শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৫৬, বৃহস্পতিবার, ২৪ মার্চ, ২০২২

শেখ হাসিনার বাইরে মাইম্যান দিয়ে বলয় গড়তে দেয়া যাবে না : হানিফ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
শেখ হাসিনার বাইরে মাইম্যান দিয়ে বলয় গড়তে দেয়া যাবে না : হানিফ

আওয়ামী লীগে শেখ হাসিনার বাইরে কারো মাইম্যান দিয়ে বলয় গড়তে দেয়া যাবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ এমপি। তিনি বলেন, আমাদের অনেকের মধ্যে এমন মানসিকতা আছে, যারা নেতৃত্বে থাকেন তারা মাইম্যান দিয়ে বলয় তৈরি করতে চান। আমরা বিভিন্ন জেলায় এটি দেখেছি। এই অভ্যাস পরিহার করতে হবে। আমরা সকলেই বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক, আমরা শেখ হাসিনার কর্মী। এখানে বলয় থাকবে একটাই, শেখ হাসিনার বলয়। শেখ হাসিনার বাইরে কারোর ব্যক্তিগত মাইম্যান, বলয় গড়ে ওঠতে দেয়া যাবে না।

বৃহস্পতিবার কক্সবাজার সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে কক্সবাজার পৌর আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন ও কাউন্সিল-২২ এ প্রধান অতিথির বক্তেব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

এসময় বিএনপির সমালোচনা করে মাহবুবউল আলম হানিফ বলেন, মির্জা ফখরুল প্রতিদিন মিথ্যাচার করছেন। বর্তমান সরকারের আমলে দুর্নীতির কথা বলেন। বিএনপি সরকারের আমলে বাংলাদেশ পরপর পাঁচবার দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। তারা রাষ্ট্র পরিচালনায় ব্যর্থতার কারণে জনগণের কাছে ধিকৃত হয়ে ক্ষমতা ছাড়তে হয়েছে। সীমাহীন দুর্নীতির কারণে মানুষ বিএনপিকে আঁস্তাকুড়ে ছুড়ে ফেলেছে। বিএনপির গঠনতন্ত্রের ৭ ধারায় বলা আছে, কোনো দণ্ডিত ব্যক্তি বিএনপির কোনো নেতা হতে পারবে না। অথচ বেগম খালেদা জিয়া দুর্নীতির মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত হয়ে কারাগারে। প্রধানমন্ত্রীর অনুকম্পায় তিনি বাসায় থাকছেন। তাদের আরেক নেতা তারেক রহমান আদালত কর্তৃক দণ্ডিত হয়ে পলাতক। এসব কারণে তারা গঠনতন্ত্র পরিবর্তন করে ৭ ধারা বিলুপ্ত করে দিয়েছে। এর মানে যে যতো বড় দুর্নীতিবাজ হোক, এখন তাদের দলে নিতে কোনো সমস্যা নেই। তাদের মুখে অন্যের বিরুদ্ধে অভিযোগ মানায় না। আপনারা কোন মুখে দুর্নীতির কথা বলেন।

তিনি বলেন, বিএনপি-জামায়াতের লক্ষ্য দেশের মধ্যে অশান্ত, অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরি করে উন্নয়ন-অগ্রযাত্রাকে বাধাগ্রস্ত করা। দেশের মানুষ ভালো থাকুক তারা চায় না, এজন্য তারা উন্নয়ন-অগ্রগতি বাধাগ্রস্ত করতে চায়।

স্বাধীন বাংলাদেশে জামায়াতে ইসলামী রাজনীতি করার কোনো নৈতিক অধিকার নেই উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, জামায়াতে ইসলামী একাত্তরের মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধী। তারা একাত্তরে পাকিস্তানের সৈনিক ছিল। এখনো স্বাধীন বাংলাদেশে রাজাকার হিসেবেই তারা আছে। তারা এখনো পাকিস্তানি আদর্শ বহন করে। বিএনপি-জামায়াত এ দু’টি দল স্বাধীনতায় বিশ্বাসী নয়। এদেরকে বাংলাদেশে রাজনীতি করার কোনো সুযোগ দেয়া যাবে না।

