শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫৫, শনিবার, ০৩ জুন, ২০২৩ আপডেট:

গাইবান্ধায় সেলাই মেশিন পেলেন অসচ্ছল ২০ নারী

গ্রামীণ নারীদের স্বাবলম্বী করছে বসুন্ধরা গ্রুপ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
গ্রামীণ নারীদের স্বাবলম্বী করছে বসুন্ধরা গ্রুপ

গাইবান্ধার সাদুল্যাপুর থেকে পীরগঞ্জের দিকে খানিক এগোলেই জামালপুর বাজার। বাজার পার হয়ে মিনিট দুয়েকের পথ যেতেই দেখা গেল হাতের বাঁয়ে মানুষের বেশ ভিড়। নানা বয়সী মানুষের কোলাহল শোনা যাচ্ছিল। রাস্তা লাগোয়া বাড়ি হওয়ায় কৌতূহলী বহু মানুষের আনাগোনা।

বাড়ির উঠানে শামিয়ানা টানানো। কিছু চেয়ার পাতা আছে পেছনের দিকে। সামনের পুরো অংশে সাজিয়ে রাখা হয়েছে নতুন ২০টি সেলাই মেশিন। প্রতিটি মেশিনের পাশেই একজন করে বসে আছেন।

তাঁদের মধ্যে কিশোরী, মাঝ বয়সী, বিধবা ও অসচ্ছল নারীরা আছেন। সব সময়ই দারিদ্র্যের ছাপ লেগে থাকা এই মুখগুলো আজ অনেকটাই হাস্যোজ্জ্বল। বেশ আনন্দের একটা ভাব তাঁদের মধ্যে লক্ষ করছিলাম। একটু এগিয়ে গিয়ে কথা হয় রিতুর সঙ্গে।

অসুস্থ হয়ে বাড়িতে বেকার পড়ে আছেন রিতুর বাবা রেজাউল করিম। ছোটখাটো কাজ করে ১০ জনের সংসার আর চালাতে পারছেন না তাঁর মা মরিয়ম বেগম। একরকম হাত পেতে, ধার-দেনা করে এইচএসসি পাস করেছেন রিতু আক্তার। এখন ডিগ্রিতে (বিএ) ভর্তি হবেন। কিন্তু অভাব এখন বাদ সেধেছে, কোনো রকমভাবেই টাকার জোগাড় করতে পারছিলেন না।

সেলাই মেশিনকেই নিজের অবলম্বন করতে চান রিতু। শুভসংঘ প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে এসে সেলাইয়ের কাজ শিখছেন প্রতিদিন। সেলাইয়ের প্রতিটি ফোঁড়ে বুনন করছেন একেকটি স্বপ্ন। রিতু বললেন, ‘বিএ পাস করতে পারলে একটি চাকরি জোগাড় করে নিতে পারব। তার আগের সময়টাই অনেক কঠিন। বসুন্ধরা গ্রুপ আমাদের সুযোগ সৃষ্টি করে দিয়েছে। আমি এটি কাজে লাগাতে চাই।’ কিভাবে কাজে লাগাতে চান জিজ্ঞেস করতেই রিতুর উত্তর, ‘যখনই জানতে পেরেছি শুভসংঘ প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে সেলাই প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। আর দেরি করিনি। ভর্তি হয়ে প্রতিটি ক্লাসে উপস্থিত থেকেছি। হাতে সেলাই করে বেশ কিছু কাপড়ও বানিয়েছি। এখন শুধু সেলাই মেশিনের প্রয়োজন ছিল। এই অভাব দূর করে দিয়েছে বসুন্ধরা গ্রুপ। আজকে আমার হাতে নতুন সেলাই মেশিন তুলে দেবে তারা। আমি নিশ্চিত, এখন আর অভাব আমাকে তাড়া করে বেড়াতে পারবে না। আমাকে স্বাবলম্বী করল বসুন্ধরা গ্রুপ।’ শুধু রিতু নন, তাঁর মতো আরো ১৯ জনের স্বাবলম্বী হওয়ার স্বপ্ন পূরণ করেছে বসুন্ধরা গ্রুপ।

গত ২৬ মে শুক্রবার গাইবান্ধার সাদুল্যাপুরের জামালপুর গ্রামের ২০ অসচ্ছল নারীর হাতে সেলাই মেশিন তুলে দেওয়া হয়েছে। দেশের সবচেয়ে বড় শিল্প পরিবার বসুন্ধরা গ্রুপের পক্ষ থেকে নারীদের হাতে সেলাই মেশিনগুলো তুলে দেন কালের কণ্ঠ’র প্রধান সম্পাদক ইমদাদুল হক মিলন। শুভসংঘের পরিচালক জাকারিয়া জামানের সভাপতিত্বে এ সময় উপস্থিত ছিলেন সাদুল্যাপুর উপজেলা চেয়ারম্যান শাহরিয়া খান বিপ্লব, জামালপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান জাহিদ হাসান মণ্ডল শুভ, জামালপুর বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আনোয়ারুল ইসলাম, সাদুল্যাপুর প্রেস ক্লাবের সভাপতি তাজুল ইসলাম প্রমুখ।

শুভসংঘ প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে বেশ কিছুদিন থেকেই প্রশিক্ষণ নিচ্ছিলেন এই ২০ নারী। তাঁরা এখন অনেক রকম জামাকাপড় কাটতে ও সেলাই করতে জানেন। প্রতিদিনই সেলাইয়ের ফোঁড়ে স্বপ্ন বুনছিলেন তাঁরা। আজ তাঁদের সেই স্বপ্নপূরণের দুয়ার খুলে দিয়েছে বসুন্ধরা গ্রুপ। অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী রিশা আকতারের পরিবারের অবস্থাও খুব শোচনীয়। গাছ থেকে পড়ে শ্রমিক বাবা রশিদুল ইসলামের একটি পা অকেজো হয়ে যায়। স্থানীয় রাইস মিলে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে কাজ করেন তিনি। মা রেখা বেগম মাটি কাটা শ্রমিকের কাজ করেন। রিশা সংসারের জন্য কিছু করতে চায়। বসুন্ধরা গ্রুপ শুভসংঘের মাধ্যমে সেলাই প্রশিক্ষণ দিচ্ছে জেনে সে ছুটে এসেছিল। তাকে সুযোগ করে দেওয়ায় সে সবার জন্য দোয়া করে বলল, ‘জীবনে একটা বড় সুযোগ এসেছে। প্রশিক্ষণ নিয়ে কাজ করে স্বাবলম্বী নারী হিসেবে নিজেকে প্রমাণ করতে চাই। নতুন মেশিন পেয়েছি। এখন অনেক কাজ পাব। ভালো রোজগার হবে। নিজে পড়াশোনার পাশাপাশি মা-বাবাকে সহায়তা করতে পারব। আমি একসময় নারী উদ্যোক্তা হতে চাই।’ রাবেয়া বসরীও পড়ে অষ্টম শ্রেণিতে। কাপড়ে, কথাবার্তায় দারিদ্র্যের ছাপ। তবে মেয়েটির অসীম সাহস। অকপটে জানাল, বাবা ওয়াজেদ আকন্দ বর্গাচাষি আর মা গৃহকর্মীর কাজ করে কোনো রকমে পাঁচ সদস্যের পরিবার চালান। তারা দুই ভাই-বোন। টাকার অভাবে পড়াশোনা চালানো অসম্ভব হয়ে পড়েছে। টুকটাক সেলাইয়ের কাজ জানে রাবেয়া। এখন আরেকটু শিখতে পারলেই সেলাইয়ের কাজ করে নিজের পড়াশোনা চালিয়ে নিতে পারবে। নিজের পায়ে দাঁড়াতে চায় রাবেয়া। তাই সে এসেছে বসুন্ধরা গ্রুপের অর্থায়নে পরিচালিত শুভসংঘ প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে প্রশিক্ষণ নিতে। এখানে প্রশিক্ষণ নিয়ে পাস করতে পারলে বসুন্ধরা গ্রুপ থেকে একটি নতুন সেলাই মেশিন দেওয়া হবে, কার কাছে যেন এই কথা শুনেছে রাবেয়া। এর পর থেকেই এখানে তার নিত্য যাওয়া-আসা। খুবই মনোযোগ দিয়ে কাজ করছে। এমন ইচ্ছাই রাবেয়াকে নিয়ে এসেছে শুভসংঘ প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে। আজ থেকে তার সেই স্বপ্নরা ডালপালা মেলতে শুরু করেছে। এখন সে একটি সেলাই মেশিনের মালিক। সেলাই মেশিন হাতে পেয়ে তার সে কী আনন্দ। চোখেমুখে লেগে থাকা দারিদ্র্যের ছাপটিও যেন নিমিষেই উধাও হয়ে গেছে। আত্মবিশ্বাস ভরা কণ্ঠে রাবেয়া বলে, ‘এখন আমায় ঠেকায় কে? আমাকে স্বাবলম্বী হওয়ার পথ দেখিয়ে দিল বসুন্ধরা গ্রুপ। মা-বাবাকে নিয়ে ভালো চলতে পারব এখন। পড়াশোনাটাও চালিয়ে নিতে পারব।’ রাবেয়ার মতোই আত্মবিশ্বাস ভরা মুখ ছিল সব প্রশিক্ষণার্থীর।

ইমদাদুল হক মিলন বলেন, ‘এ দেশে বিত্তশালী মানুষের অভাব নেই, কিন্তু মানুষের পাশে দাঁড়ানোর মানবিক বোধ সবার থাকে না। ব্যতিক্রম বসুন্ধরা গ্রুপ। দেশের সবচেয়ে বড় এই ব্যবসায়ী গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান নির্দেশ দিয়েছেন পর্যায়ক্রমে সব জেলা-উপজেলায় অসহায় নারীদের স্বাবলম্বী করে তুলতে। প্রশিক্ষণকেন্দ্র গড়ে তুলতে। নারীরা নিজের পায়ে দাঁড়িয়ে পরিবার, সমাজ ও দেশের উন্নয়ন যাত্রায় সহযোগী হবে। নারীরা এগোলে সমাজ এগিয়ে যাবে। আমি আজ তাঁর নির্দেশে ঘোষণা দিচ্ছি, এই জামালপুর গ্রাম শুধু নয়, সবখানে যারা প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে নিজেদের যোগ্য প্রমাণ করতে পারবে, তাদের কর্মসংস্থানের দিকটিও বিবেচনা করবে বসুন্ধরা গ্রুপ। অর্থের অভাবে যারা আগ্রহ থাকার পরও লেখাপড়া করতে পারছে না, তাদের বৃত্তি দেওয়া হবে।’

এমন অভিজ্ঞতা এই প্রত্যন্ত গ্রামের মানুষের কাছে ছিল সম্পূর্ণ নতুন। একটি ভাড়া করা ভবনে যখন প্রশিক্ষণ চালু হয়েছিল, তখন থেকেই আগ্রহ ডালপালা মেলতে শুরু করে। দূর-দূরান্ত থেকে দুস্থ নারীরা খবর পেয়ে আসতে শুরু করেন। সেলাই মেশিন বিতরণের দিনও ছিল একই দৃশ্য। গ্রামের শেষ প্রান্ত থেকে এসেছেন রিকশাচালকের স্ত্রী আফছানা বেগম। বললেন, ‘আমি প্রশিক্ষণ নেবার সুযোগ পাইনি। কিন্তু মন থেকে দোয়া করি বসুন্ধরার বড় স্যারগো জন্য। আল্লাহ যেন তাঁদের নেক হায়াত দান করেন।’ 

উপজেলা চেয়ারম্যান শাহরিয়া খান বিপ্লব বলেন, বসুন্ধরা গ্রুপ মানবিক কর্মকাণ্ডের অন্যান্য উদাহরণ সৃষ্টি করেছে। সাদুল্যাপুরের এই প্রত্যন্ত গ্রামের নারীদের স্বাবলম্বী করে তোলার উদ্যোগের কথা এখন মানুষের মুখে মুখে। এমন একটি মহতী কাজ নিয়ে ইমদাদুল হক মিলনের উপস্থিতিই প্রমাণ করে বসুন্ধরা মানবকল্যাণে কতটা নিবেদিত।

ইউপি চেয়ারম্যান জাহিদ হাসান মণ্ডল বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহানসহ সংশ্লিষ্ট সবার দীর্ঘায়ু কামনা করে বলেন, এই প্রশিক্ষণকেন্দ্রটি ধারাবাহিকভাবে চললে অসচ্ছল নারীরা অনেক উপকৃত  হবেন। শুভসংঘের শুভ কাজগুলো অব্যাহত থাকুক। 

প্রেস ক্লাবের সভাপতি তাজুল ইসলাম রেজা বলেন, ‘বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতিটি কর্মেই রয়েছে মাটি ও মানুষের জন্য দায়বদ্ধতা। করোনাকালে যেভাবে হাজার হাজার মানুষকে এক মাসের খাবার দিয়েছে, তা প্রশংসাতীত। দুস্থদের ঘর নির্মাণ, শিক্ষার্থীদের বৃত্তি প্রদানসহ নারীদের স্বাবলম্বী করার মতো সেবামূলক কাজ আমরা প্রতিনিয়ত দেখছি। শুভ কাজে তাদের এই আত্মনিবেদনকে স্বাগত জানাই।’ স্থানীয় গার্লস স্কুলের প্রধান শিক্ষক আনোয়ারুল ইসলাম জানান, যাঁদের সেলাই মেশিন দেওয়া হলো, তাঁদের অনেকেই তাঁর স্কুলের ছাত্রী। এই প্রশিক্ষণ মেয়েদের সাহসী হতে সাহায্য করবে।

প্রখ্যাত কথাসাহিত্যিক ও কালের কণ্ঠ’র প্রধান সম্পাদক ইমদাদুল হক মিলনকে কাছে পেয়ে প্রশিক্ষণার্থী অসচ্ছল কিশোরী, তরুণী ও গৃহবধূরা খুলে বসেন তাঁদের সমস্যা-সংকটের ঝাঁপি। কান্নাভেজা গলায় রিতু আক্তার জানান, বাড়িতে অসুস্থ কর্মহীন বাবা। মা মরিয়ম বেগম মানুষের বাসায় কাজ করে পাঁচ ভাই-বোনসহ ১০ জনের সংসার চালান। চলতি বছরে এইচএসসি উত্তীর্ণ রিতু অর্থের অভাবে অনার্সে ভর্তি হতে পারছেন না। তাঁর লেখাপড়া বন্ধ হওয়ার উপক্রম। এই সেলাই মেশিন তাঁকে স্বাবলম্বী হওয়ার সাহস জোগাচ্ছে। তিনি সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করে চাকরি করতে চান। তার পরও অনিশ্চয়তা তাঁকে কুরে কুরে খাচ্ছে। তাঁর কথা শুনে ইমদাদুল হক মিলন বলেন, রিতুর সর্বোচ্চ শিক্ষা অর্জনে বসুন্ধরা গ্রুপ ও কালের কণ্ঠ শুভসংঘ পাশে দাঁড়াবে। স্কুল-কলেজ পড়ুয়া অসচ্ছল ছাত্রীদের বৃত্তির ব্যবস্থা করা হবে।

সেলাই মেশিন বিতরণ শেষে শুভসংঘ পাঠাগারের উদ্বোধন করা হয়। পাঠাগারে চার শতাধিক বই স্থান পেয়েছে এবং এরই মধ্যে বিপুলসংখ্যক শিক্ষার্থী পাঠাগারে আসতে শুরু করেছে। সেলাই মেশিন বিতরণ শেষে বই পড়তে আসা ৩০ শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বলেন ইমদাদুল হক মিলন। তিনি বলেন, এই এলাকার শিক্ষার্থীরা কোনো সমস্যায় পড়লে, তাদের শিক্ষাজীবন বাধাগ্রস্ত হলে পাশে থাকবে বসুন্ধরা গ্রুপ। সব শেষে গাইবান্ধার আলোড়ন সৃষ্টিকারী কৃষি উদ্যোক্তা কিবরিয়া মণ্ডলের বাগান ঘুরে দেখেন তিনি।

পুরো আয়োজন সমন্বয় করেন হুমায়ুন আহমেদ বিপ্লব, আতিকুর রহমান, তনু রায়, মাহাবুব রহমান রনি, দেবী সাহা, জান্নাতুল মাহা মীম, আহসানিয়া তাসলিম স্নিগ্ধা, আহসান আজীম নাইম, সৈকত প্রধান, জয়কুমার দাশ, মিথুন কুমার সরকার, আশিকুর রহমান, সাইদুর রহমান প্রমুখ।

এই বিভাগের আরও খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত
বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন
বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
‘এলএনজি ও নবায়নযোগ্য খাত নিয়ে সৌদির সাথে কাজে আগ্রহী বাংলাদেশ’
‘এলএনজি ও নবায়নযোগ্য খাত নিয়ে সৌদির সাথে কাজে আগ্রহী বাংলাদেশ’
সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ বাড়ল
সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ বাড়ল
৮ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস, নদীবন্দরে সতর্কতা
৮ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস, নদীবন্দরে সতর্কতা
বিমান বাহিনীর ৭৩তম ফ্লাইট সেফটি অফিসার্স কোর্সের সনদ বিতরণ
বিমান বাহিনীর ৭৩তম ফ্লাইট সেফটি অফিসার্স কোর্সের সনদ বিতরণ
মূল্যস্ফীতি ৪ থেকে ৫ শতাংশে নামিয়ে আনা সম্ভব : গভর্নর
মূল্যস্ফীতি ৪ থেকে ৫ শতাংশে নামিয়ে আনা সম্ভব : গভর্নর
রাজস্ব বোর্ড বিলুপ্ত নয়, সংস্কার চায় বিটিএলএ ও ডিটিবিএ
রাজস্ব বোর্ড বিলুপ্ত নয়, সংস্কার চায় বিটিএলএ ও ডিটিবিএ
সর্বশেষ খবর
দক্ষিণ আফ্রিকায় বিষক্রিয়ায় ১২০ টিরও বেশি বিপন্ন শকুনের মৃত্যু
দক্ষিণ আফ্রিকায় বিষক্রিয়ায় ১২০ টিরও বেশি বিপন্ন শকুনের মৃত্যু

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংলিশ দলে ডাক পেলেন রিউ
ইংলিশ দলে ডাক পেলেন রিউ

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত
লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত
এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল
পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২
সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন
বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান
১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ
দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!
ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার
নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?
লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’
‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’

মাঠে ময়দানে

আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার
আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার

দেশগ্রাম