শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪৯, শনিবার, ০৪ মার্চ, ২০২৩

বসুন্ধরা গ্রুপের সহায়তায় শুভসংঘের কম্বল বিতরণ

উষ্ণতার পরশে প্রাণ জুড়ানো আনন্দ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
উষ্ণতার পরশে প্রাণ জুড়ানো আনন্দ

১৬ জানুয়ারি সকাল ১০টা। ঢাকা থেকে দিনাজপুরের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করে কালের কণ্ঠ শুভসংঘ কেন্দ্রীয় কমিটির একটি দল। দলের নেতৃত্বে ছিলেন শুভসংঘের পরিচালক জাকারিয়া জামান। বসুন্ধরা গ্রুপের সহায়তায় দেশের বিভিন্ন স্থানে অসহায় ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষের মাঝে কম্বল বিতরণ করার জন্য তাঁদের এই যাত্রা। রাত প্রায় ৮টায় দিনাজপুর পৌঁছেন তাঁরা। দিনাজপুরের শুভসংঘ সদস্যরা ফুলেল শুভেচ্ছা জানিয়ে তাঁদের বরণ করে নেন। শুভেচ্ছা বিনিময় শেষে শুরু হয় পরবর্তী দিনের কার্যক্রম নিয়ে আলোচনা। কখন, কোথায়, কিভাবে কম্বল বিতরণ হবে সেসব বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে করতেই রাত ১০টা বেজে যায়। আলোচনা পর্ব শেষ করে হোটেলে পৌঁছে ক্লান্ত শরীরে ঘুমিয়ে পড়েন সবাই।

১৭ জানুয়ারি কুয়াশাচ্ছন্ন সকালে দিনাজপুর শহরের সারদেশ্বরী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে কম্বল বিতরণ কার্যক্রম শুরু হয়। এরপর বিরল, কাহারোল, বীরগঞ্জ ও খানসামা উপজেলার বিভিন্ন স্থানে কম্বল বিতরণ করা হয়। পরদিন চিরিরবন্দর, পার্বতীপুর, নবাবগঞ্জ, বোচাগঞ্জ ও হাকিমপুর উপজেলায় কম্বল বিতরণ করা হয়। দুই দিনে দিনাজপুরে বসুন্ধরা গ্রুপের সহায়তায় তিন হাজার কম্বল বিতরণ করে শুভসংঘ। দিনাজপুর জেলার হাকিমপুরে সর্বশেষ কম্বল বিতরণ কার্যক্রম সম্পন্ন করে পরবর্তী গন্তব্য জয়পুরহাট।

জয়পুরহাটে পৌঁছে স্থানীয় শুভসংঘের সদস্যদের সঙ্গে সাংগঠনিক আলোচনা শেষে সেদিনের মতো কার্যক্রম সমাপ্ত করা হয়। ১৯ জানুয়ারি সকালে জয়পুরহাট শহরের সার্কিট হাউস মাঠে কম্বল বিতরণ কার্যক্রম উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক সালেহীন তানভীর গাজী। এ সময় কম্বল হাতে পেয়ে বৃদ্ধা আমেনা খাতুন বলেন, ‘কয়েক দিনের শীতে মোটা একটা কাপড়ের জন্য একটু ভালো করে ঘুমও পাড়বের পারতেছিলাম না। শীতে খুব কষ্ট করে রাত পার করতিছিলেম। কত জনেক বলেছি একটা কম্বল দেওয়ার জন্য, কেউ দেয় না। আজ ওনারা (বসুন্ধরা গ্রুপ) একটা কম্বল দিল। বাপু রে, অনেক দরকার ছিল কম্বলটা।’ ওই দিন জেলা শহর ছাড়াও পাঁচবিবি, কালাই, ক্ষেতলাল ও আক্কেলপুর উপজেলায় এক হাজার কম্বল বিতরণ সম্পন্ন করে নওগাঁর উদ্দেশে জয়পুরহাট ত্যাগ করে শুভসংঘ দল।

নওগাঁ জেলা ভৌগোলিকভাবে বৃহত্তর বরেন্দ্র ভূমির অংশ। ২০ জানুয়ারি নওগাঁর পিটিআই মাঠে কম্বল বিতরণ কার্যক্রম শুরু করে বদলগাছী, পত্নীতলা, সাপাহার ও মান্দা উপজেলায় মোট দুই হাজার কম্বল বিতরণ সম্পন্ন করা হয়। পত্নীতলায় কম্বল বিতরণকালে নানা প্রতিকূলতার মাঝেও জিপিএ ৫ পেয়ে মাধ্যমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ মাছুমা আক্তারের খোঁজ পায় শুভসংঘ। মাছুমার বাবা পেশায় একজন পান বিক্রেতা। পুরনো বই সংগ্রহ করে পড়ত মাছুমা। মাধ্যমিকে ভালো ফল করেও অর্থের অভাবে উচ্চ মাধ্যমিকে ভর্তি হওয়া অনিশ্চিত হয়ে পড়েছিল। এমন অবস্থা দেখে ভর্তি ও বই কেনার জন্য ১১ হাজার টাকা মেধাবী ছাত্রী মাছুমা আক্তারের হাতে তুলে দেন কালের কণ্ঠ শুভসংঘের পরিচালক জাকারিয়া জামান। এ সময় তিনি বলেন, ‘মাছুমা এবার নিশ্চিন্তে পড়াশোনা করবে। শুভসংঘ সব সময় তার পাশে আছে।’

নওগাঁ থেকে এবারের গন্তব্য প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন জেলা হিসেবে দেশব্যাপী খ্যাত রাজশাহী। ২১ জানুয়ারি পদ্মা নদীর একেবারে পার ঘেঁষে গড়ে ওঠা গোদাগাড়ীর পিরিজপুর গ্রামের একটি আমবাগানে পাঁচ শতাধিক সুবিধাবঞ্চিত মানুষের মাঝে কম্বল বিতরণ করা হয়। পদ্মার হু হু বাতাস আর তীব্র ঠাণ্ডায় কাবু হওয়া বৃদ্ধ-বৃদ্ধারা কম্বল হাতে পেয়েই জড়িয়ে নিলেন নিজের শরীরে। তাঁদেরই একজন হলেন আছিয়া বেওয়া। তিনি কম্বল পেয়ে অনেকটা আবেগাপ্লুত হয়ে বলতে থাকেন, ‘এমন জাড় (শীত) ল্যাগছে, পাওগুলানো ঠিকমুতন মাটিতে র‌্যাখতে প্যারছি না। এই জাড়ে কম্বলডা এখুন খুব আরাম দিবে। রাতেও আরামে ঘুমাতে পারবো। আল্লাহ বসুন্ধরার ভালো করুক। আমার মুতন অসহায় মানুষকে মুনে করিছে, আল্লাহ তিনাদের ভালো করুক।’

রাজশাহী জেলার গোদাগাড়ীসহ বিভিন্ন উপজেলায় মোট এক হাজার কম্বল বিতরণ সম্পন্ন করে ‘আমের রাজ্য’ হিসেবে খ্যাত চাঁপাইনবাবগঞ্জে পৌঁছে শুভসংঘ দল। প্রথমেই চাঁপাইনবাবগঞ্জ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে ২৫০ অসহায় ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষের মাঝে কম্বল বিতরণ করে দৈনিক কার্যক্রমের সমাপ্তি হয়। পরে সোনামসজিদ পর্যটন মোটেলে রাত যাপন করে তারা। মোটেলের আশপাশের প্রাকৃতিক পরিবেশ ও আমবাগানের গহিন অন্ধকার থেকে ভেসে আসা শিয়ালের ডাক শুভসংঘ সদস্যদের মাঝে রোমাঞ্চকর পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছিল। ২১ জানুয়ারি খুব ভোরে চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলায় কম্বল বিতরণ কার্যক্রম শুরু হয়। একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের সময় নির্যাতিত চাঁপাইনবাবগঞ্জের ১৫ নারী বীরাঙ্গনা স্বীকৃতি পান। এর পরও সমাজে তাঁরা উপেক্ষিত ছিলেন। শীতে তাঁরা কষ্ট পাচ্ছিলেন। তাঁদেরসহ ৫০০ জন অসহায়ের মাঝে কম্বল বিতরণ করা হয়। এ ছাড়া ভোলাহাট ও নাচোল উপজেলার ২৫০ জনের মাঝে কম্বল বিতরণ করে জেলায় মোট এক হাজার কম্বল বিতরণ সম্পন্ন করে শুভসংঘ।

চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে পরবর্তী গন্তব্য প্রায় ৩০০ কিলোমিটার দূরের পথ দেশের সর্ব-উত্তরের জেলা পঞ্চগড়। বিকেল ৪টায় যাত্রা শুরু করে পঞ্চগড়ে পৌঁছতে রাত ১টা বেজে যায়। পরদিন ভোরে জেলা শহরের বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম স্টেডিয়ামে কম্বল বিতরণ কার্যক্রম শুরু হয়। কম্বল পেয়ে জেলা শহরের পুরনো ক্যাম্প এলাকার ষাটোর্ধ্ব তহিমা বেওয়া বলেন, ‘এরং ঠাণ্ডা পৈছে বাপু আতিত ঘুমাবা পারু না। পাতলা এগনা কম্বল দিয়া শীত মানে না বাপু। বহু মানুষেরঠে ঘুরিছু এগনা কম্বলের তানে। কাহো মোরতি দেখেনি। বসুন্ধরার নোগলা খুঁজে কম্বল দিছে। এলা কনেক শান্তিত নিন্দাবা পামিরো বা।’ দুপুরে তেঁতুলিয়া উপজেলার ডিমাগজ গ্রাম ও খয়খাট পাড়া নুরানিয়া হাফিজিয়া মাদরাসা মাঠে এবং বিকেলে আটোয়ারী ও বোদা উপজেলায় সর্বমোট এক হাজার কম্বল বিতরণ সম্পন্ন করে পরবর্তী গন্তব্য নীলফামারী জেলায় পৌঁছে শুভসংঘ দল।

২৪ জানুয়ারি জেলার সদর, জলঢাকা, ডিমলা ও সৈয়দপুর উপজেলায় এক হাজার কম্বল বিতরণ করা হয়। জলঢাকায় কম্বল বিতরণ শেষে চারআনি গ্রামে প্রতিষ্ঠিত শুভসংঘ স্কুল পরিদর্শনে গিয়ে শিক্ষার্থীদের মাঝে বই বিতরণ করেন শুভসংঘের পরিচালক জাকারিয়া জামান। এ সময় শুভসংঘ স্কুলের শিক্ষিকা আয়শা সিদ্দিকা বলেন, ‘শুভসংঘ জলঢাকা শাখার সহযোগিতায় ২০২১ সালের ডিসেম্বরে আমাদের স্কুলটির পাঠদান কার্যক্রম শুরু হয়। বর্তমানে স্কুলটিতে প্রথম শ্রেণিতে ৩০ জন এবং দ্বিতীয় শ্রেণিতে ৩০ জন শিক্ষার্থী আছে।’

নীলফামারীর কার্যক্রম শেষ করে শুভসংঘ দলের গন্তব্য ঠাকুরগাঁও। জেলার পাঁচটি উপজেলায় এক হাজার কম্বল বিতরণ করবে শুভসংঘ। ২৫ জানুয়ারি সকালে স্থানীয় বিডি হল মাঠে কম্বল বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মামুন ভুঁইয়া। এ সময় তিনি বলেন, ‘আমি বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানাই এই শীতে সমাজের দুস্থ জনগণের পাশে দাঁড়ানোর জন্য। এই শীতের মধ্যে সবচেয়ে বেশি কষ্টে থাকে ছিন্নমূল দরিদ্র মানুষগুলো। বসুন্ধরা গ্রুপের এই উপহার শীতার্তদের উপকারে আসবে।’

জেলার সদর উপজেলার জগন্নাথপুর এলাকায় শহীদ পরিবার ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের মাঝে কম্বল বিতরণ করা হয়। কম্বল নিতে আসা শহীদ পরিবারের ভুক্তভোগী রসমুনি বেওয়া বলেন, ‘মাঘের শীতত বাঘে পালায়, খুবে কষ্টত ছু বাঁগে। এই জাড়ে (ঠাণ্ডাতে) দেহাডা কোঁকড়া হয়ে যাছে। তোমহার বসুন্ধারার মালিক যে কম্বলডা মোক দিলে, সেইডা দিয়া মনডাত শান্তি পাইল! এই কম্বল দিয়া এইবারের শীতখান মোর কাটি যাবে।’

