শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০০, শনিবার, ০১ এপ্রিল, ২০২৩ আপডেট:

১০ ট্রাক অস্ত্র চালানের কেন্দ্রে ছিলেন তারেক রহমান: গগনজিৎ সিং

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
১০ ট্রাক অস্ত্র চালানের কেন্দ্রে ছিলেন তারেক রহমান: গগনজিৎ সিং

বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্বে থেকে ১০ ট্রাক অস্ত্র চালানের কেন্দ্রেবিন্দুতে ছিলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার জ্যেষ্ঠ ছেলে তারেক রহমান ও তার সহযোগীরা। এ অস্ত্র চালানের সঙ্গে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন ইউনাইটেড লিবারেশন ফ্রন্ট অব আসাম (উলফা) ও পাকিস্তান সরাসরি জড়িত ছিল। এমনটাই জানিয়েছেন ভারতের সেনাবাহিনীর সাবেক গোয়েন্দা কর্মকর্তা মেজর জেনারেল (অব.) গগনজিৎ সিং। 

সম্প্রতি বাংলাদেশের একটি টেলিভিশন চ্যানেল ও ভারতের সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডেকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, বিএনপির শীর্ষ নেতাদের সংশ্লিষ্টতা ছাড়া ১০ ট্রাক অস্ত্রের মতো এত বড় চালান বাংলাদেশে নিয়ে আসা সম্ভব ছিল না।

চাঞ্চল্যকর ১০ ট্রাক অস্ত্র আটকের ঘটনার ১৯ বছর আজ শনিবার (১ এপ্রিল)। ২০০৪ সালের ১ এপ্রিল বাংলাদেশের ইতিহাসের কলঙ্কিত অধ্যায়ের অংশ হয়ে আছে দিনটি। এদিন চট্টগ্রাম বন্দরে খালাস হওয়া ১০ ট্রাক অস্ত্রের চালান আটক করা হয়। ওই ঘটনার পর তৎকালীন সরকার এ অস্ত্র চালানের দায় জঙ্গিগোষ্ঠীদের ওপর চাপালেও ধীরে ধীরে বেরিয়ে আসে এর সঙ্গে তৎকালীন সরকারের উচ্চপর্যায়ের সংশ্লিষ্টতার বিষয়টি। 

এর আগেও এ প্রসঙ্গে দেওয়া প্রথম সাক্ষাৎকারে ভারতের সেনাবাহিনীর সাবেক গোয়েন্দা কর্মকর্তা মেজর জেনারেল (অব.) গগনজিৎ সিং বলেছিলেন, ১০ ট্রাক অস্ত্র উলফার কাছেই যাচ্ছিল। এ সময় উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার সঙ্গে তারেক রহমানের যোগসাজশের বিষয়েও জানান তিনি। তিনি বলেন, তারেক রহমান ও তার ঘনিষ্ঠরাই ১০ ট্রাক অস্ত্র এনেছিলেন।

সাক্ষাৎকারে গগনজিৎ সিং বলেন, কোনো সন্দেহ নেই তখন বাংলাদেশের ক্ষমতায় ছিল বিএনপি। তারা ক্ষমতায় থাকাকালে উগ্রবাদী ও জঙ্গিদের জন্য নিরাপদ এক আশ্রয়স্থল হয়ে গিয়েছিল বাংলাদেশ। পরেশ বড়ুয়া এমন এক স্থানে বসবাস করতেন, যেখানে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা বাহিনী ছিল। দোতলা বাসায় তিনি থাকতেন এবং সেখান থেকে বাধাহীনভাবে সর্বত্র চলাফেরা করতে পারতেন। তিনি তার ছেলেদের নিয়ে ওখানকার পার্কে ফুটবল খেলতে যেতেন। এ ছাড়া অন্যান্য উগ্রবাদী নেতা ও তাদের পরিবারও সেখানে থাকত। তারা সেখানে শান্তিতে থাকতে পেরেছে, কেননা ওই দেশের (বাংলাদেশ) সরকারের সমর্থন তারা পেয়েছিল। 

পাকিস্তান ১৯৭১ সালে পরাজয়ের কথা ভুলতে পারেনি মন্তব্য করে গগনজিৎ সিং বলেন, পাকিস্তান সর্বদা চেষ্টা করেছে বাংলাদেশকে দুর্বল করতে। বিএনপি যখন ক্ষমতায় ছিল, তারা পাকিস্তানকে সমর্থন করেছিল। আর পাকিস্তানও তাদের সমর্থন করে। এরপর যখন আওয়ামী লীগ এলো (সরকার গঠন করল), তারা বাংলাদেশের মুক্তির বিষয়টি জানে। কিন্তু পাকিস্তান সর্বদা প্রতিশোধ নিতে চেয়েছে। আর বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে তাদের (পাকিস্তানের) বিভিন্ন স্তরে যোগাযোগ রয়েছে।

তিনি বলেন, যেভাবে পাকিস্তান বিএনপিকে সহায়তা করেছে, তাতে আপনারা (সাংবাদিক) ব্যক্তিগতভাবে বিশ্লেষণ করলেই বুঝতে পারবেন, নিশ্চিতভাবেই তারা এটির সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিল। এত বড় অস্ত্রের চালান যখন আসে, জাহাজ বোঝাই করে, এটা কোনো একটি সংগঠনের পক্ষে আনা সম্ভব নয়। এটি কোনো নিম্ন সারির নেতার পক্ষে আনা সম্ভব নয়। এখানে উচ্চপর্যায়ের নেতারা সম্পৃক্ত না হলে কোনোভাবেই সম্ভব হতো না। আর এর লক্ষ্য ছিল খুবই সাধারণ, বাংলাদেশের ক্ষমতা যেন বিএনপি-জামায়াতের হাতে থাকে এবং পাকিস্তান এটা চেয়েছিল।

উগ্রবাদীদের হাতে অস্ত্র তুলে দেওয়ার জন্যই এত বড় অস্ত্রের চালান এসেছিল জানিয়ে ভারতের সাবেক এ গোয়েন্দা কর্মকর্তা বলেন, এই অস্ত্র জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে সম্পৃক্ত উগ্রবাদী এবং অন্যদের জন্য ছিল। এ ছাড়া উত্তর-পূর্ব ভারতের বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীকেও এই অস্ত্র প্রদান করা হতো। এতে করে বাংলাদেশ ও ভারতের এ পুরো অঞ্চল উত্তপ্ত হয়ে উঠত এবং এটাই তারা চেয়েছিল। 
তিনি বলেন, আসলে এর (অস্ত্র চালান) মূল পরিকল্পনাকারী ছিল পাকিস্তান। যদি তারা (বিএনপি-জামায়াত) এখনও ক্ষমতায় থাকত, তাহলে সেটি বাংলাদেশের জন্য সমস্যা হতো। আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের পর দেশটিতে এ ধরনের জঙ্গিবাদ নেই। হ্যাঁ, ভারতের সেভেন-সিস্টারসে (ভারতে উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সাতটি রাজ্য) এখন শান্তিপূর্ণ অবস্থা বিরাজ করছে। সেটাও হয়তো থাকত না। আওয়ামী লীগ সব বিচ্ছিন্নতাবাদীকে ভারতের কাছে হস্তান্তর করেছে। এগুলো অবশ্যই হতো না। কিন্তু সবচেয়ে বড় প্রভাবটি পড়ত বাংলাদেশে। বর্তমানে যেই শান্তিপূর্ণ পরিবেশে আপনারা বসবাস করছেন, এটি সম্ভব হতো না।

বাংলাদেশের তৎকালীন সরকারের অবস্থান বিষয়ে উল্লেখ করে গগনজিৎ বলেন, যখন একটি দেশে র‍্যাডিকালরা ক্ষমতায় আসে এবং শক্তিশালী হয়ে ওঠে, তখন সব বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠী একত্র হওয়া শুরু করে। তারা প্রত্যেকে পরস্পর থেকে সুবিধা গ্রহণ করতে চায়। 
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, তারেক রহমানের সঙ্গে দাউদ ইব্রাহিমের সম্পর্ক ছিল কি না আমি বলতে পারি না। কিন্তু এ অঞ্চলের যতগুলো উগ্রবাদী গোষ্ঠী রয়েছে, তারা প্রত্যেকে জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে একত্র হচ্ছিল। ১০ ট্রাক অস্ত্রের চালান বিএনপি নেতা ও যুদ্ধাপরাধী সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মালিকানায় থাকা জাহাজে করে এসেছিল- এ বিষয়টি স্মরণ করে তিনি বলেন, তাদের সর্বোচ্চ নেতৃত্বের প্রশ্রয়েই তারা এটি করেছিল।
পূর্ববতী এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছিলেন, দক্ষিণ এশিয়ায় অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরির জন্য বরাবরই দায়ী ছিল পাকিস্তান। ২১ আগস্ট (২০০৪) গ্রেনেড হামলাসহ আমাদের কাছে থাকা প্রতিবেদন অনুসারে এমন অসংখ্য কার্যক্রমের বিষয়ে আমরা জানি। অন্যদিকে বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উগ্রবাদ ও জঙ্গিবাদের প্রতি ‘জিরো টলারেন্স’নীতির কারণে এখন দক্ষিণ এশিয়ায় শান্তি বিরাজ করছে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম
রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম
দুপুরের মধ্যে চট্টগ্রাম-কক্সবাজারে বজ্রবৃষ্টির আশঙ্কা
দুপুরের মধ্যে চট্টগ্রাম-কক্সবাজারে বজ্রবৃষ্টির আশঙ্কা
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ অক্টোবর)
লালনের গানের মানবতার বাণী আজও সমানভাবে প্রাসঙ্গিক : ফরিদা আখতার
লালনের গানের মানবতার বাণী আজও সমানভাবে প্রাসঙ্গিক : ফরিদা আখতার
জাতীয়ভাবে লালন উৎসব পালন অব্যাহত থাকবে : ফারুকী
জাতীয়ভাবে লালন উৎসব পালন অব্যাহত থাকবে : ফারুকী
এফএও মহাপরিচালকের সঙ্গে কৃষি উপদেষ্টার বৈঠক
এফএও মহাপরিচালকের সঙ্গে কৃষি উপদেষ্টার বৈঠক
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ
বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ
‌‍সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে ইলেক্টেড সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে চাই : ধর্ম উপদেষ্টা
‌‍সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে ইলেক্টেড সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে চাই : ধর্ম উপদেষ্টা
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল
সর্বশেষ খবর
রাজশাহীতে ধান খেতে মিললো অজ্ঞাত নারীর লাশ
রাজশাহীতে ধান খেতে মিললো অজ্ঞাত নারীর লাশ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

৩২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

আরও এক জিম্মির মরদেহ ফেরত দিল হামাস
আরও এক জিম্মির মরদেহ ফেরত দিল হামাস

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালন তিরোধান দিবস উপলক্ষে গৌরীপুরে শুভসংঘের আলোচনা সভা
লালন তিরোধান দিবস উপলক্ষে গৌরীপুরে শুভসংঘের আলোচনা সভা

১৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

বেনাপোল কাস্টমসের রাজস্ব কর্মকর্তা শামীমা বরখাস্ত
বেনাপোল কাস্টমসের রাজস্ব কর্মকর্তা শামীমা বরখাস্ত

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঠাকুরগাঁওয়ে বাঁধে মাছ ধরার উৎসবে এসে হতাশ শিকারিরা
ঠাকুরগাঁওয়ে বাঁধে মাছ ধরার উৎসবে এসে হতাশ শিকারিরা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শায়েস্তাগঞ্জে শুভসংঘের মাদক বিরোধী সচেতনতামূলক সভা
শায়েস্তাগঞ্জে শুভসংঘের মাদক বিরোধী সচেতনতামূলক সভা

৩৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ছেলে আলিয়ারের সঙ্গে ক্রিকেটে মাতলেন শাহিন আফ্রিদি
ছেলে আলিয়ারের সঙ্গে ক্রিকেটে মাতলেন শাহিন আফ্রিদি

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের আশঙ্কায় খাদ্য মজুদের পরিকল্পনা সুইডেনের
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের আশঙ্কায় খাদ্য মজুদের পরিকল্পনা সুইডেনের

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সিলেটের যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না
আজ সিলেটের যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না

৫৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোয়ানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোয়ানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীতের আগেই ত্বকের যত্ন
শীতের আগেই ত্বকের যত্ন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি হামলায় ১১ ফিলিস্তিনি আহত
পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি হামলায় ১১ ফিলিস্তিনি আহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট
গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঘরের মাঠে জয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজ শুরু করতে চায় টাইগাররা
ঘরের মাঠে জয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজ শুরু করতে চায় টাইগাররা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নামাজের সময়সূচি: ১৮ অক্টোবর ২০২৫
নামাজের সময়সূচি: ১৮ অক্টোবর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম
রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নিয়ন্ত্রণে ইউক্রেনের আরও তিন গ্রাম
রাশিয়ার নিয়ন্ত্রণে ইউক্রেনের আরও তিন গ্রাম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক হায়াত হত্যার প্রধান আসামি ইস্রাফিল গ্রেফতার
সাংবাদিক হায়াত হত্যার প্রধান আসামি ইস্রাফিল গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুষ্ঠু নির্বাচন : সেনাবাহিনীর আরো মানোন্নয়নের সুযোগ
সুষ্ঠু নির্বাচন : সেনাবাহিনীর আরো মানোন্নয়নের সুযোগ

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দুপুরের মধ্যে চট্টগ্রাম-কক্সবাজারে বজ্রবৃষ্টির আশঙ্কা
দুপুরের মধ্যে চট্টগ্রাম-কক্সবাজারে বজ্রবৃষ্টির আশঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এল ক্লাসিকোর আগে সুসংবাদ দিলেন বার্সা কোচ
এল ক্লাসিকোর আগে সুসংবাদ দিলেন বার্সা কোচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক
সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের
পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’
আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’
স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত
জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া
‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'
ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবজির দাম আকাশছোঁয়া
সবজির দাম আকাশছোঁয়া

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিফা র‌্যাংকিংয়ে উন্নতি বাংলাদেশ-আর্জেন্টিনার
ফিফা র‌্যাংকিংয়ে উন্নতি বাংলাদেশ-আর্জেন্টিনার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ
শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!
সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!

১১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি
মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস
শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় লেখক বেক সে-হি মারা গেলেন, কিন্তু বাঁচালেন পাঁচজনকে
দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় লেখক বেক সে-হি মারা গেলেন, কিন্তু বাঁচালেন পাঁচজনকে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি

মাঠে ময়দানে

অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর
ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা

শোবিজ

ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে
ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি
পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি

শোবিজ

লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি
লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া

শোবিজ

নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস
নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন

নগর জীবন

প্রেমের দেবী মধুবালা
প্রেমের দেবী মধুবালা

শোবিজ

মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ
মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ

মাঠে ময়দানে

আয়ের শীর্ষে রোনালদো
আয়ের শীর্ষে রোনালদো

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন
চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন

খবর

নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প
নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

পাখির জন্য ভালোবাসা
পাখির জন্য ভালোবাসা

শনিবারের সকাল

নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক
নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক

শোবিজ

বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের
ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের

মাঠে ময়দানে

শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়
শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়

মাঠে ময়দানে

জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার
আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার

নগর জীবন

বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির
বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা
পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা

খবর

ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা
ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা

মাঠে ময়দানে

পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ
পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ

নগর জীবন

নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল
নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল

নগর জীবন

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই

নগর জীবন