শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫৫, শনিবার, ০৩ জুন, ২০২৩ আপডেট:

গাইবান্ধায় সেলাই মেশিন পেলেন অসচ্ছল ২০ নারী

গ্রামীণ নারীদের স্বাবলম্বী করছে বসুন্ধরা গ্রুপ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
গ্রামীণ নারীদের স্বাবলম্বী করছে বসুন্ধরা গ্রুপ

গাইবান্ধার সাদুল্যাপুর থেকে পীরগঞ্জের দিকে খানিক এগোলেই জামালপুর বাজার। বাজার পার হয়ে মিনিট দুয়েকের পথ যেতেই দেখা গেল হাতের বাঁয়ে মানুষের বেশ ভিড়। নানা বয়সী মানুষের কোলাহল শোনা যাচ্ছিল। রাস্তা লাগোয়া বাড়ি হওয়ায় কৌতূহলী বহু মানুষের আনাগোনা।

বাড়ির উঠানে শামিয়ানা টানানো। কিছু চেয়ার পাতা আছে পেছনের দিকে। সামনের পুরো অংশে সাজিয়ে রাখা হয়েছে নতুন ২০টি সেলাই মেশিন। প্রতিটি মেশিনের পাশেই একজন করে বসে আছেন।

তাঁদের মধ্যে কিশোরী, মাঝ বয়সী, বিধবা ও অসচ্ছল নারীরা আছেন। সব সময়ই দারিদ্র্যের ছাপ লেগে থাকা এই মুখগুলো আজ অনেকটাই হাস্যোজ্জ্বল। বেশ আনন্দের একটা ভাব তাঁদের মধ্যে লক্ষ করছিলাম। একটু এগিয়ে গিয়ে কথা হয় রিতুর সঙ্গে।

অসুস্থ হয়ে বাড়িতে বেকার পড়ে আছেন রিতুর বাবা রেজাউল করিম। ছোটখাটো কাজ করে ১০ জনের সংসার আর চালাতে পারছেন না তাঁর মা মরিয়ম বেগম। একরকম হাত পেতে, ধার-দেনা করে এইচএসসি পাস করেছেন রিতু আক্তার। এখন ডিগ্রিতে (বিএ) ভর্তি হবেন। কিন্তু অভাব এখন বাদ সেধেছে, কোনো রকমভাবেই টাকার জোগাড় করতে পারছিলেন না।

সেলাই মেশিনকেই নিজের অবলম্বন করতে চান রিতু। শুভসংঘ প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে এসে সেলাইয়ের কাজ শিখছেন প্রতিদিন। সেলাইয়ের প্রতিটি ফোঁড়ে বুনন করছেন একেকটি স্বপ্ন। রিতু বললেন, ‘বিএ পাস করতে পারলে একটি চাকরি জোগাড় করে নিতে পারব। তার আগের সময়টাই অনেক কঠিন। বসুন্ধরা গ্রুপ আমাদের সুযোগ সৃষ্টি করে দিয়েছে। আমি এটি কাজে লাগাতে চাই।’ কিভাবে কাজে লাগাতে চান জিজ্ঞেস করতেই রিতুর উত্তর, ‘যখনই জানতে পেরেছি শুভসংঘ প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে সেলাই প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। আর দেরি করিনি। ভর্তি হয়ে প্রতিটি ক্লাসে উপস্থিত থেকেছি। হাতে সেলাই করে বেশ কিছু কাপড়ও বানিয়েছি। এখন শুধু সেলাই মেশিনের প্রয়োজন ছিল। এই অভাব দূর করে দিয়েছে বসুন্ধরা গ্রুপ। আজকে আমার হাতে নতুন সেলাই মেশিন তুলে দেবে তারা। আমি নিশ্চিত, এখন আর অভাব আমাকে তাড়া করে বেড়াতে পারবে না। আমাকে স্বাবলম্বী করল বসুন্ধরা গ্রুপ।’ শুধু রিতু নন, তাঁর মতো আরো ১৯ জনের স্বাবলম্বী হওয়ার স্বপ্ন পূরণ করেছে বসুন্ধরা গ্রুপ।

গত ২৬ মে শুক্রবার গাইবান্ধার সাদুল্যাপুরের জামালপুর গ্রামের ২০ অসচ্ছল নারীর হাতে সেলাই মেশিন তুলে দেওয়া হয়েছে। দেশের সবচেয়ে বড় শিল্প পরিবার বসুন্ধরা গ্রুপের পক্ষ থেকে নারীদের হাতে সেলাই মেশিনগুলো তুলে দেন কালের কণ্ঠ’র প্রধান সম্পাদক ইমদাদুল হক মিলন। শুভসংঘের পরিচালক জাকারিয়া জামানের সভাপতিত্বে এ সময় উপস্থিত ছিলেন সাদুল্যাপুর উপজেলা চেয়ারম্যান শাহরিয়া খান বিপ্লব, জামালপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান জাহিদ হাসান মণ্ডল শুভ, জামালপুর বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আনোয়ারুল ইসলাম, সাদুল্যাপুর প্রেস ক্লাবের সভাপতি তাজুল ইসলাম প্রমুখ।

শুভসংঘ প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে বেশ কিছুদিন থেকেই প্রশিক্ষণ নিচ্ছিলেন এই ২০ নারী। তাঁরা এখন অনেক রকম জামাকাপড় কাটতে ও সেলাই করতে জানেন। প্রতিদিনই সেলাইয়ের ফোঁড়ে স্বপ্ন বুনছিলেন তাঁরা। আজ তাঁদের সেই স্বপ্নপূরণের দুয়ার খুলে দিয়েছে বসুন্ধরা গ্রুপ। অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী রিশা আকতারের পরিবারের অবস্থাও খুব শোচনীয়। গাছ থেকে পড়ে শ্রমিক বাবা রশিদুল ইসলামের একটি পা অকেজো হয়ে যায়। স্থানীয় রাইস মিলে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে কাজ করেন তিনি। মা রেখা বেগম মাটি কাটা শ্রমিকের কাজ করেন। রিশা সংসারের জন্য কিছু করতে চায়। বসুন্ধরা গ্রুপ শুভসংঘের মাধ্যমে সেলাই প্রশিক্ষণ দিচ্ছে জেনে সে ছুটে এসেছিল। তাকে সুযোগ করে দেওয়ায় সে সবার জন্য দোয়া করে বলল, ‘জীবনে একটা বড় সুযোগ এসেছে। প্রশিক্ষণ নিয়ে কাজ করে স্বাবলম্বী নারী হিসেবে নিজেকে প্রমাণ করতে চাই। নতুন মেশিন পেয়েছি। এখন অনেক কাজ পাব। ভালো রোজগার হবে। নিজে পড়াশোনার পাশাপাশি মা-বাবাকে সহায়তা করতে পারব। আমি একসময় নারী উদ্যোক্তা হতে চাই।’ রাবেয়া বসরীও পড়ে অষ্টম শ্রেণিতে। কাপড়ে, কথাবার্তায় দারিদ্র্যের ছাপ। তবে মেয়েটির অসীম সাহস। অকপটে জানাল, বাবা ওয়াজেদ আকন্দ বর্গাচাষি আর মা গৃহকর্মীর কাজ করে কোনো রকমে পাঁচ সদস্যের পরিবার চালান। তারা দুই ভাই-বোন। টাকার অভাবে পড়াশোনা চালানো অসম্ভব হয়ে পড়েছে। টুকটাক সেলাইয়ের কাজ জানে রাবেয়া। এখন আরেকটু শিখতে পারলেই সেলাইয়ের কাজ করে নিজের পড়াশোনা চালিয়ে নিতে পারবে। নিজের পায়ে দাঁড়াতে চায় রাবেয়া। তাই সে এসেছে বসুন্ধরা গ্রুপের অর্থায়নে পরিচালিত শুভসংঘ প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে প্রশিক্ষণ নিতে। এখানে প্রশিক্ষণ নিয়ে পাস করতে পারলে বসুন্ধরা গ্রুপ থেকে একটি নতুন সেলাই মেশিন দেওয়া হবে, কার কাছে যেন এই কথা শুনেছে রাবেয়া। এর পর থেকেই এখানে তার নিত্য যাওয়া-আসা। খুবই মনোযোগ দিয়ে কাজ করছে। এমন ইচ্ছাই রাবেয়াকে নিয়ে এসেছে শুভসংঘ প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে। আজ থেকে তার সেই স্বপ্নরা ডালপালা মেলতে শুরু করেছে। এখন সে একটি সেলাই মেশিনের মালিক। সেলাই মেশিন হাতে পেয়ে তার সে কী আনন্দ। চোখেমুখে লেগে থাকা দারিদ্র্যের ছাপটিও যেন নিমিষেই উধাও হয়ে গেছে। আত্মবিশ্বাস ভরা কণ্ঠে রাবেয়া বলে, ‘এখন আমায় ঠেকায় কে? আমাকে স্বাবলম্বী হওয়ার পথ দেখিয়ে দিল বসুন্ধরা গ্রুপ। মা-বাবাকে নিয়ে ভালো চলতে পারব এখন। পড়াশোনাটাও চালিয়ে নিতে পারব।’ রাবেয়ার মতোই আত্মবিশ্বাস ভরা মুখ ছিল সব প্রশিক্ষণার্থীর।

ইমদাদুল হক মিলন বলেন, ‘এ দেশে বিত্তশালী মানুষের অভাব নেই, কিন্তু মানুষের পাশে দাঁড়ানোর মানবিক বোধ সবার থাকে না। ব্যতিক্রম বসুন্ধরা গ্রুপ। দেশের সবচেয়ে বড় এই ব্যবসায়ী গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান নির্দেশ দিয়েছেন পর্যায়ক্রমে সব জেলা-উপজেলায় অসহায় নারীদের স্বাবলম্বী করে তুলতে। প্রশিক্ষণকেন্দ্র গড়ে তুলতে। নারীরা নিজের পায়ে দাঁড়িয়ে পরিবার, সমাজ ও দেশের উন্নয়ন যাত্রায় সহযোগী হবে। নারীরা এগোলে সমাজ এগিয়ে যাবে। আমি আজ তাঁর নির্দেশে ঘোষণা দিচ্ছি, এই জামালপুর গ্রাম শুধু নয়, সবখানে যারা প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে নিজেদের যোগ্য প্রমাণ করতে পারবে, তাদের কর্মসংস্থানের দিকটিও বিবেচনা করবে বসুন্ধরা গ্রুপ। অর্থের অভাবে যারা আগ্রহ থাকার পরও লেখাপড়া করতে পারছে না, তাদের বৃত্তি দেওয়া হবে।’

এমন অভিজ্ঞতা এই প্রত্যন্ত গ্রামের মানুষের কাছে ছিল সম্পূর্ণ নতুন। একটি ভাড়া করা ভবনে যখন প্রশিক্ষণ চালু হয়েছিল, তখন থেকেই আগ্রহ ডালপালা মেলতে শুরু করে। দূর-দূরান্ত থেকে দুস্থ নারীরা খবর পেয়ে আসতে শুরু করেন। সেলাই মেশিন বিতরণের দিনও ছিল একই দৃশ্য। গ্রামের শেষ প্রান্ত থেকে এসেছেন রিকশাচালকের স্ত্রী আফছানা বেগম। বললেন, ‘আমি প্রশিক্ষণ নেবার সুযোগ পাইনি। কিন্তু মন থেকে দোয়া করি বসুন্ধরার বড় স্যারগো জন্য। আল্লাহ যেন তাঁদের নেক হায়াত দান করেন।’ 

উপজেলা চেয়ারম্যান শাহরিয়া খান বিপ্লব বলেন, বসুন্ধরা গ্রুপ মানবিক কর্মকাণ্ডের অন্যান্য উদাহরণ সৃষ্টি করেছে। সাদুল্যাপুরের এই প্রত্যন্ত গ্রামের নারীদের স্বাবলম্বী করে তোলার উদ্যোগের কথা এখন মানুষের মুখে মুখে। এমন একটি মহতী কাজ নিয়ে ইমদাদুল হক মিলনের উপস্থিতিই প্রমাণ করে বসুন্ধরা মানবকল্যাণে কতটা নিবেদিত।

ইউপি চেয়ারম্যান জাহিদ হাসান মণ্ডল বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহানসহ সংশ্লিষ্ট সবার দীর্ঘায়ু কামনা করে বলেন, এই প্রশিক্ষণকেন্দ্রটি ধারাবাহিকভাবে চললে অসচ্ছল নারীরা অনেক উপকৃত  হবেন। শুভসংঘের শুভ কাজগুলো অব্যাহত থাকুক। 

প্রেস ক্লাবের সভাপতি তাজুল ইসলাম রেজা বলেন, ‘বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতিটি কর্মেই রয়েছে মাটি ও মানুষের জন্য দায়বদ্ধতা। করোনাকালে যেভাবে হাজার হাজার মানুষকে এক মাসের খাবার দিয়েছে, তা প্রশংসাতীত। দুস্থদের ঘর নির্মাণ, শিক্ষার্থীদের বৃত্তি প্রদানসহ নারীদের স্বাবলম্বী করার মতো সেবামূলক কাজ আমরা প্রতিনিয়ত দেখছি। শুভ কাজে তাদের এই আত্মনিবেদনকে স্বাগত জানাই।’ স্থানীয় গার্লস স্কুলের প্রধান শিক্ষক আনোয়ারুল ইসলাম জানান, যাঁদের সেলাই মেশিন দেওয়া হলো, তাঁদের অনেকেই তাঁর স্কুলের ছাত্রী। এই প্রশিক্ষণ মেয়েদের সাহসী হতে সাহায্য করবে।

প্রখ্যাত কথাসাহিত্যিক ও কালের কণ্ঠ’র প্রধান সম্পাদক ইমদাদুল হক মিলনকে কাছে পেয়ে প্রশিক্ষণার্থী অসচ্ছল কিশোরী, তরুণী ও গৃহবধূরা খুলে বসেন তাঁদের সমস্যা-সংকটের ঝাঁপি। কান্নাভেজা গলায় রিতু আক্তার জানান, বাড়িতে অসুস্থ কর্মহীন বাবা। মা মরিয়ম বেগম মানুষের বাসায় কাজ করে পাঁচ ভাই-বোনসহ ১০ জনের সংসার চালান। চলতি বছরে এইচএসসি উত্তীর্ণ রিতু অর্থের অভাবে অনার্সে ভর্তি হতে পারছেন না। তাঁর লেখাপড়া বন্ধ হওয়ার উপক্রম। এই সেলাই মেশিন তাঁকে স্বাবলম্বী হওয়ার সাহস জোগাচ্ছে। তিনি সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করে চাকরি করতে চান। তার পরও অনিশ্চয়তা তাঁকে কুরে কুরে খাচ্ছে। তাঁর কথা শুনে ইমদাদুল হক মিলন বলেন, রিতুর সর্বোচ্চ শিক্ষা অর্জনে বসুন্ধরা গ্রুপ ও কালের কণ্ঠ শুভসংঘ পাশে দাঁড়াবে। স্কুল-কলেজ পড়ুয়া অসচ্ছল ছাত্রীদের বৃত্তির ব্যবস্থা করা হবে।

সেলাই মেশিন বিতরণ শেষে শুভসংঘ পাঠাগারের উদ্বোধন করা হয়। পাঠাগারে চার শতাধিক বই স্থান পেয়েছে এবং এরই মধ্যে বিপুলসংখ্যক শিক্ষার্থী পাঠাগারে আসতে শুরু করেছে। সেলাই মেশিন বিতরণ শেষে বই পড়তে আসা ৩০ শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বলেন ইমদাদুল হক মিলন। তিনি বলেন, এই এলাকার শিক্ষার্থীরা কোনো সমস্যায় পড়লে, তাদের শিক্ষাজীবন বাধাগ্রস্ত হলে পাশে থাকবে বসুন্ধরা গ্রুপ। সব শেষে গাইবান্ধার আলোড়ন সৃষ্টিকারী কৃষি উদ্যোক্তা কিবরিয়া মণ্ডলের বাগান ঘুরে দেখেন তিনি।

