শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩২, রবিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

মুজিবুলে ভর করে কোটিপতি শ্বশুরবাড়ির লোকজন!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
মুজিবুলে ভর করে কোটিপতি শ্বশুরবাড়ির লোকজন!

সাবেক রেলমন্ত্রী মো. মুজিবুল হক দায়িত্বে থাকার সময়ে সম্পদের পাহাড় গড়েছেন তার শ্বশুরবাড়ির লোকজন। স্ত্রী হনুফাকে খুশি করতে শ্বশুরবাড়ির লোকদের কোটিপতি বানিয়েছেন সাবেক রেলমন্ত্রী। স্ত্রী হনুফা ছিলেন তার দুর্নীতির ক্যাশিয়ার। সম্প্রতি সাবেক রেলমন্ত্রী মুজিবুলের বিছানায় টাকার বান্ডিলের ছড়াছড়ির ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে নতুন করে আলোচনায় আসেন তিনি।

কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামের সাবেক সংসদ সদস্য ও রেলপথমন্ত্রী মুজিবুল হকের অনিয়ম-দুর্নীতির মাধ্যমে গড়ে তোলা সম্পদের পাহাড়ের নমুনা হিসেবে শুক্রবার বিকাল থেকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তার বিছানায় ছড়িয়ে থাকা টাকার বান্ডিলের একটি ছবি ভাইরাল হয়েছে। তবে ভাইরাল ওই ছবিটি কবেকার সে সময় সম্পর্কে জানা যায়নি।

ছবিতে দেখা যায়, বিছানায় বসে আছে মুজিবুল হকের তিন শিশু সন্তান। সন্তানদের সামনে ৫০০ এবং ১০০০ টাকা নোটের কয়েকটি বান্ডিল পড়ে আছে। মুজিবুল হক তার এক সন্তানকে কোলে নিচ্ছিলেন। এক শিশু একটি শপিং ব্যাগে থাকা টাকার বান্ডিল নিয়ে খেলা করছে। মুজিবুল হকের স্ত্রী হনুফা আক্তার দাঁড়িয়ে সে দৃশ্য দেখছেন।

ধারণা করা হচ্ছে, সাবেক সংসদ সদস্য মুজিবুল হকের কোনো এক সন্তানের জন্মদিনের ছবি এটি।

সন্তানের জন্মদিন উৎসবকে আরো আনন্দময় করতে কয়েক বান্ডিল টাকা ছড়িয়ে দেন বিছানায়। এ সময় মুজিবুল হকের খুব কাছের কেউ সেই ছবিটি তুলেন। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার তীব্র আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পর গা ঢাকা দেন চৌদ্দগ্রাম আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মুজিবুল হক।

সূত্র জানায়, নির্বাচনী হলফনামায় নগদ ২০ হাজার টাকাসহ স্থায়ী-অস্থায়ী সম্পদের পরিমাণ প্রায় এক কোটি টাকার হিসাব দেখালেও এখন তার শত শত কোটি টাকার সম্পদের তথ্য পাওয়া যাচ্ছে। রেলমন্ত্রী হওয়ার পরই তিনি অবৈধ পন্থায় এসব সম্পদ গড়ে তুলেছেন। তার এই অবৈধ টাকায় শ্বশুরবাড়ির লোকজন আলিশান ফ্ল্যাট-বাড়ি, জমির মালিক হয়েছেন এবং বিলাসবহুল জীবনযাপন করছেন।

মুজিবুলের ঘনিষ্ঠ সূত্র জানায়, নিয়োগ বাণিজ্য, ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কমিশন বাণিজ্য, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বদলিসহ বিদেশে ব্যবসা, নেতাকর্মীদের কাছ থেকে ব্যবসার মুনাফা, টেন্ডারের কমিশন, চাঁদাবাজির ভাগসহ নানা উপায়ে শত শত কোটি টাকা অর্জন করেছেন মুজিবুল হক। এগুলো দেখভাল করতেন রেলমন্ত্রীর স্ত্রী হনুফা বেগম।

মুজিবুল হকের শাশুড়ির নামেও কিনে দিয়েছেন ফ্ল্যাট-বাড়ি। তার স্ত্রীর অন্য তিন বোন আগে সাধারণ জীবনযাপন করলেও মুজিবুল হকের সঙ্গে বোনের বিয়ের পর তাদেরও কপাল যেন খুলে যায়। তারা এখন আলিশান বাসায় থাকেন এবং বিলাসবহুল জীবনযাপন করছেন। শ্বশুরের পরিবারের সকলকে বিলাসবহুল চলাচলের অর্থের জোগানদাতা সাবেক এই মন্ত্রী। আর এসব কাজে সহায়তা করেছেন সাবেক এই মন্ত্রীর স্ত্রী হনুফা বেগম, তার ভাগ্নে এবং শ্যালক নাসির।

সূত্র জানায়, রেলের বেশিরভাগ নিয়োগ বাণিজ্যের লেনদেনের সঙ্গে জড়িত মুজিবুল হকের স্ত্রী হনুফা বেগম ও তার নিকটাত্মীয়রা। মিষ্টির প্যাকেটে করে, মাছের ঝুড়িতে করে লাখ লাখ টাকা নিকটাত্মীয়রা হনুফা বেগমের কাছে হস্তান্তর করতেন। মুজিবুল হক অবৈধ সম্পত্তির বেশির ভাগ শ্বশুরবাড়ির লোকজনের নামে গড়ে তুলেছেন যাতে কেউ তাকে ধরতে না পারে। তার এই কাজে সহযোগিতা করেছেন মুজিবুলের ফুফাতো ভাই লুৎফর রহমান খোকন। খোকন একটি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের স্বত্বাধিকারী। রাজধানীর আগারগাঁওয়ে একটি ফ্ল্যাট ক্রয়ের জন্য নগদ ৭৬ লাখ টাকা খোকনকে দেন মুজিবুল হক। যদিও এখন পর্যন্ত খোকনকে ওই ফ্ল্যাট বুঝিয়ে দেননি বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র নিশ্চিত করেছে।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের পরই রেলমন্ত্রী হন মো. মুজিবুল হক। মন্ত্রী হওয়ার পরই ধানমন্ডির ২৮ নম্বরে  (রোড-এ) বিলাসবহুল ফ্ল্যাট ক্রয় করেন তিনি। যার বর্তমান বাজারমূল্য আনুমানিক ১২ কোটি টাকা। এটি তার শাশুড়ির নামে ক্রয় করা হয়। রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকায় জমি ক্রয় করে ১০ তলা ফাউন্ডেশন দিয়ে ৪ তলা বাড়ি নির্মাণ করেন। যার ঠিকাদার মো. লুৎফর রহমান খোকন। কুমিল্লার ঝাউতলায় ২৯৫ নম্বর বাড়িতে ২/৩টি ফ্ল্যাট, কালীগঞ্জ এলাকায় বাণিজ্যিক জায়গাতে কয়েকটি দোকান ক্রয় করেন।

রাজধানীর কমলাপুরে বহুতল ভবন প্রথমে স্ত্রী ও ভাগ্নে বিপ্লবের নামে ক্রয় করা হয়। পরে শাশুড়ির নামে স্থানান্তর করা হয়। এ ছাড়াও কুমিল্লার নিমসার কাবিলাতে স্ত্রীর দ্বিতীয় বোন শিরীন আক্তারকে বিলাসবহুল ভবন নির্মাণ করে দিয়েছেন সাবেক এই মন্ত্রী। চান্দিনার মিরাখলা শ্বশুরবাড়ির অন্যসব বসতি তুলে দিয়ে রাজকীয় বাড়ি নির্মাণ করে দিয়েছেন তিনি। একইভাবে চান্দিনার মিরাখলাতে মন্ত্রী তার স্ত্রীর তৃতীয় বোনকে বিলাসবহুল বাড়ি নির্মাণ করে দিয়েছেন। তারা এর আগে খুব সাদামাটা জীবনযাপন করতেন।

সূত্র জানায়, চান্দিনার বিলাসবহুল কমপ্লেক্স এলাকায় মন্ত্রী তার স্ত্রীর চতুর্থ বোনকে জমি ক্রয় করে বাড়ি নির্মাণ করে দিয়েছেন। রাজধানীর ৬০ ফিট আগারগাঁওয়ে বাড়ি ক্রয় করেন মন্ত্রী। যেখানে মন্ত্রীর স্ত্রীর বড় বোন বসবাস করছেন। বগুড়াতে বিভিন্ন কমার্শিয়াল ভবনে দোকান ক্রয় করেছেন মন্ত্রী। যার পরিচালনা করেন মন্ত্রীর স্ত্রীর ভাগ্নে বিপ্লব। বিভিন্ন নেতাকর্মীকে নগদ টাকা দিয়ে ব্যবসার সুযোগ করেও দিয়েছেন মন্ত্রী। যেখান থেকে প্রতি মাসে মুনাফা নিয়ে থাকেন বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র নিশ্চিত করেছে। দেশের বাইরে অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ব্যবসা পরিচালনা করছেন মুজিবুল হক। তার বিরুদ্ধে এ বিষয়ে মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগ উঠেছে। অধিকাংশ সম্পত্তি মন্ত্রীর শাশুড়ি জ্যোৎসা বেগমের নামে দিয়েছেন।

এ ছাড়াও শ্যালক নাসির মুন্সী, শাহপরান মুন্সীসহ অন্যদের নামে- বেনামে কোটি কোটি টাকার সম্পত্তি ক্রয় করা হয়েছে বলে জানা গেছে। মুজিবুল হক চৌদ্দগ্রাম থেকে টানা তিনবারসহ মোট চারবারের সংসদ সদস্য ছিলেন। ১৯৯৮ সাল থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত তিনি জাতীয় সংসদের হুইপ ছিলেন। ২০১৪ সালের ৬ই জানুয়ারি থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত সরকারের রেলপথমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। মুজিবুল হক ৬৭ বছর বয়সে দীর্ঘ কুমার জীবনের ইতি টেনে ২০১৪ সালের ৩১শে অক্টোবর হনুফা আক্তার রিক্তাকে বিয়ে করেন।

তিনি ২০১৬ সালের মে মাসে ৬৯ বছর বয়সে প্রথম কন্যাসন্তানের বাবা হন। ২০১৮ সালের ১৫মে তার জমজ সন্তানের জন্ম হয়। সাবেক রেলমন্ত্রী সম্পর্কে স্থানীয় এক আওয়ামী লীগ নেতা মানবজমিনকে বলেন, সম্প্রতি সাবেক রেলমন্ত্রীর বিছানায় টাকার দৃশ্য এটা আমাদের কাছে খুব স্বাভাবিক মনে হয়েছে। কারণ তার দুর্নীতি ও সম্পদের পরিমাণ এর চেয়েও শতগুণ বেশি। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন যখন তুঙ্গে ঠিক তখনই স্ত্রী-সন্তান নিয়ে দুবাই পাড়ি জমান। মুজিবুলের পরিবার ছিল দরিদ্র এবং কৃষক পরিবার। যেটা তিনি বিভিন্ন সভা সমাবেশে নিজেই বলে বেড়াতেন।

একসময় ভাত খাবার প্লেট না থাকলেও তিনি হুইপ নির্বাচিত হওয়া পর্যন্ত আদর্শগত দিক থেকে পরিচ্ছন্ন ছিলেন। শেষ বয়সে এসে স্ত্রী হনুফাকে বিয়ে করার পর তিনি ধীরে ধীরে দুর্নীতিতে জড়ান। স্ত্রী হনুফা ছিলেন মূলত তার দুর্নীতির ক্যাশিয়ার। এলাকায় ইউপি চেয়ারম্যান নির্বাচন করতে হলে তাকে ২ কোটি টাকা দিয়ে মনোনয়ন নিতে হতো।

এরপর থেকে তার সঙ্গে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাদের দূরত্ব তৈরি হয়। ঘুষ দুর্নীতির কারণে তিনি স্থানীয় নেতাদের সঙ্গে সম্পর্কচ্ছেদ করেন এবং কোনঠাসা হয়ে পড়েন। মুজিবুল হক কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক।

এ বিষয়ে জানতে সাবেক রেলমন্ত্রী মুজিবুলকে মুঠোফোনে ফোন দিলে বন্ধ পাওয়া যায়। পরে হোয়াটসঅ্যাপে ফোন ও এসএমএস পাঠালেও তিনি সাড়া দেননি।

সূত্র : মানবজমিন

 

এই বিভাগের আরও খবর
শাহজালালে যাত্রীদের সঙ্গে মতবিনিময় বিমান উপদেষ্টার
শাহজালালে যাত্রীদের সঙ্গে মতবিনিময় বিমান উপদেষ্টার
ঢাকায় হতে পারে বৃষ্টি
ঢাকায় হতে পারে বৃষ্টি
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ আগস্ট)
সমুদ্র পর্যটকদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা জারি
সমুদ্র পর্যটকদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা জারি
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পদোন্নতি প্রসঙ্গে পুলিশের জরুরি বার্তা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পদোন্নতি প্রসঙ্গে পুলিশের জরুরি বার্তা
আগামী পাঁচ দিন দেশজুড়ে বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণের শঙ্কা
আগামী পাঁচ দিন দেশজুড়ে বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণের শঙ্কা
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী আগামী ৬ সেপ্টেম্বর
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী আগামী ৬ সেপ্টেম্বর
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের উপ-প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের উপ-প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের খোঁজ নিতে ফিরোজায় পাকিস্তানের উপ-প্রধানমন্ত্রী
খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের খোঁজ নিতে ফিরোজায় পাকিস্তানের উপ-প্রধানমন্ত্রী
‘‌তরুণদের স্পিরিট কাজে লাগিয়ে দেশ গড়তে হবে’
‘‌তরুণদের স্পিরিট কাজে লাগিয়ে দেশ গড়তে হবে’
প্রথম দিনে ১৮ আসনে ৮১১টি আবেদনের শুনানি
প্রথম দিনে ১৮ আসনে ৮১১টি আবেদনের শুনানি
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের জন্য জরুরি নির্দেশনা
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের জন্য জরুরি নির্দেশনা
সর্বশেষ খবর
শাহজালালে যাত্রীদের সঙ্গে মতবিনিময় বিমান উপদেষ্টার
শাহজালালে যাত্রীদের সঙ্গে মতবিনিময় বিমান উপদেষ্টার

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পুলিশি অভিযানে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেফতার
রাজধানীতে পুলিশি অভিযানে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেফতার

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইয়েমেনে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৬, আহত ৮৬
ইয়েমেনে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৬, আহত ৮৬

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকায় হতে পারে বৃষ্টি
ঢাকায় হতে পারে বৃষ্টি

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

এমবাপ্পে–ভিনিসিয়াসের গোলে রিয়ালের টানা দ্বিতীয় জয়
এমবাপ্পে–ভিনিসিয়াসের গোলে রিয়ালের টানা দ্বিতীয় জয়

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এবার ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ক্লাস্টার মিউনিশনযুক্ত মিসাইল ছুড়লো হুতি
এবার ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ক্লাস্টার মিউনিশনযুক্ত মিসাইল ছুড়লো হুতি

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিহত আরও ৫১, মানবিক সহায়তা নিতে গিয়ে প্রাণ গেল ২৪ জনের
গাজায় নিহত আরও ৫১, মানবিক সহায়তা নিতে গিয়ে প্রাণ গেল ২৪ জনের

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব কাজে বিপদ অবধারিত
যেসব কাজে বিপদ অবধারিত

৫৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ইনজুরিতে এক বছরের জন্য মাঠের বাইরে অস্ট্রেলিয়ান পেসার
ইনজুরিতে এক বছরের জন্য মাঠের বাইরে অস্ট্রেলিয়ান পেসার

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের স্বাধীনতা দিবসে রাশিয়ায় বড় ড্রোন হামলা, পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রে আগুন
ইউক্রেনের স্বাধীনতা দিবসে রাশিয়ায় বড় ড্রোন হামলা, পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের অর্থনীতিতে সুদিন, মুদ্রার মান বেড়েছে ২১%
আফগানিস্তানের অর্থনীতিতে সুদিন, মুদ্রার মান বেড়েছে ২১%

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ আগস্ট)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্যাসসংকটে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে রপ্তানি
গ্যাসসংকটে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে রপ্তানি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রমরমা মাদক কারবার তারুণ্যের মহাসর্বনাশ
রমরমা মাদক কারবার তারুণ্যের মহাসর্বনাশ

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বসুন্ধরা কিংসের বিরুদ্ধে অযৌক্তিক সমালোচনা
বসুন্ধরা কিংসের বিরুদ্ধে অযৌক্তিক সমালোচনা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

স্পেনের বালিয়ারিক দ্বীপপুঞ্জে ১২ অভিবাসী নিখোঁজ
স্পেনের বালিয়ারিক দ্বীপপুঞ্জে ১২ অভিবাসী নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ববি ছাত্রলীগ নেতার মোটরসাইকেল পুড়িয়ে দিল বিক্ষুব্ধ ছাত্ররা
ববি ছাত্রলীগ নেতার মোটরসাইকেল পুড়িয়ে দিল বিক্ষুব্ধ ছাত্ররা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জলপ্রপাতে রিলস বানাতে গিয়ে ভেসে গেলেন ইউটিউবার!
জলপ্রপাতে রিলস বানাতে গিয়ে ভেসে গেলেন ইউটিউবার!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা বর্ষণে বিপর্যস্ত জম্মু ও কাশ্মীর, ভেঙেছে সেতু-বন্ধ রাস্তা
টানা বর্ষণে বিপর্যস্ত জম্মু ও কাশ্মীর, ভেঙেছে সেতু-বন্ধ রাস্তা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ল বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ
বাড়ল বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গতি কমেছে অর্থনীতির
গতি কমেছে অর্থনীতির

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারত-পাকিস্তান ম্যাচে সংযত থাকার আহ্বান ওয়াসিম আকরামের
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচে সংযত থাকার আহ্বান ওয়াসিম আকরামের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৮ বছর পর অস্ট্রেলিয়ার রেকর্ড বইয়ে নাম লিখালেন কনোলি
৩৮ বছর পর অস্ট্রেলিয়ার রেকর্ড বইয়ে নাম লিখালেন কনোলি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আত্মঘাতী গোলে এগিয়ে গিয়েও জয় মিলল না ইউনাইটেডের
আত্মঘাতী গোলে এগিয়ে গিয়েও জয় মিলল না ইউনাইটেডের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনিদের শত শত জলপাই গাছ উপড়ে ফেলছে ইসরায়েল
ফিলিস্তিনিদের শত শত জলপাই গাছ উপড়ে ফেলছে ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের জন্য আরও ১০০ মিলিয়ন রিঙ্গিত দান করবে মালয়েশিয়া
ফিলিস্তিনিদের জন্য আরও ১০০ মিলিয়ন রিঙ্গিত দান করবে মালয়েশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০৩২ সালে এলডিসি উত্তরণ চান ব্যবসায়ীরা
২০৩২ সালে এলডিসি উত্তরণ চান ব্যবসায়ীরা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টি-টোয়েন্টিতে প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে সাকিবের অনন্য রেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে সাকিবের অনন্য রেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আট ঘণ্টা পর জবির প্রশাসনিক ভবনের তালা খুলল আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা
আট ঘণ্টা পর জবির প্রশাসনিক ভবনের তালা খুলল আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএসএফের হাতে আটক পুলিশ কর্মকর্তার পরিচয় মিলেছে, ছিলেন পলাতক
বিএসএফের হাতে আটক পুলিশ কর্মকর্তার পরিচয় মিলেছে, ছিলেন পলাতক

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনের ‘নতুন ক্ষেপণাস্ত্র’ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে ইসরায়েল
ইয়েমেনের ‘নতুন ক্ষেপণাস্ত্র’ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের
মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুইজন ইউটিউব খুলে সাংবাদিক সেজে চাঁদাবাজি করেই যাচ্ছে : ইলিয়াস
দুইজন ইউটিউব খুলে সাংবাদিক সেজে চাঁদাবাজি করেই যাচ্ছে : ইলিয়াস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বরূপে ফিরছে 'সাদাপাথর', ফিরছেন পর্যটকরা
স্বরূপে ফিরছে 'সাদাপাথর', ফিরছেন পর্যটকরা

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই
বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ
বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কন্টেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেফতার
কন্টেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাশিয়ার তেল ইস্যু, ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর
রাশিয়ার তেল ইস্যু, ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মরদেহ নিয়ে মায়ের মহাসড়ক অবরোধ : সেই ছেলে জীবিত উদ্ধার
মরদেহ নিয়ে মায়ের মহাসড়ক অবরোধ : সেই ছেলে জীবিত উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ডাকসু নির্বাচনে সব প্রার্থীর ডোপ টেস্টের দাবি
ডাকসু নির্বাচনে সব প্রার্থীর ডোপ টেস্টের দাবি

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন দুই আকাশ-প্রতিরক্ষা মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালাল উত্তর কোরিয়া
নতুন দুই আকাশ-প্রতিরক্ষা মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালাল উত্তর কোরিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যালিফোর্নিয়া-লন্ডন ফ্লাইটে ক্রুকে টয়লেটে পাওয়া গেল অশালীন অবস্থায়
ক্যালিফোর্নিয়া-লন্ডন ফ্লাইটে ক্রুকে টয়লেটে পাওয়া গেল অশালীন অবস্থায়

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বিভ্রান্ত না হতে নেতাকর্মীদের রিজভীর অনুরোধ
ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বিভ্রান্ত না হতে নেতাকর্মীদের রিজভীর অনুরোধ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনীয় ড্রোন ভূপাতিত করার পর রুশ পারমাণবিক প্লান্টে আগুন
ইউক্রেনীয় ড্রোন ভূপাতিত করার পর রুশ পারমাণবিক প্লান্টে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটির আরও গভীরে ইসরায়েলি সেনাদের প্রবেশ, নিহত ৬৩
গাজা সিটির আরও গভীরে ইসরায়েলি সেনাদের প্রবেশ, নিহত ৬৩

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসির শুনানিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির দুই পক্ষের হাতাহাতি
ইসির শুনানিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির দুই পক্ষের হাতাহাতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭ ফুট ৪ ইঞ্চির দৈত্য ফুটবলে
৭ ফুট ৪ ইঞ্চির দৈত্য ফুটবলে

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাত দিনের মধ্যে প্রাথমিকে আসছে শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
সাত দিনের মধ্যে প্রাথমিকে আসছে শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা চত্বরে হত্যা : সাবেক আইজিপি শহীদুল হকসহ চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি
শাপলা চত্বরে হত্যা : সাবেক আইজিপি শহীদুল হকসহ চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের আরও ভূমি দখল রাশিয়ার, শীর্ষ সম্মেলনের আশা ম্লান
ইউক্রেনের আরও ভূমি দখল রাশিয়ার, শীর্ষ সম্মেলনের আশা ম্লান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রূপগঞ্জে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
রূপগঞ্জে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে নির্মাণাধীন বিএসসির জাহাজ পরিদর্শন করলেন নৌ-উপদেষ্টা
চীনে নির্মাণাধীন বিএসসির জাহাজ পরিদর্শন করলেন নৌ-উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অমীমাংসিত বিষয়গুলোর সমাধানে একমত বাংলাদেশ-পাকিস্তান’
‘অমীমাংসিত বিষয়গুলোর সমাধানে একমত বাংলাদেশ-পাকিস্তান’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তান-বাংলাদেশ সিরিজের সূচি চূড়ান্ত
আফগানিস্তান-বাংলাদেশ সিরিজের সূচি চূড়ান্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পদোন্নতি প্রসঙ্গে পুলিশের জরুরি বার্তা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পদোন্নতি প্রসঙ্গে পুলিশের জরুরি বার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী পাঁচ দিন দেশজুড়ে বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণের শঙ্কা
আগামী পাঁচ দিন দেশজুড়ে বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণের শঙ্কা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলার জন্য দায়ী ইউক্রেন
রাশিয়ার পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলার জন্য দায়ী ইউক্রেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
স্বেচ্ছায় পাথর ফিরিয়ে দিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা
স্বেচ্ছায় পাথর ফিরিয়ে দিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

এটা কি আমার বাপের টাকায় করছে
এটা কি আমার বাপের টাকায় করছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ধোঁয়া ধোঁয়া রাজনীতি, কুয়াশাময় গন্তব্য
ধোঁয়া ধোঁয়া রাজনীতি, কুয়াশাময় গন্তব্য

সম্পাদকীয়

ফেসবুকে প্রেম, বিয়ে করতে কুষ্টিয়ায় চীনের যুবক
ফেসবুকে প্রেম, বিয়ে করতে কুষ্টিয়ায় চীনের যুবক

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ সাড়ে ১০ বিলিয়ন ইউনিট
জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ সাড়ে ১০ বিলিয়ন ইউনিট

প্রথম পৃষ্ঠা

কোথা থেকে এলো চার লাশ
কোথা থেকে এলো চার লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আসন সীমানা নিয়ে তুলকালাম
আসন সীমানা নিয়ে তুলকালাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পাল্টাপাল্টি অভিযোগে উত্তাপ
পাল্টাপাল্টি অভিযোগে উত্তাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেরানো গেল না একজনও
ফেরানো গেল না একজনও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কেন বাদ পড়েছিলেন বিদ্যা সিনহা মিম
কেন বাদ পড়েছিলেন বিদ্যা সিনহা মিম

শোবিজ

বিসিবিতে নির্বাচনি হাওয়া
বিসিবিতে নির্বাচনি হাওয়া

মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে জুলাই শহীদ ও আহত পরিবারের বিক্ষোভ
রাজধানীতে জুলাই শহীদ ও আহত পরিবারের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে লাল শাপলা
মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে লাল শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইমন-ফারিয়ার প্রিয় এমন রাত
ইমন-ফারিয়ার প্রিয় এমন রাত

শোবিজ

ভাইয়ের দুই চোখ উপড়ে ফেলেছে অন্য দুই ভাই
ভাইয়ের দুই চোখ উপড়ে ফেলেছে অন্য দুই ভাই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে বছরের সর্বোচ্চ লেনদেন
শেয়ারবাজারে বছরের সর্বোচ্চ লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

নবায়নযোগ্য শক্তি রূপান্তরে প্রয়োজন ৪২ বিলিয়ন ডলার
নবায়নযোগ্য শক্তি রূপান্তরে প্রয়োজন ৪২ বিলিয়ন ডলার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএসএফের হাতে আটক বাংলাদেশের পুলিশ কর্মকর্তা
বিএসএফের হাতে আটক বাংলাদেশের পুলিশ কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিটিভি চট্টগ্রামের নতুন অনুষ্ঠান ‘ঢাকায় থাকি’
বিটিভি চট্টগ্রামের নতুন অনুষ্ঠান ‘ঢাকায় থাকি’

শোবিজ

বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ
বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ

নগর জীবন

সংকট নিরসনে জাতীয় সংলাপের আহ্বান জাতীয় ঐক্য জোটের
সংকট নিরসনে জাতীয় সংলাপের আহ্বান জাতীয় ঐক্য জোটের

নগর জীবন

চাকসুতে তফসিল বৃহস্পতিবার
চাকসুতে তফসিল বৃহস্পতিবার

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতেই সংসদ নির্বাচন হতে হবে
পিআর পদ্ধতিতেই সংসদ নির্বাচন হতে হবে

নগর জীবন

রাকসু মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু
রাকসু মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে ট্রেনযাত্রা বিলম্বে বিক্ষোভ
চট্টগ্রামে ট্রেনযাত্রা বিলম্বে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার দাবিতে ডিসিকে স্মারকলিপি রায়হানের মায়ের
ন্যায়বিচার দাবিতে ডিসিকে স্মারকলিপি রায়হানের মায়ের

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রশ্নে আপস করেননি আবদুস শহিদ
গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রশ্নে আপস করেননি আবদুস শহিদ

নগর জীবন

৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে কারও কোনো সমস্যা থাকবে না
৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে কারও কোনো সমস্যা থাকবে না

নগর জীবন

নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসছে ষড়যন্ত্র ততই বাড়ছে
নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসছে ষড়যন্ত্র ততই বাড়ছে

নগর জীবন