শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৩৫, মঙ্গলবার, ২৯ মার্চ, ২০২২

জিয়াউর রহমানের কারণে গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পাওয়া যায়নি: হানিফ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
জিয়াউর রহমানের কারণে গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পাওয়া যায়নি: হানিফ

জিয়াউর রহমানের কারণে গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পাওয়া যায়নি বলে মন্তব্য  করেছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ এমপি। 

তিনি বলেন, জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় এসে দালাল আইন বাতিল করে রাজাকারদের মুক্ত করে দিয়েছেন। মুক্তিযুদ্ধের সময় জামায়াতে ইসলামী পাশবিক নির্যাতন করেছিল তাদেরকে রাজনীতির সুযোগ করে দিয়েছেন। এসব কারণে গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পাওয়া যায়নি।

মঙ্গলবার রাজধানীর খিলগাঁও ত্রিমোহিনী ঈদগাহ মাঠে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের খিলগাঁও থানার ৭৫নং ওয়ার্ডের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন  এসব কথা বলেন তিনি।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে হানিফ বলেন, জিয়াউর রহমান রাষ্ট্র ক্ষমতা দখল করে রাজাকারদের নিয়ে সরকার গঠন করে প্রমাণ রেখে গেছেন তিনি ছিলেন পাকিস্তানের এজেন্ট। প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা হলে তিনি কখনো পরাজিত শক্তি নিয়ে সরকার গঠন করতে পারতেন না। তিনি নামে মুক্তিযোদ্ধা, কাজে পাকিস্তানের এজেন্ট। আর তার স্ত্রী খালেদা জিয়া রাজাকার নিজামী, মুজাহিদের গাড়িতে বাংলাদেশের পতাকা তুলে দিয়ে প্রমাণ করেছেন তিনিও ছিলেন পাকিস্তানের অনুচর।

মুক্তিযুদ্ধে জিয়াউর রহমান অংশগ্রহণ করেছেন কোথাও এমন প্রমাণ পাওয়া যায়নি উল্লেখ করে হানিফ বলেন, বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানের চর হিসেবে কাজ করেছেন। আমি সিলেটে বহু সমাবেশে প্রকাশ্যে বলেছি জিয়াউর রহমান কোথায় মুক্তিযুদ্ধ করেছেন কেউ জানা থাকলে বলার জন্য। আজ পর্যন্ত কেউ বলতে পারেনি।

হানিফ বলেন, আওয়ামী লীগ জাতির জনকের হাতে গড়া সংগঠন। এটা তৃণমূলের নেতাকর্মীদের জন্য সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি। দেশের সব অর্জন আওয়ামী লীগের হাত ধরে এসেছে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাঙালিকে মানচিত্র, পতাকা, স্বাধীন দেশ দিয়েছেন। আর তার কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে অর্থনৈতিক মুক্তির দাঁড়পান্তে নিয়ে এসেছেন। আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা অহংকার করতে পারে কারণ শেখ হাসিনার কারণে আজ দেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন হয়েছে। তার সুযোগ্য নেতৃত্বে আজ বাংলাদেশ চরম দারিদ্রশীল দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশ হয়েছে। আমরা খুব দ্রুত মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হবো।

তৃণমূলের নেতাকর্মীরা আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি উল্লেখ করে তিনি বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতাকে হত্যার মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগকে খণ্ড বিখণ্ড করে নিশ্চিহ্ন করে দেয়ার চেষ্টা হয়েছিলো। লাখ লাখ নেতাকর্মীকে আটক করে নির্যাতনের স্টিম রোলার চালানো হয়েছে। দুর্বৃত্তায়নের মাধ্যমে দেশ অচল অবস্থায় পরণিত করা হয়েছিল। সেসময়ে ফিনিক্স পাখির মতো তৃণমূল আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা জেগে উঠেছিল। স্বাধীনতার পর অনেক সময় দলের শীর্ষ নেতাদের অনেকে বিপথগামী হলেও তৃণমূল হয়নি। নেতাকর্মীরা ঘুরে দাঁড়ানোর কারণে আজ বঙ্গবন্ধুকন্যা বাংলাদেশকে উন্নয়নশী দেশে পরিণত করতে পেরেছেন।

আওয়ামী লীগের এ সিনিয়র নেতা বলেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশকে আরো বহুদূর চলতে হবে। বঙ্গবন্ধু জীবনের শ্রেষ্ঠ সময় কারাগারে কাটিয়েছেন। স্বপ্ন দেখেছেন ক্ষুধা, দারিদ্রমুক্ত, ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে অসাম্প্রদায়িক দেশ গড়ার। আমরা এখনো সেই জায়গায় পৌঁছাতে পারিনি। উন্নয়নের এ ধারা অব্যাহত থাকলে ২০৩১ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশ, ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত হবো।

বিএনপি-জামায়াত অপশক্তি বাংলাদেশের উন্নয়ন-অগ্রগতি বারবার বাধাগ্রস্ত করেছে উল্লেখ করে হানিফ বলেন, একাত্তরের পরাজিত শক্তি জামায়াত পাকিস্তানের মওদূদীর হাতে তৈরি আর বিএনপি গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের হাতে তৈরি। একই জায়গা থেকে তাদের সৃষ্ট হয়েছে। তারা বাংলাদেশকে পরাধীনতার শৃঙ্খলে আবদ্ধ করতে চায়, বাংলাদেশকে ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করাই তাদের মূল লক্ষ্য।

স্বাধীনতা ঘোষণার প্রেক্ষাপট তুলে ধরে তিনি বলেন, স্বাধীনতার মাসে বিএনপি ইতিহাস বিকৃতির চেষ্টা করছে। তাদের দাবি, স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান। ২৬ মার্চ হঠাৎ করে আসেনি। ৪৮ সাল থেকে বঙ্গবন্ধু বাঙালির মুক্তির জন্য সংগ্রাম শুরু করেছেন। ৫৪’র যুক্তফ্রন্ট নিবাচন, ৬২’র শিক্ষা আন্দলন,  ৬৬’র ছয় দফা, ৬৯’র গণঅভ্যুত্থান, ৭০’র নির্বাচনে জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে বিজয় অর্জনের পর, একাত্তরের ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ডাক দিয়েছিলেন। মূলত এদিন থেকেই দেশের মানুষ তার নির্দেশে চলেছেন। ২৫ মার্চ রাতে গণহত্যা শুরু হলে বঙ্গবন্ধু ২৬ মার্চ স্বাধীনতার ঘোষণা করেন, যা বেতারে প্রচার হয়েছিল।

তিনি বলেন, ২৭ মার্চ চট্টগ্রাম আওয়ামী লীগের নেতারা চিন্তা করলেন বাঙালি কোনো সেনা অফিসার দিয়ে স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করালে পাকিস্তানের সেনাবাহিনীতে থাকা বাঙালি সেনারা মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিবেন। এতে বিজয়টা দ্রুত হবে। চট্টগ্রাম শহর থেকে জিয়াউর রহমান যখন কালুরঘাটের দিকে যাচ্ছিলেন তখন তাকে ধরে প্রস্তাব করা হয়। প্রথমে তিনি না করেছিলেন, পরে রাজি হলেন। এরপর ২৭ মার্চ বিকেলে কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে তিনি বঙ্গবন্ধুর পক্ষে স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করলেন। ঘোষণা পাঠকারীকে চক্রান্ত করছে বিএনপি।

এসময় শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করার আহ্বান জানিয়ে হানিফ বলেন, অশুভ শক্তি সবসময় উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত করার তৎপরতা চালাচ্ছে। এ বিষয়ে সজাগ থেকে মাঠ পযায়ে শক্তিশালী সংগঠন গড়ে তুলতে হবে।

সম্মেলনের শুরুতে পতাকা ও পায়রা উড়িয়ে উদ্বোধন করেন অতিথিরা। পরে সম্মেলন উদ্বোধন ঘোষণা করেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ আবু আহমেদ মন্নাফী। ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা-৯ আসনের সংসদ সদস্য সাবের হোসেন চৌধুরী এমপি, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. হুমায়ুন কবির, নার্গিস সুলতানা এমপি। সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন ৭৫নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ সভাপতি জয়নুল হোসেন।
    
বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
নদী পরিবহন প্রকল্পের কাজ থেকে তমা কনস্ট্রাকশনকে বাদ দিল সরকার
নদী পরিবহন প্রকল্পের কাজ থেকে তমা কনস্ট্রাকশনকে বাদ দিল সরকার
ঢাকায় নেদারল্যান্ডসের নতুন রাষ্ট্রদূত জরিস ভ্যান বোমেল
ঢাকায় নেদারল্যান্ডসের নতুন রাষ্ট্রদূত জরিস ভ্যান বোমেল
আশুলিয়ায় ছয় মরদেহ পোড়ানোর মামলায় অভিযোগ গঠন বিষয়ে আদেশ ২১ আগস্ট
আশুলিয়ায় ছয় মরদেহ পোড়ানোর মামলায় অভিযোগ গঠন বিষয়ে আদেশ ২১ আগস্ট
৩ দাবিতে প্রবাসী কল্যাণ ভবন ঘেরাও দক্ষিণ কোরিয়া গমনেচ্ছুদের
৩ দাবিতে প্রবাসী কল্যাণ ভবন ঘেরাও দক্ষিণ কোরিয়া গমনেচ্ছুদের
প্লট দুর্নীতি মামলায় রেহানা, টিউলিপ, আজমিনা ও রাদওয়ানের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু
প্লট দুর্নীতি মামলায় রেহানা, টিউলিপ, আজমিনা ও রাদওয়ানের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু
সব সমুদ্রবন্দরে তিন নম্বর সতর্ক সংকেত
সব সমুদ্রবন্দরে তিন নম্বর সতর্ক সংকেত
নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ
নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ
‘গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করতে এবং জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’
‘গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করতে এবং জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’
বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি স্থিতিশীল: মার্কিন প্রতিবেদন
বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি স্থিতিশীল: মার্কিন প্রতিবেদন
ইউকেএম থেকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি পেলেন ড. ইউনূস
ইউকেএম থেকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি পেলেন ড. ইউনূস
৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৬ কোটি টাকার অনিয়ম
৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৬ কোটি টাকার অনিয়ম
সাংবাদিককে হয়রানি-হুমকিতে পাঁচ বছরের জেল-জরিমানা
সাংবাদিককে হয়রানি-হুমকিতে পাঁচ বছরের জেল-জরিমানা
সর্বশেষ খবর
নদী পরিবহন প্রকল্পের কাজ থেকে তমা কনস্ট্রাকশনকে বাদ দিল সরকার
নদী পরিবহন প্রকল্পের কাজ থেকে তমা কনস্ট্রাকশনকে বাদ দিল সরকার

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

এবার সিলেটে পাথর উদ্ধারে মাঠে নেমেছে দুদক
এবার সিলেটে পাথর উদ্ধারে মাঠে নেমেছে দুদক

৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ঢাকায় নেদারল্যান্ডসের নতুন রাষ্ট্রদূত জরিস ভ্যান বোমেল
ঢাকায় নেদারল্যান্ডসের নতুন রাষ্ট্রদূত জরিস ভ্যান বোমেল

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় ছয় মরদেহ পোড়ানোর মামলায় অভিযোগ গঠন বিষয়ে আদেশ ২১ আগস্ট
আশুলিয়ায় ছয় মরদেহ পোড়ানোর মামলায় অভিযোগ গঠন বিষয়ে আদেশ ২১ আগস্ট

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

৫ দাবিতে জবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি ও সংবাদ সম্মেলন
৫ দাবিতে জবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি ও সংবাদ সম্মেলন

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মার্কিন শুল্ক বৃদ্ধি, অচল ভারতের রপ্তানি খাত
মার্কিন শুল্ক বৃদ্ধি, অচল ভারতের রপ্তানি খাত

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ দাবিতে প্রবাসী কল্যাণ ভবন ঘেরাও দক্ষিণ কোরিয়া গমনেচ্ছুদের
৩ দাবিতে প্রবাসী কল্যাণ ভবন ঘেরাও দক্ষিণ কোরিয়া গমনেচ্ছুদের

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

একটি ধর্মভিত্তিক দল বিএনপির বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে : রিজভী
একটি ধর্মভিত্তিক দল বিএনপির বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে : রিজভী

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

নতুন ৭ দেশে রপ্তানি হচ্ছে ওয়ালটন পণ্য
নতুন ৭ দেশে রপ্তানি হচ্ছে ওয়ালটন পণ্য

৪৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

প্লট দুর্নীতি মামলায় রেহানা, টিউলিপ, আজমিনা ও রাদওয়ানের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু
প্লট দুর্নীতি মামলায় রেহানা, টিউলিপ, আজমিনা ও রাদওয়ানের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

সব সমুদ্রবন্দরে তিন নম্বর সতর্ক সংকেত
সব সমুদ্রবন্দরে তিন নম্বর সতর্ক সংকেত

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে অটোরিকশা চালককে গুলি করে হত্যা, আটক ১
চাঁদপুরে অটোরিকশা চালককে গুলি করে হত্যা, আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাঁকড়ার নৌকায় চাঁদাবাজি, পুলিশে দেওয়া চাঁদাবাজকে ছেড়ে দেয়ার অভিযোগ
কাঁকড়ার নৌকায় চাঁদাবাজি, পুলিশে দেওয়া চাঁদাবাজকে ছেড়ে দেয়ার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাপ্তাই হ্রদে মাছের বাম্পার আহরণ, রাজস্ব আয়ে রেকর্ড
কাপ্তাই হ্রদে মাছের বাম্পার আহরণ, রাজস্ব আয়ে রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত
হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়ায় গৃহবধূকে শ্বাসরোধে হত্যার দায় স্বীকার স্বামীর
কুষ্টিয়ায় গৃহবধূকে শ্বাসরোধে হত্যার দায় স্বীকার স্বামীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় অসহায় শামসুন্নাহারের পাশে মানবতার হাত বাড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
নেত্রকোনায় অসহায় শামসুন্নাহারের পাশে মানবতার হাত বাড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ব্রিটিশ রাজপরিবারের যে আচরণে হতবাক হয়েছিলেন হ্যারি-মেগান
ব্রিটিশ রাজপরিবারের যে আচরণে হতবাক হয়েছিলেন হ্যারি-মেগান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ
এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে গেলেন মির্জা ফখরুল
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে গেলেন মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোবিপ্রবিতে রোভার স্কাউটের উদ্যোগে পোল মাংকি ব্রিজ নির্মাণ
গোবিপ্রবিতে রোভার স্কাউটের উদ্যোগে পোল মাংকি ব্রিজ নির্মাণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে যৌথ বাহিনীর অভিযানে গ্রেপ্তার ৩৪
টাঙ্গাইলে যৌথ বাহিনীর অভিযানে গ্রেপ্তার ৩৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধমক দিয়ে নির্বাচনের অভিযাত্রা দমিয়ে রাখা যাবে না : জাহিদ হোসেন
ধমক দিয়ে নির্বাচনের অভিযাত্রা দমিয়ে রাখা যাবে না : জাহিদ হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ
নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দেশজুড়ে দোয়া মাহফিল কর্মসূচি করবে বিএনপি
খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দেশজুড়ে দোয়া মাহফিল কর্মসূচি করবে বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র নির্মাতা তারেক মাসুদের মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
ভাঙ্গায় আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র নির্মাতা তারেক মাসুদের মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিটিভিতে ‘সাংস্কৃতিক অঙ্গনে ফ্যাসিবাদের বিদায়’ শীর্ষক বিশেষ টক শো
বিটিভিতে ‘সাংস্কৃতিক অঙ্গনে ফ্যাসিবাদের বিদায়’ শীর্ষক বিশেষ টক শো

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডাম্বেল নিয়ে সহজ কিছু ব্যায়াম
ডাম্বেল নিয়ে সহজ কিছু ব্যায়াম

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইসরায়েলের জন্য লুকিয়ে অস্ত্র এনেছে সৌদির জাহাজ?
সত্যিই কি ইসরায়েলের জন্য লুকিয়ে অস্ত্র এনেছে সৌদির জাহাজ?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবালয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য সাত জরুরি নির্দেশনা
সচিবালয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য সাত জরুরি নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচারের পর তিন মাসে ২২৩ বার ধর্ষণ
বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচারের পর তিন মাসে ২২৩ বার ধর্ষণ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র
নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রো স্টেশনের নিচে এডিসিকে ছুরি মেরে পালাল ছিনতাইকারী
মেট্রো স্টেশনের নিচে এডিসিকে ছুরি মেরে পালাল ছিনতাইকারী

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ
নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের ‘অপমান’, কংগ্রেসের তীব্র নিন্দা
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের ‘অপমান’, কংগ্রেসের তীব্র নিন্দা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাতছাড়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য
হাতছাড়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপনে ২২শ’ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম কিনেছিল স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার
গোপনে ২২শ’ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম কিনেছিল স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভয়ে পালাচ্ছে বাঙালি শ্রমিকরা, দিল্লি, নয়ডা, গুরুগ্রামে গৃহকর্মীর তীব্র সংকট!
ভয়ে পালাচ্ছে বাঙালি শ্রমিকরা, দিল্লি, নয়ডা, গুরুগ্রামে গৃহকর্মীর তীব্র সংকট!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টা ওয়াই-ফাই রাউটার চালালে বিদ্যুৎ খরচ কত?
২৪ ঘণ্টা ওয়াই-ফাই রাউটার চালালে বিদ্যুৎ খরচ কত?

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাকায় টানা বৃষ্টির আভাস, অন্যান্য অঞ্চলেও বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকায় টানা বৃষ্টির আভাস, অন্যান্য অঞ্চলেও বৃষ্টির সম্ভাবনা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বেলুচ আর্মিকে ‘সন্ত্রাসী’ তকমা দিল যুক্তরাষ্ট্র
বেলুচ আর্মিকে ‘সন্ত্রাসী’ তকমা দিল যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখ সীমান্তে রেললাইন বানাচ্ছে চীন, আতঙ্কে ভারত
লাদাখ সীমান্তে রেললাইন বানাচ্ছে চীন, আতঙ্কে ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি আগ্রাসন থেকে বাঁচতে রাশিয়ার সহায়তা চাইছে সিরিয়া
ইসরায়েলি আগ্রাসন থেকে বাঁচতে রাশিয়ার সহায়তা চাইছে সিরিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাইরালের বিড়ম্বনা, বিপদে ফুটপাতের সেই হোটেল মালিক মিজান
ভাইরালের বিড়ম্বনা, বিপদে ফুটপাতের সেই হোটেল মালিক মিজান

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জন্মাষ্টমীর অনুষ্ঠান ঘিরে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকছে : ডিএমপি কমিশনার
জন্মাষ্টমীর অনুষ্ঠান ঘিরে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকছে : ডিএমপি কমিশনার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় তীব্র বোমাবর্ষণ, কি বলছে আন্তর্জাতিক মহল?
গাজায় তীব্র বোমাবর্ষণ, কি বলছে আন্তর্জাতিক মহল?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেদের মাটিতে পাকিস্তানকে লজ্জায় ডুবালো উইন্ডিজ
নিজেদের মাটিতে পাকিস্তানকে লজ্জায় ডুবালো উইন্ডিজ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গৃহবধূকে অনৈতিক কাজে বাধ্য করায় দম্পতি-সহ তিনজনের ৮ বছরের কারাদণ্ড
গৃহবধূকে অনৈতিক কাজে বাধ্য করায় দম্পতি-সহ তিনজনের ৮ বছরের কারাদণ্ড

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়েতের অন অ্যারাইভাল ভিসা পেতে পূরণ করতে হবে যে শর্ত
কুয়েতের অন অ্যারাইভাল ভিসা পেতে পূরণ করতে হবে যে শর্ত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ
এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিস্তার পানি বিপৎসীমার ওপরে, নিম্নাঞ্চলে আবারো বন্যার শঙ্কা
তিস্তার পানি বিপৎসীমার ওপরে, নিম্নাঞ্চলে আবারো বন্যার শঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের যে গোরস্থানে তরুণরা শহিদদের সাথে ‘কথা বলে’
ইরানের যে গোরস্থানে তরুণরা শহিদদের সাথে ‘কথা বলে’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্ধ ৩৫৩ কারখানা, লক্ষাধিক বেকার
বন্ধ ৩৫৩ কারখানা, লক্ষাধিক বেকার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ আগস্ট)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেনিয়ায় ব্রিটিশ সেনাদের ‘যৌন শোষণ’ অব্যাহত, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য
কেনিয়ায় ব্রিটিশ সেনাদের ‘যৌন শোষণ’ অব্যাহত, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় দুই রাজনৈতিক দলের চার কর্মসূচি
আজ ঢাকায় দুই রাজনৈতিক দলের চার কর্মসূচি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৬ কোটি টাকার অনিয়ম
৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৬ কোটি টাকার অনিয়ম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিমানবন্দর থেকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথর কেলেঙ্কারি
সাদাপাথর কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন প্রত্যাশীই হেভিওয়েট একক প্রার্থী জামায়াতে ইসলামীর
বিএনপির তিন প্রত্যাশীই হেভিওয়েট একক প্রার্থী জামায়াতে ইসলামীর

নগর জীবন

দুর্নীতি করে ম্যাক্স-তমা ধামাচাপা দেন মির্জা
দুর্নীতি করে ম্যাক্স-তমা ধামাচাপা দেন মির্জা

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিবারিক প্রভাবমুক্ত হচ্ছে প্রাইম ব্যাংক
পারিবারিক প্রভাবমুক্ত হচ্ছে প্রাইম ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম রেললাইনে লাশের সারি
চট্টগ্রাম রেললাইনে লাশের সারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোচিং বন্ধসহ অভিভাবকদের আট দাবি
কোচিং বন্ধসহ অভিভাবকদের আট দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপনে কেনা হয় ২২০০ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম
গোপনে কেনা হয় ২২০০ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজকাপুরকে সত্যিই ভালোবাসতেন লতা!
রাজকাপুরকে সত্যিই ভালোবাসতেন লতা!

শোবিজ

ব্যাংক একীভূত হবেই : গভর্নর
ব্যাংক একীভূত হবেই : গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্দাবাদের দৈত্য দেশের ঘাড়ে
সিন্দাবাদের দৈত্য দেশের ঘাড়ে

সম্পাদকীয়

বিএনপির প্রার্থী তিনজন, মাঠে সক্রিয় জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলন
বিএনপির প্রার্থী তিনজন, মাঠে সক্রিয় জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে ছাড় নয় উপদেষ্টাদের
দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে ছাড় নয় উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবানার বাহারি রান্নার অজানা গল্প
শাবানার বাহারি রান্নার অজানা গল্প

শোবিজ

নির্বাচন পেছানোর অজুহাত কিছু দলের
নির্বাচন পেছানোর অজুহাত কিছু দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

গাড়িতে দুই লাশ এখনো রহস্যে
গাড়িতে দুই লাশ এখনো রহস্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে
পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অঝোরে কাঁদলেন মোস্তাকিমের বাবা চাইলেন বিচার
অঝোরে কাঁদলেন মোস্তাকিমের বাবা চাইলেন বিচার

প্রথম পৃষ্ঠা

খায়রুলের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ হাই কোর্টে
খায়রুলের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ হাই কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুচিত্রা সেনের সেই পছন্দের ‘চা’
সুচিত্রা সেনের সেই পছন্দের ‘চা’

শোবিজ

মুখ খুললেন আরোহী মিম
মুখ খুললেন আরোহী মিম

শোবিজ

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

হেমিংয়ের মাসিক বেতন ১০ লাখ টাকা
হেমিংয়ের মাসিক বেতন ১০ লাখ টাকা

মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘ পদক পেল পুলিশের নারী কন্টিনজেন্ট
জাতিসংঘ পদক পেল পুলিশের নারী কন্টিনজেন্ট

নগর জীবন

পাথর রক্ষায় পরিবেশ উপদেষ্টা ব্যর্থ হয়েছেন
পাথর রক্ষায় পরিবেশ উপদেষ্টা ব্যর্থ হয়েছেন

নগর জীবন

১২ দেশের লড়াইয়ের প্রস্তুতিতে বাংলাদেশ
১২ দেশের লড়াইয়ের প্রস্তুতিতে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ধ্বংসের পথে মীর মশাররফ স্মৃতি কেন্দ্র
ধ্বংসের পথে মীর মশাররফ স্মৃতি কেন্দ্র

পেছনের পৃষ্ঠা

বেসরকারি খাতে এখনো আস্থার সংকট
বেসরকারি খাতে এখনো আস্থার সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

কনিষ্ঠ প্রোটিয়া সেঞ্চুরিয়ান ব্রেভিস
কনিষ্ঠ প্রোটিয়া সেঞ্চুরিয়ান ব্রেভিস

মাঠে ময়দানে