পুরো আয়োজন সমন্বয় করেন হুমায়ুন আহমেদ বিপ্লব, আতিকুর রহমান, তনু রায়, মাহাবুব রহমান রনি, দেবী সাহা, জান্নাতুল মাহা মীম, আহসানিয়া তাসলিম স্নিগ্ধা, আহসান আজীম নাইম, সৈকত প্রধান, জয়কুমার দাশ, মিথুন কুমার সরকার, আশিকুর রহমান, সাইদুর রহমান প্রমুখ।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
শেখ হাসিনার রায় ঘিরে দেশে কোনো অস্থিরতা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
শেখ হাসিনার রায় ঘিরে দেশে কোনো অস্থিরতা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের ৬০ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের ৬০ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ
জামায়াত-এনসিপিসহ ৬ দলের সঙ্গে সংলাপে বসেছে ইসি
জামায়াত-এনসিপিসহ ৬ দলের সঙ্গে সংলাপে বসেছে ইসি
সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি
সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানোসহ সাত হত্যায় আজ সাক্ষ্যগ্রহণের ১৮তম দিন
আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানোসহ সাত হত্যায় আজ সাক্ষ্যগ্রহণের ১৮তম দিন
ইসির সঙ্গে বিএনপি-জামায়াতসহ ১২ দলের বৈঠক আজ
ইসির সঙ্গে বিএনপি-জামায়াতসহ ১২ দলের বৈঠক আজ
সর্বশেষ খবর
ঢাবি এখনো ফ্যাসিবাদের প্রভাব থেকে পুরোপুরি মুক্ত নয়: রাশেদ খান
ঢাবি এখনো ফ্যাসিবাদের প্রভাব থেকে পুরোপুরি মুক্ত নয়: রাশেদ খান

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের নৈশভোজে অতিথি ইলন মাস্ক-রোনালদো
ট্রাম্পের নৈশভোজে অতিথি ইলন মাস্ক-রোনালদো

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুখ্যাত সেই এপস্টেইনের ফাইল প্রকাশে মার্কিন কংগ্রেসের অনুমোদন
কুখ্যাত সেই এপস্টেইনের ফাইল প্রকাশে মার্কিন কংগ্রেসের অনুমোদন

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় ঘিরে দেশে কোনো অস্থিরতা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
শেখ হাসিনার রায় ঘিরে দেশে কোনো অস্থিরতা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

মালিতে সেনাবাহিনীর অভিযানে ৩১ গ্রামবাসী নিহত
মালিতে সেনাবাহিনীর অভিযানে ৩১ গ্রামবাসী নিহত

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের ৬০ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের ৬০ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জামায়াত-এনসিপিসহ ৬ দলের সঙ্গে সংলাপে বসেছে ইসি
জামায়াত-এনসিপিসহ ৬ দলের সঙ্গে সংলাপে বসেছে ইসি

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি আবেদনের শেষ দিন আজ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি আবেদনের শেষ দিন আজ

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাতে কি জানালেন জয়শঙ্কর
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাতে কি জানালেন জয়শঙ্কর

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা
টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা

৪৪ মিনিট আগে | পরবাস

ফেনীতে ট্রাক-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে ট্রাকচালক নিহত
ফেনীতে ট্রাক-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে ট্রাকচালক নিহত

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে ফেনসিডিলসহ আটক ৩
মুন্সীগঞ্জে ফেনসিডিলসহ আটক ৩

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক সচেতনতা ক্যাম্পেইন
খুলনায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক সচেতনতা ক্যাম্পেইন

৫৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জুবিনের জন্মদিনে স্ত্রী গরিমার আবেগঘন বার্তা
জুবিনের জন্মদিনে স্ত্রী গরিমার আবেগঘন বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সৌদিকে ন্যাটোর বাইরে প্রধান মিত্র ঘোষণা ট্রাম্পের
সৌদিকে ন্যাটোর বাইরে প্রধান মিত্র ঘোষণা ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ব্যানফ ফেস্টিভালে' এভারেস্টজয়ী নিশাতকে নিয়ে তথ্যচিত্র
'ব্যানফ ফেস্টিভালে' এভারেস্টজয়ী নিশাতকে নিয়ে তথ্যচিত্র

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রাচীনকালে চাঁদে তুষারপাত হতো ধারণা বিজ্ঞানীদের
প্রাচীনকালে চাঁদে তুষারপাত হতো ধারণা বিজ্ঞানীদের

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি
সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল
ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫
কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন
কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে
সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার
মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ
তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি
ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন