শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪৯, শনিবার, ০৪ মার্চ, ২০২৩

বসুন্ধরা গ্রুপের সহায়তায় শুভসংঘের কম্বল বিতরণ

উষ্ণতার পরশে প্রাণ জুড়ানো আনন্দ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
উষ্ণতার পরশে প্রাণ জুড়ানো আনন্দ

১৬ জানুয়ারি সকাল ১০টা। ঢাকা থেকে দিনাজপুরের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করে কালের কণ্ঠ শুভসংঘ কেন্দ্রীয় কমিটির একটি দল। দলের নেতৃত্বে ছিলেন শুভসংঘের পরিচালক জাকারিয়া জামান। বসুন্ধরা গ্রুপের সহায়তায় দেশের বিভিন্ন স্থানে অসহায় ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষের মাঝে কম্বল বিতরণ করার জন্য তাঁদের এই যাত্রা। রাত প্রায় ৮টায় দিনাজপুর পৌঁছেন তাঁরা। দিনাজপুরের শুভসংঘ সদস্যরা ফুলেল শুভেচ্ছা জানিয়ে তাঁদের বরণ করে নেন। শুভেচ্ছা বিনিময় শেষে শুরু হয় পরবর্তী দিনের কার্যক্রম নিয়ে আলোচনা। কখন, কোথায়, কিভাবে কম্বল বিতরণ হবে সেসব বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে করতেই রাত ১০টা বেজে যায়। আলোচনা পর্ব শেষ করে হোটেলে পৌঁছে ক্লান্ত শরীরে ঘুমিয়ে পড়েন সবাই।

১৭ জানুয়ারি কুয়াশাচ্ছন্ন সকালে দিনাজপুর শহরের সারদেশ্বরী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে কম্বল বিতরণ কার্যক্রম শুরু হয়। এরপর বিরল, কাহারোল, বীরগঞ্জ ও খানসামা উপজেলার বিভিন্ন স্থানে কম্বল বিতরণ করা হয়। পরদিন চিরিরবন্দর, পার্বতীপুর, নবাবগঞ্জ, বোচাগঞ্জ ও হাকিমপুর উপজেলায় কম্বল বিতরণ করা হয়। দুই দিনে দিনাজপুরে বসুন্ধরা গ্রুপের সহায়তায় তিন হাজার কম্বল বিতরণ করে শুভসংঘ। দিনাজপুর জেলার হাকিমপুরে সর্বশেষ কম্বল বিতরণ কার্যক্রম সম্পন্ন করে পরবর্তী গন্তব্য জয়পুরহাট।

জয়পুরহাটে পৌঁছে স্থানীয় শুভসংঘের সদস্যদের সঙ্গে সাংগঠনিক আলোচনা শেষে সেদিনের মতো কার্যক্রম সমাপ্ত করা হয়। ১৯ জানুয়ারি সকালে জয়পুরহাট শহরের সার্কিট হাউস মাঠে কম্বল বিতরণ কার্যক্রম উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক সালেহীন তানভীর গাজী। এ সময় কম্বল হাতে পেয়ে বৃদ্ধা আমেনা খাতুন বলেন, ‘কয়েক দিনের শীতে মোটা একটা কাপড়ের জন্য একটু ভালো করে ঘুমও পাড়বের পারতেছিলাম না। শীতে খুব কষ্ট করে রাত পার করতিছিলেম। কত জনেক বলেছি একটা কম্বল দেওয়ার জন্য, কেউ দেয় না। আজ ওনারা (বসুন্ধরা গ্রুপ) একটা কম্বল দিল। বাপু রে, অনেক দরকার ছিল কম্বলটা।’ ওই দিন জেলা শহর ছাড়াও পাঁচবিবি, কালাই, ক্ষেতলাল ও আক্কেলপুর উপজেলায় এক হাজার কম্বল বিতরণ সম্পন্ন করে নওগাঁর উদ্দেশে জয়পুরহাট ত্যাগ করে শুভসংঘ দল।

নওগাঁ জেলা ভৌগোলিকভাবে বৃহত্তর বরেন্দ্র ভূমির অংশ। ২০ জানুয়ারি নওগাঁর পিটিআই মাঠে কম্বল বিতরণ কার্যক্রম শুরু করে বদলগাছী, পত্নীতলা, সাপাহার ও মান্দা উপজেলায় মোট দুই হাজার কম্বল বিতরণ সম্পন্ন করা হয়। পত্নীতলায় কম্বল বিতরণকালে নানা প্রতিকূলতার মাঝেও জিপিএ ৫ পেয়ে মাধ্যমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ মাছুমা আক্তারের খোঁজ পায় শুভসংঘ। মাছুমার বাবা পেশায় একজন পান বিক্রেতা। পুরনো বই সংগ্রহ করে পড়ত মাছুমা। মাধ্যমিকে ভালো ফল করেও অর্থের অভাবে উচ্চ মাধ্যমিকে ভর্তি হওয়া অনিশ্চিত হয়ে পড়েছিল। এমন অবস্থা দেখে ভর্তি ও বই কেনার জন্য ১১ হাজার টাকা মেধাবী ছাত্রী মাছুমা আক্তারের হাতে তুলে দেন কালের কণ্ঠ শুভসংঘের পরিচালক জাকারিয়া জামান। এ সময় তিনি বলেন, ‘মাছুমা এবার নিশ্চিন্তে পড়াশোনা করবে। শুভসংঘ সব সময় তার পাশে আছে।’

নওগাঁ থেকে এবারের গন্তব্য প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন জেলা হিসেবে দেশব্যাপী খ্যাত রাজশাহী। ২১ জানুয়ারি পদ্মা নদীর একেবারে পার ঘেঁষে গড়ে ওঠা গোদাগাড়ীর পিরিজপুর গ্রামের একটি আমবাগানে পাঁচ শতাধিক সুবিধাবঞ্চিত মানুষের মাঝে কম্বল বিতরণ করা হয়। পদ্মার হু হু বাতাস আর তীব্র ঠাণ্ডায় কাবু হওয়া বৃদ্ধ-বৃদ্ধারা কম্বল হাতে পেয়েই জড়িয়ে নিলেন নিজের শরীরে। তাঁদেরই একজন হলেন আছিয়া বেওয়া। তিনি কম্বল পেয়ে অনেকটা আবেগাপ্লুত হয়ে বলতে থাকেন, ‘এমন জাড় (শীত) ল্যাগছে, পাওগুলানো ঠিকমুতন মাটিতে র‌্যাখতে প্যারছি না। এই জাড়ে কম্বলডা এখুন খুব আরাম দিবে। রাতেও আরামে ঘুমাতে পারবো। আল্লাহ বসুন্ধরার ভালো করুক। আমার মুতন অসহায় মানুষকে মুনে করিছে, আল্লাহ তিনাদের ভালো করুক।’

রাজশাহী জেলার গোদাগাড়ীসহ বিভিন্ন উপজেলায় মোট এক হাজার কম্বল বিতরণ সম্পন্ন করে ‘আমের রাজ্য’ হিসেবে খ্যাত চাঁপাইনবাবগঞ্জে পৌঁছে শুভসংঘ দল। প্রথমেই চাঁপাইনবাবগঞ্জ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে ২৫০ অসহায় ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষের মাঝে কম্বল বিতরণ করে দৈনিক কার্যক্রমের সমাপ্তি হয়। পরে সোনামসজিদ পর্যটন মোটেলে রাত যাপন করে তারা। মোটেলের আশপাশের প্রাকৃতিক পরিবেশ ও আমবাগানের গহিন অন্ধকার থেকে ভেসে আসা শিয়ালের ডাক শুভসংঘ সদস্যদের মাঝে রোমাঞ্চকর পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছিল। ২১ জানুয়ারি খুব ভোরে চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলায় কম্বল বিতরণ কার্যক্রম শুরু হয়। একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের সময় নির্যাতিত চাঁপাইনবাবগঞ্জের ১৫ নারী বীরাঙ্গনা স্বীকৃতি পান। এর পরও সমাজে তাঁরা উপেক্ষিত ছিলেন। শীতে তাঁরা কষ্ট পাচ্ছিলেন। তাঁদেরসহ ৫০০ জন অসহায়ের মাঝে কম্বল বিতরণ করা হয়। এ ছাড়া ভোলাহাট ও নাচোল উপজেলার ২৫০ জনের মাঝে কম্বল বিতরণ করে জেলায় মোট এক হাজার কম্বল বিতরণ সম্পন্ন করে শুভসংঘ।

চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে পরবর্তী গন্তব্য প্রায় ৩০০ কিলোমিটার দূরের পথ দেশের সর্ব-উত্তরের জেলা পঞ্চগড়। বিকেল ৪টায় যাত্রা শুরু করে পঞ্চগড়ে পৌঁছতে রাত ১টা বেজে যায়। পরদিন ভোরে জেলা শহরের বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম স্টেডিয়ামে কম্বল বিতরণ কার্যক্রম শুরু হয়। কম্বল পেয়ে জেলা শহরের পুরনো ক্যাম্প এলাকার ষাটোর্ধ্ব তহিমা বেওয়া বলেন, ‘এরং ঠাণ্ডা পৈছে বাপু আতিত ঘুমাবা পারু না। পাতলা এগনা কম্বল দিয়া শীত মানে না বাপু। বহু মানুষেরঠে ঘুরিছু এগনা কম্বলের তানে। কাহো মোরতি দেখেনি। বসুন্ধরার নোগলা খুঁজে কম্বল দিছে। এলা কনেক শান্তিত নিন্দাবা পামিরো বা।’ দুপুরে তেঁতুলিয়া উপজেলার ডিমাগজ গ্রাম ও খয়খাট পাড়া নুরানিয়া হাফিজিয়া মাদরাসা মাঠে এবং বিকেলে আটোয়ারী ও বোদা উপজেলায় সর্বমোট এক হাজার কম্বল বিতরণ সম্পন্ন করে পরবর্তী গন্তব্য নীলফামারী জেলায় পৌঁছে শুভসংঘ দল।

২৪ জানুয়ারি জেলার সদর, জলঢাকা, ডিমলা ও সৈয়দপুর উপজেলায় এক হাজার কম্বল বিতরণ করা হয়। জলঢাকায় কম্বল বিতরণ শেষে চারআনি গ্রামে প্রতিষ্ঠিত শুভসংঘ স্কুল পরিদর্শনে গিয়ে শিক্ষার্থীদের মাঝে বই বিতরণ করেন শুভসংঘের পরিচালক জাকারিয়া জামান। এ সময় শুভসংঘ স্কুলের শিক্ষিকা আয়শা সিদ্দিকা বলেন, ‘শুভসংঘ জলঢাকা শাখার সহযোগিতায় ২০২১ সালের ডিসেম্বরে আমাদের স্কুলটির পাঠদান কার্যক্রম শুরু হয়। বর্তমানে স্কুলটিতে প্রথম শ্রেণিতে ৩০ জন এবং দ্বিতীয় শ্রেণিতে ৩০ জন শিক্ষার্থী আছে।’

নীলফামারীর কার্যক্রম শেষ করে শুভসংঘ দলের গন্তব্য ঠাকুরগাঁও। জেলার পাঁচটি উপজেলায় এক হাজার কম্বল বিতরণ করবে শুভসংঘ। ২৫ জানুয়ারি সকালে স্থানীয় বিডি হল মাঠে কম্বল বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মামুন ভুঁইয়া। এ সময় তিনি বলেন, ‘আমি বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানাই এই শীতে সমাজের দুস্থ জনগণের পাশে দাঁড়ানোর জন্য। এই শীতের মধ্যে সবচেয়ে বেশি কষ্টে থাকে ছিন্নমূল দরিদ্র মানুষগুলো। বসুন্ধরা গ্রুপের এই উপহার শীতার্তদের উপকারে আসবে।’

জেলার সদর উপজেলার জগন্নাথপুর এলাকায় শহীদ পরিবার ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের মাঝে কম্বল বিতরণ করা হয়। কম্বল নিতে আসা শহীদ পরিবারের ভুক্তভোগী রসমুনি বেওয়া বলেন, ‘মাঘের শীতত বাঘে পালায়, খুবে কষ্টত ছু বাঁগে। এই জাড়ে (ঠাণ্ডাতে) দেহাডা কোঁকড়া হয়ে যাছে। তোমহার বসুন্ধারার মালিক যে কম্বলডা মোক দিলে, সেইডা দিয়া মনডাত শান্তি পাইল! এই কম্বল দিয়া এইবারের শীতখান মোর কাটি যাবে।’

