শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:১০, শনিবার, ১৫ জুলাই, ২০২৩ আপডেট:

দেশের জনগণ ও ব্যবসায়ীরা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গেই আছে: বসুন্ধরা চেয়ারম্যান

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
দেশের জনগণ ও ব্যবসায়ীরা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গেই আছে: বসুন্ধরা চেয়ারম্যান

দেশের শীর্ষ শিল্পগোষ্ঠী বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান বলেছেন, বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দীর্ঘ সময়ের অভিজ্ঞতার আলোকে দেশ পরিচালনায় যে কৃতিত্ব দেখিয়েছেন। তাতে করে আগামী দিনেও তাকেই প্রয়োজন।

শেখ হাসিনার বিকল্প শুধুই শেখ হাসিনা। আর এজন্য ব্যবসায়ী থেকে শুরু করে সারা দেশের মানুষ শেখ হাসিনার সঙ্গে রয়েছে বলেও জানান তিনি। এফবিসিসিআইয়ের উদ্যোগে শনিবার (১৫ জুলাই) বিকালে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে ব্যবসায়ী সম্মেলনে এ কথা বলেন বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। তার উপস্থিতিতে বসুন্ধরা চেয়ারম্যান বলেন, আমরা ব্যবসায়ীরা আজীবন আপনার সঙ্গে থাকবো।  

বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান বলেন, ব্যবসায়ীদের ম্যান্ডেট তো আমার মনে হয় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী পেয়ে গেছেন। এখানে যে কজন ব্যবসায়ী আছেন- তারা এ দেশের মেরুদণ্ড বলেন, চাবিকাঠি বলেন, তারা এ দেশ পরিচালনা করেন। এখন তো আপনার ম্যান্ডেট সম্পর্কে আমার মনে হয় না কারো কোনো সংশয় আছে।

প্রধানমন্ত্রী দেশের জন্য কী কী করেছেন তার সংক্ষিপ্ত আকারে তুলে ধরে বসুন্ধরা চেয়ারম্যান বলেন, ওনার সম্বন্ধে যদি বলতে হয় তাহলে সাতদিনেও শেষ হবে না। যদিও ওনার সংস্পর্শে খুব কম যাই। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী সম্পর্কে যতদূর জানি, যদি সাত দিনও বলি তবুও বলার শেষ হবে না। উনি (প্রধানমন্ত্রী) প্রথমেই কাজ করেছেন আমাদের গ্রামীণ অর্থনীতি নিয়ে। শহর সম্বন্ধে প্রথম দিকে তিনি কম চিন্তা করেছেন। গ্রামের অর্থনীতিকে উন্নত করার জন্য পাঁচ কোটি মানুষকে ভাতা দিয়েছেন। বিধবা ভাতা, মুক্তিযোদ্ধা ভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতা, বিকলাঙ্গ ভাতা- এ ধরনের বিভিন্ন ভাতা দিয়ে বছরে ৫৭ হাজার কোটি টাকা খরচ করেছেন। এসব কিছুর সুফল ভোগ করছেন আমাদের দেশের গ্রামীণ গরীব জনসাধারণ। সবাই বলেছে শেখ হাসিনা বার বার। আমি বলবো, আমরা যেমন বঙ্গবন্ধুর কোনো বিকল্প পাইনি। আজকে শেখ হাসিনার বিকল্পও শুধু শেখ হাসিনা।

আহমেদ আকবর সোবহান বলেন, আমরা ব্যবসায়ীরা একটা অনুরোধ জানাবো সবাইকে, ব্যবসায়ীরা চায় সব সময় শান্তিপূর্ণ পরিবেশ। শান্তিপূর্ণভাবে আমরা থাকি, শান্তিপূর্ণভাবে আমরা ব্যবসা করে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাই। কিন্তু আজকে আমাদের দুর্ভাগ্য যে প্রতিটা দিন…, এক সময় আমরা দেখেছি আগুন সন্ত্রাস। আবার শুরু হয়েছে হরতাল, অবরোধ। আমরা মনে হয় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনার কাছে আমার একটা অনুরোধ- মিছিল করুক, মিটিং করুক; জনজীবনকে বিচ্ছিন্ন করে জনজীবনকে বিপর্যস্ত করে কোনো রাজনীতি হতে পারে না। আমাদের সব রাজনীতির মূল লক্ষ্য অর্থনীতি। এ দেশের কোটি মানুষের অর্থনৈতিক উন্নয়ন। গণতন্ত্র মানে এই না যে যা খুশি তাই করবো। মানুষের যান-মাল রক্ষা করতে হবে। মানুষের অর্থনৈতিক উন্নতি করতে হবে। এক সময় বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ বলতো, এখন বঙ্গবন্ধু প্লাস শেখ হাসিনার বাংলাদেশ বলে। সি ইজ এ ব্র্যান্ড ওব দ্য ওয়ার্ল্ড। সারা দেশ আজকে বিস্ময়ে তাকিয়ে থাকে কী এমন জাদুর কাঠি আছে সেটা দিয়ে সারা বিশ্বকে তিনি আকর্ষণ করেন। সারা বিশ্বের মানুষের কাছে আজকে কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠেছেন আমাদের প্রধানমন্ত্রী।

আমার মনে হয় এ দেশের চার কোটি মানুষ ট্যাক্স দেওয়ার সক্ষমতা রাখে। কিন্তু আমাদের ট্যাক্স শুধু ৩৫ লাখ মানুষ দেয়, যারা বিত্তবান। আমাদের ট্যাক্সে আরও জোর দেওয়া উচিত। সরকার, জনগণ, ব্যবসায়ী সবাইকে হাত মিলিয়ে চলতে হবে।

বসুন্ধরা চেয়ারম্যান বলেন, আজ আরেকটা কথা আমার বলতে হয়। এখানে যারা আছেন তারা অনেকেই ওয়ান-ইলেভেনে জেলে গেছেন, অত্যাচারিত হয়েছেন। আমার সৌভাগ্য আমি বাংলাদেশে ছিলাম না। তবু আমার কর্মচারীদের জেলে নিয়ে গেছে। তত্ত্বাবধায়ক সরকার মানে আবার সেই ১-১১ এর সরকার। এই স্বপ্ন যদি কেউ দেখে, আমার মনে হয় আমাদের এই ব্যবসায়ীরা যথেষ্ট, এটাকে কীভাবে প্রতিহত করতে হবে। সেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের স্বপ্ন দেখে আর কারো কোনো লাভ নাই।

ষড়যন্ত্র হচ্ছে, আবার ততত্ত্বাবধায়কের নামে ১-১১ এর সরকার নিয়ে আসবো এবং যত বিত্তশালী, ১৫ বছর, ২০ বছর, ৫০ বছর ধরে যারা আজ সমাজে একটা প্রতিষ্ঠিত অবস্থানে গেছেন তাদের ওপর একটা জুলুম-অত্যাচার হবে। আমাদের প্রয়াত যমুনা গ্রুপের চেয়ারম্যান জেলে ছিলেন, আমাদের উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান জেলে ছিলেন। এদেশের যত নামি দামি ব্যবসায়ী সবাইকে তারা জেলে নিয়েছিল। কী ছিল তাদের উদ্দেশ্য? আমি ধন্যবাদ জানাবো আমাদের সমস্ত ব্যবসায়ীকে যে আমি তখন লন্ডনে ছিলাম। আমিও সেখান থেকে বলেছিলাম সব বন্ধ করো, সমস্ত কিছু বন্ধ কর। বিভিন্নভাবে আমাদের ব্যবসায়ীদের কাছে ম্যাসেজও দিয়েছি, তোমরা মুভ করো। আমি জাতিসংঘে একাধিক চিঠি দিয়েছি- কী হচ্ছে বাংলাদেশে।

ব্যবসায়ীদের উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, আজকে এসব ষড়যন্ত্র রুখতে হবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যে দিক নির্দেশনা দিচ্ছেন, সেই অনুযায়ী যদি আমরা এগিয়ে যাই তাহলে এদেশে গরীব মানুষ বলে কোনো শব্দ থাকবে না। আমাদের ১৭ কোটি মানুষ একটা শক্তি। আজকে চীনের শক্তি তার মানুষ। আমাদের সবচেয়ে বড় শক্তি মানুষ। আজকে ইউরোপ-আমেরিকা সবাই এখানে কেন, সবাই এখানে কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে বলেছে। ওদের আন্ডার সেক্রেটারি বলে গেছেন যে আমরা সম্পর্ক জোরদার করার জন্য বাংলাদেশে এসেছি। তারা এমন কিছু আমাদের ওপর চাপিয়ে দেয়নি যে তোমরা তত্ত্বাবধায়ক সরকার করো, তোমরা এই করো, সেই করো। আমাদের নেত্রীও চান, আমরা সবাই চাই একটা সুন্দর নির্বাচন হোক। এই ব্যাপারে তো কারো কোনো অপোস নেই। আমি সরাসরি রাজনীতির মাঠে জড়িত নই, কিন্তু এই কথা মনে হলে আমার ইচ্ছা হয় আবার রাজনীতির মাঠে আমিও আসি। কারণ, আমরা এখানে ভুক্তভোগী। যারা ভুক্তভোগী তারা জানি। আমার নয় জন অফিসারকে নিয়ে গেছে। দুই মাস তাদেরকে জেলে আটকে রেখেছে এবং তাদেরকে দিয়ে আমার বিরুদ্ধে সাক্ষী দেওয়ানো হয়েছে। এমনকি মার্ডার কেসেরও সাক্ষী দেওয়ানো হয়েছে জোর করে। কিছু কিছু লোককে ৮-৯ মাস জেলে রেখে দিয়েছে। এর যদি আমরা পুনরাবৃত্তি চাই, তাহলে আপনারা তত্ত্বাবধায়ক সরকার আনতে পারেন। আমি নিশ্চিত আপনারা আর কেউ চান না সেই তত্ত্বাবধায়ক সরকার আসুক।

এই ব্যবসায়ী নেতা বলেন, এখানে একশভাগ মানুষ বর্তমান সরকার, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে ম্যান্ডেট দিয়েছেন। আমরা ব্যবসায়ীরা আছি। আজীবন আপনার সঙ্গে থাকবো, আমৃত্যু আপনার সঙ্গে থাকবো। কারণ, আপনার ব্যতিক্রম তো আপনি। আজ সারা দুনিয়ার চমক শেখ হাসিনা। শেখ হাসিনা সারা দুনিয়াকে আকৃষ্ট করতে পারেন। ইউরোপ-আমেরিাকা-ভারত এবং কূটনীতির দিকে তিনি আমাদের দেশকে একটা মিডল অবস্থানে রাখছে। আমাদের সঙ্গে সবার ভালো সম্পর্ক। কারো সঙ্গে খারাপ সম্পর্ক নেই। তার যে একটা অভিজ্ঞতা, ২০-২৫ বছর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে যে অভিজ্ঞতা, এটা আরেক জনের ২০ বছর লাগবে। সুতরাং আমাদের সার্বক্ষণিক ওনার সেবা নিতে হবে। আমাদের টাইম টু টাইম ওনার সঙ্গে বসতে হবে। এতে করে কিছু সাজেশন তো দিতে পারবো।

তিনি বলেন, সব থেকে একটাই কথা, সারাদেশ, সারাদেশের মানুষ, ব্যবসায়ী আপনার সঙ্গে আছে। এ ব্যাপারে কোনো দ্বিমত নেই। দ্বিমত থাকার কারো কোনো অবকাশ নেই। ইনশাল্লাহ আগামী নির্বাচন সুষ্ঠু, সুন্দরভাবে সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন হবে। সংবিধানের বাইরে যেন কেউ এক ইঞ্চিও ব্যত্যয় না ঘটায় তার জন্য ব্যবস্থা নিতে হবে।

প্রধানমন্ত্রী ২৪ ঘণ্টার ১৮ ঘণ্টা আপনি দেশের মানুষের জন্য কাজ করেন জানিয়ে বসুন্ধরা চেয়ারম্যান বলেন, ৬ ঘণ্টা হয়তো বাবা-মা-ভাইবোন সবার কথা ভাবতে হয়। আপনাকে বিনিদ্র রজনীও কাটাতে হয়। আমরা যদি সেই সব চিন্তা করি তাহলে ঘর থেকে বের হতাম না। আপনার দুঃখ আমরা শেয়ার করতে পারবো না, কিন্তু আমরা সবাই, সারা বাংলাদেশের মানুষ বলি আপনি কীসের নেশায় বাংলাদেশে আছেন। আপনি বঙ্গবন্ধুর যে প্রতিশ্রুতি তা বাস্তবায়নের জন্য আপনি চ্যালেঞ্জ নিয়েছেন।

সব শেষে আহমেদ আকবর সোবহান বলেন, আমি আশা করি, বাংলাদেশের কোটি কোটি মানুষ বুঝবে, আগামী দিনে তার ফল পাবে। আজ পদ্মাসেতু, পদ্মাসেতুর ওই সময় এয়ারপোর্টটা হওয়ার কথা কিন্তু বিভিন্ন মিডিয়ার কারণে হলো না। আজকে পদ্মাসেতুর সুবিধাভোগী কারা আজকে মংলা থেকে তরকারি (সবজি) নিয়ে বিক্রি করে যাচ্ছে। আগে যে তরকারি বিক্রি করতে পারতো না আজকে সেই তরকারি অনেক বেশি দামে বিক্রি করতে পারছে। এই সেতু নিয়ে কত রকমের ষড়যন্ত্র। তারপরেও আমাদের নেত্রী সাহসের সঙ্গে মোকাবিলা করেছেন। আল্লাহ ওনাকে দীর্ঘজীবী করুক। দেশকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য ওনার বিকল্প শুধু উনি। আপনারা সবাই ওনার জন্য দোয়া করবেন।

ব্যবসায়ী সম্মেলনে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি, প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান। আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে দেশের ব্যবসায়ী নেতা, বিভিন্ন চেম্বার, অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিনিধি, সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত/কবিরুল

এই বিভাগের আরও খবর
বিজাতীয় সংস্কৃতিকে ছুড়ে ফেলে সুস্থ সাংস্কৃতিক চর্চা করতে হবে : কাদের গনি চৌধুরী
বিজাতীয় সংস্কৃতিকে ছুড়ে ফেলে সুস্থ সাংস্কৃতিক চর্চা করতে হবে : কাদের গনি চৌধুরী
ক্ষুদে বিজ্ঞানীদের উৎসাহ দিলেন ডা. জুবাইদা রহমান
ক্ষুদে বিজ্ঞানীদের উৎসাহ দিলেন ডা. জুবাইদা রহমান
শিগগিরই তুরাগ নদী দখল ও দূষণমুক্ত করার কার্যক্রম শুরু হবে : রিজওয়ানা
শিগগিরই তুরাগ নদী দখল ও দূষণমুক্ত করার কার্যক্রম শুরু হবে : রিজওয়ানা
এক-এগারোর পুনরাবৃত্তি হতে দেওয়া ঠিক হবে না: ইকবাল করিম
এক-এগারোর পুনরাবৃত্তি হতে দেওয়া ঠিক হবে না: ইকবাল করিম
ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যেই নির্বাচন: পরিবেশ উপদেষ্টা
ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যেই নির্বাচন: পরিবেশ উপদেষ্টা
গুজবে কান দেবেন না, বিভ্রান্ত হবেন না: সেনাবাহিনী
গুজবে কান দেবেন না, বিভ্রান্ত হবেন না: সেনাবাহিনী
এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট
এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট
সশস্ত্র বাহিনীকে অন্ধকারে রাখা অনুচিত
সশস্ত্র বাহিনীকে অন্ধকারে রাখা অনুচিত
সারা দেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৫১৫
সারা দেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৫১৫
দেশের সমুদ্র বন্দরগুলোতে তিন নম্বর সতর্ক সংকেত
দেশের সমুদ্র বন্দরগুলোতে তিন নম্বর সতর্ক সংকেত
ঈদে ট্রেন যাত্রা: ২ জুনের টিকিট বিক্রি আজ
ঈদে ট্রেন যাত্রা: ২ জুনের টিকিট বিক্রি আজ
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ মে)
সর্বশেষ খবর
আইসিসিবিতে চলছে টেলিভিশন সম্প্রচার ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মেলা
আইসিসিবিতে চলছে টেলিভিশন সম্প্রচার ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মেলা

৯ মিনিট আগে | বাণিজ্য

‘কিছু রাজনৈতিক দল অধ্যাপক ইউনূসকে ঠিকঠাক কাজ করতে দিচ্ছে না’
‘কিছু রাজনৈতিক দল অধ্যাপক ইউনূসকে ঠিকঠাক কাজ করতে দিচ্ছে না’

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

সব আগ্রাসনের কড়া জবাব দেয়ার হুঁশিয়ারি ইরানি সেনাবাহিনীর
সব আগ্রাসনের কড়া জবাব দেয়ার হুঁশিয়ারি ইরানি সেনাবাহিনীর

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি বিমানের জন্য আকাশপথ বন্ধের নিষেধাজ্ঞা বাড়াল ভারত
পাকিস্তানি বিমানের জন্য আকাশপথ বন্ধের নিষেধাজ্ঞা বাড়াল ভারত

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধে ট্রাম্প প্রশাসনের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে হার্ভার্ডের মামলা
বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধে ট্রাম্প প্রশাসনের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে হার্ভার্ডের মামলা

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজাতীয় সংস্কৃতিকে ছুড়ে ফেলে সুস্থ সাংস্কৃতিক চর্চা করতে হবে : কাদের গনি চৌধুরী
বিজাতীয় সংস্কৃতিকে ছুড়ে ফেলে সুস্থ সাংস্কৃতিক চর্চা করতে হবে : কাদের গনি চৌধুরী

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে জোয়ারের পানির তোড়ে ভেসে গেল শতাধিক গরু
মুন্সীগঞ্জে জোয়ারের পানির তোড়ে ভেসে গেল শতাধিক গরু

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুবকের মরদেহ উদ্ধার
যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইইউ’র পণ্যে জুন থেকে ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
ইইউ’র পণ্যে জুন থেকে ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'ভয় নয়, ভালোবাসা দিয়ে মানুষের মন জয় করতে হবে'
'ভয় নয়, ভালোবাসা দিয়ে মানুষের মন জয় করতে হবে'

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

চবিতে শুরু হলো দুই দিনব্যাপী জাতীয় ছায়া আইনসভা
চবিতে শুরু হলো দুই দিনব্যাপী জাতীয় ছায়া আইনসভা

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঘিওরে বিএনপির ৩১ দফা প্রচারণা সভা অনুষ্ঠিত
ঘিওরে বিএনপির ৩১ দফা প্রচারণা সভা অনুষ্ঠিত

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ড. ইউনূসের পদত্যাগ বিএনপির দাবি নয় : সালাহউদ্দিন
ড. ইউনূসের পদত্যাগ বিএনপির দাবি নয় : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্ষুদে বিজ্ঞানীদের উৎসাহ দিলেন ডা. জুবাইদা রহমান
ক্ষুদে বিজ্ঞানীদের উৎসাহ দিলেন ডা. জুবাইদা রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে আম চাষী-ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তাদের নিয়ে সেমিনার
চাঁপাইনবাবগঞ্জে আম চাষী-ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তাদের নিয়ে সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিহাতীতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
কালিহাতীতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশন বাতিলের দাবিতে
কুষ্টিয়ায় হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ
নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশন বাতিলের দাবিতে কুষ্টিয়ায় হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ২ জনের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ২ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি না হলে অ্যাপলকে ২৫ শতাংশ শুল্ক দিতে হবে: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি না হলে অ্যাপলকে ২৫ শতাংশ শুল্ক দিতে হবে: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পদত‍্যাগ নয়, আলোচনার মাধ্যমে সকল পক্ষ সমাধানে আসুন : এবি পার্টি
পদত‍্যাগ নয়, আলোচনার মাধ্যমে সকল পক্ষ সমাধানে আসুন : এবি পার্টি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিয়াংগং মহাকাশ স্টেশনে রহস্যময় ব্যাকটেরিয়া
তিয়াংগং মহাকাশ স্টেশনে রহস্যময় ব্যাকটেরিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বগুড়া থেকে হারিয়ে যাচ্ছে ভদ্রা, ভাদাই ও ভদ্রাবতী
বগুড়া থেকে হারিয়ে যাচ্ছে ভদ্রা, ভাদাই ও ভদ্রাবতী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
মোংলা বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিগগিরই তুরাগ নদী দখল ও দূষণমুক্ত করার কার্যক্রম শুরু হবে : রিজওয়ানা
শিগগিরই তুরাগ নদী দখল ও দূষণমুক্ত করার কার্যক্রম শুরু হবে : রিজওয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাম পেড়ে দেওয়ার কথা বলে শিশুকে ধর্ষণ, বৃদ্ধ গ্রেফতার
জাম পেড়ে দেওয়ার কথা বলে শিশুকে ধর্ষণ, বৃদ্ধ গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলে আরএনবি প্রত্যাহার, ট্রেনে নিরাপত্তা শঙ্কায় যাত্রীরা
রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলে আরএনবি প্রত্যাহার, ট্রেনে নিরাপত্তা শঙ্কায় যাত্রীরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে হুথির রকেট ও ড্রোন হামলা
ইসরায়েলে হুথির রকেট ও ড্রোন হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গলায় ফাঁস দিয়ে যুবকের আত্মহত্যা
গলায় ফাঁস দিয়ে যুবকের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
গুজবে কান দেবেন না, বিভ্রান্ত হবেন না: সেনাবাহিনী
গুজবে কান দেবেন না, বিভ্রান্ত হবেন না: সেনাবাহিনী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মচারীর কমেন্ট ঘিরে চাকরি যাওয়ার বিষয়ে নিজের অবস্থান জানালেন সারজিস
কর্মচারীর কমেন্ট ঘিরে চাকরি যাওয়ার বিষয়ে নিজের অবস্থান জানালেন সারজিস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আপনি বাংলাদেশের ১৮ কোটির ইউনূস, আমরা পদত্যাগ চাই না : ফারুক
আপনি বাংলাদেশের ১৮ কোটির ইউনূস, আমরা পদত্যাগ চাই না : ফারুক

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান
প্রধান উপদেষ্টাকে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমেরিকা থেকে দেশে ফিরে বিমানবন্দরে গ্রেফতার আওয়ামী লীগ নেতা
আমেরিকা থেকে দেশে ফিরে বিমানবন্দরে গ্রেফতার আওয়ামী লীগ নেতা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাবাবের কলকাতার নিয়োগ বাতিল, নেদারল্যান্ডস থেকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ
শাবাবের কলকাতার নিয়োগ বাতিল, নেদারল্যান্ডস থেকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই ঐক্য বিনষ্টের ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে ঢাবিতে বিক্ষোভ
জুলাই ঐক্য বিনষ্টের ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে ঢাবিতে বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সশস্ত্র বাহিনীকে অন্ধকারে রাখা অনুচিত
সশস্ত্র বাহিনীকে অন্ধকারে রাখা অনুচিত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাকিবের উইকেট পাওয়ার দিনে লাহোরের দারুণ জয়
সাকিবের উইকেট পাওয়ার দিনে লাহোরের দারুণ জয়

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সেনানিবাসে আশ্রয় গ্রহণকারীদের প্রসঙ্গে সেনাবাহিনীর অবস্থান
গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সেনানিবাসে আশ্রয় গ্রহণকারীদের প্রসঙ্গে সেনাবাহিনীর অবস্থান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকে ব্যাংকে পুলিশ পাঠিয়ে ডলার বাজার নিয়ন্ত্রণ আর নয় : গভর্নর
ব্যাংকে ব্যাংকে পুলিশ পাঠিয়ে ডলার বাজার নিয়ন্ত্রণ আর নয় : গভর্নর

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ঈদে পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের সঙ্গে আমিও থাকব : ইশরাক
ঈদে পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের সঙ্গে আমিও থাকব : ইশরাক

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্যাসিবাদবিরোধী পাঁচ দলের জরুরি বৈঠক
ফ্যাসিবাদবিরোধী পাঁচ দলের জরুরি বৈঠক

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাশ্মীরে গোলাগুলিতে ভারতীয় সেনা নিহত
কাশ্মীরে গোলাগুলিতে ভারতীয় সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পররাষ্ট্র সচিবের দায়িত্বে রুহুল আলম সিদ্দিকী
পররাষ্ট্র সচিবের দায়িত্বে রুহুল আলম সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ বাতিল করলেন ট্রাম্প
হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ বাতিল করলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিকভিত্তিক শ্রমিকদের মজুরি বাড়ছে
দৈনিকভিত্তিক শ্রমিকদের মজুরি বাড়ছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদের দোসরদের অপসারণ না করলে সচিবালয় ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি
ফ্যাসিবাদের দোসরদের অপসারণ না করলে সচিবালয় ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যেই নির্বাচন: পরিবেশ উপদেষ্টা
ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যেই নির্বাচন: পরিবেশ উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ইসরায়েলকে অবিলম্বে গাজায় সামরিক অভিযান বন্ধ করতে হবে’
‘ইসরায়েলকে অবিলম্বে গাজায় সামরিক অভিযান বন্ধ করতে হবে’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা বৃষ্টিতে বিপাকে হিন্দু যুগলের বিয়ের অনুষ্ঠান, পাশে দাঁড়াল মুসলিম পরিবার
টানা বৃষ্টিতে বিপাকে হিন্দু যুগলের বিয়ের অনুষ্ঠান, পাশে দাঁড়াল মুসলিম পরিবার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐক্যের ডাকে রাজুতে নতুন কর্মসূচি
ঐক্যের ডাকে রাজুতে নতুন কর্মসূচি

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তদন্ত শুরু করেছে উত্তর কোরিয়া
যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তদন্ত শুরু করেছে উত্তর কোরিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাবালিকা মেয়েকে ৩২ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ বাবার
নাবালিকা মেয়েকে ৩২ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ বাবার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট
এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআর এখনই বিলুপ্ত হওয়ার সম্ভাবনা নেই: অর্থ মন্ত্রণালয়
এনবিআর এখনই বিলুপ্ত হওয়ার সম্ভাবনা নেই: অর্থ মন্ত্রণালয়

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চার দাবিতে বায়তুল মোকাররম এলাকায় হেফাজতের বিক্ষোভ
চার দাবিতে বায়তুল মোকাররম এলাকায় হেফাজতের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক-এগারোর পুনরাবৃত্তি হতে দেওয়া ঠিক হবে না: ইকবাল করিম
এক-এগারোর পুনরাবৃত্তি হতে দেওয়া ঠিক হবে না: ইকবাল করিম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যারা জনগণকে ভয় পায় তারাই নির্বাচনকে প্রলম্বিত করতে চায় : প্রিন্স
যারা জনগণকে ভয় পায় তারাই নির্বাচনকে প্রলম্বিত করতে চায় : প্রিন্স

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৮৫ নিহত, অনাহারে মৃত্যু আরও ২৯ ফিলিস্তিনির
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৮৫ নিহত, অনাহারে মৃত্যু আরও ২৯ ফিলিস্তিনির

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারা দেশের মানুষের প্রতিধ্বনি
সারা দেশের মানুষের প্রতিধ্বনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনের আশাবাদ
ডিসেম্বরে নির্বাচনের আশাবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন উপদেষ্টার অব্যাহতি চায় বিএনপি
তিন উপদেষ্টার অব্যাহতি চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আম উৎপাদনে শীর্ষে, রপ্তানি তলানিতে
আম উৎপাদনে শীর্ষে, রপ্তানি তলানিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পদত্যাগের কথা ভাবছেন প্রধান উপদেষ্টা
পদত্যাগের কথা ভাবছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সরকারকে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম
সরকারকে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম

প্রথম পৃষ্ঠা

আশ্রয় দেওয়া প্রসঙ্গে অবস্থান ব্যাখ্যা করল সেনাবাহিনী
আশ্রয় দেওয়া প্রসঙ্গে অবস্থান ব্যাখ্যা করল সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

লজ্জাজনক হারের কারণ খুঁজে পাচ্ছি না
লজ্জাজনক হারের কারণ খুঁজে পাচ্ছি না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুষখোর পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছেন না কেন
ঘুষখোর পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছেন না কেন

প্রথম পৃষ্ঠা

চরম ভোগান্তিতে রাজধানীবাসী
চরম ভোগান্তিতে রাজধানীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের লুট হওয়া অস্ত্র নিয়ে শঙ্কা
পুলিশের লুট হওয়া অস্ত্র নিয়ে শঙ্কা

নগর জীবন

কাজে আসছে না ১৯ কোটির ওয়াশপিট
কাজে আসছে না ১৯ কোটির ওয়াশপিট

নগর জীবন

সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌসুমের শুরুতেই চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
মৌসুমের শুরুতেই চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

মিউজিক্যাল নোট ছড়াচ্ছে শোভা
মিউজিক্যাল নোট ছড়াচ্ছে শোভা

পেছনের পৃষ্ঠা

এভারেস্টের চূড়ায় দাঁড়িয়ে কাঁদলেন
এভারেস্টের চূড়ায় দাঁড়িয়ে কাঁদলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ বসবাস করলে ভারত ব্যবস্থা নেবে
অবৈধ বসবাস করলে ভারত ব্যবস্থা নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্নের ট্রফি মোহামেডানের ঘরে যাচ্ছে আজই
স্বপ্নের ট্রফি মোহামেডানের ঘরে যাচ্ছে আজই

মাঠে ময়দানে

উচ্চ আদালতের রায়ে জনগণের বিজয় : ফখরুল
উচ্চ আদালতের রায়ে জনগণের বিজয় : ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

হলফনামায় অসত্য তথ্য হাসিনার
হলফনামায় অসত্য তথ্য হাসিনার

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে পাথর ও বালু তোলা বন্ধে অভিযান
অবৈধভাবে পাথর ও বালু তোলা বন্ধে অভিযান

দেশগ্রাম

কেন হারিয়ে যাচ্ছেন নতুনরা
কেন হারিয়ে যাচ্ছেন নতুনরা

শোবিজ

আপাতত আগের মতোই চলবে এনবিআর
আপাতত আগের মতোই চলবে এনবিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সামনে যত চ্যালেঞ্জ
বিএনপির সামনে যত চ্যালেঞ্জ

সম্পাদকীয়

হারিয়ে যাচ্ছেন মধুমিতা!
হারিয়ে যাচ্ছেন মধুমিতা!

শোবিজ

নটর ডেমের শিক্ষার্থী ধ্রুবর মৃত্যুর তদন্তের দাবি
নটর ডেমের শিক্ষার্থী ধ্রুবর মৃত্যুর তদন্তের দাবি

নগর জীবন

জহির রায়হানের স্বপ্ন পূরণ করলেন আলমগীর কবির : ববিতা
জহির রায়হানের স্বপ্ন পূরণ করলেন আলমগীর কবির : ববিতা

শোবিজ

গ্রেপ্তারের ক্ষমতা পেল ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা
গ্রেপ্তারের ক্ষমতা পেল ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্টারনেট পেল নাগরিক অধিকারের স্বীকৃতি
ইন্টারনেট পেল নাগরিক অধিকারের স্বীকৃতি

প্রথম পৃষ্ঠা