শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০৪, মঙ্গলবার, ২০ আগস্ট, ২০২৪

কার্নিশে ঝুলে থাকা গুলিবিদ্ধ সেই তরুণের বেঁচে ফেরার গল্প

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কার্নিশে ঝুলে থাকা গুলিবিদ্ধ সেই তরুণের বেঁচে ফেরার গল্প

হোটেলকর্মী আমির হোসেন। নিশ্চিত মৃত্যুর মুখ থেকে বেঁচে ফিরে বিছানায় পড়ে আছেন। গত ১৯শে জুলাই তিনি জুমার নামাজ পড়ে বাসায় ফিরছিলেন। সেসময় ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার মধ্যে পড়ে যান তিনি। দৌড়ে রামপুরা এলাকার একটি নির্মাণাধীন ভবনের চারতলায় আশ্রয় নেন। রড ধরে ঝুলে থাকা অবস্থায় পুলিশ গুলি করে তাকে। গুলিবিদ্ধ অবস্থায় চারতলা থেকে লাফিয়ে তিনতলায় পড়ে যান। আমিরের দুই পায়ে ছয়টি গুলি করে পুলিশ। দীর্ঘ তিন ঘণ্টা ধরে সেখানে যন্ত্রণায় ছটফট করছিলেন। এক শিক্ষার্থী আমিরের চিৎকার শুনে তাকে উদ্ধার করে স্থানীয় একটি হাসপাতালে নিয়ে যান।

পরে সেখান থেকে নেয়া হয় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। তিন দিন চিকিৎসা নিয়ে বাসায় ফেরেন। আমির ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর থানার দুলারামপুর গ্রামের বিল্লাল মিয়ার সন্তান। তার বাবা পেশায় অটোরিকশা চালক। চার ভাইবোনের মধ্যে আমির তৃতীয়। কিডনি জটিলতায় পাঁচ বছর আগে মা ইয়াসমিন মারা যান। মাকে হারিয়ে তিন ভাইবোন আসেন ঢাকায়। আমির রাজধানীর রামপুরা থানার মেরাদিয়া এলাকায় বড় ভাই নয়নের সঙ্গে বসবাস করেন।

আমির বলেন, ১৯শে জুলাই জুমার নামাজের পর বাসায় ফেরার সময় মেরাদিয়া মেইন রাস্তায় মাত্র এসেছি। তখন দুই পাশ দিয়ে বিজিবি’র গাড়ি ও পুলিশ আসছিল। এসময় শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া শুরু হয়। আমি ভয়ে আশ্রয় নিতে দৌড়ে একটি নির্মাণাধীন ভবনের চারতলার ছাদে উঠি। আমার পেছনে  পেছনে পুলিশও দৌড়ে আসে। পুলিশ আমাকে নিচে লাফ দেয়ার জন্য বারবার বলে। আমি লাফ না দিয়ে জানালার বাইরে রড ধরে ঝুলে ছিলাম। তখন তারা উপর থেকে আমার আশপাশে গুলি করে আবার লাফ দিতে বলে। বারবার গুলি করে আমাকে ভয় দেখায় আমি যেন নিচে ঝাঁপ দিয়ে পড়ি। সেসময় একটা গুলি না লাগলেও আরেকজন পুলিশ দৌড়ে তিনতলায় নেমে গুলি করলে তখন আমার পায়ে ছয়টা গুলি লাগে। এক একটা পায়ে তিনটা করে গুলি লাগে। কোমরের নিচ থেকে পা পর্যন্ত গুলির আঘাত রয়েছে। প্রতিটি গুলি এক পাশ দিয়ে ঢুকে আরেক পাশ দিয়ে বের হয়ে যায়। 

তিনি বলেন, গুলি করার সময় আমার মাথা নিচু করে রাখি। গুলি করে পুলিশ চলে যাওয়ার পর আমি চারতলা থেকে ঝাঁপ দিয়ে তিনতলায় পড়ি। সেখানে পড়া অবস্থায় তিন ঘণ্টা যন্ত্রণায় ছটফট করছিলাম। গুলিবিদ্ধ জায়গা থেকে অনেক রক্তপাত হচ্ছিলো। আশপাশে তেমন কেউ ছিল না, তিন ঘণ্টা পরে আমার চিৎকার শুনে এক শিক্ষার্থী কয়েকজনকে ডেকে আনে। তারা আমাকে পাশে থাকা ফেমাস স্পেশালাইজড হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখান থেকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে রাত বারোটায় আমাকে ঢাকা মেডিকেলে পাঠায়। সেখান থেকে তিন দিন পরে আমাকে ছেড়ে দেয়। বর্তমানে বাসায় আছি। ফরাজি হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছি। এখন গুলিবিদ্ধ জায়গায় কিছুটা শুকালেও ডান পায়ে একদম শক্তি নেই। আমার ডান পা নড়ে না; অবশ হয়ে আছে। পুলিশ যে অ্যাকশনে দাঁড়িয়ে আমাকে গুলি করছিল তখন মনে হয়েছিল আমি আর বাঁচবো না। ওই ভবনের তিনতলায় ঝাঁপ দিয়ে যখন আমি ব্যথায় ছটফট করছিলাম তখনো মনে হয়েছিল আর মনে হয় দশ মিনিট বাঁচবো। ওই বিল্ডিংয়ের সঙ্গেই রামপুরা থানা। আমার এই অবস্থা যারা করেছে আমি তাদের বিচার চাই। 

তিনি বলেন, আমি স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে চাই। আমার ছোট একটা বোন আছে। অনেক আগে মা মারা যায়। চিকিৎসক বলেছেন- তিন মাস বিশ্রামে থাকতে। পায়ে আগের মতো আর শক্তি ফিরে পাবো না। আমরা তিন ভাই ও এক বোন। সবার ছোট আমি। এক ভাই গ্রামে থাকে আরেক ভাই ঢাকায় গার্মেন্টে চাকরি করেন। পাঁচ-ছয় বছর আগে মা মারা যান। বাবা আগে কৃষিকাজ করতেন সেখানে তাকে সাহায্য করতাম। অভাবের কারণে পড়াশোনা বেশিদূর করতে পারিনি। 

তিনি আরো বলেন, ঘুমের মধ্যে এখনো লাফিয়ে উঠি। গুলির শব্দ আমার কানে বাজে। হাসপাতাল থেকে বাসায় আসার দুই-তিনদিন পর এক পরিচিত লোক আমাকে ভিডিওটি দেখায়। পুলিশ চাইছিল আমি যেন লাফ দিয়ে নিচে পড়ি। 

রবিবার মেরাদিয়ার নয়াপাড়ায় আমিরের বাসায় গিয়ে দেখা যায়, পাশে থাকা তার ফুফুর বাসার বিছানায় দুই পায়ের নিচে বালিশ দিয়ে শুয়ে আছেন। চোখে-মুখে এখনো ভয়-আতঙ্ক ভর করছে তার। পাশে বসে সেবা করছেন ফুফু নাসিমা ও একমাত্র বোন হাসনা। 

আমিরের ফুফু নাসিমা বেগম বলেন, একটি ভিডিওতে দেখেছি আমিরকে কি ভয়ানক ভাবে পুলিশ গুলি ছুড়েছে। খুবই ভয়াবহ পরিস্থিতি থেকে ও বেঁচে ফিরেছে। সেদিন এই ঘটনা শুনে ফেমাস হাসপাতালে যাই। সেখানে গিয়ে দেখি আমিরের পায়ে অনেক গুলির ক্ষত। ওর মা মারা যাবার পরে বাবা আরেকটি বিয়ে করে। পরে তিন ভাইবোন  ঢাকা চলে আসে। দুই ভাই কাজ করে। মোটামুটি খেয়ে-পরে ভালোই চলতো। ওর এখন যে অবস্থা তাতে দ্রুত কোনো কাজ করতে পারবে না। ডান পায়ে কোনো শক্তি পাচ্ছে না। ভিডিওতে দেখা গেছে ওকে যেভাবে গুলি করেছে তাতে ওর ফিরে আসার কথা ছিল না, আল্লাহ ওকে বাঁচিয়ে রেখেছে। ঘটনার দিন মেরাদিয়ায় অনেক ভয়াবহ অবস্থা ছিল। অনেক মানুষ মারা গেছে। আমিরকে ঢাকা মেডিকেলে নেয়ার জন্য কোনো এম্বুলেন্স পাচ্ছিলাম না। পরে ফেমাস হাসপাতালের একটি এম্বুলেন্সে করে পাঠানো হয়। 

সৌজন্যে: মানবজমিন

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
সীমানা নির্ধারণে নিরপেক্ষভাবে কাজ করার চেষ্টা করেছি : সিইসি
সীমানা নির্ধারণে নিরপেক্ষভাবে কাজ করার চেষ্টা করেছি : সিইসি
শাপলা চত্বরে হত্যা : সাবেক আইজিপি শহীদুল হকসহ চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি
শাপলা চত্বরে হত্যা : সাবেক আইজিপি শহীদুল হকসহ চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি
হাসিনার আমলের গুম-খুন মামলায় তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল ২৬ অক্টোবর
হাসিনার আমলের গুম-খুন মামলায় তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল ২৬ অক্টোবর
সাত দিনের মধ্যে প্রাথমিকে আসছে শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
সাত দিনের মধ্যে প্রাথমিকে আসছে শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই
বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই
ট্রাইব্যুনালে সাবেক আইজিপি মামুন, সাবেক মন্ত্রী ফরহাদ ও জিয়াউল আহসান
ট্রাইব্যুনালে সাবেক আইজিপি মামুন, সাবেক মন্ত্রী ফরহাদ ও জিয়াউল আহসান
চীনে নির্মাণাধীন বিএসসির জাহাজ পরিদর্শন করলেন নৌ-উপদেষ্টা
চীনে নির্মাণাধীন বিএসসির জাহাজ পরিদর্শন করলেন নৌ-উপদেষ্টা
চার সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
চার সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বৈঠক
পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বৈঠক
দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের পূর্বাভাস
দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের পূর্বাভাস
ভোগান্তির আরেক নাম ‘সার্ভার ডাউন’
ভোগান্তির আরেক নাম ‘সার্ভার ডাউন’
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ আগস্ট)
সর্বশেষ খবর
অক্টোবর-নভেম্বরের মধ্যেই দেশে আসছেন তারেক রহমান: এ্যানি
অক্টোবর-নভেম্বরের মধ্যেই দেশে আসছেন তারেক রহমান: এ্যানি

এই মাত্র | রাজনীতি

শাহজাদপুরে সাব্বির হত্যা মামলায় ৭ জনের যাবজ্জীবন, ১৫ জনের কারাদণ্ড
শাহজাদপুরে সাব্বির হত্যা মামলায় ৭ জনের যাবজ্জীবন, ১৫ জনের কারাদণ্ড

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুর ইলিশ বাজারে ভোক্তার অভিযান
চাঁদপুর ইলিশ বাজারে ভোক্তার অভিযান

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রেক্ষাগৃহে আসছে এক নারীর অদম্য লড়াইয়ের গল্প
প্রেক্ষাগৃহে আসছে এক নারীর অদম্য লড়াইয়ের গল্প

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

শিশু ধর্ষণ মামলায় আসামির যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
শিশু ধর্ষণ মামলায় আসামির যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাকসু নির্বাচনের মনোনয়ন ফরম বিতরণ শুরু
রাকসু নির্বাচনের মনোনয়ন ফরম বিতরণ শুরু

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে সব প্রার্থীর ডোপ টেস্টের দাবি
ডাকসু নির্বাচনে সব প্রার্থীর ডোপ টেস্টের দাবি

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রূপগঞ্জে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
রূপগঞ্জে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামিন পেলেন কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক বাবুল
জামিন পেলেন কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক বাবুল

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

চাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা বৃহস্পতিবার
চাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা বৃহস্পতিবার

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ছেলেদের কাছে ৪৯ রানে অলআউট নারী লাল দল
ছেলেদের কাছে ৪৯ রানে অলআউট নারী লাল দল

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সেবার মান না বাড়িয়ে হোল্ডিং ট্যাক্স বৃদ্ধির প্রতিবাদে
জয়পুরহাট পৌর প্রশাসকের বিরুদ্ধে মানববন্ধন ও সমাবেশ
সেবার মান না বাড়িয়ে হোল্ডিং ট্যাক্স বৃদ্ধির প্রতিবাদে জয়পুরহাট পৌর প্রশাসকের বিরুদ্ধে মানববন্ধন ও সমাবেশ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭১৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭১৫ মামলা

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে কষ্টি পাথরের মূর্তি উদ্ধার, দুইজন আটক
সিরাজগঞ্জে কষ্টি পাথরের মূর্তি উদ্ধার, দুইজন আটক

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার তেল ইস্যু, ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর
রাশিয়ার তেল ইস্যু, ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সিস্তান-বেলুচিস্তানে অভিযানে ৬ সশস্ত্র জঙ্গি নিহত
ইরানের সিস্তান-বেলুচিস্তানে অভিযানে ৬ সশস্ত্র জঙ্গি নিহত

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পটুয়াখালীতে ডাকাতির অভিযোগে গণপিটুনিতে একজন নিহত
পটুয়াখালীতে ডাকাতির অভিযোগে গণপিটুনিতে একজন নিহত

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে ছাত্রদল নেতার বাড়িতে ডাকাতি
হবিগঞ্জে ছাত্রদল নেতার বাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সীমানা নির্ধারণে নিরপেক্ষভাবে কাজ করার চেষ্টা করেছি : সিইসি
সীমানা নির্ধারণে নিরপেক্ষভাবে কাজ করার চেষ্টা করেছি : সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজবাড়ী জেলা স্টেডিয়াম সংস্কারের দাবিতে স্মারকলিপি
রাজবাড়ী জেলা স্টেডিয়াম সংস্কারের দাবিতে স্মারকলিপি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি লিগে দেখা যেতে পারে পুজারাকে?
বিদেশি লিগে দেখা যেতে পারে পুজারাকে?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডাসারে কৃষি জমিতে ঘের নির্মাণের প্রতিবাদে কৃষকদের মানববন্ধন
ডাসারে কৃষি জমিতে ঘের নির্মাণের প্রতিবাদে কৃষকদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাপলা চত্বরে হত্যা : সাবেক আইজিপি শহীদুল হকসহ চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি
শাপলা চত্বরে হত্যা : সাবেক আইজিপি শহীদুল হকসহ চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সাথে সনাকের মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সাথে সনাকের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার আমলের গুম-খুন মামলায় তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল ২৬ অক্টোবর
হাসিনার আমলের গুম-খুন মামলায় তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল ২৬ অক্টোবর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাবর-রিজওয়ান বাদ, পিসিবি চেয়ারম্যান জানালেন ব্যাখ্যা
বাবর-রিজওয়ান বাদ, পিসিবি চেয়ারম্যান জানালেন ব্যাখ্যা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের আরও ভূমি দখল রাশিয়ার, শীর্ষ সম্মেলনের আশা ম্লান
ইউক্রেনের আরও ভূমি দখল রাশিয়ার, শীর্ষ সম্মেলনের আশা ম্লান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যের কক্ষের সামনে দুই দাবিতে ‘ব্রেক দ্য সাইলেন্স’ কর্মসূচি
জবি উপাচার্যের কক্ষের সামনে দুই দাবিতে ‘ব্রেক দ্য সাইলেন্স’ কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাত দিনের মধ্যে প্রাথমিকে আসছে শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
সাত দিনের মধ্যে প্রাথমিকে আসছে শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই
বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেসরকারি মিরপুর কলেজে শিক্ষা ক্যাডার অধ্যক্ষ নিয়োগ দিল সরকার
বেসরকারি মিরপুর কলেজে শিক্ষা ক্যাডার অধ্যক্ষ নিয়োগ দিল সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ
কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের
মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?
যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে : অমর্ত্য সেন
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে : অমর্ত্য সেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মরদেহ নিয়ে মায়ের মহাসড়ক অবরোধ : সেই ছেলে জীবিত উদ্ধার
মরদেহ নিয়ে মায়ের মহাসড়ক অবরোধ : সেই ছেলে জীবিত উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন
মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী
গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি
সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি
ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান
‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা
হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যারা পিআর চায় তাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন : সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের
নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই
বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু
একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূসের কারণে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ : প্রেসসচিব
ড. ইউনূসের কারণে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ : প্রেসসচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদে মিলাদুন্নবীর তারিখ নির্ধারণে চাঁদ দেখা কমিটির সভা কাল
ঈদে মিলাদুন্নবীর তারিখ নির্ধারণে চাঁদ দেখা কমিটির সভা কাল

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বুড়িগঙ্গায় নারী-শিশুসহ চারজনের লাশ উদ্ধার
বুড়িগঙ্গায় নারী-শিশুসহ চারজনের লাশ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ বছর পর ঢাকায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
১৩ বছর পর ঢাকায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মায়ের মৃত্যু সংবাদে স্ট্রোক করে প্রাণ হারাল ছেলে
মায়ের মৃত্যু সংবাদে স্ট্রোক করে প্রাণ হারাল ছেলে

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বিভ্রান্ত না হতে নেতাকর্মীদের রিজভীর অনুরোধ
ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বিভ্রান্ত না হতে নেতাকর্মীদের রিজভীর অনুরোধ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে খাবেন আদা চা
যে কারণে খাবেন আদা চা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আবদুস সালামকে দেখতে হাসপাতালে ডা. রফিক
আবদুস সালামকে দেখতে হাসপাতালে ডা. রফিক

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পিয়াইনে টাস্কফোর্সের দফায় দফায় অভিযান, ডুবানো হলো ২ নৌকা
পিয়াইনে টাস্কফোর্সের দফায় দফায় অভিযান, ডুবানো হলো ২ নৌকা

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারীরা এখন মুক্তিযুদ্ধকে চ্যালেঞ্জ করার সাহস পাচ্ছে : টুকু
মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারীরা এখন মুক্তিযুদ্ধকে চ্যালেঞ্জ করার সাহস পাচ্ছে : টুকু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে
রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পান্থপথ থেকে ঝিনাইদহ যুবলীগ নেতা জন ও শাকিল গ্রেপ্তার
পান্থপথ থেকে ঝিনাইদহ যুবলীগ নেতা জন ও শাকিল গ্রেপ্তার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

অনড় অবস্থানে দলগুলো
অনড় অবস্থানে দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান
একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর
হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর

পেছনের পৃষ্ঠা

জয়ের জটিল সমীকরণ
জয়ের জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই
সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমাহীন বর্বরতা
সীমাহীন বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি
মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের
দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধ্যত্ব কাটাতে চায় বিএনপি জামায়াতও মরিয়া
বন্ধ্যত্ব কাটাতে চায় বিএনপি জামায়াতও মরিয়া

নগর জীবন

রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের
রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়া কেন মেজাজ হারান
জয়া কেন মেজাজ হারান

শোবিজ

দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না
দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত

সম্পাদকীয়

সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু
সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত
ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত

পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে
জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্দেশের অপেক্ষায় বিএনপি প্রচারণায় জামায়াত
নির্দেশের অপেক্ষায় বিএনপি প্রচারণায় জামায়াত

নগর জীবন

কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না
কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হকিতে অস্থিরতা বাড়ছে
হকিতে অস্থিরতা বাড়ছে

মাঠে ময়দানে

দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়
দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়

প্রথম পৃষ্ঠা

মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট
মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট

দেশগ্রাম

যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর
পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই
জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ
মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ

পূর্ব-পশ্চিম

মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে

রকমারি

সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ
সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা