শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০৪, মঙ্গলবার, ২০ আগস্ট, ২০২৪

কার্নিশে ঝুলে থাকা গুলিবিদ্ধ সেই তরুণের বেঁচে ফেরার গল্প

অনলাইন ডেস্ক
কার্নিশে ঝুলে থাকা গুলিবিদ্ধ সেই তরুণের বেঁচে ফেরার গল্প

হোটেলকর্মী আমির হোসেন। নিশ্চিত মৃত্যুর মুখ থেকে বেঁচে ফিরে বিছানায় পড়ে আছেন। গত ১৯শে জুলাই তিনি জুমার নামাজ পড়ে বাসায় ফিরছিলেন। সেসময় ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার মধ্যে পড়ে যান তিনি। দৌড়ে রামপুরা এলাকার একটি নির্মাণাধীন ভবনের চারতলায় আশ্রয় নেন। রড ধরে ঝুলে থাকা অবস্থায় পুলিশ গুলি করে তাকে। গুলিবিদ্ধ অবস্থায় চারতলা থেকে লাফিয়ে তিনতলায় পড়ে যান। আমিরের দুই পায়ে ছয়টি গুলি করে পুলিশ। দীর্ঘ তিন ঘণ্টা ধরে সেখানে যন্ত্রণায় ছটফট করছিলেন। এক শিক্ষার্থী আমিরের চিৎকার শুনে তাকে উদ্ধার করে স্থানীয় একটি হাসপাতালে নিয়ে যান।

পরে সেখান থেকে নেয়া হয় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। তিন দিন চিকিৎসা নিয়ে বাসায় ফেরেন। আমির ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর থানার দুলারামপুর গ্রামের বিল্লাল মিয়ার সন্তান। তার বাবা পেশায় অটোরিকশা চালক। চার ভাইবোনের মধ্যে আমির তৃতীয়। কিডনি জটিলতায় পাঁচ বছর আগে মা ইয়াসমিন মারা যান। মাকে হারিয়ে তিন ভাইবোন আসেন ঢাকায়। আমির রাজধানীর রামপুরা থানার মেরাদিয়া এলাকায় বড় ভাই নয়নের সঙ্গে বসবাস করেন।

আমির বলেন, ১৯শে জুলাই জুমার নামাজের পর বাসায় ফেরার সময় মেরাদিয়া মেইন রাস্তায় মাত্র এসেছি। তখন দুই পাশ দিয়ে বিজিবি’র গাড়ি ও পুলিশ আসছিল। এসময় শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া শুরু হয়। আমি ভয়ে আশ্রয় নিতে দৌড়ে একটি নির্মাণাধীন ভবনের চারতলার ছাদে উঠি। আমার পেছনে  পেছনে পুলিশও দৌড়ে আসে। পুলিশ আমাকে নিচে লাফ দেয়ার জন্য বারবার বলে। আমি লাফ না দিয়ে জানালার বাইরে রড ধরে ঝুলে ছিলাম। তখন তারা উপর থেকে আমার আশপাশে গুলি করে আবার লাফ দিতে বলে। বারবার গুলি করে আমাকে ভয় দেখায় আমি যেন নিচে ঝাঁপ দিয়ে পড়ি। সেসময় একটা গুলি না লাগলেও আরেকজন পুলিশ দৌড়ে তিনতলায় নেমে গুলি করলে তখন আমার পায়ে ছয়টা গুলি লাগে। এক একটা পায়ে তিনটা করে গুলি লাগে। কোমরের নিচ থেকে পা পর্যন্ত গুলির আঘাত রয়েছে। প্রতিটি গুলি এক পাশ দিয়ে ঢুকে আরেক পাশ দিয়ে বের হয়ে যায়। 

তিনি বলেন, গুলি করার সময় আমার মাথা নিচু করে রাখি। গুলি করে পুলিশ চলে যাওয়ার পর আমি চারতলা থেকে ঝাঁপ দিয়ে তিনতলায় পড়ি। সেখানে পড়া অবস্থায় তিন ঘণ্টা যন্ত্রণায় ছটফট করছিলাম। গুলিবিদ্ধ জায়গা থেকে অনেক রক্তপাত হচ্ছিলো। আশপাশে তেমন কেউ ছিল না, তিন ঘণ্টা পরে আমার চিৎকার শুনে এক শিক্ষার্থী কয়েকজনকে ডেকে আনে। তারা আমাকে পাশে থাকা ফেমাস স্পেশালাইজড হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখান থেকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে রাত বারোটায় আমাকে ঢাকা মেডিকেলে পাঠায়। সেখান থেকে তিন দিন পরে আমাকে ছেড়ে দেয়। বর্তমানে বাসায় আছি। ফরাজি হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছি। এখন গুলিবিদ্ধ জায়গায় কিছুটা শুকালেও ডান পায়ে একদম শক্তি নেই। আমার ডান পা নড়ে না; অবশ হয়ে আছে। পুলিশ যে অ্যাকশনে দাঁড়িয়ে আমাকে গুলি করছিল তখন মনে হয়েছিল আমি আর বাঁচবো না। ওই ভবনের তিনতলায় ঝাঁপ দিয়ে যখন আমি ব্যথায় ছটফট করছিলাম তখনো মনে হয়েছিল আর মনে হয় দশ মিনিট বাঁচবো। ওই বিল্ডিংয়ের সঙ্গেই রামপুরা থানা। আমার এই অবস্থা যারা করেছে আমি তাদের বিচার চাই। 

তিনি বলেন, আমি স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে চাই। আমার ছোট একটা বোন আছে। অনেক আগে মা মারা যায়। চিকিৎসক বলেছেন- তিন মাস বিশ্রামে থাকতে। পায়ে আগের মতো আর শক্তি ফিরে পাবো না। আমরা তিন ভাই ও এক বোন। সবার ছোট আমি। এক ভাই গ্রামে থাকে আরেক ভাই ঢাকায় গার্মেন্টে চাকরি করেন। পাঁচ-ছয় বছর আগে মা মারা যান। বাবা আগে কৃষিকাজ করতেন সেখানে তাকে সাহায্য করতাম। অভাবের কারণে পড়াশোনা বেশিদূর করতে পারিনি। 

তিনি আরো বলেন, ঘুমের মধ্যে এখনো লাফিয়ে উঠি। গুলির শব্দ আমার কানে বাজে। হাসপাতাল থেকে বাসায় আসার দুই-তিনদিন পর এক পরিচিত লোক আমাকে ভিডিওটি দেখায়। পুলিশ চাইছিল আমি যেন লাফ দিয়ে নিচে পড়ি। 

রবিবার মেরাদিয়ার নয়াপাড়ায় আমিরের বাসায় গিয়ে দেখা যায়, পাশে থাকা তার ফুফুর বাসার বিছানায় দুই পায়ের নিচে বালিশ দিয়ে শুয়ে আছেন। চোখে-মুখে এখনো ভয়-আতঙ্ক ভর করছে তার। পাশে বসে সেবা করছেন ফুফু নাসিমা ও একমাত্র বোন হাসনা। 

আমিরের ফুফু নাসিমা বেগম বলেন, একটি ভিডিওতে দেখেছি আমিরকে কি ভয়ানক ভাবে পুলিশ গুলি ছুড়েছে। খুবই ভয়াবহ পরিস্থিতি থেকে ও বেঁচে ফিরেছে। সেদিন এই ঘটনা শুনে ফেমাস হাসপাতালে যাই। সেখানে গিয়ে দেখি আমিরের পায়ে অনেক গুলির ক্ষত। ওর মা মারা যাবার পরে বাবা আরেকটি বিয়ে করে। পরে তিন ভাইবোন  ঢাকা চলে আসে। দুই ভাই কাজ করে। মোটামুটি খেয়ে-পরে ভালোই চলতো। ওর এখন যে অবস্থা তাতে দ্রুত কোনো কাজ করতে পারবে না। ডান পায়ে কোনো শক্তি পাচ্ছে না। ভিডিওতে দেখা গেছে ওকে যেভাবে গুলি করেছে তাতে ওর ফিরে আসার কথা ছিল না, আল্লাহ ওকে বাঁচিয়ে রেখেছে। ঘটনার দিন মেরাদিয়ায় অনেক ভয়াবহ অবস্থা ছিল। অনেক মানুষ মারা গেছে। আমিরকে ঢাকা মেডিকেলে নেয়ার জন্য কোনো এম্বুলেন্স পাচ্ছিলাম না। পরে ফেমাস হাসপাতালের একটি এম্বুলেন্সে করে পাঠানো হয়। 

সৌজন্যে: মানবজমিন

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
পোশাক খাতে এই অস্থিরতা সৃষ্টি করা হয়েছে : এম সাখাওয়াত
পোশাক খাতে এই অস্থিরতা সৃষ্টি করা হয়েছে : এম সাখাওয়াত
১৯৬ কোটি টাকার ভোজ্যতেল কিনবে সরকার
১৯৬ কোটি টাকার ভোজ্যতেল কিনবে সরকার
প্রায় পাঁচ মাস পর ভারতে ফিরলো আটকে পড়া 'মিতালি এক্সপ্রেস'
প্রায় পাঁচ মাস পর ভারতে ফিরলো আটকে পড়া 'মিতালি এক্সপ্রেস'
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি
‌‘তিন স্তম্ভের ওপর ভিত্তি করে বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও মজবুত করবে জাপান’
‌‘তিন স্তম্ভের ওপর ভিত্তি করে বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও মজবুত করবে জাপান’
একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি
একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম
ব্যয় সাশ্রয়ী জ্বালানি নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার : পরিবেশ উপদেষ্টা
ব্যয় সাশ্রয়ী জ্বালানি নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার : পরিবেশ উপদেষ্টা
দুর্নীতির অপরাধে এসপি নিহার রঞ্জনকে শাস্তি দিলো সরকার
দুর্নীতির অপরাধে এসপি নিহার রঞ্জনকে শাস্তি দিলো সরকার
সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত
সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত
‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’
‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’
অস্ত্র ব্যবহার করতে পারবেন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের ৫৭৯ কর্মকর্তা
অস্ত্র ব্যবহার করতে পারবেন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের ৫৭৯ কর্মকর্তা
সর্বশেষ খবর
লংমার্চ নিয়ে আখাউড়া পৌঁছেছে বিএনপির তিন সংগঠন
লংমার্চ নিয়ে আখাউড়া পৌঁছেছে বিএনপির তিন সংগঠন

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

পোশাক খাতে এই অস্থিরতা সৃষ্টি করা হয়েছে : এম সাখাওয়াত
পোশাক খাতে এই অস্থিরতা সৃষ্টি করা হয়েছে : এম সাখাওয়াত

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

এক যুগ পর যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
এক যুগ পর যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভোলার চরফ্যাসন আদালতের কোর্ট ইন্সপেক্টর ও 
জিআরওর বিরুদ্ধে আইনজীবীদের মানববন্ধন
ভোলার চরফ্যাসন আদালতের কোর্ট ইন্সপেক্টর ও জিআরওর বিরুদ্ধে আইনজীবীদের মানববন্ধন

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৯৬ কোটি টাকার ভোজ্যতেল কিনবে সরকার
১৯৬ কোটি টাকার ভোজ্যতেল কিনবে সরকার

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রায় পাঁচ মাস পর ভারতে ফিরলো আটকে পড়া 'মিতালি এক্সপ্রেস'
প্রায় পাঁচ মাস পর ভারতে ফিরলো আটকে পড়া 'মিতালি এক্সপ্রেস'

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ৩৪ শতাংশ ভারতীয়
যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ৩৪ শতাংশ ভারতীয়

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘তিন স্তম্ভের ওপর ভিত্তি করে বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও মজবুত করবে জাপান’
‌‘তিন স্তম্ভের ওপর ভিত্তি করে বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও মজবুত করবে জাপান’

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ফকিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের সহায়তা পেয়ে খুশি অসহায় দুই নারী
ফকিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের সহায়তা পেয়ে খুশি অসহায় দুই নারী

৩০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি
একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মাইলফলক অর্জনের ম্যাচে ইনজুরিতে এমবাপ্পে
মাইলফলক অর্জনের ম্যাচে ইনজুরিতে এমবাপ্পে

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে সমন্বয়কদের গাড়িতে ছিনতাই, গ্রেফতার ৩
সোনারগাঁয়ে সমন্বয়কদের গাড়িতে ছিনতাই, গ্রেফতার ৩

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্যয় সাশ্রয়ী জ্বালানি নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার : পরিবেশ উপদেষ্টা
ব্যয় সাশ্রয়ী জ্বালানি নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার : পরিবেশ উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে ঘর পুড়িয়ে দিল মাদকাসক্ত যুবক
বরিশালে ঘর পুড়িয়ে দিল মাদকাসক্ত যুবক

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় সম্প্রীতি সমাবেশ
গাইবান্ধায় সম্প্রীতি সমাবেশ

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কোন সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজের জায়গা বিএনপিতে হবে না: মোশারফ হোসেন
কোন সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজের জায়গা বিএনপিতে হবে না: মোশারফ হোসেন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ৬ দিনব্যাপী বিজয় মেলা
চট্টগ্রামে ৬ দিনব্যাপী বিজয় মেলা

১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশের জন্য ৬০০ মিলিয়ন ডলার ঋণ অনুমোদন এডিবির
বাংলাদেশের জন্য ৬০০ মিলিয়ন ডলার ঋণ অনুমোদন এডিবির

১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

বাগেরহাটে নিখোঁজ যুবকের মরদেহ উদ্ধার
বাগেরহাটে নিখোঁজ যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্নীতির অপরাধে এসপি নিহার রঞ্জনকে শাস্তি দিলো সরকার
দুর্নীতির অপরাধে এসপি নিহার রঞ্জনকে শাস্তি দিলো সরকার

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি
ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

কালকিনিতে আগুনে পুড়লো পানবরজ
কালকিনিতে আগুনে পুড়লো পানবরজ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে ২৪ ঘণ্টায় ১৫ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
কিশোরগঞ্জে ২৪ ঘণ্টায় ১৫ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত
সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কৃষকদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে মাদারীপুরে বর্ণাঢ্য র‌্যালি
কৃষকদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে মাদারীপুরে বর্ণাঢ্য র‌্যালি

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’
‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যশোরে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
যশোরে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নেচার সাময়িকীর সেরা ১০ ব্যক্তিত্বের তালিকায় ড. ইউনূস
নেচার সাময়িকীর সেরা ১০ ব্যক্তিত্বের তালিকায় ড. ইউনূস

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে নতুন পেশায় জায়েদ খান
যুক্তরাষ্ট্রে নতুন পেশায় জায়েদ খান

১৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া
আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান
ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির
সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল
আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল

৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক
ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক

৭ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া
দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া

৭ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়
অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএমপির চার কর্মকর্তা বরখাস্ত
ডিএমপির চার কর্মকর্তা বরখাস্ত

২১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আখাউড়ায় লং মার্চকে কেন্দ্র করে ব্যাপক প্রস্তুতি
আখাউড়ায় লং মার্চকে কেন্দ্র করে ব্যাপক প্রস্তুতি

১৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

শ্রমিক নেতা গ্রেফতারের প্রতিবাদে তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তা অবরোধ
শ্রমিক নেতা গ্রেফতারের প্রতিবাদে তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তা অবরোধ

২১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ
অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি
দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জুলাইয়ের বিপ্লবী কন্যাদের কথা শুনলেন প্রধান উপদেষ্টা
জুলাইয়ের বিপ্লবী কন্যাদের কথা শুনলেন প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস
মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস

৯ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল  যুক্তরাষ্ট্র
বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাকিবের খেলা যে জাতীয় লিগ নিষিদ্ধ করল আইসিসি
সাকিবের খেলা যে জাতীয় লিগ নিষিদ্ধ করল আইসিসি

১৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় রাহাত ফাতেহ আলী খানের কনসার্টের টিকিট মূল্য যত
ঢাকায় রাহাত ফাতেহ আলী খানের কনসার্টের টিকিট মূল্য যত

১৪ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী আল-বশির
সিরিয়ার অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী আল-বশির

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবির কর্মীর কবরে মিলল বুলেট, আদালতের নির্দেশে ১১ বছর পর লাশ উত্তোলন
শিবির কর্মীর কবরে মিলল বুলেট, আদালতের নির্দেশে ১১ বছর পর লাশ উত্তোলন

২০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত
সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সরকার সিঙ্গেল রেট ভ্যাট ব্যবস্থা চালুর চেষ্টা করবে: এনবিআর চেয়ারম্যান
সরকার সিঙ্গেল রেট ভ্যাট ব্যবস্থা চালুর চেষ্টা করবে: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৯ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

পলাতক স্বৈরাচার সরকার দুর্নীতির ওপর টিকে থাকতে চেয়েছিল : তারেক রহমান
পলাতক স্বৈরাচার সরকার দুর্নীতির ওপর টিকে থাকতে চেয়েছিল : তারেক রহমান

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মামলামুক্ত হতে আর কত অপেক্ষা
মামলামুক্ত হতে আর কত অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর প্রতারণায় ভোক্তারা
ভয়ংকর প্রতারণায় ভোক্তারা

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশু পর্নোগ্রাফিতে আন্তর্জাতিক চক্র
শিশু পর্নোগ্রাফিতে আন্তর্জাতিক চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মাহাথিরের হুঁশিয়ারি
মাহাথিরের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে ‘বিশেষ আট’ দপ্তর
বন্ধ হচ্ছে ‘বিশেষ আট’ দপ্তর

নগর জীবন

আস্থাহীনতা কাটানোর কঠিন চ্যালেঞ্জ
আস্থাহীনতা কাটানোর কঠিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে ভারতে আশ্রয় নেওয়া আওয়ামী লীগ নেতারা
আতঙ্কে ভারতে আশ্রয় নেওয়া আওয়ামী লীগ নেতারা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রহস্য এখনো কাটল না
রহস্য এখনো কাটল না

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই বিপ্লবের কন্যারা ইতিহাসের নায়িকা
জুলাই বিপ্লবের কন্যারা ইতিহাসের নায়িকা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিচার হতে হবে
শেখ হাসিনার বিচার হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো ছবি নেই : সংকটে সিনেপ্লেক্স
ভালো ছবি নেই : সংকটে সিনেপ্লেক্স

শোবিজ

সাম্প্রদায়িক নয়, ৯ জনের মৃত্যুর কারণ রাজনৈতিক
সাম্প্রদায়িক নয়, ৯ জনের মৃত্যুর কারণ রাজনৈতিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নারী পাচারে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার
নারী পাচারে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীর মৃত্যুর খবর শুনে মারা গেলেন স্ত্রীও
স্বামীর মৃত্যুর খবর শুনে মারা গেলেন স্ত্রীও

পেছনের পৃষ্ঠা

মংডু এখন আরাকান আর্মির
মংডু এখন আরাকান আর্মির

প্রথম পৃষ্ঠা

থোকায় থোকায় কমলা
থোকায় থোকায় কমলা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসায় বিশেষ সতর্কতা
১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসায় বিশেষ সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

গান করি, ঘুরে বেড়াই ভালোই তো লাগছে
গান করি, ঘুরে বেড়াই ভালোই তো লাগছে

শোবিজ

আগরতলা অভিমুখে আজ লংমার্চ
আগরতলা অভিমুখে আজ লংমার্চ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পেছানো যাবে না
সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পেছানো যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় বাংলা জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় স্থগিত
জয় বাংলা জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় স্থগিত

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও রেহানার ব্যাংক হিসাব তলব
হাসিনা ও রেহানার ব্যাংক হিসাব তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাশা পূরণে এখনো লড়াই করাটা দুঃখজনক
মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাশা পূরণে এখনো লড়াই করাটা দুঃখজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

৭৯ জেলে-নাবিক ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় বাহিনী
৭৯ জেলে-নাবিক ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনমুখী পদযাত্রা
দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনমুখী পদযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে

সম্পাদকীয়

দুদক চেয়ারম্যান মোমেন
দুদক চেয়ারম্যান মোমেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বঞ্চিত ৭৬৪ কর্মকর্তা সুপারিশ পদোন্নতির
বঞ্চিত ৭৬৪ কর্মকর্তা সুপারিশ পদোন্নতির

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটন দাস টি-২০ সিরিজে অধিনায়ক
লিটন দাস টি-২০ সিরিজে অধিনায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা