শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪৯, শনিবার, ০৪ মার্চ, ২০২৩

বসুন্ধরা গ্রুপের সহায়তায় শুভসংঘের কম্বল বিতরণ

উষ্ণতার পরশে প্রাণ জুড়ানো আনন্দ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
উষ্ণতার পরশে প্রাণ জুড়ানো আনন্দ

১৬ জানুয়ারি সকাল ১০টা। ঢাকা থেকে দিনাজপুরের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করে কালের কণ্ঠ শুভসংঘ কেন্দ্রীয় কমিটির একটি দল। দলের নেতৃত্বে ছিলেন শুভসংঘের পরিচালক জাকারিয়া জামান। বসুন্ধরা গ্রুপের সহায়তায় দেশের বিভিন্ন স্থানে অসহায় ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষের মাঝে কম্বল বিতরণ করার জন্য তাঁদের এই যাত্রা। রাত প্রায় ৮টায় দিনাজপুর পৌঁছেন তাঁরা। দিনাজপুরের শুভসংঘ সদস্যরা ফুলেল শুভেচ্ছা জানিয়ে তাঁদের বরণ করে নেন। শুভেচ্ছা বিনিময় শেষে শুরু হয় পরবর্তী দিনের কার্যক্রম নিয়ে আলোচনা। কখন, কোথায়, কিভাবে কম্বল বিতরণ হবে সেসব বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে করতেই রাত ১০টা বেজে যায়। আলোচনা পর্ব শেষ করে হোটেলে পৌঁছে ক্লান্ত শরীরে ঘুমিয়ে পড়েন সবাই।

১৭ জানুয়ারি কুয়াশাচ্ছন্ন সকালে দিনাজপুর শহরের সারদেশ্বরী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে কম্বল বিতরণ কার্যক্রম শুরু হয়। এরপর বিরল, কাহারোল, বীরগঞ্জ ও খানসামা উপজেলার বিভিন্ন স্থানে কম্বল বিতরণ করা হয়। পরদিন চিরিরবন্দর, পার্বতীপুর, নবাবগঞ্জ, বোচাগঞ্জ ও হাকিমপুর উপজেলায় কম্বল বিতরণ করা হয়। দুই দিনে দিনাজপুরে বসুন্ধরা গ্রুপের সহায়তায় তিন হাজার কম্বল বিতরণ করে শুভসংঘ। দিনাজপুর জেলার হাকিমপুরে সর্বশেষ কম্বল বিতরণ কার্যক্রম সম্পন্ন করে পরবর্তী গন্তব্য জয়পুরহাট।

জয়পুরহাটে পৌঁছে স্থানীয় শুভসংঘের সদস্যদের সঙ্গে সাংগঠনিক আলোচনা শেষে সেদিনের মতো কার্যক্রম সমাপ্ত করা হয়। ১৯ জানুয়ারি সকালে জয়পুরহাট শহরের সার্কিট হাউস মাঠে কম্বল বিতরণ কার্যক্রম উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক সালেহীন তানভীর গাজী। এ সময় কম্বল হাতে পেয়ে বৃদ্ধা আমেনা খাতুন বলেন, ‘কয়েক দিনের শীতে মোটা একটা কাপড়ের জন্য একটু ভালো করে ঘুমও পাড়বের পারতেছিলাম না। শীতে খুব কষ্ট করে রাত পার করতিছিলেম। কত জনেক বলেছি একটা কম্বল দেওয়ার জন্য, কেউ দেয় না। আজ ওনারা (বসুন্ধরা গ্রুপ) একটা কম্বল দিল। বাপু রে, অনেক দরকার ছিল কম্বলটা।’ ওই দিন জেলা শহর ছাড়াও পাঁচবিবি, কালাই, ক্ষেতলাল ও আক্কেলপুর উপজেলায় এক হাজার কম্বল বিতরণ সম্পন্ন করে নওগাঁর উদ্দেশে জয়পুরহাট ত্যাগ করে শুভসংঘ দল।

