শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:১৬, বুধবার, ২৯ জুন, ২০২২

সব ধরনের অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে হবে : প্রধানমন্ত্রী

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
সব ধরনের অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে হবে : প্রধানমন্ত্রী

বৈশ্বিক মূল্যস্ফীতির প্রেক্ষাপটে দেশবাসীকে কৃচ্ছ্রসাধনের পরামর্শ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। একই সঙ্গে সবাইকে সঞ্চয় বাড়াতে তাগিদ দেন তিনি।

বুধবার জাতীয় সংসদে প্রস্তাবিত ২০২২-২৩ অর্থবছরের বাজেটের ওপর সাধারণ আলোচনায় অংশ নিয়ে সরকার প্রধান এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রত্যেককে তার নিজ নিজ জায়গা থেকে যতটুকু সম্ভব কৃচ্ছ্রসাধন করতে হবে। প্রত্যেককে নিজস্ব সঞ্চয় বাড়াতে হবে। মিতব্যয়ী হতে হবে। সবকিছু ঢালাওভাবে ব্যবহার করা যাবে না। সবাইকে কৃচ্ছ্রসাধন করে কিছু সঞ্চয় করে নিজেকে সুরক্ষিত রাখতে হবে। সব ধরনের অপ্রয়োজনীয় ব্যয় তথা অপচয় কমাতে হবে। সব ধরনের বিলাসদ্রব্য পরিহার করে শুধু প্রয়োজনীয় জিনিস কেনায় মনোযোগ দিতে হবে।

সবাইকে তিনটি বিষয়ের ওপর গুরুত্ব দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, জাতীয় সঞ্চয় বৃদ্ধিতে আমাদের তিনটি বিষয়ে মনোযোগ দিতে হবে। প্রথমত, ব্যক্তিগত পর্যায়ে সঞ্চয় বাড়ানোর মাধ্যমে জাতীয় সঞ্চয় বৃদ্ধিতে অবদান রাখতে হবে। দ্বিতীয়ত, অপ্রয়োজনীয় ব্যয় তথা অপচয় কমাতে হবে। তৃতীয়ত, আমদানিকৃত বিলাসদ্রব্য ক্রয় পরিহার করে শুধু প্রয়োজনীয় জিনিস কেনায় মনোযোগ দিতে হবে।

তিনি বলেন, সবাইকে একটু দেশি পণ্য ব্যবহারের দিকে নজর দিতে হবে। কথায় কথায় দৌড়ে বিদেশে গিয়ে চিকিৎসা নেওয়া যাবে না। দেশে ভালো চিকিৎসা হবে। শত বাধা ও চাপের মুখে পড়লেও আমরা সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। অনেক প্রতিকূল অবস্থায় আমাদের এগোতে হচ্ছে। যেখানে উন্নত দেশগুলো হিমশিম খাচ্ছে, সেখানে আমরা আমাদের অর্থনীতির উন্নয়ন ধরে রাখতে সক্ষম হয়েছি। এ ব্যাপারে সবার সহযোগিতা কামনা করেন সরকার প্রধান। 

প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশে-বিদেশে, বাইরে সব জায়গায় তো বাধা পেতে হয়। এতো বাধা অতিক্রম করেও আমরা অসম্ভবকে সম্ভব করেছি। এর কারণ আমাদের দেশের মানুষের আলাদা একটি শক্তি আছে। সেটা যদি তারা বুঝতে পারে, অনুধাবন করতে পারে- তখন শক্তিটা বোঝা যায়। পদ্মা সেতুর ক্ষেত্রে যেটা প্রযোজ্য হয়েছে।

তিনি বলেন, চলমান কোভিড-১৯ অতিমারির অভিঘাত, রাশিয়া-ইউক্রেন সংকট থেকে উদ্ভূত পরিস্থিতি ও বৈশ্বিক সরবরাহ শৃঙ্খল ব্যাহত হওয়ায় আমদানিভিত্তিক মূল্যস্ফীতির কারণে দেশে বর্তমানে মূল্যস্ফীতির ঊর্ধ্বগতি। এটি নিয়ন্ত্রণে রাখার ওপর প্রাধান্য দিয়েই এ বাজেট প্রণয়ন করা হয়েছে। ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ এবং করোনাভাইরাস মোকাবিলা করে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে। সেই লক্ষ্য নিয়েই আমরা এগিয়ে যাবো। এবারের বাজেট জনগণের সহযোগিতায় সফলভাবে বাস্তবায়ন করতে পারবো।

আন্তর্জাতিক বাজারের মূল্যবৃদ্ধির চাপ জনগণের ওপর চাপিয়ে দেওয়া হবে না প্রতিশ্রুতি দিয়ে সরকার প্রধান বলেন, আন্তর্জাতিক মূল্যবৃদ্ধির কারণে আগামী অর্থবছর জ্বালানি তেল, প্রাকৃতিক গ্যাস, সার ও বিদ্যুৎ খাতে সরকারের যে ঘাটতি হবে তা আমরা মূল্য বাড়িয়ে ভোক্তা পর্যায়ে শতভাগ চাপিয়ে দেবো না। ফলে আগামী অর্থবছর ভর্তুকি ব্যয় বাড়বে। সে কারণে কার্যকর ভর্তুকি ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে ভর্তুকি ব্যয় সহনশীল মাত্রায় রাখা এবং আমদানির ওপর চাপ কমানোর লক্ষ্যে আমরা যথাযথ পদক্ষেপ নেবো।

শেখ হাসিনা বলেন, কোভিড-১৯ এর আরেকটি ঢেউ এসেছে। চতুর্থ ঢেউ। করোনা ভাইরাস আমরা সাহসের সঙ্গে মোকাবিলা করেছি। পাওয়ার যোগ্য সবাইকে টিকা দিয়েছি। জীবন জীবিকার সুরক্ষা যতটুকু দেওয়ার তার সবটুকুই আমরা সক্ষম হয়েছি। করোনা নতুনভাবে আবার দেখা দিয়েছে। সবাইকে বলবো স্বাস্থ্য সুরক্ষা মেনে চলতে। করোনা মোকাবিলায় আমরা যে সাফল্য এনেছি সেটা ধরে রাখতে হবে।

করোনাভাইরাস ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে জিনিসপত্রের দাম বেড়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, অতিমারি আমাদের অর্থনীতিতে ব্যাপক ক্ষতি সাধন করেছে। তবে আমরা এই ক্ষতি সামলে সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলার চেষ্টা করছি। সরকার কার্যকর ও সময়োপযোগী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। যে কোনো ধরনের বাধা আসুক না কেন তা মোকাবিলা করতে পারবো। সেই বিশ্বাস আমাদের রয়েছে। করোনা অতিমারির সময়ে সরকারে যে প্রণোদনা প্যাকেজ দিয়েছে তা চলমান থাকবে বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী।

শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের রপ্তানি বেড়েছে। ৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি রপ্তানি করতে পেরেছি। অতিমারি মোকাবিলা করেও ৫০ বিলিয়নের ক্লাবে প্রবেশ করেছি।

তিনি বলেন, আমরা বিলাসবহুল পণ্য আমদানি যাতে কম হয় সেই ব্যবস্থা নিচ্ছি। যেসব দ্রব্য খুব একটা প্রয়োজন নেই তা যেন আমদানি কম করেন সবাইকে সেই আহ্বান জানাবো। আমাদের দেশে এখন বন্যা চলছে। দক্ষিণাঞ্চলে ভাদ্র মাসের দিকে আসে। এই বন্যাও আমরা মোকাবিলা করতে পারবো। পদ্মা সেতু এই বন্যা মোকাবিলায় সহায়তা করবে।

জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাতে বাংলাদেশ ক্ষতবিক্ষত উল্লেখ করে তিনি বলেন, প্রাকৃতিক দুর্যোগ নিয়েই আমাদের চলতে হয়। দুর্যোগ মোকাবিলায় জাতির পিতা দিকনির্দেশনা দিয়ে গেছেন। সেই পদাঙ্ক অনুসরণ করে সরকার কাজ করে।

সবার জন্য পেনশন বিমা চালুর বিষয় উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা এ প্রক্রিয়ায় অনেক দূর এগিয়েছি। অর্থমন্ত্রী আগামী অর্থবছর সর্বজনীন পেনশন চালুর ঘোষণা দিয়েছেন। মন্ত্রিসভার সর্বশেষ বৈঠকে এ আইনের অনুমোদন দিয়েছি। শিগগির সংসদে আইনটি উঠবে। আমরা তা কার্যকর করতে পারবো। তাতে যারা পেনশন পাবেন, তাদের জীবনটা সুরক্ষিত হবে।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্নীতিবাজদের সেফ এক্সিট দরকার হয়, আমাদের নয় : ধর্ম উপদেষ্টা
দুর্নীতিবাজদের সেফ এক্সিট দরকার হয়, আমাদের নয় : ধর্ম উপদেষ্টা
ইনুর মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার অভিযোগ গঠনের শুনানি ২৩ অক্টোবর
ইনুর মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার অভিযোগ গঠনের শুনানি ২৩ অক্টোবর
বুধবার থেকে এক ক্লিকে জামিননামা পৌঁছে যাবে কারাগারে
বুধবার থেকে এক ক্লিকে জামিননামা পৌঁছে যাবে কারাগারে
নবম-দশম শ্রেণির সাড়ে ৫ কোটি পাঠ্যপুস্তক মুদ্রণের অনুমোদন
নবম-দশম শ্রেণির সাড়ে ৫ কোটি পাঠ্যপুস্তক মুদ্রণের অনুমোদন
হাসিনার মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় তৃতীয় দিনের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন
হাসিনার মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় তৃতীয় দিনের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন
এবার আরও চার দেশে ভোটার কার্যক্রমের অনুমোদন পেল ইসি
এবার আরও চার দেশে ভোটার কার্যক্রমের অনুমোদন পেল ইসি
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১,৬৬৫
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১,৬৬৫
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
২০ অক্টোবর বিভিন্ন বাহিনীর সঙ্গে সভা করবে ইসি
২০ অক্টোবর বিভিন্ন বাহিনীর সঙ্গে সভা করবে ইসি
দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তিকে নির্বাচনে মনোনয়ন না দেওয়ার আহ্বান দুদক চেয়ারম্যানের
দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তিকে নির্বাচনে মনোনয়ন না দেওয়ার আহ্বান দুদক চেয়ারম্যানের
বাংলাদেশের গভীর সমুদ্রে মৎস্য আহরণে সহায়তার আশ্বাস এফএও মহাপরিচালকের
বাংলাদেশের গভীর সমুদ্রে মৎস্য আহরণে সহায়তার আশ্বাস এফএও মহাপরিচালকের
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
নবীনগরে বিলে কাজ করার সময় পানিতে ভেসে নিখোঁজ ১
নবীনগরে বিলে কাজ করার সময় পানিতে ভেসে নিখোঁজ ১

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেষ ওয়ানডেতে টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে চার পরিবর্তন
শেষ ওয়ানডেতে টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে চার পরিবর্তন

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় নিহত শিবচরের দুই ছাত্রদল নেতার বাড়িতে শোকের মাতম
ট্রাকচাপায় নিহত শিবচরের দুই ছাত্রদল নেতার বাড়িতে শোকের মাতম

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাস গড়ে বিশ্বকাপে আটলান্টিকের ছোট দ্বীপদেশ
ইতিহাস গড়ে বিশ্বকাপে আটলান্টিকের ছোট দ্বীপদেশ

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে একদিনে যুবদল নেতাসহ ৩ খুন
বাগেরহাটে একদিনে যুবদল নেতাসহ ৩ খুন

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একই সময়ে ১৬৩৮ ক্রেডিট কার্ড সচল রেখে গিনেস রেকর্ড!
একই সময়ে ১৬৩৮ ক্রেডিট কার্ড সচল রেখে গিনেস রেকর্ড!

২৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

যখনই নির্বাচন হোক বিএনপির ভূমিধস বিজয় হবে : দুদু
যখনই নির্বাচন হোক বিএনপির ভূমিধস বিজয় হবে : দুদু

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৮৪১
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৮৪১

৩০ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বগুড়ার বক্ষব্যাধি হাসপাতাল নিজেই ‘সর্দি কাশিতে আক্রান্ত’
বগুড়ার বক্ষব্যাধি হাসপাতাল নিজেই ‘সর্দি কাশিতে আক্রান্ত’

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে যে রাস্তায় গাড়ি চলাচলে নিষেধাজ্ঞা দিল পুলিশ
সিলেটে যে রাস্তায় গাড়ি চলাচলে নিষেধাজ্ঞা দিল পুলিশ

৪১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভারতে ১৫ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা গুগলের
ভারতে ১৫ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা গুগলের

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি: সারজিস আলম
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি: সারজিস আলম

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

দুর্নীতিবাজদের সেফ এক্সিট দরকার হয়, আমাদের নয় : ধর্ম উপদেষ্টা
দুর্নীতিবাজদের সেফ এক্সিট দরকার হয়, আমাদের নয় : ধর্ম উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে ভেজালবিরোধী অভিযানে জরিমানা গুনলো দুই রেস্টেুরেন্ট
চট্টগ্রামে ভেজালবিরোধী অভিযানে জরিমানা গুনলো দুই রেস্টেুরেন্ট

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারত থেকে অস্ত্র-মাদক আনেন তারা, একজনের নামে ১৮ ও অন্যজনের ৭ মামলা
ভারত থেকে অস্ত্র-মাদক আনেন তারা, একজনের নামে ১৮ ও অন্যজনের ৭ মামলা

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেরা অভিনেতার পুরস্কার ঐশ্বরিয়াকে উৎসর্গ করলেন অভিষেক
সেরা অভিনেতার পুরস্কার ঐশ্বরিয়াকে উৎসর্গ করলেন অভিষেক

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

ইনুর মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার অভিযোগ গঠনের শুনানি ২৩ অক্টোবর
ইনুর মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার অভিযোগ গঠনের শুনানি ২৩ অক্টোবর

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রেসক্লাব কুয়েতের সভাপতি সুমন, সম্পাদক জুবেদ
বাংলাদেশ প্রেসক্লাব কুয়েতের সভাপতি সুমন, সম্পাদক জুবেদ

৫৫ মিনিট আগে | পরবাস

কোন পদ্ধতিতে ভোট হবে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ : ডা. জাহিদ
কোন পদ্ধতিতে ভোট হবে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ : ডা. জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নোয়াখালীতে জাতীয়তাবাদী কর আইনজীবী ফোরামের সভাপতি নিজাম, সম্পাদক জসিম
নোয়াখালীতে জাতীয়তাবাদী কর আইনজীবী ফোরামের সভাপতি নিজাম, সম্পাদক জসিম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ হাজার টন চিনি কিনবে সরকার
১৫ হাজার টন চিনি কিনবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বুধবার থেকে এক ক্লিকে জামিননামা পৌঁছে যাবে কারাগারে
বুধবার থেকে এক ক্লিকে জামিননামা পৌঁছে যাবে কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ লাইভে এসে বিস্ফোরক মন্তব্য মাদাগাস্কারের পলাতক প্রেসিডেন্টের
হঠাৎ লাইভে এসে বিস্ফোরক মন্তব্য মাদাগাস্কারের পলাতক প্রেসিডেন্টের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রখ্যাত ইরানি চলচ্চিত্র নির্মাতা নাসের আর নেই
প্রখ্যাত ইরানি চলচ্চিত্র নির্মাতা নাসের আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাশিয়া-ন্যাটো উত্তেজনা; বিপদরেখায় লিথুয়ানিয়া!
রাশিয়া-ন্যাটো উত্তেজনা; বিপদরেখায় লিথুয়ানিয়া!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সাবেক তারকা ক্রিকেটারের মৃত্যু
পাকিস্তানের সাবেক তারকা ক্রিকেটারের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে পৃথক ঘটনায় একদিনেই যুবদল নেতাসহ নিহত ৩
বাগেরহাটে পৃথক ঘটনায় একদিনেই যুবদল নেতাসহ নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি অফিসে হামলা-অগ্নিসংযোগ, আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
বিএনপি অফিসে হামলা-অগ্নিসংযোগ, আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবম-দশম শ্রেণির সাড়ে ৫ কোটি পাঠ্যপুস্তক মুদ্রণের অনুমোদন
নবম-দশম শ্রেণির সাড়ে ৫ কোটি পাঠ্যপুস্তক মুদ্রণের অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ফ্রেমে শাকিব-ববি
এক ফ্রেমে শাকিব-ববি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ
বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান
রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র  প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!
১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা
চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস
পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য ‌‘ধ্বংস’ হবে : জর্ডানের বাদশাহ
ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য ‌‘ধ্বংস’ হবে : জর্ডানের বাদশাহ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ
নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া
ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা
লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কিছুই থাকে না বিএনপির
কিছুই থাকে না বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার
রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

কতটা প্রস্তুত হামজারা?
কতটা প্রস্তুত হামজারা?

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টিকা মানেই টাকা
টিকা মানেই টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ
ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার

নগর জীবন

জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ
এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ

নগর জীবন

আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়
আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ
বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার
রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের
এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের

পেছনের পৃষ্ঠা

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই
রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়
প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়

নগর জীবন

আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে
আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে

প্রথম পৃষ্ঠা

দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম
সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে

নগর জীবন