এ ছাড়া এর মাঝে পাবনা ও নারায়ণগঞ্জে দুই হাজার অসহায় ও শীতার্ত মানুষের মাঝে কম্বল বিতরণ করা হয়। ঠাকুরগাঁও থেকে শুভসংঘ কেন্দ্রীয় কমিটির দল প্রথম ধাপের কম্বল বিতরণ শেষে ঢাকায় ফিরে আসে। এর মাধ্যমে দেশের ১০টি জেলার ১৩ হাজার মানুষের কাছে পৌঁছায় বসুন্ধরা গ্রুপের উপহার। ঢাকায় ফিরে বসুন্ধরা গ্রুপের সহযোগিতায় মাধ্যমিক পরীক্ষায় ভালো ফল করা দরিদ্রজয়ী ১০৪ জন অসহায় মেধাবীকে শিক্ষা সহায়তা প্রদান অনুষ্ঠান আয়োজনে ব্যস্ত হয়ে পড়ে শুভসংঘ কেন্দ্রীয় টিম। ৩১ জানুয়ারি বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীর এক অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানের মাধ্যমে প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে এককালীন ২৫ হাজার টাকা অর্থ সহায়তা হাতে তুলে দেন। প্রতি মাসে এই শিক্ষার্থীদের দুই হাজার টাকা শিক্ষাবৃত্তি প্রদান করা হবে।

২ ফেব্রুয়ারি পুনরায় যাত্রা শুরু করে শুভসংঘ দল। গাজীপুরের বিভিন্ন স্থানে কম্বল বিতরণ করা হবে। সকাল ১০টায় গাজীপুর মহানগরের পুবাইল বালুর মাঠে, দুপুর দেড়টায় কাপাসিয়ার উত্তর খামের ঈদগাহ মাঠে, বিকেল সাড়ে ৩টায় কাপাসিয়ার পাবুর ঈদগাহ মাঠে এবং সন্ধ্যা ৬টায় শ্রীপুরের সাতখামাইর দারুল উলুম মাদরাসা মাঠে সর্বমোট এক হাজার কম্বল বিতরণ সম্পন্ন করা হয়। শ্রীপুর থেকে পরবর্তী যাত্রা ময়মনসিংহের ত্রিশালে অবস্থিত নজরুল একাডেমি ডাকবাংলোতে। দুই দিন সেখানে অবস্থান করে জেলার ত্রিশাল, নান্দাইল, গফরগাঁও, ফুলবাড়িয়া ও ভালুকা উপজেলার মাদরাসা শিক্ষার্থী, বৃদ্ধাশ্রমের বাসিন্দাসহ অসহায় ও সুবিধাবঞ্চিত এক হাজার  মানুষের মাঝে কম্বল বিতরণ সম্পন্ন করে তারা।

এ ছাড়া ঢাকার আশপাশের এলাকাসহ নরসিংদী ও সিলেটে আরো তিন হাজার কম্বল বিতরণ করা হয়। এ নিয়ে দ্বিতীয় ধাপে পাঁচ হাজার কম্বল বিতরণ সম্পন্ন করল শুভসংঘ। এ বিষয়ে কালের কণ্ঠ শুভসংঘের পরিচালক জাকারিয়া জামান জানান, এ বছর সারা দেশের ১৫ জেলায় বসুন্ধরা গ্রুপের মোট ১৮ হাজার কম্বল বিতরণ করা হয়েছে। দেশের শীতপ্রধান উত্তরাঞ্চলে এই কম্বল বিতরণ শুরু হয়। বসুন্ধরার কম্বল পেয়ে উপকারভোগী অনেকেই আনন্দে উদ্বেলিত হয়ে আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করেছেন। বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান স্যারের জন্য দুই হাত তুলে প্রাণভরে দোয়া করেছেন। আমাদের এই শুভ কাজ আগামী দিনেও অব্যাহত থাকবে, ইনশাআল্লাহ।

এই বিভাগের আরও খবর
ঘোষিত রোডম্যাপ এক বছরে প্রায় শতভাগ বাস্তবায়ন
ঘোষিত রোডম্যাপ এক বছরে প্রায় শতভাগ বাস্তবায়ন
অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদারে বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া সমঝোতা স্মারক
অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদারে বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া সমঝোতা স্মারক
রাওয়া ডেন্টাল সেন্টারের উদ্বোধন করলেন সেনাপ্রধান
রাওয়া ডেন্টাল সেন্টারের উদ্বোধন করলেন সেনাপ্রধান
বাংলাদেশের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দেয়নি আরব আমিরাত : রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দেয়নি আরব আমিরাত : রাষ্ট্রদূত
জুলাই স্মৃতি জাদুঘরে থাকবে ১৬ বছরের দুঃশাসনের চিত্র
জুলাই স্মৃতি জাদুঘরে থাকবে ১৬ বছরের দুঃশাসনের চিত্র
খাগড়াছড়ির দুর্গম এলাকায় সেনাবাহিনীর সাথে ইউপিডিএফের গোলাগুলি, অস্ত্র উদ্ধার
খাগড়াছড়ির দুর্গম এলাকায় সেনাবাহিনীর সাথে ইউপিডিএফের গোলাগুলি, অস্ত্র উদ্ধার
অদৃশ্য শক্তি ধীরে ধীরে মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে : তারেক রহমান
অদৃশ্য শক্তি ধীরে ধীরে মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে : তারেক রহমান
শিক্ষার্থীদের সততার চর্চা করতে হবে : অর্থ উপদেষ্টা
শিক্ষার্থীদের সততার চর্চা করতে হবে : অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশের আর্থিক খাত আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করতে যুক্তরাষ্ট্রের ৮ পরামর্শ
বাংলাদেশের আর্থিক খাত আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করতে যুক্তরাষ্ট্রের ৮ পরামর্শ
ছাত্র-জনতার আন্দোলন জাতিকে নতুন দিশা দিয়েছিল : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ছাত্র-জনতার আন্দোলন জাতিকে নতুন দিশা দিয়েছিল : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
দুর্গাপূজার ছুটিতে পূর্বাঞ্চলে চলবে ৪ জোড়া স্পেশাল ট্রেন
দুর্গাপূজার ছুটিতে পূর্বাঞ্চলে চলবে ৪ জোড়া স্পেশাল ট্রেন
‘তরুণ প্রজন্মকে প্রযুক্তিজ্ঞান দিয়ে দক্ষ মানবসম্পদে গড়ে তোলাই সরকারের লক্ষ্য’
‘তরুণ প্রজন্মকে প্রযুক্তিজ্ঞান দিয়ে দক্ষ মানবসম্পদে গড়ে তোলাই সরকারের লক্ষ্য’
সর্বশেষ খবর
নবীযুগে আজান ও মুয়াজ্জিন
নবীযুগে আজান ও মুয়াজ্জিন

১৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

বিশ্বনবী (সা.) যার ব্যবসায় বরকতের জন্য দোয়া করেছেন
বিশ্বনবী (সা.) যার ব্যবসায় বরকতের জন্য দোয়া করেছেন

৪০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

বাংলাদেশের বিপক্ষে আফগানিস্তানের দল ঘোষণা
বাংলাদেশের বিপক্ষে আফগানিস্তানের দল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল
পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ঘোষিত রোডম্যাপ এক বছরে প্রায় শতভাগ বাস্তবায়ন
ঘোষিত রোডম্যাপ এক বছরে প্রায় শতভাগ বাস্তবায়ন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার গুণী রাহবারই হেফাজতের মূল চালিকা শক্তি: আখতার
চার গুণী রাহবারই হেফাজতের মূল চালিকা শক্তি: আখতার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামলা-হামলাসহ নানা হয়রানিমূলক কর্মকাণ্ডে শিল্পের সর্বনাশ
মামলা-হামলাসহ নানা হয়রানিমূলক কর্মকাণ্ডে শিল্পের সর্বনাশ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে
আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রিয়ালের ছয় ম্যাচে ছয় জয়
রিয়ালের ছয় ম্যাচে ছয় জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কুড়িগ্রামে ফের বাড়ছে তিস্তাসহ সব নদীর পানি
কুড়িগ্রামে ফের বাড়ছে তিস্তাসহ সব নদীর পানি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অনুষ্ঠিত হবে বাংলাদেশ ব্র্যান্ডিং ফেস্টিভ্যাল
মালয়েশিয়ায় অনুষ্ঠিত হবে বাংলাদেশ ব্র্যান্ডিং ফেস্টিভ্যাল

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ, স্বামী পলাতক
স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ, স্বামী পলাতক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় মেশিনচাপায় শ্রমিকের মৃত্যু
ভালুকায় মেশিনচাপায় শ্রমিকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনের মুখে রাবিতে পোষ্যকোটা স্থগিত
আন্দোলনের মুখে রাবিতে পোষ্যকোটা স্থগিত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

“১০-১৫ রান কম হয়েছে”: হারের পর স্বীকারোক্তি শ্রীলঙ্কার অধিনায়কের
“১০-১৫ রান কম হয়েছে”: হারের পর স্বীকারোক্তি শ্রীলঙ্কার অধিনায়কের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

“সাইফ পারবে, আমি জানতাম”:  ম্যাচ জয়ের পর আরও যা বললেন লিটন
“সাইফ পারবে, আমি জানতাম”: ম্যাচ জয়ের পর আরও যা বললেন লিটন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাকিবকে পেছনে ফেললেন লিটন
সাকিবকে পেছনে ফেললেন লিটন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের হ্যাটট্রিকে হফেনহাইমকে উড়িয়ে দিল বায়ার্ন
কেইনের হ্যাটট্রিকে হফেনহাইমকে উড়িয়ে দিল বায়ার্ন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ম্যাচসেরা সাইফ, গেমচেঞ্জার হৃদয়
ম্যাচসেরা সাইফ, গেমচেঞ্জার হৃদয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে আইরিশ নারী পর্যটকের মৃত্যু
সুন্দরবনে আইরিশ নারী পর্যটকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদারে বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া সমঝোতা স্মারক
অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদারে বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া সমঝোতা স্মারক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপারব্র্যান্ডস অ্যাওয়ার্ড পেল বসুন্ধরা পেপার, টিস্যু ও ডায়াপ্যান্ট
সুপারব্র্যান্ডস অ্যাওয়ার্ড পেল বসুন্ধরা পেপার, টিস্যু ও ডায়াপ্যান্ট

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবার ইনজুরিতে নেইমার
আবার ইনজুরিতে নেইমার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে ৪ উইকেটে হারাল টাইগাররা
শ্রীলঙ্কাকে ৪ উইকেটে হারাল টাইগাররা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা শুভ সংঘের উদ্যোগে বাঞ্ছারামপুরে ৬০ নারীর মাঝে সেলাই মেশিন বিতরণ
বসুন্ধরা শুভ সংঘের উদ্যোগে বাঞ্ছারামপুরে ৬০ নারীর মাঝে সেলাই মেশিন বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাওয়া ডেন্টাল সেন্টারের উদ্বোধন করলেন সেনাপ্রধান
রাওয়া ডেন্টাল সেন্টারের উদ্বোধন করলেন সেনাপ্রধান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোটা বিরোধী আন্দোলনে উত্তাল রাবি, শিক্ষকদের কর্মবিরতি
কোটা বিরোধী আন্দোলনে উত্তাল রাবি, শিক্ষকদের কর্মবিরতি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিআর পদ্ধতি বিষয়ে দেশের মানুষের ধারণা নেই: জিয়া হায়দার
পিআর পদ্ধতি বিষয়ে দেশের মানুষের ধারণা নেই: জিয়া হায়দার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাবিতে প্রোভিসি-প্রক্টর লাঞ্ছনা : ইউট্যাবের নিন্দা ও তদন্ত দাবি
রাবিতে প্রোভিসি-প্রক্টর লাঞ্ছনা : ইউট্যাবের নিন্দা ও তদন্ত দাবি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশসহ ৯ দেশের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরব আমিরাতের
বাংলাদেশসহ ৯ দেশের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরব আমিরাতের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর যেখানে ছিলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী
ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর যেখানে ছিলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচ-১বি ভিসার ফি দেড় হাজার থেকে বাড়িয়ে এক লাখ ডলার করলেন ট্রাম্প
এইচ-১বি ভিসার ফি দেড় হাজার থেকে বাড়িয়ে এক লাখ ডলার করলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগদান সারলেন এনসিপি নেতা হান্নান মাসউদ
বাগদান সারলেন এনসিপি নেতা হান্নান মাসউদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের পরমাণু ইস্যুতে যৌথ উদ্যোগ নিচ্ছে চীন-রাশিয়া
ইরানের পরমাণু ইস্যুতে যৌথ উদ্যোগ নিচ্ছে চীন-রাশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্র প্রতিনিধিদের সরকারে আসাটা সঠিক সিদ্ধান্ত বলে মনে হয় না : সালাহউদ্দিন
ছাত্র প্রতিনিধিদের সরকারে আসাটা সঠিক সিদ্ধান্ত বলে মনে হয় না : সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফারিয়া তুমি সত্যিই জিতেছো : পিয়া জান্নাতুল
ফারিয়া তুমি সত্যিই জিতেছো : পিয়া জান্নাতুল

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুপার ফোরে লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
সুপার ফোরে লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে ৪ উইকেটে হারাল টাইগাররা
শ্রীলঙ্কাকে ৪ উইকেটে হারাল টাইগাররা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাশুড়ির সঙ্গে স্বামীর পরকীয়া, টিকটক কেলেঙ্কারি থেকে ভাইরাল সিনেমায় ঝড়
শাশুড়ির সঙ্গে স্বামীর পরকীয়া, টিকটক কেলেঙ্কারি থেকে ভাইরাল সিনেমায় ঝড়

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাল থেকে বৃষ্টি বাড়তে পারে ঢাকাসহ ৫ বিভাগে
কাল থেকে বৃষ্টি বাড়তে পারে ঢাকাসহ ৫ বিভাগে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে সেই ব্রিটিশ দম্পতিকে মুক্তি দিল তালেবান
অবশেষে সেই ব্রিটিশ দম্পতিকে মুক্তি দিল তালেবান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দেয়নি আরব আমিরাত : রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দেয়নি আরব আমিরাত : রাষ্ট্রদূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে অবশ্যই পাকিস্তান-বাংলাদেশের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে হবে: কংগ্রেস নেতা
ভারতকে অবশ্যই পাকিস্তান-বাংলাদেশের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে হবে: কংগ্রেস নেতা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানে মসজিদে ড্রোন হামলায় নিহত ৭৮, আহত ২০
সুদানে মসজিদে ড্রোন হামলায় নিহত ৭৮, আহত ২০

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও দিন-রাতের তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও দিন-রাতের তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ ফিরে আসবে : মান্না
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ ফিরে আসবে : মান্না

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে এক হয়ে লড়তে সৌদি আরবকে হিজবুল্লাহ’র প্রস্তাব
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে এক হয়ে লড়তে সৌদি আরবকে হিজবুল্লাহ’র প্রস্তাব

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকে ইসরায়েলের হুমকিতে ভীত হওয়া উচিত নয়: জাতিসংঘ মহাসচিব
বিশ্বকে ইসরায়েলের হুমকিতে ভীত হওয়া উচিত নয়: জাতিসংঘ মহাসচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের মাইনর ক্রিকেট লিগে সাকিবের দুর্দান্ত অভিষেক
যুক্তরাষ্ট্রের মাইনর ক্রিকেট লিগে সাকিবের দুর্দান্ত অভিষেক

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনআইডি সংশোধন: ৪৫ দিনের মধ্যে আবেদন নিষ্পত্তির নির্দেশ কর্মকর্তাদের
এনআইডি সংশোধন: ৪৫ দিনের মধ্যে আবেদন নিষ্পত্তির নির্দেশ কর্মকর্তাদের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এদেশে যা কিছু ভালো, সবকিছু দিয়েছে বিএনপি: মির্জা ফখরুল
এদেশে যা কিছু ভালো, সবকিছু দিয়েছে বিএনপি: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৪ জন দগ্ধ
যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৪ জন দগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অদৃশ্য শক্তি ধীরে ধীরে মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে : তারেক রহমান
অদৃশ্য শক্তি ধীরে ধীরে মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে : তারেক রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত হামলা করলে আমাদের পাশে থাকবে সৌদি আরব : পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
ভারত হামলা করলে আমাদের পাশে থাকবে সৌদি আরব : পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানিতে জন্ম, প্রাণে ভয়: মস্তিষ্ক খেকো অ্যামিবায় পশ্চিমবঙ্গে মৃত্যু ১৬
পানিতে জন্ম, প্রাণে ভয়: মস্তিষ্ক খেকো অ্যামিবায় পশ্চিমবঙ্গে মৃত্যু ১৬

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার এস্তোনিয়ায় ঢুকল রাশিয়ার তিন যুদ্ধবিমান
এবার এস্তোনিয়ায় ঢুকল রাশিয়ার তিন যুদ্ধবিমান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাগরিকদের জন্য বাংলাদেশ ভ্রমণে উচ্চ সতর্কতা জারি কানাডার
নাগরিকদের জন্য বাংলাদেশ ভ্রমণে উচ্চ সতর্কতা জারি কানাডার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাইবার হামলা : ইউরোপজুড়ে শত শত ফ্লাইট বাতিল
সাইবার হামলা : ইউরোপজুড়ে শত শত ফ্লাইট বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের আর্থিক খাত আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করতে যুক্তরাষ্ট্রের ৮ পরামর্শ
বাংলাদেশের আর্থিক খাত আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করতে যুক্তরাষ্ট্রের ৮ পরামর্শ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাল্টে যাবে রাজনীতির হিসাব
পাল্টে যাবে রাজনীতির হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজনীতির আড়ালে ভয়ংকর প্রতারণা সাম্রাজ্য
রাজনীতির আড়ালে ভয়ংকর প্রতারণা সাম্রাজ্য

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে আট নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে আট নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

গ্যাসের জন্য হাহাকার
গ্যাসের জন্য হাহাকার

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে বইমেলা, কী ভাবছেন প্রকাশকরা
ডিসেম্বরে বইমেলা, কী ভাবছেন প্রকাশকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া অন্য দলের প্রার্থী নেই
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া অন্য দলের প্রার্থী নেই

নগর জীবন

বিতর্কের ঝড় থামছেই না
বিতর্কের ঝড় থামছেই না

মাঠে ময়দানে

সম্পত্তি লিখে না দেওয়ায় দুই ছেলের নির্যাতনে হাসপাতালে বাবা
সম্পত্তি লিখে না দেওয়ায় দুই ছেলের নির্যাতনে হাসপাতালে বাবা

দেশগ্রাম

হাত না মেলানোর পরের লড়াই!
হাত না মেলানোর পরের লড়াই!

মাঠে ময়দানে

নরসিংদীতে ১২ দিনে ৭ খুন
নরসিংদীতে ১২ দিনে ৭ খুন

দেশগ্রাম

নিখোঁজ কলেজছাত্রীর লাশ মিলল পুকুরে
নিখোঁজ কলেজছাত্রীর লাশ মিলল পুকুরে

দেশগ্রাম

সারের কৃত্রিম সংকট
সারের কৃত্রিম সংকট

দেশগ্রাম

পুলিশ ক্যাম্প স্থাপনের দাবিতে বিক্ষোভ
পুলিশ ক্যাম্প স্থাপনের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

লিটনদের মধুর প্রতিশোধ
লিটনদের মধুর প্রতিশোধ

মাঠে ময়দানে

জাতীয় দলের নির্বাচক হলেন শান্ত ও সালমা
জাতীয় দলের নির্বাচক হলেন শান্ত ও সালমা

মাঠে ময়দানে

কুয়াকাটা সৈকতে ফের মৃত ইরাবতি ডলফিন
কুয়াকাটা সৈকতে ফের মৃত ইরাবতি ডলফিন

দেশগ্রাম

ইরানের কাছে হেরে ফুটসালে যাত্রা
ইরানের কাছে হেরে ফুটসালে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়ায় রোগীবাহী অ্যাম্বুলেন্সে ডাকাতি
কুষ্টিয়ায় রোগীবাহী অ্যাম্বুলেন্সে ডাকাতি

দেশগ্রাম

এক দিনে চার অস্বাভাবিক মৃত্যু গাইবান্ধায়
এক দিনে চার অস্বাভাবিক মৃত্যু গাইবান্ধায়

দেশগ্রাম

শেষ চারে বাংলাদেশ
শেষ চারে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ইজিবাইক চার্জ দিতে গিয়ে চালকের মৃত্যু
ইজিবাইক চার্জ দিতে গিয়ে চালকের মৃত্যু

দেশগ্রাম

বিদেশি মদসহ ভারতীয় নাগরিক আটক
বিদেশি মদসহ ভারতীয় নাগরিক আটক

দেশগ্রাম

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

ভারী বৃষ্টি, ফের বিপৎসীমার কাছাকাছি তিস্তার পানি
ভারী বৃষ্টি, ফের বিপৎসীমার কাছাকাছি তিস্তার পানি

দেশগ্রাম

পূজায় কক্সবাজার-ঢাকা রুটে বিশেষ ট্রেন
পূজায় কক্সবাজার-ঢাকা রুটে বিশেষ ট্রেন

দেশগ্রাম

জিতেই সেমিফাইনাল খেলতে চান ফয়সালরা
জিতেই সেমিফাইনাল খেলতে চান ফয়সালরা

মাঠে ময়দানে

বজ্রপাতে প্রাণ গেল শিক্ষার্থী ও কৃষকের
বজ্রপাতে প্রাণ গেল শিক্ষার্থী ও কৃষকের

দেশগ্রাম

চলছে লিভারপুল ও রিয়ালের জয়রথ
চলছে লিভারপুল ও রিয়ালের জয়রথ

মাঠে ময়দানে

পাওয়ার গ্রিডে বিস্ফোরণ, বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন সাতক্ষীরা
পাওয়ার গ্রিডে বিস্ফোরণ, বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন সাতক্ষীরা

দেশগ্রাম