নওগাঁ জেলা ভৌগোলিকভাবে বৃহত্তর বরেন্দ্র ভূমির অংশ। ২০ জানুয়ারি নওগাঁর পিটিআই মাঠে কম্বল বিতরণ কার্যক্রম শুরু করে বদলগাছী, পত্নীতলা, সাপাহার ও মান্দা উপজেলায় মোট দুই হাজার কম্বল বিতরণ সম্পন্ন করা হয়। পত্নীতলায় কম্বল বিতরণকালে নানা প্রতিকূলতার মাঝেও জিপিএ ৫ পেয়ে মাধ্যমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ মাছুমা আক্তারের খোঁজ পায় শুভসংঘ। মাছুমার বাবা পেশায় একজন পান বিক্রেতা। পুরনো বই সংগ্রহ করে পড়ত মাছুমা। মাধ্যমিকে ভালো ফল করেও অর্থের অভাবে উচ্চ মাধ্যমিকে ভর্তি হওয়া অনিশ্চিত হয়ে পড়েছিল। এমন অবস্থা দেখে ভর্তি ও বই কেনার জন্য ১১ হাজার টাকা মেধাবী ছাত্রী মাছুমা আক্তারের হাতে তুলে দেন কালের কণ্ঠ শুভসংঘের পরিচালক জাকারিয়া জামান। এ সময় তিনি বলেন, ‘মাছুমা এবার নিশ্চিন্তে পড়াশোনা করবে। শুভসংঘ সব সময় তার পাশে আছে।’

নওগাঁ থেকে এবারের গন্তব্য প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন জেলা হিসেবে দেশব্যাপী খ্যাত রাজশাহী। ২১ জানুয়ারি পদ্মা নদীর একেবারে পার ঘেঁষে গড়ে ওঠা গোদাগাড়ীর পিরিজপুর গ্রামের একটি আমবাগানে পাঁচ শতাধিক সুবিধাবঞ্চিত মানুষের মাঝে কম্বল বিতরণ করা হয়। পদ্মার হু হু বাতাস আর তীব্র ঠাণ্ডায় কাবু হওয়া বৃদ্ধ-বৃদ্ধারা কম্বল হাতে পেয়েই জড়িয়ে নিলেন নিজের শরীরে। তাঁদেরই একজন হলেন আছিয়া বেওয়া। তিনি কম্বল পেয়ে অনেকটা আবেগাপ্লুত হয়ে বলতে থাকেন, ‘এমন জাড় (শীত) ল্যাগছে, পাওগুলানো ঠিকমুতন মাটিতে র‌্যাখতে প্যারছি না। এই জাড়ে কম্বলডা এখুন খুব আরাম দিবে। রাতেও আরামে ঘুমাতে পারবো। আল্লাহ বসুন্ধরার ভালো করুক। আমার মুতন অসহায় মানুষকে মুনে করিছে, আল্লাহ তিনাদের ভালো করুক।’

রাজশাহী জেলার গোদাগাড়ীসহ বিভিন্ন উপজেলায় মোট এক হাজার কম্বল বিতরণ সম্পন্ন করে ‘আমের রাজ্য’ হিসেবে খ্যাত চাঁপাইনবাবগঞ্জে পৌঁছে শুভসংঘ দল। প্রথমেই চাঁপাইনবাবগঞ্জ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে ২৫০ অসহায় ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষের মাঝে কম্বল বিতরণ করে দৈনিক কার্যক্রমের সমাপ্তি হয়। পরে সোনামসজিদ পর্যটন মোটেলে রাত যাপন করে তারা। মোটেলের আশপাশের প্রাকৃতিক পরিবেশ ও আমবাগানের গহিন অন্ধকার থেকে ভেসে আসা শিয়ালের ডাক শুভসংঘ সদস্যদের মাঝে রোমাঞ্চকর পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছিল। ২১ জানুয়ারি খুব ভোরে চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলায় কম্বল বিতরণ কার্যক্রম শুরু হয়। একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের সময় নির্যাতিত চাঁপাইনবাবগঞ্জের ১৫ নারী বীরাঙ্গনা স্বীকৃতি পান। এর পরও সমাজে তাঁরা উপেক্ষিত ছিলেন। শীতে তাঁরা কষ্ট পাচ্ছিলেন। তাঁদেরসহ ৫০০ জন অসহায়ের মাঝে কম্বল বিতরণ করা হয়। এ ছাড়া ভোলাহাট ও নাচোল উপজেলার ২৫০ জনের মাঝে কম্বল বিতরণ করে জেলায় মোট এক হাজার কম্বল বিতরণ সম্পন্ন করে শুভসংঘ।

চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে পরবর্তী গন্তব্য প্রায় ৩০০ কিলোমিটার দূরের পথ দেশের সর্ব-উত্তরের জেলা পঞ্চগড়। বিকেল ৪টায় যাত্রা শুরু করে পঞ্চগড়ে পৌঁছতে রাত ১টা বেজে যায়। পরদিন ভোরে জেলা শহরের বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম স্টেডিয়ামে কম্বল বিতরণ কার্যক্রম শুরু হয়। কম্বল পেয়ে জেলা শহরের পুরনো ক্যাম্প এলাকার ষাটোর্ধ্ব তহিমা বেওয়া বলেন, ‘এরং ঠাণ্ডা পৈছে বাপু আতিত ঘুমাবা পারু না। পাতলা এগনা কম্বল দিয়া শীত মানে না বাপু। বহু মানুষেরঠে ঘুরিছু এগনা কম্বলের তানে। কাহো মোরতি দেখেনি। বসুন্ধরার নোগলা খুঁজে কম্বল দিছে। এলা কনেক শান্তিত নিন্দাবা পামিরো বা।’ দুপুরে তেঁতুলিয়া উপজেলার ডিমাগজ গ্রাম ও খয়খাট পাড়া নুরানিয়া হাফিজিয়া মাদরাসা মাঠে এবং বিকেলে আটোয়ারী ও বোদা উপজেলায় সর্বমোট এক হাজার কম্বল বিতরণ সম্পন্ন করে পরবর্তী গন্তব্য নীলফামারী জেলায় পৌঁছে শুভসংঘ দল।

২৪ জানুয়ারি জেলার সদর, জলঢাকা, ডিমলা ও সৈয়দপুর উপজেলায় এক হাজার কম্বল বিতরণ করা হয়। জলঢাকায় কম্বল বিতরণ শেষে চারআনি গ্রামে প্রতিষ্ঠিত শুভসংঘ স্কুল পরিদর্শনে গিয়ে শিক্ষার্থীদের মাঝে বই বিতরণ করেন শুভসংঘের পরিচালক জাকারিয়া জামান। এ সময় শুভসংঘ স্কুলের শিক্ষিকা আয়শা সিদ্দিকা বলেন, ‘শুভসংঘ জলঢাকা শাখার সহযোগিতায় ২০২১ সালের ডিসেম্বরে আমাদের স্কুলটির পাঠদান কার্যক্রম শুরু হয়। বর্তমানে স্কুলটিতে প্রথম শ্রেণিতে ৩০ জন এবং দ্বিতীয় শ্রেণিতে ৩০ জন শিক্ষার্থী আছে।’

নীলফামারীর কার্যক্রম শেষ করে শুভসংঘ দলের গন্তব্য ঠাকুরগাঁও। জেলার পাঁচটি উপজেলায় এক হাজার কম্বল বিতরণ করবে শুভসংঘ। ২৫ জানুয়ারি সকালে স্থানীয় বিডি হল মাঠে কম্বল বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মামুন ভুঁইয়া। এ সময় তিনি বলেন, ‘আমি বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানাই এই শীতে সমাজের দুস্থ জনগণের পাশে দাঁড়ানোর জন্য। এই শীতের মধ্যে সবচেয়ে বেশি কষ্টে থাকে ছিন্নমূল দরিদ্র মানুষগুলো। বসুন্ধরা গ্রুপের এই উপহার শীতার্তদের উপকারে আসবে।’

জেলার সদর উপজেলার জগন্নাথপুর এলাকায় শহীদ পরিবার ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের মাঝে কম্বল বিতরণ করা হয়। কম্বল নিতে আসা শহীদ পরিবারের ভুক্তভোগী রসমুনি বেওয়া বলেন, ‘মাঘের শীতত বাঘে পালায়, খুবে কষ্টত ছু বাঁগে। এই জাড়ে (ঠাণ্ডাতে) দেহাডা কোঁকড়া হয়ে যাছে। তোমহার বসুন্ধারার মালিক যে কম্বলডা মোক দিলে, সেইডা দিয়া মনডাত শান্তি পাইল! এই কম্বল দিয়া এইবারের শীতখান মোর কাটি যাবে।’

এ ছাড়া এর মাঝে পাবনা ও নারায়ণগঞ্জে দুই হাজার অসহায় ও শীতার্ত মানুষের মাঝে কম্বল বিতরণ করা হয়। ঠাকুরগাঁও থেকে শুভসংঘ কেন্দ্রীয় কমিটির দল প্রথম ধাপের কম্বল বিতরণ শেষে ঢাকায় ফিরে আসে। এর মাধ্যমে দেশের ১০টি জেলার ১৩ হাজার মানুষের কাছে পৌঁছায় বসুন্ধরা গ্রুপের উপহার। ঢাকায় ফিরে বসুন্ধরা গ্রুপের সহযোগিতায় মাধ্যমিক পরীক্ষায় ভালো ফল করা দরিদ্রজয়ী ১০৪ জন অসহায় মেধাবীকে শিক্ষা সহায়তা প্রদান অনুষ্ঠান আয়োজনে ব্যস্ত হয়ে পড়ে শুভসংঘ কেন্দ্রীয় টিম। ৩১ জানুয়ারি বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীর এক অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানের মাধ্যমে প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে এককালীন ২৫ হাজার টাকা অর্থ সহায়তা হাতে তুলে দেন। প্রতি মাসে এই শিক্ষার্থীদের দুই হাজার টাকা শিক্ষাবৃত্তি প্রদান করা হবে।

২ ফেব্রুয়ারি পুনরায় যাত্রা শুরু করে শুভসংঘ দল। গাজীপুরের বিভিন্ন স্থানে কম্বল বিতরণ করা হবে। সকাল ১০টায় গাজীপুর মহানগরের পুবাইল বালুর মাঠে, দুপুর দেড়টায় কাপাসিয়ার উত্তর খামের ঈদগাহ মাঠে, বিকেল সাড়ে ৩টায় কাপাসিয়ার পাবুর ঈদগাহ মাঠে এবং সন্ধ্যা ৬টায় শ্রীপুরের সাতখামাইর দারুল উলুম মাদরাসা মাঠে সর্বমোট এক হাজার কম্বল বিতরণ সম্পন্ন করা হয়। শ্রীপুর থেকে পরবর্তী যাত্রা ময়মনসিংহের ত্রিশালে অবস্থিত নজরুল একাডেমি ডাকবাংলোতে। দুই দিন সেখানে অবস্থান করে জেলার ত্রিশাল, নান্দাইল, গফরগাঁও, ফুলবাড়িয়া ও ভালুকা উপজেলার মাদরাসা শিক্ষার্থী, বৃদ্ধাশ্রমের বাসিন্দাসহ অসহায় ও সুবিধাবঞ্চিত এক হাজার  মানুষের মাঝে কম্বল বিতরণ সম্পন্ন করে তারা।

এ ছাড়া ঢাকার আশপাশের এলাকাসহ নরসিংদী ও সিলেটে আরো তিন হাজার কম্বল বিতরণ করা হয়। এ নিয়ে দ্বিতীয় ধাপে পাঁচ হাজার কম্বল বিতরণ সম্পন্ন করল শুভসংঘ। এ বিষয়ে কালের কণ্ঠ শুভসংঘের পরিচালক জাকারিয়া জামান জানান, এ বছর সারা দেশের ১৫ জেলায় বসুন্ধরা গ্রুপের মোট ১৮ হাজার কম্বল বিতরণ করা হয়েছে। দেশের শীতপ্রধান উত্তরাঞ্চলে এই কম্বল বিতরণ শুরু হয়। বসুন্ধরার কম্বল পেয়ে উপকারভোগী অনেকেই আনন্দে উদ্বেলিত হয়ে আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করেছেন। বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান স্যারের জন্য দুই হাত তুলে প্রাণভরে দোয়া করেছেন। আমাদের এই শুভ কাজ আগামী দিনেও অব্যাহত থাকবে, ইনশাআল্লাহ।

এই বিভাগের আরও খবর
এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির গুরুত্বপূর্ণ সভা কাল
এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির গুরুত্বপূর্ণ সভা কাল
এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির সভা রবিবার
এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির সভা রবিবার
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
শহীদ মিনারে প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি
শহীদ মিনারে প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি
দুই দিনের সফরে আজ পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
দুই দিনের সফরে আজ পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
চলতি সপ্তাহেই যেসব এলাকার নামবে ১৫ ডিগ্রির নিচে তাপমাত্রা
চলতি সপ্তাহেই যেসব এলাকার নামবে ১৫ ডিগ্রির নিচে তাপমাত্রা
নির্বাচনের দ্বিতীয় টিজারে ভেসে উঠল ফেলানী হত্যার স্মৃতি
নির্বাচনের দ্বিতীয় টিজারে ভেসে উঠল ফেলানী হত্যার স্মৃতি
প্রাথমিকে ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগে আবেদন শুরু আজ
প্রাথমিকে ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগে আবেদন শুরু আজ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
সর্বশেষ খবর
ছিনতাইকারীদের ধাক্কায় চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে যুবক আহত
ছিনতাইকারীদের ধাক্কায় চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে যুবক আহত

এই মাত্র | নগর জীবন

‘শুভসংঘের ছোলগুল্যাই হামাঘরে আত্মীয়-স্বজন’
‘শুভসংঘের ছোলগুল্যাই হামাঘরে আত্মীয়-স্বজন’

৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বসুন্ধরা শুভসংঘ ভাটারা থানা শাখার আয়োজনে ক্যারম প্রতিযোগিতা
বসুন্ধরা শুভসংঘ ভাটারা থানা শাখার আয়োজনে ক্যারম প্রতিযোগিতা

১৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জামালপুরে ৬শ দৌড়বিদের অংশগ্রহণে ম্যারাথন অনুষ্ঠিত
জামালপুরে ৬শ দৌড়বিদের অংশগ্রহণে ম্যারাথন অনুষ্ঠিত

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উত্তর কোরিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণে উদ্বেগ জানিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
উত্তর কোরিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণে উদ্বেগ জানিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল, ৪৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল, ৪৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নগরকান্দার যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
নগরকান্দার যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির সভা রবিবার
এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির সভা রবিবার

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে মাঠ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
ঝিনাইদহে মাঠ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুরে তাঁতী লীগ নেতা গ্রেফতার
মাদারীপুরে তাঁতী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখনই হাসপাতাল ছাড়ছেন না ক্যাটরিনা কাইফ
এখনই হাসপাতাল ছাড়ছেন না ক্যাটরিনা কাইফ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কানাডার ক্যালগেরিতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
কানাডার ক্যালগেরিতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নোয়াখালীতে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
নোয়াখালীতে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যালোভেরার যত গুণ
অ্যালোভেরার যত গুণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নিজ বাড়ির সামনে ব‍্যবসায়ীকে দা-চাপাতি দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা
নিজ বাড়ির সামনে ব‍্যবসায়ীকে দা-চাপাতি দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান-পাকিস্তান আলোচনা স্থগিত, পাল্টাপাল্টি হামলার শঙ্কা
আফগানিস্তান-পাকিস্তান আলোচনা স্থগিত, পাল্টাপাল্টি হামলার শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ মিনারে প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি
শহীদ মিনারে প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিনের সফরে আজ পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
দুই দিনের সফরে আজ পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহীতে ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল তিন বন্ধুর
রাজশাহীতে ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল তিন বন্ধুর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান শান্তি চায়, কিন্তু চাপে নতি স্বীকার করবে না : পেজেশকিয়ান
ইরান শান্তি চায়, কিন্তু চাপে নতি স্বীকার করবে না : পেজেশকিয়ান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকে যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
আজকে যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের দ্বিতীয় টিজারে ভেসে উঠল ফেলানী হত্যার স্মৃতি
নির্বাচনের দ্বিতীয় টিজারে ভেসে উঠল ফেলানী হত্যার স্মৃতি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

১৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’
‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

কালের সাক্ষী তমাল গাছটি
কালের সাক্ষী তমাল গাছটি

পেছনের পৃষ্ঠা

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম