শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫৫, শনিবার, ০৩ জুন, ২০২৩ আপডেট:

গাইবান্ধায় সেলাই মেশিন পেলেন অসচ্ছল ২০ নারী

গ্রামীণ নারীদের স্বাবলম্বী করছে বসুন্ধরা গ্রুপ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
গ্রামীণ নারীদের স্বাবলম্বী করছে বসুন্ধরা গ্রুপ

গাইবান্ধার সাদুল্যাপুর থেকে পীরগঞ্জের দিকে খানিক এগোলেই জামালপুর বাজার। বাজার পার হয়ে মিনিট দুয়েকের পথ যেতেই দেখা গেল হাতের বাঁয়ে মানুষের বেশ ভিড়। নানা বয়সী মানুষের কোলাহল শোনা যাচ্ছিল। রাস্তা লাগোয়া বাড়ি হওয়ায় কৌতূহলী বহু মানুষের আনাগোনা।

বাড়ির উঠানে শামিয়ানা টানানো। কিছু চেয়ার পাতা আছে পেছনের দিকে। সামনের পুরো অংশে সাজিয়ে রাখা হয়েছে নতুন ২০টি সেলাই মেশিন। প্রতিটি মেশিনের পাশেই একজন করে বসে আছেন।

তাঁদের মধ্যে কিশোরী, মাঝ বয়সী, বিধবা ও অসচ্ছল নারীরা আছেন। সব সময়ই দারিদ্র্যের ছাপ লেগে থাকা এই মুখগুলো আজ অনেকটাই হাস্যোজ্জ্বল। বেশ আনন্দের একটা ভাব তাঁদের মধ্যে লক্ষ করছিলাম। একটু এগিয়ে গিয়ে কথা হয় রিতুর সঙ্গে।

অসুস্থ হয়ে বাড়িতে বেকার পড়ে আছেন রিতুর বাবা রেজাউল করিম। ছোটখাটো কাজ করে ১০ জনের সংসার আর চালাতে পারছেন না তাঁর মা মরিয়ম বেগম। একরকম হাত পেতে, ধার-দেনা করে এইচএসসি পাস করেছেন রিতু আক্তার। এখন ডিগ্রিতে (বিএ) ভর্তি হবেন। কিন্তু অভাব এখন বাদ সেধেছে, কোনো রকমভাবেই টাকার জোগাড় করতে পারছিলেন না।

সেলাই মেশিনকেই নিজের অবলম্বন করতে চান রিতু। শুভসংঘ প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে এসে সেলাইয়ের কাজ শিখছেন প্রতিদিন। সেলাইয়ের প্রতিটি ফোঁড়ে বুনন করছেন একেকটি স্বপ্ন। রিতু বললেন, ‘বিএ পাস করতে পারলে একটি চাকরি জোগাড় করে নিতে পারব। তার আগের সময়টাই অনেক কঠিন। বসুন্ধরা গ্রুপ আমাদের সুযোগ সৃষ্টি করে দিয়েছে। আমি এটি কাজে লাগাতে চাই।’ কিভাবে কাজে লাগাতে চান জিজ্ঞেস করতেই রিতুর উত্তর, ‘যখনই জানতে পেরেছি শুভসংঘ প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে সেলাই প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। আর দেরি করিনি। ভর্তি হয়ে প্রতিটি ক্লাসে উপস্থিত থেকেছি। হাতে সেলাই করে বেশ কিছু কাপড়ও বানিয়েছি। এখন শুধু সেলাই মেশিনের প্রয়োজন ছিল। এই অভাব দূর করে দিয়েছে বসুন্ধরা গ্রুপ। আজকে আমার হাতে নতুন সেলাই মেশিন তুলে দেবে তারা। আমি নিশ্চিত, এখন আর অভাব আমাকে তাড়া করে বেড়াতে পারবে না। আমাকে স্বাবলম্বী করল বসুন্ধরা গ্রুপ।’ শুধু রিতু নন, তাঁর মতো আরো ১৯ জনের স্বাবলম্বী হওয়ার স্বপ্ন পূরণ করেছে বসুন্ধরা গ্রুপ।

গত ২৬ মে শুক্রবার গাইবান্ধার সাদুল্যাপুরের জামালপুর গ্রামের ২০ অসচ্ছল নারীর হাতে সেলাই মেশিন তুলে দেওয়া হয়েছে। দেশের সবচেয়ে বড় শিল্প পরিবার বসুন্ধরা গ্রুপের পক্ষ থেকে নারীদের হাতে সেলাই মেশিনগুলো তুলে দেন কালের কণ্ঠ’র প্রধান সম্পাদক ইমদাদুল হক মিলন। শুভসংঘের পরিচালক জাকারিয়া জামানের সভাপতিত্বে এ সময় উপস্থিত ছিলেন সাদুল্যাপুর উপজেলা চেয়ারম্যান শাহরিয়া খান বিপ্লব, জামালপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান জাহিদ হাসান মণ্ডল শুভ, জামালপুর বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আনোয়ারুল ইসলাম, সাদুল্যাপুর প্রেস ক্লাবের সভাপতি তাজুল ইসলাম প্রমুখ।

শুভসংঘ প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে বেশ কিছুদিন থেকেই প্রশিক্ষণ নিচ্ছিলেন এই ২০ নারী। তাঁরা এখন অনেক রকম জামাকাপড় কাটতে ও সেলাই করতে জানেন। প্রতিদিনই সেলাইয়ের ফোঁড়ে স্বপ্ন বুনছিলেন তাঁরা। আজ তাঁদের সেই স্বপ্নপূরণের দুয়ার খুলে দিয়েছে বসুন্ধরা গ্রুপ। অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী রিশা আকতারের পরিবারের অবস্থাও খুব শোচনীয়। গাছ থেকে পড়ে শ্রমিক বাবা রশিদুল ইসলামের একটি পা অকেজো হয়ে যায়। স্থানীয় রাইস মিলে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে কাজ করেন তিনি। মা রেখা বেগম মাটি কাটা শ্রমিকের কাজ করেন। রিশা সংসারের জন্য কিছু করতে চায়। বসুন্ধরা গ্রুপ শুভসংঘের মাধ্যমে সেলাই প্রশিক্ষণ দিচ্ছে জেনে সে ছুটে এসেছিল। তাকে সুযোগ করে দেওয়ায় সে সবার জন্য দোয়া করে বলল, ‘জীবনে একটা বড় সুযোগ এসেছে। প্রশিক্ষণ নিয়ে কাজ করে স্বাবলম্বী নারী হিসেবে নিজেকে প্রমাণ করতে চাই। নতুন মেশিন পেয়েছি। এখন অনেক কাজ পাব। ভালো রোজগার হবে। নিজে পড়াশোনার পাশাপাশি মা-বাবাকে সহায়তা করতে পারব। আমি একসময় নারী উদ্যোক্তা হতে চাই।’ রাবেয়া বসরীও পড়ে অষ্টম শ্রেণিতে। কাপড়ে, কথাবার্তায় দারিদ্র্যের ছাপ। তবে মেয়েটির অসীম সাহস। অকপটে জানাল, বাবা ওয়াজেদ আকন্দ বর্গাচাষি আর মা গৃহকর্মীর কাজ করে কোনো রকমে পাঁচ সদস্যের পরিবার চালান। তারা দুই ভাই-বোন। টাকার অভাবে পড়াশোনা চালানো অসম্ভব হয়ে পড়েছে। টুকটাক সেলাইয়ের কাজ জানে রাবেয়া। এখন আরেকটু শিখতে পারলেই সেলাইয়ের কাজ করে নিজের পড়াশোনা চালিয়ে নিতে পারবে। নিজের পায়ে দাঁড়াতে চায় রাবেয়া। তাই সে এসেছে বসুন্ধরা গ্রুপের অর্থায়নে পরিচালিত শুভসংঘ প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে প্রশিক্ষণ নিতে। এখানে প্রশিক্ষণ নিয়ে পাস করতে পারলে বসুন্ধরা গ্রুপ থেকে একটি নতুন সেলাই মেশিন দেওয়া হবে, কার কাছে যেন এই কথা শুনেছে রাবেয়া। এর পর থেকেই এখানে তার নিত্য যাওয়া-আসা। খুবই মনোযোগ দিয়ে কাজ করছে। এমন ইচ্ছাই রাবেয়াকে নিয়ে এসেছে শুভসংঘ প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে। আজ থেকে তার সেই স্বপ্নরা ডালপালা মেলতে শুরু করেছে। এখন সে একটি সেলাই মেশিনের মালিক। সেলাই মেশিন হাতে পেয়ে তার সে কী আনন্দ। চোখেমুখে লেগে থাকা দারিদ্র্যের ছাপটিও যেন নিমিষেই উধাও হয়ে গেছে। আত্মবিশ্বাস ভরা কণ্ঠে রাবেয়া বলে, ‘এখন আমায় ঠেকায় কে? আমাকে স্বাবলম্বী হওয়ার পথ দেখিয়ে দিল বসুন্ধরা গ্রুপ। মা-বাবাকে নিয়ে ভালো চলতে পারব এখন। পড়াশোনাটাও চালিয়ে নিতে পারব।’ রাবেয়ার মতোই আত্মবিশ্বাস ভরা মুখ ছিল সব প্রশিক্ষণার্থীর।

ইমদাদুল হক মিলন বলেন, ‘এ দেশে বিত্তশালী মানুষের অভাব নেই, কিন্তু মানুষের পাশে দাঁড়ানোর মানবিক বোধ সবার থাকে না। ব্যতিক্রম বসুন্ধরা গ্রুপ। দেশের সবচেয়ে বড় এই ব্যবসায়ী গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান নির্দেশ দিয়েছেন পর্যায়ক্রমে সব জেলা-উপজেলায় অসহায় নারীদের স্বাবলম্বী করে তুলতে। প্রশিক্ষণকেন্দ্র গড়ে তুলতে। নারীরা নিজের পায়ে দাঁড়িয়ে পরিবার, সমাজ ও দেশের উন্নয়ন যাত্রায় সহযোগী হবে। নারীরা এগোলে সমাজ এগিয়ে যাবে। আমি আজ তাঁর নির্দেশে ঘোষণা দিচ্ছি, এই জামালপুর গ্রাম শুধু নয়, সবখানে যারা প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে নিজেদের যোগ্য প্রমাণ করতে পারবে, তাদের কর্মসংস্থানের দিকটিও বিবেচনা করবে বসুন্ধরা গ্রুপ। অর্থের অভাবে যারা আগ্রহ থাকার পরও লেখাপড়া করতে পারছে না, তাদের বৃত্তি দেওয়া হবে।’

এমন অভিজ্ঞতা এই প্রত্যন্ত গ্রামের মানুষের কাছে ছিল সম্পূর্ণ নতুন। একটি ভাড়া করা ভবনে যখন প্রশিক্ষণ চালু হয়েছিল, তখন থেকেই আগ্রহ ডালপালা মেলতে শুরু করে। দূর-দূরান্ত থেকে দুস্থ নারীরা খবর পেয়ে আসতে শুরু করেন। সেলাই মেশিন বিতরণের দিনও ছিল একই দৃশ্য। গ্রামের শেষ প্রান্ত থেকে এসেছেন রিকশাচালকের স্ত্রী আফছানা বেগম। বললেন, ‘আমি প্রশিক্ষণ নেবার সুযোগ পাইনি। কিন্তু মন থেকে দোয়া করি বসুন্ধরার বড় স্যারগো জন্য। আল্লাহ যেন তাঁদের নেক হায়াত দান করেন।’ 

উপজেলা চেয়ারম্যান শাহরিয়া খান বিপ্লব বলেন, বসুন্ধরা গ্রুপ মানবিক কর্মকাণ্ডের অন্যান্য উদাহরণ সৃষ্টি করেছে। সাদুল্যাপুরের এই প্রত্যন্ত গ্রামের নারীদের স্বাবলম্বী করে তোলার উদ্যোগের কথা এখন মানুষের মুখে মুখে। এমন একটি মহতী কাজ নিয়ে ইমদাদুল হক মিলনের উপস্থিতিই প্রমাণ করে বসুন্ধরা মানবকল্যাণে কতটা নিবেদিত।

ইউপি চেয়ারম্যান জাহিদ হাসান মণ্ডল বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহানসহ সংশ্লিষ্ট সবার দীর্ঘায়ু কামনা করে বলেন, এই প্রশিক্ষণকেন্দ্রটি ধারাবাহিকভাবে চললে অসচ্ছল নারীরা অনেক উপকৃত  হবেন। শুভসংঘের শুভ কাজগুলো অব্যাহত থাকুক। 

প্রেস ক্লাবের সভাপতি তাজুল ইসলাম রেজা বলেন, ‘বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতিটি কর্মেই রয়েছে মাটি ও মানুষের জন্য দায়বদ্ধতা। করোনাকালে যেভাবে হাজার হাজার মানুষকে এক মাসের খাবার দিয়েছে, তা প্রশংসাতীত। দুস্থদের ঘর নির্মাণ, শিক্ষার্থীদের বৃত্তি প্রদানসহ নারীদের স্বাবলম্বী করার মতো সেবামূলক কাজ আমরা প্রতিনিয়ত দেখছি। শুভ কাজে তাদের এই আত্মনিবেদনকে স্বাগত জানাই।’ স্থানীয় গার্লস স্কুলের প্রধান শিক্ষক আনোয়ারুল ইসলাম জানান, যাঁদের সেলাই মেশিন দেওয়া হলো, তাঁদের অনেকেই তাঁর স্কুলের ছাত্রী। এই প্রশিক্ষণ মেয়েদের সাহসী হতে সাহায্য করবে।

প্রখ্যাত কথাসাহিত্যিক ও কালের কণ্ঠ’র প্রধান সম্পাদক ইমদাদুল হক মিলনকে কাছে পেয়ে প্রশিক্ষণার্থী অসচ্ছল কিশোরী, তরুণী ও গৃহবধূরা খুলে বসেন তাঁদের সমস্যা-সংকটের ঝাঁপি। কান্নাভেজা গলায় রিতু আক্তার জানান, বাড়িতে অসুস্থ কর্মহীন বাবা। মা মরিয়ম বেগম মানুষের বাসায় কাজ করে পাঁচ ভাই-বোনসহ ১০ জনের সংসার চালান। চলতি বছরে এইচএসসি উত্তীর্ণ রিতু অর্থের অভাবে অনার্সে ভর্তি হতে পারছেন না। তাঁর লেখাপড়া বন্ধ হওয়ার উপক্রম। এই সেলাই মেশিন তাঁকে স্বাবলম্বী হওয়ার সাহস জোগাচ্ছে। তিনি সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করে চাকরি করতে চান। তার পরও অনিশ্চয়তা তাঁকে কুরে কুরে খাচ্ছে। তাঁর কথা শুনে ইমদাদুল হক মিলন বলেন, রিতুর সর্বোচ্চ শিক্ষা অর্জনে বসুন্ধরা গ্রুপ ও কালের কণ্ঠ শুভসংঘ পাশে দাঁড়াবে। স্কুল-কলেজ পড়ুয়া অসচ্ছল ছাত্রীদের বৃত্তির ব্যবস্থা করা হবে।

সেলাই মেশিন বিতরণ শেষে শুভসংঘ পাঠাগারের উদ্বোধন করা হয়। পাঠাগারে চার শতাধিক বই স্থান পেয়েছে এবং এরই মধ্যে বিপুলসংখ্যক শিক্ষার্থী পাঠাগারে আসতে শুরু করেছে। সেলাই মেশিন বিতরণ শেষে বই পড়তে আসা ৩০ শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বলেন ইমদাদুল হক মিলন। তিনি বলেন, এই এলাকার শিক্ষার্থীরা কোনো সমস্যায় পড়লে, তাদের শিক্ষাজীবন বাধাগ্রস্ত হলে পাশে থাকবে বসুন্ধরা গ্রুপ। সব শেষে গাইবান্ধার আলোড়ন সৃষ্টিকারী কৃষি উদ্যোক্তা কিবরিয়া মণ্ডলের বাগান ঘুরে দেখেন তিনি।

পুরো আয়োজন সমন্বয় করেন হুমায়ুন আহমেদ বিপ্লব, আতিকুর রহমান, তনু রায়, মাহাবুব রহমান রনি, দেবী সাহা, জান্নাতুল মাহা মীম, আহসানিয়া তাসলিম স্নিগ্ধা, আহসান আজীম নাইম, সৈকত প্রধান, জয়কুমার দাশ, মিথুন কুমার সরকার, আশিকুর রহমান, সাইদুর রহমান প্রমুখ।

এই বিভাগের আরও খবর
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
দক্ষ জনশক্তি দেশ গঠনের মূল ভিত্তি: প্রধান উপদেষ্টা
দক্ষ জনশক্তি দেশ গঠনের মূল ভিত্তি: প্রধান উপদেষ্টা
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার বিদ্যুৎ থাকবে না বিভিন্ন জেলার অনেক এলাকাতেই
শনিবার বিদ্যুৎ থাকবে না বিভিন্ন জেলার অনেক এলাকাতেই
সারাদেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৩১
সারাদেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৩১
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
জিয়াউর রহমানের মাজারে সর্বস্তরের জনতার ঢল
জিয়াউর রহমানের মাজারে সর্বস্তরের জনতার ঢল
সর্বশেষ খবর
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি
পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের
দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের

দেশগ্রাম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম

মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না
মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না

নগর জীবন

শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে
শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে

নগর জীবন