এ ছাড়া এর মাঝে পাবনা ও নারায়ণগঞ্জে দুই হাজার অসহায় ও শীতার্ত মানুষের মাঝে কম্বল বিতরণ করা হয়। ঠাকুরগাঁও থেকে শুভসংঘ কেন্দ্রীয় কমিটির দল প্রথম ধাপের কম্বল বিতরণ শেষে ঢাকায় ফিরে আসে। এর মাধ্যমে দেশের ১০টি জেলার ১৩ হাজার মানুষের কাছে পৌঁছায় বসুন্ধরা গ্রুপের উপহার। ঢাকায় ফিরে বসুন্ধরা গ্রুপের সহযোগিতায় মাধ্যমিক পরীক্ষায় ভালো ফল করা দরিদ্রজয়ী ১০৪ জন অসহায় মেধাবীকে শিক্ষা সহায়তা প্রদান অনুষ্ঠান আয়োজনে ব্যস্ত হয়ে পড়ে শুভসংঘ কেন্দ্রীয় টিম। ৩১ জানুয়ারি বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীর এক অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানের মাধ্যমে প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে এককালীন ২৫ হাজার টাকা অর্থ সহায়তা হাতে তুলে দেন। প্রতি মাসে এই শিক্ষার্থীদের দুই হাজার টাকা শিক্ষাবৃত্তি প্রদান করা হবে।

২ ফেব্রুয়ারি পুনরায় যাত্রা শুরু করে শুভসংঘ দল। গাজীপুরের বিভিন্ন স্থানে কম্বল বিতরণ করা হবে। সকাল ১০টায় গাজীপুর মহানগরের পুবাইল বালুর মাঠে, দুপুর দেড়টায় কাপাসিয়ার উত্তর খামের ঈদগাহ মাঠে, বিকেল সাড়ে ৩টায় কাপাসিয়ার পাবুর ঈদগাহ মাঠে এবং সন্ধ্যা ৬টায় শ্রীপুরের সাতখামাইর দারুল উলুম মাদরাসা মাঠে সর্বমোট এক হাজার কম্বল বিতরণ সম্পন্ন করা হয়। শ্রীপুর থেকে পরবর্তী যাত্রা ময়মনসিংহের ত্রিশালে অবস্থিত নজরুল একাডেমি ডাকবাংলোতে। দুই দিন সেখানে অবস্থান করে জেলার ত্রিশাল, নান্দাইল, গফরগাঁও, ফুলবাড়িয়া ও ভালুকা উপজেলার মাদরাসা শিক্ষার্থী, বৃদ্ধাশ্রমের বাসিন্দাসহ অসহায় ও সুবিধাবঞ্চিত এক হাজার  মানুষের মাঝে কম্বল বিতরণ সম্পন্ন করে তারা।

এ ছাড়া ঢাকার আশপাশের এলাকাসহ নরসিংদী ও সিলেটে আরো তিন হাজার কম্বল বিতরণ করা হয়। এ নিয়ে দ্বিতীয় ধাপে পাঁচ হাজার কম্বল বিতরণ সম্পন্ন করল শুভসংঘ। এ বিষয়ে কালের কণ্ঠ শুভসংঘের পরিচালক জাকারিয়া জামান জানান, এ বছর সারা দেশের ১৫ জেলায় বসুন্ধরা গ্রুপের মোট ১৮ হাজার কম্বল বিতরণ করা হয়েছে। দেশের শীতপ্রধান উত্তরাঞ্চলে এই কম্বল বিতরণ শুরু হয়। বসুন্ধরার কম্বল পেয়ে উপকারভোগী অনেকেই আনন্দে উদ্বেলিত হয়ে আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করেছেন। বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান স্যারের জন্য দুই হাত তুলে প্রাণভরে দোয়া করেছেন। আমাদের এই শুভ কাজ আগামী দিনেও অব্যাহত থাকবে, ইনশাআল্লাহ।

এই বিভাগের আরও খবর
জবির ‘যৌক্তিক’ দাবি মেনে নিতে গড়িমসি কেন, প্রশ্ন সারজিসের
জবির ‘যৌক্তিক’ দাবি মেনে নিতে গড়িমসি কেন, প্রশ্ন সারজিসের
গত ৯ মাসে কোনো সাংবাদিককে চাকরিচ্যুত করেনি সরকার: প্রেসসচিব
গত ৯ মাসে কোনো সাংবাদিককে চাকরিচ্যুত করেনি সরকার: প্রেসসচিব
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাটডাউন ঘোষণা
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাটডাউন ঘোষণা
শিশু রোজার মৃত্যুর সুষ্ঠু তদন্ত ও ন্যায়বিচার দাবি ড্যাবের
শিশু রোজার মৃত্যুর সুষ্ঠু তদন্ত ও ন্যায়বিচার দাবি ড্যাবের
টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস
টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস
রাজস্ব অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে দ্বিতীয় দিনের মতো কলম বিরতি চলছে
রাজস্ব অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে দ্বিতীয় দিনের মতো কলম বিরতি চলছে
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষাকে সুনির্দিষ্ট রূপ দিতে চায় কমিশন
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষাকে সুনির্দিষ্ট রূপ দিতে চায় কমিশন
জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড
জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড
‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়
‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়
ঝড়-বৃষ্টির আভাস, তিন অঞ্চলের নদীবন্দরে ২ নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত
ঝড়-বৃষ্টির আভাস, তিন অঞ্চলের নদীবন্দরে ২ নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত
টরন্টো-লন্ডন-রোম ফ্লাইটের নতুন সময়সূচি জানাল বিমান
টরন্টো-লন্ডন-রোম ফ্লাইটের নতুন সময়সূচি জানাল বিমান
সর্বশেষ খবর
২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও
২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও

৫৩ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলো ১১ বাংলাদেশি
ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলো ১১ বাংলাদেশি

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কোটালীপাড়ায় ভ্যানচালক ও পথচারীদের মাঝে পানি, স্যালাইন ও লিফলেট বিতরণ
কোটালীপাড়ায় ভ্যানচালক ও পথচারীদের মাঝে পানি, স্যালাইন ও লিফলেট বিতরণ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জবির ‘যৌক্তিক’ দাবি মেনে নিতে গড়িমসি কেন, প্রশ্ন সারজিসের
জবির ‘যৌক্তিক’ দাবি মেনে নিতে গড়িমসি কেন, প্রশ্ন সারজিসের

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী লেখকের উদ্যোগে মানববন্ধন
চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী লেখকের উদ্যোগে মানববন্ধন

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় ভ্যানচালক নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় ভ্যানচালক নিহত

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইপিএল থেকে সরে দাঁড়ালেন মইন আলি
আইপিএল থেকে সরে দাঁড়ালেন মইন আলি

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সড়ক পার হতে গিয়ে বৃদ্ধ নিহত
সড়ক পার হতে গিয়ে বৃদ্ধ নিহত

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান
শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের রেকর্ড প্রাইজমানি ঘোষণা, কত পাচ্ছে বাংলাদেশ?
টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের রেকর্ড প্রাইজমানি ঘোষণা, কত পাচ্ছে বাংলাদেশ?

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি আরবে বিনিয়োগের সুবর্ণ সুযোগ ২০৩৪ বিশ্বকাপ: ফিফা প্রেসিডেন্ট
সৌদি আরবে বিনিয়োগের সুবর্ণ সুযোগ ২০৩৪ বিশ্বকাপ: ফিফা প্রেসিডেন্ট

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে বীজ ব্যবসায়ীদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
কুড়িগ্রামে বীজ ব্যবসায়ীদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাম্য হত্যার বিচার দাবিতে রাবি ছাত্রদলের অবস্থান কর্মসূচি
সাম্য হত্যার বিচার দাবিতে রাবি ছাত্রদলের অবস্থান কর্মসূচি

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুরে কৃষি প্রযুক্তি ও পুষ্টি মেলার উদ্বোধন
গাজীপুরে কৃষি প্রযুক্তি ও পুষ্টি মেলার উদ্বোধন

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

তিন দফা দাবি: জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভে উত্তাল কাকরাইল এলাকা
তিন দফা দাবি: জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভে উত্তাল কাকরাইল এলাকা

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চিলমারীতে বোরো ধান ও চাল সংগ্রহের উদ্বোধন
চিলমারীতে বোরো ধান ও চাল সংগ্রহের উদ্বোধন

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গত ৯ মাসে কোনো সাংবাদিককে চাকরিচ্যুত করেনি সরকার: প্রেসসচিব
গত ৯ মাসে কোনো সাংবাদিককে চাকরিচ্যুত করেনি সরকার: প্রেসসচিব

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের
চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকায় ভারতীয় মদসহ দুই যুবক গ্রেপ্তার
ভালুকায় ভারতীয় মদসহ দুই যুবক গ্রেপ্তার

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় ৫ দশমিক ৯ মাত্রার ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় ৫ দশমিক ৯ মাত্রার ভূমিকম্প

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাটডাউন ঘোষণা
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাটডাউন ঘোষণা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সদরপুরে পলাতক দুই আসামি গ্রেপ্তার
সদরপুরে পলাতক দুই আসামি গ্রেপ্তার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পালানোর সময় বিমানবন্দরে বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার
পালানোর সময় বিমানবন্দরে বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

টুঙ্গিপাড়ায় খালে পড়ে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মৃত্যু
টুঙ্গিপাড়ায় খালে পড়ে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে সতীন হত্যার দায়ে নারীর যাবজ্জীবন
নারায়ণগঞ্জে সতীন হত্যার দায়ে নারীর যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং
পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিশু রোজার মৃত্যুর সুষ্ঠু তদন্ত ও ন্যায়বিচার দাবি ড্যাবের
শিশু রোজার মৃত্যুর সুষ্ঠু তদন্ত ও ন্যায়বিচার দাবি ড্যাবের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'রাজধানীতে সবুজায়নে জুন থেকে গাছ লাগানো শুরু হবে'
'রাজধানীতে সবুজায়নে জুন থেকে গাছ লাগানো শুরু হবে'

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কোণঠাসা মোদি যেকোনো অকস্মাৎ সিদ্ধান্ত নিতে পারেন: পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
কোণঠাসা মোদি যেকোনো অকস্মাৎ সিদ্ধান্ত নিতে পারেন: পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প
যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প
রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প

১ দিন আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী
ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ
হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত
যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড
জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম
সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ
ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়
‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে
তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ
চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান
মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে
বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা
কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান
শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?
ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোকানের কর্মচারীদের ব্যস্ত রেখে ১০০ ভরি স্বর্ণ নিয়ে চম্পট পাঁচ নারী
দোকানের কর্মচারীদের ব্যস্ত রেখে ১০০ ভরি স্বর্ণ নিয়ে চম্পট পাঁচ নারী

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রক্তে কোলেস্টেরল : কতদিন ওষুধ খাবেন?
রক্তে কোলেস্টেরল : কতদিন ওষুধ খাবেন?

২১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা
ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজের আইপিএল অংশগ্রহণ নিয়ে অনিশ্চয়তা!
মুস্তাফিজের আইপিএল অংশগ্রহণ নিয়ে অনিশ্চয়তা!

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর
গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দী বিনিময় : পূর্ণমকে ছাড়ল পাকিস্তান, মোহাম্মদউল্লাকে ভারত
বন্দী বিনিময় : পূর্ণমকে ছাড়ল পাকিস্তান, মোহাম্মদউল্লাকে ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্য হত্যায় কারা
সাম্য হত্যায় কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল
সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ

সম্পাদকীয়

জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান
জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা
ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ
চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি
ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন
বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

প্রথম পৃষ্ঠা

সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ
সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার
আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় ঐকমত্য কতদূর
জাতীয় ঐকমত্য কতদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল
আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ
বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ

শোবিজ

সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন
সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন

নগর জীবন

আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে
আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে

শোবিজ

আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল
আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার
আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার

মাঠে ময়দানে

আইসিসির এপ্রিল  সেরা মিরাজ
আইসিসির এপ্রিল সেরা মিরাজ

মাঠে ময়দানে

সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ
সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ

দেশগ্রাম

জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান
জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূসকে ডি-লিট চবির
ইউনূসকে ডি-লিট চবির

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী
কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী

পূর্ব-পশ্চিম

ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা
ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা