শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৪০, শনিবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

শহর ছেড়ে রাজনীতি এখন গ্রামে

রফিকুল ইসলাম রনি ও শফিকুল ইসলাম সোহাগ
অনলাইন ভার্সন
শহর ছেড়ে রাজনীতি এখন গ্রামে

গত বছরের মাঝামাঝি রাজধানী এবং বিভাগীয় পর্যায়ে সমাবেশ শুরু করে মাঠের বিরোধী দল বিএনপি। তাদের কর্মসূচি দেখে রাজপথে সক্রিয় হয় ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। গত বছরের নভেম্বর থেকে প্রধান দুই দল প্রায় পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি পালন করে আসছিল। এই কর্মসূচি ছিল জেলা ও বিভাগীয় শহরে। এবার আর শহরে রাজনীতি নয়, দুই দলই গ্রামমুখী হচ্ছে। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে নেতা-কর্মীকে চাঙা করতে এবং দেশব্যাপী বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাস-নৈরাজ্যের প্রতিবাদে আজ ইউনিয়ন পর্যায়ে শান্তি সমাবেশ করবে আওয়ামী লীগ। কেন্দ্রীয় নেতারা দলের ৭৮টি সাংগঠনিক জেলার মধ্যে ৪০টিতে উপস্থিত থাকবেন। ইতোমধ্যে তাদের দায়িত্ব ভাগ করে দেওয়া হয়েছে। এদিকে সরকারের পদত্যাগের দাবিতে দেশের সব ইউনিয়নে পদযাত্রা করবে বিএনপি। দীর্ঘদিন পর আজ তৃণমূলে মুখোমুখি হচ্ছে দেশের প্রধান দুই রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ-বিএনপি। বিএনপির সমাবেশেও কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত থাকবেন।  

ধারণা করা হচ্ছে, দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন হতে পারে বছরের ডিসেম্বরে ওই নির্বাচন সামনে রেখে দীর্ঘদিন ধরেই মাঠের রাজনীতিতে সক্রিয় দেশের প্রধান বিরোধী দল বিএনপি। বর্তমান সরকারের পদত্যাগ ও নিরপেক্ষ-নির্দলীয় সরকারের অধীনে সংসদ নির্বাচনের দাবিতে বিভাগীয় সমাবেশ, বিক্ষোভ ও গণমিছিল, গণঅবস্থান ও পদযাত্রাসহ বেশকিছু ধারাবাহিক কর্মসূচি পালন করেছে দলটি।

সংঘাত-সহিংতার পথ থেকে বেরিয়ে শান্ত নীতিতে এসব কর্মসূচিতে অনেকটাই সফল দলটি। সরকারবিরোধী আন্দোলনের অংশ হিসেবে আজ দেশের ইউনিয়নে ইউনিয়নে পদযাত্রা করবে বিএনপি। এদিকে বিএনপির কর্মসূচি থাকলেও আজ সারা দেশে শান্তি সমাবেশ করবে আওয়ামী লীগ। যে কোনো মূল্যে দেশের সব ইউনিয়নে এ শান্তি সমাবেশ সফল করতে চায় ক্ষমতাসীনরা। এ জন্য দলের কেন্দ্রীয় নেতারা ৭৬টি সাংগঠনিক জেলার মধ্যে ৪০টিতে থাকবেন। আওয়ামী লীগের নেতারা বলছেন, বিএনপির আন্দোলন-সংগ্রাম মানেই আগুন-সন্ত্রাস ও দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টির অপচেষ্টা। পদযাত্রার নামে বিএনপির কর্মী-সমর্থকরা যাতে কোনো ধরনের নৈরাজ্য সৃষ্টি করতে না পারে, সেজন্যই শান্তি সমাবেশ। গতকাল রাজধানীতে এক অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘আমরা প্রতিযোগিতা চেয়েছি প্রতিদ্বন্দ্বিতা নয়। বিএনপি যতক্ষণ আন্দোলন করবে, আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশ অব্যাহত থাকবে।’ অন্যদিকে সন্ধ্যায় গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে দেশব্যাপী শান্তি সমাবেশ সফল করতে দলীয় নেতা-কর্মীদের নির্দেশনা দিয়েছেন তিনি। জেলায় জেলায় আওয়ামী লীগের প্রস্তুতি শেষ করা হয়েছে। প্রতিটি থানা পর্যায়ে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। সিরাজগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা অ্যাডভোকেট কে এম হোসেন আলী হাসান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে সিরাজগঞ্জের ৮২টি ইউনিয়নেও বিএনপি-জামায়াতের দেশব্যাপী নৈরাজ্য-সন্ত্রাসের প্রতিবাদে আমরা ‘শান্তি সমাবেশ’ করব। এ জন্য সব প্রস্তুতি শেষ করা হয়েছে। জেলার সাবেক নেতাদের দায়িত্ব বণ্টন করা হয়েছে। জেলার ছয়টি সংসদীয় আসনে এমপিরাও পৃথক প্রস্তুতি নিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘আমরা শান্তি সমাবেশ করব, কিন্তু বিএনপি-জামায়াত যদি কোনো ধরনের নৈরাজ্য করে তাহলে প্রতিরোধ গড়ে তোলার পাশাপাশি প্রতিহত করা হবে। কোনো ধরনের সন্ত্রাস- নৈরাজ্য সহ্য করা হবে না।’ 
জেলা নেতাদের পাশাপাশি এমপিরাও নিজ নিজ এলাকায় ব্যাপক প্রস্তুতি নিচ্ছেন। গত বৃহস্পতিবার সংসদ অধিবেশন শেষ হওয়ার পরই তারা এলাকায় চলে গেছেন। কেউ কেউ গতকালও এলাকায় গেছেন। এ প্রসঙ্গে সাতক্ষীরা-৪ আসনের এমপি ও শ্যামনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জগলুল হায়দার বলেন, ‘আমার নির্বাচনী এলাকায় ২০টি ইউনিয়ন রয়েছে। কেন্দ্রীয় নির্দেশনা মোতাবেক শান্তি সমাবেশ সফল করতে প্রতিটি ইউনিয়নে ব্যাপকভাবে গণসংযোগ করেছেন স্থানীয় নেতারা। প্রতিটি ইউনিয়নে ব্যাপক সমাগম হবে। শনিবারের প্রতিটি ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা রাজপথ দখলে রাখবে। বিগত ১৪ বছরে আওয়ামী লীগের আমলে যে উন্নয়ন এই এলাকায় হয়েছে, সেজন্য এলাকাবাসী বঙ্গবন্ধুকন্যার প্রতি কৃতজ্ঞ। আজকের উপস্থিতির মধ্য দিয়ে শ্যামনগর-কালিগঞ্জের মানুষ আবারও প্রমাণ করবে, তারা জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নে বিশ্বাসী, শান্তিতে বিশ্বাসী।’

যে সব জেলায় থাকবেন কেন্দ্রীয় নেতারা : দলের ঘোষিত ইউনিয়ন পর্যায়ে শান্তি সমাবেশ সফল করতে আজ তৃণমূলে অবস্থান করবেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারা। তারা দলের ৭৬টি সাংগঠনিক জেলার মধ্যে ৪০টিতে অবস্থান করবেন। এর মধ্যে প্রেসিডিয়াম সদস্য আবদুর রাজ্জাক ও শিক্ষা সম্পাদক শামসুন নাহার টাঙ্গাইলে,  প্রেসিডিয়াম সদস্য লে. কর্নেল (অব.) মুহাম্মদ ফারুক খান ও সৈয়দ আবদুল আউয়াল শামীম গোপালগঞ্জে, আবদুর রহমান ফরিদপুরে, এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন ও বেগম আখতার জাহান রাজশাহী জেলা, সিমিন হোসেন রিমি গাজীপুরে, লালমনিরহাটে অ্যাডভোকেট সফুরা বেগম রুমি, রংপুরে এইচ এন আশিকুর রহমান, সুজিত রায় নন্দী ও অ্যাডভোকেট হোসনে আরা লুৎফা ডালিয়া, জয়পুরহাটে আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, বগুড়ায় ডা. রোকেয়া সুলতানা, নওগাঁয় সাখাওয়াত হোসেন শফিক, সিরাজগঞ্জে প্রফেসর মেরিনা জাহান, পাবনায় নুরুল ইসলাম ঠান্ডু, ঝিনাইদহে পারভীন জামান কল্পনা, যশোরে বি এম মোজাম্মেল হক, মাগুরায় নির্মল কুমার চ্যাটার্জি, নড়াইলে মাশরাফি বিন মর্তুজা, বাগেরহাটে অ্যাডভোকেট মো. আমিরুল ইসলাম মিলন, খুলনায় এস এম কামাল হোসেন, বরগুনায় সিদ্দিকুর রহমান, পটুয়াখালীতে অ্যাডভোকেট আফজাল হোসেন, বরিশালে আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ ও আনিসুর রহমান, পিরোজপুরে মো. গোলাম কবীর রাব্বানী চিনু, মানিকগঞ্জে তারানা হালিম, মুন্সীগঞ্জে অ্যাডভোকেট মৃণাল কান্তি দাস, নরসিংদীতে অ্যাডভোকেট সানজিদা খানম, রাজবাড়ীতে দেলোয়ার হোসেন, মাদারীপুরে শাজাহান খান, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, ড. আবদুস সোবহান গোলাপ, আনোয়ার হোসেন ও সাহাবুদ্দিন ফরাজী, শরীয়তপুরে ইকবাল হোসেন অপু, জামালপুরে মির্জা আজম, শেরপুরে মারুফা আক্তার পপি, নেত্রকোনায় অসীম কুমার উকিল ও উপাধ্যক্ষ রেমন্ড আরেং, ব্রাক্ষণবাড়িয়ায় অ্যাডভোকেট নজিবুল্লাহ হিরু, কুমিল্লা উত্তরে ইঞ্জিনিয়ার মো. আবদুস সবুর, চাঁদপুরে ডা. দীপু মনি ও ড. সেলিম মাহমুদ, লক্ষ্মীপুরে ফরিদুন্নাহার লাইলী, চট্টগ্রাম উত্তরে ড. হাছান মাহমুদ, চট্টগ্রাম দক্ষিণে আমিনুল ইসলাম, কক্সবাজারে অ্যাডভোকেট সিরাজুল মোস্তফা, রাঙামাটিতে দীপঙ্কর তালুকদার ও বান্দরবানে ওয়াসিকা আয়শা খান উপস্থিত থাকবেন। এ ছাড়াও যে সব জেলায় দলের কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত থাকবেন না, সেখানে স্থানীয় সংসদ সদস্যরা উপস্থিত থাকবেন।

বিএনপির ইউনিয়ন পর্যায়ে পদযাত্রা : বিদ্যুৎ-গ্যাস ও নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম কমানো এবং সরকারের পদত্যাগসহ ১০ দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে আন্দোলন আরও জোরদার করতে চায় দলটি। এ জন্য ইউনিয়ন পর্যায়ে আজ পদযাত্রার কর্মসূচি পালন করবে। ধাপে ধাপে উপজেলা ও জেলায়ও কর্মসূচি দেওয়া হবে। সর্বশেষ কেন্দ্রীয় পর্যায়ে চূড়ান্ত কর্মসূচি দেওয়ার আগ পর্যন্ত শান্তিপূর্ণ এসব কর্মসূচির মাধ্যমে সাধারণ মানুষের আরও কাছে যেতে চায় বিএনপি।

জানা গেছে, ২২ আগস্ট থেকে তৃণমূলে ধারাবাহিকভাবে কর্মসূচি পালন করছে বিএনপি। উপজেলা-থানা ও ইউনিয়নে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করে দলটি। এরপর ১২ অক্টোবর থেকে ৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত বিভাগীয় গণসমাবেশ করে বিএনপি। সর্বশেষ গত ৪ ফেব্রুয়ারি ১০টি সাংগঠনিক বিভাগে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। দলটির দাবি, ওইসব কর্মসূচিতে নেতা-কর্মীদের পাশাপাশি সাধারণ মানুষও ব্যাপকভাবে অংশগ্রহণ করে। কিন্তু ওইসব কর্মসূচিকে ঘিরে তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা ফের মামলা-হামলার মুখে পড়েন। গ্রেফতার ও পুলিশি হয়রানির ভয়ে নতুন করে অনেক নেতা-কর্মী এলাকা ছাড়তে বাধ্য হন। এ ছাড়া তৃণমূলে বিক্ষোভ মিছিলের ওই কর্মসূচিকে ঘিরে সাবেক এমপিসহ দলের অনেক কেন্দ্রীয় নেতা হামলার শিকার হন। জানতে চাইলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, জনগণ এ সরকারের পতনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তাই আমরা সব মানুষকে এ আন্দোলনে সম্পৃক্ত করতে চাই। ইউনিয়নে পদযাত্রা কর্মসূচি দিয়েছি। এটা হচ্ছে জনগণের আরও কাছে যাওয়া। এর আগে বিভাগীয় সমাবেশ করেছি। জনগণের কাছে গিয়েছি। এতে তারা ব্যাপক সাড়া দিয়েছেন। সব বাধা-বিপত্তি পেরিয়ে সমাবেশে এসেছে। এটা একটা বড় ধরনের সম্পৃক্ততা। আর এখন ইউনিয়ন পর্যায়ে কর্মসূচির মাধ্যমে একেবারে মানুষের দুয়ারে যাওয়া। সূত্র মতে, সরকার হটানোর আন্দোলনে তৃণমূলের মানুষকে সম্পৃক্ত করতে আজ সারা দেশে ইউনিয়ন পর্যায়ে ‘পদযাত্রা’ করবে বিএনপি। দেশের সব মহানগরের সাংগঠনিক শক্তি দেখতে ইতোমধ্যে নানা কর্মসূচি দিয়েছে বিএনপি। ঢাকা মহানগরে চার দিনের পদযাত্রাসহ অন্যান্য মহানগরেরও বিভিন্ন কর্মসূচিতে বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মীর উপস্থিতি ছিল। যা নিয়ে সর্বশেষ স্থায়ী কমিটির বৈঠকে সন্তোষ প্রকাশ করা হয়। এখন দলটির চোখ তৃণমূলে। সেখানে ধাপে ধাপে কর্মসূচি পালন করে সাংগঠনিক শক্তি প্রমাণ করতে চায়। এরপর কেন্দ্রীয়ভাবে চূড়ান্ত কর্মসূচির মাধ্যমে দাবি আদায় করাই বিএনপির মূল লক্ষ্য বলে জানিয়েছেন দলটির একাধিক কেন্দ্রীয় নেতা।

এ কর্মসূচি নিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, আমাদের এই শান্তিপূর্ণ কর্মসূচির উদ্দেশ্য একটাই- গ্রাম-ইউনিয়নে যুগপৎ আন্দোলনে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের ১০ দফা ও রাষ্ট্র মেরামতের ২৭ দফা দাবিকে ছড়িয়ে দেওয়া। এই কর্মসূচির মাধ্যমে আমাদের আন্দোলন নতুন মাত্রা পাবে।

বিএনপি নেতাদের দায়িত্ব বণ্টন : পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী আজ দেশব্যাপী ইউনিয়ন পর্যায়ে পদযাত্রা কর্মসূচি পালন করবে বিএনপি। কর্মসূচি উপলক্ষে দলের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী নেতাদের ইউনিয়ন পর্যায়ে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ঢাকা জেলা কেরানীগঞ্জ উপজেলা নিজ ইউনিয়নে অংশ নেবেন। আবদুল মঈন খান নরসিংদী জেলা পলাশ উপজেলা জিনারদি ইউনিয়নে অংশ নেবেন। নজরুল ইসলাম খান জামালপুর জেলা ইসলামপুর উপজেলা কুমার কান্দি ইউনিয়নে অংশ নেবেন। তবে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন মির্জা আব্বাস, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সেলিমা রহমান, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, ঢাকায় অবস্থান করবেন। বিএনপি মহাসচিব চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর আছেন। এ ছাড়াও বিএনপি ভাইস- চেয়ারম্যান, উপদেষ্টা কাউন্সিল সদস্য, যুগ্ম মহাসচিব, সাংগঠনিক সম্পাদক, সম্পাদকমন্ডলীর সদস্য, নির্বাহী কমিটির সদস্য এবং অঙ্গ সংগঠন কেন্দ্রীয় নেতারা ও সাবেক এমপি প্রত্যেকেই নিজ এলাকায় পদযাত্রায় অংশ নেবেন।

এই বিভাগের আরও খবর
সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ
সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ
আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ
আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ
জামায়াতে ইসলামীর আপিল শুনানি বুধবার পর্যন্ত মুলতবি
জামায়াতে ইসলামীর আপিল শুনানি বুধবার পর্যন্ত মুলতবি
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
৮ অঞ্চলে ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির আভাস
৮ অঞ্চলে ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির আভাস
ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের পথরেখা বাস্তবায়নই আমাদের লক্ষ্য : আলী রীয়াজ
ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের পথরেখা বাস্তবায়নই আমাদের লক্ষ্য : আলী রীয়াজ
নিবন্ধন পেতে জামায়াতের আপিল শুনানি শুরু
নিবন্ধন পেতে জামায়াতের আপিল শুনানি শুরু
লিবিয়ায় বাংলাদেশিদের জরুরি সতর্কবার্তা
লিবিয়ায় বাংলাদেশিদের জরুরি সতর্কবার্তা
গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?
গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা ফখরুল
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা ফখরুল
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ মে)
দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
সর্বশেষ খবর
শ্রীমঙ্গলে সীমান্ত পরিস্থিতি নিয়ে মতবিনিময় সভা
শ্রীমঙ্গলে সীমান্ত পরিস্থিতি নিয়ে মতবিনিময় সভা

এই মাত্র | চায়ের দেশ

যুবকের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
যুবকের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তানের প্রথম সেনা বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত হলো
ভারত-পাকিস্তানের প্রথম সেনা বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত হলো

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ফল উৎসব অনুষ্ঠিত
গোপালগঞ্জে ফল উৎসব অনুষ্ঠিত

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আরাকান আর্মির গুলিতে দুই বাংলাদেশি গুলিবিদ্ধ, ৩ জেলেকে অপহরণ
আরাকান আর্মির গুলিতে দুই বাংলাদেশি গুলিবিদ্ধ, ৩ জেলেকে অপহরণ

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগামী দুই শনিবার খোলা থাকবে ডিএসই
আগামী দুই শনিবার খোলা থাকবে ডিএসই

১১ মিনিট আগে | বাণিজ্য

কুড়িগ্রামে অনুমোদনহীন আইসক্রিম 
ফ্যাক্টরিতে জরিমানা
কুড়িগ্রামে অনুমোদনহীন আইসক্রিম  ফ্যাক্টরিতে জরিমানা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সদরপুরে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সদরপুরে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের মরদেহ উদ্ধার
কৃষকের মরদেহ উদ্ধার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফসলি জমি থেকে মেছো বাঘ আটক
ফসলি জমি থেকে মেছো বাঘ আটক

৩৫ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেত্রী জিনাত সোহানা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেত্রী জিনাত সোহানা গ্রেফতার

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রোনালদোকে ছাড়াই আল নাসরের গোলের ইতিহাস
রোনালদোকে ছাড়াই আল নাসরের গোলের ইতিহাস

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ান-আসিয়ান ইয়ুথ এসডিজি সামিটে ইয়ুথ হাব ফাউন্ডেশনের অংশগ্রহণ
মালয়েশিয়ান-আসিয়ান ইয়ুথ এসডিজি সামিটে ইয়ুথ হাব ফাউন্ডেশনের অংশগ্রহণ

৪২ মিনিট আগে | পরবাস

প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!
প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাগুরায় শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলার রায় ১৭ মে
মাগুরায় শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলার রায় ১৭ মে

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ
সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল
প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বাণিজ্য বন্ধের হুমকিতে যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয় ভারত-পাকিস্তান
ট্রাম্পের বাণিজ্য বন্ধের হুমকিতে যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয় ভারত-পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ
আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান
পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব আমিরাতে ৩ নারীকে গুলি করে হত্যা, গ্রেফতার ১
আরব আমিরাতে ৩ নারীকে গুলি করে হত্যা, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় নাসিরনগরে দোয়া মাহফিল
খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় নাসিরনগরে দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় সেবা মূল্য ৫ গুণ বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত স্থগিত
কুমিল্লায় সেবা মূল্য ৫ গুণ বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস এক্সপো’ আগামী অক্টোবরে
‘অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস এক্সপো’ আগামী অক্টোবরে

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জামায়াতে ইসলামীর আপিল শুনানি বুধবার পর্যন্ত মুলতবি
জামায়াতে ইসলামীর আপিল শুনানি বুধবার পর্যন্ত মুলতবি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে বাসচাপায় একই পরিবারের ৩ জন নিহত
রংপুরে বাসচাপায় একই পরিবারের ৩ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গরমে ত্বকের যত্নে মুলতানি মাটি
গরমে ত্বকের যত্নে মুলতানি মাটি

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোথায় হবে ‘পাঠান টু’র শুটিং?
কোথায় হবে ‘পাঠান টু’র শুটিং?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৮ অঞ্চলে ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির আভাস
৮ অঞ্চলে ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?
গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি
‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে
যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'
'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক
সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য
নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস
শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার
শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা
চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান
পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দিনাজপুরের শালবনে বিপন্ন প্রজাতির 'খুদি খেজুর' গাছের সন্ধান
দিনাজপুরের শালবনে বিপন্ন প্রজাতির 'খুদি খেজুর' গাছের সন্ধান

১৭ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

অধিনায়ক লিটনের লক্ষ্য সিরিজ জয়
অধিনায়ক লিটনের লক্ষ্য সিরিজ জয়

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন
সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে নেতাদের বাহাস
ফেসবুকে নেতাদের বাহাস

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু
১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু

নগর জীবন

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা

দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে
দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে

নগর জীবন