শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:৫০, শুক্রবার, ২৩ জুন, ২০২৩

‘কোনো বিদেশি ষড়যন্ত্রকারী শেখ হাসিনাকে ক্ষমতাচ্যুত করতে পারবে না’

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
‘কোনো বিদেশি ষড়যন্ত্রকারী শেখ হাসিনাকে ক্ষমতাচ্যুত করতে পারবে না’

আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ এমপি বলেছেন, ‘যতদিন বাংলার জনগণ আওয়ামী লীগের সাথে আছে ততদিন কোনো বিদেশি ষড়যন্ত্রকারী শেখ হাসিনাকে ক্ষমতাচ্যুত করতে পারবে না।’

বিএনপি নেতাদের উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, ‘বিদেশি প্রভুর ষড়যন্ত্রে লাফালাফি করে কোনো লাভ হবে না। বঙ্গবন্ধু জীবনে কারো কাছে মাথা নত করেননি, মৃত্যুর ভয়ে ভীত হননি। মৃত্যুর মুখোমুখি দাঁড়িয়েও জয়গান গেয়েছেন। তারই সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনা। তিনিও বারবার মৃত্যুর মুখে দাঁড়িয়ে জীবনের জয়গান গেয়ে গেছেন। এ দেশের মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা করেছেন। তার সৈনিক আমরা, কর্মী আমরা। আমাদের ভয় দেখান। আমরা রাজপথে লড়াই করে এই পর্যায়ে এসেছি।’

দলের ৭৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আজ শুক্রবার বিকালে সাড়ে ৩টায় বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। সভায় সভাপতিত্ব করছেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

মাহবুব উল আলম হানিফ বলেন, ‘শেখ হাসিনাকে ক্ষমতাচ্যুত করতে আজকে আবার নতুন করে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। আমরা দেখছি, এখন কিছু বিদেশি আমাদের মানবতা, গণতন্ত্রের সবক দিচ্ছেন, পাঠশালা খুলে বসেছেন। এই দেশে গণতন্ত্র, মানবতার পাঠশালা খুলেছেন কাদের নিয়ে? ওই বিএনপি-জামায়াত। যারা ২০০১ সালে ক্ষমতায় আসার পর কোথায় ছিল গণতন্ত্র, কোথায় ছিল মানবতা? শুধু নৌকায় ভোট দেওয়ার কারণে আওয়ামী লীগের ২৬ হাজার নেতা-কর্মীকে হত্যা করা হয়েছিল। ১০ হাজার মা-বোনকে পাশবিক নির্যাতনের শিকার হতে হয়েছিল।’

‘আমাদের সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এএমএস কিবরিয়াকে প্রকাশ্য জনসভায় বোমা মেরে হত্যা করা হয়েছিল। তখন কোথায় ছিল আইনের শাসন। জনপ্রিয় এমপি আহসানউল্লাহ মাস্টারকে প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যা করা হয়েছিল, নাটোরের এমপি মমতাজ উদ্দিন আহমেদকে কুপিয়ে, খুলনার অ্যাডভোকেট মঞ্জুরুল ইমামকে হত্যা করা হয়েছিল বোমা মেরে। সাতকানিয়ায় এক বাড়িতে ১১ জনকে পুড়িয়ে হত্যা করা হয়েছিল। তখন কোথায় ছিল গণতন্ত্র, কোথায় ছিল আইনের শাসন’,- প্রশ্ন রাখেন তিনি।

‘আওয়ামী লীগকে কেউ গণতন্ত্রের সবক দিতে হবে না’, উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের এই যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আপনারা (বিদেশি) গণতন্ত্র ও মানবতা হরণকারীদের নিয়ে পাঠশালা খুলে গণতন্ত্রের সবক দেন। আমাদের সবক দিতে হবে না। আমাদের বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা মিয়ানমারের ১০ লাখ শরণার্থীকে আশ্রয় দিয়ে পৃথিবীতে অনন্য নজির স্থাপন করেছেন। এরপর আর কোনো মানবতার সবক আমাদের দেখানোর আর দরকার নেই।’

হানিফ বলেন, ‘বিএনপি নেতারা খুব উৎসুক, খুব উজ্জীবিত। ভয় দেখাচ্ছেন। আমাদের আন্তর্জাতিক শক্তির ভয় দেখাচ্ছেন। আওয়ামী লীগকে, শেখ হাসিনাকে ক্ষমতাচ্যুত করতে চান। আপনারা কাকে ভয় দেখান? বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক আমরা। জননেত্রী শেখ হাসিনার কর্মী আমরা।’

তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ একটি ইতিহাসের নাম। এখন আর শুধু একটি রাজনৈতিক দল নয়, অনুভূতির নাম। কারণ, এই দেশের স্বাধীনতা থেকে শুরু করে যা কিছু অর্জিত হয়েছে তা হয়েছে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে।’

হানিফ বলেন, ‘১৯৪৭ সালে দ্বিজাতি তত্ত্বের ভিত্তিতে পৃথক দু’টি ভূখণ্ড নিয়ে প্রতিষ্ঠা পায় পাকিস্তান। এর একটি ভূ-খণ্ড ছিল পূর্ব পাকিস্তান এবং আরেকটি ছিল পশ্চিম পাকিস্তান। শুরু থেকেই আমরা ছিলাম পূর্ব পাকিস্তানের অধিবাসী। শুরু থেকেই পশ্চিম পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠীর বৈষম্যমূলক আচরণ এবং তাদের কার্যকলাপের কারণে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বুঝেছিলেন এই স্বাধীনতা বাঙালি জাতির জন্য নয়, এই স্বাধীনতায় বাঙালির অর্থনৈতিক মুক্তি আসবে না, অধিকার প্রতিষ্ঠা হবে না। তারপরেই ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠা করে বাঙালি জাতির অধিকারের জন্য লড়াই-সংগ্রাম শুরু করেছিলেন।’

তিনি বলেন, ‘দীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রামের মধ্য দিয়ে ধাপে ধাপে ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন, ৫৪’র যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ৫৬’র শাসনতন্ত্র আন্দোলন, ৬২’র শিক্ষা আন্দোলন, ৬৬’র ছয় দফা ঘোষণার মধ্য দিয়ে গোটা জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করেছিলেন। ১৯৬৯ সালে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে জাতির পিতা মুক্ত হওয়ার পর ১৯৭০ সালের নির্বাচনে জনগণের ম্যান্ডেট পাওয়ার পর একাত্তরের ৭ই মার্চ জাতির পিতা ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে স্বাধীনতার ডাক দিয়েছিলেন। আমরা নয় মাস যুদ্ধ করে স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করেছিলাম। এই স্বাধীনতা কারো দয়ায় আসেনি। এই স্বাধীনতা এসেছিল জাতির পিতার নেতৃত্বে। এই স্বাধীনতার একমাত্র দাবিদার জাতির পিতার হাতে গড়া আওয়ামী লীগ, অন্য কারো নয়।’

আওয়ামী লীগের এই নেতা বলেন, ‘যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশকে গড়ার পূর্বেই জাতির পিতাকে ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে হত্যা করা হয়েছিল। এরপর এই দেশ উল্টোপথে চলেছিল। জাতির পিতার কন্যা দেশে ফিরে আসার পর মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করে আন্দোলন-সংগ্রামের মধ্য দিয়ে রাষ্ট্রক্ষমতায় এসেছিলেন। গণতন্ত্র, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। দেশ উন্নয়নের ধারায় এগিয়েছে। বঙ্গবন্ধুকন্যার নেতৃত্বে চরম দারিদ্র্য দেশ আজ আন্তর্জাতিকভাবে উন্নয়নশীল রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃত। মানুষের ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ, দেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ, মানুষের মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি পেয়েছে। সবকিছু অর্জিত হয়েছে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে।’

আওয়ামী লীগের ৭৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে দলের নেতাকর্মীদের শপথ নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা আন্তর্জাতিক চক্রান্ত আর এই দেশের যুদ্ধাপরাধীদের দোসর বিএনপিকে মোকাবিলা করে নির্বাচনে বিজয়ের মধ্য দিয়ে শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় এনে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাব।’

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা বিচারের জন্য প্রস্তুত
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা বিচারের জন্য প্রস্তুত
পরিবেশ উপদেষ্টার সঙ্গে এডিবির উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদলের বৈঠক
পরিবেশ উপদেষ্টার সঙ্গে এডিবির উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদলের বৈঠক
নির্বাচনী প্রচারণায় ইলেকট্রনিক ডিজিটাল ডিসপ্লে বোর্ড ব্যবহার করা যাবে
নির্বাচনী প্রচারণায় ইলেকট্রনিক ডিজিটাল ডিসপ্লে বোর্ড ব্যবহার করা যাবে
ফ্যাসিবাদী গুম-খুন ও লুটপাট নিয়ে ঢাকার ১০ পয়েন্টে প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শনী বুধবার
ফ্যাসিবাদী গুম-খুন ও লুটপাট নিয়ে ঢাকার ১০ পয়েন্টে প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শনী বুধবার
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আর্মি সার্ভিস কোরের ৪৪তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
আর্মি সার্ভিস কোরের ৪৪তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বৃহস্পতিবার থেকে রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে ইসির সংলাপ শুরু
বৃহস্পতিবার থেকে রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে ইসির সংলাপ শুরু
সড়কের পাশে জ্বালানি তেল বিক্রি সাময়িক বন্ধ থাকবে
সড়কের পাশে জ্বালানি তেল বিক্রি সাময়িক বন্ধ থাকবে
গুজব প্রতিরোধে জাতীয় সাইবার নিরাপত্তা এজেন্সির বিশেষ সেল
গুজব প্রতিরোধে জাতীয় সাইবার নিরাপত্তা এজেন্সির বিশেষ সেল
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে আওয়ামী লীগ: প্রেস সচিব
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে আওয়ামী লীগ: প্রেস সচিব
সেনা কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা আরও সাড়ে চার মাস বাড়ল
সেনা কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা আরও সাড়ে চার মাস বাড়ল
সর্বশেষ খবর
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা বিচারের জন্য প্রস্তুত
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা বিচারের জন্য প্রস্তুত

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে কোস্ট গার্ডের অভিযানে অস্ত্রসহ ডাকাত ও অস্ত্র ব্যবসায়ী আটক
সুন্দরবনে কোস্ট গার্ডের অভিযানে অস্ত্রসহ ডাকাত ও অস্ত্র ব্যবসায়ী আটক

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫৪ বছরেও ঘোচেনি ৪০ গ্রামের মানুষের সেতুর আক্ষেপ
৫৪ বছরেও ঘোচেনি ৪০ গ্রামের মানুষের সেতুর আক্ষেপ

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

টাঙ্গাইলে হাসপাতাল থেকে ১৩ দালাল আটক
টাঙ্গাইলে হাসপাতাল থেকে ১৩ দালাল আটক

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে যুব ও সৈনিক লীগের দুই নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে যুব ও সৈনিক লীগের দুই নেতা গ্রেফতার

২৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নারায়ণগঞ্জ সরকারি হাসপাতালে ক্লিনিং ডে উদ্বোধন
নারায়ণগঞ্জ সরকারি হাসপাতালে ক্লিনিং ডে উদ্বোধন

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাবাকে হত্যার ঘটনায় আবারও রিমান্ডে আ.লীগ নেতার ছেলে
বাবাকে হত্যার ঘটনায় আবারও রিমান্ডে আ.লীগ নেতার ছেলে

৩২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভারতীয় দলে জায়গা হয়নি শামির, যা বললেন সৌরভ
ভারতীয় দলে জায়গা হয়নি শামির, যা বললেন সৌরভ

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজীপুরে ৪ ডাকাত গ্রেপ্তার
গাজীপুরে ৪ ডাকাত গ্রেপ্তার

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

আবারও ঢাকায় আসছে পাকিস্তানের ব্যান্ড ‘কাভিশ’
আবারও ঢাকায় আসছে পাকিস্তানের ব্যান্ড ‘কাভিশ’

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

সিলেট টেস্টের প্রথম দিনে বাংলাদেশের শিকার ৮ উইকেট
সিলেট টেস্টের প্রথম দিনে বাংলাদেশের শিকার ৮ উইকেট

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পরিবেশ উপদেষ্টার সঙ্গে এডিবির উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদলের বৈঠক
পরিবেশ উপদেষ্টার সঙ্গে এডিবির উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদলের বৈঠক

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ছয় হত্যা মামলার আসামি সন্ত্রাসী মেজর ইকবাল গ্রেপ্তার
ছয় হত্যা মামলার আসামি সন্ত্রাসী মেজর ইকবাল গ্রেপ্তার

৩৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩৫৬ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩৫৬ মামলা

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

আউটকাম বেইজড এডুকেশন কার্যকর হলে শিক্ষার্থীরা উপকৃত হবে: হাবিপ্রবি ভিসি
আউটকাম বেইজড এডুকেশন কার্যকর হলে শিক্ষার্থীরা উপকৃত হবে: হাবিপ্রবি ভিসি

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জাল নোটের মামলায় ১৪ বছরের কারাদণ্ড
জাল নোটের মামলায় ১৪ বছরের কারাদণ্ড

৪৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে প্রক্সির মাধ্যমে সন্ত্রাস ছড়ানো থেকে বিরত থাকতে হবে : শাহবাজ শরিফ
ভারতকে প্রক্সির মাধ্যমে সন্ত্রাস ছড়ানো থেকে বিরত থাকতে হবে : শাহবাজ শরিফ

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঠাকুরগাঁওয়ে নারী সমাবেশে ধানের শীষে ভোট চাইলেন মির্জা ফখরুলের স্ত্রী
ঠাকুরগাঁওয়ে নারী সমাবেশে ধানের শীষে ভোট চাইলেন মির্জা ফখরুলের স্ত্রী

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ‘আন্তর্জাতিক ফিলিস্তিন সম্মেলন’ ১৭ নভেম্বর
সিলেটে ‘আন্তর্জাতিক ফিলিস্তিন সম্মেলন’ ১৭ নভেম্বর

৫২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গাইবান্ধায় বিষপানে যুবকের আত্মহত্যার অভিযোগ
গাইবান্ধায় বিষপানে যুবকের আত্মহত্যার অভিযোগ

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩৩৫ কোটির সাম্রাজ্য ধর্মেন্দ্রর, ১০০ একরের ফার্মহাউস!
৩৩৫ কোটির সাম্রাজ্য ধর্মেন্দ্রর, ১০০ একরের ফার্মহাউস!

৫৩ মিনিট আগে | শোবিজ

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯১২
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯১২

৫৫ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

উল্কাসেমি ভিএলএসআই ট্রেইনিং ইনস্টিটিউটের উদ্বোধন
উল্কাসেমি ভিএলএসআই ট্রেইনিং ইনস্টিটিউটের উদ্বোধন

৫৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কলাপাড়ায় একদিনে চারজনের মৃত্যু
কলাপাড়ায় একদিনে চারজনের মৃত্যু

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বুড়িরহাট হটিকালচার সেন্টারে দেখা মিলল বিপন্ন প্রজাতির পুত্রঞ্জীব গাছ
বুড়িরহাট হটিকালচার সেন্টারে দেখা মিলল বিপন্ন প্রজাতির পুত্রঞ্জীব গাছ

৫৯ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

এবারের বিপিএলে খেলোয়াড় কিনতে মানতে হবে যেসব শর্ত
এবারের বিপিএলে খেলোয়াড় কিনতে মানতে হবে যেসব শর্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চলন্ত ট্রেনের বগি থেকে পড়ে গেলেন স্টেশন মাস্টার
চলন্ত ট্রেনের বগি থেকে পড়ে গেলেন স্টেশন মাস্টার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিদ্ধিরগঞ্জে আগুনে পুড়ল যুবদলের কার্যালয়
সিদ্ধিরগঞ্জে আগুনে পুড়ল যুবদলের কার্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লি বিস্ফোরণের পর ইডেন গার্ডেনে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা
দিল্লি বিস্ফোরণের পর ইডেন গার্ডেনে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ নভেম্বর ঘিরে শঙ্কা নেই, ঢাকাবাসী তৎপরতা রুখে দেবে : ডিএমপি কমিশনার
১৩ নভেম্বর ঘিরে শঙ্কা নেই, ঢাকাবাসী তৎপরতা রুখে দেবে : ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন
মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন
ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার
রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ
সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার
ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা
পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫
এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি
দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর
স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কেন লুকিয়ে ইসরায়েলি ড্রোন প্রযুক্তি কিনছে ইউরোপ?
কেন লুকিয়ে ইসরায়েলি ড্রোন প্রযুক্তি কিনছে ইউরোপ?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮
দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?
সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’

নগর জীবন

ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন
ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং
সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং

শিল্প বাণিজ্য

বল এখন কার কোর্টে
বল এখন কার কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা
হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা
অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টাই পারেন এই জট খুলতে
প্রধান উপদেষ্টাই পারেন এই জট খুলতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন
শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন

শিল্প বাণিজ্য

প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি
প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি

প্রথম পৃষ্ঠা

উৎপাদন না চাহিদায় ভুল
উৎপাদন না চাহিদায় ভুল

পেছনের পৃষ্ঠা

এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন
এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে
আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে

নগর জীবন

বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ
বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ

নগর জীবন

একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে
একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে

প্রথম পৃষ্ঠা

২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট
২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট

মাঠে ময়দানে

শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস
শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের
দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল
সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল

শোবিজ

সুচন্দার দুঃখ
সুচন্দার দুঃখ

শোবিজ

ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট
ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট

শোবিজ

‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?
‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?

শোবিজ

হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে
হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে

মাঠে ময়দানে

চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ
চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি
সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে
৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা
বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা

মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া
ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়

সম্পাদকীয়

মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক
মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে