শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫৫, শনিবার, ০৩ জুন, ২০২৩ আপডেট:

গাইবান্ধায় সেলাই মেশিন পেলেন অসচ্ছল ২০ নারী

গ্রামীণ নারীদের স্বাবলম্বী করছে বসুন্ধরা গ্রুপ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
গ্রামীণ নারীদের স্বাবলম্বী করছে বসুন্ধরা গ্রুপ

গাইবান্ধার সাদুল্যাপুর থেকে পীরগঞ্জের দিকে খানিক এগোলেই জামালপুর বাজার। বাজার পার হয়ে মিনিট দুয়েকের পথ যেতেই দেখা গেল হাতের বাঁয়ে মানুষের বেশ ভিড়। নানা বয়সী মানুষের কোলাহল শোনা যাচ্ছিল। রাস্তা লাগোয়া বাড়ি হওয়ায় কৌতূহলী বহু মানুষের আনাগোনা।

বাড়ির উঠানে শামিয়ানা টানানো। কিছু চেয়ার পাতা আছে পেছনের দিকে। সামনের পুরো অংশে সাজিয়ে রাখা হয়েছে নতুন ২০টি সেলাই মেশিন। প্রতিটি মেশিনের পাশেই একজন করে বসে আছেন।

তাঁদের মধ্যে কিশোরী, মাঝ বয়সী, বিধবা ও অসচ্ছল নারীরা আছেন। সব সময়ই দারিদ্র্যের ছাপ লেগে থাকা এই মুখগুলো আজ অনেকটাই হাস্যোজ্জ্বল। বেশ আনন্দের একটা ভাব তাঁদের মধ্যে লক্ষ করছিলাম। একটু এগিয়ে গিয়ে কথা হয় রিতুর সঙ্গে।

অসুস্থ হয়ে বাড়িতে বেকার পড়ে আছেন রিতুর বাবা রেজাউল করিম। ছোটখাটো কাজ করে ১০ জনের সংসার আর চালাতে পারছেন না তাঁর মা মরিয়ম বেগম। একরকম হাত পেতে, ধার-দেনা করে এইচএসসি পাস করেছেন রিতু আক্তার। এখন ডিগ্রিতে (বিএ) ভর্তি হবেন। কিন্তু অভাব এখন বাদ সেধেছে, কোনো রকমভাবেই টাকার জোগাড় করতে পারছিলেন না।

সেলাই মেশিনকেই নিজের অবলম্বন করতে চান রিতু। শুভসংঘ প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে এসে সেলাইয়ের কাজ শিখছেন প্রতিদিন। সেলাইয়ের প্রতিটি ফোঁড়ে বুনন করছেন একেকটি স্বপ্ন। রিতু বললেন, ‘বিএ পাস করতে পারলে একটি চাকরি জোগাড় করে নিতে পারব। তার আগের সময়টাই অনেক কঠিন। বসুন্ধরা গ্রুপ আমাদের সুযোগ সৃষ্টি করে দিয়েছে। আমি এটি কাজে লাগাতে চাই।’ কিভাবে কাজে লাগাতে চান জিজ্ঞেস করতেই রিতুর উত্তর, ‘যখনই জানতে পেরেছি শুভসংঘ প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে সেলাই প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। আর দেরি করিনি। ভর্তি হয়ে প্রতিটি ক্লাসে উপস্থিত থেকেছি। হাতে সেলাই করে বেশ কিছু কাপড়ও বানিয়েছি। এখন শুধু সেলাই মেশিনের প্রয়োজন ছিল। এই অভাব দূর করে দিয়েছে বসুন্ধরা গ্রুপ। আজকে আমার হাতে নতুন সেলাই মেশিন তুলে দেবে তারা। আমি নিশ্চিত, এখন আর অভাব আমাকে তাড়া করে বেড়াতে পারবে না। আমাকে স্বাবলম্বী করল বসুন্ধরা গ্রুপ।’ শুধু রিতু নন, তাঁর মতো আরো ১৯ জনের স্বাবলম্বী হওয়ার স্বপ্ন পূরণ করেছে বসুন্ধরা গ্রুপ।

গত ২৬ মে শুক্রবার গাইবান্ধার সাদুল্যাপুরের জামালপুর গ্রামের ২০ অসচ্ছল নারীর হাতে সেলাই মেশিন তুলে দেওয়া হয়েছে। দেশের সবচেয়ে বড় শিল্প পরিবার বসুন্ধরা গ্রুপের পক্ষ থেকে নারীদের হাতে সেলাই মেশিনগুলো তুলে দেন কালের কণ্ঠ’র প্রধান সম্পাদক ইমদাদুল হক মিলন। শুভসংঘের পরিচালক জাকারিয়া জামানের সভাপতিত্বে এ সময় উপস্থিত ছিলেন সাদুল্যাপুর উপজেলা চেয়ারম্যান শাহরিয়া খান বিপ্লব, জামালপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান জাহিদ হাসান মণ্ডল শুভ, জামালপুর বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আনোয়ারুল ইসলাম, সাদুল্যাপুর প্রেস ক্লাবের সভাপতি তাজুল ইসলাম প্রমুখ।

শুভসংঘ প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে বেশ কিছুদিন থেকেই প্রশিক্ষণ নিচ্ছিলেন এই ২০ নারী। তাঁরা এখন অনেক রকম জামাকাপড় কাটতে ও সেলাই করতে জানেন। প্রতিদিনই সেলাইয়ের ফোঁড়ে স্বপ্ন বুনছিলেন তাঁরা। আজ তাঁদের সেই স্বপ্নপূরণের দুয়ার খুলে দিয়েছে বসুন্ধরা গ্রুপ। অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী রিশা আকতারের পরিবারের অবস্থাও খুব শোচনীয়। গাছ থেকে পড়ে শ্রমিক বাবা রশিদুল ইসলামের একটি পা অকেজো হয়ে যায়। স্থানীয় রাইস মিলে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে কাজ করেন তিনি। মা রেখা বেগম মাটি কাটা শ্রমিকের কাজ করেন। রিশা সংসারের জন্য কিছু করতে চায়। বসুন্ধরা গ্রুপ শুভসংঘের মাধ্যমে সেলাই প্রশিক্ষণ দিচ্ছে জেনে সে ছুটে এসেছিল। তাকে সুযোগ করে দেওয়ায় সে সবার জন্য দোয়া করে বলল, ‘জীবনে একটা বড় সুযোগ এসেছে। প্রশিক্ষণ নিয়ে কাজ করে স্বাবলম্বী নারী হিসেবে নিজেকে প্রমাণ করতে চাই। নতুন মেশিন পেয়েছি। এখন অনেক কাজ পাব। ভালো রোজগার হবে। নিজে পড়াশোনার পাশাপাশি মা-বাবাকে সহায়তা করতে পারব। আমি একসময় নারী উদ্যোক্তা হতে চাই।’ রাবেয়া বসরীও পড়ে অষ্টম শ্রেণিতে। কাপড়ে, কথাবার্তায় দারিদ্র্যের ছাপ। তবে মেয়েটির অসীম সাহস। অকপটে জানাল, বাবা ওয়াজেদ আকন্দ বর্গাচাষি আর মা গৃহকর্মীর কাজ করে কোনো রকমে পাঁচ সদস্যের পরিবার চালান। তারা দুই ভাই-বোন। টাকার অভাবে পড়াশোনা চালানো অসম্ভব হয়ে পড়েছে। টুকটাক সেলাইয়ের কাজ জানে রাবেয়া। এখন আরেকটু শিখতে পারলেই সেলাইয়ের কাজ করে নিজের পড়াশোনা চালিয়ে নিতে পারবে। নিজের পায়ে দাঁড়াতে চায় রাবেয়া। তাই সে এসেছে বসুন্ধরা গ্রুপের অর্থায়নে পরিচালিত শুভসংঘ প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে প্রশিক্ষণ নিতে। এখানে প্রশিক্ষণ নিয়ে পাস করতে পারলে বসুন্ধরা গ্রুপ থেকে একটি নতুন সেলাই মেশিন দেওয়া হবে, কার কাছে যেন এই কথা শুনেছে রাবেয়া। এর পর থেকেই এখানে তার নিত্য যাওয়া-আসা। খুবই মনোযোগ দিয়ে কাজ করছে। এমন ইচ্ছাই রাবেয়াকে নিয়ে এসেছে শুভসংঘ প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে। আজ থেকে তার সেই স্বপ্নরা ডালপালা মেলতে শুরু করেছে। এখন সে একটি সেলাই মেশিনের মালিক। সেলাই মেশিন হাতে পেয়ে তার সে কী আনন্দ। চোখেমুখে লেগে থাকা দারিদ্র্যের ছাপটিও যেন নিমিষেই উধাও হয়ে গেছে। আত্মবিশ্বাস ভরা কণ্ঠে রাবেয়া বলে, ‘এখন আমায় ঠেকায় কে? আমাকে স্বাবলম্বী হওয়ার পথ দেখিয়ে দিল বসুন্ধরা গ্রুপ। মা-বাবাকে নিয়ে ভালো চলতে পারব এখন। পড়াশোনাটাও চালিয়ে নিতে পারব।’ রাবেয়ার মতোই আত্মবিশ্বাস ভরা মুখ ছিল সব প্রশিক্ষণার্থীর।

ইমদাদুল হক মিলন বলেন, ‘এ দেশে বিত্তশালী মানুষের অভাব নেই, কিন্তু মানুষের পাশে দাঁড়ানোর মানবিক বোধ সবার থাকে না। ব্যতিক্রম বসুন্ধরা গ্রুপ। দেশের সবচেয়ে বড় এই ব্যবসায়ী গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান নির্দেশ দিয়েছেন পর্যায়ক্রমে সব জেলা-উপজেলায় অসহায় নারীদের স্বাবলম্বী করে তুলতে। প্রশিক্ষণকেন্দ্র গড়ে তুলতে। নারীরা নিজের পায়ে দাঁড়িয়ে পরিবার, সমাজ ও দেশের উন্নয়ন যাত্রায় সহযোগী হবে। নারীরা এগোলে সমাজ এগিয়ে যাবে। আমি আজ তাঁর নির্দেশে ঘোষণা দিচ্ছি, এই জামালপুর গ্রাম শুধু নয়, সবখানে যারা প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে নিজেদের যোগ্য প্রমাণ করতে পারবে, তাদের কর্মসংস্থানের দিকটিও বিবেচনা করবে বসুন্ধরা গ্রুপ। অর্থের অভাবে যারা আগ্রহ থাকার পরও লেখাপড়া করতে পারছে না, তাদের বৃত্তি দেওয়া হবে।’

এমন অভিজ্ঞতা এই প্রত্যন্ত গ্রামের মানুষের কাছে ছিল সম্পূর্ণ নতুন। একটি ভাড়া করা ভবনে যখন প্রশিক্ষণ চালু হয়েছিল, তখন থেকেই আগ্রহ ডালপালা মেলতে শুরু করে। দূর-দূরান্ত থেকে দুস্থ নারীরা খবর পেয়ে আসতে শুরু করেন। সেলাই মেশিন বিতরণের দিনও ছিল একই দৃশ্য। গ্রামের শেষ প্রান্ত থেকে এসেছেন রিকশাচালকের স্ত্রী আফছানা বেগম। বললেন, ‘আমি প্রশিক্ষণ নেবার সুযোগ পাইনি। কিন্তু মন থেকে দোয়া করি বসুন্ধরার বড় স্যারগো জন্য। আল্লাহ যেন তাঁদের নেক হায়াত দান করেন।’ 

উপজেলা চেয়ারম্যান শাহরিয়া খান বিপ্লব বলেন, বসুন্ধরা গ্রুপ মানবিক কর্মকাণ্ডের অন্যান্য উদাহরণ সৃষ্টি করেছে। সাদুল্যাপুরের এই প্রত্যন্ত গ্রামের নারীদের স্বাবলম্বী করে তোলার উদ্যোগের কথা এখন মানুষের মুখে মুখে। এমন একটি মহতী কাজ নিয়ে ইমদাদুল হক মিলনের উপস্থিতিই প্রমাণ করে বসুন্ধরা মানবকল্যাণে কতটা নিবেদিত।

ইউপি চেয়ারম্যান জাহিদ হাসান মণ্ডল বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহানসহ সংশ্লিষ্ট সবার দীর্ঘায়ু কামনা করে বলেন, এই প্রশিক্ষণকেন্দ্রটি ধারাবাহিকভাবে চললে অসচ্ছল নারীরা অনেক উপকৃত  হবেন। শুভসংঘের শুভ কাজগুলো অব্যাহত থাকুক। 

প্রেস ক্লাবের সভাপতি তাজুল ইসলাম রেজা বলেন, ‘বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতিটি কর্মেই রয়েছে মাটি ও মানুষের জন্য দায়বদ্ধতা। করোনাকালে যেভাবে হাজার হাজার মানুষকে এক মাসের খাবার দিয়েছে, তা প্রশংসাতীত। দুস্থদের ঘর নির্মাণ, শিক্ষার্থীদের বৃত্তি প্রদানসহ নারীদের স্বাবলম্বী করার মতো সেবামূলক কাজ আমরা প্রতিনিয়ত দেখছি। শুভ কাজে তাদের এই আত্মনিবেদনকে স্বাগত জানাই।’ স্থানীয় গার্লস স্কুলের প্রধান শিক্ষক আনোয়ারুল ইসলাম জানান, যাঁদের সেলাই মেশিন দেওয়া হলো, তাঁদের অনেকেই তাঁর স্কুলের ছাত্রী। এই প্রশিক্ষণ মেয়েদের সাহসী হতে সাহায্য করবে।

প্রখ্যাত কথাসাহিত্যিক ও কালের কণ্ঠ’র প্রধান সম্পাদক ইমদাদুল হক মিলনকে কাছে পেয়ে প্রশিক্ষণার্থী অসচ্ছল কিশোরী, তরুণী ও গৃহবধূরা খুলে বসেন তাঁদের সমস্যা-সংকটের ঝাঁপি। কান্নাভেজা গলায় রিতু আক্তার জানান, বাড়িতে অসুস্থ কর্মহীন বাবা। মা মরিয়ম বেগম মানুষের বাসায় কাজ করে পাঁচ ভাই-বোনসহ ১০ জনের সংসার চালান। চলতি বছরে এইচএসসি উত্তীর্ণ রিতু অর্থের অভাবে অনার্সে ভর্তি হতে পারছেন না। তাঁর লেখাপড়া বন্ধ হওয়ার উপক্রম। এই সেলাই মেশিন তাঁকে স্বাবলম্বী হওয়ার সাহস জোগাচ্ছে। তিনি সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করে চাকরি করতে চান। তার পরও অনিশ্চয়তা তাঁকে কুরে কুরে খাচ্ছে। তাঁর কথা শুনে ইমদাদুল হক মিলন বলেন, রিতুর সর্বোচ্চ শিক্ষা অর্জনে বসুন্ধরা গ্রুপ ও কালের কণ্ঠ শুভসংঘ পাশে দাঁড়াবে। স্কুল-কলেজ পড়ুয়া অসচ্ছল ছাত্রীদের বৃত্তির ব্যবস্থা করা হবে।

সেলাই মেশিন বিতরণ শেষে শুভসংঘ পাঠাগারের উদ্বোধন করা হয়। পাঠাগারে চার শতাধিক বই স্থান পেয়েছে এবং এরই মধ্যে বিপুলসংখ্যক শিক্ষার্থী পাঠাগারে আসতে শুরু করেছে। সেলাই মেশিন বিতরণ শেষে বই পড়তে আসা ৩০ শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বলেন ইমদাদুল হক মিলন। তিনি বলেন, এই এলাকার শিক্ষার্থীরা কোনো সমস্যায় পড়লে, তাদের শিক্ষাজীবন বাধাগ্রস্ত হলে পাশে থাকবে বসুন্ধরা গ্রুপ। সব শেষে গাইবান্ধার আলোড়ন সৃষ্টিকারী কৃষি উদ্যোক্তা কিবরিয়া মণ্ডলের বাগান ঘুরে দেখেন তিনি।

পুরো আয়োজন সমন্বয় করেন হুমায়ুন আহমেদ বিপ্লব, আতিকুর রহমান, তনু রায়, মাহাবুব রহমান রনি, দেবী সাহা, জান্নাতুল মাহা মীম, আহসানিয়া তাসলিম স্নিগ্ধা, আহসান আজীম নাইম, সৈকত প্রধান, জয়কুমার দাশ, মিথুন কুমার সরকার, আশিকুর রহমান, সাইদুর রহমান প্রমুখ।

এই বিভাগের আরও খবর
কারিগরিতে পাসের হার ৬২.৬৭ শতাংশ
কারিগরিতে পাসের হার ৬২.৬৭ শতাংশ
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
আলিমে পাসের হার ৭৫.৬১ শতাংশ
আলিমে পাসের হার ৭৫.৬১ শতাংশ
এইচএসসির ফল জানবেন যেভাবে
এইচএসসির ফল জানবেন যেভাবে
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
পুলিশ কর্মকর্তাদের দুদকে বদলির আদেশ বাতিল
পুলিশ কর্মকর্তাদের দুদকে বদলির আদেশ বাতিল
এইচএসসির ফল পুনর্নিরীক্ষণে মানতে হবে ৯ নিয়ম
এইচএসসির ফল পুনর্নিরীক্ষণে মানতে হবে ৯ নিয়ম
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)
জুয়ার বিজ্ঞাপন বন্ধ করেছে ইএসপিএন-ক্রিকইনফো: বিশেষ সহকারী
জুয়ার বিজ্ঞাপন বন্ধ করেছে ইএসপিএন-ক্রিকইনফো: বিশেষ সহকারী
সর্বশেষ খবর
সিদ্ধিরগঞ্জের শীর্ষ সন্ত্রাসী সাহেব আলী গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জের শীর্ষ সন্ত্রাসী সাহেব আলী গ্রেফতার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছত্তীসগঢ়ে ২৭ মাওবাদীর আত্মসমর্পণ
ছত্তীসগঢ়ে ২৭ মাওবাদীর আত্মসমর্পণ

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারিগরিতে পাসের হার ৬২.৬৭ শতাংশ
কারিগরিতে পাসের হার ৬২.৬৭ শতাংশ

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ফ্ল্যাটে রহস্যজনক অগ্নিকাণ্ডে বৃদ্ধ নিহত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ফ্ল্যাটে রহস্যজনক অগ্নিকাণ্ডে বৃদ্ধ নিহত

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আরও দুই জিম্মির মরদেহ ফেরত দিল হামাস
আরও দুই জিম্মির মরদেহ ফেরত দিল হামাস

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্রিকেটাররা মানুষ, রোবট নয় : নাসির
ক্রিকেটাররা মানুষ, রোবট নয় : নাসির

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আলিমে পাসের হার ৭৫.৬১ শতাংশ
আলিমে পাসের হার ৭৫.৬১ শতাংশ

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

অমোচনীয় কালি মুছে যাচ্ছে, স্বচ্ছতা নিয়ে প্রার্থীদের শঙ্কা
অমোচনীয় কালি মুছে যাচ্ছে, স্বচ্ছতা নিয়ে প্রার্থীদের শঙ্কা

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এইচএসসির ফল জানবেন যেভাবে
এইচএসসির ফল জানবেন যেভাবে

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শুরু
রাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প
রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া?
আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঘৃণা নয়, ভালোবাসা চাইলেন নাঈম শেখ
ঘৃণা নয়, ভালোবাসা চাইলেন নাঈম শেখ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ
প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ কর্মকর্তাদের দুদকে বদলির আদেশ বাতিল
পুলিশ কর্মকর্তাদের দুদকে বদলির আদেশ বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা
কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এইচএসসির ফল পুনর্নিরীক্ষণে মানতে হবে ৯ নিয়ম
এইচএসসির ফল পুনর্নিরীক্ষণে মানতে হবে ৯ নিয়ম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৫ বছর পর রাকসু নির্বাচন আজ
৩৫ বছর পর রাকসু নির্বাচন আজ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিপিং ব্যয় বাড়ার প্রভাব পড়বে ভোক্তাদের ওপর
শিপিং ব্যয় বাড়ার প্রভাব পড়বে ভোক্তাদের ওপর

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বৃষ্টিতে ভেসে গেল পাকিস্তান-ইংল্যান্ড ম্যাচ
বৃষ্টিতে ভেসে গেল পাকিস্তান-ইংল্যান্ড ম্যাচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কলাপাড়ায় ডেঙ্গু প্রতিরোধে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান
কলাপাড়ায় ডেঙ্গু প্রতিরোধে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবিতে সুনামগঞ্জ জামায়াতের মানববন্ধন
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবিতে সুনামগঞ্জ জামায়াতের মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের
চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের
চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা
ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন
এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র
১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের
হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা
পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ জেলায় নতুন ডিসি
৪ জেলায় নতুন ডিসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের
সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান
দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’
সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওডেসার মেয়রের নাগরিকত্ব কেড়ে নিলেন জেলেনস্কি
ওডেসার মেয়রের নাগরিকত্ব কেড়ে নিলেন জেলেনস্কি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার জরুরি বৈঠকে অংশ নেবে বিএনপি
প্রধান উপদেষ্টার জরুরি বৈঠকে অংশ নেবে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা
চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে চিকিৎসা নিতে এসে কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা নিতে এসে কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে

প্রথম পৃষ্ঠা

কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি
কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি

নগর জীবন

ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি
ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি
বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল

সম্পাদকীয়

যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা
যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে
অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে

রকমারি নগর পরিক্রমা

পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে
পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম
প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম

নগর জীবন

আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি
আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়
বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ
নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার
বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার

পেছনের পৃষ্ঠা

জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা
জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে
টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে

নগর জীবন

আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

বড় পতন শেয়ারবাজারে
বড় পতন শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি
জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও

প্রথম পৃষ্ঠা

তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন
তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন
সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি
বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি

নগর জীবন

মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত
মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত

নগর জীবন

সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা
সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা

নগর জীবন

জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ
জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ

নগর জীবন