গবন্ধুর আদর্শের কর্মী হতে হলে বঙ্গবন্ধুকে জানতে হবে, বঙ্গবন্ধুকে জানার জন্য ঈশ্বর চন্দ্র বিদ্যাসাগর হতে হয় না। মহাপণ্ডিত হতে হয় না। অসমাপ্ত আত্মজীবনী, কারাগারের রোজনামচা ও আমার দেখা নয়া চীন পড়লেই জানা যাবে বঙ্গবন্ধুকে, আর এইগুলো নিজের জীবনে প্রতিফলন ঘটাতে পারলেই হওয়া যাবে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের কর্মী। শেখ হাসিনার প্রকৃত সৈনিক। এমন সৎ, মেধাবী নেতৃত্ব তৈরির প্রতিযোগিতা হয় সংগঠনের সম্মেলনে। এদের দিয়েই বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা গড়বো আলো ঝলমলে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা।

সম্মেলন বিশেষ অতিথি হিসেবে আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের ধর্মবিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট সিরাজুল মোস্তফা। প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পৌর মেয়র মুজিবুর রহমান।

কক্সবাজার পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি মোহাম্মদ নজিবুল ইসলামের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক উজ্জ্বল করের সঞ্চালনায় সম্মেলনে সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাবেক সাংসদ ও কক্সবাজার জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোস্তাক আহমদ চৌধুরী, কক্সবাজার সদর-রামু আসনের সংসদ সাইমুম সরওয়ার কমল, মহেশখালী-কুতুবদিয়া আসনে সাংসদ আশেক উল্লাহ রফিক।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
চানখারপুলে ৬ হত্যা : আসামিদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ পেছাল
চানখারপুলে ৬ হত্যা : আসামিদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ পেছাল
‘জিরো রিটার্ন’ দিলে পাঁচ বছরের জেল
‘জিরো রিটার্ন’ দিলে পাঁচ বছরের জেল
এসএসসি পুনঃনিরীক্ষণ: রাজশাহী বোর্ডে ফেল থেকে পাস ৪৮ পরীক্ষার্থী
এসএসসি পুনঃনিরীক্ষণ: রাজশাহী বোর্ডে ফেল থেকে পাস ৪৮ পরীক্ষার্থী
তালিকা থেকে মৃত ভোটার বাদ যাচ্ছে ২১ লাখ ৩২ হাজার ৫৯০
তালিকা থেকে মৃত ভোটার বাদ যাচ্ছে ২১ লাখ ৩২ হাজার ৫৯০
ফেল থেকে জিপিএ-৫ তিনজন, নতুনভাবে পাস করলেন ২৯৩ জন
ফেল থেকে জিপিএ-৫ তিনজন, নতুনভাবে পাস করলেন ২৯৩ জন
ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ৪০ হাজার বডি ক্যামেরা কিনছে সরকার
ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ৪০ হাজার বডি ক্যামেরা কিনছে সরকার
শুষ্ক থাকবে ঢাকার আকাশ, নেই বৃষ্টির সম্ভাবনা
শুষ্ক থাকবে ঢাকার আকাশ, নেই বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকা বোর্ডে নতুন জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৮৬ পরীক্ষার্থী, ফেল থেকে পাস ২৯৩
ঢাকা বোর্ডে নতুন জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৮৬ পরীক্ষার্থী, ফেল থেকে পাস ২৯৩
এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশ
এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশ
খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, ভুল সংশোধনের সুযোগ থাকছে ১২ দিন
খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, ভুল সংশোধনের সুযোগ থাকছে ১২ দিন
টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু আজ, লাগবে স্মার্ট কার্ড
টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু আজ, লাগবে স্মার্ট কার্ড
এখনো পথ খুঁজছে ঐক্য কমিশন
এখনো পথ খুঁজছে ঐক্য কমিশন
সর্বশেষ খবর
চানখারপুলে ৬ হত্যা : আসামিদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ পেছাল
চানখারপুলে ৬ হত্যা : আসামিদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ পেছাল

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে খেলতে ঝুঁকির পথ বেছে নিতেও প্রস্তুত ওকস
অ্যাশেজে খেলতে ঝুঁকির পথ বেছে নিতেও প্রস্তুত ওকস

১৪ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

‘ধাক্কামারা’ চক্রের ২ নারী সদস্য গ্রেপ্তার
‘ধাক্কামারা’ চক্রের ২ নারী সদস্য গ্রেপ্তার

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘জিরো রিটার্ন’ দিলে পাঁচ বছরের জেল
‘জিরো রিটার্ন’ দিলে পাঁচ বছরের জেল

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

এআই টুলের অপব্যবহার বন্ধের তাগিদ মেহজাবিনের
এআই টুলের অপব্যবহার বন্ধের তাগিদ মেহজাবিনের

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

ঠাকুরগাঁওয়ে প্রেসক্লাব উড়িয়ে দেয়ার হুমকি দিয়ে বহিষ্কার কৃষকদল নেতা
ঠাকুরগাঁওয়ে প্রেসক্লাব উড়িয়ে দেয়ার হুমকি দিয়ে বহিষ্কার কৃষকদল নেতা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ভবিষ্যতে আর্থিক খাতে রাজনৈতিক-আমলাতান্ত্রিক হস্তক্ষেপ না করার উদ্যোগ’
‘ভবিষ্যতে আর্থিক খাতে রাজনৈতিক-আমলাতান্ত্রিক হস্তক্ষেপ না করার উদ্যোগ’

৪৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ইনস্টাগ্রামে যুক্ত হলো রিপোস্ট ফিচার সুবিধা
ইনস্টাগ্রামে যুক্ত হলো রিপোস্ট ফিচার সুবিধা

৪৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সড়কে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অবস্থান, ঢাকার সঙ্গে যোগাযোগ বন্ধ
সড়কে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অবস্থান, ঢাকার সঙ্গে যোগাযোগ বন্ধ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাদের সাবেক প্রধানমন্ত্রী সুচেস মার্সার ২০ বছরের কারাদণ্ড
চাদের সাবেক প্রধানমন্ত্রী সুচেস মার্সার ২০ বছরের কারাদণ্ড

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রীর গাঁজা কাণ্ডে ইউনাইটেড এয়ারলাইনসের ফ্লাইট বিলম্বিত
যাত্রীর গাঁজা কাণ্ডে ইউনাইটেড এয়ারলাইনসের ফ্লাইট বিলম্বিত

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি পুনঃনিরীক্ষণ: রাজশাহী বোর্ডে ফেল থেকে পাস ৪৮ পরীক্ষার্থী
এসএসসি পুনঃনিরীক্ষণ: রাজশাহী বোর্ডে ফেল থেকে পাস ৪৮ পরীক্ষার্থী

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

সেসকোকে দলে ভিড়িয়ে শক্তি বাড়ালো ম্যানইউ
সেসকোকে দলে ভিড়িয়ে শক্তি বাড়ালো ম্যানইউ

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যাত্রীকে অস্বাস্থ্যকর আসন দেওয়ায় ইন্ডিগোকে দেড় লাখ রুপি জরিমানা
যাত্রীকে অস্বাস্থ্যকর আসন দেওয়ায় ইন্ডিগোকে দেড় লাখ রুপি জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান থেকে ত্রাণ মাথায় পড়ে ফিলিস্তিনি কিশোর নিহত
বিমান থেকে ত্রাণ মাথায় পড়ে ফিলিস্তিনি কিশোর নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালিকা থেকে মৃত ভোটার বাদ যাচ্ছে ২১ লাখ ৩২ হাজার ৫৯০
তালিকা থেকে মৃত ভোটার বাদ যাচ্ছে ২১ লাখ ৩২ হাজার ৫৯০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে দুর্ধর্ষ 'ধাক্কামারা' চক্রের দুই নারী সদস্য আটক
রাজধানীতে দুর্ধর্ষ 'ধাক্কামারা' চক্রের দুই নারী সদস্য আটক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বার্সেলোনা ছেড়ে রোনালদোর সতীর্থ মার্টিনেজ
বার্সেলোনা ছেড়ে রোনালদোর সতীর্থ মার্টিনেজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেল থেকে জিপিএ-৫ তিনজন, নতুনভাবে পাস করলেন ২৯৩ জন
ফেল থেকে জিপিএ-৫ তিনজন, নতুনভাবে পাস করলেন ২৯৩ জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে আগুনে পুড়ল ১১ দোকান ও ১ কারখানা
নোয়াখালীতে আগুনে পুড়ল ১১ দোকান ও ১ কারখানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ৪০ হাজার বডি ক্যামেরা কিনছে সরকার
ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ৪০ হাজার বডি ক্যামেরা কিনছে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শুষ্ক থাকবে ঢাকার আকাশ, নেই বৃষ্টির সম্ভাবনা
শুষ্ক থাকবে ঢাকার আকাশ, নেই বৃষ্টির সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা বোর্ডে নতুন জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৮৬ পরীক্ষার্থী, ফেল থেকে পাস ২৯৩
ঢাকা বোর্ডে নতুন জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৮৬ পরীক্ষার্থী, ফেল থেকে পাস ২৯৩

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিএল টি-টোয়েন্টিতে ক্রিকেটারদের ম্যাচ ফি বাড়াল বিসিবি
এনসিএল টি-টোয়েন্টিতে ক্রিকেটারদের ম্যাচ ফি বাড়াল বিসিবি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে ৫ সহজ কৌশলে চ্যাটজিপিটি হবে আপনার ব্যক্তিগত সহকারী
যে ৫ সহজ কৌশলে চ্যাটজিপিটি হবে আপনার ব্যক্তিগত সহকারী

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশ
এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়ানডেতে ফিরেই বিশ্বরেকর্ড গড়লেন শাহিন আফ্রিদি
ওয়ানডেতে ফিরেই বিশ্বরেকর্ড গড়লেন শাহিন আফ্রিদি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বড়শিতে ধরা এক জোড়া কোরাল ৪১ হাজার টাকায় বিক্রি
বড়শিতে ধরা এক জোড়া কোরাল ৪১ হাজার টাকায় বিক্রি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুরস্ক সবসময় ফিলিস্তিনের পাশে থাকবে: এরদোয়ান
তুরস্ক সবসময় ফিলিস্তিনের পাশে থাকবে: এরদোয়ান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার
তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসপাতালে ভর্তির সময় স্বামীর নামের জায়গায় নিজের নাম বসিয়েছে তুষার : নীলা ইস্রাফিল
হাসপাতালে ভর্তির সময় স্বামীর নামের জায়গায় নিজের নাম বসিয়েছে তুষার : নীলা ইস্রাফিল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া নিয়ে এবার নিজেদের অবস্থান জানাল যুক্তরাষ্ট্র
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া নিয়ে এবার নিজেদের অবস্থান জানাল যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউ মার্কেট থেকে ১১০০ সামুরাই ছুরি ও চাপাতি উদ্ধার
নিউ মার্কেট থেকে ১১০০ সামুরাই ছুরি ও চাপাতি উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পালানোর সময় দীপু মনির ভাগ্নে আটক
ভারতে পালানোর সময় দীপু মনির ভাগ্নে আটক

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হানিট্র্যাপ চক্রের সদস্যদের অপকর্মের ভিডিও করায় তুহিনকে হত্যা : জিএমপি কমিশনার
হানিট্র্যাপ চক্রের সদস্যদের অপকর্মের ভিডিও করায় তুহিনকে হত্যা : জিএমপি কমিশনার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই ভোট: সিইসি
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই ভোট: সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা হাতে ধরে গণ-অভ্যুত্থানকে মেরে ফেলছি : সামান্তা শারমিন
আমরা হাতে ধরে গণ-অভ্যুত্থানকে মেরে ফেলছি : সামান্তা শারমিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বাধীনতার পক্ষে-বিপক্ষে বক্তব্য দিয়ে জাতিকে বিভক্ত করা যাবে না : সালাহউদ্দিন
স্বাধীনতার পক্ষে-বিপক্ষে বক্তব্য দিয়ে জাতিকে বিভক্ত করা যাবে না : সালাহউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপারেশন সিঁদুর নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন ভারতীয় বিমানবাহিনী প্রধান
অপারেশন সিঁদুর নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন ভারতীয় বিমানবাহিনী প্রধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘স্ত্রীকে মেরে ফেলছি, আমাকে নিয়ে যান’, হত্যার পর ৯৯৯-এ স্বামীর ফোন
‘স্ত্রীকে মেরে ফেলছি, আমাকে নিয়ে যান’, হত্যার পর ৯৯৯-এ স্বামীর ফোন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকে অঞ্চল বিনিময়ের সিদ্ধান্তে কড়া বার্তা জেলেনস্কির
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকে অঞ্চল বিনিময়ের সিদ্ধান্তে কড়া বার্তা জেলেনস্কির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের চাঞ্চল্যকর সেই দাবি উড়িয়ে দিল পাকিস্তান
ভারতের চাঞ্চল্যকর সেই দাবি উড়িয়ে দিল পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্কাঘাতে ভারতে যেসব ব্যবসায় প্রভাব পড়বে
ট্রাম্পের শুল্কাঘাতে ভারতে যেসব ব্যবসায় প্রভাব পড়বে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগ ভিত্তিহীন : মন্ত্রিপরিষদ সচিব
উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগ ভিত্তিহীন : মন্ত্রিপরিষদ সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ২০ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান
ইসরায়েলের ২০ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফ আলীর ১৫ হাজার কোটি রুপির সম্পত্তি নিয়ে আদালতের স্থগিতাদেশ
সাইফ আলীর ১৫ হাজার কোটি রুপির সম্পত্তি নিয়ে আদালতের স্থগিতাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ড্যাবের নির্বাচনে হারুন-শাকিল পূর্ণ প্যানেলের নিরঙ্কুশ বিজয়
ড্যাবের নির্বাচনে হারুন-শাকিল পূর্ণ প্যানেলের নিরঙ্কুশ বিজয়

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে প্রেম, দুই বছরে সাড়ে ১২ কোটি টাকা খোয়ালেন বৃদ্ধ!
ফেসবুকে প্রেম, দুই বছরে সাড়ে ১২ কোটি টাকা খোয়ালেন বৃদ্ধ!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মাইলস্টোনে আহতদের চিকিৎসায় যুক্তরাজ্যের মেডিকেল টিম ঢাকায়
মাইলস্টোনে আহতদের চিকিৎসায় যুক্তরাজ্যের মেডিকেল টিম ঢাকায়

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুধু স্বৈরশাসক নন, হাসিনা ছিলেন মাদকেরও নেত্রী: এ্যানি
শুধু স্বৈরশাসক নন, হাসিনা ছিলেন মাদকেরও নেত্রী: এ্যানি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানই দেশের ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমানই দেশের ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একই পরিবারের ৭ জনের মৃত্যুর ঘটনায় চালকের বিরুদ্ধে মামলা
একই পরিবারের ৭ জনের মৃত্যুর ঘটনায় চালকের বিরুদ্ধে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা বোর্ডে নতুন জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৮৬ পরীক্ষার্থী, ফেল থেকে পাস ২৯৩
ঢাকা বোর্ডে নতুন জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৮৬ পরীক্ষার্থী, ফেল থেকে পাস ২৯৩

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কুলি’-তে রজনীকান্তের ১৫০ কোটি, আমিরের ১৫ মিনিটের জন্য ২৫ কোটি!
‘কুলি’-তে রজনীকান্তের ১৫০ কোটি, আমিরের ১৫ মিনিটের জন্য ২৫ কোটি!

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘জিরো রিটার্ন’ দিলে পাঁচ বছরের জেল
‘জিরো রিটার্ন’ দিলে পাঁচ বছরের জেল

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

কোনালের বাজিমাত, ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে বুবলী-জীবনের ‘ময়না’
কোনালের বাজিমাত, ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে বুবলী-জীবনের ‘ময়না’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাংবাদিক তুহিন হত্যা মামলার আসামি শহীদুল কিশোরগঞ্জে গ্রেপ্তার
সাংবাদিক তুহিন হত্যা মামলার আসামি শহীদুল কিশোরগঞ্জে গ্রেপ্তার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সঞ্চয়পত্রেও আগের মতো আগ্রহ নেই
সঞ্চয়পত্রেও আগের মতো আগ্রহ নেই

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বড় কিছু নিয়ে ফিরছেন শাকিব খান, দিলেন বার্তা
বড় কিছু নিয়ে ফিরছেন শাকিব খান, দিলেন বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে
কী হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলে আছে হাসিনার রেড নোটিস
ঝুলে আছে হাসিনার রেড নোটিস

প্রথম পৃষ্ঠা

তুহিন হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন
তুহিন হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেক ইতিহাস গড়ার দিন
আরেক ইতিহাস গড়ার দিন

মাঠে ময়দানে

থার্ড টার্মিনাল চালুতে জটিলতা অপারেটর নির্বাচনে অচলাবস্থা
থার্ড টার্মিনাল চালুতে জটিলতা অপারেটর নির্বাচনে অচলাবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিকল্পিত হত্যাচেষ্টা খালেদা জিয়াকে
পরিকল্পিত হত্যাচেষ্টা খালেদা জিয়াকে

প্রথম পৃষ্ঠা

‘মিস্টার টোয়েন্টি পার্সেন্ট’
‘মিস্টার টোয়েন্টি পার্সেন্ট’

প্রথম পৃষ্ঠা

আবু তাহের বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক
আবু তাহের বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠ চষছেন চার দলের ৯ নেতা
মাঠ চষছেন চার দলের ৯ নেতা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারেক রহমানের শাশুড়ির বাসায় বেবী নাজনীন
তারেক রহমানের শাশুড়ির বাসায় বেবী নাজনীন

শোবিজ

নাটোরে ক্রীড়া উপদেষ্টার অনুষ্ঠান বয়কট
নাটোরে ক্রীড়া উপদেষ্টার অনুষ্ঠান বয়কট

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে এলে জনরোষ সৃষ্টি হবে
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে এলে জনরোষ সৃষ্টি হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

লড়তে চান বিএনপির চার নেতা জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত
লড়তে চান বিএনপির চার নেতা জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত

নগর জীবন

বিদ্যুৎ কেন্দ্রে রাতভর ডাকাতি, কয়েক কোটি টাকার মালামাল লুট
বিদ্যুৎ কেন্দ্রে রাতভর ডাকাতি, কয়েক কোটি টাকার মালামাল লুট

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবার-আত্মীয়স্বজন আমাকে জেনিফার বলে ডাকে : মেহজাবীন
পরিবার-আত্মীয়স্বজন আমাকে জেনিফার বলে ডাকে : মেহজাবীন

শোবিজ

তারেক রহমানই ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী
তারেক রহমানই ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্যায় তিস্তাতীরে মানুষের ভোগান্তি
বন্যায় তিস্তাতীরে মানুষের ভোগান্তি

খবর

শিল্পীরা কেন পারিশ্রমিক পান না
শিল্পীরা কেন পারিশ্রমিক পান না

শোবিজ

শেষ বলের ছক্কায় বিশ্ব রেকর্ড
শেষ বলের ছক্কায় বিশ্ব রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

থমকে রয়েছে বিটিসিএল ফাইভ-জি প্রকল্প
থমকে রয়েছে বিটিসিএল ফাইভ-জি প্রকল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত কিংস
চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত কিংস

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ মানুষও বিএনপির কাছে ভালো কিছু প্রত্যাশা করে
নিরপেক্ষ মানুষও বিএনপির কাছে ভালো কিছু প্রত্যাশা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার সুরকার কুমার বিশ্বজিৎ
এবার সুরকার কুমার বিশ্বজিৎ

শোবিজ

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই নিউজিল্যান্ডের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই নিউজিল্যান্ডের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়

সম্পাদকীয়

ঢাকায় আসছেন আজ
ঢাকায় আসছেন আজ

মাঠে ময়দানে

তুহিন হত্যায় জড়িতদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা
তুহিন হত্যায় জড়িতদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা

নগর জীবন

তুহিনের হত্যাকাণ্ড সাংবাদিকদের নিরাপত্তার কথা পুনরায় ভাবিয়ে তুলেছে
তুহিনের হত্যাকাণ্ড সাংবাদিকদের নিরাপত্তার কথা পুনরায় ভাবিয়ে তুলেছে

খবর