২৭ জানুয়ারি, ২০২৪ ১৭:০৬

শিক্ষার্থীদের গবেষণা-উদ্ভাবনে এগিয়ে আসতে হবে : ইউজিসি সদস্য

অনলাইন ডেস্ক

শিক্ষার্থীদের গবেষণা-উদ্ভাবনে এগিয়ে আসতে হবে : ইউজিসি সদস্য

সংগৃহীত ছবি

স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের গবেষণা ও উদ্ভাবনের দিকে এগিয়ে আসতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সদস্য প্রফেসর ড. সাজ্জাদ হোসেন।

তিনি জানান, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে আমরা একটি শিক্ষা ও গবেষণা নির্ভর বাংলাদেশ পেয়েছি। আমরা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে উন্নত বাংলাদেশ গড়তে চাই। প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা একটি সুন্দর স্মার্ট বাংলাদেশের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। যুগের সাথে তাল মিলিয়ে আমাদের দেশে যোগাযোগ ও  তথ্য-প্রযুক্তির উন্নয়ন ঘটেছে। তাই সময়কে গুরুত্ব দিয়ে শিক্ষার্থীদের গবেষণা ও নতুন-নতুন উদ্ভাবনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে। তাহলে আমরা স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের লক্ষ্যে পৌঁছতে পারবো।

শনিবার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের ভূমিকা’ শীর্ষক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এই মন্তব্য করেন তিনি। ‘ই-গভার্ন্যাস ও উদ্ভাবন কর্ম-পরিকল্পনা ২০২৩-২৪’ বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে সকাল ১০টায় প্রশাসন ভবনের সভাকক্ষে এ কর্মশালার আয়োজন করা হয়।

ইবি ভিসি অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন প্রো-ভিসি অধ্যাপক ড. মাহবুবুর রহমান, ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মো. আলমগীর হোসেন ভূঁইয়া। স্বাগত বক্তব্য রাখেন রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) এইচ. এম. আলী হাসান।

ভিসি অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৪ সালে বিজ্ঞানভিত্তিক অসাম্প্রদায়িক শিক্ষাব্যবস্থা চালু করেন। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা আমাদের স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মানের স্বপ্ন দেখিয়েছেন। এটি বাস্তবায়ন করতে হলে আমাদেরকে জ্ঞান, প্রযুক্তি, মানবিক ও মূল্যবোধ সম্পন্ন মানুষ হতে হবে।

কর্মশালায় বক্তব্য রাখেন প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মো. মনজুরুল হক ও ইনোভেশন টিম এপিএ আহবায়ক প্রফেসর ড. অরবিন্দ সাহা। কর্মশালায় রিসোর্স  পার্সন ছিলেন ইউজিসি’র অতিরিক্ত পরিচালক শাহীন সিরাজ এবং ইউজিসি’র সিস্টেম ইঞ্জিনিয়ার ও ফোকাল পয়েন্ট ইনোভেশন দ্বিজেন্দ্র চন্দ্র দাস। 

অনুষ্ঠান সঞ্চলনা করেন উপ-রেজিস্ট্রার (প্রশাসন) ও ফোকাল পয়েন্ট এপিএ চন্দন কুমার দাস। প্রথম কর্মশালায় বিভিন্ন অফিস প্রধান, ইনোভেশন টিম এবং এপিএ ফোকাল পয়েন্ট ও বিকল্প ফোকাল পয়েন্ট অংশগ্রহণ করেন। এদিকে দুপুর ১২টায় রবীন্দ্র-নজরুল কলা ভবনের গগন হরকরা গ্যালারিতে দ্বিতীয় কর্মশালায় প্রকৌশলী ও প্রযুক্তিভুক্ত ৫টি অনুষদের বিভাগসমূহের শিক্ষক এবং শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর

সর্বশেষ খবর