আওয়ামী লীগের এ সিনিয়র নেতা বলেন, দ্বি-জাতিতত্ত্বের ভিত্তিতে ভারত-পাকিস্তান সৃষ্টির সময় থেকেই জাতির পিতা বাঙালির মুক্তির জন্য আন্দোলন সংগ্রাম করেছিলেন। ১৯৪৮ সালে পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠি রাষ্ট্র ভাষা উর্দু করার ঘোষণা দেয়, তখন থেকেই তিনি প্রতিবাদ করেছেন। বঙ্গবন্ধু ১১ মার্চের হরতালে নেতৃত্বে দিয়ে গ্রেফতার হয়েছেন। তখন থেকেই তিনি স্বাধিকার আন্দোলন শুরু করেন। ’৬৯ গণঅভ্যুত্থানে জাতি ঐক্যবদ্ধ হয়েছিল। ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ডাক দিয়েছিলেন। তখন বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, ‘‘তোমাদের কাছে আমার অনুরোধ রইলো, প্রত্যেক ঘরে ঘরে দুর্গ গড়ে তোলো। তোমাদের যা কিছু আছে, তাই দিয়ে শত্রুর মোকাবিলা করতে হবে। জীবনের তরে রাস্তাঘাট যা যা আছে সব কিছু আমি যদি হুকুম দেবার নাও পারি, তোমরা বন্ধ করে দেবে।’’ এই নির্দেশনার পর থেকে দেশের নিয়ন্ত্রণ বঙ্গবন্ধুর হাত চলে গিয়েছিল। সারা বাংলাদেশে ছিল স্বাধীনতার পতাকা।

তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার পর মাত্র সাড়ে তিন বছর সময় পেয়ে যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ গড়ে তুলেছিলেন। বঙ্গবন্ধু রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে দূরদৃষ্টিসম্পন্ন নেতা ছিলেন। ১৯৭৫ সালে বেতবুনিয়ায় ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করেছেন। তিনি জানতেন, এক সময় আমাদের স্যাটেলাইট প্রয়োজন হবে। বঙ্গবন্ধুকন্যার নেতৃত্বে আজ মহাকাশে স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের মধ্যদিয়ে আমরা মহাকাশ বিজ্ঞান যুগে প্রবেশ করেছি। ১৯৭৪ সালে বঙ্গবন্ধু সমুদ্রসীমা আইন করে গিয়েছিলেন। যার কারণে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে  সমুদ্রসীমায় মায়ানমনারের সঙ্গে মামলা করে বাংলাদেশ সমুদ্রে অধিকার ফিরে পেয়েছে। আজ সমুদ্রসীমায় উপকূল থেকে প্রায় ১ লাখ বর্গমাইল পর্যন্ত অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। সমুদ্রের ব্লু ইকোনমি আগ্রামী প্রজন্মের অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি হবে।

কক্সবাজারকে আওয়ামী লীগের ঘাঁটি বানানোর জন্য আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ এদেশের সবচেয়ে প্রাচীন এবং ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক দল। বাংলাদেশ নামের স্বাধীন রাষ্ট্র, অর্থনৈতিক মুক্তি আওয়ামী লীগের হাত ধরে এসেছে। শুধু স্লোগান নির্ভর হলে হবে না। বিএনপি-জামায়াত অপশক্তির বিরুদ্ধে শক্তভাবে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। সাংগঠনিক তৎপরতা বৃদ্ধি করতে হবে। সরকারের উন্নয়ন মানুষের ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে। তবেই কক্সবাজার নৌকার ঘাঁটি, আওয়ামী লীগের ঘাঁটি হবে।

বাংলাদেশ চূড়ান্ত অর্থনৈতিক মুক্তির দাঁড়প্রান্তে উল্লেখ করে হানিফ বলেন, বাংলাদেশকে এক সময় তলাবিহীন ঝুড়ির দেশ বলা হতো। আজ আলোয় উদ্ভাসিত হয়েছে। খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ, শতভাগ বিদ্যুতায়ন হয়েছে, রফতানি আয় বৃদ্ধি পেয়েছে, রিজার্ভ ফরেন রেমিটেন্স বেড়েছে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আজ আমরা উন্নয়নশীল রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেছি। দেশের মানুষের মাথাপিছু আয় ২৫০০ ডলার ছাড়িয়ে গেছে। এসবের জন্য একজন কৃতিত্বের দাবিদার, তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তার নেতৃত্বে এ অর্জন সম্ভব হয়েছে। যার কারণে বিশ্বব্যাপী বাংলাদেশ সীমিত সম্পদ নিয়েও উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। যা শেখ হাসিনার সরকার করে দেখিয়েছে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ আজ অর্থনৈতিক মুক্তির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে।

আওয়ামী লীগের এ যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক বলেন, এই বাংলাদেশে গত ১৩ বছরে যা উন্নয়ন হয়েছে এককভাবে কক্সবাজার জেলায় ১০টি জেলার বেশি উন্নয়ন হয়েছে। মাতারবাড়ি ডিপ সি পোর্ট হচ্ছে, আধুনিক স্টেডিয়ামের মতো বড় বড় প্রকল্প হচ্ছে। কক্সবাজারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে শেখ হাসিনা সহায়তা করছেন। তাহলে কেনো কক্সবাজার বঙ্গবন্ধুর ঘাটি হবে না- এমন প্রশ্ন রাখেন তিনি।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও জাতীয় সংসদের হুইপ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন বলেন, সম্মেলনসহ বিভিন্ন উৎসবে গাছের ডগায়, খাম্বাতে ব্যানার ফেস্টুন টাঙানো দেখা যায়। আপনারা এসব পরিহার করুন। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা কাজ দিয়ে মানুষের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছেন। আপনারাও কাজ করে মানুষের হৃদয়ে জায়গা করে নিন। বঙ্গবন্ধুকন্যার হাতকে শক্তিশালী করতে এর বিকল্প নেই। ভবিষ্যতে ব্যানার, ফেস্টুনে আমার ছবি ব্যবহার করবেন না।

সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে আওয়ামী লীগের উপ-প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন বলেন, বঙ্গবন্ধুর আদর্শের কর্মী হতে হলে বঙ্গবন্ধুকে জানতে হবে, বঙ্গবন্ধুকে জানার জন্য ঈশ্বর চন্দ্র বিদ্যাসাগর হতে হয় না। মহাপণ্ডিত হতে হয় না। অসমাপ্ত আত্মজীবনী, কারাগারের রোজনামচা ও আমার দেখা নয়া চীন পড়লেই জানা যাবে বঙ্গবন্ধুকে, আর এইগুলো নিজের জীবনে প্রতিফলন ঘটাতে পারলেই হওয়া যাবে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের কর্মী। শেখ হাসিনার প্রকৃত সৈনিক। এমন সৎ, মেধাবী নেতৃত্ব তৈরির প্রতিযোগিতা হয় সংগঠনের সম্মেলনে। এদের দিয়েই বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা গড়বো আলো ঝলমলে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা।

সম্মেলন বিশেষ অতিথি হিসেবে আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের ধর্মবিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট সিরাজুল মোস্তফা। প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পৌর মেয়র মুজিবুর রহমান।

কক্সবাজার পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি মোহাম্মদ নজিবুল ইসলামের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক উজ্জ্বল করের সঞ্চালনায় সম্মেলনে সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাবেক সাংসদ ও কক্সবাজার জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোস্তাক আহমদ চৌধুরী, কক্সবাজার সদর-রামু আসনের সংসদ সাইমুম সরওয়ার কমল, মহেশখালী-কুতুবদিয়া আসনে সাংসদ আশেক উল্লাহ রফিক।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ককে অত্যন্ত গুরুত্ব দেয় চীন : শি জিনপিং
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ককে অত্যন্ত গুরুত্ব দেয় চীন : শি জিনপিং
বাংলাদেশ-চীনের বন্ধুত্ব আরও দৃঢ় হয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ-চীনের বন্ধুত্ব আরও দৃঢ় হয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তিন বিভাগে অতিভারি বৃষ্টির আভাস
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তিন বিভাগে অতিভারি বৃষ্টির আভাস
অক্টোবরে ঘূর্ণিঝড়, বন্যার আভাস
অক্টোবরে ঘূর্ণিঝড়, বন্যার আভাস
গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ১৩২ শিশুর তালিকায় সবচেয়ে ছোট জাবির
গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ১৩২ শিশুর তালিকায় সবচেয়ে ছোট জাবির
ছোট দ্বীপ রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত বাংলাদেশের
ছোট দ্বীপ রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত বাংলাদেশের
সেপ্টেম্বরে সড়কে ৪১৭ প্রাণহানি : দাবি রোড সেফটির
সেপ্টেম্বরে সড়কে ৪১৭ প্রাণহানি : দাবি রোড সেফটির
সেপ্টেম্বরে সড়কে ৪১৭ প্রাণহানি
সেপ্টেম্বরে সড়কে ৪১৭ প্রাণহানি
রবিবার থেকে সচিবালয়ে একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিক নিষিদ্ধ
রবিবার থেকে সচিবালয়ে একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিক নিষিদ্ধ
ভাষা সৈনিক রফিকের মরদেহে শেষ শ্রদ্ধা
ভাষা সৈনিক রফিকের মরদেহে শেষ শ্রদ্ধা
ভারী বৃষ্টি নিয়ে ৩ বিভাগে ৪৮ ঘণ্টার সতর্কতা
ভারী বৃষ্টি নিয়ে ৩ বিভাগে ৪৮ ঘণ্টার সতর্কতা
ধারণ ক্ষমতার চেয়েও বেশি মরদেহ পড়ে আছে ঢামেকের মর্গের হিমঘরে, আদালতের দ্বারস্থ পুলিশ
ধারণ ক্ষমতার চেয়েও বেশি মরদেহ পড়ে আছে ঢামেকের মর্গের হিমঘরে, আদালতের দ্বারস্থ পুলিশ
সর্বশেষ খবর
বাগেরহাটে সাংবাদিক হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন, ঘাতকদের গ্রেফতার দাবি
বাগেরহাটে সাংবাদিক হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন, ঘাতকদের গ্রেফতার দাবি

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় অস্ত্র-গুলিসহ যুবক আটক
চুয়াডাঙ্গায় অস্ত্র-গুলিসহ যুবক আটক

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পর্যটকদের পদচারণায় মুখরিত কুয়াকাটা সৈকত
পর্যটকদের পদচারণায় মুখরিত কুয়াকাটা সৈকত

৫ মিনিট আগে | পর্যটন

নওগাঁয় বজ্রপাতে জেলের মৃত্যু
নওগাঁয় বজ্রপাতে জেলের মৃত্যু

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে ওলামা দলের ৪৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
রাজবাড়ীতে ওলামা দলের ৪৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মা ইলিশ রক্ষায় বরিশালে নৌ-র‌্যালি
মা ইলিশ রক্ষায় বরিশালে নৌ-র‌্যালি

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজা নিয়ে ট্রাম্প-হামাস ও ইসরায়েলের অবস্থানে এখনো ‘অস্পষ্টতা’
গাজা নিয়ে ট্রাম্প-হামাস ও ইসরায়েলের অবস্থানে এখনো ‘অস্পষ্টতা’

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযানে নৌ র‌্যালি
চাঁদপুরে মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযানে নৌ র‌্যালি

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্মীয় সম্প্রীতি অটুট রেখেই আমাদেরকে এগুতে হবে সমৃদ্ধির পথে
ধর্মীয় সম্প্রীতি অটুট রেখেই আমাদেরকে এগুতে হবে সমৃদ্ধির পথে

৩৭ মিনিট আগে | পরবাস

ঝিনাইদহ জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমিটি বাতিলের দাবি
ঝিনাইদহ জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমিটি বাতিলের দাবি

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় উলামা মাশায়েখ পরিষদের সিরাত সেমিনার অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় উলামা মাশায়েখ পরিষদের সিরাত সেমিনার অনুষ্ঠিত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা চায় না ভারত: মুশফিকুর রহমান
বাংলাদেশে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা চায় না ভারত: মুশফিকুর রহমান

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুভসংঘের সহায়তায় বই হাতে পেল সাফা, বললেন নতুন স্বপ্নের কথা
শুভসংঘের সহায়তায় বই হাতে পেল সাফা, বললেন নতুন স্বপ্নের কথা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দিনাজপুরে সামাজিক সংগঠনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
দিনাজপুরে সামাজিক সংগঠনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কর্ণফুলী টানেলে বাস উল্টে আহত ৪
কর্ণফুলী টানেলে বাস উল্টে আহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ বছরেও স্থানান্তর হয়নি সদর উপজেলা কার্যালয়
১৩ বছরেও স্থানান্তর হয়নি সদর উপজেলা কার্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৮ দিন পর হিলি স্থলবন্দরে আমদানি‑রপ্তানি শুরু
৮ দিন পর হিলি স্থলবন্দরে আমদানি‑রপ্তানি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফুলপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ
ফুলপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক ছাত্রলীগ নেতা শিবু প্রসাদ গ্রেফতার
সাবেক ছাত্রলীগ নেতা শিবু প্রসাদ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গ্রিসে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রবাসী এনামুলের মৃত্যু
গ্রিসে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রবাসী এনামুলের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

হাতিয়ায় দিনমজুরকে হত্যা করে ঝুলিয়ে রাখার অভিযোগ
হাতিয়ায় দিনমজুরকে হত্যা করে ঝুলিয়ে রাখার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ১১ জনের দেহে অ্যানথ্রাক্সের উপসর্গ
গাইবান্ধায় ১১ জনের দেহে অ্যানথ্রাক্সের উপসর্গ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৭৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৭৪

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটি পরিদর্শনে ইউজিসির প্রতিনিধি দল
বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটি পরিদর্শনে ইউজিসির প্রতিনিধি দল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কু‌ড়িগ্রামে শুভসং‌ঘের উদ্যো‌গে চরের মানু‌ষের স্বাস্থ্য সচেতনতা বৃদ্ধি সম্প‌র্কিত ক্যাম্পেইন
কু‌ড়িগ্রামে শুভসং‌ঘের উদ্যো‌গে চরের মানু‌ষের স্বাস্থ্য সচেতনতা বৃদ্ধি সম্প‌র্কিত ক্যাম্পেইন

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ভারতের সবচেয়ে নিরাপদ শহর হিসেবে আবারও শীর্ষে কলকাতা
ভারতের সবচেয়ে নিরাপদ শহর হিসেবে আবারও শীর্ষে কলকাতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিখোঁজের একদিন পর পুকুরে মিলল বৃদ্ধের মরদেহ
নিখোঁজের একদিন পর পুকুরে মিলল বৃদ্ধের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ককে অত্যন্ত গুরুত্ব দেয় চীন : শি জিনপিং
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ককে অত্যন্ত গুরুত্ব দেয় চীন : শি জিনপিং

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে চর বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দাবিতে সমাবেশ
কুড়িগ্রামে চর বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দাবিতে সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

­­ সীমান্তে বিজিবি-বিএসএফ পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত
­­ সীমান্তে বিজিবি-বিএসএফ পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জাতিসংঘ সভাপতির পদ থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারে বাংলাদেশকে কৃতজ্ঞতা ফিলিস্তিনের
জাতিসংঘ সভাপতির পদ থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারে বাংলাদেশকে কৃতজ্ঞতা ফিলিস্তিনের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোমাঞ্চকর ম্যাচ জিতে টাইগারদের সিরিজ জয়
রোমাঞ্চকর ম্যাচ জিতে টাইগারদের সিরিজ জয়

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামাস প্রস্তাবে রাজি হওয়ায় ইসরায়েলকে গাজায় হামলা থামাতে বললেন ট্রাম্প
হামাস প্রস্তাবে রাজি হওয়ায় ইসরায়েলকে গাজায় হামলা থামাতে বললেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতে ইসলামীকে ভোট না দেওয়ার আহ্বান হেফাজত আমিরের
জামায়াতে ইসলামীকে ভোট না দেওয়ার আহ্বান হেফাজত আমিরের

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রেস্টুরেন্টে অসুস্থতা অনুভব, হাসপাতালে নেওয়ার পর জবি ছাত্রদল নেতাকে মৃত ঘোষণা
রেস্টুরেন্টে অসুস্থতা অনুভব, হাসপাতালে নেওয়ার পর জবি ছাত্রদল নেতাকে মৃত ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঐশ্বরিয়া ও ক্যাটরিনার সঙ্গে কেন সম্পর্ক ভেঙেছিল সালমানের?
ঐশ্বরিয়া ও ক্যাটরিনার সঙ্গে কেন সম্পর্ক ভেঙেছিল সালমানের?

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘ইস্টার্ন ন্যাটোতে’ রূপ নিতে পারে পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি: ইসহাক দার
‘ইস্টার্ন ন্যাটোতে’ রূপ নিতে পারে পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি: ইসহাক দার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস
যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ফ্লোটিলার দুটি নৌযানে ড্রোন হামলার নির্দেশ দেন নেতানিয়াহু, দাবি রিপোর্টে
ফ্লোটিলার দুটি নৌযানে ড্রোন হামলার নির্দেশ দেন নেতানিয়াহু, দাবি রিপোর্টে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনা-ঢাকা সরাসরি রেল যোগাযোগ চালু শিগগিরই : রেল সচিব
পাবনা-ঢাকা সরাসরি রেল যোগাযোগ চালু শিগগিরই : রেল সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে বাগদান সারলেন বিজয় ও রাশমিকা!
গোপনে বাগদান সারলেন বিজয় ও রাশমিকা!

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আবুধাবিতে ৬৬ কোটি টাকার লটারি জিতলেন বাংলাদেশি ট্যাক্সি ড্রাইভার
আবুধাবিতে ৬৬ কোটি টাকার লটারি জিতলেন বাংলাদেশি ট্যাক্সি ড্রাইভার

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ট্রাম্পের নির্দেশ উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৭
ট্রাম্পের নির্দেশ উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৭

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কে মোসাদের দুই গুপ্তচর গ্রেপ্তার
তুরস্কে মোসাদের দুই গুপ্তচর গ্রেপ্তার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘে ড. ইউনূসের অংশগ্রহণে বাংলাদেশের অবস্থান আরও সুদৃঢ় হয়েছে : প্রেস সচিব
জাতিসংঘে ড. ইউনূসের অংশগ্রহণে বাংলাদেশের অবস্থান আরও সুদৃঢ় হয়েছে : প্রেস সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি সানা জাবেদের সঙ্গে সংসার ভাঙছে শোয়েব মালিকের
সত্যিই কি সানা জাবেদের সঙ্গে সংসার ভাঙছে শোয়েব মালিকের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধারণ ক্ষমতার চেয়েও বেশি মরদেহ পড়ে আছে ঢামেকের মর্গের হিমঘরে, আদালতের দ্বারস্থ পুলিশ
ধারণ ক্ষমতার চেয়েও বেশি মরদেহ পড়ে আছে ঢামেকের মর্গের হিমঘরে, আদালতের দ্বারস্থ পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের ২০ দফা প্রস্তাবে কী ছিল? কিসে কিসে রাজি হামাস
ট্রাম্পের ২০ দফা প্রস্তাবে কী ছিল? কিসে কিসে রাজি হামাস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হালট্রিপ কেলেঙ্কারির হোতা তাজবীর আটক, ফেসবুকে যা লিখলেন জুলকার
হালট্রিপ কেলেঙ্কারির হোতা তাজবীর আটক, ফেসবুকে যা লিখলেন জুলকার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহানকে প্রশংসায় ভাসালেন জাকের আলী
সোহানকে প্রশংসায় ভাসালেন জাকের আলী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ট্রেলিয়া সিরিজ দিয়ে ফিরছেন রোহিত-কোহলি
অস্ট্রেলিয়া সিরিজ দিয়ে ফিরছেন রোহিত-কোহলি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় সেনাদের অভিযান সীমিত করার নির্দেশ ইসরায়েলের
গাজায় সেনাদের অভিযান সীমিত করার নির্দেশ ইসরায়েলের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দল অনুগত প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না : রিজভী
দল অনুগত প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না : রিজভী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও ব্যাপক গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর
ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও ব্যাপক গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জনগণকে ধোঁকা দেওয়ার দিন শেষ : মির্জা আব্বাস
জনগণকে ধোঁকা দেওয়ার দিন শেষ : মির্জা আব্বাস

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাগেরহাটে সন্ত্রাসীদের হামলায় সাংবাদিক নিহত
বাগেরহাটে সন্ত্রাসীদের হামলায় সাংবাদিক নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি সরকার গঠন করলে স্কুলের কারিকুলামে ক্রীড়া অন্তর্ভুক্ত হবে’
‘বিএনপি সরকার গঠন করলে স্কুলের কারিকুলামে ক্রীড়া অন্তর্ভুক্ত হবে’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আল্লাহর কাছে মর্যাদা বৃদ্ধির বিশেষ ১০ আমল
আল্লাহর কাছে মর্যাদা বৃদ্ধির বিশেষ ১০ আমল

১০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজা নিয়ে ট্রাম্পের প্রস্তাবে হামাসের সম্মতি, বিশ্বনেতাদের প্রতিক্রিয়া
গাজা নিয়ে ট্রাম্পের প্রস্তাবে হামাসের সম্মতি, বিশ্বনেতাদের প্রতিক্রিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে গেম খেলতে গিয়ে হেনস্তার শিকার অক্ষয়কন্যা
অনলাইনে গেম খেলতে গিয়ে হেনস্তার শিকার অক্ষয়কন্যা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
জামায়াতের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত গণঅধিকার ও এনসিপি
জামায়াতের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত গণঅধিকার ও এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ আরাকান আর্মি, অপহৃত শত শত জেলে
চ্যালেঞ্জ আরাকান আর্মি, অপহৃত শত শত জেলে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাপক প্রস্তুতি জামায়াতের
ব্যাপক প্রস্তুতি জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চামড়াশিল্পের হাল ধরছে বেপজা
চামড়াশিল্পের হাল ধরছে বেপজা

পেছনের পৃষ্ঠা

পোশাক খাতে বেড়েছে রপ্তানি
পোশাক খাতে বেড়েছে রপ্তানি

পেছনের পৃষ্ঠা

বেড়েছে চাল ডাল আটার দাম
বেড়েছে চাল ডাল আটার দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

আমজাদ হোসেনের মৃত্যু মেনে নিতে কষ্ট হয় : আবদুল আজিজ
আমজাদ হোসেনের মৃত্যু মেনে নিতে কষ্ট হয় : আবদুল আজিজ

শোবিজ

নড়বড়ে রেলপথ বারবার লাইনচ্যুতি
নড়বড়ে রেলপথ বারবার লাইনচ্যুতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনাজপুরে মার্সেলো তরমুজ চাষে সফল চাষিরা
দিনাজপুরে মার্সেলো তরমুজ চাষে সফল চাষিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেট ভাঙতে পূর্বাচলে চালু হচ্ছে কৃষকের বাজার
সিন্ডিকেট ভাঙতে পূর্বাচলে চালু হচ্ছে কৃষকের বাজার

নগর জীবন

সমঝোতা করতে ১০০ আসন ছেড়ে দিতে হতে পারে
সমঝোতা করতে ১০০ আসন ছেড়ে দিতে হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরপুরে যাত্রীদের নামিয়ে বাসে গুলি আগুন
মিরপুরে যাত্রীদের নামিয়ে বাসে গুলি আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন দৌড়ে চার নেতা, অন্যদের একক
বিএনপি থেকে মনোনয়ন দৌড়ে চার নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

ভোটে জয়ের ব্যাপারে সবাই আশাবাদী
ভোটে জয়ের ব্যাপারে সবাই আশাবাদী

নগর জীবন

জাতীয় উদ্যানেও প্রাণীদের অপমৃত্যু
জাতীয় উদ্যানেও প্রাণীদের অপমৃত্যু

সম্পাদকীয়

ইস্পাতশিল্পে মন্দার ছোঁয়া
ইস্পাতশিল্পে মন্দার ছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সুইং মাস্টার মারুফা আক্তার
সুইং মাস্টার মারুফা আক্তার

মাঠে ময়দানে

বিদেশ যেতে সর্বস্বান্ত মানুষ
বিদেশ যেতে সর্বস্বান্ত মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীর ১৩ পৌরসভার বর্জ্য ফেলা হচ্ছে নদী-পুকুরে
রাজশাহীর ১৩ পৌরসভার বর্জ্য ফেলা হচ্ছে নদী-পুকুরে

নগর জীবন

টি-২০ বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ে
টি-২০ বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ে

মাঠে ময়দানে

ওয়ানডে সিরিজ আবুধাবিতে
ওয়ানডে সিরিজ আবুধাবিতে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - শফি বিক্রমপুরী
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - শফি বিক্রমপুরী

শোবিজ

বলিউডের ‘দিওয়ানা’
বলিউডের ‘দিওয়ানা’

শোবিজ

চাঁদপুরে বিএনপি জামায়াত সংঘর্ষ আহত ২০
চাঁদপুরে বিএনপি জামায়াত সংঘর্ষ আহত ২০

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের পাপ-জুলুম দীর্ঘ
প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের পাপ-জুলুম দীর্ঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

৪৮ লাখ টাকা দিয়েও মুক্তি মেলেনি আসলামের
৪৮ লাখ টাকা দিয়েও মুক্তি মেলেনি আসলামের

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপ্রিয় কমলা দামা
শান্তিপ্রিয় কমলা দামা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথমবারের মতো ভারত যাচ্ছেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
প্রথমবারের মতো ভারত যাচ্ছেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুটওভার ব্রিজটির চলন্ত সিঁড়িগুলো অকেজো
ফুটওভার ব্রিজটির চলন্ত সিঁড়িগুলো অকেজো

পেছনের পৃষ্ঠা